Tag: Bengali news

Bengali news

  • LPG Cylinder Price: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    LPG Cylinder Price: উৎসবের মুখে মোদি সরকারের ‘উপহার’, ২০০ টাকা কমছে রান্নার গ্যাসের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎসবের মুখে দেশের আপামর সাধারণ মধ্যবিত্ত ও বিপিএল শ্রেণিকে ‘স্নেহ উপহার’ দিল মোদি সরকার। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামিকাল অর্থাৎ ৩০ অগাস্ট থেকেই গৃহস্থ্যের রান্নার গ্যাসের দাম (LPG Cylinder Price) ২০০ টাকা কমানো হচ্ছে। এর ফলে উপকৃত হবেন ৩৩ কোটি গ্রাহক। একইসঙ্গে, উজ্জ্বলা প্রকল্পের আওতায় থাকা বিপিএল শ্রেণিভুক্ত গ্রাহকরা আগামিকাল থেকেই ৪০০ টাকা ভর্তুকি পাবেন। উপকৃত হবেন প্রায় ৯ কোটি গ্রাহক।

    মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে নির্মলা সীতারামনের ট্যুইট

    এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ট্যুইট করে জানান, ওনাম ও রাখিবন্ধন উৎসবের মুহূর্তে মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সব গৃহস্থ বা ১৪.২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম (LPG Cylinder Price) ২০০ টাকা কমানো হচ্ছে। রাখীতে মা-বোনেদের ‘স্নেহ উপহার’ দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানিয়েছেন তিনি। এই মুহূর্তে কলকাতায় এখন ১৪.২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ১,০৭৯ টাকা। আগামিকাল যাঁরা কিনবেন, তাঁদের প্রায় ২০০ টাকা কম মূল্য দিতে হবে। প্রসঙ্গত চলতি বছরে জুলাই মাসেই তেল কোম্পানিগুলি গৃহস্থের রান্নার গ্যাস সিলিন্ডারের দাম ৫০ টাকা বাড়িয়েছিল। চলতি বছরের মে মাসেও দাম বেড়েছিল গ্যাস সিলিন্ডারের। এবার রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম কমায় স্বস্তি পাবে অনেক গৃহস্থের হেঁসেল। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। 

     

     

    অনুরাগ ঠাকুরের ট্যুইটে উজ্জ্বলা যোজনার প্রসঙ্গ

    অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর আবার জানিয়েছেন, উজ্জ্বলা প্রকল্পের আওতায় যাঁরা রান্নার গ্যাস কিনবেন, তাঁরা প্রতি সিলিন্ডারে ৪০০ টাকা (LPG Cylinder Price) ভর্তুকি পাবেন। এতদিন এই প্রকল্পে ২০০ টাকা ভর্তুকি দিত সরকার। এখন থেকে আরও ২০০ টাকা, অর্থাৎ মোট ৪০০ টাকা ভর্তুকি মিলবে। এতে উপকৃত হবেন দরিদ্রসীমার নিচে থাকা প্রায় ৯ কোটি গ্রাহক। অনুরাগ ঠাকুর জানিয়েছেন, নতুন করে আরও ৭৩ লক্ষ মহিলাকে উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় আনা হবে। 

     

     

    ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদি শুরু করেছিলেন উজ্জ্বলা যোজনা

    দেশের প্রত্যেক মানুষের কাছে গ্যাস সিলিন্ডার (LPG Cylinder Price) পৌঁছে দিতে উজ্জ্বলা যোজনা প্রকল্প শুরু করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেটা ছিল, ২০১৬ সালের ১ মে। লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল যে দেশের পাঁচ কোটি মানুষের কাছে এই গ্যাস সিলিন্ডার প্রাথমিকভাবে পৌঁছে দেওয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীকালে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে ৯ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছেছে উজ্জ্বলা যোজনার গ্যাস সিলিন্ডার (LPG Cylinder Price)। এর ফলে উনুনে রান্না করার প্রবণতার যেমন কমেছে তেমনি কমেছে অসুখ-বিসুখ। গ্রামাঞ্চলের মানুষজন নানা রকমের ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতেন যার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কারণ থাকতো উনুনের ধোঁয়া। এখন সেসব থেকে মুক্তি মিলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: ‘‘অভিষেক মিথ্যাবাদী’’, তথ্যপ্রমাণ দিয়ে ট্যুইট করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মিথ্যাবাদী। মঙ্গলবার তথ্য দিয়ে প্রমাণ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। ট্যুইট করে অভিষেকের তথ্য যে ভুল তা তুলে ধরেছেন তিনি। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    অভিষেক ঠিক কী বলেছেন?

    সোমবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্য মঞ্চ থেকে দাবি করেছিলেন, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar)  দত্তক নেওয়া গ্রাম থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে জিততে পারেনি বিজেপি। এই অভিযোগের পরেই মঙ্গলবার সকালে সুকান্ত মজুমদার ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরামপ্রসাদ গ্রাম থেকে বিজেপির জয়ী সদস্য অমলি হাঁসদার জয়ের সার্টিফিকেট দেখিয়ে দাবি করেন  মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন অভিষেক। অভিষেকের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করে এদিন  ট্যুইট করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    কী বললেন বিজেপির জয়ী সদস্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বালুরঘাট ব্লকের চকরামপ্রসাদ গ্রাম এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থী অমলি হাঁসদা জয়ী হন। অমলি হাসদা মোট ২৬৩ ভোট পেয়ে তৃণমূল প্রার্থী  থেকে ৩৩ ভোটে জয়ী হন। উল্লেখ্য, বালুরঘাট ব্লকের ভাটপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের চকরাম প্রসাদ গ্রাম সাংসদ সুকান্ত মজুমদার দত্তক নেন লোকসভা ভোটের পর পরই। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম গ্রাম সংসদের অধীনে ছিল চকরাম প্রসাদগ্রাম। গতবার সংসদটি বিজেপির অধীনে ছিল। এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম এবং চকরামপ্রসাদ গ্রাম দুটি আলাদা সংসদ হয়। চকরাম গ্রামটি বিজেপি দখল করতে না পারলেও সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) দত্তক নেওয়া গ্রাম চকরামপ্রসাদ গ্রাম সংসদ বিজেপি দখল করে। স্বাভাবিকভাবেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রামের হেরে যাওয়ার যে বক্তব্য দিয়েছেন তা মিথ্যে সে কথাই এদিন জানান বিজেপি রাজ্য সভাপতি।এই বিষয়ে বিজেপির জয়ী প্রার্থী অমলি হাঁসদা বলেন,আমি এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে চকরাম প্রসাদ গ্রামে বিজেপির প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছি। টোটাল ভোট ২৬৩ আমরা পেয়েছিলাম আর তৃণমূল প্রার্থী  থেকে ৩৩ ভোটে জয়ী হই ।চকরাম প্রসাদ গ্রাম এখন বিজেপির দখলে রয়েছে ও আমাদের ভাটপাড়া গ্রামপঞ্চায়েতও বিজেপির দখলে রয়েছে। আমাদের চকরামপ্রসাদ গ্রাম সুকান্ত মজুমদার দত্তক নিয়েছে  আর আমি এই গ্রামের বিজেপির জয়ী প্রার্থী। এবং সুকান্ত মজুমদারের দত্তক নেওয়া গ্রামে যে উনি হেরে গেছেন যে প্রচার করা হচ্ছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যে।

    কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি? (Sukanta Majumdar)

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে ছাত্র ছাত্রীদের সামনে অভিষেক ব্যানার্জি  মিথ্যে কথা বলেছেন। মিথ্যা কথা বলা অভ্যাসে  পরিণত হয়ে গিয়েছে। তিনি হারানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। তাঁর কথা মত বালুরঘাটের বিডিও সমস্তরকম চেষ্টা করেছিলেন। তারপরেও বলছি বিডিও হারাতে পারেননি ভাটপাড়া পঞ্চায়েতের চকরামপ্রসাদ গ্রামের ৮২ নম্বর বুথ। বিজেপি প্রার্থী জয়ী হয়েছে। শুধু তাই নয় গোটা ভাটপাড়া পঞ্চায়েতটা বিজেপি দখল করেছে। প্রধান বিজেপির, উপ প্রধান বিজেপির। আপনি রাজ্যের নেতা আপনি এতটকু  খবর রাখেন না।রাজ্য চালাবেন কীভাবে? পিসি না থাকলে তো অনাথ হয়ে যাবেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলার সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, নির্বাচন বিধি অনুযায়ী যে ভাবে ভাগাভাগি হয়েছে সেইটা আগে বুজতে হবে। চকরাম বলে যে গ্রামটা ছিল সেইটা এখন দুইটা ভাগে হয়েছে। একটা চকরামপ্রসাদ হয়েছে, আরেকটি চকরাম হয়েছে। চকরাম প্রসাদ গ্রামে বিজেপি জয়ী হয়েছে। কিন্তু, চকরাম গ্রামে বিজেপি হেরেছে। আমাদের নেতা অভিষেক ব্যানার্জী সঠিক কথা বলেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bank Holidays in September 2023: সেপ্টেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে? জেনে নিন

    Bank Holidays in September 2023: সেপ্টেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকছে? জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগাস্টের পর সেপ্টেম্বর মাসে কত দিন ব্যাঙ্কে ছুটি (Bank Holidays in September 2023) থাকবে, আসুন তা একবার জেনে নিই। এই সেপ্টেম্বরে মোট ১৬ দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। প্রত্যেক মাসের দ্বিতীয় এবং চতুর্থ শনিবার ছাড়াও রবিবার ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকে। এছাড়াও উৎসব পালাপার্বণের কারণেই ব্যাঙ্কের শাখা অফিসগুলি বন্ধ থাকবে বলে জানা গেছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রকাশিত ছুটির তালিকা থেকেই এই ব্যাঙ্ক বন্ধের কথা জানা গেছে। তবে এই ছুটিগুলির মধ্যে বেশ কিছু আঞ্চলিক ছুটিও রয়েছে।

    পশ্চিমবঙ্গে কত দিন ছুটি (Bank Holidays in September 2023)?

    উল্লেখ্য পশ্চিমবঙ্গে ৯ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় শনিবার এবং ২৩ শে সেপ্টেম্বর চতুর্থ শনিবার ব্যাঙ্ক ছুটি থাকবে। সেই সঙ্গে সব মিলিয়ে মোট ৭ দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে এই রাজ্যে। যদিও ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকলেও বর্তমান সময়ে অনলাইন ব্যঙ্কিং পরিষেবা, ডিজিটাল লেনদেন সব চলবে। ইউপিআই, মোবাইল ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় কোনও সমস্যা থাকবে না বলে জানা গেছে।

    ২০২৩ সেপ্টেম্বরে কোন কোন দিন ছুটি (Bank Holidays in September 2023)?

    ৩ সেপ্টেম্বর রবিবার সারা দেশে ব্যাঙ্ক পরিষেবা বন্ধ থাকবে।

    ৬ সেপ্টেম্বর শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী। তাই ভুবনেশ্বর, চেন্নাই, হায়দরাবাদ, পাটনায় ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ৭ সেপ্টেম্বর শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী। তাই আমেদাবাদ, দেরাদুন, গ্যাংটক, তেলঙ্গানা, জয়পুর, জম্মু, কানপুর, রাঁচি, শিলং, শিমলা, শ্রীনগরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ৯ সেপ্টেম্বর সারা দেশে দ্বিতীয় শনিবার হওয়ার জন্য ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ১০ সেপ্টেম্বর রবিবার। তাই সারা দেশে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

    ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার, সারা দেশ জুড়ে ছুটি থাকবে।

    ১৮ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থী, বেঙ্গালুরু এবং তেলঙ্গানায় বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক।

    ১৯ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থীর কারণে আমেদাবাদ, ভুবনেশ্বর, মুম্বই, নাগপুর এবং পানাজিতে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২০ সেপ্টেম্বর গণেশ চতুর্থী এবং নুয়াখাইয়ের কারণে কোচি এবং ভুবনেশ্বরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২২ সেপ্টেম্বর শ্রী নারায়ণ গুরু সমাধি দিবসের কারণে কোচি, পানাজি এবং তিরুবনন্তপুরমে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২৩ সেপ্টেম্বর চতুর্থ শনিবার, ছুটি ব্যাঙ্ক।

    ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার, সারা দেশে ছুটি।

    ২৫ সেপ্টেম্বর শ্রীমন্ত শঙ্করদেবের জন্মবার্ষিকীতে গুয়াহাটিতে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে।

    ২৭ সেপ্টেম্বর মিলাদ-ই-শরিফের কারণে জম্মু, কোচি, শ্রীনগর এবং তিরুবনন্তপুরমে ব্যাঙ্কগুলি বন্ধ থাকবে।

    ২৮ সেপ্টেম্বর ঈদ-ই-মিলাদের কারণে আমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু চেন্নাই, কানপুর, লখনউ, মুম্বই এবং নয়াদিল্লিতে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

    ২৯ সেপ্টেম্বর ঈদ-ই-মিলাদ-উন-নবী উপলক্ষে গ্যাংটক, জম্মু এবং শ্রীনগরে ব্যাঙ্কগুলিতে ছুটি থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal Janata Party: আড়েবহরে বাড়ছে নেপাল জনতা পার্টি, প্রতিবেশী দেশে পক্ষ বিস্তার বিজেপির?

    Nepal Janata Party: আড়েবহরে বাড়ছে নেপাল জনতা পার্টি, প্রতিবেশী দেশে পক্ষ বিস্তার বিজেপির?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় হিন্দুরাষ্ট্র ছিল নেপাল। পরে সংবিধান সংশোধন করে দেশ হয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ। এর পরেই হিন্দুদের একাংশ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। তাঁরাই এখন আশ্রয় নিচ্ছেন নেপাল জনতা পার্টির (Nepal Janata Party) ছাতার তলায়। যে কারণে হিমালয়ের কোলের এই দেশে নিত্য আড়েবহড়ে বাড়ছে নেপাল জনতা পার্টি।

    নেপাল জনতা পার্টি

    ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠা হয় নেপাল জনতা পার্টি। এর দু’ বছর পর থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। ভারতের পদ্ম-পার্টির মতো নেপাল জনতা পার্টিরও প্রতীক পদ্ম। দুই পার্টির নীতি, আদর্শ মায় ভাবধারাও প্রায় এক। নেপালে সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের কথা বলে ওই দল। তুলে ধরছে অবিচ্ছেদ্য মানবতাবাদের আদর্শকেও। এহেন নেপাল জনতা পার্টি (Nepal Janata Party) চর্চায় এসেছে সম্প্রতি। গত বছর স্থানীয় নির্বাচনে ১৭টি আসনে জয়ী হয়েছিল ওই দল। ২০২৭ সালে নেপালে সাধারণ নির্বাচন। এই নির্বাচনে যাতে বিপুল সংখ্যক আসন নিয়ে কুর্সি দখল করা যায়, তাই এখন থেকেই কোমর কষে নেমেছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি

    নেপাল জনতা পার্টির কার্যনির্বাহী সভাপতি খেমনাথ আচার্য। তিনি বলেন, “নেপালের জনসংখ্যার ৮১ শতাংশই হিন্দু। এই ভোটব্যাঙ্ককেই টার্গেট করছি আমরা।” দলের সদস্য যোগী পুরিও জানান, দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু নাগরিকের স্বার্থ রক্ষার্থেই হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা উচিত নেপালের। এজন্য বিপ্লবে ঝাঁপিয়ে পড়ার ডাকও দিয়েছেন পুরি। নেপালের পার্লামেন্টের নাম হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ। আসন সংখ্যা ২৭৫টি। তাই ১৩৮টি আসন জয়ের লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছেন নেপাল জনতা পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব। মাসখানেক আগে রাজধানী কাঠমান্ডুতে দলের প্রধান কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়। তার পরেই শুরু হয়েছে সদস্য সংগ্রহের কাজ। দলীয় নেতৃত্বের দাবি, ইতিমধ্যেই ৪০ হাজার মানুষ চলে এসেছেন পার্টির ছাতার তলায়। ঊর্ধ্বমুখী সদস্য সংগ্রহের গ্রাফ।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ফোন ভ্লাদিমির পুতিনের, কী কথা হল দুই রাষ্ট্রপ্রধানের?

    জানা গিয়েছে, অগাস্টের প্রথম দিকেই দিল্লি সফরে এসেছিলেন খেমনাথ। তিনি সাক্ষাৎ করেছিলেন বিজেপির (Nepal Janata Party) সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা, সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়াল, লাদাখের সাংসদ জামইয়াং শেরিং নামগিয়ালের সঙ্গে। যোগগুরু বাবা রামদেবের সহযোগী বালকৃষ্ণের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন তিনি। বিজেপির আরও অনেক শীর্ষ স্থানীয় নেতার সঙ্গেও কথা বলেন খেমনাথ। তিনি বলেন, “দেবভূমি নেপালের ৮০ শতাংশ নাগরিক হিন্দু। কিন্তু তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ নেতাদের ভয়ে নিজেদের হিন্দু বলে পরিচয় দিতে ভয় পান তাঁরা। এর ওপর রয়েছে ধর্মান্তরণের খাঁড়াও। তাই নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণা করার সময় এসেছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

  • PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ফোন ভ্লাদিমির পুতিনের, কী কথা হল দুই রাষ্ট্রপ্রধানের?

    PM Modi: প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ফোন ভ্লাদিমির পুতিনের, কী কথা হল দুই রাষ্ট্রপ্রধানের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সেপ্টেম্বরে ভারতে রয়েছে জি২০-র শীর্ষ সম্মেলন। ওই সম্মেলনে পুতিন আসবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছিলেন আগেই। সোমবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রীকে ফোন করে আনুষ্ঠানিকভাবে সেকথাই জানালেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। প্রেসিডেন্টের বদলে ওই সম্মলনে যোগ দেবেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভারভ।

    জি ২০ সম্মেলন

    ৮ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নয়াদিল্লিতে বসছে জি২০ সম্মেলন। জি২০-র সদস্যভুক্ত দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা আসছেন এই সম্মেলনে যোগ দিতে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও আসবেন। তবে আসবেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞমহলের একাংশের মতে, যেহেতু ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের কারণে পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি রয়েছে বিশ্বজুড়ে, তাই ভারতে আসতে পারছেন না তিনি।

    পুতিনের গরহাজিরার কারণ

    প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, মোদি টেলিফোনে জেনেছেন জি২০ সম্মেলনে পুতিন কেন হাজির হতে পারছেন না। নয়াদিল্লির প্রতি মস্কোর ধারাবাহিক সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতাও প্রকাশ করা হয়েছে। দিন কয়েক আগে জি ২০ সম্মেলনে পুতিনের গরহাজিরার কারণ হিসেবে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকোভ বলেছিলেন, “সে সময় জরুরি সামরিক সক্রিয়তার কারণেই প্রেসিডেন্ট পুতিন শারীরিকভাবে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে হাজির থাকতে পারবেন না।” তবে সশরীরে হাজির না হলেও, ভার্চুয়ালি জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে পারেন পুতিন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    এই প্রথম নয়, গত সপ্তাহে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গেও ব্রিকস সম্মলনে উপস্থিত হননি পুতিন। সেখানেও পাঠানো হয়েছিল রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রীকে। কারণ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা প্রকাশ্যেই জানিয়েছিলেন, তাঁরা আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য দেশ। এই আদালতই ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা এবং শিশুদের জোর করে স্থানান্তরিত করার অভিযোগে পুতিনের বিরুদ্ধে জারি করেছে গ্রেফতারি পরওয়ানা। জি২০ সম্মেলনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রবিবার অংশগ্রহণ করেন দিল্লিতে বিশ্ব ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সঙ্গে বি২০ সম্মেলনে। প্রসঙ্গত, তিনদিনের জি২০ সম্মেলনে যোগ দিতে আসবেন সদস্য দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানরা। আসবেন অতিথি দেশের সদস্যরাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     
     
  • ISRO: ‘‘কংগ্রেস টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকে’’, দাবি প্রাক্তন বিজ্ঞানীর

    ISRO: ‘‘কংগ্রেস টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকে’’, দাবি প্রাক্তন বিজ্ঞানীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ গবেষণার কাজে কংগ্রেস সরকার টাকা বরাদ্দ করত না, বিশ্বাস করত না ইসরোকেও (ISRO), ঠিক এমনই অভিযোগ তুললেন ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার প্রাক্তন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণ। একটি ভিডিও বার্তায় ইসরোর প্রাক্তন বিজ্ঞানীকে (ISRO) এই কথাগুলো বলতে শোনা যাচ্ছে। নাম্বি নারায়ণের এই ভিডিও বার্তা ইতিমধ্যে ভারতীয় জনতা পার্টির বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্টও করা হয়েছে। ইসরোর (ISRO) প্রাক্তন বিজ্ঞানীর আরও দাবি, কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন পূর্ববর্তী সরকার ইসরোকে (ISRO) বিশ্বাস করত না। কোনও রকম বাজেট বরাদ্দ করত না।

    কী বললেন নাম্বি নারায়ণ? 

    ইসরোর (ISRO) প্রাক্তন বিজ্ঞানী ‘দ্য নিউ ইন্ডিয়ান’ নামের একটি সংবাদ সংস্থায় সাক্ষাৎকার দেন। সেখানে ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণ স্থানকে ‘শিবশক্তি’ নাম দেওয়া নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত, অবতরণ স্থানের এমন নামকরণ নিয়ে কংগ্রেস কটাক্ষ করেছে বিজেপিকে। এ প্রসঙ্গে নাম্বি নারায়ণ বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রীকে পছন্দ নাই হতে পারে, এটা তাদের সমস্যা। তবে কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রীর। এটা মানতেই হবে। এর জন্য আর কে কৃতিত্ব পাবে! আগের কংগ্রেস সরকার আমাদের (ISRO) জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বরাদ্দ করেনি। ইসরোর ওপর তাদের কোনও আস্থা, বিশ্বাস কিছুই ছিল না।’’ প্রসঙ্গত, মিথ্যা মামলায় নাম্বি নারাযণকে দীর্ঘদিন ধরে জেলে বন্দি করে রাখা হয়েছিল। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে তিনি নাকি বিদেশিদের তথ্য পাচার করেন। যদিও শেষ পর্যন্ত কিছুই পাওয়া যায়নি। বেকসুর খালাস দেওয়া হয় তাঁকে। ইতিমধ্যে তাঁর জীবনীর ওপর একটি ছবিও বানিয়েছেন মাধবন, যার নাম ‘রকেট্রি-দ্য নাম্বি এফেক্ট’।

    কংগ্রেস-বিজেপি চাপানউতোর

    প্রসঙ্গত চন্দ্রযান ৩ সফলভাবে চাঁদের মাটি স্পর্শ করার পর থেকেই কংগ্রেস-বিজেপি চাপানউতোর চলছে। চন্দ্রযান ১, ২০০৮ সালে যে জায়গায় ভেঙে পড়েছিল সেই স্থানের নামকরণ কংগ্রেস করেছিল ‘জওহর’। দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীর নামে। এই নিয়ে বিজেপি বলে, ‘‘কংগ্রেসের আমলে চন্দ্রমিশন হলে চাঁদের বিভিন্ন জায়গার নামকরণ হতো ইন্দিরা পয়েন্ট, রাজীব পয়েন্ট ইত্যাদি।’’ কংগ্রেস আবার দাবি করেছে, জওহরলাল নেহরু ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা। সে দাবিকেও নস্যাৎ করেছে বিজেপি। তাদের মতে, ইসরো (ISRO) প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৬৯ সালে, অন্যদিকে জওহরলাল নেহরুর মৃত্যু হয়েছে ১৯৬৪ সালে। তাহলে কীভাবে তিনি ইসরোর প্রতিষ্ঠাতা হতে পারেন?

    আরও পড়ুুন: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    Mamata Banerjee: ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছলেন…’’! এবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকেই চাঁদে পাঠালেন মমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাকেশ রোশন-পর্ব অতীত। এবার খোদ প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকেই চাঁদের পাঠিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। শুধু তাই নয়, এমনও দাবি করলেন যে, চাঁদে পৌঁছে রাকেশকে ফোন করেছিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী!

    ঠিক কী বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?

    সোমবার, ধর্মতলায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবসে উপলক্ষে আয়োজিত একটি সমাবেশে যোগ দিয়ে বক্তব্য পেশ করছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা (Mamata Banerjee)। সেখানেই চাঁদে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডিং প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আক্রমণ করতে গিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর (Former PM Indira Gandhi) সময়ের কথা টেনে আনেন তৃণমূল নেত্রী। সেখানেই বেফাঁস কথা বলে ফেলেন তিনি। মমতা বলেন, ‘‘এর আগেও আপনারা জানেন, ইন্দিরা গান্ধী চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন, সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ছোট ছিলাম। তখন রোজ খবরের কাগজ পড়তাম। সেই সময় দেখেছিলাম কাগজে একটা স্টোরি বেরিয়েছিল। ইন্দিরা গান্ধী যখন চাঁদে পৌঁছল, রাকেশকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, উপর সে হিন্দুস্তান ক্যায়সা লাগ রাহা হ্যায়? (ওপর থেকে ভারতকে কেমন লাগছে?) ও বলেছিল, সারে জাহা সে আচ্ছা – এই কথাটা আমি আজও মনে রাখি। তার কারণ, সেদিন থেকে গর্ব হয়েছে।’’

     

     

    ২৩ তারিখ কী বলেছিলেন তৃণমূল নেত্রী?

    ঠিক পাঁচদিন আগে, অর্থাৎ ২৩ তারিখ, মমতা (Mamata Banerjee) বলেছিলেন, ‘‘ইন্দিরা গান্ধী যখন প্রাইম মিনিস্টার ছিলেন তখন চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিলেন। এখন মানুষ যায়নি, যন্ত্র গিয়েছে।’’ এখানেই থেমে না থেকে, মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছিলেন, চাঁদের মাটিতে পৌঁছেছিলেন রাকেশ রোশন। তাঁকে ইন্দিরা গান্ধী প্রশ্ন করেছিলেন, মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন লাগছে? রাকেশ রোশন বলেছিলেন, সারে জাহাসে আচ্ছা!’’ এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলড হতে হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীকে। সমাজ মাধ্যমে হরেক মিম প্রকাশিত হয়েছিল। এবারও তার অন্যথা হয়নি। সোমবার মমতার বক্তব্য প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোলের বন্যা।

    আরও পড়ুন: ‘‘চাঁদে গিয়েছিলেন রাকেশ রোশন’’! মমতার মন্তব্যে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া

    তারিখ নিয়েও বিভ্রাট!

    শুধু এটাই নয়। তারিখ নিয়েও বড়ো বিভ্রাট ঘটান মমতা (Mamata Banerjee)। তৃণমূলনেত্রীর কথায় সালটা ’৬৯-’৭০ হবে। ইতিহাস বলছে, সেই সময় প্রথমবার চাঁদের মাটি স্পর্শ করেছিল মানুষ। চাঁদে পৌঁছেছিলেন নীল আর্মস্ট্রং, এডউইন অল্ড্রিন ও মাইকেল কলিন্স। অন্যদিকে, রুশ রকেটে চেপে রাকেশ শর্মা মহাকাশে পৌঁছেছিলেন ১৯৮৪ সালে। 

    পোখরানে পাইপ সরবরাহ করেছিলেন মমতা!

    এখানেই থেমে থাকেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তিনি এ-ও দাবি করেন, পোখরানে পরমাণু বিস্ফোরণের সময় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি পাইপ সরবরাহ করেছিলেন। মমতা বলেন, ‘‘অটলবিহারী বাজপেয়ীও করেছেন পোখরান। আমিতো জানি, আমি তখন রেল মিনিস্টার ছিলাম। পাইপগুলো কোথা থেকে গিয়েছে, এগুলো আমাকেও জোগাড় করতে হয়েছে। ভেতরকার ব্যাপার বলবো কেন? সিক্রেট আমি কখনও বলি না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Chandrayaan 3: বড়সড় গর্তের সামনে প্রজ্ঞান, কীভাবে বিপদ এড়াল জানেন?

    Chandrayaan 3: বড়সড় গর্তের সামনে প্রজ্ঞান, কীভাবে বিপদ এড়াল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মামাবাড়ি’তে গিয়ে প্রথম বিপদের মুখে প্রজ্ঞান! চাঁদের মাটিতে রোভার প্রজ্ঞান যেখানে ছিল, তার তিন মিটার দূরেই ছিল চার মিটার চওড়া একটি গর্ত। এই গর্তে পড়লে সমূহ বিপদ হত প্রজ্ঞানের। তবে এই গর্ত এড়ানোয় বিপদে পড়েনি প্রজ্ঞান। ট্যুইট-বার্তায় ইসরো জানিয়েছে, প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) অবস্থানের চেয়ে তিন মিটার দূরে গর্তটি দেখা যায়। সঙ্গে সঙ্গে রোভারটিকে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। তাই কোনও বিপদ হয়নি।

    চন্দ্রযান ৩

    এই সেদিনও চাঁদের দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে বিশেষ কোনও ধারণাই ছিল না তামাম বিশ্বের। অনাবিষ্কৃত এই অঞ্চলেই পা রাখে ভারতের চন্দ্রযান ৩। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে গর্ত, পাথর, ঢিবি অনেক বেশি। তাই নিরাপদ জায়গা বাছাই করেই সফট ল্যান্ডিং করেছে চন্দ্রযান ৩-র ল্যান্ডার বিক্রম। পরে তার পেট থেকে বেরিয়ে কাজ শুরু করেছে প্রজ্ঞান।

    প্রজ্ঞানের কাজ

    প্রতি সেকেন্ডে প্রজ্ঞানের (Chandrayaan 3) গতি মাত্র এক সেন্টিমিটার। ছ’টি চাকার সাহায্যে চাঁদের মাটিতে অনুসন্ধান কার্য চালাচ্ছে এই রোভার। প্রজ্ঞান যে চাঁদের মাটির উষ্ণতা মেপেছে, রবিবারই সে খবর জানিয়েছিল ইসরো। চাঁদের মাটির গভীরে দশ সেন্টিমিটার পর্যন্ত যেতে পারবে প্রজ্ঞান। পৃথিবীর হিসেবে ১৪ দিন চন্দ্রালোকে কাজ করবে চন্দ্রযান ৩। কারণ এই সময়টাই চাঁদে দিন। যেহেতু চন্দ্রযান ৩ কাজ করছে সোলার প্যানেলের সাহায্যে, তাই সূর্যের আলো জরুরি। চাঁদে সূর্য অস্ত গেলে শক্তি হারাবে চন্দ্রযান ৩। ইসরো জানিয়েছে, চাঁদে এখনও পর্যন্ত সবকিছু তাদের পরিকল্পনা মতোই হচ্ছে। কোনও সিস্টেমে কোনও গন্ডগোল হয়নি।

    প্রসঙ্গত, ২৩ অগাস্ট চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছায় চন্দ্রযান ৩-র (Chandrayaan 3) ল্যান্ডার বিক্রম। বিক্রম যে জায়গায় ল্যান্ড করে, সেই জায়গাটির নাম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেন ‘শিবশক্তি পয়েন্ট’। এই ‘শিবশক্তি’ পয়েন্টেই দাঁড়িয়ে রয়েছে বিক্রম। গুটি গুটি পায়ে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে প্রজ্ঞান। পেঁয়াজের খোসার মতো একটু একটু করে খুলছে চন্দ্রভূমের পরত।

     

    আরও পড়ুুন: ‘‘দত্তপুকুর বিস্ফোরণে ব্যবহার করা হয়েছিল আরডিএক্স,’’ বিস্ফোরক শুভেন্দু

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • School Education: রাজ্যে তালা পড়তে চলেছে ৮ হাজারেরও বেশি স্কুলে, কারণ জানলে চমকে যাবেন

    School Education: রাজ্যে তালা পড়তে চলেছে ৮ হাজারেরও বেশি স্কুলে, কারণ জানলে চমকে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে হা-শিল্প দশা। চাকরির জন্য হাপিত্যেশ করছেন হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার। সামান্য মাইনেতে কোনও বেসরকারি সংস্থায় হাড়ভাঙা পরিশ্রম করছেন এঁদের অনেকেই। অথচ ডিগ্রি বন্দি হয়ে রয়েছে ফাইলে। তৃণমূল জমানায় এই যখন রাজ্যের হাল, তখন চাকরিপ্রার্থীদের জন্য মিলল আরও একটি দুঃসংবাদ! সরকারি এক রিপোর্টেই জানা গেল, স্রেফ পড়ুয়ার অভাবে বন্ধ হতে চলেছে রাজ্যের প্রায় ৮ হাজার সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত ও স্পন্সরড স্কুল। কলকাতার পাশাপাশি এই তালিকায় রয়েছে রাজ্যের প্রায় সব জেলার বেশ কিছু স্কুলের নাম। বন্ধ হওয়ার মুখে যেসব স্কুল, তার মধ্যে যেমন প্রাক প্রাথমিক, প্রাথমিক, উচ্চ প্রাথমিক স্কুল রয়েছে, তেমনি রয়েছে মাধ্যমিক স্কুলও (School Education)।

    কী বলছে সরকারি রিপোর্ট?

    সরকারি ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, রাজ্যের ৮ হাজার ২০৭টি স্কুলে পড়ুয়া নেই বললেই চলে। অথচ আয়োজনের খামতি নেই। ক্লাসরুম আছে। পড়ানোর জন্য রয়েছেন শিক্ষকও। নিয়ম করে তাঁরা স্কুলে আসেন। খাতায় সই করে বসে বসে বাড়ি চলে যান। কারণ তাঁরা যাদের পড়াবেন, তারাই নেই। রাজ্যের কয়েক হাজার স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা পঞ্চাশেরও নীচে। ২২৬টি স্কুলে তো পড়ুয়াই নেই। অবশ্য যেসব স্কুল (School Education) বন্ধ হতে চলেছে, সেই স্কুলবাড়িগুলিকে কাজে লাগাতে অন্যান্য দফতরকে অনুরোধ করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। ওই স্কুলবাড়িগুলিতে সরকারি-বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে কিছু করা যায় কিনা, সে ব্যাপারেও ভাবনা-চিন্তা শুরু হয়ে গিয়েছে। 

    ছাত্রাভাবের কারণ 

    কী কারণে ওই স্কুলগুলির হা-পড়ুয়া দশা? শিক্ষকদের একাংশের মতে, সরকারি নীতির কারণেই সরকারি স্কুলে কমছে পড়ুয়ার সংখ্যা। অথচ পড়ুয়া টানতে কীই না করা হয়েছে? মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা হয়েছে, মুফতে মেলে জামা-জুতো-সেলফোন-সাইকেল। তার পরেও পড়ুয়া নেই স্রেফ সরকারি নীতির কারণে। শিক্ষকদেরই অন্য একটি অংশের দাবি, জন্মহার কমে যাওয়া এবং বেসরকারি স্কুলের রমরমার কারণে তালা পড়তে চলেছে রাজ্যের ওই ৮ হাজার ২০৭টি স্কুলে (School Education)।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রী পদে রাহুলের নাম কংগ্রেসের, “বিপর্যয়ের টিকিট”, কটাক্ষ-বাণ বিজেপির

    Lok Sabha Elections 2024: প্রধানমন্ত্রী পদে রাহুলের নাম কংগ্রেসের, “বিপর্যয়ের টিকিট”, কটাক্ষ-বাণ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিকে (BJP) মাত দিতে জোট গড়েছে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। সংগঠনের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’ (INDIA)। সেই ‘ইন্ডিয়া’কে পাশ কাটিয়েই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী বলে জানিয়ে দিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের অশোক গেহলট। তিনি বলেন, “কংগ্রেসের তরফে রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী (Lok Sabha Elections 2024) পদপ্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিরোধী জোটের সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    বিজেপির কটাক্ষ-বাণ 

    রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর এহেন ঘোষণার পর রাহুলকে কটাক্ষ-বাণ হেনেছে বিজেপি। অফিসিয়াল ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে সোমবার সকালে রাহুলের একটি কার্টুন শেয়ার করে বিজেপি লিখেছে, “প্রধানমন্ত্রী পদে বিপর্যয়ের টিকিট।” রাহুলের পাশাপাশি নিশানা করা হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’-কেও। রবিবার সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর (Lok Sabha Elections 2024) ছবি সম্বলিত একটি পোস্টার শেয়ার করে বিজেপি বলেছিল, “কিছু লঞ্চ ইসরোকে ছাড়িয়ে গিয়েছে।”

    গেহলটের বক্তব্য

    একটি বেসরকারি চ্যানেলকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে গেহলট বলেন, “প্রত্যেক নির্বাচনেই (Lok Sabha Elections 2024) স্থানীয় ঘটনাবলী গুরুত্ব রাখে। বর্তমানে দেশের যা পরিস্থিতি, তাতে সব দলের ওপর ক্রমশ চাপ বাড়ছে। মানুষই চাপ সৃষ্টি করেছেন। তারই ফলশ্রুতি এই ‘ইন্ডিয়া’ জোট।” রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা দ্রুত নামছে। বিরোধী জোট অবশ্যই সফল হবে। রাহুল গান্ধী আমাদের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। আসন্ন নির্বাচনে আমরা সফল হবই।” তিনি বলেন, “২০১৪ সালে মাত্র ৩১ শতাংশ ভোট পেয়ে ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি। বাকি ৬৯ শতাংশই ওঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাই প্রধানমন্ত্রীর এত অহঙ্কার থাকাই উচিত নয়।” তাঁর দাবি, বিজেপি নেতৃত্বাধীন ‘এনডিএ’ এখন থেকেই ‘ইন্ডিয়া’কে ভয় পেতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুুন: “রাজ্যপাল দত্তপুকুরে যেতে পারেন আর মুখ্যমন্ত্রী পারেন না?” প্রশ্ন শুভেন্দুর

    ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এনডিএ ৫০ শতাংশ ভোট পাবে বলে বিভিন্ন সমীক্ষায় প্রকাশ। এ প্রসঙ্গে গেহলট বলেন, “কোনওদিন সেই লক্ষ্যে পৌঁছতে পাববেন না মোদি। জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকাকালীনই তিনি ৫০ শতাংশ ভোট পাননি। এবার ভোট আরও কমবে। ২০২৪ সালের নির্বাচনী ফলই বলে দেবে, কে প্রধানমন্ত্রী হবেন। শেষ পর্যন্ত মানুষই সিদ্ধান্ত নেবেন।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share