Tag: Bengali news

Bengali news

  • Lok Sabha Election 2024: চতুর্থ দফায় ভোট পড়ল প্রায় ৬৩ শতাংশ, বাংলায় ছাপ্পা রুখল এআই

    Lok Sabha Election 2024: চতুর্থ দফায় ভোট পড়ল প্রায় ৬৩ শতাংশ, বাংলায় ছাপ্পা রুখল এআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্ষিপ্ত হাতে গোণা কয়েকটি ঘটনা ছাড়া নির্বিঘ্নেই পার হল চতুর্থ দফার লোকসভা নির্বাচনও (Lok Sabha Election 2024)। হাতে রয়েছে আরও তিনটি দফা। সোমবার, ১৩ মে নির্বাচন হয়েছে দেশের ৯৬টি লোকসভা কেন্দ্রে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৬২.৩০ শতাংশ।

    বেশি ভোট বোলপুরে (Lok Sabha Election 2024)

    এদিন নির্বাচন হয়েছে রাজ্যের ৮টি কেন্দ্রেও। সব চেয়ে বেশি ভোট পড়েছে বোলপুরে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত সেখানে ভোট পড়েছে ৭৭.৭৭ শতাংশ। তার পরেই রয়েছে রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্র। এখানে ভোটদানের হার ৭৭.৪৬ শতাংশ। এই সময়ের মধ্যে ভোট পড়েছে বহরমপুরে ৭৫.৩৬ শতাংশ, কৃষ্ণনগরে ৭৭.২৭ শতাংশ, বর্ধমান পূর্বে ৭৭.৩৬ শতাংশ, বর্ধমান-দুর্গাপুরে ৭৫.০২ শতাংশ, আসানসোলে ৬৯.৪৩ শতাংশ এবং বীরভূমে ৭৫.৪৫ শতাংশ।

    ছাপ্পা রুখল এআই

    এদিকে, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বাংলায় ছাপ্পা ভোট (Lok Sabha Election 2024) রুখে দিল নির্বাচন কমিশন। বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের ইলামবাজারের ২৫ নম্বর বুথে সকাল থেকে চলছিল দেদার ছাপ্পা। ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থা ও এআই প্রযুক্তির সাহায্যে ছাপ্পা ভোট রুখে দেয় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। ইলামবাজারের ২৫ নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসারকে সরিয়েও দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর দেখতে পায় ২৫ নম্বর বুথে এক ব্যক্তি একাধিকবার ঢোকার চেষ্টা করছে। লাইনে দাঁড়ানো ভোটারদের প্রভাবিতও করছিল সে। ঘটনাটি নজরে পড়তেই নেওয়া হয় ব্যবস্থা।

    এবারের নির্বাচনী-ক্যানভাসে অনুপস্থিত তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট। তিহাড় জেলে বন্দি রয়েছেন তিনি। তবে কেষ্ট না থাকলে কী হবে, ছিল তাঁর গুড় বাতাসা নিদান। দুবরাজপুরে গুড় বাতাসা দিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে। সংশ্লিষ্ট জেলাশাসকের কাছে দ্রুত রিপোর্ট তলব করে নির্বাচন কমিশন।

    আরও পড়ুুন: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    এদিন বিজেপি নেতা তথা প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে ঘিরে মন্তশ্বরে বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের। এলাকাটি বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে পড়ে। ভাঙচুর করা হয় সংবাদ মাধ্যমের গাড়ি। সংশ্লিষ্ট জেলা শাসকের কাছ থেকে দু’ঘণ্টার মধ্যে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট তলব করে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর (Lok Sabha Election 2024)। এই দফার ভোটে ৬৯ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। সব মিলিয়ে কমিশনের কাছে জমা পড়েছে ১ হাজার ৭০৫টি অভিযোগ।

    অন্যদিকে, ভোটের ডিউটি করতে করতেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন বছর পঁয়তাল্লিশের মহেন্দ্র সিং। তিনি উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা। পাইকরের ২০৩ নম্বর বুথে ডিউটি করছিলেন তিনি। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন (Lok Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Maoist Killed in Maharastra: মহারাষ্ট্রে মাও ডেরায় হানা বাহিনীর, খতম তিন মাও জঙ্গি

    Maoist Killed in Maharastra: মহারাষ্ট্রে মাও ডেরায় হানা বাহিনীর, খতম তিন মাও জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার মহারাষ্ট্রের গঢ়চিরৌলি এলাকায় বাহিনীর সঙ্গে মাওবাদীদের (Maoist Killed in Maharastra) গুলি বিনিময়ে তিন মাওবাদীর মৃত্যু হল। মৃতদের মধ্যে রয়েছে দুজন মহিলা ও একজন পুরুষ। এই অপারেশন চালিয়েছে গঢ়চিরৌলি পুলিশের স্পেশালাইজড কমব্যাট উইঙ্গের সি-৬০ (C-60) কমান্ডো। ঘটনাস্থল থেকে একে-৪৭, একটি কারবাইন, একটি ইনসাস রাইফেল এবং মাওবাদী পাঠ্যপুস্তক পাওয়া গেছে।

    নিহত মাওবাদীরা পেরিমিলি দলমের সদস্য

    মহারাষ্ট্র (Maharashtra Police) পুলিশ জানিয়েছে, তাঁদের কাছে গোপন সূত্রে খবর ছিল বেশ কিছু পেরিমিলি দলমের মাওবাদী জঙ্গি নাশকতামূলক কার্যকলাপ চালাবার জন্য ধামরাগড় এলাকার কাটারাঙটা গ্রামের পাশের ঘন জঙ্গলে লুকিয়ে আছে। এরপরই সার্চ অপারেশনের জন্য সি-৬০ কমান্ডো বাহিনীকে সেখানে পাঠানো হয়। স্থানীয় সূত্রে খবর কমান্ডো বাহিনী পৌঁছানো মাত্র গুলিবর্ষণ শুরু করে দেয় মাওবাদীরা। এরপরই পাল্টা কমান্ডো বাহিনী গুলি চালাতে শুরু করে। বাহিনীর সঙ্গে গুলিবিনিময়ে এক পুরুষ এবং দুই মহিলা মাওবাদী (Maoist Killed in Maharastra) মৃত্যু হয়। ইতিমধ্যেই তাদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে যে পুরুষ মাওবাদীর দেহ উদ্ধার হয়েছে তাঁকে পেরিমিলি দলমের কমান্ডার বাসু নামে চিহ্নিত করা গেছে।

    আরও পড়ুন: ভারতে অশান্তি পাকাতে চাইছে পাঁচ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি, কঠোর ব্যবস্থার পথে এনআইএ

    এক বছরেই শতাধিক মাওবাদী খতম 

    গত সপ্তাহেই ছত্তিশগড়ের বিজাপুর জেলায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে একটি অভিযানে ১২ জন মাওবাদী নিহত (Maoist Killed in Maharastra) হয়েছিল। অভিযানে যারা মারা গিয়েছিল তাদের সকলের মোট মাথার দাম ছিল ৩১ লক্ষ টাকা। ১ সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই এবার মহারাষ্ট্রে অভিযান চালাল সুরক্ষা বাহিনী। যদিও চলতি বছরের মার্চ মাসেই এই এলাকাতেই বাহিনীর সঙ্গে গুলি বিনিময়ে চারজন মাওবাদী মারা যায় যাদের মাথায় মোট ৩৬ লক্ষ টাকার পুরস্কার রাশি ঘোষণা করা হয়েছিল। সোমবার অভিযান চলাকালীন বেশকিছু সন্দেহভাজন মাওবাদীদেরও আটক করেছে পুলিশ। চলতি বছরের মার্চ মাসে গঢ়চিরৌলি (Gadhchirouli) সীমানার জঙ্গলে অভিযান চালিয়ে চার জন মাওবাদী কমান্ডারকে মেরেছিল ছত্তীসগঢ় পুলিশ (Chattishgarh Police) এবং সিআরপিএফের (CRPF) যৌথবাহিনী। এর পর এপ্রিলে প্রথম দফার ভোটের আগে কাঁকেরে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ২৯ জন মাওবাদী গেরিলার মৃত্যু হয়েছিল

  • POJK Violence: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    POJK Violence: গণবিদ্রোহে উত্তাল পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর, ভারতভুক্তির দাবি, উড়ল তেরঙ্গাও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গণবিদ্রোহের জেরে উত্তাল পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর (POJK Violence)। অন্তত একজন পুলিশ কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন ৯০ জন। রবিবারও প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে। পালিত হয়েছে হরতালও। সামাহিনি, সেহানসা, মিরপুর, রাওয়ালকোট, খুরিট্টা, তত্তপানি হাট্টিয়ান বালা – পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের এই সব অঞ্চলেই হয়েছে প্রবল প্রতিবাদ।

    পাকিস্তানে উড়ল তেরঙ্গা (POJK Violence)

    রাওয়ালকোটে ভারতের তেরঙ্গা ঝান্ডা উড়িয়েছেন প্রতিবাদকারীরা। পাকিস্তানের ইতিহাসে এই ঘটনা এই প্রথম। মিরপুরের পুলিশ সুপার কামরন আলি আডনান কুরেশি ডিউটি করছিলেন ইসলামগড়ে। সেখানে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। প্রতিবাদকারীদের বাধা দেওয়ায় গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এদিন কোটলি এবং পুঞ্চ জেলায় প্রতিবাদ মিছিল হয়েছে জয়েন্ট আওয়ামি অ্যাকশন কমিটির ব্যানারে। পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের (POJK Violence) মুজফফরবাদে উত্তেজিত জনতা বেধড়ক পেটায় পাক রেঞ্জার্সের জওয়ান ও পুলিশ কর্মীদের। তাঁদের ইউনিফর্ম ছিঁড়ে দেয়। আজাদির স্লোগানও দেন আন্দোলনকারীরা। ভারতভুক্তির দাবির পাশাপাশি তাঁরা ওড়ান ভারতের তিরঙ্গা পতাকাও।

    অশান্তির সূত্রপাত

    মে মাসের ৮-৯ তারিখে জয়েন্ট আওয়ামি অ্যাকশন কমিটির প্রায় ৭০ জন কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার আগে তল্লাশি চালানো হয় তাঁদের বাড়িতে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার। এর পরেই ১০ মে চাক্কা জ্যাম ও হরতালের ডাক দেয় কমিটি। রবিবার মুজফফরবাদের দিকে মিছিলও করেন প্রতিবাদীরা। ১০ তারিখের এই হরতালের মধ্যে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষ শুরু হয়। মুজফফরবাদের বিভিন্ন পকেটে ছড়িয়ে পড়ে সংঘর্ষের আগুন। পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে শুরু করে উত্তেজিত জনতা। প্রতিবাদীদের দমন করতে এবং নিরাপত্তার খাতিরে কর্তৃপক্ষ ইন্টিরিয়র ডিভিশনের সেক্রেটারিকে কয়েক প্লেটুন সিভিল আর্মড ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানায়।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের রাজনৈতিক নেতা আমজাদ আয়ুব মির্জা বলেন, “পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরের এই পরিস্থিতিতে হাত গুটিয়ে থাকতে পারে না ভারত। অবিলম্বে পদক্ষেপ করুক।” জারি করা বিবৃতিতে তিনি বলেন, “এই মুহূর্তে আমাদের লোকজন লড়াই করছে। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদকারীরা তামাম পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীরে হরতাল পালন করছেন। পাকিস্তানি পুলিশ, পাঞ্জাব পুলিশ, এফসি এবং আজাদ কাশ্মীর পুলিশ তাদের পেটাচ্ছে, গুলি চালাচ্ছে।” তিনি বলেন, “ভারত সরকার যদি এখনই পদক্ষেপ না করে পাক অধিকৃত জম্মু-কাশ্মীর ও গিলগিট বাল্টিস্তানকে পাকিস্তানের খপ্পর থেকে মুক্ত করার সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যাবে (POJK Violence)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Howrah: দলীয় প্রার্থী প্রসূনকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের, ভোটের মুখে কোন্দল প্রকাশ্যে

    Howrah: দলীয় প্রার্থী প্রসূনকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ তৃণমূল কর্মীদের, ভোটের মুখে কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে হাওড়ায় (Howrah) তৃণমূলের কঙ্কালসার চেহারা আবার প্রকাশ্যে চলে এল। সোমবার নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে কার্যত বিক্ষোভের মুখে পড়লেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। হুডখোলা জিপে প্রচার করার সময় পুরনো কর্মীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয় তাঁকে। এতেই ধৈর্য হারান তিনি। আর ভোটের মুখে এই ঘটনায় তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Howrah)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার হাওড়া (Howrah) এলাকায় প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় হুডখোলা জিপে যাচ্ছিলেন। সঙ্গে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব তাঁর সঙ্গে ছিল। প্রচার চলাকালীন সেই সময় কয়েকজন তৃণমূল কর্মী তৃণমূল প্রার্থীর দিকে এগিয়ে যান। জগৎ দাস নামে এক তৃণমূল কর্মী বলেন, “১৯৯৮ সাল থেকে আমরা দুলাল সেনের নেতৃত্বে পার্টিটা করি। আমরা এতদিন ধরে পার্টি করে আসছি। বিক্রম সরকারকে আমরা জিতিয়েছি। প্রসূনবাবুকেও তিনবার জিতিয়েছি। হঠাৎ এই পুরনো টিমটাকেই বাদ দিয়ে দিল। নতুন নতুন ছেলে মনোজ তিওয়ারির মতো লোকজন এসেছে। এরা আমাদের বাদ দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত কোনও বুথ স্লিপ আসেনি। এটা বিরোধিতা নয়। আপনাদের অ্যাটেনশনের জন্য বলছি। এভাবে চলতে থাকলে কর্মীরা বসে যাবে। দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর উৎসাহ হারিয়ে যাবে।” অবিলম্বে এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার তাঁরা আর্জি জানান। তবে, স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের থামিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু, বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভ একটুও কমেনি।

    আরও পড়ুন: দুর্গাপুরে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি ভাঙচুর, রাস্তা অবরোধ, আসানসোলে শাসক দলের দাপাদাপি

    বিজেপি প্রার্থী ঘটনার তীব্র কটাক্ষ করেন

    হাওড়া (Howrah) সদরের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এই ঘটনার তীব্র কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, “যেভাবে শিবপুর বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় তোলাবাজি সহ নানা ধরনের কাটমানির খেলা চলছে। তাতে মন্ত্রী এবং সাংসদ দুজনেই দায়ী। সাংসদ এবং মন্ত্রী দুজনেই দুর্নীতিতে যুক্ত। আজ মানুষ ক্ষোভ চেপে রাখতে না পেরে তারা বিক্ষোভ দেখান। ভোট যত এগিয়ে আসবে এই ঘটনা তত বাড়বে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    Sandeshkhali: শুভেন্দুর পোস্টারে আপত্তি! বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা তৃণমূলের, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাগদিপাড়া মোড় সংলগ্ন এলাকায় সোমবার দুপুরে এলাকার কয়েকজন বিজেপি কর্মীরা রাজ্যের বিরোধীদল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর একটি পোস্টার লাগাচ্ছিলেন। সেই সময় এলাকার বেশ কিছু তৃণমূলের কর্মী সেই পোস্টার লাগাতে বাধা দেয়। বিজেপি কর্মীরা প্রতিবাদ করলে তাদের ওপর হামলা চালানো হয় বলে অভিযোগ। তৃণমূলের হামলায় দুজন বিজেপি কর্মী জখম হন। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে এসে সন্দেশখালি থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দেয়।

     আবারও সন্দেশখালিতে সিবিআই প্রতিনিধি দল (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali) খুলনা এলাকায় সঞ্জয় মণ্ডলের বাড়িতে সোমবার দুপুরে হানা দেয় সিবিআই এর চার সদ্যসের প্রতিনিধি দল। সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও রয়েছেন। ২০১৯ সালে বিরোধীদল করার অপরাধে শেখ শাজাহানের বাহিনী এই সঞ্জয় মণ্ডলের বাড়িতে চড়াও হয়। বাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। সঞ্জয় মণ্ডল ও তাঁর স্ত্রীকে বেধড়ক মারধর করে। এই অভিযোগ করে সিবিআই এর মেল এ অভিযোগ করেন সঞ্জয়বাবু। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সঞ্জয়ের বাড়িতে আসে সিবিআই। তাদের কাছ থেকে পুরো ঘটনাটি শোনেন সিবিআই আধিকারিকরা। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন সিবিআই আধিকারিকরা।

    কাঠপোল বাজারে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মী -সমর্থকদের

    রবিবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) তৃণমূল নেতাদের ওপর হামলা চালানোর ঘটনা ঘটে। মিথ্যা ভিডিও তৈরি করে মেয়েদের বদনাম করা হচ্ছে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন। রাস্তায় ফেলে তৃণমূল নেতাদের পেটানো হয়। পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এই ঘটনায় চারজন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। ধৃত এই চারজন বিজেপি কর্মী এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত নয়। তৃণমূল পরিকল্পনা করিয়ে পুলিশকে দিয়ে তাদের গ্রেফতার করিয়েছে। পুলিশ ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে এমনটাই দাবি জানিয়ে সোমবার সন্দেশখালির বেড়মজুরের কাঠপোল বাজারে বিক্ষোভ দেখান এলাকার বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • NIA: ভারতে অশান্তি পাকাতে চাইছে পাঁচ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি, কঠোর ব্যবস্থার পথে এনআইএ

    NIA: ভারতে অশান্তি পাকাতে চাইছে পাঁচ খালিস্তানপন্থী জঙ্গি, কঠোর ব্যবস্থার পথে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী পাঁচ জঙ্গির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চলেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ (NIA)। এদের প্রত্যেকেরই যোগ রয়েছে খালিস্তান টাইগার ফোর্সের সঙ্গে। খালিস্তান টাইগার ফোর্স নিষিদ্ধ সংগঠন। জানা গিয়েছে, এই পাঁচ জঙ্গি সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং পাকিস্তান থেকে চালাচ্ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ। এই পাঁচ জঙ্গিকে চিহ্নিতও করেছে এনআইএ। এরা হল বলজিৎ সিং ওরফে বলজিৎ মউর, গুজরান্ত সিং, প্রিন্স চৌহান, আমন পুরেওয়াল এবং বিলাল মানসের। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশেই শুরু হয়েছে নতুন করে তদন্ত।

    পাঁচ জঙ্গির ষড়যন্ত্র (NIA)

    সম্প্রতি এনআইএ (NIA) জানতে পেরেছে ভারতে অশান্তির সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে এই পাঁচ জঙ্গি। এনআইএ তদন্তের লক্ষ্যই হল, বিদেশের মাটিতে বসে এই জঙ্গিরা যে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপের ছক কষছে, তা দুরমুশ করে দেওয়া। এই পাঁচ জঙ্গি সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে যুক্ত। এর পাশাপাশি অস্ত্র সংগ্রহ, মাদক পাচার, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাতে যে অর্থের প্রয়োজন, সেই অর্থ সংগ্রহ, ভারত বিরোধী কার্যকলাপে যুবকদের উদ্বুদ্ধ করা, তাদের জঙ্গি দলে নিয়োগ করা, হাওয়ালার মাধ্যমে লেনদেন-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে এদের বিরুদ্ধে। আমেরিকা ও কানাডার মাটিতে বসে খালিস্তানি টাইগার ফোর্সের যে জঙ্গিরা ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ চালাচ্ছে, তা বন্ধ করাই এনআইএর এই অপারেশনের উদ্দেশ্য।

    সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগ

    ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বিদেশে আশ্রয় নেওয়া এই জঙ্গিদের সঙ্গে বিভিন্ন সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের ঘনিষ্ঠ যোগ রয়েছে। ভারতের নিরাপত্তার পক্ষে এই জঙ্গিরা ক্রমেই হয়ে উঠছে বিপজ্জনক। তদন্ত চালাতে গিয়ে এনআইএ দেখেছে, পাঞ্জাবের জেলে বন্দি খালিস্তানপন্থীদের কাছ থেকে মদত পাচ্ছে বিদেশে আশ্রয় নেওয়া ওই পাঁচ জঙ্গি। কমলজিৎ শর্মা নামে এক জঙ্গিকে এনিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে এনআইএ। তাকেই মূল চক্রী বলে ঠাউরেছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, খালিস্তান টাইগার ফোর্সের সঙ্গে কোঅর্ডিনেট করছে ভারতের জেলে বন্দি এই জঙ্গিরা।

    আরও পড়ুুন: দল লড়ছে মাত্র ১৭টি আসনে, কেজরিওয়াল দেশবাসীকে দিচ্ছেন ফ্রি বিদ্যুতের ‘গ্যারান্টি’!

    তদন্তে জানা গিয়েছে, জেলবন্দি এই সন্ত্রাসবাদীরা খালিস্তানি আন্দোলনের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে। এজন্য অপরাধমূলক নানা কাজকর্ম করে তারা। সংগৃহীত অর্থ লেনদেন হয় হাওয়ালার মাধ্যমে। বিদেশে বসে সেই টাকায় অস্ত্রশস্ত্র কিনে ভায়া পাকিস্তান পাঠানো হয় ভারতে (NIA)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam case: রেশন দুর্নীতিতে এখনও পর্যন্ত ৮৭টি অভিযোগ দায়ের! আদালতে জানাল রাজ্য

    Ration Scam case: রেশন দুর্নীতিতে এখনও পর্যন্ত ৮৭টি অভিযোগ দায়ের! আদালতে জানাল রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার শিরোনামে রেশন দুর্নীতি। সোমবার রাজ্য পুলিশের তরফে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) রিপোর্ট দিয়ে জানানো হয়েছে রাজ্যে রেশন দুর্নীতিতে (Ration Scam case) এখনও পর্যন্ত ৮৭টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে ৬৫টি মামলায় ইতিমধ্যে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে রাজ্য। দুটি মামলায় ত্রুটি আছে। বাকি ২০টি মামলার তদন্ত চলছে বলে ওই রিপোর্টে জানিয়েছে রাজ্য। 

    ৬টি মামলায় রাজ্য পুলিশের তদন্তে স্থগিতাদেশ বহাল 

    অন্যদিকে এই রিপোর্ট খতিয়ে দেখে আগামী ১৭ জুন আদালতে (Calcutta High Court) জবাব দেবে ইডি। ২৪ জুন পর্যন্ত রেশন দুর্নীতির ৬টি মামলায় রাজ্য পুলিশের তদন্তে স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। গাইঘাটা থানার একটি মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের সব রেশন দুর্নীতির মামলা ইডিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে।
    প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতি মামলার (Ration Scam case)  তদন্তভার নিজেদের হাতে চেয়ে আদালতে আবেদন জানায় ইডি। সেই প্রেক্ষিতে রাজ্যের কোন কোন থানায়, মোট কয়টি এফআইআর দায়ের হয়েছে, তার একটি তালিকা আদালতে জমা দেওয়ার আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডির সেই দাবির ভিত্তিতেই সোমবার রাজ্যের আইনজীবী আদালতে রিপোর্ট পেশ করেছেন।

    অভিযোগ পেয়েও চোখ কান বুজে বসেছিল পুলিশ

    এদিকে রেশন দুর্নীতির (Ration Scam case) তদন্তে নেমে ইডির হাতে উঠে এসেছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। তদন্তকারীদের দাবি, ১০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। সেই দুর্নীতির টাকা পাঠানো হয়েছে বিদেশে। এদিকে দুর্নীতির তদন্ত যথাযথ হয়নি। উল্টে মূল এফআইআর রাজ্য পুলিশ নষ্ট করেছে বলে অভিযোগ এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। 

    আরও পড়ুন: মুখের মিলেই মিশরে ব্যাপক জনপ্রিয় ভারতীয় গায়ক অভিজিৎ

    প্রসঙ্গত, এর আগে রেশন দুর্নীতি মামলায় (Ration Scam case) গত বছর ২৭ অক্টোবর গ্রেফতার হন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এরপর চলতি বছরে ফেব্রুয়ারি মাসে মন্ত্রীর পদ থেকে অপসারণ করা হয় তাঁকে। ইডির দাবি, খাদ্যমন্ত্রী থাকাকালীন রেশন বণ্টনে দুর্নীতির কথা জানতেন জ্য়োতিপ্রিয়। এফআইআর দায়ের থেকে সিআইডি তদন্ত, চালকল-গমকল মালিকদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ, সবই তাঁর নজরে ছিল। কিন্তু কোনও ব্যবস্থা নেননি তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Asansol: তৃণমূল মন্ত্রীর ভাইয়ের ওয়ার্ডে চলেছে দেদার ছাপ্পা ও ভোট লুট, অভিযোগ বিজেপির

    Asansol: তৃণমূল মন্ত্রীর ভাইয়ের ওয়ার্ডে চলেছে দেদার ছাপ্পা ও ভোট লুট, অভিযোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের চতুর্থ দফা নির্বাচনে ছাপ্পার অভিযোগে ফের একবার শোরগোল পড়ল আসানসোলে (Asansol)। এলাকায় ভোটদানে বাধা দিয়ে বলা হয় ভোটদান হয়ে গিয়েছে। ঘটনা ঘটেছে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের চেলিডাঙা ব্যারট ক্লাব এলাকায়। এই এলাকার নেতা মন্ত্রী মলয় ঘটকের ভাই অভিজিৎ ঘটক। বিজেপির অভিযোগ তাঁর নেতৃত্বে এলাকায় দেদার ছাপ্পা হয়েছে। ভোট কেন্দ্রে পিসাইডিং অফিসার নিজে বলেছেন ভোট হয়ে গিয়েছে। এলাকায় ভুয়ো ভোটার এনে এলাকায় ভোট দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল বলেছে, শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে। এলাকায় বিজেপি অশান্তি সৃষ্টি করেছে।

    অপর দিকে নদিয়া, মুর্শিদবাদ এবং বর্ধমানের লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে শাসক দলের বিরুদ্ধে ভোট লুট, বিরোধী এজেন্ট বসতে না দেওয়া, ছাপ্পা সহ একাধিক অভিযোগের কথা জানিয়েছে বিজেপি। ভোটের আগের দিন কেতুগ্রামে এক ব্যক্তিকে খুনের ঘটনা ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য (Asansol)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, “এই বুথে (Asansol) মৃত লোকের ভোট দেওয়া হয়েছে। এলাকার সাধারণ ভোটার সুরেশ প্রসাদ বলেছেন তিনি ভোট দিতে এসে শুনেছেন তাঁর ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। আমাদের খবর দিলে আমরা এগিয়ে এসেছি এই বুথে। আমরা বলেছি টেন্ডার ভোট করাতে হবে। ইতিমধ্যে প্রিসাইডিং অফিসার, সেক্টর অফিসারকে জানিয়েছি।”

    আরও পড়ুনঃ৬৩ শতাংশ মুসলিম ভোটে কেন মুসলিম সাংসদ নয়? হুঁশিয়ারি হুমায়ুনের

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা এলাকার (Asansol) তৃণমূলেরে যুব নেতা পিন্টু কর্মকার বলেছেন, “বিজেপি শান্তিপূর্ণ ভোটকে নষ্ট করার চেষ্টা করেছে। বুথের মধ্যে ঢুকে ঝামেলা করছে তাই এই রকম অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।” ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়ালে ঘটনাস্থলে কেন্দ্রীয় বাহিনী এসে উপস্থিত হয়। উল্লেখ্য এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা হলেন রাজ্যের তৃণমূলের নেতা তথা মন্ত্রী মলয় ঘটকের ভাই অভিজিৎ ঘটক। তাঁর নির্দেশেই এই ভোট লুটের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chabahar Port: চাবাহার বন্দর নিয়ে চুক্তি সই ভারত-ইরানের, জানুন বিশদে

    Chabahar Port: চাবাহার বন্দর নিয়ে চুক্তি সই ভারত-ইরানের, জানুন বিশদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইরানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বন্দর চাবাহার (Chabahar Port) পরিচালনার জন্য আজ, সোমবার চুক্তি স্বাক্ষরিত হল ভারত ও ইরানের মধ্যে। চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে ইরানে গিয়েছিলেন জাহাজমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল। চুক্তি হল দশ বছরের জন্য। চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হওয়ায় আফগানিস্তান, মধ্য এশিয়া ও ইউরেশিয়ান সীমান্তের সঙ্গে ভারতের যোগাযোগ সুগম হল। 

    নয়া চুক্তি কীভাবে আলাদা? (Chabahar Port)

    ২০১৬ সালে যে চুক্তি হয়েছিল, তাতে কেবল চাবাহার বন্দরের শাহিদ বেহেসিট টার্মিনালের অপারেশন করতে পারত ভারত। চুক্তি পুনর্নবীকরণ করতে হত ফি বছর। নয়া চুক্তি হল আপাতত ১০ বছরের জন্য। চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় ভারত এবার পুরো বন্দরের দায়িত্ব পেল। কারণ বন্দর বাড়াতেও অর্থ সাহায্য করেছে ভারত।

    বন্দরটি গুরুত্বপূর্ণ কেন?

    ভারতের জাহাজমন্ত্রীর ইরান সফর এবং এই চুক্তির একটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। কারণ চুক্তিটি সম্পাদিত হল এমন একটা সময়, যখন ভারতে চলছে লোকসভা নির্বাচন। এটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ, এই প্রথম ওভারসিজ একটি বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিল ভারত (Chabahar Port)।

    ভারত কীভাবে উপকৃত হবে?

    চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হওয়ায় ভারত বন্দরটি পরিচালনা করতে পারবে। শুধু তাই নয়, এই বন্দরটিকে ভারত যুক্ত করতে পারবে ইন্টারন্যাশনাল নর্থ-সাউথ ট্রান্সপোর্ট করিডরের সঙ্গে। যার জেরে পাকিস্তানকে এড়িয়েই আফগানিস্তান এবং মধ্য এশিয়ার সঙ্গে অনায়াস হবে ভারতের যোগাযোগ। যেহেতু স্থলপথে আফগানিস্তান ও মধ্য এশিয়ার সঙ্গে ভারতের বাণিজ্যের পথে প্রধান অন্তরায় পাকিস্তান, তাই এই চুক্তি ভারতের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

    কেন চাবাহার বন্দর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ?

    ভারত ও ইরান দুই দেশের কাছেই চাবাহার বন্দরের গুরুত্ব অপরিসীম। ভারত এই বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নেওয়ায় একদিকে যেমন পশ্চিমী নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে ব্যবসা করতে পারবে ইরান, তেমনি অন্যদিকে পাকিস্তানকে এড়িয়ে একটা বাইপাস রুটও তৈরি হল। পাকিস্তানের গ্বদর বন্দর এবং চিনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের কাউন্টার ব্যালেন্স হিসেবে কাজ করবে চাবাহার বন্দর (Chabahar Port)।

    চাবাহার বন্দরের তাৎপর্য

    চাবাহার ইরানের প্রথম ডিপওয়াটার বন্দর। ওমান উপসাগরের মুখেই রয়েছে বন্দরটি। এর অবস্থান সিস্টান-বালুচিস্তান প্রভিন্সে। পাকিস্তানের গ্বদর বন্দরের উন্নয়ন করছে চিন। তারই অদূরে চাবাহার বন্দরের উন্নয়ন করছে ভারত।

    আরও পড়ুুন: শুভেন্দুর গড়ে বিজেপির রোড শোয়ে বোমাবাজি তৃণমূলের! এনআইএ তদন্তের দাবি জানালেন সৌমেন্দু

    চাবাহার বন্দরের সঙ্গে ভারতের ইনভলভমেন্ট

    ২০০২ সালে ইরানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মহম্মদ খাতামির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হাসান রুহানির সঙ্গে আলোচনা হয় ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ব্রজেশ মিশ্রের। পরে খাতামি ভারত সফরে এসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজয়েপীর সঙ্গে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপের রোডম্যাপে স্বাক্ষর করেন (Chabahar Port)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Jaisalmer: বালি-পাথর দিয়ে তৈরি কেল্লা সূর্যের আলো পড়লেই সোনার মতো ঝলমল করে ওঠে!

    Jaisalmer: বালি-পাথর দিয়ে তৈরি কেল্লা সূর্যের আলো পড়লেই সোনার মতো ঝলমল করে ওঠে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থর মরুভূমির বুকে সোনালি শহর রাজস্থানের ঐতিহাসিক শহর জয়সলমের (Jaisalmer)। যাদব বংশের রাজপুত রাজা রাওয়াল জয়সল প্রাচীন লোদাবার দূর্গ পরিত্যাগ করে এখানে ত্রিকূট পাহাড়ের ওপর তাঁর রাজধানী নির্মাণ করেন। এই জয়সল নাম থেকেই জায়গাটির নাম হয়েছে ‘জয়সলমের’। তবে আপামর বাঙালির কাছে এর জনপ্রিয়তা বরেণ্য পরিচালক সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘সোনার কেল্লা’ ছবির জন্য। জয়সলমেরের এই কেল্লা আগে জয়সলমের ফোর্ট নামে পরিচিত থাকলেও ছবিটি হওয়ার পরেই এর নাম হয় সোনার কেল্লা। ভাট্টি রাজপুত বংশের শাসক রাওয়াল জয়সলএই কেল্লাটি গড়েন।

    সোনার মতো ঝলমলে (Jaisalmer)

    বালি-পাথর দিয়ে তৈরি বলে সূর্যের আলো পড়লে কেল্লার সমগ্র অংশ সোনার মতো ঝলমলে দেখায়। তাই একে অভিহিত করা হয় সোনার কেল্লা নামে। ৮০ মিটার উঁচু, ৯৯টি বুরুজের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা এই কেল্লায় প্রবেশের জন্য চারটি বিশাল দরজা আছে। এগুলো হল ১) অক্ষয় পোল ২) গণেশ পোল ৩) হাওয়া পোল এবং ৪) সুরজ পোল। রাজ পরিবারের বর্তমান সদস্যরা বাস করেন বাদল মহল, রানা মহল, গজ বিলাস এবং মোতি মহলে। কেল্লার বাদল মহল থেকেই দেখা যায় এক সুন্দর পাথরের স্তম্ভ। এর মধ্যে রয়েছে বর্ণাঢ্য তাজিয়া। এছাড়াও জয়সলমেরের (Jaisalmer) অন্যতম আকর্ষণ প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন মহারাজ রাওয়াল গজ সিং-এর হাভেলি, পাটোয়া কি হাভেলি প্রভৃতি। ইচ্ছে হলে একটা দিন বা রাত কাটিয়ে আসতে পারেন প্রায় ৪২ কিমি দূরে মরুভূমির বুকে স্যাম থেকে। উটের পিঠে চড়ে এই স্যামে এসে এক রাত টেন্টে থাকার অভিজ্ঞতাই অন্যরকম।

    কলকাতা থেকে সরাসরি (Jaisalmer)

    যাতায়াত-কলকাতা থেকে সরাসরি যাচ্ছে হাওড়া-জয়সলমের এক্সপ্রেস। ট্রেন এবং বাস আসছে ২৮৫ কিমি দূরের যোধপুর বা বিকানের থেকেও।
    থাকা খাওয়া-এখানে রয়েছে রাজস্থান পর্যটনের দুটি হোটেল ১) হোটেল মুনাল (০২৯৯২-২৫২৩৯২, ০৯৪৬৮৫৫৬৩৬৪) এবং ২) হোটেল শ্যামধানী (০৯৪৬৮৫৫৬৩৩৪)। এছাড়াও আছে স্বয়ং সত্যজিৎ রায় সহ টলিউড, বলিউডের বহু স্বনামধন্য অভিনেতা ও পরিচালকের পদধূলিধন্য হোটেল প্রিন্স। এদের স্যামে নিজস্ব টেন্ট, যাতায়াতের জন্য উটের ব্যবস্থা এবং সম্পূর্ণ বাঙালি খাবারের ব্যবস্থা আছে। যোগাযোগ ০৯৪১৪১৪৯১০৫, ০৭০১৪৩৯৭০০৯, ০৯৯২৮২৭৩০৩০ (Jaisalmer)। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share