Tag: Bengali news

Bengali news

  • Electoral Bonds: তৃণমূলকে অনুদান দিতেই ফিউচার গেমিংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ কলকাতা পুলিশের!

    Electoral Bonds: তৃণমূলকে অনুদান দিতেই ফিউচার গেমিংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত বন্ধ কলকাতা পুলিশের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ডের (Electoral Bonds) মাধ্যমে তৃণমূলকে অনুদান দেওয়ার পুরস্কার পেল ফিউচার গেমিং! ফিউচার গেমিং ও হোটেল সার্ভিসেস এই দুই সংস্থারই মালিক সান্তিয়াগো মার্টিন। এই দুই সংস্থার বিরুদ্ধে দুটি মামলার তদন্ত করছিল কলকাতা পুলিশ। জানা গিয়েছে, সেই মামলা দুটি বন্ধ করে দিয়েছে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের পুলিশ। সান্তিয়াগোর এই দুই কোম্পানিই নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসকে।

    সান্তিয়াগোর কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ (Electoral Bonds)

    পশ্চিমবঙ্গ ও সিকিমে ডিয়ার লটারি চালায় সান্তিয়াগোর কোম্পানি। এই কোম্পানির বিরুদ্ধে উঠেছে প্রতারণা ও ক্রিমিনাল ষড়যন্ত্রের অভিযোগ। সেই অভিযোগেরই তদন্ত করছিল কলকাতা পুলিশ। সেই তদন্তই বন্ধ করে (Electoral Bonds) দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সম্প্রতি নির্বাচনী বন্ড সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তখনই জানা গিয়েছে, সান্তিয়াগোর ফিউচার গেমিং ২০২০ সালের অক্টোবরে তৃণমূলকে অনুদান বাবদ দিয়েছে ১ কোটি টাকা।

    কোটি কোটি টাকা অনুদান 

    পরের বছর জুলাই মাসেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দলকে এই সংস্থা অনুদান দিয়েছে ৩০ কোটি টাকা। এই বছরেরই অক্টোবরে ফের ৪৬ কোটি টাকা দিয়েছে ফিউচার গেমিং। ২০২২ সালে মমতার দলকে সান্তিয়াগোর এই সংস্থা আবারও ৬০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। জানা গিয়েছে, অনুদান পাওয়ার পরে পরেই ২০২১ এর ডিসেম্বর এবং পরের বছরের জানুয়ারিতেই সান্তিয়াগোর দুই সংস্থার বিরুদ্ধে চলা দুটি মামলার তদন্ত বন্ধ করে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ।

    আরও পড়ুুন: মুখ থুবড়ে পড়বে ‘ইন্ডি’, গাড্ডায় কংগ্রেস, অপ্রতিরোধ্য বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    মামলা বন্ধের পরেই নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে তৃণমূলের ঝুলিতে গিয়েছে আরও অনেক বেশি টাকা। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত মমতার দলকে অনুদান দিয়েই গিয়েছে সান্তিয়াগোর সংস্থা। সব মিলিয়ে এর পরিমাণ ৫৪২ কোটি টাকা। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর অবশ্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দেওয়া।

    সান্তিয়াগোর সংস্থার বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ ওঠায় ২০১০ সালে তদন্ত শুরু করে সিবিআই। কিন্তু ২০১৪ সালের পরেও, সেভাবে এগোয়নি তদন্ত। ফিউচার গেমিংয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে আর এক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডিও। কলকাতা পুলিশ ২০১৯ সালে এফআইআর দায়ের করার পর তদন্ত শুরু করে ইডি। সেহেতু রাজ্য পুলিশ ক্লোজার রিপোর্ট দিয়ে দিয়েছে, তাই ইডির তদন্ত আপাতত বিশবাঁও জলে বলেই ধারণা বিশেষজ্ঞদের (Electoral Bonds)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Nadia: দিনভর জনসংযোগে কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী, জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    Nadia: দিনভর জনসংযোগে কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী, জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের রাজবধূ অমৃতা রায়কে প্রার্থীকে করে মাস্ট্রার স্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। কারণ, বিজেপি প্রার্থী ও তাঁর বংশ নিয়ে তৃণমূলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু ছোট-বড় সব স্তরের নেতারা আক্রমণ করছেন। বোঝাই যাচ্ছে, রানিমা প্রার্থী হওয়ায় নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগরে তৃণমূল বেশ চাপে পড়ে গিয়েছে।

    জনসংযোগে রানিমা (Nadia)

    তৃণমূল লাগাতার আক্রমণ করলেও বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিয়ে রানিমা নিজের কেন্দ্রে দিনভর নিজেকে জনসংযোগে ব্যস্ত রাখলেন। বৃহস্পতিবার সকালে তিনি রাজবাড়ি থেকে বেরিয়ে কৃষ্ণনগর (Nadia) আমিনবাজারের পৌঁছান। সেখানে প্রচুর সংখ্যক কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে পদযাত্রা করেন। রানিমাকে দেখার জন্য রাস্তার দুধারে সাধারণ মানুষ জমায়েত হন। এরপর বিভিন্ন বাজার, রাস্তাঘাট সহ একাধিক এলাকাগুলিতে গিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ভোটের আবেদন করেন তিনি। তবে, একটা সময় গেছে বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া রানিমাকে অনেকে দর্শন করতে পারতেন না। কিন্তু, নির্বাচনে তাঁর নাম ঘোষণা হওয়ার পরে তিনি জনসমক্ষে বেরিয়ে আসেন। আর রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের বর্তমান রাজবধূকে একবার দেখার জন্য স্বাভাবিকভাবেই মানুষের মধ্যে এক অন্য অনুভূতি থেকেই থাকে। আর তাই প্রার্থীকে দেখার জন্য রাস্তায় ভিড় জমাচ্ছেন।

    আরও পড়ুন: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    জয়ের বিষয়ে আশাবাদী রানিমা

    ভোট প্রচারের মধ্যে দিয়ে অমৃতা রায় বলেন, ভোটে দাঁড়ানোর পর থেকেই কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী থেকে শুরু করে অন্যান্য রাজনৈতিকদলের প্রার্থীরা আমাকে বিভিন্ন ভাষায় মন্তব্য করছেন। কিন্তু, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। কারণ, মানুষ আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আমি আশাবাদী, লোকসভা নির্বাচনে মানুষের রায়ে আমি জয়যুক্ত হব। অন্যদিকে, নাকাশিপাড়া থানা এলাকায় এক তৃণমূল কর্মীকে খুন করার ঘটনায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, সকালে এই ঘটনার কথা আমি জানতে পারি। এই মর্মান্তিক ঘটনা, যে বা যারা করুক তারা যাতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পায় তার ব্যবস্থা করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের কাছে আমি আর্জি জানাচ্ছি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: মুখ থুবড়ে পড়বে ‘ইন্ডি’, গাড্ডায় কংগ্রেস, অপ্রতিরোধ্য বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: মুখ থুবড়ে পড়বে ‘ইন্ডি’, গাড্ডায় কংগ্রেস, অপ্রতিরোধ্য বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই তলিয়ে যাবে কংগ্রেস। আগের চেয়ে আরও কমবে আসন। গোহারা হারবে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডি’। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2024) এমন ফলই হতে চলেছে বলে উঠে এল সাম্প্রতিক এক জনমত সমীক্ষায় (India TV-CNX Opinion Poll) । এবার লোকসভা নির্বাচন হবে সাত দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হবে ১৯ এপ্রিল। গোটা দেশের বিভিন্ন আসনের সঙ্গে এ রাজ্যের তিন আসনেও এদিন হবে ভোট গ্রহণ। অবশ্য এই তিনটি আসনই উত্তরবঙ্গে। প্রাক-নির্বাচনী সমীক্ষায় প্রকাশ, বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পাবে ৩৯৯টি আসন। আর ইন্ডি জোটের দৌড় থেমে যাবে ৯৪ এর ঘরে গিয়ে।

    কত আসন পাবে বিজেপি? (Lok Sabha Elections 2024)

    ইন্ডিয়া টিভি-সিএনএক্সের প্রাক-নির্বাচনী জনমত সমীক্ষা (India TV-CNX Opinion Poll) অনুযায়ী, বিজেপি একাই পেতে পারে ৩৪২টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ৩৮টি আসন। বাংলার ১৯টি কেন্দ্রে ফুটতে পারে ঘাসফুল। ডিএমকে জিততে পারে ১৮টি লোকসভা কেন্দ্রে। জনতা দল ইউনাইটেড পেতে পারে ১৪টি আসন। আপ পেতে পারে ৬টি আসন। ১২টি আসন পেতে পারে তেলুগু দেশম। সমাজবাদী পার্টির ঝুলিতে যেতে পারে ৩টি কেন্দ্রের রাশ। অন্যান্যরা জিততে পারেন ৯১টি আসনে।

    মুখ থুবড়ে ইন্ডি জোট (Lok Sabha Elections 2024) 

    সমীক্ষায় (India TV-CNX Opinion Poll) জানা গিয়েছে, উনিশের নির্বাচনে কংগ্রেস পেয়েছিল ৫২টি আসন। এবার তা আরও কমে হতে পারে ৩৮টি। কংগ্রেস এবং বহুজন সমাজ পার্টিকে খালি হাতে ফেরাবে উত্তরপ্রদেশ। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টিকে বিমুখ করতে পারে জম্মু-কাশ্মীর এবং অসমও। উত্তরপ্রদেশে বিজেপি জয় পেতে পারে ৭৩টি আসনে। এনডিএর শরিক আপনা দল এবং আরএলডি পেতে পারে দু’টি করে আসন। কংগ্রেস পেতে পারে বিহার, ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্র, মণিপুর, মেঘালয়, পশ্চিমবঙ্গ এবং লাক্ষাদ্বীপের কিছু আসন (Lok Sabha Elections 2024)। কংগ্রেসের তুলনায় তৃণমূল, ডিএমকে, ওয়াইএসআরপি, টিডিপি এবং বিজেডির মতো আঞ্চলিক দলগুলি স্ব স্ব রাজ্যে ভালো ফল করবে। সর্বভারতীয় দল হওয়া সত্ত্বেও, কংগ্রেস যা পারবে না। বাম শাসিত কেরালায় এবার ভালো ফল করতে পারে কংগ্রেস। এখানে সোনিয়া গান্ধীর দল পেতে পারে ৭টি আসন। কর্নাটক, পাঞ্জাব, তামিলনাড়ু এবং তেলঙ্গনায় কংগ্রেস পেতে পারে যথাক্রমে ৪, ৩, ৮ এবং ৯টি আসন।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ, নিজাম প্যালেসে হাজিরা দুই তৃণমূল নেতার

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনে হচ্ছে নির্বাচন। ক্ষমতায় আসতে গেলে কোনও রাজনৈতিক দল কিংবা জোটকে পেতে হবে অন্তত ২৭২টি আসন। কংগ্রেস বা ইন্ডি জোট যে তার ধারেকাছে ঘেঁষতে পারছে না, তা স্পষ্ট সমীক্ষায়ই (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Sukanta Majumdar: প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সুকান্তর ডায়েট চার্ট কী জানেন?

    Sukanta Majumdar: প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সুকান্তর ডায়েট চার্ট কী জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই লোকসভা ভোট। হাতে সময় খুব কম। তাই এই এপ্রিল-মে মাসের সূর্যের তেজেও দমে নেই বালুরঘাটের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের ভোট প্রচার। লড়াইয়ের ময়দানে মাথার ওপর চড়া রোদ নিয়ে প্রচারে নেমেছেন তিনি। তাই শরীর ঠিক রাখতে মানছেন কোন ডায়েট? (diet) মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে জীবনের অজানা কথা জানালেন  সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)।

    কী বললেন সুকান্ত

    প্রিয় খাবার থেকে ডায়েট চার্ট(Diet Chart), প্রচারে বেরিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে মানছেন কোন ডায়েট সব নিজেই জানালেন বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী। সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘আমি সাধারণত হালকা খাবার পছন্দ করি। এখন প্রচারের ব্যস্ততায় কর্মীদের বাড়ি খেতে হচ্ছে। তবে বাড়ির খাবার পেলে বেশি ভাল হয়।’ উল্লেখ্য ১৯ এপ্রিল উত্তরবঙ্গে(north bengal) রয়েছে প্রথম দফার ভোট। ফলত হাতে ভোট প্রচারের সময় কমে আসছে ক্রমশ। তাই এই সময় প্রচণ্ড গরমেও প্রচারে পিছুপা হটছেন না সুকান্ত। আর প্রচারে নেমে জন সাধারনের মাঝে ঝড় তুলতে হলে, নিজেকে ফিট রাখাটাও একান্তই প্রয়োজন। খাওয়া-দাওয়ার ক্ষেত্রেও তাই অত্যন্ত সতর্ক বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

    আরও পড়ুন: ‘দলের কোনও দিশা নেই, সনাতন ধর্ম বিরোধী’, ইস্তফা দিলেন কংগ্রেস মুখপাত্র গৌরব বল্লভ

    মনোনয়নপত্র জমা দিলেন সুকান্ত

    বুধবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সুকান্ত মজুমদার(sukanta majhumdar)। আর মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে প্রতিপক্ষের উদ্দেশ্যে হুঁশিয়ারি বদলে তার গলায় শোনা গেল ইলিশ, চিংড়ির গল্প। সুকান্তর কথায়, “আমি বাঙাল। পছন্দের তালিকায় ইলিশ। তবে ইলিশ সিজানাল বলে বেশি চিংড়ি হয়। ” এই প্রচন্ড গরমে যখন চিকিৎসকেরা (doctor) শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিদিন বেশি করে জল ,টক দই ও তরল জাতীয় খাবার খেতে বলছেন, সেই সময় বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী (balurghat BJP candidate) কি ডায়েটে রয়েছেন  সে কথাও জানালেন নিজেই। মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার দিন  তিনি দুপুরে কি খেয়েছেন তা ভাগ করে নিলেন সকলের সঙ্গে।  জানালেন ভাত,আলু পটলের তরকারি, সজনে ডাটার তরকারি, মাছের ঝোল, কুলের চাটনি ও টক দই দিয়ে সেরেছেন দুপুরের মধ্যাহ্নভোজ (lunch), অতএব লড়াইয়ের ময়দানে শরীর ঠিক রাখতে সঠিক পথেই আছেন বালুরঘাটের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • CAA: পাক হিন্দু উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব প্রদানে সাহায্য করছে ‘সীমাজন কল্যাণ সমিতি’, মরুরাজ্যে শুরু শিবির

    CAA: পাক হিন্দু উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব প্রদানে সাহায্য করছে ‘সীমাজন কল্যাণ সমিতি’, মরুরাজ্যে শুরু শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত মার্চ মাসেই লাগু হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (২০১৯)। এই আইনের বলে, পাকিস্তান বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় ভাবে (CAA) অত্যাচারিত হয়ে আসা ৬ সম্প্রদায়কে নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। নাগরিকত্ব আইন লাগু হওয়ার পর থেকেই রাজস্থানে ক্যাম্প বসাতে শুরু করে ‘সীমাজন কল্যাণ সমিতি’। নাগরিকত্বের আবেদন করতে উদ্বাস্তুদের সাহায্য করছে সঙ্ঘের ভাবধারাবাহী এই সংগঠন। বর্তমানে এই সমিতি মরুরাজ্যে পাকিস্তান সীমান্তে ৩০০-র থেকে বেশি ক্যাম্প (CAA) চালাচ্ছে।

    যোধপুর জয়সলমীরে চলছে ক্যাম্প

    যে ক্যাম্পগুলি তৈরি করা হয়েছে যোধপুর, জয়সলমীর প্রভৃতি জায়গায়। প্রত্যেক ব্যক্তিকে নাগরিক আইন সংক্রান্ত বিভিন্ন রকমের তথ্য সরবরাহ করা হচ্ছে। তাঁদেরকে সাহায্য করা হচ্ছে নাগরিকত্ব পোর্টালে (CAA) নথি আপলোড করার কাজে। যা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক চালু করেছে। বিক্রম সিং রাজ পুরোহিত একজন আইনজীবী সংবাদমাধ্যমের সামনে ব্যাখা করেছেন, উদ্বাস্তুদের স্বার্থে কীভাবে দিনের পর দিন কাজ করে চলেছে এই সমিতি।

     মরু রাজ্যে ৪০০-রও বেশি বিভিন্ন স্থানে রয়েছেন উদ্বাস্তুরা

    প্রসঙ্গত, পাকিস্তান থেকে ধর্মীয়ভাবে অত্যাচারিত হয়ে আসা শরণার্থীরা রাজস্থানে ৪০০-রও বেশি বিভিন্ন স্থানে এসে বসতি স্থাপন করে। মনে করা হচ্ছে, দু’লাখেরও বেশি পাকিস্তানি হিন্দু, বিভিন্ন সময়ে এসেছেন মরু রাজ্যে উদ্বাস্তু হয়ে। এটা উল্লেখ করা প্রয়োজন, প্রত্যেক উদ্বাস্তু (CAA) ভারতে আইনি ভাবেই প্রবেশ করেছেন। হয় তাঁরা পর্যটক ভিসার মাধ্যমে এসেছেন অথবা তীর্থযাত্রী হয়ে। এঁরা প্রত্যেকেই ভারতের নাগরিক হওয়ার যোগ্য।

    ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস হয় সংসদে

    প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন পাস হয় সংসদে। তারপর থেকে করোনা মহামারী চলতে থাকায় লাগু করা যায়নি আইন। অবশেষে ২০২৪ সালের মার্চ মাসে (CAA) তা লাগু করা হয়। এই আইন অনুযায়ী হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন, পারসিক এবং খ্রিস্টান এই ছয় সম্প্রদায়ের অত্যাচারিত মানুষদেরকে নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যাঁরা পাকিস্তান বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে অত্যাচারিত হয়ে এসেছেন ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    North 24 Parganas: “মতুয়া মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করছে তৃণমূল”, সরব শান্তুনু ঠাকুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আবহে উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) ঠাকুরনগরে শুরু হচ্ছে মতুয়াদের বারুনির মেলা। আর এই মেলার রাশ রয়েছে বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরের হাতে। তাই, ভোটের মুখে এই মেলা নিয়ে রাজনীতি শুরু করেছে তৃণমূল। মেলায় দুষ্কৃতী দৌরাত্ম্যের অভিযোগ তুলে ১৪৪ ধারা জারির আবেদন করেছেন মমতাবালা ঠাকুর। আর পালটা বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর তৃণমূলের বিরুদ্ধে এই মেলা বন্ধ করার চক্রান্ত করার অভিযোগ তুলেছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (North 24 Parganas)

    আগামী ৬ এপ্রিল থেকেই  উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 Parganas) ঠাকুরনগরে এই মেলা শুরু হচ্ছে। এই মেলা বসে ঠাকুরবাড়ি সংলগ্ন মাঠে। বহু বছরের পুরানো এই মেলা শুরু হয়েছিল ১৯৫৩ সালে। তবে রাজ্যে তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই মেলার নিয়ন্ত্রণ ছিল তৃণমূলের হাতেই। তবে শান্তনু ঠাকুর বিজেপির সাংসদ হওয়ার পর তৃণমূলের নিয়ন্ত্রণ খর্ব হয়। শুধু জেলা থেকেই নয়, বিভিন্ন রাজ্য থেকেও এই মেলা দেখতে আসেন বহু মানুষ। তবে গত কয়েক বছর ধরে এই মেলা নিয়ে তরজা লেগেই আছে। সে ক্ষেত্রে মেলার নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখাকে কেন্দ্র করেই মমতাবালার সঙ্গে শান্তনু ঠাকুরের সঙ্গে তরজা চলে আসছে। শোনা যাচ্ছে, মমতাবালা ঠাকুর এই মেলায় ১৪৪ ধারা জারি করার জন্য বনগাঁর এসডিওর কাছে আবেদন জানিয়েছেন। এটা তৃণমূলের তরফে করা হয়নি। তিনি নিজেই এই আবেদন করেছেন। মেলা ঘিরে ঠাকুরবাড়ির অন্দরের দ্বন্দ্ব আরও জোরদার হয়েছে। বনগাঁর এসডিও উর্মি দে বিশ্বাস বলেন, এবিষয়ে পুলিশকে তদন্ত করে খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব মোদী, দিলেন টাকার ফেরানোর প্রতিশ্রুতি

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের অভিযোগ, মতুয়াদের ধর্মীয় ভাগাবেগে আঘাত করার চেষ্টা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতিবছরই হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব তিথিতে এই মেলা হয়ে থাকে। কিন্তু, প্রতিহিংসা করে এই মেলা বন্ধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনে মানুষের জবাব দেবে। অন্যদিকে, মমতাবালা ঠাকুর বলেন, গত ১০ বছর ধরে এই মেলার প্রশাসনের অনুমতি আমি পাচ্ছি। অথচ আমি মেলায় ঢুকতে পারি না। শান্তনু ঠাকুর মেলার মাঠে গিয়ে বসে থাকেন। এছাড়া দুষ্কৃতীরা মেলার মাঠে থাকে। এতে ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েন। সেই কারণে তিনি ১৪৪ ধারা জারির আবেদন জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব মোদী, দিলেন টাকা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি 

    PM Modi: বঙ্গে দুর্নীতি নিয়ে ফের সরব মোদী, দিলেন টাকা ফেরানোর প্রতিশ্রুতি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কোচবিহারের(CoochBehar) সভার আগে রাজ্যের বিজেপি(BJP) কর্মীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। ভার্চুয়াল বার্তায় তার মুখে শোনা গেল বাংলায় ঘুষের রেট চার্ট। কোথাও ১ লাখ তো কোথাও ৫০ হাজার। কোন চাকরিতে কেমন ঘুষ সেই প্রসঙ্গ উঠে এল প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) কথায়। এমনকি নিয়োগের ক্ষেত্রে ঘুষের (Education Scam) টাকা ফেরানোর ফের প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

    ফের দুর্নীতি প্রসঙ্গ (PM Modi)

    বঙ্গ সফরের আগে ফের দুর্নীতি প্রসঙ্গকে জন মানসে উস্কে দিলেন নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদী। বিজেপি কর্মীদের প্রধানমন্ত্রীর বার্তা  এদিনের ভার্চুয়াল বার্তা প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ED)। চাকরির জন্য নেওয়া ঘুষের টাকা বাজেয়াপ্ত হয়েছে। কেউ এক লাখ টাকা দিয়েছিল কেউ দিয়েছিল পঞ্চাশ হাজার।  বিভিন্ন ধরনের চাকরির বিভিন্ন ধরনের রেট ছিল। আমি খোঁজ খবর নিতে বলেছি। যদি প্রমাণ হয়ে যায় গরিবের টাকা গিয়েছে ঘুষখোরদের পকেটে। তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত গরীবদের টাকা ফেরত দেব।

    দুর্নীতি দমনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

    এর জন্য আইনজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে।” দুর্নীতি দমনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ প্রধানমন্ত্রী  প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই কৃষ্ণনগরের (Krishnanagar) বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছিলেন বাংলা থেকে ইডির বাজেয়াপ্ত করা প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত গরীব মানুষদের মধ্যে আইনের বাধা পেরিয়ে ফেরত দেওয়া যায় সেই বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছেন তিনি। এরপর ফের এদিন বঙ্গ বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার সময় ফের প্রধানমন্ত্রী ফের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দেন। 

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস থেকে ছ’বছরের জন্য বহিষ্কার সঞ্জয় নিরুপম, যোগ দিচ্ছেন শিন্ডে-শিবিরে?

    বঙ্গে চাকরি দুর্নীতির সূত্রপাত প্রসঙ্গত বাংলায় চাকরি চুরির অভিযোগ ২০১৬ সালের পর থেকে জোরালো হতে শুরু করে। শিক্ষা, পুরসভা, স্বাস্থ্য, খাদ্য দফতর সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। শিক্ষা ও পুরসভার নিয়োগ মামলাটি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। আদালতের নির্দেশে রাজ্যের একের পর এক মন্ত্রী, আমলা, বিধায়করা গ্রেফতার হয়েছেন বিভিন্ন ধরনের দুর্নীতি মামলায়। শুধু নিয়োগ দুর্নীতি নয় গরীবের রেশন পর্যন্ত চুরির অভিযোগ উঠেছে। এই মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। সিবিআই (CBI) ও ইডি (ED) দুর্নীতির তদন্ত চালাচ্ছে। তবে ২০১৬ এর আগে দুর্নীতির অভিযোগ যে ছিল না তা নয়। তার আগে বিভিন্ন ধরনের চিট ফান্ড মামলায় একাধিক তৃণমূল নেতার নাম আসে এবং তারা গ্রেফতার হন। ২০১১ থেকেই দুর্নীতির সূত্রপাত বলে অভিযোগ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Shahjahan Sheikh: শাহজাহানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ, নিজাম প্যালেসে হাজিরা দুই তৃণমূল নেতার

    Shahjahan Sheikh: শাহজাহানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ, নিজাম প্যালেসে হাজিরা দুই তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার সন্দেশখালির শাহজাহান শেখের (Shahjahan Sheikh) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করল ইডি। সূত্রের খবর, যে দুটি অ্যাকাউন্ট ইডি ফ্রিজ করেছে, তার একটি ব্যক্তিগত, অন্যটি ‘মেসার্স শেখ সাবিনা ফিশ সাপ্লাই ওনলি’র অ্যাকাউন্ট। শাহজাহানের আরও বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন সংক্রান্ত তথ্যও চেয়েছে ইডি।

    ইডির নজর শাহজাহানের ১৫টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে (Shahjahan Sheikh)

    প্রাথমিকভাবে শাহজাহানের একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ১৩৭ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য হাতে পেয়েছেন ইডির তদন্তকারীরা। তাঁদের শ্যেন দৃষ্টি শাহজাহানের (Shahjahan Sheikh) প্রায় ১৫টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের ওপর। তদন্তকারীরা জেনেছেন, এই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমেও লেনদেন হয়েছে কোটি কোটি টাকা। নিয়ম মেনে এই অ্যাকাউন্টগুলিতে আর্থিক লেনদেন হয়েছিল কিনা, তা খতিয়ে দেখছে ইডি। এই বিপুল পরিমাণ টাকা শাহজাহান কাদের পাঠিয়েছিল, তা জানতেই এসকে সাবিনা নামের সংস্থার অ্যাকাউন্টটিও ফ্রিজ করেছে ইডি। প্রসঙ্গত, শাহজাহানের এই সংস্থাটির নাম রাখা হয়েছে তাঁর মেয়ের নামে।

    কীর্তিমান শাহজাহান!  

    শাহজাহান ছিলেন তৃণমূলের নেতা। পরে ইডির তদন্তকারীদের মারধরের ঘটনায় গ্রেফতার হওয়ার পরে পরেই তাঁকে ঝেড়ে ফেলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। দলীয় নেতৃত্বের আশীর্বাদী হাত থাকায় কার্যত বেপরোয়া হয়ে উঠেছিলেন শাহজাহান। মাছের কারবারের আড়ালে নানা কুকর্মও করে বেড়াতেন বলে অভিযোগ। এভাবে কামানো কালো টাকা সাদা করতেন শাহজাহান। জানা গিয়েছে, শাহজাহান প্রথমে নগদ অর্থ তুলে দিতেন কোনও ব্যক্তি বা সংস্থার হাতে। পরে সেই টাকাই জমা করাতে বলতেন তাঁর অ্যাকাউন্টে।

    আরও পড়ুুন: কংগ্রেস থেকে ছ’বছরের জন্য বহিষ্কার সঞ্জয় নিরুপম, যোগ দিচ্ছেন শিন্ডে-শিবিরে?

    এদিকে, শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে ইডির আধিকারিকরা আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় বুধবার ইডি তলব করেছিল ১৩ জনকে। ওই ঘটনায় ইডি সমন পাঠিয়েছিল হাটগাছি ৬৪ নম্বর বুথের সভাপতি আকবর মোল্লা এবং স্থানীয় তৃণমূল কর্মী আবদুল মতিন শেখকে। বৃহস্পতিবার নিজাম প্যালেসে হাজিরা দিতে এসেছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, রেশন কেলেঙ্কারিকাণ্ডে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁকে জেরা করায় উঠে আসে তৃণমূল নেতা শাহজাহানের নাম। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছিলেন ইডির দুই আধিকারিক। তাঁদের বাঁচাতে গিয়ে জখম হন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও। এই ঘটনায়ই আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গিয়েছে তৃণমূলের নাম। তাই কেবল শাহজাহানকে (Shahjahan Sheikh) ছেঁটে ফেলে আদৌ কোনও লাভ হবে কিনা, সে প্রশ্ন উঠেছে সন্দেশখালির তৃণমূলের অন্দরেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Hindu Nababarsa 2024: অপেক্ষার শেষ, ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে কবে শুরু হচ্ছে হিন্দু নববর্ষ?

    Hindu Nababarsa 2024: অপেক্ষার শেষ, ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে কবে শুরু হচ্ছে হিন্দু নববর্ষ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামনেই পয়লা বৈশাখ (bengali new year), ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসারে পয়লা জানুয়ারি থেকে নতুন বছর শুরু হলেও হিন্দু ধর্মে নতুন বছরের ক্যালেন্ডার আলাদা হয়। বৈদিক পঞ্জিকা অনুসারে চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের প্রতিপদ তিথি থেকে শুরু হয় হিন্দু নববর্ষ। এ বছর ৮ এপ্রিল থেকে হিন্দু নববর্ষ (hindu nababarsa) শুরু হচ্ছে। প্রতিপদ তিথি শুরু হচ্ছে সোমবার, ৮ এপ্রিল রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে।  উল্লেখ্য এই হিন্দু নববর্ষ গুড়ি পাড়োয়া, উগাদি, বৈশাখাদি, বৈশাখী, নভরোজের মতো নামেও পরিচিত।

    সম্রাট বিক্রমাদিত্য ৫৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই পদ্ধতি প্রথম অনুশীলন শুরু করেছিলেন

    হিন্দু ক্যালেন্ডারে (hindu calender) রয়েছে ১২টি মাস, যার মধ্যে প্রথম মাস হল চৈত্র। এরপর বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র, আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ন, পৌষ, মাঘ এবং শেষ মাস হল ফাল্গুন। ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দু এবং শিখরা যেই ক্যালেন্ডার পদ্ধতি অনুসরণ করে তাকে বলা হয় বিক্রম সংবত। ‘সংবত’ অর্থাৎ বছর। সম্রাট বিক্রমাদিত্য ৫৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে এই পদ্ধতি প্রথম অনুশীলন শুরু করেছিলেন। হিন্দু নববর্ষ (hindu nababarsa) আসার সাথে সাথেই প্রকৃতিও সেজে ওঠে। এই মুহূর্তে পাতাঝরার মরশুম চলছে। পাতা ঝরার মরশুম শেষ হলেই প্রকৃতি আবার নিজেকে নতুন রূপে সাজাতে শুরু করে। এই সময় প্রকৃতি নিজের জীর্ণ রূপ ত্যাগ করে ধীরে ধীরে সবুজ হতে থাকে। 

    হিন্দু নববর্ষের গুরুত্ব –

    তবে বিশেষজ্ঞদের মতে হিন্দু নববর্ষের গুরুত্ব অনেক। বিক্রম সংবত ২০৮১ সালের অধিপতি মঙ্গল ও শনি, তাই এই বছরে থাকবে অশান্তির ছায়া। ভারতে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব হলেও দেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এই নতুন বছরে। 
    এ প্রসঙ্গে বালিয়ার বিখ্যাত হনুমান মন্দিরের পুরোহিত আচার্য পণ্ডিত বিজয় নারায়ণ শরণ আমাদের জানিয়েছেন যে, এই পাতাঝরার মরশুম হিন্দু নববর্ষের আগমন বার্তা বয়ে আনে। শুধু তাই নয়, এই সময় গ্রহের অবস্থানও পরিবর্তন হয়। হিন্দুদের নতুন বছর অর্থাৎ চৈত্র শুক্ল প্রতিপদে, হিন্দু ক্যালেন্ডারও (hindu calender) পরিবর্তিত হয় এবং নবরাত্রির পূজার মাধ্যমে প্রকিতির এই নতুন রূপের উদযাপন হয়। এই নবরাত্রিতে (navaratri) প্রতিটি বাড়িতে মহাসমারোহে পুজো করা হয় দেবীর।

    ৩০ বছর পর এই বার নববর্ষে (nababarsa) একটি শুভ রাজযোগ তৈরি হচ্ছে

    অন্যদিকে এই বছরের হিন্দু নববর্ষ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে- কারণ জ্যোতিষশাস্ত্রের গণনা অনুসারে, প্রায় ৩০ বছর পর এই বার নববর্ষে(nababarsa) একটি শুভ রাজযোগ তৈরি হচ্ছে। অমৃত সিদ্ধি যোগ, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং শশ রাজযোগ ৯ এপ্রিল গঠিত হবে। এই বছর জুড়েই শনি ও মঙ্গল গ্রহের প্রভাব দেখা যাবে। হিন্দু নববর্ষে (hindu nababarsa)গঠিত এই শুভ যোগগুলি বৃষ রাশির জাতকদের ভাগ্যকে উজ্জ্বল করতে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

     

  • Nadia: ভোটের মুখে স্ত্রী-সন্তানের সামনেই তৃণমূল কর্মীকে কুপিয়ে খুন, শোরগোল

    Nadia: ভোটের মুখে স্ত্রী-সন্তানের সামনেই তৃণমূল কর্মীকে কুপিয়ে খুন, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখেই আট বছরের সন্তান ও স্ত্রীর সামনেই নদিয়ার (Nadia) নাকাশিপাড়ায় তৃণমূল কর্মীকে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম জাহিদুল শেখ। তিনি তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য সাগিরা বিবির স্বামী। তিনিও স্বামীকে বাঁচাতে গিয়ে জখম হন। এই ঘটনায় পুলিশ কয়েকজনকে আটক করেছে। ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, লোকসভা ভোটের আগে এই খুনের ঘটনায় যথেষ্ট আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Nadia)

    পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নাকাশিপাড়ার (Nadia) তৃণমূল কর্মী নিজেদের গাড়িতে ইদের বাজার করতে গিয়েছিলেন। গাড়িতে চালক ছাড়া আর তিন জন অর্থাৎ জাহিদুল ও তাঁর স্ত্রী- পুত্র ছিলেন। অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা মাঝ রাস্তায় প্রথমে বোমাবাজি, পরে খেজুর গাছের গুড়ি রাস্তায় ফেলে তাঁদের গাড়ি আটকায়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গাড়ির মধ্যে ধারাল অস্ত্র নিয়ে ঢুকে পড়ে দুষ্কৃতীরা। গাড়ি থেকে টেনে হিঁচড়ে বার করে এনে তাঁকে কোপাতে থাকে বলে অভিযোগ। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন জাহিদুল। অভিযোগ, তারপরও তাঁকে আরও কোপানো হয়। আট বছরের সন্তানের সামনেই এসব চলতে থাকে। স্বামীকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হন তাঁর স্ত্রী। ধারাল অস্ত্রের আঘাত তাঁর শরীরেও পড়ে। আক্রান্ত হয় আট বছরের ছোট সন্তানও। স্থানীয় বাসিন্দারাই আর্তনাদ শুনতে পেয়ে ছুটে আসেন। আহতদের উদ্ধার করে নিয়ে আসা হয় বেথুয়াডহরি হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসকরা একজনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। বাকিরা আশঙ্কাজনক অবস্থায় শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

    আরও পড়ুন: “মহিলা-তরুণদের কাছে যান”, ভিডিও-বার্তায় বঙ্গ বিজেপিকে নির্দেশ মোদির

    পরিবারের লোকজনের কী বক্তব্য?

    এ বিষয়ে মৃত জাহিদুল শেখের ভাইপো বাসির শেখ বলেন, আমার কাকা এবং তার পরিবারকে নিয়ে যখন ঈদের বাজার করে বেথুয়া থেকে বাড়ি ফিরছিল, ঠিক তখনই তাদেরকে রাস্তা আটকানো হয় এবং বোমাবাজি করা হয়। পরবর্তীকালে এলোপাথাড়ি কোপায় দুষ্কৃতীরা। তবে কী কারণে এ ঘটনা ঘটালো সেই সম্পর্কে আমরা কিছুই বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share