Tag: Bengali news

Bengali news

  • Ranbir Kapoor: অনলাইন গেমিং গড়াপেটাকাণ্ডে ইডির তলব রণবীর কাপূরকে, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    Ranbir Kapoor: অনলাইন গেমিং গড়াপেটাকাণ্ডে ইডির তলব রণবীর কাপূরকে, কারা রয়েছেন তালিকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেমিং গড়াপেটাকাণ্ডে ইডির (ED) তলব বলিউড অভিনেতা রণবীর কাপূরকে (Ranbir Kapoor)। শুক্রবার ইডির দফতরে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কেবল ঋষি-পুত্র নন, ইডির স্ক্যানারে রয়েছেন আরও অন্তত ১৫-২০ জন তারকা। এই তালিকায় রয়েছেন গায়ক আতিফ আসলাম, রাহত ফতেহ আলি খান, বিশাল দাদলানি, সুখবিন্দর সিংহ এবং নেহা কক্কর। তালিকায় রয়েছেন অভিনেতা টাইগার শ্রফ, এলি আব্রাম, সানি লিওনি, ভাগ্যশ্রী, পুলকিত সম্রাট, কৃতি খরবান্দা এবং নুসরত ভারুচা। কৌতুকাভিনেতা ভারতী সিংহ, কৃষ্ণা অভিষেকও রয়েছেন ইডির আতস কাচের তলায়।

    অনলাইন গেমিং অ্যাপের কর্ণধারের মেগা বিয়ে

    চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে বিয়ে করেন মহাদেব অনলাইন গেমিং অ্যাপের কর্ণধার সৌরভ চন্দ্রকার। তাঁর বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের একাধিক তারকা। এই সময় মহাদেব অ্যাপের সাফল্য উদযাপনেও পার্টি দিয়েছিলেন সৌরভ। সেখানেও যোগ দিয়েছিলেন বলিউডের বেশ কয়েকজন তারকা। সৌরভের সঙ্গে বলিউডের ওই তারকাদের সমীকরণ (Ranbir Kapoor) কী, মূলত তা-ই জানতে চান ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। অনলাইন গেমিংকাণ্ডে গড়াপেটা সম্পর্কে তাঁরা ওয়াকিবহাল কিনা, তাও জানতে চান তাঁরা।

    হাওয়ালার মাধ্যমে টাকা!

    সাক্ষ্যপ্রমাণ অনুযায়ী, হাওয়ালার মাধ্যমে একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংস্থাকে দেওয়া হয়েছিল ১১২ কোটি টাকা। হোটেল বুকিংয়ের জন্য খরচ করা হয়েছিল ৪২ কোটি টাকা। সেই বিল মেটানো হয়েছিল নগদ টাকায়। ইডি সূত্রে খবর, মহাদেব অনলাইন বেটিং অ্যাপের কর্ণধারের সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও হাওয়ালা অপারেশনের যোগসূত্র রয়েছে। যোগ রয়েছে পাকিস্তানের সঙ্গেও। সেই কারণেই ‘অ্যানিমাল’-এর অভিনেতাকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই ট্রেলর মুক্তি পেয়েছে রণবীর কাপূরের ছবি ‘অ্যানিমাল’-এর।

    আরও পড়ুুন: “সব নথি নিয়ে ইডির দফতরে যান”, অভিষেককে বলল ডিভিশন বেঞ্চ

    মহাদেব গেমিং বেটিং অ্যাপ আসলে একটি অনলাইন সাট্টা খেলার প্লাটফর্ম। এই সাট্টা অ্যাপের টার্নওভার ২ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। এই চক্রের খোঁজ পেতে কিছুদিন আগেই ইডি তল্লাশি চালায় কলকাতা, ভোপাল ও মুম্বইয়ে। সৌরভের ওই ইভেন্টে পারফর্ম করার জন্য ভাগ্যশ্রী, ভারতী সিংহ, সুখবিন্দর সিংহ এবং নেহা কক্করকে টাকা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ইডির তল্লাশিতে জানা গিয়েছে, মহাদেব বুক অ্যাপ ও সাট্টার এই মামলার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন ছত্তিশগড়ের কিছু রাজনীতিবিদ, পুলিশ অফিসার এবং রাজনৈতিক নেতা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় ব্যর্থ রাজ্য! কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ চিকিৎসক

    Dengue: ডেঙ্গি মোকাবিলায় ব্যর্থ রাজ্য! কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ চিকিৎসক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজ্যের বিরুদ্ধে ডেঙ্গি (Dengue) মোকাবিলায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন এক চিকিৎসক। বুধবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন চিকিৎসক সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়। আবেদনে তিনি বলেছেন, অবিলম্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে মেডিক্যাল কমিশন গঠন করে নজরদারির ব্যবস্থা করা হোক। যত্রতত্র আবর্জনা ও জমা জল পরিষ্কারের নির্দেশ দিক আদালত। রক্ত পরীক্ষার জন্য চালু হোক মোবাইল ইউনিট। ওই চিকিৎসকের অভিযোগ, রাজ্যে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলি কোনও কাজ করছে না। ডেঙ্গি নিয়ে কেন্দ্রকে সঠিক পরিসংখ্যানও রাজ্য দিচ্ছে না।

    ডেঙ্গির বলি বালিকা

    মামলাকারী চিকিৎসকের অভিযোগ যে নিছক ভুয়ো নয়, তার প্রমাণ মিলেছে এদিনই। কলকাতার পাটুলিতে ডেঙ্গিতে (Dengue) মৃত্যু হয়েছে তিথি হালদার নামে বছর দশেকের এক বালিকার। শনিবার জ্বর নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় তিথি। বুধবার সকালে মৃত্যু হয় তার। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে ডেঙ্গির বলি হয়েছেন তিনজন। এঁদের মধ্যে একজন ঠাকুরপুকুরের, একজন লেকটাউনের, আর একজন মুর্শিদাবাদের। সরকারি মতে মৃতের সংখ্যা ৩ হলেও, বেসরকারি মতে সংখ্যাটা ছাড়িয়েছে ৫০ এর গন্ডি। জানা গিয়েছে, কেবল দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গির বলি হয়েছেন ৯জন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ডেঙ্গি মোকাবিলায় পুরসভা ব্যর্থ। কাউন্সিলরের দেখা মেলে না।

    ডেঙ্গিতে শীর্ষে উত্তর ২৪ পরগনা

    এদিকে, পুজোর আগে আগেই রাজ্যে বাড়ছে ডেঙ্গির (Dengue) চোখ রাঙানি। ফি বারের মতো এবারও শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। এই জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজারের কাছাকাছি। গত সপ্তাহে স্বাস্থ্য দফতরের দেওয়া পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, উত্তর ২৪ পরগনায় মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৯ হাজার ৯৬৫ জন। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৫২৩ জন। আর গ্রামাঞ্চলে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪৪২ জন। বিধাননগর পুরসভা এলাকায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ২৯৮ জন। জানা গিয়েছে, কামারহাটি, দক্ষিণ দমদম, বরাহনগর, বারাসাতে ডেঙ্গি পরিস্থিতি ভয়াবহ। ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ছে বনগাঁ, আমডাঙা, হাবড়া ২ নম্বর ব্লক, দেগঙ্গা এবং গাইঘাটা এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “সব নথি নিয়ে ইডির দফতরে যান”, অভিষেককে বলল ডিভিশন বেঞ্চ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Sanjay Singh Arrested: দিল্লি আবগারি মামলায় আপ সাংসদ সঞ্জয় সিংকে গ্রেফতার করল ইডি

    Sanjay Singh Arrested: দিল্লি আবগারি মামলায় আপ সাংসদ সঞ্জয় সিংকে গ্রেফতার করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্ভাবনা ছিল, হলও তাই। দিল্লি আবগারি মামলায় (Delhi Excise Policy) আম আদমি পার্টির সাংসদ সঞ্জয় সিংকে গ্রেফতার (Sanjay Singh Arrested) করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। তাঁর বিরুদ্ধে দিল্লি আবগারি দুর্নীতি মামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। বুধবার সকালে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দলের এই নেতার বাড়িতে হানা দেন ইডি আধিকারিকরা। দিনভর তল্লাশি চলে আপ রাজ্যসভার সাংসদের বাড়িতে। এর পর বিকেলে, সঞ্জয়কে গ্রেফতার করা হয়। 

    তদন্ত শুরু করে ইডি এবং সিবিআই

    বিগত কয়েক বছর ধরে আবগারি মামলায় (Delhi Excise Policy) বেকায়দায় পড়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। ২০২১ সালে আবগারি নীতিতে বেসরকারি কিছু প্রতিষ্ঠানকে অর্থের বিনিময়ে বিশেষ সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দিল্লির শাসকদলের বিরুদ্ধে (Sanjay Singh Arrested)। তৎকালীন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের নির্দেশেই এই মামলায় তদন্ত শুরু করে ইডি এবং সিবিআই। এর পরে ইডি  (Enforcement Directorate) পিএমএলএ-এর অধীনে একটি মামলা নথিভুক্ত করে।

    আরও পড়ুন: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় আপ নেতা সঞ্জয়ের বাড়িতে হানা ইডি-র

    অর্থের বিনিময়ে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ

    আপ সাংসদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মদ ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স প্রদানের জন্য ২০২১-২২ সালে দিল্লি সরকারের আবগারি নীতি নিয়ম পাল্টে কার্টেলাইজেশনের অনুমতি দিয়েছিল৷ এক্ষেত্রে কিছু ডিলারদের সঙ্গে পক্ষপাত করা হয়েছে বলেও অভিযোগ৷ এর জন্য সংশ্লিষ্ট ডিলারদের থেকে ঘুষ নেওয়া হয়েছিল বলেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে অভিযোগ করা হয়৷

    এই নিয়ে গ্রেফতার ৩ আপ নেতা

    প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত আম আদমি পার্টির তিন নেতাকে এই দুর্নীতি মামলায় (Delhi Excise Policy) গ্রেফতার করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। এই মামলায় আগে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া। গ্রেফতার হন সত্যেন্দ্র জৈন। এবার গ্রেফতার হলেন সঞ্জয় সিং (Sanjay Singh Arrested)। এছাড়া, এই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে খোদ মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকেও। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: “সব নথি নিয়ে ইডির দফতরে যান”, অভিষেককে বলল ডিভিশন বেঞ্চ

    Abhishek Banerjee: “সব নথি নিয়ে ইডির দফতরে যান”, অভিষেককে বলল ডিভিশন বেঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির বিরুদ্ধে হিসেব বহির্ভূত অর্থের অভিযোগ। অভিযোগ থাকলে ডিরেক্টর বা সিইওকে জিজ্ঞাসাবাদে অসুবিধে কোথায়? আপনি সিইও হলে যে নথি চাওয়া হয়েছে, তা দিয়ে দিন। ১৮৮ এ, হরিশ মুখার্জি রোডের সম্পত্তির খতিয়ান সিঙ্গল বেঞ্চ চাইলে সমস্যা কোথায়? আপনি সাংসদ, আপনার সম্পত্তির খতিয়ান তো নির্বাচন কমিশনকেও দিতে হয়।” বুধবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ইডির তলব প্রসঙ্গে পর্যবেক্ষণে এমনই জানাল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। নথির তথ্যে সন্তুষ্ট না হলে তবেই অভিষেককে ডাকা হোক, ইডিকে প্রস্তাব আদালতের। অবশ্য বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশের ওপর কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, বিচারপতি সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক।

    ‘ইডিকে নথি দিন’

    অভিষেকের আবেদন শোনার পর বিচারপতি সৌমেন সেনের নেতৃত্বাধীন ডিভিশন বেঞ্চ বলে, “ইডি শেষ যে সমন পাঠিয়েছিল, তাতে যা যা জানতে চাওয়া হয়েছিল, তা ইডিকে দিয়ে দিন। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশে আপত্তি কোথায়?” নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় নাম জড়ায় ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কোম্পানির। এই মামলায় ধৃত ‘কালীঘাটের কাকু’ ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে জেরা করে ওই কোম্পানির নাম জানতে পারেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    ‘এতে তো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়’

    এই সংস্থার সিইও তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। তাই তলব করা হয় তাঁকে। এদিন বিচারপতি বলেন, “এটি একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এর সব তথ্য সামনে আসা উচিত। সিইও-র বিষয়ে যা জানতে চাওয়া হয়েছে, তাও জনসমক্ষে আনা প্রয়োজন। এতে তো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ মামলায় ফের ইডির তলব অভিষেককে, হাজিরার নির্দেশ রুজিরাকেও

    বিচারপতি বলেন, “মাথায় রাখবেন, এটা কোনও সরাসরি তদন্ত নয়। কোর্টের নজরদারিতে তদন্ত চলছে। তাই সিঙ্গল বেঞ্চ এটা করতেই পারে। তদন্তের প্রয়োজনে তদন্তকারী সংস্থার কাছে জবাব চাইতেই পারে সিঙ্গল বেঞ্চ। এতদিন ধরে তদন্ত চলার পরেও কিছু পাওয়া যায়নি। সিঙ্গলবেঞ্চের বিচারপতি তো এ নিয়ে জানতে (Abhishek Banerjee) চাইবেনই।” তিনি বলেন, “আদালতের নজরদারিতে তদন্ত চললে যদি তদন্তকারী সংস্থার রিপোর্টে আদালত সন্তুষ্ট না হয়, তাহলে আবার নির্দেশ দিতে পারে।” অভিষেকের আইনজীবীকে বিচারপতি সেন বলেন, “আপনি (অভিষেক) তদন্তকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করুন। যে নথি চাওয়া হয়েছে, তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই তথ্য দেওয়া উচিত। ১২ অক্টোবর ইডির দফতরে সব নথি নিয়ে যান।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tripura: ইউএপিএ আইনে ত্রিপুরার দুই জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা কেন্দ্রের

    Tripura: ইউএপিএ আইনে ত্রিপুরার দুই জঙ্গি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিপুরার (Tripura) দুই জঙ্গি সংগঠন এনএলএফটি এবং এটিটিএফকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করল কেন্দ্র। বেআইনি ঘোষণা করা হয়েছে এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর সহযোগী এবং শাখা সংগঠনগুলিকেও। মঙ্গলবার ইউএপিএ আইন প্রয়োগ করে এই পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। এদিন থেকেই এই নির্দেশ কার্যকর হয়েছে।

    কেন্দ্রের নির্দেশিকা 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, দুই জঙ্গি গোষ্ঠী কিংবা তাদের সহযোগী ও শাখা সংগঠনের সঙ্গে সংস্রবের অভিযোগ উঠলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে। প্রসঙ্গত, স্বাধীন ও সার্বভৌম তিপ্রাল্যান্ডের দাবিতে সক্রিয় এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠী। ১৯৯৬ সালে বাম আমলে ত্রিপুরায় (Tripura) জন্ম হয় এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর। গণহত্যা, অপহরণ, চোরাচালান সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর সদস্যদের বিরুদ্ধে। এটিটিএফ নেতৃত্বের একাংশ বাম ঘনিষ্ঠ বলে অভিযোগ উঠেছে নানা সময়।

    অভিযোগ রাশি রাশি 

    জানা গিয়েছে, এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর সঙ্গে উত্তর-পূর্বের (Tripura) একাধিক নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠীর যোগাযোগ রয়েছে। হিংসামূলক কার্যকলাপে জড়িত থাকা, দেশের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার জন্য ক্ষতিকর, নিরাপত্তা বাহিনী ও সাধারণ মানুষকে হত্যা, প্রশিক্ষণ ও অস্ত্রশস্ত্র রাখার লক্ষ্যে প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অভিযোগ তোলা হয়েছে সদ্য নিষিদ্ধ এই দুই জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: শুধু সবরীমালা নয়, অযোধ্যার রামমন্দির ওড়ানোর ছকও কষেছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা!

    প্রসঙ্গত, চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে হয় ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে গ্রেটার তিপ্রাল্যান্ডের দাবিতে সুর চড়িয়েছিল তিপ্রা মথা। দলের প্রধান ত্রিপুরা রাজপরিবারের সদস্য প্রদ্যোতকিশোর দেববর্মা জানান, তিপ্রাল্যান্ডের সাংবিধানিক সমাধান না করলে কোনও দলকেই সমর্থন করবেন না তাঁরা। দলের কেউ যোগ দেবেন না সরকারেও। তিপ্রা মথার নির্বাচনী ইস্তাহার প্রকাশ করতে গিয়ে প্রদ্যোতকিশোর বলেছিলেন, “প্রয়োজনে আমরা বিরোধী আসনে বসব। কিন্তু কয়েকটা মন্ত্রিপদ পাওয়ার লোভে আমরা আমাদের মূল দাবি থেকে সরে আসব না।” তবে তাঁরা যে ত্রিপুরাকে (Tripura) ভাঙতে চান না, তাও জানিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তিপ্রাল্যান্ডের দাবিতে অবশ্য সশস্ত্র আন্দোলন করছিল জঙ্গি গোষ্ঠী এনএলএফটি এবং এটিটিএফ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ISIS Terrorists: শুধু শবরীমালা নয়, অযোধ্যার রামমন্দির ওড়ানোর ছকও কষেছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা!

    ISIS Terrorists: শুধু শবরীমালা নয়, অযোধ্যার রামমন্দির ওড়ানোর ছকও কষেছিল ধৃত আইএস জঙ্গিরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে উদ্বোধন হওয়ার কথা অযোধ্যার রামমন্দিরের। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মন্দিরে চলছে শেষ মুহূর্তের কাজ। বিস্ফোরণে এই মন্দিরই উড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল ধৃত আইএসআইএস জঙ্গি (ISIS Terrorists) মহম্মদ শাহনওয়াজ সহ তিনজন। নাশকতার ছক কষা হয়েছিল পাকিস্তানে বসে।

    জঙ্গিদের টার্গেটে ছিল মন্দির, জনবহুল এলাকা 

    ধৃত জঙ্গিদের জেরা করে তদন্তকারীরা জেনেছেন, কেরলের শবরীমালা মন্দিরের পাশাপাশি অযোধ্যার রামমন্দিরও ছিল তাদের টার্গেট। দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং হরিয়ানার কয়েকজন নেতাকে খুনের ছকও কষেছিল জঙ্গিরা। ধৃতদের (ISIS Terrorists) জেরা করে তদন্তকারীরা জেনেছেন, শবরীমালা মন্দির, রামমন্দির ছাড়াও জঙ্গিদের নিশানায় ছিল দিল্লির অক্ষরধাম মন্দির, জনাকীর্ণ বাজার এবং জনবহুল রেলস্টেশন। এর পাশাপাশি জঙ্গিদের নিশানায় ছিল আরএসএস এবং বিজেপির বেশ কয়েকজন নেতাও।

    রামমন্দিরে নাশকতার ছকের মাস্টারমাইন্ড

    এনআইএ-র এক আধিকারিক বলেন, “ধৃত জঙ্গির মধ্যে একজনের নাম মহম্মদ শাহনওয়াজ। সে এনআইএ-র মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় ছিল।” ধৃত এই তিন জঙ্গির তথ্য দিলে ৩ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিল এনআইএ। দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, অযোধ্যার রামমন্দিরে নাশকতার ছকের মাস্টারমাইন্ড হল জঙ্গি ফারহাতুল্লাহ গোরি। পাকিস্তানে বসে এই ছক কষেছে সে। এজন্য শাহনওয়াজ সহ তিনজনকে প্রশিক্ষণও দিয়েছিল। ভারত থেকে পাকিস্তানে পালিয়ে আসা জঙ্গি ফারহাতুল্লাহ নাশকতার জন্য অনলাইনে কাশ্মীরি যুবকদের একাংশকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে বলেও জেনেছেন তদন্তকারীরা।

    পুলিশ জানিয়েছে, শাহনওয়াজ পুণের আইএসআইএস মডিউলের সদস্য। দিন কয়েক আগে পুণের পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়ে গিয়েছিল সে। তার সঙ্গে ধৃত আরও দুই জঙ্গিও পুণে মডিউলের সদস্য। ধৃতদের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে পাকিস্তানের কয়েকটি পুস্তিকা, আগ্নেয়াস্ত্র, কার্তুজ, বোমা তৈরির উপকরণ। জানা গিয়েছে, ধৃত তিন জঙ্গিই বি-টেক পাশ। বোমা তৈরিতেও প্রশিক্ষিত। শাহনওয়াজ দিল্লিতে একটি সংস্থার ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন।

    আরও পড়ুুন: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ মামলায় ফের ইডির তলব অভিষেককে, হাজিরার নির্দেশ রুজিরাকেও

    এনআইএ-র দাবি, দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ এবং মধ্যপ্রদেশের মতো রাজ্যগুলিতে বড় হামলার ছক কষেছিল শাহনওয়াজরা। ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার চেয়েও বড় হামলার ছক কষেছিল এই জঙ্গিরা (ISIS Terrorists)। চলতি সপ্তাহেই নয়াদিল্লিতে হবে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাগুলির বিশেষ সম্মেলন। বৃহস্পতি ও শুক্রবার দু’ দিন ধরে চলবে সম্মেলন। সম্মেলন উদ্বোধন করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। এই সম্মেলনের আগে আগেই ধৃত তিন জঙ্গির নাশকতার ছক প্রকাশ্যে আসায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tenancy Act: “তখন আমার জন্মই হয়নি”! ৬৫ বছরের পুরনো মামলার শুনানিতে মন্তব্য বিচারপতির

    Tenancy Act: “তখন আমার জন্মই হয়নি”! ৬৫ বছরের পুরনো মামলার শুনানিতে মন্তব্য বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাদের উপরে ৬০০ টাকা খাজনা চাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন জামিদার। গত ৬৫ বছর ধরে হাইকোর্টে মামলা চলছিল। রায় প্রদানে জমিদারের সিদ্ধান্তকে বহাল রাখলেন বিচারপতি অজয় কুমার মুখোপাধ্যায়। মামলার (Tenancy Act) রায়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এখানেই যে, বিচারতি যে মামলার রায় দিয়েছেন, সেই মামলা যখন শুরু হয়েছিল, সেই সময় জন্মাননি তিনি। বিচারপতির রায়দান করতে গিয়ে এই কথা বলায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    মামালা কেন গুরুত্ব পূর্ণ (Tenancy Act)

    বিচারপতির রায়দান (Tenancy Act) প্রসঙ্গে পর্যবেক্ষণের মন্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উল্লেখ্য মামলা যখন শুরু হয়েছিল, সেই সময় বিচারপতি স্বয়ং জন্মগ্রহণ করেননি। আর এই রকম একটি মামলার রায় দেওয়ায় নিজেই আশ্চর্য হয়েছেন। বিচারপতি অজয় কুমার মুখোপাধ্যায় নিজে বলেন, “এই মামলা শুরু হওয়ার সময় আমার তো জন্মই হয়নি।”

    যদিও ১৯৫৩ সালে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিশেষ আইন পাশ হওয়ার ফলে জমিদারি প্রথাকে অনেকটাই সংকুচিত হয়েছিল। কোনও ব্যক্তির যদি ২৪ একরের বেশি জমি থাকে, তাহলে তা সরকারি খাস জমি বলে ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছিল সেই সময় থেকেই। 

    মামলা কী ছিল?

    সূত্রে জানা গেছে, মামলা (Tenancy Act)  হল বীরভূমের রামপুরহাটের আজ থেকে ৬৫ বছরের আগেকার জমিদার আমলের একটি মামলা। জমিদার এই এলাকার স্থানীয় প্রজাদের উপর তৎকালীন ৬০০ টাকা খাজনা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। তবে এই চাপিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রজাদের মধ্যে অনেকেই আপত্তি করেছিলেন। এরপর রামপুরহাট জেলা আদালতে মামলা করলে প্রজারা প্রাথমিকভাবে জয়ী হন। কিন্তু পরে জমিদার বাড়ির পক্ষ থেকে আবার জেলা আদালতে আবেদন করলে, সেই সময় মামলায় জয়লাভ করেন জমিদার পক্ষ। এরপর ১৯৫৯ সালে জমিদারের পক্ষের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন প্রজারা। এরপর থেকে দীর্ঘ ৬৫ বছর ধরে মামলা চলছিল কলকাতা হাইকোর্টে। যদিও যাঁরা যাঁরা মামলা করেছিলেন তাঁদের মধ্যে অনেকেই ইতিমধ্যে মারা গেছেন বলে জানা গেছে। হাইকোর্ট এরপরে ১৮১৭ সালের ব্রিটিশ আমলের ‘টেনেন্সি আইন’ (Tenancy Act) অনুসারে খাজনা নিয়ে মামলার যাবতীয় বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে রায় দেন।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ মামলায় ফের ইডির তলব অভিষেককে, হাজিরার নির্দেশ রুজিরাকেও

    Abhishek Banerjee: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ মামলায় ফের ইডির তলব অভিষেককে, হাজিরার নির্দেশ রুজিরাকেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপায় নেই ইডির নাগাল এড়ানোর! প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর ডিরেক্টর পদে থাকা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ফের তলব করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট ।

    ফের তলব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপোকে 

    গতকাল, সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয়েছিল তাঁকে। দিল্লিতে দলীয় কর্মসূচি থাকায় ইডির ডাকে সাড়া দেননি তিনি। এবার নতুন করে তলবের নোটিস পাঠানো হল তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে। বলা হয়েছে, আগামী সোমবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দিতে। একইসঙ্গে এই মামলায় প্রথমবার তলব করা হয়েছে অভিষেক-পত্নী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এর আগে, ইতিমধ্যে তলব করা হয়েছে অভিষেকের বাবা অমিত মুখোপাধ্যায় ও মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ফলে, নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় ইডির মুখোমুখি অভিষেকের গোটা পরিবার। এদিকে, ইডির হাজিরা এড়াতে মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক।

    ডিভিশন বেঞ্চে সময় চাইলেন অভিষেক

    এ প্রসঙ্গে বিচারপতি সৌমেন সেন তাঁর পর্যবেক্ষণে জানান, “হাজিরা যে দেবেন না, তা ইডিকে আগেই জানিয়ে দেওয়া উচিত ছিল অভিষেকের।” ডিভিশন বেঞ্চে অভিষেক যে আবেদন করেছেন, সেখানে যুক্তি দেখানো হয়েছে, ইডি যে নথি তাঁর কাছ থেকে চেয়েছে, তা প্রায় ১০ বছরের পুরানো। জোগাড় করতে পর্যাপ্ত সময় প্রয়োজন। অভিষেকের (Abhishek Banerjee) পাশাপাশি আগামী সপ্তাহেই সিজিও কমপ্লেক্সে তলব করা হয়েছে তাঁর স্ত্রীকেও। কয়লা পাচার মামলায় বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে রুজিরাকে।

    জুন মাসে সিজিও কমপ্লেক্সে টানা প্রায় চার ঘণ্টা ধরে ইডির প্রশ্নবাণের মুখোমুখি হয়েছিলেন অভিষেক-পত্নী। এবার রুজিরাকে তলব করা হল নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করতে। ইডি সূত্রে খবর, রুজিরার বয়ান নথিবদ্ধ করতে চাইছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা। তাই ডেকে পাঠানো হয়েছে তৃণমূল নেতার স্ত্রীকে। ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কোম্পানির সিইও অভিষেক (Abhishek Banerjee)। এই কোম্পানিরই ডিরেক্টর তাঁর মা লতা এবং বাবা অমিত। এই সংস্থার অন্যতম অধিকর্তা ছিলেন রুজিরা।

    আরও পড়ুুন: ‘বালি মাফিয়াদের জন্য রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতি, কোনও নজরদারি নেই’, তোপ আলুওয়ালিয়ার

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দিয়েছিলেন, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সব ডিরেক্টরের সম্পত্তির হিসেব পেশ করতে হবে ইডিকে। প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে ডিরেক্টরদেরও। সেই সূত্রেই রুজিরাকে তলব করা হয়েছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Liquor Policy Scam: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় আপ নেতা সঞ্জয়ের বাড়িতে হানা ইডি-র

    Liquor Policy Scam: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় আপ নেতা সঞ্জয়ের বাড়িতে হানা ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি কেলেঙ্কারিতে (Liquor Policy Scam) আগেই গ্রেফতার হয়েছিলেন আপ নেতা তথা দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসৌদিয়া। ওই একই অভিযোগে বুধবার সাত সকালে আপ নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিংহের দিল্লির বাসভবনে হানা দিল ইডি। আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি মামলায় যে চার্জশিট পেশ করা হয়েছিল, তাতে নাম রয়েছে সঞ্জয়ের। এর আগে সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ কয়েকজন নেতাকে জেরা করা হয়। তার পর এদিন সকালে সঞ্জয়ের বাড়িতে পৌঁছে যান ইডির আধিকারিকরা।

    বিপুল অর্থ হাতবদল!

    দিল্লির আবগারি নীতিতে ২০২১ সালে বদল আনে মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আম আদমি পার্টির সরকার। পরে অবশ্য বাতিল করা হয় সেই নীতি (Liquor Policy Scam)। সিবিআইয়ের দাবি, ২০২১-২২ সালে নয়া ওই নীতিতে আপ সরকার কয়েকজন মদ ব্যবসায়ীকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। এজন্য হাতবদল হয়েছে বিপুল পরিমাণ অর্থ। এনিয়ে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট জেনারেল ভিকে সাক্সেনা। তার পরেই তদন্ত শুরু করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তদন্ত শুরু করে ইডিও। জমা দেওয়া হয় চার্জশিট। যে চার্জশিটে নাম রয়েছে সঞ্জয়ের।

    কেজরি-অরোরা বৈঠক

    ইডির চার্জশিট অনুযায়ী, আবগারি নীতি কেলেঙ্কারি (Liquor Policy Scam) মামলায় অভিযুক্ত দিল্লির ব্যবসায়ী দীনেশ অরোরা মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে তাঁর বাসভবনে গিয়ে দেখা করেছিলেন। সেই বৈঠকে হাজির ছিলেন সঞ্জয়ও। জেরায় দীনেশ ইডিকে জানিয়েছেন, একটি অনুষ্ঠানে সঞ্জয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল তাঁর। সেই সূত্রেই তাঁর সঙ্গে আলাপ হয় মনীশের। মনীশ তখন উপমুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি সামলাতেন আবগারি দফতরও। ওই ঘটনায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালকে টানা ন’ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে গ্রেফতার করা হয় মনীশকে।

    আপের জাতীয় মুখপাত্র রীনা গুপ্তা বলেন, “যেহেতু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও আদানিকে নিয়ে সঞ্জয় সিংহ নিরন্তর প্রশ্ন তুলে চলেছেন, তাই তাঁর বাড়িতে চালানো হচ্ছে তল্লাশি অভিযান। এর আগেও একবার হানা দিয়েছিল ইডি। কিছুই পায়নি। আজও কিছু পাবে না। গতকাল কয়েকজন সাংবাদিকের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়েছিল। আজ তল্লাশি অভিযান চালানো হল সঞ্জয়ের বাড়িতে।”

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কার্যালয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরি করে দিল্লিতে আটক তৃণমূল নেতারা

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sikkim Flash Flood: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে তিস্তায় হড়পা বান, সিকিমে নিখোঁজ ২৩ সেনা জওয়ান

    Sikkim Flash Flood: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে তিস্তায় হড়পা বান, সিকিমে নিখোঁজ ২৩ সেনা জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার ভোরে মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে উত্তর সিকিমের চুংথামে লোনক হ্রদ ফেটে যায়। সেই জল হু-হু করে ঢুকে যায় তিস্তা নদীতে। তাতেই বেধে যায় বিপর্যয়। আচমকা ধেয়ে আসা হড়পা বানে (Sikkim Flash Flood) ভেসে যায় সড়ক। জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে সেনার বহু গাড়ি সহ সেনা ছাউনিও। নিখোঁজ হন ২৩ সেনা জওয়ান (Army Jawans Missing)। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে।

    লোনাক হ্রদে মেঘভাঙা বৃষ্টির ফলে বিপত্তি

    গুয়াহাটিস্থিত সেনার জনসংযোগ আধিকারিক ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদে মেঘভাঙা বৃষ্টির ফলে লাচেন উপত্যকার কাছে তিস্তা নদীতে হড়পা বান (Sikkim Flash Flood) আসে। তাতে ২৩ জওয়ান নিখোঁজ (Army Jawans Missing) হয়েছেন।’’ বেশ কয়েকটি জায়গায় ধসও নেমেছে বলে স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর। এই ঘটনার জেরে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে চুংথাম। গতরাত থেকেই প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে সিকিমে। মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে গতরাতেই অন্তত সাতজন নিখোঁজ হন। ৬টি সেতু ধুয়ে যায়। আর আজ সকালে হড়পা বানে তলিয়ে গেল সেনার গাড়ি। 

    তলিয়ে গেছে ৪১টি ট্রাক সমেত গোটা সেনা ছাউনি!

    এদিন সকালে সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের মুখপাত্র জানান, মেঘভাঙা বৃষ্টিতে উত্তর সিকিমের লাচেন উপত্যকার লোনক হ্রদ উপচে পড়ে। চুংথাম বাঁধ ভেঙে বিপুল পরিমাণ জল চলে আসে তিস্তা নদীতে। এর ফলে মুহূর্তে তিস্তার জলস্তর প্রায় ১৫ থেকে ২০ ফুট বেড়ে যায়। সিংতমের কাছে বরদঙে নদীর ধারে একটি রাস্তায় দাঁড় করানো ছিল বেশ কয়েকটি সেনার গাড়িটি। হড়পা বান (Sikkim Flash Flood) আসায় ট্রাকগুলি তলিয়ে যায় নদীতে (Army Jawans Missing)। সেনা জানিয়েছে, অন্তত ৪১টি ট্রাক তলিয়ে গিয়েছে। ভেসে গিয়েছে ছাউনির প্রায় সমস্ত কিছুই। জলের তলায় চলে গিয়েছে গাড়ি-সহ গোটা সেনা ছাউনি। এর মধ্যে আবার ধস নামতে শুরু হয়েছে। এত বড় ঘটনা সিকিমের বুকে এই প্রথম বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। 

    ভয়াবহ পরিস্থিতি সিকিমে

    প্রশাসন সূত্রে খবর, সিংথামে তিস্তার উপর একটি ফুটব্রিজ ছিল। নদীর জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ার জেরে সেই সেতুটি ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়াও তিস্তার দাপটে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিকিমের গোটা লাচেন উপত্যকাই। বহু বাড়ি ভেসে গিয়েছে। বহু মানুষও নিখোঁজ হয়েছেন বলে আশঙ্কা (Sikkim Flash Flood)। ২০১৩ সালে উত্তরাখণ্ড বিপর্যয় দেখেছিল গোটা ভারত। এবার সিকিমের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে সকলে। সিকিমে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। সিকিম রাজ্য প্রশাসন মানুষকে তিস্তা নদী থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে। সিংথাম ও রংপোয় সরানো হয়েছে বাসিন্দাদের।

    কার্যত বিচ্ছিন্ন সিকিম

    সিকিমের চুংথামে ব্যাপক জলস্ফীতি হয়েছে। সিকিমের উঁচু এলকায় ঢুকে পড়েছে নদীর জল। চুংথাম এলাকা কার্যত সিকিম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। জলের তোড়ে ভেঙেছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। বন্ধ হয়ে গিয়েছে সিকিম থেকে দার্জিলিং-শিলিগুড়ির যাতায়াতের রাস্তা (Sikkim Flash Flood)। সামনেই পুজো। পাহাড়ে ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন অনেক পর্যটক। হোটেল বুকিংও হয়েছে। শুধু তাই নয়, বহু পর্যটক সিকিমের পাহাড়ি এলাকায় রয়েছেন। তাঁরা কিন্তু এই মুহূর্তে আটকে গিয়েছেন। যাঁরা পুজোয় আসবেন বলে ঠিক করেছেন, তাঁদের কপালে চিন্তার ভাঁজ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share