Tag: Bengali news

Bengali news

  • Panchayat Election 2023: এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য নির্বাচন কমিশন, কেন জানেন?

    Panchayat Election 2023: এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ রাজ্য নির্বাচন কমিশন, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ রাজ্য নির্বাচন কমিশনও। রাজ্যে পর্যবেক্ষক পাঠাবে বলে জানিয়েছিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। কমিশনের সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই আদালতের (Panchayat Election 2023) দ্বারস্থ হয়েছে নির্বাচন কমিশন। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের কাছে নির্বাচন কমিশন জানতে চেয়েছে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কি আদৌ রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ওপর নজরদারি করার এক্তিয়ার আছে? জাতীয় মানবাধিকার কমিশন কি এ ব্যাপারে অতিসক্রিয়তা দেখাচ্ছে?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট

    গত বৃহস্পতিবারই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নয়া কমিশনার রাজীব সিনহা। ভোট হবে ৮ জুলাই। শুক্রবার থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়নপত্র পেশ-পর্ব। প্রথম দিনই মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে খুন হয়েছেন এক কংগ্রেস কর্মী। অভিযোগের আঙুল তোলা হয়েছে তৃণমূলের দিকে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়াকেও কেন্দ্র করে নিত্য আসছে অশান্তির খবর। অশান্তির এই আবহেই গন্ডগোলের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ করে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। একেই অতিসক্রিয়তা বলছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তাদের যুক্তি, একটি স্বাধীন সংস্থার কাজের ওপর নজরদারি করতে পারে না অন্য স্বাধীন সংস্থা।

    রাজ্য নির্বাচন কমিশনের প্রশ্ন

    সম্প্রতি মানবাধিকার কমিশনের তরফে (Panchayat Election 2023) পর্যবেক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করা হয়। রাজ্যের নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সমন্বয় রক্ষা করেই পশ্চিমবঙ্গের পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন তিনি। চিহ্নিত করবেন স্পর্শকাতর এলাকাগুলিও। পরে রিপোর্ট দেবেন কমিশনকে। ওই এলাকাগুলিতে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় বা পরে প্রয়োজনে মাইক্রো হিউম্যান রাইটস অবজার্ভার মোতায়েনের পরামর্শও দিতে পারেন তিনি। পঞ্চায়েত নির্বাচন চলাকারীন রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা সুনিশ্চিত করতে মুখ্যসচিব ও রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নোটিশও দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছিল কমিশন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সেই পদক্ষেপ নিয়েই প্রশ্ন তুলল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: শক্তিগড়ে রাজু ঝা খুনের তদন্তভার সিবিআই-এর হাতে দিল হাইকোর্ট

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election 2023) সংক্রান্ত একটি জনস্বার্থ মামলায় রবিবার ভোটে পর্যবেক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত একটি নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ বলেছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশন ভোটের জন্য পর্যবেক্ষক নিয়োগ করে। সেখানে ডব্লিউবিসিএস এবং আইএএস কর্তাদের নিয়োগ করা হয়। তাই আলাদাভাবে পর্যবেক্ষকের প্রয়োজন নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: ইডির হাতে গ্রেফতার তামিলনাড়ুর মন্ত্রী, কান্নায় ভেঙে পড়লেন অ্যাম্বুলেন্সেই

    ED: ইডির হাতে গ্রেফতার তামিলনাড়ুর মন্ত্রী, কান্নায় ভেঙে পড়লেন অ্যাম্বুলেন্সেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) হাতে গ্রেফতার তামিলনাড়ুর বিদ্যুৎমন্ত্রী ভি সেন্থিল বালাজি। বুধবার সকালেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। ‘বুকে ব্যথা’ হচ্ছে দাবি করায় পরীক্ষার জন্য তাঁকে ভর্তি করা হয় একটি সরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে। অ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন ডিএমকের এই নেতা। হাসপাতালের বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ডিএমকের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে চলতে থাকে স্লোগান দেওয়াও। বালাজির আইনজীবী তথা ডিএমকে নেতা এনআর এলনাগো বলেন, “যখন সেন্থিল বালাজিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, মনে হয় না তখন তাঁর জ্ঞান ছিল। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি এবং সংবিধান বিরোধী। আমরা আইনি লড়াই লড়ব।” ইডি (ED) সূত্রে খবর, এদিনই বালাজিকে তোলা হবে বিশেষ আদালাতে। সেখানে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে চাইবে ইডি।

    টাকার বিনিময়ে চাকরির অভিযোগ

    টাকার বিনিময়ে চাকরির একটি অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ ও ইডিকে তদন্তের অনুমতি দেয় সুপ্রিম কোর্ট। তার জেরে মঙ্গলবার দিনভর তামিলনাড়ুর সচিবালয়, বালাজির দফতর এবং কারুরে তাঁর বাসভবনে তল্লাশি চালায় ইডি। টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর বুধবার সকালে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এর আগে বালাজির বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরাও।

    ‘অত্যাচারের চিহ্ন’

    রাজ্যের মন্ত্রী ডিএমকের পিকে শেখর বাবুর দাবি, বালাজির ওপর অত্যাচারের চিহ্ন (ED) দেখতে পেয়েছেন তিনি। শেখর বলেন, “ওঁকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে। প্রায় অজ্ঞান অবস্থায় আনা হয়েছিল। এমনকি ওঁর নাম ধরে ডাকা হলেও, সাড়া মিলছিল না। আপাতত তাঁকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকরা। ওঁর কানে কোনও সমস্যা হচ্ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, ওঁর ইসিজি রিপোর্টও ভাল নয়। এগুলিই তো অত্যাচারের চিহ্ন।”

    রাজ্যের মন্ত্রী ডিএমকের উদয়নিধি স্ট্যালিন বলেন, “সেন্থিল বালাজির চিকিৎসা চলছে। এই বিষয়ে আমরা আইনি পদক্ষেপ করব। আমরা বিজেপির চোখ রাঙানির রাজনীতিকে ভয় পাই না।”

    আরও পড়ুুন: নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ফের মণীশ জৈনকে তলব সিবিআই-এর

    এদিকে, বালাজির গ্রেফতারির (ED) পরেই দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন। তাঁর বাসভবনেই হবে বৈঠক। স্ট্যালিনের দাবি, ইডির এই হানা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-প্রণোদিত। বালাজির বাড়িতে ইডির রেইডের ঘটনায় বিজেপিকে নিশানা করেছিলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বিজেপির বিরুদ্ধে এজেন্সি রাজনীতি করার অভিযোগ তুলেছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     
     
  • Suvendu Adhikari: একজন সাংসদের জন্য কেন প্রতিদিন কোটি কোটি সরকারি টাকা খরচ? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: একজন সাংসদের জন্য কেন প্রতিদিন কোটি কোটি সরকারি টাকা খরচ? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের নবজোয়ার কর্মসূচিকে ঘিরে গত রবিবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল ঠাকুরনগর। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) সেখানে পৌঁছতেই শুরু হয়ে যায় বিক্ষোভ। তিনি ঠাকুরনগর থেকে বেরিয়ে আসার পর মতুয়াদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সেই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন। আহতদের সঙ্গে দেখা করতেই মঙ্গলবার ঠাকুরনগরে যান বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এর পর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর ও বিজেপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন তিনি।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    ঠাকুরনগরে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) তৃণমূল সম্পর্কে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, “মন্দিরে প্রবেশ করার আগে তাদের ঠাকুরবাড়ি থেকে লিখিত অনুমোদন নেওয়া উচিত ছিল”। তিনি আরও বলেন, “একজন লোকসভার সাংসদের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। তার কী পরিণতি, তা পুলিশ বুঝতে পারবে”। অন্যদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যে শান্তনু ঠাকুরকে নির্বাচনে হারিয়ে দেবেন বলে মন্তব্য করেছেন, এই ব্যাপারে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “উনি আজ পর্যন্ত যাঁকে যাঁকে হারিয়ে দেবেন বলেছেন, তাঁরা সকলেই জিতেছেন”।

    নবজোয়ার সম্পর্কে বক্তব্য

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও অভিযোগ করেন, তৃণমূলের নবজোয়ার কর্মসূচির জেরেই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল ঠাকুরবাড়িতে। এর ফলে ঠাকুরবাড়ির পবিত্র মাটিকে অপমান করা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, এদিন পুরো ঘটনা সবিস্তারে শুনেছেন। ঘটনার দিন মতুয়া সম্প্রদায়ের যে তিনজন আহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ২ জন মহিলাও ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা করে তাঁদের শারীরিক পরিস্থিতির খবর নেন শুভেন্দু। মতুয়াদের ভাবাবেগে আঘাত করা হয়েছে বলে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন তিনি। শুভেন্দু সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আরও বলেন, সাগরদিঘির মতো যদি পঞ্চায়েত ভোট হয়, তাহলে তৃণমূল কংগ্রেসকে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এরপর বলেন, আমি আগের দিন হাওড়া জেলা হাসপাতালে গিয়েছিলাম। সেখানকার অবস্থা খুবই খারাপ। গন্ধময় চারদিক। পরিকাঠামো নেই, অথচ একজন সাংসদের জন্য রাজ্যের কোষাগার থেকে প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে।

    ঠাকুরবাড়িতে ঘটনার দিনই তীব্র নিন্দা করে ট্যুইট করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণের আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর, চলল গুলি, মৃত অন্তত ৯

    Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর, চলল গুলি, মৃত অন্তত ৯

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমের পর মঙ্গলবার। ফের অশান্ত মণিপুর (Manipur)। চলল গুলি। মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৯ জনের। মঙ্গলবার রাতে কাংপোকপি জেলার খামেনলোক গ্রামের ঘটনায় নিখোঁজ হয়েছেন ৪ থেকে ৫ জন। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে বেশ কয়েকটি বাড়িতে। তবে কারা গুলি চালাল, মৃতেরাই বা কারা, তা এখনও জানা যায়নি। বুধবার সকাল থেকেই এলাকায় তল্লাশি শুরু করেছে সেনা ও পুলিশ। সোমবারও হামলা হয়েছিল খামেনলোক গ্রামে। সেদিন গুলিতে অন্তত ১০ জন জখম হয়েছিলেন। এদিন গুলি চলে চূড়াচাঁদপুর জেলার লোকলাকফাই গ্রামেও। সেখানে মৃত্যু হয়েছে এক যুবকের।

    শান্তিরক্ষক কমিটি বয়কট

    হিংসাদীর্ণ মণিপুরে (Manipur) অশান্তির আগুন নেভাতে গড়া হয়েছিল শান্তিরক্ষক কমিটি। কমিটির মাথায় রয়েছেন রাজ্যপাল। রাজ্যে নতুন করে হিংসা শুরু হওয়ায় কমিটি থেকে সরে আসার কথা জানিয়েছেন মেইতেই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিরা। কমিটি বয়কট করার কথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কুকি উপজাতির তরফেও। নতুন করে অশান্তি শুরু হওয়ার পরে ইম্ফল পূর্ব ও ইম্ফল পশ্চিম জেলায় কমিয়ে দেওয়া হয়েছে কারফিউয়ের সময়সীমা। ওই দুই জেলায় কারফিউ শিথিল থাকবে সকাল ৫টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত।

    আরও হিংসা

    অশান্তি হয়েছে গোবাজং এবং টামেংলং জেলায়ও। হিংসার জেরে ওই দুই জেলায়ও জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না হয়, তাই উপদ্রুত এলাকায় টহল দিচ্ছেন নিরাপত্তারক্ষীরা। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় তেঙ্গনৌপাল (Manipur) এবং ইম্ফল পূর্ব জেলায় তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্র এবং ৬৩টি কার্তুজ উদ্ধার করেছে নিরাপত্তা বাহিনী। মণিপুরের নিরাপত্তা উপদেষ্টা কুলদীপ সিং জানান, সব মিলিয়ে ১ হাজার ৪০টি আগ্নেয়াস্ত্র, ১৩ হাজার ৬০১টি কার্তুজ এবং ২৩০টি বিভিন্ন ধরনের বোমা উদ্ধার হয়েছে এ পর্যন্ত।

    আরও পড়ুুন: আরাবুল পুত্রের গাড়িতে বোমা উদ্ধার! ‘বাপ কা বেটা’ বলে খোঁচা সুকান্তর

    ঘটনার সূত্রপাত মণিপুর (Manipur) হাইকোর্ট রাজ্য সরকারকে মেইতেইদের তফশিলি জনজাতির মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করার নির্দেশ দেওয়ায়। এরই বিরোধিতায় নামে রাজ্যের বিভিন্ন জনজাতি সংগঠন। পরিস্থিতি হয়ে ওঠে অগ্নিগর্ভ। সূত্রের খবর, রাজ্যে এ পর্যন্ত হিংসার বলি হয়েছেন ১০০ জন। গুরুতর জখম হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫০০ জনেরও বেশি। হিংসার জেরে ঘরছাড়া হয়েছেন ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। অশান্তি এড়াতে মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘রক্ত দেব, তৃণমূলকে কোনও জায়গা দেব না’’! হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘রক্ত দেব, তৃণমূলকে কোনও জায়গা দেব না’’! হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতে তৃণমূলের নির্বাচনী কমিটিতে ঠাঁই না হওয়ায় শেখ সুফিয়ান ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। আন্দোলনের মাটি নন্দীগ্রামে শাসকদলের ছন্নছাড়া অবস্থা। মনোনয়ন জমা দিতে গিয়ে বিজেপি প্রার্থীরা বিক্ষিপ্তভাবে বাধার মুখে পড়েছেন। দলীয় প্রার্থীদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করলেন ভূমিপুত্র তথা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu adhikari)।

    নন্দীগ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu adhikari)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে রেয়াপাড়া ব্লকের বিজেপির মনোনীত প্রার্থীদের নিয়ে মনোনয়ন জমা করতে যাওয়ার পথে ঠাকুরচক থেকে  রেয়াপাড়া পর্যন্ত মিছিল করেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu adhikari)। তিনি বলেন, “রক্ত দেব, তবু নন্দীগ্রামে তৃণমূল চোরেদের জায়গা দেব না। “নন্দীগ্রামে বিজেপি কতগুলি গ্রাম পঞ্চায়েতে ক্ষমতা দখল করবে, তার পরিসংখ্যান দিয়ে দেন তিনি। তিনি বলেন, “নন্দীগ্রামের ১৭ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে ১২ টি আমরা দখল করব। বাকি ৫ টি পঞ্চায়েতে ত্রিশঙ্কু হবে। সেটা পরে আমরা দখল করবো।” এদিন বাদ্যযন্ত্র সহকারে বিজেপির মিছিল বের হয়। মিছিলে দলীয় প্রার্থীদের পাশাপাশি কর্মী-সমর্থকদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। রেয়াপাড়া ব্লক অফিসের আগে পর্যন্ত মিছিল যায়। তার পর নিয়ম মেনে বিজেপির মনোনীত প্রার্থীরা মনোনয়ন দিতে যান।

    মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu adhikari)?

    এদিন শুভেন্দু (Suvendu adhikari) আরও  বলেন, “যেখানেই ভোট হবে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হারবে। নো ভোট টু মমতায় আস্থা রাখছে সাধারণ মানুষ।” রেয়াপাড়া ব্লকে মোট ৭ টি অঞ্চল রয়েছে। এই সাতটি অঞ্চলে মোট ১১৪ জন গ্রাম পঞ্চায়েতর প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেবেন। পাশাপাশি ২১ জন পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেবে্ন। দুটি জেলা পরিষদের আসনে আগামী কাল তাঁরা মহকুমা শাসকের অফিসে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন। ২০২১ বিধানসভা ভোটে রাজ্য রাজনীতির পাখির চোখ ছিল নন্দীগ্রাম। এবারেও ২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনে পাখির চোখ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই নন্দীগ্রামেরই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “টাকার বিনিময়ে চাকরির কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে”, নাম না করে মমতাকে নিশানা মোদির

    PM Modi: “টাকার বিনিময়ে চাকরির কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে”, নাম না করে মমতাকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম না করে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (PM Modi) এবং বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবকে একযোগে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার নয়াদিল্লি থেকে ভার্চুয়ালি ‘রোজগার মেলা’র (Rozgar Mela) উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। বিলি করা হয় ৭০ হাজার নিয়োগপত্র। পরে ভাষণ দিতে গিয়ে তিনি নিশানা করেন মমতা এবং লালুকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পূর্ববর্তী সরকারগুলি কর্মসংস্থান সৃষ্টি বা শিক্ষার দিকে মনোনিবেশ করেনি। তারা শুধুমাত্র দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ছিল।”

    কাটমানি

    বাংলার নাম না করে তিনি বলেন, “এ রাজ্যে কাজ পেতে গেলে কাটমানি দিতে হয়। পৃথক পৃথক কাজের জন্য আলাদা রেট অর্থাৎ কত টাকা দিতে হবে, তাও নির্ধারণ করা আছে।” এই দলগুলির রেটকার্ডের বিপরীতে তাঁর সরকার দেশের যুবদের চাকরি সেফগার্ড করার চেষ্টা করছে বলেও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আমরা সংবাদ মাধ্যমে দেখেছি, দেশের এক রাজ্যে নগদের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে। তদন্তে গুরুতর কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে। সরকারি চাকরির প্রত্যেক পদের জন্য আলাদা আলাদা রেট ঠিক করা হয়েছে। এই রেটকার্ডের মাধ্যমে দরিদ্রদের লুঠ করা হচ্ছে। যদি সাফাইকর্মীর কাজ চান, তার জন্য আলাদা রেট। গাড়িচালকের কাজের আলাদা রেট। নার্স, কেরানি, শিক্ষক প্রত্যেক পদের আলাদা আলাদা রেট নির্ধারণ করা হয়েছে।”   

    জমির বদলে চাকরি

    জমির বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রাসাদ এবং তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে। এদিন নাম না করে সে প্রসঙ্গও তোলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “কয়েকদিন আগে আরও একটি মামলা সামনে এসেছে। এক প্রাক্তন রেলমন্ত্রী রেলে চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে দরিদ্র কৃষকদের জমি কেড়ে নিয়েছেন। জমির বদলে চাকরি দেওয়ার এই মামলার তদন্ত করছে সিবিআই।” প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে উঠে এসেছে ভাষা বিতর্কের প্রসঙ্গও।

    আরও পড়ুুন: কোউইন পোর্টাল সম্পূর্ণ নিরাপদ, তৃণমূল নেতার অভিযোগ উড়িয়ে সাফ জানাল কেন্দ্র

    তিনি বলেন, “দেশে কিছু কিছু দল ভাষার ভিত্তিতে দেশকে ভাগ করতে চাইছে। ভাষার ভিত্তিতে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করতে চাইছে, হিংসা ছড়াতে চাইছে। আমার সরকার সব সময় চেষ্টা করে চলেছে যাতে দেশের যুব সমাজের স্বপ্ন পূরণের পথে ভাষা কোনও প্রতিবন্ধকতা হয়ে না দাঁড়ায়। এই লক্ষ্যেই প্রবেশিকা পরীক্ষা যে কোনও ভাষায় দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে সরকার।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cowin: কোউইন পোর্টাল সম্পূর্ণ নিরাপদ, তৃণমূল নেতার অভিযোগ উড়িয়ে সাফ জানাল কেন্দ্র

    Cowin: কোউইন পোর্টাল সম্পূর্ণ নিরাপদ, তৃণমূল নেতার অভিযোগ উড়িয়ে সাফ জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড (Covid 19) টিকাকরণ সংক্রান্ত পোর্টাল কোউইন (Cowin) সম্পূর্ণ নিরাপদ। দেশবাসীর সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিতই রয়েছে। এই পোর্টালের মাধ্যমে নাগরিকদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে একথা সাফ জানাল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর বলেন, সাইবার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা তদন্তকারী সংস্থা বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। গতকাল প্রাথমিক তদন্তের পর তারা ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে যে টেলিগ্রাম বট-এ যে ডেটা রয়েছে, তা কোউইন অ্যাপের নয়। সেই ডেটা হয় জাল ছিল বা তৃতীয় পক্ষের কোনও উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল।

    কেন্দ্রের বিবৃতি

    কেন্দ্রের তরফে জারি করা এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কোউইন (Cowin) পোর্টালের ডেভেলপমেন্ট টিম জানিয়েছে, ওটিপি ছাড়া টিকাপ্রাপ্তদের নাম, ফোন নম্বর, আধারকার্ড নম্বর, ঠিকানা কিংবা অন্য তথ্য পাওয়া সম্ভব নয়। যে এপিআইয়ের মাধ্যমে আইসিএমআর কোউইন ব্যবহারকারীদের তথ্য পেয়ে থাকে, সেটিও হোয়াইট লিস্টেড বলে জানিয়েছে ওই টিম। তা সত্ত্বেও অভিযোগ খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ইন্ডিয়ান কম্পিউটার এমারজেন্সি রেসপন্স টিমকে নির্দেশ দিয়েছে। দ্রুত এই বিষয়ে রিপোর্ট জমা করতে বলা হয়েছে।

    স্রেফ গুজব

    কেন্দ্রের দাবি, টেলিগ্রাম বট-এর মাধ্যমে টিকাপ্রাপ্তদের ব্যক্তিগত তথ্য সহজেই লিক হয়ে যাচ্ছে, যা স্রেফ গুজব। আধারকার্ডের নম্বরের সাহায্যে কোনওভাবেই ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ওটিপির সাহায্যেই কোউইন পোর্টালে তথ্য পৌঁছায়। এই পোর্টালের সমস্ত ধাপই সুরক্ষিত।

    আরও পড়ুুন: ৭ জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের!

    প্রসঙ্গত, টিকাপ্রাপকদের (Cowin) ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বর্তমানে টেলিগ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ করেন তৃণমূল নেতা সাকেত গোখলে। ট্যুইট-বার্তায় তাঁর অভিযোগ, এটা জাতীয় সুরক্ষার ক্ষেত্রে পড় উদ্বেগের বিষয়। একটি সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, ডেটা লিকের শিকার হয়েছেন কোউইন হাই পাওয়ার প্যানেলের চেয়ারম্যান রাম সেবক শর্মা, কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপাল, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের সচিব রাজেশ ভূষণ। এটা যে স্রেফ গুজব, তা জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: স্পর্শকাতর জেলা, এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্দেশ হাইকোর্টের!

    Calcutta High Court: স্পর্শকাতর জেলা, এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্দেশ হাইকোর্টের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সবকটি স্পর্শকাতর জেলা ও এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। রাজ্যের ৭টি স্পর্শকাতর জেলায় অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর নির্দেশ দিয়ে আদালত বলেছে, ভয়মুক্ত পরিবেশের জন্য কমিশনের উচিত কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাহায্য নেওয়া। তবে মনোনয়নের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হবে কি না, সেই সিদ্ধান্তের দায়িত্ব রাজ্য নির্বাচন কমিশনের হাতেই ছেড়ে দিল প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। এই মামলার প্রথম শুনানি হয় শুক্রবার। সোমবার দু দফায় চার ঘণ্টারও বেশি সময় চলার পর শেষ হয় পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত শুনানি। মঙ্গলবার ছিল রায় (Calcutta High Court) ঘোষণার দিন। এদিন বিকেল ৫টা নাগাদ এই মামলার রায় ঘোষণা হয়। 

    ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোট

    আদালত তার নির্দেশে জানায়, নির্বাচন কমিশনের উচিত ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোট করানো। কমিশনের উচিত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা। রাজ্য পুলিশের ঘাটতিও রয়েছে। তাই পর্যাপ্ত নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত রাজ্য যা বাহিনী চাইবে, তা দেওয়ার। কমিশন আগেই হাইকোর্টে জানিয়েছিল সাতটি জেলা স্পর্শকাতর। এই সাতটি জেলায় অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। স্পর্শকাতর জেলাগুলি ছাড়াও যে যে জেলা বা জায়গায় রাজ্য পুলিশের সংখ্যা কম, সেখানেই শান্তিতে ভোট সুনিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়োগের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। পাশাপাশি ভোট কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কমিশনকে নির্দেশ দিল আদালত। 

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ রাজ্য দেবে না, দিতে হবে কেন্দ্রকেই। সিভিক ভলান্টিয়ারদের নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। সিভিক ভলান্টিয়ার সংক্রান্ত গাইডলাইন মেনেই ভোট করাতে হবে। একান্ত নিরুপায় হলে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা যেতে পারে। ভোট কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নির্দেশ কমিশনকে। সব বুথে সিসি ক্যামেরা লাগানোর নির্দেশ (Calcutta High Court), প্রয়োজনে করতে হবে ভিডিওগ্রাফিও। অনলাইনে মনোনয়নপত্র পেশের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদ তিনটি স্তরেই এক সঙ্গে ভোট গণনা করতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মনোনয়নের সময়সীমা নিয়ে আদালত কোনও মতামত দেবে না। চুক্তিভিত্তিক কর্মী ও এনসিসি ছেলেদের চতুর্থ পোলিং অফিসার হিসেবে কাজে লাগাতে পারে রাজ্য। 

    আরও পড়ুুন: রণক্ষেত্র ভাঙড়, ব্যাপক বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ আইএসএফ কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে জোড়া মামলা দায়ের করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটগ্রহণ, মনোনয়নপত্র পেশের সময়সীমা বৃদ্ধি সহ একাধিক বিষয়ে দায়ের হয়েছিল মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেম (Online Games) খেলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয় বড় থেকে ছোট। অনলাইন গেমের প্রতি বাচ্চাদের আসক্তি চরম সীমায়। এবার এই বিষয় নিয়ে সচেতন হল কেন্দ্র সরকার। এবার থেকে আর ভারতে সব ধরনের অনলাইন গেম খেলা যাবে না। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর জানান, ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কেন্দ্র অনলাইন গেমিং সম্পর্কিত কাঠামো তৈরি করেছে। ব্যবহারকারীর জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে বা আসক্তির কারণ তৈরি করতে পারে এমন গেমগুলির ক্ষেত্রে অনুমোদন দেবে না কেন্দ্র সরকার।

    অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি

    রাজীব চন্দ্রশেখর আরও বলেছেন, সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা অন্য কোনও প্রযুক্তির ব্যবহারকারীদের উপর নজর রাখবে। তাঁরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়ে সেটাও সরকার দেখবে। অনলাইন গেমের (Online Games) মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করার প্রবণতাও বাড়ছে। সেই দিকে নজর রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেছেন, অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি হয়েছে। সেই কাঠামোর ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কোন কোন গেম নিষিদ্ধ করা হবে। তবে কী কী ধরনের গেম নিষিদ্ধ হবে সে ব্যাপারে স্পষ্ট কোনও ধারণা এখনই মেলেনি। 

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    প্রযুক্তির দৌলতে অনলাইন গেমের (Online Games) জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে। অনেকেই অনলাইন গেমের প্রতি আসক্ত হচ্ছেন। আবার এই ধরনের গেমে অংশ নিয়ে অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে এ বার অনলাইন গেম নিয়ে পদক্ষেপ করার কথা ভাবছে সরকার। মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কোন ধরনের অনলাইন গেমকে ছাড় দেওয়া হবে, তা ঠিক করতে একটি স্ব-নিয়ন্ত্রক সংস্থা তৈরি করা হবে। মন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃত্রিম মেধাকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তবে দেশের ডিজিটাল দুনিয়ার নাগরিকদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে দিকেও সরকার নজর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Soumendu Adhikari: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌমেন্দু অধিকারী

    Soumendu Adhikari: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌমেন্দু অধিকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা (Calcutta High Court) হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি (BJP) নেতা সৌমেন্দু অধিকারী (Soumendu Adhikari)। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। গেরুয়া শিবিরের তরফে তাঁকে বেশ কিছু দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার আগে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হতে পারে। এই আশঙ্কায় রক্ষাকবচ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সৌমেন্দু। তিনি বলেন, “এমন কোনও অভিযোগ আনা হতেই পারে, যার কোনও খবর আগে থেকে পাবই না।” বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন। মামলার শুনানি হতে পারে আগামী সপ্তাহে, বুধবার।

    মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার রেওয়াজ

    দল ছেড়ে অন্য দলে যোগ দিলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার রেওয়াজ এ রাজ্যে নতুন নয়। বাম আমলে এমন উদাহরণ ভূরি ভূরি ছিল। ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদল হয়েছে। বদলেছে শাসকও। তার পরেও সেই ট্র্যাডিশান সমানে চলছে। তৃণমূল নেতৃত্বের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তার পর থেকে তাঁকে নানা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা হয়েছে। কখনও হাইকোর্ট, কখনও আবার সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচের জেরে স্বস্তি পেয়েছেন তিনি। কেবল শুভেন্দু নন, তাঁর ভাই সৌমেন্দুও (Soumendu Adhikari) তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় তাঁর নামেও মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে ১২টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের মুখে ফের কোনও মিথ্যা মামলায় তাঁকে ফাঁসানো হতে পারে বলে আশঙ্কা সৌমেন্দুর অনুগামীদের।

    সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ

    অথচ তৃণমূলে থাকাকালীন টানা প্রায় ১০ বছর কাঁথি পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন সৌমেন্দু। পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিতে যোগ দেন সৌমেন্দু। তার পরেই তাঁর নামে হতে থাকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের। কাঁথির রাঙামাটি শ্মশান উন্নয়নে টাকা নয়ছয়, শ্মশান চত্বরে স্টল তৈরি করে বেআইনিভাবে বিক্রি, টেন্ডারের শর্ত মেনে কাজ না করা সহ একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে মামলা রুজু হয় সৌমেন্দুর (Soumendu Adhikari) বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    কাঁথি প্রভাতকুমার কলেজ ভবণ নির্মাণ নিয়ে ইতিমধ্যেই সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে মামলা। মামলা দায়ের করার নির্দেশ দিয়েছিল কাঁথি মহকুমা আদালত। সেই মামলা অবশ্য খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজিকে ফের দুর্নীতির অভিযোগের তথ্য জোগাড়ের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share