Tag: Bengali news

Bengali news

  • Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    Kolkata: ভরদুপুরে রাজাবাজারে হানা, কলকাতায়ও শত্রু সম্পত্তি সমীক্ষা শুরু কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ছেড়ে পাকিস্তানের নাগরিকত্ব নেওয়া ব্যক্তিদের সম্পত্তি দখল করতে মাঠে নামল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। গোটা দেশ থেকে সম্পত্তি উদ্ধার করা হয়েছে। শুধু পশ্চিমবঙ্গেই সম্ভব হচ্ছিল না। এবার কলকাতায় (Kolkata) শুরু হল এনিমি প্রপার্টি (Enemy Property Survey) বা শত্রু সম্পত্তির সমীক্ষা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট এই সমীক্ষার শুরু করল। এই প্রথমবার এমন সমীক্ষা হচ্ছে। বুধবার ভরদুপুরে রাজাবাজারে এরকমই একটি সম্পত্তিতে হানা দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতিতে সমীক্ষা (Kolkata)  

    জানা গিয়েছে, কলকাতার (Kolkata)  রাজাবাজারের ১৭০ নম্বর কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিটে এই সমীক্ষা চলছে। প্রায় ৪৪ কাঠা জমির উপরে দীর্ঘদিন ধরেই বসবাস করছেন ৭০০০ বাসিন্দা। রয়েছে ২৫টি দোকান। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এখানকার অনেক নাগরিকই এই সম্পত্তি ছেড়ে পাকিস্তানে চলে যান। তাঁরা কেউ এই সম্পত্তি দাবি না করায়, তা এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ হয়ে যায়। বুধবার কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই ব্যাটেলিয়ন জওয়ান এনে এই সমীক্ষা শুরু করেছে এনিমি প্রপার্টি ডিপার্টমেন্ট। জানা গিয়েছে, রাজাবারের বহুতলটিতে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি তলে অনেকে বসবাসও করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা বলেন, “এই সম্পত্তিটি এনিমি প্রপার্টি। তাই দেশের আইন অনুসারে এটি এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সম্পত্তি। ফলে এবার থেকে এখানে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে ভাড়া দিতে হবে। সম্পত্তিটি নিয়ে একটি মামলা ছিল। যা সম্প্রতি মিটেছে। তাই আমরা সম্পত্তির দখল নিতে এসেছি। এই সম্পত্তিতে অনেক জবরদখলকারী রয়েছেন। তাঁদের পুনর্বাসনের ব্যাপারে কথা বলছি। আপাতত আমরা এই ভবনের বাসিন্দাদের নাম নথিভুক্ত করতে এসেছি।”

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    এনিমি প্রপার্টি কী?

    দেশ ভাগের পর যারা পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন, তাঁদের মালিকানাধীন ভারতীয় সম্পত্তি বণ্টনের বৈধকরণ ও নিয়ন্ত্রণের আইন হল শত্রু সম্পত্তি আইন ১৯৬৮। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পর এই আইন পাশ করা হয়েছিল। এই আইন অনুযায়ী, ভারত সরকার এই সম্পত্তির মালিক হবে। শত্রু আইনে যদি সম্পত্তির মালিকানা ‘শত্রু’র কাছে থেকে যায়, তবে সম্পত্তির অধিকার ও মালিকানা (Kolkata) কাস্টডিয়ান বা হেফাজতকারীর হাতে থাকে। আসল মালিকের অনুপস্থিতিতে কাস্টডিয়ান বা বসবাসকারী এই জমি বা সম্পত্তি ভাগাভাগি বা বিক্রি করতে পারে। কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে ৪ হাজার ৩০১টি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে, যেগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের প্রপার্টি ডিপার্টমেন্টের অধীনস্থ। দেশজুড়ে প্রায় ১২ হাজার এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে। সবথেকে বেশি এই ধরনের সম্পত্তি রয়েছে উত্তর প্রদেশে। ৫৩৬১টি এনিমি প্রপার্টি বা শত্রু সম্পত্তি রয়েছে।

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রককে দিতে হবে মাসিক ভাড়া

    জানা গিয়েছে, কলকাতায় (Kolkata)  ৯৬টি এনিমি প্রপার্টি রয়েছে। সারা রাজ্যে প্রায় ৪৫০০ এই ধরণের সম্পত্তি রয়েছে। সেগুলোকে নিয়ন্ত্রণে এনে তার থেকে আয়ের রাস্তা খুঁজছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এর আগেও একদিন বাড়িটিতে এসেছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা। সেদিন তাঁদের বাধা দেন স্থানীয়দের একাংশ। তাই বুধবার আধাসেনা ও কলকাতা পুলিশের আধিকারিকদের নিয়ে বাড়িটিতে হানা দেন তাঁরা। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, এবার থেকে এই বাড়িতে থাকতে গেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বেঁধে দেওয়া মাসিক ভাড়া দিয়ে থাকতে হবে। তবে কেউ চাইলে সম্পত্তি কিনতেও পারেন। সম্পত্তির বাজারমূল্য ১ কোটি টাকার কম হলে উপযুক্ত নথি দেখিয়ে সম্পত্তি কেনার জন্য আবেদন করতে পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ রাজ্য, বন্যা মোকবিলায় সেনার সাহায্য নিক সরকার’, বার্তা শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিনের নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে জলে ভাসছে পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলির আরামবাগ সহ আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। আর এই পরিস্থিতির জন্য রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে দায়ী করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কারণ, দীর্ঘ সময় ধরে বাঁধের কোনও পরিচর্যাই করা হয়নি। এই মুহূর্তে কী করা উচিত সরকারের, সেই ‘পরামর্শ’ দিয়েছেন তিনি।

    বন্যা মোকাবিলায় সেনা নামানোর বার্তা শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে বন্যা পরিস্থিতির জন্য সময় মতো নদীবাঁধ সংস্কার না করাকে দায়ী করেন তিনি। শুভেন্দুবাবু (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, বর্ষার আগে নদীবাঁধ সংস্কারের কোনও কাজ করেনি সেচ দফতর। পরিস্থিতি মোকাবিলায় রাজ্য ব্যর্থ। কারণ, দেউলিয়া রাজ্য সরকারের কাছে বাঁধ সংস্কার করার মতো টাকা নেই। যার ফলে হুগলি, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর ও পূর্ব মেদিনীপুরের একাংশে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। বাঁধ ভেঙে জল জনবসতিতে ঢুকে পড়ায় জনগণ চরম দুর্ভোগে পড়েছে। পুলিশ, বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর তাদের কোনও সহযোগিতা করছে না। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর বার্তা, ২০১৩ এবং ২০১৫ সালে যেমন সেনাবাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছিল, এখনও বন্যা পরিস্থিতি সামলাতে রাজ্য সরকারের তাই করা উচিত। তাহলেই বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো যাবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নয়, মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে উদ্দেশ্য করে বার্তা দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, এই পরিস্থিতিতে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থকে আমি সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চাইতে অনুরোধ করব। যাতে ফের বাঁধগুলিতে শক্ত করা হয়। এতে প্রাণ ও সম্পত্তিহানি এড়ানো যাবে। পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে যত তাড়াতাড়ি এনডিআরএফ মোতায়েন করবেন তত মঙ্গল।

    বন্যার আশঙ্কা

    এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে নতুন করে বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সৃষ্টি হতে পারে হুগলি, ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া, বর্ধমান, হাওড়া সহ দক্ষিণবঙ্গের বহু জেলায়। রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে বুধবার হুগলির পুড়শুড়া যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন দুর্গতরা। আর মুখ্যমন্ত্রী বন্যার জন্য ডিভিসিকে দায়ী করে নিজের সরকারের দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন বলে বিরোধীদের অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    One Nation One Election: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়ে দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা (PM Modi)। বুধবার এই প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকারের মন্ত্রিসভা। সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই পেশ করা হতে পারে বিলটি। প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের নেতৃত্বাধীন উচ্চ পর্যায়ের কমিটি রিপোর্ট দেওয়ার পর এই ডেভেলপমেন্ট জানা গিয়েছে।

    কী বললেন মন্ত্রী (One Nation One Election)

    এদিন সাংবাদিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচন বাস্তবায়িত করা হবে দুটি ধাপে।” তাঁর দাবি, এই প্রস্তাব বহু দলের সমর্থন পেয়েছে। মন্ত্রী বলেন, “এক দেশ, এক নির্বাচনের প্রস্তাব সমর্থন করেছেন ৮০ শতাংশের বেশি মানুষ। এই প্রস্তাব সমর্থন না করলে চাপে পড়ে যেতে পারে বিরোধী দলগুলি।” তিনি বলেন, “একটি কমন ইলেকটোরাল রোল তৈরি হবে সব নির্বাচনের জন্য। কোবিন্দ প্যানেলের রেকমেন্ডেশন কার্যকর করতে একটা ইমপ্লিমেন্টেশন গ্রুপও তৈরি করা হবে।”

    এক দেশ, এক নির্বাচন

    প্রসঙ্গত, দেশের ৭৬টি রাজনৈতিক দলের সিংহভাগই এক দেশ, এক নির্বাচনের (One Nation One Election) প্রস্তাব সমর্থন করেছে। বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস, আপ এবং শিবসেনার একটা অংশ। তাদের বক্তব্য, এতে সুবিধা হবে কেন্দ্রের শাসক দলের। ১৮,৬২৬ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপে হবে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভাগুলির নির্বাচন। এজন্য সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে রাজ্যগুলির অনুমোদন প্রয়োজন হবে না।

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    জোড়া হবে পুর ও পঞ্চায়েত নির্বাচনকেও

    পরবর্তী ধাপে লোকসভা এবং রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের সঙ্গে পুরসভা ও পঞ্চায়েতগুলির নির্বাচনকে সিঙ্ক্রোনাইজ করা হবে। এটি এমনভাবে করা হবে যাতে স্থানীয় সংস্থার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় সাধারণ নির্বাচনের ১০০ দিনের মধ্যেই। এক্ষেত্রে অন্তত অর্ধেক রাজ্যের অনুমোদন প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, এক দেশ, এক নির্বাচন বাস্তবায়িত করতে প্যানেল মোট ১৮টি সংবিধান সংশোধনের সুপারিশ করেছে।

    প্রসঙ্গত, এক দেশ, এক নির্বাচনের পক্ষে দীর্ঘদিন ধরেও সওয়াল করে আসছে মোদি সরকার। তাদের যুক্তি, এতে একদিকে যেমন নির্বাচনের বিপুল ব্যয় কমবে, তেমনি বিভিন্ন সময় নির্বাচন হেতু আদর্শ আচরণ বিধি জারি (PM Modi) হওয়ায় যে উন্নয়ন থমকে যায়, তাও আর হবে না (One Nation One Election)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 19 September 2024: অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    Daily Horoscope 19 September 2024: অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন এই রাশির জাতকরা

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) সন্তানের ব্যবহারে আমূল পরিবর্তন লক্ষ করতে পারবেন।

    ২) শরীরে কোথাও আঘাত লাগার আশঙ্কা রয়েছে।

    ৩) প্রতিকূল দিন।

    বৃষ

    ১) ব্যবসা বা অন্য কোনও কাজে বাড়তি বিনিয়োগ না করাই শ্রেয়।

    ২) মাথাগরম করার ফলে হাতে আসা কাজ ভেস্তে যাবে।

    ৩) গুরুজনের পরামর্শ মেনে চলুন।

    মিথুন

    ১) ব্যবসা গতানুগতিক ভাবেই চলবে।

    ২) ভাই-বোনের কাছ থেকে সাহায্য পেতে পারেন।

    ৩) সবাইকে বিশ্বাস করবেন না।

    কর্কট

    ১) উচ্চশিক্ষার্থীদের সামনে ভালো যোগ রয়েছে।

    ২) সপরিবার ভ্রমণে আনন্দ লাভ।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    সিংহ

    ১) অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপ করার ফলে শারীরিক অসুস্থতা দেখা দিতে পারে।

    ২) কোনও অসৎ লোকের জন্য আপনার বদনাম হতে পারে।

    ৩) দিনটি প্রতিকূল।

    কন্যা

    ১) কারও কুপ্রভাবে সংসারে অশান্তি হতে পারে।

    ২) সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি বা প্রতিপত্তি বিস্তারের যোগ।

    ৩) ধৈর্য্য ধরতে হবে খুব বেশি।

    তুলা

    ১) অবাক করে দেওয়া কোনও সুখবর পেতে পারেন।

    ২) কাউকে টাকা ধার দিলে বিপদ ঘটতে পারে।

    ৩) বিবাদে জড়াবেন না কারও সঙ্গে।

    বৃশ্চিক

    ১) ব্যয় বাড়তে পারে।

    ২) সম্পত্তি নিয়ে সমস্যা মিটে যাওয়ায় আনন্দ লাভ।

    ৩) ভেবেচিন্তে কথাবার্তা বলুন।

    ধনু

    ১) আপনার ব্যবহারের কারণে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) ব্যবসায় বিশেষ লাভের শুভ যোগ দেখা যাচ্ছে।

    ৩) দিনটি অনুকূল।

    মকর

    ১) জমি বা সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয় করার শুভ দিন।

    ২) শেয়ারে বাড়তি লগ্নি চিন্তাবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

    ৩) ধর্মস্থানে যেতে পারেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসায় কর্মচারীদের নিয়ে বিবাদ বাধতে পারে।

    ২) কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হওয়ায় উপকার পাবেন।

    ৩) প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটান।

    মীন

    ১) সঞ্চয়ের ব্যাপারে বিশেষ নজর দেওয়া উচিত।

    ২) শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

    ৩) বন্ধুদের কাছে সুনাম অর্জন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Waqf amendment bill: শীঘ্রই সংসদে পাশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল, জানালেন শাহ

    Waqf amendment bill: শীঘ্রই সংসদে পাশ হবে ওয়াকফ সংশোধনী বিল, জানালেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এনডিএ সরকারের একশো দিন পূর্তি উপলক্ষে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ১৭ সেপ্টেম্বর ওই অনুষ্ঠানে প্রত্যাশিতভাবেই উঠে আসে ওয়াকফ সংশোধনী বিল, ২০২৪ (Waqf amendment bill) এর প্রসঙ্গ। শাহ বলেন, “ওয়াকফ সম্পত্তির ব্যবস্থাপনা, সংরক্ষণ ও অপব্যবহার রুখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার। আসন্ন দিনগুলিতে সংসদে পাশ হবে এই সংশোধনী।”

    সচিবালয়ের বিবৃতি (Waqf amendment bill)

    এর আগে, লোকসভার সচিবালয় একটি বিবৃতি জারি করেছিল। তাতে বলা হয়েছিল, ২০২৪ সালের ওয়াকফ বিলের ওপর বৈঠক হবে যৌথ সংসদীয় কমিটির। এই বৈঠক বসবে ১৮ তারিখ। চলবে ২০ তারিখ পর্যন্ত পর্যন্ত। তিন দিনের ওই বৈঠক চলবে নয়াদিল্লির সংসদ ভবন অ্যানেক্সে। বৈঠকের দ্বিতীয় দিনে কমিটি বিলের বিষয়ে কিছু বিশেষজ্ঞ ও স্টেকহোল্ডারদের সুপারিশ শুনবে। আর শেষ দিনে অর্থাৎ ২০ তারিখে জয়েন্ট পার্লামেন্টারি কমিটি ওয়াকফ সংশোধনী বিল, ২০২৪ নিয়ে আজমেরের অল ইন্ডিয়া সাজ্জাদানশিন কাউন্সিল, মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের বক্তব্য শুনবে (Waqf amendment bill)।

    যথোপযুক্ত সিদ্ধান্ত, বলছেন মুসলমানরাই

    প্রসঙ্গত, এই সপ্তাহের শুরুর দিকে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে মুসলমান সমাজকর্মী ও ইসলামি পণ্ডিতদের একটি দল মোদি সরকারের প্রতি তাঁদের সমর্থন ব্যক্ত করেন, সরকারের উদ্দেশ্য নিয়ে সন্দেহ করা যথোপযুক্ত নয় বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, ওয়াকফ সংশোধনী বিল সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করছেন ইসলামি প্রচারক জাকির নায়েক। ভারত থেকে পালিয়ে গিয়েছেন তিনি। অন্তত এমনই দাবি কররেন কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। তাঁর দাবি, ওয়াকফ সংশোধনী নিয়ে মিথ্যা প্রচার করছেন জাকির ও তাঁর সমর্থকরা। শনিবার রিজিজু বলেন, “এই ভারত-বিরোধী চরিত্রটি মিথ্যা ও ভুয়ো প্রচারের মাধ্যমে দেশে বিষ ছড়াচ্ছেন। ভারতে সাম্প্রদায়িক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন। আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে এই ধরনের লোকদের বিরুদ্ধে লড়াই করা প্রয়োজন।”

    আরও পড়ুন: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    প্রসঙ্গত, ওয়াকফ সংশোধন বিল ২০২৪ লোকসভায় পেশ হয় ৮ অগাস্ট। বিলটি (Waqf amendment bill) আইনে পরিণত হলে মুসলিম ওয়াকফ আইন, ১৯২৩ বাতিল হবে। সংশোধন (Amit Shah) করা হবে ১৯৯৫ সালের ওয়াকফ আইন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    Flood Situation: ‘‘উনি এসে টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন’’, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন দুর্গতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটানা বৃষ্টিতে পুজোর আগে বন্যা (Flood Situation) পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে হুগলিতে। জলের পরিমাণ এতটাই বেড়েছে যে ডুবেছে রাস্তা। ডুবেছে বাড়ি। ক্ষতিগ্রস্ত চাষভূমি। হুগলির আরামবাগ, পুড়শুড়া, খানাকুল— যেদিকে তাকানো যায় সব দিকে একই পরিস্থিতি। খতিয়ে দেখতে বুধবার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে, প্রশাসনের বিরুদ্ধে মানুষের মনের ক্ষোভ আঁচ ভালোমতো টের পেলেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন, রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ। দুর্গতরা মুখ্যমন্ত্রীর (Mamata Banerjee) সামনেই ক্ষোভ উগড়ে দেন।

    মমতার সামনেই ক্ষোভ জানালেন দুর্গতরা (Flood Situation)

    এদিন, বন্যা পরিস্থিতি (Flood Situation) সরজমিনে খতিয়ে দেখতে জেলা সফরে বেরিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে পুড়শুড়া পৌঁছন তিনি। স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানেই কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীর সামনেই নিজেদের ক্ষোভের কথা তুলে ধরেন। মুখ্যমন্ত্রীকে একজন বলেন, “একটা ত্রিপল পর্যন্ত আসেনি। খাবার পর্যন্ত আসেনি।” আরও এক মহিলা বলেন, “আমরা প্রতিবছর বন্যায় ভুগি।” উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমি জানি। জল ছাড়ছে তো।’’ মমতা এলাকা ছাড়তেই বিক্ষোভ শুরু হয় বন্যা দুর্গতদের।

    গোপাল জানা নামে এক ব্যক্তি জানালেন, মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের সঙ্গে কথা বলেননি। ওই ব্যক্তি বললেন, ‘‘মাইকে অঞ্চল থেকে হেঁকে যাচ্ছেন, উঁচু জায়গায় ঠাঁই নাও। কিন্তু যাবটা কোথায়? একটা ত্রিপল নেই, কিচ্ছু নেই। দিদি এলেন। নামলেন। সব মহিলাদের সঙ্গে কথা কি বলেছেন? আর নেতাগুলো একবার আসে।” আরও এক মহিলা অভিযোগ করে বললেন, ‘‘উনি যে এলেন একবার দাঁড়িয়ে অন্তত দেখতে পারতেন। উনি সাহায্য করবেন না? নাকি আমরা হড়কা বানে ভেসে যাব। বাঁধটা অন্তত ঠিক করে দিন। উনি এলেন আর টাটা-বাইবাই করে চলে গেলেন।’’ এলাকার আরও এক মহিলা বলেন, ‘‘এসে দাঁড়িয়ে তো দেখতে হবে? জোর হাত করে এসে চলে গেলে হবে?’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    খোঁজ নেয়নি কেউ, ক্ষোভ জানালেন জলমগ্ন বাসিন্দারা

    হুগলির পাশাপাশি বন্যা-পরিস্থিতি পশ্চিম মেদিনীপুরেও। ঘাটালের চন্দ্রকোণার শিলাবতী নদীর জল বিপদ সীমা ছাড়িয়েছে। নদীর জল (Flood Situation) গ্রামের অলিতে-গলিতে বাড়িতে কড়া নাড়ছে। বাড়ির উঠোন পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছে নদীর জল। ডুবেছে বাড়ির উঠোনে থাকা রান্না করার উনুন। বন্ধ দু’বেলার রান্না। গ্রামের মহিলা থেকে পুরুষ সবাই নিজের নিজের উঠোনে মাটির বাঁধ দিয়ে বাড়ির ভিতর বন্যার জল প্রবেশ আটকাতে হিমশিম খাচ্ছে। ইতিমধ্যে জলের চাপে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কয়েকটি মাটির বাড়ি। যে হারে নদীর জল গ্রামে প্রবেশ করছে, তাতে বসতবাড়ি রক্ষা হবে কি না, পরিবারের সদস্যদের কোথায় ঠাঁই হবে, এনিয়ে দুশ্চিন্তায় খাওয়া-দাওয়া থেকে রাতের ঘুম উড়েছে চন্দ্রকোনার ভবানীপুর গ্রামের ২০০টি পরিবারের। প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন জলবন্দি বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, গ্রামে এহেন পরিস্থিতিতে স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রশাসনে জানিয়েও কেউ খোঁজ নেয়নি। জানা গিয়েছে, কয়েক হাজার হেক্টর চাষের জমি জলের তলায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘‘মোদি অসাধারণ মানুষ’’, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে উদগ্রীব ট্রাম্প!

    PM Modi: ‘‘মোদি অসাধারণ মানুষ’’, ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ নিয়ে উদগ্রীব ট্রাম্প!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর মার্কিন সফরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। মোদির সেই সফর নিয়ে উচ্ছ্বসীত আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। তিনি দাবি করলেন, আগামী সপ্তাহেই তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। মিশিগানের ফ্লিন্টে একটি নির্বাচনী সভা থেকে মার্কিন বাণিজ্য নিয়ে কথা বলার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেন যে তিনি শীঘ্রই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে চলেছেন। মোদিকে এদিন অসাধারণ ও চমৎকার প্রকৃতির মানুষ বলেও মন্তব্য করেন ট্রাম্প।

    কী বললেন ট্রাম্প (Donald Trump)?

    মোদিকে নিয়ে ট্রাম্প (Donald Trump) বলেন, ‘‘মোদি একজন অসাধারণ ও চমৎকর প্রকৃতির মানুষ৷ আমার দেখা একাধিক চমৎকার নেতাদের মধ্যে একজন তিনি। আগামী সপ্তাহে আমাদের দেখা হতে পারে। সেদেশের মানুষগুলি বেশ বুদ্ধিমান। তারা কোনও ক্ষেত্রেই পিছিয়ে নেই। বরং শীর্ষে রয়েছে। ভারত বেশ শক্তিশালী দেশ।’’

    চতুর্থ ‘কোয়াড’ বৈঠকে মোদি (PM Modi), দেখা করবেন প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও

    যদিও প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মার্কিন সফরে ট্রাম্প ও মোদির বৈঠক সম্পর্কে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে কিছু জানানো হয়নি। মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত এই বৈঠক সম্পর্কে ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের তরফেও কোনও বিবৃতি প্রকাশ করা হয়নি। প্রসঙ্গত, ২১ সেপ্টেম্বর ডেলাওয়ারের উইলমিংটনে চতুর্থ ‘কোয়াড’ বৈঠকের আয়োজন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ভারত ও আমেরিকা ছাড়াও এই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের প্রতিনিধিরা। অন্য়দিকে, ২২ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে দেখা করবেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সঙ্গে, রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ অধিবেশনেও যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, এমনটাই জানা গিয়েছে। এছাড়া, আমেরিকায় প্রথম সারির বহুজাতিক সংস্থার কর্ণধারদের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে মোদির (PM Modi)।

    আরও পড়ুন: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    RG Kar Incident: ‘‘মুখ্যমন্ত্রী আগে পদক্ষেপ নিলে আজ আমার কোল খালি হত না’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার মুখ খুললেন নির্যাতিতার বাবা-মা (RG Kar Incident)। মঙ্গলবার পানিহাটির সোদপুরে বাড়ির সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাঁরা বলেন, “আসল জয় আমাদের সেদিনই হবে, যেদিন আসল খুনিদের ধরা হবে এবং বিচার হবে। সুপ্রিম কোর্টের ওপর আমাদের ১০০ শতাংশ ভরসা রয়েছে। এই বিচারব্যবস্থাই সঠিকভাবে গাইড করে নিয়ে যাবে এবং সমাধান করার চেষ্টা অবশ্যই করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।” নির্যাতিতার মা (RG Kar Incident) এদিন আক্ষেপের সুরে বলেন, “২০২১ সালে যখন এই সন্দীপ ঘোষের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল, তখন যদি মুখ্যমন্ত্রী এই পদক্ষেপগুলি নিতেন তাহলে আজ আমার কোল খালি হত না। আমার মেয়েটা হারিয়ে যেত না।”

    মেয়ের আসল খুনিরা গ্রেফতার হলেই জয় হবে (RG Kar Incident)

    তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ নিয়ে সিবিআইকে এবং প্রকৃত বিচার চেয়ে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতিকে তাদের দেওয়া চিঠি প্রসঙ্গে নির্যাতিতার বাবা (RG Kar Incident) বলেন, ‘‘সর্বোচ্চ আদালত তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে সিবিআইয়ের দেওয়া স্ট্যাটাস রিপোর্টের ভিত্তিতে বিচলিত হওয়ার বিষয়টি যথার্থই বলেছেন। আমরা প্রথম দিন থেকে বলে এসেছি। আদালত শুনানিতে সেটাই তুলে ধরেছে এদিন। কারণ, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করলে একটা সংস্থাকে খুঁজে পেতে সমস্যা হয়। এখানে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের ঘটনা ঘটেছে এবং একজনকে গ্রেফতার করেছে।’’ একইসঙ্গে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে যা হয়েছে, সেটাকে ‘জয়’ হিসেবে দেখতে রাজি নন নির্যাতিতার বাবা। স্পষ্টভাবে তিনি বলেছেন, ‘‘জয় সেদিনই হবে, যেদিন আমার মেয়ের আসল খুনিদের বিচার হবে।’’ একই সুর মৃত তরুণীর পরিবারের অন্য সদস্যদেরও।  সকলেই জানান, একটা সকালই তাঁদের জীবনের সব ‘খুশি’ এবং ‘আনন্দ’ ছিনিয়ে নিয়েছে। তাঁরা বলেন,  ‘‘আমাদের মেয়েটা যদি ফিরে আসত, সেটাই আমাদের কাছে খুশির বিষয় হত। তাছাড়া আরও কোনও বিষয়ে আমাদের খুশি বা আনন্দের ব্যাপারই নেই।’’

    আরও পড়ুন: সব দাবি না মানা পর্যন্ত চলবে আন্দোলন, গভীর রাতে ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের

    আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার বার্তা

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন (RG Kar Incident) প্রসঙ্গে এদিন ফের আর একবার বাবা-মা বলেন, ‘‘ জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। তাঁদেরকে আমরা নিজেদের ছেলে-মেয়েদের মতো মনে করি। বিচারের জন্য তাঁরা যেভাবে কষ্ট করে রাস্তায় বসে রয়েছেন, এটা দেখলে আমাদেরই কষ্ট লাগে। কলকাতার পুলিশ কমিশনারসহ পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাদের অপসারণ নিয়ে বাবা বলেন, আমি একটাই কথা বলব, যারা যারা এই ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত রয়েছেন, যারা প্রমাণ লোপাটের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন, সবাইকে যেন তদন্তের আওতায় আনা হয় এবং সকলে যেন শাস্তি পায়।’’ আর সেই কথাটা বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিতার মা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • VHP: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    VHP: ভারত থেকে নেপালে নিয়ে গিয়ে শতাধিক হিন্দুকে ধর্মান্তকরণের চেষ্টা, রুখল ভিএইচপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পড়শি দেশ নেপালে নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তকরণের (Christian Conversion) চেষ্টা রুখে দিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (VHP)। যে একশো জনকে ধর্মান্তকরণ করতে নিয়ে আসা হয়েছিল, তাদের মুখে মাখিয়ে দেওয়া হয় কালো রং। আর যে পাদ্রী এই একশোজন ভারতীয়কে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করতে এসেছিলেন, তাঁকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। ধর্মান্তকরণ নিয়ে ভারত কড়া হতেই ফিকির বের করছে ধর্মের কারবারিরা। তারা এখন ভারত থেকে ভিন দেশে লোক নিয়ে গিয়ে ধর্মান্তকরণ করছে। দীক্ষা-পর্ব শেষ হওয়ার পর তাদের নিয়ে ফিরছে দেশে।

    ভেস্তে দিল ভিএইচপি (VHP)

    ঘটনার সূত্রপাত ১৪ সেপ্টেম্বর। এদিন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও বজরং দলের নেপালি শাখার কর্মীরা খবর পান মহারাজগঞ্জের থুথিবাড়ি শহর থেকে প্রায় ১০০ জন ভারতীয় হিন্দুকে নেপালে ধর্মান্তকরণের জন্য নিয়ে যাচ্ছে একটি খ্রিস্টান গোষ্ঠী। দুটি বাসে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল নেপালে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে খবর পেয়েই বাস দুটি থামিয়ে দেয় হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের লোকজন। এনিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে ধর্মান্তরিত হতে আসা লোকজনের হাতাহাতি হয়। পরে ধর্মান্তরিত হতে আসা লোকজনের মুখে কালো রং মাখিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: বাংলাদেশে হিন্দু-নির্যাতন নিয়ে প্রশ্ন, আমেরিকায় সাংবাদিককে নিগ্রহ কং সমর্থকদের

    পাদ্রী সাহেবকে মারধর

    জানা গিয়েছে, যাদের ধর্মান্তরিত করতে নিয়ে আসা হয়েছিল, তাদের বেশিরভাগই মহিলা (VHP)। শিশুও ছিল বেশ কিছু। এঁদের অনেকেই দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। আর যে পাদ্রী তাদের দীক্ষিত করতে নিয়ে আসছিলেন, তাঁর নাম আমোস। নেপালের খৈরাহানি এলাকার একটি গির্জায় তাদের ধর্মান্তকরণ করতে তাদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। আগাম খবর থাকায় পাদ্রী সাহেবের পুরো পরিকল্পনাটাই ভেস্তে যায়। ভারত থেকে যারা ধর্মান্তরিত হতে নেপালে গিয়েছিল, তাদের মুখে কালো রং মাখিয়ে দেওয়া হয়। পাদ্রীকে মারধর করা হয়। যে বাসে করে তারা নেপালের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল, সেই বাস দুটিকে ভারত-নেপাল সীমান্তে পৌঁছে দেওয়া হয়।

    প্রসঙ্গত, গত ৩১ অগাস্টও নেপাল সীমান্তে গ্রেফতার করা হয় কেরলের দুই ব্যক্তিকে। স্থানীয় চার্চে ধর্মান্তকরণ করানোর ধান্ধায় ছিল তারা। স্থানীয়রা তাদের ধরে তুলে দেয় (Christian Conversion) পুলিশের হাতে (VHP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    RG Kar: ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনই ছিল আরজি কর চত্বরে, দাবি সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমশই জটিল হচ্ছে আরজি কর (RG Kar) মামলার তদন্ত। এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল সিবিআইয়ের (CBI) হাতে। ঘটনার দিন সঞ্জয় ছাড়া আরও অনেক সন্দেহভাজনকেই সেদিন দেখা গিয়েছে আরজি কর চত্বরে এমনটাই জানা যাচ্ছে সিবিআই সূত্রে। প্রসঙ্গত গতকালই আরজি কর (RG Kar) মামলায় সুপ্রিম কোর্টে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এ দেখে বিচলিত হয়ে ওঠেন বিচারপতিরাও। সিবিআইয়ের দাবি, তাদের হাতে এমন একটি ফুটেজ এসেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজন আরজি করে ঘোরাঘুরি করছে ঘটনার দিন। যদিও তাদের পরিচয় এখনও পর্যন্ত জানতে পারেনি সিবিআই।

    সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরে বারবার কথা বলেছেন

    প্রসঙ্গত, আরজি করে (RG Kar) মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় এখনও পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনায় সরাসরি অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার ছাড়াও তৎকালীন টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। ধৃতদের জেরা করে সিবিআই জানতে পেরেছে যে সন্দীপ ও অভিজিৎ বেশ কয়েকটি সন্দেহজনক মোবাইল নম্বরেও বারবার কথা বলেছেন। এ বিষয়ে আরও অনুসন্ধান চালাচ্ছে সিবিআই। এর পাশাপাশি, টালা থানা থেকে উদ্ধার হওয়া সিসিটিভির হার্ডডিস্ক পরীক্ষা করা প্রয়োজন বলেও জানিয়েছে সিবিআই (CBI)।

    সিব্বলের দাবি খারিজ তুষার মেহতার

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানির (RG Kar) সময়ই উঠে আসে সিসিটিভি ফুটেজের বিষয়টি। সিবিআই প্রশ্ন তোলে, কলকাতা পুলিশ কেন ২৭ মিনিটের ফুটেজ দিল? বাকি ফুটেজ কেন দেওয়া হল না? রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিব্বল জানান, পুলিশ নাকি ৭-৮ ঘণ্টার ফুটেজ দিয়েছে। যদিও সিবিআই এই দাবিকে নস্যাৎ করেছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তরফে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা কপিল সিব্বলের কথাকে খারিজ করেন। নিজের মন্তব্যেই অনড় থাকেন সলিসিটর জেনারেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share