Tag: Bengali news

Bengali news

  • Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    Cancer: ক্যান্সার আক্রান্তের সামনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের নয়া দিশা “প্রোটন বিম থেরাপি”

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার (Cancer) এক এমন মারাত্মক রোগ, যার সঙ্গে লড়াই শুধু আক্রান্তের নয়, আক্রান্তের পরিবারেরও। এই মারণ রোগ এখন বর্তমানে এতটাই ছড়িয়ে পড়েছে যে, খোঁজ নিলে আশপাশে বেশ কয়েকটি বাড়িই মিলবে, যে বাড়ির সদস্য ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। বিশেষ করে টিউমার থেকে ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক ভাবে বাড়ছে। তবে এখন এই রোগ থেকে মানুষ অনেকটাই ঝুঁকিহীন। কারণ বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে নানান চিকিৎসা পদ্ধতিরও আবিষ্কার হয়েছে, যা সহজেই মানুষকে ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ থেকে অনায়াসেই সুস্থ করতে পারে। এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির ফলস্বরূপই আমরা আজ পেয়েছি “প্রোটন বিম থেরাপি”। এই থেরাপির মাধ্যমে অনেক ক্যান্সার রোগীকে আজ নতুন জীবন দান করা সম্ভব হয়েছে।

    কী এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer)?

    প্রোটন বিম থেরাপি হল এক ধরনের উচ্চ রেডিয়েশন থেরাপি, যা বর্তমানে চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যবহৃত হয় ক্যান্সার (Cancer) আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলার জন্য। এটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন শক্তির রশ্মি যা অনায়াসে আক্রান্ত কোষকে মেরে ফেলতে পারে। প্রোটন থেরাপি এক ধরনের বাহ্যিক রশ্মি বিকিরণ থেরাপি, যার সাহায্যে শরীরের বাইরে থেকেই ব্যথাহীন ভাবে ত্বকের ওপর থেকেই বিকিরণ করা সম্ভব।

    প্রোটন থেরাপির (Cancer) উদ্দেশ্য কী?

    টিউমার থেকে উৎপন্ন ক্যান্সারকে ধ্বংস করতে এটি সাহায্য করে। টিউমারকে অস্ত্রোপচারের আগেই সঙ্কুচিত করা সম্ভব এই থেরাপির সাহায্যে। সাধারণত অনেক সময় কেমোথেরাপি নেওয়ার পরও ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু এই প্রোটন বিম থেরাপির মাধ্যমে সেই ঝুঁকিকে (Cancer) একেবারেই কমিয়ে ফেলা সম্ভব। এই থেরাপি ক্যান্সার কোষ বা টিউমারের ডিএনএ পুরোপুরি নষ্ট করে দিতে পারে। তার সঙ্গে আক্রান্ত জায়গার আশেপাশে আরও সুস্থ টিস্যু তৈরিতে এটি সাহায্য করে।

    কী ধরনের ক্যান্সারের (Cancer) ক্ষেত্রে এই থেরাপি ব্যবহার করা যেতে পারে?

    গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত শিশুদের ক্যান্সার (Cancer) বা পেডিয়াট্রিক টিউমার, ব্রেন টিউমার, স্পাইনাল টিউমার, স্কাল বা করোটিতে টিউমার ইত্যাদিতে এই থেরাপি কার্যকর। একাধিক রেডিয়েশন দেওয়ার পরেও যাদের টিউমার বারবার ফিরে আসে, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রোটন বিম থেরাপি খুবই উপযোগী। প্রস্টেট ক্যান্সার, কিছু ধরনের স্তন ও ফুসফুস ক্যান্সার, হেড অ্যান্ড নেক ক্যান্সার, প্যাংক্রিয়াটিস ক্যান্সার, এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার, সার্ভাইক্যাল ক্যান্সার-এর ক্ষেত্রেও এটি এখন বিশেষ ভূমিকা পালন করছে।

    কী কী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে এই থেরাপিতে?

    কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে এই থেরাপিতে (Cancer), যেগুলিও জেনে নেওয়া প্রয়োজন। যেমন শরীরে ক্লান্তি ভাব, সারা শরীরে ব্যথা অনুভব করা, চুল পড়া, মাথা ব্যথা, হজমের সমস্যা, ডায়ারিয়া প্রভৃতি।

    ভারতের কোথায় এই প্রোটন বিম থেরাপি (Cancer) চিকিৎসা হয় এবং খরচ কত? 

    ভারতের নানা মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালে এই চিকিৎসা পদ্ধতি (Cancer) আছে। তার মধ্যে অ্যাপোলো হসপিটাল থেকে শুরু করে অনেক হাসপাতালেই এর সুবিধা উপলব্ধ। এই প্রোটন বিম থেরাপি অনেকটাই ব্যয়বহুল, যা এখনও ভারতবর্ষে সর্বসাধারণের পক্ষে বহন করা খুব একটা সহজলভ্য নয়। ভারতে প্রোটন থেরাপির মোট খরচ প্রায় ১৫ লক্ষ থেকে ৩০ লক্ষ পর্যন্ত হতে পারে। এটি বিভিন্ন হাসপাতালে বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। তাই এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা সহজ নয়। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Wagner: পুতিনের ‘ব্যাঘ্র গর্জনে’র ধাক্কায় ‘মিউ মিউ’ বার্তা ওয়াগনার প্রধানের!

    Wagner: পুতিনের ‘ব্যাঘ্র গর্জনে’র ধাক্কায় ‘মিউ মিউ’ বার্তা ওয়াগনার প্রধানের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমাদের উদ্দেশ্য পুতিনকে (Vladimir Putin) গদিচ্যুত করা নয়। আমরা একটা প্রতীকী প্রতিবাদ করেছিলাম মাত্র।” এই ‘মিউ মিউ’ বার্তা রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা ওয়াগনার (Wagner) গ্রুপের প্রধান অলিগার্চ ইয়েভজেনি প্রিগোঝিনের। তিনি বলেন, “দেশে ওয়াগনার গ্রুপের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়ে যে আশঙ্কা আমাদের মনে ছিল, সেটাই প্রতিফলিত হয়েছে আমাদের পদযাত্রায়।” ১১ মিনিটের এক অডিও বার্তায় ওয়াগনার প্রধান বলেন, “আমাদের দলের সদস্যরা রাশিয়ার মাটিতে কোনও সংঘর্ষে লিপ্ত হয়নি। আমরা রুশ সেনার সঙ্গে যুদ্ধও করিনি। আমি অত্যন্ত দুঃখিত, রাশিয়ার একটি যুদ্ধ বিমানকে গুলি করে নামানোর জন্য।” 

    ওয়াগনারের বিদ্রোহ

    ওয়াগনার (Wagner) রুশ সেনার অংশ নয়। তবে বছর দেড়েক ধরে রুশ বাহিনীর সহযোগী হয়ে অংশ নিয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধে। এর আগে লিবিয়া, সুদান, সিরিয়া এবং মোজাম্বিকের মতো দেশে গৃহযুদ্ধেও অংশ নিয়েছেন ওয়াগনারের সেনারা। সম্প্রতি রুশ সেনা পরিকল্পিতভাবে ওয়াগনার যোদ্ধাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছিল বলে অভিযোগ করেন ওয়াগনার প্রধান। এর পরেই মস্কোর বিরুদ্ধে হাতে অস্ত্র তুলে নেয় ভাড়াটে যোদ্ধাদের ওই বাহিনী। রাশিয়ার মূল ভূখণ্ডে বড় অভিযান শুরু করেন ওয়াগনার গ্রুপের কয়েক হাজার যোদ্ধা।

    ওয়াগনারের অগ্রগতি

    শুক্রবার রোস্তভ-অন-ডন শহরের দখল নেওয়ার পর শনিবার সকালে পশ্চিম রাশিয়ার শহর ভোরোনেজের দখল নেন ওয়াগনারের যোদ্ধারা। এর পর তাঁরা এগোতে থাকেন মস্কোর দিকে। সক্রিয় হন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওয়াগনার যোদ্ধাদের ওপর আকাশপথে হামলা চালানোর পাশাপাশি ইউক্রেনে থাকা ওয়াগনার যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া হয় নৃশংস চেচেন কমান্ডার রমজান কাদিরভের মিলিশিয়া বাহিনীকে। ওয়াগনার প্রধানকে গ্রেফতারের নির্দেশও দেয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। এর পরেই রণে ভঙ্গ দেন ওয়াগনার প্রধান। বাহিনীকে ফেরার নির্দেশ দিয়ে আত্মগোপন করেন।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানে ফের আক্রান্ত সংখ্যালঘু শিখরা, কূটনীতিককে তলব করে প্রতিবাদ দিল্লির

    পরে এক অডিও বার্তায় তিনি (Wagner) বলেন, “রুশ ভাই-বোনেদের রক্ত ঝরা আশঙ্কা এড়াতেই আমরা মস্কোর রাজপথে প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত বাতিল করেছিলাম।” রুশ সেনা বা তাদের সহযোগীরা আক্রমণ করলে ওয়াগনার যোদ্ধাদের প্রত্যাঘাত করার নির্দেশও এদিন অডিও বার্তায় দিয়েছেন ওয়াগনার প্রধান।

    পুতিনের ব্যাঘ্র গর্জনের ধাক্কায়ই কি মিউ মিউ বার্তা ওয়াগনার প্রধানের?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan: পাকিস্তানে ফের আক্রান্ত সংখ্যালঘু শিখরা, কূটনীতিককে তলব করে প্রতিবাদ দিল্লির

    Pakistan: পাকিস্তানে ফের আক্রান্ত সংখ্যালঘু শিখরা, কূটনীতিককে তলব করে প্রতিবাদ দিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সংখ্যালঘু শিখ (Sikh Minority) সম্প্রদায়ের ওপর হামলা পাকিস্তানে (Pakistan)। গত তিন মাসে এ নিয়ে চারবার হামলা হল সে দেশে বসবাসকারী শিখদের ওপর। ঘটনার প্রেক্ষিতে সোমবার নয়াদিল্লির পাক হাইকমিশনের এক পদস্থ কূটনীতিককে তলব করে প্রতিবাদ জানাল নয়াদিল্লি। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয়ে পাক দূতাবাসের সঙ্গে কথা বলবে বলে জানিয়েছে ‘ইউনাইটেড শিখস’ নামে শিখদের একটি সংগঠন।

    শিখদের ওপর হামলা

    পাকিস্তানে (Pakistan) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর হামলার ঘটনা নতুন নয়। কখনও ব্যক্তিগত রোষের জেরে, কখনওবা জোর করে সম্পত্তি কেড়ে নেওয়ার অছিলায়, কখনও আবার ধর্মীয় কারণে সে দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছেই। গত কয়েকদিনে খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে আক্রান্ত হয়েছেন শিখ সম্প্রদায়ের দুই ব্যক্তি। এঁদের মধ্যে একজন চিকিৎসক। তাঁকে গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয়েছিল। শনিবার হিংসার বলি হন মনমোহন সিংহ নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী।

    পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি

    পুলিশ সূত্রে খবর, পেশোয়ারের রশিদগঢ়হী বাজারের কাছেই একটি দোকান চালাতেন মনমোহন। শনিবার দোকান বন্ধ করে ফিরছিলেন তিনি। সেই সময় বাইকে চড়ে মনমোহনের (Pakistan) পিছু নেয় দুই দুষ্কৃতী। কিছুটা দূরে গিয়ে মনমোহনের পথ আগলায় তারা। তার পরেই পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে দুষ্কৃতীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় শিখ সম্প্রদায়ের ওই ব্যক্তির।  

    শুক্রবার রাতেও স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর ওপর হামলা হয়। তাঁকেও লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে দুষ্কৃতীরা। গুলি লাগে তাঁর পায়ে। চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। সবকটি ঘটনাই ঘটে পেশোয়ার শহরে। আফগান সীমান্তবর্তী পেশোয়ারে হাজার পনের শিখের বাস। সেখানেই ঘটে চলেছে একের পর এক হামলার ঘটনা।

    আরও পড়ুুন: ঝাড়গ্রামে ক্যান্সার আক্রান্ত বিজেপি প্রার্থীকে সপাটে চড় থানার ওসির, ভাইরাল ভিডিও

    পাঁচ বছর আগে এই পেশোয়ারেই (Pakistan) গুলি করে খুন করা হয় শিখ সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট নেতা চরণজিৎ সিংহকে। তিন বছর আগে ফের গুলি করে খুন করা হয় সংবাদ মাধ্যমের সঞ্চালক বিন্দর সিংহকে। এই পেশোয়ারেই ২০১৬ সালে খুন হয়েছিলেন সুরেন সিংহ। তিনি পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ নেতা তথা জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। শনিবারের ঘটনার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে ইসলামিক স্টেট নামে একটি সংগঠন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Himachal Pradesh: খালি নেই হোটেল, গাড়িতেই আটকে ২০০ পর্যটক! ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল

    Himachal Pradesh: খালি নেই হোটেল, গাড়িতেই আটকে ২০০ পর্যটক! ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশের বেশ কিছু এলাকা। সোমবারই ধসের কারণে একাধিক রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়। ভারী বর্ষণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। মঙ্গলের সকাল থেকেই দেখা বৃষ্টিপাতের কারণে  প্রায় ১৫ কিলোমিটার রাস্তাজুড়ে (Highway) সার বেঁধে দাঁড়িয়ে রয়েছে একের পর এক গাড়ি। এর জেরে চরম বিপাকে পড়েছেন পর্যটকেরা। জানা গিয়েছে, কোনও হোটেলে একটিও রুম ফাঁকা নেই। রবিবার দুপুর থেকে সোমবার বিকেল হয়ে গেলেও মাঝরাস্তায় গাড়ির মধ্যেই আটকে রয়েছেন কমপক্ষে ২০০ পর্যটক (Tourists)। প্রসঙ্গত, উত্তরাখণ্ডে গাড়ির মধ্যে আটকে থাকা অবস্থাতেই রবিবার মৃত্যু হয় অনিল বিস্ত নামের একজনের। তাঁর গাড়ির ওপর ধসের জেরে ভারী পাথর এসে পড়ে। এরফলে দুমড়ে মুচড়ে যায় গাড়িটি। 

    কী বলছে প্রশাসন?

    প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারী বর্ষণের জেরে রবিবার সন্ধ্যায় মান্ডির কাছে বড়সড় ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। এর ফলে কিরাতপুর থেকে মানালি চার লেনের হাইওয়েতে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে। চার থেকে পাঁচ হাজারের মতো যানবাহন মহাসড়কের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে খবর। বিস্ফোরক দিয়ে পাথর ফাটিয়ে ধ্বংসাবশেষ সরানোর চেষ্টা চলছে বলেও জানা গিয়েছে প্রশাসনের তরফে। আগামী ৭-৮ ঘণ্টার মধ্যেই হাইওয়ে থেকে বোল্ডার সরিয়ে যান চলাচল শুরু করা যাবে বলেও আশ্বাসও দিয়েছে প্রশাসন। হিমাচল প্রদেশের বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে ভারী বৃষ্টি ও ধসের ফলে রাজ্যের প্রায় ৮৩টি রাস্তা ও দু’টি জাতীয় সড়ক বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। 

    প্রশাসনের ফেসবুক পেজ ফলো করার আবেদন 

    পর্যটকরা বাইরে যাওয়ার আগে যেন জেলা প্রশাসনের ফেসবুক পেজের প্রতি ঘণ্টার আপডেটগুলি অনুসরণ করেন, এমনই আবেদন কুলু পুলিশের। আবহবিদরা জানিয়েছেন, গত ২৪ জুন হিমাচলে প্রদেশে (Himachal Pradesh) প্রবেশ করে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু। এরপরেই শুরু হয়েছে ভারী বৃষ্টি। প্রবল বৃষ্টিতে একজনের নিখোঁজ হওয়ার খবর মিলেছে। তার খোঁজে শুরু হয়েছে তল্লাশি। ভারী বৃষ্টির জেরে কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে প্লাবন পরিস্থিতি। হড়পাবানের সতর্কতাও জারি করেছে প্রশাসন। আবহবিদরা বলছেন, আগামী বেশ কয়েক দিন ধরেই চলবে ভারী বৃষ্টি। সারা রাজ্যে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। 

    উত্তরাখণ্ডেও একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে

    ভারী বৃষ্টির কারণে রবিবারই রুদ্রপ্রয়াগের জেলা শাসক কেদারনাথ মন্দিরের দরজা বন্ধ রাখার ঘোষণা করেছিলেন। বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরে গিয়ে পরিস্থিতি খুঁটিয়ে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী। জেলায় জেলায় ত্রাণ শিবির খোলার কথাও ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। চারধাম যাত্রার তীর্থ যাত্রীদেরও সতর্ক থাকার পরামর্শ দেয় উত্তরাখণ্ড সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Air India Flight: দিল্লিগামী বিমানে মাঝ-আকাশে আসনের পাশেই মলত্যাগ, গ্রেফতার যাত্রী

    Air India Flight: দিল্লিগামী বিমানে মাঝ-আকাশে আসনের পাশেই মলত্যাগ, গ্রেফতার যাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত কাণ্ড এয়ার ইন্ডিয়ায় (Air India Flight)! একের পর এক আজব ঘটনার সাক্ষী থাকছে এয়ার ইন্ডিয়া’র বিমানের যাত্রীরা। এবার এক যাত্রী মাঝ আকাশে বিমানের শৌচাগার ব্যবহার না করে আসনের পাশেই মলত্যাগ করেছেন বলে অভিযোগ। প্রস্রাব করা এবং থুতু ফেলার অভিযোগও উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত যাত্রীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আবার কাজের সময়সীমা শেষ, তাই আর বিমান চালাবেন না বলে, ৩৫০ জন যাত্রীকে ককপিটে ছেড়ে চলে গেলেন এয়ার ইন্ডিয়ার এক পাইলট।

    ‘অভব্যতা’র অভিযোগ

    মুম্বই থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India Flight) বিমানে নিজের সিটের পাশেই মলত্যাগ করার অভিযোগ উঠেছে এক যাত্রীর বিরুদ্ধে। প্রস্রাব করে থুতুও নাকি ফেলেছেন তিনি। গত ২৪ জুন মুম্বই থেকে দিল্লির দিকে যাচ্ছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এআইসি ৮৬৬ বিমান। সেখানেই ছিলেন রাম সিং। তাঁর আসনের নম্বর ১৭এফ। অভিযোগ, বিমানের আসনের ৯ নম্বর সারির কাছে তিনি প্রস্রাব, মলত্যাগ করেন। থুতুও ফেলেন। তাঁর আচরণে অসঙ্গতি দেখে বিমানকর্মীরা ওই যাত্রীকে প্রথমে মৌখিক ভাবে সতর্ক করেন। পরে তাঁকে অন্য যাত্রীদের থেকে আলাদা করে দেওয়া হয়।যাত্রীর আচরণের কথা পাইলটকে জানানো হয়। বিমান সংস্থাকেও খবর দেওয়া হয় তৎক্ষণাৎ। দিল্লি বিমানবন্দরে নামতেই এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে নিরাপত্তারক্ষীদের পাঠিয়ে ওই যাত্রীকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পুলিশে খবর দেন এয়ার ইন্ডিয়া কর্তৃপক্ষ। পুলিশ গ্রেফতার করে ওই যাত্রীকে। জানা গেছে, ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ২৯৪, ৫১০ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ১২ বছর পর পঞ্চায়েত প্রচারে মমতা! ‘‘বিজেপির কৃতিত্ব’’, বললেন সুকান্ত

    ককপিট ছাড়লেন পাইলট

    রবিবার লন্ডন থেকে দিল্লি আসার এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India Flight) বিমানটি দিল্লিতে অবতরণের সময় খারাপ আবহাওয়ার সম্মুখীন হয়। এরফলে জরুরি অবতরণ করতে হয় রাজস্থানের জয়পুর এয়ারপোর্টে। নির্ধারিত সময় অনুসারে, রবিবার ভোর চারটে নাগাদ দিল্লি পৌঁছনোর কথা যদি এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটির। কিন্তু দিল্লির আবহাওয়া অনুকূল না থাকায় জয়পুরে নামতে হয়। জয়পুরে আপৎকালীন অবতরণের দু’ঘণ্টা পেরিয়ে যাওয়ার পর দিল্লি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল থেকে দিল্লি যাত্রার ছাড়পত্র পাওয়া যায়। তখনই বিমান চালাতে অস্বীকার করেন পাইলট। বিমানে ছিলেন ৩৫০ জন যাত্রী। পাইলটের দাবি, তাঁর ডিউটির সময়  পেরিয়ে গিয়েছে, এরপর বিমান চালাতে তিনি অপারগ। পাইলটের দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও বিশেষজ্ঞদের মতে, এক্ষেত্রে সত্যিই পাইলটের কাজের সময় শেষ হয়ে গিয়েছিল, বিকল্প ব্যবস্থা রাখা উচিৎ ছিল কোম্পানির। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: ১২ বছর পর পঞ্চায়েত প্রচারে মমতা! ‘‘বিজেপির কৃতিত্ব’’, বললেন সুকান্ত

    Panchayat Election 2023: ১২ বছর পর পঞ্চায়েত প্রচারে মমতা! ‘‘বিজেপির কৃতিত্ব’’, বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহুদিন পর পঞ্চায়েতের প্রচারে ময়দানে নেমেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) প্রচারে উত্তরবঙ্গে গিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এটাই বিজেপির সাফল্য দাবি, রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের। তিনি বলেছেন, স্থানীয় নির্বাচনে মমতার প্রচারে নামাই রাজ্যে বিজেপির ক্রমবর্ধমান শক্তিকে বৈধতা দিয়েছে।

    কঠোর বিরোধিতার মুখে তৃণমূল

    রাজ্য বিজেপির সভাপতি বলেছেন, এই তৃণমূল কংগ্রেস গত ২০২১-এর ২ মের পর বলেছিল বিজেপি রাজ্য থেকে হারিয়ে গিয়েছে। কিন্তু এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো নেত্রী ১২ বছর পর পঞ্চায়েত নির্বাচনের ( Panchayat Election 2023) জন্য প্রচারে নামতে বাধ্য হচ্ছেন। সেখানে এটাই প্রমাণিত হচ্ছে বিজেপি রাজ্যে কতটা শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। সুকান্তের কথায়, “১২ পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চায়েতের প্রচারে নেমেছেন। তার মানে এমন একটা বিরোধিতা আমরা বিরোধী দল হিসাবে তৈরি করতে পেরেছি যাতে তাঁকে রাস্তায় নামতে হয়েছে। এ তো রাজ্য সভাপতি হিসাবে আমার এবং আমাদের টিমের সাফল্য।” সুকান্ত আরও বলেন, “তৃণমূলনেত্রী পঞ্চায়েতের প্রচার শুরু করেছেন উত্তরবঙ্গ থেকে। যেখানে এমনিতেই তৃণমূলের দফারফা হয়ে রয়েছে।”

    সোমবার কোচবিহার থেকে পঞ্চায়েতের প্রচার কর্মসূচি শুরু করেছেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার দিদির সভা রয়েছে জলপাইগুড়িতে। সুকান্ত মজুমদার দাবি করেছেন,মুখ্যমন্ত্রীর পতন শুরু হবে উত্তরবঙ্গ থেকে। তৃণমূল তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী প্রচারের সময় সম্ভাব্য হিংসার বিষয়ে উদ্বেগের কথা তুলে ধরে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সুকান্ত। তিনি বলেছেন, তৃণমূলের আশ্রিত গুণ্ডারা বিজেপিকে ভয় দেখাতে আরও হিংসার আশ্রয় নিতে পারে। তবে তিনি দলের নেতা কর্মীদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, বিজেপি এতে ভয় পাবে না, তৃণমূলকে উপযুক্ত জবাব দেবে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বংশটাই চোর’’, ভোটপ্রচারে শুভেন্দুর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী

    দিলীপ ঘোষের দাবি

    ২০১৮-র পঞ্চায়েতে একচ্ছত্র আধিপত্য নিয়ে জিতেছিল তৃণমূল। প্রায় ৩৩ শতাংশ আসন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতেছিল শাসকদল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। বিজেপির সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষও পঞ্চায়েত নির্বাচনী প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অংশগ্রহণকে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে ( Panchayat Election 2023) তাঁর অংশগ্রহণ ফলাফল নিয়ে উদ্বেগের কারণেই হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বংশটাই চোর’’, ভোটপ্রচারে শুভেন্দুর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী

    Suvendu Adhikari: ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বংশটাই চোর’’, ভোটপ্রচারে শুভেন্দুর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হুগলির আরামবাগ মহকুমার পুরশুড়ার পশ্চিমপাড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে শাসক দল তৃণমূলকে একহাত নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি নাম করে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বংশকে চোর বলে তীব্র কটাক্ষ করেন।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচার মঞ্চ থেকে তিনি বলেন, ‘‘জেলাশাসককে কাজে লাগিয়ে আরামবাগ লোকসভা ভোটে কারচুপি করে জিতেছে তৃণমূল। চুরি করা ওদের অভ্যাস। গোটা পরিবারটাই চোর। ভাইপো চোর, ভাইপোর বউ চোর, ভাইপোর শালি চোর, ভাইপোর বাবা চোর, ভাইপোর মা চোর, গরু চোর, কয়লা চোর, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বংশ চোর।’’ 

    শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লজ্জা নেই। ওনার পুলিশ রাজবংশী মৃত্যুঞ্জয় বর্মনকে মাঝ রাত্রে গুলি করে খুন করেছে। উনি একবারও শোক প্রকাশ করেননি। তাই ওনার লজ্জা থাকা উচিত। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী সম্পর্কে বলছেন, গুলি চললে সরকার ও পুলিশ ব্যবস্থা নেবে। গুন্ডাদের মতো কথাবার্তা। জেন্ডার চেঞ্জ করে কি বলা যায়, গুন্ডিদের মতো কথাবার্তা।’’

    তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, যাকে ইচ্ছা চড়থাপ্পড় মেরে দেবেন। আমি বলছি, কেষ্টর মতো অবস্থা হবে। কেষ্টকে বলেছিল আমি (পড়ুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) আছি। যারা অপকর্ম করবে তাদের অবস্থা কেষ্টর মতো হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর ভাইপো ছাড়া কারও জন্য নয়। আমি এই কথা বলে দিলাম।’’ 

    এদিন কংগ্রসে-সিপিএমকেও কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “ডোমজুড়ে গুলি-বোমার লড়াই। রাজ্য জুড়েই সন্ত্রাস, গুলি, বোমা চলছে। কংগ্রেস ও সিপিএমের নেতা রাহুল গান্ধী ও সীতারাম ইয়েচুরি যোগাযোগ করুক। পাটনায় শান্তি চুক্তি পড়েও কেন বোমা গুলি চলছে?’’

    নওশাদ সিদ্দিকি ও শওকতকে সাদা পায়রা ওড়ানোর পরামর্শ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    ভাঙড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নওশাদ সিদ্দিকি ও শওকত মোল্লাকে সাদা পতাকা ও সাদা পায়রা নিয়ে গ্ৰামে গ্ৰামে মিছিল করার পরামর্শ দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। হুগলির জাঙ্গিপাড়ায় এক জনসভায় এসে নওশাদ সিদ্দিকি ও শওকত মোল্লার সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে একথা বললেন বিজেপি নেতা ।

    পঞ্চায়েতের মনোনয়ন পর্ব ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ভাঙড়। আইএসএস ও শাসকদলের সংঘর্ষে মারা গেছে দু পক্ষেরই বেশ কয়েকজন কর্মী। শান্তির রফাসূত্র খুঁজতে ইতিমধ্যেই ভাঙড় পরিদর্শন করেছেন রাজ্যপাল। আইএসএফ প্রধান নওশাদ সিদ্দিকি ও তৃণমূল বিধায়ক শওকত মোল্লা ভাঙড়ের সংঘর্ষ নিয়ে একাধিকবার পরস্পর বিরোধী অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগ করেছেন। এই পরিস্থিতিতে সোমবার বিধানসভায় বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি ও বিধায়ক শওকত মোল্লা পাশাপাশি দাঁড়িয়ে হাসিমুখে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন তৈরি করেছে।।

    এই প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেন জাঙ্গিপাড়ার এক সভামঞ্চ থেকে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘‘এই উদ্যোগটা ভালো। তবে দুজনে যদি ভাঙড়ের গ্ৰামে গ্ৰামে গিয়ে  শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন তাহলে ভালো হয়। ঠান্ডা ঘরে বসে, নিরাপদ জায়গায় বসে এটা করবেন না। কারণ দু পক্ষের লোকই মারা গেছে। সব গরীব মানুষ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Group C Scam: গ্রুপ সি নিয়োগ সংক্রান্ত ‘ফাইল’ উধাও! সিবিআইকে জানাল বিকাশ ভবন

    Group C Scam: গ্রুপ সি নিয়োগ সংক্রান্ত ‘ফাইল’ উধাও! সিবিআইকে জানাল বিকাশ ভবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি দফতর থেকে নিয়োগ সংক্রান্ত নথির খোঁজ মিলছে না। গ্রুপ-সি-র (Group C Scam) মামলায় সিবিআই বিকাশ ভবনের কাছে কিছু তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছিল। কিন্তু সেই তথ্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিতে পারবে না বলে জানিয়ে দিল পর্ষদ।  সিবিআই সূত্রে খবর, তাদের বলা হয়েছে, ওই ফাইলটি পর্ষদের কাছে নেই। বেশ কয়েক মাস ধরেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পর্ষদের এই জবাবে বিস্মিত সিবিআই।

    কীভাবে হারাল ফাইল? 

    নিয়োগ দুর্নীতির (Group C Scam) তদন্তে নেমে সিবিআইয়ের হাতে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য এসেছে। বিভিন্ন সময়ে নানা তথ্য যাচাই করে স্কুল সার্ভিস কমিশন বা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ কিংবা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের থেকে বিভিন্ন নথি চেয়েছে সিবিআই। এমনকী প্রয়োজনে একাধিক আধিকারিকের সঙ্গে কথাও বলেছে তারা। সেই মতোই তদন্তের স্বার্থে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি পর্ষদের থেকে চেয়ে পাঠিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কিন্তু সেই গুরুত্বপূর্ণ নথি হারিয়ে যাওয়ায় অবাকই হয়েছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে খবর,  শিক্ষা সচিব মণীশ জৈনকে জিজ্ঞাসাবাদের পর বেশ কিছু তথ্য প্রমাণ হাতে পেয়েছিলেন গোয়েন্দা আধিকারিকরা। যার ভিত্তিতেই কমিশনের কাছে সেই সংক্রান্ত নথি চেয়ে পাঠান তাঁরা। কিন্তু সেই গুরুত্বপূর্ণ নথি কীভাবে উধাও হল, কে সেই তথ্যগুলি সংরক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন তা সব কিছুই এবার খতিয়ে দেখবেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের উন্নয়ন, মঙ্গলের শক্তি হল ভারত-মার্কিন বন্ধুত্ব! অভিমত মোদির

    পুলিশের সঙ্গে কথা বলতে পারে সিবিআই

    সিবিআই সূত্রে খবর, কমিশন গোয়েন্দা সংস্থাকে জানিয়েছে নির্দিষ্ট একটি ফাইল দফতরে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এক বছর ধরে তার খোঁজ মেলেনি। এমনকী ফাইলটি খুঁজে পেতে বিধাননগর উত্তর থানায় জেনারেল ডাইরিও করা হয়। কিন্তু এরপরও ওই ফাইলের খোঁজ নেই। সিবিআইকে এমনটাই জানিয়েছে কমিশন।  যেহেতু বিধাননগর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল, সেই কারণে সিবিআই এবার পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলতে পারে। খতিয়ে দেখা হবে ফাইলটি খোঁজার জন্য কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছিল থানা থেকে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: লোকসভা, বিধানসভার পর এবার লক্ষ্য জেলা পরিষদ দখল, আলিপুরদুয়ারে ঝাঁপাল বিজেপি

    BJP: লোকসভা, বিধানসভার পর এবার লক্ষ্য জেলা পরিষদ দখল, আলিপুরদুয়ারে ঝাঁপাল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত লোকসভা এবং বিধানসভার পর গেরুয়া শিবিরের কাছে এবার পাখির চোখ আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদ। আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের ১৮ টি আসনের মধ্যে সবকটিতেই এবার প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি (BJP)। ২০১৮ সালে একটিমাত্র আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি প্রার্থী। তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে ছিল ১৭ টি আসন। যদিও গেরুয়া শিবিরের নেতাদের অভিযোগ, ২০১৮ সালে ভোট  লুট হয়েছে, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া থেকে ভোটাধিকার প্রয়োগে বাধা দেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি?

    বিজেপির (BJP) শক্ত ঘাঁটি আলিপুরদুয়ার জেলায় গত লোকসভা ভোটে বিজেপির সাংসদ জন বারলা জয়ী হয়ে পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হয়েছেন। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জেলার পাঁচটি বিধানসভা আসনের সবকটিতে জয়ী হন বিজেপির প্রার্থীরা। জেলার বিধায়ক সব বিজেপির দখলে থাকলেও জেলার উন্নয়নের কাজে রাজ্য থেকে প্রশাসনের বিরুদ্ধে বারবার অসহযোগিতার অভিযোগ করেছেন বিজেপির সাংসদ ও বিধায়করা। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে জেলা পরিষদ ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের মাধ্যমেই সরাসরি মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ থাকায়, এবারে গেরুয়া শিবির জেলা পরিষদকে টার্গেট করে ময়দানে নেমেছে। জেলা পরিষদ দখল হলেই অধিকাংশ গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি দখলে আসবে। বিজেপির এক বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল শাসক দলে নাম লেখালেও তাঁর সঙ্গে দলের কোনও অনুগামী, এমনকী কার্যকর্তারাও কেউ দল ছাড়েননি। বিজেপির জেলা সভাপতি ভূষণ মোদক বলেন, এবারে মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয়ী হবেন বিজেপি প্রার্থীরা। তাঁরাই বোর্ড গঠন করবেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    লোকসভা ও বিধানসভা ভোটেও পরপর ধাক্কা খেয়ে শাসকদল  ঘুরে দাঁড়াতে ভোট ময়দানে ঝাঁপিয়েছে। আলিপুরদুয়ারে নিচু তলার বিজেপির (BJP) কর্মী-সমর্থক থেকে সাধারণ ভোটারদের মধ্যেও বিজেপির প্রতি ঝোঁক একটা রয়ে গিয়েছে। ফলে, শাসক দলের উন্নয়নকে হাতিয়ার করে যতই প্রচার চালাক না কেন, শেষ পর্যন্ত মানুষের ভোট কার বাক্সে যায়, সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল। তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি প্রকাশ চিক বরাইক বলেন, বিজেপির সাংসদ-বিধায়কদের কার্যকলাপ দেখে বিরক্ত জেলার মানুষ। তাই ভোটে ওদেরকে মোক্ষম জবাব দেবেন ভোটাররা। জেলা পরিষদ তৃণমূলেরই দখল থাকবে।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    Narendra Modi: ৯ বছরে ১৩টি সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানের অধিকারী নরেন্দ্র মোদি! দেখুন তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে তাঁর ক্ষমতায় আসা। ‘আবকি বার মোদি সরকার’ স্লোগান সেসময় সারা ভারতে বিজেপির সুনামি তুলেছিল। ২০১৯ সালে ফের প্রত্যাবর্তন। ২০২৩ সালে ৯ বছরে পা রেখেছে মোদি সরকার (Narendra Modi)। এই সময়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী পেয়েছেন ১৩ টি আন্তর্জাতিক সম্মান। 

    পিরামিডের দেশে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান

    সোমবারই মিশর সফর সেরে দেশে ফিরেছেন নরেন্দ্র মোদি। রবিবারই মিশরের রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফতেহ এল-সিসি সেদেশের সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর মুকুটে জুড়েছে ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’ সম্মান। মিশরের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান সেদেশের জনজীবনে অবদান রাখা বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, রাজ পরিবারের সদস্যরা যেমন পান তেমনি বিদেশি নাগরিকরাও পেয়ে থাকেন। মিশর সরকার আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘এই সম্মানের অধিকারীরা চিরস্মরণীয় থাকবেন।’ প্রসঙ্গত, ২৬ বছর পর ভারতের কোনও প্রধানমন্ত্রী মিশর সফরে গিয়েছিলেন।

    বিগত ৯ বছরে মোদির মুকুটে জুড়েছে ১৩ আন্তর্জাতিক সম্মান, একনজরে দেখে নেব সেগুলি    

    ১) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ লোগোহু: পাপুয়া নিউ গিনি দ্বীপরাষ্ট্রের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান নেরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পান ২০২৩ সালের মে মাসে। 

    ২) কমপ্যানিয়ন অফ দ্য অর্ডার অফ ফিজি: মোদিকে বিশ্বনেতা স্বীকৃতি দিয়ে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান দেয় ফিজি। ২০২৩ সালের মে মাসে এই সম্মান প্রাপ্ত হন মোদি।

    ৩) এবাকল অ্যাওয়ার্ড: ২০২৩ সালের মে মাসে রিপাবলিক অফ পালাউ-এর এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান সেদেশের রাষ্ট্রপতি সুরাঞ্জেল এস হুইপসের হাত থেকে।

    ৪) অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপো: ভুটানের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০২১ সালে।  

    ৫) লিজিয়ন অফ মেরিট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর তরফ থেকে এই সম্মান মোদি পান ২০২০ সালে।    
        
    ৬) কিং হামাদ অর্ডার অফ দ্য রেনেসাঁ: বাহারিনের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান  মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৭) অর্ডার অফ দ্য ডিস্টিনগুইজড রুল অফ নিশান ইজউদ্দিন: মালদ্বীপের এই সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।
        
    ৮) অর্ডার অফ সেন্ট অ্যান্ড্রু অ্যাওয়ার্ড: রাশিয়ার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদির মুকুটে আসে ২০১৯ সালে।

    ৯) অর্ডার অফ জায়েদ অ্যাওয়ার্ড: আরবের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান মোদি পান ২০১৯ সালে।

    ১০) গ্র্যান্ড কলার অফ দ্য স্টেট অফ দ্য পালেস্তাইন অ্যাওয়ার্ড:  পালেস্তাইনের এই সর্বোচ্চ সম্মান মোদি পান ২০১৮ সালে।

    ১১) স্টেট অর্ডার অফ গাজি আমির আমানুল্লা খান: আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ এই নাগরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী পান ২০১৬ সালে।

    ১২) অর্ডার অফ আব্দুল-আজিজ আল সৌদ: সৌদি আরবের অমুসলিমদের সর্বোচ্চ এই সম্মান মোদি পান ২০১৬ সালে

    ১৩) ২০২৩ সালের জুন মাসে পেলেন মিশরের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘অর্ডার অফ দ্য নাইল’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share