Tag: Bengali news

Bengali news

  • IPL: আইপিএলে বড়সড় বেটিং চক্রের হদিশ, গ্রেফতার ৩, স্কুটির ডিকি থেকে উদ্ধার প্রায় ৪ লক্ষ টাকা

    IPL: আইপিএলে বড়সড় বেটিং চক্রের হদিশ, গ্রেফতার ৩, স্কুটির ডিকি থেকে উদ্ধার প্রায় ৪ লক্ষ টাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএলের (IPL) বেটিংয়ে বড়সড় চক্রের হদিশ মিলল। আর এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেফতার করল বারাকপুরের নোয়াপাড়া থানার পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম রোহিত সাউ, টি তারকেশ্বর রাও এবং রীতেশ সিং। রোহিতের বাড়ি খড়দার পিকে বিশ্বাস রোডে। তারকেশ্বরের বাড়ি টিটাগড়ের বাঁশ বাগান এলাকায়। আর রীতেশের বাড়ি টিটাগড়ের আরপি গুপ্তা পথ এলাকায়। ধৃতদের কাছে থেকে ৩ লক্ষ ৭৮ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্যদিনের মতো সোমবার রাতে ঘোষপাড়া রোডে পুলিশ নাকা চেকিং করছিল। রাত আড়াইটে নাগাদ স্কুটিতে করে তিনজন বারাকপুরের দিক থেকে জগদ্দলের দিকে যাচ্ছিল। নোয়াপাড়া থানার পিনকল মোড়ে পুলিশ তাদের বাইক আটকায়। পুলিশি জেরায় সন্দেহ হওয়ায় তাদের স্কুটিতে তল্লাশি চালানো হয়। স্কুটির ডিকির ভিতর থেকে ৩ লক্ষ ৭৮ হাজার টাকা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে। জেরায় ধৃতরা জানায় আইপিএলে (IPL) বেটিংয়ের টাকা। যারা বেটিং জিতেছে তাদের কাছে টাকা পৌঁছে দেওয়ার জন্য তারা জগদ্দল যাচ্ছিল। এর আগেও তারা সোদপুর, খড়দা এলাকার চার-পাঁচটি জায়গায় টাকা পৌঁছে দিয়ে এসেছে। জগদ্দল যাওয়ার পথেই তারা ধরা পড়ে যায়।

    কী বললেন পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা?

    বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, ধৃতদের চারদিনের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। আইপিএলের (IPL) বেটিং কারবার চালানোর জন্য কোথায় অফিস ছিল, কারা কারা এর পিছনে রয়েছে সবকিছু তদন্ত করে দেখা হবে। সোদপুর, খড়দায় কাদের কাছে টাকা পৌঁছানো হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে। আর জগদ্দলে যে ব্যক্তির কাছে টাকা পৌঁছানোর কথা ছিল তার খোঁজে আমরা তল্লাশি শুরু করেছি। এর পিছনে বিপুল পরিমাণ টাকার খেলা রয়েছে। বারাকপুর মহকুমার খড়দা, সোদপুর, জগদ্দলে যোগের আমরা হদিশ পেয়েছি। আর কোন কোন এলাকায় এই বেটিং চক্র ছড়িয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Bardhaman: বিদ্যুৎ দফতরে দুষ্কৃতীদের হামলা, আহত দুই, মাথা ফাটল একজনের

    Paschim Bardhaman: বিদ্যুৎ দফতরে দুষ্কৃতীদের হামলা, আহত দুই, মাথা ফাটল একজনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁকসা থানার (Paschim Bardhaman) রঘুনাথপুরের কাছে সাব স্টেশনে ভাঙচুর চালায় একদল দুষ্কৃতি। অফিসে ভাঙচুর চালানোর পাশাপাশি বিদ্যুৎ দফতরের তিন কর্মীকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ, যার মধ্যে এক কর্মীর মাথা ফেটে যায়। গুরুতর আহত এক কর্মীকে দুর্গাপুরের ইএসআই হাসপাতালে ভর্তি করা হয় মঙ্গলবার।

    বিদ্যুৎ দফতরে (Paschim Bardhaman) কী ঘটে ছিল?

    রঘুনাথপুর (Paschim Bardhaman) বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সোমবার রাত্রি ১১ টা নাগাদ হঠাৎ একদল উত্তেজিত দুষ্কৃতি সাব স্টেশনের ভেতরে ঢুকে অফিসে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। তাদের বাধা দিতে গেলে সেখানে কর্মীরা আক্রান্ত হয়। তবে ঠিক কী কারণে বিদ্যুৎ দফতরে ভাঙচুর এবং হামলা হয়েছে, তা দফতরের আধিকারিকরা কেউ জানাতে পারেনি।

    বিদ্যুৎ দফতরের বক্তব্য

    বিদ্যুৎ দফতরের (Paschim Bardhaman) এক আধিকারিক দীপঙ্কর লাহিড়ী জানান, আমরা এই ভাঙচুরের ঘটনার বিরুদ্ধে থানায় পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাবো। কিন্তু কে বা কারা, এই ঘটনা ঘটালো, তিনি তা কিছুই জানাতে পারলেন না। তবে তিনি এটাও বলেন, পাওয়ার তো সঠিক সময়ে অন করাই ছিল, তবে কেন এমন ঘটনা ঘটল? এই প্রসঙ্গে শ্রী লাহিড়ী বাবু আরও বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ দেখে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রশাসনকে পদক্ষেপ নিতে বলবো। ঘটনায় আক্রান্ত এক কর্মী সোমনাথ ঘোষ বলেন, রাত্রি সাড়ে এগারটা নাগাদ ১০-১২ জনের একদল, একটি ছোট হাতিতে করে এসে অফিসে হামলা চালায়। তারপর হাতে লাঠি, বাঁশ, রড নিয়ে এসে আমাদের তিন জনকে খুব মারধর করে। দুষ্কৃতিরা বলে, তারা কাকপাড়া থেকে এসেছে। দুষ্কৃতিদের কাছে সোমনাথবাবু এখানে আসার কারণ জানতে চাইলে তারা বলে, এক ঘণ্টা ধরে কেন বিদ্যুতের তার কেটে রাখা হয়েছে? আর এর পরেই সোমনাথবাবুকে এবং বাকি দুই কর্মীদের উপর ব্যাপক মারধর করে। পরে এই আক্রমণের খবর পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থলে কাঁকসা থানার পুলিশ এসে পৌঁছায়।

    ঘটনার প্রতিবাদে কর্ম বিরতি

    বিদ্যুৎ দফতরের (Paschim Bardhaman) কর্মীদের মারধরের ঘটনায় মঙ্গলবার দিন সকাল থেকে কর্ম বিরতির ডাক দেয় বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। মঙ্গলবার দুপুরে কাঁকসা থানায় এই বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা। পুরো ঘটনার তদন্ত এখন পুলিশ করছে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    PM Modi: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-২

     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি ভারতের অন্যতম ভিত্তি। প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) ভাষায়, ‘‘৯ বছরে কৃষকদের রোজগার অনেকটাই বেড়েছে। পাশাপাশি চাষের খরচও কমানো গেছে। আধুনিক উন্নত মানের সুবিধা কৃষকদের প্রদান করা হয়েছে। বীজ বপন থেকে ফসলকে বাজারে রফতানি করা পর্যন্ত সরকার সব সময় কৃষকদের পাশে রয়েছে।’’ বিগত ৯ বছরের মোদি সরকারের আমলে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখা গেছে কৃষি ক্ষেত্রে। জনপ্রিয় হয়েছে ‘‘বীজ সে বাজার তক’’ স্লোগান। প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পে মোদি সরকার বিগত ইউপিএ সরকারের থেকে অনেক বেশি অর্থ বরাদ্দ করেছে। এই প্রকল্পে কৃষকরা আগের থেকে বেশি টাকা পাচ্ছেন। তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর ৬,০০০ টাকা করে পাঠানো হয়ে থাকে এই প্রকল্পে। এছাড়াও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কারণে ক্ষতির হাত থেকে কৃষিকে বাঁচাতে প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার মতো বিমাও চালু করেছে সরকার। খরা, বন্যা, অতি বৃষ্টি এসবই এর মধ্যে পড়ছে। পাশাপাশি, জল সেচের জন্যও আগের থেকে বেশি অর্থ বরাদ্দ হয়েছে। এর ফলাফল আমাদের সকলের চোখের সামনে। লকডাউনের সময় ২০২১-২২ অর্থবর্ষে খাদ্য উৎপাদনে রেকর্ড তৈরি হয়েছে দেশে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের জন্য যা ভাবা হয়েছিল, তার চেয়েও বেশি খাদ্য উৎপাদন করতে সমর্থ হয়েছে দেশের কৃষি ক্ষেত্র। শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদন ক্ষেত্রেই নয়, মৎস্য চাষ থেকে শুরু করে ফরেস্টি, হর্টিকালচার সব ক্ষেত্রেই কৃষকদের রোজগার বেড়েছে বলে জানা যাচ্ছে। দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষেত্রেও রোজগার অনেকটাই বৃদ্ধি হয়েছে। সারা দেশে এখনও পর্যন্ত ৮ কোটিরও বেশি মানুষ এই পেশার সঙ্গে।

    সারা বিশ্বে দুগ্ধ উৎপাদনে প্রথম ভারতবর্ষ, মাছ-ডিমে তৃতীয়  

    ভারতবর্ষ সারা বিশ্বে প্রথম স্থান অধিকার করেছে দুধ উৎপাদনে। তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে ডিম উৎপাদনে। মাছ উৎপাদনে তৃতীয় এবং মাংস উৎপাদনে অষ্টম স্থান অধিকার করে। সম্প্রতি রাষ্ট্রসংঘ ঘোষণা করেছে ২০২৩ সাল হল আন্তর্জাতিক মিলেট বর্ষ। জোয়ার, ভুট্টা জাতীয় খাদ্যশস্যগুলিকে মিলেট জাতীয় শস্য বলে। এই শস্য যে কোনও প্রতিকূল পরিবেশেও চাষ করা যায় এবং অনুর্বর জমিতেও স্বাচ্ছন্দ্যে হয়। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলছেন, ‘‘মিলেট ক্রেতাদের জন্যও ভালো। চাষ করতেও সুবিধাজনক। আবার যে কোনও জলবায়ুতেও চাষ করা যায়।’’ কেন্দ্রীয় সরকার গুরুত্ব দেওয়াতে, মিলেট জাতীয় খাদ্যশস্যর উৎপাদনও বেড়েছে দেশে।

    জৈব চাষে গুরুত্ব

    অন্যদিকে দেশের ক্ষুদ্র কৃষকদের উৎসাহিত করা হচ্ছে, তাঁরা যেন জৈব চাষ করেন। প্রাকৃতিক চাষের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। সারা দেশের পঞ্চায়েতগুলির সহযোগিতায় জৈব চাষকে বাস্তবায়িত করা হবে। এনিয়ে নির্দেশিকাও জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেহেতু কোনও কীটনাশক ব্যবহার করা হয় না, তাই এই চাষ অনেক বেশি স্বাস্থ্যসম্মত। বিনিয়োগও এখানে কম হয়, যার ফলে লভ্যাংশের পরিমাণটাও বেশি হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিগত নয় বছরে ভারতবর্ষের কৃষিক্ষেত্রে পরিকাঠামোগত দিক থেকে ব্যাপক উন্নয়নের জোয়ার এসেছে এবং বিজ্ঞানসম্মত ও আধুনিকভাবে চাষাবাদ করার উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। কারণ কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, ভারতীয় কৃষকরা শুধুমাত্র দেশের জন্যই খাদ্যশস্য উৎপাদন করেন না, বরং উৎপাদিত পণ্য সারা বিশ্বের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি হয়।

    এক নজরে দেখে নেওয়া যাক, গত ৯ বছরে কৃষি ক্ষেত্রে কী কী উন্নয়ন হয়েছে?

    ১) ইউপিএ জমানার সাপেক্ষে পাঁচ থেকে সাত গুণ বেশি বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে কৃষিক্ষেত্রে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে যেখানে ২১,৯৩৩ কোটি টাকার কৃষি বাজেট হত, সেখানে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে মোদি সরকারের জমানায় ১ লক্ষ ২৫ হাজার ৩৬ কোটি টাকার কৃষি বাজেট মঞ্জুর করা হয়েছে।

    ২) কৃষিক্ষেত্রে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য ১ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    ৩) পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে ১১ কোটি মানুষ প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার উপভোক্তা।

    ৪) Soil Health Card বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ২৩ কোটি।

    ৫) পরিসংখ্যান বলছে, বাসমতি চাল ছাড়া অন্যান্য যে চালগুলি বিশ্বের বিভিন্ন বাজারে বিক্রি করা হত, ইউপিএ জমানার থেকে তার বিক্রি বেড়েছে ১০৯.৭ শতাংশ।

    ৬) ২০ লক্ষ কোটি টাকা কৃষি ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে 

    ৭) ২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সারের ক্ষেত্রে ভর্তুকি বাড়ানো হয়েছে প্রায় ৫০০ শতাংশ। 

    ৮) ফসল বিমা যোজনায় বরাদ্দ করা হয়েছে ১.৩৩ লক্ষ কোটি টাকা।

    ৯) ২০২১ থেকে ২০২৬ পর্যন্ত জল সেচ প্রকল্পে ৯৩ হাজার ৬৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে মোদি সরকার।

    ১০) গমের ক্ষেত্রে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যে ২০০৬ থেকে ২০১৪ অবধি যেখানে দেওয়া হয়েছে ২.৩৯ লক্ষ কোটি টাকা, সেখানে ২০১৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত এর পরিমাণ ৪.৫২ লক্ষ কোটি টাকা।

    ১১) ধানের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ২০০৬ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সহায়ক মূল্য প্রদান করা হয়েছিল ৩.০৯ লক্ষ কোটি টাকা, সেখানে ২০১৪ থেকে ২০২২ পর্যন্ত এর পরিমাণ ১০.৬৪ লক্ষ কোটি টাকা।

    ১২) কৃষকের জমিতে সোলার প্যানেল বসানোর কাজও শুরু হয়েছে। যাতে তাঁদের রোজকার বাড়তে পারে বিভিন্নভাবে। গত ন’ বছরে দ্বিগুণ মধু বিদেশে রফতানি করা গেছে।

     

     

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: বালুরঘাটে ছাগলের মড়ক, আতঙ্কিত এলাকাবাসী

    Balurghat: বালুরঘাটে ছাগলের মড়ক, আতঙ্কিত এলাকাবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাগলের মারণ রোগ দেখা দিয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট (Balurghat) ব্লকের কামারপাড়া এলাকায়। ছাগলের মড়কে ক্ষতিগ্রস্ত পশুপালন করে জীবিকা নির্বাহ করা গ্রামের মানুষের জীবন। পাশাপাশি, বসন্ত জাতীয় রোগের লক্ষণ দেখা দেওয়ায় আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। ছাগলের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ায়, এবার তা মানুষের মধ্যে ছড়াবে কিনা, তা নিয়ে আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা।

    বালুরঘাটে (Balurghat) ছাগলের রোগ কী?

    রোগের লক্ষণ হিসেবে দেখা যায় ছাগলের চামড়ায় গুটি গুটি দেখা যাচ্ছে। পরবর্তীতে সেখান থেকে ঘা সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলেই ছাগলের মৃত্যু ঘটছে। আক্রান্ত ছাগল থেকে অন্য ছাগলে দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ছে। কামারপাড়া (Balurghat) এলাকায় এখনও পর্যন্ত প্রায় তিরিশটি আক্রান্ত ছাগলের মৃত্যুর ঘটনা জানা গিয়েছে। ছাগলের মৃত্যুর ঘটনায় যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গ্রামের গরিব মানুষ, অপরদিকে, ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে খাসির মাংস বিক্রেতাদেরও। এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে ছাগলের মড়কের ঘটনা জানাজানি হতেই গ্রামের হাট গুলোতে খাসির মাংস বিক্রি কমে গেছে বলে জানা যাচ্ছে। বালুরঘাট ব্লক পশু চিকিৎসা কেন্দ্রের চিকিৎসক আদিত্য কুমার পাল জানান, ছাগলে সংক্রমিত পক্স রোগ, চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় হয়। আতঙ্কের কারণ নেই। এই প্রসঙ্গে, দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপি সম্পাদক বাপী সরকার জানান, গ্রামের বহু মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সরকারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

    সংক্রমণে বাসিন্দাদের অভিযোগ 

    কামারপাড়া (Balurghat) স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, ছাগলের মধ্যে রোগ দ্রুত সংক্রমণের ফলে বহু ছাগলের মৃত্যু হচ্ছে। রোগ সংক্রমণের কারণে আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। পাশাপাশি, ছাগলের মৃত্যুতে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে অনেককে। এলাকার মানুষের দাবি, সরকারি কোনও চিকিৎসা আমরা পাচ্ছি না। নিজেদের পকেট থেকে টাকা খরচ করে প্রাইভেট ডাক্তার দেখাতে হচ্ছে। আমরা চাই সরকারি ভাবে এই রোগের চিকিৎসা হোক।

    গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের বক্তব্য

    অমৃতখন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের (Balurghat) প্রধান মিরিলা মুর্মু জানান, ছাগলের মৃত্যুতে গরিব গ্রামবাসীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তিনি আরও বলেন পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে ছাগলের মধ্যে রোগ সংক্রমণের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে প্রাণী সম্পদ বিভাগকে জানানো হবে। এলাকায় মাইকিং করে পশু চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে ছাগলের চিকিৎসা নিতে বলা হবে স্থানীয় মানুষদের।

    প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের বক্তব্য

    প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের (Balurghat) ডেপুটি ডিরেক্টর অভিজিৎ মন্ডল জানান, ছাগলের বসন্ত রোগের বিষয়টি জানতে পেরেছি। গ্রামবাসীদের ছাগলের চিকিৎসা করাতে বলবো। রোগটি ছাগল থেকে ছাগলের মধ্যে সংক্রমিত হলেও, মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হ‌ওয়ার সম্ভাবনা নেই। আতঙ্কের কারণ নেই। প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: শান্তির লক্ষ্যে! অগ্নিগর্ভ মণিপুরে পৌঁছেই পর পর বৈঠক অমিত শাহের

    Amit Shah: শান্তির লক্ষ্যে! অগ্নিগর্ভ মণিপুরে পৌঁছেই পর পর বৈঠক অমিত শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপজাতি সংঘর্ষের আগুনে এখনও জ্বলছে মণিপুর। তার মধ্যেই অশান্ত রাজ্যে চারদিনের সফরে সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানী ইম্ফলে পৌঁছেছেন অমিত শাহ (Amit Shah)। আগামী ক’দিন গোটা পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সোমবার মণিপুরে পা রেখেই পর পর বৈঠক করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। একটা বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের সঙ্গে। পাশাপাশি বৈঠক করেন মন্ত্রিসভার সকল সদস্যদের সঙ্গেও। এছাড়া, সোমবারই অমিত শাহ পরিস্থিতি নিয়ে একপ্রস্থ আলোচনা সারেন রাজ্যপাল অনুসূয়া উইকের সঙ্গেও। পৃথক বৈঠক করেন মণিপুর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান তপন ডেকার সঙ্গে। একইসঙ্গে তিনি কথা বলেছেন রাজ্যের নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিংয়ের সঙ্গেও।

    লক্ষ্য শান্তি প্রতিষ্ঠা

    সূত্রের খবর, আজ মঙ্গলবার, সেনার সঙ্গে বৈঠক করার কথা অমিত শাহের (Amit Shah)। পাশাপাশি, জনজাতি সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও দেখা করতে পারেন তিনি। শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সব পক্ষকে একসঙ্গে বসিয়ে সমাধান সূত্র বের করার চেষ্টা হতে পারে। আহতদের দেখতে হাসপাতালেও যেতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বুধবার তিনি এ নিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হতে পারেন বলেও মনে করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার সকালে ইম্ফল ছেড়ে দিল্লির উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা তাঁর। অমিত শাহের এই সফরে তাঁর সঙ্গী রয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা। অশান্ত মণিপুরে গোটা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন চিফ অফ ডিফেন্স জেনারেল অনিল চৌহানও। প্রতিনিয়ত সামরিক কর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। সম্প্রতি, মণিপুরে এসেছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল মনোজ পাণ্ডে। 

    আরও পড়ুন: বৈষ্ণোদেবী যাওয়ার পথে বাস খাদে পড়ে মৃত্যু ১০ পুণ্যার্থীর, আহত অন্তত ৫৭ জন

    এখনও অগ্নিগর্ভ মণিপুর

    মে মাসের শুরু থেকেই অগ্নিগর্ভ মণিপুর। দুই জনজাতি সংগঠন— মৈতেই ও কুকিদের মধ্যে সংঘাত থেকে ভয়াবহ হিংসা বাঁধে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। তার জেরে ইতিমধ্যেই ৭৫ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। ঘরছাড়া অনেকে। এরই মধ্যে অভিযোগ ওঠে, জঙ্গিরা অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় হামলা চালিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করছে। এর পরই সেনা অভিযানে নামে। প্রায় বিগত ৪ দিনে ৪০ জন সশস্ত্র কুকি জঙ্গিকে খতম করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। আর এরপরই ফের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সেই রাজ্যে। শনিবার থেকে সেই রাজ্যে নতুন করে অশান্তি শুরু হয়। অমিত শাহের (Amit Shah) সফরের ঠিক আগে রবিবার নতুন করে হিংসার আগুনে জ্বলে মণিপুর। এক পুলিশকর্মী সহ ৫ জনের মৃত্যু হয়। সোমবারও দিনভর গুলির লড়াই এবং অশান্তি হয় মণিপুরের একাধিক এলাকায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Darjeeling: গুগল সার্চ করে দার্জিলিংয়ের হোটেল, হোম স্টে বুক করলে প্রতারিত হতে পারেন!

    Darjeeling: গুগল সার্চ করে দার্জিলিংয়ের হোটেল, হোম স্টে বুক করলে প্রতারিত হতে পারেন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দার্জিলিংয়ে ঘুরতে আসার বহুদিন আগেই দেশ-বিদেশের পর্যটকরা অনলাইনে হোটেল, হোম স্টে বুক করে থাকেন নির্ঝঞ্ঝাট এবং শান্তিপূর্ণ ভ্রমণের জন্য। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এভাবে পর্যটকদের প্রতারিত হতে হচ্ছে। এমন ঘটনা সামনে আসার পর দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) পুলিশ সুপার প্রবীণ প্রকাশ পর্যটকদের উদ্দেশে সতর্কবাণী শুনিয়েছেন। তিনি বলেন, গুগলে গিয়ে দার্জিলিং হোটেল লিখে সার্চ করলে এখানকার বিভিন্ন থাকার জায়গার ছবি সহ তথ্য পাওয়া যায়। বহু ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে, গুগলের তালিকায় থাকা দার্জিলিংয়ের হোটেল, হোম স্টের নাম করে একটা প্রতারণা চক্র সক্রিয় রয়েছে। সেই তালিকায় থাকা টেলিফোন নম্বরে যোগাযোগ করার পর অনলাইনে অগ্রিম টাকা দিয়ে বুক করছেন পর্যটকরা। কিন্তু তাঁরা এসে দেখছেন, তাঁদের নামে কোনও বুকিংই হয়নি। দার্জিলিংয়ের হোটেল এবং হোম স্টে নিয়ে এভাবে সাইবার ক্রাইম চলছে। এখনও পর্যন্ত সরাসরি নির্দিষ্ট করে কোনও অভিযোগ আমাদের কাছে আসেনি। তবে বিভিন্ন সূত্র মারফত পাওয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশের নিজস্ব তদন্তে এমন ঘটনা ধরা পড়েছে। 

    (Darjeeling) তাহলে সমাধানের পথ? 

    এই প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) পুলিশ সুপারের আবেদন, গুগল সার্চ করে নয়, দার্জিলিং পুলিশের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেখান থেকে হোটেলের নাম, নম্বর, ওয়েবসাইট, ই-মেল আইডি নিয়ে অনলাইনে হোটেল, হোম স্টে বুক করলে প্রতারিত হতে হবে না। তিনি বলেন, আমরা, দার্জিলিং পুলিশের তরফে এখানে যত হোম স্টে, হোটেল রয়েছে, তার একটি তালিকা তৈরি করেছি। সেখানে প্রতিটি হোটেল, হোম স্টে-র ফোন নম্বর, ওয়েবসাইট, ই মেইল আইডি পাওয়া যাবে। ভিডিও করে এই তালিকা আমাদের ওয়েবসাইটে আপলোড করা হয়েছে। www.darjeelingpolice.org এই ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ করলেই দার্জিলিংয়ের হোটেল এবং হোম স্টে-র  নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যাবে।

    হোটেল ও হোম স্টে মালিকদেরও (Darjeeling) সচেতন হওয়ার আবেদন পুলিশের

    এই উদ্যোগে দার্জিলিংয়ের হোটেল এবং হোম স্টে মালিকদেরও সহযোগিতা চেয়েছেন দার্জিলিংয়ের (Darjeeling) পুলিশ সুপার। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যেক হোটেল এবং হোম স্টে মালিকদের এ ব্যাপারে সচেতন করেছি। তাঁদের আবেদন জানিয়েছে, তাঁরাও যেন নিয়মিত গুগল সার্চ করে দেখেন, তাঁদের হোম স্টে, হোটেলের ছবি ও নাম দিয়ে কেউ প্রতারণা করছে কি না। যদি এরকম ঘটনা নজরে আসে, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে জানালে আমরা সাইবার ক্রাইমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই, দেখিয়ে দিল সাগরদিঘি, তোপ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ রাজ্যে বিজেপির বিকল্প নেই। সাগরদিঘির বিধায়ক বাইরন বিশ্বাস তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় সেটাই আরও একবার প্রমাণিত হল। সোমবার সকালে দলীয় কর্মসূচিতে এনজেপি স্টেশনে এসে একথা বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “আমি সাগরদিঘির উপ নির্বাচনের আগেই বলেছিলাম, বাইরন বিশ্বাস যদি জয়ী হন, তাহলে কতদিন কংগ্রেসে থাকবেন, সেটা অধীরদাও জানেন না। সেটাই বাস্তবায়িত হল। বাইরন বিশ্বাস এখন মীরজাফর বিশ্বাস। আসলে কংগ্রেস, সিপিএম এবং তৃণমূল দিল্লিতে একসঙ্গে চা খায়। হাতে হাত রেখে চলে। তাদের একটাই উদ্দেশ্য, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপিকে উৎখাত করা। কাজেই বাইরনের কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা। তাতে আর একবার মানুষ বুঝল, এরাজ্যে বিজেপি ছাড়া তৃণমূলের বিকল্প কেউ নেই।”

    অভিষেককে নিয়ে কী বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)?

    কিছুদিন আগেই সিবিআই দফতরে দিনভর জেরা করা হয়েছিল তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ফের অভিষেককে ইডি তলব করেছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন বলেন, “ইডি অভিষেককে তলব করেছে ভালো কথা। কিন্তু, বারবার গিয়ে ফিরে এলেই মুশকিল। আমরা চাইছি, বারবার যাওয়ার কষ্ট বন্ধ হোক। একেবারেই তিনি চলে যান।” তৃণমূলের যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নবজোয়ার কর্মসূচি নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “প্রকৃত তৃণমূলীদের মধ্য থেকে যোগ্য প্রার্থী বাছাইয়ের কথা যদি অভিষেক বলে থাকেন, তাহলে তাঁরই তৃণমূলে স্থান হবে না। কারণ তিনি প্রকৃত তৃণমূল নন। ২০১১ সালের আগে তিনি তৃণমূলে ছিলেন না। যাঁরা পরিশ্রম করে তৃণমূলকে রাজ্যে ক্ষমতায় এনেছেন, তাঁদের মাথার ওপর পা রেখে তিনি তৃণমূলে এসেছেন।”

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যে স্বপ্ন দেখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তা স্বপ্নই থেকে যাবে বলে জানান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “গতবারও কলকাতার ব্রিগেডে ২২-২৩ টা দল নিয়ে হাত তুলে কীর্তন করে ছবিও তুলেছিলেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। এবারও স্বপ্ন পূরণ হবে না। কারণ, মানুষ ঠিক করে নিয়েছেন এবারও নরেন্দ্র মোদিকে তাঁরা প্রধানমন্ত্রী করবেন। বিজেপি অনেক বেশি আসন নিয়ে ফের ক্ষমতায় আসবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • STF: পঞ্চায়েত ভোটের আগে মুঙ্গের থেকে দেদার অস্ত্র ঢুকছে রাজ্যে! এসটিএফের জালে ৩

    STF: পঞ্চায়েত ভোটের আগে মুঙ্গের থেকে দেদার অস্ত্র ঢুকছে রাজ্যে! এসটিএফের জালে ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের আগে এগরার খাদিকুলে ভানু বাগের বাজি কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ জনের মৃত্যুর পর পুলিশ-প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। রাজ্য জুড়ে শুরু হয় তল্লাশি। জেলায় জেলায় বস্তা বস্তা তাজা বোমা উদ্ধার হয়। এখনও বোমা উদ্ধারের ঘটনা ঘটছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শাসক দলের নেতাকর্মীরা বোমা মজুত রাখার ঘটনায় জড়িত রয়েছেন, এমনই অভিযোগ বিরোধীদের। মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা বিরোধীদের আনা সেই অভিযোগ প্রমাণিত করেছে। বোমা তৈরির পাশাপাশি পঞ্চায়ত ভোটের আগে এবার মুঙ্গের থেকে রাজ্যে দেদার অস্ত্রও ঢুকছে। সোমবার কাটোয়া রেল স্টেশনে বেঙ্গল এসটিএফ (STF)-এর জালে তিনজন ধরা পড়ার ঘটনা সেকথাই প্রমাণ করছে।

    ধৃতদের কাছ থেকে কত অস্ত্র উদ্ধার করল এসটিএফ (STF)?

    গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সোমবার রাত ১১টা নাগাদ কাটোয়া রেল স্টেশনে জিআরপিকে সঙ্গে নিয়ে এসটিএফ অভিযান চালায়। তিন ব্যক্তিকে আটক করে এসটিএফ (STF)। এই তিনজন কাটোয়া স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের কাছে দাঁড়িয়েছিল। আগ্নেয়াস্ত্র সহ তাদের গ্রেফতার করা হয়। তিনজনের মধ্যে একজনের বাড়ি বিহারের মুঙ্গেরে ও বাকি দুজনের বাড়ি মুর্শিদাবাদে। ধৃতদের নাম কাউসার সেখ, শ্রীলাল মণ্ডল এবং সুদীপ খান। কাউসারের বাড়ি মুর্শিদাবাদের নওদায়। সুদীপের বাড়ি মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ায়। আর শ্রীলালের বাড়ি বিহারের মুঙ্গেরে। এদের কাছ থেকে তিনটি পিস্তল, ছটি ম্যাগাজিন ও ১৪ রাউন্ড গুলি বাজেয়াপ্ত করে এসটিএফ। আটক ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করার পর মঙ্গলবার সকালে তিনজনের মেডিক্যাল পরীক্ষা করা হয় কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে। তবে, স্টেশনের টিকিট কাউন্টারের কাছে কেন তারা অপেক্ষা করছিল, তা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই চক্রের সঙ্গে আর কারা জড়িত রয়েছে, তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করা হয়েছে। হরিহরপাড়া এবং নওদা এলাকার যে দুজনকে ধরা হয়েছে, তাদের নামে আগে কোনও থানায় মামলা রয়েছে কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে তাও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NJP: গুয়াহাটি থেকে এনজেপি স্টেশনে বন্দে ভারত পৌঁছতেই সেলফি তোলার হিড়িক

    NJP: গুয়াহাটি থেকে এনজেপি স্টেশনে বন্দে ভারত পৌঁছতেই সেলফি তোলার হিড়িক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে এনজেপি (NJP) স্টেশনে পৌঁছালো গুয়াহাটি-এনজিপি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এদিন এনজিপিতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেখতে স্থানীয় মানুষ স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ভিড় জমিয়েছিলেন। স্টেশনে অন্য ট্রেন ধরতে আসা যাত্রীরাও চলে আসেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস দেখতে। সেলফি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন সেই যাত্রীরা। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায়, দার্জিলিংয়ের বিজেপি সাংসদ রাজু বিস্তা, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ির বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়, মাটিগাড়া-নকশালবাড়ির বিধায়ক আনন্দময় বর্মন ও শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ।

    কী বললেন বিজেপি সাংসদ?

    বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে গোটা ভারতবর্ষ যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ সামগ্রিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে চলেছে। উত্তরবঙ্গও তার শরিক। আমরা জানি কোনও অঞ্চলের উন্নয়ন করতে গেলে তার যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করতে হয়। সেই মতো আমরা রেলের মধ্য দিয়ে উত্তরবঙ্গের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। তাই উত্তরবঙ্গ দুটো বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন পেল। এনজেপি (NJP)- গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চালু হওয়ার ফলে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অসমের যোগাযোগ সহজ হল। এতে এই দুই অঞ্চলের পর্যটনের ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

    কী বললেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জন সংযোগ আধিকারিক?

    এদিন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের ঐতিহাসিক দিন হয়ে থাকল। বাংলার তৃতীয় এবং অসমের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের এদিন বেলা ১২টায় গুয়াহাটি থেকে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বেলা ১২টায় গুয়াহাটি থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস এদিন রাত ৭ টা ১৫ মিনিটে এনজেপিতে (NJP) পৌঁছায়। উদ্বোধনী যাত্রায় কিছু বাড়তি স্টপেজ দেওয়ায় এনজেপিতে নির্ধারিত সময়ের থেকে এক ঘণ্টা দেরিতে পৌঁছায়। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন, বুধবার এনজেপি থেকে এই ট্রেনটি যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করবে। মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের বাকি সব দিন এই এনজেপি-গুয়াহাটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলবে। এনজেপি থেকে প্রতিদিন সকাল ৬টা ১০মিনিটে ট্রেনটি ছাড়বে এবং গুয়াহাটিতে পৌঁছাবে প্রতিদিন সকাল ১১ টা ৪০ মিনিটে। আবার গুয়াহাটি থেকে সেদিন  বিকাল সাড়ে চারটায় ছেড়ে রাত দশটায় এনজেপিতে এসে পৌঁছবে। কামাখ্যা, নিউ বঙ্গাইগাও, কোকরাঝাড়, নিউ আলিপুরদুয়ার ও নিউ কোচবিহারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস থামবে। মোট ৪১১ কিলোমিটার পথ চলবে পাঁচ ঘণ্টা ৩০ মিনিটে। এই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাঁচটি এসি চেয়ার সহ মোট আটটি কোচ থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    PM Modi: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    ২০১৪ সালের ২৬ মে প্রথমবারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। দ্বিতীয়বারের জন্য তিনি জিতে আসেন ২০১৯ সালে। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-১

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ক্ষমতায় আসার পরপরই দারিদ্রতা দূরীকরণে একাধিক প্রকল্পের বাস্তবায়ন দেখা গেছে দেশজুড়ে। একসময় ‘গরিবি হঠাও’ স্লোগানকে সামনে রেখে নির্বাচনে বাজিমাত করেছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। কিন্তু কংগ্রেসের জমানায় সেই স্লোগান নিছকই ফাঁকা আওয়াজ ছিল। তাই তো রাজীব গান্ধীকে পর্যন্ত বলতে হয়েছিল, ‘‘আমি ১ টাকা পাঠালে মানুষের কাছে পৌঁছায় ১৫ পয়সা।’’ অর্থাৎ কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের দুর্নীতির কথা তখন তাদের প্রধানমন্ত্রীকেও স্বীকার করতে হয়েছিল।

    চিত্র বদলাতে থাকে ২০১৪ সাল থেকে। অনেকেই মনে করেন, আজ দারিদ্রতা দূরীকরণের একাধিক কর্মসূচির বাস্তবায়নের সাক্ষী ভারতবাসী। ২০২৩ সালে ৯ বছর সম্পূর্ণ করল মোদি সরকার (PM Modi)। বিগত ৯ বছরে একাধিক পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হয়েছে দারিদ্র দূরীকরণের জন্য। যেমন মুদ্রা যোজনা, স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া এসবই সারা দেশে বেকারদের মধ্যে কর্মসংস্থানের স্রোত তৈরি করতে পেরেছে, এমনটাই বলছেন অর্থনীতিকরা। জানা গিয়েছে, এখনও অবধি মুদ্রা যোজনার আওতায় ৪০ কোটি টাকারও বেশি ঋণ দেওয়া হয়েছে পিছিয়ে পড়া তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং ওবিসি উদ্যোক্তাদের। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণিকে তুলে আনার জন্য এটি মোদি সরকারের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। অন্যদিকে বিপদ সঙ্কুল নর্দমা এবং সেফটি ট্যাংকগুলি পরিষ্কারের ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানকে কাজে লাগানো হয়েছে, যাতে মানুষের জীবনের ঝুঁকি কমে এবং সাফাই কর্মীরা মর্যাদার সঙ্গে বাঁচতে পারেন। জনজাতি সমাজকে সম্মান জানাতে নভেম্বরের ১৫ তারিখ ভগবান বীরসা মুন্ডার জয়ন্তীকে জনজাতি গৌরব দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে মোদি (PM Modi) সরকার। ‘ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ডিং’-এর একটি সাম্প্রতিক প্রকাশিত রিপোর্ট বলছে, মোদি সরকার দেশের চরম দারিদ্রতাকে মেটাতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি ‘মাল্টি ডাইমেনশনাল প্রভার্টি ইনডেক্স’ যা প্রকাশ করে ‘ইউনাইটেড নেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম’ তাদের মতে, মোদি সরকার দারিদ্রতা দূরীকরণের দশটি ধাপই পার করতে সক্ষম হয়েছে। মোদি সরকারের অন্যতম নীতি হল ‘অন্ত্যোদয়’, যার অর্থ সমাজের সব থেকে পিছনে থাকা ব্যক্তিটির কাছে যতক্ষণ না পর্যন্ত উন্নয়ন পৌঁছাতে পারছে, ততক্ষণ পর্যন্ত বিকাশকে সম্পূর্ণ বলা যাবে না।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক গত ৯ বছরে দারিদ্রতা দূরীকরণে মোদি সরকারের কিছু সাফল্য

    ১) ৮০ কোটি মানুষ করোনার সময় থেকে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার মাধ্যমে বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী পাচ্ছেন।

    ২) ১১.৮৮ কোটি মানুষের ঘরে পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয় জলের ব্যবস্থা করেছে মোদি সরকার।

    ৩) প্রায় ৪ কোটি গরিব মানুষকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে বাড়ি করে দেওয়া হয়েছে।

    ৪) ১১.৭২ কোটি মানুষের গৃহে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মাধ্যমে শৌচালয় স্থাপন করা গেছে।

    ৫) ৩৪.৪৫ লক্ষ ফুটপাথ ব্যবসায়ীকে ঋণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে PM SVANidhi যোজনার মাধ্যমে।

    ৬) ৩৯.৬৫ কোটি টাকার ঋণ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মুদ্রা যোজনার মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে।

    ৭) পিছিয়ে পড়া জনজাতি সমাজের জাতীয় কমিশনগুলিকে সাংবিধানিক মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।

    ৮) লকডাউনের সময় ২০ কোটি মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছানো হয়েছে।

    ৯) ৭,৩৫১ কোটি টাকার ঋণ দেওয়া হয়েছে তফশিলি জাতি এবং তফশিলি উপজাতি সমাজের মানুষকে, স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে।

    ১০) কেন্দ্রীয় সরকারের বর্তমানে ৬০ শতাংশ মন্ত্রীই হলেন তফশিলি জাতি, তফশিলি উপজাতি এবং ওবিসি সমাজভুক্ত।

    ১১) দরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের সুবিধার্থে একলব্য আবাসিক বিদ্যালয় আগের চেয়ে পাঁচগুণ স্থাপন করা হয়েছে সারা দেশে।

    ১২) ৪৮.২৭ কোটি ভারতীয়র জনধন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।

    ১৩) ২৯.৭৫ কোটি মানুষকে প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষা বিমা যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।

    ১৪) ১৩.৫৩ কোটি মানুষকে প্রধানমন্ত্রী জীবনজ্যোতি বিমার আওতায় আনা হয়েছে।

    ১৫) ৩৭ কোটি মানুষকে আয়ুষ্মান ভারত যোজনার মাধ্যমে স্বাস্থ্য সুরক্ষার অধিকার দেওয়া হয়েছে।

    ১৬) ২.৮৬ কোটি মানুষের বাড়িতে সৌভাগ্য যোজনার মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছানো হয়েছে।

    ১৭) ৯.৬ কোটি মানুষকে উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে এলপিজি গ্যাস কানেকশন দেওয়া হয়েছে।

    ১৮) ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের জন্য ‘দ্য ট্রান্সজেন্ডার পার্সন অ্যাক্ট ২০১৯’ পাশ করা হয়েছে।

    ১৯) ড্রাগের ছায়া থেকে সমাজকে বাঁচাতে, নেশামুক্ত ভারত অভিযান করা হয়েছে।

    ২০) ২৮.৮৫ কোটি অসংগঠিত শ্রমিকদের পোর্টালের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে।

    ২১) প্রধানমন্ত্রীর শ্রমযোগী মানধন পেনশন যোজনার মাধ্যমে অসংগঠিত ক্ষেত্রে ৪৯ .২৯ লক্ষ শ্রমিকের নাম নথিভুক্ত করা হয়েছে। যাঁরা তাঁদের ৬০ বছর বয়স হলে তিন হাজার টাকা করে পেনশন পাবেন।

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share