Tag: Bengali news

Bengali news

  • India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    India China Talks: ভারত-চিন মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠক, কী নিয়ে আলোচনা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে মুখোমুখি হতে চলেছেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সপ্তাহখানেক পরে দক্ষিণ আফ্রিকায় হবে ব্রিকস নেতাদের সম্মেলন। এই সম্মেলনেই সামনাসামনি দেখা হবে দুই রাষ্ট্রনেতার (India China Talks)। ঠিক তার আগেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে উদ্যোগী হল দুই দেশ।

    বৈঠকে দুই দেশ

    সোমবার হতে চলেছে ভারত এবং চিন দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের ১৯তম বৈঠক। সরকারি সূত্রেই এ খবর জানা গিয়েছে। ভারতের তরফে যে প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশ নেবে, তাতে থাকবেন ১৪ জন। এর মধ্যে রয়েছেন কর্পস কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাশিম বালি। এর আগে দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ের বৈঠকটি হয়েছিল চলতি বছরের এপ্রিল মাসের ২৩ তারিখে, সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের আগে। দুই দেশের মিলিটারি পর্যায়ে যে অবিশ্বাসের (India China Talks) বাতাবরণ তৈরি হয়েছে, তা দূর করতেই হয়েছিল ওই বৈঠক।

    বৈঠকের আলোচ্য সূচি

    সরকারি সূত্রে খবর, সোমবারের বৈঠকে দুই দেশের সেনাদের মধ্যে কীভাবে আস্থা ফেরানো যায়, কীভাবে সীমান্ত প্রোটোকল মেনে চলা যায়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা এবং বাফার জোনে সংঘর্ষ এড়াতে দুই দেশের কী করণীয়, এসব নিয়েই আলোচনা হবে এদিনের বৈঠকে। মাস চারেক আগেই বৈঠক হয়েছিল ভারত ও চিনের বিদেশমন্ত্রীদের মধ্যে। তারও আগে বৈঠক হয়েছে জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতাদের মধ্যে। তার পর হতে চলেছে সোমবারের বৈঠক।

    আরও পড়ুুন: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    চলতি বছরের সেপ্টেম্বরের ৯ ও ১০ তারিখে ভারতে আসার কথা চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের। জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতেই তিনি আসবেন ভারতে। তার আগে সীমান্তের অচলাবস্থা কাটাতে চাইছে নয়াদিল্লি ও বেজিং (India China Talks)। জুলাই মাসে দিল্লিতে মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শদাতা অজিত ডোভাল এবং চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই। সেই বৈঠকে ডোভাল বলেছিলেন, নষ্ট হয়েছে দুই দেশের কৌশলগত বিশ্বাস, রাজনৈতিক সম্পর্ক। গত বছর ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০-র বৈঠক। সেই বৈঠকে মুখোমুখি হয়েছিলেন মোদি এবং জিনপিং। সীমান্তে অচলাবস্থা কাটাতে সেখানেও আলাদা করে বৈঠক করেছিলেন মোদি ও জিনপিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • ISRO Gaganyaan Mission: গগনযান মিশন সফলে সিরিজ পরীক্ষা ইসরোর, জানুন বিশদে

    ISRO Gaganyaan Mission: গগনযান মিশন সফলে সিরিজ পরীক্ষা ইসরোর, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সাফল্যের পালক ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, সংক্ষেপে ইসরোর (ISRO Gaganyaan Mission) মুকুটে! সফলভাবে শেষ করল ড্রোগ প্যারাশুটের পরীক্ষা। গগনযান মিশনের লক্ষ্যেই চালানো হল এই পরীক্ষা। ইসরো জানিয়েছে, সফল হয়েছে এই পরীক্ষা। ইসরোর আশা, গগনযান মিশন সফল হলে নভঃশ্চরদের নিরাপদে মহাকাশে নিয়ে যাওয়া ও ফিরে আসা যাবে। কোনও গতিশীল বস্তুর গতি এবং ভারসাম্য কমাতেও ড্রোগ প্যারাশুট মোতায়েন করা হয়। 

    বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারে পরীক্ষা

    ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, মঙ্গল থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চণ্ডীগড়ের টার্মিনাল ব্যালিস্টিক রিসার্চ ল্যাবরেটরির রেল ট্র্যাক রকেট স্লেড ড্রোগ প্যারাশুট ডিপ্লয়মেন্ট পরীক্ষা চালানো হয়েছে ইসরোর বিক্রম সারাভাই স্পেস সেন্টারে। স্পেস সেন্টারটি রয়েছে তিরুবনন্তপুরমে। এডিআরডিই এবং ডিআরডিওর সহযোগিতায় এই সিরিজ পরীক্ষা করেছে ইসরো। ইসরো (ISRO Gaganyaan Mission) জানিয়েছে, শঙ্কু আকারের এই প্যারাশুটের ব্যাস ৫.৮ মিটার। জানা গিয়েছে, ড্রোগ প্যারাশুটের কার্যক্ষমতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে তিনটি আরটিআরএস টেস্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসন্ন টেস্ট ভেহিক্যাল-ডিওয়ান মিশনে যুক্ত করার ক্ষেত্রে সেটি যে প্রস্তুত, তা বোঝা গিয়েছে।

    ১০টি প্যারাশুটের সাহায্য

    ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে, গগনযান মিশন শেষ করে মহাকাশযানটি যখন পৃথিবীতে ফিরে আসবে, তখন ১০টি প্যারাশুটের সাহায্য নেওয়া হবে। প্রথমে খোলা হবে দুটি প্যারাশুট। পরে খোলা হবে আরও দুটি। মহাকাশযানের ভারসাম্য বজায় রাখতেই খোলা হবে দ্বিতীয় ধাপের দুই প্যারাশুট। তিন মহাকাশচারীর ব্যবহারের জন্য রয়েছে তিনটি প্যারাশুট। এই প্যারাশুটগুলিই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা (ISRO Gaganyaan Mission) পালন করবে গগনযান অবতরণের ক্ষেত্রে।

    আরও পড়ুুন: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    গগনযান মিশন হবে ইসরোর প্রথম মানববাহী মহাকাশ অভিযান। এই মিশন সফল হলে ভারত হবে চতুর্থ। ভারতের আগে থাকবে কেবল আমেরিকা, রাশিয়া ও চিন। কিছুদিন আগেই চন্দ্রযান ৩ পাঠিয়েছে ইসরো। ইতিমধ্যেই সেই যান প্রবেশ করেছে চাঁদের কক্ষপথে। যানটি ল্যান্ড করার কথা চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। এই মেরুতে ল্যান্ড করতে হলে যানটিকে পেরতে হবে সব মিলিয়ে পাঁচটি ধাপ। ইতিমধ্যেই এর দুটি ধাপ পেরিয়ে গিয়েছে ইসরো প্রেরিত চন্দ্রযান ৩। বাকি তিন ধাপ পেরিয়ে গেলেই সফল হবে ইসরোর (ISRO Gaganyaan Mission) মিশন চন্দ্রযান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • JP Nadda: হাওড়ায় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে জেপি নাড্ডা, কী করলেন?

    JP Nadda: হাওড়ায় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে জেপি নাড্ডা, কী করলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু’দিনের পঞ্চায়েত রাজ সম্মেলনে বঙ্গে এসে বিজেপির ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসুচীর অঙ্গ হিসাবে কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের বাড়ি দেউলটি থেকে মাটি সংগ্রহ করলেন বিজেপি সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। শুক্রবার রাতেই কলকাতায় এসে পৌঁছান বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি। বাংলা, বিহার, ঝাড়খণ্ড-সহ পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের জেলা পরিষদ সভাধিপতিদের নিয়ে হাওড়ার দেউলটির একটি হোটেলে এদিন সকালে একটি  কর্মশালার উদ্বোধন করেন নাড্ডা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখান থেকে দুপুরে দেউলটিতে কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মভিটে পরিদর্শনে আসেন জে পি নাড্ডা।

    ভিজিটার্স বুকে কী লিখলেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)?

    দেউলটিতে শরৎচন্দ্রের বাড়ি থেকে মাটি সংগ্রহ করেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। “আমার মাটি আমার দেশ” কর্মসূচির সূচনা করেন তিনি। সেই মাটি নিয়ে যাওয়া হবে দিল্লির কর্তব্যপথ বাগানে। এদিন দেউলটিতে এসে শরৎচন্দ্রের বাসভবনে, সেখানকার লাইব্রেরি রুমে ঘুরে দেখেন তিনি। সেখানকার ভিজিটার্স বুকে নিজের অভিজ্ঞতার কথা লিখে রাখেন তিনি। তিনি লেখেন ‘আজ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতো মহান মানুষের নিবাস স্থানে আসতে পেরে নিজেকে খুবই সৌভাগ্য প্রাপ্ত মনে করছি। এই জায়গা থেকে অনেক প্রেরণা পেলাম।’ তিনি প্রথমে ওই বসতবাড়িতে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আবক্ষ মূর্তিতে মাল্যদান করেন। এরপর তিনি ওই বাসভবন চত্বরে একটি আম গাছ রোপণ করেন। পরে, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রূপনারায়ণ নদীতীরে এই বাড়িতে যে কক্ষতে বসে তাঁর সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি করেছিলেন সেই ঘর পরিদর্শন করেন। এরপর জেপি নাড্ডা আরেকটি কক্ষে গিয়ে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ব্যবহৃত জিনিসগুলো পরিদর্শন করেন। পরে, ওই বাড়ির দোতলার ঘরগুলিও তিনি ঘুরে দেখেন। দোতলা বাড়ির বারান্দাতে উঠে উপস্থিত সমর্থক মানুষদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়েন। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির সঙ্গে দলের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সভাপতি সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, অনুপম হাজরা, রাঁচির মেয়র আশা লাকড়া, অমিত মালব্য, বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ জেলার সভাপতি অরুণ উদয় পাল চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিন সেখানে এক জাতীয় পতাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে অংশ নেন নাড্ডা। জে পি নাড্ডার সফর উপলক্ষে দেউলটির সামতাবেড়ে শরৎচন্দ্রের বসতবাড়ি এলাকাকে সকাল থেকেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়। দুপুরে জে পি নাড্ডা সেখানে আসেন। ১.৪০ নাগাদ তিনি দেউলটি আসেন। প্রায় আধ ঘন্টা ছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত সৌরভের পুলিশ হেফাজত, কী বলছেন স্বপ্নদীপের বাবা-মা?

    JU Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত সৌরভের পুলিশ হেফাজত, কী বলছেন স্বপ্নদীপের বাবা-মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের বাংলা অনার্সের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যুতে (JU Student Death) তোলপাড় সারা রাজ্য। স্বপ্নদীপের বাবা রামপ্রসাদ কুণ্ডুর অভিযোগ যে তাঁর ছেলেকে হস্টেলে খুন করা হয়েছে। তদন্তে নেমে স্বপ্নদীপের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতেই জিজ্ঞাসাবাদের পর যাদবপুর থানার পুলিশ গ্রেফতার করে সৌরভ চৌধুরী নামে এক প্রাক্তনীকে। ধৃত সৌরভকে শনিবার আলিপুর আদালতে তোলা হয়। এদিন বিচারক তাকে ২২ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন। প্রসঙ্গত, ২৫ অগাস্ট পর্যন্ত হেফাজতে চেয়েছিল পুলিশ। বুধবার রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের নিচে সম্পূর্ণ রক্তাক্ত অবস্থায় উলঙ্গ স্বপ্নদীপকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে বৃহস্পতিবার ভোরে মৃত্যু (JU Student Death) হয় বলে জানা যায়।

    কী বলছেন স্বপ্নদ্বীপের বাবা?

    অন্যদিকে সৌরভ চৌধুরীর গ্রেফতারির পর স্বপ্নদীপের বাবা সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ‘‘সৌরভকে ধরা হয়েছে শুনে আমি খুব খুশি। আমি বিভিন্ন সোর্স থেকে খবর পাচ্ছি যে ওরা বাইরের লোককে ডেকে এনে হস্টেলে নতুন ছাত্রদের উপর শারীরিকভাবে নির্যাতন এবং অত্যাচার করতো। সৌরভের মতো কয়েকজনকে ধরা হলে আমার কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে। আমি চাই খুনিরা (JU Student Death) উপযুক্ত শাস্তি পাক। এদের ফাঁসি হোক। যাতে দ্বিতীয় কোন স্বপ্নদীপের স্বপ্ন না ভেঙে যায়। আর কোনও বাবা যেন এত আর্তনাদ না করে। ছেলে হারানোর আর্তনাদ কী, আমি জানি। আমাদের হীরের টুকরো হারিয়ে গিয়েছে।’’ 

    স্বপ্নদীপের মায়ের বিবৃতি

    শোকে আচ্ছন্ন রয়েছেন স্বপ্নদীপের মা স্বপ্না কুণ্ডু। তিনি এদিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘আমার ছেলে কারও কষ্ট দেখতে পারতো না। আর ওকে ওরা খুন (JU Student Death) করলো।’’ স্বপ্নদীপের মা এদিন আরও বলেন, ‘‘আমি সেদিন রাতে যেতে চেয়েছিলাম। সৌরভ আমাকে ফোন করে বললো, না সকালে আসুন। কিন্তু আমার ছেলে বারবার বলছিলো মা খুব ভয় করছে। আমাকে নিয়ে যাও। সৌরভ ফোনে এও বলে, স্বপ্নদীপ ওপরে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছে, কোনও চিন্তা করবেন না।’’

    এই ঘটনায় একাধিক প্রশ্ন ইতিমধ্যে উঠতে শুরু করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস হওয়ার পরেও সৌরভ চৌধুরী কিভাবে হস্টেলে থাকতে পারলো? কেন ঘটনার দিন, রাতে পুলিশকে হস্টেলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হল? তবে কি সত্যিই এমন কিছু ঘটেছিল, যা চাপা দেওয়ার জন্যই এই কাণ্ড করল হস্টেলের প্রাক্তনীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ। 

  • Medinipur: ঘুরতে গিয়ে আক্রান্ত চিকিৎসক, অপহৃত বান্ধবী! শুনুন হাড়হিম করা ঘটনা

    Medinipur: ঘুরতে গিয়ে আক্রান্ত চিকিৎসক, অপহৃত বান্ধবী! শুনুন হাড়হিম করা ঘটনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসক বন্ধুর সঙ্গে ঘুরতে এসে অপহৃত তরুণী। চিকিৎসককে বেধড়ক মারধর করে, নার্সিং পড়ুয়া ওই চিকিৎসকের বান্ধবীকে তুলে নিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসক ভর্তি মেদিনীপুর (Medinipur) মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। প্রায় ছয় ঘণ্টার চিরুনি তল্লাশির পর গ্রামবাসীদের তৎপরতায় উদ্ধার হয় তরুণী। হাড়হিম করা ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা।

    কোথায় ঘটনা ঘটল (Medinipur)?

    শুক্রবার বিকেলে মেদিনীপুর (Medinipur) হোমিওপ্যাথি মেডিক্যাল কলেজের এক হাউস স্টাফ চিকিৎসক তাঁর বান্ধবী নার্সিং পড়ুয়াকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিল মেদিনীপুর শহর সংলগ্ন ফুলপাহাড়ী ড্যামে। সন্ধ্যার মুখে হঠাৎই মোটরবাইকে করে মুখে গামছা বেঁধে দুই ব্যক্তি হাজির হয় সামনে। প্রথমে চিকিৎসকের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয় মোবাইল এবং পকেটে থাকা টাকা। এরপর বেধড়ক প্রহার করা হয় তাঁকে। রক্তাক্ত অবস্থায় সাহায্যের জন্য যখন চিকিৎসক চিৎকার শুরু করে, আর ঠিক তখনই তরুণীকে নিয়ে চম্পট দেয় ওই দুই দুষ্কৃতীরা। এরপর গ্রামবাসীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে খবর দেয় গুড়গুড়িপাল থানায়। রক্তাক্ত অবস্থায় চিকিৎসককে উদ্ধার করে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেই বর্তমানে চিকিৎসাধীন ওঁই চিকিৎসক।

    পুলিশের ভূমিকা

    ঘটনার কথা জানিয়ে পুলিশকে খবর দিলে, ঘটনাস্থলের চারপাশে কার্যত চিরুনি তল্লাশি শুরু করে পুলিশ। ঘটনাস্থলে (Medinipur) পৌঁছায় জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সহ একাধিক ডিএসপি পদমর্যাদার আধিকারিক। মেদিনীপুর পুলিশ লাইন থেকে নিয়ে আসা হয় বিশাল বাহিনী। আশেপাশের প্রতিটা গ্রামে তন্নতন্ন করে খোঁজা হয় তরুণীকে। প্রায় ছয় ঘণ্টা তল্লাশির পর রাত সাড়ে বারোটা নাগাদ স্থানীয়দের তৎপরতায় জঙ্গল লাগোয়া একটি মাঠ থেকে উদ্ধার করা হয় তরুণীকে। মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও শারীরিকভাবে সুস্থ অবস্থাতেই উদ্ধার করা হয় তরুণীকে। প্রাথমিক অনুমান, ধর্ষণ করে তরুণীকে ফেলে পালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। জেলা পুলিশের ডিএসপি ওয়াই কাদেরির দাবি, কিভাবে ঘটলো এমন ঘটনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তে নেমে সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হবে।

    এলাকাবাসীর বক্তব্য

    ঘটনার পর এলাকাবাসীদের দাবি, রাত বাড়লেই ফুলপাহাড়ী (Medinipur) ড্যামে বাড়ছে দুষ্কৃতীদের আনাগোনা। বাড়ছে অসামাজিক কাজ। অবিলম্বে ওই এলাকায় পুলিশি নজরদারি বাড়ানোর দাবি তোলা হয়েছে এলাকাবাসীর তরফে। যদিও ঘটনার সঙ্গে জড়িত কোনও ব্যক্তিকে এখনও পর্যন্ত আটক কিংবা গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। মেদিনীপুর শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটারের দূরত্বে এমন ঘটনা কিভাবে ঘটলো? তা নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। হাড়হিম করা এই ঘটনায় রীতিমতো শোরগোল পড়েছে মেদিনীপুর শহরজুড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Delhi (Amendment) Bill: ‘দিল্লি অধ্যাদেশ বিল’ পরিণত হল আইনে, সই করলেন রাষ্ট্রপতি

    Delhi (Amendment) Bill: ‘দিল্লি অধ্যাদেশ বিল’ পরিণত হল আইনে, সই করলেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বাদল অধিবেশনেই সংসদের দুই কক্ষে পাস হয়েছিল দিল্লি অধ্য়াদেশ বিল। এবার রাষ্ট্রপতির দ্রৌপদী মুর্মু সই করলেন ‘জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি (সংশোধনী) বিল ২০২৩’-এ (Delhi Amendment Bill)। রাষ্ট্রপতি এই বিলে সই করতেই তা আইনে পরিণত হল। এর ফলে দিল্লির আমলা নিয়োগ এবং বদলি সংক্রান্ত সব কিছু  সিদ্ধান্তই এবার নিতে পারবে কেন্দ্র। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিলের (Delhi Amendment Bill) পাশাপাশি লোকসভা এবং রাজ্যসভায় পাস হওয়া ‘ব্যক্তিগত ডিজিটাল ডেটা সুরক্ষা বিল’,  ‘জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন সংশোধন বিল’, ‘জনবিশ্বাস বিল’ এই বিলগুলোতেও সই করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    সুপ্রিম নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, গত জুলাই মাসে সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দিয়েছিল যে দিল্লি অর্ডিন্যান্সের সংবিধানিক বৈধতা খতিয়ে দেখা হবে। পাশাপাশি যাচাই করা হবে সংসদের অধিকারের সীমাও।  কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইতিমধ্যে জানিয়েছেন দিল্লিতে সুষ্ঠু পরিষেবার স্বার্থে এই আইনের প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, দিল্লির সম্পূর্ণ প্রশাসনিক ক্ষমতা এর ফলে কেন্দ্রের হাতেই থাকল বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এতদিন দিল্লির পুলিশ-প্রশাসন কেন্দ্র সরকারের হাতে ছিল। কেননা দিল্লি জাতীয় রাজধানী অঞ্চল (Delhi Amendment Bill)। কিন্তু দিল্লি বিল আইনে পরিণত হতেই অনেকটাই ক্ষমতা খর্ব হল আম আদমি পার্টি সরকারের, এমনটাই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    বিলের ইতিবৃত্ত   

    গত ১ অগাস্ট লোকসভায় ‘জাতীয় রাজধানী অঞ্চল দিল্লি (সংশোধনী) বিল ২০২৩’ পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ধ্বনিভোটের মাধ্যমে এই বিল পাস হয় লোকসভায়। পরবর্তীকালে চলতি মাসের ৭ তারিখের রাজ্যসভাতেও আনা হয় দিল্লি অধ্যাদেশ বিল (Delhi Amendment Bill)। এখানেও বিলের পক্ষে ভোট পড়ে ১৩১টি এবং বিপক্ষে ভোট দেন ১০২ জন সাংসদ। দুই কক্ষে পাশ হয়ে যাওয়ার পর অপেক্ষা ছিল কেবল রাষ্ট্রপতি সইয়ের। এবার সেটাও হয়ে গেল। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Himachal Pradesh Accident: হিমাচলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, রাস্তা ধসে গাড়ি পড়ল নদী-খাদে, ৬ পুলিশকর্মী সহ মৃত ৭

    Himachal Pradesh Accident: হিমাচলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, রাস্তা ধসে গাড়ি পড়ল নদী-খাদে, ৬ পুলিশকর্মী সহ মৃত ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে ফের এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় ৭ জনের প্রাণ গেল। মৃতদের মধ্যে ৬ জন পুলিশকর্মী। আরেকটি দুর্ঘটনায় তিন জন আহত হয়েছেন।

    কোথায় ঘটল দুর্ঘটনা ঘটনা?

    ব্যাপক বৃষ্টির জেরে হিমাচলে এখন প্রায়ই ধস নামছে। ভেঙে যাচ্ছে রাস্তা। স্তব্ধ হচ্ছে যানবাহন। তাতে একের পর এক প্রাণহানির ঘটনা ঘটে চলেছে।  যেমনটা ঘটল শুক্রবার (Himachal Pradesh Accident)। জানা গিয়েছে, চাম্বা জেলায় তিসা থেকে বৈরা যাওয়ার পথে তারওয়াইয়ের নিকটে একটি বোলেরো গাড়ি ১০০ মিটার খাদের নিচে শিউল নদীতে পড়ে যায়। গাড়িতে মোট যাত্রী ছিলেন ১১ জন। খাদে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই মারা গেছেন গাড়ির চালক। সেই সঙ্গে মৃত্যু হয়েছে আরও গাড়িতে থাকা ৬ জন পুলিশ কর্মীর। এই ছয়জন পুলিশ কর্মীরা হলেন— রাকেশ গোরা, প্রবীণ টন্ডন, কমলজিৎ, সচীন, অভিষেক এবং লক্ষ কুমার। প্রত্যেকেই আইআরবিপি চাম্বা বর্ডারে কর্মরত ছিলেন। এই পথ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৩ জন। তাঁদের উদ্ধার করতে ঘটনা স্থলে পৌঁছে গেছে প্রশাসনের উদ্ধার বাহিনী।

    ঘটনা স্থলে পৌঁছায় প্রশাসন

    দুর্ঘটনার (Himachal Pradesh Accident) খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছে যান প্রশাসনের কর্মকর্তারা। দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয় নিকটবর্তী হাসপাতালে পাঠানো হয়। মৃতদেহগুলোকে দ্রুত উদ্ধার করার কাজ শুরু করা হয়। প্রশাসনের তরফ থেকে পুলিশকে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনার কারণ জানার জন্য বিশেষ তদন্ত করতে বলা হয়েছে। খাদে পড়ে যাওয়া গড়িটিকে উদ্ধার কারার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে প্রশাসন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌঁছেছেন চুরাহ বিধানসভার বিধায়ক হংসরাজ। দুর্ঘটনা স্থলে পৌঁছে আহত এবং মৃত ব্যক্তিদের খোঁজ খবর নেন। সেই সঙ্গে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করা হবে বলে জানিয়েছেন। তিনি সেই সঙ্গে বলেন, অধিক বৃষ্টিপাতের কারণে জায়গায় জায়গায় ধস নামছে এবং বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে রাস্তা।  

    ৩০ ফুট নিচে যাত্রীবাহী বাস

    অপর দিকে অত্যন্ত ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে শনিবার সকালে সলান জেলায় (Himachal Pradesh Accident) শিমলা-কালাক সড়ক ধসের কারণে যাত্রীবাহী বাস ৩০ ফুট বাস নিচে গিয়ে পড়েছে। ১৪ জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। রাজ্যের রাজস্ব মন্ত্রী জগৎ সিংহ নেগি জানিয়েছেন, ধসের জন্য এই রাজ্যে প্রায় ২০০ রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Stealth Missile Frigate: আগামী সপ্তাহে নৌসেনার স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন কলকাতায়

    Stealth Missile Frigate: আগামী সপ্তাহে নৌসেনার স্টেলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন কলকাতায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) মুকুটে নতুন পালক যুক্ত হতে চলেছে। আগামী ১৭ তারিখ, কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স ডকইয়ার্ডে উদ্বোধন হতে চলেছে নতুন যুদ্ধজাহাজের। স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট (Stealth Missile Frigate) গোত্রের এই যুদ্ধজাহাজের নাম হতে চলেছে ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri)। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে জাহাজের উদ্বোধন উপলক্ষে কলকাতায় আসতে পারেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রধান অতিথি হিসেবে তাঁর ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা।

    আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসের পরই একদিনের সফরে রাজ্যে আসছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু?

    নৌসেনার ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’

    নৌসেনার (Indian Navy) ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের আওতায় নিলগিরি-শ্রেণির (এই প্রজেক্টের প্রথম জাহাজ ‘আইএনএস নিলগিরি’-র নামে শ্রেণিভুক্ত) ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে কলকাতায় গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স (জিআরএসই)-র তত্ত্বাবধানে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) হলো এখানে তৈরি হওয়া তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

    বেড়েছে সংস্থার আয়-মুনাফা

    ভারতীয় নৌসেনার জন্য বহু এবং বিভিন্ন ধরনের রণতরী ও বোট তৈরি করেছে জিআরএসই। সেই তালিকায় রয়েছে ফ্রিগেট, অ্যান্টি-সাবমেরিন ওয়ারফেয়ার করভেট, মিসাইল করভেট, ল্যান্ডিং শিপ ট্যাঙ্ক, ল্যান্ডিং ক্রাফট ইউটিলিটি, সার্ভে ভেসেল, ফ্লিট ট্যাঙ্কার, ফাস্ট প্যাট্রল ভেসেল, অফশোর/ইনশোর প্যাট্রল ভেসেল, ওয়াটার-জেট ফাস্ট অ্যাটাক ক্রাফ্ট এবং ফাস্ট ইন্টারসেপ্টর বোট। শুধু তাই নয়, এখানে তৈরি হওয়া যুদ্ধজাহাজ বিদেশেও পাড়ি দিয়েছে। মরিশাস ও সেশেলসের উপকূলরক্ষী বাহিনীর জন্য জাহাজ তৈরি করেছে জিআরএসই। সম্প্রতি, সংস্থার ত্রৈমাসিক আয়ের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে মোট আয় হয়েছে ৮২৭ কোটি টাকা। যা গত অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের চেয়ে ২০৬ কোটি বা ৩৩ শতাংশ বেশি। এই সদ্য সমাপ্ত হওয়া ত্রৈমাসিকে সংস্থার মোট লাভের পরিমাণ ১০২ কোটি টাকা। গত এক বছরে সংস্থার শেয়ার দর বেড়েছে ৫৩ শতাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: স্বপ্নদীপের মৃত্যুতে গ্রেফতার এক প্রাক্তনী, র‌্যাগিং রুখতে কমিটি গড়বেন রাজ্যপাল

    JU Student Death: স্বপ্নদীপের মৃত্যুতে গ্রেফতার এক প্রাক্তনী, র‌্যাগিং রুখতে কমিটি গড়বেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম বর্ষের ছাত্র স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যু রহস্যে (JU Student Death) প্রথম গ্রেফতারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র সৌরভ চৌধুরীকে এদিন গ্রেফতার করে যাদবপুর থানার পুলিশ। প্রসঙ্গত, সৌরভের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিলেন স্বপ্নদীপের বাবা রামপ্রসাদ কুণ্ডু। বুধবার রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের এ-২ ব্লকের নিচে বাংলা বিভাগের ছাত্র প্রথম বর্ষের স্বপ্নদীপকে উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে নিয়ে গেলে বৃহস্পতিবার ভোরে তাঁর মৃত্যু (JU Student Death) হয়। 

    স্বপ্নদীপের পরিবারের অভিযোগ

    পরিবারের অভিযোগ, র‌্যাগিংয়ের দ্বারা চরম নির্যাতন করা হয় স্বপ্নদীপকে। গ্রেফতার হওয়া সৌরভ চৌধুরীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন স্বপ্নদীপের বাবা। তা থেকে জানা গিয়েছে যে সৌরভই ছিল মেস কমিটির একজন এবং তাঁর ছেলে প্রথমে হস্টেলে থাকার সুযোগ পায়নি। সৌরভই তাঁকে হস্টেলে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়।  প্রথমে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং শুক্রবার রাতেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল নিজেও সৌরভ চৌধুরীকে জেরা করেন বলে জানা গিয়েছে। সৌরভের সঙ্গে স্বপ্নদীপের (JU Student Death) বাবার আলাপ হয় গত ৩ অগাস্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে একটি চায়ের দোকানে। জানা গিয়েছে, বিজ্ঞান বিভাগে এমএসসি পাস করেছে সৌরভ ২০২২ সালে। এবং তার বাড়ি চন্দ্রকোণায়।স্বপ্নদীপ (JU Student Death) হস্টেলের ৬৮ নম্বর রুমে থাকতো। তার রুমমেট ছিল কল্লোল ঘোষ। এছাড়াও যাদবপুরে মেইন হস্টেলে মনোতোষ নামে এক ছাত্রের সঙ্গে স্বপ্নদীপকে আলাপ করিয়ে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে।

    র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি গঠনে উদ্যোগী রাজ্যপাল

    অন্যদিকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-মৃত্যুর (JU Student Death) ঘটনায় এবার র‌্যাগিং বিরোধী কমিটি গঠনে উদ্যোগে হলেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। শুক্রবারই বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন অধ্যাপককে তিনি ডেকে পাঠিয়েছিলেন বলে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে। এবং সেখানে রাজ্যপাল জানিয়েছেন শুধু যাদবপুর নয় রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যান্টি রাগিং কমিটি তৈরি করা হবে। এবং ওই কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন কর্নাটক হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি শুভ্রকমল মুখোপাধ্যায়। বর্তমানে তিনি রবীন্দ্রভারতীর অন্তর্বর্তী উপাচার্য আছেন বলেও জানা গিয়েছে। ওই কমিটি র‌্যাগিং সংক্রান্ত যাবতীয় অভিযোগ শুনবে এবং র‌্যাগিং আটকাতে নীতি নির্ধারণ করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    Rajasthan: রাজস্থানে দলিত বৃদ্ধকে ‘জুতো চাটালেন’ কংগ্রেস বিধায়ক, ‘গায়ে প্রস্রাব’ পুলিশের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানে (Rajasthan) দলিত নির্যাতনের অভিযোগ। রাজস্থানে এক কংগ্রেস বিধায়ক সহ ডেপুটি পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠল এক দলিত বৃদ্ধকে প্রস্রাব খাওয়ানোর এবং তাঁকে দিয়ে জুতো চাটানোর। এই ঘটনা সামনে আসতেই দেশ জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। আদালতের নির্দেশে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মোদির ডিগ্রি নিয়ে ব্যঙ্গ, মানহানির মামলা থেকে অব্যহতি পেলেন না কেজরিওয়াল

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

     জয়পুরের (Rajasthan) জমবারামগড়ের বাসিন্দা ৫১ বছরের এক ব্যক্তি অভিযোগ তুলেছেন  যে দেড় মাস আগে ৩০ জুন নিজের জমিতে কাজ করছিলেন তিনি এবং আরও কয়েকজন। সেই সময় কিছু পুলিশকর্মী এসে তাঁদের মারতে মারতে একটি ঘরে নিয়ে যায়। সেখানেই নাকি আগে থেকে বসেছিলেন ডেপুটি পুলিশ সুপার শিবকুমার ভরদ্বাজ। তিনিও ওই দলিত বৃদ্ধকে মারধর শুরু করেন। এরপর তাঁর গায়ে প্রস্রাব করে দেন। ওই দলিত বৃদ্ধের আরও অভিযোগ, জমবারামগড়ের কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল মিনা কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে হাজির হন এবং তিনিও তাঁকে পুলিশের সামনেই শাসাতে থাকেন। নিজের অভিযোগপত্রে ওই দলিত বৃদ্ধ আরও জানিয়েছেন, শুধু শাসানোই নয়, কংগ্রেস বিধায়ক তাঁকে জুতো চাটতে  বাধ্য করেন (Rajasthan)।

    আরও পড়ুন: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    প্রাণে মারার হুমকি

    বৃদ্ধের আরও দাবি, এই ঘটনার কথা কাউকে বললে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দিতে থাকে পুলিশ এবং কংগ্রেস নেতা। পরবর্তীকালে পুলিশে অভিযোগ জানাতে গেলেও তা নিতে অস্বীকার করে প্রশাসন (Rajasthan)। ওই দলিত বৃদ্ধ তখন জেলার পুলিশ সুপার এবং ডিজির কাছে দ্বারস্থ হন। কিন্তু গোটা বিষয়টি জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেই অভিযোগ ওই বৃদ্ধের।  শেষমেষ আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। গত ২৭ জুলাই আদালতের নির্দেশে এফআইআর দায়ের হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share