Tag: Bengali news

Bengali news

  • Suicide Attack in Pakistan: পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৫ চিনা নাগরিক সহ ৬

    Suicide Attack in Pakistan: পাকিস্তানে আত্মঘাতী হামলায় নিহত ৫ চিনা নাগরিক সহ ৬

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার জোড়া জঙ্গি হামলায় কেঁপে উঠল পাকিস্তান। পরপর বিস্ফোরণে (Suicide Attack in Pakistan) নিহত ৫ চিনা নাগরিক সহ ৬। প্রথম হামলাটি হয় মঙ্গলবার ভোরে, পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম নৌ-বিমান ঘাঁটিতে। টুবর্ট বিমান ঘাঁটিতে অতর্কিতে হামলা চালায় ‘বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’। অন্যদিকে, পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বেলার দিকে আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনা ঘটে, একটি কনভয়ের ওপরে হামলা চালানো হয়। এই ঘটনাতেই নিহত হন ৫ চিনা নাগরিক এবং তাঁদের পাকিস্তানি গাড়ি চালক।

    মঙ্গলবার ভোরের হামলা

    মঙ্গলবার ভোরে পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম নৌ-বিমান ঘাঁটিতে এই হামলায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এলাকার মানুষজন। তবে এটা নতুন কিছু নয়। চলতি সপ্তাহে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার হামলা (Suicide Attack in Pakistan) হল টুবর্ট নৌ-বিমান ঘাঁটিতে। অন্যদিকে, ২০২৪ সালে এ নিয়ে এমন হামলার ঘটনা ঘটল ৩ বার। মঙ্গলবার ভোরের এই হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’। এই হামলায় চারটি হেলিকপ্টার ও তিনটি ড্রোন ধ্বংস করা হয়েছে। একাধিক গাড়িকেও নিশানা করা হয়। হামলায় নিহত হয়েছেন ১২ জন পাক সেনা, এমনটাই দাবি ‘বালুচিস্তান লিবারেশন আর্মি’র। আহতদের চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, প্রথমে বালুচ বিদ্রোহীরা বিমান ঘাঁটিতে ঢোকার চেষ্টা করতেই নিরাপত্তা কর্মীরা বাধা দেয়। তখনই শুরু হয়ে যায় দু’পক্ষের তীব্র গুলির লড়াই। গোলাগুলিতে চারজন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    মঙ্গলবার বেলায় আত্মঘাতী হামলা

    অন্যদিকে, বেলার দিকে আত্মঘাতী (Suicide Attack in Pakistan) বোমা হামলার ঘটনাটি ঘটে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে। এখানে একটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ করছেন চিনা ইঞ্জিনিয়াররা এবং পাকিস্তানে নির্মাণ শ্রমিকরা। আগেও এই প্রকল্পকে কেন্দ্র করে এখানে হামলা চালানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। মঙ্গলবার চিনা ইঞ্জিনিয়ারদের কনভয়ের ওপরে আচমকাই হামলা চালানো হয়। ২০২১ সালেও এই প্রকল্পে হামলার জেরে দুই পাকিস্তানি শিশু সহ নয়জন চিনা নাগরিকের মৃত্যু হয়েছিল। সে সময়ে চিনা ইঞ্জিনিয়ার ও শ্রমিকদের বহনকারী একটি বাসকে লক্ষ্য করে হামলা চালায় জঙ্গিরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Election Commission: ব্যাঙ্কে ১ লাখের বেশি টাকা তুললেই তথ্য যাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে

    Election Commission: ব্যাঙ্কে ১ লাখের বেশি টাকা তুললেই তথ্য যাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১৬ মার্চ লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেছে কমিশন (Election Commission)। স্বচ্ছ এবং অবাধ ভোট করাতে আদর্শ আচরণবিধিকে কঠোরভাবে লাগু করার কথাও ঘোষণা করতে শোনা গিয়েছে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারকে। ইতিমধ্যে নির্বাচনে যাতে কালো টাকা ব্যবহার না হতে পারে সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রেখেছে কমিশন। ব্যাঙ্ক থেকে যেকোনও ব্যক্তি ১ লাখ টাকার বেশি তুললেই সরাসরি তথ্য চলে যাবে কমিশনের কাছে।

    ‘ইলেকশন সিজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’ অ্যাপে আসবে তথ্য

    কমিশন সূত্রে খবর, টাকা পাচার (Election Commission) রুখতে বেশ কিছু বিশেষ অ্যাপও চালু করা হয়েছে।  ইতিমধ্যে সেই অ্যাপগুলি কাজও শুরু করে দিয়েছে। জানা গিয়েছে দেশে যে কোনও ব্যাঙ্ক থেকে এক লাখ টাকার বেশি তোলা হলেই সঙ্গে সঙ্গে অ্যাপে তথ্য চলে আসবে। শুধু তাই নয়, কোন ব্যক্তি কোন ব্যাঙ্ক থেকে সেই টাকা তুললেন সে তথ্যও পেয়ে যাবে নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি যে সমস্ত গাড়িগুলিতে এটিএম মেশিনে টাকা ভরা অথবা অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়, সেগুলিতেও বিশেষ কিউআর কোড লাগিয়ে রাখবে কমিশন। পরবর্তীকালে সেই কিউআর কোড স্ক্যান করলেই গাড়ি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য চলে আসবে কমিশনের হাতে। এই অ্যাপটির নাম রাখা হয়েছে ‘ইলেকশন সিজার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’।

    ভোট এলেই কালো টাকার ব্যবহার বাড়তে থাকে

    ভোট এলেই কালো টাকার ব্যবহার বাড়তে থাকে বলে অভিযোগ। তার কারণ অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে টাকার বিনিময়ে ভোট কেনার। ভোটের আগের রাতে গোপনে টাকা বিলি করারও অভিযোগ সামনে আসে। কালো টাকার বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নিতে ইতিমধ্যে কমিশন (Election Commission) নামিয়েছে, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টর, আয়কর দফতর, শুল্ক দফতর সহ মোট ২২ এজেন্সিকে। প্রসঙ্গত, বোলপুরের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ৪১ লাখ টাকা উদ্ধার হয়। গতকালই ইডি সেই তথ্য কমিশনকে জানিয়েছে। ১০ লাখের বেশি টাকা উদ্ধার হলেই তা কমিশনকে জানানোর নিয়ম রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: হোলির দিনেই বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর! অভিযুক্ত তৃণমূল

    Murshidabad: হোলির দিনেই বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর! অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে হোলির দিনে বিজেপি-কর্মী সমর্থকদেরকে ব্যাপক মারধর করা হয়। সেই সঙ্গে বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর এবং মহিলাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। লোকসভার ভোটের প্রচারে শাসক দল এলাকায় ভয় দেখিয়ে মানুষের মনে সন্ত্রাস তৈরি করতে চাইছে বলে অভিযোগ করছে বিজেপি। ৩০টি পরিবারের উপর হামলা হয় বলে জানা গিয়েছে। মূলত অভিযোগ তৃণমূল কর্মীদের বিরুদ্ধেই। পাল্টা বিজেপির অভিযোগকে অস্বীকার করেছে তৃণমূল। মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুর থানার সাটুই চৌরীগাছা গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে কাঠালিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Murshidabad)?

    স্থানীয় (Murshidabad) বিজেপি কর্মীর স্ত্রী মিনা দুলই বলেন, “আমার স্বামী রঙ খেলে বাড়িতে ফিরে স্নান করতে যাচ্ছিলেন। এমন সময় বাইকে করে এসে কয়েক জন আমার শ্বশুর মশাইয়ের মাথায় আঘাত করে। এরপর আটকাতে গেলে বাড়ির সকলকে মারধর করেছে। শুধু আমাদেরই নয়, হোলির দিন বহরমপুরের কাঠালিয়ায় স্বপন দোলুই-এর নেতৃত্বে এখানকার ৩০টি পরিবারের উপর হামলা চালান হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজন বহরমপুর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে, কিন্তু যার বিরুদ্ধে অভিযোগ তাকে ধরা হয়নি এবং আহত ব্যক্তিদের কোনও রকম ডাইরি নেয়নি পুলিশ।”

    আরও পড়ুনঃ শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    বিজেপি প্রার্থীর বক্তব্য

    বর্তমান বহরমপুর (Murshidabad) লোকসভার বিজেপি প্রার্থী নির্মল কুমার সাহা বলেন, “এই ঘটনা খুবই নিন্দনীয়। ভোট নিয়ে মানুষকে মারধর করা এবং বাড়ি-ঘর ভেঙে দেওয়াটাই পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান কালচার। ভারতবর্ষের সব রাজ্যে ভোট হয়, কিন্তু এই রাজ্যের ভোট নিয়ে এরকম ঘটনা আর কোনও রাজ্যে ঘটে না।” আবার স্থানীয় বিজেপি নেত্রী অনামিকা ঘোষ তৃণমূলের আক্রমণ সম্পর্কে বলেন, “আমরা কোন জঙ্গল রাজত্বে বাস করছি। মানুষের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। তৃণমূলের দুর্নীতি ঢাকতে শাসক দলের দুষ্কৃতীরা আক্রমণ করছে। বাড়িতে ঢুকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, বিজেপি করা যাবেনা। থাকতে গেলে তৃণমূলই করতে হবে।”

    নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করবে বিজেপি

    এই এলাকার (Murshidabad) বিজেপির কনভেনার সঞ্জিত হালদার বলেন, “এই এলাকার পঞ্চায়েত বিজেপির দখলে। ২০১৮ সাল থেকেই বিজেপি জয়ী হচ্ছে। তৃণমূল নেতা স্বপন দুলই বিজেপি কর্মীদের উপর প্রতিনিয়ত হামলা করে। আমরা প্রসাশনের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছি। এবার আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাবো। এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর দাবি জানাই।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    পাল্টা বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জেলার (Murshidabad) তৃণমূল নেতা বলেন, “আমাদের কর্মী প্রভাত দলুইকে ব্যাপক মারধর করা হয়েছে। সে এখন হাসপাতালে ভর্তি। যে দিন থেকে বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করেছে, আমাদের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। আমরা প্রশাসনের কাছে সুবিচার চাই। এই ঘটনায় আমরাই আক্রান্ত। “

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর খাসতালুকে ধস নামালো বিজেপি। যুব তৃণমূলের কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতি সুকুমার বর্মন যোগ দিলেন বিজেপিতে। কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ তথা এবারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের হাত থেকে পদ্ম পতাকা তুলে নিলেন তিনি। সোমবার বিকেলে কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের বাসভবনে গিয়ে গেরুয়া শিবিরে যোগদান করলেন তিনি। লোকসভা ভোটের মুখেই যুব তৃণমূলের এই পদাধিকারীর বিজেপিতে যোগদান কোচবিহারে আরও শক্তি বাড়ালো বিজেপি। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে! (Cooch Behar)

    কোচবিহারের (Cooch Behar) রাজনীতিতে উদয়ন বনাম নিশীথের লড়াই নতুন কোনও ঘটনা নয়। মাঝেমধ্যেই যুযুধান দুই পক্ষের দুই নেতার মুখে কথার ফুলঝুরি দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি তো একেবারে প্রকাশ্য রাস্তায় বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন দুই নেতা। উদয়ন তো বিজেপি প্রার্থী নিশীথের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সেই আবহে এবার খোদ উদয়নের খাসতালুকে যুব তৃণমূলের এই ভাঙন ধরিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির। কিন্তু, ঘাসফুলের সঙ্গ ছেড়ে পদ্মে নাম লেখালেন কেন যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতি? এই প্রসঙ্গে সুকুমার বর্মন বলেন, যাঁরা এলাকায় দলীয় সংগঠন তৈরি করতে গিয়ে বামফ্রন্টের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, বর্তমানে সেই দুর্দিনের কর্মীরা ‘অবহেলিত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত’। এখন দলের মধ্যে কোনও নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে। টাকার বিনিময়ে পঞ্চায়েতে প্রার্থী ঠিক করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রধান ঠিক করা হয়েছে। এ দলে থাকা যায় না।

    আরও পড়ুন: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    যুব তৃণমূলের দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতির এই দলবদলের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাইছে না স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি দীপক ভট্টাচার্য বলেন, সুকুমার বর্মন শুধু খাতায় কলমেই ব্লকের যুব সভাপতি ছিলেন। কিন্তু, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই দলে কোনও সক্রিয় ভূমিকা ছিল না। এমনকী ওই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলকে দুর্বল করার চেষ্টা করছিলেন। তাই, এই দল বদলের কোনও প্রভাব এলাকায় পড়বে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP News: রাজ্যের ২ বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, বরানগরে লড়বেন সজল ঘোষ

    BJP News: রাজ্যের ২ বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, বরানগরে লড়বেন সজল ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের সঙ্গে এই রাজ্যের দুই আসনে অনুষ্ঠিত হবে বিধানসভার উপনির্বাচন। একটি উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর এবং অপরটি মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা। মঙ্গলবারই এই দুই কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP News)। তৃণমূলের ত্যাগী বিধায়ক তাপস রায় বরানগর আসন থেকে ইস্তফা দেন। বর্তমানে তিনি উত্তর কলকাতা লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী। তাঁর ছেড়ে যাওয়া আসনে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করেছে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা বিজেপি নেতা সজল ঘোষকে। অন্যদিকে তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিস আলির মৃত্যুর ফলে খালি হওয়া ভগবানগোলা কেন্দ্রে বিজেপির (BJP News) প্রার্থী হয়েছেন ভাস্কর সরকার।

    কোথায় কবে ভোট?

    ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে চলা ১৮তম লোকসভা নির্বাচন ৭ দফায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি দফাতেই কোনও না কোনও আসনে ভোট হবে বাংলায়। এর মধ্যে তৃতীয় দফার ভোটের দিন অর্থাৎ ৭ মে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ। সেদিনই উপনির্বাচন হবে ভগবানগোলায়। অন্যদিকে, বরানগরের উপনির্বাচন হবে সপ্তম দফার ভোটের দিন অর্থাৎ ১ জুন। প্রার্থী (BJP News) হওয়ার পর সজল ঘোষ বলেন, ‘‘আমার উপরে আস্থা রাখায় দলকে ধন্যবাদ৷ আমার রাজনৈতিক গুরু তাপস রায়। তাঁর আশীর্বাদ নিয়েই আমি এগোব। উত্তর কলকাতায় আমাদের সংগঠন শক্তিশালী৷ আশা করছি দলকে আমি নিরাশ করব না।’’

    সব থেকে আগে প্রার্থী ঘোষণা গেরুয়া শিবিরের

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই দুটি পর্যায়ে রাজ্যের লোকসভার ৩৮টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা হয়ে দিয়েছে বিজেপির (BJP News)। গেরুয়া শিবিরের বাকি রয়েছে চারটি আসনের প্রার্থী ঘোষণা। আসানসোল, ডায়মন্ডহারবার, বীরভূম এবং ঝাড়গ্রাম। মঙ্গলবার উপনির্বাচনের দুটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। যদিও এখনও পর্যন্ত এই দুই আসনে কোনও প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি তৃণমূল, বামফ্রন্ট বা কংগ্রেস শিবির। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সব থেকে আগে প্রার্থী ঘোষণা করায় প্রচারে বেশ খানিকটা এগিয়ে থাকবেন ২ কেন্দ্রের উপনির্বাচনের বিজেপি (BJP News) প্রার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ময়দানে প্রাক্তন শ্বশুর-জামাইয়ের লড়াই ব্যাপক ভাবে জমে উঠেছে। কেউ কারুর জমি এক ইঞ্চি ছেড়ে দিতে নারাজ। শ্রীরামপুর (Serampore) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কবীর শঙ্কর বোস অপরদিকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কল্যাণ নির্বাচনের প্রচারে বলেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকাবেন। এবার পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে কবীর বলেন, ‘বোল্ড আউট হবেন।”

    মাহশে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু কবীরের (Serampore)

    শ্রীরামপুরে (Serampore) পরপর তিনবারের তৃণমূল সাংসদ হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারেও তাঁর আশা জয়ের। অপরদিকে বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী কবীর ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। এবারের লোকসভায় দুই প্রার্থী পুরোদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। এদিন বিকেলে মাহেশে জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী কবীর। ঘটনাচক্রে বিজেপি প্রার্থী কবির শঙ্কর বোস হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেয়ের প্রাক্তন স্বামী। প্রাক্তন শ্বশুরকে আক্রমণ করে কবির শঙ্কর বলেন, “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে। বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট হবেন। ৪ জুন ব্যাগপত্র গুছিয়ে চলে যেতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব”, কেন্দ্র বদলেও স্বমহিমায় দিলীপ ঘোষ

    কী বললেন কবীর?

    এদিন শ্রীরামপুরের (Serampore) বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর, কল্যাণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “সব মানুষের একটা অতীত থাকে এবং বর্তমানও থাকে। এই প্রেক্ষিতে ভবিষ্যৎ থাকে। আমি একজন আইনজীবী, তিনিও আইনজীবী। উনার প্রতি আমার সম্মান রয়েছে। কিন্তু তিনি যে দলে রয়েছেন, সেই দল মাথা থেকে পা পর্যন্ত দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। এই বাংলায় তাঁদের মুখ দেখানোর জায়গা নেই।”

    উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন কল্যাণ

    উল্লেখ্য শ্রীরামপুরের (Serampore) তৃণমূল নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সাম্প্রতিক সময়ে সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়ে রাজ্যসভার অধ্যক্ষ তথা দেশের উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গী করে সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। আবার বিভিন্ন সময়ে সমাজিক মাধ্যমে ঠাকুরের সামনে বাঁধ ভাঙা কান্নার ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছিল। আবার একটা সময় দলের অন্দরে অভিষেকের সঙ্গে সংঘাত চরমে উঠলে এলাকায় কল্যাণের বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ে। ফলে তৃণমূলের অন্দরের কোন্দলকে বিজেপি কতটা কাজে লাগাতে পারে, সেটাই এখন দেখার।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Russia Ukrane war: “আমায় বাঁচান”, আর্তি চাকরির খোঁজে রাশিয়ায় গিয়ে ‘ফেঁসে’ যাওয়া বঙ্গবাসীর

    Russia Ukrane war: “আমায় বাঁচান”, আর্তি চাকরির খোঁজে রাশিয়ায় গিয়ে ‘ফেঁসে’ যাওয়া বঙ্গবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা মাইনের চাকরির টোপ দিয়ে বিভিন্ন দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে রাশিয়ায়। সেখানে তাঁদের জুতে দেওয়া হচ্ছে যুদ্ধে (Russia Ukrane war)। তার জেরে না জেনে অনেকেই শরিক হয়ে যাচ্ছেন বছর দুয়েকেরও বেশি সময় ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের। এ খবর আপনাদের অনেক আগেই জানিয়েছে মাধ্যম

    উদ্ধারের করুণ আর্তি (Russia Ukrane war)

    সম্প্রতি ফের প্রকাশ্যে এসেছে পশ্চিমবঙ্গের আরও এক বাসিন্দার উদ্ধারের করুণ আর্তি। উর্জেন তামাং কালিম্পংয়ের বাসিন্দা। সম্প্রতি তাঁর একটি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় (ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। সেই ভিডিও দিয়ে তাঁর স্ত্রী অম্বিকা কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের কাছে তাঁর স্বামীকে দেশে ফিরিয়ে আনার আবেদন করেছেন। ওই ভিডিওয়ও একই আবেদন করতে দেখা গিয়েছে উর্জেনকে (Russia Ukrane war)। দার্জিলিংয়ের বিদায়ী সাংসদ বিজেপির রাজু বিস্ত বিদেশমন্ত্রক ও রুশ দূতাবাসে কথা বলে উর্জেনকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছেন।

    গহীন জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ

    উর্জেন প্রাক্তন সেনাকর্মী। তাঁর দাবি, চাকরির জন্য জানুয়ারি মাসে একটি সংস্থার মাধ্যমে ভায়া দিল্লি হয়ে রাশিয়া গিয়েছিলেন তিনি। ১৭-১৮ দিন ধরে তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বন্ড পেপারে সই করিয়ে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় জঙ্গলের মধ্যের এক প্রশিক্ষণ শিবিরে। সেখানে ফের একপ্রস্ত প্রশিক্ষণ চলে। ১০-১২ দিন ধরে বন্দুক চালানো শেখানো হয়। তার পরেই তাঁকে জানানো হয়, ইউক্রেনের সঙ্গে লড়তে তাঁকে যেতে হবে রণাঙ্গনে। ভিডিও-বার্তায় উর্জেনকে বলতে শোনা যায়, ভারত সরকারকে অনুরোধ করছি, দয়া করে আমায় বাঁচান। এজেন্টদের কথায় ভরসা করে ফেঁসে গিয়েছি।

    আরও পড়ুুন: হোলির রঙিন শুভেচ্ছা বাইডেনের, টাইমস স্কোয়্যারও মাতল রঙের উৎসবে

    রাশিয়ায় গিয়ে ফেঁসে গিয়েছিলেন কর্নাটকের কালবুর্গির বাসিন্দা সুফিয়ানও। ভিডিও-বার্তায় সুফিয়ান তাঁকে নিয়ে মোট চারজনের দুর্দশার কাহিনি শুনিয়েছিলেন। এই চারজনকেও অনিচ্ছা সত্ত্বেও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে। সুফিয়ান বলেছিলেন, “দয়া করে আমাদের বাঁচান। আমরা হাইটেক জালিয়াতির শিকার।” সুফিয়ানের ভিডিও-বার্তা প্রকাশ্যে চলে আসার দিন কয়েক পরেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে হায়দরাবাদের মহম্মদ আসফান নামে বছর ত্রিশের এক যুবকের মৃত্যুর খবর প্রকাশ্যে আসে। কেন্দ্রের তরফে চলতি মাসেই এই বিষয়ে জানানো হয়েছিল, রাশিয়ায় এভাবে আটকে রয়েছেন আনুমানিক ২৪ জন। তাঁদের সেখান থেকে উদ্ধার করে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে (Russia Ukrane war)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহান বাহিনীর নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। পুলিশের পোশাক পরে বাড়িতে ঢুকে অত্যাচার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে এবার বসিরহাট কেন্দ্রের প্রার্থী করা হয়েছে। কিন্তু, রেখা প্রার্থী হতেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বিক্ষোভ। সন্দেশখালির মহিলারাই আবার পথে নামে। পোস্টারে লেখা থাকে, “সন্দেশখালির আন্দোলনকারীরা রেখা পাত্রকে চায় না।” যা নিয়ে ফের চর্চায় চলে আসে সন্দেশখালি। তবে, প্রতিবাদের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আবার ভোলবদল। এবার সেই মহিলারাই বলছেন, “আমাদের ভুল বোঝানো হয়েছিল…”

    রেখা পাত্রের পাশেই রয়েছি, বললেন বিক্ষোভকারীরা (Sandeshkhali)  

    সোমবার রাস্তায় নেমে বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দেখে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়। আন্দোলনের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ভোলবদল করলেন রেখা পাত্রের প্রার্থীপদের বিরোধিতায় থাকা মহিলারা। যে মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “যে নিজের নামটুকুই সই করতে পারে না, সে লোকসভা কী বিধানসভা কোথাওই প্রার্থী হওয়ার যোগ্য নয়।” তিনিই রাতারাতি অবস্থান বদল করে বললেন, “আমরা রেখার পাশে আছি। আমাদের ভুল বোঝানো হয়ছিল। রেখা পাত্র আমাদেরই একজন। রেখা প্রার্থী হওয়ায় আমরা খুশি।” বিরোধিতা করা এক মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “আমরা পরিশ্রম করেছি বলেই ও আজকে এখানে। ওর কোনও যোগ্যতাই নেই। প্রার্থী হয়ে অহংকার হয়ে গিয়েছে। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট প্রয়োজন নেই বলছে। এলাকাতে নেই ও।” সেই মহিলা আবার মঙ্গলবার বললেন, “গতদিনের জন্য আমরা রেখার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাদেরকে ভুল বোঝানো হয়েছিল। অন্য লোকের দ্বারা, অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল। আমরা সেটা বুঝেছি। আমরা রেখার পাশে রয়েছি।” তবে, কোন পার্টির লোক ভুল বুঝিয়েছে সেই বিষয়ে খোলসা করে তাঁরা কিছু বলেননি। আরেক বয়স্ক মহিলা বলেন, রেখার সঙ্গে আমাদের অনেক পুরনো সম্পর্ক। আমরা প্রথম থেকেই ওর পাশে রয়েছি। আমাদের বাড়িতে লোক এসেছিল। ওরা বলেছিল, আমরা নাকি বিজেপিকে ভোট দিয়েছি। আমরা বললাম না. তারপরও আমাদের পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গেল।” আরেক মহিলা বললেন, “যাঁরা আমাদের ওর সম্পর্কে ভুলভাল বোঝাতে আসবে, ঝাঁটা মেরে বিদায় করব। প্রয়োজনে রেখার বাড়ি গিয়ে পায়ে ধরে ক্ষমা চাইব আমরা।”

    আরও পড়ুন: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    এ প্রসঙ্গে অবশ্য রেখা পাত্র বলেন, “আমি শুনলাম আমি নাকি বলেছি, সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট আমার লাগবে না। আমি তো একথা বলতে পারি না। সন্দেশখালির মায়েরাই তো আমাকে এই অবধি পৌঁছেছে। তাই একথা আমি কোনওদিনও বলতে পারব না। সন্দেশখালির মুখ আমি। সন্দেশখালির যত মা রয়েছেন, সবাই প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার!”, বিস্ফোরক দাবিতে প্রচার শুরু অসীমের

    Purba Bardhaman: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার!”, বিস্ফোরক দাবিতে প্রচার শুরু অসীমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হচ্ছে” বলে বিস্ফোরক দাবি তুলে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করলেন বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকার। পূর্ব বর্ধমান (Purba Bardhaman) লোকসভায় বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার। রবিবার প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর সোমবার থেকে সংসদীয় ক্ষেত্রে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন তিনি। নিজের গানের মাধ্যমে এলাকায় প্রচার শুরু করেছেন তিনি। একই ভাবে রাজ্যে মমতা সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প নিয়ে তীব্র আক্রমণ করেন।

    কী বলেছেন অসীম সরকার (Purba Bardhaman)?

    পূর্ব বর্ধমান (Purba Bardhaman) কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন শর্মিলা সরকার। অপরদিকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন অসীম সরকার। তিনি এদিন লোকসভার ভোটে প্রচারে গিয়ে বলেন, “১০০ দিনের টাকা চুরি করে তৃণমূল সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিচ্ছে। ১ কোটি ২৫ লক্ষ ভুয়ো জব কার্ড করে যে টাকা নিয়েছে সেই টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে দেওয়া হয়েছে। টাকার হিসেব দিলেই সব বোঝা যাবে। জেতা সিট হলেই তৃণমূল জয়ী হবে এমন কোনও কথা নেই। বামেদের অনেক আসন জেতা ছিল, আজ কি আর আছে? বর্তমান পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে ভোট দিতে হবে। তবে মানুষ যদি গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, তাহলে তৃণমূল আরব সাগরে গিয়ে পড়বে। প্রতি বুথে এবার থেকে ৬ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। সঠিক ভাবে ভোটের গণনা হবে। মানুষের রায়ে গেরুয়া ঝড় উঠবে রাজ্যে।”

    আরও পড়ুনঃ রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    শর্মিলাকে আক্রমণ

    এদিন গানের মাধ্যমে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) তৃণমূল প্রার্থীকে তীব্র আক্রমণ করেন অসীমবাবু। তিনি তৃণমূল প্রার্থীকে নিজের স্বরচিত কবি গানের মাধ্যমে ভোটের প্রচারে আক্রমণ করে বলেন, “ও মা শর্মিলা সরকার তুমি নাকি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, তুমি অদৃশ্য মন দেখতে পার, কিন্তু চোর দেখার চোখ নেই।” তিনি কালনার ১০৮ শিব মন্দিরে পুজো দেন এবং কালনা শহরে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে আবিরও খেলেন।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অপর দিকে জেলার (Purba Bardhaman) তৃণমূলের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ বলেন, “অনেক তদন্ত বিজেপি করাচ্ছে। কিন্তু কোনও ভাবেই তৃণমূলকে দোষী প্রমাণ করতে পারবেন না। অসীম সরকার এই এলাকার মানুষ নন। তাঁর অনেক ভিডিও ভাইরাল হয়। তাঁকে বিজেপির লোকজন পাত্তা দেয় না। আমি আর কী পাত্তা দেবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের ইস্তফার দাবিতে দিল্লিতে বিক্ষোভ বিজেপির

    Arvind Kejriwal: কেজরিওয়ালের ইস্তফার দাবিতে দিল্লিতে বিক্ষোভ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। বর্তমানে তিনি রয়েছেন ইডি হেফাজতে। গ্রেফতার হলেও এখন পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রী পদে তিনি ইস্তফা দেননি। হেফাজত থেকে রাজ্য চালাচ্ছেন। এবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করল বিজেপি। অন্যদিকে, এদিনই বিক্ষোভ দেখায় আম আদমি পার্টিও। প্রধানমন্ত্রী বাসভবনের সামনের এই বিক্ষোভকে কটাক্ষ করে বিজেপি নেতা মানজিন্দর সিং সিরসা বলেন, ‘‘আবগারি দুর্নীতি থেকে নজর ঘোরাতেই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে আপ।’’

    কী বলছেন বিজেপি নেতা?

    বিজেপি নেতা মানজিন্দর সিং বলেন, ‘‘অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal) নাটক করছেন ইডি হেফাজতে থেকে। আমি এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি ইডি ডিরেক্টরকে এবং দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে। গ্যাংস্টাররা জেলে বসে যেভাবে নিজেদের গ্যাংকে চালায়। সেই একইভাবে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরকে চালানো হচ্ছে। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতো একটি দুর্নীতিগ্রস্ত মানুষকে মুখ্যমন্ত্রী পদে রাখা যায় না। তাঁকে ইস্তফা দিতেই হবে।’’

    অরবিন্দ কেজরিওয়ালের গ্রেফতারি

    আবগারি দুর্নীতি মামলায় ২১ মার্চ গ্রেফতার হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। এই মামলায় ৯ বার ইডি-র সমন এড়িয়েছিলেন কেজরিওয়াল। গত বৃহস্পতিবারই এই মামলায় কেজরিওয়ালকে কোনও প্রকার রক্ষাকবচ দিতে অস্বীকার করে দিল্লি হাইকোর্ট। এর পরই, ২১ মার্চ সন্ধ্যায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে পৌঁছে যায় ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দলটিতে ছিলেন ১২ জন আধিকারিক। জানা যায়, একেবারে, ওয়ারেন্ট নিয়ে শুরু হয় তল্লাশি। রাত ৯টা নাগাদ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয় সেদিন। বাজেয়াপ্ত করা হয় তাঁর মোবাইল ফোনও।

    প্রসঙ্গত, আবগারি নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টির কয়েকজন নেতাকে। এঁদের মধ্যে রয়েছেন (Arvind Kejriwal) দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া ও আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিং। এছাড়া, এই মামলায় মঙ্গলবার ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হয় ভারত রাষ্ট্রীয় সমিতি (বিআরএস) নেত্রী কে কবিতাকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share