Tag: Bengali news

Bengali news

  • Panchmukhi Hanuman: আসবে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি! বাড়ির এই দিকে রাখুন পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি

    Panchmukhi Hanuman: আসবে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি! বাড়ির এই দিকে রাখুন পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পবনপুত্র ও রামভক্ত বজরঙ্গবলির আরাধনা করার বিশেষ দিন হল মঙ্গলবার। প্রতিদিনকার জীবন সংগ্রামে আমরা সবাই যোদ্ধা। মাঝে মাঝে জীবনে এমন সঙ্কট আসে, যেখান থেকে বের হওয়া খুব কঠিন বলে মনে হয় আমাদের। এই পরিস্থিতিতে সঙ্কট দূর করতে সাহায্য করেন রামভক্ত হনুমানজি। তাই মঙ্গলবারে হনুমানজির (Hanuman) আরাধনার পরামর্শ দিয়ে থাকেন অনেকে। হনুমানজিকে জাগ্রত দেবতা মনে করা হয়। বজরঙ্গবলিকে খুব অল্পতেই প্রসন্নও করা যায়। বজরঙ্গবলির সাধনা জীবনের সঙ্কট দূর করে, আসে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি। ভক্তদের বিশ্বাস, বজরঙ্গবলির সাধনা করলে বল, বুদ্ধি ও বিদ্যা লাভ করা যায়। যে বাড়িতে বজরঙ্গবলির ছবি থাকে এবং নিয়মিত তাঁর পুজো করা হয়, সেখানে শনিদোষ, পিতৃদোষ ও ভূত-পিশাচের ভয় ও দোষ থাকে না। বাড়িতে সর্বদাই শান্তি বিরাজ করে। বজরঙ্গবলির অনেক ধরনের ছবিই আমরা দেখি। বাড়িতে কোথায় এবং ক,ভাবে কোন ধরনের বজরঙ্গবলির (Hanuman) ছবি লাগানো উচিত, তারও কিছু নিয়ম রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি বা মূর্তি। শাস্ত্রবিদরা বলছেন, বাড়িতে পঞ্চমুখী হনুমানের ছবি রাখলে সবদিক থেকে সুফল মেলে। 

    নেতিবাচক শক্তিকে পরাভূত করে

    বাস্তু শাস্ত্র অনুযায়ী, পঞ্চমুখী হনুমানের ছবি যে বাড়িতে থাকে, সেখানে উন্নতির পথে সমস্ত বাধা দূর হয় এবং ধন-সম্পত্তি বৃদ্ধি হয়, বাস্তুদোষ কেটে যায়। এর ফলে পরিবার শত্রু বাধা, অসুস্থতা ও বিবাদ থেকে মুক্তি পায়। জ্যোতিষীরা তাই পরামর্শ দিচ্ছেন, বাড়িতে পঞ্চমুখী হনুমানের ছবি লাগানো উচিত। মনে করা হয়, হনুমানজি এই পৃথিবীতেই থাকেন। তাই তাঁকে ডাকলে সহজেই আবির্ভূত হন তিনি। ভক্তদের সমস্ত কষ্ট দূর করেন তিনি। এই কারণেই তাঁকে সঙ্কটমোচনও বলা হয়। হনুমানের আরাধনা করলে সব কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় জীবনে। পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি বা মূর্তি সব দিক থেকে আসা নেতিবাচক শক্তিকে পরাভূত করে ভক্তের সঙ্কটমোচন করেন বলেই বিশ্বাস। ভক্তদের বিশ্বাস, ঘরে হনুমানজির পঞ্চমুখী ছবি রাখলে পরিবারের সকলের সমস্যা দূর হয়। বজরঙ্গবলিকে স্মরণ করলেই সকল প্রকার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শাস্ত্র বিশারদদের মতে, গৃহস্থের কল্যাণের জন্য ঘরে রাখা দরকার হনুমানের পঞ্চমুখী ছবি। 

    হনুমানজির পঞ্চমুখী (Panchmukhi Hanuman) ছবির গুরুত্ব

    বাড়িতে হনুমানজির পঞ্চমুখী ছবি রাখলে ঘরের সমস্ত সমস্যা দূর হয় এবং নেতিবাচক শক্তি চলে যায়। এর পাশাপাশি বাড়ির চতুর্দিকে তৈরি হয় ইতিবাচক শক্তির বলয়। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের মতে, পঞ্চমুখী হনুমানের পাঁচটি মুখের আলাদা তাৎপর্য রয়েছে। পঞ্চমুখী হনুমানজির প্রতিকৃতিতে সকল মুখ ভিন্ন ভিন্ন দিকে রয়েছে। পূর্ব দিকে ভগবান হনুমানের বানরের মুখ রয়েছে যা শত্রুদের উপর বিজয় প্রদান করে। পশ্চিম দিকে ঈশ্বরের গরুড় মুখ, যা জীবনের বাধা এবং ঝামেলা দূর করে। উত্তর দিকে রয়েছে ভগবান হনুমানের বরাহা মুখ, যা খ্যাতি এবং শক্তির কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। হনুমানজির সিংহ মুখ দক্ষিণ দিকে, যা জীবন থেকে ভয় একেবারে চিরতরে দূর করে। আকাশের দিকে ভগবানের একটি ঘোড়া মুখ রয়েছে যা ব্যক্তির ইচ্ছা পূরণ করে বলেই বিশ্বাস ভক্তদের।

    পঞ্চমুখী হনুমানের (Panchmukhi Hanuman) ছবি বসানোর সঠিক দিক

    বাস্তুবিদরা বলছেন, পঞ্চমুখী হনুমানজির (Panchmukhi Hanuman) ছবি বাড়িতে বসানোর সময় সঠিক দিকটি মাথায় রাখা খুবই জরুরি। এক্ষেত্রে, শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বাড়ির মূল প্রবেশদ্বারে পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি রাখা সবচেয়ে শুভ। এই স্থানে ছবি রাখলে যে কোনও  ধরনের অশুভ শক্তি ঘরে প্রবেশ করতে পারে না। নেতিবাচক শক্তি ধ্বংস হয়ে যায়। কারণ বাস্তু অনুসারে, বেশিরভাগ নেতিবাচক শক্তি দক্ষিণ দিক থেকে আসে। এই দিকে পঞ্চমুখী হনুমানের ছবি রাখলে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি আসে। এর পাশাপাশি বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে পঞ্চমুখী হনুমানজির ছবি রাখলে সব ধরনের বাস্তু দোষ দূর হয় বলে জানাচ্ছেন শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা।

    ভগবান হনুমান কেন পঞ্চমুখী অবতার নিলেন? জানুন পৌরাণিক কাহিনী

    পৌরাণিক আখ্যান অনুযায়ী, যখন ভগবান রাম ও রাবণের মধ্যে যুদ্ধ চলছিল, তখন রাবণ নিজের পরাজয় সামনে দেখে, ভাই অহিরাবণের কাছে সাহায্য চান। রাবণের ভ্রাতা অহিরাবণ ছিলেন মা ভবানীর একজন একনিষ্ঠ ভক্ত ও তন্ত্রবিদ্যায় অত্যন্ত পারদর্শী। অহিরাবণ মায়া করে রামের বাহিনীকে ঘুম পাড়িয়ে দেন এবং রাম-লক্ষ্মণকে অপহরণ করে পাতালে নিয়ে চলে যান। অহিরাবণ ছিলেন দেবী ভবানীর পরম ভক্ত, তাই তিনি মা ভবানীর নামে পাঁচটি দিকে পাঁচটি প্রদীপ জ্বালিয়েছিলেন। অহিরাবণকে বধ করা খুব সহজ ছিল না। তাঁকে তখনই বধ করা সম্ভব হত, যদি কেউ এই পাঁচ প্রদীপ এক সঙ্গে নিভিয়ে দিতে পারতেন। রাম-লক্ষ্মণকে উদ্ধারের জন্য তাই অহিরাবণকে পরাজিত করতে হনুমানজি পঞ্চমুখীরূপ (Panchmukhi Hanuman) ধারণ করেছিলেন বলে জানা যায়। হনুমানজি পাঁচটি মুখের সাহায্যে  একসঙ্গে পাঁচ দিকের প্রদীপ নিভিয়ে দেন এবং অহিরাবণকে হত্যা করে রাম-লক্ষ্মণকে উদ্ধার করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি নয়, গাফিলতিতে মৃত্যু, সরকারি ক্ষতিপূরণ ফেরাল পরিবার

    Balurghat: জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি নয়, গাফিলতিতে মৃত্যু, সরকারি ক্ষতিপূরণ ফেরাল পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতির ফলে রাজ্যে ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করে তাদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইতিমধ্যেই সরকারের প্রকাশিত তালিকাকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন চিকিৎসকরা। আর সেই তালিকায় থাকা প্রথম নামের পরিবারই প্রশ্নের মুখে ফেলে দিল সরকারকে। শিবম শর্মা নামে বালুরঘাটের (Balurghat) বাসিন্দা ওই শিশুর পরিবার জানিয়েছে, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের সঙ্গে তাঁদের বাড়ির ছেলের মৃত্যুর কোনও সম্পর্ক নেই। এক চিকিৎসকের গাফিলতির কারণেই তাঁদের বাড়ির ছেলের মৃত্যু হয়েছে। এমনই দাবি করল বালুরঘাটে পথদুর্ঘটনায় মৃত শিশুর পরিবার। এই বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে সরকারের দু’লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ নিতেও অস্বীকার করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Balurghat)

    গত ৯ অগস্ট আরজি কর-কাণ্ডে বিচার চেয়ে কর্মবিরতি শুরু করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা (Junior Doctor)। আর তার তিন দিন পরে ১২ অগাস্ট পথদুর্ঘটনায় জখম হয়ে পরে বালুরঘাট (Balurghat) হাসপাতালে মারা যায় তৃতীয় শ্রেণির পড়ুয়া শিবম শর্মা। পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালে ভর্তি করানোর কয়েক ঘণ্টা পরেও সেখানে কোনও চিকিৎসক আসেননি। কার্যত বিনা চিকিৎসায় ওই শিশুর মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে শিবমের আত্মীয়স্বজন অভিযুক্ত চিকিৎসকের শাস্তির দাবিতে হাসপাতালে ভাঙচুর করেন। তাঁরা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন হাসপাতালের সুপার এবং জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাছে। সেই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কমিটিও তৈরি করে জেলা স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, তা জানানো হয়নি বলে দাবি পরিবারের। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়।

    আরও পড়ুন: আরজি করকাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রী, আরও ৪ পুলিশ অফিসারকে তলব

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    মৃতের পরিবারের লোকজনের (Balurghat) বক্তব্য, জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের জেরে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মৃত্যু হয়েছে বলে যা প্রচার করা হচ্ছে, তা মিথ্যা। তাই তাঁরা টাকা চান না, বিচার চান। চিকিৎসকের শাস্তিও দাবি করেন তাঁরা। মৃত শিশুর পিসতুতো দাদা পবিত্র সূত্রধর বলেন, “ঘটনার দিন আমার ভাইকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর কয়েক ঘণ্টা পরে চিকিৎসক আসেন। চিকিৎসায় দেরির কারণেই আমার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।” নিহত শিশুর দিদি রিঙ্কি শর্মা বলেন, “বালুরঘাটে কোনও মেডিক্যাল কলেজই নেই, জুনিয়র ডাক্তার থাকবে কী করে? জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের সঙ্গে আমার ভাইয়ের মৃত্যুর কোনও সম্পর্ক নেই। আমরা দোষী চিকিৎসকের শাস্তি চাই। কিন্তু পুলিশ অভিযোগ নিচ্ছে না।”

    সরব সুকান্ত

    বালুরঘাটের (Balurghat) শিশুর নাম ক্ষতিপূরণ প্রাপকদের তালিকায় দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন স্থানীয় সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। তাঁর প্রশ্ন, আমার জেলায় কোনও মেডিক্যাল কলেজ নেই, তাহলে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতির জন্য সেখানে কারও মৃত্যু হতে পারে কী করে? সুকান্তর সাংবাদিক বৈঠকের পরেই মুখ খোলে শিবম শর্মার পরিবার। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Junior Doctor: আরজি কর-কাণ্ডে ওসি’র গ্রেফতারিতে স্পষ্ট পুলিশের ভূমিকা, দিল্লিতেও আওয়াজ তুললেন ডাক্তাররা

    Junior Doctor: আরজি কর-কাণ্ডে ওসি’র গ্রেফতারিতে স্পষ্ট পুলিশের ভূমিকা, দিল্লিতেও আওয়াজ তুললেন ডাক্তাররা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctor) পাশে দাঁড়ালেন দিল্লির জুনিয়র ডাক্তাররা। সোমবার দিল্লির প্রেস ক্লাবে দিল্লির জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন ‘রেসিডেন্ট ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন’ (আরডিএ) পশ্চিমবঙ্গে আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের সংগঠন ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট’-এর সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করল। বিপ্রেশ চক্রবর্তী-সহ অন্যান্য চিকিৎসকরা এদিন তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তোলেন। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, প্রাথমিক অবস্থা থেকেই শুরু হয়েছিল তথ্যপ্রমাণ লোপাটের কাজ। তদন্তের স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তাঁরা। এদিন পাঁচ দফা দাবি আবারও পেশ করেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

    পাঁচ দফা দাবি (Junior Doctor)

    দিল্লির সাংবাদিক সম্মেলনে জুনিয়র ডাক্তাররা (Junior Doctor) বলেন, আরজি করের (RG Kar) ঘটনার পরে পুলিশের ভূমিকা কী ছিল, ওসির গ্রেফতারির ঘটনাতেই তা স্পষ্ট। কেন আত্মহত্যা করেছেন বলে পরিবারকে জানানো হল? কেন ক্রাইম সিন প্রোটেক্ট করা হল না? কেন চালান ছাড়াই পিএম হল? দেহ দাহ করার এত তাড়া কেন ছিল? কেন পুরো সিসিটিভি ফুটেজ হস্তান্তর করা হল না? এরপরই তাঁরা পাঁচ দফা দাবি জানান। তাঁরা বলেন, নির্যাতিতার বিচার চাই। তাঁদের দাবি, স্বাস্থ্যসচিব, স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা, স্বাস্থ্য অধিকর্তার অপসারণ। কারণ এঁরাই স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় দুর্নীতি ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম কারণ। আরও দাবি, কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে সরানো হোক। ডিসি নর্থ এবং ডিসি সেন্ট্রালের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থাগ্রহণ করতে হবে বলে তাঁরা দাবি তুলেছেন। এছাড়া হাসপাতালে মহিলা এবং পুরুষ চিকিৎসকদের আলাদা টয়লেট, প্রতি ডিউটি রুমে প্যানিক বাটন, যথাযথ নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ, সিসিটিভি নতুন করে মোতায়েন, রেফারেল পদ্ধতিকে স্ট্রিমলাইন করা, বেডের লাইভ আপডেট করা এসবও রয়েছে। তাঁদের আরও পরামর্শ, সাইকোলজিস্ট নিয়োগ করতে হবে রোগীর পরিজনদের কাউন্সেলিংয়ের জন্য। সর্বোপরি থ্রেট কালচার বন্ধ করার দাবি তো আছেই।

    আরও পড়ুন: আরজি করকাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রী, আরও ৪ পুলিশ অফিসারকে তলব

    আন্দোলনকারীদের পাশে সিনিয়র ডাক্তাররা

    প্রসঙ্গত, সোমবার দিল্লিতে সিনিয়র ডাক্তারদের ৪টি সংগঠন সাংবাদিক সম্মেলনে ৭ দফা দাবি জানায়। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, জুনিয়র ডাক্তার (Junior Doctor) ও আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ না করা। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল ভেঙে দেওয়া। সুবর্ণ গোস্বামী, কৌশিক চাকি, অদীশ বসু, সিদ্ধার্থ দাগা, রাজীব পান্ডে, তুহিন দত্তের মতো চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এইসব দাবি। সোমবার তাঁরা বলেন, “আগামীকাল শুনানি। আমরা তাকিয়ে রয়েছি। গণতান্ত্রিক উপায়ে, অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    Narendra Modi: মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিন, প্রতি বছর কীভাবে পালিত হয় দিনটি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন। তাঁর কাছে অবশ্য দিনটি অন্য যে কোনও কাজের দিনের মতোই। এই দিনটি ‘সেবা পর্ব’ রূপে পালন করা হয়ে থাকে। বিজেপি প্রতি বছর তাঁর জন্মদিন (Birthday) থেকে এক পক্ষকালব্যাপী নাগরিক কল্যাণ এবং মানবজাতির সেবা প্রতিশ্রুতি প্রদর্শনের জন্য কাজ করে থাকে। উল্লেখ্য, তিথি অনুযায়ী এবছর তাঁর জন্মদিনে বিশ্বকর্মা পুজোও পড়েছে। মঙ্গলবার থাকতে পারে দেশবাসীর জন্য বিরাট চমক।

    রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের ডাক বিজেপির (Narendra Modi)

    নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদি (Narendra Modi) ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫০ সালে গুজরাটের মেহসানা শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি টানা তিনবারের জন্য, ২০০১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন ওই রাজ্যে। একই ভাবে ২০১৪ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। প্রতি বছরের মতো এই বছরও বিজেপি সাংগঠনিক ভাবে তাঁর জন্মদিন মঙ্গলবার হওয়ায় ‘সেবা পাখওয়ারা’ বা ‘সেবা পর্ব’ চালু করতে চলেছে। সারা দেশ জুড়ে রক্তদান শিবির ও স্বচ্ছতা অভিযানের আয়োজন করা হবে বলে জানিয়েছে বিজেপি। দলীয় কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবকরা দেশের নানা হাসপাতাল, স্কুল এবং অন্যান্য জায়গায় পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাবেন। উল্লেখ্য, মোদি সরকারের ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযান’ প্রকল্পটি একটি ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম হিসেবে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান জার্নাল ‘নেচার’-এ বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, ৬০ হাজার থেকে ৭০ হাজারেরও এরও বেশি শিশুমৃত্যু প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে মোদির প্রকল্প।

    সুরাটে ব্যবসায়ীদের ভর্তুকি ও ছাড় ঘোষণা

    রাজস্থানের জনপ্রিয় আজমের শরিফ দরগায় প্রধানমন্ত্রী মোদির (Narendra Modi) জন্মদিন (Birthday) উদযাপন করতে ৪০০০ কেজির নিরামিষ ভোজনের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। একই ভাবে গুজরাটের সুরাটে, অনেক ব্যবসায়ী ১৭ সেপ্টেম্বর অফারগুলিতে ১০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় ঘোষণা করেছেন৷ এই ভর্তুকি এবং ছাড়গুলি একাধিক হোটেল, বাজার, পরিবহণ পরিষেবা-সহ বিভিন্ন বিভাগে প্রযোজ্য হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন ২০২৩ সালে

    গত বছর ২০২৩ সালে, প্রধানমন্ত্রী মোদি (Narendra Modi) দেশের কৃষক, শ্রমিক এবং কারিগরদের জন্য একটি লাভজনক স্কিমের ঘোষণা করেছিলেন। বিশ্বকর্মা যোজনায় ঐতিহ্য এবং পরম্পরা বাহিত কারিগরদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বনির্ভর করার প্রকল্প চালু করা করেছিলেন। একই সঙ্গে গত বছর ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন অ্যান্ড এক্সপো সেন্টার (আইআইসিসি) এবং দিল্লি বিমানবন্দর এক্সপ্রেস লাইনের সম্প্রসারণ করেছিলেন। তাঁর বয়সের প্রতীক হিসেবে একটি প্রচলিত কেকের পরিবর্তে ৭৩ কেজি লাড্ডু কেক কেটেছিলেন মোদি। সেই সঙ্গে আনন্দ উদযাপনের অংশ হিসেবে হনুমান মন্দিরে ‘অখণ্ড রামায়ণ পাঠ’-এরও আয়োজন করা হয়েছিল।

    নামিবিয়া থেকে ছাড়া হয়েছিল চিতা

    উল্লেখ্য ২০২২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, মোদিজির (Narendra Modi) জন্মদিনে নামিবিয়া থেকে গোয়ালিয়রে আটটি বড় চিতা আনা হয়েছিল। চিতাগুলিকে মধ্যপ্রদেশের কুনো ন্যাশনাল পার্কে (কেএনপি) ছাড়া হয়েছিল। পেশাদার ক্যামেরা দিয়ে তাদের ছবিও তুলেছিলেন তিনি। আবার ওই বছরেই জন্মদিনকে উদযাপনের একটি বিশেষ মুহূর্তকে চিহ্নিত করতে দেশটি একদিনে ২.২৬ কোটি কোভিড টিকা প্রদান করা হয়েছিল। করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে ভারতের যুদ্ধকে ত্বরান্বিত করতে একটি বিশেষ অভিযান ছিল।

    আরও পড়ুনঃ তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    ‘নমামি নর্মদা’ পালন করেছিলেন ২০১৯ সালে

    যেহেতু দেশটি ২০২০ সালে মহামারীর কবলে ছিল, তাই প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) জন্মদিন উদযাপন করা হয়নি। তবে ‘সেবা সপ্তাহ’-এর অংশ হিসেবে ক্যাম্প ও হেল্প ডেস্কের আয়োজন করা হয়েছিল। বিভিন্ন স্থানে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করার সময় দরিদ্রদের রেশন বিতরণও করা হয়েছিল। আবার ২০১৯ সালে গুজরাটের কেভাদিয়ায় ‘নমামি নর্মদা’ উৎসবে অংশ নিয়েছিলেন মোদি। এটি ১৩৮.৮৮ মিটারের পূর্ণ জলাধারকে ভরাট প্রকল্পকে চিহ্নিত করার জন্য জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছিল। তিনি একই সঙ্গে স্ট্যাচু অফ ইউনিটির কাছে বিশাল জনসমাবেশে ভাষণও দিয়েছিলেন। তাই এবারও হয়তো থাকবে কোনও বিরাট চমক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Anti Rape Laws: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন রাখা যায় কি? কেন্দ্রকে জানাতে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    Anti Rape Laws: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন রাখা যায় কি? কেন্দ্রকে জানাতে বলল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুলের পাঠ্যসূচিতে ধর্ষণ-বিরোধী আইন (Anti Rape Laws) এবং মহিলাদের অধিকার সংক্রান্ত বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা যায় কিনা, কেন্দ্রের কাছে তা জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এ ব্যাপারে দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে কেন্দ্রকে নোটিশও দেওয়া হয়েছে।

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের (Anti Rape Laws)

    সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, এই আইনগুলিকে পাঠ্য বইয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে যেন নির্দেশ দেওয়া হয় স্কুলগুলিকে। সেক্স এডুকেশন, ধর্ষণ-বিরোধী আইন এবং পকসো আইন সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে ওই পিটিশনে। পিটিশনে এও বলা হয়েছে, পাঠ্যক্রমের মাধ্যমে মহিলাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে হবে, মেয়ে হিসেবে কীভাবে সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে হয়, তা বোঝাতে হবে। পাশাপাশি স্কুলস্তর থেকেই ছেলেদের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাতে হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই পিটিশনে। আবেদনকারীর দাবি, কেবল পাঠ্যক্রম নয়, সেমিনার করে, বিজ্ঞাপন দিয়ে আইন সম্পর্কে মহিলা ও পুরুষদের সচেতন করতে হবে।

    কী বলছেন আবেদনকারী

    আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ধর্ষণ করে (Anti Rape Laws) খুন করা হয় এক মহিলা চিকিৎসককে। ওই ঘটনায় তোলপাড় হয় দেশ। এই পরিস্থিতিতে ধর্ষণ নিয়ে সচেতনতার প্রশ্ন তুলে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন আইনজীবী আবাদ হর্ষদ পন্ডা। তিনি জানান, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তারের মৃত্যুর ঘটনার পর পরই তিনি আবেদন করেছেন। পিটিশনে তিনি উল্লেখ করেছেন, রাজ্য যখন ধর্ষণের আইন প্রণয়ন করছে, তখন সমাজে এই বিষয়ে সচেতনতাই তৈরি হয়নি।

    আরও পড়ুন: “রাহুল গান্ধী দেশের এক নম্বর সন্ত্রাসবাদী,” তোপ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    এই মামলার শুনানি হয় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি মনোজ মিশ্র ও বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালার বেঞ্চে। হর্ষদ পন্ডা বলেন, “সারা দেশে যা চলছে, তাতে দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ অর্থাৎ মহিলারা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে সকলের ধর্ষণ বিরোধী আইন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা প্রয়োজন।” তাঁর মতে, দেশের (Supreme Court) বহু মানুষ এখনও এই সম্পর্কে সচেতন নন (Anti Rape Laws)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘পুলিশের চরম মানসিক চাপে মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে পারিনি’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    RG Kar: ‘‘পুলিশের চরম মানসিক চাপে মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে পারিনি’’, বিস্ফোরক নির্যাতিতার মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে (RG Kar) তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে সিবিআই গ্রেফতার করেছে। চারজন পুলিশ (Kolkata Police) অফিসারকে সিবিআই তলব করেছে। এই আবহের মাঝে টালা থানার বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন নির্যাতিতার বাবা-মা। দাবি করলেন, পুলিশের ক্রমাগত চাপের জন্য মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে পারেননি তাঁরা। একইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী-আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক নিয়ে মুখ খুললেন অভয়ার বাবা-মা।

    দেহ দাহ করতে পুলিশের চাপ (RG Kar)

    সোমবার নির্যাতিতার (RG Kar) মা বলেন, ‘‘টালা থানায় গিয়ে চেয়েছিলাম মেয়ের দেহ সংরক্ষণ করতে, কিন্তু, পুলিশ তা হতে দেয়নি। পুলিশ আধিকারিকরা চেয়েছিলেন যেন আমার মেয়ের দেহ তাড়াতাড়ি পোড়ানো হয়। আমাদের ওপর চরম মানসিক অত্যাচার করেছিল টালা থানার পুলিশ। পুলিশের চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত নতি স্বীকার করতে হয় আমাদের। কারণ, প্রায় ২০০-৩০০ পুলিশ কর্মী ছিলেন আমাদের সামনে। আর আমরা ছিলাম সংখ্যায় ৩-৪ জন। কিন্তু, দেহ সৎকার করার জন্য কেন তাড়াহুড়ো করছিল, এর পিছনে কী উদ্দেশ্য ছিল সেটা তারাই বলতে পারবেন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ক্রাইম সিন বদলানো হয়েছে। মেয়ের যাখানে দেহ রাখা হয়েছিল, ওখানে এই ঘটনা ঘটেনি। কলেজ কর্তৃপক্ষ, পুলিশ, প্রশাসন সকলেরই ভূমিকা ছিল। পুলিশ বেশি মাত্রায় সক্রিয় ছিল।’’ অন্যদিকে তিলোত্তমার বাবার প্রশ্ন, ‘‘পুলিশ বলছে আমার মেয়েকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। যদি তাই হয় তবে আমাদের তিন ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হল কেন?’’ বাবা-মায়ের দুজনেরই বক্তব্য, ‘‘রক্ষকই যদি ভক্ষক হয় তাহলে কিছু করার থাকে না। আমরা সমস্যায় পড়ার পর তো প্রথমে পুলিশের কাছেই যাব। সেই মতো টালা থানায় যাওয়া হয়েছিল, কিন্তু কোনও সমাধান পাইনি। এই কারণেই বাধ্য হয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়ে সিবিআই তদন্ত চেয়েছিলাম।’’

    আরও পড়ুন: আরজি করকাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রী, আরও ৪ পুলিশ অফিসারকে তলব

    স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হোক, শুভবুদ্ধির উদয় হোক

    সোমবার আন্দোলনকারী চিকিৎসক এবং মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক নিয়ে নির্যাতিতার (RG Kar) বাবা বলেন, ‘‘প্রত্যেকেরই শুভ বুদ্ধির উদয় হোক। দুই পক্ষের মধ্যে যে স্নায়ুযুদ্ধ চলছে, সেটা শেষ হোক। শুভবুদ্ধির উদয় হোক। আর ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনায় বসে মুখ্যমন্ত্রী এই সমস্যার সমাধান করে নিক। আমরা এটাই চাই। আর মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের শুনানি নিয়ে মুখ খুললেন তাঁরা। তাঁরা বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ওপর আমাদের ভরসা আছে। সিবিআই এর ওপরে ভরসা আছে। আশা করি ন্যায়বিচার পাব।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    Saket Gokhale: তৃণমূল সাংসদ সাকেত গোখেলের মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিব্যি ‘ফেক নিউজ’ ছড়িয়ে যাচ্ছিলেন তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যসভার সাংসদ সাকেত গোখেল (Saket Gokhale)। বন্দে ভারত ট্রেনের স্লিপার ক্লাস নিয়ে বেমালুম মিথ্যে কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর সেই মিথ্যার ফানুস চুপসে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

    রেলের দাবি (Saket Gokhale)

    ট্যুইট-বার্তায় রেলমন্ত্রক সাফ জানিয়ে দিয়েছে, “প্রতি কোচের খরচকে যত কোচ তৈরি হয়েছে তাকে দিয়ে গুণ করলেই ট্রেন তৈরির খরচের সমান হয়ে যাবে। আমরা ট্রেনের কোচের সংখ্যা ১৬ থেকে বাড়িয়ে ২৪ করেছি। ট্রেনকে লম্বা করতেই এটা করা হয়েছে। মোট কোচের সংখ্যা অবশ্য একই রাখা হয়েছে।” রেলমন্ত্রক সূত্রে খবর, এটা করে মন্ত্রক কনট্রাক্টের খরচ কমাতে সক্ষম হয়েছে। মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, প্রকৃতপক্ষে কমানো হয়েছে সর্বমোট কন্ট্রাক্ট ভ্যালু বা চুুক্তি মূল্য। কারণ যেহেতু ট্রেনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে, তাই খরচের দিকটাও মাথায় রাখতে হয়েছে। বন্দে ভারত ধনীদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, রেলমন্ত্রক তাও খারিজ করে দিয়েছে। মন্ত্রকের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আমরা রেকর্ড সংখ্যক (১২ হাজার) নন-এসি কোচ তৈরি করেছি। রেলভ্রমণকারীদের কথা মাথায় রেখেই এটা করা হয়েছে (Saket Gokhale)।

    আরও পড়ুন: ‘এক দেশ, এক নির্বাচন’ চালু হচ্ছে মোদি সরকারের এই মেয়াদেই!

    সাকেতের ‘মিথ্যার বেসাতি’

    সোমবার সকালে ট্যুইট-বার্তায় সাকেত দাবি করেন, এই ট্রেনগুলির (বন্দে ভারত) নির্মাণ ব্যয় ৫০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। তিনি মোদি সরকারের পক্ষ থেকে একটি ‘কুইড প্রো কো’ দুর্নীতির অভিযোগ করেছেন। ট্যুইটে তাঁর দাবি, মোদি সরকার বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন তৈরির জন্য ৫৮ হাজার কোটি টাকার কনট্রাক্ট সংশোধন করেছে। যে ট্রেনের দাম আগে ২৯০ কোটি টাকা ছিল, এখন সেজন্য খরচ হবে ৪৩৬ কোটি টাকা। এটি শুধু একটি এসি কোচ সহ একটি ট্রেন, যা দরিদ্ররা বহন করতে পারে না। সাকেতের প্রশ্ন, বন্দে ভারত চুক্তিতে এই ৫০ শতাংশ খরচ বৃদ্ধির ফলে কারা উপকৃত হচ্ছে? তিনি বলেন, “প্রাথমিক চুক্তিতে ৫৮ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ২০০টি বন্দে ভারত তৈরির কথা ছিল।” তার পরেই বস্তুত সাকেতকে (Saket Gokhale) ধুয়ে দিল রেলমন্ত্রক (Railways Ministry)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CBI: আরজি করকাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রী, আরও ৪ পুলিশ অফিসারকে তলব

    CBI: আরজি করকাণ্ডে টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রী, আরও ৪ পুলিশ অফিসারকে তলব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর হাসপাতালে তরুণী পড়ুয়া-চিকিৎসককে নারকীয় ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় প্রথম থেকেই প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। তদন্তে গাফিলতির অভিযোগের আঙুল উঠেছিল কলকাতা পুলিশের দিকে। নির্যাতিতার পরিবার বারবার দাবি করেছেন, তদন্ত করার বদলে প্রমাণ লোপাট করতে ব্যস্ত হয়েছিল পুলিশ। সিবিআই (CBI) তদন্তভার নেওয়ার পর টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে গ্রেফতার করেছে। এবার কলকাতা পুলিশের (Kolkata Police) চারজন অফিসারকে সমন পাঠাল সিবিআই। তার মধ্যে দু’জন সাব ইনস্পেক্টর রয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। একইসঙ্গে তলব করা হয়েছে অভিজিতের স্ত্রী-কেও।

    চারজন পুলিশ কর্মীর ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন (CBI)

    সূত্রের খবর, আপাতত তিনটি প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট উত্তর খুঁজছে সিবিআই। এক, ধর্ষণ-খুনের ঘটনা কে ঘটাল? দুই, কী কী তথ্যপ্রমাণ লোপাট করা হল? তিন, সমগ্র ষড়যন্ত্রে কারা কারা জড়িত? এই তিনটি বিষয়েই একাধিক তথ্যপ্রমাণ হাতে এসেছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। সমন পাঠানো চারজন পুলিশ কর্মী এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত বলেই মনে করছেন সিবিআই (CBI) অফিসাররা। এই ঘটনায় তদন্তে নয়া মোড় ঘুরতে পারে বলেই মনে করছেন সকলে। খুলতে পারে ‘বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের’ দুয়ার। প্রসঙ্গত, সিবিআই আগেই জানিয়েছিল, খুন-ধর্ষণের পিছনে আরও বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে। সে ষড়যন্ত্রে টালা থানার ওসির সঙ্গে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আঁতাত ছিল বলেই জানতে পেরেছে সিবিআই। তাতে যুক্ত থাকার সন্দেহেই আরও চারজন পুলিশ অফিসারকে সমন পাঠানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই চারজন পুলিশ অফিসার এলে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সিবিআই সূত্রে খবর, সন্দীপের নির্দেশেই পুলিশ অফিসাররা তদন্তে কারচুপি করেছেন। কেস ডায়েরিতেও অনেক গরমিল পাওয়া গিয়েছে। সেই সব স্পষ্ট করার জন্যই ওই চার পুলিশ অফিসারকে ডেকে জেরা করা হবে।

    আরও পড়ুন: ইস্তফা দিচ্ছেন কেজরিওয়াল! দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে?

    কেন টালার প্রাক্তন ওসির স্ত্রীকে তলব?

    টালা থানার প্রাক্তন ওসির স্ত্রীকেও তলব করল সিবিআই। সোমবারই তাঁকে সিবিআই (CBI) দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা সমনে বলা হয়েছে। তলব করা হয়েছে আইনজীবী শঙ্খজিৎ মিত্রকেও। ওসির স্ত্রীকে তলব করা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। জানা গিয়েছে, টালা থানার ওসি কর্তব্যে গাফিলতি করেছে বলে সিবিআই অভিযোগ করেছে। প্রমাণ লোপাটের কাজের সঙ্গে সে জড়িত। সন্দীপ ঘোষের নির্দেশে ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এমন কাজ করেছে বলে দাবি সিবিআইয়ের। সিবিআই সূত্রে খবর, ওসির স্ত্রীর কাছে জানতে চান ওই ঘটনার পর অভিজিৎ বাড়িতে কিছু জানিয়েছিলেন কিনা। তাঁর আচরণে কোনও অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েছিল কিনা, স্বামীকে দেখে স্ত্রীর সন্দেহজনক কিছু মনে হয়েছে কিনা, তাঁর স্বামী কিছু লুকোচ্ছেন কিনা, অভিজিৎ কাদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রাখছিলেন, ধর্ষণ-খুনের বিষয়ে কোনও তথ্য অভিজিৎ বাড়িতে জানিয়েছিলেন কিনা, সেসব জানতেই এই তলব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণপত্রে লেখা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, অভিনব প্রতিবাদ আরজি কর-কাণ্ডে

    RG Kar Case: শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণপত্রে লেখা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’, অভিনব প্রতিবাদ আরজি কর-কাণ্ডে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতালে ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনায় এবার আরও এক অভিনব প্রতিবাদ লক্ষ্য করা গেল উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জের নেতাজি পল্লিতে। নিজের মায়ের শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণপত্রে লেখা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ (We Want Justice)। নির্মম ভাবে ধর্ষণ করে খুনের একমাস অতিক্রম হয়ে গিয়েছে, কিন্তু তবুও মানুষের মনে আন্দোলন, বিক্ষোভ, ধর্না, মানববন্ধনে বিন্দু মাত্র ভাটা পড়েনি। প্রতিনিয়ত নানা স্বরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। 

    কেন শ্রাদ্ধের কার্ডে প্রতিবাদ (RG Kar Case)

    গত ৪ সেপ্টম্বর মৃত্যু হয়েছিল রায়গঞ্জের বাসিন্দা প্রতিমা দত্তের। পেশায় প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা প্রতিমা দেবী, আরজি করের (RG Kar Case) নৃশংস খুনের ঘটনা নিয়ে অত্যন্ত উদ্বেগ প্রকাশ করতেন। দোষী কারা? তদন্ত প্রক্রিয়া কীভাবে চলছে? কবে শাস্তি (We Want Justice) মিলবে-এই সব বিষয় নিয়ে সবসময় সংবাদ মাধ্যমের উপর নজর রাখতেন তিনি। কিন্তু হঠাৎ করে মায়ের মৃত্যু হওয়ায় ছেলে শুভ্রজ্যোতি দত্ত আন্দোলন-প্রতিবাদকে জিইয়ে রাখতে অভিনব পন্থা অবলম্বন করেছেন। যদিও মা, সিবিআই তদন্তের গতিপ্রকৃতির কথা শুনে যেতে পারেননি, কিন্তু তাঁর ছেলে মায়ের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে আরজি কর-কাণ্ডের কথা মনে রেখেছেন।

    সুবিচারের দাবি ছড়িয়ে দিতে এই ভাবনা

    সোমবার, প্রতিমা দেবীর শ্রাদ্ধানুষ্ঠান। ছেলে শুভ্রজ্যোতি বলেন, “মায়ের মৃত্যুর জন্য বাড়ির বাইরে গিয়ে আন্দোলন করতে পারিনি। তাই শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণ পত্রে ন্যায় বিচার চাই (We Want Justice) লিখে প্রতিবাদ জানালাম। সকলের মধ্যে যাতে সুবিচারের দাবি ছড়িয়ে পড়ে সেই জন্য আমাদের এই চেষ্টা। আমি চাই নির্যাতিতার দোষীদেরকে দ্রুত শাস্তি দেওয়া হোক। জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন (RG Kar Case) সফল হোক এই কামনা করি। সমাজের সকল স্তরের মানুষ আন্দোলনে সামিল হোক। সামাজিক সচেতনতার জন্যই আমি আমার মাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে বিশেষ ভাবনা ভেবেছি।”

    আরও পড়ুনঃ ৯ অগাস্ট বার বার ফোনে কথা সন্দীপ-অভিজিতের, দুজনকে মুখোমুখি জেরার ভাবনা সিবিআইয়ের

    এলাকার মানুষের বক্তব্য

    শুভ্রজ্যোতির এই ভাবনাকে সাধুবাদ জনিয়েছেন এলাকার মানুষ। তাঁদের বক্তব্য, “ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনার প্রায় ৪০ দিন হতে চলল, এখনও দোষীদের সঠিক ভাবে চিহ্নিত করা গেল না। পুলিশ দায়িত্ব নিয়ে তথ্যপ্রমাণ লোপাট করে তদন্তকে ভুল দিকে ঠেলে দিয়েছে। নিজের মায়ের স্মৃতির মধ্যে প্রতিবাদের ভাষা খুঁজে নিয়েছেন, যা অত্যন্ত ভালো দিক।” উল্লেখ্য ডাক্তাররা রোগী দেখার সময় তিলোত্তমার (RG Kar Case) ন্যায় বিচারের জন্য স্ট্যাম্প ব্যবহার করছেন প্রেসক্রিপশনে। একই ভাবে খাবারের বিলে দোকানদাররা নির্যাতিতার ন্যায় বিচারের (We Want Justice) জন্য সিল দিয়ে অভিনব প্রতিবাদ করেছিলেন। এবার তাতে যোগ দিলেন রায়গঞ্জের শুভ্রজ্যোতিও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Aligarh: ‘‘প্রেমিক হিন্দু বলে মেরে ফেলতে পারে পরিবার, বাঁচান যোগীজি!’’ আর্তি মুসলিম মেয়ের

    Aligarh: ‘‘প্রেমিক হিন্দু বলে মেরে ফেলতে পারে পরিবার, বাঁচান যোগীজি!’’ আর্তি মুসলিম মেয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশের আলিগড়ের (Aligarh) একটি ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়েছে। (যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক মুসলিম তরুণী মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছে সাহায্যের আবেদন করছেন। ওই ভিডিওতে মুসলিম মেয়েটিকে বলতে শোনা যাচ্ছে যে তিনি একজন হিন্দু ছেলেকে ভালোবাসেন এবং তাঁর সঙ্গেই জীবন কাটাতে চান। মেয়েটির আরও অভিযোগ, তাঁর পরিবার তাঁকে আটক করে রেখেছে। শুধু তাই নয়,  ওই ভিডিও বার্তায় মেয়েটি পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তাঁর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনেরও অভিযোগ তুলেছেন। এর পাশাপাশি তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করছেন যে হিন্দু ছেলেকে ভালোবাসার অপরাধে পরিবার তাঁকে হত্যাও করতে পারে।

    আলিগড়ের (Aligarh) খাইর থানা এলাকার ঘটনা 

    জানা গিয়েছে, ঘটনাটি আলিগড়ের খাইর থানা এলাকায়। ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video), মুসলিম মেয়েটিকে আরও বলতে শোনা যাচ্ছে যে তাঁর প্রেমিকের নাম শৌর্য ভার্মা। মেয়েটির দাবি, তিনি হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করেন এবং সনাতন ধর্ম গ্রহণ করতে চান।

    সাহায্যের আশ্বাস যোগী পুলিশের

    মুসলিম মেয়েটি আরও জানিয়েছেন, পরিবারের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন তিনি এবং কখনও তাঁর এমন সিদ্ধান্ত থেকে পিছপা হবেন না। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং উত্তরপ্রদেশ পুলিশের কাছ থেকে সাহায্য ও নিরাপত্তাও চেয়েছেন তিনি। আলিগড় (Aligarh) পুলিশ ইতিমধ্যে ওই মহিলাকে আশ্বাস দিয়েছে নিরাপত্তা প্রদান ও হিন্দু ছেলের সঙ্গে বিবাহের বিষয়ে। পুলিশ সূত্রে খবর (Aligarh), যেহেতু মেয়ে এবং ছেলে উভয়েই প্রাপ্তবয়স্ক তাই খুব শীঘ্রই তাঁদের কোর্ট ম্যারেজ করানো হবে। যোগী পুলিশ এবিষয়ে সহযোগিতা করবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share