Tag: Bengali news

Bengali news

  • Adani Group: বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের জন্য ডেডলাইন বেঁধে দিল আদানি গোষ্ঠী

    Adani Group: বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের জন্য ডেডলাইন বেঁধে দিল আদানি গোষ্ঠী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়া না পেয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছিল আদানি গোষ্ঠী (Adani Group)। এবার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের জন্য বাংলাদেশকে ডেডলাইন বেঁধে দিল ভারতীয় এই ব্যবসায়িক গোষ্ঠী (Bangladesh)। সংস্থার তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ৭ নভেম্বরের মধ্যে বকেয়া না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেওয়া হবে না।

    আঁধারে ডুবতে পারে বাংলাদেশ (Adani Group)

    সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বিদ্যুতের দাম বাবদ বাংলাদেশের থেকে আদানি গোষ্ঠীর পাওনা ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা। সেই বকেয়া না মেটালে বন্ধ করে দেওয়া হবে বিদ্যুৎ সরবরাহ। আর যদি তা হয়, আঁধারে ডুবতে পারে বাংলাদেশ। বকেয়া না মেটানোয় সম্প্রতি বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে গৌতম আদানির সংস্থা। তার পরেই ব্যাপক লোডশেডিং শুরু হয়েছে বাংলাদেশে। এবার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিলে একেবারেই অন্ধকারে ডুবে যাবে মহম্মদ ইউনূসের দেশ।

    লেটার অফ ক্রেডিটও দিয়েছিল

    বাংলাদেশে সব চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আদানি গোষ্ঠী (Adani Group)। ২০২২ সাল থেকে ভারতীয় এই সংস্থা বিদ্যুৎ বিক্রি করে চলেছে পড়শি দেশকে। সেই বাবদ আদানির সংস্থার প্রাপ্য হয় ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এর আগে বকেয়া মেটানোর জন্য বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন পর্ষদকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল আদানি গোষ্ঠী। সেই সঙ্গে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার লেটার অফ ক্রেডিটও দিয়েছিল। সেই টাকা কৃষি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেটার অফ ক্রেডিট দিয়ে মেটানোর কথা থাকলেও, তা দেয়নি বাংলাদেশ। তার জেরে ৩১ অক্টোবর থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক করে দিয়েছে আদানি পাওয়ার ঝাড়খণ্ড।

    আরও পড়ুন: ইরানে হিজাবের বিরুদ্ধে পোশাক খুলে অন্তর্বাস পরে বিক্ষোভ তরুণীর, শোরগোল মধ্যপ্রাচ্যে

    জানা গিয়েছে, চলতি মাসে প্রতিদিন ৭২৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে আদানি গোষ্ঠীর তরফে। অথচ চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিদিন বাংলাদেশকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার কথা ছিল ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ায় চরম বিদ্যুৎ সঙ্কটে ভুগছে বাংলাদেশ। জানা গিয়েছে, গত কয়েক মাস ধরেই ইউনূসের দেশে দিনের অনেকটা সময় বিদ্যুৎ থাকছে না। এবার বিদ্যুৎ সরবরাহ একেবারে বন্ধ করে দিলে (Bangladesh) দেশটি যে অন্ধকারে ডুবে যাবে, তা (Adani Group) বলাই বাহুল্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 04 November 2024: সামাজিক সুনাম বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    Daily Horoscope 04 November 2024: সামাজিক সুনাম বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ রয়েছে এই রাশির জাতকদের

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) বন্ধুদের বিরোধিতা থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন। 

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    বৃষ

    ১) পেটের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ২) ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    কর্কট

    ১) ভাই-বোনের কাছ থেকে ভাল সাহায্য পেতে পারেন।

    ২) দাম্পত্য সম্পর্কে উন্নতির যোগ।

    ৩) সতর্ক থাকতে হবে।

    সিংহ

    ১) কোনও নিয়ম লঙ্ঘন করার জন্য বিপদে পড়তে হতে পারে।

    ২) উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে শুভ যোগ।

    ৩) কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    কন্যা

    ১) কোনও ভুল কাজের জন্য অনুতাপ হতে পারে।

    ২) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    তুলা

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) সাংসারিক কারণে মানসিক যন্ত্রণা বাড়তে পারে।

    ২) আজ আপনাকে অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর আসতে পারে।

    ৩) দিনটি ভালো-মন্দ মিশিয়ে কাটবে।

    ধনু

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যেতে পারে।

    ৩) সবাই আপনার প্রশংসা করবে।

    মকর

    ১) দূর দেশে ভ্রমণের পরিকল্পনা সফল হতে পারে।

    ২) বিদ্যার্থীদের জন্য নতুন কোনও পথ খুলতে পারে।

    ৩) বাণীতে সংযম রাখুন।

    কুম্ভ

    ১) বাড়িতে সবাই খুব সতর্ক থাকুন, চুরির ভয় রয়েছে।

    ২) আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    মীন

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) সমাজে খ্যাতি বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 184: “ঈশ্বর কি কারুকে বেশি শক্তি দিয়েছেন? বিভূরূপে সর্বভূতে আছেন, কেবল শক্তিবিশেষ”

    Ramakrishna 184: “ঈশ্বর কি কারুকে বেশি শক্তি দিয়েছেন? বিভূরূপে সর্বভূতে আছেন, কেবল শক্তিবিশেষ”

     ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ১৫ই এপ্রিল 

    শ্রীশ্রীঅন্নপূর্ণাপূজা উপলক্ষে ভক্তসঙ্গে সুরেন্দ্রভবনে

    সুরেন্দ্রের বাড়ির উঠানে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) সভা আলো করিয়া বসিয়া আছেন, অপরাহ্ন বেলা ছয়টা হইল।

    উঠান হইতে পূর্বাস্য হইয়া ঠাকুরদালানে উঠিতে হয়। দালানের ভিতর সুন্দর ঠাকুর-প্রতিমা। মার পাদপদ্মে জবা, বিল্ব, গলায় পুষ্পমালা। মাও ঠাকুরদালান আলো করিয়া বসিয়া আছেন।

    আজ শ্রীশ্রীঅন্নপূর্ণাপূজা। চৈত্র শুক্লাষ্টমী, ১৫ই এপ্রিল, ১৮৮২ রবিবার, ৩রা বৈশাখ, ১২৯০। সুরেন্দ্র মায়ের পূজা আনিয়াছেন তাই ঠাকুরের নিমন্ত্রণ। ঠাকুর ভক্তসঙ্গে আসিয়াছেন, আসিয়া ঠাকুরদালানে উঠিয়া শ্রীশ্রীঠাকুর-প্রতিমা দর্শন করিলেন, প্রণাম ও দর্শনানন্তর দাঁড়াইয়া মার দিকে তাকাইয়া শ্রীকরে মূলমন্ত্র জপ (Kathamrita) করিতেছেন, ভক্তেরা ঠাকুর-প্রতিমাদর্শন ও প্রণামানন্তর প্রভুর কছে দাঁড়াইয়া আছেন।

    উঠানে ঠাকুর ভক্তসঙ্গে আসিয়াছেন। উঠানে সতরঞ্চি পাতা হইয়াছে, তাহার উপর চাদর, তাহার উপর কয়েকটি তাকিয়া। এক ধারে খোল-করতাল লইয়া কয়েকটি বৈষ্ণব বসিয়া আছেন—সংকীর্তন হইবে। ঠাকুরকে ঘেরিয়া ভক্তেরা সব বসিলেন।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণকে (Ramakrishna) একটি তাকিয়া লইয়া বসিতে বলা হইল। তিনি তাকিয়ার কাছে বসিলেন না। তাকিয়া সরাইয়া বসিলেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (ভক্তদের প্রতি)—তাকিয়া ঠেসান দিয়া বসা! কি জানো, অভিমান ত্যাগ করা বড় কঠিন। এই বিচার কচ্ছ, অভিমান কিছু নয়। আবার কোথা থেকে এসে পড়ে!

    “ছাগলকে কেটে ফেলা গেছে, তবু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নড়ছে।

    “স্বপ্নে ভয় দেখেছ; ঘুম ভেঙে গেল, বেশ জেগে উঠলে তবু বুক দুড়দুড় (Kathamrita) করে। অভিমান ঠিক সেইরকম। তাড়িয়ে দিলেও আবার কোথা থেকে এসে পড়ে! অমনি মুখ ভার করে বলে, আমায় খাতির কল্লে না।”

    কেদার—তৃণাদপি সুনীচেন, তরোরিব সহিষ্ণুনা।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আমি ভক্তের রেণুর রেণু।

    বৈদ্যনাথের প্রবেশ

    বৈদ্যনাথ কৃতবিদ্য। কলিকাতার বড় আদালতের উকিল, ঠাকুরকে হাতজোড় করিয়া প্রণাম করিলেন ও একপার্শ্বে আসন গ্রহণ করিলেন।

    সুরেন্দ্র (শ্রীরামকৃষ্ণের প্রতি)—ইনি আমার আত্মীয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ — হাঁ, এঁর স্বভাবটি বেশ দেখছি।

    সুরেন্দ্র—ইনি আপনাকে কি জিজ্ঞাসা (Kathamrita) করবেন, তাই এসেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (বৈদ্যনাথের প্রতি)—যা কিছু দেখছ, সবই তাঁর শক্তি। তাঁর শক্তি ব্যতিরেকে কারু কিছু করবার জো নাই। তবে একটি কথা আছে, তাঁর শক্তি সব স্থানে সমান নয়। বিদ্যাসাগর বলেছিল, “ঈশ্বর কি কারুকে বেশি শক্তি দিয়েছেন?” আমি বললুম, শক্তি কমবেশি যদি না দিয়ে থাকেন, তোমায় আমরা দেখতে এসেছি কেন? তোমার কি দুটো শিঙ বেরিয়েছে? তবে দাঁড়ালো যে, ঈশ্বর (Ramakrishna) বিভূরূপে সর্বভূতে আছেন, কেবল শক্তিবিশেষ।

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 183: “বীজ এত কোমল, অঙ্কুর এত কোমল, তবু শক্ত মাটি ভেদ করে, মাটি ফেটে যায়”

    Ramakrishna 183: “বীজ এত কোমল, অঙ্কুর এত কোমল, তবু শক্ত মাটি ভেদ করে, মাটি ফেটে যায়”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে দক্ষিণেশ্বর-মন্দিরে ও বলরাম-মন্দিরে

    ঊনবিংশ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল

    অধরের প্রতি উপদেশ — সম্মুখে কাল

    ঠাকুর (Ramakrishna) অধরের সঙ্গে তাঁর ঘরে উত্তরের বারান্দায় দাঁড়াইয়া কথা কহিতেছেন (Kathamrita)।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (অধরের প্রতি)—তুমি ডিপুটি। এ-পদও ঈশ্বরের অনুগ্রহে হয়েছে। তাঁকে ভূলো না। কিন্তু জেনো, সকলের একপথে যেতে হবে। এখানে দুদিনের জন্য।

    “সংসার কর্মভূমি। এখানে কর্ম করতে আসা। যেমন দেশে বাড়ি কলকাতায় গিয়ে কর্ম করে।

    “কিছু কর্ম করা দরকার। সাধন। তাড়াতাড়ি কর্মগুলি শেষ করে নিতে হয়। স্যাকরারা সোনা গলাবার সময় হাপর, পাখা চোঙ দিয়ে হাওয়া করে যাতে আগুনটা খুব হয়ে সোনাটা গলে। সোনা গলার পর তখন বলে, তামাক সাজ্‌। এতক্ষণ কপাল দিয়ে ঘাম পড়ছিল। তারপর তামাক খাবে।

    খুব রোখ চাই। তবে সাধন হয়। দৃঢ় প্রতিজ্ঞা।

    তাঁর নামবীজের খুব শক্তি। অবিদ্যা নাশ করে। বীজ এত কোমল, অঙ্কুর এত কোমল, তবু শক্ত মাটি ভেদ করে। মাটি ফেটে যায়।

    কামিনী-কাঞ্চনের ভিতর থাকলে মন বড় টেনে লয়। সাবধানে থাকতে হয়। ত্যাগীদের অত ভয় নাই। ঠিক ঠিক তাগী কামিনী-কাঞ্চন থেকে তফাতে থাকে। তাই সাধন থাকলে ঈশ্বরে সর্বদা মন রাখতে পারবে।

    “ঠিক ঠিক ত্যাগী। যারা সর্বদা ঈশ্বরে (Ramakrishna) মন দিতে পারে, তারা মৌমাছির মতো কেবল ফুলে বসে মধু পান করে। সংসারে কামিনী-কাঞ্চনের ভিতরে যে আছে, তার ঈশ্বরে মন হতে পারে, আবার কখন কখন কামিনী-কাঞ্চনেও মন হয়। যেমন সাধারণ মাছি, সন্দেশেও বসে আর পচা ঘায়েও বসে, বিষ্ঠাতেও বসে।

    “ঈশ্বরেতে সর্বদা মন রাখবে। প্রথমে একটু খেটে নিতে হয়। তারপর পেনশন ভোগ (Kathamrita) করবে।”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Pithoragarh: কৈলাশের পথেই কি কেলেঙ্কারি! কয়েক হাজার কঙ্কাল উদ্ধার পিথোরাগড়ের গুহায়

    Pithoragarh: কৈলাশের পথেই কি কেলেঙ্কারি! কয়েক হাজার কঙ্কাল উদ্ধার পিথোরাগড়ের গুহায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৈলাশের পথে কেলেঙ্কারি! উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ের (Pithoragarh) গুহায় উদ্ধার কয়েক হাজার কঙ্কাল (Skeletons)। কীভাবে এই গুহায় এলো কঙ্কাল! এই নিয়ে বিরাট চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এক কথায় হাড় কাঁপানো ঘটনা। ভারত-নেপালের এই সীমান্তবর্তী এলাকার পরেই ভারতের একেবারে শেষ গ্রাম গারবিয়াংয়ের পাশ দিয়েই কৈলাস যাওয়ার পথ শুরু।

    স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি কোনও বিশেষ উদ্দেশ্যে হত্যা (Pithoragarh)?

    পিথরাগড়ে (Pithoragarh) উদ্ধার হওয়া কঙ্কালকে ঘিরে বিস্তর রহস্যের দানা বেঁধেছে। যাঁদের এই কঙ্কাল, তাঁদের মৃত্যু ঠিক কীভাবে ঘটেছে। এই মৃত্যু কি স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি কোনও বিশেষ উদ্দেশ্যে হত্যা করা হয়েছে, নাকি আবার একসঙ্গে সকলে আত্মবলি দিয়েছিলেন ইত্যাদি-এই সব নানা প্রশ্ন এখন ঘোরাফেরা করছে। তবে এই অজ্ঞাত অঞ্চলে উদ্ধার হওয়া কয়েক হাজার কঙ্কালকে (Skeletons) ঘিরে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। এই অঞ্চলে প্রাপ্ত মানব দেহের কঙ্কাল কোনও নতুন বিষয় নয়। তীর্থ যাত্রীদের কাছে অত্যন্ত সুপরিচিত এবং পবিত্র রূপকুণ্ড থেকে ১৯৪০ সালে বেশ কিছু মানব কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে।

    ১৮০০ শতকের কাছাকাছি সময়ে মৃত্যু হয়েছে অনুমান

    ঘটনায় প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে অতীতে হয়তো কোনও সময় কৈলাসের তীর্থযাত্রীরা (Pithoragarh) তুষারঝড় বা শিলাবৃষ্টির মতো কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিলেন। আর তাতেই হয়তো প্রাণ হারিয়ে ছিলেন। তবে কঙ্কাল (Skeletons) উদ্ধারের পর দেহগুলিকে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, সেখানে দুই ধরনের কঙ্কাল রয়েছে। এই কঙ্কালের একদল মানুষেরা আনুমানিক ৮০০ খ্রিস্টাব্দের কাছাকাছি সময়ে জীবিত ছিলেন। অপর দিকে অন্য দলের মানুষজনের ১৮০০ শতকের কাছাকাছি সময়ে মৃত্যু হয়েছে। অতিরিক্ত এর থেকে বেশি তথ্য জানা যায়নি।

    আরও পড়ুনঃ যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    কঙ্কাল কী বন ধর্মাবলম্বীদের?

    ১৯০১ সালে দুই সুইস পর্যটক আর্নল্ড হাইম এবং অগুস্ত গানসের এই অঞ্চল দিয়েই তিব্বতের দিকে এগিয়েছিলেন বলে জানা যায়। তাঁদের লেখা বিখ্যাত বই ‘ওয়েস্টার্ন টিবেট অ্যান্ড দ্য ব্রিটিশ বর্ডারল্যান্ড’-তে ওই গুহাটির উল্লেখ আছে। নৃতত্ত্ববিদদের একাংশ মনে করছেন এই কঙ্কালগুলো তিব্বতের প্রাচীন ‘বন’ সংস্কার বা ‘বন’ ধর্মরীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ভাবে যুক্ত। মোটামুটি নবম শতাব্দীর সময় পর্বে আদি শঙ্করাচার্যের প্রভাবে এই অঞ্চলে হিন্দুধর্ম নতুন করে শক্তিশালী হতে শুরু করেছিল। তবে তাঁর মতের আগে এই এলাকায় ‘বন’ নামের একটি বিশেষ ধর্মমত চালু ছিল। ফলে বৌদ্ধ ধর্মের বজ্রযান এবং স্থানীয় কোনও ধর্মের সংস্পর্শে উক্ত ‘বন’ ধর্মের বিকাশ ঘটেছিল কিনা তা নিয়ে বিস্তর গবেষণা চলছে উত্তরাখণ্ডে (Pithoragarh)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wikipedia: ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলির সমর্থনে ব্যবহার করা হচ্ছে উইকিপিডিয়াকে, দাবি মার্কিন সংস্থার

    Wikipedia: ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলির সমর্থনে ব্যবহার করা হচ্ছে উইকিপিডিয়াকে, দাবি মার্কিন সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনগুলির সমর্থনের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে উইকিপিডিয়াকে (Wikipedia), এমনই গুরুতর অভিযোগ আনল মার্কিন দেশের একটি সংবাদ সংস্থা পাইরেট ওয়্যারস। মার্কিন দেশের ঐ সংস্থার দাবি হামাসপন্থী এবং হিজবুল্লাপন্থী সাংবাদিকদের ব্যবহার করা হচ্ছে প্যালেস্তাইন-ইজরায়েল যুদ্ধকে বিকৃত করে উপস্থাপন করার কাজে। শুধু তাই নয়, ইহুদিদের বিরুদ্ধে লাগাতার ঘৃণার প্রচারও চালাচ্ছে ওই সাংবাদিকরা। পাইরেট ওয়্যারসের (Pirate Wires) আরও দাবি, অন্তত ৪০ জন হামাস ও হিজবুল্লাপন্থী সাংবাদিককে এভাবেই ব্যবহার করা হচ্ছে উইকিপিডিয়াতে তথ্য বিকৃত করার কাজে।

    ইহুদি বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে (Wikipedia) 

    গত বছরের সাত অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে থাকা ধারণাকে (Wikipedia) পরিবর্তন  করতেই তারা এই কাজ করছে। অত্যন্ত সুক্ষ্মভাবে তারা হামাস ও হিজবুল্লাকে হিরো বানিয়ে, ইজরায়েলকে ভিলেন বানাতে চাইছে। অনলাইন যুদ্ধে এভাবেই তারা ইহুদি বিরোধী একটা মহল তৈরি করতে চাইছে।

    ২০ লক্ষ বার সম্পাদনা (Wikipedia) করা হয়েছে বিভিন্ন আর্টিকেল 

    পাইরেট ওয়্যারস (Pirate Wires) আরও জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত দশ হাজারেরও বেশি বিভিন্ন ধরনের প্রবন্ধে প্রায় কুড়ি লক্ষবার সম্পাদনা করা হয়েছে এবং প্রতিক্ষেত্রেই হামাস এবং হিজবুল্লার সমর্থনে কথা বলা হয়েছে। প্রতিবারই ইহুদিদের বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আরও তথ্য উঠে এসেছে, টেক ফর প্যালেস্টাইন নামের একটি ৮,০০০ সদস্যের ডিসকর্ড গ্রুপ এভাবেই অনলাইন যুদ্ধ চালাচ্ছে। পাইরেট ওয়্যারসের মতে, ‘নাবলেজি’ নামে একজন টিএফপি সদস্য হিজবুল্লার সমর্থক বলেই নিজের পরিচয় দেন। তিনি অসংখ্যবার হামাস-হিজবুল্লা বিরোধী লেখা মুছে সেখানে ইহুদি বিদ্বেষ ছড়িয়েছেন বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Plastic Bricks: বর্জ্য প্লাস্টিক থেকে পরিবেশ বান্ধব ইট তৈরি করছে ইসিএল, কিনছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

    Plastic Bricks: বর্জ্য প্লাস্টিক থেকে পরিবেশ বান্ধব ইট তৈরি করছে ইসিএল, কিনছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্জ্য প্লাস্টিক থেকে পরিবেশ বান্ধব করে ইট (Eco Friendly Brick) কিনছে দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। কয়লা উৎপাদনের পাশাপাশি রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ইসিএল এবার থেকে বর্জ্য প্লাস্টিক সংগ্রহ করে ইট তৈরি শুরু করছে। শুরুতে চাহিদা ভালো হওয়ায় এবার পশ্চিম বর্ধমানের জামুড়িয়ার (Bardhaman) শ্রীরামপুরে প্লাস্টিকের ইট তৈরির নতুন যন্ত্র বাসিয়েছে ইসিএল।

    কীভাবে তৈরি হচ্ছে প্লাস্টিকের ইট?

    জানা গিয়েছে, এই ইট (Eco Friendly Brick) তৈরির কারখানার উদ্বোধন করেছেন সংস্থার চেয়ারম্যান সমীরণ দত্ত এবং ডিরেক্টর নিলাদ্রি রায়। পরীক্ষামূলক ভাবে দুই এক দিন চালানোর পর সোমবার থেকে পুরোদমে কাজ শুরু হবে বলে জানিয়েছে ইসিএল (Bardhaman)। সংস্থার পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে একটি ইট তৈরি হতে এক কেজি ওজনের প্লাস্টিকের প্রয়োজন হয়। পুরসভা এলাকার ডাস্টবিন বা ডাম্পিং হাউস থেকে প্লাস্টিক সংগ্রহ করা হয়। পাশাপাশি যে সব ইসিএল এলাকায় ব্যাপক ভাবে প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়, সেখানে ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক সংগ্রহ করা হয়। এরপর সেগুলিকে কেটে টুকরো টুকরো করে তাপ দিয়ে আংশিক গলিয়ে ঠান্ডা জলে ফেলে রাখা হয়। তারপরে সেগুলিকে মেশিনের সাহায্যে মন্ড করে ইট তৈরি করা হয়। এতে বিভিন্ন রকমের ইট প্রস্তুত হয়। কাজের সঙ্গে যুক্ত এক কর্মী বলেন, “প্লাস্টিক গলাতে সময় লাগে সাধারণত ১৫ মিনিট। গরম কালে সময় লাগে ১০ মিনিট। তবে বাজারের ইটের তুলনায় এই ইট অনেক বেশি শক্তিশালী। তুলনায় হালকাও।”

    আরও পড়ুনঃ ব্যর্থ পুলিশ! রাজাবাজারকাণ্ডে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি শুভেন্দুর

    প্রতিদিন গড়ে ১০০টি করে তৈরি হচ্ছে

    এই ইট সম্পর্কে সংস্থার পক্ষ থেকে নিলাদ্রি রায় বলেছেন, “প্রতিরক্ষা মন্ত্রক তাদের নানান নির্মাণে এই ইট ব্যবহার করবে। পাহাড়ি অঞ্চলে এই ইট দিয়ে নির্মাণ হতে পারে। ওজনে হালকা এবং শক্তিশালী হওয়ায় এই ইট বহন করতেও সুবিধা হবে। প্রতিদিন গড়ে ১০০টি করে তৈরি হচ্ছে এই ইট।” আবার রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের আসানসোলের (Bardhaman) দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার সুদীপ্ত ভট্টাচার্য বলেন, “পরিত্যক্ত প্লাস্টিকে কোথাও রাস্তা তৈরির কাজ হয়েছে। বেসরকারি বা সরকারি উদ্যোগে বর্জ্য প্লাস্টিকের ব্যবহার যদি বাড়ানো যায় তাহলে বহু সমস্যার সমাধান করা যাবে। কয়লায় দূষণ বাড়ে। প্লাস্টিক ইট (Eco Friendly Brick) পরিবেশ থেকে বর্জ্য সংগ্রহ করে। এই ইট পরিবেশ বান্ধব।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    Yogi Adityanath: যোগীকে খুনের হুমকি, মুম্বই পুলিশ গ্রেফতার করল মুসলিম তরুণীকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) খুনের হুমকি দেওয়ার অভিযোগে ফতেমা খান নামে এক তরুণীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, ওই তরুণীর বয়স ২৪। রবিবার দুপুরেই তাঁকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিশ। শনিবারই মুম্বইয়ের ট্র্যাফিক পুলিশের কাছে হোয়াট্‌সঅ্যাপে একটি হুমকিবার্তা এসেছিল, যোগী ১০ দিনের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর পদ না ছাড়লে তাঁর পরিণতিও বাবা সিদ্দিকির মতো হবে। ঘটনার পরেই মুম্বই পুলিশের (Mumbai Police) জঙ্গিদমন শাখা এবং উল্লাসনগর থানার পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে।

    ফতেমা খানের বাড়ি থানে জেলার উল্লাসনগরে

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ফতেমা খানের বাড়ি থানে জেলার উল্লাসনগরে। ফতেমার পিতার কাঠের ব্যবসা রয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তিতে স্নাতক (বিএসসি) পাশ করেছেন ওই তরুণী। জানা গিয়েছে, ওই তরুণীকে গ্রেফতারের পর ইতিমধ্যে জেরাও শুরু করেছেন তদন্তকারী আধিকারিকেরা। ওই তরণী কেন হুমকিবার্তা দিয়েছিলেন, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। ফতেমাকে প্রাথমিক জেরার পর পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, তরুণী শিক্ষিত। কিন্তু তাঁর মানসিক অস্থিরতা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: রোটি-বেটি-মাটি সুরক্ষিত করার আহ্বান শাহের, ঝাড়খণ্ডে ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির

    গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করে মুম্বই পুলিশ (Mumbai Police)

    সম্প্রতি, মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা এনসিপি নেতা সিদ্দিকিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। সেই ঘটনায় লরেন্স বিষ্ণোই গ্য়াংয়ের নাম উঠে আসে। এরই মধ্যে যোগী আদিত্যনাথকে (Yogi Adityanath) খুনের হুমকিবার্তা আসে মহারাষ্ট্র পুলিশের কাছে। প্রসঙ্গত, ভোটমুখী মহারাষ্ট্রে প্রায়ই যাওয়া-আসা করছেন যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। মহারাষ্ট্র থেকে হুমকি আসায় ঘটনাটিকে যথেষ্ঠ গুরুত্ব সহকারে তদন্ত শুরু করে সে রাজ্যের পুলিশ। তাতেই উঠে আসে ওই তরুণীর নাম। সম্প্রতি, বিহারের সাংসদ পাপ্পু যাদবকেও হুমকি দেয় লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাং। সেই ঘটনাতেও শনিবার বিহার পুলিশ দিল্লি থেকে মহেশ পাণ্ডে নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indonesia President: ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ানতো হবেন ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি

    Indonesia President: ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ানতো হবেন ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্দোনেশিয়ায় (Indonesia President) সদ্য ক্ষমতায় বসা রাষ্ট্রপতি প্রবোও সুবিয়ান্তোকে ২০২৫ সালে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস (Indias Republic Day) উদযাপনের জন্য সম্ভাব্য প্রধান অতিথি হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে৷ এই জল্পনাটি ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে চলমান কূটনৈতিক আলোচনার ব্যস্ততা থেকে উদ্ভূত হয়েছে। বিশেষ করে সুবিয়ান্তোর সাম্প্রতিক নির্বাচনী বিজয় এবং পরবর্তী ২০ অক্টোবর, ২০২৪-এ শপথ নেওয়ার পর থেকেই এই সম্ভাবনা শুরু হয়েছে৷ যদিও বিষয়টি নিয়ে স্পষ্টভাবে ভারত সরকার এখনও কিছু মন্তব্য করেনি।

    মোদির সঙ্গে সুবিয়ানতো বৈঠকের প্রস্তুতি চলছে (Indonesia President)

    সুবিয়ান্তো (Indonesia President) শপথ নেওয়ার পর উল্লেখযোগ্যভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে উদ্যোগী হয়েছে উভয় দেশ। ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী পবিত্র মার্গেরিটা সহ ভারতীয় কর্মকর্তারা শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন এবং নতুন ঐ রাষ্ট্রপতিকে ভারতে প্রথম সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, এই মাসের শেষের দিকে ব্রাজিলে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট সুবিয়ান্তো এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠকের প্রস্তুতি চলছে। এই বৈঠকে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সহ বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ শতাব্দীর উষ্ণতম অক্টোবর ছিল এবছর, নভেম্বরেও পড়বে না শীত! বলছে মৌসম ভবন

    প্রথম রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ ১৯৫০ সালে ভারতের এসেছিলেন

    সুবিয়ন্তোকে (Indonesia President) প্রধান অতিথি হিসেবে (Indias Republic Day) আমন্ত্রণ জানানো হলে ভারতের সঙ্গে ইন্দোনেশিয়ার ঐতিহাসিক সম্পর্কের ধারাবাহিকতার নতুন দিক সূচনা হবে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ ১৯৫০ সালে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের উদ্বোধনী প্রধান অতিথি ছিলেন। তখন থেকেই দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কের উপর জোর দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছিল। সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে ইন্দোনেশিয়ার একটি সামরিক দল অংশগ্রহণ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাতে প্রায় ২৫০ সেনা এবং ইন্দোনেশিয়ার বিমান বাহিনী অংশগ্রহণ করবে। ফলে সামরিক ক্ষেত্রে ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক বাড়ানোর প্রবণতার প্রতিফলিনও দেখার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Karnataka Waqf: কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকে পুরাতত্ত্ব বিভাগের ৪৩টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ দখল ওয়াকফ বোর্ডের!

    Karnataka Waqf: কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকে পুরাতত্ত্ব বিভাগের ৪৩টি ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ দখল ওয়াকফ বোর্ডের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস শাসিত কর্নাটকে (Karnataka) ৫৩টি পুরাতত্ত্ব বিভাগের ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ রয়েছে। যার মধ্যে ৪৩টি দখল করেছে ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board)। ইতিমধ্যে সরকারের রাজস্ব বিভাগের পক্ষ থেকে ওই সম্পত্তি ওয়াকফ বোর্ডের নামে রেকর্ড এবং শংসাপত্র প্রদান করা হয়েছে। এখন প্রশ্ন উঠছে এএসআই-এর সমীক্ষার অধীনে থাকা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভকে কীভাবে মুসলিম ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি হিসেবে সিলমোহর দেওয়া হোল? সিদ্ধারামাইয়া, ডিকে শিবকুমার এবং রাহুল গান্ধীরা কি তাহলে এএসআইকে অন্ধকারে রেখে নিয়ম বহির্ভূত কাজ করলেন?

    রেকর্ড করার সময় মন্ত্রী ছিলেন মোহাম্মদ মহসিন (Karnataka)!

    এই স্মৃতিস্তম্ভগুলির মধ্যে রয়েছে গোল গুম্বাজ, ইব্রাহিম রৌজা, বড় কামান, বিদারের দুর্গ এবং কালাবুরাগী এবং অন্যান্য আরও অনেক। এই ৫৩টি স্মৃতিস্তম্ভের মধ্যে ৪৩টি কর্ণাটকের বিজয়পুরায়। বাকিগুলির মধ্যে ৬টি হাম্পিতে এবং ৪টি বেঙ্গালুরু সার্কেলে রয়েছে। ডেকান ক্রনিকলের একটি প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, বিজয়পুরা ওয়াকফ বোর্ড (Waqf Board) ২০০৫ সালে ৪৩টি কেন্দ্রীয়ভাবে সুরক্ষিত স্মৃতিস্তম্ভকে নিজস্ব হিসাবে ঘোষণা করেছিল। সেই সময় রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের (চিকিৎসা শিক্ষা) প্রধান সচিব ছিলেন মোহাম্মদ মহসিন। আবার তিনি বিজয়পুরায় ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যান ও ডেপুটি কমিশনারের পদেও ছিলেন। এই চেয়ারম্যান বলেন, “প্রমাণিত প্রামাণ্য তথ্য পেশ করার পর রাজস্ব বিভাগ একটি সরকারি গেজেট বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। ওয়াকফ বোর্ড সম্পত্তির মালিক হিসেবে নিজেদের নামে রেকর্ড এবং সরকারের শংসাপত্রও পেয়েও গিয়েছে।”

    ১৯৫৮ সালের বিধি দ্বারা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ

    জানা গিয়েছে একবার কোনও সম্পত্তি আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (ASI) এর অন্তর্গত হয়ে গেলে, তারপর ডি-নোটিফাই করা যায় না। সেই সঙ্গে অন্য পক্ষের কাছে হস্তান্তরও করা যায় না। আই নিয়ম প্রাচীন স্মৃতিস্তম্ভ এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান অবশেষ (AMASR) আইন এবং ১৯৫৮ সালের বিধি দ্বারা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। একজন এএসআই (Karnataka) কর্মকর্তা বলেন, “এই স্মৃতিস্তম্ভগুলির একটি যৌথ সমীক্ষার কাজ ২০১২ সাল থেকে চলছে। ওয়াকফ বোর্ড সেই সময়ে তাদের দাবিগুলি প্রমাণ করার জন্য কোনও প্রমাণ উপস্থাপন করেনি। এখন ৪৩টি জায়গাকে বিজয়পুরা ওয়াকফ বোর্ডে (Waqf Board) দখল করে ফেলেছে।

    আরও পড়ুনঃ রোটি-বেটি-মাটি সুরক্ষিত করার আহ্বান শাহের, ঝাড়খণ্ডে ইস্তেহার প্রকাশ বিজেপির

    কিছু সম্পত্তি দোকানদাররা দখল করেছে!

    আবার ডেকান ক্রনিকল আরও বলেছে, “বিজয়াপুরার (Karnataka) ৪৩টি স্মৃতিস্তম্ভ ক্ষতি হয়েছে, তাই প্লাস্টার ও সিমেন্ট দিয়ে মেরামত করা হচ্ছে। স্মৃতিস্তম্ভে ফ্যান, এয়ার কন্ডিশনার, ফ্লুরোসেন্ট লাইট ও টয়লেট যুক্ত করা হচ্ছে। তবে এলাকার বেশ কিছু সম্পত্তি দোকানদাররা দখল করেছে। ফলে এই স্মৃতিস্তম্ভগুলিতে পর্যটকদের প্রবাহের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে।” এখন এএসআই-এর অধীনে থাকা সম্পত্তি কীভাবে ওয়াকফ বোর্ডের অধীনে গেল, সেটাই এক বড় প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share