Tag: Bengali news

Bengali news

  • GATE 2024: আগামী বছর গেট পরীক্ষা ৩ ফেব্রুয়ারি, জারি বিজ্ঞপ্তি, আবেদন গ্রহণ কবে থেকে?

    GATE 2024: আগামী বছর গেট পরীক্ষা ৩ ফেব্রুয়ারি, জারি বিজ্ঞপ্তি, আবেদন গ্রহণ কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হলো পরের বছরের গেট (GATE 2024) পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি। যাঁরা ২০২৪ সালে গেট পরীক্ষায় বসতে চান, তাঁরা চলতি মাস থেকেই আবেদন করতে পারবেন। এই পরীক্ষার জন্য ২৪ অগাস্ট থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানা গিয়েছে। এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছর ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখ থেকে। মোট ৩০টি আলাদা আলাদা বিষয়ের উপর এই গেট পরীক্ষা নেওয়া হবে।  

    কোন ওয়েবসাইটে আবেদন করা যাবে (GATE 2024)?

    ২০২৪ সালের গেট পরীক্ষার আয়োজন করছে বেঙ্গালুরুস্থিত ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ সায়েন্স (IISC)। ছাত্রছাত্রীরা কীভাবে আবেদন করবেন, সেই বিষয়ে আইআইএসসি বেঙ্গালুরু পরীক্ষার সংক্রান্ত একটি ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছে। সেখানেই আগামী বছর ফেব্রিয়ারি মাসে পরীক্ষার সূচিপত্র প্রকাশ করা হবে। আবেদন করতে হবে ওই ওয়েবসাইটে গিয়েই। এই বছর গেট পরীক্ষায় নতুন বিষয় হিসাবে ডেটা সায়েন্স এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

    কবে কখন হবে পরীক্ষা?

    জানা গেছে গেট ২০২৪ (GATE 2024) পরীক্ষা আগামী বছর ফেব্রুয়ারি মাসের ৩, ৪, ১০ এবং ১১ তারিখে হবে। পরীক্ষার দিনগুলিতে প্রত্যেক দিন দুটো ধাপে পরীক্ষা হবে। প্রথম ধাপ সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত পরীক্ষা হবে এবং দ্বিতীয় ধাপে দুপুর আড়াইটে থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা হবে।

    কারা আবেদন করতে পারবেন?

    গেট ২০২৪ (GATE 2024) পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন শাখার স্নাতক হয়েছেন এমন পরীক্ষার্থীরাই কেবল মাত্র যোগ্য। ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি, আর্কিটেকচার এবং এছাড়াও মানববিদ্যার বিভিন্ন শাখা থেকে পরীক্ষা দিতে পারবেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    কোথায় চাকরির সুযোগ রয়েছে?

    গেটে (GATE 2024) উত্তীর্ণ র‍্যাঙ্কের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারি চাকরির সুযোগ। যেমন- ভারত হেভি ইলেকট্রিক লিমিটেড, কোল ইন্ডিয়া লিমিটেড, সেন্টার ফর রেলওয়ে ইনফরমেশন সিস্টেম, দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন, ইলেক্ট্রনিক্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড, ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্ডিয়া লিমিটেড, ন্যাশনাল হাইওয়ে অথারিটি ওফ ইন্ডিয়া সহ একাধিক সরকারি সংস্থায় চাকরির সুবিধা রয়েছে। তাই রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থায় কাজ করতে ইচ্ছুকরা আবেদন করতে পারেন।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: গান্ধীজির ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগান মোদির, নিশানায় কে?

    PM Modi: গান্ধীজির ভারত ছাড়ো আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ স্লোগান মোদির, নিশানায় কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৪২ সালের ৯ অগাস্ট ‘ভারত ছাড়ো’ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন মহাত্মা গান্ধী। আজ, ৯ অগাস্ট। বিরোধীদের নিশানা করতে সেই দিনটিই বেছে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। যেসব দেশপ্রেমিক ‘ভারত ছাড়’ আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন তাঁদের শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট-বাণ

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, ‘মহাত্মা গান্ধীজির নেতৃত্বে এই আন্দোলন হয়েছিল। ভারতকে ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্ত করতে ভারত ছাড়ো আন্দোলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল। আজ ভারতে একটাই আওয়াজ। দুর্নীতি ভারত ছাড়ো। পরিবারবাদ ভারত ছাড়ো। তোষণের রাজনীতি ভারত ছাড়ো।”

    ৬ অগাস্ট রেলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। সেই অনুষ্ঠানে বিরোধীদের নিশানা করতে গিয়েও তিনি ব্যবহার করেছিলেন এই শব্দবন্ধগুলি।

    বিজেপির আওয়াজ

    এদিন গান্ধী মূর্তির সামনে জড়ো হন বিজেপি সাংসদরা। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছে তাঁদেরও। তাঁদের হাতে ধরা প্ল্যাকার্ডে লেখা, ‘কোরাপশন কুইট ইন্ডিয়া’, ‘ডাইনাস্টিক পলিটিক্স কুইট ইন্ডিয়া’, ‘অ্যাপিজমেন্ট কুইট ইন্ডিয়া।’

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মুখে ‘কুইট ইন্ডিয়া’ প্রসঙ্গে প্রাক্তন আইনমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, “আজ ভারত অমৃতকালে প্রবেশ করল। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তিনটি কথা বলেছেন। দেশে পরিবারের রাজনীতি চলছে। দুর্নীতির বাজে গন্ধ ছড়াচ্ছে। তোষণের রাজনীতি করা হচ্ছে। এই তিনটি বিষয়ে কুইট ইন্ডিয়া বলেছেন তিনি।”

    রবিশঙ্কর বলেন, “যদি ভারতের গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হয়, তাহলে এই সব অসুস্থ জিনিস যেমন, পরিবারবাদ এবং দুর্নীতিকে দেশ ছাড়তে হবে।”

    আরও পড়ুুন: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • South 24 Parganas: মগরাহাটে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলের বোর্ডে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির, কী করে?

    South 24 Parganas: মগরাহাটে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলের বোর্ডে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির, কী করে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেই বলে বোধ হয় ভাগ্য। বিজেপির ঝুলিতে আসন সংখ্যা মাত্র পাঁচটি। সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল। তাতে কী হয়েছে, নাম মাত্র আসন নিয়ে পঞ্চায়েতে প্রধান হল বিজেপি (BJP)। আর সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও তৃণমূলকে কিছুটা বাধ্য হয়ে তা হজম করতে হল। এমনই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভার শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। আর এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কী করে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির? (South 24 Parganas)

    পঞ্চায়েতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও বোর্ড গঠনে বিজেপির (BJP) জয়ী প্রার্থীকে পঞ্চায়েত প্রধান করল তৃণমূল কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত (South 24 Parganas) প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত। পঞ্চায়েতে মোট ২১টি আসন রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস ১৩টি আসনে জয়লাভ করেছে। বিজেপি পেয়েছে ৫টি, সিপিএম-১টি, কংগ্রেস-১টি এবং নির্দল-১টি আসনে জয়লাভ করেছে। তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও প্রধান হলেন বিজেপির জয়ী সদস্য। কারণ, হিসেবে জানা গিয়েছে, প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত। শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে একটিমাত্র আসন এসসি সংরক্ষিত রয়েছে। সেই আসনে তৃণমূল কংগ্রেসের পদ্মা মিস্ত্রির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন বিজেপির সুপ্রিয়া মণ্ডল। জয়লাভ করে বিজেপি প্রার্থী সুপ্রিয়া মণ্ডল। ফলে, তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত থাকায় তা বিজেপি প্রার্থীকে প্রধান নির্বাচিত করতে হয়েছে বলা জানা যায়।

    প্রধান নির্বাচিত হয়ে কী বললেন বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্য?

    এই বিষয় নিয়ে বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্য তথা পঞ্চায়েত প্রধান সুপ্রিয়া মণ্ডল বলেন, নিয়ম মেনেই এই পঞ্চায়েতে আমি প্রধান নির্বাচিত হয়েছি। আগামী দিনে দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত গড়তে আমি লড়াই চালিয়ে যাব। বিরোধীদের সঙ্গে নিয়েই একসাথে মানুষের পাশে থেকে আমরা কাজ করব। এলাকার উন্নয়ন করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।

    কী বললেন তৃণমূল নেতত্ব?

    মগরাহাট পশ্চিম যুব তৃণমূলের সভাপতি ইমরান হাসান বলেন, পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল। কিন্তু, প্রধান পদটি সংরক্ষিত থাকায় বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্যকে প্রধান করা হয়েছে। তিনি আমাদের উন্নয়নে সামিল হয়ে মানুষের জন্যই কাজ করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কে ধস, ফের স্থগিত অমরনাথ যাত্রা

    Jammu And Kashmir: জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়কে ধস, ফের স্থগিত অমরনাথ যাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু থেকে শ্রীনগরগামী (Jammu And Kashmir) জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হয় ধসের কারণে। বুধবার ভূস্বর্গের রামবান জেলায় এই ধসের জেরে বন্ধ হয়ে সাময়িক বন্ধ হয়ে গেল অমরনাথ যাত্রা। জানা গিয়েছে, পন্থর চৌক যাত্রার বেস ক্যাম্প থেকে জম্মু পর্যন্ত অমরনাথ যাত্রা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

    কী বলছে  প্রশাসন (Jammu And Kashmir)?

    জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) প্রশাসন জানিয়েছে যে জম্মু-শ্রীনগর ন্যাশনাল হাইওয়ে রামবান জেলায় ধসের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে।  সেখানকার মানুষ এবং অমরনাথ তীর্থযাত্রীদের প্রশাসনের তরফ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে কেউ যেন ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ট্রাফিক পুলিশের অনুমতি ছাড়া না চলাফেরা করেন। প্রসঙ্গত ৬২ দিনের দীর্ঘ এই অমরনাথ যাত্রা শুরু হয়েছে, ১ জুলাই থেকে চলবে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত।  এর আগেই জম্মু-কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) পুলিশের এডিজি গত সপ্তাহের শুক্রবার একটি উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠক করেন। স্বাধীনতা দিবসকে মাথায় রেখে এবং চলতি মাসের ১৭ তারিখ থেকে শুরু হতে চলা বুড়ো অমরনাথ যাত্রার নিরাপত্তা নিয়ে এই মিটিং হয় বলে জানা গিয়েছে।

    পুঞ্চ জেলার সাধারণ মানুষের সঙ্গে বৈঠক প্রশাসনের 

    জানা গিয়েছে জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) এডিজিপি মুকেশ সিং, ডিভিশনাল কমিশনার রমেশ কুমার এবং রাজৌরি জেলার ডিআইজি হাসিব মুঘলের মধ্যে একটি উচ্চপর্যায়ে নিরাপত্তা বিষয়ক বৈঠক ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এবং সেখানে প্রশাসন এবং পুলিশকে বিশেষ সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে স্বাধীনতা দিবসের আগে। এছাড়াও ১৭ অগাস্ট শুরু হচ্ছে বুড়ো অমরনাথ যাত্রা। সেখানেও নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে, জম্মুর (Jammu And Kashmir) এডিজিপি এবং ডিভিশনাল কমিশনার পুঞ্চ জেলার সাধারণ জনগণের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন। সেখানকার জনপ্রতিনিধি এবং আইনজীবীরা এই মিটিং-এ উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গিয়েছে। এবং প্রত্যেকেই স্বাধীনতা দিবসে প্রশাসনকে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

    Amit Shah: “বাংলা, কাশ্মীর ভারতের মধ্যে আছে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য”, রাজ্যসভায় শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজ যদি বাংলা ভারতের মধ্যে থাকে, তো শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে।” রাজ্যসভায় মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। দিন কয়েক আগেই লোকসভায় ধ্বনি ভোটে পাশ হয়েছে দিল্লি অর্ডিন্যান্স বিল। এদিন সেই বিলটিই রাজ্যসভায় পেশ করেন শাহ। এর পরেই তীব্র হট্টগোল শুরু করেন বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের সাংসদরা।

    বিরোধীদের শাহি তোপ

    এই সময় বিরোধীদের উদ্দেশে আক্রমণ শানান শাহ। বলেন, “আমাদের বিল নিয়ে এত প্রশ্ন হচ্ছে। আমাকে একবার বলুন তো যে, কোন সিদ্ধান্তের ওপর জোট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস ও বামেরা। গোটা জীবন তৃণমূল কংগ্রেস কমিউনিস্ট পার্টির বিরোধিতা করেছে। তাদের জন্মই হয়েছে কমিউনিস্টদের বিরোধিতা করে। তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছিল কারণ, নরসিমা রাওয়ের সরকার কমিউনিস্টদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল। আর আজ সেই তৃণমূল ওদের হাত ধরছে। ওদের লক্ষ্য সরকার দখল করা। সেটা হবে না। মোদি ক্ষমতায় আসবে। কংগ্রেস ও কমিউনিস্ট পার্টি একে অপরের বিরোধিতা করে, আর এখানে ইলু ইলু করছে।”

    ‘ফের প্রধানমন্ত্রী মোদিই’

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “কংগ্রেস ও বাকি দলগুলো জানে যে, ওদের একার দ্বারা কিছু হবে না। তবে ওরা তো জানে যে, এক হলে কিছু লোক দেখানো কাজ তো করা যাবে। কিন্তু আমি বলতে চাই, ২৪ মে ফের নরেন্দ্র মোদিই প্রধানমন্ত্রী হবেন।” শাহ বলেন, “কমিউনিস্ট দলের দুই সদস্য অভিযোগ করেছেন, আমাদের দলের কারও স্বাধীনতা সংগ্রামে কোনও ভূমিকা নেই। কিন্তু আমি তাঁদের প্রশ্ন করতে চাই, যে দলের জন্মই হয়েছিল ১৯৫০ সালে, তারা কীভাবে স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশ নেবে? কিন্তু আমাদের এমন অনেক প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন, যাঁদের অবদান অনেক। শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের কথা বলা যেতে পারে। আজ যদি বাংলা ভারতের মধ্যে থাকে, তো শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে। কাশ্মীর যদি ভারতের মধ্যে থাকে, তাহলে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্য আছে।”

    আরও পড়ুুন: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    বিজেপি নাগপুরের নির্দেশে চলে বলে মাঝেমধ্যেই কটাক্ষ করে কংগ্রেস। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে শাহ (Amit Shah) বলেন, “বিজেপি নাগপুরের নির্দেশে চলছে এটা যদি মেনেও নেওয়া হয়, তাহলেও বলতে হয়, বিজেপি আর যাই হোক বিরোধীদের মতো রাশিয়া ও চিনের ইশারায় চলছে না। আর কমিউনিস্টদের মুখে তো দেশভক্তির কথা মানায়ই না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IRCTC Fake App: ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান! গ্রাহকদের সতর্ক করল আইআরসিটিসি

    IRCTC Fake App: ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান! গ্রাহকদের সতর্ক করল আইআরসিটিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App) থেকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের সাবধান করল আইআরসিটিসি। অনেক সময়েই হ্যাকাররা মোবাইলে বিভিন্ন রকমের অপ্রয়োজনীয় লিঙ্ক পাঠিয়ে আইআরসিটিসি বিশেষ লিঙ্ক দিয়ে দেয়। আর এই লিঙ্ক, প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করলেই মোবাইলের সিস্টেম হ্যাক হতে পারে। আর তা থেকে চুরি করে নেওয়া হতে পারে প্রয়োজনীয় তথ্য। তাই এই ভুয়ো অ্যাপ থেকে সাবধান করতে রেলের আইআরসিটিসি কর্তৃপক্ষ ট্যুইট করে সতর্কের বার্তা দিয়েছেন।

    কী বলা হয়েছে আইআরসিটিসির (IRCTC Fake App) পক্ষ থেকে?

    আইআরসিটিসি’র (IRCTC) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, প্রত্যেক অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের বার বার ফিশিং লিঙ্ক পাঠায় কিছু ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App)। এই লিঙ্ক পাঠানোর মধ্যে দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহারকারীদের মূলত টার্গেট করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে, এই লিঙ্কের মধ্যে ভারতীয় রেলের আইআরসিটিসি অ্যাপের মতো দেখতে একটি অবিকল অ্যাপ থাকে। আর এই অ্যাপ ডাউনলোড করলেই হ্যাকারদের দখলে চলে যায় ফোনের সব তথ্য। এরপর হ্যাকাররা নানা রকম ভাবে বিপদের মধ্যে ফেলে গ্রাহককে। তাই ভারতীয় রেলের কেটারিং ও ট্যুরিজম পরিষেবা বিশেষ ভাবে গ্রাহকদের ট্যুইট বা মেলের মাধ্যমে সতর্ক করেছে। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা মাঝে মাঝেই প্রতারণার শিকার হন, তাই প্রতারণার হাত থেকে বাঁচার বিশেষ সতর্ক বার্তা দেয় আইআরসিটিসি।

    প্রতারণার শিকার হলে কোথায় অভিযোগ করবেন?

    যদি কোনও ব্যক্তি ভুয়ো অ্যাপ (IRCTC Fake App) এর প্রতারণার শিকার হন, তাহলে আইআরসিটিসির কাস্টমার কেয়ারের হটলাইনে অভিযোগ জানাতে পারবেন। এছাড়া আইআরসিটিসির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট care@irctc.co.in এ গিয়েও গ্রাহকরা প্রতারকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে পারবেন। উল্লেখ্য এই সতর্কতা অভিযান প্রথম নয়। এর আগে, গত এপ্রিল মাসেও একবার সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছিল বলে জানা গেছে। সেই সময় irctcconnect.apk নামে একটি ভুয়ো লিঙ্কের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করা হয়। এই প্রসঙ্গে আরও বলা হয়, শুধু রেলের ভুয়ো অ্যাপ নয়, যে কোনও রকম ভুয়ো অ্যাপ মোবাইলের হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, মেসেঞ্জারে আসতে পারে, তাই এই সকল ভুয়ো অ্যাপ থেকে ব্যবহারকারীদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সামজিক মাধ্যম থেকে আসা যে কোনও মেসেজকে ভালো করে দেখে ব্যবহার করা একান্ত আবশ্যক বলে মনে করেন সামজিক মাধ্যমের বিশেষজ্ঞরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    BJP: বিজেপির দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হবে বাংলায়, কে কে থাকছেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনি ও রবিবার বিজেপির (BJP) দু’দিনের পূর্বাঞ্চলীয় পঞ্চায়েত কর্মশালা হওয়ার কথা পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে। এই কর্মশালায় উপস্থিত থাকার কথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার। সংসদের বাদল অধিবেশন শেষ হচ্ছে ১১ অগাস্ট। সেদিন কিংবা তার পরের দিন বাংলায় ফিরবেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সহ দলীয় সাংসদরা। তাঁদের সঙ্গেই বাংলায় আসার কথা নাড্ডারও।

    কর্মশালায় থাকছেন কারা? 

    এই কর্মশালায় ভার্চুয়ালি ভাষণ দিতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। কর্মশালায় উপস্থিত থাকবেন বিএল সন্তোষ সহ একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা। বিজেপির পূর্বাঞ্চলের মধ্যে বাংলা ছাড়াও পড়ে বিহার, ঝাড়খণ্ড, অসম এবং ত্রিপুরা। এই পাঁচ রাজ্যের জেলা পরিষদে পদ্ম চিহ্নে জয়ী হয়েছেন যাঁরা, কোলাঘাটের কর্মশালায় থাকবেন তাঁরা। বাংলা থেকে বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন ৩১ জন। এঁরা যোগ দেবেন দু দিনের ওই কর্মশালায়। তাছাড়া বিভিন্ন স্বশাসিত প্রশাসনিক সংস্থার ১৩৪ জন সদস্যও যোগ দেবেন ওই কর্মশালায়। জানা গিয়েছে, বাংলার জেলা পরিষদের ৩১ জন সদস্যের সঙ্গে আদালা করে কথা বলতে পারেন বিজেপির (BJP) শীর্ষ নেতৃত্ব।

    আলোচনার বিষয়বস্তু

    বিজেপির একটি সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বাংলা সহ পূর্বাঞ্চলের পাঁচ রাজ্যে কীভাবে দল আরও বেশি সাংসদ পেতে পারে, তার কৌশল বাতলে দেওয়া হতে পারে কর্মশালায়। রাজ্যগুলিতে দলীয় সংগঠন কীভাবে আরও মজবুত করা যায়, তা নিয়েও হতে পারে আলোচনা। বিজেপির হাওড়া গ্রামীণ সাংগঠনিক জেলার উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রেও একটি জনসভা এবং কর্মী বৈঠক করতে পারে বিজেপি। সদ্য সমাপ্ত ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যে ১০ হাজারের কিছু বেশি আসনে জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। তাই স্বাভাবিকভাবেই উৎসাহিত বিজেপির নেতা-কর্মীরা। কর্মীদের সেই উৎসাহকে কাজে লাগিয়ে এবং সংগঠন মজবুত করে বাংলায় আরও বেশি লোকসভা আসনে জয় পেতে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই কর্মশালার আয়োজন বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের।  

    আরও পড়ুুন: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির (BJP) পাশাপাশি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলিও বাংলায় বেশ কিছু কর্মসূচি পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিসেম্বরে ব্রিগেডে হবে গীতাপাঠ। বিভিন্ন ব্লকে দুর্গাপুজোয়ও অংশ নেবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রথযাত্রাও করার কথা। রথযাত্রা হবে ১ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahesh Baghel: মিরাক্যেল! হাসপাতালে বিজেপি নেতাকে ‘মৃত’ ঘোষণা, বাড়ি ফিরতেই দেহে ফিরল প্রাণ

    Mahesh Baghel: মিরাক্যেল! হাসপাতালে বিজেপি নেতাকে ‘মৃত’ ঘোষণা, বাড়ি ফিরতেই দেহে ফিরল প্রাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত বিজেপি নেতাকে (Mahesh Baghel) ফের জীবিত ঘোষণা করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের আগ্রায়। জানা গিয়েছে, রবিবার বাড়িতে হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন আগ্রার বিজেপি নেতা মহেশ বাঘেল (Mahesh Baghel)। এরপর তড়িঘড়ি তাঁকে পরিবারের লোকেরা স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালের চিকিৎসকরা বিজেপি নেতা মহেশ বাঘেলকে মৃত ঘোষণা করে দেন। এরপর তাঁকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। তখন হঠাৎই পরিবারের লোকের লক্ষ্য করেন ধীরে ধীরে মহেশ বাঘেলের হাত-পা নড়াচড়া করছে। 

    ফের হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় বিজেপি নেতাকে

    বাড়িতে নিয়ে আসার আধ ঘণ্টার মধ্যেই তিনি সাড়া দিতে থাকেন। এরপরে ফের তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে চিকিৎসকরা তখন ঘোষণা করেন যে মহেশ বাঘেল (Mahesh Baghel) জীবিত রয়েছেন। এই ঘোষণায় গোটা পরিবারের স্বস্তি ফিরে আসে। সকলে কান্না ভুলে ফের একবার আনন্দে মেতে ওঠেন। প্রথমবারে যখন বাঘেলকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল তখন তাঁর বাড়ির সামনে অনুরাগীদের ব্যাপক ভিড় লক্ষ্য করা যায়। সেখানে বিজেপি কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।

    কী বলছে পরিবার  

    জানা গিয়েছে, ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের আগ্রার। আগ্রার পুষ্পাঞ্জলি হাসপাতাল তাঁকে মৃত ঘোষণা করার পরে বাড়িতে ফের দেখা যায় তিনি (Mahesh Baghel) জীবিত রয়েছেন। এরপর তাঁকে নিউ আগ্রার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন এই বিজেপি নেতা (Mahesh Baghel)।  জানা গিয়েছে, ৬৫ বছর বয়স্ক এই বিজেপি নেতা বর্তমানে সুস্থ রয়েছেন। তাঁর ভাই লক্ষণ সিং বাঘেল সংবাদমাধ্যমকে জানান যে হাসপাতালে দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে এই রাজনীতিবিদের এবং তিনি ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়েই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। বর্তমানে তাঁর রক্তচাপ রয়েছে ১১৪/৭০। এদিন সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁর দুই সন্তান অভিষেক এবং অঙ্কিতও হাজির হয়েছিলেন। তাঁরা ব্যাখ্যা করেন যে কীভাবে তাঁর বাবা আবার বাড়িতে পুনরায় চেতনা ফিরে পান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্যের শাসক দলের অভিযোগ যে বেশ কিছু প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। অন্যদিকে বিরোধী দল বিজেপির দাবি, প্রকল্পের টাকা বন্ধ নয় উপরন্তু চুরি আটকানো হয়েছে। এবং সত্যিই যে প্রকল্পের টাকা আটকানো হয়নি, বিজেপির এই দাবিতে এবার সিলমোহর দিতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকারকে। সূত্রের খবর, আগামী ১০ দিনের মধ্যে ১৬০০ কোটি টাকা (Bengal News) পেতে চলেছে রাজ্য সরকার। এবং কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক থেকে এই টাকা পাবে রাজ্য। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, পানীয় জল, নিকাশি এই সমস্ত কাজে ব্যয় করা যাবে এই অর্থ। জানা গিয়েছে, প্রত্যেকটি রাজ্যই প্রতি আর্থিক বছরে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের এই অনুদান পায়। সেই টাকার প্রথম ধাপের অর্থ পেতে চলেছে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর (Bengal News)। আরও জানানো গিয়েছে, দশদিনের মধ্যে যে টাকা ঢুকবে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের অ্যাকাউন্টে, সেই টাকার ৭৫ শতাংশ খরচের হিসাব দেখানোর পরেই নভেম্বরে মিলবে দ্বিতীয় ধাপের টাকা। হিসাব অনুযায়ী, ১২০০ কোটি টাকা নভেম্বর পর্যন্ত খরচ করতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    কেন্দ্রের টাকা চুরির অভিযোগে সরব বিজেপি 

    বিভিন্ন প্রকল্পে শাসকদলের চুরির বিরুদ্ধে বরাবরই সরব হয়েছে বিজেপি। এই নিয়ে বিধানসভার ভিতরে এবং বাইরে শুভেন্দু অধিকারীকে অত্যন্ত সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংকে চিঠি লেখেন শুভেন্দু অধিকারী। এবং সেখানে তাঁর অভিযোগ ছিল সারা রাজ্যে ১কোটি ১৭ লাখ ভুয়ো জব কার্ড তৈরি করা হয়েছে। এবং স্থানীয় শাসক নেতারা এর মাধ্যমে দুর্নীতি করছেন। এখানেই থামেননি বিরোধী দলনেতা। তিনি এই গোটা ঘটনা ক্যাগকে দিয়ে তদন্ত করারও আর্জি জানান। তখন নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে বেশ কিছু নথি পোস্ট করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। কীভাবে ভুয়ো জব কার্ডের মাধ্যমে টাকা নয়ছয় করা হয়েছে, তার প্রমাণ দেন বিরোধী দলনেতা।

    জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি!

    গত বছরের ২১ নভেম্বর কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের রিপোর্টও (Bengal News) তুলে ধরে সরব হন বিরোধী দলনেতা। এবং তিনি অভিযোগ করেন ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। শুভেন্দু আরও দাবি করেন যে কয়েকটি ক্ষেত্রে জেলাশাসক এবং বিডিও-রা এফআইআর করতে চাইলেও সে সুপারিশ কার্য করা হয়নি (Bengal News)। এমনকি বেশ কিছু ব্লক রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে, যেখানে জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি রয়েছে। বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিরাও রয়েছেন এই তালিকায়, এমনই অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • No Confidence Motion: অনাস্থা বিতর্কে ছক্কা হাঁকাল বিজেপি, মুখে কুলুপ রাহুলের

    No Confidence Motion: অনাস্থা বিতর্কে ছক্কা হাঁকাল বিজেপি, মুখে কুলুপ রাহুলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের বিরুদ্ধে দ্বিতীয়বার অনাস্থা প্রস্তাব এনেছেন বিরোধীরা। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে অনাস্থা নিয়ে আলোচনা (No Confidence Motion)। এদিন অধিবেশনের শুরুতেই বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে মূল সুরটি বেঁধে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেছিলেন, “অনাস্থা প্রস্তাবের আলোচনায় বিরোধীদের প্রত্যেকটি বল মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দিতে হবে।” সেই মতো এদিন অনাস্থা বিতর্কের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ছিল বিজেপি।

    “এটা কোনও অনাস্থা নয়”

    সাড়ে চার মাস পরে এদিন সংসদে এলেও, মুখ খোলেননি কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কংগ্রেসের তরফে প্রথমে মুখ খোলেন সাংসদ গৌরব গগৈ। প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করে তিনি বলেন, “ভুল স্বীকার করতে হবে বলেই মৌন রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।” প্রসঙ্গত, এই গৌরবই নিয়ে এসেছিলেন অনাস্থা প্রস্তাব। গৌরবের পরেই বক্তৃতা করতে ওঠেন সাংসদ বিজেপির নিশিকান্ত দুবে। তিনি বলেন, “এটা কোনও অনাস্থা ভোট নয়। এটা আসলে বিরোধীদের আস্থা পরীক্ষার ভোট। বিরোধীরা আসলে দেখতে চান, কে কে তাঁদের সমর্থন করছেন। বিরোধীরা (No Confidence Motion) নিজেদের মধ্যে লড়াই করছেন।” নিশিকান্ত বলেন, “ইন্ডিয়ার যতজন সাংসদ রয়েছেন, তাঁদের জিজ্ঞাসা করুন, তাঁদের মধ্যে মাত্র কয়েকজনই এর পুরো নাম বলতে পারবেন। এটা কোনও অনাস্থা নয়। এটা আসলে বিরোধীদের আস্থা পরীক্ষার ভোট।”

    এনডিএর প্রতিবাদ

    অনাস্থা বিতর্কে অংশ নিয়ে জম্মু-কাশ্মীরের প্রসঙ্গ তোলেন সাংসদ কংগ্রেসের মণীশ তিওয়ারি। তিনি বলেন, “৩৭০ অনুচ্ছেদ রদের চার বছর পরেও জম্মু-কাশ্মীরে নির্বাচন করা হয়নি।” এর প্রতিবাদ করেন এনডিএ সাংসদরা। তাঁরা বলেন, “বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তাই সংসদে এ নিয়ে আলোচনা করা ঠিক নয়।” অনাস্থা (No Confidence Motion) বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন বিজেপির কিরেন রিজিজুও। তিনি বলেন, “মণিপুরে হিংসার জন্য দায়ী ইউপিএ জমানা। উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির জন্য কাজ করে আস্থা অর্জন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণেই টোকিও অলিম্পিকে সাতটি পদক জিততে পেরেছে ভারত।”

    আরও পড়ুুন: “চিনের কাছে অর্থ নিয়ে ভারতকে ভাগ করতে চায় কংগ্রেস”, তোপ বিজেপি সাংসদের

    বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’কেও নিশানা করেন রিজিজু। বলেন, “ইন্ডিয়া নাম নিলেও, কিছু হবে না। কারণ ওরা কাজ করছে ভারতের বিরুদ্ধে।” উদ্ধব শিবিরের শিবসেনা সাংসদ অরবিন্দ সাওয়ান্ত বলেন, “মণিপুর নিয়ে ৭০ দিন ধরে মৌন ছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ওরা মৌন না থাকলে অনাস্থা প্রস্তাব আনা হত না।” এদিকে, বিরোধীদের আনা অনাস্থা প্রস্তাব (No Confidence Motion) সমর্থন করেনি বিজেডি। দলের সাংসদ পিনাকী মিশ্র জানান, তাঁর দল কংগ্রেস বিরোধী। তাই এই প্রস্তাবে সমর্থন জানাবেন না তাঁরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share