Tag: Bengali news

Bengali news

  • Lunar Eclipse 2023: আজ কোজাগরী পূর্ণিমায় চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গে, কতক্ষণ চলবে?

    Lunar Eclipse 2023: আজ কোজাগরী পূর্ণিমায় চন্দ্রগ্রহণ, দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গে, কতক্ষণ চলবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কোজাগরী পুজোর দিন হতে চলেছে বছরের দ্বিতীয় তথা শেষ চন্দ্রগ্রহণ (Lunar Eclipse 2023)। বছরের আজ পূর্ণিমা, কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। সূর্যগ্রহণের পর ঠিক ১৪ দিনের মাথায়, আজকের দিনেই হতে চলেছে চন্দ্রগ্রহণ। চাঁদ যেখানে দিগন্ত রেখার উপরে থাকবে, সেখানেই এই গ্রহণ দেখা যাবে বলে জানা গিয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের জেলা সহ কলকাতা থেকেও দেখা যাবে চাঁদের এই গ্রহণ। 

    কোথায় কোথায় দেখা যাবে (Lunar Eclipse 2023)?

    এশিয়া, আফ্রিকা, আমেরিকা, ইউরোপ, ওশেনিয়া, আন্টার্কটিকা এবং রাশিয়ায় এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে। ভারতের বেশিরভাগ শহর থেকেই লক্ষ্মী পূর্ণিমার রাতে, চন্দ্রগ্রহণ (Lunar Eclipse 2023) দৃশ্যের দেখা মিলবে বলে জানা গিয়েছে। দিল্লিতে এবছর সবথেকে বড় গ্রহণের সময়। এখানে চাঁদ, দিগন্তের প্রায় ৬২ ডিগ্রি উপরে থাকবে।

    কোন সময়ে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হবে?

    ভারতে এই চন্দ্রগ্রহণের স্থায়িত্ব (Lunar Eclipse 2023) শুরু হবে শনিবার রাত ১১টা বেজে ২৯ মিনিটে এবং গ্রহণ চলবে ২টো ২৩ মিনিট ৫ সেকেন্ড পর্যন্ত। সেই সঙ্গে ভারতে চন্দ্রগ্রহণের সবথেকে বেশি প্রভাব পড়বে রাত ১টা ৪ মিনিট ৮ সেকেন্ড সময়ে। এই সময় চাঁদের ১২ শতাংশ, পৃথিবীর ছায়ার দ্বারা ঢাকা পড়বে।

    কেন হয় চন্দ্রগ্রহণ?

    পূর্ণিমার তিথিতে হয় চন্দ্রগ্রহণ (Lunar Eclipse 2023)। পৃথিবী যেমন সূর্যের চারদিকে ঘোরে, ঠিক তেমনিই চাঁদও পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে। এই ভাবে ঘুরতে ঘুরতে চাঁদ, পৃথিবী এবং সূর্য একটি সরল রেখায় অবস্থান করে। ফলে, সূর্যের আলো পৃথিবীতে পৌঁছালেও, চাঁদে পৌঁছায় না। আবার সূর্যের আলোতেই চাঁদ এবং পৃথিবী আলোকিত হয়। সূর্যের আলো চাঁদ পর্যন্ত না পৌঁছে, পৃথিবীর দ্বারা বাধা প্রাপ্ত হয়। ফলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদের উপর পড়লে, চাঁদ সাময়িক ভাবে ঢাকা পড়ে যায়। জ্যোর্তিবিজ্ঞানে একেই চন্দ্রগ্রহণ বলা হয়। তবে ২৮ শে অক্টোবর পূর্ণগ্রহণ নয়, চাঁদের আংশিক গ্রহণ হবে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshmi Puja: হিন্দুদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই লক্ষ্মীপুজোয় সামিল হন মুসলিমরাও, কোথায় জানেন?

    Lakshmi Puja: হিন্দুদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এই লক্ষ্মীপুজোয় সামিল হন মুসলিমরাও, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামে হয় না দুর্গাপুজো। তাই গ্রামের মানুষ অপেক্ষা করে লক্ষ্মীপুজোর (Lakshmi Puja) জন্য। আর এই লক্ষ্মী পুজোতে আত্মীয়-স্বজনের ভরে ওঠে প্রতিটি বাড়ি। লক্ষ্মীপুজোয় সামিল হন হিন্দু-মুসলিম সকলে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা রায়দিঘি বিধানসভার মথুরাপুরের সোদিয়াল গ্রামের বাসিন্দারা এই পুজোকে কেন্দ্র করে সম্প্রীতির অনন্য নজির গড়েছেন। হিন্দু মুসলিম উভয় পাড়ার মানুষরা মিলিয়ে লক্ষ্মীপুজো করেন সুন্দরবনের এই গ্রামে।

    লঙ্কা দিয়ে তৈরি হয়েছে লক্ষ্মী প্রতিমা (Lakshmi Puja)

    এই গ্রামের দুই সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস। একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া, বেড়ে ওঠা। গ্রামে সেভাবে দুর্গাপুজো হয় না। তাই গ্রামের মানুষ একসাথে মিলে লক্ষ্মী পুজো (Lakshmi Puja) করেন। এবারের লক্ষ্মীপুজোয় লঙ্কা দিয়ে তৈরি হয়েছে প্রতিমা। আর এই প্রতিমাকে ঘিরে গ্রামের সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষ এক হয়ে পুজো কটা দিন আনন্দ করেন। পুজোর মণ্ডপ সজ্জা,মণ্ডপ তৈরি করা, চাঁদা তোলা উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ হাতে হাত রেখে কাজ করেন, তাই পুজোর সময় উভয় সম্প্রদায়ের বাড়িতে আত্মীয়রা আসেন, এই পুজো উপলক্ষে নানা অনুষ্ঠানও হয়। এমনই সম্প্রীতির পুজো নিয়ে গর্বিত এলাকাবাসী।

    পুজো কমিটির কর্মকর্তাদের কী বক্তব্য?

    পুজো কমিটির সভাপতি  বাপি হালদার বলেন, আমাদের গ্রামে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো (Lakshmi Puja) এবার ১৭ বছরে পা রাখল। এখানে কোনও দুর্গা পুজো সে ভাবে হয় না। তাই লক্ষ্মী পুজো জাঁকজমকভাবে করা হয়। এবারের পুজোয় প্রতিমাতে বিশেষ আকর্ষণ রয়েছে। সেই সঙ্গে হোগলা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে লক্ষ্মণের শক্তিশেল। মণ্ডপের চারিদিকে বেশ কিছু এলাকা জুড়ে উড়িষ্যার বালেশ্বরের ট্রেন দুর্ঘটনার বিভিন্ন চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। পুজো উদ্যোক্তা তাম্বিচ আহমেদ বলেন, এই গ্রামের ঐতিহ্য হিন্দু-মুসলিম একসঙ্গে থাকেন। পুজোকে ঘিরে উভয় সম্প্রদায়ের মানুষ আনন্দে মেতে ওঠেন। আত্মীয়স্বজন সমস্ত বাড়ি আসে পুজোর দিন। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির রক্ষার জন্য এই পুজো বলে জানান তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bharat: মুছে গেল ‘ইন্ডিয়া’, রেলের ‘ভারত’ নামের প্রস্তাবে সিলমোহর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    Bharat: মুছে গেল ‘ইন্ডিয়া’, রেলের ‘ভারত’ নামের প্রস্তাবে সিলমোহর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ স্বাধীন হয়েছে পঁচাত্তর বছর আগে। এখনও গায়ে লেগে রয়েছে ঔপনিবেসিকতার তকমা। দেশের নাম রয়ে গিয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। দেশের গা থেকে ঔপনিবেসিকতার তকমা ঝেড়ে ফেলতে উদ্যোগী হয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তাই নয়াদিল্লিতে আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পরিচয় হিসেবে লেখা ছিল ‘ভারত’ (Bharat)। শুধু তাই নয়, ওই সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্রনেতাদের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। সেজন্য রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে পাঠানো হয়েছিল আমন্ত্রণপত্র। সেখানেও ‘প্রেসিডেন্ট অফ ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে লেখা হয়েছিল ‘প্রেসিডেন্ট অফ ভারত’।  

    ‘ইন্ডিয়া’র বদলে দেশের নাম ‘ভারত’

    এসব নিয়ে বিতর্ক কম হয়নি। তবে ‘ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে মোদি সরকার যে দেশের নাম ‘ভারত’ই (Bharat) চাইছেন, তার প্রমাণ মিলেছিল সেদিনই। আগামিদিনেও যে দেশের নাম ‘ভারত’ চাইছে মোদি সরকার, ফের প্রমাণ মিলল তার। রেলের ‘ভারত’ নামের প্রস্তাবের ওপর সিলমোহর দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। দিন কয়েক আগে রেলের তরফে সরকারের কাছে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে ‘ভারত’ নামকরণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার তাতেই সিলমোহর দেয় মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে, এভাবেই ধাপে ধাপে ‘ইন্ডিয়া’র বদলে দেশের নাম ‘ভারত’ করার পরিকল্পনা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    সরকার পক্ষের যুক্তি 

    বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’। বিরোধীদের অভিযোগ, সেই কারণেই দেশের নাম ‘ভারত’ করতে উঠেপড়ে লেগেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। বিরোধীদের মতে, এটা মোদি সরকারের কাছে শাঁখের করাতের মতো। কারণ দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’, আবার বিরোধী জোটের নামও ‘ইন্ডিয়া’। তাই দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’র পরিবর্তে ‘ভারত’ করার তোড়জোড়। তাঁদের কটাক্ষ, জোটের নাম ‘ভারত’ করা হলে দেশের নাম ‘ইন্ডিয়া’ করা হবে। যদিও সরকার পক্ষের পাল্টা যুক্তি, সংবিধানে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া’ এবং ‘ভারত’ একই। তাই মন্ত্রিসভায় পেশ করা প্রস্তাবনার ইংরেজি নথিতে ‘ভারত’ থাকায় কোনও ত্রুটি নেই।

    আরও পড়ুুন: “তৃণমূলের ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়েছে, খুন হতে পারেন বালু”, আশঙ্কা দিলীপের

    বাদ-বিসম্বাদের এই আবহে স্কুলের পাঠ্যবই থেকে ‘ইন্ডিয়া’কে মুছে ফেলে তার জায়গায় ‘ভারত’ (Bharat) করার সুপারিশ করেছে এনসিইআরটি। সেই চর্চা চলতে চলতেই রেলের নথি থেকে থেকে মুছে গেল ‘ইন্ডিয়া’। নয়া নাম হল ‘ভারত’।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ration Distribution Scam: রাত ১২টার পর ঘোরে খেলা, তার জেরেই কাকভোরে গ্রেফতার হয়েছিলেন বালু!

    Ration Distribution Scam: রাত ১২টার পর ঘোরে খেলা, তার জেরেই কাকভোরে গ্রেফতার হয়েছিলেন বালু!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা কুড়ি ঘণ্টা ধরে চলেছিল তল্লাশি। রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে নাগাড়ে জেরাও করেছিলেন ইডির তদন্তকারী (Ration Distribution Scam) আধিকারিকরা। ইডির জেরায় উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতা বারবার অসলগ্ন কথাবার্তা বলছিলেন বলে ইডি সূত্রে খরব। তার পরেও রাজ্যের বনমন্ত্রীকে গ্রেফতার করার ব্যাপারে দ্বিধাগ্রস্ত ছিলেন ইডির আধিকারিকরা।

    জ্যোতিপ্রিয়র কথায় অসঙ্গতি

    এভাবেই মধ্যরাত পেরিয়ে ভোর হয়ে যায়। তখনও ইডির আধিকারিকদের প্রশ্নবাণ সামলাচ্ছিলেন জ্যোতিপ্রিয়। এর আগে অবশ্য মন্ত্রীমশাইয়ের আপ্ত সহায়ক অমিত দে-র বাড়িতেও তল্লাশি চালায় ইডি। সেখানেই মেলে বেশ কিছু তথ্য। এই তথ্যের ভিত্তিতেই ফের শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ-পর্ব। ইডি আধিকারিকদের দাবি, এই পর্বেও তদন্তে অসহযোগিতা করছিলেন জ্যোতিপ্রিয়। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় আগেই গ্রেফতার হয়েছেন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান। তাঁর সম্পর্কে জানার চেষ্টা করা হলে, রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী কখনও জানান তিনি ওই ব্যক্তিকে চিনতেন না, কখনও আবার বলেন, চিনতেন, তবে ঘনিষ্ঠ নন। জ্যোতিপ্রিয়র কথায় অসঙ্গতি খুঁজে পেয়ে এই পয়েন্টেই জোর দেন তদন্তকারীরা।

    কাকভোরে গ্রেফতার

    তাঁরা নিশ্চিত ছিলেন, বাকিবুরের এই সম্পত্তি থেকে শুরু করে এই দুর্নীতির সমস্ত কাজ তৎকালীন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানতেন এবং তাঁকেই সমস্ত কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল জেনেবুঝেই। যদিও এ ব্যাপারে প্রশ্ন করতেই রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জানান, এ রকম কোনও বিষয় (Ration Distribution Scam) নেই। এর পরেই জ্যোতিপ্রিয় যে তদন্তে অসহযোগিতা করছেন, তা জানানো হয় দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে। সেখান থেকে সবুজ সঙ্কেত মেলায় গ্রেফতার করা হয় জ্যোতিপ্রিয়কে। ততক্ষণে ডেকে উঠেছে ভোরের কাক। প্রসঙ্গত, শুক্রবার কাকভোরে গ্রেফতার করা হয় জ্যোতিপ্রিয়কে। এদিনই আদালতে তোলা হলে জ্যোতিপ্রিয়কে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক।

    আরও পড়ুুন: “তৃণমূলের ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়েছে, খুন হতে পারেন বালু”, আশঙ্কা দিলীপের

    এদিকে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ধৃত বাকিবুরের অন্তত ১০০ কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে ইডি। এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি রয়েছে নামে-বেনামে-আত্মীয়দের নামে। তদন্তকারীদের অনুমান, কালো টাকা সাদা করতেই এই পন্থা অবলম্বন করা হয়েছিল। তদন্তকারীরা জেনেছেন, অন্তত ৬টি সংস্থায় শেয়ার রয়েছে বাকিবুরের। নিউ টাউন, রাজারহাট মায় পার্কস্ট্রিটেও তাঁর একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছে। রয়েছে একাধিক পানশালা, হোটেল। সম্পত্তি রয়েছে বিদেশেও (Ration Distribution Scam)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ration Distribution Scam: “তৃণমূলের ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়েছে, খুন হতে পারেন বালু”, আশঙ্কা দিলীপের

    Ration Distribution Scam: “তৃণমূলের ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়েছে, খুন হতে পারেন বালু”, আশঙ্কা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “গো-খাদ্য খেল লালু, আর মানুষের খাদ্য খেল বালু।” রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে এই ভাষায়ই কটাক্ষ করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর আশঙ্কা, “যেহেতু ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়ে যাচ্ছে তৃণমূলের, তাই এঁদের হত্যাও করা হতে পারে।”

    দিলীপের আশঙ্কা

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Scam) মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন জ্যোতিপ্রিয়। তাঁর আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমান। তদন্তে নেমে ইডি জেনেছে, এই বাকিবুরের পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে জ্যোতিপ্রিয়র পরিবারের। জ্যোতিপ্রিয়কে বাকিবুরের মুখোমুখি বসিয়ে ইডি জেরা করতে পারে বলেও সূত্রের খবর। শুক্রবার আদালতে তোলা হলে জ্যোতিপ্রিয়কে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক। তার পরেই উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতাকে নিশানা করলেন দিলীপ। তিনি বলেন, “যেটা আশঙ্কা করা হচ্ছে, ধীরে ধীরে ঝুলি থেকে বিড়াল বেরিয়ে যাচ্ছে তৃণমূলের, সেই জন্য এঁদের হত্যাও করা হতে পারে।”

    ‘দিল্লিতে ভাল থাকবেন’

    মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের জেল সুরক্ষিত নয়, হাসপাতালও সুরক্ষিত নয়। সেজন্য আমরা বারবার বলেছিলাম, আর তার জন্য আনা হয়েছে একজনকে, পার্থবাবুকেও নিয়ে আসা হোক, ওঁকেও নিয়ে (Ration Distribution Scam) আসা হোক, সকলকেই এখানে ভাল ব্যবস্থায় থাকুন, সুস্থ থাকবেন। দিল্লির আবহাওয়া ভাল।” বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি বলেন, “যে ধরনের জীবনযাপন করতেন (জ্যোতিপ্রিয়), সেইভাবে তো আর হবে না। তবে যে একটা স্লোগান ছিল, এখন পাল্টে গিয়েছে। যব তক সিঙাড়া মে আলু হ্যায়, তব তক বিহার মে লালু হ্যায়। আমাদের এখানে এখন পাল্টে হয়েছে, গো-খাদ্য খেল লালু, আর মানুষের খাদ্য খেল বালু।”

    আরও পড়ুুন: কোটি কোটি টাকার মালিক! জ্যোতিপ্রিয়ের সম্পত্তির পরিমাণ কত জানেন?

    তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয়র পিএকেও তলব করেছে ইডি। তাঁর বাড়িতে চালানো হয়েছে তল্লাশিও। এ প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, “এখন অনেক কিছু দেখতে হবে। কত পিএ, কত চামচা, কত টাকা, কীভাবে লুঠ (Ration Distribution Scam) হয়েছে। যে মুরগি কাটতো, সে এখন ডেলিভারি বয়, যে কয়লা বিক্রি করতো, সে এখন কয়েকশো কোটি টাকার মালিক। যে মাগুর মাছ বিক্রি করতো, সে এখন ৫৫০ কোটি টাকার মালিক। এরাই তো আজ পশ্চিমবঙ্গের নেতা। পশ্চিমবাংলাকে এই দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Ration Distribution Scam: ‘রেশন কেলেঙ্কারিতে খতিয়ে দেখা হোক মমতার ভূমিকা’, ইডিকে আর্জি শুভেন্দুর

    Ration Distribution Scam: ‘রেশন কেলেঙ্কারিতে খতিয়ে দেখা হোক মমতার ভূমিকা’, ইডিকে আর্জি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি (Ration Distribution Scam) মামলায় এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভূমিকা খতিয়ে দেখতে ইডিকে আর্জি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর। এক্স হ্যান্ডেলে ইডির ডিরেক্টরকে ওই আর্জি জানান নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দুর নিশানায় মমতা

    শুক্রবার শুভেন্দু লেখেন, “২০১১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী থাকাকালীন দুর্নীতির পাহাড়ের সঙ্গে যুক্ত জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে কেন্দ্রীয় এজেন্সির নজর থেকে বাঁচাতে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১ সালে খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী করেননি।” রাজ্যের বিরোধী দলনেতা জানান, খাদ্য দফতর থেকে সরানো হলেও, দুর্নীতির টাকা সুবিধাভোগীদের হাত পর্যন্ত পৌঁছনোর জন্য জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে ওয়েস্ট বেঙ্গল এসেন্সিয়াল কমোডিটিজ সাপ্লাই কমিশনের চেয়ারম্যান পদে নিযুক্ত করা হয়। এই কমিশনের মাধ্যমেই জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক খাদ্য দফতরের সঙ্গে যোগসাজশ রেখেছিলেন। শুভেন্দুর দাবি, ওয়েস্ট বেঙ্গল এসেন্সিয়াল কমোডিটিজ সাপ্লাই কমিশনের এমডি পদে বসানো হয় অবসরপ্রাপ্ত এক আইএএস আধিকারিককে।

    মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হোক

    এ সুব্বিয়াহ নামে ১৯৯২ সালের আইএএস ব্যাচের এক অফিসারকে নিয়োগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই আমলার বিরুদ্ধে আগে থেকেই সিবিআই তদন্ত চলছে (Ration Distribution Scam)। নন্দীগ্রামের বিধায়কের দাবি, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে রাজ্যের পার্সোনেল অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ দফতরের মন্ত্রী। সুতরাং তাঁর অনুমতি ছাড়া ওয়েস্ট বেঙ্গল এসেন্সিয়াল কমোডিটিজ সাপ্লাই কমিশনের এমডি পদে ওই আমলাকে বসানো সম্ভব নয়।

    তাই রাজ্যের রেশন বণ্টন দুর্নীতি নিয়ে ইডি যে তদন্ত করছে, সেখানে মুখ্যমন্ত্রীর ভূমিকাও খতিয়ে দেখা হোক। শুভেন্দুর দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চেয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বেআইনিভাবে টাকা তুলুন এবং তার অংশ নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে পাঠান। সেই জন্যই মুখ্যমন্ত্রী ওয়েস্ট বেঙ্গল এসেন্সিয়াল কমোডিটিজ সাপ্লাই কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান করেন জ্যোতিপ্রিয়কে।

    আরও পড়ুুন: ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ, রায় শুনেই আদালতে জ্ঞান হারালেন জ্যোতিপ্রিয়

    বৃহস্পতিবার টানা কুড়ি ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয় তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয়কে। তল্লাশি চালানো হয় তাঁর এবং তাঁর আপ্ত সহায়কের বাড়িতে। জ্যোতিপ্রিয়র কথায় অসঙ্গতি খুঁজে পান ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। তার জেরে শুক্রবার কাকভোরে (Ration Distribution Scam) গ্রেফতার করা হয় জ্যোতিপ্রিয়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Jyotipriya Mallick: ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ, রায় শুনেই আদালতে জ্ঞান হারালেন জ্যোতিপ্রিয়

    Jyotipriya Mallick: ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ, রায় শুনেই আদালতে জ্ঞান হারালেন জ্যোতিপ্রিয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারি মামলায় ধৃত তৃণমূল নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Jyotipriya Mallick) ১০ দিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ ব্যাঙ্কশাল কোর্টের। শুক্রবার কাকভোরে গ্রেফতার করা হয় রাজ্যের বনমন্ত্রী তথা প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়কে। এদিনই তোলা হয় আদালতে। ৬ নভেম্বর পর্যন্ত ইডি হেফাজতের নির্দেশ শুনেই আদালতে জ্ঞান হারান মন্ত্রীমশাই। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে তুলে বসানো হয় একটি চেয়ারে। সেখানে সামান্য বমিও করে ফেলেন তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনার এই নেতা।

    হাসপাতালে জ্যোতিপ্রিয় 

    এর পর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে। এমতাবস্থায় ইডি হেফাজতের মেয়াদ পুনর্বিবেচনা ও মন্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তির দাবি তুলে ফের আদালতের দ্বারস্থ হন জ্যোতিপ্রিয়র আইনজীবীরা। এর মধ্যে মেয়ে প্রিয়দর্শিনীকে কাছে ডেকে নেন জ্যোতিপ্রিয়। বাবার মাথায় জল দেন তিনি। পরে (Jyotipriya Mallick) কিছুটা সুস্থ বোধ করেন। এর পরেই আদালতের নির্দেশে পুলিশ অ্যাম্বুলেন্সে করে জ্যোতিপ্রিয়কে নিয়ে যাওয়া হয় কমান্ড হাসপাতালে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করে মন্ত্রীর চিকিৎসা শুরু করার নির্দেশ কমান্ড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দেন ব্যাঙ্কশাল কোর্টের বিচারক। মন্ত্রীকে বাড়ির খাবার দেওয়া যাবে বলেও জানিয়েছে আদালত। বিচারকের নির্দেশ, প্রত্যেক দিন এক ঘণ্টা করে আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাবেন জ্যোতিপ্রিয়।

    নিজেকে নির্দোষ দাবি মন্ত্রীর 

    এদিন আদালতে নিজেই সওয়াল করেন জ্যোতিপ্রিয়। তিনি বলেন, “আমি নির্দোষ। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে।” রায়দানের সময় বিচারক তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেন, “২০১৫ সালে জ্যোতিপ্রিয়র স্ত্রী মণিদীপার সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৪৫ হাজার টাকা। ২০১৬ সালে তা ৬ কোটি হল কী করে?”

    আরও পড়ুুন: বড় পদক্ষেপ এথিক্স কমিটির, কেন্দ্রের থেকে চাওয়া হল মহুয়ার বিদেশযাত্রার তথ্য

    আদালতে ইডির দাবি, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে সরাসরি যোগ রয়েছে মন্ত্রীর। অভিজিৎ দাসের বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া মেরুন ডায়েরিতে ‘বালুদা’ (জ্যোতিপ্রিয়র ডাক নাম বালু) নামের উল্লেখ রয়েছে। ইডির দাবি, তিনটি ভুয়ো সংস্থা খুলে ১২ কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। বাড়ির রাঁধুনির নামেও ভুয়ো কোম্পানি খুলেছিলেন তিনি। ইডির কটাক্ষ, “মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick) অনেকটা নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের মতো আচরণ করছেন। স্ত্রীকে প্রশ্ন করলে তিনি স্বামীকে দেখাচ্ছেন। আর স্বামীকে প্রশ্ন করলে স্ত্রীকে দেখাচ্ছেন। এ তো পুরো মানিক ভট্টাচার্যের মতো ব্যাপার। সবাই এক।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

      

  • Biden on Hamas Attack: হামাস হামলার সম্ভাব্য কারণ জানালেন বাইডেন, নিলেন ভারতের নামও

    Biden on Hamas Attack: হামাস হামলার সম্ভাব্য কারণ জানালেন বাইডেন, নিলেন ভারতের নামও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ অব্যাহত। ইজরায়েলের হামলায় হামাস অধ্যুষিত গাজা স্ট্রিপে ব্যাপক প্রাণহানি হচ্ছে প্রতিনিয়ত। তা সত্ত্বেও ইহুদিদের দেশ ইজরায়েলকে উচিত শিক্ষা দিতে মরিয়া মুসলমানদের দেশ প্যালেস্তাইনের জঙ্গি সংগঠন হামাস। এই হামাসই দখল করে রেখেছে গাজা স্ট্রিপ। কেন হামাসরা ইজরায়েলের ওপর হামলা চালাল, এবার সে ব্যাখ্যা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Biden on Hamas Attack)। সে প্রসঙ্গে উঠে এল ভারতের কথা, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা।

    কী বললেন বাইডেন?

    হামাসের হামলা প্রসঙ্গে বাইডেন বলেন, “আমরা ইজরায়েলের সঙ্গে মিলে আঞ্চলিক এককীকরণ এবং সামগ্রিকভাবে উন্নয়নের দিকে অগ্রসর হচ্ছিলাম। আমি নিশ্চিত যে হামাস এই কারণেই ইজরায়েলে হামলা চালায়। আমার কাছে এর পক্ষে কোনও প্রমাণ নেই। তবে আমার অভিজ্ঞতা থেকে এটাই মনে হচ্ছে।” সেপ্টেম্বর মাসে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন হয় নয়াদিল্লিতে। এই সম্মেলনে ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ আর্থিক করিডর প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এই চুক্তি যাতে রূপায়িত না হয়, তাই ইজরায়েলে হামাস হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেন বাইডেন।

    ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ আর্থিক করিডর প্রকল্প

    তিনি (Biden on Hamas Attack) বলেন, “তবে আমার কাছে এ সংক্রান্ত কোনও প্রমাণ নেই। কিন্তু অভিজ্ঞতার দিক থেকে আমার এমনটাই মনে হচ্ছে।” মার্কিন প্রেসিডেন্ট এও জানান, এই প্রকল্পকে কোনওভাবেই পিছনে ফেলে দেওয়া যাবে না। প্রসঙ্গত, এ নিয়ে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বার বাইডেন হামাসের আক্রমণের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে ভারত-মধ্যপ্রাচ্য-ইউরোপ আর্থিক করিডর প্রকল্পের কথা উল্লেখ করলেন। এই প্রকল্পের সাহায্যে এক সুতোয় বাঁধা পড়বে ভারত, আমেরিকা, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরশাহী, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং ইউরোপীয় দেশগুলি। নয়াদিল্লিতে আয়োজিত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে ভারতই। করিডরটি হবে দু’ ভাগে। একটি অংশ হবে ইস্টার্ন করিডর। এই করিডর ভারতকে উপসাগরীয় অঞ্চলের সঙ্গে যুক্ত করবে।

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত বাকিবুর-জ্যোতিপ্রিয়কে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করবে ইডি!

    অন্য অংশটি হবে নর্দান করিডর। এই করিডর উপসাগরীয় অঞ্চলকে ইউরোপের সঙ্গে যুক্ত করবে। গত ২৩ দিন ধরে চলছে ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ। ইজরায়েলের (Biden on Hamas Attack) ওপর প্রথম হামলা চালায় হামাস। নৃশংসভাবে খুন করে শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাইকে। গর্ভবতী মায়ের পেট চিরে খুন করে ভ্রুণকেও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Mahua Moitra: বড় পদক্ষেপ এথিক্স কমিটির, কেন্দ্রের থেকে চাওয়া হল মহুয়ার বিদেশযাত্রার তথ্য

    Mahua Moitra: বড় পদক্ষেপ এথিক্স কমিটির, কেন্দ্রের থেকে চাওয়া হল মহুয়ার বিদেশযাত্রার তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লোকসভার সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) বিদেশযাত্রা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য চাইল লোকসভার এথিক্স কমিটি। অভিযুক্ত সাংসদের বিদেশযাত্রা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য কেন্দ্রীয় বিদেশ মন্ত্রকের কাছে চাওয়া হয়েছে কমিটির তরফে। একইসঙ্গে মহুয়াকে ঘুষ দেওয়ায় অভিযুক্ত দুবাইবাসী ভারতীয় শিল্পপতি দর্শন হীরানন্দানির বিভিন্ন দেশে যাওয়ার তথ্যও চেয়েছে ওই কমিটি। প্রসঙ্গত, এই শিল্পপতির কাছ থেকেই অর্থ ও উপহার নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন তোলার অভিযোগে কাঠগড়ায় মহুয়া।

    এথিক্স কমিটির তৎপরতা

    তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে প্রধান অভিযোগকারী দু’জন। একজন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে এবং অন্যজন আইনজীবী জয় অনন্ত দেহাদ্রাই। এই দু’জনকেই তলব করে তাঁদের বয়ান নথিভুক্ত করেছে এথিক্স কমিটি। ৩১ অক্টোবর, মঙ্গলবার বেলা ১১টায় মহুয়াকে এথিক্স কমিটির সামনে হাজিরাও দিতে বলা হয়েছে। মহুয়া এথিক্স কমিটির সামনে আসার আগেই তাঁর বিদেশযাত্রা সংক্রান্ত তথ্য হাতে পেতে মরিয়া কমিটি। শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে কোন কোন তারিখে কোথা থেকে মহুয়ার সংসদের অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করা হয়েছিল।

    হীরানন্দানির হলফনামা

    মহুয়াকে (Mahua Moitra) ব্যবহার করে লোকসভায় আদানি গোষ্ঠী সম্পর্কিত প্রশ্ন যে তিনি তুলেছেন, হলফনামায় তা স্বীকার করে নিয়েছেন শিল্পপতি হীরানন্দানি। মহুয়া যে সংসদের লগ-ইন আইডি তাঁকে দিয়েছিলেন, তাও স্বীকার করে নিয়েছেন হীরানন্দানি। গত সপ্তাহেই স্বাক্ষর করা হলফনামায় হীরানন্দানি মেনে নিয়েছেন যে তিনি মোদি সরকার এবং আদানি গোষ্ঠীকে অস্বস্তিতে ফেলার মতো প্রশ্ন তোলার ক্ষেত্রে কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়াকে ব্যবহার করেছেন। দর্শন হিরানন্দানি জানান, অর্থ ও দামি উপহারের বিনিময়ে তৃণমূল সাংসদ তাঁর সংসদীয় ই-মেল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে দেন। সেখানেই যাবতীয় প্রশ্ন লিখে পাঠাতেন তিনি। আদানি গোষ্ঠী, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে চাপে ফেলতে চেয়েছেন বলে অভিযোগ, তা প্রায় মেনে নিয়েছেন সেই ব্যবসায়ী। 

    আরও পড়ুুন: রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত বাকিবুর-জ্যোতিপ্রিয়কে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করবে ইডি!

    ৩১ তারিখ যাবেন না মহুয়া মৈত্র

    এদিকে, ৩১ তারিখে তাঁর পক্ষে এথিক্স কমিটির সামনে হাজিরা দেওয়া সম্ভব নয় বলেই জানিয়ে দিলেন তৃণমূল সাংসদ। মহুয়া জানিয়েছেন, ওই দিন তাঁর পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি রয়েছে। তবে ৫ নভেম্বরের পর যে কোনও দিন দিল্লিতে এথিক্স কমিটির সামনে হাজিরা দিতে পারবেন তিনি। মহুয়া লিখেছেন, “আমি পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধি, যেখানে দুর্গাপুজো সব থেকে বড় উৎসব। আমার আগে থেকেই একাধিক বিজয়া দশমী সম্মেলনে (সরকারি ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে) যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। আগামী ৩০ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর অবধি আমার কেন্দ্রে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে, সেই কারণে আমি ৩১ অক্টোবর দিল্লিতে যেতে পারব না।” মহুয়া (Mahua Moitra) বলেন, “ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানিরও কমিটির সামনে হাজিরা দেওয়া উচিত এবং আমায় যে বিভিন্ন দামি দামি উপহার দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন, তার বিস্তারিত তালিকা পেশ করা উচিত। হিরানন্দানির মৌখিক বয়ান ছাড়া এই তদন্ত অসম্পূর্ণ ও পক্ষপাতদুষ্ট হবে। এটা ক্যাঙ্গারু কোর্ট বসানোর সমার্থক হয়ে যাবে। কমিটির চূড়ান্ত রিপোর্ট দেওয়ার আগে হিরানন্দানিকেও তলব করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Virat Kohli: ছুঁয়ে দেখছেন না মাছ-মাংস! বিশ্বকাপে নিজেকে ফিট রাখতে কী খাচ্ছেন বিরাট?

    Virat Kohli: ছুঁয়ে দেখছেন না মাছ-মাংস! বিশ্বকাপে নিজেকে ফিট রাখতে কী খাচ্ছেন বিরাট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের ফিটনেস নিয়ে কোনও কিছুর সঙ্গেই আপোস করেন না বিরাট কোহলি (Virat Kohli)। বিরাটের শারীরিক কসরতের ছবি প্রায় সামনে আসে। এর পাশাপাশি বিশ্বকাপের সময় নিজের ডায়েটের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রয়েছে বিরাটের। জানা গিয়েছে, বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে মাংস খাওয়া ছেড়েই দিয়েছেন কোহলি। তাঁর ডায়েট নিরামিষ খাদ্য তালিকা দিয়েই সাজানো থাকে।

    বিরাটের সুপার ফুড

    বিশ্বকাপেও বজায় রয়েছে বিরাটের (Virat Kohli) পছন্দের ডায়েট। যেহেতু মাছ বা মাংস তিনি খাচ্ছেন না, তাই শরীরে প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে খাদ্য তালিকায় থাকছে তোফু এবং সয়াবিন জাতীয় খাবার। যে হোটেলে ভারতীয় দল থাকছে সেখানকারই শেফ বলছেন, ‘‘ভারতীয় দলের খাবার টেবিলে মাছ এবং মাংসের নানারকম পদ আমরা সাজিয়ে রেখেছিলাম। তবে কোহলি সেসব কিছু ছুঁয়েও দেখেননি। তবে টিম ইন্ডিয়ার বাকি সদস্যরা সেগুলি খেয়েছেন। তাই কোহলির জন্য আমরা বিশেষ কিছু নিরামিষ পদ তৈরি করেছিলাম। এই পদগুলি বেশিরভাগটাই সবজি দিয়ে বানানো হয়েছিল এবং তাতে অল্প মশলা এবং তেল ব্যবহার করা হয়েছিল।’’ ওই শেফ আরও বলেন, ‘‘সেদ্ধ সবজি, সয়াবিন, মোমো তোফুর মতো নানা পদই ছিল কোহলির (Virat Kohli) জন্য এবং কোনও কোনও পদে অল্প দুধ জাতীয় জিনিসও ব্যবহার করা হয়েছিল।’’ এতো গেল ডিনার বা লাঞ্চের কথা। সকালে ব্রেকফাস্টে বিরাটের (Virat Kohli) পছন্দ হল মিলেট ধোসা এবং মিলেট ইডলি।

    ক্রিকেটাররা মদ্যপান করেন না বলেই জানা গিয়েছে

    হোটেলের ওই রাঁধুনী আরও বলেন, ‘‘আইপিএলের সময় আমাদের হোটেলে নিউজিল্যান্ডের কয়েকজন ক্রিকেটার ছিলেন। তাঁরা ভারতীয় মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলেন। তবে কিছু ক্রিকেটার ভারতীয় খাবার হিসেবে ইডলি, ধোসা, পরোটার মত পদ চেয়ে থাকেন।’’ ভারতীয় দলের প্রাতঃরাশের রাগির তৈরি ধোসা থাকত বলেও জানিয়েছেন ওই শেফ। তবে কোনও দেশের খেলোয়াড়ই মদ খান না বলেই জানা গিয়েছে। একমাত্র নিউজিল্যান্ড কোনও ম্যাচ জিতলে বিয়ার অর্ডার করা হয়। কেউ কেউ অল্প মদ্যপান করে থাকেন। তা ছাড়া বাকিরা অ্যালকোহল ছুঁয়েও দেখেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

LinkedIn
Share