Tag: Bengali news

Bengali news

  • Mobile Phone ban: আমেরিকার স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল, কেন জানেন?

    Mobile Phone ban: আমেরিকার স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে (US) স্কুলে নিষিদ্ধ মোবাইল ফোনের ব্যবহার (Mobile Phone ban)। সে দেশে ম্যাসাচুসেটসের বাক্সটন হাইস্কুল কর্তৃপক্ষ এই নির্দেশিকা জারি করেছে। স্কুলটি ১১৪ একর এলাকা জুড়ে। এই অতিকায় ক্যাম্পাসে ছাত্র, শিক্ষক কিংবা স্কুলের স্টাফেরাও মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞা জারির ফলও মিলেছে হাতেনাতে। জানা গিয়েছে, আগের চেয়ে এখন ঢের বেশি উন্নতি হয়েছে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের (Teacher Student Relation)। পড়ুয়াদের নিজেদের মধ্যেও সম্পর্ক হয়েছে মধুর।

    মারণ ভাইরাস…

    কী কারণে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ (Mobile Phone ban) হল ওই স্কুলে? এর উত্তর পেতে গেলে ফিরে যেতে হবে বছর দুয়েক আগে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো করোনার মারণ ভাইরাস থাবা বসিয়েছিল আমেরিকায়ও। করোনা দমনে সরকার জারি করে লকডাউন। এই লকডাউন পর্বে বন্ধ ছিল অফিস-কাছারি-স্কুল কলেজ। তবে পড়ুয়াদের যাতে কোনও ক্ষতি না হয় তাই অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করেছিল স্কুলগুলি। তার পরেই দেখা দিয়েছে বিপদ। হয়েছে হিতে বিপরীত। অনলাইন ক্লাস করতে গিয়ে পড়ুয়াদের হাতে এসেছে মোবাইল। তার পরে ক্রমেই মোবাইল-আসক্ত হয়েছে পড়ুয়ারা। মোবাইলের সঙ্গে পড়ুয়াদের সম্পর্ক যত নিবিড় হয়েছে, ততই দূরত্ব বেড়েছে পরিবারের সঙ্গে। বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গেও তৈরি হয়েছে দূরত্ব।

    আরও পড়ুন: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    করোনা পর্ব অতীত হলে ওঠে লকডাউন। খোলে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তার পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ দেখেন, ছেলেমেয়েরা এতই মোবাইল-আসক্ত হয়ে পড়েছে যে ক্লাসে তারা ইন্টারঅ্যাক্ট করছে না। সে শিক্ষক হোন কিংবা সহপাঠী। অন্যান্য ক্লাসের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছে। ছাত্রছাত্রীদের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাতে এর পরেই স্কুল ক্যাম্পাসে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন ম্যাসাচুসেটসের বাক্সটন হাইস্কুল কর্তৃপক্ষ।

    স্কুলের প্রধান শিক্ষক পিটার বেক বলেন, করোনার পরে যখন ক্লাস শুরু হয়েছিল, তখন আমরা বুঝতে পেরেছিলাম যে শিক্ষার্থীরা সারাদিন মোবাইলে ডুবে ছিল। তারা সহপাঠীদের সঙ্গে কথা বলাও বন্ধ করে দিয়েছে। তিনি বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে মোবাইল ফোনের ওপর নিষেধাজ্ঞা (Mobile Phone ban) জারি করা হয়। তার ইতিবাচক প্রভাবও দেখা দিতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, পড়ুয়ারা বদলাচ্ছে। শিক্ষক কিংবা সহপাঠীদের সঙ্গে আগের মতোই ইন্টারঅ্যাক্ট করছে। তিনি বলেন, এখন তারা অনেক বেশি সময় অ্যাকাডেমিক ওয়ার্ক এবং অন্যান্য কাজ করে সময় কাটাচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পুড়ল বাইক, বাস ভাঙচুর, পথ অবরোধ তৃণমূলের, শুভেন্দুর সভা ভন্ডুলের অভিযোগ

    Suvendu Adhikari: পুড়ল বাইক, বাস ভাঙচুর, পথ অবরোধ তৃণমূলের, শুভেন্দুর সভা ভন্ডুলের অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভা বানচালের চেষ্টা তৃণমূলের (TMC)! শনিবার শুভেন্দুর সভার আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনার একাধিক জায়গায় পথ অবরোধ করে তৃণমূল। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তুলে অবরোধ করা হয় রাস্তা। যদিও বিজেপির অভিযোগ, গেরুয়া কর্মী-সমর্থকরা যাতে শুভেন্দুর সভায় যোগ দিতে না পারেন, তাই সভা ভন্ডুলের চেষ্টা রাজ্যের শাসক দলের।   

    তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন…

    তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাংসদ এলাকা ডায়মন্ড হারবারে সভা করতে না দেওয়ার অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। আদালতের নির্দেশের পরেও তাঁর সভা বানচালের চেষ্টার অভিযোগে তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন শুভেন্দু। তিনি ঘোষণা করেছিলেন, সভা করবেনই। ট্যুইটারে অভিষেককে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু। লিখেছেন, পারলে ঠেকাও।

    এদিন সকালে মথুরাপুরের লালপুরে প্রথমে রাস্তা অবরোধ করে তৃণমূল। এর পর শুরু হয় কুলপির শ্যামবসুর চক এবং হটুগঞ্জে। টায়ার পুড়িয়ে জায়গায় জায়গায় চলে বিক্ষোভ প্রদর্শন। লালপুরে অবরোধ চলে ঘণ্টাখানেক। অবরোধের জেরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়ক। হয় তীব্র যানজট।

    কেবল পথ অবরোধেই থেমে থাকেননি অবরোধকারীরা। একটি বাসে করে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সভাস্থলের দিকে আসছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। আচমকাই সেই বাস লক্ষ্য করে ছোড়া হয় ইট। ভাঙচুর চালানো হয় যাত্রিবাহী ওই বাসে। ইটের ঘায়ে ভেঙে যায় বাসের কাচ। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই একাজ করেছে।

    আরও পড়ুন: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    এদিন সব চেয়ে বড় ঘটনাটি ঘটে হটুগঞ্জ এলাকায়। এখানে সকালে পথ অবরোধ করে তৃণমূল। প্রতিবাদ করে বিজেপি। এনিয়ে দু পক্ষে শুরু হয় কথা কাটাকাটি। আচমকাই বদলে যায় পরিস্থিতি। শুরু হয় দোকানপাট ভাঙচুর। ভাঙচুর চালানো হয় দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকটি গাড়িতেও। আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয় বাইক। আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় তৃণমূল পার্টি অফিসেও। এলাকায় বোমাবাজি হয় বলেও অভিযোগ।

    এদিন শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সভাস্থলে যাচ্ছিলেন বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পাল। বাধা দেওয়া হয় তাঁকেও। পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন তিনিও। বিজেপির অভিযোগ, দলীয় কর্মী-সমর্থকরা যাতে শুভেন্দুর সভায় যেতে না পারেন, তাই একাজ করেছে তৃণমূল।

    ঘটনায় রাজ্যের শাসক দলকে একহাত নিয়েছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, যেখানে তৃণমূল একটু দুর্বল, সেখানে পুলিশ দিয়ে আমাদের কর্মীদের আটকানো হচ্ছে। অন্যত্র ওই কাজ করছে দুষ্কৃতীরা। শুভেন্দু বলেন, ভয় না পেলে এসব করবে কেন। আধ ঘণ্টার তো সভা করব। তিনি বলেন, চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: এবার ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    Suvendu Adhikari: এবার ডায়মন্ড হারবারে শুভেন্দুকে সভা করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারীকে (Suvendu Adhikari) ডায়মন্ড হারবারে সভা করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শুভেন্দুর এই সভা হবে শনিবার। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা এই নির্দেশ দেন। এদিনই শুভেন্দুর খাসতালুক কাঁথিতে সভা করবেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    কলকাতা হাইকোর্ট…

    এদিনই অভিষেকের সাংসদ এলাকায় ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) সভা করতে চেয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেই সভারই অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত অবশ্য এও জানিয়েছে, ডায়মন্ড হারবারের লাইট হাউসের মাঠে সভা করতে পারবেন শুভেন্দু। তবে সাধারণ মানুষের অসুবিধা না করে এবং শব্দ বিধি মেনেই সভা করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, এদিন শুভেন্দু যে মাঠে সভা করবেন, সেখানেই জনসভা করে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও।

    পুলিশ ও বন্দর কর্তৃপক্ষ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) সভার অনুমতি দিলেও, প্রশাসনের তরফে এ নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছিল বলে অভিযোগ। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি। শুক্রবার আদালতের নির্দেশে কাটল অনিশ্চয়তার মেঘ। রায় গেল বিজেপির পক্ষেই। তাই এখন আর শুভেন্দুর সভা করায় কোনও জটিলতা রইল না।

    আরও পড়ুন: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?

    কাঁথি শহরে রয়েছে প্রবীণ রাজনীতিবিদ শিশির অধিকারীর বাড়ির। নাম শান্তিকুঞ্জ। এই শান্তিকুঞ্জের ১০০ মিটার দূরে সভার আয়োজন করে তৃণমূল। কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু। তাঁর অভিযোগ, শান্তি ভঙ্গ করতেই শান্তিকুঞ্জের অদূরে সভা করছে তৃণমূল। বিজেপির পূর্ব মেদিনীপুর জেলা সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ রায়ও বলেন, শান্তিকুঞ্জে বিরোধী দলনেতা থাকেন। মূলত তাঁকে বিব্রত করাই লক্ষ্য তৃণমূলের। তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের এই সভার সিদ্ধান্ত নিয়ে হাইকোর্টে একটি মামলাও দায়ের করেছিলেন শুভেন্দু। যদিও রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আর্জি খারিজ হয়ে যায় আদালতে। বিচারপতি নির্দেশ দিয়েছিলেন, সব নিয়ম মেনে সভা করায় কোনও আপত্তি নেই আদালতের। এদিন প্রধান বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা রাজনৈতিক সভা সমাবেশ করার অনুমতি দিলেও সমর্থকরা যেন কোনও রকম ঝামেলার সৃষ্টি না করেন, পুলিশকে তা দেখার নির্দেশও দেন। অনুমতি ছাড়া শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) ওই বাড়িতে যেন কেউ ঢুকতে না পারে, সেই নির্দেশও দেওয়া হয়েছে পুলিশকে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: ‘হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়, তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না’, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা কখনওই সন্ত্রাসে জড়ায় না। বৃহস্পতিবার একথা বলেন অসমের (Assam) মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, হিন্দুরা (Hindus) সচরাচর দাঙ্গায় জড়িত থাকে না। এই সম্প্রদায় জিহাদে বিশ্বাস করে না। ভারতে নানা সময় সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা ঘটছে। এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করা হলে অসমের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। এদিন রাহুল গান্ধী সম্পর্কে সাদ্দাম হুসেন মন্তব্য নিয়েও উত্তর দিয়েছেন হিমন্ত।

    হিমন্ত উবাচ…

    এদিন একটি বৈদ্যুতিন সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিচ্ছিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। সেখানেই এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। তারা দাঙ্গা করে না। তিনি বলেন, সম্প্রদায় হিসেবে হিন্দুরা জিহাদে বিশ্বাস করে না। হিন্দু সম্প্রদায় কখনও দাঙ্গায় জড়াবে না। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ গুজরাটের এক জনসভায় বলেছিলেন, উচিত শিক্ষা দেওয়ায় সমাজবিরোধীরা হিংসা করা বন্ধ করেছে। তার পরেই হিমন্তের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি! ওই সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দাবি করেছিলেন, গুজরাটে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে বিজেপি।

    এদিন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীকেও একহাত নেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রাহুলকে সুন্দর দেখতে। তাঁর গ্ল্যামার রয়েছে। কিন্তু এখন ছবি তুলে সাদ্দাম হুসেনের ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর হিমন্ত বলেছিলেন, রাহুল গান্ধীকে সাদ্দাম হুসেনের মতো দেখায়। ইরাকের একনায়ক ছিলেন সাদ্দাম। হিমন্ত এও বলেছিলেন, তিনি বরং সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, জওহরলাল নেহরু বা মাহাত্মা গান্ধীর মতো লুক নিলে ভাল করতেন।

    আরও পড়ুন: মাদ্রাসাগুলি ছিল আল-কায়দার অফিস, বিস্ফোরক হিমন্ত! জানেন কী বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী?

    কংগ্রেসে থাকায় তাঁর জীবনের মূল্যবান ২২টা বছর নষ্ট হয়েছে বলেও ওই সাক্ষাৎকারে জানান অসমের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কংগ্রেসে থাকাকালীন আমরা একটি পরিবারের ভজনা করতাম। আর বিজেপিতে আমরা পুজো করি দেশের। এর পরেই তিনি বলেন, কংগ্রেসে থেকে জীবনের ২২টা বছর নষ্ট করেছি আমি। আদর্শগত কারণেই যে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন, এদিন তা মনে করিয়ে দিয়েছেন হিমন্ত (Himanta Biswa Sarma)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    Coal Scam: লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ইডির হাতে, আছে কার কার নাম?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়লা পাচার মামলায় (Coal Scam) অনুপ মাঝি (Anup Majhi) ওরফে লালার ডায়েরি থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেল ইডি (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই ডায়েরি থেকে নানা তথ্য মিলেছে। একই সঙ্গে মিলেছে এই চক্রে যুক্ত একাধিক জনের নাম। সেই সূত্রেই ডাকা হতে পারে বেশ কয়েকজনকে।

    দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে… 

    এদিকে, নোটিশ পেয়ে আজ, বৃহস্পতিবার দিল্লিতে ইডির সদর দফতরে হাজিরা দেন পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি তৃণমূলের (TMC) সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়। কয়লা পাচার মামলায় তাঁকে জেরার জন্য ডেকে পাঠায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, কয়লা পাচারের তদন্ত করতে গিয়ে নানা সময় উঠে আসে সুজয়ের নাম। ওই পাচারে তাঁর ভূমিকা কী, মূলত তা খতিয়ে দেখতেই ইডির সদর দফতরে এদিন তলব করা হয় তাঁকে। এই মামলার তদন্ত করছেন যাঁরা, তাঁরা জানান, লালার ডায়েরি থেকে কয়লা পাচারের টাকা কোথায় কোথায় যেত, সে সংক্রান্ত নানা তথ্য মিলেছে। কয়লা পাচারের জন্য প্রোটেকশন মানি কার কার কাছে যেত, ডায়েরিতে মিলেছে সেই সূত্রও। ওই ডায়েরিতেই রয়েছে সুজয়ের নাম। ইডি সূত্রে খবর, এ ব্যাপারেই জিজ্ঞাসা করা হবে তৃণমূল নেতা সুজয়কে। ইডির তরফে সুজয়ের কাছে জানতে চাওয়া হবে কয়লা পাচার চক্রের কারও সঙ্গে তাঁর কখনও যোগাযোগ হয়েছিল কিনা। তিনি স্বয়ং কোনও আর্থিক লেনদেনে জড়িয়েছিলেন কিনা। তিনি পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি। একজন সভাধিপতি হিসেবে কয়লা পাচার রুখতে তিনি কোনও পদক্ষেপ করেছেন কিনা, তাও সুজয়ের কাছে জানতে চাইবেন তদন্তকারীরা।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    প্রসঙ্গত, ইডির পাশাপাশি কয়লা পাচার মামলার (Coal Scam) তদন্ত করছে সিবিআইও। মাস কয়েক আগে লালার একটি ডায়েরিতে জনৈক এম ঘটকের নাম রয়েছে বলে দাবি করেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর অভিযোগ, কুখ্যাত কয়লা মাফিয়া অনুপ মাঝির কাছ থেকে মাসে ৭৫ লাখ করে টাকা নিতেন মলয় ঘটক। শুভেন্দুর দাবি, কেবল মলয়ই নন, ওই ঘটনায় বেশ কিছু তাবড় পুলিশ কর্তার নামও রয়েছে।

    তৃণমূল নেতা সুজয়কে ইডির তলব প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, এমন বলছেন, যেন রাষ্ট্রপতির নাম বলছেন সুজয়। চোর-চামারগুলো সব পার্টি করছে। পুরো পার্টি দুর্নীতিতে ভরে গিয়েছে। দলের নিচুতলা পর্যন্ত আরও অনেক লোক আসবে। অপেক্ষা করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।
      

  • Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    Gujarat Election: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামায়ণে কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। তবে আমাকে গালি দিতে কংগ্রেস ‘রাবণ’ শব্দটি ব্যবহার করেছে। গুজরাটের ছোট্টা উদেপুরে এক নির্বাচনী জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দিন কয়েক আগে কংগ্রেস (Congress) সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। ততক্ষণাৎ কিছু না বললেও, এদিন কংগ্রসের ওই বাক্যবাণের পাল্টা দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    মোদি উবাচ…

    এদিনের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, রামায়ণে কংগ্রেসের কোনও বিশ্বাস নেই। প্রভু রামের ওপরও বিশ্বাস নেই তাদের। বিশ্বাস নেই রামসেতুতেও। কিন্তু কংগ্রেস আমাকে গালি দিতে রাবণ শব্দটি ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, কংগ্রেস নেতাদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতা চলছে, তাঁদের কে কতটা গালি দিতে পারেন আমায়।

    গত মঙ্গলবার আহমেদাবাদের এক জনসভায় (Gujarat Election) ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে রাবণের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে। ওই জনসভায় তিনি বলেছিলেন, মোদিজি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু তিনি কাজকর্ম ভুলে বিধানসভা নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচনের প্রচারই করে চলেছেন। কতবার আপনার মুখ আমাদের দেখতে হবে? আপনার কটা রূপ? রাবণের মতো কি আপনার ১০০টি মাথা? এতদিন এর উত্তর না দিলেও, আজ, বৃহস্পতিবার দিলেন। এদিনই হচ্ছে গুজরাট বিধানসভার প্রথম দফার নির্বাচন। ভোট হচ্ছে দক্ষিণ গুজরাটের ৮৯ আসনে। এর মধ্যে রয়েছে কচ্ছ ও সৌরাষ্ট্র এলাকাও। এদিন যে আসনগুলিতে নির্বাচন হয়েছে, তার মধ্যে বিজেপির হাতে রয়েছে ৪৮টি আসনের রশি। আর ৪০ কেন্দ্রের রাশ রয়েছে কংগ্রেসের হাতে।

    আরও পড়ুন: গুজরাতসহ গোটা দেশকে ধ্বংস করেছে কংগ্রেস, প্রচার মঞ্চ থেকে নরেন্দ্র মোদি

    বুধবার বিজেপির তরফে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। তাতে কংগ্রেসের কোন কোন নেতা কিংবা নেত্রী প্রধানমন্ত্রীকে কী কী ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন, তা তুলে ধরা হয়েছে। ওই ভিডিও ছড়িয়েই বিজেপি জনতা জনর্দনের কাছে আবেদন জানিয়েছে, ভূমিপুত্র মোদিকে অপমান করার জন্য কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দিন। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) দ্বিতীয় দফার নির্বাচন হবে চলতি মাসের পাঁচ তারিখে। দু দফায় মিলিয়ে ভোট হবে বিধানসভার মোট ১৮২টি আসনে। সেই কারণে গুজরাটের একাংশে এদিন ভোট গ্রহণ পর্ব চললেও, অন্য অংশে চলছে জোর কদমে প্রচার। এদিন আহমেদাবাদে রোড শো করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। রোড শো করেন গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    Gujarat Assembly Elections: গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন আজ প্রথম দফার ভোটগ্রহণ, অ্যাডভান্টেজ কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোরকদমে চলছে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Assembly Elections)। আজ, বৃহস্পতিবার চলছে প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। এদিন ভোট হচ্ছে ৮৯ আসনে। এই আসনগুলি ছড়িয়ে রয়েছে রাজ্যের ১৯টি জেলায়। এর মধ্যে রয়েছে রাজ্যের দক্ষিণ অংশের কচ্ছ এবং সৌরাষ্ট্রও। এদিন ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে ৭৮৮ জন প্রার্থীর। ভোটের মুখে এদিন ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লেখেন, আজ গুজরাটে (Gujarat) প্রথম দফার নির্বাচন হচ্ছে। সবাইকে বলব ভোট দেওয়ার জন্য। বিশেষত যাঁরা প্রথমবার ভোট দিচ্ছেন, তাঁরা রেকর্ড সংখ্যায় ভোট দিন।

    বিজেপি…

    গুজরাটে টানা আড়াই দশক ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। এতদিন মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হত কংগ্রেস এবং বিজেপির মধ্যে। তবে এবার লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল। দিল্লির পাশাপাশি পাঞ্জাবেও সরকার গড়েছে কেজরিওয়ালের দল। রাজনৈতিক মহলের মতে, গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে তারা হয়ে উঠতে পারে এক্স ফ্যাক্টর। নির্বাচনের আগে কেজরিওয়াল দাবি করেছিলেন, গুজরাটে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে কংগ্রেস। তারা পাবে অন্তত ৯২টি আসন। এর মধ্যে আবার আটটি আসন আসবে সুরাট থেকে। যদিও আপের দাবিকে গুরুত্ব দিতে রাজি নন বিজেপি নেতৃত্ব। দিন কয়েক আগে গুজরাটে প্রচারে গিয়ে তিনি বলেছিলেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আপ আর কংগ্রেস বলে এখানে কিছুই থাকবে না।

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটের কুর্সিতে রয়েছে পদ্ম-পার্টি। আঠারোর বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) গেরুয়া শিবিরের আসন ১৩৭ থেকে কমে হয় ৯৯। তবে এবার কোমর কষে প্রচারে নামেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। নির্বাচনে ১৪০টি আসনে জয়ের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছেন অমিত শাহ। ওই নির্বাচনে কংগ্রেস জয়ী হয়েছিল ৭৭টি আসনে। তবে এবার আসরে আপের প্রার্থীরা থাকায় অ্যাডভান্টেজ বিজেপি বলেই অনুমান রাজনৈতিক মহলের।

    আরও পড়ুন: ভোটের মুখে জোর ধাক্কা গুজরাট কংগ্রেসে, ৬ মাসের কারাদণ্ডের সাজা জিগনেশ মেবানির

    গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Assembly Elections) দ্বিতীয় দফার ভোট হবে চলতি মাসেরই ৫ তারিখে। এই বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যেই এদিন হচ্ছে ৮৯ আসনে ভোট। এদিন যাঁদের ভাগ্য নির্ধারণ হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির ভূপেন্দ্র প্যাটেল এবং প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা বিজেপির হার্দিক প্যাটেলও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • HP Election: এক পদ, দাবিদার ৪, হিমাচলে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী কে?

    HP Election: এক পদ, দাবিদার ৪, হিমাচলে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ একটা। অথচ পদের দাবিদার চারজন। কিংবা তারও বেশি। তাই হিমাচল প্রদেশে বিপুল জয় পেয়েও স্বস্তিতে নেই কংগ্রেস (Congress)। সমস্যা মেটাতে শুক্রবারই বৈঠকে বসেছে হিমাচল প্রদেশ কংগ্রেস।

    মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে…

    হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর সরকার বদলায় এখানে। গত টার্মে হিমাচল প্রদেশের ক্ষমতায় ছিল বিজেপি (BJP)। তার আগের বার কংগ্রেস। সেই কংগ্রেসই এবার নির্বাচনে (HP Election) ৪০টি আসন নিয়ে ফিরে এসেছে ক্ষমতায়। তার পরেই কাকে দেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রীর পদ, তা নিয়ে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে আপাতত চারটি নাম শোনা যাচ্ছে। এই তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে যে নামটি, সেটি হল দলের রাজ্য সভাপতি প্রতিভা সিং। প্রয়াত কংগ্রেস নেতা বীরভদ্র সিংয়ের স্ত্রী তিনি। প্রতিভার ছেলে তথা বিধায়ক বিক্রমাদিত্য সিংয়ের নামও শোনা যাচ্ছে। বিজেপি শাসনে বিরোধী দলনেতা ছিলেন মুকেশ অগ্নিহোত্রী। তাই তাঁর নামও রয়েছে তালিকায়। 

    আরও পড়ুন: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসেবে উঠে আসছে প্রাক্তন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা এবার নির্বাচনী প্রচার কমিটির প্রধান সুখবিন্দর সিং সুখুর নামও। মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার কংগ্রেস নেত্রী আশা কুমারীও। যদিও তিনি হেরে গিয়েছেন। তবে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হলে ছ মাসের মধ্যে কোনও একটি আসন থেকে জিতে আসতে হবে। কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মাও মুখ্যমন্ত্রী পদের অন্যতম দাবিদার। জানা গিয়েছে, বৈঠক বসেছে সিমলায়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব দুজন পর্যবেক্ষকও পাঠিয়েছেন। এদিনই সিমলায় পৌঁছেছেন ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল ও কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা ভূপিন্দর হুডা। কংগ্রেস নেতা রাজীব শুক্ল বলেন, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন কংগ্রেস হাইকমান্ড। বিজেপির বিধায়ক ভাঙানোর চেষ্টা সফল হবে না। তিনি বলেন, কংগ্রেসের কাছে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ৩৫ জনের থেকেও পাঁচজন বেশি বিধায়ক রয়েছেন।  

    কংগ্রেস সূত্রে খবর, হিমাচলে (HP Election) ব্রাহ্মণ কিংবা ঠাকুর সম্প্রদায়ের মধ্যে থেকে কাউকে মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে। ঠাকুর হলে মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন প্রতিভা সিং কিংবা সুখবিন্দর সিং। আর ব্রাহ্মণ হলে মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন মুকেশ অগ্নিহোত্রী। সেক্ষত্রে ঠাকুর সম্প্রদায়কে তুষ্ট করতে উপমুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে বিক্রমাদিত্যকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • Manik Bhattacharya: কলেজের অনুমোদন দিতে পার্থ-মানিক নিতেন কত টাকা জানেন? কী বলল ইডি?

    Manik Bhattacharya: কলেজের অনুমোদন দিতে পার্থ-মানিক নিতেন কত টাকা জানেন? কী বলল ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএড কলেজের (BED College) অনুমোদন দিতে টাকা নিতেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা বিধায়ক তৃণমূলের (TMC) মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya)। এই তথ্য আগেই প্রকাশ্যে এনেছে ইডি। এবার কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থা প্রকাশ্যে নিয়ে এল আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। ইডির দাবি, কেবল মানিক নন, কলেজগুলিকে অনুমোদন পাইয়ে দিতে টাকা নিতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ও। নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জেরা করেই এই তথ্য হাতে পেয়েছে বলে দাবি ইডির।

    ইডি-র চার্জশিট…

    মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের বয়ানকে অস্ত্র করেই আদালতে চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। তাতে বলা হয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি হওয়ার পাশাপাশি ২০১১ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত এনসিটিই-র সদস্য ছিলেন মানিক। বিএড, ডিএলএড বা প্রাইমারি টিটার ট্রেনিং কলেজের চূড়ন্ত অনুমোদন পেতে হলে এনসিটিই-র অনুমোদন প্রয়োজন। চার্জশিটে পেশ করা তথ্যে দাবি করা হয়েছে, মানিক এই কাউন্সিলের সদস্যপদে থাকার সুবিধা কাজে লাগিয়ে রাজ্যে এই ধরনের বহু প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন পাইয়ে দিয়েছেন টাকার বিনিময়ে। সেই টাকার পরিমাণ নেহাত কম নয়। অনুমোদন পাইয়ে দিতে পার্থ নিতেন ৬ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। আর মানিক নিতেন ২ থেকে ৫ লক্ষ টাকা।

    ইডি জানিয়েছে, বিএড ও ডিএলএড কলেজগুলির কাছ থেকে মোটা টাকা উৎকোচ নিতেন মানিক (Manik Bhattacharya) ও পার্থ। সব মিলিয়ে এর মোট পরিমাণ ২০ কোটি টাকা বলে আগেই জানিয়েছে ইডি। তদন্তকারীদের জেরায় তাপস জানিয়েছেন, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে ৩২৫ জন প্রার্থীকে পাশ করিয়ে দেওয়া ও চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়ার জন্য ‘ঘোষবাবু’ নামে পার্থ ও মানিকের কোনও এক প্রতিনিধিকে ৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছিল। প্রাইমারি টেটের যেসব প্রার্থী ওই টাকা দিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই এখন শিক্ষকতা করছেন। 

    আরও পড়ুন: “তাসের ঘরের মত ভেঙে পড়বে তৃণমূল সরকার”, বললেন নিশীথ প্রামাণিক

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বুধবার কলকাতার পিএমএলএ আদালতে মানিক (Manik Bhattacharya), তাঁর ছেলে সৌভিক ও মানিকের স্ত্রীর বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। চার্জশিটে নথিভুক্ত হয়েছে মানিকের স্ত্রী শতরূপা ভট্টাচার্যের বয়ানও। ওই চার্জশিটে উঠে এসেছে কলকাতায় থাকা মানিকের কয়েকজন আত্মীয়ের বয়ানও। তাঁদের দাবি, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সাদা কাগজে এবং কিছু ব্যাঙ্কের নথিপত্রে সই করিয়ে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কার নামে কী ধরনের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, সে বিষয়ে কখনওই কিছু জানানো হয়নি তাঁদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা। ঠিক একদিন আগে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন (CM Pinarayi Vijayan) স্বয়ং। তার পরেই কাটে জট। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায় (Fishermen Community) অবস্থান তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করে। ফলে এবার আর কেরলের (Vizhinjam) বন্দর তৈরিতে কোনও বাধা রইল না। ভিজহিনজামে এই সামুদ্রিক বন্দরটি তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দর হচ্ছে কেরলের দক্ষিণে। মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন বলেন, উপকূল অঞ্চলের বাসিন্দাদের পুনর্বাসন ও তাঁদের জীবিকার নিরাপত্তার দিকটি সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকবে।

    ভিজহিনজামে বন্দর…

    কেরলের ভিজহিনজামে বন্দর তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দরটি হলে এলাকার পাশাপাশি ব্যাপক উন্নতি হবে রাজ্যের। এই বন্দর তৈরিতেই বাধা দিচ্ছিল ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায়। বন্দর তৈরির প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন তাঁরা। অবস্থান বিক্ষোভ প্রদর্শন চলে ১৩৮ দিন ধরে। জট কাটাতে একাধিকবার হয়েছে বৈঠক। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। শেষমেশ জট কাটল বুধবার। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চের তরফে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা সরকারের সঙ্গে সব ব্যাপারে একমত নয়। তবে বৃহত্তর স্বার্থে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    এদিকে, এদিনই বিধানসভায় এনিয়ে বিবৃতি দেয় সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেরলের পরিকাঠামো উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এই জাতীয় প্রকল্প মানবিক এবং গ্রহণযোগ্য পথেই রূপায়ন করতে হবে। তিনি জানান, আন্দোলনকারীরা সাতটি দাবি জানিয়েছিলেন। তার মধ্যে পাঁচটি মেনে নিয়েছে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভিজহিনজামে বন্দর (Vizhinjam) তৈরি করতে গিয়ে মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। আগামী দেড় বছরের মধ্যেই তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। যাঁরা ভাড়া ঘরে থাকছেন, তাঁদের মাসে সাড়ে ৫ হাজার টাকা করে ভাড়া বাবদ দেওয়া হবে। অগ্রিম দেওয়া হবে দু মাসের। মৎস্যজীবীরা যাতে তাঁদের জাল এবং মাছ ধরার অন্যান্য সরঞ্জাম রাখতে পারেন, সেজন্য তাঁদের পর্যাপ্ত জায়গাও দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী এও জানান, মৎস্যজীবীরা বতর্মানে যে কেরোসিন চালিত বোট ব্যবহার করেন, তাকে ডিজেল এবং পেট্রোল চালিত বোটে পরিবর্তন করা হবে। এজন্য মৎস্যজীবীদের এককালীন ভর্তুকিও দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share