Tag: Bengali news

Bengali news

  • Amit Shah: হিন্দি ভাষা কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং বন্ধু, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: হিন্দি ভাষা কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং বন্ধু, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দি ভাষা (Hindi Language) কারও প্রতিদ্বন্দ্বী নয়। বরং দেশের অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার বন্ধু। বুধবার হিন্দি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে একথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    এদিন গুজরাটের (Gujrat) সুরাটে অল ইন্ডিয়া অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ কনফারেন্সে যোগ দিয়েছিলেন শাহ। তিনি বলেন, বিভিন্ন ভাষার সহাবস্থান প্রয়োজন। হিন্দি ভাষা যাতে অন্যান্য ভাষা থেকে শব্দ ধার করে ফুলে ফেঁপে ওঠে সে ব্যাপারেও সওয়াল করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    হিন্দি ভাষা নমনীয় না হলে এটি সমৃদ্ধশালী হতে পারে না বলেই মনে করেন শাহ। এদিনের অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, একটা জিনিস খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, তা হল হিন্দি ও গুজরাটি, হিন্দি ও তামিল, হিন্দি ও মারাঠি পরস্পরের প্রতিযোগী বলে কিছু লোক ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, হিন্দি দেশের অন্য কোনও ভাষার প্রতিযোগী নয়। হিন্দি দেশের সব ভাষার বন্ধু। প্রত্যেকেরই এটা মেনে নেওয়া এবং বোঝা উচিত। শাহ বলেন, যতদিন না আমরা ভাষার সহাবস্থানকে মেনে নেব, ততদিন আমরা নিজেদের ভাষায় দেশ পরিচালনার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারব না। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, আমি আন্তরিকভাবে বলতে চাই, সকল ভাষা ও মাতৃভাষাকে রক্ষা এবং সমৃদ্ধ করাই আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। তিনি বলেন, হিন্দি ভাষা সমৃদ্ধ হলেই এই সব ভাষার সমৃদ্ধি ঘটবে। আবার উল্টোটাও সত্যি।

    আরও পড়ুন : হিন্দি ভাষার উপন্যাস জিতে নিল আন্তর্জাতিক বুকার! ইতিহাস সৃষ্টি করলেন গীতাঞ্জলি শ্রী

    শাহ বলেন, ব্রিটিশরা ভারতীয় বিভিন্ন ভাষায় লেখা সাহিত্যিক কাজকর্ম নিষিদ্ধ করে দিয়েছিল। এর মধ্যে হিন্দি কবিতা রয়েছে ২৬৪টি, উর্দু কবিতা ৫৮টি, তামিল কবিতা ১৯টি, ১০টি কবিতা তেলগু, পাঞ্জাবি এবং গুজরাটি কবিতা ২২টি করে, মারাঠি কবিতা ১২৩টি, সিন্ধি কবিতা ৯টি, ওড়িয়া কবিতা ১১টি, বাংলা কবিতা ২৪টি এবং একটি কানাডা কবিতা।তিনি বলেন, এ থেকেই বোঝা যায় কীভাবে রাজভাষা এবং আঞ্চলিক ভাষা স্বাধীনতা আন্দোলনকে শক্তিশালী করেছিল, যার জেরে ব্রিটিশরা বাধ্য হয়েছিল সেগুলিকে নিষিদ্ধ করতে। হিন্দি ডিকশেনারির আরও বড় হওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • PM PRANAM Scheme: কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমাতে আসছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম’ প্রকল্প

    PM PRANAM Scheme: কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমাতে আসছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম’ প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষিকাজে যথেচ্ছভাবে ব্যবহার হচ্ছে রাসায়নিক সার (Chemical Fertilizer)। তার জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে প্রকৃতির পাশাপাশি জীবকুলও। এমতাবস্থায় প্রয়োজন রাসায়নিক সারের যথেচ্ছ ব্যবহার কমানো। সেই কারণে এবার কেন্দ্রীয় সরকার (Central Govt) সূচনা করতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী প্রমোশান অফ অল্টারনেটিভ নিউট্রিয়াস অ্যান্ড এগ্রিকালচার ম্যানেজমেন্ট, সংক্ষেপে ‘প্রণাম প্রকল্প’ (PM PRANAM Scheme)। জানা গিয়েছে, গত তিন বছরের মধ্যে যেসব রাজ্য কোনও একটি বছরে সব চেয়ে কম রাসায়নিক সার ব্যবহার করেছে, তাদের উৎসাহিত করতেই এই প্রকল্প।

    কম সময়ে বেশি ফসল ফলাতে গিয়ে কৃষিক্ষেত্রে যথেচ্ছভাবে রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন কৃষকরা। তার জেরে ক্ষতি হচ্ছে একাধিক দিক থেকে। খাদ্যের সঙ্গে আমাদের শরীরে ঢুকছে রাসায়নিকের বিষ। আবার রাসায়নিক মেশানো খেতের জল খেয়ে মারা যাচ্ছে ছোট ছোট পোকামাকড়। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাস্তুতন্ত্রও। তাই রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমানো জরুরি। সেই কারণে বিভিন্ন রাজ্যকে উৎসাহিত করতে চালু হচ্ছে ‘প্রধানমন্ত্রী প্রণাম প্রকল্প’। কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সূত্রের খবর, যে সব রাজ্য গত তিন বছর ধরে ইউরিয়া, ডিএপি, এমওপির মতো রাসায়নিক সার কম ব্যবহার করছে, তাদের ৫০ শতাংশ হারে ইনসেনটিভ গ্র্যান্ট দেওয়া হবে। ওই সূত্রেরই খবর, রাজ্যগুলি এই ইনসেনটিভ গ্র্যান্টের ৮০ শতাংশ খরচ করতে পারবে কৃষকদের কল্যাণে। বায়ো কিংবা অর্গানিক সারের প্ল্যান্ট বসিয়ে সাহায্য করতে পারবে কৃষকদের। গ্র্যান্টের বাকি টাকায় বজায় রাখা যাবে কর্মসূচির ধারাবাহিকতা। যার মাধ্যমে কৃষকরা বিকল্প সারের ব্যবস্থা করতে পারবেন।

    আরও পড়ুন : যখন প্রধানমন্ত্রী মোদি বললেন, ‘দাসত্বের প্রতীক চিরতরে মুছল…’

    রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমানোর ওপর জোর দিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ১৫ অগাস্ট স্বাধীনতা দিবসে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, আজ স্বনির্ভর হওয়ার আরও একটি পথ হল প্রাকৃতিক চাষ। এই প্রাকৃতিক চাষ, রাসায়নিক মুক্ত কৃষি আমাদের আত্মনির্ভরশীল হওয়ার  লক্ষ্যে পৌঁছতে শক্তি জোগাবে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, প্রধানমন্ত্রীর এই ‘বিকল্প দিশা’র স্বপ্ন পূরণ করতেই চালু হতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী প্রণাম কর্মসূচি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Patanjali: পাঁচ বছরেই রামদেবের ব্যবসা ছোঁবে ১ লক্ষ কোটি টাকা!

    Patanjali: পাঁচ বছরেই রামদেবের ব্যবসা ছোঁবে ১ লক্ষ কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই আড়েবহরে বাড়ছে যোগগুরু বাবা রামদেবের (Baba Ramdev) ব্যবসা। এক সময় যোগগুরু হিসেবে নামডাক হলেও, পরে তিনি নাম করে ফেলেন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে। জানা গিয়েছে, আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যেই রামদেবের কোম্পানি পতঞ্জলি (Patanjali) চারটি শেয়ার বাজারে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছে। এগুলি হল, পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ, পতঞ্জলি মেডিসিন, পতঞ্জলি ওয়েলনেস এবং পতঞ্জলি লাইফস্টাইল। এর মধ্যে সবার প্রথমে বাজারে আসবে পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ। তবে ঠিক কবে থেকে মিলবে ওই কোম্পানির শেয়ার, তা জানা যায়নি। এই কোম্পানির নামে অবশ্য এখনও বাজারে কোনও শেয়ার নেই। ২০১৯ সালে শেয়ার এসেছিল রুচি সোয়া নামে।

    দেশ তো বটেই, বিদেশেও রামদেবের কোম্পানি পতঞ্জলির উৎপাদিত বিভিন্ন সামগ্রীর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। রামদেব জানান, এই মুহূর্তে কোম্পানির টার্নওভার ৪০ হাজার কোটি টাকা ছুঁয়েছে। আগামী পাঁচ থেকে সাত বছরের মধ্যে কোম্পানির টার্নওভার ছুঁয়ে ফেলবে ১ লক্ষ কোটি টাকা। রামদেব বলেন, পতঞ্জলি আয়ুর্বেদ প্রোডাক্ট লাইন, রিচ, কাস্টমার বেস সব দিক থেকেই একে ক্রেতার কাছে সর্বাধিক প্রিয় প্রোডাক্ট বানিয়েছে। এর পরে রয়েছে পতঞ্জলি মেডিসিন। দিব্যা ফার্মেসির ব্যানারে তৈরি হয় এটি। এর পর রয়েছে পতঞ্জলি ওয়েলনেস। রামদেব বলেন, আমরা পরিকল্পনা করেছি পতঞ্জলি ওয়েলনেসের অধীনে ২৫ হাজার বেড অপারেট করব। আমাদের প্রায় ৫০টা এরকম সেন্টার রয়েছে। এটাকে বাড়িয়ে ১০০ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ফ্র্যাঞ্চাইজি  মডেলে ধাপে ধাপে একে বাড়িয়ে তোলার পরিকল্পনাও রয়েছে।পতঞ্জলি লাইফস্টাইলের মধ্যে রয়েছে পোশাক, পরিবহণ, গোখাদ্য এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কিছু ব্যবসা।

    আরও পড়ুন : মোদির জন্মদিনে পুজো বা কেক কাটা নয় আজ থেকে সেবাপক্ষ শুরু বিজেপির

    আগামী বছরে পাঁচ লক্ষ বেকার যুবক যুবতীর কর্মসংস্থান হবে বলেও জানান রামদেব। তিনি বলেন, আগামী বছরে পতঞ্জলি গ্রুপ ৫ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান করবে। উত্তরাখণ্ডে পতঞ্জলী যোগপীঠ ১ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে বলেও জানান যোগগুরু রামদেব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WB Farmers Suicide: এক বছরে রাজ্যের এক জেলাতেই আত্মঘাতী ১২২ কৃষক! বলছে আরটিআই রিপোর্ট

    WB Farmers Suicide: এক বছরে রাজ্যের এক জেলাতেই আত্মঘাতী ১২২ কৃষক! বলছে আরটিআই রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাষ্ট্র (Maharasthra) নয়, খোদ বঙ্গেই (West Bengal) চলছে কৃষকের মৃত্যু  মিছিল। আত্মঘাতী (Suicide) হয়েছেন এই কৃষক (Farmers) ও খেত মজুররা। এই ঘটনা সব চেয়ে বেশি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরে (West Midnapore)। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে আরটিআই (RTI)। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, কেবল ২০২১ সালেই ওই জেলায় আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন কৃষক ও খেত মজুর।

    আরটিআইয়ের এই রিপোর্টের সঙ্গে অবশ্য বিস্তর ফারাক রয়েছে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর (NCRB) রিপোর্ট ও রাজ্য সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যানের। কেননা, এই দুই ক্ষেত্রে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে রাজ্যে কৃষক আত্মঘাতী হওয়ার কোনও ঘটনাই ঘটেনি। অথচ আরটিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, কেবল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়ই গত বছর আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন কৃষক ও খেতমজুর।

    আরও পড়ুন :নবান্ন অভিযানে গিয়ে ‘মিথ্যা’ মামলায় গ্রেফতার, হাইকোর্টের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি

    রাজ্য সরকারের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতেই ফি বছর পরিসংখ্যান তৈরি করে প্রকাশ করে ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরো। জানা গিয়েছে, বিশ্বনাথ গোস্বামী নামে এক ব্যক্তি তথ্য জানার অধিকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন কৃষক মৃত্যুর পরিসংখ্যান। তাঁর প্রশ্নের উত্তরে রাজ্যের জন তথ্য আধিকারিক এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ রাজ্যের ২৩টি থানা থেকে সংগৃহীত তথ্য জমা দিয়েছেন। তা থেকে জানা যাচ্ছে, সব মিলিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ১২২ জন। এঁদের মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতোড়েই রয়েছেন ১৪ জন। ওই এলাকারই আনন্দপুরে আত্মঘাতী হয়েছেন ১০ জন কৃষক। আরটিআই রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, গত বছরের পাশাপাশি জেলায় অব্যাহত কৃষকের মৃত্যু মিছিল। ২০২২ সালে এ পর্যন্ত পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সব মিলিয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন ৩৪ জন কৃষক ও খেত মজুর। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ঘাটালের ১৩ জন, দাঁতনের ৭ জন। এর পাশাপাশি আত্মঘাতী হয়েছেন গোয়ালতোড় ও কেশপুরে ৫ জন করে, পিংলা এবং আনন্দপুরে ২ জন করে কৃষক।

    যদিও তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের দাবি, রাজ্যের কোথাও কোনও কৃষক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। তাহলে কেন দুই রিপোর্টে দু রকম পরিসংখ্যান? রাজনৈতিক মহলের মতে, কৃষক মৃত্যুর বিষয়টি খুবই সংবেদনশীল। তাই সেই রিপোর্ট চেপে যাওয়ার চেষ্টা করেছে রাজ্য সরকার। আরটিআইয়ের ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি বলেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে এসেছে বেড়াল।  

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Tejashwi Yadav: তেজস্বীর জামিন খারিজের আবেদন নিয়ে আদালতে সিবিআই

    Tejashwi Yadav: তেজস্বীর জামিন খারিজের আবেদন নিয়ে আদালতে সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআরসিটিসি কেলেঙ্কারিতে (IRCTC Scam) জামিন পেয়েছেন বিহারের (Bihar) উপমুখ্যমন্ত্রী আরজেডি নেতা লালু প্রসাদ যাদবের পুত্র তেজস্বী যাদব (Tejashwi Yadav)। এবার তাঁর জামিন খারিজের আবেদন নিয়ে দিল্লি আদালতে গেল সিবিআই (CBI)। অভিযোগ, জামিন পাওয়ার পর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কয়েকজন আধিকারিককে তিনি হুমকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, সম্প্রতি একটি সাংবাদিক সম্মেলনে তেজস্বী হুমকি দেন। এভাবে তিনি মামলায় প্রভাব খাটিয়েছেন বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের।

    আইআরসিটিসি কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ায় বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবের। অভিযোগ, রাঁচি এবং ওড়িশার পুরীতে ওই সংস্থার দুই হোটেল সংস্কারের ক্ষেত্রে আর্থিক তছরুপ হয়। ২০০৬ সালের ওই ঘটনায় নাম জড়ায় তেজস্বীর। তদন্তে নেমে সিবিআই ১২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। এদিন সিবিআইয়ের জামিন খারিজের আবেদনের প্রেক্ষিতে তেজস্বীকে নোটিশ পাঠায় আদালত।

    আরও পড়ুন : চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায় গ্রেফতার হতে পারেন লালু-পুত্র তেজস্বী!

    জানা গিয়েছে, গত মাসে এক সাংবাদিক সম্মেলনে অংশ নেন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী। সেই সময় তিনি বলেন, সিবিআই আধিকারিকদের কি মা এবং ছেলেমেয়ে নেই? তাঁদের কি পরিবার নেই? তাঁরা কি চিরকাল সিবিআই অফিসার হিসেবেই থাকবেন? তাঁরা কি অবসর নেবেন না? কেবল এই দলই কি চিরকাল বিহারের ক্ষমতায় থাকবে? কী বার্তা আপনারা পাঠাতে চাইছেন? আপনাদের উচিত সৎ ভাবে সাংবিধানিক সংস্থার দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া।

    তেজস্বী যখন এভাবে সিবিআইকে হুমকি দিচ্ছেন, তার ঠিক আগে আগেই রাষ্ট্রীয় জনতা দলের কয়েকজন নেতার বাড়িতে হানা দিয়েছে সিবিআই। জমির বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগের মামলায় তাঁদের বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই। তার পরেই সিবিআইকে তেজস্বী হুমকি দেন বলে অভিযোগ। প্রসঙ্গত, চাকরি পেতে জমি লিখে দেওয়ার মামলায়ও নাম জড়িয়েছে বিহারের উপ মুখ্যমন্ত্রীর। ইউপিএ-১ সরকারের আমলে রেলমন্ত্রী ছিলেন আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদব। সেই সময়ই ওই দুর্নীতি হয়েছিল বলে অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Akhilesh Yadav: চিতা নিয়ে কটাক্ষ অখিলেশের, এসপি নেতার ‘অজ্ঞতা’ নিয়ে বিদ্রুপ বিজেপির

    Akhilesh Yadav: চিতা নিয়ে কটাক্ষ অখিলেশের, এসপি নেতার ‘অজ্ঞতা’ নিয়ে বিদ্রুপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুনো ন্যাশনাল পার্কে (Kuno National Park) চিতা (Cheetah) ছেড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাকে কটাক্ষ করে ট্যুইট করেছিলেন সমাজবাদী পার্টির (SP) নেতা অখিলেশ যাদব (Akhilesh Yadav)। এবার তারই পাল্টা দেওয়া হল বিজেপির (BJP) তরফে। গেরুয়া শিবিরের এক নেতার বিদ্রুপ, অখিলেশকে পড়াতে গিয়ে যে পয়সা খরচ হয়েছে, তা পুরো বরবাদ হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন : ৭০ দশক পর চিতা ফিরল দেশে, ছাড়া হল কুনো জাতীয় উদ্যানে

    ভারতে চিতার অস্তিত্ব লুপ্ত হয়েছে সাত দশক আগে। সম্প্রতি দেশে চিতা ফিরিয়ে আনতে নামিবিয়া থেকে সব মিলিয়ে আটটি চিতা নিয়ে আসা হয়। এর মধ্যে রয়েছে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। ১৭ অগাস্ট, শনিবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে সেগুলিকে ছাড়া হয় মধ্য প্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে। এদিনই ওই চিতাগুলির একটি ভিডিও শেয়ার করে সমাজবাদী পার্টি নেতা অখিলেশ যাদব ট্যুইট বার্তায় লেখেন, প্রত্যেকে অপেক্ষা করছিল গর্জন শুনবে বলে। কিন্তু দেখা গেল, এরা বাক্সের মধ্যে বিড়ালের মতো মিউমিউ করছে। এর পরেই অখিলেশের অজ্ঞতাকে কটাক্ষ করেন বিজেপি নেতা তথা বিজেপির দিল্লি মুখপাত্র অজয় শেরওয়াত। তিনি জানান, চিতা গর্জন করে না। পাল্টা ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, আপনি অষ্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করেছেন…সব পয়সা বরবাদ হয়ে গিয়েছে।

    অখিলেশকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি নেটিজেনরাও। কেউ কেউ তাঁকে শোধরাতে গিয়ে বলছেন, চিতা বাঘ, সিংহ কিংবা চিতাবাঘের মতো গর্জন করে না। কারণ তাদের প্রত্যেকের ভয়েস বক্সের গঠন আলাদা। কোনও কোনও ট্যুইটার ব্যবহারকারী আবার বলছেন, এটা অখিলেশের ভুল নয়। কারণ তিনি জানেন না ১৯৫২ সালেই দেশে চিতা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। এদিকে, কুনো পার্কে চিতা ছাড়ার ঘটনায় লেগেছে রাজনীতির রং। কংগ্রেসের দাবি, চিতা ছাড়ার এই প্রজেক্ট মহমোহন সিংয়ের সরকারের আমলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Cheetah in India: রাতের বিমানে ভারতে, কুনো জাতীয় উদ্যানে ৮টি চিতা পৌঁছবে বায়ুসেনার ‘চিনুক’ কপ্টারে

    Cheetah in India: রাতের বিমানে ভারতে, কুনো জাতীয় উদ্যানে ৮টি চিতা পৌঁছবে বায়ুসেনার ‘চিনুক’ কপ্টারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই ভারতে এসে পৌঁছবে ৮টি চিতা (Cheetah)। একটি বাণিজ্যিক বিমানে করে চিতাগুলিকে ভারতে (India) নিয়ে আসা হচ্ছে আফ্রিকা (Africa) মহাদেশের দেশ নামিবিয়া থেকে। সেখান থেকে চিতাগুলিকে নিয়ে আসা হবে রাজস্থানের জয়পুরে। পরে সেখান থেকে বাঘ প্রজাতির ওই প্রাণীগুলিকে নিয়ে আসা হবে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে (Kuno National Park)। এজন্য প্রস্তুত ভারতীয় বায়ুসেনার (IAF) হেভিলিফট হেলিকপ্টার চিনুক (Chinook)।

    ১৭ অগাস্ট নামিবিয়া থেকে কুনো ন্যাশনাল পার্কে নিয়ে আসা হচ্ছে ৮টি চিতা। এগুলির মধ্যে পাঁচটি পুরুষ, তিনটি স্ত্রী। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) চিতা পুনরুদ্ধার প্রোগ্রামের সূচনা করবেন। ঘটনাচক্রে এই দিনটি আবার প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনও (PM Modi birthday)। এদিনই চিতাগুলিকে ছেড়ে দেওয়া হবে ওই পার্কে। সেই চিতা আনতেই নামিবিয়া গিয়েছে বাঘ মুখ আঁকা বিশেষ বিমান। বিমানে চিতাগুলি নিয়ে আসা হবে জয়পুরে। সেখান থেকে সোজা পার্কে।

    সরকারি সূত্রে খবর, বিমানে করে চিতাগুলিকে প্রথমে জয়পুরে নিয়ে আসা হবে। সেখান থেকে ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্সের চিনুক হেলিকপ্টারে করে বাঘ প্রজাতির ওই প্রাণীগুলিকে নিয়ে আসা হবে কুনো ন্যাশনাল পার্কে। সরকারি সূত্রে এও জানা গিয়েছে, নামিবিয়া থেকে চিতাগুলিকে কুনো জাতীয় উদ্যানের কাছাকাছি কোনও বিমানবন্দরে নামানোর চেষ্টা চলছে। তা সম্ভব না হলে সেগুলিকে নামানো হবে জয়পুরে। সেখান থেকে অতিথিরা পৌঁছে যাবে কুনো জাতীয় উদ্যানের গভীর অরণ্যে।

    আরও পড়ুন : বাঘ আঁকা জাম্বো বিমানে করে ভারতে আনা হচ্ছে চিতা

    জানা গিয়েছে, ৭০ বছর পরে ভারতে ফের দেখা যাবে চিতা। ১৯৫২ সালে ভারতে চিতাকে বিলুপ্ত প্রাণী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তার পর এই প্রথম নিয়ে আসা হচ্ছে চিতা। চিতা বাঁচাতে এগিয়ে এসেছে ইন্ডিয়ান ওয়েল কর্পোরেশন লিমিটেডও। বাঘ প্রজাতির এই প্রাণীগুলিকে বাঁচাতে আগামী পাঁচ বছর ধরে তারা খরচ করবে ৫০.২২ কোটি টাকা। এজন্য চলতি বছরের ২ অগাস্ট ন্যাশনাল টাইগার কনজার্ভেশন অথরিটির সঙ্গে মউ স্বাক্ষরও করেছেন ইন্ডিয়ান ওয়েল কর্তৃপক্ষ। চিতা আসার খবরে উৎসাহিত কুনো ন্যাশনাল পার্কের কর্মীরা। ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে নবাগত অতিথিদের বরণ করে নেওয়ার প্রস্তুতি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি (Terrorist) সন্দেহে গ্রেফতার মালদহের সুজাপুরের নাজিরপুর এলাকার যুবক। উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) সাহারানপুর থেকে গ্রেফতার করা হল হাসনাত শেখকে। সাহারানপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের (Calcutta Police) এসটিএফ (STF)। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের (Al Queda Indian Sub Continent) সদস্য। ২০১৫ সালে খুন হন বাংলাদেশি ব্লগার (Blogger) অভিজিৎ রায়। ওই ঘটনায় হাসনাতের হাত রয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের। ধৃতকে জেরা করে এ রাজ্যে জঙ্গিদের শেকড় কতটা গভীরে তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।  

    পুলিশ সূত্রে খবর, বছর পঁচিশের হাসনাত প্রথমে সুজাপুরের লাল মহম্মদ মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। পরে পড়াশোনা করে বর্ধমানের একটি মাদ্রাসায়। বছর সাতেক আগে ধর্মশিক্ষার জন্য সে চলে যায় উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের একটি মাদ্রাসায়। মাস চারেক পরে মৌলবী হয়ে ফেরার কথা ছিল তার। ঘটনার জেরে বিস্মিত হাসনাতের প্রতিবেশীরা। নাজিরপুর এলাকায় ভদ্র ও মৃদুভাষী হিসেবেই পরিচিত ছিল সে। তাই তার সঙ্গে জঙ্গিযোগের খবর মেনে নিতে পারছেন না হাসনাতের পরিবারও। হাসনাতের মা রেজি বিবি বলেন, কিছু দিন আগেই ছেলে বাড়ি ঘুরে গেল। ওর কাছে ফোন ছিল না। প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার মাদ্রাসা হস্টেলের সুপারের ফোন থেকে বাড়িতে কথা বলত। আমি বিশ্বাস করি না জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে ওর আছে।   

    আরও পড়ুন : বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    তবে এসটিএফ সূত্রে খবর, হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের সদস্য। সূত্র মারফত তদন্তকারীরা খবর পেয়েছিলেন, বাংলাদেশি ব্লগার অভিজিৎ রায় খুনের নেপথ্যে ছিল আল কায়দা ইন ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্ট নামক জঙ্গি সংগঠনের হাত। ওই ঘটনায় সম্প্রতি ফয়জল আহমেদ নামে ধৃত এক বাংলাদেশিকে জেরা করে হাসনাতের নাম জানতে পারেন গোয়েন্দারা। এর পরেই হাসনাতকে গ্রেফতার করতে উঠপড়ে লাগে পুলিশ। প্রথমে তদন্তকারীরা যান সুজাপুরে। সেখানে তার নাগাল পাননি তাঁরা। পরে তাঁরা জানতে পারেন, হাসনাত রয়েছে সাহারানপুরে। এর পরেই তদন্তকারীদের একটি দল চলে যায় সেখানে। দিন কয়েক ধরে কড়া নজর রাখা হয় হাসনাতের গতিবিধির ওপর। শেষমেশ বুধবার গ্রেফতার করা হয় তাকে। নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়।

    উত্তর ২৪ পরগনার শাসন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার, পশ্চিম বর্ধমানের সালানপুর। গত এক মাসেরও কম সময়ে এই এলাকা গুলি থেকে এসটিএফের হাতে গ্রেফতার সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজন জঙ্গি। এবার সেই তালিকায় উঠল মালদহের সুজাপুরের নামও। কারণ সাহারানপুরে ধৃত হাসনাত এখানকারই বাসিন্দা।  

    বাংলা কি তবে ক্রমেই জঙ্গিদের নিশ্চিন্ত আশ্রয় হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Sonali Phogat: সোনালি ফোগাট মৃত্যু রহস্য, গোয়ার সেই হোটেলে হানা সিবিআইয়ের

    Sonali Phogat: সোনালি ফোগাট মৃত্যু রহস্য, গোয়ার সেই হোটেলে হানা সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার গোয়ার (Goa) সেই হোটেলের ঘরে হানা দিল সিবিআই (CBI)। গোয়ার এই হোটেলের ঘরেই বিজেপি (BJP) নেত্রী তথা অভিনেত্রী সোনালি ফোগাটের (Sonali Phogat) সঙ্গে ছিলেন তাঁর পুরুষ সহযোগীও। তদন্তের স্বার্থে এবার সেই ঘরেই গেলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার কয়েকজন আধিকারিক। সোনালির মৃত্যুর পর গ্র্যান্ড লিওন্নি হোটেলের এই ঘরটিতে তালা লাগিয়ে দিয়েছিল পুলিশ। পরে শুরু হয় সিবিআই তদন্ত। এদিন গেলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সিবিআইয়ের এক আধিকারিক জানান, তদন্তকারী দলের সদস্যরা ওই ঘর থেকে নথিপত্র সংগ্রহ করবেন। কথা বলবেন স্থানীয় পুলিশের সঙ্গে। হাসপাতালে নিয়ে আসার পর যে চিকিৎসক বিজেপি নেত্রীকে প্রথম পরীক্ষা করেছিলেন, তাঁর সঙ্গেও কথা বলবেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, তদন্তকারীরা ইতিমধ্যেই হরিয়ানায় গিয়ে সোনালির ভাইয়ের বয়ান রেকর্ড করেছেন। সোনালির ভাই ভাতান ঢাকা বলেন, সিবিআইয়ের একটি দল আমাদের বাড়িতে এসেছিল। বয়ান রেকর্ড করেছে। পরে তারা আমাদের ভাইয়ের বাড়িতেও যায়। সেখানেও বয়ান রেকর্ড করে।

    আরও পড়ুন : বিজেপি নেত্রী সোনালি ফোগাটের রহস্যমৃত্যুর তদন্তে সিবিআই, নির্দেশ স্বরাষ্টমন্ত্রকের

    মৃত্যুর দিন গোয়ার আঞ্জুনায় ‘কার্লিস’ নামে একটি রেস্তরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন বিজেপি নেত্রী সোনালি। সেই সময়ই অস্বস্তি শুরু হয় তাঁর। সঙ্গে সঙ্গে দলের কর্মীরাই তাঁকে নিয়ে যান স্থানীয় হাসপাতালে। যেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে সোনালির। যদিও তাঁর পরিবারের তরফে খারিজ করে দেওয়া হয় এই দাবি। তাঁদের দাবি, ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে ওই বিজেপি নেত্রীকে। মৃতের ভাই রিঙ্কু ঢাকা আঙুল তোলেন তাঁর ব্যক্তিগত সহকারী সুধীরের দিকেই। মৃতের পরিবারের তরফে অভিযোগ পেয়ে সুধীরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় তাঁর সহযোগী সুখবিন্দর সিং এবং রেস্তরাঁর এডউইন নানসকেও।

    ঘটনার পরে পরে সিবিআই তদন্তের দাবিতে কেন্দ্রকে চিঠি দেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির প্রমোদ সাওয়ান্ত। তার পরেই রাজ্য পুলিশের হাত থেকে মামলা যায় সিবিআইয়ের হাতে। তদন্ত শুরু করে সিবিআই। করে মৃত বিজেপি নেত্রীর পরিবারের বয়ান রেকর্ডও।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Amrinder Singh: বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, সঙ্গে আর কে কে জানেন?

    Amrinder Singh: বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন পাঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, সঙ্গে আর কে কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছেন পাঞ্জাবের (Punjab) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং (Amarinder Singh)। পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস (Congress) থেকে বেরিয়ে অমরিন্দর গড়েছিলেন নয়া দল। নাম দিয়েছিলেন পাঞ্জাব লোক কংগ্রেস (Punjab Lok Congress)। সেই দলও মিশে যাচ্ছে গেরুয়া শিবিরে। তাঁর এই দলবদলের অনুষ্ঠান হবে ১৯ সেপ্টেম্বর, সোমবার।

    পাঞ্জাব লোক কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রীতপাল সিং বালিয়াওয়াল বলেন, পার্টি নেতাদের কারা কারা দিল্লি গিয়ে বিজেপিতে যোগ দেবেন অমরিন্দর সহ তাঁদের নামের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সোমবার তাঁরা হাতে তুলে নেবেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। অমরিন্দরের পদ্ম শিবিরে যোগ দেওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয় বলেই দাবি বিজেপির। বিজেপির ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ সদস্য হরজিৎ গ্রুওয়াল বলেন, অমরিন্দর আমাদের সঙ্গেই রয়েছেন। তিনি বহিরাগত নন।

    পাঞ্জাবে বর্তমানে চলছে আম আদমি পার্টির শাসন। তাদের অভিযোগ, অপারেশন লোটাসের মাধ্যমে পাঞ্জাবেও সরকার ফেলার ছক কষছে বিজেপি। আপের এই অভিযোগের জবাব দিয়েছেন অমরিন্দর। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আপের ৯২ জন বিধায়ক রয়েছে। বিজেপি যদি তার থেকে ১২ জনকে কিনেও নেয়, তাতে কিছুই হবে না। কারণ সরকার ফেলতে  প্রয়োজন ৫০ শতাংশের বেশি বিধায়কের সমর্থন। জনগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই অযথা হইচই করছে তারা।

    আরও পড়ুন : বিজেপি বিরোধী জোট সুযোগ সন্ধানীদের, নীতীশকে নিশানা গেরুয়া শিবিরের

    কংগ্রেসের এই প্রাক্তনী বলেন, পাঞ্জাবের আপ সরকার চলছে দিল্লির অঙ্গুলি হেলনে। দিল্লিতে রয়েছে আপ সরকার। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। পাঞ্জাবের গুরুত্বপূর্ণ যা কিছু কাজ অনুমোদনের জন্য পাঠানো হচ্ছে দিল্লিতে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন কেজরিওয়াল। তারা পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী (ভগবন্ত মান)কে কোনও কাজই করতে দিচ্ছে না।  

    চলতি বছর হয় পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচন। এই ভোটে ফের জিততে গত বছরের শেষের দিকে অমরিন্দরকে সরিয়ে কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রী পদে বসায় চরণজিৎ সিং চান্নিকে। ক্ষোভে কংগ্রেস ছেড়ে নয়া দল গড়েন অমরিন্দর। নির্বাচনে বিশেষ ছাপ ফেলতে পারেনি অমরিন্দরের দল। শেষমেশ সেই দলই মিশে যাচ্ছে বিজেপির সঙ্গে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share