Tag: Bengali news

Bengali news

  • Jhargram: “বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়ে আদিবাসী সমাজের জন্য কাজ করব”, বললেন প্রণত টুডু

    Jhargram: “বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়ে আদিবাসী সমাজের জন্য কাজ করব”, বললেন প্রণত টুডু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকের চাকরি ছেড়ে ঝাড়গ্রাম (Jhargram) কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হলেন ডাক্তার প্রণত টুডু। গতকাল বিজেপির প্রার্থীর অষ্টম তালিকা প্রকাশিত হলে তাঁর নাম ঘোষণা হয়। অপর দিকে জনজাতি সংরক্ষিত আসনে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন সাঁওতাল সাহিত্যিক কালীপদ সরেনকে। আগের বারের এই কেন্দ্রে বিজেপির জয়ী প্রার্থী ছিলেন কুনার হেমব্রম। কয়েকদিন আগে নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন চিকিৎসক প্রণতবাবু। তিনি বলেন, “বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়ে আদিবাসী সমাজের জন্য কাজ করব”। নির্বাচনী প্রচারে এবার দুই ভূমিপুত্রের জমজামাট নির্বাচনী লড়াই হতে চলেছে। বিজেপি অবশ্য আত্মবিশ্বাসী।

    কে বিজেপি প্রার্থী (Jhargram)?

    প্রণতের আদি বাড়ি ঝাড়গ্রাম (Jhargram) লোকসভার অন্তর্গত পশ্চিম মেদিনীপুরের গোয়ালতোড় থানার দিবাটিতে। ডাক্তারি পেশার কাজে ঝাড়গ্রাম শহরে থাকেন তিনি। গত ১২ বছর তিনি রেডিয়োলজি বিভাগে ছিলেন। তিনি বিজেপির কাজের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই যুক্ত ছিলেন। একই সঙ্গে নানা সমাজ সেবা মূলক কাজ, গ্রাম্য এলাকায় স্বাস্থ্য শিবির, জঙ্গল মহলের মনিষীদের জন্ম জয়ন্তী পালন, ভাষা শিক্ষা ইত্যাদি সামজিক কাজের জন্য কাজ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। আদিবাসী পিছিয়ে থাকা বর্গের মানুষের জন্য সমাজ সেবা মূলক অনেক কাজ করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুনঃ অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    কী বলেন প্রার্থী হয়ে?

    ঝাড়গ্রামের (Jhargram) বিজেপি প্রার্থী হয়ে প্রণত বলেন, “খুব ভালো লাগছে কেন্দ্র এবং রাজ্য নেতৃত্ব আমার উপর ভরসা করেছেন। বিজেপির প্রতীকে জয়ী হয়ে আমি আদিবাসী সমাজের জন্য সামাজিক কাজ করব। এলাকার মানুষকে অনেক প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চনার শিকার হতে হয়েছে। সমাজের কাজের জন্য দল আমাকে বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছে। আগামী দিনে ভালো ফল হবে। জয় ১০০ শতাংশ নিশ্চিত।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা তৃণমূলের পক্ষ থেকে ঝাড়গ্রাম (Jhargram) জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ সুমুন সাহু বলেন, “বিজেপি এত দিন প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছিল না। আমাদের লক্ষ্য জয়ের ব্যবধান বৃদ্ধি করা। রাজ্যের উন্নয়নের জন্য আরও কাজ করব আমরা। মানুষ তৃণমূলের পাশে রয়েছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছতিভু দ্বীপ দিয়েছিল কংগ্রেস, ওদের বিশ্বাস নেই”, তোপ মোদির

    PM Modi: “শ্রীলঙ্কাকে কচ্ছতিভু দ্বীপ দিয়েছিল কংগ্রেস, ওদের বিশ্বাস নেই”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেসকে বিশ্বাস করবেন না। ওরা শ্রীলঙ্কার হাতে তুলে দিয়েছিল কচ্ছতিভু দ্বীপ।” রবিবার বোমা ফাটালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, “চোখ খুলে দেওয়া ও চমকে ওঠার মতো বিষয়। নয়া তথ্য উঠে এসেছে। তাতে ফাঁস হয়ে গিয়েছে, দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কচ্ছতিভু দান করে দেওয়া হয়েছিল। এতে প্রত্যেক ভারতীয় ক্ষুব্ধ। মানুষ বুঝে গিয়েছে, আমরা কখনও কংগ্রেসকে ভরসা করতে পারব না।”

    আরটিআইয়ে কী জানা গেল? (PM Modi)

    তামিলনাড়ুর বিজেপি প্রধান কে আন্নামালাই তথ্য জানার অধিকার আইনে জানতে চেয়েছিলেন, কীভাবে শ্রীলঙ্কার হাতে ‘মা ভারতীর’ অংশ কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দিয়েছিলেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তথ্য জানার অধিকার আইনে আবেদন করার পর তিনি জানতে পারেন, ১৯৭৪ সালে ইন্দো-শ্রীলঙ্কা সামুদ্রিক চুক্তির মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার হাতে ১৬৩ একরের কচ্ছতিভু দ্বীপ তুলে দিয়েছিল ইন্দিরা গান্ধী সরকার। সেই সময় ভারত সরকারের তরফে বলা হয়েছিল, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত। তথ্য জানার অধিকার আইনে দ্বীপ হস্তান্তরের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসার পর কংগ্রেসকে তোপ দেগেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কচ্ছতিভু দ্বীপ

    তথ্য জানার অধিকার আইনে জানা গিয়েছে, ১৯৬০ সালে ভারতের তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল এসম সি সেতালবাদ জানিয়েছিলেন, কচ্ছতিভু দ্বীপের বিষয়টি (PM Modi) নিয়ে দিনের আলোর মতো স্বচ্ছতা না থাকলেও, ওই দ্বীপের ওপর ভারতের বেশি অধিকার আছে। ভারতের হাতেই কচ্ছতিভু দ্বীপ রাখার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন সেতালবাদ। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তৎকালীন যুগ্ম সচিব কে কৃষ্ণ রাও জানিয়েছিলেন, কচ্ছতিভু দ্বীপ নিয়ে শ্রীলঙ্কা যে দাবি করছে, সেটার মজবুত ভিত্তি আছে। তবে কচ্ছতিভু দ্বীপে মাছ ধরার অধিকার পওয়ার জন্য ভারতের হাতে আইনি সুযোগ আছে বলেও সওয়াল করেছিলেন কে কৃষ্ণ রাও। যদিও এখনও কচ্ছতিভু দ্বীপ অঞ্চলে মাছ ধরতে গেলে তামিল মৎস্যজীবীদের ধরপাকড় করে (PM Modi) শ্রীলঙ্কা। অথচ ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে নির্বিঘ্নে মাছ ধরতে পারতেন তামিল মৎস্যজীবীরা। 

    আরও পড়ুুন: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: “গতবারের তুলনায় এবার জয়ের ব্যবধান বাড়বে”, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়

    Jalpaiguri: “গতবারের তুলনায় এবার জয়ের ব্যবধান বাড়বে”, আত্মবিশ্বাসী বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবাসরীয় প্রচারে ডাবগ্রাম ফুলবাড়িকেই বেছে নিলেন জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়। ডাবগ্রাম ফুলবাড়ি বিধানসভা এলাকা বিজেপির দখলে রয়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটেও এই বিধানসভা এলাকায় লিড ছিল বিজেপি-র। তাই এই এলাকা নিয়ে বেশ নিশ্চিন্ত জয়ন্ত বাবু। রবিবার সকাল থেকেই দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে এই এলাকায় প্রচারে নেমেছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থীর রোড শোয়ে জনজোয়ার দেখা গেল।

    নাম কীর্তন করলেন বিজেপি প্রার্থী (Jalpaiguri)

    প্রচারে গিয়ে বিভিন্ন ট্রেনের স্টপেজ, এলাকার বেশ কয়েকটি স্টেশনকে মডেল স্টেশন তৈরি করার পাশাপাশি জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) সার্কিট বেঞ্চ এবং জলপাইগুড়ি হাসপাতালকে মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত করার বিষয়গুলি তুলে ধরছেন জয়ন্তবাবু। শুধু তাই নয়, ভোটের প্রচারে গিয়ে নাম কীর্তন করতে দেখা গেল বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় কে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জের নাথুয়া চরে। শনিবার জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় রাজগঞ্জ বিধানসভার অধীন বোদাগঞ্জ ভ্রামরী দেবীর মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন। তার পরেই নাথুয়া চরে এক নাম কীর্তন আসরে খোল বাজিয়ে কীর্তন করতে করতে প্রচার সারেন তিনি। এর পরেই জনসংযোগ কর্মসূচি শুরু করেন। প্রথমে টাকিমারি বাজার এলাকায় প্রচার করেন। সঙ্গে দেখা যায় অসংখ্য বিজেপি কর্মীদের। জয়ন্ত রায়ের রাজগঞ্জে প্রচারের প্রথম দিন জনজোয়ার দেখা গেল। টাকিমারি থেকে মিলনপল্লি এলাকায় প্রচার সারেন তিনি। শনিবার সারাদিন রাজগঞ্জের আমবাড়ি, বন্ধু নগর, ভুটকি, কালিনগর সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচারে ব্যস্ত দেখা যায় জয়ন্ত কুমার রায়কে।

    আরও পড়ুন: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন তৃণমূল প্রার্থী

    জয়ের ব্যবধান বাড়বে

    রবিবারের প্রচারেও কর্মীদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিন বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত কুমার রায় বলেন, “প্রচারে যেভাবে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে গত লোকসভা ভোটের ফলাফলের চেয়েও ব্যবধান বাড়বে।” এছাড়াও কয়েক দিন আগে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল এক শিশুর আমবাড়ি ফালাকাটায়। সেই শিশুর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়। পরিবারকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন কীর্তি আজাদ

    Durgapur: দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি, ছুটে মন্দিরে আশ্রয় নিলেন কীর্তি আজাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষকে আক্রমণ করে গরম গরম কথা বলে কর্মীদের মনোবল বাড়ানোর অনেক চেষ্টা করেছেন তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। কিন্তু, এসব করে যে কোনও কাজের কাজ কিছুই হয়নি তার জ্বলন্ত প্রমাণ মিলল রবিবাসরীয় প্রচারে। এদিন প্রচারে বেড়িয়ে শাসকদলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে চরম বিড়ম্বনায় পড়লেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার তথা বর্ধমান – দুর্গাপুর (Durgapur) লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। দলের দুই গোষ্ঠীর বচসা থেকে হাতাহাতি থেকে রেহাই পেতে মন্দিরের আশ্রয় নেন তৃণমূল প্রার্থী। আর এই ঘটনা সামনে আসতে শাসক দলের নেতারা চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Durgapur)

    দুর্গাপুরের (Durgapur) ১২ নম্বর ওয়ার্ড আমরাই গ্রামে এদিন প্রচারে যান বর্ধমান – দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। তাঁর সামনেই তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা বেধে যায়। পরে, বচসা থেকে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। প্রার্থী কীর্তি আজাদ মিছিল করে প্রচার শুরু করার সময় তাঁকে সম্বর্ধনা জানানোর জন্য তৈরি ছিলেন তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা। আর তখনই প্রার্থীর সামনে শুরু হয়ে গেল তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা এবং হাতাহাতি। প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন শ্রমিক নেতা প্রভাত চট্টোপাধ্যায় আর তাঁর সামনেই প্রকাশ্যে  তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। একদিকে দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার বহিষ্কৃত শ্রমিক সংগঠনের নেতা শেখ শাহাবুদ্দিনের দলবল দাঁড়িয়েছিল। অন্যদিকে, দুর্গাপুর ইস্পাত কারখানার বর্তমান শ্রমিক নেতা প্রভাত চট্টোপাধ্যায় ও শেখ আমিরুল রহমানের দলবল। এই দুই গোষ্ঠী কোন্দল শুরু হয় প্রার্থীর সামনে। মূলত প্রার্থীর কাছাকাছি কোনও গোষ্ঠীর ছেলেরা থাকবে তা নিয়ে বচসা থেকে হাতাহাতি। প্রার্থীর সামনে মারামারি হতেই তিনি ছুটে স্থানীয় একটি শ্মশান কালী মন্দিরে আশ্রয় নেন কীর্তি আজাদ। তৃণমূল নেতা শেখ শাহাবুদ্দিন বলেন, এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা নেতৃত্বকে বলব।

    আরও পড়ুন: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    তৃণমূল প্রার্থী কী বললেন?

    তৃণমূল প্রার্থী বলেন, দলীয় কোন্দল নয়। আসলে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য এই ঘটনা ঘটেছে। কর্মীদের অতি উৎসাহের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। বিরোধীরা অপপ্রচার করছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না। তৃণমূলের সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছে।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    বিজেপি বিধায়ক লক্ষ্মণ ঘড়ুই বলেন, দলের কর্মীদের কাছে এদিন বিধায়ক ঘাড়ধাক্কা খেলেন। এবার ভোটারদের কাছে  ঘাড় ধাক্কা খেতে হবে। তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীক লড়াই রাজ্যের মানুষ পরখ করলেন। ভোট বাক্সে ফল পেয়ে যাবে তৃণমূল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Punjab Girl Dies: অনলাইনে কেনা জন্মদিনের কেক খেয়ে অসুস্থ বালিকা, হাসপাতালেই নিভল জীবনদীপ

    Punjab Girl Dies: অনলাইনে কেনা জন্মদিনের কেক খেয়ে অসুস্থ বালিকা, হাসপাতালেই নিভল জীবনদীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জন্মদিন। কেক কাটছে বছর দশেকের মানভি। হইহই করছে প্রতিবেশীদের বাচ্চারা। সমস্বরে গাইছে, ‘হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ’। অনলাইনে অর্ডার করা (Punjab Girl Dies) কেকের ওপর বড় বড় করে ইংরেজিতে লেখা ‘মানভি’।

    জন্মদিনের পার্টিতে কান্নার সুর (Punjab Girl Dies)

    কেক কাটার আগে প্রথা মেনে মোমবাতিও নিভিয়েছে বছর দশেকের ওই বালিকা। যদিও বার্থ-ডে পার্টিতে উপস্থিত কেউই জানতেন না যে মোমবাতির দীপ নিভে যাওয়ার পরে পরেই নিভে যাবে মানভির জীবনদীপও। জন্মদিনের পার্টির হুল্লোড়ে তখন শোকের পরিবেশ। যে মুখগুলো এতক্ষণ ধরে হ্যাপি বার্থ-ডে গাইছিল, সেই মুখগুলোতেই হাহাকার করা কান্নার সুর। ঘটনাটি তবে (Punjab Girl Dies) খুলেই বলা যাক। পাঞ্জাবের পাতিয়ালার বাসিন্দা বছর দশেকের মানভির জন্মদিনের পার্টি ছিল। জন্মদিন উপলক্ষে অনলাইনে অর্ডার দেওয়া হয়েছিল কেক।

    বরাত জোরে বেঁচে গেল মানভির বোন

    শনিবার সন্ধেয় কেক কাটা হয়। মানভির বাড়ি তখন কচিকাঁচার কলকাকলিতে ভরপুর। ওদিকে হেঁসেলে চলছে রকমারি রান্না। সুগন্ধে ম ম করছে মানভির বাড়ি। মোমবাতি নিভিয়ে কেক কেটে প্রথম টুকরোটি মুখে নেয় মানভি ও তার বোন। উপস্থিত বাচ্চারা অবশ্য কেক খায়নি। কিছুক্ষণের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়ে দুই বোন। ঘন ঘন বমি করতে থাকে। দ্রুত তাদের নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মানভিকে মৃত ঘোষণা করেন। মানভির দাদু হারবান লাল বলেন, “মানভির বোন বেঁচে গিয়েছে। গোটা কেকটা ও বমি করে বের করে দিয়েছিল। তাই চিকিৎসকরা ওকে বাঁচাতে পেরেছেন।”

    আরও পড়ুুন: “বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    কেক প্রস্তুতকারী সংস্থার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে মানভির পরিবারের তরফে। কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের কাছে। যদিও সংস্থার দাবি, মানভির পরিবারে কোনও কেক এদিন সরবরাহ করা হয়নি। অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, মানভির পোস্টমর্টেম হয়েছে। পরীক্ষার জন্য কেকের নমুনা পাঠানো হয়েছে ল্যাবে। পোস্টমর্টেমের রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে তারা (Punjab Girl Dies)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Election Commission: ভোট ঘোষণার পরে বাংলায় উদ্ধার প্রায় ১৪০ কোটির সোনা-মাদক, জানাল কমিশন

    Election Commission: ভোট ঘোষণার পরে বাংলায় উদ্ধার প্রায় ১৪০ কোটির সোনা-মাদক, জানাল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন ১৬ মার্চ। তারপর থেকেই পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জায়গায় উদ্ধার হয়েছে সোনা, মাদক, অ্যালকোহল সমেত অন্যান্য সামগ্রী। যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি ৭ কোটি টাকারও বেশি নগদ উদ্ধারের ঘটনাও সামনে এসেছে। শনিবারই এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission)।

    ভোট ঘোষণার পর থেকেই চলছে পাচার রুখতে অভিযান

    ভোট ঘোষণার পরে নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ইতিমধ্যে ১২.৭ লাখ লিটার মদ উদ্ধার করেছে। যার বর্তমান কালের বাজার মূল্য হল ৩৩.৮৬ কোটি টাকা। এর পাশাপাশি কমিশন উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে সাড়ে ৩ কেজিরও বেশি মাদক যার বর্তমান বাজার মূল্য ১৮.২৮ কোটি টাকা। এছাড়াও ২৭.৩২ কোটি টাকার সোনা উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে কমিশন। নির্বাচন কমিশন আরও জানিয়েছে, ভোটের আগে অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার হয়েছে ৩৬ কোটি টাকার। প্রসঙ্গত, ভারতবর্ষে যে কোনও ভোটের অন্যতম কালো দিক হিসেবে সামনে আসে টাকা বিলি। এর পাশাপাশি ভোটের সময় ভোটারদেরকে বিনামূল্যে মদ সরবরাহ করে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে রাজনৈতিক দলগুলি। এমন অভিযোগও সামনে আসে। এবারে আগে থেকেই সে নিয়ে কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন।

    অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত ‘সেনসিটিভ’ পশ্চিমবঙ্গের ৬ লোকসভা

    নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ছটি লোকসভা কেন্দ্রকে অর্থনৈতিকভাবে অত্যন্ত ‘সেনসিটিভ’ বলে ঘোষণা করেছে। তার মানে এই সমস্ত লোকসভাগুলিতে বেআইনি অর্থের কারবার খুব বেশি হয়। সাধারণভাবে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলিতে বেআইনি অর্থের কারবার, গরু পাচার, মাদক পাচার, সোনা পাচারের অভিযোগ সারা বছর ধরেই আসে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় স্থানীয় শাসক দলের মদতে এই কারবার চালায় অপরাধীরা। ভোটের আগে এগুলিকে একেবারে বন্ধ করতে উদ্যোগী হয়েছে কমিশন। শুক্রবার কলকাতা পুলিশ নাকা চেকিং চালায় জোড়া বাগান সংলগ্ন অঞ্চলে। কলকাতার উত্তর দিকে অবস্থিত এই অঞ্চলে ১৫ কেজি সোনা বাজেয়াপ্ত (Election Commission) করতে সক্ষম হয় পুলিশ। যার আনুমানিক মূল্য ৮২ লাখ টাকা। এই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতারও করেছে কলকাতা পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে এই সোনা পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    Birbhum: অনুব্রতের গড়ে বিজেপির প্রার্থী প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর, প্রধান ইস্যু ‘ল অ্যান্ড অর্ডার’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে বিজেপির প্রার্থী হলেন প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা হবে তাঁর নির্বাচনী হাতিয়ার। বিজেপি লোকসভা নির্বাচনের অষ্টম লিস্টে বীরভূম (Birbhum) কেন্দ্র এবং ঝাড়গ্রাম কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। আজ তাঁরাপীঠে পুজো দিয়ে নিজের কেন্দ্রে প্রচার শুরু করবেন বীরভূমের এই বিজেপি প্রার্থী।

    উল্লেখ্য, গত ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহারের শীতলকুচির ঘটনায় রাজ্য রাজনীতি ব্যাপক উত্তাল হয়ে গিয়েছিল। বুথ কেন্দ্র থেকে এক সাধারণ ভোটারকে দুষ্কৃতীরা গুলি করে হত্যা করে। অপরে ভোট কেন্দ্রে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হামলা করলে সিআইএসএফ জওয়ানরা গুলি চালায়। ঘটনায় কয়েকজন তৃণমূল দুষ্কৃতীর মৃত্যু হয়। এরপর রাজ্য সরকার ঘটনায় কেন্দ্রী বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ায় বলে জানা যায়। সেই সময় জেলা পুলিশ সুপার ছিলেন দেবসিশ ধর। তাঁকেও শাসক দলের রোষে পড়তে হয়।

    কী বললেন দেবসিশ (Birbhum)?

    এদিন বীরভূমে (Birbhum) বিজেপি প্রার্থী হয়ে দেবসিশ বলেন, “যে সুযোগ দেওয়া হয়েছে এটা আমার জীবনের নতুন অধ্যায়। আমি যেন মানুষের জন্য কাজ করতে পারি। রাজ্যের পুলিশ এবং রাজনীতি প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত রয়েছে। একে অপরের পরিপূরক মাত্র। আমি যখন ল অ্যান্ড অর্ডার সামলাতে ইউনিফর্মে ছিলাম, তখন ছিলাম মুদ্রার এক দিকে। কিন্তু এখন আমি অন্য দিকে রয়েছি। এখন এই আইনের শাসনকে প্রতিষ্ঠিত করাই আমার এক মাত্র লক্ষ্য। এই জেলায় আইন শৃঙ্খলা নিয়ে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমি চাই মানুষ সুবিচার পাক। আমার সঙ্গে  যে ঘটনা ঘটেছে তা যেন কোনও অপফিসারের সঙ্গে আর না ঘটে।”

    আরও পড়ুনঃ ‘দিলীপ কলিযুগের মহিষাসুর’, তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদের মন্তব্যে নিন্দার ঝড়

    বীরভূমের আইন শৃঙ্ঘখলা?

    তৃণমূলের শাসনে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলাকে তলানিতে নামিয়ে এনেছে শাসক দল। এই জেলায় (Birbhum) তৃণমূল নেতা কেষ্ট পালা করে একক দায়িত্ব নিয়ে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের গাঁজা কেস এবং বাড়ি ঘর ভাংচুর করতেন। এমনকী থানা জ্বালিয়ে দেওয়ার হুমকি পর্যন্ত  দিয়েছিলেন। সাধারণ মানুষ কার্যত এমনটাই অভিযোগ করেন। বিজেপির দাবি প্রশাসন এবং তৃণমূল নেতাদের যৌথ উদ্যোগে কয়লা, বালি, গরু পাচার, শিক্ষক দুর্নীতিতে এই জেলা সব থেকে এগিয়ে। এইবারের নির্বাচনে তাই এই কেন্দ্রে ‘আইন শৃঙ্খলা রক্ষা’ একটি প্রধান বিষয় হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে”, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির ভোট কাটতেই সিপিএম প্রার্থী দিয়েছে যাদবপুরে। হাওড়াতেও ভোট কাটার জন্য দাঁড়িয়েছে সিপিএম। এমনটাই অভিযোগ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। হাওড়ার আন্দুল রাজবাড়ি মাঠে হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীকে সঙ্গে নিয়ে এক জনসভায় তিনি সিপিএমকে তুলোধনা করেন।

    সিপিএমকে তোপ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, তৃণমূলকে হারাতে মীনাক্ষী, শতরূপদের এখানে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আর মীনাক্ষীর জ্যাঠা সীতারাম ইয়েচুরি কয়লা ভাইপোর সঙ্গে ইটিং, মিটিং, সিটিং করছেন। সিপিআইএম সবথেকে বড় সাম্প্রদায়িক দল। মহম্মদ সেলিমের বাড়ি উত্তর কলকাতায় অথচ তিনি ভোটার লিস্ট খুঁজে দেখেন কোথায় মুসলিম ভোট বেশি আছে। সেখানে প্রতিবছর তিনি ভোটে দাঁড়ান। গত বছর রায়গঞ্জে দাঁড়িয়ে ছিলেন, এবারে মুর্শিদাবাদের দাঁড়িয়েছেন যেখানে ৭০ শতাংশ মুসলিম ভোট রয়েছে। এদিকে দুদিন আগেই মেট্রো উদ্বোধনে ডাকা হয়নি বলে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার সেই সাংসদের বিরুদ্ধে এদিন সরকারি অনুষ্ঠান  এড়িয়ে যাওয়ার অভিযোগ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, গোটা দশ বছরে পার্লামেন্টে এক শতাংশের নিচে তার উপস্থিতি। এইসব লোককে কেন পার্লামেন্টে পাঠাবেন? প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়কে কোশ্চেন আনসার এ, বিলে কোথাও দেখা যায় না। প্রধানমন্ত্রীর গঙ্গার নিচ দিয়ে মেট্রো উদ্বোধনেও আসেন না। এর আগেও আসেননি। কেন পশ্চিমবাংলার জনগণ এই ধরনের অকর্মণ্য অপদার্থ সাংসদ কে পার্লামেন্টে পাঠাবেন? বিজেপির সাংসদ সুকান্ত মজুমদার, খগেন মুর্মু, লকেট চট্টোপাধ্যায়, শান্তনু ঠাকুরদের সবসময় পার্লামেন্টে দেখতে পাবেন। তারা কোশ্চেন আনসারেও আছেন। অথচ তৃণমূলের সাংসদদের দেখতে পাবেন না।

    আরও পড়ুন: গার্ডেনরিচের ছায়া উত্তর দমদমে, বহুতলের চাঙড় পড়ে মৃত্যু হল মহিলার

    বাংলাতেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হবে

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বলেন, আসামে হেমন্তের নেতৃত্বে ডবল ইঞ্জিন সরকার চলছে। বাংলাতেও ডাবল ইঞ্জিন সরকার হবে। দু কোটি বেকার থাকবে না। সম কাজে সম বেতন হবে। কেন্দ্রীয় হারে ডি এ পাবেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। বিজেপিকে আনলে অন্নপূর্ণা যোজনা হবে বাংলায়। বাংলার মায়েরা, দিদিরা বোনেরা ৩০০০ টাকা করে পাবেন। লক্ষ্মীর ভান্ডারের নাম বদলে অন্নপূর্ণা যোজনা হবে। এমন ফল করে দিন যাতে বিধানসভা ভোট আগেই হয়। হাওড়ার ভূমিপুত্র রথীন চক্রবর্তী দিল্লি যাক কারণ হাওড়া দেশের সবথেকে প্রাচীন শহর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: বিপদের দিনে পাশে ভারত, উদ্ধার হওয়া পাক নাবিকদের মুখে ‘ইন্ডিয়া জিন্দাবাদ’ স্লোগান

    Indian Navy: বিপদের দিনে পাশে ভারত, উদ্ধার হওয়া পাক নাবিকদের মুখে ‘ইন্ডিয়া জিন্দাবাদ’ স্লোগান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপদের দিনে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত (Indian Navy)। তাই পাকিস্তানিরাও দিল ‘ইন্ডিয়া জিন্দাবাদ’ স্লোগান। প্রসঙ্গত, সোমালির জলদস্যুদের হাত থেকে ২৩ পাকিস্তানিকে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছে ভারতীয় নৌসেনা। আরব সাগরে এক দুঃসাহসিক অভিযানের মাধ্যমে জলদস্যুদের হাত থেকে পাক নাগরিকদের উদ্ধার করে নৌসেনা। ভারত তাঁদের জীবনদান করেছে, এই উপকারে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাই পাকিস্তানিরা স্লোগান তুললেন ‘ইন্ডিয়া জিন্দাবাদ’।

    কী ভাবে উদ্ধার?

    ভারতীয় নৌসেনার তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়, গত ২৮ মার্চ আল-কাম্বার নামক ইরানের একটি মাছ ধরার (Indian Navy) ভেসেলে আক্রমণ চালায় সোমালি জলদস্যুরা। এর ঠিক একদিন পরেই ভারতের দুটি জাহাজ (আইএনএস সুমেধা ও আইএনএস ত্রিশূল) অভিযান শুরু করে। ২৯ মার্চ আরব সাগরে সোকোত্রা থেকে ৯০ নটিক্যাল দক্ষিণ-পশ্চিমে হদিশ মেলের ভেসেলটির। সেখানে দেখা যায়, সোমালিয়ার ৯ জন সশস্ত্র জলদস্যু নৌকাটিকে অপহরণ করে রেখেছে। বন্দি বানিয়ে রাখা হয় ভেসেলে থাকা ২৩জন পাকিস্তানী মৎসজীবীকে। ১২ ঘণ্টার লড়াই চলার পর ভারতীয় নৌসেনার কাছে আত্মসমর্পণ করে সোমালি জলদস্যুরা। উদ্ধার করা হয় ২৩ জন পাকিস্তানী নাগরিককে। তারাই ভারতীয় নৌ সেনাকে (Indian Navy) ধন্যবাদ জানিয়ে ‘ইন্ডিয়া জিন্দাবাদ’ বলে স্লোগান দেন।

    সক্রিয় ভারতীয় নৌসেনা

    প্রসঙ্গত, এক সময় সোমালিয়ার জলদস্যুদের আতঙ্কে সিঁটিয়ে থাকতেন আন্তর্জাতিক সমুদ্র বাণিজ্যের কারবারিরা। মূলত জাহাজ ছিনতাই করে মুক্তিপণ আদায় করে তারা। মাঝের কয়েক বছর উপদ্রব কিছুটা কমলেও গত কয়েক মাসে ফের জলদস্যুদের তৎপরতা নজরে এসেছে। ভারত মহাসাগর অঞ্চলের একাধিক জায়গায় তাই ভারতীয় যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে। গত ২৩ মার্চেই ভারতীয় নৌসেনার প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার জানান যে, ভারত মহাসাগর অঞ্চলকে সুরক্ষিত রাখতে ‘ইতিবাচক পদক্ষেপ’ করে যেতে থাকবে নৌসেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: “২০২৬ এর মধ্যে অসম কংগ্রেসে হিন্দু থাকবেন না”, বললেন হিমন্ত

    Himanta Biswa Sarma: “২০২৬ এর মধ্যে অসম কংগ্রেসে হিন্দু থাকবেন না”, বললেন হিমন্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০২৬ সালের মধ্যে অসম কংগ্রেসে কোনও হিন্দু থাকবেন না।” লোকসভা নির্বাচনের প্রক্কালে কথাগুলি বললেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। শনিবার গুয়াহাটিতে রাজ্য বিজেপির সদর দফতরে গিয়েছিলেন হিমন্ত। লোকসভা নির্বাচনে দলের প্রস্তুতি কেমন, তা খতিয়ে দেখতেই সদর দফতরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। পরে নিশানা করেন কংগ্রেসকে।

    কী বললেন হিমন্ত? (Himanta Biswa Sarma)

    হিমন্ত বলেন, “২০২৬ সালের মধ্যে অসমে কোনও হিন্দু কংগ্রেসে থাকবেন না। আর ২০৩২ সালের মধ্যে প্রায় সব মুসলমানও কংগ্রেস ছেড়ে দেবেন। রাজীব ভবনে মহানগর বিজেপির শাখা খুলব আমরা। আগামিকাল (আজ, রবিবার) অনেক কংগ্রেস নেতা বিজেপিতে যোগ দেবেন।” তিনি বলেন, “গুয়াহাটিতে রাজ্য বিজেপির সদর দফতরে ১২৬টি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রভারিষদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। এদিনই কংগ্রেসের তিনজন বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। বাকি কয়েকজন যোগ দেবেন রবিবার। আমি মাজুলিতে যাব। পয়লা এপ্রিল সেখানে সাইকেল মিছিল দিয়ে আমি লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করব।”

    ‘মুসলমান সমাজ সংস্কার করার চেষ্টা’

    মুসলমানদের উন্নয়নে যে তাঁর সরকার কাজ করছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী (Himanta Biswa Sarma)। বলেন, “মুসলমানদের সমাজ সংস্কার করার চেষ্টা আমি করছি। অনেক মুসলমান যুবক আমায় সমর্থন করছেন। সেটা আপনারা ফেসবুকেই দেখতে পাবেন। তাঁরা একে স্বাগতও জানাচ্ছেন। কেউই এখনও এর বিরোধিতা করেননি।” লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি জোড়হাট কেন্দ্রে জয়ী হবে বলেও আশাবাদী হিমন্ত। বলেন, “একটা অংশ আমার বিরুদ্ধে বিরূপ পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। কিন্তু আসল সত্যটা সম্পূর্ণ ভিন্ন।”

    কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ

    এদিকে, শনিবারই কংগ্রেস ছেড়ে তিন নেতা যোগ দিলেন অসম বিজেপিতে। এঁরা হলেন অসম প্রদেশ কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক মানস বোরা, গৌরব গগৈ এবং অসম প্রদেশ কংগ্রেসের আর এক সাধারণ সম্পাদক গৌরব সোমানি। দলীয় নেতৃত্বকে পাঠানো ইস্তফাপত্রে মানস লিখেছেন, “আমি মনে করি নতুন সুযোগ কাজে লাগানোর এটাই আমার কাছে সেরা সুযোগ। এলাকাবাসী এবং রাজ্যের কল্যাণেই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” ইস্তফাপত্রে সোমানি আবার দুষেছেন (Himanta Biswa Sarma) দলের রাজ্য নেতৃত্বকেই।

    আরও পড়ুুন: “গোপাল ভাঁড়কে খুন করেছিলেন কৃষ্ণচন্দ্র”, দাবি মন্ত্রীর, মামলার হুমকি রানিমার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share