Tag: Bengali news

Bengali news

  • Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    Nirmala Sitharaman: ‘বড় মাছদের জালে তুলুন’, মাদক পাচার রুখতে দাওয়াই নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় মাছদের জালে তুলুন। রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের অনুষ্ঠানে গোয়েন্দা কর্তাদের একথা বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ (Nirmala Sitharaman)। আজ, মঙ্গলবার ওই অনুষ্ঠান হয়। এদিনের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, বিরাট পরিমাণে কোকেন আসছে দেশে। তিনি বলেন, আমার প্রশ্ন, এর অর্থ কি ভারতের (India) মধ্যে দিয়ে এখন আর চোরাচালান হচ্ছে না? ভারতেই কেবল কোকেন সেবন বেড়েছে?

    নির্মলা উবাচ…

    এদিন মন্ত্রী রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের বলেন, আন্তর্জাতিক রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ান যাতে করে  এই মাদক পাচারের (Drug Trafficking) নেপথ্যে কারা রয়েছে সেই বড় চাঁইদের নাগাল পাওয়া যায়। তিনি বলেন, মাদক পাচারকারী, যারা বিক্রি করছে, তাদের ধরছেন। কিন্তু পর্দার পিছনে থাকা বড় মাছদের ধরতে পারছেন কি?

    কেবল মাদকই পাচার হচ্ছে না, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে সোনাও পাচার হচ্ছে। মাদক, সোনা পাচার রুখতে রাজস্ব গোয়েন্দাদের সক্রিয় হতে বলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, প্রতি বছর ৮০০ কেজি করে সোনা ধরা পড়ছে। সাধারণত বলা হয়, আমদানি শুল্ক বাড়লে সোনা পাচার বাড়ে। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে আদৌ সম্পর্ক রয়েছে কিনা, নাকি সোনা পাচার নিজস্ব নিয়মে চলছে, তা দেখা দরকার।

    প্রসঙ্গত, রাজস্ব গোয়েন্দা দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৪০৫ কোটি টাকার সোনা আটক করা হয়েছে। পশ্চিম এশিয়া থেকে এখন সোনা আসছে মায়ানমার থেকে, মণিপুর দিয়ে। জানা গিয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ৩ হাজার ৪৬৩ কেজি হেরোইনও বাজেয়াপ্ত হয়েছিল। সোনা বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ৮৩৩ কেজি। আর কোকেন উদ্ধার হয়েছিল ৩২১ কেজি।

    আরও পড়ুন: ‘দাতব্য স্বাগত, তবে দানের উদ্দেশ্য অবশ্যই ধর্মান্তকরণ নয়, সাফ জানাল সুপ্রিম কোর্ট

    কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman) বলেন, অপরাধ চক্র দ্রুত বদলাচ্ছে। তারা সোনা, মাদক পাচারের নতুন নতুন পন্থা বের করছে। তিনি বলেন, আপনারা ছোট ছোট ব্যবসায়ী, পাচারকারীদের ধরছেন। তাঁর প্রশ্ন, এটাই কী যথেষ্ট? সীতারামণ বলেন, মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে হলে এটা যথেষ্ট নয়। এজন্য প্রয়োজন পাচারের নেপথ্যে যেসব বড় বড় চাই রয়েছে, তাদের ধরা। তিনি বলেন, যতক্ষণ না আপনারা কয়েকটা বড় মাথাকে ধরতে পারছেন, ততক্ষণ মানুষের মনে প্রশ্নটা থেকেই যাবে, কারা করাচ্ছে এসব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GST Collection: নভেম্বরেও বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    GST Collection: নভেম্বরেও বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর নভেম্বর মাসে বাড়ল জিএসটি সংগ্রহের (GST Collection) পরিমাণ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রকের তরফে শেয়ার করা হয় ডেটা (Data)। তাতেই দেখা গিয়েছে, জিএসটি (GST) সংগ্রহের পরিমাণ ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। জানা গিয়েছে, গত বছর নভেম্বর মাসে যে পরিমাণ জিএসটি আদায় হয়েছে, এবার তার ১১ শতাংশ বেশি। এটি হল নবম মাস যখন জিএসটি সংগ্রহের পরিমাণ ছাড়াল ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকার গণ্ডী।

    গ্রস জিএসটি…

    অর্থমন্ত্রকের তরফে শেয়ার করা হয় ডেটা থেকে এও জানা গিয়েছে, চলতি বছরের নভেম্বরে গ্রস জিএসটি রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে সিজিএসটি রয়েছে ২৫ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এসজিএসটি রয়েছে ৩২ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা, আইজিএসটি রয়েছে ৭৭ হাজার ১০৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রকের ওই বিবৃতিতে থেকে জানা গিয়েছে, সরকার সিজিএসটিতে ৩৩ হাজার ৯৯৭ কোটি এবং এসজিএসটিতে ২৮ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা সেটেলড করেছে।

    আরও পড়ুন: বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকেন? দিতে হতে পারে জিএসটি, জেনে নিন নিয়ম

    নভেম্বরে কেন্দ্র ও রাজ্যের রেগুলার সেটেলমেন্ট সিজিএসটির (GST Collection) জন্য ৫৯ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা। এসজিএসটির পরিমাণ ৬১ হাজার ১৮৯ কোটি টাকা। এই মাসেই কেন্দ্র রাজ্যগুলিকে জিএসটি ক্ষতিপূরণ বাবদ দিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকা। চলতি মাসে পণ্য আমদানি বাবদ রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বেড়েছে ২০ শতাংশ। ডোমেস্টিক ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ ৮ শতাংশ বেশি। জানা গিয়েছে, জিএসটি (GST) কাউন্সিলের ৪৮তম বৈঠকটি হবে ১৭ ডিসেম্বর। বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ। 

    আরও পড়ুন: চাল, ডাল, আটা, গম খোলা কিনলে বাড়তি জিএসটি লাগু হবে না! ট্যুইট করে ব্যাখ্যা অর্থমন্ত্রীর 

    প্রসঙ্গত, জুলাই মাসেও ভারতের জিএসটি সংগ্রহের (GST Collection) পরিমাণ ১.৪০ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল। পণ্য এবং পরিষেবা করের কারণে ভারতের রাজকোষে মোট ১.৪৯ লক্ষ কোটি টাকা এসেছে গতমাসে। এই নিয়ে টানা পঞ্চম মাসে বৃদ্ধি অব্যহত। আগের বছরের জুলাই মাস থেকে এ বছরের জুলাই মাসে ২৮% বৃদ্ধি পেয়েছে জিএসটি সংগ্রহ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে জিএসটি সংগ্রহ ছিল ১১, ৬৩৯৩ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Calcutta High Court: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার কলকাতা হাইকোর্টে খারিজ এমবিবিএসের মেধা তালিকা

    Calcutta High Court: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার কলকাতা হাইকোর্টে খারিজ এমবিবিএসের মেধা তালিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মুখ পুড়ল রাজ্যের! এবার এমবিবিএসের (MBBS) মেধা তালিকা (Merit List) খারিজের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। চলতি বছর যে মেধা তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সেই তালিকাই বাতিল করে ফের নয়া তালিকা প্রকাশের নির্দেশ আদালতের। দুঃস্থ শ্রেণির জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণের নির্দেশ ছিল। সেই নির্দেশ কার্যকর হয়নি। সেই কারণেই কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায় সোমবার এই  মেধা তালিকা খারিজের নির্দেশ দেন। এক সপ্তাহের মধ্যে নয়া তালিকা প্রকাশের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

    মামলার কারণ…

    মামলাকারী তিস্তা দাস নিট পাশ করেছিলেন। মেধাতালিকায় তাঁর নামও ছিল। তিস্তার তরফে তাঁর আইনজীবী দাবি করেন, মেধা তালিকা প্রকাশের ক্ষেত্রে সংরক্ষণের নিয়ম মানা হয়নি। তাই তাঁর মক্কেল যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও অনেক দূরের মেডিক্যাল কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর দাবি, সংরক্ষণের নিয়ম মানা হয়নি বলেই এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ৩ হাজার ৪১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে ১০ শতাংশ দুঃস্থদের জন্য সংরক্ষিত হওয়ার কথা। কিন্তু করা হয়েছে মাত্র ২৩৪ জনকে। শতাংশের হিসেবে মাত্র ৬। তিস্তার আইনজীবী আদালতে (Calcutta High Court) জানান, সংরক্ষণের এই নিয়ম না মানায় তাঁর মক্কেল যোগ্য হয়েও অনেক দূরের কলেজে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে সওয়াল জবাব শেষ এদিন বিচারপতি ওই তালিকাই খারিজ করে দেন।

    আরও পড়ুন: ফের ধাক্কা রাজ্যের, ঝালদায় প্রশাসক বসানোর নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট

    রাজ্যসভার সাংসদ তৃণমূলের চিকিৎসক নেতা শান্তনু সেন বলেন, বিচারাধীন বিষয় নিয়ে বিতর্কিত কিছু বলব না। তবে একথা বলতে পারি, যখন আমরা পড়াশোনা করেছি, তখন হাতেগোণা কয়েকটি মেডিক্যাল কলেজ, কয়েকটি মাত্র এমবিবিএসের আসন ছিল। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ১১ বছরে যে পরিমাণ মেডিক্যাল কলেজ তৈরি করেছেন, তা দৃষ্টান্ত। প্রায় সাড়ে চার হাজার এমবিবিএস ডাক্তারি আসনও তৈরি করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীরা চিকিৎসার জগতে যাওয়া বা মেডিক্যাল নিয়ে পড়াশোনা করার অনেক সুযোগ পেয়েছেন। সুতরাং আদালতের (Calcutta High Court) সেই বিষয়টি দেখা উচিত। তিনি বলেন, কারণ একটা নির্দেশের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। কিছুদিন আগেই বালুরঘাটের সাংসদ বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ট্যুইটারে নিটের ফল নিয়ে সরব হয়েছিলেন। তাঁর অভিযোগ, শান্তনু সেনের মেয়ে সৌমিলি নিট পাশ না করেই মেডিক্যাল পড়ছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। শুক্রবার রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে (TMC) এই ভাষায়ই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন ব্যারাকপুরের চিড়িয়া মোড়ে দলীয় সভার আয়োজন করে বিজেপি। এই সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন সুকান্তই। শাসক দলের পাশাপাশি এদিন পুলিশকেও হুঁশিয়ারি দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কটাক্ষ করেছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকেও।

    খেলা হবে…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘খেলা হবে’ শব্দবন্ধের ব্যাপক প্রয়োগ করে তৃণমূল। দলের তরফে এনিয়ে গানও শোনানো হয় বিভিন্ন জনসভায়। তারস্বরে বাজানো সেই গানের চোটে ঘুম উড়ে যায় রাজ্যবাসীর। তৃণমূলের সেই অস্ত্রকেই এবার হাতিয়ার করলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। এদিনের সভায় তৃণমূলকে নিশানা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আপনারা এক পক্ষকে মারছেন। ভাবছেন বিজেপি কর্মীদের হাত-পা নেই। ঝান্ডার গায়ে ডান্ডা নেই। এটা ভাবলে ভুল করছেন। এর পরেই তিনি বলেন, খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। দু পক্ষেরই হবে। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আমরা তো ডাকছি, আপনারা দিল্লিতে আসুন। হাডুডু খেলি! কিন্তু কেউ যেতে চাইছে না। ভাইপো বলছে যাব না। পিসিও বলছে যাব না। সুকান্ত বলেন, কিন্তু কেন যাবে না, সেটাই তো বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    এদিনের সভায় অনুব্রত অনুষঙ্গও টানেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, এক সময় চড়াম চড়াম, গুড় বাতাসা খাওয়ানোর কথা বলত, সেই কেষ্টও দিল্লি যেতে চাইছে না। দিল্লিতে গেলে ভাল গুড় বাতাসা, লাড্ডু খাওয়াব। তা সত্ত্বেও দিল্লির লাড্ডু খেতে চাইছে না। এর পরেই সুকান্ত বলেন, তাই সাবধান করছি!গণতন্ত্রকে গণতন্ত্রের মতো চলতে দিন। বিজেপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তার মানে এই নয় যে বিজেপি দুর্বল। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেতাদের ঠান্ডা করতে জানে বিজেপি কর্মীরা। তার ওষুধও রয়েছে বিজেপির কাছে।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ডিসেম্বর মাস পড়ে গেছে। সরকার কাঁপছে। যত বড়ই চোর হোক, পার পাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রয়েছেন, ততক্ষণ কোনও চোর চুরি করে পার পাবে না। সে যত বড় পদেই থাকুক না কেন। পুলিশের উদ্দেশে সুকান্ত বলেন, শাসক দলের তাঁবেদারি করা ছাড়ুন। আগামিদিনে লোকসভায় বিল আসবে। পুলিশের সংবিধান বিরোধী কাজ করা বন্ধ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডির (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, বেসরকারি কলেজগুলিকে ‘নো অবজেকশন’ কিংবা অনুমোদন দেওয়ার জন্যও টাকা নেওয়া হত। ইডির দাবি, কলেজ পিছু ১০ থেকে ১২ লক্ষ করে টাকা নেওয়া হত। কোনও কোনও ক্ষেত্রে টাকার অঙ্ক ছুঁয়েছে ১৫ লক্ষ পর্যন্ত।

    ইডির দাবি…

    প্রাইভেট ট্রেনিং কলেজের পর প্রাইভেট ল’ কলেজ ও ফার্মাসি কলেজ অনুমোদন দেওয়ার ক্ষেত্রেই নেওয়া হয়েছে ওই পরিমাণ টাকা। ইডির একটি সূত্রের খবর, কলেজ পিছু আসা টাকা ভাগ হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে।   ইডির আরও দাবি, অনুমোদনের ক্ষেত্রে একটি ল’ কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবেও প্রভাব খাটিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। প্রসঙ্গত, কোনও বেসরকারি ল’ কলেজ বা ফার্মাসি কলেজ খোলার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় শিক্ষা দফতরের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট। তদন্তকারীদের অনুমান, সেই বিষয়টিই মাথায় রেখে কাজ করে গিয়েছে পার্থ-মানিক জুটি। জানা গিয়েছে, যখন টাকার বিনিময়ে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দেওয়া হত, তখন তা দেওয়ার জন্য পার্থকে (Partha Chatterjee) সুপারিশ করতেন মানিক। কেবল তাই নয়, মধ্যস্থতাকারীর উপস্থিতির খোঁজও মিলেছে। ইডির দাবি, প্রসন্ন রায়ের মতো মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। তিনি মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ। সেই মধ্যস্থতাকারীকে চিহ্নিত করে তলব করা হতে পারে বলেও ইডি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই সেই সব কলেজ চিহ্নিতকরণের কাজও শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

     এদিকে, এখনও পর্যন্ত ২৫টি প্রাইভেট টিচার্স ট্রেনিং কলেজের মালিককে ডেকে বয়ান রেকর্ড করেছে ইডি। তাতে অফ লাইনে রেজিস্ট্রেশনে ঘুষের তথ্য প্রমাণ হাতে এসেছে বলেও দাবি ইডির। প্রাথমিক টেট দুর্নীতি মামলায়ও মানিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। মানিকের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ অবশ্য এই প্রথম নয়। মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, যাঁরা ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিতে চাইতেন, তাঁদের থেকে নিয়মিত টাকা নেওয়া হত। যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কলেজে নাম নথিভুক্ত করতে পারতেন না, তাঁদের অফলাইনে নাম নথিভুক্ত করার ব্যবস্থা করে দিতেন মানিক। তাপসের দাবি, এভাবে অন্তত ২০ কোটি টাকা তোলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Indian Expats: চলতি বছর প্রবাসীরা ভারতে কত ডলার পাঠাবেন জানেন?

    Indian Expats: চলতি বছর প্রবাসীরা ভারতে কত ডলার পাঠাবেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলে কিংবা মেয়ে। বিদেশে গিয়েছে চাকরি করতে। মাস গেলে রোজগার করছেন রাশি রাশি ডলার। তার একটা অংশ তাঁরা পাঠাচ্ছেন দেশে বাবা-মা কিংবা সংসারে। পৃথিবীর সব দেশেই এই চল রয়েছে। তবে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে এই প্রবাসীরা (Indian Expats) ভারতে (India) যে টাকা পাঠাবেন, তার সম্মিলিত পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি বিশ্বব্যাঙ্কের (World Bank) তরফেই এ খবর মিলেছে। শুধু তাই নয়, এ ক্ষেত্রেও পৃথিবীর অন্যান্য দেশকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে ভারত।

    বিশ্বব্যাঙ্ক…

    কারণ ভারতই সেই দেশ, যে দেশের প্রবাসীরা তাঁদের দেশে পাঠিয়েছেন সব চেয়ে বেশি ডলার। বুধবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাঙ্ক। তাতে বলা হয়েছে, গত বছরের চেয়ে ২০২২ সালে এই বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ বেশি। যার জেরেই প্রবাসীদের মাধ্যমে চলতি বছরে দেশে ঢুকেছে ১০০ বিলিয়ন ডলার। কেবল ভারতে এত ডলার ঢুকলেও, তা অন্যান্য কয়েকটি দেশের তুলনায় ঢের বেশি। বিশ্বব্যাঙ্কের ওই রিপোর্টেই জানা গিয়েছে, চলতি বছর সাউথ এশিয়ান দেশগুলিতে পাঠানো মার্কিন ডলারের পরিমাণ ১৬৩ বিলিয়ন। বিশ্বব্যাঙ্কের বক্তব্য, এই প্রথম কোনও একটি দেশ এককভাবে প্রবাসীদের মাধ্যমে এক বছরে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঘরে তুলবে। বিশ্বব্যাঙ্কের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, ভারতে বৃদ্ধির হার ১২ শতাংশ হলেও, নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশগুলিতে এই বৃদ্ধির হার মাত্র ৫ শতাংশ। প্রবাসীরা (Indian Expats) যে ডলার দেশে পাঠান, তা উন্নত করে ওই পরিবারের অর্থনীতিকে।

    আরও পড়ুন: ‘‘পুরো হযবরল…’’, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    বস্তুত, দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষের কাছে এই আয়ের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আয়ের ফলে তাঁদের সংসারে দূর হয় দারিদ্র, খাবারে বৃদ্ধি পায় পুষ্টির মান। শুধু তাই নয়, এই আয়ের ফলে খাবারে পুষ্টির মান বাড়ায় জন্মের সময় শিশুর ওজনও বাড়ে। শিশুদের স্কুলে যাওয়ার প্রবণতাও বাড়ে। কারণ এ দেশে অর্থাভাবে স্কুলছুটের হার ক্রমবর্ধমান। আয় বৃদ্ধির কারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে, একদিকে যেমন তাঁদের মজুরি বেড়েছে, তেমনি অন্যদিকে আমেরিকায় বেড়েছে লেবার মার্কেটও। কেবল আমেরিকা নয়, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়ামের মতো ইউরোপিয়ান দেশগুলিতেও বেড়েছে লেবার মার্কেট। গলফ কো-অপারেশন কাউন্সিলের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিতে মুদ্রাস্ফীতিও অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। সব মিলিয়েই বেড়েছে দেশে ডলার পাঠানোর হার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    PM Modi: ‘ভূপেন্দ্র যাতে রেকর্ড ভাঙতে পারে, তাই কঠোর পরিশ্রম করেছিল নরেন্দ্র’, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমি বলেছিলাম ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবেন। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। কথাগুলি যিনি বললেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বৃহস্পতিবার দিল্লির দলীয় কার্যালয়ে গুজরাট নির্বাচনে (Gujarat Assembly Elections) বিজেপির (BJP) বিপুল জয় সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

    রেকর্ড জয়…

    অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে এবার ফের গুজরাটের ক্ষমতায় ফিরেছে বিজেপি। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছেন বিরোধীরা। মোদি-অমিত শাহের রাজ্যে পঞ্চাশ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়েছে পদ্ম শিবির। এ রাজ্যের বিধানসভার আসন সংখ্যা ১৮২। তার মধ্যে ১৫৬টিতেই জয়ী হয়েছেন পদ্ম প্রার্থীরা। যা রেকর্ড। গুজরাটে দলের এই ফলের কৃতিত্ব যাঁকে দিয়েছে বিজেপি, তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বরাজ্যে টানা প্রচার করে গিয়েছেন তিনি। যার ফলও ফলেছে হাতেনাতে। মোদিময় হয়ে উঠেছে গুজরাট। গুজরাটে দলের জয়ে উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং। তাই স্বীকার করে নিলেন নিজের পরিশ্রমের কথাও।

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, গুজরাটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর সময়ই আমি বলেছিলাম নরেন্দ্র মোদির ২০০২ সালের রেকর্ড ভাঙতে হবে। আমি বলেছিলাম, ভূপেন্দ্রই নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙবে। আর তার জন্য নরেন্দ্র মন-প্রাণ দিয়ে নিরন্তর পরিশ্রম করবে। আজ বলতে পারি, ভূপেন্দ্র নরেন্দ্রর রেকর্ড ভাঙতে পেরেছে। গুজরাটে বিজেপির এই বিপুল সাফল্যের জন্য জনগণকেও ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের (বিজেপি) ওপরে যে বিশ্বাস ও ভরসা রেখেছেন, তাতে আমি আপ্লুত।

    আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক জয়ের পর গুজরাটের ‘জনশক্তি’-কে প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর, ট্যুইটে কী লিখলেন মোদি?

    গুজরাটের বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেলেরও ভূয়সী প্রশংসা করেন মোদি। বলেন, আজ, ভূপেন্দ্র ভাই প্যাটেল নিজের আসনে দু লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছে। চমৎকার ফল এটা। একটি বিধানসভা আসনে দু লক্ষের বেশি ভোটে জয়ী হওয়া অনেক বড় বিষয়। তিনি (PM Modi) বলেন, অনেক লোকসভা কেন্দ্রেও এত ব্যবধানে জয় পান না প্রার্থীরা। এদিন বিরোধীদেরও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপ এবং কংগ্রেসকে নিশানা করে তিনি বলেন, আজকের রাজনৈতিক দলগুলি মানুষের মধ্যে বিভাজন করে। কিন্তু একটা বিষয় হল, আমাদের মাতৃভূমিকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। তিনি বলেন, একমাত্র বিজেপিই মাতৃভূমির স্বার্থে কাজ করে। তাই আজ ভারতের সিংহভাগ মানুষের প্রথম পছন্দ বিজেপিই।

     

     

     

  • Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন গুজরাটের মানুষ। বৃহস্পতিবারের বারবেলায় এই ভাষায়ই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিকে (AAP) আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) মোট আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পেয়েছে ১৫০টিরও বেশি আসন। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে আপ, কংগ্রেস (Congress)। 

    গুজরাট জয় যে…

    বিজেপির গুজরাট জয় যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা এদিন বেলা গড়াতেই বুঝে যান পদ্ম নেতারা। পরে এনিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গুজরাটবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পরপর ট্যুইট করেন তিনি। ট্যুইটারে শাহ লিখেছেন, নরেন্দ্র মোদিজির বিজেপি গুজরাট অভূতপূর্ব জনাদেশ পেয়েছে। যা উন্নয়ন ও জনকল্যাণের মাধ্যমেই পেয়েছে। আর যারা তুষ্টির রাজনীতি করে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্য একটি ট্যুইটে শাহ লিখেছেন, এই বিপুল জয় থেকে স্পষ্ট যে, মহিলা, যুব, কৃষক সহ সকলের মনে রয়েছে বিজেপি। গুজরাট সব সময় ইতিহাস তৈরি করে। গত দু দশক ধরে মোদিজির নেতৃত্বে বিজেপি গুজরাটে উন্নয়নের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গুজরাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করেছে এবং জয়ের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এটা নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন মডেলের উপর বিশ্বাসের জয়।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election) হয় ডিসেম্বরে, দু দফায়। ফল প্রকাশ হয় বৃহস্পতিবার। এদিন সকালে গণনার শুরু থেকেই এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি। দ্বিতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শুরুতেই ১৫০রও বেশি আসন চলে যায় গেরুয়া ঝুলিতে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা যায়, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস। আর মাত্র ৫টি আসন পেয়ছে কেজরিওয়ালের দল।

    বিজেপির জয়ের খবরে খুশির হাওয়া পদ্ম শিবিরে। গুজরাটে প্রতিষ্ঠান বিরোধী নয়, প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে বলে মনে করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, গুজরাটে প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে। আমরা গুজরাটে নয়া রেকর্ড সৃষ্টি করেছি। রাজ্যবাসীর প্রচুর বিশ্বাস রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর। তাই এই ফল।  

    প্রসঙ্গত, এবার ত্রিমুখী লড়াই হয়েছে গুজরাটে (Gujarat Election)। বিজেপি এবং কংগ্রেস ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল আপ। বুধেই দিল্লি পুরভোটে জয় পেয়েছে আপ। বৃহস্পতিবার তারাই গুজরাটে উড়ে গিয়েছে গেরুয়া ঝড়ে। তাই আপকেই নিশানা করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শর্ত-নিষেধাজ্ঞাই সার! এখনও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awas Yojana) বদলে বাংলা আবাস যোজনা (Bangla Awas Yojana) নাম ব্যবহার করে চলেছে রাজ্য। সম্প্রতি আবাস প্লাস (প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের পরবর্তী সংযোজন) প্রকল্পের উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির টাকা দেওয়া শুরু হবে। কেন্দ্রের নির্দেশ, টাকা পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে বাড়ি তৈরির কাজ শেষ করতে হবে। কেন্দ্রের এই প্রকল্পের নামই আমূল বদলে দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রকল্পের নাম হয়েছে বাংলা প্লাস প্রকল্প। এরই প্রতিবাদে সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ পোস্ট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। উগরে দিয়েছেন ক্ষোভ।

    আবাস প্লাস প্রকল্প…

    আবাস প্লাস প্রকল্পের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির পোস্টার তুলে ধরেছেন শুভেন্দু। নীচে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রীও বাদ, বাংলাও বাদ!!! কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ছবি জ্বলজ্বল করছে। তিনি লিখেছেন, পোস্টারটি শাসক দলের নিযুক্ত একটি কর্পোরেট সংস্থার মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে…

    এরপর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা পোস্টে লিখেছেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত সারা দেশে এই প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৯৫ লক্ষ বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। উক্ত প্রকল্পের অধীন রাজ্য সরকারকে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অনুমোদন করা হয়নি। কারণ এই প্রকল্পের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগ ও অসন্তোষজনক তথ্য জমা পড়ে এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্পের নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করা হয়।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এত এফআইআর দায়ের হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি…

    শুভেন্দু এও উল্লেখ করেছেন, বেশ কয়েকটি নিয়ম বা শর্ত মেনে চলতে হবে রাজ্য সরকারকে। সেই শর্তের একেবারে এক নম্বরেই লেখা হয়েছে… প্রকল্পের আসল নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) ও লোগো জনগণকে অবগত করানোর জন্য প্রকল্পের তথ্য সহ সাইনবোর্ড প্রদর্শন করতে হবে। কেন্দ্রীয় গাইডলাইন অনুসারে এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতে তা লাগাতে হবে। অন্য কোনও নাম লোগো বা ব্র্যান্ডিং এই সকল বাড়িতে লাগানো যাবে না। একেবারে সরাসরি নিয়মের কথা উল্লেখ করে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। পোস্টের শেষে তিনি লিখেছেন, কোনও বেচাল দেখলে ইমেল করুন এখানে…

    Min-mopr@gov.in

    officeministerahdf@gmail.com

    এর সঙ্গে নিজের ইমেল আইডি adhikarisuvenduwb1@gmail.com উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    এদিকে, আবাস যোজনার কাজ করতে রাজি নন আইসিডিএস কর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৮-র তালিকা যাচাইয়ের কাজ করতে গিয়ে হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁদের। এরই প্রতিবাদে মুর্শিদাবাদ জিয়াগঞ্জ ব্লকের বিডিও অফিস ও আইসিডিএস অফিসে ডেপুটেশন জমা দিয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে বুধবার। এদিনই রাজ্যের বকেয়া টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ফোন করে দ্রুত টাকা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে, এরই মধ্যে ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। অধিবেশন চলায় দিল্লিতে রয়েছেন সুকান্তও। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন সুকান্ত। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, মনরেগার প্রকৃত শ্রমিকরা টাকা পান, এটা তাঁদের কাম্য। তবে কোনওভাবেই সেই টাকা যেন তৃণমূল নেতাদের পকেটে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

    টাকা বন্ধের কারণ…

    খরচের হিসেব না দেওয়ায় রাজ্যকে একশো দিনের কাজের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। যার জেরে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মমতা সরকার। টাকার অভাবে গ্রামাঞ্চলে মুখ থুবড়ে পড়ে একশো দিনের কাজ প্রকল্প। অথচ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। চাপে পড়ে যায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, হিসাব না মেটালে টাকা দেওয়া হবে না। টাকা চেয়ে কেন্দ্রের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেও কাজ হয়নি। উল্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্রের টাকার ধার ধারেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    একশো দিনের প্রকল্পে টাকা না পেয়ে এতদিন কেন্দ্রকে নিশানা করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টাকা পাওয়ার খবর পেয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, আর্থিক বছর দু মাস বাকি থাকতে টাকা দিলে, সেটা কোনও কাজে আসে না। বলবে, আমরা টাকা দিয়েছি, ওরা কাজ করতে পারেনি। তাঁর প্রশ্ন, কীভাবে হবে? বরাত দিতে সময় লাগে না? কাজ তৈরি করতে সময় লাগে না? মমতা বলেন, সঠিক সময়ে টাকা দেওয়া দরকার। এটা তো এক ধরনের চালাকি! আর্থিক বছরের শেষে কিছু দিয়ে দাও। যেন ভিক্ষা দিচ্ছে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share