Tag: Bengali news

Bengali news

  • Tarkeswar: শ্রাবণের প্রথম সোমবার! শিবভক্তদের ভিড়ে ঠাসা তারকেশ্বর, ৬ জোড়া ট্রেন পূর্ব রেলের

    Tarkeswar: শ্রাবণের প্রথম সোমবার! শিবভক্তদের ভিড়ে ঠাসা তারকেশ্বর, ৬ জোড়া ট্রেন পূর্ব রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রাবণের প্রথম সোমবার। দেশজুড়ে কোটি কোটি ভক্ত আজ মেতেছেন দেবাদিদেব মহাদেবের আরধনায়। পুরাণ বলে, শ্রাবণের সোমবার হল শিবের জন্মবার। তাই এইসময় মহাদেব ভক্তদের প্রতি বিশেষ প্রসন্ন হন। পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে জনপ্রিয় শৈব তীর্থ তারকেশ্বর (Tarkeswar)। ফি বছর লাখ লাখ ভক্ত পায়ে হেঁটে জল নিয়ে যান মহাদেবের উদ্দেশে। চলতি বছরের শ্রাবণের পয়লা সোমবারে লক্ষাধিক পূর্ণাথীর ভিড় দেখা গেল তারকেশ্বর মন্দিরে। 

    চলতি বছরে শ্রাবণ মাসে ৮টি সোমবার পাবেন ভক্তরা

    প্রথা অনুযায়ী, মূলত প্রতি বছর গুরু পূর্ণিমার দিন থেকে শুরু হয় এখানে শ্রাবণী মেলা। রাখী পূর্ণিমার দিন পর্যন্ত চলে মেলা। বাংলা পঞ্জিকা মতে, চলতি বছরের শ্রাবণ মল মাস। এবছর তাই মোট ৮টি সোমবার পাবেন ভক্তরা মহাদেবের মাথায় জল ঢালতে। ১৭ আষাঢ় অর্থাৎ গুরু পূর্ণিমার দিন থেকে শুরু হয়েছে শ্রাবণী মেলা, দুই মাস চলবে এই মেলা। শেষ হবে আগামী ১২ ভাদ্র রাখী পূর্ণিমার দিন।

    তীর্থযাত্রীদের কথা মাথায় রেখে ৬ জোড়া অতিরিক্ত ট্রেন চালাচ্ছে পূর্ব রেলওয়ে 

    লাখ লাখ ভক্ত পাড়ি দেবেন তারকেশ্বরের (Tarkeswar) উদ্দেশে। তাই তাদের যাতায়তে যেন কোনও অসুবিধা না হয়, তার প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিয়েছে ভারতীয় রেল। মোট ৬ জোড়া অতিরিক্ত ট্রেন চালানো হচ্ছে তারকেশ্বরের রুটে। প্রশাসনের তরফে জানা গিয়েছে, মেলা উপলক্ষে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে পূর্ণার্থীদের সুরক্ষার স্বার্থে। তারকেশ্বরের (Tarkeswar) মূল মন্দিরে প্রবেশের আগে মোট আটটি ড্রপ গেট করেছে প্রশাসন। রয়েছে সাতটি পুলিশি সহায়তা ক্যাম্প, চারটি স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্যাম্প। পাশাপাশি মন্দির সংলগ্ন দুধপুকুর হল ভক্তদের অন্যতম আস্থার কেন্দ্র। এখানে স্পিড বোট সহ সর্বক্ষণ হাজির থাকছে বিপর্যয় মোকাবিলার একটি দল। ২৪ ঘণ্টার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে ফায়ার ব্রিগেডের একটি টিম। মোতায়েন করা হয়েছ বোম্ব ডিসপোশাল টিমও। তীর্থযাত্রীদের কথা মাথায় রেখে রাস্তায় পর্যাপ্ত পানীয় জল ও আলোর ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • EPF Interest Hike: চাকরিজীবীদের মুখে হাসি! পিএফ-এ সুদের হার বৃদ্ধি কেন্দ্রের, জানুন নতুন রেট

    EPF Interest Hike: চাকরিজীবীদের মুখে হাসি! পিএফ-এ সুদের হার বৃদ্ধি কেন্দ্রের, জানুন নতুন রেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও চওড়া হলো বেতনভোগী চাকরিজিবীদের মুখের হাসি। সোমবার, প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদের হার (EPF Interest Hike) বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলো মোদি সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে আগের তুলনায় অতিরিক্ত ০.০৫ শতাংশ সুদ বেশি মিলবে। এই মর্মে, এদিন ইপিএফও-র সব অফিসকে নোটিস পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। কেন্দ্রের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রক বলেছে, ‘‘কর্মচারী ভবিষ্যৎ তহবিল প্রকল্পে ১৯৬২ এর অনুচ্ছেদ ৬০(১) অনুযায়ী, ২০২২-২৩ সালের জন্য প্রভিডেন্ট ফান্ড (Provident Fund) স্কিমের প্রতিটি সদস্যের অ্যাকাউন্টে ৮.১৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে।” 

    কত হলো সুদের হার?

    এর আগে, ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে এই সুদের হার ছিল ৮.৬৫ শতাংশ। সেখান থেকে কমিয়ে ২০২০-২১ অর্থবর্ষে পিএফ-এর সুদের হার ছিল ৮.৫ শতাংশ। ২০২০-২১ সালে সেই হারই বহাল রাখা হয়েছিল। তবে ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তা কমিয়ে ৮.১ শতাংশ করা হয়েছিল। ১৯৭৭ সালের পর এটাই পিএফ-এর সর্বনিম্ন সুদের হার। তবে আজ বিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্র সরকারের তরফে জানিয়ে দেওয়া হলো পিএফ-এর সুদের হার (EPF Interest Hike) বাড়ানো হচ্ছে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের জন্য। আজকের সিদ্ধান্তের ফলে, এখন থেকে চাকরিজীবীদের পিএফে সুদের হার হলো ৮.১৫ শতাংশ। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের ফলে দেশের ছ’কোটি সরকারি ও বেসরকারি চাকরিজীবী উপকৃত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। 

    কেন প্রয়োজন প্রভিডেন্ট ফান্ড?

    ইপিএফ স্কিম বেতনভোগী কর্মচারীদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO) এই তহবিল পরিচালানা করে। অবসরকালীন সুবিধা ছাড়াও কর্মচারীদের অবসর গ্রহণের পরে আর্থিক নিরাপত্তা দেয় এই প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা। এই তহবিলে (EPF Interest Hike) প্রতি মাসে একজন কর্মচারী তাদের উপার্জনের ১২ শতাংশ জমা দেন। কর্মীদের পাশাপাশি মালিকপক্ষও ১২ শতাংশ অবদান জমা করে। তার মধ্যে নিয়োগকর্তার পক্ষ থেকে ৩.৬৭ শতাংশ প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়। বাকি ৮.৩৩ শতাংশ যায় কর্মচারী পেনশন স্কিমে(EPS)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aliah University: দুর্নীতিতে অভিযুক্ত নেতারা! আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএমসিপি ইউনিটের গণ ইস্তফা

    Aliah University: দুর্নীতিতে অভিযুক্ত নেতারা! আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএমসিপি ইউনিটের গণ ইস্তফা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতিতে মদত দিচ্ছেন সংগঠনের নেতারা, এমন অভিযোগ জানিয়ে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aliah University) তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ইউনিটের সব নেতা একযোগে পদত্যাগ করলেন। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্ক সার্কাস এবং নিউ টাউন ক্যাম্পাসের বিক্ষুব্ধ পদাধিকারীরা ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন সংগঠনের রাজ্য সভাপতি তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যকে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মীর সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছেন পদত্যাগীরা। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা তৃণাঙ্কুর বলেন, ‘‘সব অভিযোগও খতিয়ে দেখা হবে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘এটা একেবারেই সংগঠনের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমরা খুব তাড়াতাড়ি নতুন কমিটি তৈরি করব। তবে আমরা নিশ্চিত যে, আলিয়ার পড়ুয়ারা আগের মতোই টিএমসিপির সঙ্গেই রয়েছে।’’ তবে পড়ুয়াদের মধ্যে যে পরিমাণে ক্ষোভ জমছে তাতে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এই নেতার বিবৃতিতে যে চিঁড়ে ভিজবে না তা বলা বাহুল্য।

    সংখ্যালঘু ছাত্রদের জন্য মমতার আমলেই গড়ে ওঠে এই বিশ্ববিদ্যালয়

    শুধুমাত্র সংখ্যালঘু পড়ুয়াদের জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয় (Aliah University) তৈরি হয় তৃণমূলের আমলেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি ক্যাম্পাস তৈরি করেন। তবে দীর্ঘ দিন ধরেই নানা রকমের অভিযোগ উঠছিল বলে জানা গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী উপাচার্য নেই দীর্ঘদিন ধরেই। সম্প্রতি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এই সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছেন। কেরলের অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস এম ওয়াহাবের নাম অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য হিসাবে ঘোষণা করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলছেন বিক্ষুব্ধ ছাত্র নেতারা?  

    বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউটাউন ক্যাম্পাসের টিএমসিপি সাধারণ সম্পাদক ওয়াদিল আলম পদত্যাগের বিষয়ে বলেন, ‘‘আলিয়া মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এখানে নানা অনিয়ম চলছে। লেখাপড়া তো হচ্ছেই না, তার সঙ্গে একের পর এক দুর্নীতি হয়ে চলেছে। সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে বার বার অভিযোগ জানিয়েও কাজ না হওয়ায় আমরা ইস্তফার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’’ পদত্যাগীদের আরও দাবি, পড়ুয়ারাও ক্ষুব্ধ। একদিনে এই ক্ষোভ তৈরি হয়নি বলেও দাবি তাঁদের। পড়ুয়াদের স্বার্থপূরণ হয়নি বলেই পদত্যাগের এমন সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন তাঁরা। নানা অনিয়মের অভিযোগও তুলেছেন তাঁরা। যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aliah University) গেট থেকে সাইকেল স্ট্যান্ড তৈরিতে প্রতিটি ক্ষেত্রেই নাকি দুর্নীতি হয়েছে। টেন্ডার ছাড়াই একজনকে হোস্টেলের খাবারের কনট্রাক্ট দেওয়া হয়েছে। এসব নানা অভিযোগ উঠছে। যার বিরুদ্ধে এত অভিয়োগ সেই মীর সিদ্দিকি এদিন বলেন, ‘‘আমি সংগঠনের স্বার্থেই যা করার করেছি। কোনও অন্যায় কাজের সঙ্গে আমি যুক্ত নই।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Elections 2023: রাজ্যে আরও ১০ দিন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী, জানাল হাইকোর্ট

    Panchayat Elections 2023: রাজ্যে আরও ১০ দিন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী, জানাল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Elections 2023) পর্ব মিটে গেলেও রাজ্যে এখনও বিক্ষিপ্ত ভাবে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা ঘটছে। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় বাহিনীকে (Central Forces) আরও ১০ দিন রেখে দেওয়ার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের নেতৃত্বে ডিভিশন বেঞ্চ।

    পর্যায় ভিত্তিক বাহিনী প্রত্যাহার 

    সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে কেন্দ্রের আইনজীবী জানান, বাহিনীর সময়সীমা বাড়ানোয় আপত্তি নেই কেন্দ্রের। বাহিনী থাকার সময় ১০ দিন বাড়ানো সম্ভব। হাইকোর্টে (Calcutta High Court) হলফনামা দিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফেই বলা হয় যে এক সঙ্গে সব বাহিনী প্রত্যাহার না করে তারা দফায় দফায় তা প্রত্যাহারে আগ্রহী। এ ব্যাপারে রাজ্য সরকারের আইনজীবী আদালতে জানান, অবশিষ্ট ২৩৯ কোম্পানির বাহিনীর মধ্যে ১৩৯ কোম্পানি বাহিনী ইতিমধ্যে প্রত্যাহার করা হয়ে গিয়েছে। এরপর প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম তাঁর নির্দেশে বলেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকও যখন চাইছে তাহলে আরও ১০ দিন রাজ্যে বাহিনী রেখে দেওয়া হোক।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে আজ এক বেলায় ৭৩টি পঞ্চায়েত ভোট মামলার শুনানি

    তবে এ ব্যাপারে রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বাহিনীর যথাযথ সমন্বয় প্রয়োজন, বলে জানায় আদালত। নইলে বাহিনী রেখে দেওয়ার কোনও অর্থ হয় না। যে সব জায়গায় এখনও অশান্তি রয়েছে, সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কাজে লাগানো হোক। এর আগে হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর আরও ১০দিন পর্যন্ত থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। আজই সেই সময়সীমা শেষ হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজ্য থেকে বাহিনী প্রত্যাহারের কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আদালতের নির্দেশ, এখন কোথায় বাহিনী যাবে, তা ঠিক করবে কমিশন ও রাজ্য। সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাহিনী প্রত্যাহার করা হচ্ছে। বাহিনী প্রত্যাহারের জন্য প্রস্তুত স্পেশ্যাল ট্রেনও। যেমন খড়্গপুর থেকে রাজকোটের দিকে সোমবারই একটি স্পেশ্যাল ট্রেন রওনা দিচ্ছে। বিএসএফের ২০ কোম্পানি বাহিনী থাকবে তাতে। মেচেদা থেকে বেগুসরাই ও রাজকোটের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা সিআরপিএফের বড় বাহিনীর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে ভারত, কবে জানেন?

    Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে ভারত, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান সূচক হল জিডিপি (GDP)। একটি দেশের অভ্যন্তরে এক বছরে চূড়ান্তভাবে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার বাজারে সমষ্টিগত মূল্যই হল মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি। আগের বছরের তুলনায় পরের বছরে এই উৎপাদন যে হারে বাড়ে, সেটি হল জিডিপির প্রবৃদ্ধি। যাঁরা পলিসি তৈরি করেন, যাঁরা বিনিয়োগ করেন, যাঁরা ব্যবসা করেন এবং দেশের নাগরিকদের অর্থনৈতিক অবস্থা জানতে প্রয়োজন হয় জিডিপি জানার। এতে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা করতে এবং অর্থনীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয় অর্থনীতির রূপকারদের।

    বাড়ছে জিডিপি

    বিভিন্ন অর্থনৈতিক সমীক্ষার পূর্বাভাস অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, চলতি বছর বিশ্বে জিডিপি (GDP) বেড়েছে ২.৬ শতাংশ। গত বছর এটাই নেমে গিয়েছিল ৩.৩ শতাংশ। মুদ্রাস্ফীতি সহ নানা কারণে বিশ্বে জিডিপির হার সামান্য কমলেও, তা ফের বেড়েছে। এমতাবস্থায় জিডিপির পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার ও গোল্ডম্যান স্যাচ। ২০৭৫ সালের মধ্যে ভারত, আমেরিকা, চিন, রাশিয়া এবং অন্যান্য দেশের জিডিপির হার কেমন হবে, সে ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার ও গোল্ডম্যান স্যাচ। চলতি বছর মুদ্রাস্ফীতির হার অন্যান্য দেশের তুলনায় কম ছিল ভারতেই। এখানে মুদ্রাস্ফীতির হার পাঁচ শতাংশের কম ছিল। পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতির হার ৩৮ শতাংশ।

    সমীক্ষার পূর্বাভাস 

    আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার ও গোল্ডম্যান স্যাচের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৭৫ সালের মধ্যে ভারত হবে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির (GDP) দেশ। এই সময়সীমার মধ্যে বাড়বে আমদানি। আবিষ্কার এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও ঘটবে বিপ্লব। বেসরকারি সংস্থাগুলি আরও বেশি করে পাবে বিনিয়োগের পরিবেশ। একটি গবেষণায় গোল্ডম্যান স্যাচ জানিয়েছে, ভারতের বর্তমান জিডিপি দাঁড়িয়েছে ৩.৭৩৭ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারে। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ২০২৮ সালের মধ্যে ভারতে জিডিপির হার বাড়বে ৫.৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারে।

    আরও পড়ুুন: ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে মাঝ পথে বন্ধ হয়ে গেল জ্ঞানবাপী মসজিদ সমীক্ষার কাজ

    ২০৭৫ সালের মধ্যে এটাই লাফিয়ে গিয়ে দাঁড়াবে ৫২.৫ লক্ষ কোটি মার্কিন ডলারে। আমেরিকাকে পেছনে ফেলে অর্থনীতিতে এগিয়ে যাবে চিন। তার পরের জায়গাটাই হবে ভারতের। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতের অর্থনীতির উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গিয়েছিল। এই তিন মাসে ভারতে জিডিপি (GDP) বৃদ্ধির হার ছিল ৬.১ শতাংশ। কৃষি, উৎপাদন, খনি এবং নির্মাণ শিল্পে প্রভূত উন্নতির জেরেই বেড়েছিল জিডিপির হার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Investment Fraud: বিনিয়োগের নামে ৭০০ কোটি টাকার প্রতারণা! চিন থেকে নিয়ন্ত্রিত হতো চক্র

    Investment Fraud: বিনিয়োগের নামে ৭০০ কোটি টাকার প্রতারণা! চিন থেকে নিয়ন্ত্রিত হতো চক্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা! আর তাতেই ৭০০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিল প্রতারকরা (Investment Fraud)। জানা গিয়েছে, চিন থেকে বসেই নিয়ন্ত্রণ করা হতো গোটা চক্র। এত বড় প্রতারণা চক্রে সংযোগ পাওয়া গিয়েছে লেবাননের হিজবুল্লা জঙ্গি গোষ্ঠীরও। ভারত থেকে গোয়েন্দারা গ্রেফতার করতে সমর্থ হয়েছেন প্রতারণাচক্রের (Investment Fraud) বেশ কিছু দালালকে। শনিবার হায়দরাবাদ পুলিশ এই প্রতরণা চক্রের কথা সামনে এনেছে।

    কীভাবে চলতো প্রতারণা? 

    বাড়িতে বসেই সামান্য কাজের অফার দেওয়া হতো। কীরকর কাজ? ইউটিউবে ভিডিও লাইক করতে হবে অথবা গুগলে গিয়ে রিভিউ লিখতে হবে। ব্যস এইটুকু করলেই মিলবে মোটা অঙ্কের টাকা। এই ছিল প্রতারকদের ফাঁদ। এখানেই প্রতিবছর আটকে পড়েছেন হাজার হাজার ভারতীয়। সামান্য এই কাজের সঙ্গে দেওয়া হতো বিনিয়োগের প্রস্তাব। স্বল্প টাকার বিনিয়োগে মিলবে মোটা অঙ্কের রিটার্ন। প্রতারকদের (Investment Fraud) এই প্রতিশ্রুতিতে বিশ্বাস করেই টাকা রাখতেন অনেকে। যা চলে যেত সন্ত্রাসের ফান্ডে। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দারা। মহম্মদ মুনাওয়াল, অরুল দাস, সমীর খান, শাহ সুমীরকে গ্রেফতার করা হয়েছে হায়দরাবাদ থেকে। আহমেদাবাদ থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রকাশ মূলচাঁদ ভাই এবং কুমার প্রজাপতিকে। মুম্বই থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে গগন সোনী, পারভেজ এবং নইমুদ্দিন সেখকে।

    কী বলছে পুলিশ?

    হায়দরাবাদের পুলিশ কমিশনার বলেন,জনৈক শিবা কুমার নামের এক ব্যক্তির ২৮ লাখ টাকার প্রতারণা (Investment Fraud) বিষয় সামনে আসতেই তদন্ত শুরু হয়। সন্ধান মেলে ‘রাধিকা মার্কেটিং কোম্পানি’-এর। এখানেই মহম্মদ মুনাওয়ালের একটি অ্যাকাউন্ট ও ফোন নম্বর পাওয়া যায়। পরে জানা যায়, এই কোম্পানিতে অ্যাকাউন্ট খোলানোর বিনিময়ে প্রতারকরা পেত নগদ ২ লাখ টাকা। কিছু অ্যাকাউন্ট নিয়ন্ত্রিত হতো দুবাই থেকে। এই সংস্থায় যে টাকা ডিপোজিট হতো তার একটা বড় অংশ সন্ত্রাসের কাজে ব্যবহার হতো বলে জানতে পেরেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

     

    আরও পড়ুুন: দিল্লির প্রগতি ময়দানের নয়া কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Mosque: ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে মাঝ পথে বন্ধ হয়ে গেল জ্ঞানবাপী মসজিদ সমীক্ষার কাজ  

    Gyanvapi Mosque: ‘সুপ্রিম’ নির্দেশে মাঝ পথে বন্ধ হয়ে গেল জ্ঞানবাপী মসজিদ সমীক্ষার কাজ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে মাঝ পথে বন্ধ হয়ে গেল জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) সমীক্ষার কাজ। এদিন সোয়া ১১টা নাগাদ সুপ্রিম কোর্টে শুরু হয় এই মামলার শুনানি। তার আগেই ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের পাঠানো সমীক্ষক দলকে কাজ করতে বারণ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত।

    সমীক্ষায় স্থগিতাদেশ

    সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, আপাতত সেখানে স্থিতাবস্থা থাকুক। ততক্ষণ যেন কোনও খনন করা না হয়। এমন কোনও পদ্ধতিতেও যেন সমীক্ষা চালানো না হয়, যাতে সেই কাঠামোর ক্ষতি হয়। এর পাশাপাশি মুসলমান পক্ষকে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার নির্দেশও দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ২৬ জুলাই পর্যন্ত জ্ঞানবাপী মসজিদ নিয়ে বারাণসী আদালতের নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।

    এএসআই

    প্রসঙ্গত, বারাণসী জেলা আদালতের নির্দেশে আজ, সোমবার থেকে শুরু হয়েছিল জ্ঞানবাপী মসজিদ (Gyanvapi Mosque) সমীক্ষার কাজ। এদিন ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের ২৪ জনের একটি দল শুরু করেছিল সমীক্ষার কাজ। সমীক্ষকদের সঙ্গে মসজিদে গিয়েছিলেন চার মহিলা আবেদনকারী এবং তাঁদের আইনজীবীরা। ভোর থেকেই সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছিল বলে জানান বারাণসীর জেলাশাসক। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মসজিদ চত্বরে আঁটসাঁট করা হয়েছিল নিরাপত্তা ব্যবস্থাও। বারাণসী জেলা আদালতের ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে মসজিদ কমিটির তরফে আবেদন করা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। তার পরেই বন্ধ করে দেওয়া হয় কাজ।

    প্রসঙ্গত, একুশের অগাস্ট মাসে জ্ঞানবাপীর (Gyanvapi Mosque) মা শৃঙ্গার গৌরী (বর্তমানে যা ওজুখানা ও তহখানা নামে পরিচিত) এবং মসজিদের ভিতরের পশ্চিমের দেওয়ালে দেবদেবীর মূর্তির অস্তিত্ব দাবি করে প্রার্থনার অনুমতি চেয়ে মামলা দায়ের করেন পাঁচ হিন্দু মহিলা। এর পরেই মসজিদের ভিতরের ভিডিওগ্রাফি করার নির্দেশ দেন বারাণসীর নিম্ন আদালতের বিচারক রবিকুমার দিবাকর। পরে প্রাপ্ত নমুনাগুলির কার্বন ডেটিংয়ের পরীক্ষার আবেদন জানায় হিন্দু সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    হিন্দু সংগঠনগুলির দাবি, মসজিদ চত্বরের ওজুখানায় শিবলিঙ্গ রয়েছে। তার বয়স জানার জন্য কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আবেদন জানানো হয়। অজয় কুমার বিশ্বেশ সেই আবেদন খারিজ করে দিয়ে বলেছিলেন, শিবলিঙ্গের অস্তিত্ব খোঁজার জন্য জ্ঞানবাপী চত্বরে কোনওরকম বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধানের কাজ করা যাবে না। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন জানানো হয়েছিল ইলাহাবাদ হাইকোর্টে। সেই মামলা এখনও বিচারাধীন। গত মে মাসে হিন্দু মহিলা ভক্তদের তরফে সিল করা ওজুখানা (Gyanvapi Mosque) এলাকার বাইরে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার আবেদন জানানো হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি ভারী বৃষ্টিতে কয়েক সপ্তাহ আগেই নাজেহাল হয়েছিল উত্তর ভারতে জনজীবন। তার রেশ এখনও চলছে। বেশ কয়েক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও জল জমেই রয়েছে। কিন্তু উত্তর ভারতের বাসিন্দাদের চিন্তা এবং উদ্বেগ বাড়িয়েছে হাওয়া অফিসের ঘোষণা। ভারতের আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মঙ্গলবার থেকে উত্তর ভারতে ফের ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে রবিবার ফের বিপদসীমা অতিক্রম করেছে যমুনার জল। অন্যদিকে, বন্যায় হিমাচলে রবিবারে ৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। মৌসম ভবন, গুজরাট ও কেরলে ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করেছে।

    গুজরাটে জারি কমলা সর্তকতা…

    গুজরাটে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) কারণে দ্বারকার সিনহন এবং ঘি ড্যামে জলস্তর ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, জুনাগড়, সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের বন্যার জলস্তর নামতে শুরু করেছে। প্রশাসন দুর্গতদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গেছে। এখনও পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে বলে খবর। এরই মাঝে রবিবার গুজরাটের মানুষের উদ্বেগ বাড়িয়ে হাওয়া অফিসের ঘোষণা, ‘‘২৪ জুলাই ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে গুজরাটে। পশ্চিম ভারতের এই রাজ্যের দ্বারকা, রাজকোট, ভাবনগর প্রভৃতি জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ব্যাপক বৃষ্টি হবে।’’ গুজরাটের পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সেরাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রীর কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জুনাগড়ের এলাকায় জলস্তর প্রতিটি বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে বলে খবর।   

    ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল

    সোমবার অতিভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) পূর্বাভাস রয়েছে কেরলে। এর জেরে কেরলের কুন্নুর, ওয়ানাদ, কোঝিকোড় জেলায় স্কুলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কেরলের এই জেলাগুলিতে যেমন কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে তেমনি হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে এর্নাকুলাম, পালাক্কাদ, ত্রিশূর, মালাপ্পুরাম জেলায়। ত্রিশূর জেলায় পিএসসি পরীক্ষার সূচি অপরিবর্তিত থাকবে বলেই জানিয়েছে প্রশাসন। কেরলের এই পরিস্থিতির কারণে মৎস্যজীবীদের আগামী ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্র যাত্রায় নিষেধ করা হয়েছে। মৌসম ভবন বলছে, ‘‘ ২৪ থেকে ২৭ জুলাই অতিভারী বৃষ্টি হবে কেরলে। পাশাপাশি উপকূল এলাকায় ৪০-৫০ কিমি/ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ‘মোদি’ পদবি মামলায় পূর্ণেশ ও গুজরাট হাইকোর্টকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: ‘মোদি’ পদবি মামলায় পূর্ণেশ ও গুজরাট হাইকোর্টকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মোদি’ পদবি মামলায় সাজার ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ওই মামলায় এবার বিজেপি নেতা পূর্ণেশ মোদিকে নোটিশ পাঠাল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আরএস গাভাই ও বিচারপতি পিকে মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চ। এই মামলায় অবস্থান জানতে শীর্ষ আদালতের তরফে নোটিশ পাঠানো হয়েছে গুজরাট সরকারকেও। ৪ অগাস্ট এই মামলার পরবর্তী শুনানি। শুক্রবার বেঞ্চ জানিয়েছে, এই পর্যায়ে মামলার দীর্ঘায়িত শুনানির প্রয়োজন নেই। সাজার ওপর স্থগিতাদেশ হবে না রায় বহাল থাকবে, শুনানি হবে তা নিয়েই।

    রাহুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোলারের এক জনসভায় প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে আদালতের (Supreme Court) দ্বারস্থ হন গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা পূর্ণেশ মোদি। চলতি বছর ২৩ মার্চ সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এইচএইচ বর্মা দু বছর জেলের সাজা দেন রাহুলকে। উচ্চতর আদালতে আবেদনের জন্য তাঁকে ৩০ দিন সময়ও দিয়েছিলেন বিচারক।

    দু বছরের কারাদণ্ড

    দু বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা হওয়ায় রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। বাংলোর অধিকারও খোয়ান রাহুল। সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে রাহুলের আর্জি ৭ জুলাই খারিজ করে দেয় গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের বেঞ্চ। এর আগে রাহুল আবেদন করেছিলেন সুরাটের দায়রা আদালতও। গুজরাট হাইকোর্টের সাজার রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হন রাহুল। আবেদনে বলা হয়, যদি গুজরাট হাইকোর্টের ৭ জুলাইয়ের রায় স্থগিত করা না হয়, তাহলে তা বাকস্বাধীনতা, মত প্রকাশ, স্বাধীন চিন্তাভাবনার কণ্ঠরোধের পরিবেশ তৈরি করবে।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি নেতাদের বাড়ি ‘ঘেরাও’য়ের ডাক মমতা-অভিষেকের, তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    আইনজীবীদের একাংশের মতে, সুপ্রিম কোর্ট যদি সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়, তবে হারানো সাংসদ পদ ফিরে পেতে পারেন রাহুল। সাজার ওপর স্থগিতাদেশ দিলে জেলে যেতে না হলেও, সাংসদ পদ ফিরে পাবেন না। আর গুজরাট হাইকোর্টের রায় বহাল থাকলে জেলে যাওযার আশঙ্কা বাড়বে রাহুলের। কেবল তা-ই নয়, আগামী ছ বছর তিনি নির্বাচনে প্রার্থীও হতে পারবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Forex Reserves: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ, জানেন ভারতের ভাঁড়ারে কত রয়েছে?

    Forex Reserves: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ, জানেন ভারতের ভাঁড়ারে কত রয়েছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ভারতের অর্থনীতির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। সেই কারণেই বৃহত্তর অর্থনীতির তালিকায় ইংল্যান্ডকে সরিয়ে জায়গা করে নিয়েছে ভারত (India)। একটি দেশের অর্থনীতি কতটা শক্তপোক্ত তা বোঝা যায় সেই দেশের ভাঁড়ারে কত বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চিত রয়েছে, তার পরিমাণের ওপর।

    বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে ভারতের ভাঁড়ারে সঞ্চিত বৈদেশিক মুদ্রার (Forex Reserves) পরিমাণ ৬০ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলার। বেড়েছে ১ হাজার ২৭৪ কোটি মার্কিন ডলার। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সূত্রের তথ্য বলছে, চলতি সপ্তাহে তার আগের সপ্তাহে সঞ্চিত জমা রাশির পরিমাণ মাত্র ১২৩ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছিল ৫৯ হাজার ৬২৮ কোটি ডলার। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, গত তিন সপ্তাহে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ডলারের সঞ্চয় বাড়িয়েছে। এটা করার কারণ হল, ডলারের অভাবে রফতানি যেন মার না খায়। রুপি যেন দাঁড়িয়ে থাকে ৮২-র আশপাশে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ডলার কেনায় এশিয় মুদ্রার মূল্য পড়লেও, ভারতের রুপির মূল্যমান রয়েছে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে।

    সর্বকালীন রেকর্ড

    উল্লেখ্য যে, ২০২১ সালের অক্টোবরে দেশের ফোরেক্স কিটি বা বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার পৌঁছে গিয়েছিল (Forex Reserves) ৬৪ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারে। এটাই সর্বকালীন রেকর্ড। পরে তা কমতে শুরু করে। বিশ্বজুড়ে অতিমারি এবং তার জেরে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কারণে সৃষ্ট চাপের মধ্যে ভারতীয় টাকার ভারসাম্য রক্ষার জন্য বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহারের কারণে পরে তা কমেছে। এতদিন পরে তা ফের বাড়ল। ১৩ জানুয়ারি যে সপ্তাহ শেষ হয়েছিল, তাতে দেখা গিয়েছিল ওই সপ্তাহে বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার ১ হাজার ৪১ কোটি মার্কিন ডলার বেড়েছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    আর ১৪ জুলাই যে সপ্তাহ শেষ হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, মোট সঞ্চিত বিদেশি মুদ্রার সবচেয়ে বড় অংশ — ফরেন কারেন্সি অ্যাসেট বা বিদেশি মুদ্রা সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ১১৯ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫৪ হাজার ১৬ কোটি মার্কিন ডলার। মার্কিন ডলারে প্রকাশ করা বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের মধ্যে ইউরো, পাউন্ড ও উয়ানের মতো মুদ্রার উত্থান-পতনের প্রভাবও রয়েছে। এর পাশাপাশি, সঞ্চিত (Forex Reserves) সোনার মূল্য ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৫১৯ কোটি মার্কিন ডলার। এছাড়া, আইএমএফের কাছে দেশের মুদ্রার ভাঁড়ার বেড়ে হয়েছে ৫১৭ কোটি মার্কিন ডলার এবং স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস বা এসডিআর-এর সঞ্চয় বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৮ কোটি মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share