Tag: Bengali news

Bengali news

  • Indian Coast Guard: মধ্যরাতে দুঃসাহসিক অভিযান উপকূলরক্ষী বাহিনীর, আরব সাগরে উদ্ধার চিনা নাগরিক

    Indian Coast Guard: মধ্যরাতে দুঃসাহসিক অভিযান উপকূলরক্ষী বাহিনীর, আরব সাগরে উদ্ধার চিনা নাগরিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ ও ১৭ অগাস্ট মধ্যরাত্রে এক দুঃসাহসিক অভিযানের মধ্য দিয়ে ভারতের উপকূলরক্ষী বাহিনী (Indian Coast Guard) আরব সাগর থেকে উদ্ধার করল এক চিনা নাগরিককে। বৃহস্পতিবার এই গোটা ঘটনা উপকূলরক্ষী বাহিনীর (Indian Coast Guard) তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়। বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, বুধ ও বৃহস্পতিবারের মধ্যবর্তী রাতে একটি চিনা জাহাজ পানামার পতাকাবাহী একটি রিসার্চ ভেসেল ডং ফাং কান ট্যান-২ মুম্বই উপকূল থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে আরব সাগরে অবস্থান করছিল। ওই জাহাজটি আমিরশাহীর দিকে যাচ্ছিল।

    জানা যায়, মধ্যরাতে জাহাজটির ভিতরে থাকা এক চিনা নাগরিক হঠাৎই অসুস্থ বোধ করতে শুরু করেন এবং তিনি জানান যে, তাঁর বুকে ব্যথা হচ্ছে। জাহাজে উপস্থিত সকলে প্রাথমিকভাবে মনে করে যে, চিনা নাগরিক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এরপরেই মুম্বইয়ের ইন্ডিয়ান মেরিটাইম রেসকিউ কো-অর্ডিনেশন সেন্টারে একটি ফোন আসে (Indian Coast Guard)। তখন তাঁরা জানতে পারেন যে জাহাজের এক কর্মী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং সম্ভবত তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত। দ্রুত তাঁকে হাসপাতাল নিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে জাহাজের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করা করা হয় এবং ফোনে প্রাথমিকভাবে কী কী করনীয় তাও বলা হয়। এরপরেই তোড়জোড় শুরু করে ভারতীয় উপকূলরক্ষী বাহিনী (Indian Coast Guard)।

    মধ্যরাতে আরব সাগরে অভিযান  

    বুধবার মধ্যরাতে উত্তাল ছিল আরব সাগর। প্রবল বেগে বইছিল ঝড়ো হাওয়া। সেই প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেই উপকূলরক্ষী বাহিনী (Indian Coast Guard) প্রতিবেশী দেশের নাগরিককে উদ্ধার কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে রাতের অন্ধকারে। এই অভিযান একেবারেই সহজ ছিল না। কিন্তু সেসব কোনও কিছুতে মাথায় রাখেননি বাহিনীর সদস্যরা। মধ্য আরব সাগরের ওই জাহাজ থেকে অসুস্থ চিনা নাগরিককে হেলিকপ্টারে থেকে স্লিদারিং পদ্ধতিতে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁকে আনা হয় দমনে। সেখানে চিকিৎসার পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। 

    ট্যুইট চিনা দূতাবাসের ধন্যবাদজ্ঞাপন

    ভারতীয় উপকূল রক্ষা বাহিনীর (Indian Coast Guard) এমন কাজের জন্য প্রশংসা জানিয়ে ট্যুইট করেছে চিনা দূতাবাস। সেখানে তারা লেখে যে, অসুস্থ চিনা নাগরিককে আরব সাগর থেকে উদ্ধার করে যেভাবে চিকিৎসা করা হলো তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: যাদবপুরে ‘হামলা’ শুভেন্দুর ওপর, আরএসএফের বিরুদ্ধে এফআইআর বিরোধী দলনেতার

    Suvendu Adhikari: যাদবপুরে ‘হামলা’ শুভেন্দুর ওপর, আরএসএফের বিরুদ্ধে এফআইআর বিরোধী দলনেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার আরএসএফের কর্মীদের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। ওই ঘটনায় এবার এফআইআর দায়ের করলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, যাদবপুরে এবিভিপির সভা সেরে ফেরার সময় ‘পূর্ব-পরিকল্পিত’ হামলা চালানো হয় তাঁর ওপর। এ ব্যাপারে যাদবপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

    শুভেন্দুর ট্যুইট

    ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু লিখেছেন, “গতকাল আমি ভারতীয় জনতা যুব মোর্চা আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাদবপুর গিয়েছিলাম। অনুষ্ঠানস্থল থেকে বের হওয়ার সময়, বিকেল ৫:৪০ এর দিকে আমি হঠাৎ করে একদল অজানা আততায়ীর দ্বারা আক্রান্ত হই, যারা নিরাপত্তা লঙ্ঘন করতে সক্ষম হয় এবং স্লোগান দিচ্ছিল এবং কালো পতাকা দেখাচ্ছিল। অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা বিপ্লবী ছাত্র ফেডারেশন এর সদস্য; নিষিদ্ধ মাওবাদী সংগঠনের একটি অতি-বাম ফ্রন্টাল সংগঠন।”

    ‘সমাজবিরোধী কার্যকলাপের আস্তানা’

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, “যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে জাতীয় ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের আস্তানায় পরিণত করেছে ওই দলের সদস্যরা। তারা প্রতিষ্ঠান বিরোধী এবং বিচ্ছিন্নতাবাদী মতাদর্শকে আশ্রয় করে; যাঁরা সর্বদা সরকারের সমালোচনা করছেন, কিন্তু একই সাথে তাঁদের আনুষ্ঠানিক সমিতি শেষ হওয়ার পরেও, শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকিযুক্ত সুবিধাগুলি উপভোগ করার জন্য প্রতিষ্ঠানকে আঁকড়ে ধরে আছেন। আমি এই ঘটনার বিষয়ে একটি এফআইআর দায়ের করেছি।”

    এদিন এফআইআরে শুভেন্দু লিখেছেন, ‘গতকাল আমি যাদবপুর গিয়েছিলাম ভারতীয় যুব মোর্চার সভায় যোগ দিতে। তখন আমার ওপর আক্রণ করে কয়েকজন অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ী। তারা আমার নিরাপত্তা ভেঙে কালো পতাকা দেখায় এবং স্লোগান দিতে শুরু করে। এই সব অজ্ঞাতপরিচয় আততায়ী অতি বাম সংগঠন রেভোলিউশনারি স্টুডেন্টস ফেডারেশনের অন্তর্গত। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ঘটনা ঘটেছে, তা তুলে ধরতেই কপটতা নেমে আসে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশ বিরোধী কার্যকলাপ চলে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে আমি এফআইআর করলাম’।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুকে কালো পতাকা, এবিভিপি-আরএসএফ সংঘর্ষে ধুন্ধুমার, রক্তাক্ত যাদবপুর

    প্রসঙ্গত, প্রথমবর্ষের এক ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Suvendu Adhikari) তিন নম্বর গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে এবিভিপি। ওই কর্মসূচিতে যোগ দিতে গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। ফেরার সময় তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হয়। তার জেরে এবিভিপি এবং আরএসএফের সংঘর্ষ বাঁধে। রক্তাক্ত হয় যাদবপুর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: শুভেন্দুকে কালো পতাকা, এবিভিপি-আরএসএফ সংঘর্ষে ধুন্ধুমার, রক্তাক্ত যাদবপুর

    Jadavpur University: শুভেন্দুকে কালো পতাকা, এবিভিপি-আরএসএফ সংঘর্ষে ধুন্ধুমার, রক্তাক্ত যাদবপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবারের বারবেলায় রক্ত ঝরল যাদবপুরে (Jadavpur University)। প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়ার অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নম্বর গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে এবিভিপি। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিতেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। কর্মসূচি সেরে শুভেন্দু বেরিয়ে যেতেই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এবিভিপি এবং আরএসএফের কর্মী-সমর্থকরা। ঘটনায় দু পক্ষের বেশ কয়েকজন জখম হন।

    এবিভিপি-আরএসএফ সংঘর্ষ

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন কর্মসূচি সেরে বেরিয়ে যাওয়ার সময় শুভেন্দুকে কালো পতাকা দেখানো হয়। তার জেরে সংঘর্ষ বাঁধে এবিভিপি এবং আরএসএফের মধ্যে। তার আগে স্থানীয় থানার ওসি রাজ্যের বিরোধী দলনেতাকে বেরতে বাধা দেন বলে অভিযোগ। এ প্রসঙ্গে (Jadavpur University) শুভেন্দু বলেন, “ওসি আমার পথ আটকে ছিলেন। আমি ওঁকে বলি, মুখ্যমন্ত্রী আপনাকে বেতন দেন? মনে রাখবেন জনগণের ট্যাক্সের টাকায় বেতন হয়। পুলিশ তো তৃণমূলের দলদাসে পরিণত হয়েছে। এরপর মিছিল করতে হলে সঙ্গে কাঁচা বাঁশের লাঠি রাখতে হবে।”

    শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি

    এদিনের কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে শুভেন্দু জানান, শুক্রবার ১৫ জন বিধায়ককে নিয়ে মৃত ছাত্রের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যাবেন তিনি। শুভেন্দু বলেন, “আগামিকাল (শুক্রবার) মৃত ছাত্রের বাড়িতে যাব, সঙ্গে থাকবে ১৫ বিধায়কের দল। ছাত্রের পরিবার চাইলে আইনি লড়াই লড়বে বিজেপি।” তিনি বলেন, “পুলিশের ওপর ভরসা নেই। যাদবপুরে তিন-চারটি সংগঠন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বি-টিম। ব্লিচিং-ফিনাইল দিয়ে এদের পরিষ্কার করতে হবে। এদের উপড়ে ফেলব।” শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু মৃত ছাত্রের নাম নেওয়ায় রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের চেয়ারপার্সনের কাছে তাঁকে নোটিশ পাঠানোর দাবিও জানান শুভেন্দু। বিশ্ববিদ্যালের (Jadavpur University) ভূমিকা নিয়ে ইউজিসিকে চিঠি লিখবেন বলেও জানান তিনি।

    সিবিআই / এনআইএ দাবি

    যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছেন এক কাশ্মীরি পড়ুয়া। তাঁকে ওবিসি এ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। এনিয়ে প্রশ্ন তুলে সিবিআই বা এনআইএ তদন্তের দাবি জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। এদিন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে হুঁশিয়ারি দিয়ে শুভেন্দু বলেন, “বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রীর কাছে হিসেব বুঝে নেব। শিক্ষামন্ত্রী আপনি পালিয়ে যাবেন না।” এদিকে, যাদবপুরে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় কড়া পদক্ষেপ করলেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যু করা পরিচয়পত্র ছাড়া রাত ৮টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে প্রবেশ করা যাবে না জানানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে।

    আরও পড়ুুন: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Gadar 2: রকেটের গতিতে ছুটছে ‘গদর ২’, মাত্র ছ’ দিনে রোজগার কত জানেন?

    Gadar 2: রকেটের গতিতে ছুটছে ‘গদর ২’, মাত্র ছ’ দিনে রোজগার কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কী বলবেন একে? টাইফুন? সুনামি? নাকি হ্যারিকেন? কারণ মাত্র ছ’ দিন আগেই মুক্তি পেয়েছিল ‘গদর ২’ (Gadar 2)। সপ্তাহও পার হয়নি, এর মধ্যেই অনিল শর্মার এ ছবি ঘরে তুলেছে ২০০ কোটিরও বেশি টাকা। সানি দেওল ও আমিশা প্যাটেলের মতো নক্ষত্র খচিত এই ছবি ছুটছে অশ্বমেধের ঘোড়ার গতিতে।

    ‘গদর: এক প্রেমকথা’

    ২০০১ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘গদর: এক প্রেমকথা’। এর পর ‘গদর ২’ মুক্তি পেল বাইশ বছর পরে। তাই প্রথম ছবির সিক্যুয়েল ‘গদর’ প্রথম ছবির সাফল্য স্পর্শ করতে পারবে কিনা, সে প্রশ্ন ছিলই। তবে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পরেই কার্যত উত্তর পেয়ে যান জিজ্ঞাসুরা। স্বাধীনতা দিবসেই এ ছবি ব্যবসা করেছে ৫৫.৪০ কোটি টাকার। ‘গদর ২’-এর (Gadar 2) ট্রেড অ্যানালিস্ট তরণ আদর্শ সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, “স্বাধীনতা দিবসে ইতিহাস গড়ল। ১৫ অগাস্টে সব চেয়ে বেশি। হ্যাঁ, গদর ২ স্বাধীনতা দিবসে বল পাঠাল মাঠের বাইরে।” তাঁর হিসেব, সব মিলিয়ে এ ছবি এখনই ব্যবসা করেছে ২২৮.৯৮ কোটি টাকার। ব্লক ব্লাস্টারের দৌড় অব্যাহত। তিনি জানান, স্বাধীনতা দিবসে ‘গদর ২’ কেবল সিঙ্গল স্ক্রিনেই দেখানো হয়নি, মাল্টিপ্লেক্সেও দেখানো হয়েছিল।

    ‘গদর ২’-র রোজগার 

    জানা গিয়েছে, ‘গদর ২’ করতে খরচ হয়েছে ২৬১.৩৫ কোটি টাকা। যে টাকার সিংহভাগই উঠে এসেছে মাত্র ছ’ দিনে। শুক্রবার মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। সেদিনই ব্যবসা করেছিল ৪০ কোটি টাকার। তার পর থেকে যত দিন গড়িয়েছে, ততই ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে রোজগারের লেখচিত্র। শনিবার ‘গদর ২’ ব্যবসা করেছে ৪৩ কোটি টাকার। রবিবার নির্মাতারা ঘরে তুলেছেন ৫১ কোটি টাকা। সোমবার, সপ্তাহের প্রথম দিন হওয়ায় ব্যবসা কিছুটা কমে দাঁড়ায় ৩৮ কোটি টাকায়। আর মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসে ছবি বেচে আয় হয় ৫৫.৫ কোটি টাকা। মাত্র পাঁচ দিনেই এ ছবি পেরিয়েছে ২০০ কোটির গন্ডি।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূলের মঞ্চে খড়দা থানার আইসি, কাউন্সিলারদের তোলাবাজি না করার হুঁশিয়ারি, বিতর্ক

    ষাটোর্ব্ধ সানি বলেন, “আমি দারুণ খুশি। গদরের সিক্যুয়েলটা যখন শ্যুট করছিলাম, তখনও জানতাম না যে ছবিটা দর্শকদের এত ভাল লাগবে।” ছবির পরিচালক অনিল শর্মা বলেন, “গদর ২ এ (Gadar 2) সানি দেওল তারা সিংহ নামে অমৃতসরের এক ট্রাক চালকের ভূমিকায় অভিনয় করছেন। আর আমিশা অভিনয় করছেন তাঁর প্রেয়সী সাকিনার ভূমিকায়। ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগের পটভূমিকায় তৈরি হয়েছে গদর ২।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Traditional Medicine: “ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে”, বললেন হু প্রধান

    Traditional Medicine: “ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে”, বললেন হু প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে (Traditional Medicine) ভারতের একটি সমৃদ্ধশালী ইতিহাস রয়েছে। এই ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের মধ্যে আয়ুর্বেদের পাশাপাশি রয়েছে যোগাও। আজ, বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেডর্স আধানম ঘেব্রেইসাস। এদিন গুজরাটের গান্ধীনগরে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন গ্লোবাল সামিটে যোগ দিয়েছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তা। সেখানেই তিনি ভারতের ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    হু প্রধানের বক্তব্য

    বুধবারই ভারতে এসেছেন হু প্রধান। এদিনের সম্মেলনে তিনি বলেন, “দুরারোগ্য ব্যাধি, মানসিক স্বাস্থ্য এবং অন্য আরও অনেক রোগের চিকিৎসায় ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের (Traditional Medicine) খোঁজ চালাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। মানুষকে সুস্বাস্থ্য দিতে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের অবদান কম নয়।” এদিন সম্মেলনের উদ্বোধন করেন টেডর্স। তিনি বলেন, “গতকাল (বুধবার) গুজরাটের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র দেখার সুযোগ আমার হয়েছিল। এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি হাজার পরিবারের পাঁচ হাজার সদস্যের স্বাস্থ্যের দেখভাল করে। তাঁরা যেভাবে ওষুধ ব্যবহার করছেন, তা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম। আমি এও দেখেছি, প্রাথমিক পর্যায়ে কীভাবে তাঁরা ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন ব্যবহার করছেন। ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ক্ষেত্রে একটা বড় ব্যাপার হল মানব স্বাস্থ্যের সঙ্গে পরিবেশের যোগ। জামনগরে খোলা হয়েছে গ্লোবাল ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন সেন্টার। গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে এর উদ্বোধন করার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল।”

    ‘ভারতের কাছে বড় সুযোগ’

    এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যও। তিনি বলেন, “এই বিশ্ব সম্মেলন (Traditional Medicine) ভারতের কাছে একটা বড় সুযোগ। এখানে বার্তা বিনিময় হচ্ছে, আইডিয়া দেওয়া নেওয়া হচ্ছে, গাঁটছড়া বাঁধা হচ্ছে এবং আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বও হচ্ছে। সর্বোপরি, এক সঙ্গে কাজের সুযোগের দুয়ার খুলে যাচ্ছে।” তিনি বলেন, “আজও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের সাহায্যেই চিকিৎসা হচ্ছে বহু মানুষের। ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ওপর এই যে বিশ্ব সম্মেলন হচ্ছে, এটাকে একটা প্লাটফর্ম হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। এই প্লাটফর্মে রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা, ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনের ওপর এভিডেন্স ভিত্তিক অ্যাকশনও করা যেতে পারে। যার দ্বারা বিশ্বব্যাপী উপকৃত হতে পারে লাখ লাখ মানুষ।

    আরও পড়ুুন: প্রয়োগ করা যাবে না ‘ইভটিজিং’, ‘প্রস্টিটিউট’, পরিবর্তে কী লিখতে হবে জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • INS Vindhyagiri: কতটা শক্তিশালী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’? চিনে নিন এই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটকে

    INS Vindhyagiri: কতটা শক্তিশালী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’? চিনে নিন এই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার কলকাতায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (President Draupadi Murmu) হাতে শুভ সূচনা হলো ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) নতুন যুদ্ধজাহাজের। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) নামের ওই স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট গোত্রের রণতরীকে নির্মাণ করেছে গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স। ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের আওতায় ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হয়েছে দেশে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে জিআরএসই-তে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ হলো প্রকল্পের ষষ্ঠ তথা এখানে তৈরি হওয়া বরাতের তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    জাহাজের মূল বৈশিষ্ট্য ‘স্টেলথ’

    প্রজেক্ট-১৭ আলফা-র আওতায় নির্মিত জাহাজগুলোর নকশা করেছে নৌসেনার (Indian Navy) অধীনস্থ সংস্থা ওয়ারশিপ ডিজাইন ব্যুরো (পূর্বতন ডিরেক্টরেট অফ নেভাল ডিজাইন)। ডিজেল-ইলেক্ট্রিক শক্তিচালিত এই জাহাজের মূল বৈশিষ্ট্য হল এগুলো ‘স্টেলথ’ (Stealth Missile Frigate) প্রকৃতির। অর্থাৎ, শত্রুর রেডারে এই জাহাজগুলো সহজে ধরা পড়ে না। এর প্রধান কারণ হলো, জাহাজের নকশা এমনভাবে করা হয়, যাতে ধারালো কোণ থাকে না। এই জাহাজগুলোর নির্মাণে ব্যবহৃত হয়েছে কম্পোজিট মেটিরিয়াল। এছাড়া, এদের রঙের আস্তরণ এমন থাকে, যা রেডারের তরঙ্গ প্রতিফলিত করে না। ফলত, এই শ্রেণির জাহাজগুলোর রেডার-ক্রস সেকশন অত্যন্ত নগন্য।

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র (INS Vindhyagiri) মূল চালিকাশক্তি হলো চারটি ইঞ্জিন। ২টি ডিজেল ও ২টি ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিন চালিত এই জাহাজটি দৈর্ঘ্যে প্রায় ১৫০ মিটার। এর ওজন প্রায় ৬ হাজার ৬৭০ টন। সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৩২ নট। (প্রায় ৬০ কিমি/ঘণ্টা)। এই জাহাজটি ২৮ নট গতিতে একটানা ২,৫০০ নটিক্যাল মাইল অতিক্রম করতে সক্ষম। অন্যদিকে, ১৬-১৮ নট গতিতে এটির পাল্লা বেড়ে যায় ৫,৫০০ নটিক্যাল মাইল। জাহাজে ৩৫ অফিসার সহ ২২৬ জনের থাকার সংস্থান রয়েছে।

    যুদ্ধজাহাজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা

    জাহাজের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা ব্যবস্থা অত্যন্ত মজবুত। এতে রয়েছে একাধিক সেন্সর, রেডার ইডব্লিউ সুইট। ‘আইএনএস বিন্ধ্যাগিরি’-তে রয়েছে অত্যাধুনিক এমএফ-স্টার আয়সা রেডার। আকাশ হোক বা ভূমি— শত্রুর যে কোনও জাহাজ, ড্রোন, বিমান বা ক্ষেপণাস্ত্র, তা সে যত ছোটই হোক না কেন, ৩৬০ ডিগ্রি নজরদারি চালানোর ক্ষমতাসম্পন্ন এই রেডারে সব ধরা পড়বে। ৪৫০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত যে কোনও নিশানাকে ট্র্যাক করতে সক্ষম এই বিশেষ রেডার। এছাড়া, এতে রয়েছে দ্বিতীয় সারফেস-সার্চ রেডার, যা ৪৬০ কিমি পর্যন্ত যে কোনও যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্রকে ট্র্যাক করতে সক্ষম। 

    এই জাহাজে সোনার ও রেডারের ক্ষমতা কেমন?

    ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) জাহাজে রয়েছে ডিআরডিও-নির্মিত সোনার, যা জলের নিচে থাকা সাবমেরিন ও টর্পিডোকে বা আন্ডার-ওয়াটার মাইনকে ট্র্যাক ও ট্র্যাক করতে সক্ষম। এর পাশাপাশি, এতে লাগানো হয়েছে অত্যাধুনিক ‘শক্তি’ ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার স্যুইট (ইডব্লিউ স্যুইট)। দেশীয় ওই বিশেষ সুরক্ষা ব্যবস্থা একদিকে যেমন যে কোনও জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের হামলা চিহ্নিত করতে সক্ষম, তেমন ভাবেই প্রথাগত রেডারের সিগন্যাল জ্যাম করতে বা নিরস্ত্র করতেও পারে। শুধু তাই নয়, শত্রু যদি চায় এই জাহাজের সিগন্যাল ব্লক করতে, তখন এই ইডব্লিউ স্যুইট পাল্টা তাকে রুখে দিতে সক্ষম, যাতে জাহাজের নিজস্ব যোগাযোগ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

    অস্ত্রের বৈচিত্র্যে ভরপুর ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’

    এবার নজর দেওয়া যাক এই ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’-র অস্ত্রসম্ভারের দিকে। ‘পি-১৭এ’ ফ্রিগেটগুলোতে বিভিন্ন বিপদের কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র মজুত করা হয়েছে। স্থলে বা জলে (ভাসমান) যে কোনও হামলা প্রতিহত করার জন্য এতে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এই জাহাজে রয়েছে ৮টি ‘ব্রহ্মোস’ জাহাজ-বিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর গতি শব্দের ৩ গুণ। এছাড়া রয়েছে একটি ৭৬ এমএম ‘ওটো মেলারা’ নেভাল গান এবং ১টি ৩০ এমএম ‘একে-৬৩০’ ক্লোজ-ইন উইপন সিস্টেম (সিআইডব্লিউএস)।

    আকাশপথে হামলা প্রতিহত করার জন্য এই জাহাজে রয়েছে ৩২টি ‘বারাক-৮’ ইআর মাঝারি পাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র। ১৫০ কিমি পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্র যে কোনও যুদ্ধবিমান, হেলিকপ্টার, জাহাজ-বিধ্বংসী মিসাইল, ক্রুজ মিসাইল, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ধ্বংস করতে পারদর্শী। ইজরায়েলের এই মিসাইল বর্তমানে প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে ভারতেই উৎপাদন করা হচ্ছে। 

    ভূমি ও জলের ওপরের মতোই জলের নিচে দিয়ে করা হামলার জবাব দিতেও পারদর্শী ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri)। সাবমেরিন বা টর্পিডো ধ্বংস করতে এতে রয়েছে ২টি টর্পিডো লঞ্চার। এক-একটি লঞ্চারে ৩টি করে টর্পিডো তৈরি থাকে। এছাড়া রয়েছে, সাবমেরিন-বিধ্বংসী রকেট লঞ্চার যা ১ কিমি পর্যন্ত যে কোনও বস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। 

    আত্ম-সুরক্ষা ব্যবস্থাও জোরদার

    প্রতিঘাতের পাশাপাশি ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri) জাহাজে আছে অত্যাধুনিক আত্ম-সুরক্ষা ব্যবস্থা। যার মধ্যে রয়েছে ২টি ‘মারীচ’ টর্পিডো-কাউন্টার মেজার ডিকয় সিস্টেম এবং চারটি ‘কবচ’ ক্ষেপণাস্ত্র-বিধ্বংসী ডিকয় লঞ্চার। শত্রুর টর্পিডো বা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলে এই মারীচ ও কবচ জাহাজের ঢাল হয়ে দাঁড়ায়। তখন, শত্রু টর্পিডো-ক্ষেপণাস্ত্রগুলো এদের টার্গেট ভেবে ধ্বংস করে, বেঁচে যায় জাহাজ। অন্যদিকে, এই জাহাজে ২টি হেলিকপ্টার থাকতে পারে। হ্যাঙ্গারে থাকে একটি, অন্যটি থাকতে পারে ডেকে। সম্ভবত, অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (এএলএইচ) ‘ধ্রুব মার্ক-৩’ বা ‘ওয়েস্টল্যান্ড সি-কিং’ হেলিকপ্টার থাকবে। পরবর্তীকালে, উল্লেখিত হেলিকপ্টারের জায়গায় আসবে সিকর্সকি ‘এমএইচ-৬০ রোমিও’ হেলিকপ্টার (Indian Navy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: প্রয়োগ করা যাবে না ‘ইভটিজিং’, ‘প্রস্টিটিউট’, পরিবর্তে কী লিখতে হবে জানেন?

    Supreme Court: প্রয়োগ করা যাবে না ‘ইভটিজিং’, ‘প্রস্টিটিউট’, পরিবর্তে কী লিখতে হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচার করার সময় ব্যবহার করা যাবে না ‘ইভটিজিং’ শব্দটি। নিষেধ করা হয়েছে ‘প্রস্টিটিউট’ বা ‘হুকার’ শব্দ প্রয়োগেও। ‘হাউস-ওয়াইফ’ শব্দটিও ব্যবহার করতে পারবেন না। এসব শব্দের বদলে ব্যবহার করতে হবে যথাক্রমে ‘যৌন নির্যাতন’, ‘যৌনকর্মী’ এবং ‘হোমমেকার’। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় ‘হ্যান্ডবুক অন কমবাটিং জেন্ডার স্টিরিওটাইপস’ নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেছেন। তাতেই দেওয়া হয়েছে ‘ডুজ’ অ্যান্ড ‘ডোনটজে’র পাঠ।

    শব্দ তালিকা

    ওই পুস্তিকায় ৪৩টি শব্দের একটি তালিকা দিয়ে বলা হয়েছে রায় দেওয়ার সময় বিচারপতিরা যেন কোনওভাবেই এই শব্দগুলি প্রয়োগ না করেন। কেবল তাই নয়, মামলার শুনানি চলাকালীন আইনজীবী এবং মামলার পক্ষের লোকজনও যেন শব্দগুলি এড়িয়ে চলেন। তার পরিবর্তে পুস্তিকায় উল্লিখিত শব্দগুলি ব্যবহার করেন। প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) বলেন, “এই শব্দগুলির মধ্যে রয়েছে লিঙ্গবৈষম্য। তাই এসব শব্দ বাদ দিয়ে রায় লেখা সহ আদালতের যাবতীয় কাজ করতে হবে পুস্তিকায় উল্লিখিত বিকল্প শব্দ প্রয়োগ করে।”

    কী লেখা যাবে না

    পুস্তিকায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, কোনও মামলার রায় দিতে গিয়ে ‘অ্যাফেয়ার’ শব্দটি লেখা বা উচ্চারণ করা যাবে না। এর পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে ‘রিলেশনশিপ আউটসাইড অফ ম্যারেজ’। ‘ইভটিজিং’ শব্দটিও মামলার শুনানি চলাকালীন লেখা বা বলা যাবে না। তার বদলে লিখতে হবে ‘স্ট্রিট সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট’ বা ‘রাস্তায় যৌন হেনস্থা’। তিরিশ পাতার ওই পুস্তিকায় ‘রক্ষিতা’ শব্দটিও ব্যবহার করতে নিষেধ করা হয়েছে। তার পরিবর্তে লিখতে হবে ‘কোনও পুরুষের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্কের বাইরে রোম্যান্টিক বা যৌন সম্পর্ক রয়েছে এমন মহিলা’।

    আরও পড়ুুন: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    ‘অবিবাহিতা মা’ শব্দবন্ধটিও প্রয়োগ করা যাবে না। তার বদলে লিখতে হবে কেবল ‘মা’ শব্দটিই। মামলার শুনানি চলাকালীন ‘জারজ’ সন্তান শব্দবন্ধটিও ব্যবহার করা যাবে না। তার পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে ‘অ-বৈবাহিক’ সন্তান। ‘হাউস-ওয়াইফে’র পরিবর্তে প্রয়োগ করতে হবে ‘হোমমেকার’ শব্দটি।পুস্তিকা প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি (Supreme Court) বলেন, “এর উদ্দেশ্য অতীতের বিচারের সমালোচনা করা বা সন্দেহ করা নয় বরং কেবল এটা দেখানো যে কীভাবে অজান্তেই স্টিরিওটাইপ শব্দ ব্যবহার করা হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Draupadi Murmu: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    Draupadi Murmu: কলকাতায় নৌসেনার নতুন যুদ্ধজাহাজের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও শক্তিশালী হলো ভারতীয় নৌসেনা (Indian Navy)। এক তারকাখচিত অনুষ্ঠানে বৃহস্পতিবার কলকাতার গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্সে (GRSE) নৌসেনার নতুন স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেটের উদ্বোধন করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri Launch) নামের এই রণতরী ভারতীয় নৌসেনার ‘প্রজেক্ট-১৭ আলফা’ বা সংক্ষেপে ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের ষষ্ঠ জাহাজ। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী অজয় ভাট, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার সহ শীর্ষ পদাধিকারীরা। এছাড়া, উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মেয়র ফিরহাদ হাকিম, প্রাক্তন ভারত ক্রিকেট অধিনায়ক তথা প্রাক্তন বিসিসিআই সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ।

    বোতাম টিপে রণতরীর শুভ-সূচনা

    এদিন বোতাম টিপে ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’কে (INS Vindhyagiri Launch) জলে ভাসিয়ে দেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এর আগে, স্বস্তিক চিহ্ন এঁকে, নারকেল ফাটিয়ে ও মালা পরিয়ে জাহাজের পুজো করা হয়। সেই শুভ কাজ করেন রাষ্ট্রপতি। তার পর তিনি জাহাজটিকে জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেন এবং বোতাম টিপে জাহাজের নাম ফলক প্রকাশ করেন। বক্তব্য রাখতে গিয়ে দেশের জলসীমার সুরক্ষিত রাখার জন্য ভারতীয় নৌসেনার প্রশংসা করেন। সময়মতো জাহাজের নির্মাণ শেষ করার জন্য জিআরএসই কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান নৌসেনা প্রধান আর হরি কুমার। 

    ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের ষষ্ঠ জাহাজ ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’

    নৌসেনার ‘পি-১৭এ’ প্রকল্পের অধীনে সাতটি নিলগিরি-শ্রেণির (এই প্রজেক্টের প্রথম জাহাজ ‘আইএনএস নিলগিরি’-র নামে শ্রেণিভুক্ত) ৭টি স্টেলথ গাইডেড-মিসাইল ফ্রিগেট তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যে ৪টে নির্মিত হয়েছে মুম্বইয়ের মাজগাঁও ডকইয়ার্ডে। বাকি তিনটির নির্মাণ হয়েছে কলকাতায় গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স (জিআরএসই)-তে। ‘আইএনএস বিন্ধ্যগিরি’ (INS Vindhyagiri Launch) হলো এই প্রকল্পের ষষ্ঠ তথা এখানে তৈরি হওয়া তৃতীয় তথা শেষ জাহাজ। সেই দিক থেকে কলকাতার জাহাজ নির্মাণকারী সংস্থা জিআরএসই-র মুকুটে যুক্ত হলো নতুন পালক। এর আগে, এখান থেকেই উদ্বোধন হয়েছে যথাক্রমে ‘আইএনএস হিমগিরি’ ও ‘আইএনএস দুনাগিরি’। এই দুটিই এখন সমুদ্র-ট্রায়ালে রয়েছে। সম্ভবত, চলতি মাসেই নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে ‘আইএনএস হিমগিরি’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Per Capita Income: স্বাধীনতার শতবর্ষে ভারতের মাথাপিছু গড় আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা, বলছে রিপোর্ট

    Per Capita Income: স্বাধীনতার শতবর্ষে ভারতের মাথাপিছু গড় আয় দাঁড়াবে ১৪.৯ লাখ টাকা, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির জমানায় যে শ্রীবৃদ্ধি হচ্ছে দেশের অর্থনীতির, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংস্থা। এবার প্রায় একই কথা জানাল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বা এসবিআই-ও। তারাও জানাল, দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। সমীক্ষা করার পর এসবিআই জানিয়ে দিয়েছে, ২০৪৭ সালে দেশ যখন স্বাধীনতার শতবর্ষ পালন করবে, ভারতের পার ক্যাপিটা ইনকাম (Per Capita Income) বৃদ্ধি পাবে সাত গুণ।

    এসবিআইয়ের রিপোর্ট

    ৭৭তম স্বাধীনতা দিবসের পরের দিনই একটি রিপোর্ট পেশ করে এসবিআই। তাতেই তারা রীতি মতো হিসেব কষে দেখিয়ে দিয়েছে ভারতবাসীর পার ক্যাপিটা ইনকাম ২ লক্ষ টাকা থেকে বেড়ে হবে ১৪.৯ লক্ষ টাকা। এসবিআইয়ের ওই রিসার্চ রিপোর্টে নমিনাল ইনকামের কথা বলা হয়েছে। ২০২৩ সাল থেকে ২০৪৭ পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতির হিসেব অবশ্য দেখানো হয়নি। আজ ১৪.৯ লক্ষ টাকার যে মূল্য, ২৪ বছর পরে অবশ্য একই থাকবে না। মুদ্রাস্ফীতির কারণে পার ক্যাপিটা ইনকামের (Per Capita Income) একটি হিসেব তুলে ধরে দেখানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। অনুমান করা হয়েছে, বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতির হার ৫ শতাংশ।

    মুদ্রাস্ফীতির হার

    গত ১০ বছরে অন্তত এভাবেই বেড়েছে মুদ্রাস্ফীতির হার। সেই হিসেবে ২০৪৭ সালে ১৪.৯ লক্ষ টাকার প্রকৃত মূল্য আজকের টাকার অঙ্কে দাঁড়াবে ৪ লক্ষ টাকার কাছাকাছি। এই মুহূর্তে ভারতের পার ক্যাপিটা ইনকামের পরিমাণ খুবই কম। পার ক্যাপিটা ইনকামে ভারত রয়েছে বাংলাদেশেরও নীচে। স্বাধীনতার শতবর্ষের মধ্যে দেশে ওয়ার্কফোর্সের পাশাপাশি বাড়বে ট্যাক্সদাতাদের সংখ্যাও। করদাতাদের দিতে হবে এখনের চেয়ে সাতগুণ বেশি ট্যাক্স। ২০৪৭ সালে সব মিলিয়ে করের পরিমাণ দাঁড়াবে ৪৮.২ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    রিপোর্টে বলা হয়েছে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তির সময় ট্যাক্সদাতাদের সংখ্যা একলপ্তে বেড়ে যাবে অনেকখানি। যাঁদের আয় কম এমনতর ২৫ শতাংশ মানুষের নাম বাদ যাবে ট্যাক্সদাতাদের তালিকা থেকে। যাঁরা আয়কর দেবেন, তাঁদের মধ্যে ১৭.৫ শতাংশ করদাতার আয় হবে পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে। পাঁচ শতাংশ মানুষের আয় হবে ১০ থেকে ২০ লাখ টাকার মধ্যে (Per Capita Income)। আর ২০ থেকে ৫০ লাখ টাকার মধ্যে আয় করবেন করদাতাদের মধ্যে তিন শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Drugs Smuggling: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    Drugs Smuggling: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো কেজিরও বেশি মাদক সহ গ্রেফতার সাত পাচারকারী (Drugs Smuggling)। এই পাচারাকারীদের সঙ্গে যোগ রয়েছে আন্তর্জাতিক মাদক বাজারের। লিঙ্ক রয়েছে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিরও। পাচারকারীদের গ্রেফতার করতে অসমের গুয়াহাটি ও মণিপুরের ইম্ফলে অভিযান চালিয়েছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো বা এনসিবি। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় পাচারকারীদের। মাদক বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি মাদক তৈরিতে ব্যবহৃত কেমিক্যালও উদ্ধার হয়েছে। মাদকগুলি সরবরাহ করা হচ্ছিল ৫৫৩টি প্যাকেটে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া মাদকের পরিমাণ ১১০.৫ কেজি। মাদকগুলি ছিল ট্যাবলেটের আকারে।

    বি-টু-বি প্লাটফর্ম

    জানা গিয়েছে, মাদক পাচারে (Drugs Smuggling) মূল অভিযুক্ত মহঃ আবদুল ওয়াকলি এমবিএ স্নাতক। মাদক পাচারের জন্য সে খুলেছিল বি-টু-বি প্লাটফর্ম। ধূর্ত আবদুল  জাল নথিপত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াত। মিজোরামস আইজল নামের একটি স্টোরের ভুয়ো ডকুমেন্ট নিয়ে ঘুরে বেড়াত সে। পরে সে আমেদাবাদের ভদ্রেশ প্যাটেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সংগ্রহ করে ১৫০০ প্যাকেট ট্যাবলেট আকারে থাকা মাদক। পুলিশ যাতে মাদক পাচারের খবর জানতে না পারে, তাই ট্যাবলেটের প্যাকেটগুলির লেবেল বদলে দেওয়া হয়েছিল।

    মাদক পাচার ট্যাবলেটের আকারে

    লিভোসেট এবং কলজেন নামের ভুয়ে লেবেল সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছিল মাদকের প্যাকেটগুলিতে। একাধিক অফিস, গোডাউন এবং বাড়িতে হানা দিয়ে সেগুলি উদ্ধার করা হয় বলেও জানান এনসিবির আধিকারিকরা। নীতীন কুমার পাঞ্চাল এবং অনিলভাই নায়ক অর্ডার সংগ্রহ করত। প্যাকেটের (Drugs Smuggling) গায়ে ভুয়ো লেবেলও সাঁটাত তারা। ধৃতদের মধ্যে রয়েছে এরাও। কিছুদিন আগেই মায়ানমার থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ১.৩ মিলিয়ন কলজেন ট্যাবলেট। যা থেকে প্রমাণ হয়, আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্র সক্রিয় উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে।

    আরও পড়ুুন: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে ত্রিপুরার আমবাসা থানার আধিকারিকদের সঙ্গে যৌথ অভিযানে নামে অসম রাইফেলস। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর মারিজুয়ানা। বর্তমানে এই পরিমাণ মাদকের বাজার দর এক কোটি টাকার কাছাকাছি। অভিযান শেষে পুলিশ জানিয়েছিল, একটি গাড়িতে করে ওই মাদক পাচার করার চেষ্টা হচ্ছিল। সূত্র মারফৎ খবর পেয়ে গাড়িটিতে তল্লাশি চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় ২৫৭ কেজি মাজুরিয়ানা। ঘটনায় গ্রেফতারও করা হয় দুজনকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share