Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bengaluru: ইসলামি কালা যাদু মতে সন্তানকে খুনের চেষ্টা! লাভ জিহাদের শিকার হিন্দু মহিলা

    Bengaluru: ইসলামি কালা যাদু মতে সন্তানকে খুনের চেষ্টা! লাভ জিহাদের শিকার হিন্দু মহিলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভ জিহাদের লক্ষ্য হল, মুসলিম পুরুষরা নিজের আসল পরিচয় আত্মগোপন করে হিন্দু সেজে প্রথমে মন্দিরে হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করে। কিছু দিন পরে মুসলমান পরিচয় দিয়ে বিবাহিত স্ত্রীকে জোর করে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করে। সম্প্রতি দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, মুম্বই, কর্নাটকে এমন ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। হিন্দু মহিলাদের হিন্দু নাম-পরিবর্তন ও ধর্ম-পরিবর্তন করে শরিয়া মতে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয়। আর না করতে চাইলে চলে অকথ্য অত্যাচার, এমনকী খুনও করা হয়! এই ভাবেই হিন্দু মহিলাদের টার্গেট করে চলে লাভ জিহাদের ষড়যন্ত্র। সম্প্রতি, এমনই একটি লাভ জিহাদের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যা ব্যাপক শোরগোল ফেলে দিয়েছে বেঙ্গালুরুতে  (Bengaluru)। 

    ইসলাম গ্রহণের জন্য ব্যাপক মারধর অত্যাচার (Bengaluru)

    খবরে প্রকাশ, বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) একজন হিন্দু মহিলা নিজের এবং তাঁর ছেলের সুরক্ষা চেয়ে পুলিশের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। কিন্তু পুলিশ কোনও ভূমিকা পালন করেনি। ওই হিন্দু মহিলা বলেন, “আমার স্বামী সাদ্দাম আমার ৩ বছরের সন্তানকে কালা জাদুর জন্য খুন করতে চেয়েছিলেন। আমি, ২৭ সেপ্টেম্বর আরকে পুরম পুলিশের কাছে অভিযোগ জানিয়েছিলাম। শুধু তাই নয়, ২৮ অক্টোবর পুলিশের কাছে সুরক্ষা চেয়েছিলাম। ওই সময় আমাকে এবং ছেলেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য ব্যাপক ভাবে মারধর করা হয় এবং খুনের চেষ্টা পর্যন্ত করা হয়। এমনকী আমার মাকেও টার্গেট করা হয়। আমি, পুলিশকে সাদ্দাম ও নিয়াজের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছিলাম। কিন্তু পুলিশ যথেষ্ট সক্রিয় ছিল না। তবে আমার কোনও ক্ষতি হলে সাদ্দামকে সম্পূর্ণরূপে দায়ী করব।”

    ছদ্মবেশে হিন্দু রীতিতে মহিলাকে বিয়ে

    মহিলার দাবি, ওই হিন্দু মহিলার সঙ্গে ২০২০ সালে সাদ্দামের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সেই সময় সাদ্দাম নিজের পরিচয় আধি ঈশ্বর নামের একজন হিন্দু হিসেবে দিয়েছিলেন। যেহেতু সাদ্দাম তাঁকে বিয়ে করতে আগ্রহী ছিলেন, তাই ২০২০ সালের নভেম্বরেই হিন্দু রীতি অনুযায়ী বিয়ে করেন। এই সময়ে সাদ্দাম একজন হিন্দু বলেই জানতেন মহিলা। মহিলা তাঁর অভিযোগে জানান, ২০২১ সালে তাঁদের ছেলের জন্ম হয়। তাঁদের ছেলের জন্মের পর সদ্দাম বারবার বলত ছেলেকে একটি অনুষ্ঠানের জন্য জবাই দিতে চান এবং এতে অনেক অর্থ আসবে। কিন্তু  অত্যচার আরও বেশি বেশি হওয়ায় জীবনের ভয়ে ছেলেকে নিয়ে তুমাকুরুতে (Bengaluru) চলে যান ওই হিন্দু মহিলা। মহিলার দাবি, সাদ্দাম এবং সঙ্গী ল্যাংদা নায়াজ খোঁজ করে ২০২৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ছেলেকে অপহরণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু এখনও সম্পূর্ণ ভাবে নিরাপদ নন হিন্দু মহিলা এবং তাঁর পুত্র।

    হিন্দু মহিলা আরও বলেন, ‘‘আমার সঙ্গে প্রবঞ্চনা হয়েছে। পরিচয় গোপন রেখে বিয়ে করানো হয়েছে। বিবাহের পর আমার ধর্ম এবং নাম পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে। আমি পুলিশকে সাদ্দাম ও নিয়াজের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করছি। আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব চিন্তার মধ্যে রয়েছি। প্রতিসময় আমকে ওরা নজরে রাখতে চায়। হিন্দু ধর্ম পরিবর্তন করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের জন্য সব সময় হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি আমার ছেলে এবং মায়ের জন্য উদ্বিগ্ন। আমি জরুরি ভিত্ততে পুলিশি নিরাপত্তার জন্য অনুরোধ করছি। কিন্তু পুলিশ সক্রিয়তা দেখিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার সুরক্ষার ব্যবস্থা করেনি। উচ্চপদস্থ আধিকারিকের সঙ্গেও দেখা করেছি। লিখিত ভাবে অভিযোগ করেছি। সাদ্দামের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ চাই।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত’’, গুজরাতের কচ্ছে বললেন মোদি

    পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নেবে আশ্বাস

    কেআর পুরমের (Bengaluru) এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, ওই হিন্দু মহিলা ২০২১ সালে আরকে পুরমে তাঁর বাড়ি ছেড়ে দিয়েছিলেন। এরপর তিনি তুমাকুরুতে থাকতেন এবং বর্তমানে নেলামঙ্গলার কাছে বসবাস করছেন। সেপ্টেম্বরে তাঁর অভিযোগটি একটি পিটিশন হিসাবে নিয়েছিলাম এবং পুলিশে অভিযোগ দায়ের করতে বলেছিলাম। মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁর স্বামীর ফোন নম্বর দিতে বলা হয়েছিল। কিন্তু তিনি যে নম্বর দিয়েছেন তা সংযোগ করা যাচ্ছে না। আমরা এটাও জানতে পারি যে তিনি পুলিশ কমিশনারের অফিসেও গিয়েছিলেন। আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশের ভিত্তিতে আমরা আরও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sanjiv Khanna: ছেলে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হোক চাইতেন হবু প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বাবা-মা!

    Sanjiv Khanna: ছেলে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হোক চাইতেন হবু প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার বাবা-মা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাবা-মা চেয়েছিলেন ছেলে চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হোক। কারণ তাঁরা মনে করতেন, আইনজীবীর পেশা চ্যালেঞ্জ ও কষ্টে ভরা। ছেলের দু’চোখে অবশ্য অন্য স্বপ্ন। কালো গাউন পরে সওয়াল করছেন কোনও বিচারপ্রার্থীর হয়ে! শেষমেশ জয় হয়েছিল ছেলের ইচ্ছে শক্তির। আইনজীবী হিসেবেই পেশা শুরু করেছিলেন। তিনিই হতে যাচ্ছেন দেশের ৫১তম প্রধান বিচারপতি (CJI)। তিনি সঞ্জীব খান্না। ১১ নভেম্বর শপথ নেবেন তিনি।

    কাকার প্রেরণাতেই আইনি পেশায় আসা (Sanjiv Khanna)

    তাঁর কাকা এইচআর খান্না ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি। মূলত কাকার অনুপ্রেরণাতেই পেশা হিসেবে আইনকেই বেছে নেন সঞ্জীব। সঞ্জীবের ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, তিনি (সঞ্জীব) সবসময় তাঁর কাকাকে আদর্শ মানতেন। তাঁর কাজ গভীর মনোযোগ সহকারে অনুসরণ করতেন। এটি কেবল আইনেই সীমাবদ্ধ ছিল না। বিচারপতি এইচআর খান্না শুধু তাঁর নিজের নয়, পরিবারের অন্য সদস্যদেরও জুতো পালিশ করতেন। তিনি নিজের কাপড়ও নিজেই ধুতেন। সঞ্জীব বিচারপতি এইচআর খান্নার সমস্ত রায়, নোট, রেজিস্টার সংরক্ষণ করেছেন বলেও জানা গিয়েছে। অবসর নেওয়ার পর এগুলি তিনি সুপ্রিম কোর্টের গ্রন্থাগারে দান করতে চান সঞ্জীব।

    স্মৃতিমেদুর সঞ্জীব

    ২০১৯ সালে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে তাঁর প্রথম দিন কাটিয়েছিলেন সেই আদালত কক্ষে, যেখানে তাঁর কাকা বসে কাজ করেছিলেন। বিচারপতি এইচআর খান্নার প্রতিকৃতি সেই কক্ষে রয়েছে। তবে সঞ্জীব (Sanjiv Khanna) সেখানে কখনও নিজের ছবি তোলেননি। অবসর নেওয়ার আগে তিনি তা করতে পারেন বলেই অনুমান তাঁর পরিবারের। ১৩ মে ২০২৫ সালে অবসর নেওয়ার কথা সঞ্জীবের। দেশের হবু প্রধান বিচারপতি সঞ্জীবের মা সরোজ খান্না লেডি শ্রীরাম কলেজের লেকচারার ছিলেন। তাঁর বাবা দেবরাজ খান্না ছিলেন আইনজীবী। পরে তিনি হয়েছিলেন দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি।

    আরও পড়ুন: “আমি ক্ষমতায় থাকলে…’’, বাংলাদেশে হিন্দু নিধন নিয়ে সরব ট্রাম্প, দিলেন ‘বন্ধু’ মোদিকে বিশেষ বার্তা

    ১৯৭৬ সালে হেবিয়াস কর্পাস মামলায় বিচারপতি এইচআর খান্না ভিন্নমত প্রদর্শন করে রায় দিয়েছিলেন। ১৯৭৭ সালের জানুয়ারিতে যখন ইন্দিরা গান্ধীর সরকার (Sanjiv Khanna) বিচারপতি এমএইচ বেগকে দেশের প্রধান বিচারপতি (CJI) হিসেবে নিয়োগ করেন, তখন পদত্যাগ করেন বিচারপতি এইচআর খান্না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Dayanand Saraswati: আজ স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর প্রয়াণ তিথি, ফিরে দেখা তাঁর কর্মকাণ্ড

    Dayanand Saraswati: আজ স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর প্রয়াণ তিথি, ফিরে দেখা তাঁর কর্মকাণ্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর (Dayanand Saraswati) প্রয়াণ তিথি আজ অর্থাৎ ১ নভেম্বর। তিনি মনে করতেন, এদেশের শাশ্বত সংস্কৃতি এবং আধ্যাত্মিক গ্রন্থগুলির মাধ্যমেই বর্তমান যুগের সব সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী আজীবন সত্যের আরাধনা করে গিয়েছেন। প্রতিটি মানুষকে সত্যের উপাসনা করার জন্য তিনি সর্বদা প্রেরণা দিতেন। একটি পত্রিকাও চালু করেছিলেন দয়ানন্দ সরস্বতী (Dayanand Saraswati), যার নাম ছিল সত্যার্থ প্রকাশ। সেখানেই তিনি বেদ, মনুস্মৃতি, উপনিষদ, ব্রাহ্মণ প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা করতেন। সত্যার্থ প্রকাশের মাধ্যমেই, সমাজ গঠন, উন্নত জীবন-যাপন কীভাবে করা যায়, সে কথা বলতেন তিনি। ধর্ম, সংস্কৃতি, প্রকৃত ভগবান, ইত্যাদি নানা বিষয়ে মতামত দিয়ে গিয়েছেন তিনি। তিনি ছিলেন একজন বৈদিক পণ্ডিত, লেখক, দার্শনিক, সমাজ সংস্কারক সর্বোপরি একজন যোগী।

    ‘বেদের (Vedas) যুগে ফিরে চলো’

    আর্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী (Dayanand Saraswati) জন্মগ্রহণ করেন ১২ ফেব্রুয়ারি ১৮২৪ সালে। উনবিংশ শতকের এই মহান কর্মযোগী দার্শনিক এবং সনাতন ধর্মের প্রচারক হিসাবে সামাজিক এবং শিক্ষামূলক বিভিন্ন সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর মূল বাণী ছিল, ‘বেদের যুগে ফিরে চলো’। এই আদর্শেই তিনি জীবন অতিবাহিত করেছেন। সমগ্র হিন্দু সমাজকে সংগঠিত করার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। ঊনবিংশ শতকের এই মহান কর্মযোগী মাত্র ৫৯ বছর বয়সে ৩০ অক্টোবর ১৮৮৩ সালে প্রয়াত হন।

    সামাজিক, ধর্মীয় এবং শিক্ষামূলক নানা সংস্কার আন্দোলন
     
    সামাজিক, ধর্মীয় এবং শিক্ষামূলক নানা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছেন দয়ানন্দ সরস্বতী। এর মধ্যে ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি স্থাপন করেন আর্য সমাজ। যার মূল উদ্দেশ্য ছিল বেদের প্রচার এবং ব্যক্তি জীবন ও সমাজ জীবনের সর্বাঙ্গীন বিকাশ। বেদের (Vedas) যুগে ফিরে যাওয়া ছাড়াও আর্য সমাজের অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল বর্ণবিদ্বেষের বিরুদ্ধে লড়াই। তিনি শুদ্ধি আন্দোলনও শুরু করেছিলেন। যে সমস্ত হিন্দুরা ধর্মান্তরিত হতেন, শুদ্ধি আন্দোলনের মাধ্যমে পুনরায় তাঁদের হিন্দু ধর্মে ফিরিয়ে আনা হত।

    চরমপন্থী জাতীয়তাবাদের বিকাশেও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর চিন্তাধারা যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছিল

    বৈদিক সাহিত্যের প্রচার এবং বৈদিক শিক্ষার জন্য সারা জীবন প্রয়াস চালিয়ে গিয়েছেন স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী (Dayanand Saraswati)। কারণ তিনি মনে করতেন যে হিন্দু ধর্মের আধ্যাত্মিকতা, শারীরিক, মানসিকভাবে যে কোনও হিন্দুর বিকাশ সম্ভব বেদকে অধ্যয়ন করে, বেদের অন্তর্নিহিত সত্যকে উপলব্ধি করে। আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা এবং জ্ঞানের বিকাশের জন্য বৈদিক সাহিত্য অপরিহার্য বলেই তিনি মনে করতেন। বৈদিক সাহিত্যের প্রচারের জন্য তিনি স্কুল এবং কলেজ স্থাপনও করতেন। দয়ানন্দ সরস্বতী ‘সত্যার্থ প্রকাশ’ নামে একটি পত্রিকা বের করতেন। পত্রিকার মাধ্যমে সামাজিক এবং বিভিন্ন ধর্মীয় কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তিনি আওয়াজ তুলতেন। এটা মনে করা হয় যে ভারতবর্ষের চরমপন্থী জাতীয়তাবাদের বিকাশেও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর চিন্তাধারা যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছিল।

    বৈদিক শিক্ষার মাধ্যমেই ভারতের সমাজ এবং সভ্যতার পুনর্জাগরণ সম্ভব

    এছাড়াও স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী রচনা করেছিলেন বেদভাষ্য ভূমিকা এবং বেদভাষ্য। একইসঙ্গে আর্য পত্রিকাও তিনি সম্পাদনা করতেন বলে জানা যায়। যেখানে প্রতিফলিত হত, তাঁর চিন্তাধারা। তিনি মনে করতেন, স্বার্থপর এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন পুরোহিতরাই হিন্দু ধর্মকে বিপথগামী করে তুলছে। হিন্দু সংস্কৃতিকে তিনি ভারতবর্ষের ভিত্তি মানতেন। এছাড়াও জানা যায়, যেকোনও ধরনের জাতিভেদ প্রথারও বিরোধী ছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, এই সমস্ত সামাজিক ব্যধির বিরুদ্ধে তিনি আন্দোলনও গড়ে তুলেছিলেন তিনি। নারী স্বাধীনতা এবং সমাজের বঞ্চিত শ্রেণীর ক্ষমতায়নের পক্ষেও তিনি বারবার আওয়াজ তুলেছেন। স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী মনে করতেন, বৈদিক শিক্ষার মাধ্যমেই ভারতের সমাজ এবং সভ্যতার পুনর্জাগরণ সম্ভব। এজন্য তিনি অসংখ্য গুরুকুল স্থাপন করেন। পুরুষ-নারীদের আলাদা আলাদা গুরুকূল তিনি স্থাপন করেছিলেন।

    তিনিই প্রথম স্বরাজ কথাটি ব্যবহার করেছিলেন 

    দয়ানন্দ সরস্বতী সারা জীবন সচেষ্ট ছিলেন যে পাশ্চাত্য সংস্কৃতির প্রভাব থেকে এ দেশকে কীভাবে মুক্ত করা যায়, সে বিষয়ে। একই সঙ্গে গণতন্ত্র এবং জাতির গঠন নিয়ে তিনি অনেক জায়গাতেই বক্তৃতা করেছেন বলে জানা যায়। তিনিই ছিলেন প্রথম ব্যক্তি যিনি স্বরাজ কথাটি সর্ব প্রথম ব্যবহার করেছিলেন। রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্যও তিনি আওয়াজ তুলতেন। পরবর্তীকালে লোকমান্য তিলক যে স্বরাজ-এর কথা বলতেন, সেই ধারনা তিনি স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর (Dayanand Saraswati) কাছ থেকেই পেয়েছিলেন বলে মনে করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Stroke: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে! উত্তরোত্তর মানসিক চাপই কি সঙ্কটের মূলে? 

    Stroke: স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে! উত্তরোত্তর মানসিক চাপই কি সঙ্কটের মূলে? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    দেশ জুড়ে বাড়ছে বিপদ! কম বয়সিদের মধ্যে বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করছে উদ্বেগ। চিকিৎসক মহল জানাচ্ছেন, আগাম সচেতনতা না বাড়লে এমন রোগের ঝুঁকি এড়িয়ে চলা কঠিন হয়ে যাবে। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে মৃত্যুর কারণ হিসেবে যেসব রোগের তালিকা রয়েছে, তাতে চতুর্থ স্থানে রয়েছে স্ট্রোক (Stroke)। যেসব রোগে শারীরিক অক্ষমতা তৈরি হয়, স্বাভাবিক জীবন‌যাপন ব্যাহত হয়, সেই তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে এই রোগ। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে। কয়েক বছর আগেও পঞ্চাশোর্ধ্বদের এই রোগের প্রকোপ বেশি ছিল। কিন্তু এখন পঁচিশ পেরনোর পরেই বহু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।‌ এই প্রবণতা যথেষ্ট উদ্বেগজনক বলেই তাঁরা মনে করছেন। 

     কেন বাড়ছে স্ট্রোকের ঝুঁকি? (Stroke)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেশ জুড়ে বাড়ছে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা দিচ্ছে। তাই স্ট্রোকের ঝুঁকিও বাড়ছে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, দেহে রক্তচাপ স্বাভাবিক না থাকলে স্নায়ুর উপরেও চাপ পড়ে। মস্তিষ্কের উপরেও তার প্রভাব দেখা যায়। উচ্চ রক্তচাপ তাই স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তরুণ প্রজন্মের অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ। 
    এছাড়াও মানসিক চাপ (Stress ও অবসাদ স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ বলেই মনে করছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এমন সামাজিক ও কর্মজগতের চাপে থাকেন, তাতে মানসিক শান্তি ব্যাহত হয়। তাঁরা নানান অবসাদের শিকার হন। যার জেরে তাদের দেহে একাধিক হরমোন অধিক সক্রিয় থাকে। আবার পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। এর জেরে মস্তিষ্কে নানান প্রতিক্রিয়া হয়। এর থেকেই স্ট্রোকের (Stroke) ঝুঁকি বাড়ে। 
    অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনকেও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে জানান চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাসে অভ্যস্ত হয়। এর ফলে শরীরে নানান সমস্যা দেখা দেয়। একাধিক রোগের কারণ এই অনিয়মিত অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই নিয়মিত বাজারের চটজলদি খাবার খান। এর ফলে তাঁদের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যায়। আবার রক্তচাপের সমস্যাও দেখা যায়। কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ে। সবমিলিয়ে স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। 

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Stroke) 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীর ও মনের বিশ্রাম সবচেয়ে বেশি জরুরি। স্ট্রোকের মতো রোগের দাপট এড়াতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। তাতে ঝুঁকি অনেকটাই কমবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাড়তি নুন খাওয়া যাবে না।‌ কম তেলমশলার খাবার খাওয়া জরুরি। নির্দিষ্ট সময় অন্তর খাবার খাওয়া দরকার। 
    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, নিয়মিত যোগাভ্যাস জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, মানসিক চাপ দূর করতে এবং দেহের স্ট্রেস হরমোনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত যোগাভ্যাস দরকার। এতে শরীরে রক্ত সঞ্চালন ভালোভাবে হবে‌। আবার স্ট্রেস হরমোন নিয়ন্ত্রণে থেকে মানসিক শান্তি বজায় থাকবে‌। 
    পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অপ্রয়োজনীয় রাত জাগার অভ‌্যাস ক্ষতিকারক। রাতে নির্দিষ্ট সময়ে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমোনো দরকার। তাহলে স্ট্রোকের (Stroke) মতো রোগ প্রতিরোধ সহজ হয়।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Holidays In November: নভেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ? রাজ্যের সরকারি ছুটিই বা কতদিন?

    Holidays In November: নভেম্বর মাসে কোন কোন দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ? রাজ্যের সরকারি ছুটিই বা কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীপুজোর জন্য গতকাল বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর কলকাতায় ব্যাঙ্ক বন্ধ ছিল (Holidays In November)। তবে আজ, ১ নভেম্বর কলকাতা সহ রাজ্যের ব্যাঙ্কগুলি খোলা থাকবে বলেই জানা যাচ্ছে। আরবিআইয়ের তরফ থেকে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে- আজ শুক্রবার কলকাতা সহ পশ্চিমবঙ্গে ব্যাঙ্ক বন্ধ নয়। রাজধানী দিল্লিতেও আজ খোলা থাকছে ব্যাঙ্ক তবে অন্য বাঙলাভাষী রাজ্য আগরতলা সহ ত্রিপুরায় আজ দীপাবলি উপলক্ষে ব্যাঙ্ক বন্ধই (Holidays In November) থাকছে। এছাড়া বেলাপুর, বেঙ্গালুরু, ভোপাল, দেরাদুন, গ্যাংটক, গুয়াহাটি, ইম্ফল, জম্মু, কানপুর, লখনউ, মুম্বই, নাগপুর, রায়পুর, শিলং, শ্রীনগরে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে আজ। এছাড়া ৩ নভেম্বর রবিবারের কারণে অবশ্য ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে দেশজুড়ে। তবে ২ নভেম্বর দীপাবলির কারণে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে আহমেদাবাদ, বেলাপুর, বেঙ্গালুরু, দেরাদূন, গ্যাংটক, জয়পুর, কাপুর, লখনউ, মুম্বই, নাগপুরে।

    নভেম্বরের শেষ ব্যাঙ্ক ছুটি (Holidays In November) থাকবে রবিবার ২৪ তারিখ

    এরপরে ৯ নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় শনিবার, নিয়মমতো সেই উপলক্ষে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। ১০ নভেম্বর রবিবারও সাপ্তাহিক ছুটি। ১২ নভেম্বর এগাস-বাগওয়াল উপলক্ষে দেশের মধ্যে শুধুমাত্র উত্তরাখণ্ডে ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে। ১৫ নভেম্বর গুরু নানক জয়ন্তী, সেদিন ব্যাঙ্ক বন্ধ থাকবে দেশে। এরপর ১৭ নভেম্বর রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি বলে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। ১৮ নভেম্বর কনকদাস জয়ন্তী উপলক্ষে দেশের মধ্যে কর্নাটকে বন্ধ (Holidays) ব্যাঙ্ক। ২৩ নভেম্বর মাসের চতুর্থ শনিবারে দেশজুড়ে বন্ধ থাকবে ব্যাঙ্ক। এরপর নভেম্বরের শেষ ব্যাঙ্ক ছুটি থাকবে রবিবার ২৪ নভেম্বর।

    রাজ্য সরকারের ১৪ দিন ছুটি (Holidays)

    নভেম্বর মাস ৩০ দিনের, তার মধ্যে ১৩ দিনই ছুটি পাচ্ছেন রাজ্য সরকারের কর্মচারীরা। রাজ্য সরকারের প্রকাশিত ছুটির (Holidays In November) ক্যালেন্ডার অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, কালী পুজোর পরের দিন আজ ১ নভেম্বর শুক্রবারও ছুটি থাকছে। এরপরে শনি ও রবি সরকারি ছুটি। কিন্তু রবিবার ভাইফোঁটার পরের দিন সোমবারও অতিরিক্ত ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার। এরপর ৭ নভেম্বর ছটপুজোর ছুটি। সে দিনটা বৃহস্পতিবার। তারপর শুক্রবার ছটের ছুটি, ফের শনি ও রবিবার। ফলে ৭ থেকে ১০ নভেম্বর টানা চার দিনের ছুটি পাবেন রাজ্যের কর্মচারীরা। এরপর, ১৫ নভেম্বর গুরু নানকের জন্মদিন। সেটাও আবার শুক্রবার। তারপর শনি, রবি মিলিয়ে তিন দিনের টানা ছুটি। এরপর ২৩ ও ২৪ তারিখ শনি, রবিবার। এর পর ৩০ তারিখ শনিবার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ। 

  • Bhai Phota 2024: ভাইফোঁটায় মাছ-মাংসের সঙ্গে দেদার মিষ্টি! কোন দিক খেয়াল না রাখলেই বিপদ? 

    Bhai Phota 2024: ভাইফোঁটায় মাছ-মাংসের সঙ্গে দেদার মিষ্টি! কোন দিক খেয়াল না রাখলেই বিপদ? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ভাইফোঁটা! ভাই-বোনের সম্পর্কের উদযাপন।‌ বছরের এই দিনটা (Bhai Phota 2024) প্রত্যেক ভাই-বোনের কাছেই বিশেষ। আর বিশেষ দিনে খাবারে বিশেষ পদ ছাড়া চলে না। বাঙালির যে কোনও উদযাপনেই খাওয়া-দাওয়া বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ভাইফোঁটাও সেই তালিকা থেকে আলাদা নয়। বছরের এই বিশেষ দিনে বোনেরা নানান রকমারি পদ ভাইদের জন্য সাজিয়ে দেন। কিন্তু উদযাপনের জন্য স্বাস্থ্যের ব্যাঘাত কতখানি হয়? সতর্কতা বজায় না রাখলে সুস্থ থাকা বেশ কঠিন হয়ে যাবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাই ভাইফোঁটার খাওয়া-দাওয়াতেও দরকার বিশেষ নজরদারি। তবেই সুস্থভাবে জীবনযাপন সম্ভব।

    কোন দিকে বিশেষ নজরদারি জরুরি? (Bhai Phota 2024)

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, সুস্বাদু খাবার মানেই অতিরিক্ত তেল-মশলা দিয়ে তৈরি খাবার, এই ধারনা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত তেল শরীরের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকারক। তাই রান্নায় অতিরিক্ত তেল ব্যবহার করা একেবারেই চলবে না। অতিরিক্ত তেল শরীরের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। হৃদরোগের ঝুঁকিও তৈরি করে। বিশেষত উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। খাবারের তালিকায় টাটকা সব্জি এবং প্রাণীজ প্রোটিন যেমন নানান ধরনের মাছ, মাংস থাকতে পারে। কিন্তু প্রসেসড প্রাণীজ প্রোটিন থাকলে, তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক হবে। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই রান্নার একাধিক মেনুতে নানান প্রসেসড মাংস রাখেন। এই ধরনের প্রসেসড মাংসে প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক দেওয়া থাকে। সেগুলো লিভার, কিডনিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। এইসব খাবার একাধিক রোগের কারণ। তাই মেনু নির্বাচনের সময়ে প্রসেসড মাংস বাদ দেওয়া উচিত বলেই পরামর্শ পুষ্টিবিদদের একাংশের।

    সব্জি রাখার পরামর্শ

    তবে খাবারের পদে প্রাণীজ প্রোটিনের পাশপাশি সব্জি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শুধু প্রাণীজ প্রোটিন একেবারেই স্বাস্থ্যকর মেনু নয়। তাই সব্জির পদ রাখাও দরকার। এতে ব্যালেন্স ডায়েট হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল এবং স্থুলতার সমস্যা থাকলে অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অনেকেই ভাইফোঁটায় (Bhai Phota 2024) একাধিক প্রাণীজ প্রোটিন পদে রাখেন। মটন কষা থেকে দই কাতলা কিংবা ইলিশ পাতুরির মতো পদ থাকে। কিন্তু এই খাবারগুলোতে একদিকে শরীরে মেদ জমার ঝুঁকি বাড়ে, আবার এই খাবারে বাড়তে পারে কোলেস্টেরল। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। তাই একসঙ্গে এই জাতীয় একাধিক পদ খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি।

    মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ (Bhai Phota 2024)

    বাঙালির উৎসব উদযাপনের অন্যতম অংশ মিষ্টি। ভাইফোঁটার উদযাপনেও মিষ্টি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু ডায়াবেটিস আক্রান্তদের কিংবা স্থুলতার সমস্যায় ভুগলে এই মিষ্টি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ জরুরি। একাধিক মিষ্টি একেবারেই খাওয়া যাবে না। কারণ মিষ্টি (Sweets) রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। যার জেরে একাধিক রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। পুষ্টিবিদদের একাংশের পরামর্শ, মিষ্টির পরিবর্তে মেনুতে নানান রকমের ফল রাখা যেতে পারে। স্ট্রবেরি, লেবু, আপেলের মতো নানান রকমের ফল খাবারে বৈচিত্র্য আনবে। আবার স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।‌ তাই ভাইফোঁটার বিশেষ পদে এমন নানান ফল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।

     

    ISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: ১২০ থেকে কমে ৬০ দিন, ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার নিয়মে বদল, কার্যকর আজ থেকে

    Indian Railway: ১২০ থেকে কমে ৬০ দিন, ট্রেনের অগ্রিম টিকিট কাটার নিয়মে বদল, কার্যকর আজ থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ট্রেন বুকিং-এর নিয়মে বদল এনেছে মোদি সরকার। আজ অর্থাৎ ১ নভেম্বর থেকে ৬০ দিনের আগে আর বুকিং করা যাবে না। অর্থাৎ, আজ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তারিখের যাত্রার জন্যে আগাম টিকিট কাটা যাবে। ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যাঁরা ১২০ দিন পরের আগাম টিকিট কেটে রেখেছেন, নতুন নিয়মে তাঁদের ওপর কোনও প্রভাব পড়বে না। সমস্ত যাত্রী যাতে টিকিট পেতে পারেন, সে কথা মাথায় রেখেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদি সরকার। আসলে টিকিটের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করাই এমন সিদ্ধান্তের মূল উদ্দেশ্য বলে জানিয়েছে রেল (Indian Railway)।

    ৬০ দিনের বেশি সময় আগে করা ২১ শতাংশ টিকিটই বাতিল হয়ে যায়!

    রেলের (Indian Railway) তরফে জানানো হয়েছে, ৬০ দিনের বেশি সময় আগে বুকিং করা রিজার্ভেশন টিকিটের প্রায় ২১ শতাংশই বাতিল করা হয়। শুধু তাই নয়, টিকিট বাতিল না করলেও, ট্রেনে যাত্রা করেন না আরও ৫ শতাংশ যাত্রী। ফলে, ওই আসনগুলির টিকিট নষ্টই হয়। এমন পরিস্থিতি দেখেই রেল বোর্ড এই নতুন নিয়ম চালু করেছে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    বুকিং উইন্ডো ছোট হওয়ার কারণে যাত্রীদের ভ্রমণের পরিকল্পনা করা আরও সহজ হবে

    নতুন এই ঘোষণার পরেই টিকিটের (Indian Railway) প্রাপ্যতা বৃদ্ধি হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। টিকিট বাতিল ও অনুপস্থিতির প্রবণতা কমলে যাঁরা সত্যি যাত্রা করতে চান, তাঁদের জন্য আরও বেশি টিকিট থাকবে। অর্থাৎ ওয়েটিং-এ যাওয়ার প্রবণতা কমবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বুকিং উইন্ডো ছোট হওয়ার কারণে যাত্রীদের ভ্রমণের পরিকল্পনা করা আরও সহজ হবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

    ২০১৫ সালে ৬০ দিন থেকে বাড়িয়ে ১২০ দিন করা হয়েছিল টিকিট বুকিং

    রেলের (Indian Railway) বক্তব্য, এই নিয়ম (Advance Ticket Booking) পরিবর্তনের ফলে সব যাত্রী সমান পরিষেবার সুযোগ পাবে। তবে বিদেশি পর্যটকদের জন্য ৩৬৫ দিনের রিজারভেশন অপরিবর্তিত থাকবে বলেই জানিয়েছে রেল। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালে ৬০ দিন থেকে বাড়িয়ে ১২০ দিন করা হয়েছিল এই অগ্রিম টিকিট বুকিং-এর (Advance Ticket Booking) সময়সীমা। ২০২৪ সালে ফের তা আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনা হল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diwali 2024: রামনগরীতে ২৫ লাখেরও বেশি প্রদীপের গণনা কীভাবে? জানালেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের কর্তা

    Diwali 2024: রামনগরীতে ২৫ লাখেরও বেশি প্রদীপের গণনা কীভাবে? জানালেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের কর্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল অযোধ্যায় (Ayodhya) দুটি বিশ্ব রেকর্ড করে যোগী আদিত্যনাথ সরকার। একসঙ্গে ২৫ লাখ ১২ হাজার ৫৮৫টি প্রদীপ জ্বলে ওঠে রাম নগরীতে। একই সঙ্গে সবচেয়ে বেশি জনতা গতকাল বুধবার হাজির হয় সরযূ নদীর তীরে। এই দুটো ইভেন্টই গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নথিভুক্ত হয়। কিন্তু কীভাবে গণনা করা হল এত বিপুল সংখ্যক প্রদীপ।

    তিনটি পদ্ধতিতে প্রদীপ গণনা (Diwali 2024)

    প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি মন্দিরে প্রবেশ করেন রামলালা। তারপরে এটিই ছিল অযোধ্যার প্রথম দীপোৎসব। সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের একজন আধিকারিক নিশচাল বাড়ুল জানিয়েছেন, তিনটি পদ্ধতিতে প্রদীপ গণনা করা হয়। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের দল দীপোৎসবের (Diwali 2024) চারদিন আগেই অযোধ্যায় পৌঁছে যায়। প্রথমে প্রদীপগুলি যখন জ্বলে ওঠেনি, তখন সেই শুকনো প্রদীপগুলিকে গণনা করা হয়, তারপরে যখন তা আলোকিত হয়, সেগুলির একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিজিটাল ভাবে গণনা করা হয় এবং সবশেষে ড্রোনের মাধ্যমে প্রদীপগুলি আরেকবার গণনা করা হয়। এর পরে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত’’, গুজরাতের কচ্ছে বললেন মোদি

    ২৫ লাখ প্রদীপ জ্বালানো হয়েছিল ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যেই

    প্রসঙ্গত, এই ২৫ লাখ প্রদীপ জ্বালানো (Ayodhya) হয়েছিল ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যেই। এ নিয়ে নিশচাল বাড়ুল আরও জানিয়েছেন, অযোধ্যার (Diwali 2024) এই দীপোৎসব, অলিম্পিকের থেকেও বেশি চ্যালেঞ্জিং ছিল। তিনি জানিয়েছেন যে এই ২৫ লাখ প্রদীপ জ্বালানো পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য দেখা গিয়েছে। বৃহস্পতিবারই সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘‘গতকাল অযোধ্যার মানুষদের খুব গর্বের দিন ছিল। কারণ তারা নতুন একটি অ্যাচিভমেন্ট তৈরি করতে পেরেছেন। আমি বিশ্বাস করি অযোধ্যার এই দীপোৎসব নতুন ভাবে সৃজনশীলতার, এক আলাদা পরিবেশ নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত’’, গুজরাতের কচ্ছে বললেন মোদি

    PM Modi: ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত’’, গুজরাতের কচ্ছে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দীপাবলি (Diwali) উৎসব সেনা জওয়ানদের সঙ্গেই উদযাপন করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এবারেও তার ব্যতিক্রম হল না। বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি  বিএসএফ-এর লঞ্চে গুজরাতের কচ্ছ উপকূলের স্যর ক্রিক এলাকার লক্কি নালায় পৌঁছন। সেখানে গিয়ে বিএসএফ জওয়ানদের মিষ্টিমুখ করান। এর পাশাপাশি সেনা, বায়ুসেনা, নৌবাহিনীর আধিকারিকদেরও শুভেচ্ছা জানান তিনি। কচ্ছে দাঁড়িয়ে মোদি বলেন, ‘‘সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না ভারত।’’

    জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলির উৎসব উদযাপন করতে পারাটা সবচেয়ে আনন্দের 

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এদিন বলেন, ‘‘জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলির উৎসব উদযাপন করতে পারাটা সবচেয়ে আনন্দের। আমি আপনাদের সবাইকে শুভেচ্ছা (Diwali) জানাচ্ছি।’’ প্রধানমন্ত্রী তিন বাহিনীর উদ্দেশ্যে বলেন, ‘‘আমরা একটি সেনা, একটি বায়ুসেনা এবং একটি নৌবাহিনীকে দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু তারা একসঙ্গে কাজ করে। আমাদের কাছে তাদের অস্বস্তিও একটাই।’’

    দেশ রক্ষায় মানুষ সামরিক শক্তির ওপর ভরসা করে

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আরও বলেন, ‘‘ভারত সীমান্তের এক ইঞ্চি জায়গা নিয়েও আপস করবে না। দেশ রক্ষায় মানুষ সামরিক শক্তির ওপর ভরসা করে। শত্রুদের কথায় নয়, আমাদের সেনা জওয়ানদের দৃঢ়তায় আস্থা রাখি। ভারতবাসী আপনাদের জন্য সুরক্ষিত বোধ করে। যখন বিশ্ব আপনাদের দিকে তাকায়, তখন তারা ভারতের শক্তি সম্পর্কে বুঝতে পারে। আর যখন শত্রুরা আপনাদের দেখে তখন তারা তাদের ষড়যন্ত্রের শেষটা দেখতে পায়।’’

    বল্লভভাইকে স্মরণ

    প্রসঙ্গত, ৩১ অক্টোবর দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মজয়ন্তীও বটে। এদিনটি দেশজুড়ে জাতীয় ঐক্য দিবস পালন করা হয়। বৃহস্পতিবার গুজরাতের কেভাড়িয়ায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের বিশালাকায় মূর্তিতে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, ‘‘ভারত রত্ন সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে স্যালুট জানাই। তিনি দেশের ঐক্য এবং অখণ্ডতাকে রক্ষা করেছেন। এই বিষয়টাই তাঁর জীবনে অগ্রাধিকার পেয়েছে। তাঁর ব্যক্তিত্ব এবং কাজ দেশের প্রতিটি প্রজন্মকে উৎসাহ জোগাবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • White House: হোয়াইট হাউসের ব্যান্ডে বাজল ‘ওম জয় জগদীশ হরে’, মোহিত হয়ে শুনলেন মার্কিনরা

    White House: হোয়াইট হাউসের ব্যান্ডে বাজল ‘ওম জয় জগদীশ হরে’, মোহিত হয়ে শুনলেন মার্কিনরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলির সন্ধে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসে (White House) পালিত হচ্ছে দীপাবলি। হাউসের সামরিক ব্যান্ডে বাজছে ‘ওম জয় জগদীশ হরে’। মগ্ন হয়ে গান শুনছেন এই বাড়ির বাসিন্দারা। আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর গীতা গোপীনাথ শেয়ার করেছেন (Joe Biden) ভিডিওটি।

    ব্যান্ডে বাজছে ভজন (White House)

    তাতে দেখা যাচ্ছে, ব্যান্ডের চারজন সদস্য পিয়ানো, বেহালা, সেলো এবং ড্রাম বাজিয়ে ভজনটি গাইছেন। গোপীনাথ লিখেছেন, “দীপাবলির জন্য হোয়াইট হাউসের সামরিক ব্যান্ডের ‘ওম জয় জগদীশ হরে’ বাজানোটা দারুণ। শুভ দীপাবলি।” ভিডিওটি ইতিমধ্যেই চার হাজারের বেশি লাইক পেয়েছে। ভারতীয়দের কাছ থেকে প্রচুর প্রশংসাও কুড়িয়েছে ভিডিওটি। ভজনটি পরিবেশনা সুন্দর হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ইন্দো-মার্কিন সুরকার তথা তিনবারের গ্র্যামি অ্যাওায়র্ড বিজয়ী রিকি কেজ বলেন, “গানটি সুন্দরভাবে পরিবেশন করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “চমৎকার সুরারোপ এবং বেহালাবাদক গ্লিস্যান্ডোগুলি বেশ ভালোভাবে করেছেন।”

    মহাকাশ থেকে অংশ নিলেন সুনীতা

    ৫ নভেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট (White House) নির্বাচন। এবার প্রার্থী হননি হোয়াইট হাউসের বর্তমান বাসিন্দা জো বাইডেন। এবার তিনি হোয়াইট হাউসেই দীপাবলি উৎসবের আয়োজন করেছিলেন। এই অনুষ্ঠানে মার্কিন কংগ্রেস সদস্য এবং কর্মকর্তা-সহ প্রায় ৬০০ ইন্দো-মার্কিন নাগরিক উপস্থিত ছিলেন। ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস, যিনি বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে রয়েছেন, ভিডিও বার্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনিও। তবে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত থাকায় অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারেননি ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন।

    আরও পড়ুন: নিশানায় শহুরে নকশালরা, “অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালু করা প্রয়োজন”, বললেন মোদি

    এদিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী তথা ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের ভূয়সী প্রশংসা করেন বাইডেন। পাশাপাশি ভারত থেকে যাওয়া যেসব মানুষ মার্কিন প্রশাসনে রয়েছেন, তাঁদের অবদানও তুলে ধরেন বাইডেন। তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি হোয়াইট হাউসে সব চেয়ে বড় দীপাবলি উৎসবে (Joe Biden) যোগ দিতে পেরে সম্মানিত। এটা আমার কাছে খুব বড় বিষয় (White House)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share