Tag: Bengali news

Bengali news

  • Panchayat Election 2023: প্রচার সংক্রান্ত বিধি-নিষেধ জারি, নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ কমিশনের

    Panchayat Election 2023: প্রচার সংক্রান্ত বিধি-নিষেধ জারি, নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮ জুলাই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Election 2023)। শুক্রবারই শুরু হয়ে গিয়েছে মনোনয়নপত্র পেশ-পর্ব। এই আবহে শনিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে জারি করা হয়েছে একাধিক বিধি-নিষেধ। মিটিং-মিছিলের অনুমতি পেতে হলে রাজনৈতিক দলগুলিকে কী কী শর্ত মানতে হবে, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের সে সংক্রান্ত নির্দেশও পাঠানো হয়েছে।

    বিধির গেরো

    কমিশনের তরফে সাফ জানানো হয়েছে, মোটরবাইক ও সাইকেল মিছিল করা যাবে না। আপত্তিকর কোনও সামগ্রী নিয়ে শামিল হওয়া যাবে না সভা ও মিছিলে। একটি থানা এলাকায় কোনও একটি রাজনৈতিক দল বা তাদের প্রার্থী দিনে সর্বাধিক তিনটি সভা করতে পারবেন। কোনও এলাকায় সভা ও মিছিল করতে হলে অনুমতি চেয়ে অন্তত তিন দিন আগে আবেদন করতে হবে থানায়। আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে। যে দল আগে আবেদন করবে, অগ্রাধিকার পাবে তারাই। এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য রেজিস্টারে নথিবদ্ধ করবেন ওসি। কেবল আবেদনপত্র জমা দিলেই হবে না, ওসির অনুমতি মিললে তবেই করা যাবে সভা ও মিছিল।

    ভার্চুয়াল বৈঠক

    এদিকে, শুক্রবার জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন নির্বাচন (Panchayat Election 2023) কমিশনার রাজীব সিনহা। সেখানে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে হবে। বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে বহিরাগতদের প্রবেশ ঠেকাতে হবে। এ ক্ষেত্রে কমিশন যে কোনও গাফিলতি বরদাস্ত করবে না, তাও জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: সিভিককে উর্দি পরিয়ে পুলিশ করার ছক রাজ্যের! বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

    এক দফায় পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল ২০১৮ সালেও। সেবার ঝরেছিল রক্ত। খোয়াতে হয়েছিল বহু প্রাণ। জেলায় জেলায় উঠে এসেছিল অশান্তির ছবি। সংবাদমাধ্যমে ভেসে উঠেছিল বুথ জ্যাম, ছাপ্পা ভোটের কাহিনি। শাসক দলের স্থানীয় নেতাদের দাদাগিরির ছবিও দেখা গিয়েছিল। আর দেখা গিয়েছিল, কীভাবে হচ্ছে ভোট চুরি। শাসক দলের (Panchayat Election 2023) নেতাদের দাপাদাপির কাছে বড্ড অসহায় দেখাচ্ছিল বিরোধী নেতাদের। পাঁচ বছর পর ফের হচ্ছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। আবার হয়তো ঝরবে রক্ত। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার বাম-বিজেপি-কংগ্রেস। কিন্তু শাসক দল তাতে রাজি হবে কি? প্রশ্ন সেটাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Birbhum: বীরভূমে মনোনয়ন জমা করতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি, অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক

    Birbhum: বীরভূমে মনোনয়ন জমা করতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি, অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ই জুন থেকে ১৫ই জুন চলবে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া। আর সেই মনোনয়ন করতে গিয়ে এবার আক্রান্ত হল বিজেপি। পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়ন জমা দিতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ৭০ জন বিজেপি কর্মী। অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে। ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) লাভপুরে।

    কী ঘটেছে (Birbhum)  বীরভূমে

    জানা গিয়েছে, শনিবার গ্রাম পঞ্চায়েত এবং সমিতির মোট ৭০ জন বিজেপি কর্মী মনোনয়ন জমা দিতে যাচ্ছিলেন লাভপুরের (Birbhum) ব্লক অফিসে। লাভপুর বাস স্ট্যান্ডে বাস থেকে নেমে ব্লকের দিকে যাচ্ছিলেন তাঁরা, ঠিক এমন সময় ব্লক অফিসে ঢোকার আগেই পেট্রোল পাম্পের কাছে, প্রায় ৩০ টি মোটর বাইকে ৬০ জন দুষ্কৃতী হাতে মোটা লাঠি নিয়ে আচমকা মারধর শুরু করে। উল্লেখ্য ঘটনা স্থলের পাশেই পুলিশ দাঁড়িয়ে ছিল, কিন্তু পুলিশ ছিল কেবল দর্শকের ভূমিকায়। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বেধড়ক মারে লাভপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি কর্মী সোমনাথ মুখোপাধ্যায়ের ডান হাত এবং জামনা পঞ্চায়েতের মহাদেব মণ্ডলের বাঁ পা ভেঙে যায়। নির্বাচনে মনোনয়ন না করতে দিয়ে তৃণমূল কার্যত বিরোধী মতকে কণ্ঠরোধ করতে চায় বলে জানায় বিজেপি।

    কী অভিযোগ?

    স্থানীয় (Birbhum) বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ মণ্ডল বলেন, তৃণমূল বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ এবং তৃণমূল নেতা মান্নান হোসেনের নেতৃত্বে তাণ্ডব চালানো হয়েছে। আহত বিজেপি কর্মীদের বোলপুর জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

    মনোনয়ন পত্র জমাকে ঘিরে বিরোধীদের অভিযোগ

    পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে জেলায় জেলায় উত্তেজনা শুরু হয়ে গেছে প্রথম দিন থেকেই। গতকাল নন্দীগ্রামের বিষ্ণুপুর ১ নম্বর ব্লকে বেশ কিছু বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা করতে পারেননি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে গতকাল নির্বাচনের বিশেষ প্রস্তুতির কিছুই ছিল না বলে বিরোধীদের অভিযোগ ছিল। আজ মনোনয়নের দ্বিতীয় দিন শনিবার সকাল থেকেই ডোমকলে কংগ্রেস-সিপিএম প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়াকে ঘিরে ব্যাপক উত্তেজনা শুরু হয়েছে। শাসক তৃণমূল, বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করতে এই মনোনয়নে বাধা বলে মনে করছেন রাজনীতিবিদদের একাংশ। রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনে নিরাপত্তার বিষয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন কী পদক্ষেপ নেয়, সেটাই এখন দেখার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের জ্বলতে পারে অশান্তির আগুন, মণিপুরে সশস্ত্র বাহিনী বহাল রাখার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    Manipur: ফের জ্বলতে পারে অশান্তির আগুন, মণিপুরে সশস্ত্র বাহিনী বহাল রাখার সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্তির আঁচ নিভু নিভু। তবে আগুন এখনও নেভেনি। যে কোনও মুহূর্তেই তুষের আগুন জ্বলতে পারে দাউ দাউ করে। তাই আপাতত মণিপুরে (Manipur) সশস্ত্র বাহিনী বহাল রাখার সিদ্ধান্তই নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ৩ মে কুকি-মেইতেই সংর্ঘষের জেরে আক্ষরিক অর্থেই আগুন জ্বলেছিল উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। তার পর থেকে অশান্তির আগুন জ্বলছে কখনও ধিকি ধিকি করে, কখনও আবার দাউ দাউ করে। হিংসার খবর পেয়েই তড়িঘড়ি মোতায়েন করা হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনী। ঠিক ছিল, বাহিনী মোতায়েন থাকবে ১০ জুন পর্যন্ত। তবে বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে গোটা জুন মাসই বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনী

    প্রশাসনিক সূত্রে খবর, মণিপুরে মোট ১১৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে। এর মধ্যে ৫২ কোম্পানি সিআরপিএফ এবং ৪৩ কোম্পানি বিএসএফ। চলতি সপ্তাহেই আরও ৩০ কোম্পানি আধা সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর এক পদস্থ আধিকারিক বলেন, বাহিনী পরিচালনা করার জন্য ডেপুটি কমান্ডান্ট পদমর্যাদার ২০ জন আধিকারিককে মণিপুরে রাখা হয়েছে।

    চলছে হিংসা

    হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেইতেই (Manipur) জনগোষ্ঠীর সঙ্গে কুকি তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের (যাদের অধিকাংশই খ্রিস্টান) সংঘর্ষ শুরু হয় ৩ মে থেকে। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলে আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব নেয় কেন্দ্র। নামানো হয় সেনা এবং অসম রাইফেলস বাহিনী। সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকির ভার দেওয়া হয় সিআরপিএফের প্রাক্তন প্রধান কুলদীপ সিংহকে। তাঁর অধীনে এডিজিপি (ইন্টেলিজেন্স) আশুতোষ সিংহকে সমগ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার অপারেশনাল কমান্ডার-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু মাসাধিককাল কেটে গেলেও হিংসা থামেনি।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    ঘটনার সূত্রপাত মণিপুর (Manipur) হাইকোর্ট রাজ্য সরকারকে মেইতেইদের তফশিলি জনজাতির মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করার নির্দেশ দেওয়ায়। এরই বিরোধিতায় নামে রাজ্যের বিভিন্ন জনজাতি সংগঠন। পরিস্থিতি হয়ে ওঠে অগ্নিগর্ভ। সূত্রের খবর, রাজ্যে এ পর্যন্ত হিংসার বলি হয়েছেন ১০০ জন। গুরুতর জখম হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৫০০ জনেরও বেশি। হিংসার জেরে ঘরছাড়া হয়েছেন ২৫ হাজারেরও বেশি মানুষ। সেই কারণেই পরিস্থিতি যাতে ফের অগ্নিগর্ভ হয়ে না ওঠে, তাই পুরো জুন মাস সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sukanta Majundar: ‘‘সন্ধেবেলায় বললে সিরিয়াসলি নেবেন না’’! মদনকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর, কিন্তু কেন?

    Sukanta Majundar: ‘‘সন্ধেবেলায় বললে সিরিয়াসলি নেবেন না’’! মদনকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর, কিন্তু কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য নির্বাচন কমিশনে আগের দিন দায়িত্ব পেয়েই পরের দিন পঞ্চায়েত ভোটের ঘোষণা, আর ঠিক তার পরের দিন থেকেই নমিনেশন। অন্যদিকে মনোনয়ন পত্র জমা দিতে গিয়ে রাজনৈতিক দলের কর্মীরা পাচ্ছেন না ফর্ম। বিডিও বলছেন, আমরা এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত হতে পারেনি। তাই যদি হয়, তাহলে কেন এতো তাড়াতাড়ি ভোট ঘোষণা? প্রশ্ন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের।

    কোথায় বলেন বিজেপি (BJP) নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)?

    হুগলির পুরশুড়ার চিলাডিঙ্গি এলাকায় একটি জনসভায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি যোগ দিয়ে রাজ্য নির্বাচন কমিশন এবং তৃণমূল নেতাদের তীব্র সমালোচনা করেন। সেই সঙ্গে কিছু প্রশ্নও তোলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি নাম না করে বলেন – শুধু মাত্র অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) বাঁচানোর জন্য বিশেষ কৌশল! নাকি বিজেপির সভা বন্ধ করার জন্য এতো তাড়াতাড়ি করে পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা? সভা থেকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে দলদাস বলে কটাক্ষ করেন, বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    সাংবাদিকদের প্রশ্ন উত্তরে কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    এইদিন হুগলির খানাকুলেও আরও একটি জনসভা করেন বিজেপির (BJP) এই নেতা। খানাকুলে বিজেপির এই জনসভায় সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। তিনি সরাসরি কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন, যা রাজনৈতিক মহলে বেশ সরগরম করে দিয়েছে। প্রশ্ন-উত্তর গুলি হল,

    প্রশ্ন – মনোনয়নের পয়লা দিনেই বিরোধীশূন্য করার হুশিয়ারি মদন মিত্রের (Madan Mitra)।

    উত্তর – মদন দার বয়স হয়ে গেছে এখন, সন্ধ্যেবেলা বলেছেন না সকালে বলেছেন, সেটা আগে জানতে হবে, তার উপর নির্ভর করবে; সন্ধ্যাবেলা বললে সিরিয়াসলি নেবেন না।

    প্রশ্ন – মাঠে বিরোধী কোনও খেলোয়াড় নেই, তাই তিনি খেলতে পারবেন না, সেই কারণে মনমরা হয়ে যাচ্ছে, বলছেন মদন মিত্র।

    উত্তর – বাঁকুড়া সহ বিভিন্ন জেলাতে ডিসিয়ার তোলার জন্য সব থেকে ভীড় বিজেপি কর্মীদেরই ছিল।

    প্রশ্ন – টুকটাক অশান্তি না হলে হয়, আগে সিপিএমের আমলে বোমা ছিলো আর এখন আমাদের আমলেও আছে।

    উত্তর – আমরা তো সেটাই বলছি সিপিএম আর তৃণমূলের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই।

    প্রশ্ন – ১০০ শতাংশ ভোট না মেরে দিলে হয়? ইঙ্গিতে ছাপ্পা ভোটের কথাই বলা হচ্ছে।

    উত্তর – ওনার দল কী করতে পারে, উনি সেটা ভালো জানেন, যখন তাঁকে সামান্য মুখ খুলার পর বলতে হয়, যা করার আমার সাথেই করুক আমার পরিবারের প্রতি প্রতিহিংসা মূলক কাজ করবেন না। এর থেকেই প্রমাণ তৃণমূল প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে কী কী করতে পারে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    Panchayat Election 2023: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না, অথচ পঞ্চায়েতে ভিন্ রাজ্যের পুলিশে আগ্রহ নবান্নর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীতে অনীহা। যদিও পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) অন্য রাজ্যের সশস্ত্র পুলিশ আনতে রাজি নবান্ন (Nabanna)। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই অন্য কয়েকটি রাজ্যের কাছ থেকে সশস্ত্র পুলিশ চেয়েছে রাজ্য সরকার। এদিকে, আজ, শনিবার থেকে রাজ্য পুলিশের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। একমাত্র জরুরি কারণেই ছুটির আবেদন বিবেচনা করা হতে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছে নবান্ন।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি

    কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরেই সোচ্চার হয়েছেন বিরোধীরা। শুক্রবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনে গিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস এবং সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের নেতারা। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করানোর দাবিতে আদালতেও গিয়েছেন বিরোধীরা। তার পরেই জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীতে গররাজি হলেও, অন্য কয়েকটি রাজ্যের কাছে সশস্ত্র পুলিশ চেয়েছে রাজ্য সরকার।

    রাজ্যের বক্তব্য

    জানা গিয়েছে, রাজ্য নির্বাচন কমিশনার (Panchayat Election 2023) রাজীব সিংহের সঙ্গে বৈঠক করেছেন রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী এবং রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য। বৈঠকে রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছে সব বুথে সশস্ত্র বাহিনী দেওয়ার প্রাথমিক পরিকল্পনা রয়েছে রাজ্যের। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের প্রয়োজনীয়তা নেই। রাজ্যের তরফে এও বলা হয়েছে, প্রয়োজনে অন্য রাজ্য থেকে বাহিনী আনা হবে। পড়শি রাজ্য বিহার, ওড়িশা ও ঝাড়খণ্ড থেকে বাহিনী আনতে পারে রাজ্য সরকার।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) রাজ্যে মোট বুথের সংখ্যা ৬১ হাজার ৬৩৬টি। প্রতি বুথে ২ জন করে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করলেও সব মিলিয়ে পুলিশ কর্মী প্রয়োজন ১ লক্ষ ২৩ হাজারের কিছু বেশি। সেক্ষেত্রে অন্তত ২০ হাজার অতিরিক্ত পুলিশ কর্মীর প্রয়োজন। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, তল্লাশি, ফ্লাইং স্কোয়াড, মোবাইল নিরাপত্তা ইত্যাদি ক্ষেত্রেও পুলিশ কর্মীর প্রয়োজন। পুলিশ দরকার স্ট্রং-রুম রক্ষায়ও। তাই প্রয়োজন হয়তো আরও কিছুটা বাড়তে পারে। আবার সব থানা ফাঁকা করেও পুলিশ কর্মীদের ভোটের কাজে লাগানো যাবে না। সেই কারণেই বাইরে থেকে আনতে হবে বাহিনী। তা সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নির্বাচনের কাজে লাগাতে চাইছে না নবান্ন। তার বদলে পুলিশ কর্মী আনার চেষ্টা করছে ভিন রাজ্য থেকে।

    ‘কেন্দ্র-ফোবিয়া’ থেকেই কী এহেন সিদ্ধান্ত রাজ্যের?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

     

  • Panchayat Election: বিডিও অফিসে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! মনোনয়ন দিতে পারলেন না বিজেপি প্রার্থীরা

    Panchayat Election: বিডিও অফিসে তৃণমূলীদের তাণ্ডব! মনোনয়ন দিতে পারলেন না বিজেপি প্রার্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) বিজেপিকে মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না-১ নম্বর ব্লকে। ব্লক অফিসে এসেও বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিতে পারেননি বলে অভিযোগ। পাশাপাশি বিডিও অফিসের ভিতরেই হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বেশ কয়েকজন কর্মী জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    শুক্রবার পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিন ছিল। বিজেপির পক্ষ থেকে ২০ জন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে বিডিও অফিসে যান। অফিস কর্মীরা প্রস্তুত নয় বলে তাঁদের কয়েক ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয় বলে অভিযোগ। এরপরই তৃণমূলের লোকজন দল বেঁধে এসে বিডিও অফিসের ভিতরে ঢুকে বিজেপি প্রার্থীদের বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। বিজেপির সাধারণ সম্পাদক মানিক রায়কে রাস্তায় ফেলে পেটানো হয়। হামলার জেরে বিজেপি প্রার্থীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যান। পরে, পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন। পরে, বিজেপি প্রার্থীরা ফের মনোনয়ন জমা দিতে গেলে সময় পেরিয়ে গিয়েছে বলে জানানো হয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক মানিক রায় বলেন, বিডিও অফিসের ভিতরে ঢুকে তৃণমূল তাণ্ডব চালিয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজন কর্মী সমর্থক জখম হয়েছে। ব্লক প্রশাসনের অসহযোগিতা আর তৃণমূলের বাধায় আমরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারিনি। বিজেপিকে যে ওরা ভয় পেয়ে গিয়েছে, এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ। সুষ্ঠুভাবে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) হলে মানুষ আমাদের পক্ষে রায় দেবে।

    কী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    সিপিএম নেতা অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় বলেন, নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনের উচিত এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া। যাতে সব দলই তাদের প্রার্থী পদ দাখিল করতে পারে। তবে, আমরা প্রস্তুত আছি। বাধা দিলে আমরাও প্রতিরোধ গড়ে তুলব।

    জেলাশাসকের কী বক্তব্য?

    এই বিষয়ে জেলাশাসক প্রিয়াংকা সিংলা বলেন, কোথাও কোনও অশান্তির খবর আসেনি। কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। এই ধরনের কোনও ঘটনা ঘটে থাকলে আমাদের কাছে অভিযোগ জমা করুক। আমরা সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগ করুক। শুধুমাত্র অভিযোগ করলে তো হবে না। পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) আগে এসবই গল্প কথা ছাড়া আর কিছু নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Panchayat Polls: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    Bengal Panchayat Polls: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট (Bengal Panchayat Polls) করানো সহ একাধিক দাবি নিয়ে শনিবার রাজ্যপালের দ্বারস্থ হচ্ছে বঙ্গ বিজেপি। ভোটের প্রকাশিত নির্ঘণ্ট নিয়েও অভিযোগ জানাতে চলেছে পদ্ম শিবির। সূত্রের খবর, আজ সকাল ১১টা নাগাদ রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে দেখা করার কথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বঙ্গ বিজেপি প্রতিনিধিদলের। সেখানে রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে বিভিন্ন অভিযোগ পেশ করবে গেরুয়া শিবির।

    রাজভবনে বিজেপি প্রতিনিধিদল

    পঞ্চায়েত ভোটের (Bengal Panchayat Polls) দিন ঘোষণা হওয়া ইস্তক রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলেছে বিজেপি সহ রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। প্রথমত, সর্বদল না ডেকেই ভোটের দিন ঘোষণা করার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সুকান্ত মজুমদার, শুভেন্দু অধিকারী, দিলীপ ঘোষ সহ রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। একইভাবে সমোচ্চরে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের সমালোচনায় মুখর হয়েছে পদ্ম শিবিরের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও। 

    আরও পড়ুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    মনোনয়ন জমায় বরাদ্দ ২৪-ঘণ্টা!

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পঞ্চায়েত ভোটের (Bengal Panchayat Polls) দিনক্ষণ ঘোষণা হয়। শুক্রবারই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। আদালতে বিজেপির আবেদন ছিল, ৭০ হাজারের বেশি পঞ্চায়েত আসনে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার জন্য মোট সময় ধার্য হয়েছে মাত্র ২৪-ঘণ্টা। যা একেবারেই অপর্যাপ্ত। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের এজলাসে শুনানি হয় ওই মামলার। গতকালের শুনানিতে, হাইকোর্টও সহমত পোষণ করে যে, এত কময় সময় পর্যাপ্ত নয়। এনিয়ে নির্বাচন কমিশনকে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করতে হবে বলেও জানিয়েছে আদালত।

    শুধু তাই নয়। রাজ্যের ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে পঞ্চায়েত ভোট করানোর সওয়ালও হাইকোর্টে করে বিজেপি। বেঞ্চ জানিয়েছে, প্রয়োজনে রাজ্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে একত্রে কাজ করতে পারে। এই বিষয়ে আগামী সোমবার রাজ্য তাদের সিদ্ধান্ত জানাবে। 

    মনোনয়নের প্রথম দিনেই আশান্তি

    রাজ্য পুলিশের উপর তাদের আস্থা নেই, এই কথা বার বার বলে এসেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। শুক্রবার ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিন। সেদিনই মুর্শিদাবাদে খুনের ঘটনা ঘটেছে। প্রথম দিনেই যদি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার এই পরিস্থিতি হয়, তাহলে রাজ্যে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Bengal Panchayat Polls) পরিচালনা করবে রাজ্য পুলিশ?’ ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে পদ্ম-শিবির।শনিবার, এই বিষয়গুলি রাজ্যপালের কাছে উত্থাপন করতে পারে বিজেপি প্রতিনিধিদল। পঞ্চায়েত ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ হয়, সেই আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপি। এদিন রাজ্যপালের কাছে একই আবেদন নিয়ে হাজির হবেন বঙ্গ-বিজেপি নেতৃত্ব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Catholic Church:  সন্ন্যাসিনী ও হিন্দু মহিলাদের ‘নষ্ট’ করছেন খ্রিস্টান যাজকরা?

    Catholic Church:  সন্ন্যাসিনী ও হিন্দু মহিলাদের ‘নষ্ট’ করছেন খ্রিস্টান যাজকরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি পোপ ফ্রান্সিসের একজন ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা। বম্বের কার্ডিনাল আর্চবিশপও। সন্ন্যাসিনী ও হিন্দু শিক্ষিকাদের সঙ্গে কয়েকজন যাজকের নগ্ন ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। অসওয়াল্ড গ্রেসিয়াস নামের ওই আর্চ বিশপের (Catholic Church) হাতে এই ছবি তুলে দিয়েছিলেন প্রবীণ ভারতীয় প্রিস্টরা। এই খুল্লামখুল্লা ছবি ১৪ এপ্রিল তাঁকে উপহার দেওয়া হয় অ্যাসোশিয়েসন অফ কনসার্নড ক্যাথলিকদের তরফে। অ্যাসোশিয়েসনের তরফে তাঁকে হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে, যদি ঘটনায় জড়িত যাজকদের তাঁদের পদ থেকে সরানো না হয়, তাহলে ওই ছবি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় ছেড়ে দেওয়া হবে।

    গ্রেসিয়াসকে মেইল

    সংগঠনের তরফে ২৯ এপ্রিল ই-মেইল করা হয় গ্রেসিয়াস এবং ৯১ জন প্রাপককে। এঁদের মধ্যে গোয়ার কার্ডিনাল (Catholic Church) আর্চবিশপ ফিলিপ নেরি ফেরোও রয়েছেন। মেইলে বলা হয়, উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে নগ্ন সন্ন্যাসিনীদের ছবি ভাইরাল করে দেওয়া হবে।

    হিন্দু মহিলাদের টার্গেট?

    ৯ মে সংগঠনের এক আধিকারিক ফের ই-মেল করেন গ্রেসিয়াসকে। তাতে তিনি লিখেছেন, আমার কাছে যথেষ্ঠ সাক্ষ্যপ্রমাণ রয়েছে যে হিন্দু মহিলাদের টার্গেট করা হচ্ছে, তাঁদের নগ্ন ছবিও আমার কাছে রয়েছে। বললে, আমি সেগুলি আপনাকে শেয়ারও করতে পারি। ব্যবস্থা না নিলে আমি বাধ্য হব তদন্তের জন্য ছবিগুলি জাতীয় মহিলা কমিশনের হাতে তুলে দিতে। চার্চ মিলিট্যান্টদের তরফে প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে জানা গিয়েছে, খ্রিস্টান যাজকরা উদ্দেশ্যমূলকভাবে হিন্দু শিক্ষিকা ও মহিলাদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন।

    আরও পড়ুুন: ফাইল নিয়ে শাহি দরবারে শুভেন্দু, কী আলোচনা হল বৈঠকে?

    অ্যাসোশিয়েসন অফ কনসার্নড ক্যাথলিকদের তরফে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া না হলে, হিন্দু মহিলাদের সঙ্গে খ্রিস্টান যাজকদের (Catholic Church) ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি তদন্তের জন্য তুলে দেওয়া হবে জাতীয় মহিলা কমিশনের হাতে। দ্য লে লিডাররা বলেন, হিন্দু মহিলাদের সঙ্গে খ্রিস্টান যাজকদের সঙ্গমের ভিডিও, ছবি এবং কথপোকথন হিন্দুত্ববাদী বজরং দলের মতো সংগঠনের হাতে তুলে দেবেন। অভিযোগের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন আর্চবিশপ গ্রেসিয়াসের সেক্রেটারি। তিনি বিষয়টি জানিয়েছেন মিশনারিজ অফ সেন্ট ফ্রান্সিস ডি সেলসের সুপিরিয়র জেনারেলকে। অ্যাসোশিয়েসনের আরও অভিযোগ, ফ্রান্সিস জেকব কারামাকুঝিলের কম্পিউটার থেকে নগ্ন সন্ন্যাসিনী ও দরিদ্র মহিলার ছবি সম্বলিত একাধিক ফোল্ডারের সন্ধান মিলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ফাইল নিয়ে শাহি দরবারে শুভেন্দু, কী আলোচনা হল বৈঠকে?

    Suvendu Adhikari: ফাইল নিয়ে শাহি দরবারে শুভেন্দু, কী আলোচনা হল বৈঠকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে তৎপর ইডি-সিবিআই (CBI)। বৃহস্পতিবার বেজেছে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ডংকাও। এহেন আবহে শুক্রবার ভোরে দিল্লি পৌঁছলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নর্থ ব্লকে শাহের দফতরে মিনিট পঁয়তাল্লিশেক ধরে দুজনের বৈঠক হয়েছে বলেও খবর। তবে ঠিক কী বিষয় নিয়ে দু পক্ষে আলোচনা হয়েছে, তা জানা যায়নি।

    ঘটনার ঘনঘটা

    বৃহস্পতিবার রাজ্য নির্বাচন কমিশনের তরফে প্রকাশ করা হয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। আবার এদিনই কয়লা পাচার মামলায় সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ঘণ্টা চারেক ধরে তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ত্রী রুজিরা নারুলা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। ১৩ জুন ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে খোদ অভিষেককে। এসব ঘটনার ঘনঘটার আবহেই দিন কয়েক আগে ইডি গ্রেফতার করেছে কালীঘাটের কাকু ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে। শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। এহেন আবহে দিল্লিতে শুভেন্দু-শাহ বৈঠক যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) তলব শাহের

    এদিন বেশ কিছু ফাইল নিয়ে শাহি দরবারে হাজির হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। পৌনে এক ঘণ্টা ধরে বৈঠকের পর ফাইল নিয়েই বেরিয়ে যান তিনি। বিজেপি সূত্রে খবর, এদিনই কলকাতায় ফিরবেন শুভেন্দু। তবে কেনই বা শুভেন্দুকে জরুরি তলব করলেন শাহ, আলোচনাই বা কী হল, তা জানা যায়নি।

    নির্বাচনের দিণক্ষণ ঘোষণা হতেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে সোচ্চার হয়েছেন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, বাংলায় গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে। রাজ্য, ব্লক, জেলাস্তরে একটিও সর্বদলীয় বৈঠক না করে কীভাবে নির্বাচনের দিন ঘোষণা হয়ে গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) লেখেন, ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যটা খুব পরিষ্কার। হঠাৎ করে এভাবে ভোট ঘোষণা থেকে এটা খুব পরিষ্কার কমিশন তৃণমূলের আঞ্চলিক শাখা সংগঠন হিসেবে কাজ করছে’। এরই মধ্যে শুভেন্দুর শাহি সাক্ষাতে দানা বাঁধছে নানা জল্পনা।

    আরও পড়ুুন: ‘দিদিকে বলো’র ফোন নম্বর কেন ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ কর্মসূচিতে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: ‘দিদিকে বলো’র ফোন নম্বর কেন ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ কর্মসূচিতে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘দিদিকে বলো’র ফোন নম্বর কেন ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’ কর্মসূচিতে? প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক নির্বাচনে জিততে চালু হয়েছিল ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচি। দলনেত্রীর মুখ ব্যবহার করে সে যাত্রায় উতরে গিয়েছিল তৃণমূল (TMC)। সম্প্রতি তৃণমূলের গায়ে লেগেছে একাধিক কেলেঙ্কারির কালি। অথচ দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। এমতাবস্থায় ভরসা ফের সেই তৃণমূল সুপ্রিমো। তবে এবার কর্মসূচির নাম ‘সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী’। এ পর্যন্ত অবশ্য কোনও সমস্যা নেই। গোল বেঁধেছে একই ফোন নম্বর দুটি কর্মসূচিতে ব্যবহার করায়।

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) দাবি, সেবারও যে ফোন নম্বর ব্যবহার করা হয়েছিল, এবারও সেই নম্বরই দেওয়া হয়েছে। ট্যুইট-বার্তায় তাঁর প্রশ্ন, একটি রাজনৈতিক দলের কাজে ব্যবহৃত ফোন নম্বর কীভাবে সরকারি কাজে ব্যবহার করা হয়?

    গুচ্ছ প্রশ্ন

    বৃহস্পতিবারই শুরু হয়েছে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী কর্মসূচি। সেখানে যে ফোন নম্বরটি দেওয়া হয়েছে, সেটি হল, 9137091370. ছুটির দিন ছাড়া ওই নম্বরে সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত অভাব-অভিযোগ জানাতে পারবেন রাজ্যবাসী। এই নম্বর নিয়েই আপত্তি শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)। তাঁর প্রশ্ন, আইপ্যাক (ইলেকশন স্পেশালিস্ট প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা) কি নবান্নের দখল নিয়ে নিয়েছে, নাকি আইপ্যাক এখন রাজ্য সরকারের অধীনে চলে এসেছে?

    একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে ব্যবহার করা ফোন নম্বর সরকারি কাজে মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনার জন্য ব্যবহারের সিদ্ধান্ত কে নিলেন? আর এই অভিযোগগুলি কে শুনবেন? রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আরও প্রশ্ন, এই ফোন নম্বরটি কি পশ্চিমবঙ্গ সরকার অধিগ্রহণ করেছে? করা হলে তা কীভাবে হয়েছে? নম্বরটি কি স্থানান্তরিত হয়েছে, নাকি এটি এখনও পূর্ববর্তী মালিকের নামেই রয়েছে? এই কর্মসূচির জন্য সরকার কি নতুন কোনও পরিকাঠামো তৈরি করেছে, নাকি দিদিকে বলোর পরিকাঠামো দিয়েই এই কাজ করা হবে?

    আরও পড়ুুন: ‘মনোনয়নের সময়সীমা পর্যাপ্ত নয়, পুনর্বিবেচনা করা হোক’, পর্যবেক্ষণ হাইকোর্টের

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে মুখ্যমন্ত্রীর মুখ, তৃণমূল কংগ্রেসের ফোন নম্বর দিয়ে রাজ্য সরকারের তরফে সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর প্রচার করা হচ্ছে। যার খরচ তৃণমূল নয়, বহন করছে রাজ্য সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share