Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    Bullet-Train: মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন, ভাপি ও সুরাটের মধ্যে ন’টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বই-আমেদাবাদ (Bullet-Train) বুলেট ট্রেন প্রকল্পে ভাপি এবং সুরাতের মধ্যে নয়টি নদী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এনএইচএসআরসিএল (NHSRCL) জানিয়েছে, ৫০৮ কিলোমিটার দীর্ঘ মুম্বই-আমেদাবাদ বুলেট ট্রেন করিডরের জন্য গুজরাটের মোট ২০টি নদী সেতুর মধ্যে ১২টি নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে।

    নদীর উপর ১২০ মিটার সেতু (Bullet-Train)

    ন্যাশনাল হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেড (এনএইচএসআরসিএল) রবিবার (৩ নভেম্বর) জানিয়েছে,  প্রকল্পের গুজরাট অংশের অন্তর্গত নভসারি জেলার খারেরা নদীর উপর একটি ১২০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি  সমাপ্তির পর্যায়ে। গুজরাটে ৩৫২ কিমি এবং মহারাষ্ট্রে ১৫৬ কিমি (Bullet-Train) বিস্তৃত হয়েছে এই রেলপথ। এই পথে গুজরাটে ২০টি নদী সেতু রয়েছে। এটি হতে চলেছে দ্বাদশ সেতু। বুলেট ট্রেন প্রকল্পে মুম্বই, ঠানে, ভিরার, বোইসার, ভাপি, বিলিমোরা, সুরাট, ভারুচ, ভাদোদরা, আনন্দ বা নদিয়াদ, আমেদাবাদ এবং সবরমতিতে ১২টি স্টেশনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে

    একবার বুলেট ট্রেনটি (Bullet-Train) চালু হলে সময় ব্যবধান অনেক কমে যাবে। আমেদাবাদ এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভ্রমণের সময় লাগে ৬-৮ ঘণ্টা। এবার এই সময় ব্যবধান প্রায় ৩ ঘণ্টা কমিয়ে দেবে বলে আশা করা হচ্ছে। মুম্বই-আমেদাবাদ হাই-স্পিড রেল করিডরে ভাপি এবং সুরাট স্টেশনগুলির মধ্যে নয়টি নদী সেতু তৈরি হওয়ার কথা। সবকটিই তৈরি হয়ে গিয়েছে। খরেরা নদী হল অম্বিকা নদীর একটি উপনদী, যা গুজরাট-মহারাষ্ট্র সীমান্তের কাছে অবস্থিত। ভানসদা তালুকের পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে নদী। নদীটি ভাপি বুলেট ট্রেন স্টেশন থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার এবং বিলিমোরা স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। খারেরা ছাড়াও ভাপি ও সুরাতের মধ্যে পার, পূর্ণা, মাইন্ধোলা, অম্বিকা, আওরঙ্গা, কোলাক, কাবেরী এবং ভেঙ্গানিয়া নদীর উপরও সেতু তৈরি করা হয়েছে। একটি বিবৃতিতে এনএইচএসআরসিএল বলেছে, “টানেলের মোট ২১ কিলোমিটারের মধ্যে ১৬ কিলোমিটার টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম) ব্যবহার করে এবং বাকি ৫ কিলোমিটার নিউ অস্ট্রিয়ান টানেলিং পদ্ধতি দ্বারা নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।”

    বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে

    বুলেট ট্রেনের (Bullet-Train) রেলপথ নির্মাণে ১৩.৬ মিটার কাটার হেড ব্যাস সহ স্লারি টাইপ টিবিএমগুলি জমির অবস্থা এবং নির্ভরযোগ্যতার কথা মাথায় কাজ করছে। টিবিএম কমানো এবং পুনরুদ্ধারের জন্য তিনটি শ্যাফ্টের কাজ প্রায় শেষের দিকে। আরও, ৩৯৪ মিটার দীর্ঘ অ্যাডিশনাল ড্রিভেন ইন্টারমিডিয়েট টানেল (এডিআইটি) ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে এবং কাজের গতি বাড়ানোর জন্য এনএটিএম (NATM)-এর মাধ্যমে টানেল বোরিং-এর কাজ জোর কদমে চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    Puri Jagannath Temple: জগন্নাথ মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে ফাটল, শ্যাওলা! ডাকা হল পুরাতত্ত্ব বিভাগকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর (Puri) জগন্নাথ মন্দিরের (Puri Jagannath Temple) বাইরের দেওয়ালে একাধিক ফাটল দেখা দিয়েছে বলে খবর। দেওয়ালে শ্যাওলার পুরু আস্তরণও পড়তে দেখা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের (আর্কিওলজিকাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া বা এএসআই) সাহায্য চেয়েছে ওড়িশার মোহন চরণ মাঝির সরকার। জানা গিয়েছে, ভারতীয় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণের দলই এখানে এসে দেওয়ালের ফাটল মেরামত করবে।

    নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে

    পুরীতে জগন্নাথদেবের (Puri Jagannath Temple)  মূল মন্দিরের বাইরে যে পুরু দেওয়াল রয়েছে, তার নাম মেঘনাদ পচেরী। মূল মন্দিরকে সুরক্ষিত করে এই দেওয়ালই। কিন্তু সম্প্রতি এই দেওয়ালেই একাধিক ফাটল লক্ষ করা গিয়েছে। যা নিয়ে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মন্দিরের ভিতরে একটি জায়গা থেকে জগন্নাথের প্রসাদ বিক্রি করা হয়। ওই অঞ্চল থেকেই নোংরা বর্জ্য জল বাইরের দেওয়ালের ফাটল দিয়ে চুঁইয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়া, দেওয়ালে দীর্ঘ দিন ধরে জমছে শ্যাওলা। দেওয়াল ভেজা থাকায় শ্যাওলার আস্তরণ হচ্ছে পুরু। ক্ষতি হচ্ছে দেওয়ালের। ওড়িশা সরকার মনে করছে, এএসআইয়ের (Puri Jagannath Temple) অনুমতি ছাড়া জগন্নাথ মন্দিরে এমন কোনও কাজ করা হয়েছে, যার ফলেই এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। কেন এমন ফাটল তা তদন্ত করে দেখছে রাজ্যের বিজেপি সরকার।

    কী বলছেন রাজ্যের আইনমন্ত্রী?

    রাজ্যের আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন বলেন, ‘‘কেন দেওয়ালে ফাটল দেখা দিল, আমরা তদন্ত করে দেখছি। দেওয়াল মেরামতের প্রস্তুতি নিচ্ছে এএসআই। কিন্তু কেন দেওয়ালে (Puri Jagannath Temple) ফাটল দেখা দিল, আমরা খতিয়ে দেখব। আমাদের অনুমান, এএসআইয়ের অনুমতি ছাড়াই মন্দিরে (Puri) কিছু কাজ করা হয়েছিল, যার ফলে দেওয়ালের এই অবস্থা হয়েছে।’’ তিনিই জানিয়েছেন, এএসআই আপাতত অগ্রাধিকার দিয়েই দেওয়াল মেরামত করবে। আইনমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, পরিস্থিতির নেপথ্যে কোনও বেআইনি কাজ খুঁজে পেলে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করবে ওড়িশা সরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    Amit Shah: জনজাতিদের বাদ দিয়েই ঝাড়খণ্ডে চালু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, ঘোষণা শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ক্ষমতায় এলেই ঝাড়খণ্ডে চালু করা হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)। তবে বাদ রাখা হবে জনজাতিদের। তাঁরা এর আওতায় পড়বেন না।” ভোটমুখী ঝাড়খণ্ডে প্রচারে গিয়ে এমনই প্রতিশ্রুতি দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহি প্রতিশ্রুতি (Amit Shah)

    ঝাড়খণ্ড বিধানসভার আসন সংখ্যা ৮১। নির্বাচন হবে দু’দফায় – ১৩ ও ২০ নভেম্বর। ফল প্রকাশ হবে ২৩ নভেম্বর। প্রথম দফায় যে আসনগুলিতে নির্বাচন হবে, সেগুলিতেই প্রচারে গিয়েছিলেন শাহ। শনিবার রাতে রাঁচিতে পৌঁছন তিনি। রবিবার এক সভায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সরকারে এলে ঝাড়খণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করবে বিজেপি। কিন্তু আমি আশ্বাস দিচ্ছি, জনজাতিদের এর আওতার বাইরে রাখা হবে। জেএমএম (ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা) সরকার মিথ্যা প্রচার করছে যে, ইউসিসি এলে জনজাতিদের অধিকার ক্ষুণ্ণ হবে। এই অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।” শাহ বলেন, “ক্ষমতায় এসেই ঝাড়খণ্ডে ৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে বিজেপি।”

    শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে

    অনুপ্রবেশ সমস্যার বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন তিনি। শাহের দাবি, স্থানীয় প্রশাসনের প্রশ্রয়েই ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি। এই বিষয়ে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনকেও কটাক্ষ করেন অমিত শাহ। তিনি বলেন, “এ রাজ্যে হিন্দুরা আক্রান্ত হচ্ছেন। তুষ্টিকরণের রাজনীতি তুঙ্গে। দেশের মধ্যে সব চেয়ে দুনীতিগ্রস্ত রাজ্য ঝাড়খণ্ড।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসে সিবিআই এবং এসআইটি তদন্ত হবে। শয়তানদের ঠাঁই হবে গারদে।” তিনি বলেন, “ক্ষমতায় এলে রাজ্যে ১০টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করা হবে। ৭০ বছরের বেশি বয়সিদের আয়ুষ্মান জীবন ধারা যোজনায় কভারেজ ফি ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হবে ১০ লাখ। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে বেডও বাড়ানো হবে।”

    আরও পড়ুন: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    শাহের বক্তৃতায় অনিবার্যভাবে এসেছে নকশাল প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে দেশ থেকে নকশালদের মুছে ফেলা হবে। এটাই সেই সময় যখন দলিত-বিরোধী, দরিদ্র বিরোধী এবং যুব-বিরোধী হেমন্ত সরকারকে ঝাড়খণ্ড থেকে তাড়াতে হবে (Uniform Civil Code)। সস্তা রাজনৈতিক লাভের জন্য এরাই অক্সিজেন জোগাচ্ছে নকশালদের (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

      

  • Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    Waqf Board: ওয়াকফ বোর্ড রিয়েল এস্টেট কোম্পানি, ওয়েইসিকে তোপ তিরুপতি মন্দিরের চেয়ারম্যানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির ট্রাস্টিকে ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) সঙ্গে তুলনা করার জন্য মিম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে এক হাত নিলেন বলিনিনি রাজাগোপাল নাইডু, যিনি বর্তমানে তিরুপতি তিরুমালা ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে রয়েছেন। এক সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিরুপতি তিরুমালা মন্দিরের নয়া চেয়ারম্যান, ওয়াকফ বোর্ডকে (Waqf Board) রিয়েল এস্টেট কোম্পানির সঙ্গে তুলনা করেন এবং তিনি বলেন, ‘‘ওয়াকফ বোর্ড একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি। কীভাবে তার সঙ্গে তুলনা টানা হচ্ছে তিরুমালা তিরুপতি ট্রাস্টের? আমি ওয়েইসির এমন বক্তব্যের নিন্দা জানাই।’’ প্রসঙ্গত, মন্দির পরিচালন সমিতিতে কেন মুসলিম সদস্য থাকবে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলেন ওয়েইসি।

    তোপ বিজেপি (BJP) মুখপাত্রেরও 

    এরপরেই নাইডু বলেন, ‘‘যে ধরনের বিতর্ক শুরু হয়েছে প্রসাদ নিয়ে, তাতে আমার মনে হয় মন্দিরের আশেপাশে শুধুমাত্র হিন্দুদেরকেই ব্যবসা করার অনুমতি দেওয়া উচিত।’’ অন্যদিকে, এই ইস্যুতে বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র আরপি সিং-ও তোপ দেগেছেন আসাদউদ্দিন ওয়েইসিকে। তিনি বলেন, ‘‘আসাদউদ্দিন ওয়েইসি পার্থক্য ভুলে যাচ্ছেন মন্দির ট্রাস্ট এবং ওয়াকফ বোর্ডের (Waqf Board) মধ্যে। তার কারণ ওয়াকফ বোর্ড জমি নিয়েও কারবার করে। ওয়াকফ বোর্ড যে এক ধরনের ম্যানেজমেন্ট অথরিটি, সেকথাও জানান আরপি সিং। অন্যদিকে, মন্দির ট্রাস্টকে উপাসনার জায়গা, ধর্মীয় বিশ্বাসের জায়গা হিসেবে উল্লেখ করে আরপি সিং আরও বলেন, ‘‘কোনও হিন্দু কি মসজিদ ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে থাকে? ওয়েসি এই ইস্য়ুতে রাজনীতি করছেন বলেও অভিযোগ করেন বিজেপির (BJP) জাতীয় মুখপাত্র।

    ওয়েইসির মন্তব্যে বিতর্ক (Waqf Board)

    প্রসঙ্গত, ওয়াকফ বোর্ডে অমুসলিম সদস্যরাও থাকতে পারবেন, মোদি সরকারের নয়া প্রস্তাবের বিরোধিতা করতে গিয়ে হায়দরাবাদের সাংসদ ওয়েইসি জানিয়েছিলেন, তিরুপতি মন্দির পরিচালনা সমিতিতে কেন নেই মুসলিম সদস্য। ওয়েইসির এই মন্তব্যেই দানা বাঁধে বিতর্ক। অনেকে প্রশ্ন করেন, অমুসলিম সদস্যরা তো মসজিদ পরিচালনা করেন না, সেটাকে কেন নিজের উদাহরণে টানছেন না ওয়েইসি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    Uttarakhand: শীতের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হল উত্তরাখণ্ডের যমুনোত্রী-কেদারনাথ ধামের দরজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার দিন শীতের জন্য বন্ধ করা করে দেওয়া উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) যমুনোত্রী ধাম। রবিবার দুপুরের ১২ টা ৫ মিনিটের শুভ মুহূর্তে মন্দিরের দরজা বন্ধ করে, একটি সজ্জিত পালকিতে মাতা যমুনোত্রীকে বসিয়ে শোভাযাত্রা করে খরসালি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। এই শোভাযাত্রাকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ ছিল ভক্তদের। একই ভাবে কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের ভগবান শিবকে বৈদিক মতে পুজো করে মন্দিরের দরজা বন্ধ করা হয়। এই দৃশ্য দেখার জন্য হাজার হাজার ভক্তদের সমাগম হয়েছিলেন।

    ভারতীয় সেনা ব্যান্ডে ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন (Uttarakhand)

    জানা গিয়েছে, শীতের মরশুমে মা যমুনোত্রীকে (Yamunotri-Kedarnath Dham) এই খরশালি গ্রামের যমুনা মন্দিরের নিয়ে আসা হয় এবং এখানেই মায়ের পুজো অর্চনা করা হবে। যমুনোত্রী মন্দিরের দরজা খোলা না হওয়া পর্যন্ত ভক্তরা এই খরসালি (Uttarakhand) মন্দিরেই পুজো করতে পারবেন। অপর দিকে রবিবারেই আবার শীতের জন্য কেদারনাথ ধামের মন্দির দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই মন্দিরের দরজা বন্ধের সময় ওম নমঃ শিবায়, জয় বাবা কেদারনাথ এবং ভারতীয় সেনা ব্যান্ডের ভক্তিমূলক সঙ্গীত পরিবেশন করে বৈদিক আচার এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের রীতি পালন করা হয়। একটি সরকারি বিবৃতি অনুসারে বলা হয়েছে, ১৫ হাজারের বেশি ভক্ত মন্দিরের দরজা বন্ধের দৃশ্য প্রত্যক্ষ করেছেন। দীপাবলির দিনেই মন্দির প্রাঙ্গণকে খুব সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছিল।

    আরও পড়ুনঃ কৈলাশের পথেই কি কেলেঙ্কারি! কয়েক হাজার কঙ্কাল উদ্ধার পিথোরাগড়ের গুহায়

    পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়

    কেদারনাথ (Uttarakhand) মন্দিরে রবিবার ভোর ৫টায় পুজাচার শুরু করা হয়। এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন, বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কমিটির সভাপতি আজ্যেন্দ্র অজয়, আচার্য, বেদপাঠী এবং আরও অনেক পুরোহিতেরা। এই শৈব ধামের স্ব-প্রকাশিত শিবলিঙ্গকে ছাই, ফুল, বেলপাতা দিয়ে পুজো করা হয়েছে। এরপর সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বাবা কেদারের পঞ্চমুখী উৎসব পালকি মন্দির থেকে বের করা হয়। এরপর কেদারনাথ (Yamunotri-Kedarnath Dham) মন্দিরের দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। শীতের মরশুমে জুড়ে মন্দিরের ফটক বন্ধ থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    Justin Trudeau: কানাডায় ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা খালিস্তানপন্থীদের, চাপে পড়ে নিন্দামন্দ করলেন ট্রুডো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের অন্দরে ক্রমেই বাড়ছে ট্রুডো (Justin Trudeau) বিরোধী ক্ষোভ। কানাডার প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে তাঁকে সরাতে গোপন ভোটের দাবি তুলেছেন তাঁরই দল লিবারেল পার্টির বেশ কয়েকজন সাংসদ। দলের অন্দরে বিদ্রোহের জেরে ট্রুডো যখন প্রায় কোণঠাসা, তখনই ফের হামলা হল কানাডার হিন্দু মন্দিরে (Attack On Hindus)। এই দফায় মন্দিরে উপস্থিত ভক্তদের ওপর হামলাও চালায় খালিস্তানপন্থীরা। এর পরেই (পড়ুন চাপে পড়ে) ঘটনার নিন্দা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরের এই ঘটনা ‘মেনে নেওয়া যায় না’ বলেই মন্তব্য করেছেন তিনি।

    ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Justin Trudeau) 

    ব্রাম্পটনে একটি হিন্দু মন্দিরে হামলা হয়। তার পরেই হিন্দু ফোরাম কানাডা এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনাটির পুরো ভিডিও শেয়ার করে। ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন খালিস্তানপন্থী হাতে হলুদ ঝান্ডা নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গনে গন্ডগোল করছে। কয়েকজনকে আবার লাঠি হাতে ভক্তদের মারধর করতেও দেখা গিয়েছে। ফোরাম লিখেছে, খুবই বিরক্তিকর ছবি। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে ভক্তদের ওপর হামলা চালিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা। এটা মেনে (Justin Trudeau) নেওয়া যায় না।”

    কী বললেন কানাডিয়ান সাংসদ 

    এক্স হ্যান্ডেলে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান সাংসদ চন্দ্র আর্য লিখেছেন, “কানাডায় খালিস্তানি চরমপন্থীরা সীমা অতিক্রম করেছে। ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দির প্রাঙ্গণে হিন্দু কানাডিয়ান ভক্তদের ওপর খালিস্তানপন্থীদের আক্রমণ দেখিয়ে দিল কানাডায় খালিস্তান সহিংস চরমপন্থা কতটা গভীর ও নির্লজ্জ হয়ে উঠেছে। আমি ভাবতে শুরু করেছি যে এই রিপোর্টের কিছু সত্যতা রয়েছে যে কানাডার রাজনৈতিক ব্যবস্থা ছাড়াও খালিস্তানপন্থীরা কার্যকরভাবে আমাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিতে অনুপ্রবেশ করেছে। কানাডায় মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে খালিস্তানি চরমপন্থীরা অবাধে মুক্ত হচ্ছে। এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমি দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছি, আমাদের সম্প্রদায়ের নিরাপত্তার জন্য হিন্দু-কানাডিয়ানদের এগিয়ে আসতে হবে এবং তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করতে হবে এবং রাজনীতিবিদেরও জবাবদিহি করতে হবে।”

    ট্রুডোর ভোলবদল! 

    প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে ট্রুডো লিখেছেন, “ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে আজকের হিংসার ঘটনাগুলো মেনে নেওয়া যায় না। প্রতিটি কানাডিয়ানের নিজস্ব ধর্ম (Attack On Hindus) পালন করার অধিকার স্বাধীনভাবে ও নিরাপদে রয়েছে (Justin Trudeau)।”

     

  • Ramakrishna 185: “একদিনে কি নাড়ী দেখতে শেখা যায়? যাদের নাড়ী দেখা ব্যবসা, তাদের সঙ্গ করতে হয়”

    Ramakrishna 185: “একদিনে কি নাড়ী দেখতে শেখা যায়? যাদের নাড়ী দেখা ব্যবসা, তাদের সঙ্গ করতে হয়”

     ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই এপ্রিল

     শ্রীশ্রীঅন্নপূর্ণাপূজা উপলক্ষে ভক্তসঙ্গে সুরেন্দ্রভবনে

    স্বাধীন ইচ্ছা না ঈশ্বরের ইচ্ছা? Free will or God’s Will 

    বৈদ্যনাথ—মহাশয়! একটি সন্দেহ আমার আছে। এই যে বলে Free Will অর্থাৎ স্বাধীন ইচ্ছা—মনে কল্লে ভাল কাজও কত্তে পারি, মন্দ কাজও কত্তে পারি, এটি কি সত্য? সত্য সত্যই কি আমরা স্বাধীন?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—সকলই ঈশ্বরাধীন। তাঁরই লীলা। তিনি নানা জিনিস করেছেন। ছোট, বড়, বলবান, দুর্বল, ভাল, মন্দ। ভাললোক; মন্দলোক। এ-সব তাঁর মায়া, খেলা। এই দেখ না, বাগানের সব গাছ কিছু সমান হয় না।

    “যতক্ষণ ঈশ্বরকে লাভ না হয়, ততক্ষণ মনে হয় আমরা স্বাধীন। এ-ভ্রম তিনিই রেখে দেন, তা না হলে পাপের বৃদ্ধি হত। পাপকে ভয় হত না। পাপের শাস্তি হত না।

    “যিনি ঈশ্বরলাভ করেছেন, তাঁর ভাব কি জানো? আমি যন্ত্র, তুমি যন্ত্রী; আমি ঘর, তুমি ঘরণী; আমি রথ, তুমি রথী; যেমন চালাও, তেমনি চলি। যেমন বলাও, তেমনি বলি।”

    ঈশ্বরদর্শন কি একদিনে হয়? সাধুসঙ্গ প্রয়োজন 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) (বৈদ্যনাথের প্রতি)—তর্ক করা ভাল নয়; আপনি কি বল?

    বৈদ্যনাথ—আজ্ঞে হাঁ, তর্ক করা ভাবটি জ্ঞান হলে যায়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—Thank you (সকলের হাস্য)। তোমার হবে! ঈশ্বরের কথা যদি কেউ বলে, লোকে বিশ্বাস করে না। যদি কোন মহাপুরুষ বলেন, আমি ঈশ্বরকে দেখেছি তবুও সাধারণ লোকে সেই মহাপুরুষের কথা লয় না। লোকে মনে করে, ও যদি ঈশ্বর দেখেছে, আমাদের দেখিয়ে দিগ্‌। কিন্তু একদিনে কি নাড়ী দেখতে শেখা যায়? বৈদ্যের সঙ্গে অনেকদিন ধরে ঘুরতে হয়; তখন কোন্‌টা কফের কোন্‌টা বায়ূর কোন্‌টা পিত্তের নাড়ী বলা যেতে পারে। যাদের নাড়ী দেখা ব্যবসা, তাদের সঙ্গ করতে হয়। (সকলের হাস্য)

    “অমুক নম্বরের সুতা, যে-সে কি চিনতে পারে? সুতোর ব্যবসা করো, যারা ব্যবসা করে, তাদের দোকানে কিছুদিন থাক, তবে কোন্‌টা চল্লিশ নম্বর, কোন্‌টা একচল্লিশ নম্বরের সুতা ঝাঁ করে বলতে পারবে।”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: আজ আরজি কর কাণ্ডের চার্জ গঠন শিয়ালদা আদালতে, এর পর শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া

    RG Kar: আজ আরজি কর কাণ্ডের চার্জ গঠন শিয়ালদা আদালতে, এর পর শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডে গত অক্টোবরেই প্রথম চার্জশিট জমা দিয়েছিল সিবিআই। মূল অভিযুক্ত হিসেবে ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল চার্জশিটে। এর পাশাপাশি তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগে ধৃত আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার তৎকালীন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের নামও রয়েছে। আজ অর্থাৎ সোমবার মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের ৮৭ দিন পর, মামলার চার্জ গঠন হবে শিয়ালদা আদালতে। চার্জ গঠন সম্পন্ন হলেই শুরু হবে বিচারপ্রক্রিয়া।

    সিভিকই জড়িত (RG Kar) 

    গত ৭ অক্টোবর সিবিআই চার্জশিট জমা দিয়েছিল এই মামলায়। চার্জশিটে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা জানিয়েছিল, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারই (RG Kar Hospital Incident) আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় জড়িত। তার বহু প্রমাণ মিলেছে বলেও জানায় সিবিআই। বয়ান, ভিডিও এবং ফরেন্সিক বা সায়েন্টিফিক রিপোর্টের ভিত্তিতে ধৃতের বিরুদ্ধে মোট ১১টি ‘প্রমাণ’ পাওয়া গিয়েছে বলে জানায় সিবিআই।

    সিভিকের বিরুদ্ধে ১১টি ‘প্রমাণ’ (RG Kar) 

    ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ারের (RG Kar)  বিরুদ্ধে চার্জশিটে সিবিআইয়ের দেওয়া ১১টি প্রমাণ হল—

    ১. সিসিটিভি ফুটেজে অনুযায়ী, গত ৯ অগাস্ট ভোরে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চারতলায় গিয়েছিলেন ধৃত সঞ্জয়। সেখানেই অপরাধ সংঘটিত হয়।

    ২. অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারের মোবাইল ফোনের লোকেশন বলছে, সে ঘটনার সময় হাসপাতালেই ছিল। 

    ৩. ময়নাতদন্তের সময় নির্যাতিতার দেহ থেকে ধৃতের ডিএনএ মিলেছে।

    ৪. ধৃতের প্যান্ট এবং জুতো থেকে মৃতার রক্তের দাগ মিলেছে।

    ৫. ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া ছোট ছোট চুলগুলি, অভিযুক্তের চুলের সঙ্গে মিলে গিয়েছে (RG Kar Hospital Incident)।

    ৬. ঘটনাস্থল থেকে যে ব্লুটুথ ইয়ারফোন উদ্ধার হয়েছিল, তা ধৃতেরই। ধৃতের মোবাইলে কানেক্ট করে তা দেখাও হয়েছে। ঘটনার রাতে ধৃত যখন যাচ্ছিল তখন তার ব্লুটুথ ইয়ারফোন জড়ানো ছিল। কিন্তু সে ফেরার সময় ইয়ারফোন ছিল না। 

    ৭. ধৃতের মেডিক্যাল পরীক্ষার করে জানা গিয়েছে, তার শরীরের ক্ষতগুলি ৮ অগাস্ট থেকে ৯ অগাস্টের মধ্যেই তৈরি হয়েছিল। ঘটনাচক্রে, মহিলা চিকিৎসকে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনাও ওই সময়েই ঘটেছিল।

    ৮. অভিযুক্তের শরীরের যে ক্ষত নির্যাতিতার প্রতিরোধের ফলেই তৈরি হয়েছিল।

    ৯. অভিযুক্তের মেডিক্যাল পরীক্ষা থেকে কোনও প্রমাণ মেলেনি যে, সে সঙ্গমে অক্ষম।

    ১০. সিএফএসএল কলকাতার রিপোর্ট অনুযায়ী, ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া মৃতার অন্তর্বাসের সেলাই যে ভাবে ছিঁড়ে গিয়েছে, তা জোর জবরদস্তির ফল।

    ১১. সিএফএসএল কলকাতার রিপোর্ট অনুযায়ী, নির্যাতিতা যে কুর্তি পরেছিলেন, সেই কুর্তিরও দু’পাশটা ছিঁড়ে গিয়েছিল। এটাও জোরজবরদস্তির কারণেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Hasina: “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?”, জেলহত্যা দিবসে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

    Sheikh Hasina: “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?”, জেলহত্যা দিবসে প্রশ্ন শেখ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আজকের অবরুদ্ধ বাংলাদেশ কারাগারের অন্ধকারে প্রকোষ্ঠে পরিণত হয়েছে।” মাস তিনেক মুখে কুলুপ এঁটে থাকার পর কথাগুলি বললেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেশছাড়া শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina)। রবিবার বাংলাদেশে পালিত হয়েছে জেলহত্যা দিবস।

    কী বললেন হাসিনা (Sheikh Hasina)

    এদিন জারি করা এক বিবৃতিতে হাসিনা বলেন, “স্বাধীনতার পরাজিত শক্তি ও দেশবিরোধী চক্র এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলার মাটি থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, প্রগতিশীল রাজনীতি ও বাংলাদেশ আওয়ামি লীগের নাম চিরতরে মুছে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধ্বংস ও বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল।” তাঁর মতে, কিন্তু তার পরেও সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। আরও একবার তা হবে। নভেম্বরের ৩ তারিখে গভীর রাতে মুক্তিযুদ্ধের চারজন প্রধান নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলি এবং এএইচএম কামারুজ্জামানকে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের একটি প্রকোষ্ঠে নিয়ে এসে বাইরে থেকে এলোপাথাড়ি গুলি করে হত্যা করা হয়।

    দেশছাড়া হাসিনা

    সংরক্ষণকে কেন্দ্র করে ৫ অগাস্ট দেশছাড়া হন হাসিনা। আশ্রয় নিয়েছেন ভারতে। জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে তিনি (Sheikh Hasina) লেখেন, “দেশে বিভিন্ন সময়ে স্বাধীনতা-বিরোধীরা ক্ষমতাসীন হয়েছে। স্বাধীনতা-বিরোধী অপশক্তি দেশের গণতান্ত্রিক ধারা ব্যাহত করতে এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করতে বারবার হামলা করছে। কিন্তু দিনের শেষে ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হয়নি এবং ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে।”

    আরও পড়ুন: গ্রেফতারির পর ‘উধাও’ অন্তর্বাসে প্রতিবাদ জানানো ইরানের তরুণী, কোথায় গেলেন তিনি?

    হাসিনা বলেন, “সময়ের পরিক্রমায় এক দিন সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা হবে। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, ততদিন মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশের চেতনা চির জাগরূক থাকবে।” তাঁর প্রশ্ন, “মুক্তিযোদ্ধারা কি এই বাংলাদেশ চেয়েছিলেন?” তিনি বলেন, “এখন শোক পালনের অধিকার নেই। আমি জাতির পক্ষ থেকে জাতীয় চার নেতার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।” বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হত্যাকারীদের বিচারের বদলে দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেছে, রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির যে কোনও (Bangladesh) ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলার জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে (Sheikh Hasina)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Iran: গ্রেফতারির পর ‘উধাও’ অন্তর্বাসে প্রতিবাদ জানানো ইরানের তরুণী, কোথায় গেলেন তিনি?

    Iran: গ্রেফতারির পর ‘উধাও’ অন্তর্বাসে প্রতিবাদ জানানো ইরানের তরুণী, কোথায় গেলেন তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইরানের (Iran) রাজধানী তেহরানে ইসলামিক আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অন্তর্বাস পরে রাস্তায় নেমেছিলেন এক তরুণী। পরে পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। তবে বর্তমানে তিনি কোথায় রয়েছেন, তা এখনও পর্যন্ত অজানা। এ নিয়ে বিশ্বজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ওই তরুণীর নাম পরিচয় কিছুই জানা যায়নি এখনও পর্যন্ত।

    প্রতিবাদের ভিডিও ভাইরাল

    সম্প্রতি, একটি ভিডিও সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, অন্তর্বাস পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে চত্বরে ঘোরার পরে, বাইরে একটি জায়গায় গিয়ে বসে পড়েন তিনি। ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্য়ম। মহিলাদের কড়া পোশাক বিধির বিরুদ্ধেই তিনি প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। তবে তাঁকে তুলে নিয়ে গিয়ে ঠিক কোথায় রাখা হয়েছে সেই নিয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু না জানা যাওয়ায়, উদ্বেগ ছড়িয়েছে বিশ্বজুড়ে। এর কারণ এই আবহে ঠিক মনে পড়ছে ২০২২ সালে সেপ্টেম্বর মাসের ঘটনা। তখনও হিজাব না পরে রাস্তায় বের হয়েছিলেন ইরানের (Iran) তরুণী মাহাসা আমিনি। সে সময়ও মাহাসাকে পুলিশ তুলে নিয়ে যায়। এর পরবর্তীকালে গ্রেফতার করা হয় কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইরানের পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয় ওই তরুণীর। ওই ঘটনার পর সারা বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। প্রতিবাদ করেন মানুষজন।

    ইসলামিক রীতি অনুযায়ী পোশাক পরার নির্দেশ 

    সেই ঘটনার দু’বছর পেরোতেই ফের একবার ইরানের (Iran) নারী স্বাধীনতা নিয়ে আন্দোলনে নামলেন আরও এক তরুণী। প্রসঙ্গত, ইরানে মহিলাদের জন্য কড়া পোশাক বিধি জারি রয়েছে। ইসলামিক রীতি অনুযায়ী পোশাক পরার নির্দেশ রয়েছে। আবশ্যিকভাবে সেখানে মহিলাদের হিজাব দিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে হয়। সেদেশের পূর্বতন ধর্মগুরু আয়াতুল্লা খামেনেইও এই ফতোয়া জারি করেছিলেন। বর্তমান ধর্মগুরু আলি খামেনেই তা জারি রেখেছেন।

    মাহাসাকাণ্ডের পরের প্রতিবাদ (Iran)

    প্রসঙ্গত, মাহাসাকাণ্ডের পরই ইরানের (Iranian Authority) মহিলারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন এবং হিজাব ফতোয়া উড়িয়ে দিয়ে তাঁরা চুল কেটে প্রতিবাদে নেমেছিলেন। প্রতিবাদকে কড়া হাতে দমন করেছিল ইরানের ইসলামিক প্রশাসন (Iranian Authority)।  ইসলামের ফতোয়া অবমাননা করার অপরাধে বহু বিক্ষোভকারীকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। মহিলারা পোশাক বিধি না মানলে পাঁচ থেকে দশ বছরের কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে ইরানে এবং ভারতীয় মুদ্রায় সর্বোচ্চ সাত লাখ টাকা জরিমানারও বিধি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share