Tag: Bengali news

Bengali news

  • Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, জানুন কবে?

    Indian Economy: বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চলেছে ভারত, জানুন কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে দিয়ে তার জায়গা দখল করেছে ভারত (Indian Economy)। বর্তমানে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ নরেন্দ্র মোদির ভারত। তবে এই পঞ্চম স্থানেও বেশিদিন থাকবে না মহাত্মা গান্ধীর দেশ। তালিকার আরও ওপরে উঠে গিয়ে নিঃশ্বাস ফেলবে আমেরিকার ঘাড়ে। কেবল নিঃশ্বাস ফেলাই নয়, আমেরিকাকে হারিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠবে ভারত। জাপান, জার্মানি এবং আমেরিকাকে হারিয়ে ভারত ওই জায়গা দখল করবে ২০৭৫ সালের মধ্যে।

    তালিকার দ্বিতীয় স্থানে

    একটি রিপোর্টে এমনই দাবি করেছে ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক গোল্ডম্যান স্যাচ। জনসংখ্যা, নয়া আবিষ্কার, প্রযুক্তির ব্যবহার, উচ্চ অর্থনৈতিক বিনিয়োগ এবং ক্রমবর্ধমান শ্রমিকের বৃদ্ধির কারণে ভারতের জায়গা হবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির (Indian Economy) তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, আগামী দু দশকের পর আঞ্চলিক অর্থনীতিতে ভারতের নির্ভরতার হার বেশ কমে যাবে।

    পরিকাঠামোর উন্নয়নে গুরুত্ব সরকারের

    ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্ক গোল্ডম্যান স্যাচের রিপোর্ট অনুযায়ী, সরকার পরিকাঠামো তৈরিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। বিশেষত সড়ক এবং রেলওয়ে তৈরিকে। গোল্ডম্যান স্যাচ বিশ্বাস করে, এটাই ভারতে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ। যেহেতু ভারতে এই মুহূর্তে শ্রমের বাজার ভাল, তাই তাকে কাজে লাগিয়ে বাড়ানো যেতে পারে উৎপাদনের হার। সেই কারণেই বেসরকারি সংস্থাগুলির কাছে বিনিয়োগের এটা একটা বড় সুযোগ। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ভারতে যদি শ্রমশক্তির হার না বাড়ে, তাহলেই ঝুঁকি (Indian Economy)। কিন্তু যেহেতু তা নেই, তাই এখন কোনও সমস্যাও নেই। রিপোর্টে বলা হয়েছে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ওয়ার্কফোর্স উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে গত ১৫ বছরে।

    আরও পড়ুুন: নন্দীগ্রামে শুভেন্দুর গড়ে গেরুয়া ঝড়, আবির মেখে উচ্ছ্বাস বিজেপি কর্মীদের

    গোল্ডম্যান স্যাচস রিসার্চস ইন্ডিয়ার অর্থনীতিবিদ শান্তনু সেনগুপ্ত বলেন, ভারতের সেভিংস রেট ক্রমশই বাড়ছে। কমছে ডিপেডেন্সি রেসিও। আয়ের লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। অর্থনৈতিক সেক্টরগুলির বিকাশও হচ্ছে উল্লেখযোগ্য হারে। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় বেশ নীচের দিকে ছিল ভারত। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কার্যত তারপর থেকেই শক্তিশালী হচ্ছে দেশীয় অর্থনীতি। যার জেরে ব্রিটেনকে হারিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করেছে ভারত। যে কারণে ইদানিং ভারতকে সমীহ করছে চলছে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: শনির দশা! গণনার দিন আঁধারে ডুবল কমিশনের দফতর, বিভ্রাট ওয়েবসাইটেও

    Panchayat Election 2023: শনির দশা! গণনার দিন আঁধারে ডুবল কমিশনের দফতর, বিভ্রাট ওয়েবসাইটেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে চলছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) ভোট গণনা। চরম ব্যস্ততা দেখা গেল রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দফতরে। স্বাভাবিক। তবে ছন্দ পতন ঘটল ৩টে ১৮ মিনিট নাগাদ। ঝুপ করে অন্ধকার নেমে এল দফতরে। বন্ধ হয়ে গেল কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সব কাজ।

    লোডশেডিং

    বিভিন্ন গণনা কেন্দ্র থেকে যে সব তথ্য আসছিল, লোডশেডিংয়ের জেরে তা বন্ধ হয়ে যায়। অসহায়ভাবে বসে থাকতে দেখা যায় দফতরের আধিকারিক ও কর্মীদের। বিদ্যুৎ আসে ১৫ মিনিট পরে। কাজকর্ম শুরু হতে হতে লাগে আরও কিছুটা সময়। কাজকর্ম স্বাভাবিক হয় ৩টে ৩৬ মিনিট নাগাদ। বিদ্যুৎ বিভ্রাট কাটল বটে, তবে এদিন সকাল থেকেই সমস্যা দেখা দিচ্ছিল রাজ্য নির্বাচনের কমিশনের (Panchayat Election 2023) ওয়েবসাইটে।

    ওয়েবসাইট বিভ্রাট

    সকাল থেকে খানিকক্ষণ ধীরে ধীরে ওয়েবসাইট খুললেও, পরের দিকে আর দীর্ঘক্ষণ কমিশনের ওয়েবসাইট খুলছিল না। তাই যাঁরা এই ওয়েবসাইট থেকে নির্বাচনী ফলের আপডেট পেতে চাইছিলেন, তাঁরা বারংবার ব্যর্থ হচ্ছিলেন। এদিন সকালে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা বলেন, “আমরা তো সেন্ট্রাল ফোর্স চেয়েছিলাম। সেন্ট্রাল ফোর্স থাকলে ভাল হত।” স্পর্শকাতর বুথের তালিকা বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি বলে যে অভিযোগ উঠেছে, সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “ও সবই গল্প।”

    আরও পড়ুুন: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    রাজীব বলেন, “সাধারণ মানুষ ও কিছু রাজনৈতিক দলের ধারণা ছিল, কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলে ভোটের সময় অশান্তি কম হবে। বাহিনীর জন্য বাড়তি ভয় কাজ করবে। হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, আমরা কাজ করেছি। প্রথমে (Panchayat Election 2023) আদালত বলেছিল প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে। পরে সেই নির্দেশ সংশোধন করে বলা হয়, যে কটি বুথে সম্ভব বাহিনী দিতে হবে। আমার মনে হয় না ১০ হাজারের বেশি বুথে ওরা বাহিনী দিতে পেরেছে।”

    প্রসঙ্গত, এদিন সকাল থেকে রাজ্যের বিভিন্ন কেন্দ্রে শুরু হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফল গণনা। এখনও গণনা চলছে গ্রাম পঞ্চায়েতের আসনে। গ্রাম পঞ্চায়েতের গণনা শেষ হলে হবে পঞ্চায়েত সমিতির ভোট গণনা। সব শেষে হবে জেলা পরিষদের গণনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Espionage: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    Espionage: প্রেমের ফাঁদ পাতা পাকিস্তানে! বিজ্ঞানীর পর এবার তথ্য পাচার করে ধৃত বিদেশমন্ত্রকের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক আগে প্রকাশ্যে এসেছিল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের বিজ্ঞানী গ্রেফতার হওয়ার খবর। যদিও মহারাষ্ট্রের পুণেতে অবস্থিত ওই অর্গানাইজেশনের বিজ্ঞানীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ৪ মে। পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির (Espionage) করার অভিযোগে মহারাষ্ট্র পুলিশের এটিএস গ্রেফতার করেছিল বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকারকে।

    প্রেমের ফাঁদ

    সুন্দরী মহিলার ছদ্মবেশে প্রেমের ফাঁদ পেতেছিল পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI)। সেই ফাঁদেই পা দিয়ে প্রদীপ তথ্য পাচার করেছেন বলে অভিযোগ। তার জেরেই হয়েছেন গ্রেফতার। এই ঘটনার রেশ পুরোপুরি মিলিয়ে যাওয়ার আগেই এবার পাকিস্তানের হয়ে চরবৃত্তির (Espionage) অভিযোগ উঠল ভারতের বিদেশমন্ত্রকের এক কর্মীর বিরুদ্ধে। নবীন পাল নামের ওই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ পুলিশ।

    মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা নবীনের

    নবীনের বিরুদ্ধে যে এফআইআর দায়ের হয়েছিল, তাতে দাবি করা হয়েছে, বিদেশমন্ত্রকের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ভারতে সদ্য সমাপ্ত জি-২০ বৈঠকের গুরুত্বপূর্ণ নথি করাচিতে এক মহিলার কাছে পাঠিয়েছেন তিনি। তথ্য পাঠানো হয়েছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। গোয়েন্দারা জেনেছেন, সমাজমাধ্যমে এক মহিলার সঙ্গে পরিচয় হয় নবীনের। তার পর থেকে ধীরে ধীরে ওই মহিলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে বিদেশমন্ত্রকের ওই কর্মীর। হোয়াটসঅ্যাপে নিয়মিত কথাবার্তা হত তাঁদের। এভাবেই পাচার হয়েছে বহু তথ্য। পুলিশ জানিয়েছে, যে মহিলার (Espionage) নম্বর উদ্ধার হয়েছে, সেটি উত্তরপ্রদেশের বরেলির। কিন্তু আইপি অ্যাড্রেস পরীক্ষা করতেই দেখা যায় নম্বরটি বরেলির নয়, পাকিস্তানের করাচির।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    পুলিশ জানিয়েছে, বিদেশমন্ত্রকের ওই কর্মীর মোবাইল থেকে বিদেশমন্ত্রকের বহু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার হয়েছে। জি-২০ সম্পর্কিত বেশ কিছু তথ্যও মিলেছে। কলকাতার এক মহিলারও খোঁজ নবীনের মোবাইল থেকে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। অঞ্জনি নামের ওই মহিলা নবীনের অ্যাকাউন্টে টাকাও পাঠিয়েছেন বলে জেনেছেন গোয়েন্দারা। টাকার পরিমাণ প্রায় ৮৫ হাজার টাকা। মাস দুয়েক আগে নবীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় তাঁর। এই অঞ্জলি পাকিস্তান কিংবা আইএসআইয়ের সঙ্গে যুক্ত বলেই অনুমান পুলিশের। ডিসিপি (রুরাল) শুভম প্যাটেল বলেন, ক্রসিং রিপাবলিক থানায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ (Espionage) দায়ের হয়েছে। এদিনই জেলে পাঠানো হবে তাঁকে। বিদেশমন্ত্রককেও ঘটনাটির কথা জানানো হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    Nepal Helicopter Crash: নেপালে ভয়াবহ কপ্টার দুর্ঘটনা! নিহত ৫ বিদেশি পর্যটক সহ ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেপালে একটি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় (Nepal Helicopter Crash) পাঁচ পর্যটকের মৃত্যুর খবর মিলেছে। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে মাউন্ট এভারেস্টের কাছেই। নিঁখোজ হওয়ার তিন ঘণ্টার মাথায় ৬টি মৃতদেহ এবং কপ্টারটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, প্রাইভেট চপারটিতে সওয়ার ছিলেন চালক ছাড়া মেক্সিকোর ৫ পর্যটক। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে পার্বত্য উপত্যকা সোলুকুম্ভুর লামজুরাতে।

    সকাল ১০:০৪ মিনিটে ওড়ে কপ্টারটি (Nepal Helicopter Crash)

    কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আধিকারিক জ্ঞানেন্দ্র ভুল বলেন, ‘‘ সকাল ১০টা ০৪ মিনিটে হেলিকপ্টারটি রওনা হয় এরপর ১০:১২ নাগাদ সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ’’ মনে করা হচ্ছে হেলিকপ্টারটি একটি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়, পরবর্তীকালে একটি অন্য চপার পাঠানো হয় কিন্তু তাও ফিরে আসে খারাপ আবহাওয়ার কারণে। দুর্ঘটনাস্থলের স্থানীয় মানুষজন প্রশাসনকে জানিয়েছে, তারা একটি বিকট বিস্ফোরণের আওয়াজ শুনতে পায় দুর্ঘটনার সময়। সেদেশের উড়ান প্রশাসন জানিয়েছে, দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    চলতি বছরের জানুয়ারিতেই ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় ৭২ যাত্রী নিহত হন

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই নেপালে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটে। ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি যাত্রীবাহী বিমানের দুর্ঘটনায় ক্রু সমেত বিমানের ৭২ জন যাত্রীরই মৃত্যু হয়েছিল। কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, বিমানে মোট ৫৩ জন নেপালি, ৫ জন ভারতীয়, ৮ জন রাশিয়ান, ১ আইরিশ, ২ জন কোরিয়ান এবং ১ জন করে আর্জেন্টাইন এবং ফরাসি নাগরিক ছিলেন। এর আগে ২০২২ সালেও নেপালে বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছিল। মে মাসে একটি বিমান মুসতাং জেলার একটি পার্বত্য এলাকায় ভেঙে পড়ে। ঘটনায় মোট ২২ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ফের কপ্টার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ৫ জনের। অপ্রশিক্ষিত চালক এবং পুরনো পরিকাঠামোর কারণেই বারবার দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

    আরও পড়ুন: বাংলায় গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক হত্যা! রাহুল গান্ধী চুপ কেন? প্রশ্ন সম্বিত পাত্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস! কোচবিহারের মানুষ আশ্রয় নিয়েছে অসমে, দাবি হিমন্তের

    Himanta Biswa Sarma: পঞ্চায়েতে সন্ত্রাস! কোচবিহারের মানুষ আশ্রয় নিয়েছে অসমে, দাবি হিমন্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই হিংসা ও অশান্তির (Panchayat election chaos) ঘটনা লেগেই ছিল কোচবিহারে (Cooch Behar)। ভোটের দিন কোচবিহার জেলায় বুথের মধ্যেই খুন হয়েছেন স্থানীয় যুবক। এরপরই নাকি ভয়ে বহু মানুষ অসমে পৌঁছে গিয়েছেন। এমনই দাবি করেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। 

    ট্যুইটবার্তা হিমন্তের

    হিমন্ত বলেছেন, “পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাসের জন্য প্রাণের ভয়ে গতকাল ১৩৩ জন অসমের ধুবরি জেলায় আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা তাঁদের ত্রাণশিবিরে রাখার ব্যবস্থা করেছি। খাবার ওষুধ ইত্যাদি দেওয়া হয়েছে।” ধুবরির পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, ঝাপুসাবারির রণপাগলি এমভি স্কুলে ১৩৩ জনকে রাখা হয়েছে। তাঁদের নিরাপত্তার ব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে পুলিশ।

    ২০২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই তীব্র অশান্তিতে বিধ্বস্ত বাংলা। একের পর এক রাজনৈতিক হিংসা, মারামারি, কাটাকাটি, বাড়িঘর ভাঙচুরের ঘটনায় প্রত্যেক জেলায় জেলায় ছড়িয়েছিল আতঙ্ক। বাংলার প্রধান বিরোধী দল বিজেপির কর্মী সমর্থকরাও ব্যাপকভাবে এই হিংসার শিকার হয়েছিলেন। তাঁদেরকেই আশ্রয় দিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: তোলা হল কেন্দ্রীয় বাহিনী, জ্ঞান হারালেন বিজেপি সাংসদ, শান্তিপুরে গণনা বন্ধ

    ট্যুইটবার্তা শুভেন্দুর

    বিজেপি সমর্থকদের এই সহায়তা দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।

    তিনি ট্যুইট বার্তায় বলেছেন, “আমি অসমের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। পশ্চিমবঙ্গের অত্যাচারিত বিরোধী দল কর্মকর্তাদের ত্রাণ প্রদানের জন্য, বিশেষ করে বিজেপির যে সমর্থকরা, যাঁরা বারবার নির্বাচন সংক্রান্ত সহিংসতার শিকার হন এবং অসম রাজ্যের কাছাকাছি থাকার কারণে, তাঁরা নিজেদের পরিবারের সাথে সেই রাজ্যে পাড়ি দেওয়া নিরাপদ বলে মনে করেন, তাঁদের নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। দয়া করে আমার কৃতজ্ঞতা গ্রহণ করুন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। গত ১৫ বছরে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের একটি রিপোর্ট (UN Report)। সেখানেই উঠে এসেছে এই আশার আলোর খবর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে গ্লোবাল মাল্টি ডাইমেনশনাল পোভার্টি ইনডেক্স। এটি প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ। সেখানেই জানা গিয়েছে ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা।

    কমছে দারিদ্র্য

    রাষ্ট্রসংঘের (UN Report) প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গিয়েছে, গত ১৫ বছরে ভারত সহ ২৫টি দেশে কমেছে দারিদ্র্য। এর মধ্যে চিন, কম্বোডিয়া, কঙ্গো, হন্ডুরাস, ইন্দোনেশিয়া, মরক্কো, সার্বিয়া এবং ভিয়েতনামও রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে জানা গিয়েছে, ভারতে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে দারিদ্র্যের হার। মাত্র ১৫ বছরে এ দেশে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি মানুষের। চিন এবং ইন্দোনেশিয়াতেও বিরাট সংখ্যক মানুষের দারিদ্র্য ঘুচেছে।

    উন্নতি হচ্ছে দ্রুত

    রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ২০০৫/২০০৬ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯/২০২০ অর্থবর্ষ পর্যন্ত দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। ৫৫.১ শতাংশ থেকে তা কমে হয়েছে ১৬.৪ শতাংশ। রিপোর্টেই উঠে এসেছে, ভারতের দরিদ্রতম রাজ্য এবং গোষ্ঠীগুলি দ্রুত উন্নতি করেছে। এর মধ্যে শিশু এবং পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীও রয়েছে।

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ভারত দারিদ্র্য দূরীকরণে সফল হলেও, এখনও ২৩ কোটি মানুষকে দারিদ্র্যের করাল গ্রাস থেকে বের করা যায়নি। বছর দুয়েক ধরে অতিমারির জেরে এই সংখ্যাটা কমানো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ভারতের কিছু অঞ্চলে জাতীয় গড়ের চেয়েও দ্রুত হারে দারিদ্র্য কমেছে। এই রাজ্যগুলি হল, বিহার, উত্তরপ্রদেশ এবং ঝাড়খণ্ড। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত দেশের ভার ছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকারের হাতে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত চলছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Article 370: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    Article 370: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে রদ হয়েছে ৩৭০ ধারা (Article 370)। তিন বছর আগে সংবিধানের ওই ধারা রদ করে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। সম্প্রতি ফের মামলাটি উঠেছে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) সাংবিধানিক বেঞ্চে। মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, ২ অগাস্ট থেকে সোম ও শুক্রবার ছাড়া শুনানি হবে প্রতিদিন।

    ৩৭০ ধারা রদ

    ২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয় ৩৭০ ধারা। সোমবার সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে হলফনামা জমা দিল কেন্দ্রীয় সরকার। শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে। বেঞ্চের সদস্যরা হলেন, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জয় কিষান কাউল, সঞ্জীব খান্না, বিআর গাভাই এবং সূর্য কান্ত। সোমবার আদালতে জমা দেওয়া অতিরিক্ত হলফনামায় কেন্দ্র দাবি করেছে, ৩৭০ ধারা (Article 370) রদ করার পর জম্মু, কাশ্মীর এবং লাদাখে অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে।

    ভূস্বর্গে অভাবনীয় উন্নতি 

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ হলফনামায় জানিয়েছেন, ৩৭০ ধারা বিলোপ করার পরে জম্মু-কাশ্মীরে অভাবিত স্থিতাবস্থা, উন্নয়ন, অগ্রগতি দেখা দিয়েছে। সেই পাথর ছোড়ার দিন এখন অতীত। তিন দশকের অশান্তির পরে স্বাভাবিক জীবন ফিরে এসেছে কাশ্মীরে। স্কুল-কলেজ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান চলছে স্বাভাবিকভাবেই। গত তিন বছর ধরে এটাই দেখা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Supreme Court) হলফনামায় জানিয়েছেন, গত তিন দশক ধরে জম্মু-কাশ্মীর সন্ত্রাসবাদের আগুনে পুড়ছিল। এটা দমন করার একমাত্র উপায় ছিল ৩৭০ ধারা (Article 370) রদ। বর্তমানে ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর। শিল্পের বিকাশ হয়েছে। যাঁরা এক সময় উপত্যকায় বাস করতেন ভয়ে ভয়ে, তাঁরাই এখন শান্তিতে বসবাস করছেন।

    আরও পড়ুুন: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    হলফনামায় জানানো হয়েছে, শিক্ষার অধিকার, তফশিলি জাতি-উপজাতি সংরক্ষণ আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে। ৩৭০ ধারা বিলোপের মাধ্যমে সন্ত্রাসের নেটওয়ার্ক বড় ধাক্কা খেয়েছে। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থার (Supreme Court) সূচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন কাউন্সিলের ভোট হচ্ছে। এছাড়াও ধারা বিলোপের পরে কাশ্মিরী, ডোগরি, উর্দু, হিন্দির মতো ভাষা সরকারি ভাষা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। সাধারণ মানুষের দাবি মেনেই এটা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, ৩৭০ ধারা (Article 370) বিলোপের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে জমা পড়েছে ২০টি পিটিশন। এই পিটিশনগুলি এবার খতিয়ে দেখবে সাংবিধানিক বেঞ্চ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    Dilip Ghosh: “আগামী দিনেও মৃত্যু হবে, সেটাও একতরফা হবে না”, বিস্ফোরক দিলীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মানুষ প্রতিরোধ করেছে বলে ওদের বডি পড়ে গেছে। আগামী দিনেও মৃত্যু হবে। এবং সেটাও একতরফা হবে না।” মঙ্গলবার ভোট গণনার দিন কথাগুলি বললেন বিজেপির (BJP) জাতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন সকালে মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন দিলীপ।

    “তৃণমূলকে ভোট দিয়ে কী ভুল করেছি”

    তিনি বলেন, “সারা দেশের লোক এখানে আসছে, গণতন্ত্র বেঁচে আছে কিনা দেখতে। আর এরা যাচ্ছে মণিপুর। এসব চালাকি করে বেশি দিন চলে না। এরা দিল্লি যাবে, বিহার যাবে, উত্তরপ্রদেশ যাবে, আর এ রাজ্যে পাড়ায় পাড়ায় খুন খারাপি চলবে। রোজ মৃত্যু হবে। লোক ত্রাহি ত্রাহি করবে। রাজ্যপালকে জেলায় জেলায় ঘুরতে হবে। তার পরেও এরা নির্লজ্জের মতো অন্য রাজ্যে যাবে।” দিলীপ বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের লোকেরাও আলোর অপেক্ষায় রয়েছেন। কারণ পুরোটাই তো অন্ধকার। রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।” মেদিনীপুরের সাংসদ বলেন, “আসলে প্রশাসনের ওপর মুখ্যমন্ত্রীর কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই। যে যা খুশি করে বেড়াচ্ছে। তাই এই পরিণতি। মানুষ বুঝতে পারছে, তৃণমূলকে ভোট দিয়ে কী ভুল করেছি।”

    উপদ্রুত

    বিজেপির জাতীয় সহ সভাপতি (Dilip Ghosh) বলেন, “দিনহাটা, সিতাই, শীতলখুচি, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এই জেলাগুলি সারা বছর উপদ্রুত। এখন দুষ্কৃতীদের পুরো রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। গণনায়ও লুঠ হবে। জেতার পরেও বিজেপিকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে না। বিডিওকে হুমকি দেওয়া হবে। রেজাল্ট চেঞ্জ করার চেষ্টা করা হবে।” দিলীপ বলেন, “যাঁরা আজ লজ্জা পাচ্ছেন, তাঁরাই এক সময় সিপিএমের অত্যাচারের বিরুদ্ধে তৃণমূলকে সাপোর্ট করেছিলেন। আগে তাঁরা স্বীকার করুন, তাঁরা ভুল করেছেন।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মার, পা ভাঙল প্রার্থীর, গণনা কেন্দ্রে ঢুকতে বাধা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    বিজেপির জাতীয় সহ সভাপতি (Dilip Ghosh) বলেন, “কটা আসন পাব জানি না। তবে পাব। জেলা পরিষদ। আমাদের এলাকায়ও তৃণমূল গোলমাল পাকানোর অনেক চেষ্টা করেছিল। এই যে ওরা বলছে, ওদের লোক মারা গিয়েছে, ওদের লোক কেউ মারা যায়নি। গুন্ডা ও সমাজবিরোধী, যারা টাকা নিয়ে ভোট করায়, তারা মারা গেছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “মানুষ প্রতিরোধ করেছে বলে ওদের বডি পড়ে গেছে। আগামী দিনেও মৃত্যু হবে। এবং সেটাও একতরফা হবে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • CV Ananda Bose: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    CV Ananda Bose: দিল্লি থেকে ফিরে আজ ভোট গণনার দিনেও জেলায় জেলায় রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের (PANCHAYAT ELECTION 2023) দিনের মতোই আজ, মঙ্গলবার ভোট গণনার সময়েও জেলায় জেলায় ঘুরবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। রাজভবন সূত্রে খবর, দিল্লিতে শাহি-সাক্ষাত সেরে ফেরার পর আজ তিনি জেলা পরিদর্শনে বেরোবেন। কোন কোন জেলায় যাবেন তা এখনও অবধি জানা যায়নি। তবে প্রথমে তিনি দক্ষিণ ২৪ পরগনায় যেতে পারেন বলে খবর।

    রাজপথে রাজ্যপাল

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর (Amit Shah) সঙ্গে দেখা করতে নয়াদিল্লিতে গিয়েছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শনিবার পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা কবলিত এলাকা ঘুরে দেখেছিলেন রাজ্যপাল। তার পর রবিবার সন্ধেয় দিল্লির উদ্দেশে রওনা হন। বাংলার পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে রিপোর্ট দিতেই তাঁর দিল্লি সফর বলে অনুমান। সোমবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ পর্ব শেষে রাজ্যপাল বলেন, ‘‘ভোরের ঠিক আগের মুহূর্তটাই সবচেয়ে অন্ধকার সময়। তবে, এই অন্ধকার টানেলের শেষ প্রান্তে আলো থাকবে।’’ শাহের সঙ্গে বৈঠক সেরে বেরিয়ে রাজ্যপাল আরও বলেন, ‘‘কনকনে শীত যদি এসেই থাকে, তবে বুঝতে হবে বসন্ত খুব বেশি দূরে নেই। আগামী দিন ভাল হবে।’’ সাংবাদিকরা রাজ্যপালকে প্রশ্ন করেছিলেন, তিনি কি বাংলায় সংবিধানের ৩৫৫ ধারা প্রয়োগের সুপারিশ করবেন। সেই প্রশ্নের কোনও জবাব রাজ্যপাল দেননি। 

    আরও পড়ুন: আজ পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, নজরে কমিশনের ভূমিকা!

    ভোটগণনার দিনেও সতর্ক

    ইতিমধ্যেই রাজ্যে ৩৩৯ কেন্দ্রে পঞ্চায়েত ভোট গণনা শুরু হয়েছে। প্রতি কেন্দ্রে থাকছে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিসিটিভি। ভোট গণনাকে (Panchayat Election 2023 Result ) কেন্দ্র করে আজ আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা গণনাকেন্দ্রগুলিতে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ঘেরাটোপে চলবে গণনা। জেলায় জেলায় এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। ভোট গণনার সময় ব্যালট পেপারের সত্যতা যাচাইয়ের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবেন একজন করে অবজার্ভার। প্রতিটি জেলায় একজন করে বিশেষ অবজার্ভার নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। এর দায়িত্বে থাকবে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সঙ্গে থাকবে প্রয়োজন মতো রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। এরপরেও ভোট-পরবর্তী হিংসা এড়াতে রাজপথে নামতে চলেছেন সদা সতর্ক রাজ্যপাল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Panchayat Elections 2023: চলছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, গ্রাম বাংলা থাকবে কার দখলে?

    Panchayat Elections 2023: চলছে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের ভোট গণনা, গ্রাম বাংলা থাকবে কার দখলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ পঞ্চায়েত ভোটগণনা (Panchayat Elections 2023)। নির্ধারিত সময় মেনেই সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে গণনার প্রক্রিয়া। রাজ্যের ২২টি জেলায় ৩৩৯টি কেন্দ্রের ৩,৫৯৪ কক্ষে একযোগে চলছে গণনার কাজ। গণনার জন্য কেন্দ্রগুলিতে মোট ৭৬৭টি স্ট্রংরুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মোট ৩,৫৯৪টি ঘরের ৩০,৩৯৬টি টেবিলে চলবে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফল (Bengal Panchayat Polls)। 

    ব্যালটে ভোট, গণনায় লাগবে সময়

    প্রথমে গ্রাম পঞ্চায়েত, তার পর পঞ্চায়েত সমিতি এবং সব শেষে জেলা পরিষদের আসনে গণনা হবে। পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদের ফল প্রকাশ করার কথা সংশ্লিষ্ট ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের। এদিকে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রকাশ করবেন কাউন্টিং আধিকারিকই। প্রত্যেক স্তরে দু’রাউন্ড করে অর্থাৎ মোট ৬ রাউন্ড গণনা হবে। এদিকে যেহেতু পঞ্চায়েতে (Panchayat Elections 2023) ব্যালটে ভোট হয়, তাই গণনায় অনেকটাই সময় লাগে। কোথও যদিও আজ ভোট গণনা শেষ না হয়, তাহলেও আগামিকালও ভোট গণনা চলবে। 

    সব আসনে গণনা হচ্ছে না

    রাজ্যের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত (Panchayat Elections 2023) ব্যবস্থায় মোট গ্রাম পঞ্চায়েত আসনের সংখ্যা ৬৩,২২৯। পঞ্চায়েত সমিতির আসন সংখ্যা ৯,৭৩০। আর জেলা পরিষদ আসন সংখ্যা ৯২৮। তবে সব আসনের গণনা হচ্ছে না। গ্রাম পঞ্চায়েতে ৬৩ হাজার ২২৯ আসনের মধ্যে আট হাজার দু’টি আসন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৭,৯৪৪টি আসনে। দু’টি আসনে জয়ী বিজেপি। তিনটি আসনে জয়ী সিপিএম। অন্য প্রার্থীরা জয়ী ৫৩টি আসনে। পঞ্চায়েত সমিতিতে ৯,৭৩০ আসনের মধ্যে ৯৯১টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছেন বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা। এর মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ৯৮১টি আসনে। অন্যরা জিতেছে ১০টি আসনে। আবার জেলা পরিষদে ৯১২টি আসনে গণনা হবে। কারণ ১৬টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। 

    একাধিক নির্দেশ কমিশনের

    নির্বাচন কমিশন (Panchayat Elections 2023) সূত্রে জানা গেছে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদের গননার সময় থাকবেন একজন করে কাউন্টিং অফিসার এবং একজন কাউন্টিং অ্যাসিস্ট্যান্ট। সঙ্গে থাকবেন প্রতি প্রার্থীর একজন করে কাউন্টিং এজেন্ট। প্রতি গণনা কেন্দ্রে ব্লক পিছু একজন করে অবজারভার ও জেলা পিছু একজন করে স্পেশাল অবজার্ভার থাকবেন। গ্রাম পঞ্চায়েতে এবং জেলা পরিষদের প্রার্থী এবং কাউন্টিং এজেন্ট থাকতে পারলেও পঞ্চায়েত সমিতির ক্ষেত্রে শুধুমাত্র প্রার্থী থাকতে পারবেন কোনও এজেন্ট থাকতে পারবেন না।

    কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা

    গণনাকেন্দ্রগুলিকে (Bengal Panchayat Polls) নিরাপত্তার চাদরে মুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর, প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। এর দায়িত্বে থাকবে এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। সঙ্গে থাকবে প্রয়োজন মতো রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। থাকছে সিসিটিভির নজরদারি। গণনা কেন্দ্রের বাইরে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share