Tag: Bengali news

Bengali news

  • Bangladesh Temple Attacked: আগুন লাগানো হল কালী মন্দিরে! ফের বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মস্থানে হামলা

    Bangladesh Temple Attacked: আগুন লাগানো হল কালী মন্দিরে! ফের বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মস্থানে হামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও মন্দিরে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা। এবারে ঘটনাস্থল বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশের (Bangladesh) ফরিদপুরের একটি মন্দিরে (Bangladesh Temple) আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনার পর ক্ষিপ্ত জনতা হামলা চালায় মন্দিরের পাশে নির্মাণ কাজে নিযুক্ত শ্রমিকদের উপর। ঘটনায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তবে বাংলাদেশে হিন্দুমন্দিরে আগুন বা ভাংচুর নতুন ঘটনা নয়। দুষ্কৃতীদের লক্ষ্য থাকে হিন্দু মন্দিরগুলিতে। ঘটনায় গোটা হিন্দু সমাজের মধ্যে ভয়ভীতির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।

    মধুখালী উপজেলায় মন্দিরে আগুন (Bangladesh Temple)?

    ফরিদপুরের (Faridpur) মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লী মূলত হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা। সেখানে রয়েছে একটি কালী মন্দির (Kali Temple )। মন্দিরের পাশেই রয়েছে একটি প্রাথমিক স্কুল। সেখানেই শৌচাগার নির্মাণের কাজ করছিলেন কয়েকজন নির্মাণ শ্রমিক। স্থানীয়দের দাবি, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ তাঁরা দেখেন মন্দিরে আগুন (Bangladesh Temple) লেগে গিয়েছে। জানা গেছে, এর পরই কয়েকশ উন্মত্ত জনতা ক্ষিপ্ত হয়ে স্কুলে থাকা ওই শ্রমিকদের ওপর হামলা চালায়। ক্ষুব্ধ জনতার অভিযোগ নির্মাণ কাজে নিযুক্ত ওই দুষ্কৃতীরাই মন্দিরে আগুন লাগিয়েছে।

    পুলিশের বক্তব্য

    এপ্রসঙ্গে ফরিদপুরের ডিসি কামরুল হাসান তালুকদার বলেন, “ওই ঘটনায় (Bangladesh Temple) দুজন শ্রমিক মারা গিয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও পাঁচজন। হামলার পরেই আহতদের নিয়ে আসা হয় ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানেই মৃত্যু হয় ওই দুজনের। এই ঘটনায় হতাহতরা সবাই মধুখালী এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে।”

    ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বক্তব্য

    এপ্রসঙ্গে ডুমাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান তপন সাংবাদিকদের বলেন,”খবর (Bangladesh Temple) পেয়েই আমরা সেখানে আসি। উত্তেজিত জনতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি। পরে পুলিশ এবং প্রশাসনের লোকজন এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়।”

    আরও পড়ুনঃ সন্দেশখালির ছায়া বীরভূমে, বউ সুন্দরী না হলে মিলবে না প্রকল্পের সুবিধা!

    কিন্তু ওই মন্দিরে (Bangladesh Temple) কীভাবে আগুন লাগলো? কেউ কী সেখানে আগুন লাগিয়েছিল সেটা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি সেখানের পুলিশ সুপার মোরশেদ আলম। তবে সেখানে যাতে আর নতুন করে উত্তেজনা না ছড়ায় সেদিকে নজর রাখতে এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত বিজিবি (Border Guard Bangladesh-BGB)। এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    Mithun Chakraborty: সুকান্তর সমর্থনে মিঠুনের রোড শোয়ে জনজোয়ার, দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে তোপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের হয়ে জেলায় এসেছেন বলিউডের সুপারস্টার মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty) । শুক্রবার তপন বিধানসভা এলাকায় মিঠুন জনসভা করার পর এদিন গঙ্গারামপুরে রোডশো করলেন। বালুরঘাটের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে জনসভা ও রোডশো করলেন মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী। সঙ্গে ছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। সুকান্ত মজুমদার ও গঙ্গারামপুরের বিধায়ক সত্যেন রায়।

    গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোডশো (Mithun Chakraborty)

    এদিন গঙ্গারামপুরের প্রধান সড়ক ধরে রোড শো চলতে থাকে। হাজার হাজার বিজেপি কর্মী-সমর্থক মিছিলে হাঁটেন। দেখা গেল, গঙ্গারামপুরের জনপ্রিয় ক্ষীর দই মিঠুন (Mithun Chakraborty) চক্রবর্তীর হাতে তুলে দেন সুকান্ত মজুমদার। গঙ্গারামপুরে সিপিএমের জেলা পার্টি অফিসের সামনে অনেকক্ষণ মিঠুন চক্রবর্তীর রোডশো দাঁড়িয়ে যায়। পার্টি অফিসে অনেকেই দেখা গেল ব্যালকনিতে। বালুরঘাট লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছে বিপ্লব মিত্র। আর গঙ্গারামপুরে তাঁর বাড়ি। তৃণমূলের প্রার্থী বিপ্লব মিত্রর বাড়ির এলাকায় রোড শো করেন বিজেপির রাজ্য জেলা সভাপতি তথা বিজেপির প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী। জেলার রাজনীতিতে গঙ্গারামপুরকে তৃণমূলের গড় হিসেবে ধরা হয়। সেই এলাকায় মিঠুন চক্রবর্তী ও সুকান্ত মজুমদারের  রোড শোয়ে সাধারণ মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখে জয় নিশ্চিত বলে  বিজেপি কর্মীরা আশা করছেন।

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন

    গঙ্গারামপুরের রোডশোর পাশাপাশি কুশমন্ডিতে এক জনসভা করেন সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। মিঠুন নাম না করে কয়লা চুরি বালি চুরি, গরু চুরি কিছুই বাদ রাখেননি। মহাগুরু বলেন, যে দল কয়লা, বালি, গরু চুরি সঙ্গে যুক্ত সেই দলের প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে ভোটে জেতানো আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, আমি সাপের ডায়লগটা বলার জন্য আমার ওপর মামলা করেছিল। তাই আমি কিছু ডায়লগ ঘুরিয়ে বলছি। আমি জল ঢোরা নই, বালি বড়াই নই, আমি সেই সাপ যে ছোট ছোট ইঁদুর খুঁজে বেরোচ্ছি। আমরা দুর্নীতিগ্রস্ত নই। রেশন চুরি, কয়লা চুরি ও মানুষের লেখাপড়া বিদ্যা চুরি করি না। আমরা সুন্দর বাংলা প্রদান করব। ওরা দুর্নীতিগ্রস্ত। মেয়েদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। তাই এবারে সময় বুঝে দুর্নীতিগ্রস্তদের উচিত শিক্ষা দিয়ে দিন। আর সুকান্ত মজুমদারকে দ্বিতীয় বারের জন্য সাংসদ করুন।

    ৫০ হাজার লিড পাব!

    এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, গঙ্গারামপুরে মিঠুনের রোড শোয়ে যেরকম মানুষের ভিড় ও উৎসাহ দেখলাম তাতে গঙ্গারামপুর থেকে ৫০ হাজার ভোটে লিড পাবো। আমরা মিঠুন চক্রবর্তীকে গঙ্গারামপুরের বিখ্যাত ক্ষীর দই উপহার দিলাম। তিনি দই খেয়ে সুনাম করলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    Sandeshkhali: সন্দেশখালি গেল সিবিআই টিম, কথা বললেন গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ঘটনার তদন্তভার সিবিআই নেওয়ার পর বেশ কয়েক বার থানায় এসেছেন কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তকারী আধিকারিকেরা। শনিবারও তদন্তের সন্দেশখালি যায় সিবিআই টিম। জানা গিয়েছে, সন্দেশখালিতে সিবিআই ইতিমধ্যে নিজস্ব একটি পোর্টাল চালু করেছে। সেখানে সন্দেশখালির মানুষ তাদের অভাব অভিযোগ, নারী নির্যাতন, জমি লুট সহ একাধিক অভিযোগ জানাতে পারবে বলা হয়েছিল। ইতিমধ্যে সিবিআই সূত্রের খবর, সেখানে বেশ কিছু অভিযোগ জমা পড়েছে। একটি দল থানায় যায়। আর অন্য একটি দল যায় গ্রামে।

    কেন সন্দেশখালিতে সিবিআই? (Sandeshkhali)

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, পোর্টালে অভিযোগের তদন্ত করতে এদিন ১০ জন সিবিআই আধিকারিক সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থানার সুন্দরখালি, কর্ণ খালি, মাঝেরপাড়া, পাত্রপাড়া, নতুন পড়াসহ একাধিক পাড়ায় গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে সত্যতা জানার চেষ্টা করেন। সন্দেশখালি কান্ড নিয়ে ইতিমধ্যে বসিরহাট পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার হোসেন মেহেদি রহমান ও ন্যাজাট থানার পুলিশ আধিকারিকের কাছ থেকে ১৬ এপ্রিল সিবিআই তথ্য নিতে এসেছিল। তারপর এবার সন্দেশখালিতে সিবিআই টিম হানা দিল। প্রসঙ্গত, বসিরহাট পুলিশ জেলার পক্ষ থেকে ন্যাজাট ও সন্দেশখালি থানার দশটি জায়গায় পুলিশ অভিযোগ গ্রহণ কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। সেখানে প্রচুর অভিযোগ জমা পড়েছিল, সেই অভিযোগগুলো সিবিআই আধিকারিকরা রাজ্য পুলিশের কাছ থেকে হস্তান্তর করে নিজের দায়িত্বে নেন। তারপর এদিন সেই অভিযোগের সত্যতা জানতে সন্দেশখালিতে হাজির হন তাঁরা।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    বাড়ি বাড়ি গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে সিবিআই টিম

    সিবিআই আধিকারিকরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। সংশ্লিষ্ট মামলার তদন্তে এর আগে ওই এলাকায় সিবিআই গিয়েছে বলে শোনা যায়নি। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির ওপর হামলার ঘটনায় ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। সেই সূত্র ধরেই সুন্দরীখালিতে অভিযান বলে মনে করা হচ্ছে। সন্দেশখালি এবং ন্যাজাট থানায় ২০১৮ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মহিলা নির্যাতন, জমির জবরদখল, স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর জুলুমবাজির যে সমস্ত অভিযোগ দায়ের হয়েছে, তার মধ্যে শাহজাহান শেখ ছাড়া নাম ছিল শিবু হাজরা এবং অন্যদের। যাঁদের বেশিরভাগই শাসকদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অথবা এখনও রয়েছেন। সেই বিষয়ে জানতে এদিন আধিকারিকরা সন্দেশখালি যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Saokat Molla: “আরাবুল জেলে, শওকত বাইরে কেন?”, পোস্টারে শোরগোল ভাঙড়ে

    Saokat Molla: “আরাবুল জেলে, শওকত বাইরে কেন?”, পোস্টারে শোরগোল ভাঙড়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে শুরু হয়ে গেছে লোকসভা নির্বাচন (Lok sabha vote 2024), আর এরই মধ্যে ভাঙড়ে শোরগোল পড়েছে। শওকত মোল্লার (Saokat Molla) বিরুদ্ধে পড়ল পোস্টার। ক্যানিং পূর্বের এই তৃণমূল বিধায়ক গ্রেফতারির দাবিতে কলকাতা পুলিশের (Kolkata police) পোলেরহাট থানা এলাকার শ্যামনগরে পড়ল পোস্টার। ঘটনার জেরে শনিবার সকাল থেকে এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।

    কী লেখা পোস্টারে?

    সাদা কাগজে কালো কালিতে কম্পিউটার প্রিন্টের পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছে গোটা এলাকা। পুলিশি নিষ্ক্রিয়তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে পোস্টারে। পোস্টারে লেখা রয়েছে, “ক্যানিং ও জীবনতলা থেকে লোক এনে ভাঙড়ে (Bhangar) সন্ত্রাস করে খুন করা হল। আর ওই খুনের দায়ে আরাবুল (Arabul Islam) জেলে কিন্তু শওকত মোল্লা বাইরে কেন? প্রশাসন জবাব দাও!” এর পাশাপাশি পোস্টারে আরও লেখা রয়েছে, “জনগনের প্রকল্পের টাকা চুরি করে নেতা-মন্ত্রীরা সব জেলে কেন? কয়লাকাণ্ডের অভিযুক্ত শওকাত মোল্লা জবাব দাও।” এর পাশাপাশি শওকতকে ভাঙড়ে বোমা-গুলির ‘মাস্টার মাইন্ড’ বলেও পোস্টারে কটাক্ষ করা হয়েছে। পোস্টারে লেখা হয়েছে, “‌মুখ্যমন্ত্রী দ্বারা স্বীকৃত বোমা, গুলির মাস্টারমাইন্ড শওকত মোল্লার ভাঙড়ে ঠাঁই নাই।”‌

    শওকত বিরোধী গোষ্ঠীর পোস্টার?

    তবে রাতের অন্ধকারে কে বা কারা ওই পোষ্টার (posters) লাগাল তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিরোধীরা কেউ দিল, নাকি শাসক দলে শওকতের কোনও বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর কাজ এটা, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলেও শুরু হয়েছে চাপানউতোর ৷ কারণ, পোস্টারে কারও নাম না থাকলেও একাধিক ইস্যুতে কাঠগড়ায় তোলা হয়েছে শুধু শওকতকেই ৷

    আরও পড়ুনঃ মমতার বিরুদ্ধে এবার উস্কানি ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে কমিশনে দ্বারস্থ বিজেপি

    শওকতের বক্তব্য

    এপ্রসঙ্গে তৃণমূল নেতা শওকত বলেন, “আমি জানি না কারা এই সব করেছে। পক্ষের লোক নাকি বিপক্ষের লোক। তবে যারাই করছে তারা আমাদের আশীর্বাদ করেছে, দোয়া করছে। কারণ এইসব করলে তৃণমূল (TMC) আরও বেশি শক্তিশালী হবে। ভাঙড়ের মানুষ মিথ্যাকে কখনও প্রশ্রয় দেবে না।” তবে স্থানীয় সূত্রে খবর, পোলেরহাট ২ পঞ্চায়েত এলাকা জমি কমিটির আঁতুড়ঘর বলেই পরিচিত। তবে আইএসএফ শ্যামনগর এলাকায় যথেষ্ট শক্তি অর্জন করে রয়েছে। ফলে ওই এলাকায় শওকতের (Saokat Molla) বিরুদ্ধে এমন বিদ্বেষমূলক পোস্টার লাগানোর পিছনে জমি কমিটি নাকি আইএসএফ যুক্ত সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ranaghat: “আমার বাড়ি লক্ষ্য করে পর পর বোমা মারল তৃণমূলের দৃষ্কৃতীরা”, বললেন বিজেপি নেতা

    Ranaghat: “আমার বাড়ি লক্ষ্য করে পর পর বোমা মারল তৃণমূলের দৃষ্কৃতীরা”, বললেন বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে তৃণমূলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসের অভিযোগ করল বিজেপি। এমনিতেই রানাঘাটের (Ranaghat) বিজেপির প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের গাড়িতে হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার তৃণমূলের বুথ সভাপতির বাড়ির সামনে বোমাবাজি করার ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ranaghat)

    শুক্রবার রাতে রানাঘাট (Ranaghat) শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপির ২৩৮ বুথ সভাপতি কল্যাণ কুমার ঘোষের বাড়ির সামনে বোমাবাজির করা হয় বলে অভিযোগ। নদিয়ার রানাঘাটে বিজেপি নেতার বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজির ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রাতে শহরের ভট্টাচার্য পাড়ায় নিজের বাড়িতেই স্ত্রীকে নিয়ে ছিলেন বিজেপির বুথ সভাপতি কল্যাণ কুমার ঘোষ। অভিযোগ, আচমকাই তিনি পরপর তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান পান। এমনকী বোমাবাজির পর তিনজনকে এলাকা ছেড়ে দৌড়ে পালিয়ে যেতে দেখেন তিনি। এই বিষয়ে বিজেপির বুথ সভাপতি কল্যাণবাবু বলেন,আমি যখন বাড়ি থেকে স্কুটি করে দলের কাজে বের হবো বলে প্রস্তুতি নিচ্ছি। সেই সময়ই বাড়ির সামনে পরপর তিনটি বোমা ছোড়া হয় আমার বাড়ি লক্ষ্য করে। বাড়ি থেকে বেরিয়েই দেখি, তিনজন দুষ্কৃতী ঘটনাস্থল থেকে দৌড়ে পালায়। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই হামলা চালিয়েছে। এই ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত। বিষয়টি নিয়ে রানাঘাট থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেও অভিযোগ দায়ের করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। রাতে শহরে প্রতিবাদ মিছিল বের করে বিজেপি পক্ষ থেকে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। যদিও এই বোমাবাজির ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    বিজেপি প্রার্থীর গাড়ির ওপর হামলা

    প্রসঙ্গত, রানাঘাট (Ranaghat) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা  প্রাক্তন সংসদ জগন্নাথ সরকারের গাড়িতে দুষ্কৃতীরা হামলার ঘটনা ঘটে। পরে, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার  বিরুদ্ধে ভারতীয় জনতা পার্টির পক্ষ থেকে ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক শান্তিপুর ঘোড়ালিয়া বাইপাস মুখে রাস্তা অবরোধ করা হয়। তাদের দাবি, অবিলম্বে মিথ্যে মামলাকারীদের গ্রেফতার করতে হবে। দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধে সাজানো সমস্ত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mamata Banerjee: মমতার বিরুদ্ধে এবার উস্কানি ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    Mamata Banerjee: মমতার বিরুদ্ধে এবার উস্কানি ও হিংসা ছড়ানোর অভিযোগে কমিশনের দ্বারস্থ বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) বিরুদ্ধে হিংসা ছড়ানোর অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনে দ্বারস্থ হল বিজেপি (BJP)। মমতার বক্তব্য নিয়ে আপত্তি তুলে ইতিমধ্যেই কমিশনকে চিঠি দিয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়েছে বিজেপির তরফে। বিজেপির অভিযোগ, “জলপাইগুড়ির সভায় মমতা ভোটারদের হিংসায় প্ররোচনা দিয়েছেন। সেই সঙ্গে দিয়েছেন উস্কানি, যা আদর্শ আচরণবিধির বিরোধী।”

    ঠিক কী বলেছিলেন মমতা (Mamata Banerjee)?

    গত মঙ্গলবার ১৭ এপ্রিল জলপাইগুড়িতে সভা ছিল মমতার (Mamata Banerjee)। সেই সভা থেকেই ওইদিন বিজেপিকে নিশানা করে তিনি বলেন, ”আমার গাড়ি দেখে ওঁরা চোর বলছে। সেদিন ওঁদের জিভ টেনে নিতে পারতাম। কিন্তু ভোট (Lok sabha Election 2024) বলে কিছু বলিনি! তা ছাড়া আমি নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ নই। ওঁরা বলেন, বেছে বেছে জেলে পাঠাব। উল্টো ঝুলিয়ে সিধে করে দেব’। আমি সেটা বলব না। জিভ টেনে নিতে পারলেও সেটা করব না।’’

    উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার আলিপুরদুয়ারের চালসায় বিজেপির সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাড়ি লক্ষ্য করে বিজেপির কয়েক জন কর্মী ‘চোর চোর’ স্লোগান (Slogan) দিয়েছিলেন। সেই ঘটনার পাল্টা জবাব দিতে গিয়েই মঙ্গলবারের সভা থেকে এমন মন্তব্য করে বসেন মুখ্যমন্ত্রী। আর এবার মুখ্যমন্ত্রীর সেই মন্তব্যকে হাতিয়ার করেই কমিশনে দারস্থ হয় পদ্ম শিবির।

    বিজেপির অভিযোগ

    জেলা বিজেপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) যে মন্তব্য করেছেন তাতে স্পষ্ট, এখন ভোটের জন্য তিনি সংযত থাকছেন। তবে ভোট মিটে যাওয়ার পর হিংসা শুরু হতে পারে। আদর্শ আচরণ বিধি অনুযায়ী, ভোটের আগে এমন কথা বলা যায় না। এই ধরনের উস্কানিমূলক মন্তব্যের বিরুদ্ধে অবিলম্বে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃদায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    মোদি ও শাহ কেও নিশানা মমতার

    তবে শুধু বিজেপি কর্মীদেরই নয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহকেও নিশানা করেছিলেন মমতা (Mamata Banerjee)। গত বিধানসভা নির্বাচনে কোমরের দড়ি আর পাথরের মিষ্টি উপহার দেওয়ার কথা বলেছিলেন মমতা। একই ভাবে এই রাজ্যের মোদি-শাহের ভোট প্রচারকে বার বার ‘বহিরাগত’ বলে ছিলেন তিনি। এমন কী ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে মহিলাদের দ্বারা ঘেরাও করার কথা বলে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন খোদ মমতা।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    Balurghat: “১ লক্ষ ভোটে সুকান্ত মজুমদারকে আমরা জয়ী করব”, বললেন বিজেপিতে যোগদানকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে ফের বালুরঘাটে (Balurghat)  তৃণমূলের ভোট ব্যাঙ্কে থাবা বসাল তৃণমূল। সুকান্ত মজুমদারের হাত ধরে তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি সহ শতাধিক তৃণমূল কর্মী বিজেপিতে যোগদান করেন। ভোটের মুখে এই যোগদানের ঘটনায় বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা চাঙা হয়ে উঠেছে।

    কারা যোগদান করলেন? (Balurghat)  

    ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল সভাপতি রঞ্জিত সরকার, ওয়ার্ডের যুব সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস, মহিলা তৃণমূল সভাপতি টুম্পা সান্যাল সরকার, তৃণমূলের বুথ সভাপতি রবীন সূত্রধর-সহ শতাধিক কর্মী, সমর্থক তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের (Balurghat) বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আজ ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের ওয়ার্ড প্রেসিডেন্ট রঞ্জিত সরকারের নেতৃত্বে ওয়ার্ডের মহিলা প্রেসিডেন্ট টুম্পা সরকার, বুথ সভাপতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বুথের তৃণমূলের মহিলা নেত্রী এসেছেন। আরও অনেকে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিজেপির পতাকা তুলে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির কাজ দেখে। এতে ভোটের আগে আমাদের অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হল।

    আরও পড়ুন: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    ১ লক্ষ ভোটে জয়ী করাই লক্ষ্য

    তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করে রঞ্জিত সরকার বলেন, আমি তৃণমূলে  নানা পদে থেকেছি। কিন্তু বিজেপি এখানে যা কাজ করেছে, তা দেখেই আমরা দল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিই। সুকান্ত মজুমদার বিভিন্ন পরিষেবা দিয়েছেন এই বালুরঘাটকে। অমৃত ভারত স্টেশন দিয়েছেন। তাই আমরাও বিজেপিতে এলাম। আর অনেকে আসতে চান, নানা কারণে আসতে পারছেন না। আমাদের টার্গেট সুকান্ত মজুমদারকে ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জেতানোর। সেই লক্ষ্যপূরণে আমরা নিজের এলাকায় কাজ করা শুরু করেছি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বালুরঘাট লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের নির্বাচনী প্রচারে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় নরেন্দ্র মোদি এসে ঝড় তুলেছিলেন। এবার মহাগুরু মিঠুন চক্রবর্তী সুকান্তর সমর্থনে বালুরঘাটে প্রচারে আসেন। শুক্রবার তপনে জনসভা করেছেন। এদিন রোড শো করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mahavir Jayanti 2024: আজ মহাবীর জয়ন্তী, জানুন এই বিশেষ দিনটির ইতিহাস ও মাহাত্ম্য

    Mahavir Jayanti 2024: আজ মহাবীর জয়ন্তী, জানুন এই বিশেষ দিনটির ইতিহাস ও মাহাত্ম্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মহাবীর জয়ন্তী। জৈন ধর্মের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উৎসবগুলির মধ্যে একটি হল মহাবীর জয়ন্তী (Mahavir Jayanti 2024)। এই বিশেষ দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন জৈন ধর্মের ধর্ম গুরু মহাবীর। তাঁর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই দিনটি পালন করা হয়। তিনি জৈন ধর্মের প্রধান গুরু ছিলেন, তিনিই এই ধর্মের প্রচারক ছিলেন। প্রতি বছর চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে মহাবীর জয়ন্তী পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটি জৈন সম্প্রদায়ের মানুষেরা আড়ম্বরের সঙ্গে পালন করে থাকেন।

    কবে মহাবীর জয়ন্তীর তারিখ ও সময়?

    চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশীতে মহাবীর জন্মগ্রহণ করেন। এই বছর তাঁর ২৬২২ তম জন্মদিন উদযাপন করা হবে। পঞ্জিকা অনুসারে এটি ২০ এপ্রিল রাত্রি ১০ টা ৪১ মিনিট শুরু হবে  এবং ২২ এপ্রিল রাত্রি ১ টা ১১ মিনিটে শেষ হবে। অর্থাৎ এবছর ২১ এপ্রিল, রবিবার, মহাবীর জয়ন্তীর উৎসব পালন করা হবে।

    মহাবীরের জীবন

    কথিত আছে যে, ভগবান মহাবীর বিহারের (Bihar) কুন্দলপুরের রাজ ঘরানায় ৫৯৯ খ্রিস্টপূর্বাব্দে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। শৈশবে তাঁর নাম ছিল বর্ধমান। ৩০ বছর বয়সে তিনি সিংহাসন ত্যাগ করে আধ্যাত্মিকতার পথে হাঁটেন। জৈন ধর্মে বিশ্বাস করা হয় যে, ১২ বছরের কঠোর নীরব তপস্যার পর ভগবান মহাবীর (Lord Mahavir) তাঁর ইন্দ্রিয়কে জয় করে ছিলেন। নির্ভীক, সহনশীল এবং অহিংস হওয়ার কারণে তাঁকে মহাবীর নাম দেওয়া হয়েছিল। ৭২ বছর বয়সে তিনি পাওয়াপুরী থেকে মোক্ষলাভ করেন। সাধকদের মধ্যে মহাবীর যথেষ্ট জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁকে শান্তি, সম্প্রীতি, পবিত্রতা, ধর্ম প্রচারকের একজন বলে মনে করা হতো। মহাবীর ছিলেন জৈন ধর্মের সব থেকে বড় গুরু এবং ২৪ তম সর্বশেষ তীর্থঙ্কর।

    পুজো পদ্ধতি ও নিয়ম-রীতি

    মহাবীর জয়ন্তীর দিন, জৈন ধর্মের (Jainism) লোকেরা প্রভাতফেরি, শোভাযাত্রা বের করেন। তার পরে মহাবীরের মূর্তি সোনা ও রুপোর কলসে অভিষেক করা হয়। এই সময়, জৈন সম্প্রদায়ের গুরু ভগবান মহাবীরের (Mahavir) শিক্ষার কথা বলা হয় এবং সেগুলিকে অনুসরণ করতে শেখানো হয়।

    আরও পড়ুনঃ সনাতন ধর্মের যজ্ঞের আগুনেই জন্ম গণিত-বিজ্ঞান-কলাশাস্ত্রের বহু সূত্রের!

    সত্য ও অহিংসার প্রচারক ছিলেন মহাবীর

    সর্বোপরি মহাবীর জয়ন্তীর (Mahavir Jayanti 2024) উৎসব জৈন ধর্মের প্রতিষ্ঠাতাকে উৎসর্গ করা হয়। তিনি তাঁর জীবদ্দশায় অহিংসা ও আধ্যাত্মিক স্বাধীনতার প্রচার করেছিলেন এবং মানুষকে সকল জীবের প্রতি সম্মান করতে শিখিয়েছিলেন। তাঁর দেওয়া সমস্ত শিক্ষা ও মূল্যবোধ জৈন ধর্ম নামক ধর্মের প্রচারে ব্যবহার কোরা হয়েছিল। তিনি সত্য ও অহিংসার মতো বিশেষ শিক্ষার মাধ্যমে বিশ্বকে সঠিক পথ দেখানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁর অনেক বক্তৃতা দিয়ে মানুষকে সঠিকভাবে পরিচালিত করেছিলেন। জীবনের আধ্যাত্মিক মার্গের পথ তিনি দেখিয়ে ছিলেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    Election Commission: দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ! ভোটের মধ্যেই মুর্শিদাবাদের দুই ওসিকে সাসপেন্ড করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯ এপ্রিল থেকেই রাজ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন (lok sabha vote 2024), আর ভোট শুরু হতেই একেবারে কড়া হাতে পরিস্থিতি সামলাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। প্রথম দফার ভোটের দিনেই শক্তিপুর (Saktipur PS) ও বেলডাঙা থানার (Beldanga PS) ওসিকে সরানোর নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। শুক্রবার কমিশনের তরফে একটি চিঠিতে এই নির্দেশ এসেছে বলে জানা গিয়েছে। 

    কমিশনের বক্তব্য (Election Commission)

    কমিশন চিঠিতে স্পষ্ট করে জানিয়েছে, “অবিলম্বে ওঁই দুই পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করতে হবে। কারণ হিসাবে দুই পুলিশকর্তাকে নির্দিষ্ট ভাবে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়ার পরও তাঁরা সেই দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। তাই তাঁরা আর ভোটের কাজ করতে পারবেন না। শক্তিপুর এবং বেলডাঙার ওই দুই অফিসারের নাম যথাক্রমে রাজু মুখোপাধ্যায় এবং মহম্মদ জামালউদ্দিন মণ্ডল।”

    ঠিক কী ঘটেছিল (Election Commission)?

    গত সপ্তাহে শক্তিপুর এবং বেলডাঙায় যে অশান্তি হয়েছিল, তার জন্য এই দুই পুলিশকর্তার কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগেই তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে বলেই কমিশন সূত্রে খবর। এই কারণেই দুই পুলিশকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আপাতত পুলিশ হেডকোয়ার্টারেই (Headquater) থাকবেন তাঁরা।

    অন্যদিকে, ওই দুই পুলিশকর্তার বদলি হিসাবে তিন জন দক্ষ অফিসারের নামও পাঠাতে বলেছে নির্বাচন কমিশন। আগামিকাল বেলা ১১টার মধ্যেই মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ওই দুই থানার জন্য নতুন অফিসার নিয়োগের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য বলেছে  কমিশন। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককেই তাঁদের বদলি অফিসারের নাম পাঠানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ সেই শীতলকুচিতে ভোট দিতে এসে পাথরে ক্ষতবিক্ষত ভোটারের চোখ! অভিযুক্ত তৃণমূল

    আগেই বদল হয়েছে

    তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগেও ভোটের মুখে আদর্শ আচরণবিধি লাগু হওয়ার পর থেকে এমন অনেক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)। রাজ্য পুলিশের ডিজির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল রাজীব কুমারকে। একই সঙ্গে পূর্ব মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম ও বীরভূম–এই চার জেলার জেলাশাসকদেরও বদলি করা হয়েছিল কমিশন (Election commission) তরফে। এগুলি ছাড়া আরও একগুচ্ছ অফিসার বদলির সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আর এবার ভোট শুরু হতেই মুর্শিদাবাদ জেলার দুই থানার ওসিকে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: যুবতীর সঙ্গে আশীলন আচরণে অভিযুক্ত তৃণমূল, নির্যাতিতার পাশে সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলারা

    Raiganj: যুবতীর সঙ্গে আশীলন আচরণে অভিযুক্ত তৃণমূল, নির্যাতিতার পাশে সন্দেশখালির প্রতিবাদী মহিলারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মুখে নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটল রায়গঞ্জে (Raiganj)। আর সেই নির্যাতিতার পাশে দাঁড়াতে রায়গঞ্জে এলেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা। শুক্রবার রায়গঞ্জে আসেন সন্দেশখালির ১২জনের একটি দল। রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কার্তিক চন্দ্র পালের সমর্থনে কালিয়াগঞ্জে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর জনসভায় যোগ দেন তাঁরা। এমনকী হেমতাবাদে এক নির্যাতিতার পাশে দাঁড়ান তাঁরা।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Raiganj)

    ভোটের স্লিপ বিলি করতে গিয়ে এক মহিলার সঙ্গে অভব্য আচরণ করার অভিযোগ রায়গঞ্জে (Raiganj) হেমতাবাদে। জানা গিয়েছে, ভোটের স্লিপ দিতে এসে জল চেয়েছিলেন অভিযুক্ত। তারপরই বাড়ির এক যুবতীর সঙ্গে অভব্য আচরণ করেন। অভিযুক্তকে গাছে বেধে মারধরের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। বিজেপির জেলা সভাপতিই ভিডিও পোস্ট করেন। অভিযোগ, অভিযুক্ত যুবক তৃণমূলের সমর্থক। এই ঘটনার পর অভিযোগকারী মহিলার সঙ্গে গিয়ে দেখা করেন সন্দেশখালির মহিলাদের ১২ জনের একটি দল। তাঁর পাশে থাকার আশ্বাস দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, বিগত দিনে উত্তর দিনাজপুর জেলাতেও একাধিক নারী নির্যাতনের অভিযোগে সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। বিশেষ করে কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটায় এক নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে তোলপাড় হয়েছিল রাজ্য রাজনীতি। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জোরালো আন্দোলনেও নেমেছিল বিজেপি নেতৃত্ব। এবারে লোকসভা নির্বাচনে সন্দেশখালির মহিলাদের বিজেপির হয়ে প্রচারে আসার ঘটনা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    আরও পড়ুন: দুঃসহ জ্বালা! আজই কলকাতার তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪২ ডিগ্রি, চরম সতর্কতা জেলায় জেলায়

    সন্দেশখালির মহিলারা কী বললেন?

    এদিন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা বলেন, শুধু সন্দেশখালি নয়, গোটা পশ্চিমবঙ্গে নারীদের ওপরে যেভাবে অত্যাচার চালাচ্ছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। তারই বিরুদ্ধে আমরা প্রচারে নেমেছি। এই ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে সে কারণে আমরা এ জেলায় এসে মানুষের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি। তৃণমূল ক্ষমতায় এলে ফের নারী নির্যাতন হবে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপির জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকারের বক্তব্য, নির্বাচনের আগেই যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে তাহলে ভোটে জেতার পর কি অবস্থা হবে তা ভেবেই ভোটারদের ভোট দেওয়া উচিৎ। তৃণমূলের জেলা সহ-সভাপতি অরিন্দম সরকারের বক্তব্য, অভিযুক্ত তৃণমূল করেন কি না তা জানা নেই। আর সব দলেই খারাপ বা ভাল লোক থাকেন। যদি এমন কেউ করেই থাকেন তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share