Tag: Bengali news

Bengali news

  • Malda: সামাজিক বয়কটে মধ্যযুগীয় বর্বরতার শিকার দলেরই কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল প্রধানের স্বামী

    Malda: সামাজিক বয়কটে মধ্যযুগীয় বর্বরতার শিকার দলেরই কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল প্রধানের স্বামী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি সংক্রান্ত একটি পারিবারিক বিবাদ হয়েছিল দলেরই তৃণমূল কর্মীর সঙ্গে। পরে রাস্তায় ফেলে মারধর করে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তা নিয়ে গ্রামে সালিশি সভা ডাকা হয়। কিন্তু সেই সভা থেকে তৃণমূল প্রধানের স্বামী, দলের এই কর্মীকে সমাজচ্যুত করার নিদান দিয়েছিলেন। এরপর থেকে ওঁই আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী প্রাণ ভয়ে আতঙ্কে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে। অভিযোগের কাঠগড়ায় স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামী। ইতিমধ্যে জেলা শাসক, পুলিশ সুপার, মন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীকে অভিযোগ জানিয়েছেন আক্রান্ত তৃণমূল কর্মী। দলের নেতাদের দ্বারা মধ্যযুগীয় বর্বরতার শিকার হয়েছেন যে তৃণমূল কর্মী, তাঁর নাম হাবিবুল রহমান। ঘটনা ঘটেছে মালদার মোথাবাড়ি (Malda) এলাকায়।

    ঘটনা কীভাবে ঘটেছিলে (Malda)?

    স্থানীয় (Malda) সূত্রে জানা গিয়েছে, হাবিবুলের চাচাতো ভাই কাসিম শেখের পরিবারের সঙ্গে একটি জমি নিয়ে বিবাদ হয়। প্রথমে সালিশি সভায় হাবিবুলের কাছে ৫ হাজার করে টাকা নেওয়া হয়। একই ভাবে বাড়ির কিছু অংশ জমি ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু হাবিবুল নিজের জমি ছাড়েননি। কিন্তু ইতিমধ্যে আবার সালিশি হলে তাঁকে আবার দেড়লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। কিন্তু স্থানীয় তৃণমূল প্রধানের স্বামী সানাউল আবারও সালিশি ডাকলে হাবিবুল জাননি। এরপর সনাউল এবং গ্রামের মোড়ল ভাদু শেখকে ডেকে হাবিবুলকে সামজিক বয়কট করেন। নিদান দেওয়া হয়, গ্রামে তাঁদের একঘরে করা হয়েছে, কোনও দোকান জিনিস দেবে না। অসুস্থ হলে মিলবে না ওষুধও। বন্ধ মসজিদে যাওয়া, এমনকী পরিবারের একজন মারা গেলে কেউ মাটি পর্যন্ত দিতে আসেনি। অবশেষে হাবিবুল থানায় অভিযোগ জানালে তদন্ত শুরু করে পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে মূল অভিযুক্ত এখনও অধরা। কিন্তু হাবিবুল বর্তমানে ঘরছাড়া।

    হাবিবুলের বক্তব্য

    আক্রান্ত হাবিবুল বলেছেন, “আমি থানায় (Malda) অভিযোগ জানানোর পর হামলা করেছে তৃণমূল প্রধানের অনুগামীরা। আমার বাড়িতে হামলা হয়, বাড়ি ভাঙচুর হয়। তিন ঘণ্টা ধরে ভাঙচুর চালায়। পরিবারের এক সদস্যের মৃত্যুতে কবরটা দিতেও আসেননি কেউ। আমরা ভয়ে গ্রামছাড়া। এখনও মূল অভিযুক্তরা অধরা। তাই ভয়ে গ্রামে ঢুকতে পারছি না।”

    আরও পড়ুনঃশান্তিপুরে প্রশাসনিক ভবন দখল তৃণমূলের! বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বিজেপির

    অভিযুক্ত মোড়লের বক্তব্য

    অভিযুক্ত গ্রামের (Malda) মোড়ল ভাদু শেখ বলেছেন, “ওঁরা সমাজের কোনও কথা শোনেনি। ওঁরা কেবল নিজেদের কথাই বলে। আমাদের কথা শোনেন না। পাঁচ বার সালিশি করেছি। সালিশির নিদান পালন করেননি। আট মাস ধরে এই ঘটনা চলছে এলাকায়। হাবিবুলকে অনেক সুবিধা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ওঁরা ওদের ভুলটাও স্বীকার করেনি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • J P Nadda: মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা হলেন নাড্ডা, কে হবেন বিজেপির পরবর্তী সভাপতি?

    J P Nadda: মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা হলেন নাড্ডা, কে হবেন বিজেপির পরবর্তী সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা রাজ্যসভায় বিজেপির দলনেতা নির্বাচিত হলেন। এর আগে এই পদে ছিলেন বিজেপি (BJP) নেতা পিযুষ গোয়েল। তিনি এবার মুম্বাইয়ের একটি আসন থেকে জয়ী হয়ে লোকসভায় পৌঁছেছেন। এমতাবস্থায় রাজ্যসভায় বিজেপির প্রবীণ নেতা জে পি নাড্ডাকেই (J P Nadda) বিজেপি এই গুরু দায়িত্ব দিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দ্রুতই তিনি দলের সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিতে পারেন। ফলে তাঁর উত্তরাধিকারী কে হবেন তা নিয়ে এখন জোর জল্পনা রাজনৈতিক মহলে।  

    >

    মন্ত্রীর পর রাজ্যসভার দলনেতা (J P Nadda)

    মনে করা হচ্ছে খুব দ্রুতই বিজেপি দল সর্বভারতীয় সভাপতি ঘোষণা করতে পারে। যেহেতু বিজেপিতে এক ব্যক্তি এক পদের নীতি রয়েছে, সে কারণে সর্বভারতীয় সভাপতি এর দায়িত্বে অন্য কেউ আসবেন তা সময়ের অপেক্ষা। বিকল্প হিসেবে সুনীল বনসল, বিনোদ তাওড়ে, অনুরাগ ঠাকুর, রাজনাথ সিং সহ বেশ কয়েকজনের নাম চর্চায় রয়েছে। চলতি বছরেই হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র সমেত পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। তার আগেই সর্বভারতীয় সভাপতি নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে যেতে পারে। তবে এমনও হতে পারে কিছুদিনের জন্য কেউ ভারপ্রাপ্ত সর্বভারতীয় সভাপতি হলেন। পরবর্তীতে তাঁকে সম্পূর্ণ মেয়াদ ও নতুন কমিটির অধিকার দেওয়া হল।

    কে হবেন পরবর্তী সভাপতি (BJP)

    জে পি নাড্ডা সর্বভারতীয় সভাপতি হওয়ার আগে অমিত শাহ এই দায়িত্বে ছিলেন। নাড্ডা (J P Nadda)  ২০২০ সালে সর্বভারতীয় সভাপতি পদে আসীন হন। বিগত কয়েক বছরে নাড্ডার গুরুত্ব দলে বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের ভরসা রয়েছে তাঁর সঙ্গে। ফলে (BJP) সর্বভারতীয় সভাপতি হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যেই তিনি মন্ত্রী হলেন এবং এবং একইসঙ্গে রাজ্যসভার দলনেতা। দলের অন্দরে নাড্ডার মর্যাদা ধরে রাখতেই এই সিদ্ধান্ত। তবে বিজেপি শিবিরের একাংশের মতে সঙ্ঘ শিবির চাইছে শিবরাজ সিং চৌহান, বা রাজনাথ সিংকে পার্টির দায়িত্ব দেওয়া হোক। যদিও মোদি ও অমিত শাহ শিবির অন্য কাউকে এই পদে দেখতে চাইছেন বলে মনে করা হচ্ছে।  

    আরও পড়ুন: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    LIC: এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাইলস্টোন ছুঁল লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এলআইসি)। বৃদ্ধি পেয়েছে এলআইসির (LIC) গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ। জানা গিয়েছে, গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ৫০ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, এটি পাকিস্তানের জিডিপির দ্বিগুণ। এলআইসির এইউএম-এর পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি।

    এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ (LIC)

    শতাংশের হিসেবে এক বছরে ১৬.৪৮ বেড়ে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ হয়েছে ৫১ লাখ ২১ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারে এর পরিমাণ হল ৬১৬ বিলিয়ন। ২৩ অর্থবর্ষে এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫ কোটি টাকা। এক বছরে এই টাকার পরিমাণই ছাড়িয়ে গিয়েছে ৫০ লাখ কোটি টাকার গণ্ডি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মূল্য ৩৩ হাজার কোটি ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় এর মূল্য ২৯ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি। আর ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার (LIC) গচ্ছিত অর্থরাশির পরিমাণ এর দ্বিগুণ।

    ছাপিয়ে গেল কয়েকটি দেশের অর্থনীতিকে

    কেবল পাকিস্তান নয়, এলআইসির গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়ে গিয়েছে আরও দুই দেশের অর্থনীতিকেও। এই দুটি দেশের একটি রয়েছে এশিয়ায়, অন্যটি ইউরোপে। এশিয়ার দেশ সিঙ্গাপুর। এদেশের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৫২ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। ইউরোপের ডেনমার্কের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের পরিমাণ ৪১ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। এই দুই দেশের অর্থনীতিকেই ছাপিয়ে গিয়েছে এলআইসি। ভারতের এই রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থার এইউএম-এর পরিমাণ পাকিস্তান-সহ ভারতের তিন পড়শি দেশের সম্মিলিত অর্থনীতির চেয়েও বেশি। এই লিস্টে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও নেপাল। বর্তমানে শ্রীলঙ্কার জিডিপি ৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। আর নেপালের মোট অর্থনীতির পরিমাণ ৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার।

    আর পড়ুন: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    জানা গিয়েছে, গত অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনীতির মোট পরিমাণ ছিল ৪৩ লাখ কোটি টাকা। বিশ্বের অন্যান্য দেশে যখন জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল দুই থেকে তিন শতাংশ, তখন গত এক বছরে ভারতের জিডিপি বেড়েছে ১৬ শতাংশের বেশি। অর্থনীতিবিদদের মতে, এলআইসির এই গচ্ছিত অর্থ বৃদ্ধির নেপথ্যে রয়েছে শেয়ার বাজারে তার অগ্রগতি। তথ্য বলছে, গত এক বছরে স্টক থেকে এলআইসি রিটার্ন পেয়েছে ৭১.৭৪ শতাংশ। এতে সুনিশ্চিত হয়েছে সংস্থার নির্ভরযোগ্যতা ও বৃদ্ধি। যা আকর্ষণ করেছে বিনিয়োগকারীদের। তার ফলেই চড়চড়িয়ে বেড়েছে অর্থনীতির পারদ (LIC)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: তৃণমূলের সন্ত্রাসে বাড়ি ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে পরিবার নিয়ে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মী

    South 24 Parganas: তৃণমূলের সন্ত্রাসে বাড়ি ভাঙচুর-লুটপাট, আতঙ্কে পরিবার নিয়ে ঘরছাড়া বিজেপি কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা অব্যাহত দক্ষিণ ২৪ পরগনায় (South 24 Parganas) মথুরাপুরে। এই লোকসভার শ্রীধরনগরে শাসক দলের সন্ত্রাসে শম্ভু চরণ প্রধান নামে এক বিজেপি কর্মী পরিবার নিয়ে ঘরছাড়া। বর্তমানে জয়নগর এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে আছেন ওই বিজেপি কর্মী। এই ঘটনা নিয়ে রাজ্য পুলিশের ডিআইজি, সুন্দরবনের পুলিশ সুপার, কাকদ্বীপের এসডিপিওকে তিনি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। কিন্তু, তাতে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই বিজেপি কর্মী।

    ঠিক কী অভিযোগ? (South 24 Parganas)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোটের ফল বের হওয়ার পরই ওই বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বিজেপি কর্মী শম্ভুচরণবাবু বলেন,”এলাকায় নিজেদের দাপট দেখাতেই তৃণমূলের লোকজন আমাদের মারধর করার পাশাপাশি বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করে। থানায় অভিযোগ জানানোর পর এফআইআর তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়। এরপর পুলিশের উপস্থিতিতে আমার কাছে সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হয়। ঘটনার পর থেকে আতঙ্কিত ওই পরিবার গ্রাম ছেড়েছি।” অভিযোগের তালিকায় নাম আছে গোবর্ধনপুর কোস্টাল থানার ওসি চন্দন পণ্ডিত ও সিভিক ভলান্টিয়ার তাপস মাইতির। তারা নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করেছেন বলে অভিযোগ। সুন্দরবন পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। 

    আরও পড়ুন: সমবায় ভোটে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী বিজেপি, তুলকালাম নন্দীগ্রাম

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    পাথরপ্রতিমার তৃণমূল বিধায়ক সমীর জানা বলেন, এই ধরনের মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে তৃণমূলের ভাবমূর্তিকে নষ্ট করার চেষ্টা করছে। উল্টে লোকসভা ভোটের সময় বিজেপি কর্মীরা মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোট দিতে দেয়নি। এখন ভোটে হেরে গিয়ে এই ধরনের মিথ্যে অভিযোগ করছে। এসব করে তৃণমূল কংগ্রেসের ভাবমূর্তিকে কখনও নষ্ট করা যাবে না। অন্যদিকে, এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা করে মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির কনভেনার বিপ্লব নায়েক বলেন, শুধুমাত্র পাথরপ্রতিমা নয়, গোটা মথুরাপুর জুড়েই ভোটের পরে এই ভাবেই সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। কিছুদিন আগেও কাকদ্বীপে বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর থেকে শুরু করে মিথ্যে মামলা দেওয়া শুরু করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। আইনের শাসন যাদের হাতে, সেই পুলিশ অফিসার এখন তৃণমূলের ক্যাডার বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। তারা বিজেপি কর্মীদেরকে ভয় দেখাচ্ছে। তৃণমূলের কথা না শুনলেই মিথ্যে মামলা দিচ্ছে। এই ঘটনার তীব্র ধিক্কার জানাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    India Highway Network: ২২ লক্ষ কোটি টাকার পরিকল্পনা! আরও ৩০ হাজার কিমি বাড়বে দেশের হাইওয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও প্রসারিত হবে ভারতের হাইওয়ে (India Highway Network)। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য সম্প্রতি সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক প্রায় ৩০,৬০০ কিলোমিটার জুড়ে একটি বিস্তৃত মহাসড়ক উন্নয়ন (Expand Highways) পরিকল্পনায় ২২ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগের জন্য মন্ত্রিসভার অনুমোদন চেয়েছে। তবে এই বিনিয়োগের প্রায় ৩৫ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। জানা গিয়েছে অনুমতি মিললে ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের রুপ নেবে। ভারতের সড়ক নেটওয়ার্ককে উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত করার লক্ষ্যেই এই চিন্তা ভাবনা করেছে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রক। 

    কী কী রয়েছে এই প্রস্তাবনায়? (India Highway Network)

    সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক মন্ত্রকের এই প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে ১৮,০০০ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে এবং উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণ। এছাড়াও শহরগুলির চারপাশে ৪,০০০ কিলোমিটার জাতীয় মহাসড়কের যানজট দূর করার জন্য আন্তর্জাতিক রাস্তার উন্নয়ন। 
    মহাসড়ক উন্নয়নের এই মহাপরিকল্পনা মূলত দুই ধাপে বাস্তবায়ন করা হবে। এ প্রসঙ্গে রোড ট্রান্সপোর্ট সেক্রেটারি অনুরাগ জৈনের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক চলাকালীন, আধিকারিকরা ২০২৮-২৯ সালের মধ্যে ফেজ-১ এর অধীনে সমস্ত প্রকল্পের টেন্ডার এবং ২০৩১-৩২ সালের মধ্যে বাকি প্রকল্প সম্পূর্ণ করার লক্ষ্যে চূড়ান্ত রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এই প্রকল্প (Expand Highways) বাস্তবায়নের জন্য বরাদ্দ বাজেট বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধির অনুরোধ করেছে মহাসড়ক মন্ত্রক। তবে অন্তর্বর্তী বাজেটে, সরকার মন্ত্রণালয়ে ২৭৮,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, যা আগের আর্থিক বছরের তুলনায় ২.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  

    ধাপে ধাপে এগোবে প্রকল্পের কাজ 

    প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হলে তবেই দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য আর্থিক প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে অতিরিক্ত ২৮,৪০০ কিলোমিটার বিকাশ করার পরিকল্পনা (India Highway Network)রয়েছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী আশা করা হচ্ছে যে, ফেজ ২-এর অধীনের প্রকল্প গুলি ২০৩৩-৩৪ সালের মধ্যে শুরু হয়ে, ২০৩৬-৩৭ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ হবে৷ এই পরিকল্পনাটি (Expand Highways) ভারতের যেকোনো অংশ থেকে ১০০-১৫০ কিলোমিটারের মধ্যে উচ্চ-গতির করিডোর নির্মাণে প্রাধান্য দেবে। 

    আরও পড়ুন: পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা! রিসেপশনে সাবেক সাজে সোনাক্ষী

    উচ্চ-গতির করিডোর চালুর পরিকল্পনা 

    বর্তমানে, দেশে মাত্র ৩,৯০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর (India Highway Network) চালু রয়েছে। তবে সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের পরামর্শ অনুযায়ী দেশের পরিবহণের চাহিদাগুলি কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার জন্য এখনও প্রায় ৫০,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর প্রয়োজন। যদিও অনুমান করা হচ্ছে ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে প্রায় ১১,০০০ কিলোমিটার উচ্চ-গতির করিডোর বৃদ্ধি পাবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     
  • Darknet: ডার্কনেট কী? কেনই বা একে নিষিদ্ধ করা হয়েছে?

    Darknet: ডার্কনেট কী? কেনই বা একে নিষিদ্ধ করা হয়েছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডার্ক নেট বা ডার্কনেট (Darknet) হল ইন্টারনেটের মধ্যে একটি ওভারলে নেটওয়ার্ক যা কেবল নির্দিষ্ট সফ্টওয়্যার, কনফিগারেশন অনুমোদনের মাধ্যমে অ্যাক্সেস করা যেতে পারে। এই প্রায়ই একটি অনন্য কাস্টমাইজড যোগাযোগ প্রোটোকল ব্যবহার করে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে জার্মান প্রশাসন ডার্কমার্কেট বন্ধ করে দেয়। ডার্কনেটের মধ্যে এটিই ছিল সম্ভবত সব চেয়ে বড় অবৈধ মার্কেটপ্লেস।

    ‘ডার্কনেট’

    ‘ডার্কনেট’ শব্দটি প্রথম চালু হয় ১৯৭০ সালে, কিছু নির্দিষ্ট নেটওয়ার্ককে আলাদা করতে। এই নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে রয়েছে আরপানেট-ও। ডার্কনেটের (Darknet) ঠিকানাগুলি আরপানেট থেকে ডেটা গ্রহণ করবে। তবে এটি সাধারণ নেটওয়ার্কের অধীনে তালিকাভুক্ত হবে না বা কোনও পিংয়ের উত্তর দেবে না। ১৯৭০ সালে শব্দটি (Darknet) চালু হলেও, জনপ্রিয়তা লাভ করে ২০০২ সালে। মাইক্রোসফ্টের চার কর্মচারী পিটার বিডল, পল ইংল্যান্ড, মার্কাস পেইনাডো এবং ব্রায়ান উইলম্যানের একটি গবেষণাপত্র ‘দ্য ডার্কনেট অ্যান্ড দ্য ফিউচার অফ কন্টেন্ট  ডিস্ট্রিবিউশন’ প্রকাশ্যে আসার পর। তাঁদের যুক্তি, ডার্কনেট প্রযুক্তির বিকাশের পক্ষে হুমকি স্বরূপ। এটি কপিরাইট লঙ্ঘনকে অনিবার্য করে তুলেছিল। ডার্কনেটকে যে কোনও ধরনের সমান্তরাল নেটওয়ার্ক হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি এনক্রিপ্ট করতে পারে। এটি অ্যাক্সেস করার জন্য ইউজারের প্রয়োজন হয় একটি নির্দিষ্ট প্রোটোকলের।

    ডার্কনেটের সুবিধা

    ডার্কনেট গণ নজরদারি থেকে নাগরিকদের গোপনীয়তার সুরক্ষা দেয়। হ্যাকিং, ফিশিং সহ নানা সাইবার ক্রাইম করতে সাহায্য করে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে ভিন্নমতাবলম্বীদের সুরক্ষা দেয়। পাবলিক ডোমেনে শ্রেণিবদ্ধ তথ্যের হুইসেলব্লোয়িং এবং খবর ফাঁসে সাহায্য করে। অবৈধ পণ্য ও পরিষেবা ক্রয়-বিক্রয় করা যায়। নেটওয়ার্ক সেন্সরশিপ, বিষয়বস্তু-ফিল্টারিং সিস্টেম ও সীমিত ফায়ারওয়াল নীতিগুলিকে বাইপাস করে।

    আর পড়ুন: “জনতা কাজ চায়, স্লোগান নয়”, লোকসভা অধিবেশনের আগে বললেন মোদি

    ডার্কনেটের সঙ্গে ডিপওয়েবের পার্থক্য রয়েছে। বিশ্বের সিংহভাগ ডিজিটাল কন্টেট ভায়া ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন অ্যাক্সেস করে না। অন্যদিকে, ডিপওয়েবে রয়েছে কলোসাল অ্যামাউন্ট অফ ইনফর্মেশন। এতে অনলাইনের প্রায় সব ধরণের কাজ করা যায়। ডিপওয়েবকে ডেইলি রুটিনের অঙ্গীভূত করা যায়। ইমেল অ্যাকাউন্ট লগইন করা, অনলাইন ব্যাঙ্কিং ডিটেইলস চেক করা কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা – এসবই করা যায় ডিপওয়েবে। ডিপওয়েবের উপাদানগুলি হল ডেটাবেস, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ, অনলাইন ব্যাঙ্কিং, ইমেল, ইন্টারনেট, ফোরাম, পেওয়াল প্রোটেকটেড কনটেন্ট। মনে রাখতে হবে, ডার্কওয়েবের অরিজিনে কেউ পিনপয়েন্ট করতে পারে না (Darknet)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kausani: জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    Kausani: জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গ দর্শন যেন এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কুমায়ুন হিমালয়ের এক অন্যতম জনপ্রিয় এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত পর্যটন কেন্দ্র হল এই কৌশানি (Kausani)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮৯০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই কৌশানির রূপে মুগ্ধ হয়ে স্বয়ং মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন, এমন সুন্দর জায়গা থাকতে মানুষ কেন সুইজারল্যান্ড যায়? হিন্দি সাহিত্যের বিশিষ্ট কবি সুমিত্রা নন্দন পন্থের জন্মভূমি এই কৌশানি। কৌশানি থেকে পাইন, ফার, দেওদারের জঙ্গলের ফাঁক দিয়ে নন্দাদেবী, ত্রিশূল, পঞ্চচুল্লী, নন্দাকোট প্রভৃতি হিমালয়ের তুষারধবল শৃঙ্গগুলি দর্শন করা এক স্বর্গীয় অভিজ্ঞতা। শান্ত, নির্জন, স্নিগ্ধ এই কৌশানি থেকে প্রায় ৩২০ কিমি বিস্তৃত হিমালয়ের অনবদ্য শোভা অবলোকন করা এক অনন্য অনুভূতির সঞ্চার করে মনে।

    দেখে নিন গান্ধীজির আশ্রম (Kausani)

    একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় গান্ধী অনাসক্ত আশ্রম। ১৯২৯ সালে মহাত্মা গান্ধী এই আশ্রমে বেশ কিছুদিন অতিবাহিত করেন। এই আশ্রমে বসেই তিনি লেখেন গীতার অনাসক্তি যোগ। এরপর দেখে নেওয়া যায় গান্ধীজির অন্যতম প্রিয় শিষ্যা সরলা বেনের প্রতিষ্ঠিত কস্তুরবা গান্ধী আশ্রম। এখানে মহিলাদের তৈরি বিভিন্ন হস্তজাত জিনিসের প্রদর্শনী ও বিক্রয় হয়। এরপর দ্রষ্টব্য কবি সুমিত্রা নন্দন পন্থ সংগ্রহশালা। খোলা থাকে সকাল ১০ টা ৩০ থেকে বিকেল ৪ টা ৩০ অবধি। সোমবার বন্ধ (Kausani)। একই সঙ্গে দেখে নেওয়া যায় পিঙ্গালকোটের চা বাগান, প্রায় ৫ কিমি দুরের পিনাঠ বা পিনাথ, সাড়ে পাঁচ কিমি দূরের বুদা পিনাথ প্রভৃতি। সবকটি স্থানের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যই মনোমুগ্ধকর।

    যাবেন কীভাবে, থাকবেন কোথায়? (Kausani)

    যাতায়াত–আলমোড়া থেকে সরাসরি বাস আসছে কৌশানি। দূরত্ব প্রায় ৩২ কিমি। সময় লাগে প্রায় দেড় ঘণ্টা। আলমোড়া থেকে আসছে শেয়ার জিপ। এছাড়াও সরাসরি বাস আসছে প্রায় ১১৭ কিমি দূরের নৈনিতাল থেকেও। তবে সবচেয়ে ভালো আলমোড়া অথবা নৈনিতাল থেকে গাড়ি নিয়ে বা প্যাকেজ ট্যুরে ঘুরে নেওয়া। এতে অনেক ঝক্কি-ঝামেলার হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
    থাকা-খাওয়া–কৌশানিতে রয়েছে কুমায়ুন মণ্ডল বিকাশ নিগম বা কেএমভিএন (KMVN)-এর ট্যুরিস্ট রেস্ট হাউস (TRH)। ফোন-(০৫৯৬২) ২৫৮০০৬। এছাড়াও এখানে আছে বেশ কিছু ভালো মানের থাকা ও খাওয়ার বেসরকারি হোটেল (Kausani)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: শান্তিপুরে প্রশাসনিক ভবন দখল তৃণমূলের! বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বিজেপির

    Nadia: শান্তিপুরে প্রশাসনিক ভবন দখল তৃণমূলের! বিডিও অফিসে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসনিক ভবন দখল করছে তৃণমূল পরিচালিত জেলা পরিষদ। এবার এই সরকারি ভবন ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে প্রশাসনের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক (বিডিও) দফতরকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ করল বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি। তৃণমূলের তরফ থেকে যদিও অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়েছে। এদিকে পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী উপস্থিত হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে নদিয়ার শান্তিপুরে (Nadia)।

    সুকান্ত ভবন দখল করেছে তৃণমূল (Nadia)

    নদিয়ার শান্তিপুরের (Nadia) বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে বলা হয় “বিডিও অফিসে অবস্থিত সুকান্ত ভবন একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান, কিন্তু বিগত কয়েক মাস ধরে নদিয়া জেলা পরিষদ সেই ভবনটিকে জোরপূর্বক দখল করে রেখেছে। যদিও ইলেকট্রিক বিল থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু ব্যয়ের অর্থ মেটাতে হয় পঞ্চায়েত সমিতিকেই। কিন্তু শাসক দল নিজেদের কাজে ব্যবহার করছে সরকারি ভবনকে।” ঘটনায় সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সন্দীপ ঘোষ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেছেন, “আমার কাছে একটি অভিযোগপত্র জমা পড়েছে। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।”

    পঞ্চায়েত সমিতির বক্তব্য

    এই ভবন অবিলম্বে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে সোমবার বেলা ১১টা থেকে সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক দফতর গেটের সামনে ধর্নায় বসেছে বিজেপির পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যরা। এই অবস্থান বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেন শান্তিপুর (Nadia) পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি চঞ্চল চক্রবর্তী। তিনি বলেন, “অবিলম্বে যদি এই ভবন পঞ্চায়েত সমিতির তত্ত্বাবধানে না ফিরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে লাগাতার এই আন্দোলন চলবে। আমরা হাতে গুনে সাত দিন সময় দিলাম, আগামী সাত দিনের মধ্যে এই ভবন যদি ফিরিয়ে দেওয়া না হয়, তাহলে জোরপূর্বক দখল করার রাস্তা বেছে নেবো।” অন্যদিকে আন্দোলন চলাকালীন ঘটনাস্থলে পৌঁছায় শান্তিপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। যদিও ঘন্টাখানেক ধরে চলে এই অবস্থান বিক্ষোভ।

    আরও পড়ুনঃ দিঘার সৌন্দর্যকে ধরে রাখতে শুরু অবৈধ হকার উচ্ছেদ, জানাল প্রশাসন

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অন্যদিকে এই যদিও এ প্রসঙ্গে তৃণমূল পরিচালিত নদিয়া (Nadia) জেলা পরিষদের বর্তমান সদস্য এবং প্রাক্তন সভাধিপতি রিক্তা কুন্ডু বলেছেন, “সুকান্ত ভবন সংস্কারের জন্য এখনও কাজ চলছে, নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার কারণে কাজ বন্ধ ছিল, এখন নির্বাচন শেষ হয়েছে ভবনটি সংস্কারের পরে আবার নতুন করে মানুষ পরিষেবা পাবেন। বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত সমিতি যে অভিযোগ করছেন সেটি সম্পন্ন ভিত্তিহীন, এখানে রাজনৈতিক রং লাগানোর চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই করছে না বিজেপি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    Maoist Surrender: গড়চিরৌলিতে মাওবাদ শেষের পথে, মাওবাদি দম্পতির আত্মসমর্পণ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্রিশগড়ের সীমান্ত সংলগ্ন মহারাষ্ট্রের গড়চিরৌলি এলাকায় দুই কুখ্যাত মাওবাদি (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করলেন। ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে ছত্রিশগড় এবং মহারাষ্ট্রে জঙ্গী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। মনকু তুমরেটি ওরফে গিরিধর এবং তার স্ত্রী সঙ্গীতা ওরফে ললিতা চেন সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসায় ওই এলাকায় মাওবাদিদের মনোবল ভেঙে পড়েছে বলে পুলিশের দাবি। গিরিধরের উপর ২৫ লক্ষ এবং সঙ্গীতার উপরে ১৬ লাখ টাকা লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল।

    মূলস্রোতে ফিরে আসায় অর্থসাহায্য করবে সরকার (Maoist Surrender)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে গিরিধরের স্ত্রী সঙ্গীতা উপরে ১৭ টি মামলা রয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে ওই দম্পতি মাওবাদি কার্যকলাপের সঙ্গে ছিল। ধৃতরা সমাজের মূলধারায় Maoist Surrender) ফিরে আসায় তাঁদের ধন্যবাদ জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস। জানা গেছে সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসার জন্য পুনর্বাসন যোজনার অন্তর্গত কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের তরফ থেকে গিরিধর মোট ১৫ লক্ষ টাকা এবং ললিতা সাড়ে আট লক্ষ টাকা পাবেন।

    মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙেছে

    এদিন আত্মসমর্পণ পর্ব শেষে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস বলেন গিরিধর (Maoist Surrender) আত্মসমর্পণ করার পর গড়চিরৌলি এলাকায় মাওবাদি আন্দোলনের কোমর ভেঙে গিয়েছে। সরকার মাওবাদি সমস্যা শেষ করার জন্য বদ্ধপরিকর। এর জন্য মাওবাদিদের সমাজের মুখ্য ধারায় ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হচ্ছে। যারা অস্ত্রের পথ ত্যাগ করবেন তাঁদের সমাজে স্বাগত জানানো হবে।” আরও জানা গিয়েছে এর আগে ২৮ মে গণেশ এক মাওবাদী যার মাথায় ছয় লক্ষ টাকার পুরস্কার ছিল তিনি আত্মসমর্পণ করেছিলেন। তাঁর পুরো নাম গণেশ গাট্টা পুণেম বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: ‘কোবরা’র ট্রাকে আইইডি বিস্ফোরণ মাওবাদীদের, হত ২ জওয়ান

    ২০১৭ সাল থেকে তিনি মাওবাদী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গণেশ মাওবাদি দলের সহকারী কমান্ডার ছিলেন। ২০১৭ এবং ২০২২ সালে বিজাপুর এলাকায় বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিল এই গণেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sonakshi Sinha: পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা! রিসেপশনে সাবেক সাজে সোনাক্ষী

    Sonakshi Sinha: পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা! রিসেপশনে সাবেক সাজে সোনাক্ষী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে এক হল চার হাত। তবে হিন্দুমতে মালাবদল-সিঁদুরদান বা মুসলিম মতে নিকাহ কোনোটাই হয়নি। রেজিস্ট্রি করে বিয়ে সারলেন বলিউড তারকা সোনাক্ষী সিনহা (Sonakshi Sinha) এবং জাহির ইকবাল। রবিবার ছিল তাদের রিসেপশন। সেখানেই একেবারে বাঙালি লুকে (Reception Look) লাল শাড়িতে সেজেছিলেন সোনাক্ষী। আর জাহিরের পরনে ছিল সাদা রঙের শেরওয়ানি।  

    কেমন ছিল সোনাক্ষীর রিসেপশনের সাজ? (Sonakshi Sinha)  

    পরনে লাল বেনারসী, সিঁথিতে সিঁদুর, হাতে লাল আলতা। রিসেপশনে এমন সাবেক সাজেই (Reception Look) নিজেকে সাজিয়ে তুলেছিলেন সদ্য বিবাহিত সোনাক্ষী। রিসেপশন পার্টিতে লেহেঙ্গা ছেড়ে শাড়িতে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি। সাধারণত বলিউড সেলেব্রিটিরা নিজেদের বিয়েতে হাতে মেহেন্দি পড়েন, কিন্তু সোনাক্ষী তার রিসেপশন লুকে সে সাজল লাল আলতায়। 
    ২৩ জুন, আজ থেকে ৭ বছর আগে এইদিনেই একে অপরকে মনের কথা জানিয়েছিলেন তাঁরা। অর্থাৎ ২০১৭ এর ২৩ জুন থেকে জাহিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক সোনাক্ষীর। দীর্ঘ সাত বছরের প্রেম পরিণতি পেল রবিবাসরীয় সন্ধ্যায়। বাবা শত্রুঘ্ন সিনহার হাত জড়িয়ে জাহিরের সঙ্গে নতুন পথ চলা শুরু করলেন বলিউড অভিনেত্রী। সাদা টুইনিংয়ে নজর কেড়েছিলেন নবদম্পতি।  

    মায়ের শাড়িতেই সাজলেন সোনাক্ষী

    রিসেপশনে ডিজাইনার লাল শাড়িতে সাজলেও (Reception Look), বিকেলের অনুষ্ঠানের জন্য সোনাক্ষী (Sonakshi Sinha) বেছে নিয়েছিলেন তাঁর মা, পুণম সিংহের শাড়ি। আইভরি শাড়ি, মাথার ফুলে অপরূপা সোনাক্ষী। একই রঙের পোশাক পরেছিলেন জাকিরও। মায়ের শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য, মায়ের কালেকশন থেকেই গয়না বেছে নিয়েছিলেন অভিনেত্রী। আইভরি সাজে সোনাক্ষীর স্নিগ্ধতা যেন মন ছুঁয়ে গিয়েছে নেটপাড়ার। বর-বধূর পোশাকের সঙ্গে মানানসই ছিল এদিনের অনুষ্ঠানের থিমও। 

    আরও পড়ুন: চিন-পাকিস্তান যোগসাজশ! কাশ্মীরে জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার চিনা টেলিকম সরঞ্জাম

    মেয়ের রিসেপশনে হাজির শত্রুঘ্ন এবং পুনম সিনহা

    বিয়েতে মেয়ের পাশেই ছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা এবং পুনম সিনহা। রিসেপশনে হাত ধরেই ঢোকেন তাঁরা। জাহিরের গোটা পরিবারও হাজির ছিল বিয়ে এবং রিসেপশনে। রেড কার্পেটে একসঙ্গে ধরা দেন জাহিরের মা-বাবা। ২৩ জুন সকাল থেকেই জাহির-সোনাক্ষীর (Sonakshi Sinha) বিয়ে সংক্রান্ত নানা মুহূর্ত ধরা পড়ছিল সেলেব পাপারাৎজ্জিদের ক্যামেরায়। যা সমাজমাধ্যমের পাতায় মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ছিল। এরপর সন্ধ্যেয় সোনাক্ষী নিজে তাঁর অফিসিয়াল পেজে বিয়ের ছবি পোস্ট করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share