Tag: Bengali news

Bengali news

  • Recruitment Case: ট্যুইন টাওয়ারের পর এবার হাইকোর্টে উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ, কেন জানেন?

    Recruitment Case: ট্যুইন টাওয়ারের পর এবার হাইকোর্টে উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির (Recruitment Case) পরিমাণ বোঝাতে আগেই তুলনা টানা হয়েছিল ট্যুইন টাওয়ারের সঙ্গে। এবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta high court) উপমা দিতে গিয়ে সিবিআই তুলল দুবাইয়ের বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গও।

    উঠে এল বুর্জ খলিফা প্রসঙ্গ

    বৃহস্পতিবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই সময় সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, “নিয়োগ কেলেঙ্কারির বিস্তৃতি যেন আমেরিকার ট্যুইন টাওয়ারের মতো। এর একটি স্তম্ভ যদি স্কুল সার্ভিস কমিশন হয়, তাহলে অন্যটি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।” এই সময়ই ওঠে পুরসভা নিয়োগ কেলেঙ্কারির অভিযোগের প্রসঙ্গও। তিনি বলেন, “পুর নিয়োগ দুর্নীতিকে বুর্জ খলিফা বললেও ভুল হবে না।”

    ‘দুর্নীতি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত’ 

    গত সপ্তাহেই টেট সংক্রান্ত মামলায় রিপোর্ট তলব করেছিলেন বিচারপতি (Recruitment Case) অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ১১ সেপ্টেম্বর রিপোর্ট পেশ করার কথা বলেছিলেন তিনি। সেই সময়ই সিবিআইয়ের আইনজীবী দুর্নীতর সঙ্গে তুলনা টানেন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের। প্রসঙ্গত, ১১ সেপ্টেম্বর জঙ্গি হানায় ভেঙে পড়েছিল আমেরিকার নিউইয়র্কের ওই যমজ টাওয়ার। শুনানির দিন বিচারপতি বলেছিলেন, “দুর্নীতি যদি আকাশছোঁয়া বহুতলের মতো হয়, তাহলে তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া উচিত।”

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে বলে বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ। এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জেলে রয়েছেন তিনি। গ্রেফতার হয়েছে প্রায় গোটা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদই। এঁদের মধ্যে অনেকে আবার তৃণমূল নেতা হিসেবেও পরিচিত। দুর্নীতির তদন্ত করতে নেমে তদন্তকারীরা জেনেছিলেন, কীভাবে জেলায় জেলায় এজেন্ট নিয়োগ করে দুর্নীতি করা হয়েছিল। বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের অভিযোগ, মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে চাকরি ‘কিনেছিলেন’ অনেকেই। পাহাড় প্রমাণ এই (Recruitment Case) দুর্নীতির অভিযোগ ঢাকতে এবং বেআইনিভাবে চাকরিতে যোগ দেওয়া চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি বাঁচাতে রাজ্য সরকার তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ। আকাশচুম্বি এই দুর্নীতির শেকড়ে পৌঁছতে চাইছেন তদন্তকারীরা। দুর্নীতির নেপথ্যের কুশীলবদের মুখোশ খুলে দেওয়াও তাঁদের লক্ষ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Anantnag Encounter: শহিদ আরও এক জওয়ান, ৫০-ঘণ্টা পেরিয়ে এখনও অনন্তনাগে চলছে সেনা অভিযান

    Anantnag Encounter: শহিদ আরও এক জওয়ান, ৫০-ঘণ্টা পেরিয়ে এখনও অনন্তনাগে চলছে সেনা অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০-ঘণ্টা পার। এখনও চলছে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu Kashmir) অনন্তনাগেরজঙ্গলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় শুরু হওয়া সামরিক অভিযান। জেলার কোকেরনাগের ঘন জঙ্গলে (Anantnag Encounter)  এখনও লুকিয়ে রয়েছে বেশ কয়েকজন জঙ্গি। দফায় দফায় চলছে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ। এরই মধ্যে, সেনা সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ওই সংঘর্ষে শহিদ হয়েছেন আরও এক সেনা জওয়ান। গুরুতর আহত আরও এক জওয়ান। এই নিয়ে গত ৩৬-ঘণ্টায় চার জওয়ানের মৃত্যু হল। 

    অনন্তনাগে এখনও পর্যন্ত শহিদ ৪ সেনাকর্মী

    বুধবার জঙ্গিদের গুলিতে শহিদ হয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের কর্নেল মনপ্রীত সিং, মেজর আশিস ধোনচাক এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিএসপি হুমায়ুন ভাট। দুই সেনাকর্তা এবং এক পুলিশকর্তার মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার জঙ্গিদের কোণঠাসা করে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী (Anantnag Encounter)। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাত পর্যন্ত চলে তুমুল সংঘর্ষ। তখনই জঙ্গিদের চালানো গুলিতে দুই জওয়ান আহত হন বলে সেনা সূত্রে খবর। শুক্রবার ভোরে একজনের মৃত্যু হয়। শহিদ হওয়া চতুর্থ জওয়ানের পরিচয় এখনও সেনার তরফে প্রকাশ করা হয়নি। তবে বেসরকারিভাবে জানা গিয়েছে, শহিদ চতুর্থ সেনাকর্মী হলেন, রাইফেলম্যান রবি কুমার। 

    ‘‘জঙ্গি খতম না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে’’

    সেনা সূত্রে খবর, লুকিয়ে থাকা সন্ত্রাসবাদীরা সকলেই লস্কর-ই-তৈবার ছায়া সংগঠন, ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’-এর সদস্য বলে মনে করা হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনীর অনুমান এখনও দুই থেকে তিনজন সন্ত্রাসবাদী ওই এলাকায় লুকিয়ে আছে। তাদের নেতৃত্বে রয়েছে উজেইর খান নামে এক জঙ্গি। গোয়েন্দা সূত্রে অবশ্য খবর, গত এপ্রিলে পুঞ্চে ৫ সেনা জওয়ানের উপর হামলার নেপথ্যে জঙ্গিদের যে মডিউল কাজ করেছিল, বুধবারের হামলাও তাদেরই কাজ। সেনা জানিয়েছে, জঙ্গিদের পরাস্ত করতে অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে (Anantnag Encounter)। ড্রোন এবং কোয়াডকপ্টার দিয়ে এলাকায় নজরদারি চালানো হচ্ছে (Jammu Kashmir)। চিনার কোরের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রাজীব ঘাই এবং ভিক্টর ফোর্সের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং মেজর জেনারেল বলবীর সিং এই অভিযানের তত্ত্বাবধান করছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, যতক্ষণ না সবকটা জঙ্গি খতম হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত অভিযান চলবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কুন্তলের চিঠি মামলায় হাইকোর্টে স্বস্তি পেল সিবিআই, কী বলল উচ্চ আদালত?

    Calcutta High Court: কুন্তলের চিঠি মামলায় হাইকোর্টে স্বস্তি পেল সিবিআই, কী বলল উচ্চ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুন্তলের চিঠি মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে স্বস্তি পেল সিবিআই। তদন্তের নামে শারীরিক নির্যাতন করেন ইডি-সিবিআই কর্তারা, কুন্তল ঘোষের এই অভিযোগের তদন্ত এখন করতে পারবে কলকাতা পুলিশ। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশ, কুন্তল ঘোষের চিঠি বিতর্কে বিশেষ সিবিআই আদালতের রায় আপাতত কার্যকর করা যাবে না। প্রসঙ্গত, সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত নির্দেশ দিয়েছিল, কুন্তলের চিঠির যৌথ তদন্ত করবেন সিবিআইয়ের জয়েন্ট ডিরেক্টর ও কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের জয়েন্ট কমিশনার। কুন্তলের চিঠি মামলায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে রিপোর্ট পেশের নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল।  

    সিবিআইয়ের যুক্তি

    এদিন আদালতে (Calcutta High Court) সিবিআই বলে, “যেখানে হাইকোর্টের নজরদারিতে তদন্ত চলছে, সেখানে নিম্ন আদালত কীভাবে এই নির্দেশ দিতে পারে?  নিম্ন আদালত কোনও সাংবিধানিক কোর্ট নয়। তারা কীভাবে ওই রিপোর্ট চাইতে পারে?” সিবিআইয়ের এই যুক্তি শোনার পর আদালত জানিয়ে দেয়, সিবিআই আদালতের নির্দেশ আপাতত কার্যকর করতে হবে না। বিচারপতি সিনহা বলেন, “নিম্ন আদালতের নির্দেশ নিষ্ক্রিয় করা হল।”

    কুন্তলের অভিযোগ

    নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে ইডির হাতে গ্রেফতার হন হুগলির বলাগড়ের যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। পার্টির গায়ে যাতে কালির ছিটে না লাগে, তাই তড়িঘড়ি কুন্তলকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। বর্তমানে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি রয়েছেন কুন্তল। নিম্ন আদালতে চিঠি দিয়ে তিনি ইডি এবং সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিলেন। ইডির দুই আধিকারিক ও সিবিআইয়ের এক আধিকারিকের বিরুদ্ধে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন কুন্তল।

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    একই সঙ্গে তাঁকে চাপ দিয়ে জোর করে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম বলানোর চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও দাবি করেছিলেন ওই বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা। আদালতে (Calcutta High Court) চিঠি জমা পড়ার পর তার ভিত্তিতে অভিযোগ দায়ের হয় কলকাতার হেয়ার স্ট্রিট থানায়। হাইকোর্টের পাশাপাশি মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। এই মামলার শুনানি হচ্ছে বিচারপতি সিনহার বেঞ্চে। এদিন সেই বেঞ্চেরই দ্বারস্থ হয়েছিল সিবিআই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birth certificate: অক্টোবরের প্রথম দিন থেকেই গুরুত্ব বাড়ছে জন্মের শংসাপত্রের, কী কাজে লাগবে জানেন?

    Birth certificate: অক্টোবরের প্রথম দিন থেকেই গুরুত্ব বাড়ছে জন্মের শংসাপত্রের, কী কাজে লাগবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিল পাশ হয়েছিল সংসদের বাদল অধিবেশনে। তাতে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাই আইনে পরিণত হয়েছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩। এর জেরে রাতারাতি গুরুত্ব বেড়ে গেল জন্মের শংসাপত্রের (Birth certificate)। ১ অক্টোবর থেকে স্কুলে ভর্তি থেকে চাকরি মায় ভোটদান – সবকিছুই হবে কেবল এই শংসাপত্রের সাহায্যেই। ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩

    বাদল অধিবেশনে লোকসভায় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ পেশ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। বিলের বিরোধিতায় সরব হয় কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির বক্তব্য ছিল, এই বিল (Birth certificate) আইনে পরিণত হলে গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘিত হবে। এর পরেও বিলটি পাশ হয়ে যায় লোকসভায়। ৭ অগাস্ট ধ্বনিভোটে বিলটি পাশ হয় রাজ্যসভায়। পরে সেটি পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। সেই অনুমোদন মেলায় বিলটি পরিণত হয়েছে আইনে।

    কেন্দ্রের বিজ্ঞপ্তি 

    কেন্দ্রের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) আইন, ২০২৩ এর ১ এর উপধারা অনুযায়ী, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন (সংশোধন) বিল, ২০২৩ আইনে পরিণত হয়েছে। এই আইনটি জন্ম ও মৃত্যুর জাতীয় ও রাজ্যস্তরের ডাটাবেস তৈরি করতে সহায়তা করবে। যা সামাজিক প্রকল্পগুলি বিতরণের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে এবং ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশনও নিশ্চিত করবে। আবার (Birth certificate) জন্ম বা মৃত্যুর সাত দিনের মধ্যেই সেটা ডিজিটাল ডেটাবেসে রেজিস্ট্রেশন করা সম্ভব হবে।

    আরও পড়ুুন: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    প্রশ্ন হল, কীভাবে পাবেন জন্মের শংসাপত্র? Crsorgi.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে জন্মের শংসাপত্র রেজিস্ট্রেশন ফর্ম ডাউনলোড করুন। বাচ্চা যদি হাসপাতালে জন্মায়, তাহলে সেখানেই মিলবে শংসাপত্র। শিশুর জন্মের ২১ দিনের মধ্যেই ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। ফর্মে সমস্ত বিবরণ পুঙ্খানুপুঙ্খ দিতে হবে। বাবা-মায়ের আইডি প্রুফ এবং নার্সিংহোমের (যদি জন্মায়) সমস্ত তথ্যও দিতে হবে। ফর্ম জমা দেওয়ার পরে তা যাচাই করবেন রেজিস্ট্রার। শংসাপত্র পেতে দিন সাতেক সময় লাগবে। বাচ্চা জন্মের পর একটি চিঠি দেবেন মেডিক্যাল অফিসার ইনচার্জ। সেটির পাশাপাশি ফর্মের সঙ্গে দিতে হবে বাবা-মায়ের জন্মের শংসাপত্রও (Birth certificate)। সন্তানের বাবা-মা যদি বিবাহিত হন, তাহলে দিতে হবে বিয়ের শংসাপত্রও।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    Lok Sabha Elections 2024: মোদিই ‘বিশ্বনেতা’, লোকসভা নির্বাচনে প্রচারের সুর বেঁধে দিল বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। এই নির্বাচনে প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে সদ্য সমাপ্ত জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আয়োজনকে প্রচারের হাতিয়ার করতে চাইছে বিজেপি। সম্মেলনের আয়োজক দেশের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বিশ্বনেতারা। সম্মেলনের সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় বুধবার প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দিয়েছে বিজেপি। সেখানেই জি২০-কে অস্ত্র হিসেবে প্রয়োগ করার প্রস্তাবও গৃহীত হয়েছে বলে একটি সূত্রের খবর। সেই প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে রাজ্যগুলিতে। নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে আমজনতাকে জানাতে হবে, নরেন্দ্র মোদির জমানায় অতীতের তুলনায় ভারত বিশ্ব রাজনীতিতে অনেক বেশি সাফল্য পেয়েছে।

    সুকান্ত মজুমদারের বক্তব্য

    বিজেপি নেতৃত্ব অবশ্য জি২০-কে যে প্রচারে তুলে ধরার প্রস্তাব (Lok Sabha Elections 2024) গৃহীত হয়েছে, তা স্বীকার করছেন না। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “এটা নিয়ে প্রচারের প্রয়োজন নেই। গোটা দেশ দেখেছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা কীভাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা দেখিয়েছেন। ভারত যে বিশ্বের দরবারে গুরুত্ব পাচ্ছে, এটা তো অস্বীকার করার কোনও জায়গা নেই। যাঁরা এসেছিলেন, সকলেই মোদিজির নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন। আর এই গর্ব তো শুধু বিজেপির নয়, গোটা দেশের।”

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “সেই ছোটবেলা থেকে আমরা বলে এসেছি ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন লবে। অতুলপ্রসাদ সেনের সেই বাণী যে এতদিন পরে সফল হয়েছে, তারই প্রমাণ দেখা গিয়েছে জি২০ সম্মেলনে। শুধু সরকারের কর্মসূচি না রেখে, রাজনীতিতে আটকে না রেখে মোদিজি যেভাবে এই সম্মেলনকে গোটা দেশে ছড়িয়ে দিয়েছেন, মানুষের সম্মেলন করে দিয়েছেন, দেশ তো তা মনে রাখবেই। ভারত যে বিশ্বগুরু, তা এবার নতুন করে প্রতিষ্ঠিত। আমাদের বলার দরকার নেই, বাকিরাই সেটা বলবে।” বিজেপি সূত্রে খবর, দলের লক্ষ্য হল, যাঁরা জি২০ সম্মেলন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, তাঁদের কাছেও এই বার্তা পৌঁছে দিতে হবে যে গোটা বিশ্বে বড় (Lok Sabha Elections 2024) জায়গা পেয়েছে ভারত। মোদিকে সকলে মেনে নিয়েছেন ‘বিশ্বনেতা’ হিসেবে।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    এদিকে, নির্ধারিত সময়ের মাসখানেক আগেই হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা ২০২৪ সালের এপ্রিলে। জানা গিয়েছে, মার্চ মাসেই শুরু হয়ে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচন-পর্ব। শেষ হয়ে যাবে এপ্রিলের প্রথম দিকেই। এপ্রিলের চাঁদিফাটা রোদ্দুর থেকে ভোটকর্মী ও ভোটারদের স্বস্তি দিতেই নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) এগিয়ে আসতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: উত্তর দিনাজপুরে এ কী কাণ্ড! বিজেপি করার অপরাধে স্কুলে ঘাড়ধাক্কা খেলেন শিক্ষক

    Uttar Dinajpur: উত্তর দিনাজপুরে এ কী কাণ্ড! বিজেপি করার অপরাধে স্কুলে ঘাড়ধাক্কা খেলেন শিক্ষক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি করার অপরাধে এক শিক্ষককে বিদ্যালয় থেকে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করার অভিযোগ উঠল ওই বিদ্যালয়েরই পরিচালন সমিতির সদস্য, প্রধান শিক্ষক সহ বহিরাগত কিছু তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার চোপড়ার সোনাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের টাটু সিংহ স্মৃতি হাইস্কুলে। এ ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার স্কুলগেটের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসেছেন ভবেশ কর নামে ওই শিক্ষক।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Uttar Dinajpur)

    ভবেশবাবু বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক। তাঁর বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) চোপড়া ব্লকের সোনাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের চাওলিগছ এলাকায়। জানা গিয়েছে, ২০২১ সালে তিনি টাটু সিংহ স্মৃতি হাইস্কুলে কাজে যোগ দেন। এর আগে তিনি মালদায় কর্মরত ছিলেন। উল্লেখ্য, ২০২১ সালে চোপড়ায়  এক নাবালিকাকে খুনের ঘটনায় তোলপাড় হয়েছিল গোটা জেলা। তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে পরিবার এবং জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। দোষীদের শাস্তির দাবিতে দফায় দফায় বিক্ষোভে নামে বিজেপি নেতৃত্ব। সেই ঘটনায় পথ অবরোধ ও সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের অভিযোগে ভবেশবাবুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরবর্তী সময়ে তাঁর সাজা ঘোষণা হয়। প্রায় ২৭ দিন জেল হেফাজতে থাকার পর ৭ই অগাস্ট ছাড়া পান ভবেশবাবু। তারপর তিনি আবার স্কুলে কাজে যোগ দেন। যদিও তাকে কাজে যোগ দেওয়ার পরও তাকে রেজিস্টারে সই করতে দেওয়া হচ্ছিল না বলে অভিযোগ। 

    কী বললেন স্কুল থেকে বিতাড়িত শিক্ষক?

    ভবেশবাবুর অভিযোগ, আমি বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক। বুধবার আমাকে প্রধান শিক্ষক প্রণব কুমার বাড়ুই সহ পরিচালন সমিতির কিছু সদস্য এবং বহিরাগত কিছু তৃণমূল কর্মীরা আমাকে রীতিমতো ঘাড় ধাক্কা দিয়ে স্কুল থেকে বের করে দেয়। অথচ আমাকে কোনও সাসপেনশন লেটার দেওয়া হয়নি। তারই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার স্কুল গেটের সামনে আমি অবস্থান-বিক্ষোভে বসি। আমার সঙ্গে বিক্ষোভে নাগরিক মঞ্চের সদস্যরা যোগ দেন। বিজেপি দল করি বলেই তৃণমূলের নির্দেশে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। সুবিচারের দাবি জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।

    কী বললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক?

    যদিও এ ব্যাপারে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রণব কুমার বাড়ুই বলেন, যা জিজ্ঞাসা করার ওই শিক্ষককে করুন। তিনি আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করছেন তা নিয়ে আমি কিছুই বলব না। এমনকী এদিন স্কুলের গেটের বাইরে বিক্ষোভ কর্মসূচি নিয়ে তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anantnag Encounter: ‘‘শীঘ্রই বিচার’’! ২ লস্কর জঙ্গিকে ঘিরে ফেলেছে বাহিনী, অনন্তনাগে চলছে অভিযান

    Anantnag Encounter: ‘‘শীঘ্রই বিচার’’! ২ লস্কর জঙ্গিকে ঘিরে ফেলেছে বাহিনী, অনন্তনাগে চলছে অভিযান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিযান শুরু হয়েছিল মঙ্গলবার বিকেলে। প্রায় ৪৮-ঘণ্টা কেটে গেল। এখনও অনন্তনাগে (Anantnag Encounter) চলছে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষ। এর মধ্যে জঙ্গিদের গুলিতে ঝাঁঝরা হয়ে শহিদ হয়েছেন দেশের তিন বীর সুপুত্র। তাঁদের মৃত্যুর বদলা না নেওয়া পর্যন্ত রণে ভঙ্গ যে দেওয়া হবে না, তা বুঝিয়ে দিয়েছে সেনা। কোকেরনাগের জঙ্গলের মধ্যে লুকিয়ে থাকা দুই লস্কর জঙ্গিকে কোণঠাসা করে ফেলা হয়েছে। চারদিক দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালানো হচ্ছে। আকাশপথে নজরদারি রাখছে ড্রোন।

    শীঘ্রই বিচার মিলবে, বললেন কাশ্মীর পুলিশের ডিজি 

    গতকাল, জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) সন্ত্রাসদমন অভিযানে নেমে সেনা-জঙ্গি সংঘর্ষে কোকেরনাগের (Anantnag Encounter) গারোল এলাকায় শহিদ হয়েছেন সেনার কর্নেল মনপ্রীত সিং, মেজর আশিস ধোনক এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিএসপি হিমায়ুন মুজামিল ভাট। এর পরই, ২ ঘাতক জঙ্গির খোঁজে ব্যাপক তল্লাশি জারি রয়েছে। কাশ্মীর পুলিশের তরফে এ দিন সকালে ট্যুইটারে বলা হয়, “শহিদ কর্নেল মনপ্রীত সিং, মেজর আশিস ধোনচক ও ডিএসপি হুমায়ুন ভাট যেভাবে নিজেদের প্রাণ বলিদান করেছেন, তাদের বীরত্বের প্রতি শ্রদ্ধা। আমাদের বাহিনী অটল সংকল্প নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। দুই লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গিকে ঘিরে ফেলা হয়েছে।” কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি দিলবাগ সিং বলেন, ‘‘দুই জঙ্গিকে ঘিরে ফেলা হয়েছে। দুজনই লস্কর-ই-তৈবা সংগঠনের সদস্য বলেই জানা গিয়েছে। শীঘ্রই বিচার মিলবে।’’

    গতকালের হামলায় নেতৃত্বে লস্কর জঙ্গি উজেইর, কে সে?

    সেনার তরফেও বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি নিয়ে আপডেট দেওয়া হয়েছে। নর্দার্ন কমান্ডের ভারপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী জানান, বর্তমানে জঙ্গিরা নেপালের রুট ধরেও ভারতে অনুপ্রবেশ করছে। পাহাড়ের উপরে জঙ্গলগুলি একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকায় জঙ্গিদের গতিবিধিতে সুবিধা হচ্ছে। বর্তমানে যে এনকাউন্টার চলছে অনন্তনাগে (Anantnag Encounter), তারা সম্প্রতি জম্মুতেও জঙ্গি হামলার সঙ্গে যুক্ত ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। এক সেনা আধিকারিক জানান, যে দুই জঙ্গি গতকাল সেনার উপর হামলা চালিয়েছিল, তাদের মধ্যে এক জন উজেইর খান। সে কোকেরনাগেরই বাসিন্দা। ২০২২ সালে লস্কর-ই-তইবায় যোগ দেয় উজেইর।

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান

    এদিকে, গতকালের ঘটনার (Anantnag Encounter) পর থেকেই ক্ষোভে ফুঁসছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা প্রাক্তন সেনাপ্রধান ভিকে সিং। তিন অফিসারের শহিদ হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে একঘরে করার দাবি তোলেন তিনি। তাঁর মতে, পাকিস্তানকে সবদিক থেকে একঘরে করতে হবে। ভিকে সিং বলেন, ‘‘পাকিস্তানকে পুরোপুরিভাবে একা করে দিতে হবে। কখনও সে দেশের অভিনেতারা এ দেশে আসছেন। আবার কখনও ক্রিকেটাররা। পাকিস্তানকে পুরো একঘরে করে দিতে পারলে, তবেই কিছু হওয়া সম্ভব। যতক্ষণ না পর্যন্ত পাকিস্তানকে সবদিক থেকে একঘরে করা হবে, ততদিন ইসলামাবাদ ভাববে, যা করছে, তা স্বাভাবিক।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    BJP: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে উপস্থিত থাকতে হুইপ জারি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বিশেষ অধিবেশনে যাতে দলীয় সাংসদরা উপস্থিত থাকেন তাই হুইপ জারি করল বিজেপি (BJP)। সব মিলিয়ে তিন লাইন লেখা। তাতে বলা হয়েছে, ‘লোকসভার সব বিজেপি সদস্যকে জানানো হচ্ছে যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা ও সেগুলি সংসদে পাশ করানোর জন্য ১৮ থেকে ২২ সেপ্টেম্বর বিশেষ অধিবেশন বসছে। আপনাদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে, এই পাঁচ দিনই আপনারা ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে লোকসভায় উপস্থিত থাকবেন এবং সরকারের অবস্থান  সমর্থন করবেন।’

    বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবারই জানানো হয়েছে বিশেষ অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল ছাড়াও (BJP) আরও যে তিনটি বিল পেশ করা হবে সেগুলি হল, অ্যাডভোকেটস (সংশোধনী) বিল, ২০২৩, দ্য প্রেস অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন অফ পিরিওডিক্যালস বিল, ২০২৩ এবং পোস্ট অফিস বিল, ২০২৩। অধিবেশনের প্রথম দিন লোকসভায় ৭৫ বছরের সংসদীয় যাত্রার বিষয়ে আলোচনা হবে।

    সংবিধান সভা থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত সংসদের সাফল্য, অভিজ্ঞতা, স্মৃতি ও শিক্ষা নিয়ে আলোচনা হবে। অধিবেশনের আগের দিন সর্বদলীয় বৈঠক ডেকেছেন সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। সেখানেও এই অ্যাজেন্ডা নিয়ে হবে আলোচনা।

    সংসদের বিশেষ অধিবেশন

    সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখে বসছে সংসদের বিশেষ অধিবেশন। পাঁচ দিনের এই অধিবেশন চলবে ২২ তারিখ পর্যন্ত। অধিবেশনের অ্যাজেন্ডা প্রকাশ করা হয়নি বলে দিন কয়েক আগে ইন্ডি জোটের (INDIA) তরফে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখেছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তার জবাবে কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ঠিক সময়েই জানানো হবে অ্যাজেন্ডা। শেষমেশ বুধবার কেন্দ্রের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে লোকসভা ও রাজ্যসভায় দু’টি করে গুরুত্বপূর্ণ বিল (BJP) পেশ করা হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংক্রান্ত বিল।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

       

     

  • RSS: জেপি নাড্ডা ও মোহন ভাগবতের উপস্থিতিতে শুরু সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক

    RSS: জেপি নাড্ডা ও মোহন ভাগবতের উপস্থিতিতে শুরু সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার পুণেতে শুরু হল রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক। সঙ্ঘের (RSS) ৩৬টি শাখা সংগঠনের ২৬৬ জন নেতৃত্ব স্থানীয় ব্যক্তি এই বৈঠকে যোগদান করেছেন বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির তরফ থেকে এই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষ। এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত এবং সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে ভারত মাতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করে বৈঠকের সূচনা করেন।

    গতকালই সাংবাদিক সম্মেলন করেন সুনীল আম্বেকর

    গতকালই এ নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানিয়েছিলেন, মোট পাঁচটি প্রধান ইস্যুতে সমন্বয়ে বৈঠকে (RSS) আলোচনা চলবে। এগুলি হল, পরিবেশ বান্ধব জীবনযাপন, মূল্যবোধের পরিবার ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতির ওপর জোর, স্বদেশিয়ানা এবং নাগরিক কর্তব্য। সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘আমাদের অর্থনৈতিক নীতি স্বদেশিয়ানার ওপর তৈরি করা উচিত এবং জাতিভেদ প্রথা বন্ধ করতে সম্প্রীতি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’

    বছরে একবার সমন্বয় বৈঠক হয় 

    প্রসঙ্গত, বছরে একবার করে বসে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক। গতবছরের সমন্বয় বৈঠক হয়েছিল ছত্তিসগড়ের রায়পুরে। সমন্বয় বৈঠকে সঙ্ঘের (RSS) আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে কাজ করা সংগঠনের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করে থাকেন। বর্তমানে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলো নিয়ে চলতি সমন্বয় বৈঠকে আলোচনা করবেন সঙ্ঘের প্রতিনিধিরা। বৈঠক শেষ হবে ১৬ সেপ্টেম্বর। বিশ্বহিন্দু পরিষদ, এবিভিপি, বিদ্যাভারতী, বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের নেতৃত্ব উপস্থিত রয়েছেন সমন্বয় বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    PM Modi: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সনাতন ধর্মের ওপর খোলাখুলি আক্রমণ করছে বিরোধীরা। এই সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায় ওরা।” বৃহস্পতিবার এই ভাষায়ই বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডি’কে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ভোটমুখী মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলার বিনার এক জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, “বিরোধী জোট সনাতন ধর্মকে ধ্বংস করতে চাইছে। এই জোট সনাতন ধর্মের জন্য বিপজ্জনক। স্বামী বিবেকানন্দ, লোকমান্য তিলকরা যে ধর্ম থেকে অনুপ্রেরণা নিয়েছিলেন, এবার সেই ধর্মকে মুছে ফেলতে চান ইন্ডি জোটের সদস্যরা।”

    “ওরা দেশের বিভাজন চায়”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিরোধী জোট এ ব্যাপারে প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। ভারতের সংস্কৃতি, ঐতিহ্যকে ওরা শেষ করতে চায়। ওরা দেশের বিভাজন চায়।” তিনি (PM Modi) বলেন, “সম্প্রতি ওরা মুম্বইয়ে বৈঠক করেছে। আমার মনে হয়, রাজনৈতিক কৌশল ও অহঙ্কারী জোট কীভাবে চালানো হবে, তা নিয়ে আলোচনা করেছে। গোপন অ্যাজেন্ডা নিয়েও তাঁদের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সেই কৌশল হল ভারতের সংস্কৃতিকে আক্রমণ করা। তাঁরা ভারতীয়দের বিশ্বাসকে শেষ করে দিতে চায়। যে বিশ্বাস ভারতে হাজার হাজার বছর ধরে একতা দিয়েছে।”

    “সনাতন-বিরোধীদের সম্পর্কে সচেতন হতে হবে”

    সনাতন ধর্মকে যাঁরা মুছে ফেলতে চাইছেন, তাঁদের এই মনোভাব যাতে না থাকে, তার ব্যবস্থা করতে হবে বলেও মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সনাতন ধর্মাবলম্বী-বিরোধীদের সম্পর্কে জনগণকে সতর্কও করে দেন প্রধানমন্ত্রী। সম্প্রতি সনাতন ধর্মকে ‘কুষ্ঠ ও এইচআইভির মতো রোগ, যা সামাজিক ব্যাধি হিসেবেও পরিচিত’ বলে উল্লেখ করেছিলেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের ছেলে ডিএমকে নেতা উদয়নিধি স্ট্যালিনও সনাতন ধর্মকে নির্মূল করার ডাক দিয়েছিলেন।

    তিনি বলেছিলেন, “কিছু জিনিসের প্রতিবাদ করা যায় না। সেগুলির অবলুপ্তি ঘটানো দরকার। আমরা ডেঙ্গি, মশা, ম্যালেরিয়া কিংবা করোনার বিরোধিতা করি না। আমরা সেটি নির্মূল করি। ঠিক সেভাবেই আমাদের সনাতন ধর্মকে অবলুপ্ত করতে হবে। সনাতন শব্দটা এসেছে সংস্কৃত থেকে। এটা সামাজিক ন্যায় ও সাম্যের বিরুদ্ধে।” ডিএমকে ইন্ডি-জোটের সদস্য। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই ইন্ডি-জোটকে আক্রমণ শানালেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “এটা চোরেদের জোট”, ‘ইন্ডিয়া’-কে ফের নিশানা শুভেন্দুর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share