Tag: Bengali news

Bengali news

  • Lok Sabha Election 2024: প্রথম চার দফায় দেশে ভোটের হার কত? জানাল কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: প্রথম চার দফায় দেশে ভোটের হার কত? জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Election 2024) চতুর্থ দফা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। আগামী ২০ ও ২৫ মে হবে পঞ্চম ও ষষ্ঠ দফার ভোট। সপ্তম দফার ভোট হবে ১লা জুন। কিন্তু তার আগে প্রথম চার দফার ভোটের শেষে দেশে কত শতাংশ ভোট পড়েছে তা জানাল ভারতের নির্বাচন কমিশন। কমিশন জানিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার দফায় (First 4 phases) ৬৬.৯৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। অর্থাৎ লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার ধাপে চারশো পঞ্চাশ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ভোট দিয়েছেন।  

    কোন দফায় কত ভোট? (Lok Sabha Election 2024) 

    নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৪৫ কোটি ১০ লাখের বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার ধাপে (First 4 phases) ভোটারের উপস্থিতি ৬৬.৯৫ শতাংশ, যা ২০১৯ সালের ৬৭.৪ শতাংশের তুলনায় সামান্য পিছিয়ে। জানা গিয়েছে প্রথম ধাপে ভোটদানের ব্যবধান ২০১৯ সালের তুলনায় ৩.৭৫ শতাংশ পিছিয়ে ছিল, দ্বিতীয় ধাপে তা ২.৯৩ শতাংশ হয় এবং তৃতীয় ধাপে তা কমে ১.৩২-শতাংশে নেমে এসেছে। ২০১৯ সালের তুলনায় এবছর প্রথম তিন দফায় ভোটদানের হার কমেছে। চতুর্থ দফার ভোটের (Lok Sabha Election 2024) চূড়ান্ত পরিসংখ্যান এখনও প্রকাশ করতে পারেনি কমিশন। তবে চতুর্থ পর্বে ভোটদান গতবারের চেয়ে বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।  

    আরও পড়ুন: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্য 

    নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেছেন যে, ” যত বেশি ভোটারের উপস্থিতি বাড়বে “ভারতীয় গণতন্ত্রের শক্তি” সম্পর্কে বিশ্ব এক অন্য বার্তা পাবে।” পাশাপাশি আইপিএল ম্যাচ, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, টেলিকম এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইত্যাদিতে ভোটার সচেতনতা প্রচারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,”কমিশন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে অংশীদারিত্ব এবং সহযোগিতা ভোটার সচেতনতা কর্মসূচির অপরিহার্য স্তম্ভ।  এটা সত্যিই আনন্দের যে কমিশনের অনুরোধে, বিভিন্ন প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠানগুলি ভোটারদের ভোটদানে (Lok Sabha Election 2024) উৎসাহিত করতে সক্ষম হয়েছে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Vikramshila University: বিদ্যাচর্চার উৎকর্ষ কেন্দ্র ছিল প্রাচীন ভারতের বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়

    Vikramshila University: বিদ্যাচর্চার উৎকর্ষ কেন্দ্র ছিল প্রাচীন ভারতের বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাল যুগের ভারতীয় উপমহাদেশে বৌদ্ধ শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র ছিল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University)। ঐতিহাসিকদের মতে, রাজা ধর্মপাল যিনি ৭৮৩ থেকে ৮২০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শাসন করেছিলেন, তাঁর আমলেই অষ্টম শতাব্দীর শেষে তৈরি হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অধ্যাপক ছিলেন প্রখ্যাত বৌদ্ধ পণ্ডিত অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। বর্তমানে বিহারের ভাগলপুর শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের এই প্রতিবেদনে আমরা বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরবময় ইতিহাসকে তুলে ধরার চেষ্টা করব। তৎকালীন ভারতবর্ষের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে প্রভাব তাও খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হবে এই প্রতিবেদনে। বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় শুধুমাত্র প্রাচীন ভারতের ইতিহাসের একটি অধ্যায় নয় বরং জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার যে অনুশীলন তার একটি জীবন্ত উদাহরণ।

    বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম কেন্দ্র

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) শুধুমাত্র একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠেনি বরং তা বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন বিষয়ের অধ্যয়ন, বৌদ্ধ সংস্কৃতি ও বৌদ্ধ দর্শনের প্রচার কেন্দ্র হিসেবেও গড়ে উঠেছিল। প্রাচীন ভারতে অন্যতম শক্তিশালী জনপদ ছিল মগধ। সেই মগধ ছিল বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। অনেক বিখ্যাত পণ্ডিতই বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। গঙ্গা নদীর ধারে অবস্থান হওয়ার জেরে, এই বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক এবং গবেষকদের নির্মল ও শান্ত পরিবেশ দিয়েছিল। যা গবেষণার কাজে অনুকূল। গঙ্গার তীরবর্তী হওয়ায় বাণিজ্য সমেত অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থাও গড়ে তুলতে সাহায্য  করেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। গঙ্গা অববাহিকার এক অসামান্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ গড়ে উঠেছিল এবং সেখানে বাইরে থেকে ছাত্র ও পণ্ডিত এসে থাকতেন। নালন্দা এবং ওদন্তপুরীর মতোই বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল প্রাচীন ভারতের অন্যতম বিখ্যাত মহাবিহার। সে সময়কার রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় জ্ঞান শিক্ষার অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়। বৌদ্ধ শিক্ষার ঐতিহ্যকে বহন করত এই প্রতিষ্ঠান। এখানে বৌদ্ধ দর্শন, তন্ত্র, যুক্তিবিদ্যা, ব্যাকরণ এবং অন্যান্য বেশ কিছু বিষয় পড়ানো হতো বলে জানা যায়। পৃথিবীব্যাপী বিখ্যাত অধ্যাপকদেরও আকৃষ্ট করেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়।

    কোন কোন বিষয়ে চলত পাঠদান

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) নানা বৈচিত্রধর্মী এবং বিভিন্ন কঠিন বিষয় পড়ানো হতো। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের চর্চার পীঠস্থান হয়ে উঠেছিল এই বিশ্ববিদ্যালয়। ছাত্রদেরকে এখানে সুশৃংখল জীবন যাপন করতে হতো। এমনই তথ্য জানা যায় বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের গবেষণায়। এখানে যে সমস্ত বিষয়গুলি পড়ানো হতো তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য-

    বৌদ্ধ দর্শন: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) বৌদ্ধ দর্শন পড়ানো হতো। এখানকার বৌদ্ধ দর্শনের ওপর নামকরা পণ্ডিতরা, ছাত্রদের ক্লাস নিতেন। দর্শনের বিভিন্ন স্কুল যেমন মধ্যমাকা, যোগাকারা প্রভৃতি বিষয় পড়ানো হতো  বলে জানা যায়। এর পাশাপাশি বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররা বিভিন্ন বিতর্কেও অংশগ্রহণ করতেন। তাঁদের ভেতরের জ্ঞান এবং উৎকর্ষতা বৃদ্ধি পেত এর মাধ্যমে।

    তন্ত্র: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) অন্যতম পাঠ্য বিষয় হিসেবে পড়ানো হতো তন্ত্র। বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন গুপ্ত এবং আধ্যাত্মিক দিকগুলির উপরে জোর দেওয়া হতো।

    যুক্তিবিদ্যা: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vikramshila University) অন্যতম বিষয় হিসেবে পড়ানো হতো যুক্তিবিদ্যা। এই বিষয়টি পড়ুয়াদের মধ্যে চিন্তা ভাবনা করার দক্ষতাকে অনেকটাই বাড়াত।

    ব্যাকরণ: জানা যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম বিষয় হিসেবে ব্যাকরণও পড়ানো হতো। ছাত্রদের সংস্কৃত এবং পালি ভাষার ব্যাকরণের জটিল অধ্যায়গুলি এখানে শেখানো হতো বলে জানা যায়। প্রসঙ্গত, বৌদ্ধ ধর্মের বিভিন্ন দর্শন ও সাহিত্যের ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যাকরণ পাঠ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল

    বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন অধ্যাপকগণ

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাচীন ভারতে একাধিক বিশিষ্ট পণ্ডিতদের গবেষণা ও পাঠদানের কেন্দ্র ছিল। এ সমস্ত শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উৎকর্ষতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। আজকে আমাদের এই প্রতিবেদনে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত বেশ কয়েকজন উল্লেখযোগ্য পণ্ডিতকে নিয়ে আলোচনা করব।

    অতীশ দীপঙ্কর: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Vikramshila University) সঙ্গে যুক্ত খ্যাতনামা পণ্ডিত ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। জানা যায়, তিনি ছিলেন বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষক এবং বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্রও বটেন। অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান নিজের জ্ঞান এবং চিন্তাভাবনা পরবর্তীকালে তিব্বতে ছড়িয়ে দেন এবং সেখানে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেন।

    বসুবন্ধু: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অধ্যাপক হিসেবে নাম উঠে আসে বসুবন্ধুর। তিনি ছিলেন একজন বৌদ্ধ দার্শনিক। বৌদ্ধ চিন্তার বিকাশে উল্লেখযোগ্য অবদান তিনি রেখেছিলেন বলে জানা যায়। তাঁর নানা রকমের গবেষণা, বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের পড়ানো হতো।

    বিদ্যা কোকিলা: বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম খ্যাতনামা দার্শনিক ছিলেন বিদ্যা কোকিলা। ঐতিহাসিকদের মতে, তিনি যুক্তিবিদ্যা এবং দর্শন এই দুই বিষয়ে পারদর্শী ছিলেন। তাঁর চিন্তা-ভাবনা এবং পাঠদান তৎকালীন বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ওপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল। বৌদ্ধ যুক্তিবিদ্যায় তিনি ছিলেন অত্যন্ত পারদর্শী।

    জ্ঞানশ্রীমিত্র: জ্ঞানশ্রীমিত্র নামে অপর একজন উল্লেখযোগ্য শিক্ষকের কথা জানা যায়। ইনিও বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠদান করতেন। তাঁর পাঠদানের পদ্ধতিতে ছাত্ররা মুগ্ধ হতেন বলে জানা যায়। তিনিও ছিলেন একজন বৌদ্ধ দার্শনিক।

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের (Vikramshila University) কিছু বিখ্যাত ছাত্র

    শুধুমাত্র শিক্ষকদের অবদানের জন্যই বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গরিমা দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল, এমনটা নয়। এখানকার পড়ুয়ারাও ছিলেন অসামান্য কৃতি এমনটাই জানা যায়, বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের গবেষণায়। বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখ যোগ্য ছাত্ররা হলেন-

    অতীশা: আগেই বলা হয়েছে অতীশা বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রাক্তন ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। তিনি তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হয়ে ওঠেন পরবর্তীকালে। বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ছাত্র তিব্বতে বৌদ্ধ ধর্মের প্রচার করেন।

    নালন্দার ধর্মপাল: নালন্দার ধর্মপাল ছিলেন একজন বিশিষ্ট পণ্ডিত এবং বৌদ্ধ ধর্মের প্রচারকও বটেন। জানা যায়, তিনিও বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করতেন। পরবর্তীকালে বৌদ্ধ ধর্মের ঐতিহ্যকে বিভিন্ন জায়গায় তুলে ধরেন এই ছাত্র। 

    মৈত্রিপা: জানা যায় মৈত্রীপা নামের এই ছাত্র তন্ত্র নিয়ে পড়াশোনা করতেন এবং তান্ত্রিক বিদ্যায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। তিনিও ছিলেন একজন বৌদ্ধ পণ্ডিত।

    এই সমস্ত অসামান্য পণ্ডিত এবং ছাত্রদের উপস্থিতিতে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় উৎকর্ষতার এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যায়, এর ফলে তৎকালীন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বৌদ্ধ শিক্ষা দর্শনের একটি সমৃদ্ধশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয় এই বিশ্ববিদ্যালয়।

    শুধুমাত্র জ্ঞান সাধনার অন্যতম পীঠস্থান ছিলনা, বরং স্থাপত্যের জন্য়ও তা বিখ্যাত ছিল

    বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয় (Vikramshila University) শুধুমাত্র জ্ঞান সাধনার অন্যতম পীঠস্থান ছিলনা, বরং স্থাপত্যের জন্য়ও তা বিখ্যাত ছিল। এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছিল বিভিন্ন লাইব্রেরী, যা অধ্যয়নের জন্য একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করেছিল। বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম বই জাতকের কাহিনী, বিভিন্ন দেবতাদের জীবনের দৃশ্যগুলিও বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়ালে চিত্রিত করা হয়েছিল। যা এক নিপুণ শিল্পকর্মকে প্রতিফলিত করে। জানা যায়, বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বৌদ্ধধর্ম ছাড়াও অন্যান্য ধর্মেরও গ্রন্থ সংরক্ষণ করা হতো। সেখানকার বিভিন্ন বইগুলিকে যত্ন সহকারে প্রতিলিপি করা হতো। অনেক বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থকে সংস্কৃত থেকে অন্যান্য ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছিল বলে জানা যায়।

    আরও পড়ুন: অক্সফোর্ড প্রতিষ্ঠার পাঁচশো বছরেরও আগে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল বিশ্বজুড়ে

    পতনের কারণ

    বিক্রমশিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের পতনের জন্য অনেক কারণকে সামনে আনা হয়। যার মধ্যে অন্যতম কারণ হিসেবে বলা হয়, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বারবার মুসলিম বাহিনীর আক্রমণ চলতে থাকে। যার ফলে পড়াশোনা ব্যাহত হয় এবং এর কাঠামো ধ্বংস হয়। অনেক ঐতিহাসিকের মতে, পাল রাজবংশের পতনের পরে বিক্রমশিলার বিশ্ববিদ্যালয় আর কোনওরকম সেভাবে আর্থিক সহায়তা পায়নি, যার ফলে ক্রমশ তা পৃষ্ঠপোষকতা হারাতে থাকে। অনেক ঐতিহাসিক এও মনে করেন যে ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধর্ম প্রাধান্য হারাতে শুরু করলে বিক্রমশীলা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব হ্রাস পেতে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    Manteswar: ভোটের পরেই দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট খুন! বিজেপির তির তৃণমূল দুষ্কৃতীর দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে চতুর্থ দফা নির্বাচন শেষ হয়েছে। পঞ্চমদফার নির্বাচনী প্রচারে জমজমাট হয়ে উঠেছে রাজ্য। এবার এই সময়েই দুর্গাপুর-বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের মন্তেশ্বরে (Manteswar) দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্টের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চাল্য ছড়িয়েছে। বিজেপির দাবি তৃণমূল দুষ্কৃতীরা খুন করেছে। অবশ্য এই রাজ্যে ভোট পরবর্তী কালে রাজনৈতিক খুনের ঘটনা নতুন নয়, কিন্তু গত বিধানসভা নির্বাচন ও পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর একাধিক বিরোধী দলের কর্মী-সমর্থকদের খুনের ঘটনায় চাঞ্চাল্য তৈরি হয়েছিল রাজ্যে। 

    মৃতের পরিচয় (Manteswar)

    গত ১৩ মে সোমবার লোকসভা ভোটের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের বুথ এজেন্ট ছিলেন অভিজিৎ রায়। তিনি মন্তেশ্বরের (Manteswar) ১৬৮ নম্বর বুথে বিজেপির বুথের দায়িত্বে ছিলেন। আজ বৃহস্পতি বার সকালে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। মাটির দেওয়ালে ঠেস দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ফেলা ছিল দেহ। তাঁর দেহে ছিল না জামা, পরনে কেবল অন্তর্বাস, গালায় ক্ষতচিহ্ন। বিজেপির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ভোটের আগের দিন অভিজিৎ রায়কে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিয়েছিল। এই ভোটে বিজেপি জয় লাভ করবে, তাই ভয় পেয়ে পরিকল্পনা করে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিজেপি।

    আরও পড়ুনঃ দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    স্থানীয় বিজেপি নেতার বক্তব্য

    বর্ধমান জেলার (Manteswar) এক বিজেপির নেতার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “আমরা ১০০ শতাংশ নিশ্চিত যে এই খুনের পিছনে তৃণমূল কর্মীরা রয়েছে। এই এলাকার তৃণমূল নেতা তোতা খান, সাবির খান একদিন আগেই হুমকি দিয়েছিল। এবারে মানুষ ভোটটা দিতে পেরেছে এটা বড় বিষয়। তৃণমূল হারবে জেনেই এলাকায় আতঙ্ক তৈরি করতে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।” তবে ঘটনায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে এখনও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: ভোটের মুখে কেশপুরে বিজেপি নেতাকে রাস্তায় ফেলে মার, স্বরূপনগরে আক্রান্ত কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে ‘আক্রান্ত’ বিজেপির (BJP) মণ্ডল সভাপতি। গুরুতর আহত অবস্থায়  মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কেশপুরে মণ্ডল সভাপতিকে রাস্তায় ফেলে পেটাল তৃণমূল (BJP)

    স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার কেশপুর ১৪ নম্বর অঞ্চল ঝেতলার কুশপাতাতে বিজেপির (BJP) একটি মিটিং ছিল। সেখানে বাইকে যাচ্ছিলেন কেশপুর ৪নম্বরের মণ্ডল সভাপতি শুভেন্দু সামন্ত। অভিযোগ, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাঁকে বাইক থেকে রাস্তায় ফেলে লাঠি বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে ভয় দেখানো হয়। ঘটনার খবর জানতে পেরে বিজেপি কর্মীরা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা চলে এলে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় শুভেন্দুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু কেন এই হামলা? আক্রান্ত বিজেপি নেতা শুভেন্দু সামন্ত বলেন, প্রকাশ্য বৈঠকেই আমি বলেছিলাম ‘এবার দেব হারবে আর হিরণ জিতবে’। আর সেই কারণেই তৃণমূলের এই হামলা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় বর্তমানে শুভেন্দু ভর্তি রয়েছেন মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে আক্রান্ত বিজেপি কার্যকর্তার সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী হিরণ।

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির (BJP) ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা সাধারণ সম্পাদক তন্ময় ঘোষ বলেন, নির্দিষ্টভাবে তৃণমূল নেতৃত্বের নামে থানায় অভিযোগ করা হবে। যদি পুলিশ ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে জেলা জুড়ে বৃহত্তর আন্দোলন করবে বিজেপি। যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এটা তাদের আদি ও নব্য বিজেপির গোলমাল। এখানে তৃণমূলকে দোষারোপ করে লাভ নেই।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    তৃণমূলে ভোট না দিলে বিজেপি কর্মীকে খুন করার হুমকি

    তৃণমূলের মিটিং এ না যাওয়ার কারণে বিজেপি (BJP) কর্মী ও তাঁর মাকে মারধরের অভিযোগ উঠল স্বরূপনগর এলাকায়। জানা গিয়েছে,  সরূপনগরের তেতুলিয়া খালদার এলাকার ভীম বিশ্বাস নামে ওই বিজেপি কর্মীকে বুধবার রাতে মারধর করার অভিযোগ ওঠে। সেই সময় তাঁর মা বাসন্তী বিশ্বাস ছেলেকে বাঁচাতে গেলে তাকেও মারধর করা হয় এবং শাড়ি ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ অভিযোগ। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই স্বরূপনগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বাসন্তী বিশ্বাস নামে ওই মহিলা। তিনি বলেন, আমরা বিজেপি করি। তৃণমূলের মিটিংয়ে যাইনি বলে মেরেছে। তৃণমূলে ভোট না দিলে কেটে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    IT Raid: শহরের এক ডজন জায়গায় আয়কর হানা! ভোটের আবহে উদ্ধার টাকার পাহাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহে (Lok Sabha Elections 2024) আবারও শহরে (Kolkata) উদ্ধার টাকার পাহাড়। গত আড়াই দিন ধরে শহরে চলছে আয়কর তল্লাশি। প্রায় ৬০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর ও তার মালিকদের বাড়িতে তল্লাশি (IT Raid) চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকার নগদ। 

    শহরের ১২ জায়গায় চলল তল্লাশি (IT Raid)

    বৃহস্পতিবার সকালে খবর পাওয়া যায় শহরে (Kolkata) আয়কর দফতরের তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে। কলকাতার প্রায় ১২টি জায়গায় এই তল্লাশি চলছে বলে খবর। ধর্মতলা, গড়িয়াহাট সহ একাধিক জায়গায় হানা দেয় আয়কর দফতর। মূলত ব্যবসায়ীদের অফিসেই এই তল্লাশি অভিযান চলে। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে, দুটি অফিসে তল্লাশি চালানোর সময় ওই বিপুল পরিমাণ টাকা উদ্ধার হয়। হিসাব বহির্ভূত এই টাকা আপাতত বাজেয়াপ্ত করেছে আয়কর দফতর। জানা গিয়েছে তিনটি বিজ্ঞাপন সংস্থার মধ্যে শুধুমাত্র একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার দফতর থেকেই উদ্ধার হয়েছে নগদ ৫৫ লক্ষ টাকা। 

    আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    নির্বাচন কমিশনের নজরদারি 

    উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন সপ্তম দফায় ভোট রয়েছে কলকাতায় (Kolkata)। ইতিমধ্যেই শেষ মুহূর্তের প্রচারে ব্যস্ত প্রার্থীরা। আর এরই মধ্যে শহর (kolkata) থেকে আয়কর দফতরের তৎপরতায় (IT Raid) উদ্ধার হল এতগুলো টাকা। এমনিতেই রাজ্যে নির্বাচন বিধি লাগু থাকায়, টাকার লেনদেনের ওপর নজর রাখছে নির্বাচন কমিশনও। ভোটে যাতে কোনও ভাবেই অর্থশক্তি কায়েম না হয়, তার জন্য সবসময় কড়া নজরদারি চালাচ্ছে কমিশন। তবে কী কারণে এত পরিমাণ টাকা বাড়িতে রাখা হয়েছিল, তা নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছেন আয়কর বিভাগের আধিকারিকরা। 

    প্রসঙ্গত, মাস খানেক আগেই কলকাতার নামী ছাতু ব্যবসায়ীর বাড়িতে আয়কর আধিকারিকরা তল্লাশি (IT Raid) চালান। ভোটের মুখে উদ্ধার হয়েছিল ৫৮ লক্ষ টাকা। পাশাপাশি বড়বাজার, ধর্মতলা চত্বর থেকেও টাকা উদ্ধারের ঘটনা সামনে এসেছে। স্বাভাবিকভাবেই ভোটের আগে বিপুল টাকা উদ্ধারে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শহরে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    ED: মামলা চললে পিএমএলএতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যাবে না, ‘সুপ্রিম’ নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডির (ED) পায়ে বেড়ি পরাল সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতের নির্দেশ, বিশেষ আদালতে বিচারাধীন বেআইনি আর্থিক লেনদেন প্রতিরোধ আইন মামলার ১৯ নম্বর ধারায় অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারবে না ইডি। তেমন কোনও অভিযু্ক্তকে হেফাজতে রাখতে চাইলে সংশ্লিষ্ট বিশেষ আদালতে আবেদন করতে হবে ইডিকে।

    ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ (ED)

    এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অভয় এস ওকা এবং উজ্জ্বল ভুঁইয়ার ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘যদি একজন অভিযুক্ত সমনে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হন, তবে তাঁকে গ্রেফতার করতে হলে ইডিকে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট আদালতেই আবেদন করতে হবে। আদালতের অনুমতি ছাড়া হাজিরা দেওয়া অভিযুক্তকে হেফাজতে নিতে পারবে না ইডি (ED)’। ডিভিশন বেঞ্চের আরও নির্দেশ, পিএমএলএ মামলায় অভিযুক্ত যদি সমন মেনে আদালতে হাজিরা দেন, তবে তাঁর আদালাভাবে জামিনের আবেদন করার কোনও প্রয়োজন নেই।

    কী বলল আদালত?

    আদালত জানিয়েছে, এই আইনের ৪৫ নম্বর ধারা অনুযায়ী জামিন পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কারণ এক্ষেত্রে বিচারককে ধরে নিতে হয়, অভিযুক্ত এই অপরাধ করেননি এবং ভবিষ্যতেও এই ধরনের অপরাধ করবেন না। যা অত্যন্ত কঠিন একটি বিষয়। প্রসঙ্গত, জনৈক তারসেম লাল বনাম ইডি মামলায় এমন রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।

    আর পড়ুন: ‘‘এমন নেতার প্রয়োজন’’, মোদিকে সমর্থন উত্তরাখণ্ডের ওয়াকফ বোর্ডের চেয়ারম্যানের

    রায়ে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট আইনের ৪৪ নম্বর ধারায় কোনও একটি অভিযোগের ভিত্তিতে পিএমএলএ-র ধারা ৪ এর অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের স্বীকৃতি নেওয়ার পরে অভিযুক্ত হিসেবে দেখানো ব্যক্তিকে ১৯ নম্বর ধারায় গ্রেফতার করার ক্ষমতা ইডির নেই। শীর্ষ আদালত আরও জানিয়েছে, অভিযোগ দায়ের না হওয়া পর্যন্ত ইডি যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করে থাকে, তবে বিশেষ আদালত মামলায় স্বীকৃতি নেওয়ার সময় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সমন জারি করতে পারবে, ওয়ারেন্ট নয়। আসামি জামিনে থাকলেও, সমন জারি করতে হবে (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    Ramakrishna 18: “ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা! মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম”

    শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে

    প্রথম পরিচ্ছেদ

    ভক্তসঙ্গে ভজনানন্দে—রাখালপ্রেম-প্রেমের সুরা

    আর এক দিন ঠাকুর নিজের ঘরে ছোট খাটটির উপর বসিয়া আছেন, আনন্দময় মূর্তি—হাস্যবদন। শ্রীযুক্ত কালীকৃষ্ণের (Ramakrishna) সঙ্গে মাস্টার আসিয়া উপস্থিত।

    কালীকৃষ্ণ জানিতেন না, তাঁহাকে তাঁহার বন্ধু কোথায় লইয়া আসিতেছেন। বন্ধু বলিয়াছিলেন, শুঁড়ির দোকানে যাবে তো আমার সঙ্গে এস; সেখানে এক জালা মদ আছে। মাস্টার আসিয়া বন্ধুকে যাহা বলিয়াছেন, প্রনামান্তর ঠাকুরকে সমস্ত নিবেদন করিলেন। ঠাকুরও হাসিতে লাগিলেন।

    ঠাকুর (Ramakrishna) বলিলেন, ভজানন্দ ব্রহ্মানন্দ, এই আনন্দই সুরা। মানবজীবনের উদ্দেশ্য ঈশ্বরে প্রেম, ঈশ্বরকে ভালোবাসা। ভক্তিই সার, জ্ঞানবিচার করে ঈশ্বরকে জানা বড়ই কঠিন। এই বলিয়া ঠাকুর গান গাহিতে লাগিলেনঃ

    কে জানে কালী কেমন, ষড় দর্শনে না পায় দরশন

    আত্মারামের আত্মা কালী প্রমাণ প্রণবের মতন,

    সে যে ঘটে ঘটে বিরাজ করে ইচ্ছাময়ীর ইচ্ছা যেমন।

    কালীর উদরে ব্রহ্মাণ্ড ভাণ্ড প্রকাণ্ড তা বুঝ কেমন!

    মূলাধারে সহস্রারে সদা যোগী করে মনন

    কালী পদ্মবনে হংস-সনে, হংসীরূপে করে রমণ।

    প্রসাদ ভাষে, লোকে হাসে, সন্তরণে সিন্ধু-তরণ,

    আমার মন বুঝেছে, প্রাণ বুঝে না, ধরবে শশী হয়ে বামন।

    ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna) আবার বলিতেছেন, ঈশ্বরকে ভালবাসা—এটিই জীবনের উদ্দেশ্য; যেমন বৃন্দাবনে গোপ-গোপীরা, রাখালরা শ্রীকৃষ্ণকে ভালবাসত। যখন শ্রীকৃষ্ণ মথুরায় গেলেন, রাখালেরা তাঁর বিরহে কেঁদে কেঁদে বেড়াত।

    এই বলিয়া ঠাকুর উর্ধবদৃষ্টি হইয়া গান গাহিতেছেনঃ

    দেখে এলাম এক নবীন রাখাল,

    নবীন তরুর ডাল ধরে,

    নবীন বৎস কোলে করে

    বলে, কোথা রে ভাই কানাই।

    আবার, কা বই কানাই বেরোয় না রে,

    বলে কোথা রে ভাই

    আর নয়ন-জলে ভেসে যায়।

    ঠাকুরের প্রেমমাখা গান শুনিয়া মাস্টারের চক্ষুতে জল আসিয়াছে। 

    আরও পড়ুনঃ “খ্রিষ্টান, ব্রহ্মজ্ঞানী, হিন্দু, মুসলমান—সকলেই বলে, আমার ধর্ম ঠিক, কিন্তু মা, কারুর ঘড়ি তো ঠিক চলছে না”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির..”

    আরও পড়ুনঃ “দু-চারটা মাছ এমন সেয়ানা যে, কখনও জালে পড়ে না”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim History: ১৯৭৫ সালে আজকের দিনে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সিকিম, এর নেপথ্যে ছিল যে কারণ…

    Sikkim History: ১৯৭৫ সালে আজকের দিনে ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল সিকিম, এর নেপথ্যে ছিল যে কারণ…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৭৫ সালের ১৬ মে রাজনৈতিক টানপোড়েনের শেষে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যটি ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়। চিনের আক্রমণ থেকে রাজ্যবাসীকে বাঁচাতে সিকিমের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ভারতের অন্তর্ভুক্তি প্রার্থনা করে। সংবিধানে সংশোধন এনে সিকিমকে (Sikkim) ভারতের ২২তম রাজ্যে পরিণত করা হয়। কিন্তু কীভাবে সিকিম ভারতের (Sikkim History) অন্তর্ভুক্ত হল দেখে নিন এক নজরে।

    সিকিমের ইতিহাস (Sikkim History)

    অতীতে সিকিমে নামগ্যাল পরিবারের শাসক ছিল। স্থানীয় রাজাকে সিকিমে চোগিয়াল বলা হত। সিকিমে সাংস্কৃতিকভাবে তিব্বতি বৌদ্ধ ধারার প্রভাব ছিল। একসময় সিকিমের লড়াকু চোগিয়ালরা নেপাল ও তিব্বতের কিছু অংশ দখল করে নিয়েছিল। তাঁদের রাজত্ব ছিল চুম্বি ভ্যালি পর্যন্ত। কিন্তু ব্রিটিশরা (East India Company) তাঁদের ক্ষমতা খর্ব করে দেয়। ১৮ শতকের মাঝামাঝি প্রায় এক লক্ষ আশি হাজার নেপালি সিকিমে চলে আসে। ব্যাপক অনুপ্রবেশের ফলে সিকিমে নেপালের প্রভাব বিস্তার হয়। নেপালের আক্রমণের ফলে সিকিমের রাজ্য অনেকটা ছোট হয়ে যায়। ব্রিটিশদের সঙ্গে নরমে গরমে সম্পর্ক ছিল সিকিমের রাজাদের। তেতালিয়া চুক্তির পর ব্রিটিশদের দার্জিলিং হস্তান্তর করে দেওয়ায় তাঁদের সম্পর্কে স্থিতাবস্থা আসে।

    স্বাধীনতার পর ভারত-সিকিম সম্পর্ক

    সিকিম ছিল ব্রিটিশদের প্রটেক্টরেট রাজ্য। ব্রিটিশরা ভারত ছেড়ে চলে যাওয়ার পর সেই দায়িত্ব স্বাধীন ভারত সরকারের কাঁধে বর্তায়। চিনের তিব্বত দখল ও ভারতের উপর আক্রমণের পর সিকিম বুঝতে পারে এবার তাঁদের পালা। ষাটের দশকে সিকিমে রাজতন্ত্র বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। স্থানীয় জনতা গণতন্ত্রের দাবি তোলে। এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সেখানকার প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা কাজি লেন্দুপ দর্জি। ১৯৬৩ সালে স্থানীয় রাজা থাসি নামগেয়ালের মৃত্যুর পর রাজা হন পলডেন নামগেয়াল। এর দশ বছর পর ১৯৭৩ সালে সিকিমে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেই নির্বাচনে রাজ পরিবার বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হয়। কিন্তু আন্দোলনকারিরা দাবি করে রাজ পরিবার ভোটে কারচুপি করেছে। ১৯৭৪ সালের সিকিমে পুনরায় ভোটাভুটি হয়। এই নির্বাচনে লেন্দুপ দর্জির দল জয়যুক্ত হয়। সিকিমের প্রধানমন্ত্রী হন তিনি।

    সিকিমের ভারতে বিলয়

    সিকিমের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর লেন্দুপ দর্জি বুঝেছিলেন সিকিমকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে তুলতে গেলে ভারতের অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন। সেই সময় লাল ফৌজের নজর ছিল ভারতের পূর্ব প্রান্তের রাজ্যগুলির দিকে। তিনি সংসদে সিকিমকে ভারতের রাজ্যে পরিণত করার আবেদন করেন। এমতাবস্থায় সংবিধানের ৩৬ তম সংশোধন সংশোধন এনে সিকিমকে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: দ্রুত বদলে যাচ্ছে তিস্তা নদীর গতিপথ, চিন্তার ভাঁজ সেচ দফতরে!

    সিকিমের বলয়ে চিনের গোঁসা

    চিন সিকিমকে (Sikkim History) দীর্ঘদিন ভারতের রাজ্য হিসেবে মর্যাদা দেয়নি। ভারতের অন্তর্ভুক্তির অনেক পর ২০০৩ সালে ভারতের রাজ্যের মর্যাদা দেয় চিনা প্রশাসন। সীমান্তে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি সাধনের লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করে চিনা প্রশাসন। অবশ্য এর পরেও বেশ কয়েকবার সিকিম সীমান্তে ভারত ও চিনা সেনাবাহিনী ছোটখাটো সংঘাতের সম্মুখীন হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Slovakia PM Fico: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    Slovakia PM Fico: প্রকাশ্যে গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী, ‘‘কাপুরুষোচিত কাজ’’, প্রতিক্রিয়া মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনে দুপুরে প্রকাশ্য রাস্তায় গুলিবিদ্ধ স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো (Slovakia PM Fico)। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল প্রধানমন্ত্রী ফিকোর গুলিবিদ্ধ হওয়ার মুহূর্ত। জানা গিয়েছে তাঁর পেটে চারটি গুলি লেগেছে। এরমধ্যে একটি গুলি সরাসরি তাঁর পাকস্থলীতে লেগেছে। ঘটনার পরেই সঙ্কটজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে, এই ঘটনায় সন্দেহভাজন এক আততায়ীকে আটক করেছে পুলিশ।   

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Slovakia PM Fico)

    বুধবার স্লোভাকিয়ার রাজধানী ব্রাতিশ্লোভার ১০০ মাইল উত্তর-পূর্বে হ্যান্ডলোভা শহরে ‘হাউস অফ কালচার’ ভবনে দলীয় সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল ফিকোর। সেই মতোই জনসংযোগ সারছিলেন তিনি। সেই সময়ই তাঁকে নিশানা করে গুলি চালায় এক হামলাকারী। ঘটনার পরেই হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে তাঁকে। আপাতত চিকিৎসা চলছে তাঁর। চিকিৎসকরা আশা করছেন কিছুদিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠবেন স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী। 

    আরও পড়ুন: রাজস্থানে উদ্ধার মহাভারত ও মৌর্য যুগের অবশিষ্টাংশ

    ফিকোর আরোগ্য কামনায় মোদি 

    অন্যদিকে বৃহস্পতিবার রবার্ট ফিকোর (Slovakia PM Fico) আরোগ্য কামনা করে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) লেখেন, ‘‘স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর উপর যেভাবে হামলা হয়েছে তাতে আমি স্তম্ভিত। আমি এই কাপুরুষোচিত ও জঘন্য কাজের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমি প্রধানমন্ত্রী ফিকোর আরোগ্য কামনা করছি। তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন। স্লোভাকিয়ার মানুষদের প্রতি ভারতের সংহতি রয়েছে। আমরা ওঁদের পাশে রয়েছি।’’

    উল্লেখ্য, এই ঘটনার খবর পেয়েই মুলতুবি হয়ে যায় স্লোভাকিয়ার (Slovakia PM Fico) পার্লামেন্ট। আপাতত অনির্দিষ্টকালের জন্য পার্লামেন্টের অধিবেশন বন্ধ থাকবে। তবে ঠিক কী কারণে গুলি চালানো হয়েছে, সেটার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। বিষয়টি নিয়ে আপাতত স্লোভাকিয়া (Slovakia) সরকারি অফিসের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SBI FD: ফিক্সড ডিপোজিটে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক, কত হল জানেন?

    SBI FD: ফিক্সড ডিপোজিটে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক, কত হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্থায়ী আমানতে ফের সুদের হার বাড়াল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI FD)। ২ কোটি টাকা পর্যন্ত যাঁরা আমানত করবেন এবং তার চেয়েও বেশি পরিমাণ যাঁরা আমানত করবেন দুই ক্ষেত্রেই কয়েকটি প্রকল্পে সুদের হার বাড়ানো হয়েছে ৭৫ বেসিস পয়েন্ট। বুধবার থেকেই কার্যকর হয়েছে নয়া সুদের হার। স্টেট ব্যাঙ্ক সুদের হার বাড়ালেও, এখনও অন্য ব্যাঙ্কগুলি তা করেনি। উল্লখ্য যে, সাম্প্রতিক অতীতে স্টেট ব্যাঙ্ক ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হার যতটা বাড়িয়েছে, আমানতের ক্ষেত্রে বাড়ানো হয়নি সেই হারে। এহেন আবহে মিলল খানিক স্বস্তির খবর। স্থায়ী আমানতে বাড়ল সুদের হার।

    স্থায়ী আমানত কী? (SBI FD)

    স্থায়ী আমানত হল, কোনও একজন ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যাঙ্কে যত পরিমাণ টাকা জমা রাখেন। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগে এই টাকা তোলা যায় না। স্থায়ী আমানতের মেয়াদ কিছু দিনের জন্য হতে পারে, আবার বেশ কয়েক বছরের জন্যও হতে পারে। রেগুলার সেভিংস অ্যাকান্টের চেয়ে সচরাচর স্থায়ী আমানতে সুদের হার বেশি হয়ে থাকে (SBI FD)। চড়া হারে সুদ পাওয়ার আশায় মানুষ স্থায়ী আমানত করেন। এতে বাজারগত ঝুঁকি প্রায় নেই বললেই চলে।

    কোথায়, কত বাড়ল সুদ

    ২ কোটি টাকা পর্যন্ত যাঁরা আমানত করবেন, তাঁরা যদি ৪৬ থেকে ১৭৯ দিনের মেয়াদে টাকা জমা রাখেন, সেক্ষেত্রে সুদের হার ৪.৭৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৫.৫ শতাংশ। ১৮০ থেকে ২১০ দিনের স্থায়ী আমানতে সুদ ২৫ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। ২১১ দিন থেকে এক বছরের কম মেয়াদে সুদ বেড়েছে ২৫ বেসিস পয়েন্ট। নয়া সুদের হার দাঁড়াল ৬.২৫ শতাংশ। অবশ্য এর বেশি মেয়াদের আমানতি প্রকল্পগুলিতে সুদের হার রয়েছে একই।

    আর পড়ুন: ‘‘ওরা চাঁদে পৌঁছে গেল, সেখানে আমরা…’’, পাক সাংসদের মন্তব্য ভাইরাল

    ২ কোটি টাকার ওপর যাঁরা আমানত করবেন, তাঁদের ক্ষেত্রে ৭ থেকে ৪৫ দিনের জন্য সুদ পাবেন ৫.২৫ শতাংশ হারে (SBI FD)। ৪৬ থেকে ১৭৯ মেয়াদি আমানত প্রকল্পে যাঁরা টাকা রাখবেন, তাঁরা সুদ পাবেন ৬.২৫ শতাংশ হারে। ১৮০ থেকে ২১০ দিনের মেয়াদি আমানতে সুদের হার বেড়ে হয়েছে ৬.৬ শতাংশ। এক বছর থেকে দু’বছরের কম মেয়াদের আমানতে সুদের হার মিলবে ৭ শতাংশ হারে। আর দু’বছর থেকে তিন বছরের কম সময়ের মেয়াদি আমানতেও সুদের হার ৭ শতাংশ। প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রবীণ আমানতকারীরা সুদ পাবেন অতিরিক্ত .৫ শতাংশ (SBI FD)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share