Tag: Bengali news

Bengali news

  • Khalistani Terrorist: জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ শুরু এনআইএ-র, বাজেয়াপ্ত পান্নুর জমিজমা

    Khalistani Terrorist: জঙ্গিদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ শুরু এনআইএ-র, বাজেয়াপ্ত পান্নুর জমিজমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন্মসূত্রে তিনি ভারতীয়। পরে অবশ্য নাগরিকত্ব নিয়েছেন আমেরিকার। কানাডায় গিয়ে ইন্ধন জোগাচ্ছেন খালিস্তানি আন্দোলনে। এহেন খালিস্তানপন্থী জঙ্গি (Khalistani Terrorist) গুরুপাতয়ান্ত সিং পান্নুর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)।

    বাজেয়াপ্ত পান্নুর জমি

    বুধবার এনআইএ যে মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি ও বিচ্ছন্নতাবাদীর তালিকা প্রকাশ করেছিল, তার ওপরের দিকে নাম রয়েছে ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র প্রধান পান্নুর। তাঁর নামে ২২টি অপরাধমূলক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে আবার তিনটি অভিযোগ রয়েছে দেশদ্রোহিতার। শনিবার পান্নুর চণ্ডীগড়ের বাড়িতে হানা দেয় এনআইএ। পঞ্জাবের অমৃতসরে তাঁর নামে থাকা জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়। এনআইএ জানিয়েছে, অমৃতসরের খানকটে ৪৬টি জমি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। চণ্ডীগড়ে তাঁর নামে থাকা জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    পান্নুর হুমকি 

    জুন মাসে কানাডায় খুন হন খালিস্তানপন্থী মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি (Khalistani Terrorist) হরদীপ সিং নিজ্জর। সেই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে কানাডা। দিন কয়েক আগে সংসদে দাঁড়িয়ে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি ভারতকেই নিশানা করেন। তার জেরে অক্সিজেন পেয়ে যায় কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে থাকা খালিস্তানপন্থীরা। কানাডায় বসবাসকারী হিন্দুদের হুমকি দেয় পান্নু। ভিডিও-বার্তায় বলে, “ইন্দো-কানাডিয়ানরা দেশে ফিরে যাও। তোমাদের গন্তব্য ভারত, কানাডা নয়। খালিস্তানপন্থীরা বরাবারই কানাডার প্রতি বিশ্বাসভাজন থেকেছে। তারা সর্বদা কানাডার পক্ষ নিয়েছে। তারা আইন-শৃঙ্খলা ও সংবিধান মেনে চলেছে।” এর পাশাপাশি পান্নু ২৯ অক্টোবর কানাডিয়ান শিখদের ভ্যাঙ্কুভারে জড়ো হওয়ার আবেদন জানিয়েছে। সেখানে ইন্ডিয়ান হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা নিজ্জর খুনে জড়িত কিনা তা নিয়ে ভোটাভুটি হবে।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানে গিয়ে অস্ত্র প্রশিক্ষণ নেয় নিজ্জর, ছক ভারতে হামলারও, চাঞ্চল্যকর তথ্য গোয়েন্দাদের

    এনআইএ জানিয়েছে, পান্নুর সংগঠন ‘শিখস ফর জাস্টিস’ তরুণদের মগজধোলাই করছে। তাদের দিয়ে জঙ্গি (Khalistani Terrorist) কার্যকলাপ করাচ্ছে। পান্নুই ‘শিখস ফর জাস্টিসে’র মূল চালিকাশক্তি। সংগঠনকে নিয়ন্ত্রণ করে সে-ই। ২০১৯ সালের ১০ জুলাই ভারত সরকার পান্নুর সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ২০২০ সালের জুলাই মাসে পান্নুকে জঙ্গি ঘোষণা করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। ২০২১ সালে তার বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় ওয়ারেন্ট জারি করে এনআইএ কোর্ট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madan Mitra: সাগর দত্ত হাসপাতালে রোগী মৃত্যুতে দালালরাজকে দায়ী করলেন মদন

    Madan Mitra: সাগর দত্ত হাসপাতালে রোগী মৃত্যুতে দালালরাজকে দায়ী করলেন মদন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামারহাটি সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রমরমিয়ে দালালচক্র চলছে। এক বোতল রক্তের দাম ১৭০০ টাকা। সাগর দত্ত হাসপাতাল থেকে কলকাতার পিজি হাসপাতালে নিয়ে যেতে রোগীর পরিবারের কাছে থেকে ৫ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। এটা বিরোধী দলের কোনও রাজনৈতিক নেতার অভিযোগ নয়। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কামারহাটির তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) এই অভিযোগ করছেন। যা প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার উত্তর দমদম অঞ্চলের এক রোগীকে শ্বাসকষ্ট জনিত চিকিৎসার জন্য সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে রোগীর অবস্থার অবনতি হলে আইসিসিইউ বেডে তাঁকে স্থানান্তরের প্রয়োজন হয়। সেই বেডে দেওয়ার জন্য রোগীর পরিবারের কাছে ছয় হাজার টাকা চাওয়া হয়। মুকিম খান নামে এক দালাল রোগীর পরিবারের কাছে এই টাকা দাবি করে বলে অভিযোগ। রোগীর পরিবারের এক সদস্য বিষয়টি কামারহাটি বিধায়ক মদন মিত্রকে জানান। পরে, মদন মিত্র (Madan Mitra) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে সেই রোগীকে আইসিসিইউতে ভর্তি করার উদ্যোগ নেন। যদিও ততক্ষণে সেই রোগীর মৃত্যু হয়। সেই খবর পেয়ে মদন মিত্র তার দলবল নিয়ে শুক্রবার রাতে সাগর দত্ত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান।

    হাসপাতালে দালালচক্র নিয়ে কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক? (Madan Mitra)

    তৃণমূল বিধায়ক মদন মিত্র (Madan Mitra) বলেন, দালাল রাজের জন্য হাসপাতালে পরিকাঠামো ভেঙে পড়ছে। রাতে ব্লাড ব্যাংক থেকে রক্ত নিতে গেলে দালালের মাধ্যমে নিতে হচ্ছে। বেশি পয়সা গুনতে হচ্ছে রোগীর পরিবারের লোকজনদের। এবার থেকে আর দালাল চক্র সাগর দত্তে চলবে না। এরকম ফের দালাল চক্রের হদিশ পেলে তাকে কেউ মারবেন না, পুলিশে দেওয়ার আগে আমাদের একবার জানাবেন। প্রসঙ্গত, করোনার সময় এই সাগর দত্ত হাসপাতালে দালাল চক্র নিয়ে তিনি সরব হয়েছিলেন। দালালরাজ খতম করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। তারপরও সেই আগের মতোই এই হাসপাতালে দালালচক্র চলছে। ফলে, বিধায়কের এই হুঁশিয়ারি কতটা বাস্তবায়িত হয় সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন কামারহাটিবাসী এবং হাসপাতালের রোগীর পরিবারের লোকজনেরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: ‘‘আমি নিজেও র‌্যাগিং-এর শিকার’! কেন বললেন যাদবপুরের উপাচার্য?

    Jadavpur University: ‘‘আমি নিজেও র‌্যাগিং-এর শিকার’! কেন বললেন যাদবপুরের উপাচার্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ছাত্রদের একাংশের অন্যায্য দাবির বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ। প্রসঙ্গত, গত অগাস্ট মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলে র‌্যাগিং-এর শিকার হয়ে মৃত্যু হয় এক ছাত্রের। সেই ঘটনায় তোলপাড় হয় সারা রাজ্য। তারপরে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে এবং ক্যাম্পাসে আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সিসিটিভি বসাতে উদ্যোগী হয় বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সিসিটিভি বসানোর বিরোধিতায় সরব হয় ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশ। এবার সেই নিয়েই মুখ খুলতে দেখা গেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে। পাশাপাশি বুদ্ধদেব সাউ এদিন আরও আশঙ্কা করেন যে কয়েকজন শিক্ষকও চাইছেন না তিনি উপাচার্য পদে থাকুন।

    কী বললেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) উপাচার্য

    এদিন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেন, ‘‘আমারও পদত্যাগ দাবি করছেন অনেকে। অন্যায্য দাবি করছেন পড়ুয়ারা। আমি নিজেও র‌্যাগিং-এর  শিকার। কোনও সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে দিচ্ছে না ছাত্রদের একাংশ। এর পিছনে সক্রিয় রয়েছে কোনও বড় মাথা। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের একাংশের চাপ নিতে না পেরে ডিন অফ স্টুডেন্টস বর্তমানে হাসপাতলে ভর্তি হয়েছেন।’’ ছাত্রদের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে বুদ্ধদেব সাউ বলেন, ‘‘মাত্র কিছু ছাত্র ১৩ হাজার সংখ্যার মধ্যে যা খুবই নগণ্য। বারবার এসে অহেতুক ঝামেলা করছে। এদের মূল উদ্দেশ্য হল বিভিন্ন জায়গায় ছাত্রদের ঢোকানো। এগুলো আমার ন্যায্য দাবি বলে কখনও মনে হয়নি। এই নিয়ে উচ্চপর্যায়ে তদন্ত হওয়া উচিত। নয়তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নষ্ট হয়ে যাবে।’’ 

    সিসিটিভি লাগানোর কাজ শুরু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

    অন্যদিকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) মোট ২৯টি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর কাজ শুরু হয়েছে। এই ক্যামেরাগুলির পরিচালনার জন্য থাকবে একটি আলাদা সার্ভার রুমও। মোট ২১টি বুলেট ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। এই ক্যামেরাগুলি থাকবে গেটে। অন্যদিকে যে সমস্ত গাড়ি ক্যাম্পাসে আসবে এবং ক্যাম্পাস থেকে বের হবে সেগুলির ছবি তোলার জন্য থাকছে ছ’টি ক্যামেরা। এই ক্যামেরা গুলি গাড়ির নম্বর প্লেটের ছবি তুলবে এবং তা সঙ্গে সঙ্গে সার্ভার রুমে পাঠিয়ে দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ABVP: দিল্লির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ঝড় এবিভিপির, সেন্ট্রাল প্যানেলে বিপুল জয়

    ABVP: দিল্লির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ঝড় এবিভিপির, সেন্ট্রাল প্যানেলে বিপুল জয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে বড় জয় পেল অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP)। সঙ্ঘের ছাত্র সংগঠন সেন্ট্রাল প্যানেলে চারটির মধ্যে তিনটে পদেই জয় ছিনিয়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি, সম্পাদক এবং সহ-সম্পাদক পদে এই জয় মিলেছে। অন্যদিকে খুব অল্প ভোটের ব্যবধানে এবিভিপি জিততে পারেনি সহ সভাপতি পদটি। প্রসঙ্গত শুক্রবারই দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছিল। শনিবার নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়। প্রসঙ্গত, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন সব দলের কাছেই একটি প্রেস্টিজ ফাইট ছিল। বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট, তার আগে দিল্লির ছাত্র সংসদ ভোটে এবিভিবির (ABVP) বিপুল জয় যুব সমাজের মতামতের প্রতিফলন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে প্রচারে নেমেছিলেন খোদ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী কিন্তু এদিনের ফলাফলে তাঁকে ফের হতাশ হতে হল। যা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি গেরুয়া শিবির।

    কোন প্রার্থী কত ভোটে জিতলেন 

    সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন এবিভিপি (ABVP) প্রার্থী তুষার দেধা, তাঁর জয়ের ব্যবধান ৩,৭২২ ভোট।

    সহ-সভাপতি পদে জয়লাভ করেছেন কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠনের অভি দাহিয়া, মাত্র ৯৪০ ভোটে পরাস্ত হয়েছেন এবিভিপি প্রার্থী সুশান্ত ধানকার।

    সম্পাদক পদে জয়লাভ করেছেন এবিভিপি প্রার্থী অপরাজিতা, তাঁর জয়ের ব্যবধান ১২,৮২০ ভোট।

    সহ-সম্পাদক পদে জয় লাভ করেছেন এবিভিপি প্রার্থী শচীন বৈশ্লা। তাঁর জয়ের ব্যবধান ৯,৭৭৫ ভোট।

    ট্যুইট কিরণ রিজিজুর 

    এভিপির এই বড় জয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজিজু। তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে এবিভিপি (ABVP) প্রার্থীদের অভিনন্দন যেমন জানিয়েছেন, পাশাপাশি রাহুল গান্ধীকেও কটাক্ষ করেছেন।

    দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫২টির মধ্যে ৩৪টি কলেজে জিতল এবিভিপি

    সেন্ট্রাল প্যানেল ছাড়াও বিশ্ববিদ্য়ালয়ের অন্তর্গত কলেজগুলিরও ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। অখিল ভারতের বিদ্যার্থী পরিষদ ছাড়াও কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন এনএসইউআই, সিপিএম-এর ছাত্র সংগঠন এসএফআই, সিপিআই (এম এল)-এর ছাত্র সংগঠন আইসা এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নির্বাচনের তত্ত্বাবধানে দায়িত্বে ছিলেন চন্দ্রশেখর। প্রধান নির্বাচন কমিশনের কথায়, মোট ৪২ শতাংশ ভোট পড়েছিল এই নির্বাচনে। যেখানে প্রায় একলাখ ছাত্র-ছাত্রী ভোটদান করেছিল। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত ১৭টি কলেজে জয় পেয়েছে কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন, অন্যদিকে এবিভিপি জিতেছে ৩৪টি কলেজে। করোনাকালে বিগত বছরগুলিতে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন বন্ধ ছিল। শেষবারের মতো ২০১৯ সালে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়। সেবারও চারটি প্যানেলের মধ্যে তিনটিতে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল এবিভিপি (ABVP) প্রার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: পুজোয় দার্জিলিঙে ফের যানজটে নাকাল হবেন পর্যটকরা, হেলদোল নেই রাজ্যের

    Darjeeling: পুজোয় দার্জিলিঙে ফের যানজটে নাকাল হবেন পর্যটকরা, হেলদোল নেই রাজ্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিঙে হোটেল ফাঁকা নেই। ট্রেনের টিকিটও প্রায় শেষ। পুজোর পর্যটন মরশুমে টয় ট্রেন, টাইগার হিলের আকর্ষণে দলে দলে দেশ বিদেশের পর্যটকরা দার্জিলিঙে (Darjeeling) ছুটে আসবেন। কিন্তু,যানজট যন্ত্রণায় একরাশ বিরক্তি নিয়ে তাঁরা ঘরে ফিরবেন, এই আশঙ্কা পর্যটন ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দা, সকলের।

    দার্জিলিংয়ে কেন এত যানজট? (Darjeeling)

    ব্রিটিশ আমলের পর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে আর পাহাড়ের পরিকাঠামো, বিশেষ করে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বিকল্প রাস্তা হয়নি। পার্কিং জোন নেই বললেই চলে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যানবাহনের সংখ্যা বহুগুণ বেড়েছে। এর ফলে যানজটে হাঁসফাঁস করছে দার্জিলিং (Darjeeling)। পানীয় জলের সঙ্কট ও যানজটের জন্য দার্জিলিং থেকে পর্যটকরা এক সময় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। পরবর্তীতে টয় ট্রেনের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে আবার পর্যটকরা দলে দলে পাহাড়মুখো হয়েছেন। ২০১১ সালে তৃণমূল সরকার  রাজ্যে ক্ষমতায় আসার পর  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহুবার পাহাড়ে এসেছেন। নানা উন্নয়নের কথা ঘোষণা করেছেন, ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন বলে দাবিও করেছেন। তাঁদের সহযোগী গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (জিটিএ)ও কিছুই করেনি। সেকারণেই পাহাড়জুড়ে যানজট সমস্যা ক্রমে বেড়ে চলেছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও অবহেলিতই থেকে গিয়েছে দার্জিলিং পাহাড়। এবারও পুজোর ভ্রমণে দলে দলে পর্যটক দার্জিলিঙে আসবেন। তাতে যানজট সমস্যা আরও তীব্র হবে। এনিয়ে পাহাড়বাসীও চিন্তিত। কেননা পর্যটকরা দলে দলে আসায় পাহাড়ের রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা বাড়বে। যানজট ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করবে। 

    পাহাড়ে যানজট সমস্যা নিয়ে কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    শুধু পর্যটকরাই নয়,দার্জিলিঙের (Darjeeling) বাসিন্দারাও নাজেহাল হচ্ছেন। পাহাড়ের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়লে জরুরীভিত্তিতে সমতল শিলিগুড়িতে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যেতে  যানজটের কারণে দীর্ঘক্ষণ সময় চলে যায়। দার্জিলিং পুলবাজারের বাসিন্দা গৌলন শেরপা, চক বাজারের দীপেন ঠাকুরিরা বলেন, সুভাষ ঘিষিং দার্জিলিং গোর্খা হিল কাউন্সিলের দায়িত্বে থাকার সময় শিলিগুড়ি থেকে কার্শিয়াং পর্যন্ত রোহিনীর রাস্তা তৈরি করেছিলেন। তা নাহলে দার্জিলিঙের অবস্থা আরও শোচনীয় হত। রাজ্য সরকার, জিটিএ পরিকল্পিত উন্নয়নের ভাবনায় দার্জিলিংকে যানজট মুক্ত করার জন্য কিছুই করছে না। এই অবহেলায় যানজটের পাশাপাশি গাড়ির ধোঁয়ায় দার্জিলিং বায়ু দূষণে জর্জরিত। আগামী দিনে এই দূষণের কারণে দার্জিলিং পর্যটক শূন্য হয়ে পড়তে পারে।

    পাহাড়ের সামগ্রিক উন্নয়নের দায়িত্বে থাকা জিটিএ কী করছে?

    জিটিএ-র চিফ এক্সিকিউটিভ অনিত থাপা বলেন, সম্প্রতি আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, পাহাড়ের পর্যটন কেন্দ্রগুলিকে দার্জিলিং পাহাড়ের প্রধান রাস্তার সঙ্গে যুক্ত করতে কিছু বাইপাস তৈরি করা হবে। এতে মূল রাস্তায় যানজট দেখা দিলে সেই বিকল্প রাস্তা দিয়ে সহজেই গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে, যানজটও কমবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Slams Pak: ‘‘অপরাধ করাটা অভ্যাস’’! কাশ্মীর ইস্যুতে রাষ্ট্রসঙ্ঘে পাকিস্তানকে তুলোধোনা ভারতের

    India Slams Pak: ‘‘অপরাধ করাটা অভ্যাস’’! কাশ্মীর ইস্যুতে রাষ্ট্রসঙ্ঘে পাকিস্তানকে তুলোধোনা ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানকে তুলোধোনা করল ভারত। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ৭৮তম অধিবেশনে পাকিস্তান কাশ্মীর (India Slams Pak) ইস্যু উত্থাপন করেন পাক প্রধানমন্ত্রী, যার পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র আক্রমণ শানান রাষ্ট্রসঙ্ঘে ভারতের ফার্স্ট সেক্রেটারি পেতাল গেহলট। পাকিস্তানকে কড়া ভাষায় জানানো হয়, অধিকৃত কাশ্মীরকে (India Slams Pak) দখলমুক্ত করার জন্য। এর পাশাপাশি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদকে সরাসরি সমর্থন, ফান্ডিং এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেন ভারতের প্রতিনিধি। প্রসঙ্গত শুক্রবারই রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ অধিবেশনে পাকিস্তানের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুল হক কাকার এদিন ফের দাবি করেন যে কাশ্মীর সমস্যার সমাধানই নাকি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে শান্তি আনতে পারে।  পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তীব্রভাবে নিশানা করেন রাষ্ট্রসঙ্ঘে ভারতের প্রতিনিধি পেতাল গেহলট।

    কী বললেন ভারতের প্রতিনিধি

    ভারতের প্রতিনিধি এদিন বলেন, ‘‘ভারতের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও বিদ্বেষপূর্ণ প্রচার চালানোর জন্য এই ফোরামকে অপব্যবহার করছে পাকিস্তান। এই অপরাধ করা পাকিস্তানের (India Slams Pak) অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের সদস্য দেশ এবং অন্যান্য বহুপাক্ষিক সংগঠন ভালোভাবেই জানে যে পাকিস্তান মানবাধিকার রক্ষার ইস্যুতে ডাহা ফেল। সেখান থেকেই নজর ঘোরাতে বারংবার কাশ্মীর ইস্যুর কথা তোলে পাকিস্তান। আমরা অবশ্য আরও বলতে চাই যে জম্মু ও কাশ্মীর ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। এটি ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখের সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলি সম্পূর্ণরূপে ভারতের অভ্যন্তরীণ। আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করার কোনও অধিকার পাকিস্তানের নেই।’’

    সন্ত্রাসের মদতদাতা পাকিস্তান

    সন্ত্রাসকে ফান্ডিং সমেত ভারতে সন্ত্রাসবাদী (India Slams Pak) হামলায় মদত দেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগ রয়েছে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। সাম্প্রতিক অতীতে পুলওয়ামার হামলাতেও পাকিস্তানের যোগ পাওয়া যায়। এর পরবর্তীকালে ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার বিলোপ সাধন করে মোদি সরকার। ৩৭০ ধারার মাধ্যমে কাশ্মীরকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের ফাটল অনেক চওড়া হয়ে যায়। অন্যদিকে ৩৭০ ধারা উঠে যাওয়ার পর স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে দেখা যায় কাশ্মীরকে। সব থেকে বেশি বলিউড এবং হলিউডের ছবির শ্যুটিংও শুরু হয় সেখানে। হোটেলগুলোতেও গিজগিজ করতে থাকে পর্যটকদের ভিড়ে। তার মাঝে ফের একাধিকবার জঙ্গি হামলার প্রয়াস চালায় পাকিস্তান। চলতি বছরের জুন মাসেই বিদেশমন্ত্রী জয়শংকর এই নিয়ে বলেছিলেন, ‘‘ভারত নিজেদের প্রতিবেশীদের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক বজায় রাখে। তবে পাকিস্তান সেই ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। আমরা সন্ত্রাসবাদকে মেনে নিতে পারি না। পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে বসার ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদ কোনও ভিত্তি হতে পারে না।’ ভারতের স্পষ্ট বার্তা, পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে বসতে তাদের কোনও আপত্তি নেই। তবে তার জন্য পাকিস্তানকে সন্ত্রাসবাদের পথ ছাড়তে হবে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah Metro: স্টেশন তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে, গঙ্গার নিচে যাত্রী নিয়ে কবে ছুটবে মেট্রো?

    Howrah Metro: স্টেশন তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে, গঙ্গার নিচে যাত্রী নিয়ে কবে ছুটবে মেট্রো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী কয়েক মাসের মধ্যে গঙ্গার নিচে দিয়ে চালু হতে চলেছে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো। হাওড়া ময়দান থেকে হাওড়া মেট্রো স্টেশন (Howrah Metro) হয়ে গঙ্গার নিচে দিয়ে মেট্রো পৌঁছে যাবে কলকাতায়। বেশ কয়েকবার গঙ্গার নিচে দিয়ে ট্রায়াল রানের কাজও ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। এখন গঙ্গার দুই পাড়ে মাটির তলায় মেট্রো স্টেশনের শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। একই সঙ্গে মেট্রো স্টেশনের উপরেও যাত্রী স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য নানা পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছে জোরকদমে। কাজ প্রায় শেষের পথে। আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যেই প্রকল্পের কাজ শেষ করে মেট্রো পরিষেবা শুরু করতে তৎপর মেট্রো কর্তৃপক্ষ।

    হাওড়া থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মেট্রোর কত স্টেশন রয়েছে?

    কলকাতা মেট্রোর এই রুট হাওড়া ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড বা ধর্মতলা পর্যন্ত প্রায় ৪.৮ কিলোমিটার দীর্ঘ। যেখানে থাকছে মোট ৪টি আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো স্টেশন। হাওড়া ময়দান, হাওড়া স্টেশন (Howrah Metro), মহাকরণ ও এসপ্ল্যানেড বা ধর্মতলা। প্রতি ১২ মিনিট অন্তর চলবে মেট্রো। আপাতত রোজ সারাদিন ট্রায়াল রান হচ্ছে, যা ইতিমধ্যেই শেষের পথে।

    হাওড়া মেট্রো স্টেশনে (Howrah Metro) মাটি থেকে কতটা নিচে?

    রেল সূত্রে জানা গেছে, হাওড়া মেট্রো স্টেশনের গেট তৈরি হচ্ছে হাওড়া রেল স্টেশনের ধাঁচে। লাল টেরাকোটা দিয়ে মুড়ে ফেলা হচ্ছে গেটের একাংশ। এটি দেশের দ্বিতীয় গভীরতম মেট্রো স্টেশন হতে চলেছে। যা গভীরতম মেট্রো স্টেশন পুণে মেট্রোর সিভিল কোর্ট স্টেশনের পর। সবথেকে বেশি হাওড়া মেট্রো স্টেশনে (Howrah Metro) ৩২টি এএফসি ও পিসি গেট বসানো হচ্ছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এই গেট দিয়ে প্রতি মিনিটে ৪৫ জন যাত্রী ঢুকতে ও বের হতে পারবেন। যাত্রীরা কোন দিক থেকে কোন দিকে যাবেন তার জন্যে ২০টি জায়গায় দিক নির্দেশিকা বোর্ড থাকবে। ঢোকা বের হওয়া নিশ্চিত করতে বিভিন্ন তল মিলিয়ে ২৭টি এসক্যালেটর ও ৭টি লিফট থাকছে। মাটি থেকে ৩৫ মিটার নিচে এই মেট্রো স্টেশন তৈরি হচ্ছে। 

    স্টেশনের ভিতরে তৈরি হচ্ছে সব রকম আধুনিক যাত্রী পরিষেবার জন্যে পরিকাঠামো। অন্য স্টেশনের মতো আত্মহত্যা বা দুর্ঘটনা এড়াতে ইতিমধ্যেই বসে গেছে  স্লাইডিং ডোর, লিফট ও এসক্যালেটর। তবে, টিকিট চেকিং মেশিন হাওড়া ময়দানে বসে গেলেও হাওড়া স্টেশনে তার তোড়জোড় চলছে। হাওড়া স্টেশনের ওল্ড কমপ্লেক্সের ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম শুরু হচ্ছে যে জায়গা থেকে তারপর ছিল ১৬ নম্বর রেল লাইন। এই  রেললাইনটি হাওড়া স্টেশনের সব থেকে পুরানো রেল লাইন বলে মনে করেন ঐতিহাসিকরা। পরবর্তীকালে আধুনিক হাওড়া  স্টেশন তৈরি হলে ১৬ নম্বর  রেললাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে সেখানে গড়ে ওঠে গুডস ট্রেনের জন্য মালপত্র আদান-প্রদানের অফিস। ১৬ নম্বর রেললাইন ছাড়াও ১৭ নম্বর রেললাইন পর্যন্ত অনেকটাই জায়গা আছে যেখানে রেলের পুরানো কয়েকটি অফিস ও গোডাউন ছিল। এই পুরনো অফিসগুলির বেশ কিছু ভেঙে সেখানে তৈরি হচ্ছে মেট্রো স্টেশনে কাজ।

    ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১৭ নম্বর প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে যে পুরানো রাস্তা ছিল সেই রাস্তার ফুট ওভারব্রিজ ভেঙে ফেলা হয়েছে। মেট্রো চালু হলে এই দুটি প্ল্যাটফর্মের মধ্যে ওল্ড কমপ্লেক্স থেকে নিউ কমপ্লেক্স এ যাত্রীরা চলাচল করার জন্য তৈরি হচ্ছে একটি পাতাল পথ বা আন্ডারগ্রাউন্ড সাবওয়ে। তার উপরেই রয়েছে মেট্রোর স্টেশনের দুটি প্রবেশ ও প্রস্থান পথ। যারা ওল্ড কমপ্লেক্স থেকে মেট্রো ধরতে যাবেন তাদের জন্য ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের সামনে এবং যারা নিউ কমপ্লেক্স থেকে মেট্রো ধরতে আসবেন। তাদের জন্য ১৭ নম্বর প্ল্যাটফর্মের দিকে দুটি মেট্রোর গেট পাশাপাশি তৈরি হয়েছে। মেট্রো স্টেশনের শেষ প্রান্তটি রয়েছে হাওড়া ময়দান এর দিকে বঙ্কিম ব্রিজের সামনে।

    কী বললেন মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক?

    মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, সম্পূর্ণভাবে আধুনিক যাত্রী পরিষেবা গড়ে তোলা হচ্ছে হাওড়া ময়দান, হাওড়া স্টেশন (Howrah Metro) সহ অন্যান্য মেট্রো স্টেশনগুলিতে। মেট্রো রেলের স্টেশনটি তৈরি হচ্ছে হাওড়া স্টেশনের ১৪ ও ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১৭ নম্বর প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার মাঝখানের অংশে। যেটি হাওড়া স্টেশন সংলগ্ন হাওড়া লঞ্চঘাট থেকে ডিআরএম ভবনের পাশ দিয়ে সরাসরি মেট্রো স্টেশনে যাওয়া যাবে। মেট্রো রেলের পরিকাঠামো তৈরির কাজ শেষ পর্যায়ে। খুব দ্রুত মেট্রো চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Canada: নিজ্জরের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক হত কানাডার গোয়েন্দাদের! চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি নিহত জঙ্গির ছেলের

    Canada: নিজ্জরের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক হত কানাডার গোয়েন্দাদের! চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি নিহত জঙ্গির ছেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডা (Canada) শুধুমাত্র যে খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জরকে আশ্রয় দিয়েছিল এমনটাই নয়। সে দেশের গোয়েন্দারা নাকি নিয়মিত বৈঠকও করত এই খালিস্থানি জঙ্গির সঙ্গে। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে কানাডার সংবাদ মাধ্যমগুলির সৌজন্যে। অর্থাৎ এতদিন ধরে ভারত যা দাবি করছিল তা সত্য বলে প্রমাণিত হল। পাকিস্তানের মতো কানাডা যে জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে, ভারতের এই দাবি এবার সিলমোহর পেল। নিজ্জরের নিরাপত্তার দায়িত্বভারও গ্রহণ করেছিল সে দেশের গোয়েন্দারা, একথা যে অন্য কেউ বলছে তা নয় নিহত খালিস্থানি জঙ্গি নিজ্জরের ছেলে এই স্বীকারোক্তি দিচ্ছেন।  ভারতের এই দাবি সত্য প্রমাণ হওয়ার পরে কানাডা (Canada) প্রশাসনের কাছে কি আর কোনও উত্তর রইল? এমনটাই প্রশ্ন ওয়াকিবহাল মহলের।

    কী বলছে নিজ্জরের ছেলে 

    প্রসঙ্গত, খালিস্থানপন্থী নিজ্জর চলতি বছরের ১৮ জুন শিখ গুরুদোয়ারার সামনে গুলিবিদ্ধ হন। নিজ্জরের ছেলে বলরাজ সিং নিজ্জর সে দেশের সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তাঁর বাবা সাপ্তাহিকভাবে বৈঠক করতেন কানাডার (Canada) গোয়েন্দাদের সঙ্গে। কখনও কখনও এই বৈঠক সপ্তাহে একবার হতো বা দুইবার হতো। শুধু তাই নয় বলরাজ সিং এও জানিয়েছেন যে কানাডার গোয়েন্দাদের সঙ্গে তাঁর বাবা শেষবারের মতো বৈঠকও  হয়েছে, মৃত্যুর দু’দিন আগে। বলরাজের কথায়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে এই ঘন ঘন বৈঠক শুরু হয়। নিহত খালিস্তানি জঙ্গি নিজ্জরের  ছেলে আরও জানিয়েছেন, কানাডার (Canada) গোয়েন্দারা তাঁর বাবাকে বাড়িতে থাকতেই পরামর্শ দিয়েছিলেন।

    জনসমর্থন হারানো ট্রুডো খালিস্তানি জঙ্গিদের প্রশ্রয় কেন দিচ্ছে

    কানাডার (Canada) একাধিক সংবাদ সংস্থার রিপোর্ট বলছে, সে দেশে জনসমর্থ হারিয়েছেন ট্রুডো। যে কোনও সময়ই ভোট হলে তাঁরা পরাজয় নিশ্চিত বলেও জানাচ্ছেন সমীক্ষকরা। এহেন পরিস্থিতিতে ক্ষমতা ধরে রাখতেই কি শিখ উগ্রবাদীদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন ট্রুডো? এমন প্রশ্নও শোনা যাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: ইসরোর ডাকে সাড়া দিচ্ছে না ঘুমন্ত বিক্রম ও প্রজ্ঞান, চেষ্টা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা

    Chandrayaan 3: ইসরোর ডাকে সাড়া দিচ্ছে না ঘুমন্ত বিক্রম ও প্রজ্ঞান, চেষ্টা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত অগাস্টের ২৩ তারিখে চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করেছিল ল্যান্ডার বিক্রম। তারপর চালিয়েছে একাধিক খোঁজ। বিক্রমের পেট থেকে গুটিগুটি পায়ে বের হয়েছিল প্রজ্ঞান (Chandrayaan 3)। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সূর্য অস্ত গেলে ঘুমিয়ে পড়ে প্রজ্ঞান ও বিক্রম। এরপরে জানা গিয়েছিল, দক্ষিণ মেরুতে সূর্যোদয় হলে পুনরায় বিক্রম এবং প্রজ্ঞানের ঘুম ভাঙানোর চেষ্টা করা হবে। তবে শুক্রবার ইসরোর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, চন্দ্রপৃষ্ঠের ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞানের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা তাঁরা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে এখনও পর্যন্ত সফল হতে পারেননি।

    বিক্রম-প্রজ্ঞানের কাছ থেকে কোনও সিগন্যাল আসছে না

    ইসরোর বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিক্রম বা প্রজ্ঞানের কাছ থেকে কোনও সিগন্যাল আসছে না পৃথিবীতে। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৪৮ মিনিট নাগাদ এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছে ইসরো। তাতে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা লিখেছ, ‘‘চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3) অভিযানের খবর: বিক্রম ল্যান্ডার এবং প্রজ্ঞান রোভারের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত তাদের কাছ থেকে কোনও সিগন্যাল এসে পৌঁছয়নি। তবে তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা জারি থাকবে।’’

    সূর্যের আলো থেকেই শক্তি সংগ্রহ করত বিক্রম ও প্রজ্ঞান

    প্রসঙ্গত, গত ২ সেপ্টেম্বর স্লিপ মোডে পাঠানো হয়েছিল ল্যান্ডার এবং রোভারকে (Chandrayaan 3)।কারণ তখনই চন্দ্রপৃষ্ঠের সূর্য অস্ত যায়। সূর্যের আলো না থাকলে চন্দ্রপৃষ্ঠে কাজ করা বিক্রম বা রোভারের পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ প্রয়োজনীয় শক্তি তারা সূর্য থেকেই সংগ্রহ করে। চাঁদে (Chandrayaan 3) সূর্যের আলো থাকতেই প্রয়োজনীয় গবেষণা এবং অনুসন্ধানের কাজ শেষ করে নেই ইসরো, কারণ চন্দ্রপৃষ্ঠে সূর্য অস্ত গেলে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে নেমে যায় আর এত বিপুল ঠান্ডায় যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যেতে পারে। তবে এখনও হাল ছাড়তে নারাজ ইসরো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে এবার ক্ষতিপূরণের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেল। এ সংক্রান্ত ক্ষতিপূরণ বাড়ানোর প্রস্তাব রেল মন্ত্রকের (Indian Railway) কাছে পাঠিয়েছিল রেলবোর্ড। রেলমন্ত্রকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রায় ১০ গুণ বাড়তে চলেছে। জখম, গুরুতর জখম এবং মৃত্যু সবকিছুতেই এবার থেকে বাড়তি ক্ষতিপূরণ দেবে রেল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুন মাসে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনা (Indian Railway) কেড়ে নিয়েছিল বহু মানুষের প্রাণ। এতদিন পর্যন্ত রেলওয়ে আইনের ১২৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হত। তবে ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ক্ষতিপূরণে নিয়ম কার্যকর হয়েছে। রেল সূত্রে খবর, এর আগে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ সংক্রান্ত পরিবর্তন করা হয়েছিল ২০১২ এবং ২০১৩ সালে।

    ক্ষতিপূরণের অঙ্ক

    নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রেল দুর্ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে সেই পরিবারকে দেওয়া হবে ৫ লাখ টাকা। আগে রেলের তরফ থেকে দেওয়া হতো ৫০ হাজার টাকা। শুধুমাত্র বড়সড়ো রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এমন নয়, রেলের লেভেল (Indian Railway) ক্রসিংয়ের কারও মৃত্যু হলেও ক্ষতিপূরণের একই অঙ্ক বজায় থাকবে। অন্যদিকে গুরুতর জখমদের আগে রেলের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হতো ২৫ হাজার টাকা। বর্তমানে দশ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। আবার অল্প জখমদের ক্ষেত্রে পাওয়া যেত ৫ হাজার টাকা, এবার সেটাও ১০ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে ১৫,০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিত রেল এবার থেকে সেই অঙ্কের পরিমাণ করা হয়েছে দেড় লাখ টাকা।

    কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ম কার্যকর হবে না

    এইসব নিয়মগুলোই কার্যকর থাকবে রেলে দুর্ঘটনার (Indian Railway) ক্ষেত্রে। তবে কোনও ব্যক্তি যদি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রেলওয়ে ট্রাকে তাহলে মিলবে না ক্ষতিপূরণ। আবার অবৈধভাবে লাইন পার হওয়ার সময় ওভারহেডের বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণ দেবে না রেল। ট্রেনের মধ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও সে ক্ষেত্রে রেল কোন ক্ষতিপূরণ দেয় না। এর পাশাপাশি জখমদের চিকিৎসার খরচেও এগিয়ে এসেছে রেল। জানা গিয়েছে আগে প্রতিদিনের চিকিৎসা খরচ চালানোর জন্য ৩০০ টাকা করে দেওয়া হত। এখন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হাসপাতালের যাবতীয় চিকিৎসার খরচ বহন করবে রেল এবং প্রতিদিন ৩,০০০ টাকা করে পাওয়া যাবে। এই টাকার পরিমাণ প্রতি ১০ দিন অন্তর অ্যাকাউন্টে ঢুকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share