Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: ‘‘দেশ কি ছাব্বিশ টুকরো হবে’’! কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘‘দেশ কি ছাব্বিশ টুকরো হবে’’! কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’জন প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন বলে দেশ দু’ভাগ হয়েছিল। এখন ছাব্বিশ জন প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন। তবে কি এবার দেশ ছাব্বিশ টুকরো হবে? ছাব্বিশটি বিরোধী দল কেন্দ্র থেকে বিজেপিকে হটাতে যে ‘ইন্ডিয়া’ জোট গঠন করেছে, তাকে এভাবেই তীব্র কটাক্ষ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথিতে দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি তৃণমূলকে তুলোধনা করেন।

    দেশকে ছাব্বিশ টুকরো করার কথা কেন বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) বক্তব্যে উঠে আসে অতীতের ঘটনা। গান্ধী পরিবার থেকে জম্মু-কাশ্মীরের ওমর আবদুল্লার পরিবার বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, নাম ধরে ধরে পরিবারতন্ত্রের প্রসঙ্গ তুলে সবাইকে তোপ দেগেছেন তিনি। তবে, শুভেন্দুর আক্রমণের মূল নিশানায় ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু বলেন, দু’জন (জওহরলাল নেহরু ও মহম্মদ আলি জিন্না) প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন, তাই দেশ দু’ভাগ হয়ে যায়। এখন ছাব্বিশ জন প্রধানমন্ত্রী হতে চাইছেন। আমরা কি বুদ্ধু? এবার কি দেশকে ছাব্বিশ টুকরো করে দেব? সেই সূত্রে পরিবারতন্ত্রের প্রসঙ্গ তুলে শুভেন্দুর তোপ, ফোর-জি হলেন রাহুল গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী, জওহরলাল নেহরু, রাজীব গান্ধী। থ্রি-জি হলেন শেখ আবদুল্লা, ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা। আর টু-জি হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর ভাইপো। দেশ ভাগের যন্ত্রণার কথা বারবার উঠে আসতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মুখে।

    দুর্গাপুজোয় অনুদান প্রসঙ্গে কী বললেন শুভেন্দু? (Suvendu Adhikari)

    এ বিষয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, দল বদলের খেলাটা কী? প্রাক্তন বিজেপি সভাপতিকে সামনে এনে ভাইপো বাজার গরম করতে চেয়েছিলেন। বিজেপিতে যিনি এসেছেন (মিতালি রায়), তিনি সদ্য প্রাক্তন বিধায়ক। ২০১৬ সালে বিধানসভায় জিতেছিলেন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। রাজবংশীদের পায়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার প্রতিবাদ করেই বেরিয়ে এসেছেন তিনি। মানুষ ঠিকঠাক ভোট দিতে পারলে কোনও নির্বাচনেই তৃণমূল জিততে পারবে না। রাজ্যের প্রত্যেকটি দুর্গাপুজো কমিটিকে ৭০ হাজার টাকা রাজ্য সরকারের প্রদান করা নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খালি ভোট খোঁজেন। যেভাবে হোক ৪৫ শতাংশ ভোট দরকার। ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    One Nation One Election: প্রধানমন্ত্রীর ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর সুরে গলা মেলালেন পিকেও, এ কীসের ইঙ্গিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর (One Nation One Election) পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বারংবার নির্বাচনের ফলে যে বিস্তর খরচ হয়, মূলতঃ তা কমাতেই ‘এক দেশ এক নির্বাচন’-এর পক্ষে সওয়াল করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রস্তাবের সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন বিরোধীরা।

    সমর্থন পিকের

    তবে প্রধানমন্ত্রীর এই উদ্যোগকে শর্ত সাপেক্ষে সমর্থন করলেন ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর ওরফে পিকে। তিনি বলেন, “সঠিক উদ্দেশ্য নিয়ে প্রণয়ন করা হলে এক দেশ এক নির্বাচন জাতীয় স্বার্থের অনুসারী।” এক সময় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের দলে ছিলেন পিকে। পরে তাঁর সঙ্গে মনান্তরের জেরে দল ছাড়েন। গড়েন নিজের দল জন সুরজ। পরে তৃণমূলকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য তাঁকে বাংলায় নিয়ে আসেন তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর থেকে তিনি রয়েছেন তৃণমূলের সঙ্গেই।

    ‘এক দেশ এক নির্বাচন’

    তবে ইদানিং যেন তৃণমূল-পিকে সম্পর্কের সুতো খানিক আলগা হয়েছে। কারণ দিন কয়েক আগেই বিরোধীদের জোট গঠনের উদ্যোগকে কটাক্ষ করেছিলেন পিকে। এবার সমর্থন জানালেন প্রধানমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ (One Nation One Election) নীতিকে। ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতির প্রবক্তা প্রধানমন্ত্রীর যুক্তি ছিল ভোট বাবদ বিস্তর খরচ কমার পাশাপাশি খাটনি কমবে সরকারি কর্মীদের। বারংবার নির্বাচন হলে একাধিকবার লাগু হবে আদর্শ আচরণ বিধি। যার জেরে থমকে যাবে উন্নয়ন-রথের গতি।  

    আরও পড়ুুন: ‘ধূপগুড়িতে গেরুয়া ঝড় হবে’, ভোট দিয়ে বললেন সদ্য তৃণমূলত্যাগী প্রাক্তন বিধায়ক

    প্রধানমন্ত্রীর মতো পিকেও বলেন, “এক দেশ এক নির্বাচন (One Nation One Election) নীতি কার্যকরী হলে কমবে জাতীয় ব্যয় এবং ভোটারদের ক্লান্তি। এই উদ্যোগের ফলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন এগিয়ে আসতে পারে। ভারতের মতো বড় একটি দেশে প্রতি বছর প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট আসে। তাই যাঁরা সরকার পরিচালনা করেন, তাঁদের অনেকেই এই নির্বাচনের বৃত্তে ব্যস্ত থাকেন। এই ভোট প্রক্রিয়া যদি এক বা দু’ বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে, তবে ভালো হবে।” তিনি বলেন, “যদি সঠিক উদ্দেশ্যে এটা করা হয়, আর একটা সময়কাল চার থেকে পাঁচ বছর, যাতে পর্যাপ্ত সময় পায়, তাহলে এটা দেশের পক্ষে ভালো হবে। এটার কারণ, এটা আগে দেশে চালু ছিল ১৭-১৮ বছর ধরে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    PM Modi: একটিও ছুটি না নিয়ে টানা সাড়ে ৯ বছর কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, বলছে তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি নিজেকে জনগণের ‘চৌকিদার’ বলে দাবি করেন। তিনি যে সত্যিই প্রতিদিন চৌকি দিচ্ছেন, তার প্রমাণ মিলল তথ্যের অধিকার আইনে। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, প্রতিদিন ১৭ ঘণ্টা কাজ করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। অর্থাৎ বছরের ৩৬৫ দিনই ১৭ ঘণ্টা কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নিরলস প্রধানমন্ত্রী

    কেবল তাই নয়, তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন ২০১৪ সালে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত এই সাড়ে ন’ বছরের প্রধানমন্ত্রিত্বের কালে একটি দিনও ছুটি নেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তথ্যের অধিকার আইনে এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দফতর। তারা জানিয়েছে, ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রধানমন্ত্রী পদে শপথ নেওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই কাজ করেছেন মোদি। অথচ, তাঁর এই কার্যকালের মেয়াদে রবিবারের পাশাপাশি ছিল আঞ্চলিক ছুটির দিন, জাতীয় ছুটির দিনও।

    ‘বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়’

    তামাম ভারত যখন এই ছুটির দিনগুলিতে মধ্যাহ্নভোজ সেরে দিবা নিদ্রায় মগ্ন হয়েছেন, তখনও নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুদিন আগে ব্যাঙ্ককে ভারতীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, “আমি মনে করি যে এই সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির মতো একজনকে পাওয়া দেশের জন্য একটি বিশাল সৌভাগ্যের বিষয়।” প্রসঙ্গত, তথ্যের অধিকার আইনে উত্তরগুলি দেওয়া হয়েছে পিএমও-র আন্ডার সেক্রেটারি পারভেশ কুমারের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগে সংখ্যালঘু পরিবারের লোকজন তৃণমূল ছেড়ে যোগ দিলেন বিজেপিতে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পদে শপথ নিয়েই মন্ত্রিসভার সদস্যদের মোদি বলেছিলেন, “মানসিকতা পাল্টান। সামনে অনেক কাজ। যে জনমত নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, সেই প্রত্যাশা পূরণের জন্য শুধু কাজেই মনোনিবেশ করতে হবে।” শপথ নেওয়ার পরে সতীর্থদের মোদি এও বলেছিলেন, “স্বচ্ছ ও দক্ষ সরকারের যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চান তিনি। তাই পরিবারের কাউকে ব্যক্তিগত সচিব না করা, নিয়মিত সম্পত্তির হিসেব দাখিল করার পাশাপাশি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ছুটি না নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছিলেন তিনি। আরটিআইয়ের ফলে জানা গেল, সনাতন ভারতের যে ‘আপনি আচরি ধর্ম’ মন্ত্রটি ছিল, তা হুবহু মেনে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Student Death: কসবায় পাঁচতলা থেকে পড়ে ছাত্রের মৃত্যু, স্কুলের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ পরিবারের

    Student Death: কসবায় পাঁচতলা থেকে পড়ে ছাত্রের মৃত্যু, স্কুলের বিরুদ্ধে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ পরিবারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলের পাঁচতলা থেকে পড়ে ছাত্রের মৃত্যু (Student Death)। সোমবার দুপুরে খোদ কলকাতা শহরের কসবা এলাকার ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। দশম শ্রেণির ওই ছাত্র আত্মঘাতী হয়েছে কিনা, তা জানা যায়নি। যদিও মৃত ছাত্রের পরিবারের তরফে স্কুলের বিরুদ্ধে মানসিক চাপ সৃষ্টির অভিযোগ করা হয়েছে।

    মৃতের পরিবারের অভিযোগ

    মৃত ছাত্রের বাবা বলেন, “আজ একটি প্রজেক্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল। দিতে পারেনি বলে ওকে বকাবকি করা হয়েছিল। সবার সামনে কান ধরে দাঁড় করিয়েও রাখা হয়েছিল। নিশ্চয়ই ও অপমানিত বোধ করেছিল।” ছাত্রটি কীভাবে পাঁচতলায় পৌঁছল, সেই প্রশ্নও তুলেছে তার পরিবার। স্কুলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। মৃত ছাত্রের পরিবারের দাবি, স্কুল কর্তৃপক্ষের বয়ানে রয়েছে অসঙ্গতি। মৃত ছাত্রটি বাবা বলেন, “করোনা অতিমারির সময় এই স্কুলের বেতন কমানো হচ্ছিল না বলে আমি অন্য অভিভাবকদের কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একত্রিত করেছিলাম। অভিভাবকদের চাপে ৩৩ শতাংশ বেতন কমানো হয়েছিল। সেই সময়ই প্রধান শিক্ষিকা আমাকে বলেছিলেন, আপনাকে চিহ্নিত করে রাখা হল। তখনই বুঝেছিলাম, ওরা আমার ছেলের ক্ষতি করবে। আমরা ধারণা, স্কুলেই ওকে মারধর করা হয়েছে। পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে।”

    তদন্ত শুরু পুলিশের 

    জানা গিয়েছে, কসবার রথতলার সিলভার পয়েন্ট স্কুলে পড়ত ওই ছাত্র। পুলিশ জানিয়েছে, এদিন দুপুরে দশম শ্রেণির এক ছাত্র স্কুলের পাঁচতলা থেকে নীচে পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানেই তাকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। ছাত্রটি আত্মঘাতী (Student Death) হয়েছে নাকি তাকে কেউ ঠেলে ফেলে দিয়েছে, তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    মৃত ছাত্রের বাবার দাবি, তাঁর ছেলের শরীরের কোনও হাড় ভাঙেনি। পাঁচতলা থেকে পড়লে যা স্বাভাবিক। তাঁর ছেলের কান ও মুখ থেকে রক্ত পড়তে দেখেছেন তিনি। ঘটনার পর পরই স্কুলের তরফে ফোন করা হয় তাঁকে। বলা হয়, তাঁর ছেলে সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়েছে। তবে চিকিৎসার পর সুস্থ রয়েছে। অথচ হাসপাতালে গিয়ে ছেলের মৃত্যু সংবাদ পান তিনি। এ ব্যাপারে অবশ্য স্কুল কর্তৃপক্ষের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arunachal Tunnels: সেপ্টেম্বরেই জোড়া টানেলের উদ্বোধন করছে ভারত, কেন জানেন?

    Arunachal Tunnels: সেপ্টেম্বরেই জোড়া টানেলের উদ্বোধন করছে ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশকে নিয়ে অব্যাহত ভারত-চিন বিবাদ। অরুণাচল প্রদেশকে (Arunachal Tunnels) নিজের দেশের ভূখণ্ড দাবি করে নয়া মানচিত্র প্রকাশ করেছে ড্রাগনের দেশ। যদিও ভারত বরাবরই বলে আসছে, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।

    বিশ্বের দীর্ঘতম যমজ টানেল

    অরুণাচল প্রদেশকে দক্ষিণ তিব্বতের অংশ বলে দাবি করে বেজিং যখন মানচিত্রের নয়া সংস্করণ প্রকাশ করছে, ঠিক তখনই অরুণাচল প্রদেশে টানেলের উদ্বোধন করতে চলেছে ভারত। চলতি মাসেই উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে এই টানেলের দ্বার। অরুণাচল প্রদেশের এই টানেলটির নাম সেলা টানেল। এটি বিশ্বের দীর্ঘতম যমজ টানেল। এই জোড়া ট্যানেল রয়েছে ১৩ হাজার ফিট উচ্চতায়। এই টানেলটি চালু হয়ে গেলে তাওয়াং অঞ্চলে দ্রুত সেনা এবং সমর সরঞ্জাম পাঠানো যাবে। সূত্রের খবর, চলতি মাসের শেষের দিকেই খুলে যাবে এই যমজ টানেল।

    বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন

    কিছুদিন আগেই উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে ভারত জানতে পেরেছে, সীমান্তে (Arunachal Tunnels) প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার অদূরে বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন। সমর বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এলাকায় আগেভাগেই অস্ত্র ও যুদ্ধের রসদ মজুত করে রাখার পরিকল্পনা করেছে বেজিং। যুদ্ধ শুরু হলে বেজিং যাতে কোনওভাবেই বাড়তি সুবিধা না পায়, তাই দ্রুত টানেলের দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়ে মজবুত পরিকাঠামো গড়ে তুলতে চাইছে নয়াদিল্লি। ২০১৯ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে এই টানেলের (Arunachal Tunnels) শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ব্যয় ধরা হয়েছে ৭০০ কোটি টাকা। বালিপাড়া চারদুয়ার তাওয়াং সড়কের ওপরই গড়ে উঠছে এই টানেল।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্ট হল উত্তরপূ্র্বের নচিপুর টানেল। এই টানেলের সাহায্যে প্রত্যন্ত অঞ্চলের সঙ্গে সারা দেশের অনায়াস যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাইছে ভারত। এক আধিকারিকের মতে, পাঁচশো মিটার দীর্ঘ এই টানেল রয়েছে ৫ হাজার ৭০০ ফিট উচ্চতায়। পশ্চিম কেমাংয়ের বিসিটি সড়কের ওপর গড়ে উঠেছে এই টানেল। আগামী সপ্তাহেই উদ্বোধন হবে এই টানেলের।

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দেশের মানচিত্রের একটি নয়া সংস্করণ প্রকাশ করেছে চিন। সেখানে অরুণাচল প্রদেশ ও পূর্ব লাদাখকে চিনের অংশ হিসেবে দাবি করেছে বেজিং। যার কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ভারত। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এহেন আবহে জোড়া টানেল উদ্বোধন করে ড্রাগনের দেশকে মুখের মতো দিতে চাইছে মোদির ভারত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    PM Modi: ‘‘কেন্দ্রে ফের ক্ষমতায় আসছে বিজেপি’’, সাক্ষাৎকারে বললেন প্রধানমন্ত্রী, কারণ কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছে দেশের বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। সংগঠনের নাম ‘ইন্ডিয়া’। এই জোটের তৃতীয় বৈঠকটি হয়ে গেল বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে। তবে বিরোধীরা যতই জোট বাঁধুন না কেন, তৃতীয়বার কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসার ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জিতবে বিজেপি-ই

    বেশ কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি বলতে শুরু করেছেন, কেন্দ্রের কুর্সিতে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি-ই। তাঁর জমানায় যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে এবং তার জেরে যে আমভারতবাসী বিজেপিকেই ভোট দেবেন, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি এক সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়েও বিজেপি যে ক্ষমতায় ফিরছে, তা জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। কেন বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই দিল্লির তখতে বসছে, তাও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়ন

    তাঁর সরকারের আমলে অর্থনীতির ব্যাপক উন্নয়নই তাঁদের ফের ক্ষমতায় ফেরাবে বলে আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী। ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে বিজেপির নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে এনডিএ সরকার। সেই সময় বৃহত্তর অর্থনীতির দেশের তালিকায় দশম স্থানে ছিল ভারত। আর মোদির ন’ বছর শাসনে দেশের ঠাঁই হয়েছে ওই তালিকার পঞ্চম স্থানে। দীর্ঘদিন যে জায়গাটা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। সেই রাজার দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে মোদির ভারত।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    অর্থনৈতিক উন্নয়নের নিরিখে যদি দেশবাসী বিজেপিকে ক্ষমতায় ফেরাতে মনস্থ করেন, তাহলে আরও আছে। তাঁর আমলেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে চন্দ্রযান ৩। ভারত যেদিন চন্দ্রবিজয় করেছে, তারই দিন কয়েক আগে চাঁদের মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়েছে রাশিয়ার চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণের স্বপ্ন। তাই বিশ্ববাসীর চোখে আক্ষরিক অর্থে হিরো হয়ে গিয়েছে মোদির ভারত। চাঁদমারি সফল হওয়ার পর পরই সূর্যালোকে আদিত্য এল ওয়ান পাঠিয়েছে ভারত। দূর থেকে সূর্যের হালহকিকৎ বোঝার চেষ্টা করবে ইসরো প্রেরিত এই যান।

    জি২০ সম্মেলন আয়োজনের দায়িত্বও ভারত পেয়েছে মোদির (PM Modi) জমানায়। দেশের প্রতিনিধিত্ব করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে সম্মান অর্জন করেছেন, সাম্প্রতিক অতীতে তা পাননি কোনও প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদির আমলেই চোখ ধাঁধিয়ে দিয়েছে জিডিপি বৃদ্ধির হার। যার জেরে কমেছে দারিদ্র। তাই ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিজেপি-ই ফের ক্ষমতায় আসছে বলে জানান মোদি। তাঁর আমলেই ভারত যে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিন নম্বরে জায়গা করে নেবে, সে ব্যাপারেও আশাবাদী প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

        

  • Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, ভারী বৃষ্টির ভ্রুকুটি কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে

    Weather Update: বঙ্গোপসাগরে ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ, ভারী বৃষ্টির ভ্রুকুটি কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘূর্ণাবর্তের (Weather Update) কারণে গত দুদিন ধরে বৃষ্টিপাত হচ্ছে কলকাতা সমেত দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায়। সোমবারও এই অবস্থার পরিবর্তন হবে না বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস (Weather Update)। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আপাতত এই বৃষ্টি চলবে। অন্যদিকে, সোমবারও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা (Weather Update) দক্ষিণবঙ্গের তিন জেলায়, এগুলো হলো, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর ও পশ্চিম মেদিনীপুর। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তারা জানাচ্ছেন, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগরে বর্তমানে একটি ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update) অবস্থান করছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তা নিম্নচাপে পরিণত হবে। এর ফলে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়বে। অন্যদিকে, দীঘা থেকে পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত একটি নিম্নচাপ অক্ষরেখা বর্তমানে অবস্থান করছে। 

    কেমন থাকবে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে সোম এবং মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, নদিয়া, পুরুলিয়া ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদ জেলায় কয়েকটি এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। সোম ও মঙ্গলবারে বৃষ্টিপাত (Weather Update) হওয়ার পরে বুধ ও বৃহস্পতিবারও হালকা বা মাঝারি বৃষ্টিপাত চলবে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বাতাসে আদ্রতার পরিমাণও এই সময় বেড়ে যাবে।

    কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া (Weather Update)

    চলতি বছরের বর্ষায় দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঘাটতি দেখা দিলেও উত্তরবঙ্গে বেশ ভালোই বৃষ্টিপাত হয়েছে। হাওয়া অফিস (Weather Update) বলছে, উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই আপাতত বৃষ্টিপাত চলবে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কথা জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃষ্টিপাত হলেও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় তাপমাত্রা ২ থেকে ৩ ডিগ্রি পর্যন্ত বেড়েও যেতে পারে বলে জানিয়েছেন আলিপুর আবহাওয়া দফতরের কর্তারা (Weather Update)।

    কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া (Weather Update)

    ঘূর্ণাবর্তের জেরে (Weather Update) এমনিতেই গত কয়েক দিন ধরে কলকাতা এবং শহরতলিতে বৃষ্টিপাত চলছে। সোমবারও অবস্থা একই রকম থাকবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কোনও কোনও জায়গায় বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাতেরও সম্ভাবনা রয়েছে। আজ কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাপমাত্রা থাকবে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি (Weather Update)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: প্রয়াত ইসরো বিজ্ঞানী এন ভালারমতি, তাঁর কণ্ঠেই বিশ্ব শুনেছিল ভারতের চন্দ্রজয়ের কথা

    Chandrayaan 3: প্রয়াত ইসরো বিজ্ঞানী এন ভালারমতি, তাঁর কণ্ঠেই বিশ্ব শুনেছিল ভারতের চন্দ্রজয়ের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করার আগে কাউন্টডাউন করেছিলেন বিজ্ঞানী এন ভালারমতি। এই বিজ্ঞানীর কণ্ঠস্বরেই সারা বিশ্ব জানতে পেরেছিল প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে ভারতবর্ষ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে গত শনিবার সন্ধ্যায় চেন্নাই-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন বিজ্ঞানী ভালারমতি (Chandrayaan 3)। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, ইসরোর (Chandrayaan 3) এই বিজ্ঞানী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। ইতিমধ্যে বিজ্ঞানীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে সারাদেশে।

    এন ভালারমতির সংক্ষিপ্ত জীবন

    ১৯৫৯ সালের ৩১ জুলাই তামিলনাড়ুর আরিয়ালুর গ্রামে জন্ম হয় বিজ্ঞানী এন ভালারমতির। জানা যায় ১৯৮৪ সাল থেকেই তিনি ইসরোর কাজের সঙ্গে যুক্ত। দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের প্রথম রেডার স্যাটেলাইট মহাকাশের সফলভাবে স্থাপিত হয় ২০১২ সালে। এই অভিযানের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে ছিলেন ভালারমতি। যেকোনও বিষয়ে ইসরোতে তাঁকে ধারাভাষ্য দিতে শোনা যেত। বিজ্ঞান এবং গবেষণায় বিশেষ অবদানের জন্য তামিলনাড়ুর আব্দুল কালাম পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন অনেকেই। ইসরোর প্রাক্তন ডিরেক্টর পিভি বেঙ্কটাকৃষ্ণন তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লিখছেন, “শ্রীহরিকোটায় ইসরোর (Chandrayaan 3) পরবর্তী মিশনগুলির কাউন্টডাউন যখন চলবে, সেই সময় ভালারমতি ম্যাডামের কণ্ঠ আর শোনা যাবে না। খুবই দুঃখিত। প্রণাম।”

    ফের অবতরণ ল্যান্ডার বিক্রমের, কীভাবে? 

    অন্যদিকে, ইসরো সূত্রে জানা গিয়েছে,  ফের একবার চাঁদের বুকে অবতরণ করানো হয়েছে ল্যান্ডার বিক্রমকে (Chandrayaan 3)। কিন্তু কীভাবে? আসলে এটির উপর একটি হপ পরীক্ষা চালানো হয়েছে। মানে বিষয়টি সরলভাবে বললে দাঁড়ায়, ইঞ্জিনগুলিকে পুনরায় সক্রিয় করা হয়েছে। এই সময় প্রত্যাশিতভাবে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3) চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার উপরে উঠে পড়ে। এরপর সেই স্থান থেকে ৩০ সেন্টিমিটার দূরে গিয়ে আবার সফলভাবে ল্যান্ডিং করে। এই পদ্ধতিকে কিকস্টার্টও বলা হয়ে থাকে।  এতে ভবিষ্যতে মানব মিশন পাঠানোর ব্যাপারে আরও উৎসাহ পাওয়া গেল বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা (Chandrayaan 3)। সাধারণভাবে এই পদ্ধতিতে পুনরায় স্টার্ট করে ল্যান্ডারকে (Chandrayaan 3) চাঁদের কক্ষপথে স্থাপন করানো হয়, সংযোগ করা হয় মূল মহাকাশযানে সঙ্গে তারপর তা পৃথিবীতে ফিরে আসে। অ্যাপোলো মিশনগুলিতে এভাবেই ৪ বার চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ফিরে এসেছিলেন নাসার মহাকাশচারীরা।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    Indian Cost Guard Recruitment 2023: উপকূলরক্ষী বাহিনীতে ৩৫০ শূন্যপদে নিয়োগ, আবেদন প্রক্রিয়া শুরু ৮ সেপ্টেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবিক (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) পদের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে উপকূলরক্ষী বাহিনী। আগ্রহীরা আবেদন করতে পারবেন joinindiancoastguard.cdac.in ওয়েবসাইটে। মোট শূন্য পদ ৩৫০ এবং আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে সেপ্টেম্বরের ৮ তারিখ থেকে।

    আবেদনের সময়সীমা?

    নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) বলা হয়েছে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং চলবে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আগ্রহী আবেদনকারীরা তাই দ্রুত আবেদন করতে পারেন। মোট নাবিকের শূন্য পদের সংখ্যা হল ৩৫০। এই পদগুলি হল, সাধারণ নাবিক পদ মোট ২৬০টি। আন্তঃদেশীয় নাবিক পদ ৩০টি, যান্ত্রিক মেকানিক্যাল পদ ২৫টি, যান্ত্রিক ইলেকট্রিক্যাল পদ ২০টি এবং যান্ত্রিক ইলেকট্রনিক পদ ১৫টি।

    আবেদনের যোগ্যতা

    আবেদনকারীদের ন্যূনতম যোগ্যতা হতে হবে ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। প্রার্থীদের জন্মের তারিখ হতে হবে ১ মে ২০০২ থেকে ৩০ এপ্রিল ২০০৬ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে। সাধারণ, আন্তঃদেশীয় এবং যান্ত্রিক নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) জন্য বয়সের যোগ্যতা উপরি উক্ত সময়ের মধ্যেই হতে হবে। অন্যথায় আবেদনপত্র বাতিল হবে।

    নির্বাচন পদ্ধতি

    এই শূন্যপদে (Indian Cost Guard Navik Recruitment 2023) নির্বাচনের জন্য সারা ভারত ব্যাপী পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার বিশেষ চারটি ধাপ থাকবে। সেই সঙ্গে থাকবে মেডিক্যাল পরীক্ষা। সবকটা পর্ব পাশ করলে একটি মেরিট লিস্ট করা হবে এবং সেই লিস্টের ভিত্তিতেই শূন্য পদের জন্য ডাকা হবে।

    পরীক্ষার জন্য কত টাকা লাগবে?

    উপকূলরক্ষী বাহিনীতে নাবিক পদের (Indian Cost Guard Navik Recruitment2023) পরীক্ষায় বসার জন্য যাঁরা তফশিলি জাতি এবং উপজাতি শ্রেণিভুক্ত, তাঁদের পরীক্ষায় কোনও টাকা লাগবে না। কিন্তু বাকি সকলের জন্য অনলাইনে ৩০০ টাকা করে পরীক্ষার মূল্য দিতে হবে। এই টাকা অনলাইনে ভিসা/ মাস্টারকার্ড /রুপে ক্রেডিট, ডেবিট ক্রেডিট/ ইউপিআই এর মাধ্যমে জমা করতে পারবেন আবেদনকারীরা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    G20 Summit: জি২০ সম্মেলনে ভারতে আসছেন বাইডেন-মাঁক্র, দুই রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জি২০ শীর্ষ সম্মেলন (G20 Summit) উপলক্ষে ভারতে আসছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। এঁদের মধ্যে যেমন রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাঁক্র, তেমনি রয়েছেন পড়শি দেশ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। বাংলাদেশ অবশ্য জি২০-এর সদস্য দেশ নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উপস্থিত থাকবেন আমন্ত্রিত দেশের প্রতিনিধি হিসেবে। এই বৈঠকে অবশ্য উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। তবে উপস্থিত থাকবেন দুই দেশেরই প্রতিনিধিরা।

    পার্শ্ববৈঠকে মোদি 

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে হবে পার্শ্ব বৈঠকও। বাইডেন এবং মাঁক্রর সঙ্গে আলাদা করে বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। মাস কয়েক আগে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁর সম্মানে হোয়াইট হাউসে আয়োজন করা হয় রাজকীয় নৈশভোজের। পরে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে ফ্রান্সেও গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তাঁকে ভূষিত করা হয় সে দেশের সর্বোচ্চ সম্মানে।

    মধ্যাহ্নভোজ-নৈশভোজ

    জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) যোগ দিতে ভারতে আসছেন এই দুই রাষ্ট্রনেতাই। জানা গিয়েছে, এঁদের জন্য পৃথক ভোজসভার আয়োজন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ভোজসভা হবে দিনের বেলায়, অন্যটি রাতে। তবে নৈশভোজ এবং সান্ধ্যভোজের কে কোনটিতে উপস্থিত থাকবেন, তা জানা যায়নি। শুক্রবার রাতে ভারতে আসছেন বাইডেন। আর রবিবার ভারত ছেড়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেবেন মাঁক্র। তাই মধ্যাহ্নভোজে আমন্ত্রিত হতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট। আর নৈশভোজে যোগ দিতে পারেন বাইডেন।

    আরও পড়ুুন: জি২০ সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মোদি-হাসিনা, আলোচনায় তিস্তা চুক্তিও?

    আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধ ও অতিমারি?

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে এবারের জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G20 Summit) অবশ্যাম্ভাবী হিসেবে উঠে আসবে ওই যুদ্ধ এবং বিশ্বরাজনীতিতে তার প্রভাবের প্রসঙ্গ। অতিমারি-উত্তর বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে যে ১৭টি সাস্টেনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। কথা হতে পারে গ্লোবাল সাউথ নিয়েও। করোনার আঁতুড়ঘর চিনের উহান প্রদেশ কীভাবে তামাম বিশ্বের ক্ষতি করেছে, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে জি২০-এর বৈঠকে। মহিলা উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়নের ব্যাপারে যে নীতি নিয়েছে মোদি সরকার, সে প্রসঙ্গও উঠতে পারে। আলোচনায় উঠে আসতে পারে সরকারের অন্ত্যোদয় যোজনা প্রকল্পটিও।

    এদিকে, জি২০ সম্মেলনে চিনা প্রেসিডেন্ট যোগ দিচ্ছেন না শুনে হতাশা ব্যক্ত করলেন বাইডেন। তিনি বলেন, “আমি হতাশ, কিন্তু ওঁকে দেখতে যাব।” প্রসঙ্গত, নভেম্বরে আমেরিকার সান ফ্রান্সিসকোয় রয়েছে এপিইসি (APEC) সম্মেলন। ওই সম্মেলনে দেখা হতে পারে বাইডেন এবং জিনপিংয়ের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share