Tag: Bengali news

Bengali news

  • Nuclear War: দোরগোড়ায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ! পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতি শিথিল করলেন পুতিন, কী কারণ?

    Nuclear War: দোরগোড়ায় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ! পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতি শিথিল করলেন পুতিন, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি দোরগোড়ায়? এবার কি তবে পারমাণবিক যুদ্ধ (Nuclear War)? অন্তত এমনই আশঙ্কা দানা বেঁধেছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে (World War III)। সোমবারই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাওয়া ৬টি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। মঙ্গলবার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে বদলে এনে প্রয়োগের সীমা (Nuclear Weapons Doctrine) কমিয়ে এনেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। এর পরই, শঙ্কিত ইউরোপ। বিশ্বের আকাশে যে ক্রমেই যুদ্ধের মেঘ ঘনাচ্ছে, তা স্পষ্ট ন্যাটোর সদস্য দেশগুলির পরিস্থিতি দেখেও। ওই দেশগুলি ইতিমধ্যেই তাদের নাগরিকদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকার পরামর্শ দিয়ে পুস্তিকা বিলি করেছে।

    কী পরিবর্তন রাশিয়ার নয়া পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে?

    পুতিনের স্বাক্ষর করা নতুন নীতিতে বলা হয়েছে, শুধু পারণবিক অস্ত্র সমৃদ্ধ দেশের পাশাপাশি পরমাণু শক্তিধর নয় এমন দেশেও হামলা চালাতে পারবে রাশিয়া। অর্থাৎ, যদি কোনও পরমাণু শক্তিধর দেশের সাহায্যে রাশিয়ার মাটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় কোনও পরমাণু শক্তিশূন্য রাষ্ট্র, সেক্ষেত্রেও পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবে রাশিয়া। এক্ষেত্রে দেশটি পরমাণু শক্তিধর না হলেও হামলা চালাতে পিছুপা হবে না ক্রেমলিন।

    কী বলছে সুইডেন (Nuclear War)

    জানা গিয়েছে, সুইডেন তার নাগরিকদের পরমাণু যুদ্ধ শুরু হওয়ার আশঙ্কায় ‘আশ্রয় নিন’ বলে সতর্ক করে একটি পুস্তিকা বিলি করেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে মাত্র পাঁচবার এমন পুস্তিকা বিলি করা হয়েছে। সেই পুস্তিকা এবার সুইডেনের প্রতিটি বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। জরুরি পরিস্থিতিতে কীভাবে এক সপ্তাহ আত্মনির্ভরশীল থাকা যায়, তা নিয়ে পরামর্শ দিয়ে একটি জরুরি পুস্তিকা প্রকাশ করেছে নরওয়ে-ও। এর মধ্যে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের সম্ভাবনাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    ঘনাচ্ছে যুদ্ধের মেঘ!

    বছর তিনেক ধরে চলছে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একাধিকবার যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেও, বন্ধ হয়নি সংঘাত। এহেন আবহে মঙ্গলবার রাতে ইউক্রেনীয় বাহিনী আমেরিকায় তৈরি ছ’টি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র (ATACMS) নিক্ষেপ করেছে রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রকই এ খবর জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, এটি মস্কোর কাছে একটি বড় উসকানি হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রত্যাশিতভাবেই বাজতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ (World War III) এমনকী, পরমাণু যুদ্ধের (Nuclear War) দামামা।

    আরও পড়ুন: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    অনেক ন্যাটো দেশ তাদের নাগরিকদের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হতে বলছে। ডেনমার্ক ইতিমধ্যেই সে দেশের নাগরিকদের ইমেল পাঠিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, শুকনো খাবার, জল এবং ওষুধ মজুত করুন। জরুরি পরিস্থিতিতে, এমনকী পারমাণবিক হামলার (Nuclear War) সময়ও যাতে তিন দিনের জন্য বেঁচে থাকা যায়, তাই এগুলি মজুত করতে হবে।

    ফিনল্যান্ডও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Ukraine Russia War) ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ঘটনা ও সঙ্কট মোকাবিলার প্রস্তুতি সম্পর্কে তাদের অনলাইন ব্রোশিওর আপডেট করেছে। এদিকে, মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি সংশোধিত পারমাণবিক নীতি অনুমোদন করেছেন (Nuclear Weapons Doctrine)। তার জেরে যুদ্ধের ১০০০তম দিনে পারমাণবিক উত্তেজনা (World War III) বৃদ্ধির আশঙ্কা তীব্রতর হয়ে উঠেছে বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের (Nuclear War)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Chhattisgarh: ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ ছবিকে করমুক্ত ঘোষণা করলেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই

    Chhattisgarh: ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ ছবিকে করমুক্ত ঘোষণা করলেন ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোধরায় করসেবক ভর্তি ট্রেন জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হিন্দি সিনেমা ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’-কে ছত্তিশগড় (Chhattisgarh) সরকার করমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করল। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে প্রকাশিত একটি সরকারি বিবৃতি দিয়ে একথা জানানো হয়েছে।

     ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন? (Chhattisgarh)

    ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণু দেও সাই ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’ ছবিকে করমুক্ত করার কথা ঘোষণা করেছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “এই সিনেমাটি দেখা উচিত। কারণ কেবলমাত্র অতীতের অধ্যয়নই আমাদের বর্তমান এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে আরও ভালো দিক নির্দেশনা দিতে পারে। সিনেমাটিতে সংবেদনশীলতার সঙ্গে বেদনাদায়ক ঘটনাটি উপস্থাপন করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “এই সিনেমাটি অত্যন্ত প্রশংসনীয়।  ইতিহাসের ভয়ঙ্কর সত্যকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। সিনেমাটিতে বাস্তব ঘটনাটি তুলে ধরা হয়েছে।” প্রসঙ্গত, এর আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত বিক্রান্ত ম্যাসি অভিনীত ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’-এর প্রশংসা করেছিলেন। এই সিনেমাটি ২০০২ সালের গোধরা ট্রেন-কোচ পোড়ানোর ঘটনার ওপর ভিত্তি করে নির্মিত। প্রধানমন্ত্রী একজন এক্স ব্যবহারকারীকে উত্তর দিয়েছিলেন, যিনি সিনেমাটির প্রশংসা করেছিলেন। তাঁকে ছবিটির ট্রেলারের একটি ভিডিও দিয়ে ট্যাগ করেছিলেন। তিনি এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “ভালো বলেছেন। এটা ভালো যে এই সত্য বেরিয়ে আসছে এবং সেটাও সাধারণ মানুষ দেখতে পাচ্ছে। একটি জাল বর্ণনা শুধুমাত্র একটি সীমিত সময়ের জন্য চলতে পারে। অবশেষে, সত্য সবসময় বেরিয়ে আসবে!”  

    আরও পড়ুন: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    একতা কাপুর কী বললেন?

    সিনেমাটি ২০০২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গোধরা স্টেশন (গুজরাট) এর কাছে সবরমতি এক্সপ্রেসের এস-৬ কোচ পোড়ানোর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। অযোধ্যা থেকে ফিরে আসা কমপক্ষে ৫৯ হিন্দু ধর্মাবলম্বী এই ঘটনায় পুড়ে মারা গিয়েছিলেন, যার ফলে দাঙ্গা শুরু হয়েছিল। মর্মান্তিক ঘটনার সময় গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। ধীরাজ সারনা পরিচালনা করেছেন। শোভা কাপুর, একতা আর কাপুর, অমুল ভি মোহন এবং আনশুল মোহন প্রযোজনা করেছেন এই সিনেমাটি। ট্রেলার লঞ্চ ইভেন্টের সময় চলচ্চিত্র নির্মাতা একতা কাপুর ‘দ্য সবরমতি রিপোর্ট’  (The Sabarmati Report) সম্পর্কে কথা বলেছেন এবং কেন তিনি গল্পটি মানুষের কাছে নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। একতা বলেন, “সিনেমাটিতে মর্মান্তিক ঘটনা এবং এর উৎপত্তি সম্পর্কে অজানা তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur Crisis: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    Manipur Crisis: “মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ”, মেইতেই হত্যাকাণ্ডে মন্তব্য মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ নীরবতা ভাঙলেন মণিপুরের (Manipur Crisis) মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং (Biren Singh)। মেইতেই পরিবারের ছ’জন নারী ও শিশুকে অপহরণ ও হত্যার ঘটনাকে তিনি অভিহিত করেছেন ‘মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ’ বলে। তিনি জানান, অপরাধীদের ধরতে চলছে চিরুনি তল্লাশি। ১১ নভেম্বর সশস্ত্র বেশ কিছু জঙ্গি হামলা চালায় একটি ত্রাণ শিবিরে। কয়েকদিন পরে ওই শিবিরের মেলে আটজন মেইতেই বাসিন্দার দেহ। এই ঘটনার পর সিআরপিএফের সঙ্গে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় ১০ জন জঙ্গির। 

    কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী (Manipur Crisis)

    ১১ নভেম্বরের ঘটনা প্রসঙ্গে ভিডিও বিবৃতিতে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি গভীর দুঃখ ও ক্ষোভ নিয়ে এখানে দাঁড়িয়ে আছি। জিরিবামে নিরীহ তিন শিশু ও তিন মহিলাকে অপহরণ করে জঙ্গিরা। পরে উদ্ধার হয় তাঁদের দেহ। এমন বর্বরোচিত কাজ কোনও সভ্য সমাজে স্থান পেতে পারে না।” তিনি বলেন, “আমি আপনাদের এই বলে আশ্বস্ত করতে চাই যে এই জঙ্গিদের খোঁজার কাজ চলছে। খুব শীঘ্রই তাদের কাঠগড়ায় তোলা হবে। আমরা তাদের অমানবিক কাজের জন্য জবাবদিহি নিশ্চিত না করা পর্যন্ত থামব না।”

    বাহিনীর প্রশংসা

    সিআরপিএফ এবং রাজ্য বাহিনীর প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন (Manipur Crisis), “সিআরপিএফ এবং রাজ্যের বাহিনীর অসাধারণ সাহস এবং তাদের কর্তব্যের প্রতি অঙ্গীকারের জন্য আমি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমি আমার কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতিও কৃতজ্ঞ, যাঁরা রাজ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।” তিনি বলেন, “কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি ২০ কোম্পানি সিএপিএফ পাঠিয়েছে। নিরাপত্তা জোরদার ও শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আরও ৫০টি কোম্পানি পাঠানো হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম ভারতে আসছেন পুতিন

    সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “বর্তমান সংঘাত চলছে অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রশ্ন নিয়ে।” তাঁর অভিযোগ, এই সংঘাতের বীজ বপন করা হয়েছিল ২০০৮ সালে, পি চিদম্বরম কর্তৃক জোমি রেভলিউশনারি আর্মি (জেডআরএ)-এর সঙ্গে একটি ‘সাসপেনশন অফ অপারেশন্স’ চুক্তি করার মাধ্যমে।জানা গিয়েছে, বর্তমান সংঘাত শুরু হওয়ার কয়েক মাস আগে, বীরেন সিংহ সরকার জেডআরএ-সহ দুই কুকি-জো বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে করা ওই চুক্তি থেকে সরে এসেছিল। এই গোষ্ঠীগুলি বনের জমি দখলকারীদের মধ্যে আন্দোলনকে প্রভাবিত করছে বলে অভিযোগ ওঠে। তার (Biren Singh) জেরেই বাতিল করা হয় চুক্তি (Manipur Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা! রাজ্যে জাঁকিয়ে শীতের আগেই কি ফের দুর্যোগ?

    Weather Update: ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা! রাজ্যে জাঁকিয়ে শীতের আগেই কি ফের দুর্যোগ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে শীতের আমেজ। দিন দিন পারদ কমেই চলেছে। এরমধ্যে নতুন করে ঘূর্ণিঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে তার অভিমুখ বঙ্গের দিকে হবে কি না, তা এখনই বলা সম্ভব নয়। আপাতত ২১ নভেম্বর নাগাদ আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। সেই ঘূর্ণাবর্ত ২৩ নভেম্বরের মধ্যে শক্তি বাড়িয়ে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। সত্যিই যদি ঘূর্ণাবর্ত (Weather Update) থেকে সৃষ্ট নিম্নচাপটি বঙ্গ অভিমুখী হয়, তাহলে শীত (Winter) আসার আগে দুর্যোগ অপেক্ষা করে থাকবে।

    জাঁকিয়ে বসেছে ঠান্ডা (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) অফিস বলছে, ‘জেট স্ট্রিম’-এর হাত ধরে বঙ্গে ঠান্ডা জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। বুধবার কুয়াশাচ্ছন্ন ভোর ছাড়া সারাটা দিন রৌদ্রজ্জ্বল। কলকাতা এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা যথাক্রমে ২৮ ডিগ্রি এবং ১৮ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে। সারাটা দিন যেমন তেমন চললেও সন্ধ্যা নামার পরে হিমেল হাওয়ায় বেশ ভালো রকম শীত অনুভূত হচ্ছে। আপাতত এই পরিস্থিতি চলবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। কিন্তু প্রশ্ন হল, জেট স্ট্রিম কী? আবহাওয়াবিদরা বলছেন, “ভূ-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার ওপরে ঠান্ডা বাতাস ঘণ্টায় প্রায় ১৭০ কিলোমিটার গতিবেগে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঢুকে উত্তরের সমভূমির ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এটাই হচ্ছে জেট স্ট্রিম। এই বছর এখনও পর্যন্ত কোনও পশ্চিমি ঝঞ্ঝার বাধার মুখে পড়েনি। ফলে ঠান্ডা বাতাস অবাধে ঢুকছে উত্তর ভারতের রাজ্যগুলোতে। তার প্রভাব পড়ছে বঙ্গেও।

    আরও পড়ুন: ২৫ হাজার কার্ডের নম্বর এক! রাজ্যে বিপুল ডুপ্লিকেট ভোটার কার্ড আবিষ্কার কমিশনের

    কোথায় কত তাপমাত্রা?

    ইতিমধ্যে হেমন্তে (Weather Update) পুরুলিয়া টেক্কা দিচ্ছে কালিম্পংকে। পুরুলিয়ার পারদ ১২ ডিগ্রির ঘরে। বীরভূমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রির আশেপাশে। ক্যানিং, ঝাড়গ্রাম, বর্ধমান, নদিয়াতে ঠান্ডার অনুভূতি বেশ। এই সব হচ্ছে উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে ছুটে আসা ঠান্ডা বাতাসের সৌজন্যে। আগামী পাঁচদিন একইরকম চলবে পরিস্থিতি। ফলে শীত না-হলেও শীতের আগমনী হিসেবে এই জোরালো ঠান্ডার অনুভূতি হবে সন্ধ্যা নামার পর।

    জেলায় জেলায় কুয়াশার দাপট

    পশ্চিম বর্ধমান বীরভূম মুর্শিদাবাদ পুরুলিয়া উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলাতে কুয়াশার (Weather Update) সম্ভাবনা বেশি। এছাড়া হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা হতে পারে বিক্ষিপ্তভাবে বাকি জেলাতেও। এই সপ্তাহে এরকমই আবহাওয়া থাকবে। বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। ঘূর্ণাবর্তের তেমন কোনও প্রভাবের খবর আপাতত নেই। উত্তরবঙ্গে সকালের দিকে কুয়াশার চাদর থাকবে দার্জিলিং এবং উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে। আপাতত ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা নেই। বিক্ষিপ্তভাবে হালকা কুয়াশা সকালের দিকে থাকলেও বেলা বাড়লে পরিষ্কার আকাশের সম্ভাবনা। হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    Bangladesh: ইউনূসের পাকপ্রীতি! ইসলামাবাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা দেশ (Bangladesh) ছাড়ার পর ভাঙা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর মূর্তি। দাবি উঠেছে, জিন্নাকে ‘জাতির পিতা’ ঘোষণার। মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জিন্নার মৃত্যুদিনে উর্দু শের-শায়েরি-বক্তৃতার আয়োজন দেখেছে ঢাকা। এবার একদা পাকসেনার গণহত্যার অপরাধের সাক্ষী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইসলামাবাদের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক ফোরাম সিন্ডিকেটের এক বৈঠকে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। গত ১৩ নভেম্বরের ওই সিদ্ধান্ত সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

    কী বললেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ- উপাচার্য? (Bangladesh)

    হাসিনার জমানায় (Bangladesh) ২০১৫ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তৎকালীন উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক এ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘‘পাকিস্তান ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে টানা ন’মাস ধরে এ দেশে বিশেষত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যা চালিয়েছে, এবং তা পরবর্তীকালে অস্বীকার করেছে। যত দিন না পাকিস্তান গণহত্যা এবং নির্যাতনের কথা স্বীকার করবে, ততদিন পর্যন্ত তাদের সঙ্গে এ প্রতিষ্ঠান কোনও ধরনের সম্পর্ক রাখবে না।” তিনি জানান, ‘‘নতুন করে  বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও শিক্ষার্থী পাকিস্তানে উচ্চশিক্ষার জন্য যাবে না। পাকিস্তানে কোনও পড়ুয়াকেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠনের সুযোগ দেওয়া হবে না।” সোমবার সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dhaka University) সহ- উপাচার্য (প্রশাসন) সায়মা হক বিদিশা বলেন, ‘‘এক সময় পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়েছিল। আমাদের যেহেতু অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান, ফলে অনেকে স্কলারশিপ নিয়ে কিংবা কনফারেন্সে যোগ দিতে যেতে চায়। সেই বিষয়টি বিবেচনা করে আমরা সভায় আলোচনা করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” এর ফলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা পাকিস্তানে ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়শোনা করতে পারবে।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    আলি জিন্নার প্রথম বিরোধিতা হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

    পাকিস্তানের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার পরে কায়েদ-এ-আজম মহম্মদ আলি জিন্নাকে প্রথম বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Bangladesh)। উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার সরকারি নীতির প্রতিবাদ জানিয়ে কার্জন হলে জিন্নার উপস্থিতিতেই ছাত্রছাত্রীরা আওয়াজ তুলেছিলেন-রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই। মাতৃভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবোধের সেই প্রথম বহিঃপ্রকাশই পরবর্তীকালে পাথেয় হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। পাকিস্তান সেনার অত্যাচারের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামি লিগের নেতা-কর্মী, বাঙালি সেনা আর আমজনতার মরণপণ লড়াই বদলে দিয়েছিল এশিয়ার মানচিত্র। জন্ম নিয়েছিল নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশ। পালাবদলের বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সে সবই এখন অতীত। নিন্দায় সরব মুক্তি যোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    Bangladesh Crisis: বাংলাদেশের বন্দরে ভিড়ল পাকিস্তানের জাহাজ, কী এল কার্গো শিপে, রহস্য!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। দেশ চালাতে গঠিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার (Bangladesh Crisis)। সেই সরকারের প্রধান করা হয়েছে মহম্মদ ইউনূসকে। মুদ্রাস্ফীতি-সহ নানা সমস্যার সমাধানে সেই ইউনূসই ব্যর্থ বলে জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক একটি ক্রাইসিস গ্রুপ।

    ব্যর্থ ইউনূস (Bangladesh Crisis)

    সদ্য প্রকাশিত এক (Pak Ships) প্রতিবেদনে তারা সতর্ক করে দিয়েছে এই বলে যে, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ সরকার মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের আকাশচুম্বী মূল্যবৃদ্ধি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যর্থ। এই ব্যর্থতা আরও জটিল হয়ে উঠেছে নানা অছিলায় ইউনূসের নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার স্পষ্ট ইঙ্গিতের কারণে। প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে, এই সব বিষয় শেষ পর্যন্ত দেশটিকে দীর্ঘস্থায়ী সামরিক শাসনের দিকে ঠেলে দিতে পারে। ইউনূস প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স দেখাতে না পারায় উদ্বিগ্ন সে দেশের সেনাবাহিনী।

    ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন

    এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন এবং ইউনূসকে লক্ষ্য করে ওয়াশিংটনের কঠোর পদক্ষেপের সম্ভাবনায়ও উদ্বেগে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। ইউনূস বহুদিন ধরেই বিল এবং হিলারি ক্লিনটন এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন শীর্ষ নেতা এবং জর্জ সোরোসের মিত্র হিসেবে পরিচিত। ট্রাম্প প্রশাসন কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে। ইউনূস ও তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা, হিযবুত তাহরির ও হেফাজতে ইসলামের মতো চরমপন্থী ইসলামি গোষ্ঠী এবং জেনারেল ওয়াকের উজ জামানের মতো সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে বলে অনুমান।

    জারি হতে পারে সামরিক শাসন!

    এই ধরনের (Bangladesh Crisis) নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি এড়াতে, জেনারেল জামানের সহকর্মীরা দ্রুত ইউনুসের কাছ থেকে ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে সামরিক শাসন জারি করার জন্য চাপ বাড়াচ্ছেন বলে খবর। এদিকে, ইউনুস সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা করা হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে খোলাখুলি হুমকি দিচ্ছে সেনাবাহিনীর ইসলামপন্থী গোষ্ঠী। তাদের মতে, এটি বাংলাদেশে ভারতের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠার নয়া সুযোগ সৃষ্টি করবে। বাংলাদেশের আকাশে যখন এমন অনিশ্চয়তার মেঘ ঘনাচ্ছে, তখন পাকিস্তান ইউনূস ও তাঁর উপদেষ্টাদের পৃষ্ঠপোষকতায় নতুন একটি কৌশল অবলম্বন করেছে। এই কৌশল অনুযায়ী, সামরিক বাহিনী যদি অভ্যুত্থান ঘটায় তবে সশস্ত্র সংঘাতের দিকে এগোতে প্রস্তুত তারা।

    আরও পড়ুন: ‘‘এক দশকে দেশের ২৫ কোটি মানুষের দারিদ্রতা দূর করা গিয়েছে’’, জি২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    বাংলাদেশে ভিড়ল পাক জাহাজ

    মিডিয়া সূত্রে খবর, পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে একটি কার্গো জাহাজ (Pak Ships) ১৩ নভেম্বর চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে এই প্রথম সরাসরি যোগাযোগ হল সমুদ্রপথে। ঘটনায় উদ্বেগে ভারত। পাকিস্তানের হাই কমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ উপস্থিত ছিলেন ওই কার্গো জাহাজ নোঙরের সময়। তিনি বলেন, “এটি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে একটি বড় পদক্ষেপ। এই নয়া রুট সাপ্লাই চেনকে আরও কার্যকর করবে, কমাবে পরিবহণের সময় এবং দ্বার খুলবে উভয় দেশের নতুন ব্যবসায়িক সুযোগের।”

    ভারতের দুই পড়শির ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’

    বাংলাদেশ প্রশাসন এই (Bangladesh Crisis) ‘সামুদ্রিক যোগাযোগ’কে স্বাগত জানিয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে বাণিজ্যের পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে এই বাণিজ্যের পরিমাণ নেমে গিয়েছিল ৮০০ মার্কিন মিলিয়ন ডলারে নীচে। ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম দুই দিকের দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সরাসরি সামুদ্রিক যোগাযোগ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। কারণ এই রাজ্যগুলি অবস্থিত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলের কাছাকাছি। গত ২৯ সেপ্টেম্বর একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ সরকার। তাতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান থেকে আসা সব চালান কাস্টমস পরিদর্শন ছাড়াই ছেড়ে দেওয়া হবে। এর আগে, ১০ সেপ্টেম্বর পাক হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। জানা গিয়েছে, একই ধরনের গোপন বৈঠক হয়েছে পাকিস্তানের হাইকমিশনার এবং ইউনূস ও তাঁর দুই উপদেষ্টা – নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সাজিব ভুঁইয়ার সঙ্গেও। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইসলাম ও ভূঁইয়া হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে যুক্ত। হাসিনা বিরোধী বিদ্রোহের শীর্ষ কমান্ডারদের মধ্যেও ছিলেন তাঁরা।

    কী ছিল চালানে?

    জানা গিয়েছে, চট্টগ্রামে নোঙর করা জাহাজের ২০০ কন্টেইনারের চালানটি কড়া পুলিশ প্রহরায় এবং ইউনূসের অনুগামী ছাত্র-কর্মীদের উপস্থিতিতে নামানো হয়। সঙ্গে সঙ্গেই পাঠিয়ে দেওয়া হয় অজানা জায়গায়। দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলিও জানে না, চালানে কী ছিল, সেগুলি নিয়েই বা যাওয়া হল কোথায়।
    সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, জুলাই-অগাস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে বিদ্রোহ শুরু হয়েছিল, যা প্রথমে ছাত্রদের সংরক্ষণ সংস্কার আন্দোলনকে সামনে রেখে হয়েছিল, তার কয়েক মাস আগে নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, ড. আসিফ নজরুল এবং আরও কয়েকজন ব্যক্তি কাতার এবং দুবাই সফর করেছিলেন। সেখানে তাঁরা ডোনাল্ড লু, জর্জ সোরোস এবং পাকিস্তানি আইএসআইয়ের (Pak Ships) প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন বলেও খবর (Bangladesh Crisis)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
     
  • Weather Update: কলকাতায় তাপমাত্রা আরও কমে ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়া ১২! রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে শীত!

    Weather Update: কলকাতায় তাপমাত্রা আরও কমে ১৮ ডিগ্রি, পুরুলিয়া ১২! রাজ্যজুড়ে চোখ রাঙাচ্ছে শীত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে রোজ একটু একটু করে পারদ নামছিল। পারদ পতন অব্যাহত মঙ্গলবারও। রাজ্যজুড়ে (Weather Update) শীতের আমেজ চলে এসেছে পুরোদস্তুর। দক্ষিণবঙ্গ ও উত্তরবঙ্গের জেলাগুলি ঢাকছে কুয়াশার চাদরে। শীতের কামড় বেশ অনুভব হতে শুরু করেছে। সকালের দিকে একাধিক জেলায় কুয়াশার দাপট রয়েছে। তবে, বেলা বাড়তেই ঝলমলে রোদ হওয়ায় হালকা শীতের আমেজ রয়েছে।

    কলকাতায় ১৮ ডিগ্রি! (Weather Update)

    আবহাওয়া (Weather Update) দফতর জানাচ্ছে, দক্ষিণ বাংলাদেশের ওপর অবস্থান করছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। মলদ্বীপের কাছে একটি ঘূর্ণাবর্ত ও একটি অক্ষরেখা রয়েছে। উত্তর ভারতে বইতে শুরু করেছে জেট স্ট্রিম উইন্ডস। কলকাতায় গোটা সপ্তাহ ধরেই শীত বাড়বে একটু একটু করে। রাতে ও ভোরে শীতের আমেজ থাকবে। আপাতত আগামী ৬ দিন তাপমাত্রায় বিরাট হেরফের হবে না শহরে। নতুন করে তাপমাত্রা খুব বেশি নামবে না। সকালের দিকে কোনও কোনও এলাকায় হালকা কুয়াশা থাকতে পারে। বেলা বাড়লে আকাশ পরিষ্কার হবে। মোটের ওপর মনোরম আবহাওয়াই থাকবে কলকাতায়। কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৮.৮ ডিগ্রি থেকে নেমে ১৮ ডিগ্রি হয়েছে মঙ্গলবার। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম।

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    দক্ষিণবঙ্গর কোন জেলায় কত তাপমাত্রা?

    দক্ষিণবঙ্গের (Weather Update) জেলাগুলির মধ্যে পশ্চিমের জেলাগুলিতে পারদ পতনের সূচক অপেক্ষাকৃত বেশি। শীতের শুরুতেই দ্রুত পারদ নেমেছে পুরুলিয়ায়। সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নেমেছে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। শ্রীনিকেতনে ১৩ ডিগ্রি। ঝাড়গ্রামে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বর্ধমানে তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজ্যজুড়েই শীতের আমেজ বজায় থাকবে। এই মুহূর্তে রাজ্যে বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ঘন কুয়াশার দাপট হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব, রাজস্থান ও বিহারে। রাতে ও ভোরের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে অসম ও মেঘালয় সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের কিছু রাজ্যে।

    উত্তরবঙ্গে ঘন কুয়াশা

    উত্তরবঙ্গের (Weather Update) একাধিক জেলা কুয়াশার চাদরে ঢেকেছে। উত্তরের তিন জেলায় ঘন কুয়াশার দাপট। দার্জিলিং, কালিম্পংয়ে ঠান্ডার দাপট প্রবল। হিমেল হাওয়ায় হাড় কাঁপুনি দেওয়ার মতো পরিস্থিতি। ঘন কুয়াশায় ঢেকেছে মালদা এবং দক্ষিণ দিনাজপুরও। এই সব জেলায় কুয়াশার জেরে দৃশ্যমানতা কমতে পারে ৫০ থেকে ২০০ মিটার, সতর্কতা জারি করেছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: বিয়ে না শেষ যাত্রা! সানাই-ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুকে শ্মশানে নিয়ে গেলেন নাতিরা

    Birbhum: বিয়ে না শেষ যাত্রা! সানাই-ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুকে শ্মশানে নিয়ে গেলেন নাতিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিনাম সংকীর্তন নয়, সানাইয়ের সঙ্গে ঢাক ঢোল ব্যান্ড বাজিয়ে দাদুর শেষকৃত্য সম্পন্ন করলেন নাতি-নাতনিরা! শুনতে অবাক লাগলেও, এমনই এক অভাবনীয় ঘটনার সাক্ষী রইলেন বীরভূমবাসী (Birbhum)। অনেকে ভেবেছিলেন বোধহয় বরযাত্রীর দল আসছে। পরে, ভুল ভাঙে। ১০০ বছর পেরিয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মেছে দুবরাজপুরের রবিলাল বাদ্যকর। তাঁর মৃত্যুর খবর জানাজানি হতেই আছ়ড়ে পড়ে গ্রামের লোকজন। জাঁকজমকভাবে শোভাযাত্রা করে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় শ্মশানে।  

    পরিবারের সদস্যরা কী বললেন? (Birbhum)

    যে কোনও মৃত্যুই দুঃখজনক। তবুও শতায়ু বৃদ্ধের মৃত্যুতে দেখা গেল এক অন্য ছবি। ব্যান্ড বাজিয়ে জাঁকজমকভাবে শত বছরের বৃদ্ধের মৃতদেহ সৎকার করার জন্য নিয়ে আসা হল বক্রেশ্বর শ্মশানে। প্রসঙ্গত, ১৮ নভেম্বর রাতে দুবরাজপুর ব্লকের (Birbhum) গৌরগঞ্জ গ্রামের রবিলাল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। প্রায় ১০ দিন ধরে অসুস্থ থাকার পর মৃত্যু হয় তাঁর। তাঁর চারপুত্র, নাতি-নাতনি নিয়ে ভরা সংসার। বৃদ্ধের ইচ্ছা মতো গ্রামের ব্যান্ড পার্টি ও অন্যান্য বাদ্যযন্ত্র সহযোগে শবদেহ বক্রেশ্বর শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মৃত বৃদ্ধের পরিবারের পক্ষ থেকে মিতন বাদ্যকর বলেন, “শতবছর পূর্ণ হওয়ায় এমন আয়োজন।” এক প্রতিবেশী আকাশ মাল বলেন, “এদিন গ্রামবাসীরা তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান।”

    আরও পড়ুন: বন্ধু মাক্রঁ ও স্টারমারের সঙ্গে সাক্ষাত মোদির, জি-২০ বৈঠকের ফাঁকে কী নিয়ে আলোচনা?

    বৃদ্ধের ইচ্ছেতেই এই আয়োজন

    শ্মশান যাত্রার (Birbhum) জন্য বিশেষভাবে আয়োজন করা হয় ব্যান্ড,সানাই এবং হরিনাম সংকীর্তনের। সেই যাত্রায় শামিল হন বহু মানুষ। হরিনামের সঙ্গে এইরকম এক আয়োজনে শেষকৃত্য হচ্ছে খবর ছড়িয়ে পড়তেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা তল্লাটে। ওই বৃদ্ধের পরিবারের দাবি, রবিলালের শেষ ইচ্ছে ছিল এমনটাই। তাই, তাঁর ইচ্ছাতেই রীতিমতো ব্যান্ড বাজিয়ে শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই আয়োজন করেছিলেন নাতি-নাতনিরা। এই শেষযাত্রা দেখতে রাস্তার ধারে ভিড় করেছিল জনতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 20 November 2024: শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 20 November 2024: শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) অতিরিক্ত কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ।

    ২) সন্তানের জন্য সম্মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) ধর্ম সংক্রান্ত ব্যাপারে তর্কে জড়াতে পারেন।

    ২) মা-বাবার সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের সাহায্য পাবেন।

    মিথুন

    ১) কর্মস্থানে বন্ধুদের বিরোধিতা আপনাকে চিন্তায় ফেলবে।

    ২) বুদ্ধির ভুলের জন্য আর্থিক চাপ বৃদ্ধি।

    ৩) সখপূরণ হবে।

    কর্কট

    ১) ব্যবসায় মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) ঋণমুক্তির সুযোগ পাবেন।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না।

    সিংহ

    ১) প্রেমে নৈরাশ্য থেকে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২) প্রতিবেশীর অশান্তির দায় আপনার কাঁধে চাপতে পারে।

    ৩) গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন।

    কন্যা

    ১) সকালের দিকে বন্ধুদের দ্বারা বিব্রত হতে পারেন।

    ২) শরীরে ব্যথা-বেদনা বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিন।

    তুলা

    ১) ভ্রমণে গিয়ে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা।

    ২) প্রেমের প্রতি ঘৃণাবোধ হতে পারে।

    ৩) পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান।

    বৃশ্চিক

    ১) প্রেমের ব্যাপারে অতিরিক্ত আবেগ প্রকাশ করবেন না।

    ২) শরীরে ক্ষয় বৃদ্ধি।

    ৩) ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।

    ধনু

    ১) বাড়তি কিছু খরচ হতে পারে।

    ২) বৈরী মনোভাবের জন্য ব্যবসায় শত্রু বৃদ্ধি পাবে।

    ৩) ধৈর্য ধরুন।

    মকর

    ১) আপনার বিষয়ে সমালোচনা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) সকালের দিকে একই খরচ বার বার হবে।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কুম্ভ

    ১) রক্তাল্পতায় ভোগান্তির যোগ।

    ২) বাইরের লোকের জন্য দাম্পত্য বিবাদ।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) বিলাসিতার কারণে খরচ বাড়তে পারে।

    ২) বাড়িতে বিবাদের জন্য মনঃকষ্ট।

    ৩) ভালোই কাটবে দিনটি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Russia Relation: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম ভারতে আসছেন পুতিন

    India Russia Relation: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম ভারতে আসছেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন (India Russia Relation) যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। চলতি বছর প্রথমে জুলাই মাসে ও পরে অক্টোবরে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে রাশিয়ায় গিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার ভারত সফরে আসছেন পুতিন। তবে ঠিক কবে তিনি নয়াদিল্লি আসবেন, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

    কী বলছে ক্রেমলিন? (India Russia Relation)

    রাশিয়ার প্রশাসনিক সদর দফতর ক্রেমলিনের তরফে জানানো হয়েছে, পুতিন করে ভারত সফরে যাবেন, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে তাঁর সফরসূচি।মঙ্গলবার ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শীঘ্রই ভারত সফর করবেন। আমরা তারিখগুলি নিয়ে আলোচনা করছি।” যদি পুতিনের ভারত সফর নিশ্চিত হয়, তবে এটি হবে প্রায় তিন বছরের মধ্যে পুতিনের প্রথম ভারত সফর। তিনি সর্বশেষ ভারত সফরে এসেছিলেন ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর, নয়াদিল্লিতে ২১তম ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে। তখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন পুতিন।

    বৈঠকে বসবেন মোদি-পুতিন

    ভারতে এসে পুতিন বৈঠক করবেন ‘বন্ধু’ নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে। আগের দু’বারের মতো এবারও ইউক্রেন প্রসঙ্গ উঠতে পারে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। চলতি বছরই দু’বার রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। জুলাই মাসে ভারত-রাশিয়া বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে মস্কো গিয়েছিলেন মোদি। তিন মাস পরে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে ফের একবার রাশিয়ায় যান ভারতের প্রধানমন্ত্রী। দু’বারই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনায় উঠে আসে ইউক্রেন প্রসঙ্গ। দুই ‘হুজুরের গপ্পে’ ফের একবার উঠতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ।

    আরও পড়ুন: কৃষ্ণ জন্মভূমি মামলা, আদালত উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি এল পাকিস্তান থেকে

    রাশিয়া-ইউক্রেন (India Russia Relation) যুদ্ধ শুরু হতেই মস্কোকে একঘরে করার চেষ্টা করে আমেরিকা-সহ নেটো গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলি। রাশিয়ার বিরুদ্ধে নানা অর্থনৈতিক অবরোধ জারি করেছে আমেরিকা। তা সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে চলেছে ভারত। অবশ্য এর পাশাপাশি যখনই মোদি-পুতিন মুখোমুখি হয়েছেন, তখনই অনিবার্যভাবে এসেছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গ। এবং যুদ্ধ বন্ধ করে দুই দেশকেই আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এহেন আবহে নয়াদিল্লি আসছেন পুতিন (Vladimir Putin)। হয়তো আবারও মোদি তাঁকে শোনাবেন শান্তির ললিত বাণী (India Russia Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share