Tag: Bengali news

Bengali news

  • Jammu And Kashmir: জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কে ধস, ফের স্থগিত অমরনাথ যাত্রা

    Jammu And Kashmir: জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কে ধস, ফের স্থগিত অমরনাথ যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু থেকে শ্রীনগরগামী (Jammu And Kashmir) জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হয় ধসের কারণে। বুধবার ভূস্বর্গের রামবান জেলায় এই ধসের জেরে বন্ধ হয়ে সাময়িক বন্ধ হয়ে গেল অমরনাথ যাত্রা। জানা গিয়েছে, পন্থর চৌক যাত্রার বেস ক্যাম্প থেকে জম্মু পর্যন্ত অমরনাথ যাত্রা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    কী বলছে  প্রশাসন (Jammu And Kashmir)?

    জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) প্রশাসন জানিয়েছে যে জম্মু-শ্রীনগর ন্যাশনাল হাইওয়ে রামবান জেলায় ধসের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে।  সেখানকার মানুষ এবং অমরনাথ তীর্থযাত্রীদের প্রশাসনের তরফ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে কেউ যেন ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ট্রাফিক পুলিশের অনুমতি ছাড়া না চলাফেরা করেন। প্রসঙ্গত ৬২ দিনের দীর্ঘ এই অমরনাথ যাত্রা শুরু হয়েছে, ১ জুলাই থেকে চলবে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত।  এর আগেই জম্মু-কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) পুলিশের এডিজি গত সপ্তাহের শুক্রবার একটি উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠক করেন। স্বাধীনতা দিবসকে মাথায় রেখে এবং চলতি মাসের ১৭ তারিখ থেকে শুরু হতে চলা বুড়ো অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে এই মিটিং হয় বলে জানা গিয়েছে।

    পুঞ্চ জেলার সাধারণ মানুষের সঙ্গে বৈঠক প্রশাসনের 

    জানা গিয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) এডিজিপি মুকেশ সিং, ডিভিশনাল কমিশনার রমেশ কুমার এবং রাজৌরি জেলার ডিআইজি হাসিব মুঘলের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ে নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠক ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এবং সেখানে প্রশাসন এবং পুলিশকে বিশেষ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে স্বাধীনতা দিবসের আগে। এছাড়াও ১৭ অগাস্ট শুরু হচ্ছে বুড়ো অমরনাথ যাত্রা। সেখানেও নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, জম্মুর (Jammu And Kashmir) এডিজিপি এবং ডিভিশনাল কমিশনার পুঞ্চ জেলার সাধারণ জনগণের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। সেখানকার জনপ্রতিনিধি এবং আইনজীবীরা এই মিটিং-এ উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এবং প্রত্যেকেই স্বাধীনতা দিবসে প্রশাসনকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

    Amit Shah: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যদি বাংলা ভারতের মধ্যে থাকে, তো শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে।” রাজ্যসভায় মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দিন কয়েক আগেই লোকসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হয়েছে দিল্লি অর্ডিন্যান্স বিল। এদিন সেই বিলটিই রাজ্যসভায় পেশ করেন শাহ। এর পরেই তীব্র হট্টগোল শুরু করেন বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের সাংসদরা।

    বিরোধীদের শাহি তোপ

    এই সময় বিরোধীদের উদ্দেশে আক্রমণ শানান শাহ। বলেন, “আমাদের বিল নিয়ে এত প্রশ্ন হচ্ছে। আমাকে একবার বলুন তো যে, কোন সিদ্ধান্তের ওপর জোট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস ও বামেরা। গোটা জীবন তৃণমূল কংগ্রেস কমিউনিস্ট পার্টির বিরোধিতা করেছে। তাদের জন্মই হয়েছে কমিউনিস্টদের বিরোধিতা করে। তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল কারণ, নরসিমা রাওয়ের সরকার কমিউনিস্টদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল। আর আজ সেই তৃণমূল ওদের হাত ধরছে। ওদের লক্ষ্য সরকার দখল করা। সেটা হবে না। মোদি ক্ষমতায় আসবে। কংগ্রেস ও কমিউনিস্ট পার্টি একে অপরের বিরোধিতা করে, আর এখানে ইলু ইলু করছে।”

    ‘ফের প্রধানমন্ত্রী মোদিই’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেস ও বাকি দলগুলো জানে যে, ওদের একার দ্বারা কিছু হবে না। তবে ওরা তো জানে যে, এক হলে কিছু লোক দেখানো কাজ তো করা যাবে। কিন্তু আমি বলতে চাই, ২৪ মে ফের নরেন্দ্র মোদিই প্রধানমন্ত্রী হবেন।” শাহ বলেন, “কমিউনিস্ট দলের দুই সদস্য অভিযোগ করেছেন, আমাদের দলের কারও স্বাধীনতা সংগ্রামে কোনও ভূমিকা নেই। কিন্তু আমি তাঁদের প্রশ্ন করতে চাই, যে দলের জন্মই হয়েছিল ১৯৫০ সালে, তারা কীভাবে স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশ নেবে? কিন্তু আমাদের এমন অনেক প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন, যাঁদের অবদান অনেক। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের কথা বলা যেতে পারে। আজ যদি বাংলা ভারতের মধ্যে থাকে, তো শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে। কাশ্মীর যদি ভারতের মধ্যে থাকে, তাহলে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    বিজেপি নাগপুরের নির্দেশে চলে বলে মাঝেমধ্যেই কটাক্ষ করে কংগ্রেস। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শাহ (Amit Shah) বলেন, “বিজেপি নাগপুরের নির্দেশে চলছে এটা যদি মেনেও নেওয়া হয়, তাহলেও বলতে হয়, বিজেপি আর যাই হোক বিরোধীদের মতো রাশিয়া ও চিনের ইশারায় চলছে না। আর কমিউনিস্টদের মুখে তো দেশভক্তির কথা মানায়ই না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IRCTC Fake App: ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান! গ্রাহকদের সতর্ক করল আইআরসিটিসি

    IRCTC Fake App: ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান! গ্রাহকদের সতর্ক করল আইআরসিটিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App) থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের সাবধান করল আইআরসিটিসি। অনেক সময়েই হ্যাকাররা মোবাইলে বিভিন্ন রকমের অপ্রয়োজনীয় লিঙ্ক পাঠিয়ে আইআরসিটিসি বিশেষ লিঙ্ক দিয়ে দেয়। আর এই লিঙ্ক, প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করলেই মোবাইলের সিস্টেম হ্যাক হতে পারে। আর তা থেকে চুরি করে নেওয়া হতে পারে প্রয়োজনীয় তথ্য। তাই এই ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান করতে রেলের আইআরসিটিসি কর্তৃপক্ষ ট্যুইট করে সতর্কের বার্তা দিয়েছেন।

    কী বলা হয়েছে আইআরসিটিসির (IRCTC Fake App) পক্ষ থেকে?

    আইআরসিটিসি’র (IRCTC) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, প্রত্যেক অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের বার বার ফিশিং লিঙ্ক পাঠায় কিছু ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App)। এই লিঙ্ক পাঠানোর মধ্যে দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের মূলত টার্গেট করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে, এই লিঙ্কের মধ্যে ভারতীয় রেলের আইআরসিটিসি অ্যাপের মতো দেখতে একটি অবিকল অ্যাপ থাকে। আর এই অ্যাপ ডাউনলোড করলেই হ্যাকারদের দখলে চলে যায় ফোনের সব তথ্য। এরপর হ্যাকাররা নানা রকম ভাবে বিপদের মধ্যে ফেলে গ্রাহককে। তাই ভারতীয় রেলের কেটারিং ও ট্যুরিজম পরিষেবা বিশেষ ভাবে গ্রাহকদের ট্যুইট বা মেলের মাধ্যমে সতর্ক করেছে। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা মাঝে মাঝেই প্রতারণার শিকার হন, তাই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচার বিশেষ সতর্ক বার্তা দেয় আইআরসিটিসি।

    প্রতারণার শিকার হলে কোথায় অভিযোগ করবেন?

    যদি কোনও ব্যক্তি ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App) এর প্রতারণার শিকার হন, তাহলে আইআরসিটিসির কাস্টমার কেয়ারের হটলাইনে অভিযোগ জানাতে পারবেন। এছাড়া আইআরসিটিসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট care@irctc.co.in এ গিয়েও গ্রাহকরা প্রতারকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে পারবেন। উল্লেখ্য এই সতর্কতা অভিযান প্রথম নয়। এর আগে, গত এপ্রিল মাসেও একবার সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। সেই সময় irctcconnect.apk নামে একটি ভুয়ো লিঙ্কের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা হয়। এই প্রসঙ্গে আরও বলা হয়, শুধু রেলের ভুয়ো অ্যাপ নয়, যে কোনও রকম ভুয়ো অ্যাপ মোবাইলের হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, মেসেঞ্জারে আসতে পারে, তাই এই সকল ভুয়ো অ্যাপ থেকে ব্যবহারকারীদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সামজিক মাধ্যম থেকে আসা যে কোনও মেসেজকে ভালো করে দেখে ব্যবহার করা একান্ত আবশ্যক বলে মনে করেন সামজিক মাধ্যমের বিশেষজ্ঞরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনি ও রবিবার বিজেপির (BJP) দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হওয়ার কথা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে। এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। সংসদের বাদল অধিবেশন শেষ হচ্ছে ১১ অগাস্ট। সেদিন কিংবা তার পরের দিন বাংলায় ফিরবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ দলীয় সাংসদরা। তাঁদের সঙ্গেই বাংলায় আসার কথা নাড্ডারও।

    কর্মশালায় থাকছেন কারা? 

    এই কর্মশালায় ভার্চুয়ালি ভাষণ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন বিএল সন্তোষ সহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা। বিজেপির পূর্বাঞ্চলের মধ্যে বাংলা ছাড়াও পড়ে বিহার, ঝাড়খণ্ড, অসম এবং ত্রিপুরা। এই পাঁচ রাজ্যের জেলা পরিষদে পদ্ম চিহ্নে জয়ী হয়েছেন যাঁরা, কোলাঘাটের কর্মশালায় থাকবেন তাঁরা। বাংলা থেকে বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন ৩১ জন। এঁরা যোগ দেবেন দু দিনের ওই কর্মশালায়। তাছাড়া বিভিন্ন স্বশাসিত প্রশাসনিক সংস্থার ১৩৪ জন সদস্যও যোগ দেবেন ওই কর্মশালায়। জানা গিয়েছে, বাংলার জেলা পরিষদের ৩১ জন সদস্যের সঙ্গে আদালা করে কথা বলতে পারেন বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আলোচনার বিষয়বস্তু

    বিজেপির একটি সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বাংলা সহ পূর্বাঞ্চলের পাঁচ রাজ্যে কীভাবে দল আরও বেশি সাংসদ পেতে পারে, তার কৌশল বাতলে দেওয়া হতে পারে কর্মশালায়। রাজ্যগুলিতে দলীয় সংগঠন কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রেও একটি জনসভা এবং কর্মী বৈঠক করতে পারে বিজেপি। সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যে ১০ হাজারের কিছু বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। তাই স্বাভাবিকভাবেই উৎসাহিত বিজেপির নেতা-কর্মীরা। কর্মীদের সেই উৎসাহকে কাজে লাগিয়ে এবং সংগঠন মজবুত করে বাংলায় আরও বেশি লোকসভা আসনে জয় পেতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই কর্মশালার আয়োজন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।  

    আরও পড়ুুন: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির (BJP) পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলিও বাংলায় বেশ কিছু কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিসেম্বরে ব্রিগেডে হবে গীতাপাঠ। বিভিন্ন ব্লকে দুর্গাপুজোয়ও অংশ নেবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রথযাত্রাও করার কথা। রথযাত্রা হবে ১ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahesh Baghel: মিরাক্যেল! হাসপাতালে বিজেপি নেতাকে ‘মৃত’ ঘোষণা, বাড়ি ফিরতেই দেহে ফিরল প্রাণ

    Mahesh Baghel: মিরাক্যেল! হাসপাতালে বিজেপি নেতাকে ‘মৃত’ ঘোষণা, বাড়ি ফিরতেই দেহে ফিরল প্রাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত বিজেপি নেতাকে (Mahesh Baghel) ফের জীবিত ঘোষণা করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আগ্রায়। জানা গিয়েছে, রবিবার বাড়িতে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন আগ্রার বিজেপি নেতা মহেশ বাঘেল (Mahesh Baghel)। এরপর তড়িঘড়ি তাঁকে পরিবারের লোকেরা স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালের চিকিৎসকরা বিজেপি নেতা মহেশ বাঘেলকে মৃত ঘোষণা করে দেন। এরপর তাঁকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তখন হঠাৎই পরিবারের লোকের লক্ষ্য করেন ধীরে ধীরে মহেশ বাঘেলের হাত-পা নড়াচড়া করছে। 

    ফের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় বিজেপি নেতাকে

    বাড়িতে নিয়ে আসার আধ ঘণ্টার মধ্যেই তিনি সাড়া দিতে থাকেন। এরপরে ফের তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসকরা তখন ঘোষণা করেন যে মহেশ বাঘেল (Mahesh Baghel) জীবিত রয়েছেন। এই ঘোষণায় গোটা পরিবারের স্বস্তি ফিরে আসে। সকলে কান্না ভুলে ফের একবার আনন্দে মেতে ওঠেন। প্রথমবারে যখন বাঘেলকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল তখন তাঁর বাড়ির সামনে অনুরাগীদের ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা যায়। সেখানে বিজেপি কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।

    কী বলছে পরিবার  

    জানা গিয়েছে, ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের আগ্রার। আগ্রার পুষ্পাঞ্জলি হাসপাতাল তাঁকে মৃত ঘোষণা করার পরে বাড়িতে ফের দেখা যায় তিনি (Mahesh Baghel) জীবিত রয়েছেন। এরপর তাঁকে নিউ আগ্রার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই বিজেপি নেতা (Mahesh Baghel)।  জানা গিয়েছে, ৬৫ বছর বয়স্ক এই বিজেপি নেতা বর্তমানে সুস্থ রয়েছেন। তাঁর ভাই লক্ষণ সিং বাঘেল সংবাদমাধ্যমকে জানান যে হাসপাতালে দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে এই রাজনীতিবিদের এবং তিনি ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়েই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর রক্তচাপ রয়েছে ১১৪/৭০। এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁর দুই সন্তান অভিষেক এবং অঙ্কিতও হাজির হয়েছিলেন। তাঁরা ব্যাখ্যা করেন যে কীভাবে তাঁর বাবা আবার বাড়িতে পুনরায় চেতনা ফিরে পান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্যের শাসক দলের অভিযোগ যে বেশ কিছু প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। অন্যদিকে বিরোধী দল বিজেপির দাবি, প্রকল্পের টাকা বন্ধ নয় উপরন্তু চুরি আটকানো হয়েছে। এবং সত্যিই যে প্রকল্পের টাকা আটকানো হয়নি, বিজেপির এই দাবিতে এবার সিলমোহর দিতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকারকে। সূত্রের খবর, আগামী ১০ দিনের মধ্যে ১৬০০ কোটি টাকা (Bengal News) পেতে চলেছে রাজ্য সরকার। এবং কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক থেকে এই টাকা পাবে রাজ্য। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, পানীয় জল, নিকাশি এই সমস্ত কাজে ব্যয় করা যাবে এই অর্থ। জানা গিয়েছে, প্রত্যেকটি রাজ্যই প্রতি আর্থিক বছরে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের এই অনুদান পায়। সেই টাকার প্রথম ধাপের অর্থ পেতে চলেছে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর (Bengal News)। আরও জানানো গিয়েছে, দশদিনের মধ্যে যে টাকা ঢুকবে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের অ্যাকাউন্টে, সেই টাকার ৭৫ শতাংশ খরচের হিসাব দেখানোর পরেই নভেম্বরে মিলবে দ্বিতীয় ধাপের টাকা। হিসাব অনুযায়ী, ১২০০ কোটি টাকা নভেম্বর পর্যন্ত খরচ করতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    কেন্দ্রের টাকা চুরির অভিযোগে সরব বিজেপি 

    বিভিন্ন প্রকল্পে শাসকদলের চুরির বিরুদ্ধে বরাবরই সরব হয়েছে বিজেপি। এই নিয়ে বিধানসভার ভিতরে এবং বাইরে শুভেন্দু অধিকারীকে অত্যন্ত সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংকে চিঠি লেখেন শুভেন্দু অধিকারী। এবং সেখানে তাঁর অভিযোগ ছিল সারা রাজ্যে ১কোটি ১৭ লাখ ভুয়ো জব কার্ড তৈরি করা হয়েছে। এবং স্থানীয় শাসক নেতারা এর মাধ্যমে দুর্নীতি করছেন। এখানেই থামেননি বিরোধী দলনেতা। তিনি এই গোটা ঘটনা ক্যাগকে দিয়ে তদন্ত করারও আর্জি জানান। তখন নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে বেশ কিছু নথি পোস্ট করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। কীভাবে ভুয়ো জব কার্ডের মাধ্যমে টাকা নয়ছয় করা হয়েছে, তার প্রমাণ দেন বিরোধী দলনেতা।

    জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি!

    গত বছরের ২১ নভেম্বর কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের রিপোর্টও (Bengal News) তুলে ধরে সরব হন বিরোধী দলনেতা। এবং তিনি অভিযোগ করেন ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। শুভেন্দু আরও দাবি করেন যে কয়েকটি ক্ষেত্রে জেলাশাসক এবং বিডিও-রা এফআইআর করতে চাইলেও সে সুপারিশ কার্য করা হয়নি (Bengal News)। এমনকি বেশ কিছু ব্লক রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে, যেখানে জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি রয়েছে। বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিরাও রয়েছেন এই তালিকায়, এমনই অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • No Confidence Motion: অনাস্থা বিতর্কে ছক্কা হাঁকাল বিজেপি, মুখে কুলুপ রাহুলের

    No Confidence Motion: অনাস্থা বিতর্কে ছক্কা হাঁকাল বিজেপি, মুখে কুলুপ রাহুলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বার অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধীরা। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে অনাস্থা নিয়ে আলোচনা (No Confidence Motion)। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে মূল সুরটি বেঁধে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছিলেন, “অনাস্থা প্রস্তাবের আলোচনায় বিরোধীদের প্রত্যেকটি বল মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দিতে হবে।” সেই মতো এদিন অনাস্থা বিতর্কের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিল বিজেপি।

    “এটা কোনও অনাস্থা নয়”

    সাড়ে চার মাস পরে এদিন সংসদে এলেও, মুখ খোলেননি কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের তরফে প্রথমে মুখ খোলেন সাংসদ গৌরব গগৈ। প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে তিনি বলেন, “ভুল স্বীকার করতে হবে বলেই মৌন রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রসঙ্গত, এই গৌরবই নিয়ে এসেছিলেন অনাস্থা প্রস্তাব। গৌরবের পরেই বক্তৃতা করতে ওঠেন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে। তিনি বলেন, “এটা কোনও অনাস্থা ভোট নয়। এটা আসলে বিরোধীদের আস্থা পরীক্ষার ভোট। বিরোধীরা আসলে দেখতে চান, কে কে তাঁদের সমর্থন করছেন। বিরোধীরা (No Confidence Motion) নিজেদের মধ্যে লড়াই করছেন।” নিশিকান্ত বলেন, “ইন্ডিয়ার যতজন সাংসদ রয়েছেন, তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন, তাঁদের মধ্যে মাত্র কয়েকজনই এর পুরো নাম বলতে পারবেন। এটা কোনও অনাস্থা নয়। এটা আসলে বিরোধীদের আস্থা পরীক্ষার ভোট।”

    এনডিএর প্রতিবাদ

    অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের প্রসঙ্গ তোলেন সাংসদ কংগ্রেসের মণীশ তিওয়ারি। তিনি বলেন, “৩৭০ অনুচ্ছেদ রদের চার বছর পরেও জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন করা হয়নি।” এর প্রতিবাদ করেন এনডিএ সাংসদরা। তাঁরা বলেন, “বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তাই সংসদে এ নিয়ে আলোচনা করা ঠিক নয়।” অনাস্থা (No Confidence Motion) বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন বিজেপির কিরেন রিজিজুও। তিনি বলেন, “মণিপুরে হিংসার জন্য দায়ী ইউপিএ জমানা। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির জন্য কাজ করে আস্থা অর্জন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণেই টোকিও অলিম্পিকে সাতটি পদক জিততে পেরেছে ভারত।”

    আরও পড়ুুন: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’কেও নিশানা করেন রিজিজু। বলেন, “ইন্ডিয়া নাম নিলেও, কিছু হবে না। কারণ ওরা কাজ করছে ভারতের বিরুদ্ধে।” উদ্ধব শিবিরের শিবসেনা সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্ত বলেন, “মণিপুর নিয়ে ৭০ দিন ধরে মৌন ছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ওরা মৌন না থাকলে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হত না।” এদিকে, বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব (No Confidence Motion) সমর্থন করেনি বিজেডি। দলের সাংসদ পিনাকী মিশ্র জানান, তাঁর দল কংগ্রেস বিরোধী। তাই এই প্রস্তাবে সমর্থন জানাবেন না তাঁরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Nagar: মন্ত্রীর খাসতালুকে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি

    Krishna Nagar: মন্ত্রীর খাসতালুকে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের খাসতালুক কৃষ্ণনগর-১ (Krishna Nagar) ব্লকের রুইপুকুর পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি (BJP)। তৃণমূলের দুই বিক্ষুব্ধ জয়ী প্রার্থী ও সিপিএমের দুজন জয়ী প্রার্থীকে নিয়ে রুইপুকুর পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করল গেরুয়া শিবির। এই প্রথম বিজেপি এই পঞ্চায়েতে ক্ষমতায় আসার দলীয় কর্মী, সমর্থকরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে বাজিমাত বিজেপির (Krishna Nagar)

    রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন সংখ্যা ২২টি। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২২ টির মধ্যে ১৩ টি আসনে জয়লাভ করে তৃণমূল কংগ্রেস। সিপিএম পায় ২টি আসন ও বিজেপি জয়লাভ করে ৭ টি আসনে। ভোটের পর তৃণমূলের ১জন জয়ী প্রার্থীর মৃত্যু হলে শাসক দলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ টিতে। প্রসঙ্গত, রুইপুকুর পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের জন্য পঞ্চায়েত প্রধানের দায়িত্বে তৃণমূলের পছন্দের সদস্যকে মেনে নিতে না পেরে তৃণমূলেরই জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে ২জন বিরোধিতা করে। বোর্ড গঠনের সময় বিজেপির সঙ্গে হাত মেলায়। যার ফলে প্রথমদিকে তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলেও পরবর্তীতে তৃণমূলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ টি। ফলে, সিপিআইএমের দুজন জয়ী প্রার্থী ও তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ দুই প্রার্থীর সমর্থনে মঙ্গলবার রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করে বিজেপি ((Krishna Nagar))। প্রধান হন তৃণমূলের জয়ী প্রার্থী অনুপ বিশ্বাস। পাশাপাশি উপপ্রধানের দায়িত্ব পান বিজেপির জয়ী প্রার্থী সুপ্রিয়া মণ্ডল।

    বোর্ড গঠন নিয়ে কী বললেন বিজেপির উপ প্রধান?

    এ প্রসঙ্গে সিপিআইএমের জয়ী প্রার্থী ইসরাফিল শেখ বলেন, স্বচ্ছ পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করতেই আমরা একজোট হয়ে পঞ্চায়েত বোর্ডটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে যেকোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এদিন সকাল থেকেই রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েত ভবনের সামনে ছিল প্রচুর পুলিশ মোতায়ন ছিল। বিজেপির উপ প্রধান সুপ্রিয়া মণ্ডল বলেন, তৃণমূলকে হারিয়ে আমরা বোর্ড গঠন করেছি। সেখানে সিপিএম, তৃণমূলের একাংশ রয়েছে। গোপনে ভোট হয়েছে। আমাদেরকেই সকলেই সমর্থন করেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া, সাত শিক্ষককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা বুধেই

    Recruitment Scam: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া, সাত শিক্ষককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা বুধেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া। সোমবার তলব করা হয়েছিল মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের প্রাইমারি স্কুলের চার শিক্ষককে। টাকা দিয়ে চাকরি কেনার (Recruitment Scam) অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। এবার তলব করা হল বাঁকুড়ার প্রাইমারি স্কুলের সাত শিক্ষককে। বুধবার নিজাম প্যালেসে তাঁদের হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সিবিআই।

    হাজিরায় আসতে হবে নথি নিয়ে 

    বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে খবর, জেলার এই সাত শিক্ষককে তাঁদের চাকরি সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার যাবতীয় নথি নিয়ে হাজিরা দিতে বলেছে সিবিআই। এই শিক্ষকদের মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড, মার্কশিট, জাতিগত শংসাপত্র সহ বিভিন্ন নথি নিয়ে সিবিআই দফতরে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছেও ওই সাত শিক্ষকের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, ওই শিক্ষকদের নথিগুলি মিলিয়ে দেখতে চাইছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৪ টেটে

    জানা গিয়েছে, যে সাত শিক্ষককে বুধবার নিজাম প্যালেসে তলব (Recruitment Scam) করেছে সিবিআই, তাঁরা প্রত্যেকেই চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৪ সালের টেট পাশ করে। সিবিআই সূত্রে খবর, এঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ দানা বেঁধেছে। সিবিআই সাত শিক্ষককে তলব করেছে খবর ছড়িয়ে পড়তেই হইচই জেলায়। সিবিআই কাকে, কখন তলব করবে, সেই আশঙ্কায় কাঁটা ২০১৪ সালের টেট পাশ করে চাকরি পাওয়া প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকদের একটা অংশ। প্রসঙ্গত, সোমবার যে চার শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা হলেন জাহিরউদ্দিন শেখ, সায়গর হোসেন, সীমার হোসেন এবং সৌগত মণ্ডল।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    এদিকে, নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় ধৃত প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ ও তাপস মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের চার্জশিটে। ২৪ পাতার ওই চার্জশিটে বলা হয়েছে, চাকরি বিক্রির এজেন্ট ও চাকরি প্রার্থী মিলিয়ে মোট ১৪১ জনের কাছ থেকে তাপস নেন ৪ কোটি ১২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। আর চাকরি বেচে ৭১ জনের কাছ থেকে কুন্তল নিয়েছিলেন ৩ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। চাকরি করে দিয়ে মুর্শিদাবাদের পাঁচ শিক্ষকের কাছ থেকে তাপস মোট ২৩ লক্ষ টাকা নেন বলেও অভিযোগ। এর মধ্যে ধৃত সায়গর দিয়েছিলেন ছ’ লক্ষ টাকা। জহিরউদ্দিন ও সৌগত দেন সাড়ে পাঁচ লক্ষ করে টাকা। সীমার দিয়েছিলেন পাঁচ লক্ষ টাকা। ওই চার্জশিটের প্রথমেই নাম রয়েছে আশিক আহমেদের। তিনি অবশ্য এখনও অধরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • BJP: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    BJP: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেসের (Congress) চিনা যোগ নিয়ে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা বিজেপির (BJP)। সাড়ে চার মাস পরে মঙ্গলবারই সংসদে পা রেখেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। প্রত্যাশিতভাবেই উৎসাহিত ছিল কংগ্রেস শিবির। তবে লোকসভার সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবের আক্রমণের সামনে দৃশ্যতই হতাশ দেখায় কংগ্রেসকে। সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে নিউজক্লিকের কর্ণধার নেভিল রয় সিঙ্ঘম চিনের কমিউনিস্ট পার্টির কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের মতবাদ প্রচার করে। একেই হাতিয়ার করে বিরোধীদের তাক করেন বিজেপি সাংসদ।

    “রাহুলের বিদ্বেষের দোকান”

    নিশিকান্ত (BJP) বলেন, “রাহুলের বিদ্বেষের দোকান চিনা সামগ্রীতে ভরে গিয়েছে। কংগ্রেস পার্টির নীতি আর লক্ষ্য হল ভারতকে ভেঙে দেওয়া। আর সেজন্য চিনের সহযোগিতা চায় তারা। চিন থেকে কংগ্রেস পার্টির অর্থায়নের তদন্ত করুক ভারত সরকার ও জাতীয় নির্বাচন কমিশন।” নিশিকান্ত বলেন, “নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিরোধিতা করতে কংগ্রেস নেতারা ২০১৬ সালে চিনের এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখা করেছিলেন।” তাঁর অভিযোগ, ডোকলাম নিয়ে অচলাবস্থার সময় রাহুল গান্ধী তৎকালীন চিনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করেছিলেন।

    “চিন থেকে অর্থ পেয়েছে কংগ্রেস”

    বিজেপি সাংসদ বলেন, “তারা (কংগ্রেস) চিনা বাহিনী ও কিছু মিডিয়ার সাহায্যে ভারতকে ভাগ করতে চায়। ২০০৫ সাল থেকে ২০১৪, সঙ্কটের সময় চিন থেকে অর্থ পেয়েছে কংগ্রেস। ২০০৮ সালে তারা সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধী দুজনকেই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।” তিনি বলেন, “কীভাবে মাওবাদী ও সিনিয়র সাংবাদিকদের টাকা দেওয়া হয়েছিল, তা ব্যাখ্যা করা হয়েছে নিউইয়র্ক টাইমসের রিপোর্টে।” নিউইয়র্ক টাইমসের ওই রিপোর্টকে হাতিয়ার করে কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বিজেপির (BJP) অনুরাগ ঠাকুরও।

    আরও পড়ুুন: ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল! জয়ী বিরোধী প্রার্থীদের নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    তিনি বলেন, “নিউইয়র্ক টাইমস বলার বহু আগে ভারত গোটা বিশ্বকে বলেছিল নিউজক্লিক আসলে চিনা মতবাদ প্রচারের একটি হাতিয়ার। নেভিল এই হাতিয়ার ব্যবহার করে ভারত বিরোধী মনোভাবকে ছড়িয়ে দিচ্ছে। ২০২১ সালে কংগ্রেস এই নিউজক্লিকের হয়েই গলা ফাটিয়েছিল। নিউজক্লিক ও নেভিলকে সমর্থন জানানো কংগ্রেসের পক্ষে স্বাভাবিক। কারণ এই দলটার কাছে জাতীয় স্বার্থের কোনও দাম নেই। চিনা মতবাদের প্রসার ঘটানোর জন্য চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে ২০০৮ সালে চুক্তি করেছিল এই দলটা। রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের জন্য তারা দান গ্রহণ করেছিল চিনা দূতাবাস থেকে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share