Tag: Bengali news

Bengali news

  • Kolkata Derby: শনিবার ডার্বিতে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল, লড়াই আদতে দুই স্প্যানিশ কোচের?

    Kolkata Derby: শনিবার ডার্বিতে মুখোমুখি মোহনবাগান-ইস্টবেঙ্গল, লড়াই আদতে দুই স্প্যানিশ কোচের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার মহারণ। কলকাতা ডার্বিতে (Kolkata Derby) মুখোমুখি হচ্ছে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল। শেষ আটটি ডার্বিতে অবশ্য জয় পেয়েছে মোহনবাগানই। গতবারের চেয়ে এবার দল আরও শক্তিশালী। তাই জয়ের আশাও বেশি মোহনবাগান কর্তাদের। ডার্বি জয়ের ক্ষেত্রে নিজেদের এগিয়েও রাখছেন মোহনবাগানের স্প্যানিশ কোচ জুয়ান ফেরান্দোর। তবে ইস্টবেঙ্গলের আর এক স্প্যানিশ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাতকেও অবহেলা করছেন না ফেরান্দো।

    ইস্টবেঙ্গলের কাছে সম্মানরক্ষার লড়াই

    শনিবার কলকাতা ডার্বির প্রথম বড় ম্যাচ। ইস্টবেঙ্গলের কাছে সম্মানরক্ষার লড়াই। কারণ শেষ আটটি ডার্বিতে হেরেছে দল। শুক্রবার কুয়াদ্রাত বলেন, “আমি জানি ইতিহাস আছে ডার্বির। মাঠের পরিবেশ দারুন হবে। প্রচুর সমর্থক আসবেন। আমাদের পুরো দল নেই। এটা প্রাক মরশুম ম্যাচ। ভবিষ্যতের জন্য ভাল করে তৈরি করছি টিমটাকে।” তিনি (Kolkata Derby) বলেন, “মানসিকভাবে এগিয়ে মোহনবাগান। ওরা আটটি ডার্বি জিতেছে। মোহনবাগান এএফসি কাপের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। অনেক বেশি পাওয়ার আছে ওদের। চেষ্টা করব ওদের থামানোর। তার ওপর ওরা ৬ পয়েন্টে রয়েছে। আমাদের পয়েন্ট ১। আমাদের নতুন দল, প্রস্তুতি চলছে।”

    “ডার্বি নিয়ে স্টাডি করেছি”

    ইস্টবেঙ্গল কোচ বলেন, “ডার্বি নিয়ে স্টাডি করেছি। পুরো দল পাইনি। কাজ করছি আমি। আগামিকাল খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক একটা ম্যাচ হবে। ওদের প্রস্তুতি খুব ভাল হয়েছে। আমাদের ছয় থেকে সাতজন ফুটবলার পুরো ৯০ মিনিট খেলার জন্য তৈরি। বাকিদের ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যবহার করতে হবে।” লাল হলুদ কোচ যখন মোহনবাগানকে (Kolkata Derby) সমীহ করছেন, তখন সবুজ মেরুনের কোচ ফেরান্দোর মুখেও ইস্টবেঙ্গল প্রশস্তি। মোহনবাগানের কোচ বলেন, “ইস্টবেঙ্গল ভাল ফুটবলার সই করিয়েছে। বিদেশি এবং ঘরোয়া ফুটবলাররাও ভাল। মন্দারকে গোয়ায় দেখেছি। গতবার মুম্বইয়ে খেলেছে। ইস্টবেঙ্গলের দল বেশ ভাল। এই মুহূর্তে ওদের ছোট করে দেখার দরকার নেই। ওরা দেরিতে শুরু করেছে। তাই সময় লাগবে। পরে কী হয়, দেখা যাক। তবে ডার্বি গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। দুই দলই জিততে চায়। আমরাও ডার্বি জিতেই পরের রাউন্ডে যেতে চাই।”

    আরও পড়ুুন: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    তিনি বলেন, “ফুটবলাররা যাতে চোট-আঘাত না পান, সেটা শুরু থেকেই দেখতে হবে। সামনে লম্বা মরশুম পড়ে রয়েছে। একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ধরে এগোব। ফুটবলারদেরও (Kolkata Derby) সেটা বুঝিয়েছি। যত দ্রুত সম্ভব সেরা একাদশ তৈরি করে ফেলার চেষ্টা করব। প্রতি ম্যাচে সেরা ফুটবলারদেরই নামাতে চাই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    Amit Shah: গণপিটুনিতে মৃত্যুদণ্ড, গণধর্ষণে ২০ বছরের জেল, আইনের ভারতীয়করণে নয়া বিল পেশ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার ভারতীয়করণের লক্ষ্যে শুক্রবার লোকসভায় তিনটি বিল পেশ করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। এই বিল তিনটি হল, ‘দ্য ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩’, ‘দ্য ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা ২০২৩’ এবং ‘ভারতীয় সাক্ষ বিল ২০২৩’। ব্রিটিশ আমলে তৈরি ‘ইন্ডিয়ান পেনাল কোড (ভারতীয় দণ্ডবিধি)’, ‘কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর’ এবং ‘ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্টে’র জায়গা দখল করতে চলেছে শাহের পেশ করা বিল তিনটি।

    নয়া বিল পেশে শাহের যুক্তি 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “এই তিন আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হতে চলেছে। ব্রিটিশ প্রশাসনকে আরও শক্তিশালী করাই লক্ষ্য ছিল এই আইনগুলির। আইনগুলির লক্ষ্য ছিল শাস্তি দেওয়া, ন্যায় বিচার দান নয়। এর পরিবর্তে নতুন তিনটি আইন আনা হচ্ছে যা ভারতের নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করতে চলেছে।” তিনি বলেন, “এই আইনগুলির লক্ষ্য শাস্তি দেওয়া হবে না। সাধারণ মানুষ যাতে ন্যায় পান, তাই আনা হচ্ছে আইনগুলি। অপরাধ যাতে থামানো সম্ভব হয়, সেই লক্ষ্যে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।”

    রাষ্ট্রদ্রোহ আইন বাতিল

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) জানান, রাষ্ট্রদ্রোহ আইন সম্পূর্ণভাবে বাতিল করা হচ্ছে। বর্তমানে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে অপরাধীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে জেল হয় তিন বছরেরও। নয়া প্রস্তাবে তিন বছরের জেলের সাজা হতে পারে। গণপিটুনিকে হত্যার পরিভাষার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ, জন্মস্থান, ভাষা, ব্যক্তিগত বিশ্বাস বা অন্য কোনও কারণে হত্যার ক্ষেত্রে শাস্তি হিসেবে অভিযুক্ত প্রত্যেককে মৃত্যুদণ্ড বা কারাদণ্ড দেওয়া হবে। ন্যূনতম সাজা সাত বছর জেল। সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড। জরিমানাও করা হবে।

    আরও পড়ুুন: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    যদি কোনও ব্যক্তি ঘৃণা ভাষণ কিংবা উসকানিমূলক ভাষণ দেন, তাহলে তাঁর তিন বছর জেল হবে। সঙ্গে রয়েছে জরিমানাও। যদি কোনও ধর্মীয় সমাবেশে কোনও অংশ বা শ্রেণির মানুষের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক ভাষণ দেওয়া হয় তাহলে, অভিযুক্তের পাঁচ বছরের জেল হবে। শাহ জানান, ছোট কোনও অপরাধের জন্য কমিউনিটি সার্ভিস বা সেবার শাস্তি নিয়ে আসার চেষ্টা চলছে। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে ২০ বছর পর্যন্ত জেল বা যাবজ্জীবন সাজার বিধান আনা হবে। নাবালিকা ধর্ষণের ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের বিধান (Amit Shah) আনা হবে। নয়া বিলে মহিলা ও শিশুদের বিরুদ্ধে অপরাধকে সব চেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নির্বাচনের সময় ভোটারদের ঘুষ দেওয়া হলে অপরাধীকে এক বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    Sant Ravidas Temple: মধ্যপ্রদেশে মোদির বড় চমক, আজ সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটির মন্দিরের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আগামী কাল, শনিবার সন্ত রবিদাসের ১০০ কোটি টাকার মন্দিরের (Sant Ravidas Temple) ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বুন্দেলখণ্ড এলাকায় প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ মানুষ মুচি সম্প্রদায়ের মানুষ। এঁরা হলেন সন্ত রবিদাসের একনিষ্ঠ ভক্ত। অপর দিকে সমানেই মধ্যপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন। তাই তার আগে তফশিলি সমাজের জন্য সন্ত গুরু রবিদাসের মন্দিরের স্থাপনা করে বড় চমক দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    কবে হবে মন্দিরের শিলান্যাস (Sant Ravidas Temple)?

    সূত্রে জানা গেছে, আগামী কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলায় চতুর্দশ সন্ত সাধক রবিদাসের একটি ভব্য মন্দির নির্মাণের (Sant Ravidas Temple) শিলান্যাস করবেন। এর পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্য সভা করবেন বলেও জানা গেছে। এই মন্দির নির্মাণে আনুমানিক খরচ হবে মোটামুটি ১০০ কোটি টাকা। ঠিক সামনেই মধ্যপ্রদেশ নির্বাচন। তাই এই সন্ত মহাপুরুষের মন্দির নির্মাণ করে সন্ত রবিদাসের ভক্তদের বিশেষ উপহার তুলে দিতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    মন্দির দেখতে কেমন হবে?

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরটি (Sant Ravidas Temple) হবে নাগারা স্থাপত্যশৈলীর অনুকরণে, যার বিস্তৃতি প্রায় দশ হাজার বর্গ কিলোমিটার। এই মন্দিরের মধ্যে একটি বিশেষ প্রদর্শনীশালা থাকবে এবং বিভিন্ন রকম শিক্ষণীয় বিষয় রাখা থাকবে। বিশেষ করে সন্ত রবিদাসের জীবনী বিষয়ক নানান কথাচিত্র সঙ্কলিত থাকবে। এখনে বড় বড় চারটি ভবন থাকবে। যার মধ্যে একটিতে ‘নির্গুণ সম্প্রদায়ের’ দার্শনিক তত্ত্ব কথার সাহিত্যগ্রন্থ রাখা থাকবে। আরেকটিতে থাকবে ‘সঙ্গত হল’ যেখানে সমাবেশ বা সম্মেলন কক্ষ হবে। আর বাকি দুটি থাকবে মন্দিরে আগত ভক্তদের জন্য ‘ভক্ত নিবাস’ এবং বিশেষ জলাধার বা ‘জল কুণ্ড’। উল্লেখ্য, ভক্ত নিবাসে দেশ-বিদেশ থেকে সন্ত রবিদাসকে নিয়ে যাঁরা গবেষণা করতে চান, তাঁদের থাকার ব্যবস্থা থাকবে। প্রত্যেক ভবনেই থাকবে অত্যধুনিক আলো এবং সিসিটিভির ব্যবস্থা।

    উল্লেখ্য মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান কিছু দিন আগে ছাতনা জেলার মাহিরের পুণ্যভূমিতে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা খরচ করে সন্ত রবিদাসের একটি মন্দির নির্মাণ করেছিলেন। মধ্যপ্রদেশে প্রায় ১৬ শতাংশ মানুষ হলেন সন্ত রবিদাসের ভক্ত, যাঁরা প্রত্যেকেই পেশায় মুচি এবং তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। মধ্প্রদেশের মোট ২৩০ আসনের মধ্যে ৩৫ টি আসন হল এসসি সামজের জন্য সংরক্ষিত। তাই এই সামজের মানুষের জন্য বিশেষ উপহার হবে ভব্য মন্দিরটি।

    কে ছিলেন সন্ত রবিদাস?

    সন্ত রবিদাস (Sant Ravidas Temple) ছিলেন ভারতের মধ্যযুগের ভক্তিবাদী আন্দোলনের একজন অন্যতম প্রবক্তা। মূলত মধ্য ভারত, পশ্চিম ভারত এবং উত্তর ভারতে ভক্তিবাদী আন্দোলনের অন্যতম প্রচারক ছিলেন। মানুষের মধ্যে জাতপাত, বর্ণ বিদ্বেষকে দূরে রেখে ভক্তিবাদের প্রচার, প্রসার ঘটান তিনি। তাঁর সমসাময়িক ভক্তিবাদী সন্ত মহাপুরুষদের মধ্যে ভক্তিবাদে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন দাদুর, নানক, কবীর, মীরা বাঈ, শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু প্রমুখ। জগতের মুক্তির জন্য মুখে মুখে দোহা বা পদের মাধ্যম গানে রচনা করে গিয়েছেন সন্ত রবিদাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    Recruitment Scam: এবার শিলিগুড়ির ২২ শিক্ষককে তলব, জিজ্ঞাসাবাদে কী জানতে চাইছে সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষকদের ভয় ধরাচ্ছে সিবিআই (CBI) তলব! নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় প্রথমে গ্রেফতার করা হয় মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের চার শিক্ষককে। এঁরা মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে চাকরি কিনেছিলেন বলে অভিযোগ। তার পর থেকে ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাওয়া একের পর এক শিক্ষককে নিজাম প্যালেসে তলব করছে সিবিআই। এতেই থরহরি কম্পমান ওই পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের একাংশের। কার, কখন ডাক পড়ে, সেই আশঙ্কায় কাঁটা তাঁরা। এবার নিজাম প্যালেসে সিবিআই তলব করেছে শিলিগুড়ির ২২জন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে।

    একের পর এক শিক্ষককে তলব

    মুর্শিদাবাদের চার শিক্ষককে গ্রেফতারের পরের দিনই তলব করা হয়েছিল বাঁকুড়ার সাত শিক্ষককে। তাঁদের নথিপত্র সংগ্রহ করে বয়ান রেকর্ড করেছেন (Recruitment Scam) সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার ডেকে পাঠানো হয়েছিল কোচবিহারের ৩০ জন প্রাথমিক শিক্ষককে। মাধ্যমিক সহ বিভিন্ন পরীক্ষার যাবতীয় নথিপত্র নিয়ে নিজাম প্যালেসে সিবিআই দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে তাঁদের। শুক্রবার তলব করা হল শিলিগুড়ির ২২ জন প্রাথমিক স্কুল শিক্ষককে।

    আড়াই ঘণ্টা ধরে জেরা 

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করেন কোচবিহারের শিক্ষকদের। টেটের নথি সহ বিভিন্ন পরীক্ষার মার্কশিট সহ যাবতীয় নথিপত্র খতিয়ে দেখেন তদন্তকারীরা। তাঁরা কীভাবে চাকরি পেয়েছিলেন, সে প্রশ্নও করা হয়। ওই শিক্ষকদের বয়ানও রেকর্ড করে সিবিআই। প্রয়োজনে তাঁদের ফের তলব করা হতে পারে বলে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে জানিয়ে দেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুুন: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    সোমবার আলিপুর সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত ৩১৯ নম্বর ধারায় নোটিশ দিয়ে তলব করেছিল নবগ্রামের চার শিক্ষককে (Recruitment Scam)। পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ২১ তারিখ পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত। সিবিআই সূত্রে খবর, শিলিগুড়ির যে ২২ জন শিক্ষককে নিজাম প্যালেসে তলব করা হয়েছে, তাঁরা যে অভিযুক্ত, তা নয়। তবে ২০১৪ সালের টেট দিয়ে ২০২১ সালে কাজে যোগ দিয়েছিলেন এঁরা। এঁদের নিয়োগের পদ্ধতিগত বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতে চাইছে সিবিআই। সেই কারণেই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে শিলিগুড়ির ওই ২২ জন শিক্ষককে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    Mera Mati Mera Desh: ‘অমৃত বাটিকা’য় থাকবে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটিও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দিল্লিতে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh) নামের একটি প্রকল্প। এই প্রকল্পে দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’ নামে একটি উদ্যান। সেই উদ্যানেই রাখা হবে সুভাষের পৈত্রিক ভিটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামের কোদালিয়ার বাড়ির মাটি। বিজেপির তরফে দিল্লিতে পাঠানো হচ্ছে এই মাটি।

    ‘অমৃত বাটিকা’

    ‘অমৃত বাটিকা’য় রাখার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। স্বাধীনতা সংগ্রামীর পাশাপাশি দেশের জন্য যেসব সেনাকর্মী এবং পুলিশকর্মী শহিদ হয়েছেন, তাঁদের ভিটে থেকেই নিয়ে আসা হচ্ছে মাটি। এই মাটিই ঠাঁই পাবে ‘অমৃত বাটিকা’য়।

    ‘আমার মাটি আমার দেশ’

    বৃহস্পতিবার কোদালিয়ায় গিয়ে নেতাজির পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করে আনেন বিজেপির যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার নবনিযুক্ত সভাপতি মনোরঞ্জন জোরদার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দলীয় কর্মী-সমর্থকরা। মনোরঞ্জন বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্নের অভিযান ‘আমার মাটি আমার দেশ’ (Mera Mati Mera Desh)। রাজধানী দিল্লিতে তৈরি হচ্ছে ‘অমৃত বাটিকা’। সারা দেশজুড়ে চলছে মাটি সংগ্রহের কাজ। আমরা নেতাজির বাড়ি থেকে সংগ্রহ করা মাটি এ মাসের ২৮ তারিখের মধ্যে দিল্লিতে পৌঁছে দেব।”

    আরও পড়ুুন: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    স্বাধীনতার ‘অমৃত মহোৎসব’ (৭৫ বছর পূর্তি)উপলক্ষে ‘মেরি মাটি মেরা দেশ’ কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হবে বীর সেনানিদের। ৩০ জুলাই এই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এই সব শহিদ বীর সেনানিদের পৈত্রিক ভিটের মাটি সংগ্রহ করা হবে ‘অমৃত কলস যাত্রা’ কর্মসূচির মাধ্যমে। মাটি ভরা হবে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পাত্রে। দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালের কাছে গড়ে তোলা হবে ‘অমৃত বাটিকা’ নামের এই উদ্যান। সেখানেই রাখা হবে সেই মাটি। মাটিতে বসানো হবে গাছের চারা। সেই গাছের চারাই ক্রমে পরিণত হবে মহীরুহে। যে মহীরুহ জানান দেবে, এক সময় (Mera Mati Mera Desh) এ দেশের মাটিই জীবন দিয়ে আগলে রেখেছিলেন এই সব শহিদরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Calcutta High Court: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Calcutta High Court: শিক্ষক পোস্টিং মামলায় তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই, নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত সিবিআই করছে, এর পাশাপাশি এবার পোস্টিং দুর্নীতি মামলাতেও তদন্ত চালাবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। শুক্রবার এমনই নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত, প্রাথমিক শিক্ষকদের পোস্টিং নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে, এদিন সেই মামলার শুনানি চলছিল তখনই এই নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court)। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছেন যে পোস্টিং দুর্নীতির মাধ্যমে কয়েকজন শিক্ষকের চাকরি পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাই তাঁদের এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে সিবিআই।  

    দিনকয়েক আগেই মানিককে জেলে গিয়ে জেরা করে সিবিআই

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে পোস্টিং দুর্নীতি মামলায় প্রেসিডেন্সি জেলে গিয়ে মানিক ভট্টাচার্যকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার ভিডিও আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) এই নির্দেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যান প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। জিজ্ঞাসাবাদ ও ভিডিও ফুটেজ পেশের এই মামলায় শেষ পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এদিনের পর্যবেক্ষণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতে পারবে। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক পদে বেশ কিছু নিয়োগ হয়েছিল, সেই সময়ে কোন স্কুলে কার পোস্টিং হবে সে নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে মামলা করেন কয়েকজন শিক্ষক। চলতি বছরের ২৫ জুলাই এ বিষয়ে তদন্ত করার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court)। 

    বিচারপতির রায়ে ঘুম উড়েছে অনেকের

    অন্যদিকে, মানিক ভট্টাচার্যের ভিডিও ফুটেজ আদালতে পেশ সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট যে স্থগিতাদেশ দিয়েছে, তা নিয়ে কিছুটা আক্ষেপ প্রকাশ করতে দেখা যায় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে। বিচারপতির এই নির্দেশের পর অনেক আইনজীবী (Calcutta High Court) তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং তাঁদের মতামত হল যে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের রায় অনেকের মনে ভয় ধরাতে পেরেছে। তাদের ঘুম উড়ে গিয়েছে। এ কথা শুনে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, ‘‘সাধারণ মানুষের সঙ্গে কেউ দুষ্টুমি করলে তাকে তিনি রেয়াত করবেন না।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bikash Sinha: প্রয়াত হলেন পদ্মভূষণ প্রাপ্ত বাঙালি পরমাণু বিজ্ঞানী বিকাশ সিনহা

    Bikash Sinha: প্রয়াত হলেন পদ্মভূষণ প্রাপ্ত বাঙালি পরমাণু বিজ্ঞানী বিকাশ সিনহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী বিকাশ সিনহা (Bikash Sinha)। শুক্রবার সকালে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বলে জানা গিয়েছে পরিবার সূত্রে। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। শুক্রবার পরমাণু বিজ্ঞানীর পার্থিব শরীর তাঁর মিন্টো পার্কের বাড়িতে আনা হয়েছে।

    দীর্ঘদিন ধরেই ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় 

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানান শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন এই পরমাণু বিজ্ঞানী (Bikash Sinha)। এবং বিগত কয়েকদিন ধরে তাঁর অসুস্থতা বেড়েই চলছিল। এমতো অবস্থায় তাঁকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। এই পরমাণু বিজ্ঞানীর (Bikash Sinha) প্রয়াণে বিভিন্ন মহল থেকে শোকবার্তা আসছে। বাঙালি বিজ্ঞানী কর্মরত ছিলেন ‘ভেরিয়েবল এনার্জি সাইক্লোট্রোন সেন্টারে’।

    আরও পড়ুন: বোর্ড গঠনের দিন বিজেপি বিধায়কের গাড়ি ভাঙচুর, কাঠগড়ায় তৃণমূল, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    ১৯৪৫ সালে মুর্শিদাবাদে জন্ম হয় বিকাশ সিনহার (Bikash Sinha)। কান্দির রাজ পরিবারের সদস্য ছিলেন তিনি। তার বাবা বিমল চন্দ্র সিনহা ছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী। দাদা অতীশ সিনহাও মন্ত্রী ছিলেন। ছোট থেকেই মেধাবী এই ছাত্র বিজ্ঞান সাধনায় জীবন কাটিয়েছেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যা বিষয়ে ১৯৬৪ সালে তিনি স্নাতক হন। এরপরই উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান। পরবর্তীকালে ১৯৭৬ সালে মুম্বাইয়ের ‘ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার’-এ কাজে যোগদান করেন। দুর্গাপুর এনআইটির সঙ্গেও তিনি যুক্ত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি তিনি সায়েন্টেফিক অ্যাডভাইসারি কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে তিনি পদ্মশ্রী পুরস্কার পান। ২০১০ সালে তাঁকে পদ্মভূষণ পুরস্কার দেওয়া হয়।  ২০০২ সাল থেকেই তিনি (Bikash Sinha) বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য ছিলেন।  ২০০৫ সালে ‘ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ’ এর চেয়ারম্যান পদে নিযুক্তি পান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: বিএড নয়, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে সুযোগ কেবল ডিএড, ডিএলএড-দের, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা নন, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন কেবল ডিএড কিংবা ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা। শুক্রবার এমনই রায় দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়ে দিয়েছে, গোটা দেশেই এই নীতি কার্যকর করতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে এও বলা হয়েছে, বিএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা উচ্চ বিদ্যালয়ে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের জেরে বিপাকে পড়তে চলেছেন এ রাজ্যের আন্দোলনকারী বহু চাকরিপ্রার্থী। কারণ, ২০১৪ সালে টেট পাশ করে ধর্মতলায় যাঁরা গত কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেরই বিএড রয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের ফলে নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকেই বাদ পড়তে চলেছেন এঁরা।

    সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ

    সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) পর্যবেক্ষণ, “যেহেতু ডিএড এবং ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা প্রাথমিক স্তরে পড়ানোর জন্য বিশেষভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, তাই তাঁদেরই প্রাথমিকে শিক্ষক পদে নিয়োগ করা উচিত। বিএড ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ করা হোক মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকস্তরে।” প্রসঙ্গত, গত বছর কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ ছিল, “বিএড প্রশিক্ষিতরাও প্রাথমিকের চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন।” সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের জেরে খারিজ হয়ে গেল বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের ওই নির্দেশ।

    রাজস্থান হাইকোর্টের নির্দেশ

    রাজস্থান হাইকোর্ট প্রথম নির্দেশ দিয়েছিল, “ডিএলএড প্রশিক্ষিতদেরই কেবল প্রাথমিকে চাকরির সুযোগ দেওয়া হবে।” সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশন বা এনসিটিই। এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কিষান ও বিচারপতি সুধাংশু ধুলিয়ার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, “বিএড প্রশিক্ষিতরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন না।”

    আরও পড়ুুন: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    এনসিটিইর নির্দেশিকা অনুযায়ী, এতদিন বিএড প্রশিক্ষিতরা উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশাপাশি প্রাথমিকেও চাকরির সুযোগ পেতেন। ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা কেবল প্রাথমিকেই শিক্ষকতার সুযোগ পেতেন। সেই কারণে বিভিন্ন রাজ্যের ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা দাবি তুলেছিলেন, বিএড প্রশিক্ষিতদের প্রাথমিকে চাকরি দেওয়া যাবে না। এই দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থও হন তাঁরা। শীর্ষ আদালতের এই রায়ে তাঁদের সুযোগ একলপ্তে অনেকখানি বেড়ে গেল বলেই খুশি ডিএলএড প্রশিক্ষিতরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    PM Modi: সংসদের বক্তৃতায় মোদির মুখে শিলিগুড়ির ‘চিকেন্স নেক’ প্রসঙ্গ, কেন তাৎপর্যপূর্ণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। বৃহস্পতিবার অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। বক্তব্যের প্রথমাংশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিশানা করেন বিরোধীদের। পরের অংশে তাঁর মুখে শোনা যায় দেশের নিরাপত্তা এবং উন্নয়নের কথা।

    ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছু লোক (পড়ুন বিরোধীরা) রয়েছে যারা সব সময় দেশের সংবিধান-গণতন্ত্রকে হত্যার কথা বলে। ‘ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে’ স্লোগান দেয়, যারা তাদের সমর্থন করে। ভারতের আত্মায় আঘাত লেগেছে। ভারতকে তিন টুকরো করা হয়েছে। এমনকি বন্দে মাতরম সঙ্গীতকেও টুকরো করা হয়েছে।” এর পরেই প্রধানমন্ত্রীর মুখে শোনা যায় শিলিগুড়ির প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “শিলিগুড়ির কাছে ‘চিকেন্স নেক’ করিডর ভারত থেকে আলাদা করতে চায় এরা। কচ্ছ তিবু কী? জিজ্ঞাসা করুন এদের। তামিলনাড়ুর কাছে ছোট অংশ কারা আলাদা করেছে? ইন্দিরা গান্ধীর সময় এটা হয়েছে।”

    ‘চিকেনস নেক’

    প্রসঙ্গত, শিলিগুড়ি করিডর (PM Modi) দেখতে অনেকটা মুরগির গলার মতো। তাই একে বলা হয় ‘চিকেন্স নেক’। লম্বায় এই করিডর ৬০ কিলোমিটার, চওড়ায় ২০ কিলোমিটার। এর এক দিকে রয়েছে নেপাল, অন্যদিকে ভুটান। আর এক দিকে রয়েছে বাংলাদেশ। ভারতের সাতটি রাজ্যও রয়েছে। এই রাজ্যগুলির সঙ্গে গোটা দেশের যোগাযোগ হয় এই ‘চিকেন্স নেক’ করিডরের মাধ্যমে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রবেশদ্বার হিসেবেও পরিচিত এই এলাকা। পশ্চিমবঙ্গেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি। এলাকাটি খুবই সংবেদনশীল। নিরাপত্তার দিক থেকেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। চিন সীমান্ত ঘেঁষে থাকা এই এলাকায় কড়া নজর রয়েছে সেনার।

    আরও পড়ুুন: প্রকাশ্যে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, আততায়ীদের খোঁজে জোরদার তল্লাশি উত্তরপ্রদেশে

    ছোট্ট দেশ ভুটানে ক্রমেই শেকড় চারাচ্ছে চিন। স্বাভাবিকভাবেই তা ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে ক্রমশই হয়ে উঠছে বিপজ্জনক। সেই কারণেই ‘চিকেন্স নেকে’ বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। জানা গিয়েছে, ‘চিকেন্স নেক’-এর নিরাপত্তায় অচিরেই মোতায়েন করা হবে সেন্ট্রাল আর্মড পুলিশ ফোর্স। নিরাপত্তা (PM Modi) আরও আঁটোসাঁটো করতে মোতায়েন করা হবে বিএসএফ, ইন্দো টিবেটান বর্ডার পুলিশ এবং সশস্ত্র সীমা বল। সূত্রের খবর, শিলিগুড়ি করিডরে কেন্দ্র নিরাপত্তা আরও আঁটোসাঁটো করতে চাইছে কারণ ভুটান সীমান্তে চিন ক্রমেই সক্রিয় হচ্ছে। ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই অঞ্চলে কেন্দ্র চাইছে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Independence Day 2023: মাত্র ২৫ টাকায় ঘরে বসেই কিনে নিন জাতীয় পতাকা! সৌজন্য ডাকবিভাগ

    Independence Day 2023: মাত্র ২৫ টাকায় ঘরে বসেই কিনে নিন জাতীয় পতাকা! সৌজন্য ডাকবিভাগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র তিন দিন বাকি! তারপরেই দেশজুড়ে পালিত হবে ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day 2023)। আপামর ভারতবাসী মেতে উঠবে স্বাধীনতার উৎসবে। বর্তমানে চলছে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব। ইতিমধ্যে দেশের সমস্ত পোস্ট অফিসগুলিতে মিলছে তেরেঙ্গা পতাকা (Independence Day 2023)। কেন্দ্রীয় সরকারও সমস্ত নাগরিকদের বাড়িতে পতাকা উত্তোলন করার আবেদন করেছে। তবে ভারতীয় ডাক বিভাগের পাশাপাশি অনলাইনেও মিলছে দেশের জাতীয় পতাকা। এবার ‘হর ঘর তেরেঙ্গা’ কার্যক্রমে সাধারণ মানুষের কাছে জাতীয় পতাকা পৌঁছে দিতে উদ্যোগী পোস্ট অফিস। পোস্ট অফিসের ই-পোর্টাল www.epostoffice.gov.in এর মাধ্যমে জাতীয় পতাকার অর্ডার আপনি করতে পারেন বাড়িতে বসেই।

    ঘরে বসেই মিলবে জাতীয় পতাকা (Independence Day 2023)

    পোস্ট অফিসের তরফে জানানো হয়েছে একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ ৫টি জাতীয় পতাকা অর্ডার করতে পারবেন। প্রতিটি পতাকার (Independence Day 2023) দাম ২৫ টাকা অর্থাৎ ৫টার জন্য আপনাকে গুনতে হবে ১২৫ টাকা। আরও জানানো হয়েছে যে অর্ডার দেওয়ার পরে গ্রাহকরা কিন্তু তা বাতিল করতে পারবেন না। অনলাইনে ঘরে বসে যে জাতীয় পতাকাটি পাবেন দৈর্ঘ্যে ২০ ইঞ্চি ও প্রস্থে ৩০ ইঞ্চি।

    অনলাইনের মাধ্যমে কিভাবে ঘরে বসে জাতীয় পতাকা পাবেন?

    ১) প্রথমে আপনাকে লগ-ইন করতে হবে পোস্ট অফিসের ই-পোর্টালে।

    ২) এরপরে হোমপেজে ভারতের জাতীয় পতাকার ছবি দেখা যাবে সেখানে ক্লিক করুন।

    ৩) click the image to purchase flag-এই লেখাটি সিলেক্ট করুন।

    ৪) এবার আপনার বাড়ির ঠিকানা, পতাকা কতগুলি নেবেন এবং আপনার মোবাইল নাম্বার এই সমস্ত কিছু ফর্মে পূরণ করুন।

    ৫) কেনার প্রক্রিয়া চলাকালীন ফ্ল্যাগ কোড আপনাকে মেনে চলতে বলা হবে।

    ৬) এরপরে অনলাইনে টাকা পেমেন্ট করুন, প্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে।

    ৭) ঠিক একদিনের মাথায় আপনার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে জাতীয় পতাকা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share