Tag: Bengali news

Bengali news

  • PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    PM Modi: মঙ্গলে এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী, কী বার্তা দেবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর নেতৃত্বে তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় এসেছে এনডিএ (NDA)। বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধানমন্ত্রীও হয়েছেন তিনি (PM Modi)। তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে নরেন্দ্র মোদিকে সর্বসম্মত নেতা ঘোষণা করেছিল এনডিএ। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এহেন এনডিএ-র সংসদীয় দলের বৈঠকে বক্তৃতা দিতে পারেন তিনি। এই মিটিং হওয়ার কথা মঙ্গলবার।

    এনডিএ-র সাংসদদের বৈঠক

    তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর এটাই হবে এনডিএর সাংসদদের সঙ্গে তাঁর প্রথম বৈঠক। তৃতীয়বারের মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি প্রথমে বৈঠক করেছেন প্রতিমন্ত্রীদের সঙ্গে। পরে বৈঠক করেছেন বিভিন্ন মন্ত্রকের আমলা ও শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে। এবার তিনি যোগ দিতে (PM Modi) চলেছেন এনডিএর সংসদীয় দলের বৈঠকে। সূত্রের খবর, বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়েছেন এমন সব সাংসদ এবং এনডিএতে রয়েছে যেসব দল, সেই পার্টগুলির সাংসদদের মঙ্গলবারের বৈঠকে যোগ দিতে বলা হয়েছে। এই বৈঠকে এনডিএর ২৯৩ জন সাংসদই যোগ দেবেন।

    নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ

    অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনে ভোট হয়েছে ৫৪৩টি আসনে। এর মধ্যে বিজেপি একাই পেয়েছে ২৪০টি আসন। এনডিএর শরিক দলগুলির ঝুলিতে গিয়েছে ৫৩টি আসন। তাই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এনডিএ। সেই কারণেই সরকার গড়েছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। যে সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে প্রথমবার কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। উনিশের লোকসভা নির্বাচনেও দেশ শাসন করেছে মোদি সরকার। হ্যাটট্রিক করে তৃতীয়বারও ক্ষমতায় এসেছে মোদির নেতৃত্বে এনডিএ (NDA) সরকার। যার জেরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ছুঁয়ে ফেলেছেন স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর রেকর্ড।

    আর পড়ুন: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    চলছে অষ্টাদশ লোকসভার বিশেষ অধিবেশন। অধিবেশনের প্রথম দুদিন হয়েছে সাংসদদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। তার পরের দিন সংসদের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। প্রথা মেনে তাঁর ভাষণের ওপর হবে মোশন অফ থ্যাংকস। এই আবহেই এনডিএ সাংসদদের সঙ্গে মঙ্গলবার বৈঠকে বসতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী। রাজ্যসভা ও লোকসভা দুই সভায়ই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) ভাষণ দিতে পারেন বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • VIT: ঘরে বসেই অনলাইন এমবিএ কোর্সের সুযোগ দিচ্ছে ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি 

    VIT: ঘরে বসেই অনলাইন এমবিএ কোর্সের সুযোগ দিচ্ছে ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে শিল্প ক্ষেত্রগুলিতেও তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই আবহে বিভিন্ন শিল্প সংস্থায় চাহিদা বাড়ছে এমবিএ ডিগ্রিধারীদের (2 years Online MBA)। দেশের অন্যতম নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (VIT) ২ বছরের অনলাইন এমবিএ ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালু করেছে। যেখানে পড়ুয়ারা তাঁদের পেশাদারি দক্ষতা ভালোভাবে রপ্ত করতে পারবেন।

    ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা

    ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির (VIT) দু বছরের অনলাইন এমবিএ (2 years Online MBA) কোর্সে ভর্তি হতে গেলে পড়ুয়াদের ৩ বছরের স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। মোট চব্বিশ মাসের এই কোর্সে খরচ হবে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। কোর্স শুরু হবে ২০২৪ সালের ১৪ অগাস্ট থেকে। জানা গিয়েছে, ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির দু বছরের অনলাইন এমবিএ প্রোগ্রাম পড়ুয়ারা বাড়িতে বসেই করতে পারবেন। অনলাইন ক্লাসের সুবিধা থাকবে এখানে। এই কোর্সের ফলে কেরিয়ারকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ও বিশ্বজুড়ে চাকরির বাজারের যে প্রতিযোগিতা সেখানেও এগিয়ে থাকবেন পড়ুয়ারা। জানা গিয়েছে, অনলাইন ওই কোর্সে পড়ুয়াদের কাছে প্র্যাকটিক্যাল লার্নিং-এর সুযোগও থাকবে।

    কেন ভিআইটি-তে (VIT) পড়বেন?

    ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (VIT) থেকে পড়ুয়ারা অনলাইনে এমবিএ-এর ডিগ্রি প্রাপ্ত হলে তা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন বহুজাতিক সংস্থাই গ্রহণ করবে। তার কারণ ভারতবর্ষের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি। ২০২৩ সালের এনআইআরএফ ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং -এ অষ্টম স্থান দখল করেছিল ভিআইট। প্রযুক্তির দিক থেকেও এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনেকটাই এগিয়ে। এনআইআরএফ-এর ইঞ্জিনিয়ারিং র‌্যাঙ্কিং -এ ১১ তম স্থান অধিকার করেছিল ভেলোর ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি। ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ৪৮ জন অধ্যাপক হলেন পৃথিবীর মোট বিজ্ঞানীর ২ শতাংশ। এই তথ্য সামনে এনেছে ২০২২ সালের একটি সমীক্ষা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যান্ডফোর্ড ইউনিভার্সিটি এই সমীক্ষা চালিয়েছিল। জানা গিয়েছে, ভেলোর ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে পড়লে বিভিন্ন স্কলারশিপের সুযোগও পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি এখানে পড়াশোনার খরচটাও কম ও ধাপে ধাপে দেওয়া যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ISRO Chief: রাষ্ট্রপ্রধান মোদিকে মহাকাশ অভিযানে পাঠাতে চান ইসরো প্রধান

    ISRO Chief: রাষ্ট্রপ্রধান মোদিকে মহাকাশ অভিযানে পাঠাতে চান ইসরো প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশে প্রথম মানব পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরো। মিশন গগনযান শুরু হতে পারে আগামী বছরেই। এনিয়ে সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরো প্রধান (ISRO Chief) এস সোমনাথ অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমরা সকলেই খুব গর্বিত হব, যদি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দেশের রাষ্ট্রপ্রধানকে (PM Modi) মহাকাশে পাঠাতে পারি।’’ কিন্তু তিনি এও বলেন, ‘‘দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের (PM Modi)  আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে।’’ এর পাশাপাশি ইসরো প্রধান (ISRO Chief) আরও জানিয়েছেন, প্রথম গগনযান মহাকাশে একদিন স্থায়ী হতে পারে এবং নভোচররা পৃথিবীর ১৬টি কক্ষপথই ঘুরবেন।

    গগনযানের তিন ধাপ

    গগনযান মিশন সম্পর্কে ইসরো প্রধান (ISRO Chief) আরও জানিয়েছেন, প্রথমে মনুষ্যবিহীন যান পাঠানো হবে। এরপরে সেই যানটিকে সাফল্যের সঙ্গে ফিরিয়ে আনা হবে। দ্বিতীয় ধাপে সরঞ্জামসহ অ্যালগরিদম সম্পর্কে একটি পরীক্ষা করা হবে। তৃতীয় ধাপে পরীক্ষামূলক অভিযান হবে। আগামী বছরের শেষের দিকে এই গগনযান মিশনের প্রথম পরীক্ষামূলক অভিযান সম্পূর্ণ হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কোন চার মহাকাশচারীকে বাছল ইসরো (ISRO Chief)

    প্রসঙ্গত, গগনযান মিশনের জন্য ইতিমধ্যে চারজন নভোচারীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে এস সোমনাথ (ISRO Chief) জানিয়েছেন, নির্বাচিত চার জনের মধ্যে আপাতত একজনকে মহাকাশে পাঠানো হবে। তবে প্রত্যেককেই প্রশিক্ষণ নিতে হবে। যে চার জন নভোচারীকে বাছা হয়েছে তাঁরা হলেন, প্রশান্ত নায়ার, অঙ্গদ প্রতাপ, অজিত কৃষ্ণান এবং শুভাংশু শুক্লা।

    মিশন সফল করার জন্য ইসরো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে

    জানা গিয়েছে, গগনযানের প্রথম অভিযান সফল হলে পরবর্তীকালে ওই তিন মহাকাশচারীকে একসঙ্গে মহাকাশে পাঠাবে ইসরো। তাঁদেরকে সাত দিন মহাকাশে রাখা হবে। তারপর সাফল্যের সঙ্গে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা হবে। ইসরো প্রধান জানিয়েছেন, চলতি বছর গগনযান মিশনটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। মিশনটি সফল করার জন্য ইসরো বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Chopra: ‘জেসিবি’র আরও কীর্তি! পঞ্চায়েত নির্বাচনে মিছিলে গুলি চালিয়ে হয়েছিলেন গ্রেফতার!

    Chopra: ‘জেসিবি’র আরও কীর্তি! পঞ্চায়েত নির্বাচনে মিছিলে গুলি চালিয়ে হয়েছিলেন গ্রেফতার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘জেসিবি’ (JCB) আসল নাম তাজমুল হক। এলাকার কুখ্যাত দুষ্কৃতী বলেই পরিচিত তিনি। যদিও তৃণমূলের কোনও পদে নেই বলেই বর্তমানে দাবি করছেন স্থানীয় বিধায়ক হামিদুল রহমান ও জেলা তৃণমূল সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল। এর আগেও একাধিক খুনের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষের দিন চোপড়ার (Chopra) সিপিএম কর্মী মনসুর আলিকে গুলি করে খুনের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত এই তাজমুল ওরফে জেসিবি।

    পুলিশ প্রশাসনও ভয় পায় (Chopra)!

    তাঁর কর্মকাণ্ডে সমাজিক মাধ্যমে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। ‘ইনসাফ’ সভার নামে এক তরুণ-তরুণীকে প্রকাশ্য রাস্তায় মাটিতে ফেলে ব্যাপক মারধর করেছেন। তরুণের শরীরে ছিলা না জামা, তরুণীর পরনে ছিল নাইটি। হাত পিছনে বেঁধে ঘোরান হচ্ছিল। কার্যত তালিবানি কায়দায় অত্যাচার করা হয়। যার নেতৃত্বে ছিলেন জেসিবি। তাঁর বাড়ি চোপড়ার (Chopra) লক্ষ্মীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। এই গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কোর কমিটির চেয়ারম্যান তিনি। পুলিশ প্রশাসন তাঁর দাপটে ভয় পায়। এলাকার কোনও মানুষ ভয়ে মুখ খুলতে চান না। কার্যত এই এলাকা ছিল তাঁর স্বাধীন সাম্রাজ্য।

    খুনের মামলায় অভিযুক্ত জেসিবি

    শুধুমাত্র শাসকদলের নেতা হওয়ায় পুলিশের কাছে প্রতিবার ছাড়া পেয়ে গিয়েছিলেন তাজমুল (JCB)। সমাজ বিরোধী কাজ হিসেবে লুটপাট, খুন এবং তোলাবাজি সহ একাধিক গুরুতর অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। গত বারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে গুলি করে হত্যা করেছিলেন সিপিএম কর্মীকে। এই বিষয়ে সিপিএমের দাবি, “পঞ্চায়েত ভোটে আমাদের মিছিলে গুলি করেছিলেন এই অভিযুক্ত তাজমুল। প্রথমে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করলেও ১৫ দিন পর ছাড়া পেয়ে গিয়েছিলেন।” আবার উত্তর দিনাজপুরের (Chopra) কংগ্রেস ব্লক সভাপতি মাসিরুদ্দিন বলেছেন, “আমাদের জোটের মিছিলে গুলি করেছিলেন তাজমুল। এক সিপিএম নেতা মারা গিয়েছিলেন। অনেকে জখম হয়েছিলেন। এলাকায় কুখ্যাত দুষ্কৃতী জেসিবি।”

    জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের(Chopra)

    রবিবার জেসিবিকে চোপড়া থেকে (Chopra) গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ স্বতঃপ্রণেদিত ভাবে মামলা দায়ের করেছে তাঁর বিরুদ্ধে। সোমবার তাঁকে ইসলামপুর মহকুমা আদালতে তোলা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে মহিলাকে শ্লীলতাহানি এবং বলপ্রয়োগ করার অভিযোগও দায়ের করছে পুলিশ। পুলিশ ৩২৩, ৩২৫, ৩৫৪, ৩০৭ ও ৩৪ আইপিসি ধারায় মামলা দায়ের করেছে এবং তাঁকে ১০ দিনের পুলিশি হেফাজত চেয়েছে পুলিশ।

    আরও পড়ুনঃ চন্দ্রকোনায় সরকারি খাসজমি দখলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে!

    মুসলিম রাষ্ট্রে সামজিক আচার বিচার

    চোপড়ার (Chopra) তৃণমূল বিধায়ক হামিদুল রহমানের ব্যাখ্যা আরও ভয়ানক। তিনি বলেছেন, “মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে। সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসানো হয়েছিল। তাই শাসন করতে গিয়েছিল। কিন্তু যেটা করেছে, একটু বেশি বেশি করে দিয়েছে। তার জন্য আমরাও দুঃখিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranikhet: অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হিমালয়ের রূপ দর্শন শৈলশহর রানিক্ষেতে যেন বাড়তি পাওনা!

    Ranikhet: অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও হিমালয়ের রূপ দর্শন শৈলশহর রানিক্ষেতে যেন বাড়তি পাওনা!

    নিউজ ডেস্ক: উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন হিমালয়ের অন্যতম জনপ্রিয় শৈলশহর এবং পর্যটন কেন্দ্র রানিক্ষেত (Ranikhet)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৬০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই রানিক্ষেত এক সময় ছিল চাঁদ বংশের রানি পদ্মিনীর অত্যন্ত প্রিয় স্থান। কারও কারও মতে, রানি পদ্মিনীর প্রিয় স্থান হওয়ায় স্থানের নাম হয়েছে রানিক্ষেত। আরও পরে বৃটিশদের হাত ধরে নতুন সাজে সেজে ওঠে এবং জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হয়ে ওঠে এই রানিক্ষেত। বর্তমানে কুমায়ুন রেজিমেন্টের সদর দফতর বসেছে এই রানিক্ষেতে। শান্ত, নির্জন, অমলিন পরিবেশের মধ্যে দুটি দিন থেকে এখানকার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য Natural Beauty, হিমালয়ের রূপ দর্শন তো করবেনই, সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় কুমায়ুন রেজিমেন্টের মিউজিয়ামটিও।

    সংগ্রহশালায় দেখার কী রয়েছে? (Ranikhet)

    এই সংগ্রহশালায় প্রদর্শিত হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে ভারতের সঙ্গে হওয়া যুদ্ধে ব্যবহৃত বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র, ভারত-চিন যুদ্ধে ব্যবহার হওয়া রাইফেল, ওয়্যারলেস সেট প্রভৃতি। রয়েছে বিভিন্ন কুমায়ুনী বাদ্যযন্ত্র, কুমায়ুনী মানুষজনের ব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্র। এই মিউজিয়াম খোলা থাকে প্রত্যেক সোম, মঙ্গল, বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা এবং বিকেল ৩ টে থেকে ৫ টা অবধি। রবিবার খোলা থাকে সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা অবধি। বুধবার বন্ধ।

    আপেলের বাগান ও গবেষণা কেন্দ্র

    চৌবাটিয়া-শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে প্রায় ১০ কিমি দূরে এই চৌবাটিয়াতে আছে আপেলের বাগান ও আপেল গবেষণা কেন্দ্র। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রীতিমতো মন ভরিয়ে দেওয়ার মতো। এখানে এলে একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় এখান থেকে মাত্র ৩ কিমি দূরে ঝুলাদেবীর মন্দির (Ranikhet)। এই মন্দিরের আরাধ্যা দেবী হলেন মা দুর্গা। এছাড়াও রানিক্ষেত থেকে দেখে নেওয়া যায় শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত কালীমন্দির, ৬ কিমি দূরে হেরাথান মন্দির প্রভৃতি। আর রানিক্ষেতের অন্যতম আকর্ষণ এখানকার ভারতখ্যাত গল্ফ কোর্সটি।

    কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন? (Ranikhet)

    যাতায়াত-নৈনিতাল থেকে সরাসরি বাস আসছে রানিক্ষেতে। দূরত্ব প্রায় ৬০ কিমি। সময় লাগে প্রায় আড়াই ঘণ্টা। এছাড়াও বাস আসছে হলদোয়ানি, কাঠগুদাম থেকেও। তবে সবচাইতে ভালো নৈনিতাল থেকে স্থানীয় প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নেওয়া রানিক্ষেত, আলমোড়া, কৌশানি প্রভৃতি। রানিক্ষেতে (Ranikhet) থাকা-খাওয়ার জন্য রয়েছে কেএমভিএনের (KMVN) কয়েকটি ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস বা TRH। এগুলির মধ্যে রয়েছে ১)রানিক্ষেত (কালিকা) টিআরএইচ (ফোন-০৫৯৬৬-২২০৮৯৩) ২)রানিক্ষেত টিআরএইচ মোনাল (০৭৫৩৪০০১৭৩১) এবং ৩) রানিক্ষেত টিআরএইচ, চিলিয়ানওয়ালা (ফোন-০৫৯৬৬-২২০৫৮৮। এছাড়াও এখানে রয়েছে বেশ কিছু বেসরকারি হোটেল ও লজ (Natural Beauty)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bharatiya Nyaya Sanhita: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    Bharatiya Nyaya Sanhita: বদলাল ধর্ষণের সংজ্ঞা, বাড়ল সাজার মেয়াদ, নয়া আইনে মৃত্যুদণ্ড কোন অপরাধে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ পয়লা জুলাই থেকে দেশে কার্যকর হয়ে গেল নয়া তিন আইন – ভারতীয় ন্যায় সংহিতা (Bharatiya Nyaya Sanhita), ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম। সংসদে পাশ হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করায় বিলটি পরিণত হয়েছিল আইনে। লাগু হল আজ, সোমবার থেকে। নয়া আইন লাগু হওয়ায় অতীত হয়ে গেল আইপিসি।

    ধর্ষণের সংজ্ঞা (Bharatiya Nyaya Sanhita)

    নয়া আইনে বদলে গিয়েছে ধর্ষণের সংজ্ঞা। ব্রিটিশ আইনের ৩৭৫ ধারা থেকে ধর্ষণকে নিয়ে আসা হয়েছে নয়া আইনের ৬৩ নম্বর ধারায়। দুটো সংশোধনীও আনা হয়েছে। এর একটি হল ১৫ বছরের নীচের কোনও কিশোরী বিবাহিত হলেও ধর্ষণের মামলা দায়ের করতে পারবে।  ৬৪ নম্বর ধারায় ধর্ষণের শাস্তির কথা বলা হয়েছে। ব্রিটিশ আইনে ১৬ বছরের নীচে কোনও কিশোরীক ধর্ষণের সাজা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। নয়া আইনে বলা হয়েছে, অপ্রাপ্তবয়স্কদের ধর্ষণের ক্ষেত্রেই শাস্তি দেওয়া হবে (৬৫ নম্বর ধারা, নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে ধর্ষণের সাজা)। ৬৫ (১) ধারা অনুযায়ী, ষোড়শ বর্ষীয়া কিংবা তার নীচের বয়সি কোনও কিশোরী ধর্ষণের শিকার হলে দোষী ব্যক্তিকে ২০ বছর পর্যন্ত জেল খাটতে হতে পারে। ৬৫ (২) ধারায় বারো বছরের নীচের কোনও নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হল দোষী ব্যক্তিকে সাজা ভোগ করতে হবে অন্তত ২০ বছর। যাবজ্জীবন জেল হতে পারে। হতে পারে মৃত্যুদণ্ডও। ধর্ষিতার পুনর্বাসনের জন্য দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তিকে গুণতে হবে মোটা অঙ্কের জরিমানাও। এই জরিমানার মধ্যেই ধরা থাকবে নির্যাতিতার চিকিৎসার খরচও (Bharatiya Nyaya Sanhita)। জরিমানার টাকা তুলে দিতে হবে নির্যাতিতার হাতেই।

    আর পড়ুন: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ধর্ষণ

    প্রতারণা করে কিংবা বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করলেও ভোগ করতে হবে কড়া শাস্তি। এক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত হওয়া ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। আইনে ‘ডিসিটফুল মিনস’ শব্দবন্ধ প্রয়োগ করা হয়েছে। চাকরির প্রতিশ্রুতি কিংবা প্রোমোশানের টোপ অথবা পরিচয় গোপন করে বিয়ে, এসবই পড়বে ডিসিটফুল মিনসের মধ্যে।

    গণধর্ষণ

    গণধর্ষণের ক্ষেত্রেও কড়া সাজার ব্যবস্থা করা হয়েছে (Bharatiya Nyaya Sanhita)। এক্ষেত্রে ন্যূনতম ২০ বছর থেকে আজীবন কারাদণ্ডের সাজার কথা বলা হয়েছে। যৌন হিংসার মামলার ক্ষেত্রে নির্যাতিতার বয়ান নেওয়া হবে তাঁরই বাড়িতে গিয়ে। বয়ান নথিবদ্ধ করা হবে একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে। সাজার সঙ্গে সঙ্গে এ ক্ষেত্রেও বিধান রয়েছে জরিমানার। এই জরিমানার মধ্যেও ধরা থাকবে নির্যাতিতার চিকিৎসার যাবতীয় খরচখরচাও। ১৮ বছরের নীচের কোনও বালিকা ধর্ষণে সাজা হবে মৃত্যু কিংবা কারাদণ্ড।

    মহিলাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থা

    মহিলাদের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থার সাজা বিধানও করা হয়েছে নয়া আইনের ৭৩ থেকে ৭৭ নম্বর ধারায় (Bharatiya Nyaya Sanhita)। মহিলাদের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন, কুৎসিত ভাষা প্রয়োগ কিংবা অঙ্গভঙ্গীর ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে ৭৮ নম্বর ধারায়। মহিলাদের বিরক্ত উৎপাদন করে এমন কোনও কাজ করলেও ভোগ করতে হবে কড়া সাজা। ক্রিমিনাল ফোর্স এবং যৌন হেনস্থার মামলায় বিচার হবে এসবের।

    বিবাহ সংক্রান্ত অপরাধ

    বিবাহ সংক্রান্ত নানা অপরাধের ক্ষেত্রেও সাজার বিধান রয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায়। পণসংক্রান্ত মৃত্যুর বিষয়টি নিয়ে আসা হয়েছে নয়া আইনের ৭৯ নম্বর ধারায়। এই সব মামলার বিচার হবে ‘অফেনসেস রিলেটিং টু ম্যারেজ’ ব্যানারে। এ সংক্রান্ত সমস্ত আইন রয়েছে নয়া আইনের ৮০ থেকে ৮৪ নম্বর ধারায়। ৪৯৪ (স্বামী বা স্ত্রী বেঁচে থাকতে দ্বিতীয়বার দার পরিগ্রহণ) এবং ৪৯৫ (পূর্বের বিয়ে লুকিয়ে ফের বিয়ে করা) এই দুটিকে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে নয়া আইনের ৮১ নম্বর ধারায়। কোনও মহিলাকে অপহরণ, জোর করে তুলে নিয়ে যাওয়া কিংবা জোর করে বিয়ে করতে বাধ্য করার ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে ৮৫ নম্বর ধারায়। নারী এবং শিশুদের ক্ষেত্রে এই জাতীয় অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার হবে এই ধারায়।

    গর্ভপাত

    নয়া আইনে জোর করে গর্ভপাত করা হলে কী শাস্তি হবে, তারও বিধান রয়েছে। গর্ভপাতের কারণ, মহিলার সম্মতি ব্যতিরেকে গর্ভপাত, জন্মের পর শিশুকে মেরে ফেলা কিংবা এমন কোনও কাজ করা যা শিশুর পৃথিবীতে আসা বন্ধ করে এসব ক্ষেত্রে শাস্তির বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৮৬ থেকে ৯০ নম্বর ধারায়।

    শিশু সুরক্ষা

    নয়া আইনে শিশুদের সুরক্ষায়ও রয়েছে নানা বিধান। বারো বছরের নীচের কোনও শিশুকে পরিত্যাগ এবং শিশু মৃত্যু গোপন করা বা মৃতদেহ লুকিয়ে ফেলা সংক্রান্ত সাজার বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৯১ ও ৯২ ধারায়। কোনও ব্যক্তি যদি ১৮ বছরের নীচে কোনও শিশুকে ভাড়া করে, কাজে লাগায় কিংবা তাকে দিয়ে কাজ করায়, তাহলেও সাজা ভোগ করতে হবে ওই ব্যক্তিকে। শিশুটির সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হলেও, পেতে হবে কড়া শাস্তি। শিশুটি যৌন নিগ্রহের শিকার হলেও অপরাধীর সাজার বিধান রয়েছে। শিশুটিকে দিয়ে পর্নোগ্রাফি বানালেও ভোগ করতে হবে কড়া সাজা। অন্য কোনও ব্যাক্তির সঙ্গে যৌন সম্পর্কেও লিপ্ত করানো যাবে না শিশুটিকে। এসব ক্ষেত্রে দোষী সাব্যস্ত হলে কারাবাস করতে হতে পারে ১০ বছর পর্যন্ত। গুণতে হবে জরিমানাও। ১০ বছরের নীচে কোনও বাচ্চাকে অপহরণ করা হলেও, কড়া সাজা ভোগ করতে হবে। কারাবাস হতে পারে ৭ বছর পর্যন্ত, সঙ্গে দিতে হবে জরিমানাও। শিশু বিক্রি কিংবা পতিতার কাজে লাগানো হলে কী শাস্তি হবে, তার বিধান রয়েছে নয়া আইনের ৯৬ ও ৯৭ নম্বর ধারায় (Bharatiya Nyaya Sanhita)।

    প্রসঙ্গত, পয়লা জুলাইয়ের আগে পর্যন্ত যে প্রায় সাড়ে চার কোটি মামলা দায়ের হয়েছে, সেগুলির বিচার হবে পুরানো আইনেই। পয়লা জুলাই থেকে যেসব অভিযোগ দায়ের হবে, সেগুলির বিচার হবে নয়া আইনে। নয়া আইনে এফআইআর থেকে শুরু করে আদালতে বিচার প্রক্রিয়া পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াটিই সেরে নেওয়া যাবে অনলাইনে (Bharatiya Nyaya Sanhita)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: তৃণমূলের পার্টি অফিসে হাজিরা দেননি বিজেপি কর্মীরা, বন্ধ করা হল রেশন, আরামবাগে শোরগোল

    Arambagh: তৃণমূলের পার্টি অফিসে হাজিরা দেননি বিজেপি কর্মীরা, বন্ধ করা হল রেশন, আরামবাগে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরই বিজেপি করার অপরাধে বেশ কয়েকজন কর্মীর রেশন বন্ধ করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে আরামবাগের (Arambagh) গৌরহাটি ১ নম্বর পঞ্চায়েত এলাকায়। ইতিমধ্যে বঞ্চিত বিজেপি কর্মীরা মহকুমা শাসকের কাছে দরবার করেছেন।

    কেন বন্ধ করা হল রেশন? (Arambagh)

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, ফল ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই এলাকার তৃণমূলের নেতারা দাদাগিরি ফলাচ্ছেন। বিজেপি কর্মী পলাশ ঘোষ, রেনুপদ ধক ও ধীরেন ধককে তৃণমূলের দলীয় অফিসে ডাকা হয়। তাঁরা সেখানে না যাওয়ায় তাঁদের রেশন একেবারেই বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এছাড়াও অভিযোগ, বাড়ির মহিলারা রেশন আনতে গেলে তাঁদেরকে লাইন থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে ওই পরিবারগুলি। বাড়ির বাইরে গেলে তাঁদের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে বলেও অভিযোগ। এই বিষয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। আরামবাগ মহকুমা (Arambagh) শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তাঁরা। যদিও বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন আরামবাগের মহকুমা শাসক সুভাষিনী ই। তিনি ওই ব্যক্তিদের বাড়িতে তাঁদের রেশন সামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার কথাও জানান।

    আরও পড়ুন: চোর সন্দেহে বাড়ি থেকে তুলে গণপিটুনি, মৃত্যু আরও ১ যুবকের! রাজ্যে ৩ দিনে মৃত ৫

    রেশন ডিলার কী বললেন?

    রেশন ডিলার গোপাল কোলের অবশ্য দাবি, “তৃণমূলের (Trinamool Congress) নির্দেশে ২০-২৩ জনের রেশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের আবার রেশন দেওয়া হয়। কিন্তু কোনওভাবে এই তিনজন রেশন থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছে। তাঁরা দোকানে এলেই তাঁদের রেশন দিয়ে দেওয়া হবে।” যদিও এই ঘটনার পর থেকে ওই রেশন ডিলারকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠছে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। তাঁকে নাকি গ্রাম ছাড়া করা হবে বলেই নিদান দেন তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী। এই ঘটনায় ওই রেশন ডিলার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানান।

    তৃণমূলের প্রধান কী সাফাই দিলেন?

    গৌরহাটি-১ নম্বর পঞ্চায়েত প্রধান (Trinamool Congress) জ্যোৎস্নারা খাতুনও  বলেন, “রেশন বন্ধের বিষয়ে আমার কাছে কোনও লিখিত অভিযোগ আসেনি। ঘটনাটা যদি সত্যি হয় আমি খতিয়ে দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেব। রাজ্য সরকারের প্রকল্পের দল দেখে দেওয়া হয় না। এই সুবিধা সকলের প্রাপ্য।” তৃণমূলের সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী দলীয়ভাবে রেশন বন্ধের বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP MLAs Protest: কোচবিহার-চোপড়া নিয়ে চাপে রাজ্য, বিধানসভায় ধর্না বিজেপির, রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের

    BJP MLAs Protest: কোচবিহার-চোপড়া নিয়ে চাপে রাজ্য, বিধানসভায় ধর্না বিজেপির, রিপোর্ট তলব রাজ্যপালের

    নিউজ ডেস্ক: চোপড়ার ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি। কোচবিহারের ঘটনায় বিধানসভায় (West Bengal Assembly) বিক্ষোভ অবস্থানের কথা আগেই জানানো হয়েছিল বিজেপির তরফে। আর এবার তার সঙ্গেই জুড়ে গিয়েছে চোপড়ার ঘটনাও। কোচবিহার এবং চোপড়ার ঘটনার প্রতিবাদে এবার বিধানসভার সামনে ধর্নায় বসলেন বিজেপির মহিলা বিধায়করা (BJP MLAs Protest)। বিজেপি বিধায়িকা তথা মহিলা মোর্চার নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের নেতৃত্বে চলছে ধর্না কর্মসূচি। অন্য দিকে, চোপড়ার ঘটনায় রাজ্যের পরিস্থিতিতে উদ্বেগপ্রকাশ করেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবন সূত্রের খবর, এই ঘটনায় নবান্নের স্বরাষ্ট্র দফতরের কাছে রিপোর্ট তলব করেছেন তিনি।

    বিজেপির দাবি (BJP MLAs Protest)

    সোমবার সকালে বিধানসভার (West Bengal Assembly) গাড়ি বারান্দার সামনে বিক্ষোভে অগ্নিমিত্রা পলের সঙ্গে বসেন শিখা চট্টোপাধ্যায়, চন্দনা বাউড়িরা। হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে শুরু হয় অবস্থান কর্মসূচি। প্ল্যাকার্ডে কোচবিহারের ঘটনার উল্লেখ করে নারী নির্যাতনকারীদের শাস্তির দাবি করেছেন তাঁরা। সেইসঙ্গে ২০১১-র পর থেকে কতজন নারী নির্যাতনকারীর শাস্তি হয়েছে, তার জবাবও মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চেয়েছেন তাঁরা। এই ঘটনায় বিজেপির দাবি, শাসকদলের নেতৃত্বে রাজ্যে সন্ত্রাস চলছে। অবিলম্বে পদক্ষেপের দাবি জানাচ্ছে বিজেপি (BJP MLAs Protest)। 

    কেন এই বিক্ষোভ? (West Bengal Assembly) 

    কোচবিহারের ঘটনা নিয়ে সোমবারই বিধানসভায় সরব হবে বিজেপি তা আগেই জানিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই মতো বিধানসভায় ধর্না দেওয়ার অনুমতি চেয়েছিলেন বিজেপির মহিলা বিধায়কেরা। তবে সেই অনুমতি না মেলায় সোমবার সকালে বিধানসভার গাড়িবারান্দার সামনে বিক্ষোভে বসেন অগ্নিমিত্রা। এ প্রসঙ্গে অগ্নিমিত্রা বলেন, “কোচবিহারে বিজেপির প্রতিনিধিদল যাওয়ার পর পুলিশ নির্যাতিতার বয়ান নিল। আর সেই ঘটনার পরেই আমরা দেখলাম চোপড়ায় তৃণমূল নেতা এক জন মহিলার উপর প্রকাশ্যে অত্যাচার করছেন। আমরা রাজ্যে নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে ধর্না (BJP MLAs Protest) অবস্থান করছি।”

    অন্যদিকে এদিনের নির্দিষ্ট কর্মসূচির আগেই বরানগরের জয়ী প্রার্থী সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায় আর ভগবানগোলার জয়ী প্রার্থী রেয়াত হোসেন সরকাররা বিধানসভায় (West Bengal Assembly) আম্বেদকর মূর্তির নীচে এসে ধর্নায় বসে যান। 
    এরপরেই বিজেপি বিধায়কদের বিক্ষোভ নিয়ে মুখ খোলেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। কোচবিহার কাণ্ডে বিজেপি বিধায়কদের ধর্না প্রসঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে স্পিকার বলেন, “অনুমতি ছাড়া বিজেপি বিধায়করা (BJP MLAs Protest) বিক্ষোভ করছেন। তৃণমূল কংগ্রেসের দুই বিধায়ক আগে আবেদন করেছিলেন তাই ওদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমি ওদের (বিজেপি) অনুমতি দিইনি। কেন বসেছে জানি না। ব্যবস্থা নেওয়া যায় কী ভাবে, দেখছি। মার্শালকে বলব বিষয়টি দেখতে। আজ বিধান চন্দ্র রায়ের জন্মদিন। আজকের দিনে মাল্যদান অনুষ্ঠানে না এসে ওনারা ধর্না করছেন।”

    আরও পড়ুন: লোনাভালার জলপ্রপাতে ভেসে গেলেন একই পরিবারের ৭ জন! প্রকাশ্যে ভিডিয়ো

    আগে কী ঘটেছিল?  

    উল্লেখ্য, সম্প্রতি কোচবিহারের মাথাভাঙা-২ ব্লকে বিজেপির সংখ্যালঘু নেত্রীকে বিবস্ত্র করে মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য-রাজনীতি। এ বার সেই সঙ্গে জুড়ল চোপড়ার ঘটনা। রবিবার দুপুরেই তৃণমূলের চোপড়ার (Chopra) নেতা তাজম্মুল ওরফে ‘জেসিবি’র একটি ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসে। সেই ভিডিয়োয় দেখা যায় এক তরুণীকে রাস্তার মধ্যে ফেলে এক ছড়া কঞ্চি দিয়ে বেধড়ক মারছেন জেসিবি। মার খেতে খেতে গুটিয়ে যাওয়া মেয়েটিকে চুলের মুঠি ধরে টেনে এনে ধাক্কা দিয়ে মাটিতে ফেলা হচ্ছে। তার পরে আবার শুরু হচ্ছে মার। একই সঙ্গে এক তরুণকেও একই ভাবে মারতে দেখা যায়। ওই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরই শুরু হয়েছিল বিতর্ক। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Land Encroachment: চন্দ্রকোনায় সরকারি খাসজমি দখলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে!

    Land Encroachment: চন্দ্রকোনায় সরকারি খাসজমি দখলের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি জমি দখল (Land Encroachment) করার বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রশাসনিক বৈঠক করে দিয়েছিলেন উচ্ছেদের নির্দেশ। অথচ শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে সরকারি জমি দখল করার ভুরি ভুরি অভিযোগ উঠেছে। এই আবহের মধ্যে মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনায় সরকারি খাস জমি-সহ একটি কবরস্থান দখলের অভিযোগ উঠেছে জমি মাফিয়াদের বিরুদ্ধেই। ঘটনায় অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে।

    স্থানীয়দের অভিযোগ (Land Encroachment)

    গত শুক্রবার কবরস্থান দখলের অভিযোগে এলাকায় ব্যাপক হইচই পড়ে যায়। এরপর এলাকার মানুষ জমিতে বেড়া দিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান। তাঁদের অভিযোগ, ওই জমি সরকারি খাতায় করবস্থান বলে পরিচিত। কিন্তু এক প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার মদতে এই জমি রায়তি বলে রেকর্ড করানোর চেষ্টা করা হয়েছে। জমি কেলেঙ্কারির (Land Encroachment) অভিযোগে অভিযুক্ত এই নেতাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    জমির শ্রেণী পরিবর্তন করায় ভূমি দফতরের ভূমিকাও প্রশ্নের মুখে পড়েছে। চন্দ্রকোনা ২ ব্লকের বিডিও উৎপল পাইক বলেছেন, “কবরস্থানটি উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।” আবার চন্দ্রকোনা (Chandrakona) পুরসভার চেয়ারম্যান প্রতিমা পাত্রের বক্তব্য, “অভিযোগ পেয়েছি। পুরসভা কড়া পদক্ষেপ করবে। দখল করা সরকারি জমি (Land Encroachment) পুনরুদ্ধার করা হবে।”

    কবর স্থানের মোট জমি ৩৬ শতক (Land Encroachment)

    চন্দ্রকোনা (Chandrakona) পুরসভার চার নম্বর ওয়ার্ডের নরহরিহরি মৌজায় নির্দিষ্ট একটি দাগের ৩৬ শতক জমি কবরস্থান বলে উল্লেখ করা ছিল। সেটি বহু আগে থেকেই এলাকায় কবরস্থান নামে পরিচিত। কিন্তু মাত্র একবছর আগে এই জমি দখল (Land Encroachment) হয়ে যায়। একই ভাবে চন্দ্রকোনা শহরের বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া নির্দিষ্ট একটি দাগের মোট ২৮৪ শতক জমি ঘেরা হয়েছিল। এর মধ্যে একটা বড় অংশ রায়ত জমি এবং তার সঙ্গে সরকারি জমিও রয়েছে। রাতারাতি রায়তের ৩৬ শতক কবরস্থান, ডাঙা বাঁশ বাগান হিসাবে দখল করে নিয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ জঙ্গি-যোগে চেন্নাইয়ে এসটিএফের জালে মঙ্গলকোটের আনোয়ার!

    জেলা ভূমি দফতরের বক্তব্য

    জেলা ভূমি দফতরের একপদস্থ আধিকারিক বলেছেন, “অভিযোগ ইতিমধ্যেই আমরা পেয়েছি। তদন্ত শেষ হলে তবেই বলা যাবে কতটা জমি দখল (Land Encroachment) হয়েছে। সবটা উদ্ধার করা হবে। জমি পরিবর্তনের বিষয়টিও আমরা খতিয়ে দেখব।” আবার তৃণমূল নেতা হীরালাল ঘোষ বলেছেন, “এই জমি দখলের খবর রাজ্য নেতৃত্বের কাছে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। দলীয় ভাবে তদন্ত করা হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদির বাংলা মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়’’, চোপড়া ইস্যুতে মমতাকে তোপ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় সালিশি সভার নামে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা সামনে এসেছে, তাতে নিন্দায় সরব হয়েছে গোটা দেশের সভ্য সমাজ। ইতিমধ্যে প্রতিবাদে সামিল হয়েছে গেরুয়া শিবিরও। এই ঘটনায় এক্স হ্যান্ডেলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। তাঁর (JP Nadda) দাবি, ‘‘দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন, মত নাড্ডার (JP Nadda)

    সোমবার এক্স হ্যান্ডেলে জেপি নাড্ডা (JP Nadda) লেখেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গের একটি ভয়ঙ্কর ভিডিও সামনে এসেছে। নৃশংসতায় চরমে। অথচ তৃণমূলের ক্যাডার ও বিধায়করা সেটাকে জাস্টিফাই করার চেষ্টা করছেন। সন্দেশখালি হোক বা উত্তর দিনাজপুর বা অন্য কোনও জায়গা, দিদির পশ্চিমবঙ্গ মহিলাদের জন্য নিরাপদ নয়।’’

    বিতর্কিত মন্তব্য বিধায়ক হামিদুলের 

    চোপড়ার (Chopra) ঘটনায় বিস্ফোরক দাবি করলেন বিধায়ক হামিদুল রহমান। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘‘সমাজকে খারাপ করছিল। তাই গ্রামে সালিশি বসে এটা করেছে। যেটা করে দিয়েছে সেটা একটু বেশি বেশিই করে দিয়েছে। এটা নিয়ে আমরাও দুঃখিত। আর অন্যায় তো মেয়েটাও করেছে। নিজের স্বামী, নিজের সন্তান বাদ দিয়ে দুশ্চরিত্রবান হয়েছে। আমাদের মুসলিম রাষ্ট্রে সামাজিক আচার বিচার হয়েই থাকে।’’

    চোপড়া (Chopra) ইস্যুতে প্রতিবাদ সুকান্ত মজুমদারের

    চোপড়া ইস্যুতে আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি। বিধানসভা চত্বরে দলের মহিলা বিধায়করা এদিনই অবস্থানে বসে পড়েন। সংসদে অধিবেশন চলার কারণে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার রয়েছেন দিল্লিতে। সোমবার চোপড়ার ঘটনা প্রসঙ্গে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে রাজ্য বিজেপির সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘মণিপুরে যখন এক মহিলাকে নিগ্রহ করা হয়েছিল, তখন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। এখন চোপড়াতেও এক তরুণীকে নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। এখন তিনি কোথায়? এ বার তিনি চোপড়ায় যান!’’ এদিন দিল্লিতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন বিজেপি নেতা গৌরব ভাটিয়া। তিনি বলেন, “সন্দেশখালি শাহজাহান দিয়েছে, উত্তর দিনাজপুর দিল তাজেমুল।”

    ইন্ডি জোটের বিরুদ্ধে এনডিএ শিবিরের ইস্যু চোপড়া (Chopra)

    হিমাচলপ্রদেশের মাণ্ডীর বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা লোকসভায় ঢোকার আগে বলেন, ‘‘গত কয়েক দিন ধরে আপনারা দেখেছেন, তৃণমূল-সহ বিরোধী জোট ‘ইন্ডি’র সাংসদেরা সংবিধান হাতে সংসদ চত্বরে দাঁড়িয়ে কী নাটক করছেন! কিন্তু বাংলায় যা হয়েছে, তার অনুমতিও কি সংবিধান দেয়? যে ভাবে ‘অবৈধ’ সম্পর্কের অভিযোগে শরিয়ত আইন বলবৎ করা হচ্ছে, তা সংবিধানে কোথাও বলা হয়েছে? আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ আমার ‘ইন্ডি’র সমস্ত সতীর্থের কাছেই এর উত্তর জানতে চাইব। রাহুল গান্ধীকেও এর জবাব দিতে হবে। গোটা দেশে এ নিয়ে একটা ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share