Tag: Bengali news

Bengali news

  • PM Modi: গত ১০ বছরে একদিনও ছুটি নেননি! ৬৫৭০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, জানাল পিএমও

    PM Modi: গত ১০ বছরে একদিনও ছুটি নেননি! ৬৫৭০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী, জানাল পিএমও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসার পর থেকে এখনও পর্যন্ত একটি দিনের জন্যও ছুটি নেননি নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী কতদিন ছুটি নিয়েছিলেন তা জানতে চাওয়া হয়েছিল তথ্য জানার অধিকার আইনে। তার উত্তরেই প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসার পরে, ১০ বছরে একদিনের জন্যও ছুটি নেননি। ১০ বছরে ছিল শতাধিক সরকারি ছুটি। কিন্তু তিনি মোদি, জনগনের জন্য সদা জাগ্রত প্রহরী। 

    কতক্ষণ কাজ করেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রীর ছুটি প্রসঙ্গে জানার জন্য বারাণসীর (Varanasi) বাসিন্দা, পেশায় শিক্ষক শেখর খান্না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দফতরে একটি আরটিআই করেছিলেন। জানতে চেয়েছিলেন বিগত ১০ বছরে কতদিন ছুটি নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। আরটিআই-এর উত্তর ১৫ এপ্রিল শেখর খান্নার কাছে আসে। উত্তর দেখে চমকে যান শেখর বাবু। ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হন নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তারপর থেকে একদিনও ছুটি নেননি তিনি। এমনই জবাব এসেছে প্রতি উত্তরে।  কয়েকবছর আগে একটি ইন্টারভিউ চলাকালীন অভিনেতা অক্ষয় কুমার প্রধানমন্ত্রীকে তাঁর কাজের সময় সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। তখন নরেন্দ্র মোদির উত্তর দিয়েছিলেন তিনি তিন থেকে চার ঘন্টা ঘুমোন। বাকি ১৮ ঘন্টা কাজ করেন। 

    আরও পড়ুন: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    এক মাসের মধ্যেই শেখার খান্নার কাছে চলে আসে আরটিআই-এর জবাব। শেখার খন্না জানিয়েছেন ১৬ই মার্চ ২০২৪ শুধুমাত্র জিজ্ঞাসাবশত তিনি প্রধানমন্ত্রীর ছুটি সম্পর্কে তারই কার্যালয়ে  (PMO) এই সম্পর্ক জানতে চেয়েছিলেন। এক মাসের মধ্যেই কার্যালয়ের সচিব প্রবেশ কুমারের তরফে তাকে উত্তর সম্বলিত চিঠি পাঠানো হয়। দশ বছরে অর্থাৎ ৩৬৫০দিনে ৬৫ হাজার ৭০০ ঘন্টা দেশের জন্য সমর্পণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। অর্থাৎ তিনি ১৮ ঘন্টা দেশের জন্য কাজ করেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hindu Rituals: সনাতন ধর্মের যজ্ঞের আগুনেই জন্ম গণিত-বিজ্ঞান-কলাশাস্ত্রের বহু সূত্রের!

    Hindu Rituals: সনাতন ধর্মের যজ্ঞের আগুনেই জন্ম গণিত-বিজ্ঞান-কলাশাস্ত্রের বহু সূত্রের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতির যুগ। হিসেবি মানুষের ভিড়। তাই ইদানিং কোনও ধর্মীয় রীতি পালন করাকে আধুনিক সমাজ সময় নষ্ট এবং অর্থের অপচয় বলে মনে করে। অথচ যুগ যুগ ধরেই বিশ্বের সব দেশেই পালিত হয়ে আসছে ধর্মীয় আচার পালন (Hindu Rituals)। সেটা যেমন পালন করেন সনাতনীরা, তেমনি পালন করেন খ্রিস্টান ধর্মের মানুষও। ইসলাম, শিখ, ইহুদি কিংবা বৌদ্ধ – বিশ্বের এমন কোনও সম্প্রদায় নেই, যারা কোনও না কোনও ধর্মীয় রীতি পালন করে না।

    সনাতনীদের অবদান (Hindu Rituals)

    সনাতনীদের এই ধর্মীয় রীতিই বিশ্বকে দিয়েছে অনেক কিছুই। জ্যামিতির ধারণা কিংবা মহাশূন্যে দ্বাদশ রাশির অবস্থান, শূন্যের ধারণা এসবই সনাতনীদের গভীর তপস্যার ফসল। তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ বলে যাঁরা দাবি করেন, তাঁরাও কোনও কোনও ধর্মীয় রীতি পালন করেন – কখনও জেনে, কখনও আবার অজান্তেই। বিশ্বের বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে যেহেতু সনাতন ধর্মই সব চেয়ে বেশি প্রাচীন, তাই সনাতন ধর্মের অবদান কম নয়।

    চলুন, বেদের যুগে

    চলুন, টাইম মেশিনে চড়ে আমরা ফিরে যাই বেদের যুগে (Hindu Rituals)। সেই যুগে তখনও ঈশ্বরের কল্পনা আসেনি মানুষের মাথায়। যদিও এক অনির্বচনীয় নিয়মই (বেদের ভাষায় ‘ঋক’) যে জগতের নিয়ন্ত্রক, পালনকর্তা, মানবজীবনের মূল লক্ষ্যই হল, মহাবিশ্বের এই মহাশক্তিকে খুঁজে বের করা, তাঁর সান্নিধ্য লাভ করা, তা জানতেন বৈদিক ঋষি। এই মহাশক্তির উদ্দেশে সেই সময় যজ্ঞে আহুতি দিতেন উপনিষদের ঋষিও। যজ্ঞাগ্নির মধ্যে দিয়েই যে হবি (আহুতি) দেবতার কাছে পৌঁছে যায়, তা বিশ্বাস করতেন তাঁরা। সেই কারণেই যজ্ঞে আহুতি হিসেবে বৈদিক ঋষি দিতেন কখনও পশু, কখনওবা গাছের ডাল-পালা। এই যজ্ঞের আগুনেই কার্যত জন্ম হয়েছে বিজ্ঞান, গণিত কিংবা অন্যান্য কলাবিদ্যার।

    গণিতের সূত্র রহস্য

    বিশ্বে যে সময় মানুষ জানতেন না জ্যামিতি খায় না মাথায় দেয়, তখনই যজ্ঞবেদীর (Hindu Rituals) জন্য জ্যামিতিক চিত্র আবিষ্কার করে ফেলেছিলেন বৈদিক যুগের ঋষিরা (Hindu Rituals)। সে যুগে ঋষিরা যে বিভিন্ন মনস্কামনা পূরণের উদ্দেশ্যে নানা যজ্ঞ করতেন, তা আমরা জানি। যুদ্ধ জয়ের আগে-পরে তাঁরা করতেন কখনও অশ্বমেধ যজ্ঞ, কখনও আবার বাজপেয় যজ্ঞ। সন্তান কামনায় করতেন পুত্র্যেষ্টি যজ্ঞ। এমন নানা কামনায় করতেন হাজারো যজ্ঞ। প্রতিটি যজ্ঞের বেদি হত আলাদা। এই বেদির নকশাই পরবর্তীকালে জন্ম দিয়েছে বহু জ্যামিতিক নীতিসূত্রের। আজ যে পিথাগোরাসের সূত্র মুখস্ত করতে হচ্ছে বিশ্বের সব দেশের ছেলেমেয়েদের, সেই সূত্র তাঁর জন্মের দুশো বছরেরও বেশি আগে তৈরি করে ফেলেছিলেন সনাতন ধর্মের ঋষি।

    যখন দূরবীক্ষণের জন্মই হয়নি, তখনই বৈদিক ঋষি পার্থক্য গড়ে দিয়েছিলেন জ্যোতিষশাস্ত্র এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানের মধ্যে। এই দুই শাস্ত্রের চর্চার ফলেই তাঁরা জানতে পারতেন, কবে এবং কখন কোন মহাজাগতিক ঘটনা ঘটবে। সূর্যগ্রহণ কবে, চন্দ্রগ্রহণই বা কবে, পূর্ণগ্রাস না খণ্ডগ্রাস, উল্কাপতনই বা কখন হবে, এসবেরই নির্ভুল ক্ষণ জানিয়ে দিতেন বেদের যুগের ঋষিরা। আর্য ঋষিদের সেই সব সূত্রের ওপরই ভিত্তি করে আজও পাওয়া যায় মহাজাগতিক বিভিন্ন ঘটনার পূর্বাভাস। অঙ্কের বহু সূত্রেরও জন্ম দিয়েছে আর্য ঋষির সেই যজ্ঞকুণ্ড। বর্গক্ষেত্র, আয়তক্ষেত্র, রম্বস মায় ফ্যালকন-শেপড নকশাও তৈরি করা হত যজ্ঞকুণ্ডে। মণ্ডল, যন্ত্র এবং কলামের জ্ঞান আজও প্রয়োজন হয় জ্যামিতির জটিল রহস্য বুঝতে। ‘সুলভ সূত্রজ’ নামক গ্রন্থে এসবের বিস্তৃত উল্লেখ রয়েছে।

    সময় নির্ধারণ

    বিজ্ঞানের যখন এত অগ্রগতি হয়নি, তখনও আর্য ঋষি সময় নির্ধারণ করতে পারতেন। পারতেন ক্যালেন্ডার তৈরি করতে। যেহেতু শুভক্ষণে শুভ কাজটি সম্পন্ন করতে হয়, মাহেন্দ্রক্ষণে করতে হয় বিভিন্ন যজ্ঞ, সন্ধিক্ষণে করতে হয় আদ্যাশক্তির আরাধনা, তাই সময়ের সূক্ষ্ম হিসেব কষতে পারতেন বৈদিক যুগের ঋষিরা। পরবর্তীকালে যা জন্ম দেয় ক্যালেন্ডারের। চাঁদের ক্ষয় দেখেই এই ক্যালেন্ডারে উল্লেখ করা হত, কবে শুক্লপক্ষ, কৃষ্ণপক্ষই বা কবে। অষ্টমী কবে, নবমীই বা কখন থেকে, এর মাঝের কোন সময়টুকু সন্ধিক্ষণ, তা নির্ণয় করে ফেলেছিলেন সনাতনীদের পূর্বপুরুষরা। জানা গিয়েছে, স্বাধীনতার সময় এ দেশে কমবেশি তিরিশটি ক্যালেন্ডার চালু ছিল।

    আরও পড়ুুন: রাম নবমীতে অশান্তি, এনআইএ তদন্ত দাবি শুভেন্দু-দিলীপের

    জন্ম ছন্দ ও সুরের

    সনাতনীরা যেহেতু যজ্ঞের সময় মন্ত্রোচ্চারণ করতেন, সেখান থেকেই জন্ম হয় বিভিন্ন সুরের। পয়ার, ত্রিপদী-সহ নানা ছন্দের জন্মও হয়েছিল সেই যুগে। সুরের আঁতুড়ঘরও বৈদিক ঋষির মন্ত্রোচ্চারণ। হিন্দুরা নানা প্রাকৃতিক শক্তির পুজো করতেন। জল, বায়ু, অগ্নি মায় প্রস্তরখণ্ডের মধ্যেও মহাশক্তিকে খুঁজে বেড়াতেন তাঁরা। তাঁদের এই খোঁজের কাছেই অনেক ক্ষেত্রে ঋণী হয়ে রয়েছে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ও রসায়ন শাস্ত্র।

    গাছগাছড়ার পাতা-রস-শেকড় খেয়ে যে মানুষের রোগ নিরাময় হয়, তা জানতেন আর্য ঋষি। দেবযুগে অশ্বিনী কুমারদ্বয় কিংবা বেদের যুগে চরক, সুশ্রুতের চিকিৎসা পদ্ধতির কাছে আজও অনেক সময় হার মানে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। ব্যাকরণের জন্মও তো হয়েছিল সেই আর্য ঋষির যুগে। পাণিনীর ‘অষ্টাধ্যায়ী’কে তো ‘ভাষাতত্ত্বের জনক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। কে বলল সনাতন ধর্ম রক্ষা করা প্রয়োজন শুধুই রাজনীতির স্বার্থে? গণিত-বিজ্ঞান-কলাশাস্ত্রকে সমৃদ্ধ করতে নয় (Hindu Rituals)!

    কথায় বলে না, অর্বাচীনের অশেষ দোষ!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Diabetes: নববর্ষের ঢালাও মিষ্টিমুখের জেরে ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়িয়ে তুলছেন না তো!

    Diabetes: নববর্ষের ঢালাও মিষ্টিমুখের জেরে ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়িয়ে তুলছেন না তো!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বাঙালির নতুন বছরের শুরুতে মিষ্টি খাওয়ার রেওয়াজ চিরন্তন। পেট পুজো আর মিষ্টি মুখ, নতুন বছর বরণে এই দুইয়ের জুটি সুপারহিট। কিন্তু উৎসবের খানাপিনা অনেক সময়েই বাঙালির বাড়তি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। বিশেষত এই আবহাওয়ায় তাই সচেতনতা আরও বেশি দরকার বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ বাংলা নতুন বছরের শুরু থেকেই আবহাওয়ার পারদ চড়ছে। তার উপরে অতিরিক্ত ভুরিভোজ, বাঙালির ডায়াবেটিস (Diabetes) আর দেহের ওজন নিয়ে আরেকটু চিন্তা বাড়িয়ে দিল। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। তাঁরা জানাচ্ছেন, বছরের এই সময়ে গরম আবহাওয়ায় অনেকের রক্তচাপ ওঠানামা করে। তার উপরে নতুন বছরের শুরুর বাড়তি খাওয়াদাওয়া সেই বিপদ আরও বাড়ায়‌। এর জেরে অনেকেরই রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ে। পাশপাশি ওজন বাড়ে। তাই এই সময়ে শরীর সুস্থ রাখতে বাড়তি সতর্কতা জরুরি।

    কীভাবে এই দুই সমস্যার সমাধান সম্ভব? (Diabetes) 

    বিশেষজ্ঞদের একাংশের পরামর্শ, রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শরীরের ওজন ধরে রাখতে নিয়মিত হাঁটা জরুরি। গরমের জেরে দিনের অন্যান‌্য সময় শারীরিক কসরত করা কঠিন হয়ে যেতে পারে। কিন্তু ভোরে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে। তাই ভোরে অন্তত চল্লিশ মিনিট হাঁটা জরুরি। এতে শরীরের ক্যালরি ক্ষয় হবে। আবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে‌।কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারে লাগাম টানা জরুরি। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, আলু, গাজর, ভাতের মতো খাবারে কার্বোহাইড্রেট প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই দ্রুত ওজন ও ডায়াবেটিসে নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে এই ধরনের খাবারে লাগাম টানতে হবে। তাহলে দুই সমস্যাই সমাধান হবে (Diabetes) ।

    দুই সবজিতেই ডায়াবেটিস কাবু

    পটল, করলার মতো সবজি নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই দুই সবজিতেই ডায়াবেটিস কাবু হয়। আর পটলে রয়েছে প্রচুর পটাশিয়াম। যা শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই এই আবহাওয়ায় শরীর সুস্থ রাখতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই ধরনের সবুজ সবজি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। প্রাণীজ প্রোটিন বিশেষ করে মটন, বিরিয়ানি, কেক জাতীয় খাবার একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে বলে সাফ জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল। কারণ এই ধরনের খাবারে দ্রুত ওজন বাড়ে। আবার এগুলো ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় (Diabetes)।

    অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস বিপদ বাড়াচ্ছে (Diabetes) 

    পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। এমনই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ঘুমের ব্যাঘাত একদিকে স্থূলতার সমস্যা তৈরি করে। আরেক দিকে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। অতিরিক্ত রাত জাগার অভ্যাস বিপদ বাড়াচ্ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, রাতের ঘুম না হলেই শরীরের একাধিক হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাই রাতে আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি। তবেই শরীর সুস্থ থাকবে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বেশি রাত পর্যন্ত না‌ জাগার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। এছাড়াও ঘুম থেকে উঠে নিয়মিত গরম জলে লেবু মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, এই উপাদান ওজন কমাতে বিশেষ সাহায্য করে‌ (Diabetes)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: “বিজেপির ভিড় দেখে মুখ্যমন্ত্রীর মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে”, তোপ মিঠুনের, রোড শোয়ে জনজোয়ার

    Mithun Chakraborty: “বিজেপির ভিড় দেখে মুখ্যমন্ত্রীর মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে”, তোপ মিঠুনের, রোড শোয়ে জনজোয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার শিলিগুড়িতে মিঠুন চক্রবর্তীর (Mithun Chakraborty) রোড শোয়ে জনজোয়ার। এদিন বেলা ১২ নাগাদ দার্জিলিং লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী রাজু বিস্তার সমর্থনে শিলিগুড়ির গুরুং বস্তি থেকে চম্পাসারি মোড় পর্যন্ত রোড শো করেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁকে সামনে থেকে দেখার জন্য এদিন সকাল থেকেই রাস্তার দু’ধারে নানা ভাষা, বর্ণ ও বয়সের মানুষ প্রতীক্ষায় ছিলেন। মিঠুন চক্রবর্তীর কনভয় ঢুকতেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন জনতা। আর জনতার এই উন্মাদনা দেখে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, সবখানেই বিজেপির মিটিং, মিছিলে প্রচুর ভিড় হচ্ছে। আর বিজেপির এই ভিড় দেখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

    মমতার গর্দার বলার জবাব দিলেন মিঠুন (Mithun Chakraborty)

    এদিন শিলিগুড়ির রোড শো থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও কুণাল ঘোষকে আক্রমণ করেন মিঠুন চক্রবর্তী। বিজেপির সমর্থনে প্রচার শুরু করার পর থেকেই মিঠুন চক্রবর্তীকে (Mithun Chakraborty) নিশানা করেছে তৃণমূল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আক্রমণ করতে গিয়ে মিঠুন চক্রবর্তীকে গর্দার বলেছেন। এদিন এই প্রসঙ্গে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, হ্যাঁ, আমি গর্দার, সর্দার সবই। বিজেপির মিটিং মিছিলের ভিড় দেখে মুখ্যমন্ত্রীর মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। যতদিন যাবে  বিজেপির মিটিং মিছিলে ভিড় দেখে মুখ্যমন্ত্রীর মাথা আরও খারাপ হবে। তৃণমূলের রাজ্য নেতা কুণাল ঘোষও তাঁকে আক্রমণ করেছেন। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কুণাল ঘোষ একটা নর্দমা। ওর নাম নেবেন না। ওর নাম নিলে দিন খারাপ যায়।

    আরও পড়ুন: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    রাজু বিস্তা জিতবে, বললেন মিঠুন

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিপুল জয় তথা আসন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। এদিন রোড শো’র ফাঁকে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, আমি চার জায়গায় প্রচারে গিয়েছি, সবখানে মানুষের কাছ থেকেই পজিটিভ রেসপন্স পাচ্ছি। মানুষ বিজেপিকে চাইছে। এদিন শিলিগুড়িতেও যেভাবে মানুষের মধ্যে উন্মাদনা দেখলাম তাতে আমি নিশ্চিত বিজেপি সব জায়গাতেই জিতবে। আর রাজু বিস্তা গত পাঁচ বছরে এখানে যে কাজ করেছে তাতে দার্জিলিং লোকসভা আসনে যোগ্য প্রার্থী রাজু। এবারও বিপুল ভোটে জিতবে রাজু।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: এও কি সম্ভব? কাল ভোট দেবেন অসমের এই পরিবারের ৩৫০ জন!

    Lok Sabha Elections 2024: এও কি সম্ভব? কাল ভোট দেবেন অসমের এই পরিবারের ৩৫০ জন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক পরিবারে ১২০০ সদস্য। সেই বাড়িতে ৩৫০ জন ভোটার। ছোট পরিবারের সংজ্ঞা এঁরা এখনও জানে না। এক পরিবারে হাজারের বেশি সদস্য এই যুগে ভাবাই যায় না। তবে এমনও হয়। শুক্রবার লোকসভা ভোটের প্রথম দফায় অসমের (Assam) সোনিতপুর (Sonitpur) কেন্দ্রের ফুলগুড়ি নেপালি পাম এলাকার বাসিন্দা রন বাহাদুর থাপার পরিবার থেকে ৩৫০ জন ভোট দেবেন। কয়েক পুরুষ যাবত এই এলাকাতেই তাঁদের বাস। দেশের সবচেয়ে বেশি ভোটার থাকার রেকর্ড এই পরিবারের পকেটে। 

    রন বাহাদুর থাপার বৃহৎ পরিবার

    জানা গেছে রন বাহাদুর থাপা ইতিমধ্যেই প্রয়াত হয়েছেন। রেখে গেছেন ১২টি ছেলে এবং ৯টি মেয়ে। তাঁর পাঁচ জন স্ত্রী। চলতি মাসের ১৯ তারিখ অসমের সোনিতপুর লোকসভা ভোটের (LOksabha Seat) প্রথম দফার নির্বাচন হবে। এদিনই নিজেদের ভোট দেবেন থাপা পরিবারের সাড়ে ৩৫০ জন সদস্য। রন বাহাদুরের ১৫০ জনের বেশি নাতি নাতনি। প্রয়াত রন বাহাদুর থাপার ছেলে তিল বাহাদুর থাপা জানিয়েছেন তাঁর বাবা ১৯৬৪ সালে এখানে বাড়ি তৈরি করেছিলেন। বাবার পাঁচ স্ত্রী এবং তাঁরা ১২ জন ভাই এবং ৯ জন বোন। সবমিলিয়ে ৬৫ জন নাতি নাতনি। 

    সরকারি সুবিধার আশা

    সংখ্যাতত্ত্বের বিচারে রেকর্ড গড়া এই পরিবার আজও সেভাবে সরকারি সুবিধা পাননি। যেহেতু রন একাধিক বিবাহ করেছিলেন তাই এই পরিবারের সদস্যরা সরকারি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, বলে দাবি পরিবারের। তিল বাহাদুর জানিয়েছেন পরিবারের ছেলে মেয়েরা উচ্চশিক্ষা পেলেও সরকারি চাকরি পাননি। তিনি বলেন, “আমাদের পরিবারের অনেক সদস্য রাজ্য ছেড়ে বাইরে চলে গেছেন। কিছু সদস্য বেঙ্গালুরুতে (Bengaluru) চলে গেছেন। সেখানে প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করছেন কেউ কেউ। আবার দিনমজুরের কাজ করছেন অনেকে। কিন্তু সরকারি চাকরি কেউই করতে পারেনি।” 

    আরও পড়ুন: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    রন বাহাদুর থাপা ১৯৯৭ সালে মারা যান। তাঁর ছেলেরাও বাবার পথের পথিক। প্রত্যেকেই একাধিক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ। তবে রনের রেকর্ড এখনও অক্ষত। মোট ৯ টি বিধানসভা কেন্দ্র নিয়ে গঠিত সোনিতপুর লোকসভা কেন্দ্রে। ১৬ লক্ষ ২৫ হাজারের বেশি ভোটার রয়েছে এই কেন্দ্রে। শুক্রবার সবাই নিজেদের জনমত দান করবেন। একই সঙ্গে নজির গড়ে ভোট দিতে যাবেন থাপা পরিবারের সদস্যরাও।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • South 24 Parganas: ১০০ দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ! তৃণমূল নেতাদের আটকে বিক্ষোভ বঞ্চিতদের

    South 24 Parganas: ১০০ দিনের কাজের টাকা আত্মসাৎ! তৃণমূল নেতাদের আটকে বিক্ষোভ বঞ্চিতদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০০ দিনের প্রকল্পের টাকা হাতানোর অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। বঞ্চিতরা এনিয়ে সরব হয়েছিলেন। এবার টাকা ফেরতের দাবিতে তিন তৃণমূল নেতাকে বুধবার গভীর রাত পর্যন্ত আটকে রাখলেন বঞ্চিত শ্রমিকরা। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলপিতে। ভোটের মুখে তৃণমূলের থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এই ঘটনা জ্বলন্ত উদাহরণ। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    সালিশিসভায় তৃণমূল নেতাদের আটকে রাখা হয় (South 24 Parganas)

    দক্ষিণ ২৪ পরনার (South 24 Parganas) কুলপির করঞ্জলী পঞ্চায়েতের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রামে একশো দিনের মজুরি আত্মসাতের অভিযোগ তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি স্বপন মাঝির বিরুদ্ধে আগেই উঠেছিল। টাকা না পাওয়া শ্রমিকদের টাকা ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতা। কিন্তু, একশো দিনের কাজের মজুরি না পাওয়া শ্রমিকদের নিয়ে সালিশিসভা করা হয়। সেই সভায় মজুরির হিসেব নিয়ে গরমিল প্রকাশ্যে আসে। উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সালিশিসভা। পরে, দীর্ঘক্ষণ আটক থাকলেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি, বুথ সভাপতি সহ তিন নেতা। নেতাদের ঘিরে চলে বিক্ষোভ ও টানাহ্যাঁচড়া। পরে, খবর পেয়ে কুলপি থানার বিশাল বাহিনী গ্রামে ঢোকে। নেতাদের উদ্ধার করতে গেলে বাধা দেয় গ্রামবাসীরা। পরে গভীর রাতে পুলিশের উপস্থিতিতে দ্রুত বকেয়া মজুরি মেটানোর প্রতিশ্রুতি পেয়ে বিক্ষোভ ওঠে।

    আরও পড়ুন: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    বঞ্চিত শ্রমিকদের কী বক্তব্য?

    বঞ্চিত শ্রমিকদের অভিযোগ, অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার পর সেই টাকা আত্মসাৎ করেছেন তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি স্বপন মাঝি। অনেককে আবার টাকা দিতে চাপ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, প্রকৃত শ্রমিকরা মজুরি পাননি। তাই বিক্ষোভ দেখানো হয়। উল্লেখ্য, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে এই গ্রামে একশো দিনের কাজের প্রকল্পে বেশ কিছু কাজ হয়। সেই কাজের মজুরি দীর্ঘদিন আটকে ছিল। গত মাসে রাজ্য সরকার শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি মিটিয়ে দেয়। সেই টাকা শাসকদল ঘনিষ্ঠ বেশ কিছু শ্রমিকের অ্যাকাউন্টে ঢুকলেও প্রায় শতাধিক শ্রমিক টাকা পায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami 2024: এগরায় রাম নবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আটক ৪ রামভক্ত, প্রতিবাদে সরব অগ্নিমিত্রা

    Ram Navami 2024: এগরায় রাম নবমীর শোভাযাত্রায় হামলা, আটক ৪ রামভক্ত, প্রতিবাদে সরব অগ্নিমিত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের শক্তিপুরের মতো পূর্ব মেদিনীপুরের এগরায় রাম নবমীর (Ram Navami 2024) শোভাযাত্রায় হামলা চালানোর ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। দুষ্কৃতী হামলার জেরে ৪ জন রামভক্ত জখম হন। এরপরই এলাকায় সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়। পরে, বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ram Navami 2024)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার এগরায় রাম নবমীর (Ram Navami 2024) শোভাযাত্রার আয়োজন করে উদ্যোক্তারা। শোভাযাত্রায় ব্যাপক জমায়েত হয়েছিল। শোভাযাত্রা যখন এগরার কলেজ মোড় দিয়ে যাচ্ছিল, তখন মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। আর শোভাযাত্রার মধ্যে পাথর ছোড়ার কারণে চারজন রাম ভক্ত জখম হন। এরপরই দুই পক্ষের সংঘর্ষ বাধার উপক্রম হয়। এদিকে শোভাযাত্রায় হামলার খবর পেয়ে দ্রুত স্থানীয় থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌঁছায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। পরে, উত্তেজনা ছড়ালে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে লাঠিচার্জ করতে বাধ্য হয়। এরই সঙ্গে কাঁদানের গ্যাসে শেল ফাটানো হয় সেখানে। এদিকে হিংসার অভিযোগে শোভাযাত্রায় সামিল চারজন রামভক্তকে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায় এগরা থানায়।

    হামলাকারীদের আটক না করে রামভক্তদের আটক!

    এগরা বিধানসভা মেদিনীপুর লোকসভার অধীনে। এই ঘটনার খবর পেয়ে বিজেপির মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পল থানায় যান। এগরা থানার পুলিশের সঙ্গে দেখা করতে গেলে তাঁকে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরই কর্তব্যরত পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপি নেত্রী। তিনি বলেন, ‘পুলিশ দুষ্কৃতীদের আটক না করে রামভক্তদের আটক করেছে।’ এরপর ধৃতদের ছাড়ার দাবিতে এগরার ত্রিকোণ পার্কে অগ্নিমিত্রা পালের নেতৃত্বে বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত অবরোধ চলে। বেলদা-কাঁথি রাজ্য সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থকরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: শিল্পা শেট্টি-রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি, কেন জানেন?

    ED: শিল্পা শেট্টি-রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিত্রতারকা শিল্পা শেট্টি ও তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রার প্রায় আঠানব্বই কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি (ED)। আজ, বৃহস্পতিবার পিএমএলএ অ্যাক্ট ২০০২-এর অধীনে স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে একাধিক সম্পত্তি। এই তালিকায় রয়েছে শিল্পার স্বামী রাজ কুন্দ্রার নামে থাকা ইক্যুইটি শেয়ারও। এদিন সকালে এই পদক্ষেপ করে ইডি।

    বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি (ED)

    বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির তালিকায় রয়েছে জুহুতে শিল্পার নামে একটি ফ্ল্যাট, পুনেতে একটি বাংলো এবং ইক্যুইটি শেয়ারও। রাজের বিরুদ্ধে অভিযোগ, বিনিয়োগের বিনিময়ে ১০ শতাংশ মাসিক রিটার্ন দেওয়ার জন্য মানুষকে প্রলোভিত করে বিপুল বিটকয়েন কেলেঙ্কারি চালিয়েছিলেন (ED)। বিটকয়েন কেস থেকে রাজ ১৫০ কোটি টাকা মুনাফা লুটেছেন বলেও অভিযোগ। বিটকয়েন হল ভার্চুয়ার মুদ্রা। এই মুদ্রার বৈশিষ্ট্য হল, যে কেউ বিশ্বের যে কোনও জায়গায় যে কোনও সময় অর্থ লেনদেন করতে পারে। ব্যাঙ্কের সাহায্য ছাড়াই এই লেনদেন করা হয়।

    বিটকয়েন কেলেঙ্কারি

    বিটকয়েন কেলেঙ্কারি মামলায় ২০১৮ সালের শুরুর দিকেই রাজকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। থানে ক্রাইম ব্রাঞ্চে নথিভুক্ত হওয়া মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল তাঁকে। দু’হাজার কোটি টাকার ওই কেলেঙ্কারি মামলায় রাজ ফেঁসে যেতে পারেন বলেও মনে করছেন কেউ কেউ। মহারাষ্ট্রে রাজের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছিল একাধিক এফআইআর। তার ভিত্তিতে পিএমএলএর অধীনে তদন্ত শুরু করেছিল ইডি। রাজের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগে বলা হয়েছিল, মেসার্স ভ্যারিয়েবল টেক প্রাইভেট লিমিটেড, প্রয়াত অমিত ভরদ্বাজ, অজয় ভরদ্বাজ, বিবেক ভরদ্বাজ, সিম্পি ভরদ্বাজ, মহেন্দ্র ভরদ্বাজ এবং অন্য এমএলএম এজেন্টরা ২০১৭ সালে প্রায় ৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার বিটকয়েন পেয়েছিলেন। মিথ্যে প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে লগ্নিকারীদের কাছ থেকে এই সব বিটকয়েন নেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: ভোটার মাত্র এক জন, তাঁর ভোট নিতে দুর্গম পাহাড়ে ৩৯ কিমি ট্রেক করলেন ভোটকর্মীরা

    ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে তল্লাশি চালিয়ে ইডি গ্রেফতার করে সিম্পি ভরদ্বাজ, নিতিন গৌর ও নিখিল মহাজনকে। কেলেঙ্কারির মূল হোতা অজয় ভরদ্বাজ ও মহেন্দ্র ভরদ্বাজের নাগাল মেলেনি এখনও। এই কেলেঙ্কারিতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় রাজকে। এদিন বাজেয়াপ্ত করা হল রাজ-শিল্পার ৯৭.৭৯ কোটি টাকার সম্পত্তি (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Elections 2024: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    Lok Sabha Elections 2024: এবছর কি আপনার প্রথম ভোট? তাহলে জেনে নিন ভোটকেন্দ্রে কী কী করণীয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার শুরু হচ্ছে লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2024) ভোটগ্রহণ পর্ব। এবার লোকসভার ৫৪৪টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসন রয়েছে। এবার নির্বাচন হচ্ছে সাত দফায়। বাংলায় সাত দফার ভোটের মধ্যে প্রথম দফার ভোট হবে ১৯ এপ্রিল। দ্বিতীয় দফা ২৬ এপ্রিল। তৃতীয় দফার ভোট ৭ মে। ১৩ মে চতুর্থ দফার ভোট। পঞ্চম দফা ২০ মে। ষষ্ঠ দফা ২৫ মে। ১ জুন সপ্তম তথা শেষ দফার ভোট হবে বাংলায়। বাংলার মতোই সাত দফার ভোট হচ্ছে বিহার ও উত্তর প্রদেশে। ভোট গণনা ৪ জুন।

    শুক্রবার ১০২ আসনে ভোটগ্রহণ

    গোটা দেশের ২৮টি রাজ্য ও ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মধ্যে শুক্রবার নির্বাচন হচ্ছে ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ১০২টি আসনে। একই সঙ্গে আগামীকাল নির্বাচন আছে অরুণাচল প্রদেশের বিধানসভার ৬০টি এবং সিকিমের ৩২টি আসনে।

    কোন কোন নথি সঙ্গে রাখবেন?

    প্রতি বছরই নতুন ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এবারেও নতুন ভোটার (first-time voters) সংখ্যা নেহাত কম নয়। তাই নতুন ভোটারদের সুবিধার্থে এবার ভোট দিতে গেলে কী কী নথি লাগবে তার তালিকা প্রকাশ করল নির্বাচন কমিশন (Election Commission), পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, কেন্দ্র–রাজ্য সরকার অধিগৃহীত সংস্থার সচিত্র পরিচয়পত্র, সাংসদ–বিধায়কদের দেওয়া সরকারি পরিচয়পত্র, সচিত্র ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসের পাসবুক, প্যান কার্ড, রেজিস্ট্রার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার স্মার্ট কার্ড, একশো দিনের কাজের জব কার্ড (Lok Sabha Elections 2024), শ্রম মন্ত্রকের কোনও প্রকল্পের স্বাস্থ্য বিমার কার্ড, বিশেষভাবে সক্ষমদের ইউনিক কার্ড, সচিত্র পেনশন নথি, আধার কার্ড ও ভোটারদের সচিত্র পরিচয়পত্র-জানানো হয়েছে এই নথির যে কোনও একটি থাকলে আপনি ভোট দিতে পারবেন।  

    ভোটদান প্রক্রিয়া

    প্রথমেই ভোটারকে (Lok Sabha Elections 2024) তার কাছাকাছি ভোট কেন্দ্রে যেতে হবে। ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার পর ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা পোলিং অফিসারের কাছে নিজের নাম ভোটার (voter) লিস্টের সঙ্গে মেলাতে হবে। এরপর তথ্য যাচাই হয়ে গেলে হাতের আঙুলে কালি দেওয়া হবে এবং একটি স্লিপ দেওয়া হবে। এরপর রেজিস্টারে সই করে সেখানে দায়িত্বপ্রাপ্ত পোলিং অফিসারের কাছে স্লিপটি জমা দিয়ে ভোটিং বুথের কাছে যেতে হবে। বুথের ভিতরে, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (EVM) গিয়ে পছন্দের প্রার্থীর নির্বাচনী প্রতীকের সাথে থাকা সংশ্লিষ্ট বোতাম টিপে ভোটদান প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। তবে যদি প্রার্থীদের মধ্যে কাউকে আপনি ভোট দিতে না চান, তাহলে ইভিএমের নীচে নোটা (NOTA-None Of The Above) নির্বাচন করার বিকল্প রয়েছে।

    ভোটকেন্দ্রের মধ্যে মোবাইল নিষিদ্ধ

    উল্লেখ্য, ভোটকেন্দ্রের মধ্যে মোবাইল এবং ক্যামেরার মতো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। তাই ভোটকেন্দ্রে ঢোকার আগে সঙ্গে ফোন থাকলে তা অবশ্যই দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের (Lok Sabha Elections 2024) কাছে জমা দিয়ে ভিতরে ঢুকতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: ভোটার মাত্র এক জন, তাঁর ভোট নিতে দুর্গম পাহাড়ে ৩৯ কিমি ট্রেক করলেন ভোটকর্মীরা

    Lok Sabha Elections 2024: ভোটার মাত্র এক জন, তাঁর ভোট নিতে দুর্গম পাহাড়ে ৩৯ কিমি ট্রেক করলেন ভোটকর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024)। গণতন্ত্রের উৎসবের এই আনন্দ যজ্ঞে শামিল হবেন সবাই। একজনও যেন বঞ্চিত না হন বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের এই নির্বাচন-যজ্ঞ থেকে। নির্বাচন কমিশনের এহেন স্বপ্ন রূপদান করতে মাত্র একজন ভোটারের জন্য পাহাড়ি ৩৯ কিলোমিটার রাস্তা উজিয়ে ভোট নিতে যাচ্ছেন পোলিং অফিসাররা।

    চিনকে জবাব ভারতের! (Lok Sabha Elections 2024)

    অরুণাচল প্রদেশের বিভিন্ন জায়গাকে মাঝে মধ্যে নিজেদের মানচিত্রে দেখিয়ে তাদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে চিন। এহেন অরুণাচলের প্রত্যন্ত মালোগাম গ্রামে একটি মাত্র ভোট সংগ্রহ করতে পায়ে হেঁটে যে দুর্গম গিরি পার হচ্ছেন পোলিং আধিকারিকরা, তাতে ভারত (Lok Sabha Elections 2024) বিশ্বকে আরও একবার বুঝিয়ে দিল ‘অরুণাচল ভারতেরই ছিল, আছে এবং থাকবে’। ফেরা যাক খবরে। অরুণাচলের আনজ জেলার মালোগামে বাস করেন বছর চুয়াল্লিশের সোকেলা তায়াং। সেই সোকেলার ভোট নিতেই খোলা হয়েছে বুথ।

    পাহাড়ি পথে পাড়ি

    এবার সাত দফায় হবে লোকসভা নির্বাচন। ১৯ এপ্রিল হবে প্রথম দফার নির্বাচন। সেদিনই ভোট হবে অরুণাচলের এই গাঁয়েও। চিন সীমান্ত ঘেঁষা মালোগামের বুথে গিয়ে ভোট দেবেন সোকেলা। নির্বাচন কমিশন সূত্রে (Lok Sabha Elections 2024) খবর, মালোগামে হাতে গোণা কয়েকটি পরিবার রয়েছে। তবে ভোটার তালিকায় নাম রয়েছে শুধুই সোকেলার। তাঁকে অন্য বুথে গিয়ে ভোট দিতে বলা হয়েছিল। তিনি রাজি নন। অগত্যা সোকেলার ভোট নিতে পোলিং অফিসারদের পার হতে হচ্ছে ৩৯ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ। অরুণাচলের এই কেন্দ্রে লড়াই করছেন বশিরাম সীরাম এবং তাপির গাও। এঁদেরই একজনের নামের পাশে পড়তে পারে সোকেলার ভোট। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পবন কুমার সাইন বলেন, “এসব ক্ষেত্রে (সোকেলার ভোট নিতে যাওয়া) কতজন ভোট দিচ্ছেন, তা ম্যাটার করে না। কিন্তু আমরা এটি নিশ্চিত করতে চাই যে গণতন্ত্রে যেন প্রত্যেকেই তাঁর মতামত ব্যক্ত করতে পারেন। সোকেলা তোয়াংয়ের ভোট অন্তর্ভুক্তি ও সাম্যের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতার দলিল।”

    আরও পড়ুুন: এবার গ্রাউন্ড জিরো থেকে কোচবিহারের ওপর সরাসরি নজর দুই বিশেষ পর্যবেক্ষকের

    এদিকে, ওড়িশায় সখী বুথ খোলা হল নির্বাচন কমিশনের তরফে। এই বুথের সমস্ত পোলিং অফিসারই মহিলা। ওড়িশা হ্যান্ডলুমের কর্মী তাঁরা। গণতন্ত্রের উৎসবে যোগ দিতে গিয়ে মহিলারা যাতে অস্বস্তি বোধ না করেন, তাই এই আয়োজন বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share