Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    Bareilly: সরকারি স্কুলে ইসলামিক প্রার্থনা! সাসপেন্ড প্রধান শিক্ষক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি স্কুলে (School) ইসলামিক প্রার্থনা (Islamic Prayer)! তার জেরে শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশের বরেলির (Bareilly) স্কুলের ওই প্রার্থনার ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তার জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে ওই প্রধান শিক্ষককে। সূত্রের খবর, বরেলির ওই স্কুলের প্রার্থনায় ‘মেরা আল্লা বুরাই সে বাচানা মুঝকো’ গাওয়া হয়। অভিভাবকদের একাংশের পাশাপাশি অভিযোগ জানানো হয় উত্তর প্রদেশের স্কুল শিক্ষা দফতরের কাছে। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে এদিন যে গানটি গাওয়া হয়েছিল, সেটি উর্দু কবি মহঃ ইকবালের লেখা। তিনিই লিখেছিলেন সারে জাহাঁ সে আচ্ছা গানটি। তাঁরই লেখা গানকে প্রার্থনা সঙ্গীত হিসেবে গাইয়ে বিতর্কে বরেলির ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক।

    কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়…

    বেরিলির বেসিক শিক্ষা অধিকারী বিনয় কুমার বলেন, ফরিদপুরের কমলা নেহরু কম্পোজিট বিদ্যালয়ের একটি ইসলামিক প্রার্থনা গাওয়া হয়। স্কুলের প্রিন্সিপাল নাহিদ সিদ্দিকিকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। শিক্ষামিত্র ওয়াজিরুদ্দিনের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা সোমপাল সিং রাঠোর বলেন, ওই প্রার্থনা সঙ্গীতটি মহঃ ইকবাল লিখেছিলেন মাদ্রাসার জন্য, সরকারি স্কুলের জন্য নয়। 

    আরও পড়ুন: মমতাকে প্রাক্তন করার দায়িত্ব তাঁর! রানাঘাটের সভায় বিস্ফোরক শুভেন্দু

    জানা গিয়েছে, বরেলির (Bareilly) ওই স্কুলের প্রার্থনার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয় বিতর্ক। উত্তর প্রদেশ শিক্ষা দফতরে অভিযোগ জানায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। তার পরেই সাসপেন্ড করা হয় প্রধান শিক্ষককে। ওই গানটি স্কুলের প্রার্থনা সঙ্গীতের তালিকায় ছিল না বলেই জানা গিয়েছে। উত্তর প্রদেশ স্কুল শিক্ষা দফতর জানিয়েছে, প্রাথমিক প্রমাণের ভিত্তিতে সাসপেন্ড করা হয়েছে প্রধান শিক্ষককে। গোটা ঘটনার তদন্ত করা হবে। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত  করা ও স্কুলের পরিবেশ নষ্ট করার অভিযোগে প্রধান শিক্ষক নাহিদ সিদ্দিকির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে উত্তর প্রদেশেরই পিলিভিটের একটি স্কুলেও প্রার্থনায় মহঃ ইকবালের লেখা এই গানটি গাওয়া হয়। সেবারও ব্যাপক বিতর্ক হয়। ফের সেই গান নিয়েই বিতর্ক। এবং সরকারি স্কুলে গাওয়ানোয়।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জয়জয়কার ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূতের! এবার ইউএস (US) ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের ডিপ্লমেটিক পদে বসলেন এক ইন্দো-আমেরিকান। শুক্রবার তাঁকে নিয়োগ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। ইন্দো-আমেরিকান এই ব্যক্তির নাম হল রিচার্ড আর ভার্মা (Richard Verma)। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, শুক্রবার ওই পদে রিচার্ড আর ভার্মার নাম ঘোষণা করেছেন বাইডেন স্বয়ং। স্টেট ফর ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেসের ডেপুটি সেক্রেটারি পদে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে।

    রিচার্ড আর ভার্মা…

    বিস্তর টালবাহানার পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। ব্রিটেনের পর এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করবেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। বর্তমানে ভার্মা রয়েছেন চিফ লিগ্যাল অফিসার পদে। তিনি মাস্টারকার্ডে গ্লোবাল পাবলিক পলিসির প্রধানও। এক সময় তিনি কাজ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে, পোস্টিং ছিলেন ভারতে। ওবামা প্রশাসনেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। তখন ভার্মা ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট ফর লেজিসলেটিভ অ্যাফেয়ার্স। কেরিয়ারের একেবারে গোড়ার দিকে ভার্মা (Richard Verma) ছিলেন ইউনাইটেড স্টেট সেনেটর হ্যারি রীডের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক হুইপ, মাইনরিটি লিডার এবং মেজরিটি লিডার অফ দ্য ইউনাইটেড স্টেটস সেনেট। এশিয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। আরও বেশ কিছু সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন রিচার্ড আর ভার্মা। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সেও কাজ করেছেন তিনি। সেখানে তিনি ছিলেন জাজ অ্যাডভোকেট।

    আরও পড়ুন: মৃতদেহের স্তূপ, কাজ করছেন সংক্রমিতরা, চিনের করোনা পরিস্থিতিতে তস্ত্র গোটা বিশ্ব

    দীর্ঘ কেরিয়ারে বহু পুরস্কার পেয়েছেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। এর মধ্য রয়েছে ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস মেডেল। তাঁকে এই সম্মান দিয়েছিল ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট। কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের কাছ থেকে তিনি পেয়েছিলেন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ফেলোশিপ। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সের কাছ থেকে পেয়েছিলেন মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল। হোয়াইট হাউসের ওই প্রেস রিলিজ থেকে এও জানা গিয়েছে, রিচার্ড আর ভার্মাকে (Richard Verma) এক সময় নিয়োগ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের ইন্টেলিজেন্স বোর্ডে। ওয়েপনস অফ মাস ডেস্ট্রাকশান অ্যান্ড টেররিজম কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। ফোর্ড ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি হিসেবেও কাজ করেছেন রিচার্ড আর ভার্মা। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বোর্ডে কাজ করেছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল এনডাওমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড লেহাই ইউনিভার্সিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    One Rank One Pension: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক নববর্ষে সেনাকর্মীদের (Army Personnel) মুখে হাসি ফোটাল কেন্দ্রীয় সরকার। এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) নিয়ে বড় ঘোষণা করল কেন্দ্রের মোদি (PM Modi) সরকার। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর জানান, সংশোধিত এক পদ, এক পেনশন নীতিতে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রের এই ঘোষণায় উপকৃত হবেন ২৫.১৩ লাখ পেনশনভোগী। এর আওতায় আসবেন নিহত সেনাকর্মীদের বিধবা স্ত্রী এবং যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত সেনাকর্মীরাও। ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে এই পেনশনের সুবিধা মিলবে। ২০১৯ জুলাই থেকে ২০২২এর জুন পর্যন্ত এরিয়ার বাবদ দেওয়া হবে ২৩ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, একই পদে এবং একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া প্রতিরক্ষা বাহিনীর অবসরপ্রাপ্তদের ২০১৮ সালের ন্যূনতম এবং সর্বোচ্চ পেনশনের গড় করে তার ভিত্তিতে তাঁদের পেনশন নির্ধারণ করা হবে।

    এক পদ, এক পেনশন…

    জানা গিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন প্রকল্পের লক্ষ্যই হল একই মেয়াদে পরিষেবা দেওয়া এবং একই পদে অবসর নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর কর্মীদের জন্য অভিন্ন পেনশনের ব্যবস্থা করা। এক বিবৃতিতে সরকার জানিয়েছে, এক পদ, এক পেনশন (One Rank One Pension) তরুণদের সশস্ত্র বাহিনীতে যোগ দিতে উৎসাহ দেবে। ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সমস্ত কর্মীকেই এই প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। জানা গিয়েছে, ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা সহ সংশোধিত পেনশনের জন্য বছরে আনুমানিক অতিরিক্ত ৮ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা ব্যয় করবে সরকার।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরের বছরই এক পদ, এক পেনশন প্রকল্প বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয় মোদি সরকার। ২০১৪ সালের ১ জুলাই থেকে পেনশন সংশোধনের জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। তখনই সরকার জানিয়েছিল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর পেনশন সংশোধন করা হবে। এখনও পর্যন্ত এ বাবদ প্রতি বছর ৭ হাজার ১২৩ কোটি টাকা করে খরচ করা হয়েছে। সব মিলিয়ে গত আট বছরে এ বাবদ খরচ হয়েছে ৫৭ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর পোশাক নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
     
  • MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমকিউ সিরিজের অত্যাধুনিক সংস্করণ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone) হাতে পাচ্ছে ভারত (India)। এই অস্ত্রেই আমেরিকা (US) বধ করেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর, তেহরিক ই তালিবানের পাকিস্তানের নেতা বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ, ইরানের (Iran) জেনারেল কাশেম সোলেমানি, আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি সহ অনেকেই। এই সিরিজেরই অত্যাধুনিক সংস্করণ হাতে পাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    এমকিউ ৯ রিপার…

    এমকিউ ৯ রিপার নামের এই ড্রোনটি পরিচিত গার্ডিয়ান নামে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত আপাতত কিনবে এমকিউ ৯ ড্রোনের দুটি মডেল। এই ড্রোনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় থেকে শত্রুর ওপর নির্ভুল আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের রেডারের নজরদারি এড়াতে পারে এই ড্রোন। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। টানা ২৭ ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৬ কিলোগ্রাম। জানা গিয়েছে, আমেরিকা ছাড়া ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং স্পেনের হাতে রয়েছে এমকিউ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone)। ন্যাটো জোটের বাইরে থাকা প্রথম দেশ হিসেবে এই অস্ত্র পাচ্ছে ভারত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে এই সিরিজের ২২টি ড্রোন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মূল্য ধার্য হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। পরে স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য এই সিরিজের মোট ৩০টি ড্রোন কেনার সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর হয়।

    এমকিউ ৯ রিপারের (MQ 9 Reaper Drone) অস্ত্রভাণ্ডারের মধ্যে রয়েছে হেলফায়ার আর ৯ এক্স। পাঁচ ফুট লম্বা, পঁয়তাল্লিশ কিলোগ্রাম ওজনের মিলিমেট্রিক ওয়েভ রেডার যুক্ত এই ক্ষেপণাস্ত্রের ধারালো ব্লেডগুলি উচ্চ গতিতে বেরিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দেয় শত্রুকে। তবে বাড়িঘরের কোনও ক্ষতি হয় না। এই মারণাস্ত্র হাতে এলে ভবিষ্যতে বালাকোটের ধাঁচে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা খাইবার পাখতুনখোয়ায় জঙ্গি শিবিরে কোনও ঝুঁকি ছাড়াই হামলা চালাতে পারবে ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দু বছরের জন্য ভারতীয় নৌসেনা এই সিরিজের ড্রোন লিজে নিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    Lalan Sheikh: লালন শেখের মৃত্যু মামলায় সিআইডির তদন্তে ‘অসন্তুষ্ট’ কলকাতা হাইকোর্ট, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিবিআই (CBI) হেফাজতে রহস্যমৃত্যু হয়েছে বগটুইকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত লালন শেখের (Lalan Sheikh)। ওই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি (CID)। সিআইডির তদন্তে অসন্তুষ্ট কলকাতা হাইকোর্ট। শুক্রবার এই মামলার তদন্তভার সিআইডির ডিজির হাতে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। এদিন বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে শুনানি ছিল লালন শেখের মৃত্যু মামলার। সেই শুনানিতে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে হাইকোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা সিআইডি।

    বিচারপতি জানতে চান…

    এদিন বিচারপতি জানতে চান, লালনের স্ত্রী, যিনি গুরুতর অভিযোগ করেছেন, তাঁর বয়ান নেওয়া হয়েছে কি? রাজ্যের তরফে জানানো হয়, ওঁর মানসিক অবস্থা ভাল নেই, তাই জবানবন্দি নেওয়া হয়নি। এ কথা শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বিচারপতি। গত দু দিন ধরে হাইকোর্টে যাচ্ছেন লালনের স্ত্রী। সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বিচারপতি বলেন, মানসিক অবস্থা খারাপ হলে আদালতে আসছেন কীভাবে?  লালনের রহস্য মৃত্যুর পর এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। এফআইআরে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বরেরও উল্লেখ করেছিলেন তিনি। কীভাবে সিবিআই আধিকারিকদের ফোন নম্বর পাওয়া গেল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। তিনি বলেন, এই বিষয়েও তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। লালনের স্ত্রী দাবি করেছিলেন তিনি ফোনে হুমকি পেয়েছিলেন। এদিন বিচারপতি জানতে চান, সেই কল রেকর্ড গোয়েন্দারা চেয়েছেন কি না। সেই রেকর্ড চাওয়া হয়নি শুনে বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: সমবায় সমিতির নির্বাচন ঘিরে ধুন্ধুমার নন্দীগ্রামে, মাথা ফাটল ভোটারের

    রামপুরহাটে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় লালন শেখের। তার পরেই সিবিআইয়ের সাত আধিকারিকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন তাঁর স্ত্রী। সেই মামলারই শুনানি হচ্ছিল এদিন। সিবিআইয়ের আইনজীবী ডি পি সিং বলেন, এফআইআর দেখে স্পষ্ট যে এটা রাজ্য করিয়েছে। তিনি জানান, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে লালন শেখ আত্মহত্যা করেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ নিয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে যাবতীয় কাজ রাজ্য সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা অফিসাররা করেছেন বলে দাবি সিবিআইয়ের। কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা জানায়, যাঁরা ওই সিবিআই ক্যাম্পের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। সিআইডির বড় আধিকারিককে এই তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। রাজ্য সেই সময় জানায়, দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে ডিআইজি সিআইডিকে। তার পরেই আদালতের নির্দেশে দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ডিআইজির হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Woman Fighter Pilot: যোগীরাজ্যে দৃষ্টান্ত! দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা ফাইটার পাইলট সানিয়া মির্জা

    Woman Fighter Pilot: যোগীরাজ্যে দৃষ্টান্ত! দেশের প্রথম মুসলিম মহিলা ফাইটার পাইলট সানিয়া মির্জা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন যোগীরাজ্যের মুসলিম তরুণী! উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) এক প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে উঠে আসা এই তরুণীই এবার বসবেন যুদ্ধ বিমানের চালকের (Woman Fighter Pilot) আসনে। নিজের অজান্তেই একাধিক রেকর্ড গড়ে ফেলেছেন সানিয়া মির্জা (Sania Mirza) নামের ওই তরুণী। তিনি দেশের প্রথম মুসলিম (Muslim) মহিলা যিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। অন্য একটি রেকর্ডও গড়ে ফেলেছেন তিনি। সেটি হল, তিনিই রাজ্যের প্রথম মহিলা যিনি নিযুক্ত হয়েছেন ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্সের (IAF) পাইলট হিসেবে।

    সানিয়া মির্জা…

    উত্তর প্রদেশের দেহাত কোতোয়ালি থানার যশোভার গ্রামের বাসিন্দা সানিয়া মির্জা। বাবা পেশায় টিভি মেকানিক। এনডিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন তিনি।  তাঁর এই সম্মানে গর্বিত গোটা মির্জাপুর। দেশকেও গর্বিত করেছেন তিনি। সানিয়া মির্জার পড়াশোনা হিন্দি মিডিয়াম স্কুলে। তিনি বলেন, হিন্দি মিডিয়ামের পড়ুয়ারাও লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেন, যদি তাঁরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন। জানা গিয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর পুনেতে এনডিএ খাদাকওয়াসলায় কাজে যোগ দেবেন তিনি। সানিয়ার সাফল্যে খুশি তাঁর মহল্লা। গর্বিত তাঁর স্কুলের শিক্ষকরাও। অভিভাবকদের পাশাপাশি গ্রামবাসীরাও তাঁকে নিয়ে গর্ব প্রকাশ করছেন।

    আরও পড়ুন: করোনা সংক্রমণ রুখতে সক্রিয় কেন্দ্র, কলকাতায় জনসভা বাতিল করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    সানিয়ার (Woman Fighter Pilot) বাবা সাঈদ আলি বলেন, সানিয়া মির্জা দেশের প্রথম ফাইটার পাইলট অবনী চতুর্বেদীকে তার রোল মডেল মনে করে। ছোট থেকেই সানিয়া তাঁর মতো হতে চেয়েছিলেন। তিনি বলেন, সানিয়া দেশের দ্বিতীয় মহিলা যিনি ফাইটার পাইলট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। মেয়ের সাফল্যে গর্বের শেষ নেই সানিয়ার মা তাবাসসুম মির্জারও। তিনি বলেন, আমাদের মেয়ে আমাদের এবং পুরো গ্রামকে গর্বিত করেছে। সে প্রথম ফাইটার পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে। সে গ্রামের প্রতিটি মেয়েকে তাদের স্বপ্ন অনুসরণ করতে অনুপ্রাণিত করেছে।

    জানা গিয়েছে, ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমির ২০২২ সালের পরীক্ষায় পুরুষ এবং মহিলা মিলিয়ে মোট ৪০০টি আসন ছিল। মহিলাদের জন্য ছিল ১৯টি আসন। ফাইটার পাইলটদের জন্য সংরক্ষিত ছিল দুটি আসন। এই দুটি আসনের একটি ছিনিয়ে নিয়েছেন সানিয়া। তিনি বলেন, আমি প্রথম চেষ্টায় একটি আসন দখল করতে পারিনি। তবে দ্বিতীয়বার চেষ্টা করে আমি একটি জায়গা পেয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বেঙ্গালুরু থেকে দক্ষিণ ভারতে এমন এক্সপ্রেস ট্রেন এটিই প্রথম। ট্রেনটি চলাচল করবে মাইসুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) জানিয়েছে, ট্রেনটি চেন্নাইয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব থেকে বেঙ্গালুরুর টেক, স্টার্টআপ হাব এবং মাইসুরু শহরের বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। ট্রেনটি যদি বেঁধে দেওয়া গতিতে ছোটে, তাহলে চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    আসুন, জেনে নেওয়া যাক বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সুযোগ সুবিধা। নয়া বন্দে ভারত ট্রেনের মাঝে থাকছে নন ড্রাইভিং ট্রেলার কোচ। এটি খানিকটা ইএমইউয়ের মতো। এটি প্রতি ১৪০ সেকেন্ডে অতিক্রম করবে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা। এর আগে এর সময়কাল ছিল ১৪৫ সেকেন্ড। এই ট্রেনের ইমার্জেন্সি ইলেক্ট্রিসিটি সংযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ভাল। কোচের বাইরে থাকবে ৪টি প্লাটফর্ম সাইট ক্যামেরা। থাকবে রিয়ার ভিউ ক্যামেরাও। ট্রেনে যাতে জীবাণুমুক্ত বাতাস থাকে, তাই থাকবে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইউভি ল্যাম্প। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে এই ট্রেনে রয়েছে এরোসল ফায়ার সাপ্রেশন সিস্টেম। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ট্রেনে ততক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: বাংলাকে প্রাক-নববর্ষের উপহার প্রধানমন্ত্রীর! এ রাজ্যেও চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন কবে

    এই ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক ইমার্জেন্সি জানালা রয়েছে। প্যাসেঞ্জার ইনফর্মেশন সিস্টেমও আগের চেয়ে ঢের বেশি ভাল। ট্রেনের (Vande Bharat Express) প্রতিটি শ্রেণিতেই রয়েছে রিক্লাইনিং আসন। এক্সিকিউটিভ কোচে রয়েছে ১৮০ ডিগ্রি রোটেটিং আসন। বিমানের আসনের মতো সুবিধাও মিলবে এই আসনগুলিতে। জরুরি প্রয়োজনে লোকো পাইলট এবং ট্রেনের গার্ড নিজেদের পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও কথা বলতে পারবেন। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে থাকছে অটোমেটিক দরজা, ফায়ার সেন্সর, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাইয়ের সুবিধা, তিন ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাক আপ এবং জিপিএস। ট্রেনের কোচগুলি অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় হালকা। ট্রেনের জানালাগুলোও বেশ চওড়া। যাত্রীদের লাগেজ রাখার জন্য রয়েছে ঢের বেশি জায়গা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৩০ তারিখে শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলায় এটিই হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid 19: তিন মাসে চিনে তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! কেন জানেন?   

    Covid 19: তিন মাসে চিনে তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! কেন জানেন?   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিন মাসে চিনে (China) তিন সংক্রমণ ঢেউয়ের আশঙ্কা! অন্তত বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যদ্বাণী তাই। তাঁদের মতে, নতুন মিউটেটেড করোনা (Covid 19) স্ট্রেনের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে চিন। এমনিতেই এই মুহূর্তে সংক্রমণের শীর্ষে শি জিনপিংয়ের দেশ। নিত্যদিন প্রাণঘাতী করোনায় মৃত্যু হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। দেশের শ্মশানঘাটগুলিতে লাশের স্তূপ। দেহ দাহ করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন শ্মশানবন্ধুরা। যদিও চিনের দাবি, দেশে করোনায় মৃত্যুর হার শূন্য। তার কারণ, চিন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শুধুমাত্র নিউমোনিয়া ও শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যায় মৃত্যুকে কোভিডে প্রাণহানি বলে গণ্য করা হবে।

    সংক্রমণ ঠেকাতে…

    তিন বছর আগের এক ডিসেম্বরে চিনের উহান শহরে প্রথম মেলে করোনা ভাইরাসের খোঁজ। সেখান থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন সহ নানা পন্থা অবলম্বন করে চিন সরকার। করা হয় জিরো কোভিড নীতি গ্রহণ। চিন সরকার সাফ জানিয়ে দেয়, দেশ কোভিড (Covid 19) শূন্য না হওয়া পর্যন্ত কোভিডবিধি শিথিল করা হবে না। সেই লক্ষ্যে নিভৃতবাস শিবির, লকডাউন, মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি সবই বজায় ছিল চিনে। তবে কম ছিল টিকাকরণের হার। যেটুকু টিকাকরণ হয়েছে, তাতেও কম শক্তিশালী দেশীয় কোভিড ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই কারণে চিনাদের শরীরে কোভিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়নি। তাঁদের উপযুক্ত টিকাকরণও হয়নি।

    আরও পড়ুন:ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    চিন সরকার জিরো কোভিড নীতি গ্রহণ করায় দেশে শুরু হয় সরকার বিরোধী আন্দোলন। উরুমছিতে কোয়রান্টিন থাকা একটি বাড়িতে আগুন লেগেছিল কিছু দিন আগে। সরকারি নিষেধাজ্ঞার জেরে বাড়ি থেকে বেরতে না পেরে মৃত্যু হয় ওই বাড়ির ১০ জন বাসিন্দার। ঘটনার জেরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয় সে দেশে। প্রবল বিক্ষোভের জেরে কোভিড নীতি শিথিল করতে বাধ্য হয় শি জিনপিংয়ের সরকার। আচমকা এই শিথিলতার জেরে ফের ঊর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের গ্রাফ। সংক্রমণ বিশেষজ্ঞদের দাবি, চলতি শীতেই করোনার (Covid 19) তিনটি ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে ড্রাগনের দেশে। চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন এর প্রধান সংক্রমণ বিশেষজ্ঞ উ জুনইউ বলেন, তিন মাসে তিনটি ঢেউ এসে পড়বে। প্রথম ঢেউটি এখন থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি অবধি চলবে। দ্বিতীয় ঢেউটি আসবে ঠিক তার পরেই। তাঁর অনুমান, তৃতীয় ঢেউটি আসবে ফেব্রুয়ারির শেষে, চলবে মার্চের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • NIA: কেরলে আরএসএস নেতা খুনের তদন্তভার নিল এনআইএ

    NIA: কেরলে আরএসএস নেতা খুনের তদন্তভার নিল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের পালাক্কাদে খুন হয়েছিলেন আরএসএস (RSS) নেতা। তাঁর নাম এ শ্রীনিবাসন। ওই ঘটনায় তদন্ত শুরু করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। আজ, বুধবার তারা ওই খুনের মামলার তদন্ত শুরু করেছে। কেরল পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার নেওয়ার পর এফআইআর দায়ের করবে এনআইএ। এ ব্যাপারে মঙ্গলবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের কাছ থেকে নির্দেশ পেয়েছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা। তার পর এদিন হাতে নেয় দায়িত্ব। আরএসএসের ওই সক্রিয় কর্মী খুনের পর অভিযোগ ওঠে, যারা তাঁকে খুন করেছে, তাদের সঙ্গে জঙ্গি যোগ রয়েছে। তার পরেই রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার চলে যায় এনআইয়ের হাতে। এনআইয়ের কোচি টিমের হাতে তদন্তভার তুলে দেয় কেরল পুলিশ।

    ইসলামিক গ্রুপ…

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি কেরল পুলিশ জানতে পারে ইসলামিক গ্রুপ পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার একটি গোপন উইং রয়েছে। এই উইং তৈরি করেছিল হিটলিস্ট। রাজ্য পুলিশ এটাও জেনেছিল শ্রীনিবাসনকে খুন করা পিএফআইয়ের প্রথম পরিকল্পিত খুন। এসব তথ্য হাতে আসার পরেই রাজ্য পুলিশের হাত থেকে তদন্তভার নিয়ে দেওয়া হয় জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার (NIA) হাতে।

    প্রসঙ্গত, শ্রীনিবাসন ছিলেন প্রাক্তন মুখ্য ফিজিক্যাল এডুকেশন ট্রেনার। সংঘের ভাষায় শারীরিক শিক্ষণ প্রমুখ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে দুটি মোটর বাইকে চড়ে আসা ছ’ জনের একটি দল তাঁকে হত্যা করে। তখন তিনি কেরলের মেলামুড়ি এলাকার একটি দোকানে দাঁড়িয়েছিলেন। খুনের তদন্তে নেমে কেরল পুলিশ গ্রেফতার করে ২৪ জনেরও বেশিকে। ষড়যন্ত্র এবং খুনে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাদের। পুলিশের অনুমান ছিল, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ রয়েছে এর নেপথ্যে।

    আরও পড়ুন: হয় কোভিড-বিধি মানুন, নয়তো ভারত জোড় যাত্রা বন্ধ করুন, রাহুলকে চিঠি মাণ্ডব্যর

    রাজ্য পুলিশ জানিয়েছিল শ্রীনিবাসনকে খুন করা হয়েছে কারণ ১৫ এপ্রিল খুন হয়েছিলেন পিএফআই নেতা সাবির। প্রতিশোধ নিতেই খুন করা হয় আরএসএসের ওই নেতাকে। জানা গিয়েছে, খুনের ঘটনাটি এমনভাবে ঘটানো হয়েছিল যাতে অভিযুক্তরা পরস্পরের কাছে অপরিচিত থাকে। প্রসঙ্গত, পিএফআইয়ের স্টেট সেক্রেটারি সিএ রউফকে আগেই গ্রেফতার করেছে এনআইএ (NIA)। পিএফআই নিষিদ্ধ হওয়ার পরে পরেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kirti Azad: ‘না নর, না নারী…’, প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে এ কী বললেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ!

    Kirti Azad: ‘না নর, না নারী…’, প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে এ কী বললেন তৃণমূলের কীর্তি আজাদ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘না নর, না নারী, তিনি কেবল ফ্যাশনের পূজারি!’ ঠিক এই ভাষায়ই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) আক্রমণ করে বিতর্কে তৃণমূল (TMC) নেতা তথা প্রাক্তন জাতীয় ক্রিকেটার কীর্তি আজাদ (Kirti Azad)। মেঘালয়ের শিলংয়ে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে সেখানকার ট্র্যাডিশনাল খাসি পোশাক পরেছিলেন মোদি। সেই ছবি পোস্টও করেছিলেন তিনি। তৃণমূল নেতা কীর্তি আজাদ সেই ছবির পাশে অনলাইনে বিক্রি হওয়া একই রকম পোশাক পরিহিত এক মহিলার ছবি পোস্ট করেছেন। তার পরেই লিখেছেন ব্যাঙ্গাত্মক কবিতা। তার জেরে বিজেপির নিশানায় এই ক্রিকেটার-রাজনীতিক।

    কীর্তির ‘কীর্তি’…

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার অভিযোগ, তৃণমূল কংগ্রেস মেঘালয়ের সংস্কৃতির অসম্মান করেছে। এদিকে বিজেপি আদিবাসী মোর্চার তরফেও তৃণমূলের সমালোচনা করা হয়েছে। কীর্তির (Kirti Azad) ‘কীর্তি’ ট্যুইটকে রিটুইট করে হিমন্ত লিখেছেন, এটা খুবই দুঃখের বিষয় যে কীর্তি আজাদ মেঘালয়ের সংস্কৃতির অসম্মান করছেন এবং আমাদের আদিবাসী পোশাকের মজা ওড়াচ্ছেন। তৃণমূলের তরফে এনিয়ে কিছুই বলা হয়নি। যার অর্থ, তারা এই মন্তব্যকে সমর্থন করছে। মানুষ তৃণমূলকে ক্ষমা করবে না। যদিও কীর্তি আজাদের দাবি, তিনি প্রধানমন্ত্রীর পোশাকের অসম্মান করছিলেন না। বরং তিনি মোদির ফ্যাশনের বিষয়টি তুলে ধরতে চেয়েছিলেন। বিতর্ক সত্ত্বেও তিনি অবশ্য সেই ট্যুইট ডিলিট করেননি।

    নতুন বছরে হতে চলেছে মেঘালয় বিধানসভার নির্বাচন। তার আগে এ রাজ্যে পায়ের নীচের মাটি বেশ খানিকটা শক্ত করে ফেলেছে তৃণমূল। কংগ্রেস বিধায়কদের ভাঙিয়ে এ রাজ্যে প্রধান বিরোধী দলের মর্যাদা অর্জন করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। এই আবহে কীর্তির (Kirti Azad) এহেন মন্তব্য বিজেপির হাতে তুলে দিয়েছে নয়া অস্ত্র। তাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে তৃণমূল আসলে মেঘালয়ের সংস্কৃতিকে অসম্মান করেছে। রাজ্যসভার সাংসদ বিজেপির সমীর ওরাঁও বলেন, যদি তৃণমূলের ওই নেতার (কীর্তি আজাদ) কোনও জ্ঞান না থাকে, তাহলে তাঁর আগে জেনে নেওয়া প্রয়োজন যে প্রধানমন্ত্রী যা পরেছিলেন, সেটা আদতে উপজাতিদের পোশাক। 

    আরও পড়ুন: ‘‘আমার বন্ধু নরেন্দ্র মোদিকে বিশ্বাস কর…’’ কেন বললেন মাক্রঁর, জানেন?

    অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু ট্যুইটারে কীর্তির তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি লেখেন, আপনার ভাষা নারীত্বের অবমাননা। আপনি মেঘালয়ের ঐতিহ্যকেও অপমান করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share