Tag: Bengali news

Bengali news

  • Panchayat election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোন বুথে কত কোম্পানি কোন বাহিনী জানেন?

    Panchayat election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোন বুথে কত কোম্পানি কোন বাহিনী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat election 2023)। ভোট হবে এক দফায়। রাজ্যে আসছে ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। তবে তার পরেও রাজ্যের সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া সম্ভব নয়। তাই হাইকোর্টের নির্দেশ, রাজ্যের প্রতিটি বুথে ৫০:৫০ অনুপাতে মোতায়েন করতে হবে কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী। কোন জেলায় কত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে, কেন্দ্রকে তার হিসেব দিয়েছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী

    নির্বাচনে সব চেয়ে বেশি অশান্তি হতে পারে মুর্শিদাবাদে। এই জেলায় মোতায়েন করা হচ্ছে ৪৫ কোম্পানি বাহিনী। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর জেলা পূর্ব মেদিনীপুর (Panchayat election 2023) ও হাওড়ায় মোতায়েন করা হচ্ছে ৩৭ কোম্পানি বাহিনী। এর পর রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে মোতায়েন করা হচ্ছে ৩৫ কোম্পানি। পূর্ব বর্ধমানে মোতায়েন করা হচ্ছে ৩৩ কোম্পানি। নদিয়ায় ৩১ কোম্পানি। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও মালদহে ৩০ কোম্পানি এবং কোচবিহার ও হুগলিতে ২৮ কোম্পানি করে। একমাত্র কালিম্পংয়ে কোনও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে না।

    রাজ্য পুলিশ

    কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াও থাকছে ২০টি রাজ্যের পুলিশ। এই রাজ্যগুলি হল, অরুণাচল প্রদেশ, তেলঙ্গনা, কেরল, ত্রিপুরা, কর্নাটক, গুজরাট, চণ্ডীগড়, পঞ্জাব, বিহার, ছত্তিশগড়, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, হায়দ্রাবাদ, গোয়া, মিজোরাম, ঝাড়খণ্ড, নাগাল্যান্ড, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং অসম। পশ্চিম বর্ধমানে মোতায়েন করা হবে ৫ কোম্পানি অসম পুলিশ। পূর্ব বর্ধমানে (Panchayat election 2023) ১০ কোম্পানি রাজস্থান পুলিশ এবং ২ কোম্পানি অন্ধ্রপ্রদেশ পুলিশ। পশ্চিম মেদিনীপুরে ৬ কোম্পানি গুজরাট পুলিশ ও ৫ কোম্পানি কর্নাটক পুলিশ। পূর্ব মেদিনীপুরে ২ কোম্পানি ঝাড়খণ্ড পুলিশ, ২৭ কোম্পানি বিহার পুলিশ ও ৮ কোম্পানি নাগাল্যান্ড পুলিশ। হুগলিতে ১০ কোম্পানি হায়দ্রাবাদ পুলিশ, ২ কোম্পানি গুজরাট পুলিশ, ৬ কোম্পানি গোয়া পুলিশ, ১ কোম্পানি মিজোরাম পুলিশ, ২ কোম্পানি তেলঙ্গানা পুলিশ এবং ২ কোম্পানি মহারাষ্ট্র পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    হাওড়ায় ৩ কোম্পানি মহারাষ্ট্র পুলিশ ও ২ কোম্পানি গুজরাট পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনায় ১০ কোম্পানি ছত্তিশগড় পুলিশ এবং ৮ কোম্পানি তামিলনাড়ু পুলিশ। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ১০ কোম্পানি পঞ্জাব পুলিশ, ১৩ কোম্পানি বিহার পুলিশ (Panchayat election 2023) এবং ৫ কোম্পানি ছত্তিশগড় পুলিশ। দার্জিলিংয়ে ২ কোম্পানি চণ্ডীগড় পুলিশ। মুর্শিদাবাদে গুজরাট পুলিশ থাকছে ২ কোম্পানি। নদিয়ায় থাকছে ২ কোম্পানি ত্রিপুরা পুলিশ, ৫ কোম্পানি কর্নাটক পুলিশ, ৮ কোম্পানি কেরালা পুলিশ, ৩ কোম্পানি অরুণাচল পুলিশ এবং ১ কোম্পানি তেলঙ্গানা পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েত হবে এক দফাতেই! অধীরের আবেদন খারিজ করে নির্দেশ হাইকোর্টের

    Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েত হবে এক দফাতেই! অধীরের আবেদন খারিজ করে নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খারিজ হয়ে গেল প্রদেশ কংগ্রেস (Congress) সভাপতি অধীর চৌধুরীর আবেদন। পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) দফা বৃদ্ধির আবেদন জানিয়েছিলেন অধীর। বুধবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ ওই আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। আদালতের নির্দেশ, শনিবার এক দফায়ই হবে পঞ্চায়েত নির্বাচন। আদালতের পর্যবেক্ষণ, সুশৃঙ্খলভাবে নির্বাচন করানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এই পরিস্থিতিতে ভোটের দফা বৃদ্ধির প্রয়োজন নেই। তাই অধীরের আবেদনটির আপাতত কোনও গুরুত্ব থাকছে না।

    নওশাদ সিদ্দিকির দাবি

    অধীরের আগে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) দফা বৃদ্ধির আর্জি নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ভাঙড়ের বিধায়ক আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকি। তাঁর যুক্তি ছিল, পঞ্চায়েত নির্বাচনে আদালতের নির্দেশ মতো পর্যাপ্ত বাহিনী আনা হোক অথবা পঞ্চায়েত নির্বাচনের দফা বৃদ্ধি করা হোক। এই একই দাবিতে সোমবার হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন অধীর। সেই মামলাই খারিজ করে দিল প্রধান বিচারপতির ডিশিশন বেঞ্চ।

    অধীরের আইনজীবীর যুক্তি

    আদালতে অধীরের হয়ে সওয়াল করেছিলেন আইনজীবী মৃত্যুঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেছিলেন, “পঞ্চায়েত নির্বাচনকে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্র করে ইতিমধ্যেই ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রতি দিনই অশান্তির ঘটনা ঘটছে। গুলি চলছে। পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই। ফলে তৃণমূলস্তরে বাহিনী পৌঁছতে পারছে না। তাই যদি এই বাহিনী দিয়েই নির্বাচন করাতে হয়, তবে ভোটগ্রহণ হোক একাধিক দফায়।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, মোদিকে প্রধানমন্ত্রী পদে চান সিংহভাগ ভোটার, বলছে সমীক্ষা

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরে পরেই রাজ্যের বিভিন্ন অংশে শুরু হয় অশান্তি। খুন হন অন্তত ১৩ জন। তা সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন রাজ্য পুলিশের ওপর আস্থা রেখেই ভোট করাতে চেয়েছিল। পরে আদালতের দ্বারস্থ হন বিরোধীরা। হাইকোর্টের গুঁতোয় শেষমেশ ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে কেন্দ্রের কাছে আবেদন করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তার পরেই কেন্দ্রের তরফে প্রথম দফায় পাঠানো হয় ২২ কোম্পানি, দ্বিতীয় দফায় ৩৩৭ কোম্পানি এবং তৃতীয় দফায় আরও ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Election 2024: লোকসভায় এবারও জিতবে বিজেপি, প্রধানমন্ত্রী পদে পছন্দ মোদি-ই! বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024)। বিজেপিকে মাত দিতে জোট বাঁধতে চাইছেন বিরোধীরা। সেজন্য দিন কয়েক আগে পাটনায় বৈঠকে বসেছিলেন তাঁরা। কয়েকদিন পর ফের শিমলায় হবে বৈঠক। বিরোধী জোট গঠনের চেষ্টা ফলপ্রসূ হবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যে ফের ফিরতে চলেছে দিল্লির তখতে, তা এক প্রকার স্পষ্ট। ‘টাইমস নাও’য়ের জনমত সমীক্ষায় প্রকাশ, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনেও ম্যাজিক ফিগার পার করবে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল।

    গেরুয়া ঝুলিতে সিংহভাগ আসন

    পশ্চিমবঙ্গে ৪২টি আসনের (Lok Sabha Election 2024) মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১৮ থেকে ২০টি আসন। উত্তর প্রদেশে তারা পেতে পারে ৬৮ থেকে ৭২টি আসন। বিহারে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। মহারাষ্ট্রে বিজেপি-শিন্ডে জোট পেতে পারে ২২ থেকে ২৮টি আসন। ঝাড়খণ্ডে পদ্ম শিবির পেতে পারে ১০ থেকে ১২টি আসন। রাজস্থানে তারা পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন। তেলঙ্গনায় গেরুয়া শিবির পেতে পারে ৩ থেকে ৫টি আসন। মধ্যপ্রদেশে বিজেপি পেতে পারে ২২ থেকে ২৪টি আসন। ছত্তিশগড়ে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। ওড়িশায় ৬ থেকে ৮টি আসনের রশি যেতে পারে বিজেপির হাতে। কর্নাটকে বিজেপি পেতে পারে ১৫ থেকে ১৭টি আসন।

    বিজেপিময় গুজরাট

    গুজরাটে ২৬টি আসনের মধ্যে সব কটিই পেতে পারে বিজেপি। হরিয়ানায় বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৮টি আসন। হিমাচল প্রদেশে (Lok Sabha Election 2024) বিজেপি পেতে পারে ৩ থেকে ৪টি আসন। উত্তরাখণ্ডে বিজেপি জয়ী হতে পারে ৪ থেকে ৫টি আসনে। গোয়ায় ১ থেকে ২টি আসন পেতে পারে বিজেপি। জম্মু-কাশ্মীরে তারা জিততে পারে ২ থেকে ৩টি আসন। পঞ্জাবে বিজেপি জিততে পারে ১ থেকে ৩টি আসনে। অসমে বিজেপি পেতে পারে ৮ থেকে ১০টি আসন।

    উত্তর-পূর্বের বাকি সব রাজ্য মিলিয়ে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ৪ থেকে ৬টি আসন। কেরলে কেন্দ্রের শাসক দল পেতে পারে ১ থেকে ২টি আসন। দিল্লিতে বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ৭টি আসন। সমীক্ষা অনুযায়ী, সব মিলিয়ে বিজেপি ও তার শরিক দলগুলি পেতে পারে ২৮৫ থেকে ৩২৫টি আসন। কংগ্রেস ও তার জোট শরিকরা পেতে পারে ১১১ থেকে ১৪৯টি আসন। বাকি আসন পেতে পারে আঞ্চলিক ও অন্য দলগুলি।

    আরও পড়ুুন: দেগঙ্গায় মিছিল লক্ষ্য করে বোমা-গুলি, বাবার সামনেই খুন স্কুলপড়ুয়া

    এই মুহূর্তে লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Election 2024) হলে বাংলায় তৃণমূলকে টক্কর দেবে বিজেপি। অন্তত, ‘টাইমস নাও নবভারতে’র সমীক্ষা তাই বলছে। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, বিজেপি পেতে পারে ১৯ থেকে ২০টি আসন। তৃণমূল পেতে পারে ২০ থেকে ২২টি আসন।

    এদিকে, দেশবাসীর সিংহভাগই ফের প্রধানমন্ত্রী (Lok Sabha Election 2024) হিসেবে চাইছেন নরেন্দ্র মোদিকে। এবিপি নিউজের জন্য সমীক্ষা করেছে সি ভোটার। তাতে জানা গিয়েছে, ৫৭ শতাংশ ভোটার মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন। রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ১৮ শতাংশ ভোটার। ৮ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন যোগী আদিত্যনাথকে। আপ সুপ্রিমো কেজরিওয়ালকে প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চান ৩ শতাংশ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    PM Modi: চার রাজ্য সফরে মোদি, উদ্বোধন-শিলান্যাস করবেন ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু দিনের সফর। ঘুরবেন চার রাজ্যে। এই সময়ের মধ্যে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার ৫০টির মতো প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সফর শুরু হবে শুক্রবার। প্রধানমন্ত্রী যাবেন উত্তরপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, রাজস্থান ও ছত্তীসগড়ে। এই দু দিনে রায়পুর, গোরখপুর, বারাণসী, ওয়ারাঙ্গল ও বিকানের এই পাঁচ শহরের প্রায় এক ডজন অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি। উত্তরপ্রদেশ বাদে বাকি তিন রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা এ বছরেরই শেষের দিকে। তার আগেই প্রধানমন্ত্রী শিলান্যাস ও উদ্বোধন করবেন এক গুচ্ছ প্রকল্পের।

    প্রধানমন্ত্রীর সফর সূচি

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার প্রথমে রায়পুরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। ছয় লেনের রায়পুর-বিশাখাপত্তনম করিডর সহ এক গুচ্ছ প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। পরে গোরক্ষপুরের গীতা প্রেসের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তিনি তিনটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রার সূচনাও করবেন। গোরক্ষপুর রেলস্টেশনের পুনর্নির্মাণের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী। গোরক্ষপুর থেকে তিনি যাবেন তাঁর সংসদ ক্ষেত্র বারাণসীতে। সেখানে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধনের পাশাপাশি কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাসও করবেন। বারাণসী-জৌনপুর জাতীয় সড়কের চারলেনের উদ্বোধনও করবেন তিনি। মণিকর্ণিকাঘাট এবং হরিশ্চন্দ্রঘাটের সংস্কার কার্যের শিলান্যাসও করবেন প্রধানমন্ত্রী।

    করবেন জনসভাও

    বারাণসীতে রাত্রিবাস করে পরের দিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) যাবেন তেলঙ্গানার ওয়ারাঙ্গলে। সেখানে নাগপুর-বিজয়ওয়াড়া করিডরের একাংশের নির্মাণ সহ বিভিন্ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। ৫৬৩ নম্বর জাতীয় মহাসড়কের করিমনগর-ওয়ারাঙ্গল অংশটিকে চার লেনে পরিণত করা হবে। এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। পরে করবেন জনসভা। সেখান থেকে প্রধানমন্ত্রী যাবেন বিকানেরে। সেখানেও বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। অমৃতসর-জামনগর এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন অংশের উদ্বোধনের পাশাপাশি গ্রিন এনার্জি করিডর ফেজ ওয়ানের জন্য আন্তঃরাজ্য ট্রান্সমিশন লাইনের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। বিকানের রেলওয়ে স্টেশনের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি। পরে যোগ দেবেন সেখানকার একটি জনসভায়।

    আরও পড়ুুন: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    BJP: লক্ষ্য ২০২৪! চার রাজ্যে সভাপতি বদল বিজেপির, নতুন দায়িত্বে কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। বিজেপির (BJP) জয় এক প্রকার নিশ্চিত। দিল্লির মসনদে ফের আসতে চলেছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সরকার। উন্নয়নের কান্ডারি মোদির হাতেই দেশবাসী আরও একবার তুলে দিতে চলেছেন ভারত-রথের রশি। বিজেপির জয় যাতে অনায়াস হয়, যাতে গতবারের চেয়ে আরও বেশি আসন পেয়ে দিল্লির তখতে আসতে পারে বিজেপি, তাই চেষ্টার অন্ত নেই গেরুয়া শিবিরের। এই চেষ্টারই অঙ্গ হিসেবে এবার বদল করা হল দলের চার রাজ্যের সভাপতি।

    বদল কোন কোন রাজ্যে

    যে চারটি রাজ্যে সভাপতি বদল করল বিজেপি, সেগুলি হল তেলঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড ও পঞ্জাব। তেলঙ্গানায় পদ্মশিবিরের (BJP) নেতৃত্ব দেবেন জি কিষান রেড্ডি। বান্দি সঞ্জয় কুমারকে সরিয়ে জায়গা দেওয়া হল রেড্ডিকে। সঞ্জয় অত্যন্ত সক্রিয় হওয়া সত্ত্বেও সরিয়ে দেওয়া হল তাঁকে। কারণ সংগঠনকে একত্রিত করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। রেড্ডি রাজ্য সভাপতি হওয়ায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করতে হবে তাঁকে।   

    কারা পাচ্ছেন দায়িত্ব

    অন্ধ্রপ্রদেশের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডি পুরন্দেশ্বরীর হাতে। তিনি অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এনটি রামা রাওয়ের মেয়ে। এতদিন দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করছিলেন তিনি। ঝাড়খণ্ডের রশি যাচ্ছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মারান্ডির হাতে। ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। আর পঞ্জাবে বিজেপির সভাপতি হচ্ছে সুনীল জাখর। তিনি কংগ্রেসের নেতা ছিলেন। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। তাঁর হাতে রাজ্যের দায়িত্ব দিয়ে কংগ্রেসকেই বধ করতে চাইছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আরও পড়ুুন: প্রতি বুথে অর্ধেক কেন্দ্রীয় বাহিনী, অর্ধেক রাজ্য পুলিশ! বড় নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতির দায়িত্ব কম নয়। তাঁর ওপর নির্ভর করে সংগঠনের কাজকর্মের অনেকটাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এই চার রাজ্যের সভাপতি বদল করে একদিকে যেমন সংগঠন মজবুত করার পথে বেশ কয়েক কদম এগিয়ে যাওয়া হল, তেমনি দলকে একটা ঝাঁকুনিও দেওয়া গেল। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে কোমর কষে নামবেন বিভিন্ন রাজ্যের সভাপতিরা। তেলঙ্গনায় কেবল সভাপতি পদেই বদল আনা হয়নি, দলের ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান পদেও বসানো হচ্ছে ইয়াতালা রাজেন্দরকে।

    এদিকে, অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কিরণ কুমার রেড্ডিকে নিয়ে আসা হয়েছে জাতীয় কর্মসমিতিতে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসেই গেরুয়া শিবিরে (BJP) যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েক মাসের মধ্যেই পেলেন গুরু দায়িত্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    SCO Summit: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে…”, নাম না করে চিন-পাকিস্তানকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “যে দেশ সন্ত্রাসবাদ সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।” মঙ্গলবার সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) ভার্চুয়াল সম্মেলেন একথা বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ বছর এসসিও সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। উদ্বোধন করেন নরেন্দ্র মোদি। এবার হয়েছে ভার্চুয়াল সম্মেলন। এই সম্মেলনেই নাম না করেই প্রধানমন্ত্রী একযোগে নিশানা করেন পাকিস্তান ও চিনকে। 

    সন্ত্রাসবাদ প্রসঙ্গে মোদি

    এদিনের ভার্চুয়াল সভায় যোগ দিয়েছিলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রতিনিধি ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এক সঙ্গে এক মঞ্চে (SCO Summit) চিন ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধানকে পেয়ে সন্ত্রাসবাদে মদত নিয়ে পড়শি দুই দেশকে আক্রমণের সুযোগ হাতছাড়া করেননি প্রধানমন্ত্রী মোদি। তিনি বলেন, “যে দেশ সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে, এসসিও যেন তাদের সমালোচনা করতে দ্বিধা না করে।”

    সীমান্তপার সন্ত্রাস 

    তিনি বলেন, “কিছু দেশ সীমান্তপার সন্ত্রাসকে তাদের নীতির হাতিয়ার হিসেবে দেখে। তারা সন্ত্রাসবাদীদের প্রশ্রয়ও দেয়।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সন্ত্রাসবাদ আঞ্চলিক ও বিশ্বশান্তির জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি মোকাবিলা করার জন্য কড়া পদক্ষেপের প্রয়োজন। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে, সন্ত্রাসবাদ যে কোনও আকারে প্রকাশিত হতে পারে।”

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মুম্বই হামলায় জড়িত লস্কর জঙ্গি সাজিদ মীরকে বিশ্ব জঙ্গি তালিকাভুক্ত (SCO Summit) করতে চেয়ে রাষ্ট্রসংঘে প্রস্তাব পেশ করেছিল ভারত। তাতে ভেটো প্রয়োগ করে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চিন। কেবল সাজিদ নয়, নানা সময় পাক জঙ্গিদের আড়াল করে এসেছে চিন। এদিন নাম না করে তাকেই নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি বলেন, “আমরা এসসিওকে (SCO Summit) একটি বর্ধিত প্রতিবেশী হিসেবে দেখি না, বরং একটি বর্ধিত পরিবার হিসেবেই দেখি। নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সংযোগ, ঐক্য, সার্বভৌমত্ব এবং আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতি শ্রদ্ধা ও পরিবেশ সুরক্ষার মতো ইস্যুগুলিকে এসসিও-র স্তম্ভ হিসেবে দেখি।”

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত এসসিও দেশগুলির মধ্যে সহযোগিতার পাঁচটি স্তম্ভ স্থাপন করেছে: স্টার্টআপ এবং উদ্ভাবন, প্রথাগত ওষুধ, যুব ক্ষমতায়ন, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি এবং বৌদ্ধ ঐতিহ্য। গত দু দশকে এসসিও সমগ্র ইউরেশিয়া অঞ্চলে শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্লাটফর্ম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এই অঞ্চলের সঙ্গে ভারতের হাজার বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। আমাদের দেশের (SCO Summit) মানুষ এই ঐতিহ্যের জীবন্ত সাক্ষ্য।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: ‘‘তৃণমূল না করলে চলে যাবে সিভিকের চাকরি’! হুঁশিয়ারি ব্লক সভাপতির

    Panchayat Election: ‘‘তৃণমূল না করলে চলে যাবে সিভিকের চাকরি’! হুঁশিয়ারি ব্লক সভাপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) তৃণমূলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন উত্তর দিনাজপুরের করণদিঘির বিধায়ক গৌতম পাল। এবার বেফাঁস মন্তব্য করলেন রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানীর ভাই তথা গোয়ালপোখরের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গোলাম রসুল। যা নিয়ে জেলা জুড়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন ওই তৃণমূল নেতা?

    সোমবার উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখর ব্লকের পামলহাটে দলীয় এক জনসভায় গোলাম রসুল বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) তৃণমূল কংগ্রেস না জিতলে সরকারি প্রকল্প চালু থাকবে না। বেশ কিছু সিভিক ভলান্টিয়ার অন্য দল করছেন বলে জানতে পেরেছি। সিভিক ভলান্টিয়ারের চাকরি দিয়েছে তৃণমূল। তাই, যাঁরা বিরোধী দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর তাঁদের চাকরি থাকবে না। তৃণমূলের ব্লক সভাপতির এই মন্তব্যে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল কংগ্রেসের উত্তর দিনাজপুর জেলা পরিষদের ৮ নম্বর আসনের প্রার্থী গোলাম রসুল এই হুঁশিয়ারি দিলেও রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানী তাঁর ভাইয়ের এই বক্তব্যে কিছুটা রাশ টানার চেষ্টা করেন। মন্ত্রী গোলাম রব্বানী বলেন, সিভিক ভলান্টিয়াররা আধা সরকারি কর্মী। তাঁদের কোনও দল করা উচিত নয়। তাঁরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করবেন। গোলাম রসুল ব্লক সভাপতি। তিনি রাজনৈতিক কথা বলেছেন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি নেতা সুরজিৎ সেন বলেন, আসলে সরকারি প্রকল্প কেউ বন্ধ করতে পারে না। আর সিভিক ভলান্টিয়ারদের কেউ চাকরি থেকে সরাতে পারবে না। এমনিতেই সিভিকরা কেউ সরকারি কর্মী নয়। আসলে পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) আগে এভাবে ভয় দেখিয়ে ওরা তৃণমূলের পক্ষে ভোট করার চেষ্টা করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। কারণ মানুষ ভোট দিতে পারলে তৃণমূলের পরাজয় নিশ্চিত। আর সেটা বুঝতে পেরেই তৃণমূল নেতারা এখন এসব বলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: কলকাতায় জরুরি বৈঠকে সিবিআইয়ের শীর্ষ কর্তারা, কী হল এমন?

    CBI: কলকাতায় জরুরি বৈঠকে সিবিআইয়ের শীর্ষ কর্তারা, কী হল এমন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা কেলেঙ্কারি, গরু পাচার, শিক্ষায় নিয়োগ কেলেঙ্কারি – রাজ্যের একাধিক দুর্নীতির (Scam Case) অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই (CBI)। তদন্তের অগ্রগতি জানতেই মঙ্গলবার কলকাতার নিজাম প্যালেসে বৈঠকে বসলেন সিবিআইয়ের শীর্ষ কর্তারা। সম্প্রতি সিবিআইয়ের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল পদে উন্নীত হয়েছেন সিনিয়র আইপিএস অফিসার মনোজ শশীধর। এদিনের বৈঠকে রয়েছেন তিনি। রয়েছেন স্পেশাল ডিরেক্টর অজয় ভাটনগরও।

    একাধিক দুর্নীতি

    সিবিআই সূত্রে খবর, কয়লা, গরু এবং শিক্ষায় নিয়োগের মতো একাধিক দুর্নীতির ঘটনায় তদন্তকারীদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তাঁরা। মনোজ শশীধরকে গুজরাট পুলিশ থেকে সিবিআইয়ের ডেপুটেশনে আনা হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলেই। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু তদন্তে সরকার যে সিট গঠন করেছিল, তার নেতৃত্বে ছিলেন এই সিবিআই কর্তাই। সম্প্রতি তাঁকে কলকাতা জোনের দুর্নীতি দমন শাখার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে।

    তদন্ত করছে ইডিও

    সিবিআইয়ের (CBI) পাশাপাশি তদন্ত করছে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। এই ইডি-ই প্রথমে গ্রেফতার করেছিল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। শিক্ষায় নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। এই মামলায় পরে পার্থকে গ্রেফতার করে সিবিআইও। সিবিআই গ্রেফতার করেছে অনুব্রত মণ্ডলকে। গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। কয়লা পাচার মামলায় তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরাকে গত বছর বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। এহেন আবহে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে বৈঠকে বসেছেন সিবিআইয়ের শীর্ষ কর্তারা। কলকাতায় সিবিআইয়ের (CBI) শীর্ষ কর্তারা বৈঠকে বসায় আশার আলো দেখছেন বিজেপি নেতারা। তাঁদের আশা, পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর্ব মিটলেই ফের জোর কদমে শুরু হতে পারে ধরপাকড়।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    প্রসঙ্গত, মনোজ শশীধর হলেন গুজরাট ক্যাডারের আইপিএস অফিসার। নরেন্দ্র মোদি যখন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন, তখন আমেদাবাদ পুলিশের ডিসিপি (ক্রাইম) ছিলেন শশীধর। পরে হন আমেদাবাদের জয়েন্ট কমিশনার। ভাদোদরায় পুলিশ কমিশনারও হয়েছিলেন তিনি। পরে গুজরাটের সিআইডির ডিরেক্টর জেনারেলও ছিলেন শশীধর। দুঁদে এই আইপিএস অফিসার কলকাতায় আশায় অশনি সংকেত দেখছেন এ রাজ্যের তৃণমূল নেতারা। বিশেষত, যাঁদের নাম জড়িয়েছে নানা কেলেঙ্কারিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের ‘বিষদাঁত’ ভাঙতে পারে বিজেপি, কোন কোন জেলায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election 2023)। লোকসভা নির্বাচনের আগে এই নির্বাচনের গুরুত্ব নিছক কম নয়। কারণ শাসক দলের বিরুদ্ধে যেমন জমছে অভিযোগের পাহাড়, তেমনি ক্রমেই সংগঠন বাড়ছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপির। ক্ষয়িষ্ণু হলেও, কোনও কোনও ক্ষেত্রে মাথাচাড়া দিতে পারে বাম-কংগ্রেসও। এহেন আবহে নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবার। তাই শুরু গিয়েছে নির্বাচন পূর্ববর্তী সমীক্ষা। সি-ভোটার সমীক্ষায় (C Voter Opinion Poll) জানা গিয়েছে এবার বেশ কয়েকটি জেলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল তৃণমূলকে ধরাশায়ী করতে পারে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল বিজেপি।

    সি-ভোটারের সমীক্ষা

    সি-ভোটারের (Panchayat Election 2023) সমীক্ষায় স্পষ্ট, আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদে এবার তৃণমূলকে গোহারা হারিয়ে জয়ী হতে পারে বিজেপি। ১৮টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ৮ থেকে ১২টি। ম্যাজিক ফিগার ১০। তৃণমূল পেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের জেলা কোচবিহারেও তৃণমূলকে ‘রামধাক্কা’ দিতে পারে বিজেপি। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, জেলা পরিষদের ৩৪টি আসনের মধ্যে বিজেপি পেতে পারে ১৫ থেকে ১৯টি। তৃণমূল পেতে পারে ১৩ থেকে ১৯টি। এই জেলায় ম্যাজিক ফিগার ১৭। 

    তৃণমূলের ঘাড়ে নিঃশ্বাস

    জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদেও (Panchayat Election 2023) তৃণমূলের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে পারে বিজেপি। পদ্ম শিবির পেতে পারে ৯ থেকে ১৩টি আসন। ম্যাজিক ফিগার ১৩। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীর জেলা পূর্ব মেদিনীপুরেও তৃণমূলকে টক্কর দিতে পারে বিজেপি। ৭০টি জেলা পরিষদের আসনে বিজেপি পেতে পারে ৩০ থেকে ৩৬টি। ১৯ আসনের ঝাড়গ্রামেও ৫ থেকে ৯টি আসনে ফুটবে পদ্ম। উত্তর দিনাজপুরে বিজেপি পেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। নদিয়ায় বিজেপি জয়ী হতে পারে ৭ থেকে ১৩টি আসনে। উত্তর ২৪ পরগনায়ও থাবা বসাতে পারে বিজেপি। পেতে পারে ৬ থেকে ১২টি আসন। পূর্ব বর্ধমানেও ১২ থেকে ১৮টি আসনে জিততে পারে বিজেপি।

    আরও পড়ুুন: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    বাঁকুড়ায় (Panchayat Election 2023) পেতে পারে ৯ থেকে ১৫টি আসন। হাওড়ায়ও ৫ থেকে ৯টি আসনে জিততে পারেন পদ্ম প্রার্থীরা। মালদহেও বিজেপি পেতে পারে ৪ থেকে ৮টি আসন। তিহাড় জেলবন্দি অনুব্রত মণ্ডলের জেলা বীরভূমেও বেশ ধাক্কা খাবে তৃণমূল। এই জেলায় বিজেপি পেতে পারে ৮ থেকে ১৪টি আসন। দক্ষিণ দিনাজপুরে গেরুয়া ঝুলিতে যেতে পারে ৫ থেকে ৯টি আসন। মুর্শিদাবাদেও বিজেপি পেতে পারে ২ থেকে ৬টি আসন। বাম-কংগ্রেসের দখলে যেতে পারে ৩৩ থেকে ৪৩টি আসন। সন্ত্রাস কবলিত ভাঙড়েও বিজেপি পেতে পারে ১৪ থেকে ২০টি আসন। পুরুলিয়ায় বিজেপি পেতে পারে ৫ থেকে ১১টি আসন। পশ্চিম মেদিনীপুরে পদ্ম ফুটতে পারে ১৮ থেকে ২৪টি আসনে। হুগলিতে বিজেপি পেতে পারে ৬ থেকে ১২টি আসন।

    গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) ব্যাপক সন্ত্রাসের জেরে রাজ্যের সিংহভাগ জেলায়ই দাঁত ফোটাতে পারেননি বিরোধীরা। একচেটিয়া খেলেছিল তৃণমূল। এবারও সন্ত্রাস রয়েছে, রয়েছে শাসকের হয়ে পুলিশের তাঁবেদারিও। তা সত্ত্বেও এবার তৃণমূলের একাধিক গড়ে হানা দেবেন বিরোধীরা। কারণ, তৃণমূলের পাহাড় প্রমাণ দুর্নীতির আঁশটে গন্ধে জেগেছেন রাজ্যবাসী।  

    অতএব, খেলা হবে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    SCO Summit: এসসিও সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোদি, যোগ দিচ্ছেন শরিফ, জিনপিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (SCO Summit) শীর্ষ সম্মেলন হবে আজ, মঙ্গলবার। সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল। এবার এই সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। অংশ নেবেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সহ মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধানরা। গত বছর এসসিও সম্মেলন হয়েছিল উজবেকিস্তানের সমরখন্দে। সশরীরে সেই বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন মোদি। এবার উদ্বোধন করবেন তিনিই। প্রথমে ঠিক ছিল সম্মেলন হবে মুখোমুখি। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সম্মেলন হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। ভারতে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ডেনিস আলিপভ বলেন, “শীর্ষ সম্মেলন ভার্চুয়াল করার জন্য আমরা ভারতের সিদ্ধান্তকে সম্মান করি। যদিও রাশিয়া সশরীরে এ সম্মেলনে অংশ গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।”

    এসসিও-র সদস্য দেশ

    এসসিও-র (SCO Summit) সদস্য দেশগুলি হল ভারত, চিন, পাকিস্তান, রাশিয়া, কাজাখাস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান এবং উজবেকিস্তান। পর্যবেক্ষক দেশ রয়েছে চারটি। এগুলি হল, বেলারুশ, মঙ্গোলিয়া, ইরান এবং আফগানিস্তান। মিশর, কাতার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, আর্মেনিয়া, আজারবাইজান, তুরস্ক, কম্বোডিয়া এবং সৌদি আরব এই ৯টি দেশ রয়েছে ডায়লগ পার্টনার হিসেবে। চলতি বছরই এসসিও-র অন্তর্ভুক্ত হতে পারে ইরান। আগামী বছরের মধ্যে রাশিয়ার প্রধান বন্ধুদেশ বেলারুশকেও অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। এবার সম্মেলনে অতিথি দেশ হিসেবে ডাক পেয়েছে তুর্কমেনিস্তান। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালে আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে এসসিওতে উপস্থিত ছিল ভারত। ২০১৭ সালে এর সদস্য হয় মোদির দেশ।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

    চলতি বছর যেহেতু আয়োজক (SCO Summit) দেশ ভারত, তাই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দিল্লি ঘোষণাপত্র, কট্টরপন্থার মোকাবিলা, ডিজিটাল রূপান্তর এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়ে একটি চুক্তি নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে ভারত সহ কয়েকটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর নাও করতে পারে। কারণ বেল্ট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভ নিয়ে চিনের সঙ্গে মতদ্বৈততা রয়েছে ওই দেশগুলির।

    আরও পড়ুুন: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    এদিন এসসিও সম্মেলন (SCO Summit) শুরু হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। শেষ হবে ৩টে নাগাদ। এই শীর্ষ সম্মেলনের আগে ভারতেই হয়ে গিয়েছে বিদেশমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক। বৈঠক হয়েছে গোয়ায়। উপস্থিত ছিলেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, চিনের বিদেশমন্ত্রী কিন গ্যাং ও রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ প্রমুখ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share