Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suvendu Adhikari: মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতি, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    Suvendu Adhikari: মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতি, মমতাকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মতুয়া (Matua) ধর্মগুরুদের নাম বিকৃতির অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সরব বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার মালদহের গাজোলের একটি জনসভায় মতুয়া প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মতুয়া ধর্মগুরুদের নাম ভুল বলেছিলেন। এর পরই কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুরের (Shantanu Thakur) দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে নাম বিকৃত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এজন্য মুখ্যমন্ত্রীর ক্ষমা চাওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেন শান্তনু। মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীও  (Suvendu adhikari)।  

    মতুয়া সমাজের গুরু…

    মতুয়া সমাজের গুরুর আসনে রয়েছেন দুজন। একজন হরিচাঁদ ঠাকুর, অন্যজন গুরুচাঁদ ঠাকুর। গাজোলের ওই জনসভায় মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের নাম ‘রঘুচাঁদ’ ও ‘গরুচাঁদ’ বলে উল্লেখ করেন। মুখ্যমন্ত্রীর এই বক্তব্য ছড়িয়ে পড়তেই সমালোচনায় মুখর হয়েছে বিজেপি।

    শান্তনু বলেন, গুরুচাঁদকে গরুচাঁদ বলছেন মুখ্যমন্ত্রী। ওঁর ভুলে যাওয়া রোগ রয়েছে কিনা, জানি না। ভাষণের সময় পিছনে নামটি জেনেও ভুল বললেন মুখ্যমন্ত্রী। এটা সমগ্র মতুয়া সমাজ ও আমাদের আরাধ্য দেবতাকে অপমান করা। ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যঙ্গাত্মক শব্দ ব্যবহারের জন্যও ওঁকে মতুয়াদের সামনে ক্ষমা চাইতে হবে। যতক্ষণ না ক্ষমা চাইবেন, ততক্ষণ ওঁকে আমাদের সমাজ ক্ষমা করবে না। আগামিদিনে মতুয়ারা ভোটবাক্সে ওঁকে জবাব দেবে।

    তোপ দেগেছেন শুভেন্দুও (Suvendu Adhikari)। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, গুরুচাঁদের নাম বিকৃত করে মতুয়া ও নমঃশুদ্র সমাজকে অপমান করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সারাজীবন মতুয়া সমাজকে ভোট ব্যাঙ্ক ভেবেছেন, মন থেকে সম্মান করেননি।  

    দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে মতুয়া মনজয়ের চেষ্টা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই কারণেই তুলেছিলেন মতুয়া আখ্যান। সে যে তাঁর পক্ষে বুমেরাং হয়ে ফিরবে, তা বোধহয় স্বপ্নেও ভাবেননি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুুন: ‘‘এত ‘গোপন প্রেম’ কীসের? জেলে গিয়ে মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করুন’’, সিবিআইকে নির্দেশ আদালতের 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন, ১৬ তারিখ পর্যন্ত থাকবেন জেলেই

    SSC Scam: ফের খারিজ পার্থর জামিনের আবেদন, ১৬ তারিখ পর্যন্ত থাকবেন জেলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের খারিজ হয়ে গেল রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) জামিনের আবেদন। বৃহস্পতিবার আলিপুর আদালতের নির্দেশে পার্থকে আরও ১৪ দিন কাটাতে হবে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে। কেবল পার্থ নন, তাঁর মতো নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত (SSC Scam) সিবিআইয়ের মামলায় অন্য অভিযুক্তদেরও ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে। এদিন পার্থের আইনজীবী আদালতে বলেন, জামিন দিয়ে দেখুন, উনি নিয়ম ভাঙলে না হয় আবার ব্যবস্থা নেবেন।

    বন্দি পার্থ…

    বর্তমানে প্রেসিডেন্সি জেলে বন্দি রয়েছেন পার্থ। এর আগে একাধিকবার জামিনের আবেদন করেছেন তিনি। প্রতিবারই কোনও না কোনও যুক্তি দেখিয়ে হেফাজতে রাখার আবেদন করেছে সিবিআই। এদিনও পার্থর জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, পার্থর বিরুদ্ধে প্রত্যেক বারই নতুন সূত্র পাওয়া যাচ্ছে। সেই সূত্রের বিষয়ে তদন্ত করে অভিযুক্তদের সম্পর্কও পাওয়া যাচ্ছে। এখন তদন্তও সঠিক পথে চলছে। তাই পার্থকে হেফাজতেই রাখা প্রয়োজন।

    লিফটের উপমা…

    এদিন সিবিআইয়ের তদন্তের (SSC Scam) অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারক। লিফটের উপমা দিয়ে তিনি বলেন, লিফট উপরের তলায় নিয়ে যায়, জানি। কিন্তু বিদ্যুৎ সংযোগই যদি না থাকে তবে গন্তব্যে পৌঁছবেন কী করে? প্রত্যুত্তরে সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, একটু সময় লাগছে, কিন্তু দ্রুত অগ্রগতি হবে।

    কুন্তল ঘোষকে…

    এদিন পার্থকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার পথে সাংবাদিকরা জিজ্ঞেস করেন, কুন্তল ঘোষকে চেনেন? গোপাল দলপতিকে? প্রশ্ন শুনে এদিনও নীরব রইলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী। প্রসঙ্গত, নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে কয়েকটি নাম। এঁদের মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তল ঘোষ ও চিটফান্ড কাণ্ডে অভিযুক্ত গোপাল। এঁদের নাম তদন্তকারীদের দিয়েছেন বিধায়ক তৃণমূলের তাপস মণ্ডল। তাপস আবার টেট দুর্নীতিতে অভিযুক্ত মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ। তিনি পার্থেরও ঘনিষ্ঠ। তাই পার্থকে এ প্রশ্ন করেছিলেন সাংবাদিকরা।

    আরও পড়ুুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Perfume Bomb: ধৃত জঙ্গি আগে স্কুলশিক্ষক ছিল! প্রথমবার ‘পারফিউম বম্ব’ উদ্ধার কাশ্মীরে

    Perfume Bomb: ধৃত জঙ্গি আগে স্কুলশিক্ষক ছিল! প্রথমবার ‘পারফিউম বম্ব’ উদ্ধার কাশ্মীরে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুগন্ধির বোতলে ভরে রাখা হয় বিস্ফোরক। সেটি বসিয়ে রাখা হয় রাস্তায়। কৌতূহল বশে সুগন্ধীর বোতল কুড়িয়ে নিয়ে খুলতে গেলেই ঘটবে বিস্ফোরণ। যার জেরে হয় মৃত্যু নয় চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাওয়া। কাশ্মীরের সরকারি স্কুল শিক্ষক থেকে জঙ্গি বনে যাওয়া আরিফকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার কাছ থেকেই মিলেছে পারফিউম বম্ব (Perfume Bomb)। জানা গিয়েছে, ধৃত আরিফ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই তৈবার সদস্য। এই ধরনের বিস্ফোরক এর আগে কোনওদিন জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu & Kashmir) দেখা যায়নি বলে পুলিশ সূত্রে খবর।

    সুগন্ধির বোতলে…

    চলতি মাসের ২১ তারিখে জম্মু-কাশ্মীরের নারওয়ালে আইইডি বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গিরা। ওই ঘটনায় গুরুতর জখম হন ৯ জন। বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্ত করতে গিয়ে আরিফের হদিশ পায় পুলিশ। তদন্ত করে দেখা যায়, সুগন্ধির বোতলে আইইডি ভরে ঘটানো হয়েছিল বিস্ফোরণ।

    জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের ডিজিপি দিলবাগ সিং বলেন, ধৃত আরিফের কাছে ডিসেম্বরের শেষ দিকে তিনটি আইইডি আসে। এর মধ্যে দুটি ২০ জানুয়ারি মারওয়াল এলাকায় পুঁতে রেখেছিল আরিফ। ২১ তারিখ ২০ মিনিটের ব্যবধানে ওই দুটি আইইডি (Perfume Bomb) বিস্ফোরণ হয়। প্রথমটির বিস্ফোরণের ফলে ৯ জন জখম হয়েছিলেন। তদন্তে নেমে আরিফকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত আরিফ কাসিম নামে পাকিস্তানের এক লস্কর-ই-তৈবা জঙ্গির সঙ্গে গত তিন বছর ধরে যোগাযোগ রেখে চলছিল। জেরায় নিজের কাছে থাকা পারফিউম আইইডি-র কথা জানায় আরিফ।

    আরও পড়ুুন: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

    জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের প্রধান বলেন, পাকিস্তান তার মাটি থেকে সন্ত্রাসবাদ প্রচার করার জন্য এবং সারা বিশ্বে হাজার হাজার প্রাণ কেড়ে নেওয়ার জন্য কুখ্যাত। জম্মু-কাশ্মীর বেশ কিছুদিন ধরেই তাদের টার্গেটে রয়েছে। পাকিস্তানিরা জম্মু-কাশ্মীরের জনগণের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভাজন তৈরি করতে চায়। দিলবাগ জানান, এই ধরনের সুগন্ধির বোতলে (Perfume Bomb) বিস্ফোরক ভরে নাশকতা চালানোর ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি। তিনি জানান, জেরায় আরিফ স্বীকার করেছে গত বছর ২৪ মে বৈষ্ণোদেবীগামী তীর্থযাত্রীদের বাসের ওপর হামলার ঘটনায়ও হাত ছিল তার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Cow Smuggling Case: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

    Cow Smuggling Case: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআই নজরে কেষ্ট ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতারা, জানেন তাঁরা কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সবে মাত্র ‘কেষ্ট-সংস্রব’ এড়িয়ে জেলা ছেড়েছেন তৃণমূল (TMC) নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরে পরেই গরু পাচারকাণ্ডে (Cow Smuggling Case) ফের তৎপর হল সিবিআই (CBI)। অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) আপ্ত সহায়ক ও তাঁর পরিচারককে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করল সিবিআই। বৃহস্পতিবার বীরভূমের বোলপুরে সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পে ডেকে পাঠানো হয় অর্ক দত্ত ও বিজয় রজককে। গোয়েন্দাদের দাবি, অর্ক অনুব্রতর আপ্ত সহায়ক ও বিজয় পরিচারক হিসেবে কাজ করতেন।

    সিবিআই নজরে…

    এদিনই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বাহিরি পঞ্চায়েতের প্রধান শুভঙ্কর সাধু ও অনুব্রত ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত কাউন্সিলর বিশ্বজ্যোতি বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। বিশ্বজ্যোতি ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর। বিশ্বজ্যোতির নামেই অনুব্রত গাড়ি কিনেছিলেন বলে সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, অনুব্রত মণ্ডলের কোটি টাকার লটারি জেতার নেপথ্যের কারিগর শুভঙ্কর। এর বিনিময়ে এই তৃণমূল নেতা কী পেয়েছেন, তা জানতে চায় সিবিআই। বিজয় রজক নামে আরও একজনকেও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে সিবিআই। তাঁর নামে বেশ কয়েকটি বেনামী অ্যাকাউন্টের খোঁজ পেয়েছেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুুন: রামলালার বিগ্রহ তৈরির জন্য নেপাল থেকে শিলা পৌঁছাল অযোধ্যায়

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, বীরভূমের জেল বন্দি তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ অর্ক দত্তকে জেরা করে বেশ কিছু তথ্য (Cow Smuggling Case) মিলেছে। তাঁর কাছ থেকে বেশ কিছু নথিও পাওয়া গিয়েছে। তদন্তকারীদের হাতে বেশ কিছু ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টও পৌঁছেছে। অনুব্রত মণ্ডলের নির্দেশেই বেনামে ওই অ্যাকাউন্টগুলি খোলা হয়েছিল বলে সিবিআই সূত্রে খবর। গাড়ি কেনা ও ব্যাঙ্ক লেনদেনের পিছনে গরু পাচারের টাকা রয়েছে কিনা, তা জানতে চাইছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

    বুধবার বীরভূমের প্রশাসনিক সভা থেকে নাম না করে অনুব্রত ইস্যুতে সরব হয়েছিলেন মমতা। তিনি বলেন, আমার দলের দু একজন নেতাকে গ্রেফতার (Cow Smuggling Case) করেছে। এমনিতেই ভোটের সময় তাঁদের বাড়ির বাইরে বের হতে দিত না। তা সত্ত্বেও মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছেন। সে যতদিন ফিরে না আসবে, ততদিন বীরভূমের সংগঠন আমি দেখব। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, তৃণমূল নেত্রী মুখে একথা বললেও, সতেচনভাবে এই দফায় বীরভূম সফরে তিনি এড়িয়ে গিয়েছেন কেষ্ট-সংস্রব। কারণ তৃণমূল নেত্রীর বীরভূম সফরের জন্য যেসব পোস্টার, প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন ছাপানো হয়েছিল, তাতে কোথাও কেষ্টর নামগন্ধ পর্যন্ত নেই। পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেষ্ট অনুগামীদের দাক্ষিণ্য পেতেই কী মমতার এই সস্তা কুম্ভীরাশ্রু বিসর্জন? প্রশ্ন দলেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Indian Economy: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের শিরোপা পাবে ভারত, কবে জানেন?

    Indian Economy: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের শিরোপা পাবে ভারত, কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৭-২৮ সালের মধ্যেই বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের (Indian Economy) শিরোপা পাবে ভারত। অন্তত এমনই ‘ভবিষ্যদ্বাণী’ করলেন বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অরবিন্দ পানাগারিয়া (Arvind Panagariya)। ভারত যে দ্রুত উন্নতির শিখরে পৌঁছবে, সে ব্যাপারেও আত্মবিশ্বাসী এই খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির অধ্যাপক পানাগারিয়া। নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যানও ছিলেন। তিনি বলেন, বর্তমানে ভারত বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। আগামী পাঁচ বছর ভারত এই জায়গায় থাকবে। তিনি বলেন, বর্তমানে ২০২৩ সাল চলছে। তাই ২০২৭-২৮ সালের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়া উচিত ভারতের। বুধবারই বাজেট পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। তার ঠিক একদিন আগে লোকসভায় ইকনোমিক সার্ভের রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি গ্রোথ দাঁড়াবে ৬.৫ শতাংশে।

    মেরা ভারত…

    প্রসঙ্গত, বর্তমানে ভারত (Indian Economy) বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। এই জায়গাটা দীর্ঘদিন দখল করেছিল ইংল্যান্ড। রাজার দেশকে সরিয়ে বর্তমানে ওই জায়গা দখল করেছে মোদির ভারত। তার পর থেকেই শুরু হয়েছে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হওয়ার দৌড়। মঙ্গলবার ইন্টারন্যাশনাল মানিটরি ফান্ডস ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক আপডেটে জানিয়েছে, ভারতের গ্রোথ ৬.৮ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে কমে দাঁড়ায় ৬.১ শতাংশে। ২০২৪ সালে এটা ফের গিয়ে দাঁড়াতে পারে ৬.৮ শতাংশে।

    আরও পড়ুুন: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    গত সপ্তাহে রাষ্ট্রসংঘ ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক সিচুয়েশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস ২০২৩ রিপোর্টে জানিয়েছিল ২০২৪ সালে ভারতের গ্রোথ হতে পারে ৬.৭। তাতে এও বলা হয়েছে, ভারত হল বর্তমান বিশ্বে ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং মেজর ইকনোমির দেশ। পানাগারিয়া বলেন, আমার সেন্স বলছে, ভারত (Indian Economy) বর্তমানে যেখানে দাঁড়িয়ে রয়েছে, এর গ্রোথ রেট হওয়া উচিত ৭ শতাংশেরও বেশি। তিনি বলেন, ভারতীয় অর্থনীতির যা ছবি তা ২০০৩ সালের মতো। ওই বছর গ্রোথ রেট ছিল প্রায় ৮ শতাংশ। গ্রোথ রেট বৃদ্ধির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, সংস্কারমূলক নানা পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। অর্থনীতির যে দুর্বল দিকগুলি ছিল, কোভিড অতিমারি পরিস্থিতিতে সেগুলি পরিষ্কার করা হয়েছে। এসব কারণেই তাঁর আশা, ভারত অচিরেই হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    Mithun Chakraborty: শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা-শো বিজেপির, কারা কারা থাকবেন প্রচারে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরা (Tripura) বিধানসভা নির্বাচন। উত্তর পূর্বের এই রাজ্যের রাশ ধরে রাখতে জোর কদমে প্রচার শুরু করছে বিজেপি (BJP)। আজ, বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। আগামিকাল, শুক্রবার ত্রিপুরায় মেগা শো করবে বিজেপি (Mithun Chakraborty)। জানা গিয়েছে, এদিন ত্রিপুরায় বিজয় সংকল্প জনসভার কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। এই পর্বে ত্রিপুরায় প্রচারে নামবেন এক ঝাঁক বিজেপি নেতা।

    প্রচারে বিজেপি…

    শুক্রবার কুমারঘাট এবং অমরপুর বিধানসভা কেন্দ্রে জনসভা করে প্রচারের সূচনা করবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এদিনই তিনি আগরতলায় এসে পৌঁছবেন বলে বিজেপি সূত্রে খবর। গেরুয়া শিবির সূত্রে আরও খবর, একুশের বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে যেভাবে এক ঝাঁক কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব প্রচার করেছিলেন, তেমনি ত্রিপুরায়ও হবে। এখানে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, স্মৃতি ইরানি, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ প্রমুখ। একের বেশি জনসভা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও (PM Modi)। তবে তিনি কবে সভা করবেন, কোথায়ইবা করবেন, তা জানা যায়নি। ৬ ফেব্রুয়ারি ত্রিপুরায় সভা করার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। পরের দিন আসবেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা, প্রতিমা ভৌমিক, বিপ্লব দেব এবং রাজীব ভট্টাচার্যেরও বিজেপির হয়ে প্রচার করার কথা।

    আরও পড়ুুন: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    এদিকে বঙ্গ বিজেপির এক ঝাঁক নেতাও শুক্রবার কার্যত চষে বেড়াবেন ত্রিপুরা। এদিন সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চ্যাটার্জি, শান্তনু ঠাকুর ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন সভা করবেন তিনটি। লকেটেরও এদিন তিনটি সভা করার কথা। দুটি করে সভা করবেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী এবং শান্তনু ঠাকুর। রাজ্য বিজেপির এক নেতা বলেন, আজ (বৃহস্পতিবার) মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। বিক্ষুব্ধ যে দু একজন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁরাও তা প্রত্যাহার করে নেবেন। প্রসঙ্গত, গত বিধানসভা নির্বাচনে বামেদের হঠিয়ে ত্রিপুরার ক্ষমতায় আসে বিজেপি। তার পর থেকে রাজ্যে কার্যত শুরু হয়েছে উন্নয়ন যজ্ঞ। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, সেই কারণে ত্রিপুরায় এবারও ফিরছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Assam: ৪ হাজার নাবালিকার বিয়ে! কড়া ব্যবস্থা শুক্রবার থেকেই, জানাল অসম সরকার

    Assam: ৪ হাজার নাবালিকার বিয়ে! কড়া ব্যবস্থা শুক্রবার থেকেই, জানাল অসম সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার হাজার চারজন নাবালিকার বিয়ের খবর নথিভুক্ত হয়েছে। নাবালিকার বিয়ে রুখতে তাই এবার কড়া পদক্ষেপ করতে চলেছে অসম (Assam) সরকার। জানা গিয়েছে, যে সব নাবালিকার বিয়ের (Child Marriage) খবর নথিভুক্ত করা হয়েছে, সে সব ক্ষেত্রে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  

    নাবালিকা বিয়ে…

    সম্প্রতি এক ট্যুইট-বার্তায় নাবালিকা বিয়ের এই তথ্য তুলে ধরেছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। তিনি লিখেছেন, রাজ্যে নাবালিকার বিয়ে বন্ধে বদ্ধ পরিকর অসম সরকার। এতদিন পর্যন্ত ৪ হাজার ৪টি নাবালিকার বিয়ে নথিভুক্ত হয়েছে গোটা রাজ্যে। এই কেসগুলির ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হবে ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে। তিনি লিখেছেন, এ ব্যাপারে সবাইকে সহযোগিতা করতে অনুরোধ করি। মুখ্যমন্ত্রীর (Assam) শেয়ার করা তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে, ধুবড়ি জেলায় সব চেয়ে বেশি নাবালিকার বিয়ের খবর মিলেছে।

    এই জেলায় এমনতর বিয়ে হয়েছে ৩৭০টি। হোজাই জেলায় বিয়ে হয়েছে ২৫৫ নাবালিকার। তার পরে রয়েছে উদালগুড়ি। সেখানে বিয়ে হয়েছে ২৩৫ নাবালিকার। সব চেয়ে কম নাবালিকার বিয়ে হয়েছে দিমা হোসা জেলায়।

    আরও পড়ুুন: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    প্রসঙ্গত, ১৯২৯ সালের আইন অনুযায়ী মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৪ ও ছেলেদের ক্ষেত্রে ১৮ হলেই বিয়ের অনুমতি মিলত। ১৯৭৮ সালে সংশোধন করা হয় এই আইন। তার পরে মহিলাদের ক্ষেত্রে বিয়ের বয়স বেড়ে দাঁড়ায় ১৮ বছর, পুরুষদের ক্ষেত্রে ২১ বছর। গুয়াহাটি শহরেও নাবালিকার বিয়ের সংখ্যা বাড়ছে বলেও গত সেপ্টেম্বরে খবর হয় সংবাদ মাধ্যমে। তখন জানা গিয়েছিল, ওই সময়ের কয়েক মাস আগে পর্যন্ত খোদ গুয়াহাটি শহরে বিয়ে হয়েছিল অন্তত ২৪ নাবালিকার। এর মধ্যে ১০টি ক্ষেত্রে অপহরণ, ৬টি ক্ষেত্রে প্রাক বিবাহ, পাঁচটি ক্ষেত্রে বিয়ের পরে এবং দুটি ক্ষেত্রে বিয়ের নামে পাচারের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। গত বছর এপ্রিল মাস থেকে ওই অভিযোগগুলি দায়ের হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • RSS: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    RSS: ‘আরএসএস ডানপন্থীও নয়, বামপন্থীও নয়, জাতীয়তাবাদী’, সাফ জানালেন দত্তাত্রেয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) কর্মীরা জাতীয়তাবাদী। তাঁরা ডানপন্থী নন, বামপন্থীও নন। বুধবার একথা সাফ জানিয়ে দিলেন আরএসএসের সাধারণ সম্পাদক দত্তাত্রেয় হোসাবল (Dattatreya hosable)। এদিন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ: কাল, আজ ও কাল শীর্ষক দীনদয়াল স্মৃতি বক্তৃতায় যোগ দেন দত্রাত্রেয়। এই আলোচনা সভায় ভাষণও দেন তিনি। সংঘের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা ডানপন্থীও নই, বামপন্থীও নয়। আমরা জাতীয়তাবাদী।

    দত্তাত্রেয় বলেন…

    দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘ কেবল জাতির স্বার্থে কাজ করে চলেছে। এদিন তিনিও বলেন, ভারতে যাঁরা বসবাস করছেন, তাঁরা সবাই হিন্দু। কারণ তাঁদের পূর্ব পুরুষরা হিন্দু ছিলেন। তাঁদের প্রার্থনা পদ্ধতি আলাদা হতে পারে, যদিও তাঁদের প্রত্যেকের ডিএনএ এক। সংঘের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংঘ কেবল একটি শাখা তৈরি করবে। কিন্তু সমস্ত কাজ করবেন সংঘের স্বেচ্ছাসেবকরা। তিনি বলেন, আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় ভারত বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। এভাবে ভারত হয়ে উঠবে বিশ্বগুরু। দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘ ভারতের সমস্ত ধর্ম ও সম্প্রদায়কে এক বলে মনে করে।

    দত্তাত্রেয় বলেন, সম্প্রদায়গত ভেদ সরিয়ে রেখে মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারে। এই ইউনিয়ন রিজিড নয়, বরং ফ্লেক্সিবল। তিনি বলেন, সংঘকে (RSS) বুঝতে হলে হৃদয়ের কোনও প্রয়োজন নেই। কেবল মন একা কাজ করতে পারে না। দত্তাত্রেয় বলেন, সংঘের কাজই হল উন্নত হৃদয় এবং মন তৈরি করা। জানুন, জীবন কী?  জীবনের লক্ষ্যই বা কী? আরএসএসের সাধারণ সম্পাদক বলেন, সংবিধান ভাল। কিন্তু সেই সংবিধান যাঁরা পরিচালনা করেন, তাঁরা যদি বাজে হন, তাহলে সংবিধানও কিছু করতে পারবে না।

    আরও পড়ুুন: সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচনে ত্রিমুখী লড়াই! বিজেপির প্রার্থী দিলীপ সাহা

    এদিনের অনুষ্ঠানে দত্তাত্রেয় বলেন, এটা আমাদের মনে রাখা উচিত যে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম এই কলঙ্ক বয়ে বেড়াবে না। তাই পরিবেশ, জল, স্থল এবং জঙ্গল রক্ষা করা গেলে আমরা সুরক্ষিত থাকব। তিনি বলেন, আমাদের সমাজকে সক্রিয় রাখতে হবে। ভারতের অস্তিত্ব ও পরিচয় টিকিয়ে রাখতে এটা আমাদের করতে হবে। দত্তাত্রেয় বলেন, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আরএসএসের (RSS) ভূমিকা ছিল। তামিলনাড়ুতে যে ধর্মান্তকরণ হয়েছিল, তার বিরুদ্ধে হিন্দু জাগরণের জন্য একটা শঙ্খের প্রয়োজন ছিল। তিনি বলেন, আজ জাতীয় জীবনের কেন্দ্রে রয়েছে সংঘ। এই সংঘ সমাজ এবং ব্যক্তি মানুষ গঠন করতে কাজ করে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    Union Budget: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’ নিয়ে জন দরবারে যাচ্ছে বিজেপি, জানুন বিশদে  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজেট (Union Budget) হয়েছে সাধারণ মানুষের কথা ভেবে। মোদি সরকারের (PM Modi) এটাই শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই সেবার বাজেট পেশ হবে না, হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ। তবে এবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman) যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে খুশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। এবারের বাজেটকে তিনি ঐতিহাসিক আখ্যা দিয়েছেন। সেই ঐতিহাসিক বাজেট নিয়ে এবার জনতার দরবারে হাজির হচ্ছে বিজেপি (BJP)। জানা গিয়েছে, বুধবার থেকে ১২ দিন ধরে দেশব্যাপী প্রচার শুরু করবে গেরুয়া শিবির।

    প্রচারে পদ্মশিবির…

    দলের একটি সূত্রের মতে, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজেট নিয়ে দেশব্যাপী প্রচার করবে পদ্ম শিবির। এ জন্য একটি কমিটি গঠন করেছেন বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে বিহারের প্রাক্তন উপ-মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্যসভার সাংসদ সুশীল কুমার মোদিকে। ৪ এবং ৫ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী অফিসার এবং অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা দেশের বিভিন্ন রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে বাজেট নিয়ে একটি সম্মেলন করবেন। এর পাশাপাশি, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্য সভাপতি, মন্ত্রী, সাংসদ এবং বিধায়করা আগামী দু সপ্তাহ সারা দেশে সম্মেলন এবং জনসভা করবেন এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে বাজেট এবং এর সুবিধাগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন।

    আরও পড়ুুন: “আমি অমৃতকাল বাজেটে বিশ্বাস করি”, বললেন শুভেন্দু, কী প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের?

    বিজেপির তৈরি এই কমিটিতে দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক সুনীল বনসল, কিষান মোর্চার সভাপতি রাজকুমার চাহার, বিজেপি যুব মোর্চার জাতীয় সভাপতি তেজস্বী সূর্য সহ বহু হেভিওয়েট নেতাকে সদস্য করা হয়েছে। সুশীল মোদির বিবৃতি অনুসারে, এই কমিটি দিল্লিতে দলের সদর দফতরে প্রথম বৈঠকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ৪ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা, দলের সর্বভারতীয় পদাধিকারিরা সমস্ত রাজ্যের রাজধানী সহ ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। দেশের অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বাজেট নিয়ে সম্মেলন করবেন।

    জানা গিয়েছে, প্রতিটি রাজ্যে এই কর্মসূচির জন্য ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২ ফেব্রুয়ারি বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য সভাপতি এবং বিরোধী দলের নেতারা সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। সব জেলায় সম্মেলনের আয়োজন করা হবে। বাজেটের (Union Budget) বিষয়গুলি পৌঁছে দেওয়া হবে ব্লকস্তর পর্যন্ত জনগণের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
     
  • Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    Union Budget: আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধি বাজেটে, কত বাড়ল জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনায় (PM Awas Yojana) কেন্দ্রের বরাদ্দ টাকায় খয়রাতি করছে তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। এমন অভিযোগ উঠেছে। আবাস যোজনায় ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগও উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে। কেবল বাংলা নয়, দেশের আরও কয়েকটি রাজ্যেও একই অভিযোগ উঠেছে। তা সত্ত্বেও সকলের মাথার ওপর পাকা ছাদের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

    বরাদ্দ বৃদ্ধি…

    বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে আগের বছরের তুলনায় ৬৬ শতাংশ বেশি। ফলে এই প্রকল্পে বাজেট (Union Budget) বেড়ে হয়েছে ৭৯ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সীতারামন জানান, গরিব মানুষের মানোন্নয়নে মোদি সরকার সব সময় প্রস্তুত। আগামী কয়েক বছরে যাতে দেশের পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবন উন্নত হয় সেই লক্ষ্যে কাজ করছে মোদি সরকার। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় এই বরাদ্দ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হয়েছে। ২০২২-২৩ আর্থিক বর্ষে প্রধানমন্ত্রী অবাস যোজনায় বরাদ্দ হয়েছিল ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Union Budget) প্রকল্পে যাঁদের স্থায়ী বাড়ি নেই, তাঁদের বাড়ি দেওয়া হয়। আবাস প্রকল্পের অধীনে তালিকা তৈরি করার সময় এটি দেখা হয় যে সুবিধাভোগীর কোনও মোটরচালিত দুই বা তিন চাকার গাড়ি নেই। এ ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি মানদণ্ডও নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, কারও কাছে ৫০ হাজার কিংবা তার বেশি টাকার কিষান ক্রেডিট কার্ড থাকলে তিনি প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। পরিবারে একজন সরকারি কর্মচারি থাকলেও, সেই পরিবারও এই প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না। একটি পরিবারের কোনও সদস্য যদি প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করেন, তাহলে তিনিও আবাসন প্রকল্পে বাড়ি পাবেন না।

    আরও পড়ুুন: ‘ঐতিহাসিক বাজেট’! অমৃতকালের প্রথম বাজেটের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী মোদি

    কোনও পরিবারে ফ্রিজ, ল্যান্ডলাইন সংযোগ থাকলে কিংবা আড়াই একর বা তার বেশি কৃষি জমি থাকলে, তাহলেও, তিনিও ওই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পে দেশের লক্ষাধিক মানুষ আবাসন পেয়েছেন। এই প্রকল্পে পাহাড়ি এলাকার বাসিন্দাদের বাড়ি তৈরির জন্য দেওয়া হয় এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা, আর সমতল এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয় এক লক্ষ ৩০ হাজার টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share