Tag: Bengali news

Bengali news

  • Calcutta High Court: ‘‘আইনি সন্ত্রাস’’! ৪৯৮-এ ধারার অপব্যবহারে উদ্বিগ্ন কলকাতা হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: ‘‘আইনি সন্ত্রাস’’! ৪৯৮-এ ধারার অপব্যবহারে উদ্বিগ্ন কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৮-এ ধারা যত্রতত্র ব্যবহার করে ‘আইনি সন্ত্রাস’ করছেন মহিলারা। সোমবার এক মামলার শুনানিতে এমনই পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪৯৮-এ ধারা অনুযায়ী, বিবাহিত কোনও মহিলা শ্বশুরবাড়িতে নিষ্ঠুরতার শিকার হলে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির আত্মীয়দের শাস্তি হবে। আদালতের মতে, এই ধারারই অপব্যবহার করছেন মহিলারা।

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ২০১৭ সালের একটি মামালার শুনানি হচ্ছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি শুভেন্দু সামন্তের সিঙ্গল বেঞ্চে। এক মহিলার অভিযোগ, তাঁর স্বামী ও স্বামীর পরিবারের সদস্যরা তাঁর ওপর মানসিক ও শারীরিক অত্যাচার করেন। তাঁর ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে স্ত্রীর করা সব অভিযোগ সরিয়ে নেওয়ার আর্জি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই মহিলার স্বামীও। এই মামলার শুনানিতেই এদিন বিচারপতি সামন্ত বলেন, “সমাজ থেকে পণের ভয় দূর করতে আইনসভা ৪৯৮-এ বিধান প্রণয়ন করেছে। কিন্তু বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, উক্ত বিধানের অপব্যবহার করে নতুন আইনি সন্ত্রাসের রাস্তা উন্মোচিত হচ্ছে।” আদালত জানিয়েছে, যদি ফৌজদারি আইন একজন অভিযোগকারীকে একটি ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের করার অনুমতি দেয়, তাহলে এটিকে যৌক্তিক প্রমাণ প্রতিপন্ন করে তাকে ন্যায়সঙ্গত করতে হবে।

    মহিলার অভিযোগ

    বিচারপতি (Calcutta High Court) সামন্ত বলেন, “আমি মনে করি যে, স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে (এই মামলায়) অভিযোগ দায়ের করা তাৎক্ষণিক ফৌজদারি মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে কোনও অভিযোগ দাঁড়াচ্ছে না।” আদালত বলেছে, “এই উদ্যোগ কেবলমাত্র ব্যক্তিগত রাগ নিয়ে দায়ের করা হয়েছে।” আদালতের এই পর্যবেক্ষণের পরেই খারিজ হয়ে যায় মামলা। 

    আরও পড়ুুন: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের অক্টোবরে প্রথম স্বামীর বিরুদ্ধে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের মামলা দায়ের করেন ওই মহিলা। অভিযোগ (Calcutta High Court) পেয়ে পুলিশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী ও প্রতিবেশীর বয়ান রেকর্ড করে। পুলিশ লক্ষ্য করে, স্বামীর বিরুদ্ধে সাধারণ কয়েকটি অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। ওই বছরেরই ডিসেম্বর মাসে ফের একটি মামলা দায়ের করেন ওই মহিলা। এবার শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করা হয় স্বামীর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

    PM Modi: ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে রওনা মোদির, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস (BRICS) সম্মেলনে যোগ দিতে আজ, মঙ্গলবার দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ২২ অগাস্ট শুরু হওয়া এই সম্মেলন চলবে চলতি মাসেরই ২৪ তারিখ পর্যন্ত। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। যদিও এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে বাংলাদেশও।

    ব্রিকস সেরা মঞ্চ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসার আমন্ত্রণে ১৫তম ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে আমি দক্ষিণ আফ্রিকা যাচ্ছি। জোহানেসবার্গে সম্মেলন হবে ২২ থেকে ২৪ অগাস্ট পর্যন্ত। এই সম্মেলনের নেতৃত্ব দেবে দক্ষিণ আফ্রিকা।” এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সদস্য দেশগুলির মধ্যে নানা ক্ষেত্রে শক্তিশালী সংযোগ গড়ে তুলতে ব্রিকস সেরা মঞ্চ। পুরো গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগ নিয়ে আলোচনার জন্য ব্রিকস একটি ভাল মঞ্চ বলে আমরা মনে করি। অদূর ভবিষ্যতে কোন কোন ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রয়োজন, তা চিহ্নিত করতেও ব্রিকস একটি ভাল প্লাটফর্ম।” ব্রিকস সম্মেলনে যেসব রাষ্ট্রনেতারা উপস্থিত থাকবেন, তাঁদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি-জিনপিং

    জোহানেসবার্গের এই সম্মেলনে ফের একবার মুখোমুখি হতে পারেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং মোদি। হতে পারে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও। দিন কয়েক আগে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে বৈঠকে বসেছিল ভারত ও চিনের সেনাবাহিনী। এমতাবস্থায় মোদি-জিনপিং বৈঠকে সীমান্ত নিয়ে কোনও রফাসূত্র মেলে কিনা, সেদিকেই তাকিয়ে ভারতের পাশাপাশি তামাম বিশ্বও। জিনপিং সহ ব্রিকসের সদস্য দেশগুলির বিভিন্ন নেতা উপস্থিত থাকলেও, এবারের সম্মেলনে সশরীরে উপস্থিত থাকছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তবে ভার্চুয়ালি তিনি যোগ দেবেন এই সম্মেলনে।

    আরও পড়ুুন: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জোহানেসবার্গে থাকাকালীন আমি ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ এবং ব্রিকস প্লাস ডায়ালগেও অংশ নেব আমি। ব্রিকস সম্মেলনের অংশ হিসেবেই হবে এই অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে অতিথি দেশগুলির সদস্যদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে আমি মুখিয়ে রয়েছি।” দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) পাড়ি দেবেন গ্রিসে। তিনি বলেন, “গ্রিসে এটা হবে আমার প্রথম সফর। দীর্ঘ ৪০ বছর পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি সেখানে পা রাখব। তাই আমি খুব সম্মানিত ও গর্ব বোধ করছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    Lok Sabha Election: দুরমুশ ‘ইন্ডিয়া’, ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিই, বলছে সমীক্ষা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election)। কে আসবে ক্ষমতায় নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ নাকি ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’? আপাতত এই প্রশ্নেরই চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে অহরহ। এহেন আবহে পূর্বাভাস দিতে মাঠে নেমে পড়েছে বিভিন্ন সমীক্ষক দলও। তাদের সমীক্ষায় উঠে এসেছে পূর্বাভাস।

    ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ

    সমীক্ষা চালিয়েছিল ‘দ্য টাইমস নাও ইটিজি’। এদের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, এখনই নির্বাচন হলে ক্ষমতায় ফিরবে এনডিএ। সেক্ষেত্রে বিজেপি পেতে পারে ৩০০টিরও বেশি আসন। ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ১৬০ থেকে ১৯০টি আসন। রিপোর্ট অনুযায়ী, এনডিএ পেতে পারে ২৯৬-৩২৬টি আসন। প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ পেয়েছিল ৩৫৩টি আসন। সমীক্ষায় (Lok Sabha Election) জানা গিয়েছে, হিন্দি বলয়ে অব্যাহত থাকবে এনডিএর জয়যাত্রা। গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং রাজস্থান এই তিন রাজ্য থেকে ৭০-৮০টি আসন পেতে পারে এনডিএ। এই তিন রাজ্যে শতাংশের হিসেবে সাফল্যের হার ৮০।

    জোর টক্কর এনডিএ বনাম ‘ইন্ডিয়া’ 

    দক্ষিণের তিন রাজ্য কর্নাটক, কেরালা এবং তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ ভাল ফল করতে পারে বলে প্রকাশ সমীক্ষায়। এখনই নির্বাচন হলে তামিলনাড়ুতে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৩০-৩৪টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ৪-৮টি আসন। কর্নাটকে ‘ইন্ডিয়া’ পেতে পারে ৮-১০টি আসন। এ রাজ্যে এনডিএ পেতে পারে ১৮-২০টি আসন। এই সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, মহারাষ্ট্র ও বিহারে এনডিএকে ভালই টক্কর দেবে ‘ইন্ডিয়া’। পশ্চিমবঙ্গে ভাল ফল করবে তৃণমূল, তবে কমবে জয়ের ব্যবধান।

    আরও পড়ুুন: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    গত ১৮ জুলাই থেকে ১৯ অগাস্ট পর্যন্ত একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল এবিপি নিউজ-সি ভোটার-ও। সমীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ৭ হাজার ৬৭৯ জন। এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের (Lok Sabha Election) মধ্যে ৬২ শতাংশই প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন নরেন্দ্র মোদিকে। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন মাত্র ২০ শতাংশ মানুষ। এর পরেই রয়েছেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর পক্ষে ভোট পড়েছে ৬ শতাংশ। যোগী আদিত্যনাথকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন তিন শতাংশ মানুষ। ৯ শতাংশ মানুষ চেয়েছেন অন্যদের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে। এই অন্যদের তালিকায় রয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Jadavpur University: ব়্যাগিং রুখতে যাদবপুরে কুইক রেসপন্স টিম, আর কী সিদ্ধান্ত হল বৈঠকে?  

    Jadavpur University: ব়্যাগিং রুখতে যাদবপুরে কুইক রেসপন্স টিম, আর কী সিদ্ধান্ত হল বৈঠকে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) ছাত্র মৃত্যুর জেরে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। তার জেরে এবার সম্বিত ফিরল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের। ব়্যাগিং রুখতে নেওয়া হল কুইক রেসপন্স টিম তৈরির সিদ্ধান্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’কিমি এলাকার মধ্যে থাকবে এই টিম। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও হস্টেলে কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে দ্রুত পদক্ষেপ করবে এই টিম। আজ, সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্টি-ব়্যাগিং কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় প্রধানরা। ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুও।  

    অ্যান্টি-ব়্যাগিং কমিটির বৈঠক 

    ৯ অগাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথমবর্ষের এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। ঘটনায় উঠেছে ব়্যাগিংয়ের অভিযোগ। তারপরেই এদিন পদক্ষেপ করেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এদিনের বৈঠকে সিসি ক্যামেরা বসানো নিয়েও আলোচনা (Jadavpur University) হয়েছে। যদিও এ ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। জানা গিয়েছে, অ্যান্টি-ব়্যাগিং কমিটির তরফে কথা বলা হবে স্নাতক থেকে স্নাতকোত্তর স্তরের পড়ুয়াদের সঙ্গে। তাঁদের ভয় কাটাতেই অবলম্বন করা হবে এই পন্থা। যেসব অধ্যাপক মেন্টর হিসেবে কাজ করেন, তাঁদের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করা হবে। পড়ুয়াদের কাউন্সেলিংয়ের পাশাপাশি কথা বলা হবে তাঁদের অভিভাবকদের সঙ্গেও।

    ব়্যাগিং ও বুলিং বন্ধে ব্যবস্থা

    ব়্যাগিং ও বুলিং বন্ধে অ্যান্টি-ব়্যাগিং কমিটির সদস্যদের আরও বেশি করে তৎপর হতে বলা হয়েছে। চার বছর ধরে বন্ধ রয়েছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন। সেই নির্বাচন যাতে দ্রুত সেরে ফেলা যায়, সে বিষয়ে সরকারের কাছে আবেদন জানানো হবে বলেও জানান উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। তিনি বলেন, “আজকের বৈঠকে নির্বাচনের ব্যাপারে রেজোলিউশন নেওয়া হয়েছে। সেই মোতাবেক আমরা রাজ্যকে জানাব, যাতে তাড়াতাড়ি নির্বাচন করানো যায়।”

    আরও পড়ুুন: “২০১৪ সালের পর দেশে দুর্নীতি বন্ধ হয়েছে”, মধ্যপ্রদেশে বললেন মোদি

    উপাচার্য (Jadavpur University) জানান, ব়্যাগিং রুখতে ওরিয়েন্টশন প্রোগ্রাম চালু করার কথা ভাবা হয়েছে। হস্টেলের প্রতিটি বিল্ডিংয়ের এন্ট্রিতে সিসি ক্যামেরা লাগানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। হস্টেলের আবাসিকদের জন্য ব্যবস্থা করা হবে আইডি কার্ডের। বহিরাগত কাদের ঢুকতে দেওয়া হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তাঁদের জন্য লগবুক রাখা হবে। লগবুকে নাম লিখে তবেই ঢোকা যাবে হস্টেলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Recruitment Case: রাজ্যের আর্জি খারিজ, পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তে সায় সুপ্রিম কোর্টেরও

    Recruitment Case: রাজ্যের আর্জি খারিজ, পুর-নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তে সায় সুপ্রিম কোর্টেরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার সুপ্রিম কোর্টে মুখ পুড়ল রাজ্যের! পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় (Recruitment Case) রাজ্যের আর্জি খারিজ দেশের শীর্ষ আদালতে। যার অর্থ, এই মামলায় সিবিআই তদন্তের যে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্ট দিয়েছিল, তা বহাল থাকছে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ রাজ্যের আর্জি খারিজ করে দেয়। প্রসঙ্গত, পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য সরকার।

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, পুরসভার নিয়োগ কেলেঙ্কারির সূত্র খুঁজে পেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। ঘুষের টাকা কার কার মধ্যে হাতবদল হয়ে কোথায় পৌঁছেছে, সেই সন্ধানও পেয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। পুরসভার নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Case) সংক্রান্ত যে অভিযোগ এনে মামলা করা হয়েছিল, তদন্ত করে হাইকোর্টে তার রিপোর্ট ইতিমধ্যেই জমা করেছেন তদন্তকারীরা। পুরো বিষয়টিতে শীর্ষ আদালত সন্তুষ্ট। এর পরেই রাজ্যের আবেদন খারিজ করে দেয় আদলত।

    ইডি-সিবিআইয়ের আইনজীবীর দাবি

    সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি চলাকালীন ইডি-সিবিআইয়ের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ঘুষের টাকা হাতবদল হয়ে কার কার কাছে পৌঁছেছে, তা অনেকটাই স্পষ্ট হয়েছে তদন্তকারীদের কাছে। তদন্তকারীরা হাতে পেয়েছেন এ সংক্রান্ত প্রমাণও। যদিও তদন্তের স্বার্থে সেই নথি এখনই আদালতে পেশ করা সম্ভব নয়। তদন্ত শেষে দায়ের করা হবে চার্জশিট।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় (Recruitment Case) ১৯ মার্চ ইডি গ্রেফতার করে অয়ন শীলকে। ইডির দাবি, অয়নের সল্টলেকের অফিসে তল্লাশি চালিয়ে রাজ্যের একাধিক পুরসভার বিভিন্ন পদে চাকরিপ্রার্থীদের ওএমআর শিট মিলেছে। ইডি সূত্রে খবর, জেরায় অয়ন জানিয়েছিলেন, বিভিন্ন পুরসভায় চাকরি পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে তিনি তুলেছিলেন ২০০ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি, দাবি এনআইএ তদন্তের

    প্রসঙ্গত, পুর নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে সিবিআইয়ের একশোজনেরও বেশি আধিকারিক, ১৪টি টিম একই সঙ্গে রাজ্যের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছিল। নিউ ব্যারাকপুর, দক্ষিণ দমদম, পানিহাটি, কামারহাটি, চুঁচুড়া ও দমদম সহ বিভিন্ন পুরসভায় (Recruitment Case) হামলা চালায় তারা। সেই সময়ই বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নথি হাতে আসে বলে সিবিআই সূত্রে খবর। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি, দাবি এনআইএ তদন্তের

    Jadavpur University: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি, দাবি এনআইএ তদন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে (Jadavpur University) কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ  হল বিজেপি। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাওবাদী কার্যকলাপের পাশাপাশি আজাদি স্লোগানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন বিজেপির মুখপাত্র রাজর্ষি লাহিড়ি। ঘটনার তদন্তে এনআইএ দাবি করেছে পদ্ম শিবির।

    শুভেন্দুর অভিযোগ

    ৯ অগাস্ট রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নম্বর গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসে বিজেপির যুব মোর্চা। ওই কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। ফেরার সময় তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হয়। দেওয়া হয় মাওবাদী স্লোগানও। হামলা চালানো হয় তাঁর গাড়িতেও। এর পরেই আরএসএফের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করেন শুভেন্দু। তাঁর (Jadavpur University) দাবি, আরএসএফ মাওবাদীদের সেই সংগঠন, যা ভারতে নিষিদ্ধ। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে ইউএপিএ প্রয়োগ করার জন্যও যাদবপুর থানার ওসিকে লিখিত অভিযোগ জানান শুভেন্দু।

    আদালতে মামলা

    সোমবার রাজর্ষি মামলা দায়ের করার পাশাপাশি পৃথক একটি মামলার অনুমতি চেয়েছিলেন শুভেন্দু। পুরো বিষয়টি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তাঁরা। মামলা দায়েরের অনুমতিও দেন প্রধান বিচারপতি। আদালতে শুভেন্দুর আইনজীবী বলেন, “ইউএপিএ আইন অনুযায়ী, মাওবাদী সংগঠন নিষিদ্ধ। তা সত্ত্বেও যাদবপুরের মতো প্রতিষ্ঠানে (Jadavpur University) এই অতিবাম সংগঠনগুলো কীভাবে সক্রিয় থাকতে পারে? তাই ছাত্র খুনের ঘটনায় ইউএপিএ ধারা যুক্ত করে এনআইএ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।” তিনি বলেন, “২০২২ সালে নদিয়া জেলা থেকে কিছু মাওবাদী গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাঁরা যাদবপুরের ছাত্র ছিলেন। যে ছাত্রটির মৃত্যু হয়েছে, তারও বাড়ি নদিয়ায়। ছেলেটি কিছু জানতে পেরেছিল বলেই তাকে হত্যা করা হল কিনা, সেটা জানা জরুরি। যেহেতু যাদবপুরে মাওবাদীদের মতো নিষিদ্ধ সংগঠন সক্রিয় তাই জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এনআইএ তদন্ত চাইছি।”

    আরও পড়ুুন: লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসের দফতরে ইডি! ‘কালীঘাটের কাকু’র মেয়ে-জামাইয়ের ফ্ল্যাটে তল্লাশি

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে (Jadavpur University) আগেই এনআইএ তদন্ত চেয়েছিলেন শুভেন্দু। গ্রেফতার হওয়া ১৩ জন পড়ুয়ার মধ্যে একজন জম্মু-কাশ্মীরের। তাঁকে ওবিসি এ সার্টিফিকেট দিয়ে ভর্তির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেছিলেন তিনি। শুভেন্দু বলেছিলেন, “জম্মু-কাশ্মীরের ছেলে যাদবপুরে ভর্তি হতে পারে না। তাঁকে রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট দিয়েছে শাসক দলের নেতা। এর সঙ্গে কাদের লিঙ্ক রয়েছে, মধ্যযুগীয় বর্বরতা কারা করতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। একে একেবারে শেকড় থেকে তুলে ফেলতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand Himachal Pradesh: কেন বারবার প্রকৃতির রোষে বিধ্বস্ত হচ্ছে দেবভূমি উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ?

    Uttarakhand Himachal Pradesh: কেন বারবার প্রকৃতির রোষে বিধ্বস্ত হচ্ছে দেবভূমি উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃতির রোষানলে বিধ্বস্ত হিমালয়ের পাদদেশের দুই রাজ্য উত্তরাখণ্ড-হিমাচল প্রদেশ (Uttarakhand Himachal Pradesh)। মেঘভাঙা বৃষ্টি, প্রবল বর্ষণ এবং ধসের জেরে তছনছ হয়ে গিয়েছে শিল্পীর ক্যানভাসে নিপুণ হাতে আঁকা ছবির মতো সুন্দর দুই রাজ্য। কোথাও প্রবল বর্ষণের জেরে বন্যা পরিস্থিতি, কোথাও আবার মেঘভাঙা বৃষ্টিতে জল থইথই অবস্থা, আবার কোথাও ধসের কবলে ঘরবাড়ি, দোকানদানি, কলকারখানা, মন্দির। ধসের জেরে বিভিন্ন এলাকায় বাড়িতে ধরেছে ফাটল। ভয়ে ঘরছাড়া শ’ খানেক পরিবার। বৃষ্টি এবং ধসের কারণে দুই রাজ্যেই মৃতের সংখ্যা একশো ছুঁইছুঁই। উত্তরাখণ্ডের জোশী মঠ সহ বিভিন্ন ধসপ্রবণ এলাকায় আক্ষরিক অর্থেই প্রাণ হাতে করে বাস করছেন কয়েক হাজার মানুষ। জুলাইয়ের পর অগাস্ট মাসেও প্রকৃতির ধ্বংসলীলা চলায় কার্যত পথে বসেছে পাহাড়ি এই দুই রাজ্য।

    প্রকৃতির তাণ্ডব

    প্রশ্ন হল, কেন বারংবার প্রকৃতি তাণ্ডব চালাচ্ছে এই দুই রাজ্যে (Uttarakhand Himachal Pradesh)? কেন ইদানিং বিপর্যস্ত হচ্ছে দেবভূমি উত্তরাখণ্ড? বিশেষজ্ঞদের মতে, পরিকল্পনাহীন নগরায়নই কাল হয়েছে এই দুই রাজ্যে। নির্বিচারে অরণ্য ধ্বংস করে বসত বাড়ি গড়ছে মানুষ। উন্নয়ন যজ্ঞে আহুতি দেওয়া হচ্ছে গাছপালা। কোথাও রাস্তা তৈরি করতে গিয়ে কাটা পড়ছে গাছ, কোথাও আবার নান্দনিক শোভা বাড়াতে পাহাড়ে চলছে খোদাইয়ের কাজ। পাথর কেটে হচ্ছে নির্মাণও। নদীতে বাঁধ দিয়ে চলছে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন। যাতে ব্যাহত হয়েছে পাহাড়ি নদীর স্বাভাবিক গতি। নদীর জমি চুরি করে গড়ে তোলা হচ্ছে বিলাসবহুল রিসর্ট, হোটেল, বাড়ি। কোথাও আবার কয়লা পুড়িয়ে চলছে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। দূষণের জেরে বিপন্ন হচ্ছে প্রকৃতি।

    প্রকৃতির প্রতিশোধ!

    নদীর জমি চুরি করার প্রতিশোধ নিচ্ছে প্রকৃতি। পাহাড়ি নদীর জল বইছে বিপদসীমার ওপর দিয়ে। যে কোনও মুহূর্তে কূল ভাসিয়ে বাসিন্দাদের আকূল পাথারে ফেলতে পারে অলকানন্দা, বিপাশার মতো নদী। পাহাড়ের স্বাভাবিক পরিবেশ বদলে উন্নয়ন করতে গিয়ে যেভাবে নির্বিচারে ধ্বংস করা হচ্ছে জঙ্গল, তারও শোধ নিচ্ছে প্রকৃতি। যার জেরে যত্রতত্র নামছে ধস। এই ধস গিলছে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট সহ অনেক কিছুই। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালে হিমাচল প্রদেশে ধস নেমেছিল ২০ বার। আর এবার গত ১১৩ দিনে ধস নেমেছে ৫৫ বার।

    এর ওপর রয়েছে মনসুন ট্রাফের চোখ রাঙানি। ফি বর্ষায় এই দুই রাজ্যে (Uttarakhand Himachal Pradesh) তৈরি হয় নিম্নচাপ অঞ্চল। আবহাওয়াবিদদের ভাষায় এটাই হল মনসুন ট্রাফ। এর জেরেই হচ্ছে তুমুল বৃষ্টি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ত্রিফলায় বিদ্ধ হচ্ছে উত্তরাখণ্ড, হিমাচল প্রদেশ। যার ক্ষত সারবে না সহজে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কাশ্মীরের মতো যাদবপুরও ঠান্ডা হবে’’, তোপ দিলীপের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • RBI: আনক্লেইমড ডিপোজিটের হদিশ পেতে নয়া পোর্টাল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের, কীভাবে পাবেন খোঁজ?

    RBI: আনক্লেইমড ডিপোজিটের হদিশ পেতে নয়া পোর্টাল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের, কীভাবে পাবেন খোঁজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আনক্লেইমড ডিপোজিটের হদিশ পেতে নয়া পোর্টাল চালু করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)। ইউডিজিএএম (UDGAM) নামের এই পোর্টাল সার্চ করলেই গ্রাহক জানতে পারবেন কোথাও স্থায়ী আমানত কিংবা অন্য কোনওভাবে কোনও টাকা দীর্ঘদিন ধরে জমা রয়েছে কিনা। সেভিংস কিংবা কারেন্ট অ্যাকাউন্টে ১০ বছর ধরে কোনও টাকা পড়ে থাকলে (ওই অ্যাকাউন্টে লেনদেন না হলে) বা কোনও আমানতের মেয়াদ পেরনোর পরে ১০ বছর কেটে গেলেও, টাকা তোলা না হলে তাকে আনক্লেইমড ডিপোজিট বলে। কোন কোন ব্যাঙ্কে এই আনক্লেইমড ডিপোজিট রয়েছে, এক সঙ্গে যাতে তার সন্ধান মেলে, তার জন্যই এই পোর্টাল চালু করেছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। এই পোর্টালই বলে দেবে, কোন কোন ব্যাঙ্কে গ্রাহকের আনক্লেইমড ডিপোজিট রয়েছে, তার খোঁজ। এবার জেনে নেওয়া যাক কীভাবে ‘গুপ্তধনে’র খোঁজ মিলবে।

    কীভাবে সার্চ করবেন?

    প্রথমে এই পোর্টালে (https:/udgam.rbi.org.in/unclaimed-deposits/#/register) যেতে হবে। রেজিস্টার করতে হবে (RBI) ফোন নম্বর দিয়ে। দিতে হবে নাম। পাসওয়ার্ড দিয়ে ক্যাপচা দিন। চেকবক্সে টিক করে নেক্সট ক্লিক করলে আসবে ওটিপি। ওটিপি দিন। যাঁর নামে খুঁজছেন, তাঁর নাম নির্দিষ্ট জায়গায় দিন। তালিকা থেকে বেছে নিন ব্যাঙ্কের নাম। এবার দেখুন আপনাকে কয়েকটি অপশন দেওয়া হয়েছে। এখানে কোনও একটি বা একাধিক বিভাগের নির্দিষ্ট তথ্য দিতে হবে। যেমন, প্যান, ভোটার আইডি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট নম্বর, জন্ম তারিখ। এবার সার্চ অপশনে ক্লিক করলেই চলে আসবে দাবিহীন আমানতের (যদি থাকে) তালিকা।

    কোন কোন ব্যাঙ্কে মিলবে সুবিধা?

    তবে এখনই দেশের সব (RBI) ব্যাঙ্ক সংক্রান্ত খোঁজ এই পোর্টালে মিলবে না। মিলবে কেবল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক, সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, ধনলক্ষ্মী ব্যাঙ্ক লিমিটেড, সাউথ ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্ক লিমিটেড, ডিবিএস ব্যাঙ্ক ইন্ডিয়া লিমিটেড এবং সিটিব্যাঙ্ক। এ বাদে দেশে আর যেসব ব্যাঙ্ক বাকি রইল, সেগুলির সুবিধাও মিলবে চলতি বছরের অক্টোবরের মধ্যেই।

    আরও পড়ুুন: পুলওয়ামায় সেনার হাতে নিহত লস্কর কমান্ডার সহ ২ জঙ্গি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Supreme Court: উপাচার্য নিয়োগ মামলায় ধাক্কা রাজ্যের! রাজ্যপালের সিদ্ধান্তে এখনই হস্তক্ষেপ নয়, জানালো সুপ্রিম কোর্ট

    Supreme Court: উপাচার্য নিয়োগ মামলায় ধাক্কা রাজ্যের! রাজ্যপালের সিদ্ধান্তে এখনই হস্তক্ষেপ নয়, জানালো সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে ফের ধাক্কা খেল রাজ্য় সরকার। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সিদ্ধান্তে এখনই হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট।

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে কী বলা হয়েছে?

    রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে রাজ্যপালের অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করার সিদ্ধান্তকে ‘একতরফা’ বলে দাবি করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এদিন এই মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে। শীর্ষ আদালত জানায়, মামলার সব পক্ষকে নোটিস দিতে হবে। দু’সপ্তাহ পরে মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে। তবে আংশিক সময়ের অস্থায়ী উপাচার্যদের নিয়োগ নিয়ে আচার্যের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করবে না আদালত। আপাতত হাই কোর্টের নির্দেশই বহাল থাকবে। বিচারপতি সূর্য কান্তর পর্যবেক্ষণ, উপাচার্য নিয়োগে আচার্য না রাজ্য, কে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ, এখন আমরা সেই বিচার করছি না। আপাতত অস্থায়ী উপাচার্যেরা কাজ চালিয়ে নিয়ে যাবেন। পাশাপাশি, নিয়োগের ক্ষেত্রে আলোচনার মাধ্যমে রাজভবন এবং নবান্ন কোনও সমাধানসূত্র বের করতে পারে কিনা, সেই সম্ভাবনা খতিয়ে দেখার পরামর্শ দিয়েছে বেঞ্চ।

    আরও পড়ুন: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনে ইউপিআই ব্যবস্থায় পেমেন্ট, ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিতে মুগ্ধ জার্মান মন্ত্রী

    একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ রাজ্যপালের 

    যাদবপুরকাণ্ডের এই আবহের মধ্যেই অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কর্তৃপক্ষের অভিযোগ ছিল, দীর্ঘদিন ধরেই উপাচার্য পদ খালি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ছে। তাই গণিত বিভাগের অধ্যাপক বুদ্ধদেব সাউকে অস্থায়ী উপাচার্য পদে নিয়োগ করেন রাজ্যপাল। এর আগেও উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, নেতাজি সুভাষ মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়, কাজি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়, ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় সহ রাজ্যের বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য তথা রাজ্যপাল। কিন্তু তারপরেই সংঘাত বাধে রাজ্যের সঙ্গে রাজভবনের। অস্থায়ী উপাচার্যদের বেতন বন্ধ করে নবান্ন। রাজ্যের যুক্তি ছিল, 7রাজভবন একক সিদ্ধান্তে উপাচার্য নিয়োগ করেছে। পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের আইন মেনে এই নিয়োগ হয়নি। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্ট আচার্যের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখে। এরপরেই রাজ্য দ্বারস্থ হয়েছিল সুপ্রিম (Supreme Court) কোর্টের।

    কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ 

    পাশাপাশি হাইকোর্ট রাজ্যকে অবিলম্বে উপাচার্যদের ভাতা চালু করতেও নির্দেশ দেয়। কলকাতা হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল,‘‘কোনওরকম প্যানেল না পাঠিয়ে শুধুমাত্র ২৭টি নাম পাঠিয়েছে রাজ্য। তাই রাজ্যপালের এক্তিয়ার রয়েছে নিজের মতো উপাচার্য নিয়োগের (Supreme Court)।’’ তবে এবার রাজ্য-রাজ্যপালের উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত সংঘাতে সর্বোচ্চ আদালত (Supreme Court) কী পর্যবেক্ষণ দেয় সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বিজেপি একটি ‘বিমারু’ রাজ্যকে উন্নত রাজ্যে নিয়ে এসেছে”, মধ্যপ্রদেশে দাবি শাহের  

    Amit Shah: “বিজেপি একটি ‘বিমারু’ রাজ্যকে উন্নত রাজ্যে নিয়ে এসেছে”, মধ্যপ্রদেশে দাবি শাহের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিজেপি একটি অসুস্থ রাজ্যকে দেশের উন্নত রাজ্যের সমকক্ষে নিয়ে এসেছে।” মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের রণকৌশল স্থির করতে গোয়ালিয়রে গিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সেখানেই একথা বললেন তিনি। বিজেপি সরকারের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করে শাহ বলেন, “মধ্যপ্রদেশের বিমারু তকমা সরাতে সফল হয়েছে বিজেপি সরকার।”

    রাজ্যে উন্নয়নের জোয়ার

    এদিন গোয়ালিয়রে দলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন শাহ। বৈঠক শেষে তুলে ধরেন রিপোর্ট কার্ড। তিনি বলেন, “২০ বছর আগে বিজেপি সরকার অসুস্থ রাজ্য হিসেবে মধ্যপ্রদেশকে নিয়েছিল এবং কুড়ি বছরের মধ্যে দেশের উন্নত রাজ্যগুলির সমকক্ষে নিয়ে এসেছে। আগামিদিনে প্রধানমন্ত্রী মোদিজির নেতৃত্বে কীভাবে এই রাজ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে, তারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।” বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ আশিস বসু এক সময় উন্নয়নের নিরিখে বিহার, সংযুক্ত মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও উত্তরপ্রদেশকে ‘বিমারু’ রাজ্য বলে উল্লেখ করেছিলেন।

    কংগ্রেসকে নিশানা শাহের 

    এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শাহ (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেসের ৫৩ বছরের শাসনকালে মধ্যপ্রদেশকে বিমারু রাজ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। সেই অবস্থা থেকে বিজেপি এ রাজ্যকে উন্নত রাজ্যের স্তরে নিয়ে গিয়েছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথকেও এদিন একহাত নেন শাহ। তিনি বলেন, “রাজ্যকে লুঠ করেছে কমলনাথের সরকার।” আসন্ন নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি, দাবি শাহের। লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের ২৯টি আসনের মধ্যে বিজেপি ২৭টি পাবে বলেও দাবি করেন শাহ। এদিনের বৈঠকে রাজ্যের সমস্ত বিধায়ক, সাংসদ, দলের জেলা সভাপতিদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন হাজার দেড়েক দলীয় নেতা-কর্মীও।  

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই এক লক্ষ গ্রামে গিয়ে ১ কোটি সদস্য সংগ্রহ করবে কিষান সংঘ

    বৈঠক শেষে শাহ (Amit Shah) বলেন, “২০০৩ সালে মধ্যপ্রদেশবাসী একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তাঁরা মিস্টার বাঁতাধরকে (প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের দিগ্বিজয় সিংহ) সরিয়ে আমাদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছিলেন।” কংগ্রেসকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি বলেন, “গত প্রায় পাঁচ দশক রাজ্য শাসন করেছে কংগ্রেস। রিপোর্ট কার্ড দেখাক তো!” তিনি বলেন, “মধ্যপ্রদেশের জন্ম ১৯৫৬ সালে। মাঝে পাঁচ-ছ বছর বাদ দিলে তখন থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত রাজ্যের ক্ষমতায় ছিল কংগ্রেস। তার পরেও তাদের শাসনে মধ্যপ্রদেশ ছিল বিমারু।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share