Tag: Bengali news

Bengali news

  • Balurghat: বিজেপি’কে লিড দেওয়ার ‘অপরাধে’ চারদিন বন্ধ পানীয় জল-বিদ্যুৎ! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Balurghat: বিজেপি’কে লিড দেওয়ার ‘অপরাধে’ চারদিন বন্ধ পানীয় জল-বিদ্যুৎ! কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণা হওয়ার পরই বালুরঘাটের (Balurghat) গঙ্গারামপুর পুরসভা এলাকা নিয়ে গুরুতর অভিযোগ সামনে এল। এবার লোকসভায় গঙ্গারামপুর বিধানসভায় বিপুল ভোটে লিড পেয়েছে বিজেপি। এরপর পানীয় জল সরবরাহ এবং পথবাতি জ্বালানো নিয়ে টালবাহানা করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার বিরুদ্ধে। রবিবারই বিজেপি এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে রাস্তা অবরোধ করে। এরপরই টানা চারদিন পরিষেবা বন্ধ রাখার পর পানীয় জল সরবরাহ ঠিক করা হয়। আর আংশিকভাবে পথবাতি জ্বালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

    গঙ্গারামপুরে বিজেপি লিড পেতেই পরিষেবা শিকেয়! (Balurghat)

    গত ৬ জুন থেকে গঙ্গারামপুর (Balurghat) পুরসভা এলাকায় আচমকা পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এমনকী  পুরসভা এলাকার পথবাতির কোনও আলো জ্বলেনি। গঙ্গারামপুর পুরসভা এলাকা থেকেই ভোটে পিছিয়ে ছিল গঙ্গারামপুরের ভূমিপুত্র তথা পরাজিত তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্র। ১২ হাজারেরও কিছু বেশি ভোটে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার লিড পেয়েছেন। এই গঙ্গারামপুর শহরের পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র। তিনি আবার তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের ভাই। এই শহরেরই মানুষ তাঁরা। তারপরেও তৃণমূল থেকে মুখ ফিরিয়েছেন ভোটাররা। কেন তৃণমূলের এই খারাপ ফল? এই বিষয় নিয়ে তৃণমূলের অন্দরে কাঁটা ছেড়া চলছে প্রতিনিয়ত।

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে ডাকাতি-ছিনতাই, চলল গুলি, এবারও টার্গেট সেই সেনকো গোল্ড, আতঙ্ক

    আন্দোলনে বিজেপি

    সন্ধ্যার পর থেকে গঙ্গারামপুর (Balurghat) পুরসভার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর ডুবে যাচ্ছে অন্ধকারে। শহরের ১৮ টি ওয়ার্ডের পানীয় জল ও পথবাতি বন্ধ রাখার প্রতিবাদে রবিবার বিজেপির পক্ষ থেকে গঙ্গারামপুরের জাতীয় সড়ক অবরোধ করা হয়। বিজেপির আন্দোলনের ফলে এলাকায় পানীয় জল পরিষেবা ঠিক হয়। গত চার দিন ধরে গোটা পুরসভায় এলাকায় পথবাতি পরিষেবা ঠিক হয়নি। এই বিষয়ে গঙ্গারামপুরবাসী বলেন, গত চারদিন ধরে গঙ্গারামপুরে  রাস্তার বেশিরভাগ জায়গায় কোনও আলো জ্বলছে না। কী কারণে এমনটা হচ্ছে আমরা বুঝতে পারছি না।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, গঙ্গারামপুরে তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ি। এই এলাকার মানুষ বিজেপিকে ভোট দিয়েছে। এটাই অপরাধ! সেই রাগে তৃণমূল এসব করেছে। এই ধরনের নোংরামি করা ঠিক নয়।  কর্মীরা প্রতিবাদ জানিয়ে আন্দোলন করেছে। এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি সুভাষ চাকি বলেন, বিজেপি সবসময় মিথ্যে কথা বলে, মিথ্যের ওপর দাঁড়িয়ে ওরা রাজনীতি করতে চায়। কোনও যান্ত্রিক ত্রুটির জন্য সমস্যা হতে পারে। অন্য কোনও কারণ নয়। আমরা বিষয়টি দেখছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vertical Vegetable Garden: ছাদে এবং বারান্দায় পিভিসি পাইপের মাধ্যমে কীভাবে ভার্টিক্যাল সবজি বাগান বানাবেন?

    Vertical Vegetable Garden: ছাদে এবং বারান্দায় পিভিসি পাইপের মাধ্যমে কীভাবে ভার্টিক্যাল সবজি বাগান বানাবেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেট্রো শহরে ছাদে বাগান করার শখ অনেকেরই থাকে। কিন্তু বাধ সাধে জায়গার অভাব। জায়গার অভাবের সমাধান সূত্র নিয়ে এসেছেন উত্তরপ্রদেশের মিথিলেশ সিং এবং বিহারের বাসিন্দা সুনিতা প্রসাদ। গার্ডেনিং ব্যাগ এবং পিভিসি পাইপে (Vertical Vegetable Garden) তাঁরা ছাদে ভার্টিক্যাল বাগানে দেদার চাষ করছেন টমেটো, লঙ্কা, ধনেপাতা, বেগুন, মটর, উচ্ছে জাতীয় সবজি।

    ছাদ বাগানে কী কী চাষ করা যায়?

    ছাদের অল্প পরিসরে পাঁচিলের ওপরে টব তৈরি করে বাগান আগেই বানিয়েছেন অনেকে। এবার মোটা পিভিসি পাইপের মধ্যে ছোট ছোট ফুটো করে তাতে (Vertical Vegetable Garden) সবজি চাষ করার অভিনব পন্থা বের করে নিয়ে এসেছেন মিথিলেশ প্রসাদ সিং। পিভিসি পাইপে মাটি ভরে তাতে নির্দিষ্ট দুরত্বে ফুটো করে সেখানে বীজ বা চারা রোপন করে সফলভাবে চাষ করছেন মিথিলেশ এবং সুনীতা। পিভিসি পাইপকে দেয়ালের সাহায্যে লম্বা করে দাঁড় করিয়ে বা স্ক্রুর সাহায্যে ঝুলিয়ে তাঁর মধ্যে বেগুন, ভিন্ডি, লঙ্কা, উচ্ছে, টমেটো সহজেই চাষ করা যায়। তবে কীভাবে পিভিসি পাইভেটকে চাষযোগ্য করা যায় এর উপায় জানাচ্ছেন মিথিলেশ। প্রথমে পাঁচ ফুট করে পিভিসি পাইপকে কেটে নিতে হবে। এরপর তার মধ্যে মাটি এবং গোবর সার মিশিয়ে পাইপে ভরে দিতে হবে। ১৮ ইঞ্চি অন্তর পাইপে ফুটো করে নিতে হবে। সেখানে বীজ কিংবা গাছের চারাগাছ লাগিয়ে দিতে হবে। গ্রীষ্মকালে দিনে দুবার এবং শীতকালে দুদিন অন্তর কিংবা দিনে একবার আবহাওয়া বুঝে জল দিতে হবে। মাত্র এটুকু কাজ করলেই সময় মত ফলন হবে গাছে।

    ছাদে পিভিসি পাইপের অভিনব বাগান (Vertical Vegetable Garden)

    পিভিসি পাইপ ছাড়াও চারাগাছ লাগানোর টব ও ব্যাগ পাওয়া যায়। ব্যাগ এবং টবেও ছাদের সবজি চাষ করে ভালো ফলন পাওয়া যায়। একইসঙ্গে টব এবং ব্যাগ ঠিকঠাক ভাবে রাখা সম্ভব হলে ছাদ বাগান থেকে ভাল পরিমাণে সবজি কিংবা ফল পাওয়া সম্ভব। তবে পিভিসি পাইপের মাধ্যমে জায়গা কম হলেও ভার্টিক্যাল গার্ডেন (Vertical Vegetable Garden) তৈরি করে অল্প জায়গায় অতিরিক্ত চাষ করা সহজেই সম্ভব। প্রায়শই মেট্রোপলিটন শহরে বসবাসকারীরা জায়গার অভাবে বাড়িতে বাগান করতে দ্বিধাবোধ করেন।

    আরও পড়ুন: তাইল্যান্ডের পিঙ্ক কাঁঠালের চাষ করে আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন মাজদিয়ার প্রশান্ত

    মিথিলেশ সিং এবং বিহারের সুনিতা প্রসাদ তাঁদের কমপ্যাক্ট বাগানে (Vertical Vegetable Garden) লংকা, ধনে, টমেটো, বেগুন, ওকড়া, মটর এবং করলা সহ বিভিন্ন ধরণের ফসল সফলভাবে চাষ করেছেন। দুজনেই সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি সব্জির ফলন পাচ্ছেন। মিথিলেশ বলেন, “পিভিসি পাইপ ব্যবহার করলে জায়গার পাশাপাশি টাকাও বাঁচে। “সাধারণভাবে, পিভিসি পাইপগুলি সস্তা, খুঁজে পাওয়া সহজ এবং অনেক জায়গা বাঁচাতে পারে। তদুপরি, এটির জন্য একটি জটিল সেটআপের প্রয়োজন নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: রায়গঞ্জে মহিলাকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি বিক্রি! পাচার চক্রের হদিশে চাঞ্চল্য

    Uttar Dinajpur: রায়গঞ্জে মহিলাকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি বিক্রি! পাচার চক্রের হদিশে চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জেলায় সক্রিয় কিডনি পাচার চক্র! এমনই অভিযোগে চাঞ্চল্য জেলা জুড়ে। এবারে এক মহিলাকে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে কিডনি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। সম্পূর্ণ টাকা না দিয়ে কিডনি বিক্রি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার রায়গঞ্জের বিন্দোল গ্রামপঞ্চায়েতের জালিপাড়া এলাকায়। এই চক্রের হদিশে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। 

    কীভাবে কিডনি পাচার (Uttar Dinajpur)?

    উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার হেমতাবাদ ব্লকের চৈনগর এলাকার বাসিন্দা মাইজালি বর্মন (৩৩) কিডনি পাচারের অভিযোগ করেন। তাঁর অভিযোগের তির জালিপাড়া এলাকার বাসিন্দা রবি জালির বিরুদ্ধে। মাইজালি বর্মনের অভিযোগ, নিজের দুই মেয়ের বিয়ে দেওয়ার পর প্রচুর টাকার ঋণে জর্জরিত ছিলেন। গত চার মাস আগে রবি জালির সাথে তাঁর আলাপ হয়, এরপর থেকেই রবি জালি তাঁকে কিডনি বিক্রি করার জন্য প্রোলোভন দেন। বিনিময়ে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে বলে রবি জালি জানান। এরপর কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে অপারেশন করে বাঁ দিকের কিডনি দেন মাইজালি। বিনিময়ে তাঁকে ৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হলেও বাকি ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে দেড় লক্ষ টাকা দিতে রাজি হলেও সেই টাকাও দেয়নি। সেই দেড় লক্ষ টাকা গত ৪ জুন চাইতে গেলে রবি জালি তাঁকে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। মারধরের পাশাপাশি প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে। এরপর নিজের বাড়ি থাকতে পারছেন না তিনি। বর্তমানে রায়গঞ্জ এলাকায় একটি ভাড়া বাড়িতে রয়েছেন তিনি। থানায় মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন মাইজালি।

    আর্থিক সংকটে কিডনি বিক্রি

    প্রসঙ্গত, দুই মেয়ের বিয়ে দেওয়ার পর আর্থিক সংকট দেখা দেয় মাইজালির বর্মনের (Uttar Dinajpur)। স্বামী কার্তিক বর্মন ভিন রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করেন। ঋণে জর্জরিত হওয়ায় কিডনি বিক্রি করতে রাজি হন তিনি। টাকার বিনিময়ে কিডনি বিক্রি করতে রাজি হলেও প্রতারণার ফাঁদে পড়বেন এটা ভাবতে পারেননি তিনি। তাই এখন সেই টাকা ফেরৎ পাওয়া এবং রবি জালির কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছেন।

    কিডনি পাচার চক্রের স্বর্গরাজ্য এই এলাকা

    উল্লেখ্য, একটা সময়ে রায়গঞ্জ (Uttar Dinajpur) ব্লকের বিন্দোল গ্রামপঞ্চায়েতের বিভিন্ন এলাকা কিডনি পাচার চক্রের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিলো। এই পাচার চক্রের মূল পান্ডা হিসেবে নাম উঠেছিল বিন্দোলের জালিপাড়া এলাকার বাসিন্দা রেজ্জাক ও কুদ্দুসের। যাদের ঘিরে শোরগোল পড়ে যায় রাজ্যজুড়ে। দীর্ঘদিন এই কিডনি পাচার চক্র বন্ধের দাবিতে আন্দোলন করে এসেছে ওই এলাকার বাসিন্দা সমাজকর্মী অশোক কুমার রায়। সেই আন্দোলনের জেরে নড়ে চড়ে বসে প্রশাসন। পরবর্তী সময়ে প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে বন্ধ হয় এই কিডনি পাচার চক্র। সমাজকর্মী অশোক কুমার রায় বলেন, “১৯৯৭-৯৮ সালে প্রথম এই কিডনি পাচার চক্র শুরু হয়। দীর্ঘ আন্দোলন ও প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে এই চক্র গত পাঁচ-ছয় বছর ধরে বন্ধ ছিল। আবারও এই চক্র সক্রিয় হলে প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে। দরকার পড়লে আমরা ফের আন্দোলনে নামবো।”

    প্রশাসনের বক্তব্য

    অপরদিকে, ওই এলাকায় কিডনি পাচার চক্রের পান্ডারা সক্রিয় হওয়ায় অবাক স্থানীয় (Uttar Dinajpur) পঞ্চায়েত প্রধান জিন্নাতুল খাতুন। যদিও তিনি এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। প্রশাসনকেও এই বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলব। ওই মহিলা যদি ঘর ছাড়া হয়, তবে তাঁকে বাড়িতে পৌঁছে দিতে আমি পদক্ষেপ নেব।”

    আরও পড়ুনঃ “তমলুকের জন্য ১০১ শতাংশ পরিশ্রম করেছি”, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেবাংশুর

    অভিযুক্তের ভাইয়ের বক্তব্য

    যদিও রবি জালির বিরুদ্ধে অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে বলে দাবি করেছেন রবি জালির ভাই ও স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল সদস্যা টুলটুলি জালির স্বামী ছবি জালি। তিনি বলেন, “ওই মহিলার দাদার কাছে টাকা পেতো তবে কিডনি বিক্রির সাথে এর কোনও যোগ নেই। সম্পূর্ণ অভিযোগ মিথ্যে। আমাদের বদনাম করার চেষ্টা করছেন ওঁই মহিলা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sugarcane Juice: তাপপ্রবাহের ঠেলায় নাস্তানাবুদ? এনার্জি ফিরে পেতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার!

    Sugarcane Juice: তাপপ্রবাহের ঠেলায় নাস্তানাবুদ? এনার্জি ফিরে পেতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রীষ্মের দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে মানুষ ঠান্ডা পানীয়ের ওপর অনেক সময়ই নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। বাইরের তীব্র গরমে নিজের শরীরকে কিছু সময়ের জন্য ঠান্ডা করতে নানান ফলের জুস থেকে শুরু করে ঠান্ডা পানীয় খেয়ে থাকেন অনেকেই। কিন্তু এই গরমে আরও এক পানীয় হল আখের রস (Sugarcane Juice), যা অনেকেরই প্রিয়। ভারতীয় ঐতিহ্য এবং আয়ুর্বেদিক দিক থেকে আখের রস একটি পুষ্টিকর ও উপকারী পানীয় নামেই পরিচিত। এতে ফাইবার ও বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর উপাদান থাকে, যা মানুষের শরীরকে ঠিক রাখতে নানান ভাবে সাহায্য করে। তবে যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত, তাদের এই আখের রস এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। কারণ এটি আচমকা মানব শরীরের শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে পারে।

    কোথায় মেলে? (Sugarcane Juice)

    ভারতের বিভিন্ন জায়গা যেমন মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, গোয়া, পন্ডিচেরি এবং কেরলে আখ চাষ হয়। এই আখের রস একটি স্বাস্থ্যকর পানীয়। যা গরম আবহাওয়া থেকে মানব শরীরকে সুস্থ সতেজ রাখে। তাছাড়াও ক্লান্তি, হিট স্ট্রোক প্রভৃতি থেকে শরীরকে দূরে থাকে। গরমে মানুষের শরীরকে হাইড্রেট রাখাটা খুবই দরকারি। তাই এই আখের রসই হয়ে উঠতে পারে এক গুরুত্বপূর্ণ পানীয়। আসুন, দেখে নিই, কী কী উপকারিতা আছে এই আখের রসের।

    প্রাকৃতিক এনার্জি ড্রিংক

    এটি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এক গ্লাস আখের রস (Sugarcane Juice) এই তীব্র গরমে আপনার ক্লান্ত শরীরকে নিমেষে শক্তি জোগাতে পারে। আখের রসে আছে গ্লুকোজ, এবং বিভিন্ন ইলেক্ট্রোলাইট যা শরীরকে তাৎক্ষণিক ঠান্ডা করতে সাহায্য করে।

    ক্যান্সার রোধে সাহায্যকারী (Sugarcane Juice)

    বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই আখের রসের মধ্যে আছে ক্যান্সার রোধের গুণাবলী। আখের রস শরীরে পাওয়া ফ্লেভোন ক্যান্সার কোষের উৎপাদন ও বিস্তার বন্ধ করতে সাহায্য করে। শরীরের পিএইচ-এর মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে।

    কিডনি ভালো রাখে

    আখের রস উপকারী মূত্রবর্ধক (Sugarcane Juice) হিসেবেও পরিচিত। কারণ এটি কিডনির কার্যক্ষমতাকে স্বাভাবিক রাখে, দেহের অতিরিক্ত লবণ অপসারণ করে এবং শরীরকে কিডনি জনিত নানান সমস্যা থেকে দূরে রাখে।

    ত্বক ভালো রাখতে উপকারী

    আখের রসের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, এবং অন্যান্য ইলেক্ট্রোলাইট পদার্থ যা আমাদের শরীরের রক্ত প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে ও স্বাভাবিক রাখে যা সুন্দর ত্বক পেতে সাহায্য করে। তাছাড়াও বার্ধক্যজনিত সমস্যা থেকে ত্বককে দূরে রাখে (Sugarcane Juice)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 42: “ঠাকুর প্রকৃতিস্থ হইলেন, দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া আবার সহাস্যে কথা কহিতেছেন”

    Ramakrishna 42: “ঠাকুর প্রকৃতিস্থ হইলেন, দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া আবার সহাস্যে কথা কহিতেছেন”

    ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ

    ঈশ্বরকে ভালবাসা জীবনের উদ্দেশ্য—The End of life

    ঠাকুর সমাধি মন্দিরে

    গান গাইতে গাইতে ঠাকুর সমাধিস্থ হইয়াছেন! হাত অঞ্জলিবদ্ধ! দেহ উন্নত ও স্থির! নেত্রদ্বয় স্পন্দনহীন! সেই বেঞ্চের উপর পশ্চিমাস্য হইয়া পা ঝুলাইয়া বসিয়া আছেন। সকলে উদগ্রীব হইয়া এই অদ্ভুত অবস্থা দেখিতেছেন। পণ্ডিত বিদ্যাসাগরও নিস্তব্ধ হইয়া একদৃষ্টে দেখিতেছেন।

    ঠাকুর (Ramakrishna) প্রকৃতিস্থ হইলেন। দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া আবার সহাস্যে কথা কহিতেছেন।–ভাব ভক্তি, এর মানে-তাঁকে ভালবাসা। যিনিই ব্রহ্ম তাঁকেই মা বলে ডাকছে।

    প্রসাদ বলে মাতৃভাবে আমি তত্ত্ব করি যাঁরে।

    সেটা চাতরে কি ভাঙব হাঁড়ি, বোঝ না রে মন ঠারে ঠারে।।

    রামপ্রসাদ (Ramakrishna) মনকে বলছে—ঠারে ঠারে বুঝতে। এই বুঝতে বলছে যে, বেদে যাঁকে ব্রহ্ম বলেছে—তাঁকেই আমি মা বলে ডাকছি। যিনিই নির্গুণ, তিনিই সগুণ, যিনি ব্রহ্ম, তিনি শক্তি। যখন নিস্ক্রিয় বলে বোধ হয়, তখন তাঁকে ব্রহ্ম বলি। যখন ভাবি সৃষ্টি, স্থিতি, প্রলয় করছেন, তখন তাঁকে আদ্যাশক্তি বলি, কালী বলি।

    ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। যেমন অগ্নি আর দাহিকাশক্তি, অগ্নি বললেই দাহিকাশক্তি বুঝা যায়; দাহিকাশক্তি বললেই অগ্নি বুঝা যায়; একটিকে মানলেই আর একটিকে মানা হয়ে যায়।

    তাঁকেই মা বলে ডাকা হচ্ছে। মা বড় ভালবাসার জিনিস কিনা। ঈশ্বরকে (Ramakrishna)  ভালবাসতে পারলেই তাঁকে পাওয়া যায়। ভাব, ভক্তি, ভালবাসা আর বিশ্বাস। আর একটা গান শোনঃ

    উপায়-আগে বিশ্বাস-তারপর ভক্তি

    ভাবিলে ভাবের উদয় হয়।

    (ও সে) যেমন ভাব, তেমনি লাভ, মূল সে প্রত্যয়।।

    কালীপদ-সুধাহ্রদে, চিত্ত যদি রয় (যদি চিত্ত ডুবে রয়)।

    তবে পূজা, হোম, যাগযজ্ঞ, কিছুই কিছু নয়।।

    আরও পড়ুনঃ “কাপড়ের খুঁটটি খুলে দেখে যে শুধু রাম নাম লেখা একটি পাতা রয়েছে”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

    আরও পড়ুনঃ“বেঙাচির ল্যাজ খসলে জলেও থাকতে পারে, আবার ডাঙাতেও থাকতে পারে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bajaj Chetak: বাজারে সস্তার ইলেক্ট্রিক স্কুটার নিয়ে এল বাজাজ! কী বৈশিষ্ট্য, দাম কত জানেন?

    Bajaj Chetak: বাজারে সস্তার ইলেক্ট্রিক স্কুটার নিয়ে এল বাজাজ! কী বৈশিষ্ট্য, দাম কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘বুলন্দ্ ভারত কী বুলন্দ্ তসবীর…’’! বাজাজ চেতক (Bajaj Chetak) একটা নস্টালজিয়া। একসময় রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াত বাজাজ স্কুটার। সেই নস্টালজিয়াই ফিরল আবার। একটা সময় মধ্যবিত্তের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিল এই স্কুটার। তবে পেট্রল স্কুটির উৎপাদন ও বিক্রি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়েছিল এটি। কিন্তু বর্তমানে এবার ইলেকট্রিক অবতার (Electric Scooter) বাজারে স্কুটার ছেড়েছে কোম্পানি। সম্প্রতি সেই স্কুটারের তিনটে ভ্যারিয়েন্ট লঞ্চ হয়ে গেল।

    বিশেষ বৈশিষ্ট ও দাম (Bajaj Chetak) 

    বিক্রি বাড়ানোর জন্য চেতকের একটি নতুন বেস ভেরিয়েন্ট সাশ্রয়ী মূল্যের চেতক ২৯০১ লঞ্চ করা হয়েছে। যেটি একবার চার্জ দিলে দৌড়বে ১২৩ কিলোমিটার। তবে এই মাইলেজ পেতে আর একগাদা টাকা খরচ করতে হবে না। কারণ ১ লাখ টাকারও কম দামে দুরন্ত ইলেকট্রিক স্কুটি (Electric Scooter) লঞ্চ করেছে বাজাজ অটো। বর্তমানে এর দাম ৯৫,৯৯৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আপাতত লাল, সাদা, কালো, হলুদ এবং আকাশী নীল এই ৫টি রঙের অপশনে পাওয়া যাচ্ছে। ভারত জুড়ে ৫০০ টিরও বেশি শোরুমে পাওয়া যাবে এই ইলেকট্রিক স্কুটি। নতুন এই মডেলে মডার্ন রেট্রো ডিজাইনের সঙ্গে আধুনিক ফিচার্স যোগ করা হয়েছে। সর্বোচ্চ ৬৩ কিমি প্রতি ঘণ্টা গতিতে দৌড়তে পারে এই স্কুটার। ফুল চার্জ হতে সময় নেয় ৬ ঘণ্টা।  

    আরও পড়ুন: নেই কোনও নিরক্ষর সাংসদ! ১৮তম লোকসভায় ৮০ শতাংশ সাংসদ স্নাতক পাশ

    মেটাল বডি ইলেকট্রিক স্কুটার (Bajaj Chetak) 

    কমদামে লঞ্চ হওয়া সত্ত্বেও এই বৈদ্যুতিক স্কুটারটিতে ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার ও ব্লুটুথ সংযোগের মত বৈশিষ্ট রয়েছে। জানা গিয়েছে, নতুন এই ইলেকট্রিক স্কুটারটি (Bajaj Chetak) কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং অনুমোদিত ডিলারশিপ থেকে বুক করা যাবে। এই মেটাল বডি ইলেকট্রিক স্কুটারটির ডিজাইন, স্পেসিফিকেশন এবং দাম পেট্রোল স্কুটারগুলির চেয়ে ভালো। একইসঙ্গে আরোহীর আরাম এবং সুবিধার জন্য ডিজাইন করা বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে টিপ্যাক প্যাকেজও রয়েছে। এছাড়াও রিভার্স, স্পোর্ট এবং ইকোনমি মোড, কল এবং মিউজিক কন্ট্রোল, ফলো মি হোম লাইট এবং উন্নত ব্লুটুথ অ্যাপ কানেক্টিভিটির মত উন্নত ফিচার রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: এগরার পর কোলাঘাট! বিস্ফোরণে উড়ল আস্ত ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কয়েকটি বাড়ি

    Bomb Blast: এগরার পর কোলাঘাট! বিস্ফোরণে উড়ল আস্ত ঘর, ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কয়েকটি বাড়ি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগরার খাদিকুল, উত্তর ২৪ পরগনার দত্তপুকুরের পর এবার পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট। বেআইনি বাজি কারখানায়  বিস্ফোরণে (Bomb Blast) উড়ে গেল আস্ত বাড়ি। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে আশপাশের আরও বেশ কয়েকটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থানার পয়াগ গ্রামে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bomb Blast)

    সোমবার সকাল থেকে পয়াগ গ্রামে পুলিশ পিকেট রয়েছে। যাচ্ছে ফরেন্সিক টিমও। এদিন সকাল থেকে থমথমে রয়েছে এলাকা। জানা গিয়েছে, আনন্দ মাইতি নামে এক ব্যক্তির একটি বাড়ি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত (Bomb Blast) হয়ে গিয়েছে। বাড়ির লোকজন ছুটে পালিয়েছেন। এই ঘটনার জেরে স্থানীয় আরও বেশ কয়েকটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কোলাঘাট থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। দমকলের দু’টি ইঞ্জিন গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। ভোরের দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এখনও পর্যন্ত কতজন জখম হয়েছেন, সেই সংখ্যা পরিষ্কার নয়। বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে কয়েক কিলোমিটার পর্যন্ত সেই শব্দ শোনা যায় বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। গ্রামবাসীরা বলেন, দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাড়িটিতে অবৈধ বাজি কারখানা ছিল। বহুবার পুলিশকে বলার পরও কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। তারপরই এই বিস্ফোরণের জেরে গোটা বাড়িটিতে আগুন ধরে যায়। অবিলম্বে যারা এই কারবারের সঙ্গে জড়িত রয়েছে তাদের গ্রেফতার করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ঘামে প্যাচপ্যাচ! জ্যৈষ্ঠের গরমে জেরবার জনজীবন, স্বস্তির বৃষ্টি কবে?

    খাদিকুল থেকে কোলাঘাট, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    ২০২৩ সালের ১৬ মে পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার খাদিকুল গ্রামের বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটেছিল। মৃত্যু হয়েছিল অন্তত ৯ জনের। সেই ঘটনার এক বছরের মাথায় আবার পূর্ব মেদিনীপুরের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটল। খাদিকুলের বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় নড়েচড়ে বসেছিল প্রশাসন। কিন্তু, কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল, সেই ঘটনার এক বছর কাটতে না কাটতেই আবারও বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট। বার বার এই ধরনের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে এলাকাবাসী প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Debangshu Bhattacharya: “তমলুকের জন্য ১০১ শতাংশ পরিশ্রম করেছি”, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেবাংশুর

    Debangshu Bhattacharya: “তমলুকের জন্য ১০১ শতাংশ পরিশ্রম করেছি”, মমতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেবাংশুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস ২৯টি আসনে জয়লাভ করেছে। এই জয় ২০১৯ সালের তুলনায় অনেক বেশি। এই জয়ের পর গত শনিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের কালীঘাটের বাড়িতে নবনির্বাচিত সাংসদদের নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে তমলুক লোকসভা নিয়ে আলোচনা হয়। মুখ্যমন্ত্রী দেবাংশু ভট্টাচার্যকে (Debangshu Bhattacharya) আরও সক্রিয় হওয়ার কথা বলেছেন। তৃণমূল কর্মীদের একাংশের দাবি ছিল, দুপুর ১২ টার আগে দেবাংশুকে পাওয়া যায়নি এলাকায়। এরপর রবিবার পাল্টা দেবাংশু ফেসবুকে বিস্ফোরক পোস্ট করেন। ফলে দলের মধ্যে কোন্দলের চিত্র ফের একবার প্রকাশ্যে।

    মমতা কী বলেছিলেন (Debangshu Bhattacharya)?

    তমলুকে দলের হারের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মমতা, দেবাংশুর (Debangshu Bhattacharya) উদ্দেশ্যে বলেন, “তোমার বয়সে আমি যখন যাদবপুরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। সকাল ৭ থেকে প্রচারে থাকতাম, বাড়ি বাড়ি যেতাম। তুমি বেলা ১২টায় বেরিয়েছ। আরও সক্রিয়তা দরকার ছিল।”

    কী লিখলেন দেবাংশু?

    বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে ভোটে হেরে তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু (Debangshu Bhattacharya) ফেসবুকে লেখেন, “তমলুকের জন্য ১০১ শতাংশ পরিশ্রম করেছি। সকাল ৮ থেকে দুপুর ১ পর্যন্ত প্রচার করতাম, তারপর দুপুর ৩টেয় বেরিয়ে যেতাম। রাত পর্যন্ত মিটিং, মিছিল, প্রচার করেছি। বিরোধী প্রার্থী আধবেলা প্রচার না করেও জিতে গিয়েছেন। আমি পাগলের মতো বুথে বুথে ঘুরেও জিততে পারিনি। নির্বাচনী ক্ষেত্রে নেমে সাংগঠনিক পরিস্থিতি দেখে চমকে গিয়েছিলাম। মনে হয়েছিল হঠাৎ অগ্নিকুণ্ডে এসে পড়েছি।”

    আরও পড়ুনঃ ভোট পরবর্তী হিংসা জেলায় জেলায় অব্যাহত, মুর্শিদাবাদে খুন এক দুধ ব্যবসায়ী

    আর কী বললেন?

    এই প্রসঙ্গে দেবাংশু (Debangshu Bhattacharya) আরও লেখেন, “অনেক মানুষ চেনা, অনেক রকমারি অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করে শেষ আড়াই মাস ভিমড়ি খেয়েছি প্রচুর, প্রকাশ্যে সবটা লিখতে কিংবা বলতে চাই না। মার্চে ওজন ছিল ৮৩ কিলো। যা আজ কমে ৭৭ কিলো, সৌজন্যে শেষ আড়াই মাস। এই ৬ কিলো ওজনের বিনিময়ে ৬ লক্ষ ৮৭ হাজার মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি, আশীর্বাদ পেয়েছি। সেটাই আমার কাছে এই নির্বাচনের নির্যাস। আগামী দিনে এই রাজনৈতিক নদী পথ আমায় কোন মোহনায় নিয়ে গিয়ে ফেলবে জানি না। শুধু এটুকু জানি, আমার নৌকো খোয়া গিয়েছে, কেবল নিজেকে ভাসিয়ে, বাঁচিয়ে রেখেছি এই অগাধ জলরাশির পৃষ্ঠদেশে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যেও বাড়ছে ঝুঁকি! কীভাবে বুঝবেন সন্তান ডায়াবেটিসে আক্রান্ত? 

    Diabetes: স্কুল পড়ুয়াদের মধ্যেও বাড়ছে ঝুঁকি! কীভাবে বুঝবেন সন্তান ডায়াবেটিসে আক্রান্ত? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    শিশুদের বাড়ছে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি। তরুণ প্রজন্মের পাশপাশি একেবারে সদ্য স্কুলের গন্ডিতে পা রেখেই ডায়াবেটিস (Diabetes) আক্রান্ত হচ্ছে, এমন সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে‌। ছোটদের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ছে‌। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রক। মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সচেতনতাই পারবে এই বিপদ রুখতে। পরিবারের কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে, বিশেষত বাবা বা মায়ের ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। সন্তানের ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ বেশি হয়। তাই স্বাস্থ্য সচেতনতা জরুরি। মন্ত্রকের তরফে লাগাতার ডায়াবেটিস স্ক্রিনিংয়ের বিষয়েও নজর দেওয়া হয়েছে। বিশেষত স্কুল কর্তৃপক্ষের এ বিষয়ে বাড়তি উদ্যোগ জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, স্কুলে শিশুদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করানো দরকার। কারণ, ভারতীয় শিশুদের মধ্যে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে।

    কীভাবে বুঝবেন সন্তান ডায়াবেটিস আক্রান্ত? (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, বহু শিশু টাইপ ১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়। এই রোগে দেহে ইনসুলিন হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর জেরে কৃত্রিম ইনসুলিন হরমোন দিতে হয়। কিন্তু, সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, শিশুদের মধ্যে বাড়ছে টাইপ ২ ডায়বেটিস। মূলত কিশোর বয়সে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কিছু উপসর্গ জানান দেয়, সন্তান‌ ডায়াবেটিস আক্রান্ত কিনা।

    কোন কোন উপসর্গ দেখে বুঝবেন?

    বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, হঠাৎ করেই খিদে বেড়ে গেলে সতর্ক হওয়া জরুরি। অতিরিক্ত পরিমাণ খাওয়ার ইচ্ছে, ঠিকমতো খাবার খাওয়ার পরেও পেট ভরছে না মনে হওয়া, ওজন মারাত্মক বেড়ে যাওয়া ডায়াবেটিসের লক্ষণ। পাশাপাশি, চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, স্থূলতা ডায়াবেটিসের অন্যতম উপসর্গ। তাঁদের পরামর্শ, সন্তানের ওজন মারাত্মক বাড়লে, স্থূলতার সমস্যা দেখা দিলে সতর্ক হতে হবে। কারণ, ডায়াবেটিসের (Diabetes) ঝুঁকি স্থূলতা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। পাশপাশি অতিরিক্ত ক্লান্তি বোধ অত্যন্ত বিপজ্জনক। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, সন্তান যদি খুব সামান্য কাজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তাহলে সতর্কতা জরুরি। ডায়াবেটিসের আরেকটি উপসর্গ এই ক্লান্ত হয়ে পড়া। কিংবা দুর্বল হয়ে পড়া। ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দিলে, দেহে রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমবে। তাই নানান রোগে বিশেষত সংক্রামক রোগে সন্তান বারবার আক্রান্ত হলে ডায়াবেটিস পরীক্ষা জরুরি।

    মূত্রত্যাগের পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে? (Diabetes)

    এছাড়াও, মূত্রত্যাগের পরিমাণ বেড়ে গেলে সতর্কতা জরুরি। কারণ এটা ডায়াবেটিসের অন্যতম উপসর্গ। আবার খুব কম বয়সে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে রোগী অনেক সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। একে ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিস বলা হয়। এর জেরে পেটে ব্যথা, এক ধরনের খিঁচুনি, এমনকি দেহে জলের পরিমাণ কমে যাওয়ার মতো নানান জটিল সমস্যা তৈরি হয়। এমন ঘটনা বারবার ঘটলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। না হলে প্রাণঘাতী বিপদ ঘটতে পারে। এমনই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ মহল‌। 
    বয়ঃসন্ধিকালে থাকা ছেলেমেয়েরা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে তাদের ত্বকেও নানান সমস্যা দেখা দেয়। ঘাড়ের কাছে কালো দাগ‌ দেখা দেয়। এমন উপসর্গ দেখ দিলেও চিকিৎসকের পরামর্শ মতো রক্ত পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় জরুরি বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    কীভাবে রুখবেন সন্তানের ডায়াবেটিসের ঝুঁকি?

    পরিবারের কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে বাড়তি সতর্কতা জরুরি। তবে এখন যে হারে ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ বাড়ছে, তাতে সব অভিভাবকদের সচেতন থাকা দরকার। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, শিশুদের জীবন যাপন স্বাস্থ্যকর হলেই এই ধরনের রোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। তাই শিশুদের নিয়মিত যোগাভ্যাসের মতো শারীরিক কসরতে অভ্যস্ত করতে হবে। যাতে তাদের মস্তিষ্ক ও শরীরের সমস্ত অংশ সচল থাকে। এর জেরে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হবে। পাশপাশি মেদ কমবে। স্থূলতার ঝুঁকি কমবে। নিয়মিত খেলাধুলায় অভ্যস্ত করা জরুরি। যাতে শারীরিক কসরত ঠিকমতো হয়। পাশপাশি খাদ্যাভ্যাস স্বাস্থ্যকর হওয়া জরুরি। অতিরিক্ত ভাজা খাবার একেবারেই নয়। বার্গার, হটডগ, পিৎজার মতো প্রিজারভেটিভ খাবারে শিশুদের অভ্যস্ত করতে চলবে না। বরং শাক, সব্জির সঙ্গে প্রাণীজ প্রোটিনের ভারসাম্য বজায় রেখে ডায়েট তৈরি করতে হবে। যাতে শিশুর চাহিদা মতো ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট সবকিছুই শরীরে পৌঁছয়। ব্যালান্স খাবার খেলে বেশির ভাগ রোগ মোকাবিলা সহজ হবে‌।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chat GPT Founder: পদত্যাগের পথে চ্যাট জিপিটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান বিজ্ঞানী ইলিয়া সুৎস্কেভার! কেন?

    Chat GPT Founder: পদত্যাগের পথে চ্যাট জিপিটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান বিজ্ঞানী ইলিয়া সুৎস্কেভার! কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওপেন এআই (Chat GPT Founder) সংস্থার প্রধান বৈজ্ঞানিক এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়া সুৎস্কেভার ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সংস্থার সঙ্গে দীর্ঘদিন দড়ি টানাটানি চলছিল তাঁর। মনে করা হচ্ছিল চ্যাটজিপিটির সহ-প্রতিষ্ঠাতার সঙ্গে সংস্থার যোগাযোগ আর দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

    প্রধান বৈজ্ঞানিক ইলিয়া সুৎস্কেভার ওপেন এআই ছাড়তে চলেছেন (Chat GPT Founder)

    ওপেন এআই সংস্থার প্রধান অস্ত্র চ্যাট-জিপিটি। এই চ্যাটবট আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের দুনিয়ায় একটা অভাবনীয় পদক্ষেপ। ঘন্টার কাজ মিনিটে করতে সক্ষম চ্যাট জিপিটি। ওপেন এআই সংস্থার বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের মধ্যে সংস্থাকে লাভ-মুখী করা হবে নাকি নন প্রফিট অর্গানাইজেশন হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে তা নিয়ে দোলাচল চলছিল দীর্ঘ দিন ধরে। এর মধ্যেই গত বছর (Chat GPT Founder) সংস্থার নন প্রফিট বোর্ড অফ ডিরেক্টর সিইও স্যাম অল্টম্যানকে সংস্থার সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ না রাখার অভিযোগে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপরে মাইক্রোসফটে পুরনো চাকরি ফিরে পান স্যাম। এই ঘটনার কয়েক মাস পরেই সংস্থার প্রধান বৈজ্ঞানিক সুৎস্কেভার কোম্পানি ছাড়া সিদ্ধান্ত নিলেন। এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর তিনি সমাজ মাধ্যমে লেখেন, “কোম্পানি বর্তমানে যাদের হাতে রয়েছে তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দুনিয়াকে সুরক্ষিত এবং লাভজনক করে তোলার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।”

    আরও পড়ুন: চ্যাট জিপিটি ও জেমিনি এআই-কে টক্কর দিতে ওয়েব দুনিয়ায় হনুমানের আত্মপ্রকাশ

    মনে করা হচ্ছে ওপেন এআই (Chat GPT Founder) সংস্থার টেকনোলজি এবং সংস্থার স্ট্রাটেজি নির্মাণের ক্ষেত্রে ইলিয়া সুৎস্কেভারের সঙ্গে সংস্থার অন্য বোর্ড অফ ডিরেক্টদের মতানৈক্য তৈরি হচ্ছিল। বিশেষ করে স্যাম অল্টম্যানের সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্রুত বিকাশ নিয়ে আগেই মতানৈক্য ছিল। এখনও বৈজ্ঞানিকদের একটা অংশ মনে করেন যদি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে নিয়ন্ত্রিত না রাখা যায় তাহলে আগামী দিনে মানব সভ্যতার জন্য এটি ক্ষতিকারক হতে পারে। একইসঙ্গে ভুল তথ্য পরিবেশন এর বিষয়টিও খেয়াল রাখা উচিত।

    ইলিয়া সুৎস্কেভারের সঙ্গে স্যাম অল্টম্যানের মতবিরোধ

    প্রসঙ্গত কয়েকমাস যাবৎ সুৎস্কেভার মূলত জমসমক্ষ থেকে অদৃশ্য হয়ে যান। ফলে (Chat GPT Founder) কোম্পানিতে তাঁর অব্যাহত ভূমিকা সম্পর্কে জল্পনা তৈরি হয়। এরপর মে মাসে সমাজ মাধ্যমে একটি বার্তা পুনঃপোস্ট করার পর প্রথমবার তিনি সোশ্যাল নেটওয়ার্কে কিছু শেয়ার করেছিলেন। মার্চ মাসে একটি প্রেস কনফারেন্সে সুৎস্কেভার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, অল্টম্যান বলেছিলেন যে তিনি তাঁকে ভালোবাসেন এবং তিনি বিশ্বাস করেন যে সুৎস্কেভার ওপেনএআইকে ভালোবাসেন। অল্টম্যান আরও বলেন,”আমি আশা করি আমরা আমাদের বাকি ক্যারিয়ারের কোন না কোন সময় একসাথে কাজ করব।” মঙ্গলবার এক্স-এর একটি পোস্টে, অল্টম্যান লিখেছেন, “ইলিয়া সহজেই আমাদের প্রজন্মের সর্বশ্রেষ্ঠ মনের একজন, আমাদের ক্ষেত্রের পথপ্রদর্শক এবং প্রিয় বন্ধু।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share