Tag: Bengali news

Bengali news

  • HuT Operatives: বাংলায় ঢুকেছে বাংলাদেশের দুই ‘হুত’ জঙ্গি, গড়ছে স্লিপার সেল, মডিউল! সতর্কবার্তা গোয়েন্দাদের

    HuT Operatives: বাংলায় ঢুকেছে বাংলাদেশের দুই ‘হুত’ জঙ্গি, গড়ছে স্লিপার সেল, মডিউল! সতর্কবার্তা গোয়েন্দাদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৈধ ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে এ রাজ্যে চলে এসেছে নিষিদ্ধ ইসলামী জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরীর (হুত) দুই সন্ত্রাসবাদী (HuT Operatives)। একজন সাব্বির আমির, অন্যজন রিদওয়ান মানুফ। গত ৩০ মে তারা ঢুকে পড়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্যে। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, এই দুই হুত জঙ্গি এ রাজ্যে ঢুকে নিয়োগ করছে (Bangladeshi Islamists) ছাত্র ও তরুণদের।

    জঙ্গি মডিউল

    এর পাশাপাশি তারা পশ্চিমবঙ্গ ও পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলিতে প্রতিষ্ঠা করছে জঙ্গি মডিউল। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি এই মর্মে সতর্কতা জারি করেছে। গত কয়েক মাসে তারা পশ্চিমবঙ্গের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির ছোট ছোট ছাত্র সমাবেশে বক্তৃতাও দিয়েছে। নিয়োগের চেষ্টা করেছে তরুণদের। ওই দুই হুত জঙ্গিকে খুঁজে বের করতে পশ্চিমবঙ্গ, অসম, বিহার, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশা পুলিশের পাশাপাশি রাজ্য গোয়েন্দা সংস্থা্গুলিকে নির্দেশ দিয়েছে ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো। আইবির এক প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “তারা কীভাবে ভিসা পেল, তা উদ্বেগজনক। এর মানে হয় তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড ঠিকঠাক পরীক্ষা করা হয়নি, নতুবা বাংলাদেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলি তাদের বিষয়ে যথাযথ তথ্য দেয়নি।”

    হুত-এর ব্যাকগ্রাউন্ড

    হুত একটি বৈশ্বিক জঙ্গি সংগঠন। ১৯৫৩ সালে জেরুজালেমে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর লক্ষ্য ছিল সমস্ত মুসলিম জাতিকে এক খিলাফতের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করা। ২০০০ সালে এটি বাংলাদেশে কাজকর্ম শুরু করে। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার সরকার একে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। তার পরেও গোপনে জঙ্গি কার্যকলাপ চালিয়ে যেতে থাকে হুত। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, “এই দুই হুত জঙ্গি হয়তো এ বছরের মে মাসে স্থলবন্দর দিয়ে পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশ করেছে। তখন হুত ভারতে নিষিদ্ধ ছিল না বলে তাদের এ দেশে ঢোকাটা সহজ হয়েছিল।” ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ১০ অক্টোবর হুতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এর আগে মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গানা ও তামিলনাড়ু থেকে কয়েকজন হুত জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

    হুত অনেক বেশি বিপজ্জনক

    অন্যান্য ইসলামপন্থী জঙ্গি সংগঠনগুলির তুলনায় হুত অনেক বেশি বিপজ্জনক। শিক্ষিত মুসলিম মহলে এর প্রভাব বিস্তর। ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মতে, হুত ভারতে তাদের শাখা পরিচালনা করছে তাদের বাংলাদেশ শাখার কৌশলের মতোই। বাংলাদেশে হুত শিক্ষিত যুবকদের মধ্যে অসন্তোষ, বেকারত্ব, রাজনৈতিক দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং রাষ্ট্রের দমনমূলক নীতিকে কাজে লাগিয়ে প্রভাব বিস্তার করেছে। যার জেরে অক্টোবর মাসে ঢাকার কিছু নামী স্কুলের ছাত্ররা কালো আইএস পতাকা হাতে খিলাফত প্রতিষ্ঠার দাবিতে মিছিল করেছিল।

    ভারতে ঘাঁটি গাড়ার কৌশল

    হুত (HuT Operatives) ভারতের কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষিত শ্রেণিকে লক্ষ্য করে এ দেশে ঘাঁটি গাড়ার যে কৌশল নিয়েছে, তা (Bangladeshi Islamists) ভারতের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে গুরুতর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। সেই কারণেই ওই দুই হুত জঙ্গির নাগাল পেতে পশ্চিমবঙ্গ ও তার পড়শি রাজ্যগুলিতে তল্লাশি চালাচ্ছেন আইবির আধিকারিকরা। এক আধিকারিক বলেন, “আমাদের কাছে রিপোর্ট আছে, এই দুই জঙ্গি শুধুমাত্র বাংলার কিছু জায়গায় ইসলাম নিয়ে সভা এবং সেমিনারের আয়োজন করেনি, কিছু কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের উগ্রপন্থী করে তোলার চেষ্টাও করেছে। হুত বাংলার বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোর শিক্ষিত মানুষ ও ছাত্রদের টার্গেট করছে।

    সভা ও সেমিনার

    এই দুই হুত জঙ্গি পরিচালিত সভা ও সেমিনারগুলোর মূল বিষয় ছিল প্যালেস্তাইন ও ভারতে মুসলমানদের অবস্থা। তিনি বলেন, “এই সেমিনার ও সভার মাধ্যমে, তারা মুসলিম কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের, পেশাজীবীদের এবং শিক্ষিত সমাজের মগজধোলাই করার চেষ্টা করছে। তাদের উগ্রপন্থী করে তোলার পাশাপাশি সরাসরি হুতে যুক্ত করা অথবা ভবিষ্যতে সংগঠনকে সহায়তা করার জন্য সহানুভূতিশীল করে তোলার চেষ্টা করছে। আমরা সন্দেহ করছি যে, তারা কিছু ছাত্রকে উগ্রপন্থী করতে পেরেছে। বাংলায় ও বিহারে প্রায় ছটি হুত মডিউল গড়ে তুলেছে।”

    কী বলছেন আইবির আধিকারিক

    জানা গিয়েছে, হুত-এর এই জঙ্গি রাষ্ট্রীয় ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজর এড়িয়ে যেতে পেরেছিল কারণ তারা নিজেদের ইসলামি পণ্ডিত হিসেবে পরিচয় দিয়েছিল। আইবির ওই আধিকারিক বলেন, “বাংলায় তাদের পৃষ্ঠপোষকেরা তাদের ইসলামি পণ্ডিত হিসেবে পরিচয় দিয়েছে। তারা খুবই কৌশলীভাবে কাজ করেছে। তারা আগ্রাসী বক্তৃতা দেয় না। খুব নরম ভাষায় ইসলাম বিপদের মুখে আছে এবং ভারতে মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে এই বিষয়টি শ্রোতাদের মাথায় ঢোকানোর চেষ্টা করে (Bangladeshi Islamists)। তারা শ্রোতাদের মধ্যে কারা তাদের বিদ্বেষমূলক এবং ‘ভিক্টিমহুডে’র বয়ান গ্রহণ করছে সেদিকে নজর রাখে। এরপর তারা ওই ব্যক্তিদের টার্গেট করে, জিহাদি মতাদর্শে পরিচিত করায় এবং শেষমেশ তাদের সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত করে।”

    এই দুই হুত (HuT Operatives) জঙ্গি যারা সংগঠনের কৌশল এবং নিয়োগ বিভাগে কাজ করে, তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা ও অসমের মুসলিম ছাত্রদের প্রোফাইল অনুসন্ধান করছে। যারা সামান্য ইসলামি ঝোঁকও দেখায়, তাদের সঙ্গেই যোগাযোগ করে অনলাইনে উগ্রপন্থী করার চেষ্টা করছে তারা। আইবির ওই কর্তা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ এমন একটি ঘটনার সূত্র ধরে এই দুই হুত কর্মীর উপস্থিতি আবিষ্কার করেছে।” প্রসঙ্গত, এই হুত-ই বাংলাদেশে হিন্দু ও ধর্মনিরপেক্ষ মুসলমানদের টার্গেট করছে এবং তাদের হত্যাও করছে।

    আরও পড়ুন: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    হুত-এর প্রধান ডেরা

    জানা গিয়েছে, ঢাকার প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি হুটির একটি প্রধান কেন্দ্র। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছাত্র এবং শিক্ষক, এমনকি একজন প্রাক্তন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরও সরাসরি এই জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বাংলায় এই দুই হুত জঙ্গির উপস্থিতির জেরে ভারতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজর ফের পড়েছে বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠনগুলির দিকে। বাংলাদেশে ডামাডোলের বাজারে এই সংগঠনগুলির চাঁইরা সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকে প্রভাব বিস্তার করছে। গড়ে তুলছে মডিউল ও স্লিপার সেল।

    আইবির ওই আধিকারিক বলেন, “হুত (HuT Operatives) জেএমবি বা এবিটির চেয়েও ঢের বেশি বিপজ্জনক একটি জঙ্গি সংগঠন। কারণ এর নেতৃত্ব ও সদস্যরা সবাই শিক্ষিত ও বুদ্ধিমান। কীভাবে আড়ালে থেকে কাজ করতে হয়, তা তারা ভালোই জানে। শিক্ষিত ও পেশাজীবী হওয়ায় তারা সাধারণত আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর নজরে আসে না।” প্রসঙ্গত, হুতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান, রাশিয়া, চিন, জার্মানি, ব্রিটেন, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং বেশ কিছু আরব দেশ।

    তোষণের রাজনীতির বিপদ

    বিরোধীদের অভিযোগ, তোষণের রাজনীতি করতে গিয়ে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ভোটারদের তোল্লাই দিচ্ছে বাংলার তৃণমূল সরকার। ‘উদারীকরণে’র সেই আবহে নানা ছলে এ রাজ্যে ঢুকে পড়ছে জঙ্গিরা (HuT Operatives)। বিভিন্নভাবে (Bangladeshi Islamists) যার মাশুল গুণতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Chikungunya: শীতের মধ্যেও কলকাতায় বাড়ছে চিকুনগুনিয়া, রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গিও

    Chikungunya: শীতের মধ্যেও কলকাতায় বাড়ছে চিকুনগুনিয়া, রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাঁকিয়ে পড়েছে শীত। ক্রমশ নামছে পারদ। এই আবহের মধ্যে এবার কলকাতায় বাড়ছে চিকুনগুনিয়া (Chikungunya) আক্রান্তের সংখ্যা। তাপমাত্রা কমতে থাকলেও মশাবাহিত রোগ কমছে না। ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়ার পর এবার নতুন আতঙ্কের নাম চিকুনগুনিয়া। শীতের শুরুতে এবার ভয় ধরাচ্ছে এই অসুখ। চিকুনগুনিয়ার প্রকোপ চোখে পড়ছে দক্ষিণ কলকাতা-সহ শহরের একাধিক জায়গায়। সঙ্গে রাজ্যজুড়ে ডেঙ্গিও বাড়ছে।

    কী কী উপসর্গ রয়েছে? (Chikungunya)

    একটানা কদিন জ্বর ও গাঁটে ব্যথা হলেই বিশেষ রক্তপরীক্ষা করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। মশাবাহিত এই রোগ (Chikungunya) থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে হবে মশারিও। চিকিৎসকদের মতে, চিকুনগুনিয়ার উপসর্গ অনেকটাই ডেঙ্গির মতো। চিকুনগুনিয়া আর ডেঙ্গির বাহক একই-এডিস ইজিপ্টাই মশা। ফলে কার ডেঙ্গি হয়েছে আর কার চিকুনগুনিয়া তা নিয়ে প্রাথমিকভাবে তৈরি হচ্ছে একটা ধন্দ। এক্ষেত্রে রোগ নির্ণয়ে সেরোলজিক্যাল টেস্ট নামে একটি বিশেষ রক্ত পরীক্ষার সাহায্য নিচ্ছেন চিকিৎসকরা। চিকিৎসক অজয় সরকার বলেন, ‘‘গত ২ মাস চিকুনগুনিয়া আক্রান্ত রোগীদের পাচ্ছি। ডেঙ্গির মতো উপসর্গ। সেরোলজিক্যাল টেস্টের মাধ্যমে ধরা পড়ছে চিকুনগুনিয়া। শরীর দূর্বল হয়ে যাচ্ছে। ব্যথা ৬ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকে। এর থেকে বেশি হলে ক্রনিক আর্থারাইটিসের মতো হয়ে যায়।”

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    বাড়ছে ডেঙ্গি!

    চিকুনগুনিয়ার (Chikungunya) পাশাপাশি ডেঙ্গির সংখ্যাও রাজ্যে বাড়ছে। স্বাস্থ্য দফতরের রেকর্ড অনুযায়ী, চলতি মাসের ২ তারিখ পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের মোট সংখ্যা ২৯ হাজার ৫২২। ২৬ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মাত্র এক সপ্তাহে রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৪৬ জন। সরকারি হাসপাতালে পরীক্ষা করানোর পর ডেঙ্গি পজিটিভ হয়েছেন ২৩ হাজার ৮৪ জন। বেসরকারি হাসপাতাল ও ল্যাবরেটরি থেকে পরীক্ষার পর ৬ হাজার ৪৩৮ জনের ডেঙ্গি ধরা পড়েছে। ২৬ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গি আক্রান্তের রেকর্ড হয়েছে মুর্শিদাবাদে। এক সপ্তাহে সেখানে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ২১৮ জন। একই সময়ে উত্তর ২৪ পরগনায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়েছেন ১৩৮ জন। মালদায় ডেঙ্গি আক্রান্ত ১০৩ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    Bangladesh Crisis: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশ নিয়ে বিস্ফোরক রাধারমণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মাথায় তলোয়ার ঠেকিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে হিন্দুদের”, বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন কলকাতা ইসকন শাখার সহ-সভাপতি রাধারমণ দাস (Radharman Das)। গত ৫ অগাস্টের পর থেকে বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) প্রশাসন বিএনপি, জামাত, হিজবুল তাহরির মতো কট্টর মৌলবাদী সংগঠনের হাতে। দেশের সর্বত্র হিন্দুদের উপর ব্যাপক ভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে। কখনও প্রকাশ্যে খুন করা হচ্ছে আবার কখনও বাড়ি-ঘর ভাঙচুর, মন্দিরে অগ্নিসংযোগ, ধর্ষণ-সহ একাধিক কর্মকাণ্ডে অস্থির গোটা বাংলাদেশের সনাতনীদের জীবন যাপন।

    “ওই মেয়েটিকে নাগরিকত্ব দিতে বলব” (Bangladesh)

    একটি সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিয়ে রাধারমণ দাস (Radharman Das) বলেন, “বাংলাদেশের (Bangladesh Crisis) পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই মুহূর্তে সেই দেশের শাসকরা ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। হুমকি দিয়ে হিন্দুদের মুসলমান করা হচ্ছে। আমাদের কাছে খবর রয়েছে তলোয়ার দেখিয়ে ভয় দেখানো হচ্ছে মুসলিম হওয়ার জন্য। এক তরুণী সাঁতরে এপারে ভারতে চলে এসেছেন। তাঁর পরিবারকে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। ইসকনের পক্ষ থেকে ওই মেয়েটিকে নাগরিকত্ব দিতে আবেদন জানানো হচ্ছে। তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে সুরক্ষা দেওয়া হোক। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার জন্য ইসকনের পীঠ দেওয়ালে ঠেকে গিয়েছে। দেশের অন্তর্বর্তী সরকার কট্টর মৌলবাদী এবং দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।”

    অযথা বিচার প্রক্রিয়াকে বিলম্ব করা হচ্ছে

    অপর দিকে মিথ্যা মামলায় ধৃত চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের জামিন মামলাকে অকারণে পিছিয়ে দেওয়ায় বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) বিচার ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা এবং সুরক্ষা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন রাধারমণ দাস (Radharman Das)। তিনি বলেন, “অযথা বিচার প্রক্রিয়াকে বিলম্ব করা হচ্ছে। আশা করব তিনি যাতে আইনি সাহায্য পান। দ্রুত তাঁকে যেন মুক্তি দেওয়া হয় ওই ব্যবস্থা কার্যকর করার আবেদন করব। আশা করব অন্তর্বর্তী সরকার যেন নিজের নিজের দায়িত্ব পালন করে সঠিক ভাবে। মানুষের জীবন এবং সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব নিতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    হিন্দু নিরাপত্তা চাই

    গত ২৫ নভেম্বর বাংলাদেশে (Bangladesh Crisis) হিন্দু ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ গোস্বামীকে গ্রেফতার করেছে ওই দেশের প্রশাসন। তাঁর বিরুদ্ধে দেশের পতাকা অবমাননার মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। হাসিনাকে দেশ থেকে বিতারিত করার পর থেকে সেই দেশে হিন্দু নিধনযজ্ঞ অবিরাম গতিতে চলছে। প্রতিবাদে রংপুর, চট্টগ্রামে বড় হিন্দু ধর্মসভার আয়োজন করলে চিন্ময়কৃষ্ণকে, ইউনূস প্রশাসন টার্গেট করে। হিন্দুদের জীবন দিন দিন বাংলাদেশে সঙ্কট থেকে আরও গভীর সঙ্কটে পরিণত হচ্ছে। বিশ্বের সকল হিন্দু সংগঠনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই আন্দোলন, বিদ্রোহ, বিক্ষোভ জানিয়ে নিরাপত্তার দাবি তোলা হয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত? সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা

    Weather Update: পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত? সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের কামড়ের আঁচ আন্দাজ করে ইতিমধ্যে সাত জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। হু হু করে নামছে তাপমাত্রা। আরও কয়েকদিন এই ধারা বজায় থাকবে বলে হাওয়া অফিস (Weather Update) জানিয়েছে। ফলে, জাঁকিয়ে শীতের (Winter) পরিস্থিতি চলবে রবিবার পর্যন্ত।

    শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা কোন কোন জেলায়? (Weather Update)

    পশ্চিমের সাত জেলায় শৈত্য প্রবাহের সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। রাত ও দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকে নীচে থাকবে। জেলাগুলি হল পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, – ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান এবং বীরভূম জেলায়। আগামীকালও পশ্চিমের জেলায় শৈত্য প্রবাহের পরিস্থিতি। কুয়াশার দাপট থাকবে পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ জেলায়। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা থাকবে কলকাতা সহ বাকি জেলাতেও। কুয়াশার পরিমাণ বাড়বে সোমবার ও মঙ্গলবার। শনিবার থেকে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর ও মালদা জেলাতে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    পুরুলিয়ায় ৭.৫ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯, কলকাতায় কত?

    শনিবার কলকাতার (Weather Update) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি! রাত ও দিনের দুই তাপমাত্রাই স্বাভাবিকের বেশ কিছুটা নীচে। আপাতত ১৫ ডিগ্রির নীচেই থাকবে তাপমাত্রা। পশ্চিমের জেলাগুলির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কলকাতার প্রায় অর্ধেক! আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, শনিবার সকালে পুরুলিয়ার তাপমাত্রা ছিল ৭.৫ ডিগ্রি, শ্রীনিকেতনে ৮.২ ডিগ্রি, ঝাড়গ্রামে ৯ ডিগ্রি, পানাগড়ে ৯.৬ ডিগ্রি, কল্যাণীতে ১০.৫ ডিগ্রি, বর্ধমানে ১০ ডিগ্রি, বাঁকুড়ায় ১১.৪ ডিগ্রি, দিঘাতে ১২ ডিগ্রি! একইভাবে উলুবেড়িয়ায় ১১.৪ ডিগ্রি, ডায়মন্ড হারবারে ১৩.৪ ডিগ্রি, ক্যানিং: ১৩.৬ ডিগ্রি এবং দমদমে ১৪ ডিগ্রি। জাঁকিয়ে শীতের স্পেল উত্তরবঙ্গেও। স্বাভাবিকের নীচেই থাকবে পারদ। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

    বৃষ্টির সম্ভাবনা কোথায়?

    হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী দু’তিন দিন ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। সোম, মঙ্গলবার নাগাদ ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ু, পন্ডিচেরি এবং কেরালাতে। ঘন কুয়াশার দাপট থাকবে ওড়িশা, অসাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মিজোরাম এবং ত্রিপুরাতে। চরম শৈত্য প্রবাহ থাকবে পঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, জম্মু-কাশ্মীর-সহ একাধিক রাজ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NAMASTE Scheme: সাফাই কর্মীদের মর্যাদা ও ক্ষমতায়ন প্রদান করতে ‘নমস্তে’ প্রকল্প, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    NAMASTE Scheme: সাফাই কর্মীদের মর্যাদা ও ক্ষমতায়ন প্রদান করতে ‘নমস্তে’ প্রকল্প, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ন্যাশনাল অ্যাকশন ফর মেকানাইজড স্যানিটেশন ইকোসিস্টেম প্রকল্পটি (NAMASTE Scheme) সাফাই কর্মীদের মর্যাদা দান ও তাঁদের সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষমতায়নের উদ্দেশ্যে চালু করা হয়েছে। বুধবার রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন বিষয়ক কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে (Ramdas Athawale)। ২০২৩-’২৪ সালে এই প্রকল্পটি দেশের ৪৮০০-এরও বেশি শহুরে স্থানীয় সংস্থাগুলিতে বাস্তবায়নের জন্য চালু করা হয়েছিল।

    নমস্তে প্রকল্পের লক্ষ্য (NAMASTE Scheme)

    জানা গিয়েছে, নমস্তে প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য হল ভারতের সাফাই কর্মীদের সুরক্ষা ও মর্যাদা দান নিশ্চিত করা। এমন একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা যা সাফাই কর্মীদের স্যানিটেশন পরিকাঠামো পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে প্রধান অবদানকারী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এর মাধ্যমে একদিকে যেমন তাঁদের জীবিকা নিশ্চিত করা, তেমনি অন্যদিকে তাঁদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য দেওয়া হবে প্রশিক্ষণ এবং নিরাপত্তা সরঞ্জাম। যন্ত্রপাতির উন্নত অ্যাক্সেসের মাধ্যমে তাঁদের পেশাগত সুরক্ষাও বাড়ানো হবে।

    কী বললেন মন্ত্রী

    মন্ত্রী জানান, সাফাই কর্মীদের (NAMASTE Scheme) দুর্বলতা কমাতে বিভিন্ন অধিকার ও জীবিকার সুযোগ প্রদান ও তাঁদের আত্মনিয়োজিত করার উদ্দেশ্যে স্যানিটেশন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলোর জন্য মূলধন ভর্তুকি প্রদান করা হবে। এর মাধ্যমে তাদের সাফাই উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা হবে। পেশাগত নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম প্যাকেজ পাওয়ার পরে দক্ষ মজুরি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাও প্রকল্পটির অন্যতম লক্ষ্য।

    আরও পড়ুন: তৃণমূল নেতার বাড়িতে এনআইএ অভিযান, বাজেয়াপ্ত মোটা ডায়েরি, ল্যাপটপ ব্যাগ

    নমস্তে কর্মসূচি নাগরিকদের মধ্যে সাফাই কর্মীদের প্রতি আচরণগত পরিবর্তন আনবে এবং নিরাপদ সাফাই পরিষেবার চাহিদা বাড়াবে। যাঁরা নিকাশি এবং সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পরিষেবা নেবেন, তাঁদের যোগাযোগ করতে হবে এসআরইউয়ের সঙ্গে। কোনও অপ্রাতিষ্ঠানিক কর্মীকে এই ধরনের কাজ করার অনুমতি দেওয়া হবে না।

    নিকাশি-সম্পর্কিত সমস্ত কাজের মেকানিজম হাউজিং অ্যান্ড আর্বান অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রকের (MoHUA) আওতায় পড়ে। এই মন্ত্রকই সময়ে সময়ে নিকাশি এবং সেপটিক ট্যাঙ্ক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সুরক্ষার পদ্ধতি, জরুরি প্রতিক্রিয়া স্যানিটেশন ইউনিট (ERSU) স্থাপন এবং যন্ত্রপাতির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে সমস্ত (Ramdas Athawale) রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিস্তৃত পরামর্শ এবং নির্দেশিকা দান করেছে (NAMASTE Scheme)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 219: “শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো…সড়াৎ সড়াৎ, বানর যেমন  ডাল থেকে ডালে লাফায়”

    Ramakrishna 219: “শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো…সড়াৎ সড়াৎ, বানর যেমন ডাল থেকে ডালে লাফায়”

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িমধ্যে

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৫ই জুন

    হাজরার সঙ্গে কথা — গুরুশিষ্য-সংবাদ

    Problem of Evil and the Immortality of the Soul

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—যার যা কর্ম, তার ফল সে পাবে। কিন্তু ঈশ্বরের ইচ্ছায় সে সাধুর দেহত্যাগ হল। কবিরাজেরা বোতলের ভিতর মকরধ্বজ তৈয়ার করে। চারিদিকে মাটি দিয়ে আগুনে ফেলে রাখে। বোতলের ভিতর যে-সোনা আছে, সেই সোনা আগুনের তাতে আরও অন্য জিনিসের সঙ্গে মিশে মকরধ্বজ হয়। তখন কবিরাজ বোতলটি লয়ে আস্তে আস্তে ভেঙে, ভিতরের মকরধ্বজ রেখে দেয়। তখন বোতল থাকলেই বা কি, আর গেলেই বা কি? তেমনি লোকে ভাবে সাধুকে মেরে ফেললে, কিন্তু হয়তো তার জিনিস তৈয়ার হয়ে গিছল। ভগবানলাভের পর শরীর থাকলেই বা কি আর গেলেই (Kathamrita) বা কি?

    সাধু ও অবতারের প্রভেদ 

    “ভূকৈলাসের সাধু সমাধিস্থ ছিল। সমাধি অনেক প্রকার। হৃষীকেশের সাধুর কথার সঙ্গে আমার অবস্থা মিলে গিছল। কখন দেখি শরীরের ভিতর বায়ু চলছে যেন পিঁপড়ের মতো, কখনও বা সড়াৎ সড়াৎ করে, বানর যেমন এক ডাল থেকে আর-এক ডালে লাফায়। কখন মাছের মতো গতি। যার হয়, সেই জানে। জগৎ ভুল হয়ে যায়। মনটা একটু নামলে বলি, মা! আমায় ভাল কর, আমি কথা কব।

    “ঈশ্বরকোটি (অবতারাদি) না হলে সমাধির পর ফেরে না। জীব কেউ কেউ সাধনার জোরে সমাধিস্থ হয়, কিন্তু আর ফেরে না। তিনি যখন নিজে মানুষ হয়ে আসেন, অবতার হন, জীবের মুক্তির চাবি তাঁর হাতে থাকে, তখন সমাধির পর ফেরেন। লোকের মঙ্গলের জন্য।”

    মাস্টার (স্বগতঃ)—ঠাকুরের হাতে কি জীবের মুক্তির চাবি?

    হাজরা—ঈশ্বরকে (Ramakrishna) তুষ্ট করতে পারলেই হল। অবতার থাকুন আর না থাকুন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (হাসিয়া)—হাঁ, হাঁ। বিষ্ণুপুরে রেজিস্টারির বড় অফিস, সেখানে রেজেস্টারি করতে পাল্লে, আর গোঘাটে (Kathamrita) গোল থাকে না।

    গুরুশিষ্য-সংবাদ—শ্রীমুখ-কথিত চরিতামৃত 

    আজ মঙ্গলবার অমাবস্যা। সন্ধ্যা হইল। ঠাকুরবাড়িতে আরতি হইতেছে। দ্বাদশ শিবমন্দিরে, ৺রাধাকান্তের মন্দিরে ও ৺ভবতারিণীর মন্দিরে শঙ্খ-ঘন্টাদির মঙ্গল বাজনা হইতেছে। আরতি সমাপ্ত হইলে কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ নিজের ঘর হইতে দক্ষিণের বারান্দায় আসিয়া বসিলেন। চতুর্দিকে নিবিড় আঁধার, কেবল ঠাকুরবাড়িতে স্থানে স্থানে দীপ জ্বলিতেছে। ভাগীরথীবক্ষে আকাশের কালো ছায়া পড়িয়াছে। অমাবস্যা, ঠাকুর সহজেই ভাবময়; আজ ভাব ঘনীভূত হইয়াছে। শ্রীমুখে মাঝে মাঝে প্রণব উচ্চারণ ও মার নাম করিতেছেন। গ্রীষ্মমকাল ঘরের ভিতর বড় গরম। তাই বারান্দায় আসিয়াছেন। একজন ভক্ত একটি মছলন্দের মাদুর দিয়াছেন। সেইটি বারান্দায় পাতা হইল। ঠাকুরের আহর্নিশ মার চিন্তা; শুইয়া শুইয়া মণির সঙ্গে ফিসফিস করিয়া কথা কহিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—দেখ, ঈশ্বরকে দর্শন করা যায়! অমুকের দর্শন হয়েছে, কিন্তু কারুকে বলো না। আচ্ছা, তোমার রূপ না নিরাকার ভাল লাগে?

    মণি—আজ্ঞা, এখন একটু নিরাকার (Kathamrita) ভাল লাগে। তবে একটু একটু বুঝছি যে, তিনিই এ-সব সাকার হয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: আরামবাগে পাক-জঙ্গির হদিশ! অভিযুক্তের বাড়িতে এনআইএ, তল্লাশিতে কী কী মিলল?

    NIA: আরামবাগে পাক-জঙ্গির হদিশ! অভিযুক্তের বাড়িতে এনআইএ, তল্লাশিতে কী কী মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অশান্ত বাংলাদেশ পরিস্থিতির আবহে হুগলির আরামবাগে এক জঙ্গির হদিশ পেল এনআইএ। শুক্রবার ওই জঙ্গির খোঁজে আরামবাগের সানাপাড়া এলাকায় হানা দেয় এনআইএ (NIA)। সাবিরউদ্দিন নামে ওই সন্দেহভাজন যুবক পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠন জৈশ-ই-মহম্মদের সঙ্গে যুক্ত বলে তদন্তকারীরা মনে করছেন।

    তল্লাশিতে কী কী পেল এনআইএ? (NIA)

    শুক্রবার দেশের ৮টি রাজ্যের ১৯ জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছিল এনআইএ। তাঁদের (NIA) কাছে খবর ছিল রাজ্যে রাজ্যে জাল ছড়িয়েছে জৈশ-ই-মহম্মদ। বিভিন্ন রাজ্যে রয়েছে তাদের লোক। ধৃত শেখ সুলতান সালাউদ্দিন আয়ুবির থেকে এই তথ্য পেয়ে রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েন এনআইএ গোয়েন্দারা। তল্লাশি চালানো হয়, অসম, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, বাংলা, জম্মু-কাশ্মীর, রাজস্থান, গুজরাটে। বাংলায় এনআইএ-র দলটি চলে যায় হুগলিতে। সেখানে এক যুবককের খোঁজ করা হয় বলে খবর। সূত্রের খবর, এনআইএ বৃহস্পতিবার আরামবাগের (Arambagh) মায়াপুরের সানাপাড়া এলাকায় হানা দেয়। সেখানে শেখ সাবিরউদ্দিন আলি নামক এক যুবকের খোঁজ চালান গোয়েন্দারা। যদিও এখনও তার খোঁজ মেলেনি বলেই জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, আরামবাগে এনআইএ টিম বেশ কিছু ক্ষণ সন্দেহভাজনের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। তাতে নাকি পাওয়া গিয়েছে ল্যাপটপ, পেনড্রাইভ, নগদ টাকা, সিডি, হার্ড ডিস্ক। এ থেকেই মিলেছে সন্দেহজনক চ্যাট। এরপর থানার হাজিরা দিতে একটি নোটিশও ঝুলিয়ে দেন গোয়েন্দারা।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘুদের কারও পদোন্নতি আটকে, কাউকে কমিশনে না রেখে সমানে চলেছে দমন-পীড়ন!

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    নোটিশ পেয়েই সাবিরউদ্দিন ও তাঁর বাবা সাইফুদ্দিন কলকাতার অফিসে (NIA) হাজিরা দিতে চলে যান। এদিকে খবর চাউর হতেই এলাকায় রীতিমতো হইচই কাণ্ড শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে এলাকার অনেক বাসিন্দাই বলছেন, সাবিরউদ্দিন মেধাবি। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। বিএড পাশও করেছেন। আচরণও ভালো। এলাকায় কারও সঙ্গে কোনও ঝামেলা করতে না। সেই তিনি কী করে এই ধরনের কাজে যুক্ত থাকতে পারেন তা ভেবে কূল-কিনারা পাচ্ছেন না কেউ। সন্দেহভাজনের এক আত্মীয় জানালেন, কারও সঙ্গে মেলামেশা করে না সাবিরউদ্দিন। চুপচাপই থাকে। বাড়ির ছেলের বিরুদ্ধে ঠিক কী অভিযোগ, তাও বুঝে উঠতে পারেননি তাঁরা। তাঁদের দাবি, দিল্লির কোনও কেসে সাবিরউদ্দিনের খোঁজ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন গোয়েন্দারা।

    হতবাক প্রতিবেশীরা!

    এদিকে সাবিরের বাড়ির আর্থিক অবস্থাও বিশেষ ভালো নয়। ভগ্নপ্রায় অবস্থায় রয়েছে মাটির বাড়ি। দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারের সম্বল বলতে শুধুই কিছু জমি। এলাকার লোকজন জানাচ্ছেন, ধান চাষের ওপর নির্ভর করেই মূলত চলে সংসার। সেই পরিবারের ছেলে কী করে এমন কাজ করতে পারে তা ভেবেই অবাক প্রতিবেশীরা। এদিকে এনআইএ আসতেই কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মা নাসিমা বেগম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    Uber Moto Women: বিশ্বের প্রথম মহিলা বাইক রাইড পরিষেবা আনছে উবার, মহিলারাই মহিলাদের পৌঁছে দেবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহিলাদের পৌঁছে দিতে এবার মহিলারাই চালাবেন বাইক। নতুন পরিষেবা আনতে চলেছে এই উবার কোম্পানি। পরিষেবার পোশাকি নাম রাখা হয়েছে ‘উবার মোটো উইমেন’ (Uber Moto Women)। জানা গিয়েছে, এই বাইক পরিষেবা বিশ্বব্যাপী প্রথম মহিলা বাইক রাইড, মহিলারাই সম্পূর্ণ ভাবে পরিচালনা করবেন (Women Only Bike Ride Service)। অর্থাৎ, যেখানে সওয়ারি (যাত্রী) ও রাইডার (বাইক চালক) উভয়ই মহিলা (Female Riders Female Drivers)। এই বিশেষ পরিষেবার সূচনা করতে গিয়ে সংস্থা জানিয়েছে, মহিলাদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার বিষয়ে বিশেষ নজর রেখেই এই পদক্ষেপ।

    যোগাযোগের তথ্যও গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে (Uber Moto Women)

    জানা গিয়েছে, উবার মহিলা বাইক রাইডিং পরিষেবা (Women Only Bike Ride Service) প্রথমে বেঙ্গালুরুতে চালু হবে। এরপর এটি শীঘ্রই দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, চেন্নাই, হায়দ্রাবাদ সহ দেশের বাকি শহরে চালু করা হবে। উবার মোটো উইমেন পরিষেবায় (Uber Moto Women) শুধু মাহিলা চালকদেরই শুধুমাত্র সুবিধা প্রদান করবে। একই ভাবে এই পরিষেবায় যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে একাধিক সুবিধার কথাও ভাবা হয়েছে (Female Riders Female Drivers)। এখন থেকে ৫ জন বিশ্বস্ত পরিচিতির সঙ্গে রাইডারদের বিশদ বিবরণ বিনিময় করতে পারবেন। রাইডার বুক করার পর একইভাবে যোগাযোগের তথ্য গোপন এবং সুরক্ষিত রাখা হবে। সেই সঙ্গে রাইড চেক নামক একটি ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। যার মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রার সম্পূর্ণ রুট পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। একই ভাবে প্রয়োজনীয় সুবিধার জন্য ২৪x৭ একটি হেল্পলাইন পরিষেবাও উপলব্ধ থাকবে।

    পেশায় মহিলারা যাতে বেশি করে যোগদান করেন

    কেপিএমজি তথ্য অনুযায়ী দেখা গিয়েছে, ভারতে বাইক রাইডিং (Uber Moto Women) পরিষেবা ক্রমবর্ধমান ভাবে বেড়ে চলছে। বিজ্ঞাননগরী বেঙ্গালুরুতে এই পরিষেবা ব্যাপকভাবে চলে। সেই সঙ্গে আরও জানা গিয়েছে, এখানে একমাসে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ বাইক রাইডিং ব্যবহার করে থাকেন। ৬০ শতাংশ শেয়ার নিয়ে র‍্যাপিডো এই ক্ষেত্রে সেরা কোম্পানি। মহিলারা যাতে এই পেশায় বেশি করে অংশ গ্রহণ করেন, তাই বিশেষ ভাবে এই পরিষেবা দেওয়ার কথা ভাবা হয়েছে (Women Only Bike Ride Service)।

    আরও পড়ুনঃ আরও শক্তিশালী বায়ুসেনা, ১২টি সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত, বরাত হ্যালকে

    আটো-ট্যাক্সি কোম্পানিগুলির আপত্তি

    বাইক ট্যাক্সি (Uber Moto Women) পরিষেবাগুলি ওলা, উবার এবং র‍্যাপিডো দিয়ে থাকে। কিন্তু অনেক রাজ্যে দুচাকার বাইকগুলির বিরোধিতা করা হচ্ছে। কারণ বাইকের কারণে ট্যাক্সি, অটো পরিষেবায় ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার মোটরযান আইনে একটি সংশোধনী প্রস্তাব করেছিল যাতে মোটরসাইকেলগুলিকে চুক্তির গাড়িতে অন্তর্ভুক্ত করা হয় (Women Only Bike Ride Service)। তবে বাইক রাইডারদের (Uber Moto Women) মাসিক আয় নিয়ে সামজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা বলে ভাবা হয়। পেটিএম-এর সিইও বিজয় শেখর শর্মা বলেছেন, “একজন রাইডারের র‍্যাপিডোর মাধ্যমে আয় হয় প্রায় ৮০-৮৫ হাজার টাকা।” যদিও, এই দাবি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন বহু নেটাগরিক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    World Food Awards 2025: বিশ্বের সেরা ১০০টি খাবারের তালিকায় রয়েছে ভারতের চার, কোনগুলি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের (World Food Awards 2025) মধ্যে চারটি ভারতীয় খাবার তালিকায় স্থান পেয়েছে। ২০২৪-২৫ সালের বেস্ট গ্লোবাল ডিশ বা বিশ্বের সেরা খাবারের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘টেস্ট অ্যাটলাস ওয়ার্ল্ড ফুড অ্যাওয়ার্ডস’। সেখানে প্রথম ১০০ খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে মুর্গ মাখানি, হায়দরাবাদি বিরিয়ানি সহ চারটি ভারতীয় পছন্দের খাবার। ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মান যে বিশ্ব তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে, তা নিয়ে ভারতীয় ভোজন রকিসকেদের মধ্যে খুশির আবহ লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    ভারতীয় বাটার চিকেনের জনপ্রিয়তা যথেষ্ট বেশি (World Food Awards 2025)

    খাবারের জনপ্রিয়তা এবং ভ্রমণ নির্দেশিকা নিয়ে যে সব ফুড ব্লগার এবং ভ্লগাররা বিশ্লেষণ করেন এবং তাঁদের দেওয়া রেটিং বা গুণের উপর নির্ভর করে বিশ্ব জুড়ে খাবারের (World Food Awards 2025) মানের মূল্যায়ন হয়। এরপর দেওয়া হয় পুরস্কার। এই বিচারে ভারতীয় মুর্গ মাখানি বা বাটার চিকেন (Indian Dishes) ভোজন রসিকদের মধ্যে জনপ্রিয়তা বেশি লাভ করেছে। বিশ্ব তালিকায় এই ভারতীয় খাবারকে ২৯তম স্থান দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে আরও কিছু খাবার বিশ্বের ১০০টি সেরা খাবারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by TasteAtlas (@tasteatlas)

    প্রথমস্থানে কোন দেশের খাবার?

    ভারতীয় খাবারের (Indian Dishes) মধ্যে বিশ্ব তালিকায় (World Food Awards 2025) স্থান পেয়েছে মুর্গ মাখানি (২৯তম), হায়দরাবাদি বিরিয়ানি (৩১তম), চিকেন ৬৫ (৯৭তম) এবং কিমা রয়েছে ১০০ তম স্থানে। টেস্ট অ্যাটলাস এই ভারতীয় খাবারের সঙ্গে তালিকায় আরও রেখেছে অমৃতসরি কুলচা, বাটার গার্লিক নান, মুর্গ মাখানি ইত্যাদি। তবে খাবারের বিশ্ব তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে, কালম্বিয়ান ডিশ লেচোনা। এটি হলুদ মটর, সবুজ পেঁয়াজ এবং মশলা দিয়ে ভরা একটি রোস্টেড পর্ক। এই খাবার সম্পূর্ণ ভাবে বাইরে ইটের চুলায় ঘণ্টাখানেক ধরে রান্না করা হয়।

    আরও পড়ুনঃ জামিন পেলেন তেলুগু তারকা অল্লু অর্জুন, গ্রেফতারিতে কংগ্রেসকে তোপ বিজেপির

    কোন কোন দেশের খাবার তালিকায় রয়েছে?

    একই ভাবে এই খাবারের (World Food Awards 2025) তালিকায় প্রথম দশে আরও রয়েছে যে খাবারগুলি, তাতে রয়েছে— ইতালির পিৎজা নাপোলেতানা, ব্রাজিলের পিকানহা, আলজেরিয়ার রেচতা, তাইল্যান্ডের ফানেংকারি, আরজেন্টিনার আসাদো, তুরস্কের কোকার্টমে কাবাব। এছাড়া রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার রওন, তুরস্কের ক্যাগ কাবাব এবং ইথিওপিয়ার টিবস।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 14 december 2024: সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 14 december 2024: সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সম্পত্তির ব্যাপারে আইনি কাজে সাফল্য আসতে পারে।

    ২) বাড়িতে বৈরী মনোভাব ত্যাগ করাই ভালো হবে।

    ৩) পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    বৃষ

    ১) কোনও বিবাদ হাতাহাতি পর্যন্ত গড়াতে পারে।

    ২) সারা দিন ব্যবসা ভালো চললেও চিন্তা থাকবে।

    ৩) ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে দিনটি।

    মিথুন

    ১) সকালের দিকে অশান্তির জন্য মন ভালো থাকবে না।

    ২) কর্মজগতে জনপ্রিয়তা পেতে পারেন।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    কর্কট

    ১) বাড়িতে সুসংবাদ আসতে পারে।

    ২) নতুন কাজের সন্ধান করতে হতে পারে।

    ৩) ধৈর্য ধরতে হবে।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত পরিশ্রমে ক্লান্তি আসতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর দ্বারা ব্যবসায় উপকার পেতে পারেন। 

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কন্যা

    ১) উদ্বেগের কারণে কোনও কাজ পণ্ড হতে পারে।

    ২) প্রিয়জনের চিকিৎসায় অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) দুশ্চিন্তা বাড়বে।

    তুলা

    ১) অপরকে সুখী করতে গেলে আত্মত্যাগ করতে হবে।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    বৃশ্চিক

    ১) গানবাজনার ক্ষেত্রে সুনাম বাড়তে পারে।

    ২) অতিরিক্ত লোভ বিপদ ডেকে আনতে পারে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    ধনু

    ১) বন্ধুদের থেকে একটু সাবধান থাকুন, অশান্তি হতে পারে।

    ২) অপরের সমালোচনা করতে যাবেন না, সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধির যোগ।

    ২) কারও উপকার করতে গিয়ে অপমানিত হতে হবে।

    ৩) আধ্যাত্মিকতায় মনোনিবেশ করুন।

    কুম্ভ

    ১) কোনও বিশেষ ব্যক্তির দ্বারা সংসারে উন্নতির যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ২) সন্তানদের পরীক্ষার ফল ভালো হবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে বাধা।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব পালন নিয়ে অশান্তি সৃষ্টি হতে পারে।

    ২) শরীরের সমস্যায় বহু অর্থ ব্যয় হতে পারে।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথা বলুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share