Tag: Bengali news

Bengali news

  • Maruti Making: প্রসঙ্গ মারুতি তৈরি, কংগ্রেসের আরও একটি কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

    Maruti Making: প্রসঙ্গ মারুতি তৈরি, কংগ্রেসের আরও একটি কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর মা দেশের প্রধানমন্ত্রী। তিনি কেউই নন। তা সত্ত্বেও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ছেলে সঞ্জয় প্রশাসনে হয়ে উঠেছিলেন দু’নম্বর ব্যক্তিত্ব। অন্তত বিরোধীদের দাবি তা-ই (Maruti Making)। স্রেফ ইন্দিরার ছেলে হওয়ায় যুব কংগ্রেসের প্রধানের ভূমিকায় চলে গিয়েছিলেন তিনি। ইন্দিরাই দেশে জারি করেছিলেন ২১ মাসের জরুরি অবস্থা। বেছে বেছে বিরোধীদের জেলে পুরে ছিলেন। কংগ্রেসের মধ্যেও যাঁরা জরুরি অবস্থার বিরোধিতা করেছিলেন, তাঁদেরও রেহাই দেননি ‘স্বৈরাচারী’ (বিরোধীরা অন্তত তেমনই বলেন) ইন্দিরা।

    সঞ্জয় গান্ধী

    রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, সরকারের অংশ না হয়েও, বকলমে সরকার পরিচালনা করতেন সঞ্জয়। মায়ের হাতে দেশের চূড়ান্ত ক্ষমতার রশি থাকায় আখের গুছিয়ে নিতে উদ্যোগী হন সঞ্জয়। ইন্টারমিডিয়েট (১০+২) যোগ্যতায় যেখানে ছোটখাট কোনও কোম্পানিতে চাকরি হওয়ার কথা, সেখানে সঞ্জয় চেয়েছিলেন অটোমোবাইল কারখানার মালিক হতে (Maruti Making)। গান্ধী পরিবারের এক বন্ধুর মারফত রোলসের লন্ডন প্ল্যান্টে সঞ্জয়ের তিন বছরের শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করার ব্যবস্থা হয়। বছর দুয়েক পরেই ভারতে ফিরে আসেন ইন্দিরা-পুত্র। দেশে ফিরে সঞ্জয় যোগাযোগ করেন মেকানিক অর্জুন দাসের সঙ্গে। ইনিই হয়েছিলেন সঞ্জয়ের প্রাথমিক সহযোগী। দিল্লির সমস্ত চোরবাজার ছিল এঁর নখদর্পণে। সঞ্জয় এবং অর্জুনের যৌথ উদ্যোগে দ্রুত একটি গাড়ির প্রোটোটাইপ তৈরি করা হয়েছিল।

    লাইসেন্স দিয়েছিলেন ইন্দিরা স্বয়ং!

    ১৯৬৮ সালে আরও অনেকগুলি কোম্পানির সঙ্গে দরপত্র দেয় সঞ্জয়ের কোম্পানিও। সঞ্জয়ের প্রস্তাব ছিল আইএনআর ৬০০০ এর ইউনিট মূল্যে একটি গাড়ি তৈরি করা। সঞ্চয়কে এই গাড়ি তৈরির লাইসেন্স দিয়েছিলেন ইন্দিরা স্বয়ং। তার আগেই অবশ্য ইন্দিরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল লাইসেন্সিং কমিটির সভাপতিত্ব গ্রহণ করেছিলেন। ঘটনাটিকে বিজেপি নেতা তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজয়েপী ‘নগ্ন দুর্নীতি’ বলে অভিহিত করেছিলেন।

    ১৯৭১ সালের অগাস্ট মাসে প্রতিষ্ঠিত হয় মারুতি মোটরস লিমিটেড। এর প্রথম ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছিলেন সঞ্জয়। মারুতি কারখানা স্থাপনের জন্য গুরগাঁওয়ে ২৯৭ একর জমি অধিগ্রহণ করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছিল, হাজার আটেক টাকা মূল্যের দেশীয় গাড়ি তৈরি করা হবে এই কারখানায়। এর আগেই অবশ্য মারুতিকে ৫০ হাজারটি কম দামের গাড়ি তৈরির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।

    আর পড়ুন: ক্রমাগত হারের ধাক্কায় রাজনীতিতে থেকে বিদায় নিলেন বাইচুং

    জানা গিয়েছে, দিল্লি-জয়পুর হাইওয়েতে যে জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছিল, সেই জমি কৃষি জমি নয় বলে দাবি করা হয়েছিল। যদিও পরে দেখা যায়, অধিগৃহীত জমির ৯০ শতাংশ অংশেই সেচের ব্যবস্থা ছিল। এলাকায় একটি এয়ারফোর্স গোলাবারুদ ডাম্প এবং এয়ারফিল্ড ছিল। প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে সেসবই সরানো হয়। জমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল, তাও যৎসামান্য। একর প্রতি জমির মালিকদের ১২ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল।

    এমডি হিসেবে সঞ্জয় মারুতি লিমিটেডে (Maruti Making) দশ টাকার দশটি শেয়ার কিনেছিলেন। তাঁর বিনিয়োগের পরিমাণ ১০০ টাকা। দেশজুড়ে ৭৫ জন ডিলার নিয়োগ করে সঞ্জয়ের কোম্পানি। ডিলারশিপ ফি বাবদ আদায় করা হয় ২১৮ কোটি টাকা। সময়ে গাড়ি সরবরাহ না করায় প্রতিবাদ করেছিলেন কয়েকজন ডিলার। জরুরি অবস্থার সময় মিসা আইনে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ১৯৭৭ সালে প্রথম গাড়ি লঞ্চ করছিল সঞ্জয়ের কোম্পানি। পরে এমটিএসের সহযোগী সংস্থা হিসেবে চালু হয় মারুতি হেভি ভেহিক্যালস (পি)। এই সংস্থা ১৬ লাখ এমএইচভি পারকিন্স ও ফোর্ড ইঞ্জিন আমদানি করেছিল। তাদের সঙ্গে পুরানো রোলারগুলিকে সংস্কার করে। পরে সেগুলিকে নতুন হিসেবে বিক্রি করে বলে অভিযোগ।

    অকালে প্রয়াত হন সঞ্জয়। তবে সেই স্বল্প জীবনে তিনি ভারতে রেখে গিয়েছেন কেলেঙ্কারির কালো দাগ (Maruti Making)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Birati Station: ব্যাগে করে শিশু পাচার! পাচারকারীকে ধরে গণধোলাই, তুলকালাম কাণ্ড বিরাটিতে

    Birati Station: ব্যাগে করে শিশু পাচার! পাচারকারীকে ধরে গণধোলাই, তুলকালাম কাণ্ড বিরাটিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সকালে ব্যাগের মধ্যে শিশু পাচারকে কেন্দ্র করে কার্যত ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয় বিরাটি স্টেশনে (Birati Station)। শিশু পাচারকারী সন্দেহে এক মহিলাকে ধরে গণধোলাই দেওয়া হয়। এলাকায় কয়েকশো যাত্রী জমায়েত হয়ে পড়েন। ঘটনা বড় আকার ধারণ করার আগেই পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। তবে, এই ঘটনার পর রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন যাত্রীরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birati Station)

    স্থানীয় ও জিআরপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল পৌনে আটটা নাগাদ দত্তপুকুর থেকে শিয়ালদাগামী লোকাল ট্রেনের মহিলা কামরায় উঠেছিলেন ওই মহিলা। তাঁর কাঁধে ছিল একটি বড় ব্যাগ। বামনগাছি স্টেশনে ওই মহিলা যাত্রী ট্রেনে ওঠেন। ব্যাগের ভিতরে কোনও কিছু নড়াচড়া করছিল। সেটা দেখেই সন্দেহ হয় যাত্রীদের। প্রত্যক্ষদর্শী এক মহিলা যাত্রী বলেন, “ওই মহিলাকে আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম, ব্যাগের ভিতরে কী রয়েছে, তিনি প্রথমে বলেন মুরগী রয়েছে। কিন্তু, কিছুক্ষণ পর ব্যাগের ভিতর থেকে কান্নার আওয়াজ আসতেই আমরা তাঁকে চেপে ধরি। ব্যাগের ভিতরে কী রয়েছে তা দেখাতে বলি। তিনি রাজি হননি। এরপরই আমরা একরকম জোর করেই ব্যাগ খুলেই থ হয়ে যায়। একটি শিশুকে ব্যাগে করে নিয়ে যাচ্ছিল ওই মহিলা। এরপরই ট্রেনের অন্য যাত্রীরা তাঁকে ধরে বেধড়ক মারধর করতে থাকে। আমরা বিরাটি (Birati Station) স্টেশনে শিশু সহ ওই মহিলাকে নামাই। খবর ছড়িয়ে পড়তেই অন্য যাত্রীরা এসে ওই মহিলাকে গণপিটুনি দেওয়া শুরু করেন। পরে, জিআরপি ঘটনাস্থলে আসলে শিশু সহ মহিলা পাচারকারীকে তুলে দেওয়া দিই।”

    আরও পড়ুন: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    বিরাটিতে রেল অবরোধ

    যদিও ঘটনার পর তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় বিরাটি স্টেশনে (Birati Station) । বিক্ষোভ চলে স্টেশনে। রেল অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। অবরোধের কারণে একাধিক ট্রেন বিভিন্ন স্টেশনে আটকে যায়। যার জেরে দুর্ভোগে পড়েন অফিস যাত্রীরা। যদিও জিআরপি এসে যাত্রীদের বুঝিয়ে অবরোধ তোলার ব্যবস্থা করে। অবরোধকারীদের বক্তব্য, এই শিশু পাচারের পিছনে কারা কারা রয়েছে তা তদন্ত করে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Indias-emerging: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উদীয়মান ভারত

    Indias-emerging: বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উদীয়মান ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল (Indias-emerging) দেশ ভারত। যাত্রী পরিষেবায় বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজারে উঠে এসেছে ভারত। এখন চিন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বৃহত্তম বিমান চলাচল বাজারের সাথে প্রতিযোগিতা করছে ভারত। আসুন আমরা দেখে নিই ভারতের বিমান চলাচলের যাত্রী বাজারের বর্তমান অবস্থা, মূল বৃদ্ধির চালক এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা কেমন।

    ডোমেস্টিক এভিয়েশন ক্যাপাসিটি দ্বিগুণ (Indias-emerging)

    ওএজি (OAG) ডেটার উপর ভিত্তি করে সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ প্রকাশ করায় জানা গিয়েছে যে ভারতের অভ্যন্তরীণ বিমান চালানোর ক্ষমতা গত এক দশকে দ্বিগুণ (Indias-emerging) হয়েছে। এপ্রিল ২০১৪ সালে এই ক্ষমতা ছিল ৭.৯ মিলিয়ন, যা এপ্রিল ২০২৪ নাগাদ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ১৫.৫ মিলিয়ন। বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া জানুয়ারিতে উল্লেখ করেছেন যে এই সংখ্যাটি আবার দ্বিগুণ হয়ে আগামী ছয় বছরের শেষ নাগাদ অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে ৩০০ মিলিয়নে উন্নীত হবে। বর্তমানে ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজার হিসাবে উঠে আসছে। অথচ গত এক দশক আগে ভারতের স্থান ছিল পঞ্চম।

    ব্রাজিল-ইন্দোনেশিয়াকে অতিক্রম করে গিয়েছে

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো অন্যান্য দেশীয় বিমান চলাচলের বাজারের সাথে গত দশ বছরে ভারতের বৃদ্ধির (Indias-emerging) তুলনা করা হয়েছে। গত দশ বছর আগে ৮ মিলিয়ন আসন সহ এই দেশগুলির মধ্যে ভারতের সবচেয়ে ছোট বাজার ছিল। আজ, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচলের বাজার হিসাবে রয়ে গেছে, তখন ভারত, ব্রাজিল এবং ইন্দোনেশিয়াকে অতিক্রম করে গিয়েছে। ২০২৪ সালের এপ্রিলের মধ্যে ১৫.৬ মিলিয়ন আসনের ক্ষমতা সহ তৃতীয় বৃহত্তম দেশীয় বাজার হিসাবে ভারত তার অবস্থানে পৌঁছে গিয়েছে। গত এক দশকে ভারতের বৃদ্ধির হার বার্ষিক গড় ৬.৯%। যেখানে চীনের ৬.৩% এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২.৪%। ফলে ভারত অনেক এগিয়ে।

    মূল বৃদ্ধির চালক কী?

    বাণিজ্য বিষয়ে বিশ্লেষকরা ২০১৪ সাল থেকে এভিয়েশন সেক্টরে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনগুলি উল্লেখ করেছেন। যার মধ্যে মূল্য ক্যাপ অপসারণের মতো উন্নতি, যা প্রতিযোগিতামূলক গতিশীলতার (Indias-emerging) দিকগুলিকে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। একই ভাবে বিমান ভ্রমণের বিকল্পগুলিতে পরিষেবা বৃদ্ধি করেছে৷ গত এক দশকে তার বাজারের অংশীদারিত্ব ৩২% থেকে বেড়ে ৬২% হয়েছে৷ ইন্ডিগো-র পরে, এয়ার ইন্ডিয়া হল অভ্যন্তরীণ বাজারে দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমান সংস্থা। তাদের অংশীদারিত্ব ২৮%৷ একসাথে, এই দুটি এয়ারলাইন্স এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারের ৯০% আসন নিয়ন্ত্রণ করেছে।

    আরও পড়ুনঃ স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    ৯৮০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনার

    সরকার দীর্ঘমেয়াদী কাঠামো উন্নয়নে তার আর্থিক প্রতিশ্রুতি পূরণে কাজ করে চলছে। এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (এএআই) এবং অন্যান্য বিমানবন্দর উন্নয়নে আগামী পাঁচ বছরে আনুমানিক ৯৮০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনার রূপরেখা ঠিক করেছে। ২০২৩-২৪-এর কেন্দ্রীয় বাজেটে বেসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক ৩২২৪.৬৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে বিমান পরিকাঠামোর সম্প্রসারণ এবং জাতীয় স্তরে সংযোগ বাড়াতে। অভ্যন্তরীণ বাজারে পরিসেবা প্রদানকারী পরিচালন রুটের সংখ্যা ২০১৪ সালের এপ্রিলে ২১৫ থেকে বেড়ে ২০২৪ সালের এপ্রিলে ৫৪০-তে উন্নীত (Indias-emerging) হয়েছে। সরকারের লক্ষ্য ১০০০টি উড়ান রুট পরিচালনা করা। একই ভাবে ১০০টি অনুন্নত বিমানবন্দরগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করতে উদ্যোগী হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    South 24 Parganas: ২০ টাকায় রাজি হয়নি! পুলিশের তোলাবাজি থেকে বাঁচতে দুর্ঘটনার কবলে পিকআপ ভ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশ তোলা চেয়েছিল ১০০ টাকা। আর মাল বোঝাই পিকআপ ভ্যানের চালক ২০ টাকা দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, নাছোড় পুলিশ তা মানতে চায়নি দেখে চালক গাড়ি নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। সামান্য ১০০ টাকার জন্য পুলিশও সরকারি তেল পুড়িয়ে পিকআপ ভ্যানের পিছনে ধাওয়া করে। পুলিশের হাত থেকে বাঁচতেই এরপরই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে গাড়িটি। বুধবার ভোরে চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) ভাঙড় থানা এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (South 24 Parganas)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কাঁঠালদিয়া এলাকায় ভোর রাতে টহল দিচ্ছিলেন কাশিপুর থানার পুলিশ কর্মীরা। সেই সময় মুর্শিদাবাদ থেকে একটি কাঁঠাল বোঝাই গাড়ি আসছিল। গাড়িটিকে দাঁড় করান কর্তব্যরত পুলিশ আধিকারিকরা। গাড়ির চালক তরুণ রুইদাস বলেন, “আমার কাছে একশো টাকা দাবি করেন পুলিশ কর্মীরা। আমি কুড়ি টাকা দিতে চাই। সামান্য ২০ টাকা নিতে রাজি হননি আধিকারিকরা। এরপরই গাড়ির চালিয়ে আমি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। আমার গাড়ির পিছনেই ধাওয়া করে উত্তর কাশিপুর থানার একটি গাড়ি। উত্তর কাশিপুর থানার বর্ডার পেরিয়ে  ভাঙড় থানার (South 24 Parganas) মধ্যে গিয়েও রেহাই পাইনি আমি। পুলিশের  ভ্যানটি এসে আমাকে একদিকে চেপে দেওয়ার চেষ্টা করে। এরপরই বিদ্যুতের খুঁটিতে গিয়ে ধাক্কা মারি। সামান্য টাকার জন্য পুলিশ যা করল তাতে আমি মৃত্যুর মুখ থেকে ঘুরে এলাম।” জানা গিয়েছে, দ্রুত গতিতে যাওয়ার সময় বাগানাইটের কাছে গাড়িটি রাস্তার পাশের একটি বিদ্যুতের খুঁটিতে সজোরে ধাক্কা মারে। তারপরই পালিয়ে যায় পুলিশের গাড়িটি। গাড়ির ভিতরে থাকা এক ব্যক্তি জখম হন।

    পুলিশের আচরণে ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ

    এই ঘটনা নিয়ে যথেষ্ট ক্ষুব্ধ এলাকার সাধারণ মানুষজন। বুধবার সকালে ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে দ্রুততার সঙ্গে গাড়িটি সরানো হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সামান্য টাকার জন্য পুলিশ যা করছে তা মেনে নেওয়া যায় না। এই তোলাবাজির ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Rahul Gandhi: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    Rahul Gandhi: সত্যি হল জল্পনা! লোকসভায় বিরোধী দলনেতা হলেন রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে জল্পনা সত্যি করে এবারের লোকসভায় বিরোধী দলনেতা নিযুক্ত হলেন রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। মঙ্গলবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কে একথা জানালেন সি বেণুগোপাল। এদিন নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বাড়িতে ইন্ডিয়া ব্লকের নেতাদের নিয়ে বৈঠক হয়। সেখানেই রাহুল গান্ধীকে বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে ২০১৪ ও ২০১৯ সালে পরপর দুবার লোকসভা ভোটে ন্যূনতম ১০ শতাংশ আসনও কংগ্রেসের অধরা ছিল। ফলে লোকসভার বিরোধী দলের মর্যাদা পায়নি কংগ্রেস। তবে এবারের ছবিটা উল্টো। 

    লোকসভায় একাই ৯৯টি আসনে জয়লাভ কংগ্রেসের 

    ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে কংগ্রেস একাই ৯৯টি আসনে জয়লাভ করেছে। ইন্ডি জোটে যে সব দল রয়েছে তাদের মধ্যে কংগ্রেসই সর্বাধিক আসনে জিতেছে। স্বাভাবিকভাবেই বিরোধী শিবিরে এবার তাদের জোরও বেশি হওয়ার কথা, এমনই বলছে রাজনৈতিক মহল। তাছাড়া লোকসভা বিরোধী দলনেতার পদ পাওয়ার জন্য একটি রাজনৈতিক দলের ৫৫টির বেশি আসনে জয়লাভের প্রয়োজন। এই পরিস্থিতিতে রাহুলের (Rahul Gandhi) লোকসভা বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) পদে নিয়োগ খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে কারণ হচ্ছে। কারণ, বুধবার লোকসভার স্পিকার পদে নির্বাচন। ইতিমধ্যেই স্পিকার পদ নিতে বিস্তর প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুরু হয়ে গেছে শাসক ও বিরোধী শিবিরের।  

    আরও পড়ুন: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    ইন্ডি জোটের সর্বসম্মতিতেই বিরোধী দলনেতা নির্বাচন

    উল্লেখ্য, ভোটের ফল ঘোষণার পর থেকে রাহুল গান্ধীকেই (Rahul Gandhi) বিরোধী দলনেতার করার দাবি তুলেছিলেন কংগ্রেস সাংসদরা। এমনকী, এই মর্মে প্রস্তাবও পাস করা হয় দলের বর্ধিত কর্মসমিতির বৈঠকে। এ প্রসঙ্গে বেনুগোপাল বলেছেন, “সিপিপি চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মাহতাবকে একটি চিঠি লিখে লোকসভার বিরোধী দলনেতা (Leader of Opposition) হিসাবে রাহুল গান্ধীকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। অন্যান্য পদাধিকারীদের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।” এরপরে এদিন অধিবেশনের শেষদিকে রাহুলের নাম বিরোধী দলনেতা হিসেবে ঘোষণা করেন প্রোটেম স্পিকার ভর্তৃহরি মহতাব। জানা গিয়েছে ইন্ডি জোটের সর্বসম্মতিতেই রাহুলকে বিরোধী দলনেতা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।  
    প্রসঙ্গত, এবছর কেরলের ওয়ানাড থেকে ফের সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন রাহুল (Rahul Gandhi)। আবার সোনিয়া গান্ধীর ছেড়ে যাওয়া রায়বরেলিতেও রেকর্ড  ৪ লাখ ৪২ হাজারের বেশি ভোটে হারিয়ে দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশ যোগী আদিত্যনাথের মন্ত্রিসভার সদস্য দীনেশ প্রতাপ সিংকেও। পরে অবশ্য নিয়মাফিক ওয়ানাড কেন্দ্রটি ছেড়ে দিতে হয় তাঁকে। ওই কেন্দ্রে উপনির্বাচনী কংগ্রেস প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IT Firms Job: ২০২৪ আর্থিক বছরে ২৫ হাজার মহিলা চাকরি হারিয়েছেন বিভিন্ন আইটি কোম্পানিতে, প্রকাশ রিপোর্টে

    IT Firms Job: ২০২৪ আর্থিক বছরে ২৫ হাজার মহিলা চাকরি হারিয়েছেন বিভিন্ন আইটি কোম্পানিতে, প্রকাশ রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইটি কোম্পানিগুলিতে (IT Firms Job) ২০২৪ আর্থিক বছরে চাকরি হারিয়েছেন ২৫ হাজার মহিলা। সম্প্রতি রিপোর্টে এমনটাই দেখা যাচ্ছে। ভারতের শীর্ষস্থানীয় পাঁচটি আইটি পরিষেবা সংস্থা-ইনফোসিস, টিসিএস, উইপ্রো, এলটিআই মাইন্ডট্রি, এইচসিএল টেক প্রভৃতি কোম্পানিতে মার্চে শেষ হওয়া চলতি আর্থিক বছরের রিপোর্টে এমনটাই সামনে এসেছে। স্টাফিং ফার্ম Xpheno দ্বারা পরিচালিত একটি সমীক্ষাতেও একই কথা উঠে এসেছে। শুধু তাই নয়,সমীক্ষকরা এও দাবি করেছেন,আইটি কোম্পানিগুলিতে মহিলা কর্মীদের গুরুত্বও অনেকটাই কমেছে আগের থেকে। এর পাশাপাশি তাঁরা লিঙ্গ বৈষম্যেরও শিকার হচ্ছেন।

    একলাফে ২৫ হাজার জন চাকরি হারান

    সমীক্ষা রিপোর্টগুলিতে দেখা যাচ্ছে, করোনাকালীন সময় থেকেই এই আইটি কোম্পানিগুলিতে কাজ করতেন তিন লাখ চুয়াত্তর হাজার মহিলা। পরে ২০২৩ সালের মার্চ মাসে তা বেড়ে দাঁড়ায় পাঁচ লাখ চল্লিশ হাজারে। কিন্তু ২০২৪ আর্থিক বর্ষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ১৫ হাজারে। অন্যদিকে রিপোর্টে এও দেখা যাচ্ছে, ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৩৮ শতাংশ মহিলার বেশি কর্মসংস্থান (IT Firms Job) হয়েছিল। ২০২০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত। তা সংখ্যায় ছিল ১ লাখ ৪১ হাজার। কিন্তু পরবর্তীকালে হঠাৎই তা কমে দাঁড়ায়। একলাফে ২৫ হাজার জন মহিলা চাকরি হারান।

    লিঙ্গ বৈষম্যেরও শিকার হচ্ছেন মহিলারা

    অন্যদিকে, করোনার আগে ২০১৮ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত মহিলা কর্মীদের খুব বেশি উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়নি, তা হয়েছিল ১.৫৬ শতাংশ মাত্র। অন্যদিকে, সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় আরও দেখা গিয়েছে, এই সমস্ত শীর্ষস্থানীয় আইটি কোম্পানিগুলিতে (IT Firms Job) মহিলাদের প্রভাবও অনেকটাই হ্রাস পেয়েছে এবং তাঁরা লিঙ্গ বৈষম্যেরও শিকার হচ্ছেন। এর পাশাপাশি সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা, সুযোগ সুবিধা অনেককিছু থেকেই তাঁদের বঞ্চিত রাখা হচ্ছে।

     

    আরও পড়ুন: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Speaker: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    Speaker: স্পিকার পদে ভোটাভুটি আজ, জয় নিশ্চিত বিড়লার, অতীতে তিনবার এই পদে নির্বাচন হয়েছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজই স্পিকার (Speaker) পদে ভোটাভুটি হবে লোকসভায়। এনডিএ জোটের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ওম বিড়লা। অন্যদিকে কংগ্রেসের কে সুরেশকে ইন্ডি ব্লকের নেতারা মনোনয়ন দিয়েছেন। রাজস্থানের কোটা থেকে নির্বাচিত তিনবারের সাংসদ ওম বিড়লা। অন্যদিকে, কেরলের সাংসদ হলেন কে সুরেশ। বর্তমানে লোকসভায় নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা মোট ৫৪৩ জন। বাকি দুজন সদস্যকে মনোনীত করেন রাষ্ট্রপতি। ৫৪৩ সদস্যের লোকসভায় ২৯৩ সাংসদ রয়েছেন এনডিএ-র। অন্যদিকে, লোকসভায় ইন্ডি জোটের সাংসদ সংখ্যা ২৩৪। গতকালই অন্ধ্রপ্রদেশের জগন্মোহন রেড্ডির দল ওয়াইএসআর কংগ্রেস ইতিমধ্যেই এনডিএ প্রার্থীকে সমর্থন করার কথা ঘোষণা করেছে। সে দিক থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে ওম বিড়লার জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ২০১৪ সালে প্রথমবার লোকসভায় নির্বাচিত হন বিড়লা। এটা দ্বিতীয়বার তিনি স্পিকার হতে চলেছেন। তবে স্পিকার পদে এমন ভোটাভুটি এই প্রথম নয়। এর আগেও তিনবার হয়েছে।

    ১৯৫২ সালে মালভাঙ্কার বনাম শঙ্কর শান্তারাম মোরে

    দেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পরে সংসদে, প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহরু গুজরাটের অন্যতম স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা কংগ্রেস নেতা মালভাঙ্কারকে স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচিত করার জন্য প্রস্তাব পেশ করেন। অন্যদিকে সে সময়ে কমিউনিস্ট পার্টির ১৬ জন এমপি ছিল লোকসভার ভিতরে। তারা শঙ্কর শান্তারাম মোরের সমর্থনে প্রস্তাব পেশ করে। দেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের পর স্পিকার পদে ভোটাভুটি হয়। ৩৯৪টি ভোট পেয়ে মালভাঙ্কার স্পিকার হন এবং বামপন্থী সহ অন্যান্য দলের মাত্র ৫৫ জন এমপি শান্তারামের পক্ষে ভোট দেন।

    ১৯৬৭ সালের স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচন, নীলম সঞ্জীব রেড্ডি বনাম টেনেটি বিশ্বনাথম

    ১৯৬৭ সালে ইন্দিরা গান্ধীর প্রধানমন্ত্রীত্বের সময় ফের একবার স্পিকার (Speaker) পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই সময়ে কংগ্রেস দল নীলম সঞ্জীব রেড্ডির নাম সমর্থন করে। অন্যদিকে বিরোধীরা টেনেটি বিশ্বনাথমের পক্ষে প্রস্তাব পাস করে। নীলম সঞ্জিব রেড্ডি ২৭৮টি ভোট পেয়ে স্পিকার পদে নির্বাচিত হন। অন্যদিকে টেনেটি বিশ্বনাথম ভোট পান ২০৭টি।

    ১৯৭৬ সালে স্পিকার পদে নির্বাচন, বিআর ভগত বনাম জগন্নাথরাও যোশী

    ১৯৭৫ সালের জুন মাসে জরুরি অবস্থা ঘোষণার পরে, ১৯৭৬ সালে কংগ্রেস সাংসদ বিআর ভগতকে স্পিকার (Speaker) বেছে নেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। কিন্তু এরই মধ্যে অন্য এক কংগ্রেস সাংসদ পিএম মেহতা, তৎকালীন ভারতীয় জনসংঘের সাংসদ জগন্নাথরাও যোশীকে স্পিকার করার জন্য একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন। জগন্নাথরাও যোশীকে সমর্থন করেন হাজিপুরের কংগ্রেস (সংগঠন) সাংসদ ডিএন সিং। কিন্তু পরবর্তীকালে স্পিকার পদে জিতে যান বিআর ভগত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope 26 June 2024: বৃষ রাশির জাতকদের কর্মক্ষেত্রে কেউ বিরক্ত করার চেষ্টা করতে পারে, সতর্ক থাকুন

    Daily Horoscope 26 June 2024: বৃষ রাশির জাতকদের কর্মক্ষেত্রে কেউ বিরক্ত করার চেষ্টা করতে পারে, সতর্ক থাকুন

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যবসায়িক কারণে অধিক দৌড়ঝাপ করতে হবে, তখনই সাফল্য লাভ হবে।

    ২) কোনও বিশেষ কাজে ব্যস্ত থাকবেন।

    ৩) প্রতিবেশীর ব্যবহার দেখে কিছু শিখতে পারেন, ভেবেচিন্তে কাজ করুন।

    বৃষ

    ১) আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।

    ২) আনন্দিত থাকবেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে কেউ আপনাকে বিরক্ত করার চেষ্টা করতে পারে, সতর্ক থাকুন।

    মিথুন

    ১) আজ নিজের সমস্ত কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করবেন, এর ফলে অধিক দৌড়ঝাঁপ করতে হবে।

    ২) নানান চিন্তায় দিন কাটবে।

    ৩) আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করবেন।

    কর্কট

    ১) আজকের দিনটি সুখে কাটবে।

    ২) ভাগ্যবৃদ্ধির সংকেত পাবেন।

    ৩) কোনও সম্পত্তি লাভের পাশাপাশি ব্যয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।

    সিংহ

    ১) ভাগ্যবৃদ্ধি হবে আজ।

    ২) সমস্ত কাজে সাহায্য লাভ করবেন।

    ৩) ব্যবসায়িক স্থানের পরিবর্তনের দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    কন্যা

    ১) আজকের দিনটি শুভ।

    ২) সমস্ত ধরনের সাহায্য লাভ করবেন।

    ৩) পরিবারের সকলে আপনার সঙ্গে থাকবে।

    তুলা

    ১) আজকের দিনটি সুখী ও সমৃদ্ধশালী প্রমাণিত হবে।

    ২)নানান ধরনের শুভ সংযোগ আপনার দিনকে বিশেষ করে তুলবে।

    ৩) সময়ের সদ্ব্যবহার করুন।

    বৃশ্চিক

    ১) আজকের দিনটি শুভ।

    ২) মনের মধ্যে সন্তুষ্টি থাকবে।

    ৩) কাজ ভালোভাবে সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে বিশেষ যোগদান থাকবে আপনাদের।

    ধনু

    ১) বড় পরিমাণে ধনলাভ করতে পারবেন।

    ২) আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হতে পারে।

    ৩) ধনলাভ হবে এবং সঞ্চয় বাড়বে।

    মকর

    ১) আজকের দিনটি ব্যস্ততায় কাটবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দে সময় কাটাবেন।

    ৩) ব্যবসায়ে মনোনিবেশ করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ভাগ্যের সঙ্গ পাবেন।

    ২) ধন, কর্ম, যশ বৃদ্ধি হবে।

    ৩) শত্রু চিন্তা দূর হবে।

    মীন

    ১) দিনটি সুখ-সমৃদ্ধি ও ভাগ্য বৃদ্ধি করবে।

    ২) মনস্কামনা পূরণ হবে।

    ৩) পরিবারে শুভ অনুষ্ঠান আয়োজিত হতে পারে।

     DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “জরুরি অবস্থার সময় ভারতবাসীর ওপর নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ইন্দিরা”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৫ জুন, জরুরি অবস্থার ৫০তম বর্ষপূর্তি। এদিন সাত সকালেই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পরে একই উপলক্ষে গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে নিশানা করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। তিনি বলেন, “প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” ক্ষমতায় টিকে থাকতে তিনি যে সংবিধানের স্পিরিটকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছিলেন, তাও বলেন মোদির সেনাপতি।

    শাহি তোপ (Amit Shah)

    এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী(Amit Shah) লিখেছেন, “কংগ্রেস বিভিন্ন সময় আমাদের সংবিধানের স্পিরিট ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল। একটি বিশেষ পরিবারকে ক্ষমতায় রাখতে তারা এটা করেছিল।” এর পরেই তিনি লেখেন, “ইন্দিরা গান্ধী জরুরি অবস্থার সময় নিষ্ঠুরভাবে নৃশংসতা চালিয়েছিলেন ভারতবাসীর ওপর।” শাহ বলেন, “কংগ্রেস পার্টির যুবরাজ (রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ) ভুলে গিয়েছেন যে তাঁর ঠাকুমা দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন। এবং তাঁর বাবা রাজীব গান্ধী ১৯৮৫ সালের ২৩ জুলাই লোকসভায় এই ভয়ঙ্কর ঘটনা (জরুরি অবস্থা) নিয়ে গর্ব বোধ করেছিলেন। বলেছিলেন, জরুরি অবস্থা জারিতে কোনও ভুল নেই।”

    তোপ কংগ্রেসকেও

    পোস্টে শাহ লিখেছেন, “রাজীব গান্ধী এও বলেছিলেন, এই দেশের যদি কোনও প্রধানমন্ত্রী মনে করেন জরুরি অবস্থা প্রয়োজনীয়, এই পরিস্থিতিতে এবং জরুরি অবস্থা জারির আবেদন না করেন, তাহলে তিনি এ দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য নন।” তিনি বলেন, “স্বৈরতান্ত্রিক একটি কাজ নিয়ে এই যে গর্ব অনুভব করা এটা প্রমাণ করে একটি পরিবার এবং ক্ষমতা ছাড়া কংগ্রেসের কাছে আর প্রিয় কিছুই নয়।”

    আর পড়ুন: হাবিবুল্লার পর এবার হেরাজ, হাওড়া স্টেশন চত্বর থেকে ফের গ্রেফতার জঙ্গি

    এদিনই কংগ্রেসকে নিশানা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “যারা জরুরি অবস্থা জারি করেছিল, সংবিধানের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার কোনও অধিকার তাদের নেই। এরা একাধিকবার দেশে ৩৫৬ ধারা জারি করেছে, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য বিল এনেছে, সংবিধানের প্রতিটি দিক লঙ্ঘন করেছে।” তিনি লিখেছেন, “জরুরি অবস্থার কালো অতীত আমাদের স্মরণ করায় কীভাবে কংগ্রেস দল দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিল। যে সংবিধানকে দেশবাসী সম্মান করে, তাকে পদদলিত করা হয়েছিল। কেবল ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য তৎকালীন কংগ্রেস সরকার গণতন্ত্রকে কার্যত মুছে দিয়ে গোটা দেশকে একটা কারাগারে পরিণত করেছিল। কংগ্রেসের সঙ্গে একমত না হওয়া প্রতিটি ব্যক্তির ওপর ভয়ঙ্কর রকম নির্যাতন চালায় তৎকালীন সরকার (Amit Shah)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kharagpur: খড়্গপুরে শাসক দলের পার্টি অফিসের সামনে বন্দুকবাজের হামলা, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী

    Kharagpur: খড়্গপুরে শাসক দলের পার্টি অফিসের সামনে বন্দুকবাজের হামলা, গুলিবিদ্ধ তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে শ্যুটআউট। তাও আবার তৃণমূলের কার্যালয়ের সামনে। মঙ্গলবার দুপুরে এমনই বন্দুকবাজের হামলার ঘটনা ঘটল পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়্গপুর (Kharagpur) টাউন থানা এলাকায়। গুলিবিদ্ধ হলেন এক তৃণমূল কর্মী। পুলিশ জানিয়েছে, জখম তৃণমূল কর্মীর নাম বি সন্তোষ। তাঁর বাড়ি নিউ সেটেলমেন্ট এলাকায়। তাঁকে গুরুতর জখম অবস্থায় স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সিনেমার কায়দায় এই গুলি চালানোর ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kharagpur)

    তৃণমূল সূত্রে খবর, খড়্গপুর (Kharagpur) টাউন থানার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ সেটেলমেন্ট এলাকার তৃণমূলের কার্যালয়ের ঠিক বাইরে একটি গাছের তলায় বসেছিলেন কয়েক জন তৃণমূল কর্মী। সিসিটিভি থেকে পাওয়া ফুটেজ এবং আহত তৃণমূল কর্মীর বয়ান অনুযায়ী, গাছের তলায় কয়েকজন যখন বসে ছিলেন, তখনই একটি স্কুটিতে করে তিন যুবক আসে। তাদের মুখ ঢাকা ছিল। তাদের দেখেই ছুটে পালান গাছের তলায় বসে থাকা তৃণমূল কর্মীরা। স্কুটি থেকে নামা একজনের হাতে বন্দুক রয়েছে দেখতে পেয়ে কয়েকজন তাঁদের দিকে গুলি ছুড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পাল্টা ধেয়ে আসে গুলি। চার-পাঁচ রাউন্ড গুলি চলে বলে অভিযোগ। একটি গুলি এসে লাগে তৃণমূল কর্মী সন্তোষের গায়ে। আহত ওই তৃণমূল কর্মীর ডান পায়ের হাঁটুতে সমস্যা রয়েছে। তাঁর চিকিৎসা চলছে। তাই তিনি দৌড়ে পালাতে পারেননি। আর একটি গুলি লাগে তাঁর কোমরের নীচে। তিন আততায়ীর মুখ ঢাকা থাকায় তাঁদের চেনা যায়নি বলে জানিয়েছেন তৃণমূল (Trinamool Congress) কর্মীরা। তারা গুলি চালিয়ে ফের স্কুটি করেই এলাকা ছেড়়ে পালিয়ে যায়। তবে, কী কারণে হামলা চালালো তা স্পষ্ট করে জানা যায়নি।

    আরও পড়ুন: সীমান্তে গরু পাচারে বাধা, বিএসএফের ওপর পাচারকারীদের হামলা, চলল গুলি

    পুলিশ প্রশাসনের কী বক্তব্য?

    জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, “সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। একটি খালি কার্তুজও উদ্ধার হয়েছে। ইতিমধ্যে ওই স্কুটি এবং দুষ্কৃতীদের চিহ্নিতকরণও করা হয়েছে। কী কারণে এই হামলার ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share