Tag: Bengali news

Bengali news

  • Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    Chandrababu Naidu: ‘কথা’ রাখলেন, মুখ্যমন্ত্রী হয়েই অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ফিরলেন চন্দ্রবাবু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিবারকে অপমান করার অভিযোগে বিধানসভা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন চন্দ্রবাবু নাইডু (Chandrababu Naidu)। সেদিনই বলেছিলেন, যেদিন মুখ্যমন্ত্রী হবেন, সেদিন ফিরবেন এই ভবনে। ‘কথা’ রাখলেন তিনি। বিধানসভায় ফিরলেন শুক্রবার, ৩১ মাস পরে এবং মুখ্যমন্ত্রী হয়েই। আড়াই বছরেরও বেশি সময় বিধানসভার বাইরে থাকার পর এদিন সভায় পা রেখেই খানিক আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন চন্দ্রবাবু। বিধানসভায় তাঁকে স্বাগত জানান তেলগু দেশম পার্টির বিধায়ক এবং জোটসঙ্গীরা।

    চন্দ্রবাবুর ‘প্রতিজ্ঞা’

    ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর মহিলাদের ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা চলছিল অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায়। এই সময় তৎকালীন শাসক দল ওয়াইএসআর কংগ্রেসের বিধায়কদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েছিলেন চন্দ্রবাবু। সেই সময় আচমকাই জগন্মোহন রেড্ডির দলের বিধায়করা চন্দ্রবাবুর স্ত্রীকে নিয়ে অপমানজনক মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ (Chandrababu Naidu)। প্রতিবাদে বিধানসভা ছেড়ে চলে যান। সজল চক্ষে বলে যান, “এর পর আমি আর কোনও অধিবেশনে যোগ দেব না। আবার যখন মুখ্যমন্ত্রী হব, তখন বিধানসভায় পা রাখব।” তৎকালীন বিধানসভাকে ‘কৌরবদের সভা’ বলেও কটাক্ষ করেছিলেন তিনি।

    প্রতিজ্ঞা পূরণ হওয়ায় বিধানসভায়

    উনিশের বিধানসভা নির্বাচনে অন্ধ্রপ্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন জগন্মোহন। চব্বিশের ভোটে পাশা উলটেছে দক্ষিণের এই রাজ্যে। বিজেপি এবং জনসেনা পার্টির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে এই নির্বাচনে লড়েছিল টিডিপি। তাতেই উলটে যায় পাশার দান। ১৭৫ আসনের অন্ধ্রপ্রদেশ বিধানসভায় ১৩৫ আসনে জয়ী হয় টিডিপি। ২১টি আসনে জেতে জন সেনা পার্টি। রাজ্যের আটটি বিধানসভা কেন্দ্রে ফোটে পদ্ম। মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন টিডিপি সুপ্রিমো। এই নিয়ে চতুর্থবার। শুক্রবার পা রাখেন বিধানসভায়।

    আর পড়ুন: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    প্রসঙ্গত, ১২ জুন অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন চন্দ্রবাবু। সেদিন কৃষ্ণা জেলার গান্নাভারম বিমানবন্দরের কাছে কেসারাপল্লি আইটি পার্কে বিশাল মঞ্চে শপথ নিয়েছিলেন তিনি। উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। আগামিদিনে অমরাবতীকেই রাজ্যের রাজধানী করা হবে বলেও ঘোষণা করেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Chandrababu Naidu)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Madras High Court: দুই পার্টনারের একজন বিবাহিত হলে, সেই লিভ-ইন বৈধ নয়, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    Madras High Court: দুই পার্টনারের একজন বিবাহিত হলে, সেই লিভ-ইন বৈধ নয়, জানাল মাদ্রাজ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দিতে গিয়ে সম্প্রতি মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court) জানিয়েছে, একজন বিবাহিত পুরুষ অপর মহিলার সঙ্গে সম্পর্কে থাকলে তাকে কখনও লিভ-ইন বলা যাবে না এবং ওই মহিলাকে উপপত্নী হিসেবেই চিহ্নিত করা হবে। মাদ্রাজ হাইকোর্টের আরও পর্যবেক্ষণ, এই ধরনের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কগুলির বৈশিষ্ট্য, বিবাহের যে বৈশিষ্ট্য তার সঙ্গে মেলে না। তা একমাত্র মেলে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে। এই ধরনের সম্পর্ক হল পুরুষ ও তার উপপত্নীর সম্পর্ক। সম্প্রতি এই রায় দিয়েছেন মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি আরএমটি টীকা রমন।

    মামলাটি হল ২০১৬ সালের

    জানা গিয়েছে মামলাটি হল ২০১৬ সালের। মামলার একপক্ষ হলেন জয়চন্দ্রন। জয়চন্দ্রনের বিবাহ হয় স্টেলা নামের একজন মহিলার সঙ্গে। দম্পতির ৫টি সন্তানও রয়েছে। পরবর্তীকালে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জয়াচন্দ্রন প্রবেশ করেন। জনৈকা মার্গারেট আরুলমোঝির সঙ্গে জয়চন্দ্রন লিভ-ইন শুরু করেন। মার্গারেট ছিলেন ছিলেন মামলাকারী (Madras High Court) ইসুরান্থিনামের কন্যা। লিভ-ইন সম্পর্কে থাকাকালীন ২০১০ সালে জয়চন্দ্রন তাঁর সম্পত্তির বড় অংশ প্রদান করেন মার্গারেটকে। একটি ডিড তৈরি করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন যে মার্গারেটই হল তার পত্নী। পরবর্তীকালে দেখা যায় মার্গারেটের মৃত্যু হয় ২০১৩ সালে। মৃত্যুর পরে তাঁর পিতা ইসুরান্থিনাম একটি মামলা দায়ের করেন এবং সেখানে ঘোষণা করেন যে সম্পত্তির উপর তাঁর কন্যারই অধিকার। ভারতীয় উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ওই সম্পত্তি তাঁর কন্যা পেয়েছেন বলে দাবি করেন মার্গারেটের বাবা।

    লিভ-ইন-সম্পর্ককে কখনও বিবাহের মতো সম্পর্কে আনা যায় না

    যদিও এখানে মাদ্রাজ হাইকোর্ট স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে, জয়চন্দ্রনের সঙ্গে স্টেলার বিবাহ একমাত্র বৈধ এবং মার্গারেটের সঙ্গে সম্পর্ক কখনও বৈধ নয়। তাকে লিভ-ইনও বলা যায় না। এদিন মামলার রায় প্রদানের সময় মাদ্রাজ হাইকোর্ট উল্লেখ করে সুপ্রিম কোর্টের পূর্ববর্তী একটি মামলার (Madras High Court) রায়েরও। যেখানে বলা হয়েছিল যে সমস্ত লিভ-ইন সম্পর্ককে কখনও বিবাহের মতো সম্পর্কে আনা যায় না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Udayan Guha: “টাকা নেবেন, মদ-মাংস খাবেন, দলে থাকার দরকার নেই”, কড়া বার্তা উদয়নের

    Udayan Guha: “টাকা নেবেন, মদ-মাংস খাবেন, দলে থাকার দরকার নেই”, কড়া বার্তা উদয়নের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে একমাত্র কোচবিহারেই জয় হাসিল করেছে তৃণমূল। কিন্তু, এই লোকসভার একাধিক বিধানসভার কিছু কিছু জায়গায় তৃণমূল খারাপ ফল করেছে। কোন কোন অঞ্চলে ফলাফল খারাপ হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এরই মধ্যে দলের নেতাদের কড়া বার্তা দিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ (Udayan Guha)। যা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে।

    টাকা নেবেন মদ মাংস খাবেন, দলে থাকার দরকার নেই (Udayan Guha)

    দিনহাটার নৃপেন্দ্র নারায়ণ স্মৃতি সদনে তৃণমূলের সংবর্ধনা সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে উদয়ন (Udayan Guha) বলেন, “আমরা কোচবিহার শহরে ভোটে হেরেছি। দিনহাটা শহরে ভোটে হেরেছি। দিনহাটা শহরে হারের পিছনে তৃণমূলের কমিটি যেমন দায়ী, তেমনই দিনহাটার নাগরিক হিসাবে আমিও ততটাই দায়ী। কিন্তু, সব থেকে বেশি দায়ী দিনহাটা পুরসভার কয়েকজন কাউন্সিলর। তাঁরা নিজেদের গায়ে যেন কালি-না লাগে, তাঁদের মানুষ যেন কিছু না বলতে পারেন, তাঁরা ভোটটা এমন করে করেছেন যেন কারও ওপর কোনও জোর দেখাচ্ছি না। কাউকে কোনও হুমকি দিচ্ছি না। একদম সাধুর মতো ভোট করিয়েছেন। তার ফলস্বরূপ আমরা ২,০০০ ভোটে হেরেছি। না-হলে আমরা হারতাম না। এবার যাঁরা সাধুর বেশ ধারণ করেছিলেন, আগামী পুরসভা নির্বাচনে তাঁরা গায়ের জোর না দেখিয়ে কী ভাবে ভোটে জেতেন সেটাই দেখার।”আরও কড়া ভাষায় উদয়ন বলেন, “কোথাও যদি কারও দোকান বন্ধ করে দিয়ে কাউকে হুমকি দিয়ে টাকা তোলা হচ্ছে, মাংস খাওয়া হচ্ছে, মদ খাওয়া হচ্ছে তাহলে তার দল করার প্রয়োজন নেই। টাকা নেবেন আপনারা, মদ খাবেন আপনারা, মাংস খাবেন আপনারা আর দুর্নাম পেতে হবে দলকে। সেটা আমরা মেনে নেব না।”

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির জেলা (Cooch Behar) সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, “সন্ত্রাস ছাড়া তৃণমূল  জিততে পারবে না, তারা ভাল মতো জানে। এবার দলের মন্ত্রীর কথাতেই আরও তা স্পষ্ট হয়ে গেল।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    Ration Scam: রেশন দুর্নীতিতে ১০ হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারি! আদালতে নয়া তথ্য ফাঁস ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে (Ration Scam) আবারও চাঞ্চল্যকর দাবি ইডির৷ রেশন দুর্নীতি মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক ওরফে বালু বর্তমানে জেলে। এই আবহে এবার আদালতে রেশন-মামলায় ১০ হাজার কোটির দুর্নীতির কথা জানাল ইডি। এর মধ্যে ১ হাজার কোটির মালিকানাও জেনে গিয়েছে তাঁরা। তবে রেশন দুর্নীতির বাকি ৯ হাজার কোটি টাকার উৎস কী এবার সেদিকেই নজর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।   

    ইডির দাবি (ED) 

    কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, বাকি এই ৯ হাজার কোটির দুর্নীতি (Ration Scam) করেছে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে থাকা আরও একাধিক রাইস ও আটা মিল এবং এই সমস্ত রাইস মিল ও আটা মিলগুলির মালিকদের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব। তবে এই সকল প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের নাম পরিচয় এখনও পর্যন্ত প্রকাশ্যে আনেননি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহের মধ্যেই এই সকল প্রভাবশালী আটা এবং রাইস মিলের মালিকদের সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ইডি৷ মূলত তদন্তকারী আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করবেন যে, ওই সকল রাইস মিল এবং আটা মিলের মালিকরা তাঁদের টাকা কোথায় পাঠাতেন? কার কার কাছে যেত সেই টাকা৷  

    আরও পড়ুন: ১৫ মিনিটের বেশি দেরি হলেই অর্ধদিবস ছুটি কাটা! সরকারি কর্মীদের জন্য কড়া নিয়ম কেন্দ্রের

    শুক্রবার বিশেষ ইডি আদালতে রেশন মামলায় (Ration Scam) ধৃত বাকিবুর রহমান, তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যদের জামিনের আবেদনের শুনানি ছিল। সেখানেই ১০ হাজার কোটির দুর্নীতির কথা ফাঁস করে ইডি (ED)। প্রসঙ্গত, এর আগে এই বাকিবুরকে জেরার সময়ই উঠে এসেছিল বালুর নাম। এরপর তাঁর গ্রেফতারি হয়। তবে এবার ইডির এই তদন্তে আবারও নতুন কোনও মোড়ের দেখা মিলবে কি না, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Neet Paper Leak: নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস! গ্রেফতার ১৮, মূল মাথা হিসেবে উঠে আসছে বিহারের সঞ্জীব মুখিয়ার নাম

    Neet Paper Leak: নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁস! গ্রেফতার ১৮, মূল মাথা হিসেবে উঠে আসছে বিহারের সঞ্জীব মুখিয়ার নাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের (Neet Paper Leak) ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। সব থেকে চমকপ্রদ তথ্য হল, বিহার থেকে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে যার মধ্যে একজন রয়েছে ছাত্র, তার কাকা এবং দুজন দালাল। পুলিশের কাছে জবানবন্দিতে অভিযুক্তরা জানিয়েছে, তারা প্রশ্নপত্র ফাঁস করেছিল এবং চার প্রার্থীকে সেই প্রশ্নপত্র এবং তার উত্তর মুখস্ত করিয়েছিল।  নিট পরীক্ষার জন্য প্রতি প্রার্থীপিছু রেট ছিল ৪০ লাখ টাকা। কিন্তু কে ছিল এই গোটা প্রক্রিয়ার মাস্টারমাইন্ড? বিহার পুলিশের ইকোনমিক অফেন্স শাখা ইতিমধ্যেই নিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসের তদন্ত শুরু করেছে। সেখানে উঠে এসেছে মাস্টারমাইন্ড হিসেবে সঞ্জীব মুখিয়ার নাম।

    মাস্টার মাইন্ড বিহারের কলেজ কর্মী সঞ্জীব মুখিয়া

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সঞ্জীব মুখিয়া (Neet Paper Leak) হল বিহারের নালন্দা জেলার বাসিন্দা। তার প্রকৃত নাম আসলে সঞ্জীব সিং এবং তার স্ত্রী মমতাদেবী হল স্থানীয় একটি গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বা মুখিয়া। তাই সঞ্জীব সিংকে, সঞ্জীব মুখিয়া নামে সম্বোধন করা হয়। তার স্ত্রী বর্তমানে লোক জনশক্তি পার্টির নেত্রী। ২০২০ সালে ওই দল থেকে তিনি বিধানসভা বিধানসভা নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বলে জানা যায়। তবে হেরে যান। পুলিশ সূত্রের দাবি, সঞ্জীবই প্রথমে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে এবং তা তুলে দেয় জনৈক রকি নামে আরেকজনের হাতে। রকি বর্তমানে পলাতক রয়েছে।

    সঞ্জীব এর আগেও একাধিক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় জড়িত

    এটাও তদন্তে জানা গিয়েছে, সঞ্জীব এর আগেও একাধিক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় জড়িত। প্রশ্ন ফাঁসের মামলায় সে জেলও খেটেছে। জানা গিয়েছে সঞ্জীবের ছেলে বর্তমানে পেশায় একজন ডাক্তার। এর আগে বিহারের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস মামলায় তাকেও গ্রেফতার করা হয় এবং বর্তমানে সে জেলেই রয়েছে। একসঙ্গে এই পিতা-পুত্র জুটি নিট পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র জালিয়াতিতে যুক্ত ছিল বলে দাবি পুলিশের। পেশার দিক থেকে সঞ্জীব নালন্দা কলেজের একজন টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট।

    প্রতি প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা নেওয়া হয়েছিল

    তদন্তকারী আধিকারিকরা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রতি প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা (Neet Paper Leak) নেওয়া হয়েছিল। লজে তাদেরকে থাকার ব্যবস্থাও করা হয়েছিল। এ নিয়ে এক নিট পরীক্ষার্থীর স্বীকারোক্তি, ৫ মে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার একদিন আগেই সে প্রশ্নপত্র পেয়েছিল। তার আরও দাবি তার মত আরও ২৫ জন প্রার্থীকে এই প্রশ্নপত্রগুলি দেওয়া হয়েছিল।

    হাজারিবাগের একটি সেন্টার থেকে নিটের প্রশ্নপত্র প্রথম ফাঁস হয়েছিল?

    অন্যদিকে, শুক্রবারে ঝাড়খণ্ডের দেওঘর থেকে সিকন্দর সমেত আরও চারজনকে গ্রেফতার করে বিহার পুলিশ। তদন্তকারীদের দাবি হাজারিবাগের একটি সেন্টার থেকে নিটের প্রশ্নপত্র প্রথম ফাঁস হয়েছিল এবং সিকন্দর এই কেলেঙ্কারির অন্যতম মাথা। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে সিকন্দর ছাড়াও রয়েছেন নিট পরীক্ষার্থী (Neet Paper Leak) অনুরাগ যাদব, নীতীশ কুমার এবং অমিত আনন্দ। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত পরীক্ষার্থীরা স্বীকার করেছেন যে পরীক্ষার আগের দিন তাঁরা প্রশ্নপত্র পেয়েছিলেন এবং সেই প্রশ্নের উত্তরও মুখস্থ করানো হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sealdah Station: শিয়ালদায় আরও তিনটি প্ল্যাটফর্ম থেকে চলল ১২ কামরার ট্রেন, উঠতে পারবেন হাজারেরও বেশি যাত্রী

    Sealdah Station: শিয়ালদায় আরও তিনটি প্ল্যাটফর্ম থেকে চলল ১২ কামরার ট্রেন, উঠতে পারবেন হাজারেরও বেশি যাত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিয়ালদা স্টেশনের (Sealdah Station) ১, ২ এবং ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১২ কামরার লোকাল ট্রেন ছাড়া শুরু হয়েছে। আজ শনিবার থেকেই তিনটি প্ল্যাটফর্ম সচল হয়ে গিয়েছে। মাত্র আর কয়েক দিনের মধ্যে ৩ এবং ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্ম সম্প্রসারণের কাজ শেষ হয়ে যাবে। বাকি দুটি প্ল্যাটফর্ম থেকেও ১২ কোচের লোকাল চালাচল শুরু হবে। যাত্রীদের দুর্ভোগ কমবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে।

    রেলের ঘোষণা (Sealdah Station)

    পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, রেল সবসময় পরিষেবা উন্নত করার প্রচেষ্টা করে থাকে। শিয়ালদা (Sealdah Station) অত্যন্ত ব্যস্ত রেল স্টেশন তাই নবতম সংযোজন স্টেশনের জন্য অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং কেবিনের প্রতিস্থাপন। ১ থেকে ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মের সম্প্রসারণ হয়েছে। এই শিয়ালদার তিনটি শাখার মধ্যে দক্ষিণ শাখার সমস্ত ইএমইইউ ট্রেনকে ১২ কামরার করা হয়েছে। কিন্তু উত্তর এবং মেইন শাখায় এখনও বেশির ভাগ ট্রেন ছিল ৯ কামরার। ট্রেনে ভিড় এবং জনসংখ্যার চাপ সামালতে ব্যাপক হিমশিম খেতে হতো। তাই এবার থেকে ১২ কামরার ট্রেন চালানো হবে উত্তর এবং মেইনে। ১২ কামরার ট্রেন চালালে প্রায় এক হাজার জনের অতিরিক্ত যাত্রী যাতায়াত করতে পারবে। ট্রেনের আসন সংখ্যা ২৫ শতাংশ বেশি হবে। ফলে দুর্ভোগ অনেকটাই কমবে।

    জনসংযোগ আধিকারিকের বক্তব্য

    পূর্বরেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেছেন, “পূর্ব রেল নির্ভরযোগ্য এবং যাত্রী-কেন্দ্রিক পরিষেবা প্রদানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শিয়ালদা (Sealdah Station) ১, ২ এবং ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১২ কামরার ট্রেন চালু হওয়ার ফলে যাত্রীরা আরও সুবিধাজনক এবং নিরাপদ ভাবে যাত্রা করতে পারবেন।’’

    আরও পড়ুনঃ মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকল ডায়মন্ড হারবারে, কত টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    দুর্ভোগে পড়তে হতো

    শিয়ালদা (Sealdah Station) দক্ষিণ শাখার তুলনায় উত্তর এবং মেনের প্ল্যাটফর্ম দীর্ঘ না হওয়ায় ৯ কামরার ট্রেন চালানো হত। কিন্তু অফিস টাইমে ব্যাপক ভিড়ের কারণে যাত্রীদের যাতায়তে ব্যাপক দুর্ভোগে পড়তে হতো। এই নিয়ে একাধিকবার যাত্রীরা ক্ষোভও প্রকাশ করেছেন। এবার থেকে ১২ কোচের ট্রেন চলায় সুবিধা হবে। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে বারাসত, ব্যারাকপুর, শান্তিপুর, নৈহাটি, শ্যামনগর, বনগাঁ, ডানকুনি, সোদপুর, খড়দহ-সহ বিভিন্ন স্থানের যাত্রীদের বিধাননগর, দমদম স্টেশন থেকে উঠতে সুবিধা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে স্কুল চলাকালীন পড়ুয়ার ব্যাগে মিলল আগ্নেয়াস্ত্র, আতঙ্ক

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে স্কুল চলাকালীন পড়ুয়ার ব্যাগে মিলল আগ্নেয়াস্ত্র, আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে রাজ্যজু়ড়ে তোলপাড় চলছে। এই আবহের মাঝে একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিশের নজরে এসেছে। জানা গিয়েছে, স্কুলের মধ্যে রিভলভার নিয়ে আসার অভিযোগ উঠল দুই স্কুল ছাত্রের বিরুদ্ধে। বিষয়টি জানাজানি হতেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বেলডাঙ্গা -২ ব্লকের আন্দুলবেড়িয়া হাইস্কুলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Murshidabad)

    বেলডাঙ্গা -২ ব্লকের (Murshidabad) আন্দুলবেড়িয়া হাইস্কুলে দুদিন আগে স্কুলের গেটম‍্যানে সঙ্গে অভিযুক্ত দুই স্কুল পড়ুয়ার কোনও একটি বিষয় নিয়ে বচসা বাধে। ওই দিনই তারা স্কুলের গেটম‍্যানকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়েছিল বলে অভিযোগ। শনিবার সকালে আসার সময় তারা  ব্যাগের মধ্যে লুকিয়ে একটি রিভলভার স্কুলে নিয়ে আসে। স্কুল ব্যাগের ভিতরে আগ্নেয়াস্ত্র থাকার বিষয়টি ক্লাসের অন্যান্য পড়ুয়ারা জানতে পারে। জানা গিয়েছে, রিভলভার নিয়ে গেটম্যানকে তারা ভয় দেখাবে বলে স্কুলে রটে যায়। এরপর অন্য পড়ুয়ারা স্কুলের প্রধান শিক্ষককে বিষয়টি জানায়। এরপরই স্কুল কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বলে। দুই পড়ুয়ার ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে রিভলভারটি উদ্ধার করে। পরে, তাদের অফিস রুমে নিয়ে এসে স্কুলের পক্ষ থেকে রেজিনগর থানায় খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে রেজিনগর থানার পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। স্কুলের পক্ষ থেকে ওই দুই ছাত্রকে রিভলভার সহ পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত দুজনেই দশম শ্রেণির ছাত্র। এরমধ্যে একজন তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত প্রধানের ভাইপো রয়েছে। পুলিশ দুজনকে থানায় নিয়ে যায়। সাধারন মানুষের প্রশ্ন, স্কুলে যদি এই ভাবে পিস্তল নিয়ে আসে,তাহলে শিক্ষার হাল কোথায় গিয়েছে? কোথায় এই আগ্নেয়াস্ত্র ওই স্কুল পড়ুয়া পেয়েছে তা সবার আগে তদন্ত হওয়া দরকার।

    আরও পড়ুন: আজ প্রভু জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা উৎসব, এর মাহাত্ম্য জানেন?

    অভিযুক্ত দুই পড়ুয়ার কী বক্তব্য?

    অভিযুক্ত দুই পড়ুয়ার বক্তব্য, আমরা রাস্তাতেই ওই আগ্নেয়াস্ত্রটি কুড়িয়ে পেয়েছি। স্কুলে আসার পথে আমরা সেটি দেখতে পাই। তাই, স্কুল ব্যাগে করে নিয়ে এসেছিলাম। আমরা কাউকে কোনও হুমকি দিইনি। গেটম্যানের সঙ্গে আমাদের কোনও বিবাদ নেই। কাউকে ভয় দেখানোর কোনও উদ্দেশ্য আমাদের নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Elephant Voice: একে অপরকে নাম ধরে সম্বোধন করে হাতিরা, গবেষণায় উঠে এল চমকপ্রদ তথ্য

    Elephant Voice: একে অপরকে নাম ধরে সম্বোধন করে হাতিরা, গবেষণায় উঠে এল চমকপ্রদ তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতিদেরও (Elephant Voice) নাম রয়েছে এবং তারা একে অপরকে সেই নামেই সম্বোধন করে। নিজেদের মধ্যে এভাবেই ভাব বিনিময় করে তারা। সম্প্রতি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে বিজ্ঞানীরা এমনই তথ্য জানতে পেরেছেন। অর্থাৎ হাতিদের ভাব বিনিময় ঠিক একেবারে মানুষের মতো এবং তা অন্যান্য প্রাণীদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। চলতি মাসের ১০ জুন নেচার জার্নালে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছিল। সেখানেই উল্লেখ করা হয় যে আফ্রিকা মহাদেশের হাতিরা একে অপরকে আলাদা আলাদা ভাবে নির্দিষ্ট নামে ডেকে সম্মোধন করে ও ভাব বিনিময় করে।

    কারা করলেন এমন সমীক্ষা?

    প্রসঙ্গত, এই সংক্রান্ত সমীক্ষাটি চালান কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রাক্তনী মাইকেল পারডো, কার্ট ফ্রিস্ট্রুপ ও ডেভিড জর্জ উইটেমায়া। সহযোগিতায় ছিলেন সেভ দ্য এলিফ্যান্টস (কেনিয়া)-এর লোলচুরাগি এবং ইয়ান ডগলাস-হ্যামিল্টন। এর পাশাপাশি, এলিফ্যান্টভয়েস (নরওয়ে)-এর জয়েস পুল ও পেটার গ্র্যানলও ছিলেন। অ্যাম্বোসেলি এলিফ্যান্ট রিসার্চ প্রজেক্ট (কেনিয়া)-এর সিনথিয়া মসও ছিলেন অন্যতম গবেষক হিসেবে।

    আফ্রিকান হাতিরা তাদের বাচ্চাদের নামও রাখে 

    আরও চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে গবেষণায়, আফ্রিকান হাতিরা (Elephant Voice) তাদের বাচ্চাদের নামও রাখে এবং সেই নামে সম্বোধন করে তাদের সঙ্গে ভাব বিনিময় করে। শুধু তাই নয়, এই নামগুলির সঙ্গে মানুষের দেওয়া নামের যথেষ্ট মিল রয়েছে বলে দাবি গবেষকদের। হাতিদের ডাকার নাম ধরে এক হাতি অপর হাতিকে ঠিক চিনতেও পারে। গবেষকদের দাবি, কখনও কখনও একটি হাতি যখন অন্য হাতির দলকে ডাকে তখন সবাই একসঙ্গে সাড়া দেয় কিন্তু যখন সেই একই হাতি নির্দিষ্ট হাতির উদ্দেশে ডাক দেয় তখন শুধু সেই হাতিই সাড়া দেয়।

    হাতির কণ্ঠস্বর বিশ্লেষণ 

    এই গবেষণায় গবেষকরা অ্যাম্বসেলি ন্যাশনাল পার্কের ১০০টিরও বেশি হাতির কণ্ঠস্বর বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, বেশিরভাগ হাতিই তাদের ভোকাল কর্ডকে ব্যবহার করে ডাকাডাকি করতে। ওই কণ্ঠস্বরকে বিশ্লেষণ করে আরও জানা গিয়েছে যে হাতির (Elephant Voice) ডাকগুলিতে একটি নাম সদৃশ্য উপাদান রয়েছে যা একটি মাত্র নির্দিষ্ট হাতিকেই চিহ্নিত করেন। গবেষকরা, একটি হাতির কণ্ঠস্বরের রেকর্ডিং শুনিয়েছিল ১৭টি হাতির একটি দলকে। তখন দেখা যায় নির্দিষ্ট কিছু শব্দতে আলাদা আলাদা হাতি প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে এবং অন্যান্য হাতির দিকে তাকাচ্ছে।

    কী বলছেন গবেষকরা? 

    কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রাক্তনী মিকি পারডোর মতে, হাতিরা একে অপরকে ব্যক্তি হিসেবে সম্বোধন করে যা তাদের মধ্যে একটি সামাজিক বন্ধন তৈরি করে। দূরবর্তী হাতির দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য তারা নির্দিষ্ট কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে এবং এটি অনেকটা মানুষের মতোই। গবেষকদের এও দাবি যে নতুন এই সমীক্ষা এটাকেই তুলে ধরে যে হাতিরা ঠিক কতটা বুদ্ধিমান।

    মানুষের সঙ্গে হাতি কবে কথা বলবে?

    জাগছে কৌতূহল জাগছে তবে কি মানুষ একদিন হাতির সঙ্গে কথা বলতে পারবে? এই নিয়ে অবশ্য গবেষকরা বলছেন, এটি যদি হয় তাহলে তা অবশ্যই চমৎকার বিষয় হবে। তবে এখনও তা থেকে আমরা অনেকটা দূরে আছি। কারণ আমরা এখনও মৌলিক উপাদানগুলি জানিনা যার দ্বারা হাতি কণ্ঠস্বর তথ্য এনকোড করে। আগে হাতিকে বোঝানোর মত কণ্ঠস্বর তথ্যকে এনকোড করতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Central Govt Employees: ১৫ মিনিটের বেশি দেরি হলেই অর্ধদিবস ছুটি কাটা! সরকারি কর্মীদের জন্য কড়া নিয়ম কেন্দ্রের

    Central Govt Employees: ১৫ মিনিটের বেশি দেরি হলেই অর্ধদিবস ছুটি কাটা! সরকারি কর্মীদের জন্য কড়া নিয়ম কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) আরামে থাকার দিন শেষ। এবার থেকে অফিসে ১৫ মিনিট দেরিতে ঢুকলেই আধা দিনের জন্য ‘অনুপস্থিত’ ঘোষণা করা হবে সরকারি কর্মীদের। এই মর্মে নয়া নির্দেশিকা ( New Rule) জারি করল কেন্দ্রীয় সরকার। সেই ক্ষেত্রে সরকারি কর্মীদের হাফ ডে-র ক্যাজুয়াল লিভ কাটা যাবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। সম্প্রতি এক অর্ডার জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যে সমস্ত কর্মীরা (Central Govt Employees) দেরি করে অফিসে ঢুকছেন এবং যাঁরা নির্ধারিত সময়ের আগেই অফিস থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে এবার কড়া হাতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অর্থাৎ এবার থেকে নিজের সময় মতো অফিসের ঢোকার দিন শেষ। সম্প্রতি এক নির্দেশিকা জারি করে একাধিক বিষয়ে কর্মচারীদের রীতিমতো হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। 

    কী কী বিষয়ে নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্র? ( New Rule) 

    কেন্দ্রীয় সরকারি অফিসগুলি সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত খোলা থাকে। রিপোর্ট বলছে, এবার থেকে প্রতিদিন সকাল ৯টার মধ্যে সরকারি কর্মচারী (Central Govt Employees) এবং আধিকারিকদের সংশ্লিষ্ট দফতরে ঢুকতে বলা হয়েছে। ১৫ মিনিট দেওয়া হয়েছে ‘গ্রেস টাইম’ হিসাবে। অর্থাৎ, দফতরে প্রবেশের সরকারি সময় সকাল ৯টা। সব চেয়ে দেরি হলে ৯টা ১৫ মিনিটের মধ্যে তাঁরা দফতরে ঢুকতে পারবেন। এর চেয়ে বেশি দেরি করা যাবে না। কর্মীদের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে উপস্থিতি নথিভুক্ত করাতে হবে নির্দিষ্ট দফতরে। অর্থাৎ, নিজ নিজ পরিচয়পত্র দফতরে ঢোকার সময়ে যন্ত্রের মাধ্যমে ‘পাঞ্চ’ করাতে হবে। তাতেই উপস্থিতি নথিভুক্ত হবে। ৯টা ১৫ মিনিটের পর কেউ নিজের কার্ড ‘পাঞ্চ’ করালে তাঁর পৌঁছতে দেরি হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে।
    এছাড়াও জারি করা নির্দেশিকায় ( New Rule) বলা হয়েছে, নিয়মিত হাজিরা পোর্টাল থেকে সব তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবার থেকে সরকারি কর্মীরা (Central Govt Employees) অফিসে আসতে দেরি করলে তাদের আর্ধেক দিনের ক্যাজুয়াল লিভ কেটে নেওয়া হবে। মাসে দুবার দেরি করে আসার পরে ফের যদি দেরি হয়, তাহলে তখন থেকে এই সিএল কাটা শুরু হবে। তবে বৈধ কারণ দেখালে এক ঘণ্টা পর্যন্ত বিলম্বকে ছুট দেওয়া হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: অবশেষে অপেক্ষার অবসান! দক্ষিণবঙ্গে আগমন বর্ষার, ভারী বৃষ্টি কবে থেকে?

    কেন এই সিদ্ধান্ত? 

    আসলে সরকারি কর্মীদের (Central Govt Employees) অফিসে দেরি করে ঢোকা কিছুতেই আটকানো যাচ্ছে না। ম্যানেজাররা একাধিকবার কর্মীদের সতর্ক করলেও কে কার কথা শোনে! কোনও না কোনও অজুহাত লেগেই রয়েছে। আর এরফলে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। কর্মীদের দেরিতে আসা ও তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যাওয়া অভ্যাসে সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। অনেক কাজও বাকি রয়ে যাচ্ছে। তাই এবার অফিসে দেরি করে ঢোকা বন্ধ করতে এই কড়া পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hilsa Fish: মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকল ডায়মন্ড হারবারে, কত টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    Hilsa Fish: মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকল ডায়মন্ড হারবারে, কত টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করতে না করতেই বাজারে দেখা মিলল ইলিশের (Hilsa Fish)। গতকাল শুক্রবার এই মরসুমের প্রথম ইলিশ ঢুকেছে ডায়মন্ড হারবারের নগেন্দ্রবাজারে। প্রতিকেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৪০০ টাকা হিসাবে। ভোজন রসিক বাঙালিদের কাছে পছন্দের মাছ হল ইলিশ। ইলিশের ঝাল, ভাপা, পাতুরি, সর্ষে ইলিশের স্বাদ অতুলনীয়। বর্ষার মরশুমে ইলিশ মাছ পাতে না পড়লে যেন রসনা তৃপ্তি বাঙালির ভোজন সম্পূর্ণ হয় না। তাই ইলিশের নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে। যদিও মাত্র কয়েকদিন আগে গিয়েছে বাঙালির জামাইষষ্ঠীর উৎসব। কিন্তু সেই সময় টাটকা ইলিশের খোঁজ মেলেনি। তাতে অনেকেরই মন খারাপ ছিল। এইবার বর্ষা আসতেই ইলিশের নিয়ে আশার কথা শোনালেন মৎস্যজীবীরা।

    গত দুই মাস বন্ধ ছিল মাছ ধরা (Hilsa Fish)

    উল্লেখ্য গত দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। অবশ্য এই দুই মাস মাছ ধরার জন্য সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি ছিল। কারণ এই সময় পরিণত মাছগুলি ডিম দেয়। সেই জন্য মাছের বংশ বিস্তার এবং ছোট মাছ পরিণত হওয়ার সময় সমুদ্রে মাছ ধরার উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এই বছর ১৫ জুনের পর থেকে মাছ ধরতে ট্রলার নিয়ে পাড়ি দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। ডায়মন্ডহারবারের মৎস্যজীবীদের জালে উঠেছে প্রচুর ইলিশ (Hilsa Fish)। নগেন্দ্রনগর বাজারের আড়তদার এবং ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রায় ৩০০০ কেজি ইলিশ ঢুকেছে বাজারে।

    আরও পড়ুনঃ ২২ ঘড়া জল, দেড়মণ দুধ ঢেলে স্নান করানো হল প্রভু জগন্নাথকে, মাহেশে ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    বাজার সিমিতির বক্তব্য

    নগেন্দ্রনগর বাজার সমিতির সম্পাদক জগন্নাথ সরকার বলেছেন, “এই বছর ইলিশের (Hilsa Fish) মরসুমের শুরুতেই জালে ইলিশ ধরা পড়েছে। তবে মাছের পরিমাণ কম হলেও ইলিশের আকার অনেক বড় বড় ছিল। দুই মাস সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ ছিল। মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন আবার। ভালো সাইজের মাছ ধরা পড়েছে। গত বছরের তুলনায় এই বছর ভালো পরিমাণে ইলিশ পাওয়ার অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share