Tag: Bengali news

Bengali news

  • School Uniform Scam: ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণেও কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    School Uniform Scam: ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণেও কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের নেতা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগের শেষ নেই। চাকরি চুরি, ১০০ দিনের প্রকল্পের টাকা চুরি তো রয়েছেই এবার ছাত্রদের পোশাক বিতরণে দুর্নীতির (School Dress Scam) অভিযোগ উঠল শাসকদলের মন্ত্রীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানীর ভাই গোলাম রসুলের বিরুদ্ধে। ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণ (School Uniform Scam) প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা নয় ছয় করেছেন গোলাম রসুল ওরফে মণি। এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হল। শাসক দলের মন্ত্রীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখরের জনৈক জয়নুল হক। 

    ঠিক কী অভিযোগ?

    জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারের বিদ্যালয়গুলিতে প্রথম থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলের পোশাক বিতরণ (School Uniform Scam) করা হয়। অভিযোগ গোয়ালপোখর-১ ব্লকের এই প্রকল্পে সাড়ে আট কোটি টাকারও বেশি দুর্নীতি হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টে মামলাকারী জয়নুল হকের দাবি, সরকারি স্কুলের এই ইউনিফর্ম বিতরণের দায়িত্বে ছিল ওই ব্লকেরই মিলন মেলা মহাসঙ্ঘ নামের একটি স্বনির্ভর গোষ্ঠী। সেখান থেকেই যাবতীয় টাকা নয় ছয় করা করেন জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি গোলাম রসুল।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের বিরুদ্ধে ইডির অভিযোগ বহাল রাখল হাইকোর্ট, রইল না তদন্তে বাধা

    বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি 

    তবে শুধু এখানেই শেষ নয়, ওই মামলাকারীর আরও দাবি, প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা এমন অনেকের কাছেই পৌঁছেছে যারা পোশাক তৈরি করা বা বিতরণ করা এরকম কোনও কাজের সঙ্গে যুক্ত নয়। এর পাশাপাশি ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীও কোনও পোশাক (School Uniform Scam) সরবরাহ করেনি বলে অভিযোগ। মামলাকারীর দাবি, জেলা শাসক থেকে বিডিও, সার্কেল ইন্সপেক্টর সহ শিক্ষা দফতরের একাধিক অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ তিনি করেছিলেন, তবে তাতে কোনও কাজ হয়নি। জয়নুল হক বলেন, ‘‘ছাত্রদের পোশাকের টাকা ঢুকেছে তৃণমূল নেতাদের অ্যাকাউন্টে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহিলাদের জীবন আরও সহজ করতে, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে ও মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নের যে গ্যারান্টি মোদি দিয়েছিল, এটা তার প্রমাণ।” লোকসভার পর রাজ্যসভায় মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশ হওয়ার পর একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার লোকসভায় পেশ হয়েছিল মহিলা সংরক্ষণ বিল। পরে সেটি পাঠানো হয় রাজ্যসভায়। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানেও পাশ হয় বিলটি। তিন দশক ধরে চেষ্টা চালানোর পর শেষমেশ সংসদে পাশ হল বিলটি। তার পরেই বিজেপির সদর দফতর সহ সর্বত্র শুরু হয়েছে উদযাপন।

    ‘স্বপ্ন সত্যি হয়েছে’

    মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশবাসীকে অভিনন্দন। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে দেশের নাগরিকরা এই বিলের অপেক্ষায় ছিল। সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এটা গোটা দেশের জন্য একটা বিশেষ সময়। আজ মহিলাদের আত্মবিশ্বাস আকাশ স্পর্শ করছে। দেশের মা-বোন-মেয়েরা উদযাপন করছেন। আমাদের আশীর্বাদ করছেন।” তিনি বলেন, “কোটি কোটি মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ করার সুযোগ আমরা পেয়েছি। বিজেপি রাষ্ট্রকে সবার আগে মনে করে। বিজেপি কর্মী হিসেবে, দেশের দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত।”

    ‘এটি কোনও সামান্য আইন নয়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নারী শক্তি বন্ধন অধিনিয়ম কোনও সামান্য আইন নয়, এটা নতুন ভারতের নতুন সূচনা। অমৃতকালে নতুন ভারত গঠনের লক্ষ্যে অনেক বড় ও মজবুত পদক্ষেপ।” তিনি বলেন, “মহিলাদের অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিজেপি তিন দশক ধরে এই বিল (Women Reservation Bill) আইনে পরিণত করার চেষ্টা করছিল। আজ আমরা তা বাস্তবায়ন করেছি। মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে একাধিক বাধা ছিল, কিন্তু যখন উদ্দেশ্য পবিত্র হয়, প্রয়াসে পারদর্শিতা থাকে, তখন সব প্রতিবন্ধকতা পার করা যায়।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি দেশের সব মহিলাকে অভিনন্দন জানাতে চাই। গতকাল ও তার আগের দিন আমরা নয়া ইতিহাস তৈরির সাক্ষী থেকেছি। এটা আমাদের সৌভাগ্য যে কোটি কোটি মানুষ এই ইতিহাস তৈরির সুযোগ দিয়েছেন। এমন কিছু সিদ্ধান্ত থাকে, যা দেশের ভাগ্য বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।” বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর এদিন প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয় বিজেপির সদর দফতরে। সেখানে প্রবীণ এক মহিলা বিজেপি কর্মীকে ঝুঁকে প্রণামও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে।  

    আরও পড়ুুন: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Khalistani Terrorist: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

    Khalistani Terrorist: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খুন হয়েছেন খালিস্তানি জঙ্গি (Khalistani Terrorist) ‘খালিস্তান টাইগার ফোর্সে’র প্রধান হরদীপ সিং নিজ্জর। জুন মাসের ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলছে জাস্টিন ট্রুডোর দেশে ঘাঁটি গেড়ে থাকা খালিস্তানপন্থীরা। খালিস্তানিদের সুরে সুর মিলিয়ে ভারতকে দুষছে কানাডার ট্রুডো সরকারও।

    প্রমাণ চাইল ভারত

    নিজ্জর খুনে যে ভারতের হাত রয়েছে, এবার ট্রুডো সরকারের সেই অভিযোগের প্রমাণ চাইল ভারত। নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে কানাডা প্রশাসনকে তদন্তে সাহায্য করার প্রস্তাব দিয়েছিল ভারত। যদিও সে ব্যাপারে টুঁ শব্দটি করেনি ট্রুডো সরকার। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “আমরা কানাডা সরকারকে নির্দিষ্ট তথ্য (নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে) দিতে (Khalistani Terrorist) বলেছিলাম। এখনও কোনও নির্দিষ্ট তথ্য তারা দেয়নি।” তিনি বলেন, “কানাডার মাটিতে ভারত বিরোধী যেসব জঙ্গি কার্যকলাপ হচ্ছে, তার প্রমাণ আমরা কানাডা সরকারকে শেয়ার করেছি। কিন্তু কানাডা তা করছে না। তারা অভিযোগ করছে, তার ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থাও নিচ্ছে। অথচ প্রমাণ দিতে পারছে না। কানাডা সরকারের রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণেই বোধহয় এটা হচ্ছে।”

    কানাডার রাজনীতিতে শিখদের ভূমিকা 

    প্রসঙ্গত, কানাডায় শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ রয়েছেন দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২ শতাংশ। ট্রুডো সরকার গঠনে এঁদের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। সে দেশের ‘হাউস অফ কমনসে’ শিখ সাংসদ রয়েছেন ১৮ জন। তাই কানাডার কোনও রাজনৈতিক দলই শিখদের ক্ষোভের কারণ হতে পারে, এমন পদক্ষেপ করে না। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলের মতে, এই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা। সেই কারণেই কানাডায় গিয়ে ঘাঁটি গাড়ছে একের পর এক খালিস্তানি জঙ্গি। ইন্ধন জোগাচ্ছে ভারত বিরোধী আন্দোলনে। যে কারণে মাঝে মধ্যেই ভারতের পঞ্জাবে মাথাচাড়া দিচ্ছে খালিস্তানি আন্দোলন।

    আরও পড়ুুন: পান্নুর হুমকি হিন্দুদের, খালিস্তানি জঙ্গি দমনের সাহস দেখাতে পারবেন কি ট্রুডো?

    বুধবার (Khalistani Terrorist) এনআইএ-র তরফে কানাডা সরকারকে ৪৩ জন বিচ্ছিন্নতাবাদীর নাম পাঠানো হয়। অভিযোগ, তার পরেই নয়াদিল্লির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলছে ট্রুডো সরকার। এর প্রেক্ষিতে দিন কয়েক আগে অরিন্দম  বাগচি এক ট্যুইট-বার্তায় বলেছিলেন, “এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী ও উগ্রপন্থীদের ওপর থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা। যারা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রতি একটা হুমকি, তাদের কানাডায় আশ্রয় দেওয়া চলছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • QR Scam: সাবধান! শহরজুড়ে বাড়ছে কিউআর কোড স্ক্যাম, কীভাবে হয়, বাঁচার উপায় কী?

    QR Scam: সাবধান! শহরজুড়ে বাড়ছে কিউআর কোড স্ক্যাম, কীভাবে হয়, বাঁচার উপায় কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বায়োমেট্রিক তথ্য চুরি করে টাকা হাতানোর খবর ইতিমধ্যেই শিরোনামে এসেছে। আধার স্ক্যামের জালে পড়ে লাখ লাখ টাকা খুইয়েছেন অসংখ্য মানুষ। ফিঙ্গারপ্রিন্ট ক্লোনের পরে এবার প্রতারকরা জাল বিছিয়েছে কিউআর কোডেও (QR Scam)। পরিসংখ্যান বলছে ভারতে ৭৭.৫ শতাংশ সাইবার অপরাধই হল অনলাইন আর্থিক প্রতারণা সংক্রান্ত। এরমধ্যে আবার সারাদেশে সব থেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে কলকাতা। তিলোত্তমায় প্রায় ৭১ লাখ সাইবার অপরাধের প্রবণতাকে শনাক্ত করতে পেরেছেন বিশেষজ্ঞরা। নগদ টাকার আদান-প্রদান এখন আর কেউই করতে চান না। অনলাইন পেমেন্টেই বেশিরভাগ মানুষ ভরসা রাখেন। আর এখানেই প্রতারকরা নানা ফাঁদ পেতে টাকা গায়েব করে নিচ্ছে।

    সাম্প্রতিক টাকা হাতানোর গল্প

    সম্প্রতি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের ৩০ বছরের এক অধ্যাপক এমন ভয়ংকর আর্থিক জালিয়াতির অভিজ্ঞতার কথা শুনিয়েছেন। জানা গিয়েছে, অনলাইনে ওয়াশিং মেশিন বিক্রি করার জন্য ওই অধ্যাপক একটি বিজ্ঞাপন দেন এবং সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতা সেজে তাঁর কাছে একটি কিউআর কোড আসে (QR Scam)। এতে বলা হয় যে তারা ওয়াশিং মেশিন কিনতে চায়, কিউআর কোড স্ক্যান করলেই ওয়াশিং মেশিনের দাম অধ্যাপক এর অ্যাকাউন্টে ঢুকে যাবে। যখনই ওই অধ্যাপক কিউআর কোড স্ক্যান করেন। তখন ৬৩ হাজার টাকা মুহূর্তের মধ্যে গায়েব হয়ে যায় ।  

    জাল কিউআর কোড স্ক্যান করলে আপনার কী কী ক্ষতি হবে

    সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাল কিউআর কোড (QR Scam) স্ক্যান করলে হাজারও সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে আপনাকে। শুধু যে টাকা গায়েব হওয়ার ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে এক্ষেত্রে তাই নয়, আপনাকে যে কোনও ওয়েবসাইটে নিয়ে গিয়ে ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য চুরি করে নিতে পারে হ্যাকাররা। এভাবে গুপ্তচরবৃত্তিও সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সব সময় মনে রাখবেন যে কিউআর কোড টাকা পাঠানোর জন্যই ব্যবহার করা হয়। টাকা পাওয়ার জন্য নয়। কিন্তু কিছু সময়ে নানা রকম প্রলোভনের ফাঁদে পা দিয়ে কিউআর কোড স্ক্যান করে ফেলা হয়।

    কীভাবে বাঁচবেন কিউআর কেলেঙ্কারি থেকে

    সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন কতগুলি দিক খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সেগুলি হল-

    ১) যে কোনও হোটেল বা দোকানে বিল মেটানোর জন্য যখন কিউআর কোড স্ক্যান (QR Scam) করবেন, তার আগে কোডের আকৃতি অবশ্যই দেখবেন। যদি মনে হয় আপনার আকারটি বিকৃত হয়েছে তাহলে নগদে অর্থ প্রদান করুন।

    ২) কিউআর কোড (QR Scam) স্ক্যান করে অর্থ প্রদান করার সময় যেখানে টাকা পাঠাবেন সেই ব্যবসায়ী বা দোকানের নামটি আগে চেক করে নিন।

    ৩) যদি কখনও ইমেইল আইডির মাধ্যমে কিউআর কোড পান ভুলেও স্ক্যান করবেন না।

    ৪) খুব প্রয়োজন না হলে নিজের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে শেয়ার করবেন না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith Temple: কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে মায়ের পায়ে পড়ল ১০ কুইন্টাল ফুল!

    Tarapith Temple: কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে মায়ের পায়ে পড়ল ১০ কুইন্টাল ফুল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে (Tarapith Temple) মায়ের পায়ে পড়ল ১০ কুইন্টাল ফুল। লক্ষ লক্ষ ভক্তের অর্পিত ফুল দিয়ে কী করা হবে! এই বিপুল পরিমাণ ফুলকে কি পুনরায় ব্যবহার করে, কোনও সামগ্রী প্রস্তুত করা যেতে পারে? সূত্রে জানা গেছে, মায়ের পায়ে অর্পিত ফুলকে আবর্জনা না ভেবে, তা দিয়ে প্রকৃতিবান্ধব সামগ্রী তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে মল্লারপুরের এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এরা টানা ৬৫ দিনের বিশেষ প্রক্রিয়ায়, কুইন্টাল প্রতি ফুল থেকে ২৫ কেজি করে জৈব সার তৈরি করবে বলে জানা গেছে। অভিনব এই উদ্যোগকে এলাকার মানুষ অভিনন্দন জানিয়েছেন।

    কবে নেওয়া হয় এই উদ্যোগ(Tarapith Temple)?

    আজ থেকে প্রায় ছ’বছর আগে এই তারামায়ের মন্দিরে (Tarapith Temple) জমা পড়া ফুলের ব্যবহার নিয়ে প্রকৃতিবান্ধব কিছু উৎপাদন করার কথা ভাবা হয়েছিল। সেই সময় রামপুরহাটের মহকুমা শাসক ছিলেন বিধান রায়। বর্তমানে তিনি বীরভূম জেলার জেলাশাসক হিসাবে কাজ করছেন। এই অভিনব ভাবনার উদ্যোক্তা ছিলেন তিনিই। সেই সময় মল্লারপুরের এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ঠাকুরের পায়ে নিবেদিত ৪০-৫০ কেজি ফুল সংগ্রহ করে। ফুলের মধ্য থেকে সুতো, আলতা, সিঁদুর আলাদা করে ফুলগুলিকে রোদে শুকানো হয়। এরপর টানা ৬৫ দিন ধরে বিশেষ প্রক্রিয়ায় জৈব সার তৈরি করা হয়। এবার কৌশিকী অমাবস্যায় মায়ের পায়ে দেওয়া ফুল গুলি থেকেও একই ভাবে জৈব সার প্রস্তুত করা হবে বলে জানা গেছে।

    স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বক্তব্য

    মল্লারপুরের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে সাধন সিংহ বলেন, “আমরা মন্দিরের (Tarapith Temple) ফুল থেকে জৈব সার প্রস্তুত করতে ন’জন কাজ করছি। এছাড়াও ফুল ঝাড়াই করতে আরও পাঁচজন মহিলা কাজ করে থাকেন। মায়ের মন্দির থেকে এই বিপুল পরিমাণ ফুল সরাতে সময় লেগেছিল তিন দিন। ফুল থেকে সার প্রস্তুত হতে সময় লাগবে প্রায় ৬৫ দিন। তবে এই সার আমরা মূলত বিক্রি করি চাষিদের কাছে। কিন্তু আমরা লাভ করি না। আমাদের খরচ হয় কেজি প্রতি ৫০ টাকা এবং বিক্রি করি ২০ টাকা কেজি দরে। চাষিদের জৈব সার ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া এবং পরিবেশ বান্ধব উৎপাদনের উপর জোর দেওয়াই আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য”।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Terrorist: পান্নুর হুমকি হিন্দুদের, খালিস্তানি জঙ্গি দমনের সাহস দেখাতে পারবেন কি ট্রুডো?

    Khalistani Terrorist: পান্নুর হুমকি হিন্দুদের, খালিস্তানি জঙ্গি দমনের সাহস দেখাতে পারবেন কি ট্রুডো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় বিপাকে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো! তাঁর দশা অনেকটা শ্যাম রাখি না কূলের মতো। খালিস্তানিদের (Khalistani Terrorist) বাড়বাড়ন্তের জেরে ট্রুডোর ওপর বেজায় চটেছে ভারত। আবার সরকার বাঁচাতে খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপও করতে পারছেন না তিনি। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো এই দোটানার মধ্যে এসেছে খালিস্তানি জঙ্গি গুরুপতবন্ত সিং পান্নুর হুমকি। কানাডায় বসবাসকারী হিন্দুদের হুমকি দিয়েছে এই মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি। সে বলেছে, কানাডিয়ান হিন্দুরা ভারতে ফিরে যাও।

    উদ্বেগে কানাডার সাংসদ

    এমতাবস্থায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কানাডিয়ান ভারতীয় সাংসদ চন্দ্র আর্য। আর্য ট্রুডোর দলেরই সাংসদ। ট্যুইটার (অধুনা এক্স) হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “দিন কয়েক আগে পান্নু (Khalistani Terrorist) হিন্দু-কানাডিয়ানদের হুমকি দিয়েছে। দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যেতে বলেছে। আমি অনেকের কাছ থেকেই এটা শুনেছি। পান্নুর হুমকিতে যাঁরা ভয় পেয়েছেন, তাঁদের কাছ থেকে।” তিনি বলেন, “হিন্দুফোবিয়ার কোনও ঘটনা ঘটলে স্থানীয় প্রশাসনকে জানান। খালিস্তান আন্দোলনের নেতারা কানাডায় হিন্দু এবং শিখদের মধ্যে বিভাজন ঘটাতে চাইছে।” 

    পান্নুর হুমকিতে অশনি সঙ্কেত দেখছেন হিন্দুরা

    প্রসঙ্গত, একটি ভিডিও বার্তায় পান্নু বলেছে, “হিন্দুরা ভারতে ফিরে যাও। তোমরা কানাডার সংবিধানকে অস্বীকার করেছ। তোমাদের গন্তব্য ভারত। কানাডা ছেড়ে ভারতে ফিরে যাও।” এমতাবস্থায় কানাডায় বসবাসকারী হিন্দুরা অশনি সঙ্কেত দেখছেন। ‘হিন্দু ফোরাম কানাডা’র তরফে সে দেশের জন-নিরাপত্তা মন্ত্রী দোমিনিক ল্য ব্লাঁকে চিঠি লিখেছেন। বর্তমানে কানাডার মোট জনসংখ্যার তিন শতাংশই হিন্দু। এঁদের হয়েই কাজ করে অন্টারিও ভিত্তিক ‘হিন্দু ফোরাম কানাডা’। ফোরামের তরফে লেখা চিঠিতে বলা হয়েছে, “আমাদের সনির্বন্ধ অনুরোধ, হুমকির বিষয়টিকে আপনারা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করুন। এই হুমকি কানাডার নাগরিকদের ওপরও প্রভাব ফেলবে।”

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, পান্নুর (Khalistani Terrorist) হুমকিতে ট্রুডোর দলেরই সাংসদ যতই উদ্বেগ প্রকাশ করুন না কেন, এই মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানি জঙ্গির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ নয়। কারণ পান্নু মার্কিন নাগরিক। তাই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে না কানাডা সরকার। আবার আমেরিকাও পান্নুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে না। কারণ সে কানাডিয়ান হিন্দুদের হুমকি দিয়েছে। কানাডা যেভাবে দিনের পর দিন খালিস্তানি জঙ্গিদের ডেরা হয়ে উঠছে, তাতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সে দেশে বসবাসকারী হিন্দু এবং শিখরাও। এমতাবস্থায় খালিস্তানি জঙ্গি দমনে শক্ত হাতে হাল ধরতে হবে ট্রুডোকে। তবে সরকার বাঁচানোর কথা না ভেবে শিরদাঁড়া সোজা করে খালিস্তানিদের দমন করতে পারবেন কি ট্রুডো? প্রশ্ন হল সেটাই।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’’, খালিস্তান ইস্যুতে কড়া বিবৃতি ভারতের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Canada: ‘‘পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’’, খালিস্তান ইস্যুতে কড়া বিবৃতি ভারতের

    Canada: ‘‘পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’’, খালিস্তান ইস্যুতে কড়া বিবৃতি ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের মতোই জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছে কানাডা। সম্প্রতি, ভারত-কানাডা (Canada) কূটনৈতিক বিবাদ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এরই মধ্যে এমন মন্তব্য করতে শোনা গেল ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচীকে। খালিস্থানপন্থী সন্ত্রাসবাদীর খুনের ঘটনায় কানাডার প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতির পিছনে যে রাজনীতি কাজ করছে তাও এদিন বুঝিয়ে দেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই খালিস্থানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের খুনের ঘটনায় ভারতের যোগ রয়েছে বলে সে দেশের সংসদে অভিযোগ আনেন কানাডার (Canada) প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।

    পাকিস্তানকেও কড়া বার্তা 

    অন্যদিকে, এদিন পাকিস্তানকেও কড়া ভাষায় জবাব দিয়েছেন বিদেশ দফতরের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। প্রসঙ্গত, বুধবারই পাকিস্তানের তরফে অভিযোগ আনে যে ভারত এখন দেশের বাইরে তাদের গুপ্তচর সংস্থার র’কে ব্যবহার করে হত্যালীলা চালাচ্ছে।  শুধু তাই নয়, ২০২১ সালের জুন মাসে লাহোর হামলায় নাকি ভারতের জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মিলেছে বলে দাবি পাকিস্তানের। এদিন এই পরিপ্রেক্ষিতে অরিন্দম বাগচী বলেন, সারা বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে পাকিস্তানের বিশ্বাসযোগ্যতা একেবারে শেষের দিকে।  প্রসঙ্গত হরদীপ সিং নিজ্জারের খুনের ঘটনায় ভারত যে যুক্ত তার কোনও প্রমাণ এখনও পর্যন্ত কানাডা সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়নি। কানাডার (Canada) মাটিকে ব্যবহার করে ভারত বিরোধী কার্যকলাপ চলছে তার নির্দিষ্ট প্রমাণ ভারতের কাছে রয়েছে এবং তা পুরো সরকারের হাতে তুলেও দেওয়া হয়েছে। এমনটাই জানা গিয়েছে বিদেশ মন্ত্রকের সূত্রে।

    কী বললেন বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র 

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, খালিস্তানপন্থী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারের হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই পাকিস্তান থেকে কানাডার খালিস্তানি চরমপন্থীদের টাকার জোগান দেওয়া হচ্ছে। এতে আরও গুরুতর সমস্যার সৃষ্টি করছে। অরিন্দম বাগচী আরও জানান, ভারতের বিরুদ্ধে কানাডা (Canada) যে অভিযোগ করেছে তা রাজনৈতিকভাবে কিছুটা কুসংস্কারের দ্বারা পরিচালিত। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘পাকিস্তানের মাটি থেকে কানাডার খালিস্তানি চরমপন্থীদের আর্থিক জোগান অনেক বেশি গুরুতর সমস্যা৷’’ জানা গিয়েছে ইতিমধ্যে ভারতের তরফ থেকে কানাডা সরকারকে জানানো হয়েছে পারস্পরিক কূটনৈতিক ভারসাম্য রাখার বিষয়ে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    Lawrence Bishnoi: কানাডায় খালিস্তানি জঙ্গি হত্যার দায় স্বীকার করল গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খালিস্থানি জঙ্গি সুখদল সিংয়ের হত্যাকাণ্ডে এবার দায় স্বীকার করল জেলবন্দি গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গোষ্ঠী। প্রসঙ্গত চলতি সপ্তাহের বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর রাতে দুটি গ্যাংয়ের গোষ্ঠী-সংঘর্ষে মৃত্যু হয় সুখবিন্দর সিংয়ের। কানাডাতে খালিস্থানি আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ছিল সুখদল। সুত্র মারফত জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে জাল নথি পত্র বানিয়ে পাঞ্জাব থেকে কানাডার পাড়ি দেয় সুখদল। সুখদল কানাডার অপর কুখ্যাত গ্যাংস্টার এবং খালিস্থানি জঙ্গি অর্শদীপ দেলার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল বলে সূত্রের খবর। বুধবারই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ-র পক্ষ থেকে কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে থাকা সন্ত্রাসবাদীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। ৪২ জনের ওই তালিকাতে নাম দেখা যায় সুখদলের।

    লরেন্স বিষ্ণোই-এর (Lawrence Bishnoi) গ্যাংয়ের ফেসবুক পোস্ট  

    সম্প্রতি একটি ফেসবুক পোস্টে লরেন্স বিষ্ণোই (Lawrence Bishnoi) গ্যাং দাবি করে যে তারা সুখদল, গ্যাংস্টার গুরলাল ও ভিকি মিদ্দুখেরা হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। ওই ফেসবুক পোস্টে সুখদলকে মাদকাসক্ত বলেও দাবি করে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং এবং সে তার পাপের ফল পেয়েছে বলেও লেখা হয় ওই পোস্টে। তাদের শত্রুরা ভারতসহ পৃথিবীর কোনও জায়গাতেই যে বাঁচবে না সে কোথাও লেখা হয় ফেসবুক পোস্টে।  

    সাম্প্রতিককালে, আহমেদাবাদে জেলবন্দি রয়েছে লরেন্স বিষ্ণোই। তার বিরুদ্ধে মাদক মামলা যেমন চলছে তেমনি গায়ক সিধু মুসাওয়ালা হত্যা মামলার আসামি সে। প্রসঙ্গত, সুখলালের হত্যাকাণ্ড ভারত এবং কানাডার মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি ঘটায়। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো চলতি সপ্তাহের সোমবারই সে দেশের সংসদে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, কানাডার মাটিতে খুন হওয়া খালিস্থানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরের খুনে হাত রয়েছে ভারতের।

    হরদীপ সিং নিজ্জর হত্যা

    প্রসঙ্গত, হরদীপ সিং নিজ্জরের বয়স ৪৫ বছর এবং সে ছিল খালিস্থান টাইগার ফোর্সের শীর্ষ নেতা। বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তানি আন্দোলনের এই নেতা, চলতি বছরের ১৮ জুন খুন হয়। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসবাদীদের তালিকায় নাম ছিল তার। মাথার দাম রাখা হয়েছিল ১০ লাখ টাকা। হরদীপ সিংয়ের খুন হওয়ার ঘটনায় একজন ভারতীয় কূটনীতিকে সে দেশ থেকে বহিষ্কার করে কানাডা, যার পাল্টা হিসেবে নয়াদিল্লিও কানাডার এক কূটনীতিকে বহিষ্কার করে।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: লগ্নি ধরতে ১১ দিনের বিদেশ সফর মমতার, খরচ কত? জানতে চেয়ে আরটিআই শুভেন্দুর   

    Suvendu Adhikari: লগ্নি ধরতে ১১ দিনের বিদেশ সফর মমতার, খরচ কত? জানতে চেয়ে আরটিআই শুভেন্দুর   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কার্যকালে যা করেননি নরেন্দ্র মোদি, এক যুগের মুখ্যমন্ত্রিত্বে তাই করে দেখালেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়! টানা এগারো দিন ধরে করলেন বিদেশ সফর। মমতার এই বিদেশ সফরে লগ্নি কত আসবে, তা বলবে সময়। তবে তাঁর এই সফরে যে জনগণের টাকার আদ্যশ্রাদ্ধ হয়েছে, তা বলতে শুরু করেছেন নিন্দুকরা।

    আরটিআই শুভেন্দুর   

    মুখ্যমন্ত্রীর চলতি সফরে কত খরচ হয়েছে, তা জানতে চেয়ে আরটিআই করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সফরসঙ্গী কারা, কোন মানদণ্ডে তাঁদের নির্বাচন করা হয়েছে, তাও জানতে চেয়েছেন শুভেন্দু। সোশ্যাল সাইটে শুভেন্দু লিখেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গে শিল্পায়নের লক্ষ্যে ১২ সেপ্টেম্বর থেকে ১১ দিনের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহী ও স্পেন সফরে গিয়েছেন। ওঁর এই সফর নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের জনগণের মনে যথেষ্ট বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। ওঁর সফরসঙ্গী  কারা এবং কোন পদাধিকার বলে ওঁরা এই সফরে সঙ্গী হয়েছেন? কিছু বিশেষ ব্যক্তির একাধিক পরিচয় থাকায়, পশ্চিমবঙ্গের জনগণের মনের মধ্যে ধন্দ সৃষ্টি হয়েছে যে, এই সফরে ওঁরা ঠিক কোন ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন এবং কী বিশেষ যোগদান রাখলেন?”

    ‘রাজ্যের কী লাভ হল?’

    বিজেপি নেতা (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “মুখ্যমন্ত্রী প্রায় সব জায়গায়ই গত বেশ কয়েক বছর ধরে বলে আসছেন যে তাঁর সরকারের কাছে অর্থ নেই। যে কারণে তিনি সরকারি কর্মচারীদের ন্যায্য মহার্ঘ ভাতাটুকুও দিতে পারছেন না। এমতাবস্থায় মুখ্যমন্ত্রীর এই ১১ দিনের বিদেশ সফরের খরচের পরিমাণ কত? মুখ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের জন্য কত ব্যয় করা হয়েছে সরকারি কোষাগার থেকে ? কোন কোন খাতে খরচ করা হয়েছে? ইত্যাদি…” তিনি লিখেছেন, “এই সফরে কত টাকা খরচ করা হল এবং তা থেকে রাজ্যের কী লাভ হল, তার মূল্যায়ন করার অধিকার নিশ্চয়ই পশ্চিমবঙ্গের জনগণের রয়েছে। তাই রাজ্যের দায়িত্বশীল বিরোধী দলনেতা হিসেবে আমি তথ্য জানার অধিকার আইন ২০০৫ এর ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট দফতরগুলির আধিকারিকদের কাছে এই তথ্যগুলি জানতে চেয়েছি, যার প্রতিলিপি এখানে দিলাম।”

    আরও পড়ুুন: পার্থর বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন রাজ্যপালের, ক্রমেই শক্ত হচ্ছে প্রাক্তন মন্ত্রীর দুর্নীতির ফাঁস!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Partha Chatterjee: পার্থর বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন রাজ্যপালের, ক্রমেই শক্ত হচ্ছে প্রাক্তন মন্ত্রীর দুর্নীতির ফাঁস!

    Partha Chatterjee: পার্থর বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন রাজ্যপালের, ক্রমেই শক্ত হচ্ছে প্রাক্তন মন্ত্রীর দুর্নীতির ফাঁস!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) বিরুদ্ধে চার্জশিটের অনুমোদন দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এই প্রথম সিবিআই মামলায় পার্থর নামে এল চার্জশিটের অনুমোদন। গ্রুপ সি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় পার্থর নামে চার্জশিটের অনুমতি দিলেন রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার আদালতে এ কথা জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই।

    মন্ত্রীর ক্ষেত্রে চার্জশিট দেওয়ার নিয়ম

    এতদিন পর্যন্ত রাজ্যপালের অনুমোদন না থাকায় চার্জশিট গ্রহণ করেনি আদালত। উল্লেখ্য, রাজ্যের মন্ত্রী ছিলেন পার্থ। মন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল। তাই কোনও মন্ত্রীকে গ্রেফতার করার ক্ষেত্রে কিংবা চার্জশিটে নাম দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় রাজ্যপালের অনুমতির। গ্রুপ সি নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় ওই চার্জশিটে শান্তিপ্রসাদ সিনহা সহ কয়েকজন প্রাক্তন আধিকারিকের নাম রয়েছে। তাঁদের জন্য প্রয়োজন রাজ্য সরকারের অনুমোদন। সেই অনুমোদন চাওয়াও হয়েছে। যদিও মেলেনি। তাই ওই চার্জশিট আদালত গ্রহণ করবে কিনা, সে প্রশ্নও উঠছে।

    নেপথ্য কাহিনি

    প্রসঙ্গত, গত বছর ২২ জুলাই রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) বাড়িতে হানা দেয় ইডি। পরের দিন গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। ইডির গ্রেফতারির মাস কয়েক পরে পার্থকে গ্রেফতার করে সিবিআই। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে জেরা করার পর বিচার প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও প্রয়োজন ছিল রাজ্যপালের অনুমোদনের। সেটা আগেই দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। এবার দিলেন চার্জশিটে নাম দেওয়ার প্রয়োজনীয় অনুমোদনও।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসার পর প্রথম যে হেভিওয়েট গ্রেফতার হন, তিনি হলেন পার্থ। তাঁর বাড়ির পাশাপাশি পার্থর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জোড়া ফ্ল্যাটে হানা দেয় ইডি। উদ্ধার হয় নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় সবান্ধব পার্থকে। প্রেসিডেন্সি জেলের আলাদা আলাদা সেলে রয়েছেন পার্থ ও অর্পিতা।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ডাউনলোড হওয়া ১৬টি ফাইল নিয়ে পুলিশের এত আগ্রহ কীসের?’’ প্রশ্ন আদালতের

    কিছু দিন আগেই আদালতে সিবিআই জানিয়েছিল, পার্থর (Partha Chatterjee) বাড়িতেই ছিল চাকরি বিক্রির অফিস। তাঁর নাকতলার বাড়ির গ্রাউন্ড ফ্লোরে একটি অফিস ছিল। সেখানে অবাধে যাতায়াত করতেন দালালরা। গ্রুপ সি-র নিয়োগ তালিকা তৈরি হত সেখানেই। পরে তা চলে যেত এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যের কাছে। যাঁরা টাকা দিতেন, তালিকাভুক্ত হত তাঁদের নাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share