Tag: Bengali news

Bengali news

  • Rachana Banerjee: ‘চিমনি থেকে শুধু ধোঁয়াই ধোঁয়া, রাস্তাঘাট অন্ধকার’, রচনার বেফাঁস মন্তব্যে তোলপাড়

    Rachana Banerjee: ‘চিমনি থেকে শুধু ধোঁয়াই ধোঁয়া, রাস্তাঘাট অন্ধকার’, রচনার বেফাঁস মন্তব্যে তোলপাড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের আন্দোলনের জেরে সিঙ্গুর থেকে পাততাড়ি গুটিয়েছিল টাটা। নতুন করে বড় কোনও কারখানা গড়ে ওঠেনি হুগলিতে। আর সেই হুগলিতে প্রচুর কারখানা গড়ে ওঠার কথা বলেছেন হুগলির তৃণমূল প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachana Banerjee)। যা সামনে আসতেই নেটিজেনরা তাঁকে ট্রোল করতে শুরু করেছেন। তৃণমূল প্রার্থীর বক্তব্যে চারিদিকে হাসাহাসি শুরু হয়ে গিয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূল প্রার্থী? (Rachana Banerjee)

    হুগলি কেন্দ্রে এবার দুই তারকা দিদির লড়াই। রচনার (Rachana Banerjee) বিপরীতে ভোটের ময়দানে তাঁর পুরোনো বন্ধু, সহকর্মী বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। নির্বাচনী প্রচারে নেমেই পরপর হোঁচট খাচ্ছেন রচনা। কিছুদিন আগেই তৃণমূল প্রার্থীর একটি মন্তব্য ঘিরে সমালোচনার ঝড় বয়ে গিয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, ‘হুগলির মানুষ খুব লাকি যে আমাকে দেখতে পাবে’, এই মন্তব্য নিয়ে সমাজের নানান স্তরে বিদ্রুপের মুখে পড়েছিলেন রচনা। এবার আরও একধাপ এগিয়ে হুগলির শিল্প নিয়ে মন্তব্য করে বিপাকে অভিনেত্রী। রাজ্যে শিল্প নেই, লোকসভা ভোটে বিরোধীদের মূল হাতিয়ার এটি। অথচ রচনার চোখে হুগলিতে নাকি শিল্পের অভাব নেই! পরিস্থিতি এমন গোটা রাস্তা নাকি চিমনির ধোঁয়ায় ভরপুর। রচনা বলেছেন, ‘আমি যখন এলাম দেখলাম অনেক কারখানা হয়েছে। চিমনি থেকে শুধু ধোঁয়াই ধোঁয়া, রাস্তাঘাট অন্ধকার। শুধু ধোঁয়া বেরোচ্ছে। এত কারখানা হয়েছে, তাহলে কী করে বলছেন কারখানা হয়নি, হয়েছে আরও হবে।’

    আরও পড়ুন: দলীয় কর্মী সম্মেলনে অসম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন তৃণমূলের নেতারা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    তৃণমূল প্রার্থীর মন্তব্যে নেটিজেনরা কটাক্ষ করেছেন

    তৃণমূল প্রার্থীর এই মন্তব্যে নেটিজেনদের মধ্যে হাসির রোল, কটাক্ষের বন্যা বইছে। একজন নেটিজেন লিখেছেন, ‘একটা কথা আপনি (Rachana Banerjee) শুধু ঠিক বলেছেন চারিদিক অন্ধকার’। অপর একজন বলেছেন, ‘দিদি গো ওটা তোমার দিদি নম্বর ১-এর চিমনির ধোঁয়া’। শুধু আম জনতা নয়, রচনার মন্তব্য ঘিরে নাম না করেই অভিনেত্রীকে একহাত নেন শ্রীলেখা মিত্র। তিনি লিখেছেন, ‘চোখ জ্বালা করছে ধোঁয়াতে। কী ধোঁয়া, কী ধোঁয়া’। অভিনেতা অরিত্র দত্ত বণিক সরাসরি লেখেন, ‘রচনা ব্যানার্জি চারিদিকে এতো ধোঁয়াই ধোঁয়া দেখেছেন, গোটা অষ্টাদশ শতকের ইউরোপে শিল্প বিপ্লবে এতো ধোঁয়া উৎপাদন হয়নি’।

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    রচনাকে নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘এতদিন ওঁনাকে লোকে টিভির পর্দায় দেখেছেন। এবার রাজনীতির ময়দানে এসে দেখুক, আমি ওঁনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। তিনি আমার ভালো বন্ধু, আমরা সবসময় বন্ধু থাকব’।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: দলীয় কর্মী সম্মেলনে অসম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন তৃণমূলের নেতারা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Purba Bardhaman: দলীয় কর্মী সম্মেলনে অসম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত গাইলেন তৃণমূলের নেতারা, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় কর্মী সম্মেলনে অসম্পূর্ণ জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের নেতাদের বিরুদ্ধে। মঞ্চে মন্ত্রীর সামনেই এই ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনা নিয়ে শাসকদলকে একহাত নিয়েছে বিজেপি। চরম অস্বস্তিতে শাসকদল। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) মেমারিতে। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Purba Bardhaman)

    লোকসভার প্রার্থীকে নিয়ে যুব তৃণমূলের কর্মী সম্মেলন ছিল মেমারি (Purba Bardhaman) শহরে। মেমারি শহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের উদ্যোগে পূর্ব বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শর্মিলা সরকারকে নিয়ে কর্মী সম্মেলন করা হয়। মেমারি শহরের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ঝাপানতলা‌য় এই কর্মী সম্মেলনে প্রার্থীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাণী সম্পদ দফতরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ, মেমারি বিধানসভার বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য্য, মেমারি পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন বিষয়ী ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্রিয় সামন্ত সহ কাউন্সিলরবৃন্দ। সভার শেষ দিকে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়। একটি ভাইরাল ফুটেজে (যাচাই করেনি মাধ্যম) দেখা যাচ্ছে, জাতীয় সঙ্গীত একটা পর্যায়ে এসে শেষ হয়ে যায়। অসম্পূর্ণ অবস্থায় কোনওরকমে শেষ করা হয় জাতীয় সঙ্গীত। বিষয়টি নিয়ে মেমারির তৃণমূল বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য বলেন, ‘ নিজে মঞ্চে ছিলাম। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। এর জন্য আমরা অনুশোচনা প্রকাশ করছি। সকলের কাছে অনুরোধ, এটি যেন মার্জনার চোখে দেখা হয়। দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টি খেয়াল রাখা সম্ভব হয়নি।’

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই নিয়ে শাসকদলের কঠোর সমালোচনা করেছেন বিজেপি নেতা মৃত্যুঞ্জয় চন্দ্র। তিনি বলেন, এইসব বয়স্ক লোকেরা ভুলভাবে জাতীয় সঙ্গীত গাইছেন। এরা কী মানুষের কাজ করবেন? এরা কি জাতীয়তাবাদী মানুষ? এরা নির্বাচিত হয়ে কীভাবে দেশের উন্নয়ন করবেন? ভুলভাবে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।  তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস বলেন, ‘ আমি ওখানে ছিলাম না। দলে খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। জাতীয় সংগীত আমাদের গর্বের ব্যাপার। তবে, আজকাল বৈদ্যুতিন মাধ্যমের যুগে অনেক কিছু ভাইরাল হয়।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে শাহজাহানের ডেরায় হানা দিল সিবিআই, করল পুনর্নির্মাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সন্দেশখালিতে হানা দিল সিবিআই। মূলত ইডির উপর হামলার ঘটনার তদন্তে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এবার সিবিআই। সোমবার রাত সাড়ে আটটা নাগাদ রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় যান তদন্তকারীরা। সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও কথা বলেন সিবিআই অফিসাররা।

    ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে সিবিআই (Sandeshkhali)

    সোমবার রাতে রাজ্য পুলিশের হাতে ধৃত ২ জনকে নিয়ে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) পৌঁছন সিবিআই আধিকারিকরা। প্রথমে বামনপুকুর এলাকার একটি রেস্তরাঁয় যান তাঁরা। সেখানে তল্লাশি চালানো হয়। খতিয়ে দেখা হয় সিসিটিভি ফুটেজ। এরপর সোজা আগারহাটি গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোটবিটপোল এলাকায় যান তাঁরা। রাতের অন্ধকারে একটি ভেড়ি এলাকায় গিয়ে সিবিআই ঘটনার পুণর্নিমাণ করে বলে খবর। প্রসঙ্গত, শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হওয়ার আগে প্রায় ৫৫ দিন সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করেছিলেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছিলেন তাঁরই ঘনিষ্ঠরা। ইডির ওপর হামলার ঘটনার রহস্যভেদের পাশাপাশি কোথায় কোথায় সন্দেশখালির বেতাজ বাদশা আত্মগোপন করেছিলেন, তা জানতে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই। আর ধৃতরা কোথায় ছিল তা জানার চেষ্টা করে সিবিআই। তাদের মোবাইল টাওয়ার লোকেশন খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    সিবিআইয়ের নজরে পুলিশের ভূমিকা!

    রেশন দুর্নীতি মামলার তদন্তে নেমে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যান ইডি আধিকারিকরা। উদ্দেশ্য ছিল তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশি। কিন্তু, ইডি এলাকায় পৌঁছতেই রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। আক্রান্ত হন খোদ ইডি আধিকারিকরা। এখানেই শেষ নয়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও নিস্তার পাননি। রীতিমতো প্রাণ হাতে নিয়ে এলাকা ছাড়েন তাঁরা। প্রথমে রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন শেখ শাহজাহান-সহ বেশ কয়েকজন। পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার পায় সিবিআই। ১২ জানুয়ারি পুলিশ ৭ জনকে গ্রেফতার করে। কীসের ভিত্তিতে তাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই। ইডি হামলার ঘটনায় ধৃতরা কী করেছিল তা জানতে এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআই আধিকারিকরা। সবমিলিয়ে পুলিশের ভূমিকাও এখন সিবিআইয়ের নজরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Firhad Hakim: আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন ফিরহাদ হাকিম, কমিশনে নালিশ বিজেপির

    Firhad Hakim: আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গ করেছেন ফিরহাদ হাকিম, কমিশনে নালিশ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) বিরুদ্ধে আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগ। কমিশনের দ্বারস্থ বঙ্গ বিজেপি। জানা গিয়েছে, ফিরহাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে চিঠিও দিয়েছে বিজেপি। প্রসঙ্গত, রবিবার মধ্যরাতে গার্ডেনরিচে বেআইনি নির্মাণ হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। মারা যান ৯ জন। আহতও হন বহু। যে এলাকায় এই ঘটনা ঘটে তা, মেয়রের খাস তালুক বলেই পরিচিত। ঘটনার পরে সোমবারই গার্ডেনরিচকাণ্ডে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। বিজেপির অভিযোগ, ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করে আদর্শ আচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন মেয়র।

    বিজেপির চিঠি

    মেয়র ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করার পর পরেই বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া জাতীয় নির্বাচন কমিশনের পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত  সিইওকে চিঠি লেখেন। সেখানে শিশির লেখেন, ‘‘কলকাতা বন্দর এলাকার বিধায়ক ফিরহাদ হাকিম আদর্শ আচরণ বিধি অমান্য করেছেন। কলকাতা পুরনিগমের ১৩৪ নম্বর ওয়ার্ড মেটিয়াবুরুজে একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট বা আদর্শ আচরণবিধি চালু হওয়ার ৪৮ ঘন্টাও অতিবাহিত না হতেই, ১৮৫এসি কলকাতা বন্দরের টিএমসি বিধায়ক (Firhad Hakim), পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী এবং কেএমসির মেয়র ফিরহাদ হাকিম আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন।’’ বিজেপি ওই চিঠিতে আরও জানিয়েছে, মেটিয়াবুরুজের কেএমসি ১৩৪ ওয়ার্ডে একটি বেআইনি ভবন ধসে পড়ে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ফিরহাদ হাকিম দুর্ঘটনায় নিহতদের জন্য ৫ লক্ষ টাকা এবং আহতদের জন্য ১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন। এতে বিজেপির কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু রাজ্য সরকারের যেকোনও উচ্চপদস্থ আধিকারিক ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করতেই পারতেন। কিন্তু টিএমসির একজন রাজনৈতিক নেতা যিনি স্থানীয় বিধায়কও, তিনি কীভাবে এই ঘোষণা করছেন? এমন প্রশ্ন তুলেছে গেরুয়া শিবির।

    কমিশনের ব্যাখা

    বিজেপির অভিযোগ যে অযৌক্তিক নয়, তা কমিশনের ব্যাখাতেই পরিষ্কার। কমিশনের ব্যাখা হল, আদর্শ নির্বাচনী আচরণ বিধি চালু হওয়ার পর কোনও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করতে পারেন না। অর্থাৎ জনপ্রতিনিধিরা কোনও ধরনের ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করতে পারেন না। প্রয়োজন পড়লে মুখ্যসচিব বা কোনও অফিসারকে এই ঘোষণা করতে হয়। কিন্তু এই কাজ আধিকারিকদের বদলে ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim) নিজে করলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • PM Modi News: ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’! কোর্টের নির্দেশে কোয়েম্বাটোরে রোডশো প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi News: ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’! কোর্টের নির্দেশে কোয়েম্বাটোরে রোডশো প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরে হুডখোলা গাড়িতে রোডশো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণ করেন ১৯৯৮ সালে বোমা বিস্ফোরণে নিহত ৫৮ জন মানুষের প্রতি। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ু সরকার প্রধানমন্ত্রীর রোডশো-এর কোনওরকম অনুমতি দেয়নি। এবং এক্ষেত্রে পুলিশর যুক্তি ছিল যে সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নাকি বিঘ্ন হবে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচিতে। কিন্তু পুলিশের এমন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণে জল ঢেলে দেয় মাদ্রাজ হাইকোর্ট। প্রধানমন্ত্রীর রোডশো-কে সবুজ সংকেত দেয় কোর্ট। ‘মিনডুম মোদি-ভেনডুম মোদি’- এই স্লোগানে মুখর ছিল রোডশো। তামিল ভাষায় যার অর্থ, স্বাগতম মোদি-আবার মোদি।

    আরও পড়ুুন: “দায়বদ্ধতা থেকেই সিএএ চালু করা হয়েছে”, আমেরিকাকে ‘বার্তা’ জয়শঙ্করের

    হুডখোলা জিপে চেনা রোডশো দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীর

    হুডখোলা জিপে চেনা রোডশো দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীর। রাস্তার দুপাশে অসংখ্য মানুষ মোদি মোদি (PM Modi News) চিৎকার করতে থাকেন। এর পাশাপাশি তামিলনাড়ুর কিছু জনপ্রিয় গানও বাজানো হয় প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে। রোডশো-তে হাজির ছিলেন বিজেপির তামিলনাড়ুর রাজ্যের সভাপতি কে আন্নামালাই, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী এল মুরুগান এবং কোয়েম্বাটোর দক্ষিণ কেন্দ্রের বিধায়ক তথা বিজেপি মহিলা মোর্চার জাতীয় সভাপতি বনথী শ্রীনিবাসন। প্রসঙ্গত, নির্বাচন ঘোষণার পর এই প্রথম দক্ষিণী এই রাজ্যে প্রচার করলেন নরেন্দ্র মোদি। কোয়েম্বাটুরের মেত্তুপালায়াম রোড থেকে এই রোডশো শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। আরএস পুরমে গিয়ে শেষ হয় যাত্রা।

    এনডিএ-তে সামিল পিএমকে

    প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi News) এই সফরের মাঝেই এনডিএ জোটে সামিল হল তামিলনাড়ুর পিএমকে দল। প্রসঙ্গত, আঞ্চলিক দল পিএমকে-এর উত্তর তামিলনাড়ুতে বেশ ভালো প্রভাব রয়েছে বলেই জানা যায়। জানা গিয়েছে, বিজেপির তরফ থেকে তৃতীয় মোদি সরকার গঠিত হলে পিএমকে-কে ক্যাবিনেট মন্ত্রকের অফার দেওয়া হয়েছে। দলের নেতা আনবুমানি রামাদশ আগেও কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দায়িত্ব সামলেছেন।

     

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

     

     

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১৯/০৩/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার ১৯/০৩/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আজ কেরিয়ারের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    ২) সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ৩) সম্পত্তি সওদার সময়ে সমস্ত জরুরি কাগজপত্রে ভেবেচিন্তে সাক্ষর করুন।

    বৃষ

    ১) আজকের দিনটি কর্মক্ষেত্রে ভালো প্রদর্শন করবেন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের সঙ্গে দেখা হতে পারে।

    ৩) কোনও বড় লক্ষ্য পূরণে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    মিথুন

    ১)  আজকের দিনটি পদ-প্রতিষ্ঠা বৃদ্ধি পাবে।

    ২) দীর্ঘদিন পর কোনও বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতে পারে, যা আপনার জন্য লাভজনক প্রমাণিত হবে।

    ৩) কোনও কাজে সমস্যা এলে বাবার সঙ্গে কথা বলুন।

    কর্কট

    ১) খালি সময় নষ্ট না-করে নিজের কাজে মনোনিবেশ করুন।

    ২) ইচ্ছাপূরণ হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের জন্য পার্টি আয়োজন করতে পারেন।

    ৩) বাড়িতে ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যস্ত থাকবেন।

    সিংহ

    ১) আজ ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হাতে নেবেন না।

    ২) কারও পরামর্শ ও শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে অগ্রসর হবেন।

    ৩) ব্যবসায়ীদের জন্য দিন বিশেষ ভালো নয়।

    কন্যা

    ১)  নতুন সম্পত্তি ক্রয়ের জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    ২) অংশীদারীর কাজে ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

    ৩) নতুন অভিজ্ঞতার দ্বারা আনন্দিত হবেন।

    তুলা

    ১) নিজের দায়িত্বপূরণে কোনও ত্রুটি রাখবেন না, এর ফলে প্রশংসা লাভ করবেন।

    ২) অংশীদারীর কাজ করেন যাঁরা তাঁরা আনন্দিত হবেন।

    ৩) কথা বলার সময়ে বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন।

    বৃশ্চিক

    ১) আজকের দিনটি প্রাণশক্তিতে ভরপুর থাকবে।

    ২) কেরিয়ারের বিষয়ে ভালো সংবাদ শুনতে পাবেন।

    ৩) সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলার পরামর্শ পাবেন।

    ধনু

    ১) আজ মিশ্র ফলাফল লাভ করবেন।   

    ২) কর্মক্ষেত্রে নিজের অভিজ্ঞতার দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ৩) সকলে আপনার পরামর্শ মান্য করবে।

    মকর

    ১) সামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে জড়িত, তাঁদের আজকের দিনটি ভালো কাটবে।

    ২) সকলকে সঙ্গে নিয়ে চলার চেষ্টা করবেন।

    ৩) পরিবারের সদস্যকে দিয়ে থাকা প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারবেন।

    কুম্ভ

    ১) আজকের দিনটি অর্থ উপার্জনের জন্য ভালো থাকবে।

    ২) কোনও পুরনো লগ্নির দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ৩)  চাকরিজীবীদের সতর্কতার সঙ্গে কাজ করতে হবে, তা না-হলে ভুল হতে পারে।

    মীন

    ১) আজকের দিনটি আত্মবিশ্বাসে ভরপুর থাকবে।

    ২) আটকে থাকা কাজ পূর্ণ হওয়ায় প্রসন্ন থাকবেন।

    ৩) সমস্ত কাজ পূর্ণ করার জন্য প্রস্তুত থাকুন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ‘ইউসুফ পাঠানের হয়ে প্রচার করব না’, ফিরহাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাফ জানালেন হুমায়ুন

    Murshidabad: ‘ইউসুফ পাঠানের হয়ে প্রচার করব না’, ফিরহাদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাফ জানালেন হুমায়ুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠানকে প্রথমদিন থেকে মেনে নিতে পারেননি ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। নির্দল হিসেবে ভোটে দাঁড়ানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তিনি। বিদ্রোহ সামাল দিতেই রাজ্যের মন্ত্রী তথা জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা ফিরহাদ হাকিম তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন। কিন্তু, তাতে বরফ গলেনি। বহরমপুরের প্রার্থী নির্বাচনে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সিলমোহর দিয়েছেন। সেই শীর্ষ নেতৃত্বকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে হুমায়ুন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইউসুফের হয়ে তিনি প্রচার করবেন না। মুর্শিদাবাদ জেলা তৃণমূলের পর্যবেক্ষক ফিরহাদ হাকিম বলেন, “বড় সংসারে ছোটখাটো ভুল বোঝাবুঝি থাকে। আলোচনায় সবটা মিটে গেছে। দলের হয়ে সবাই প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়বে।”

    ফিরহাদের সঙ্গে বৈঠকেও কাটল না জট (Murshidabad)

    মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) তিনটি লোকসভা আসনে তৃণমূলের সাংগঠনিক প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে সাংগঠনিক নেতৃত্ব, বিধায়ক এবং সাংসদদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন ফিরহাদ হাকিম। স্বাভাবিকভাবে তাতে আমন্ত্রিত ছিলেন মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান তথা হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখ এবং ভরতপুরে বিধায়ক হুমায়ুন। বহরমপুরের প্রার্থী পছন্দ-না হওয়ায় প্রথমে ওই দু’জনই দলের লোকসভা প্রস্তুতি বৈঠকে যোগ দেবেন না বলে জানিয়েছিলেন। ঘটনাক্রমে প্রস্তুতি বৈঠক থেকে মুর্শিদাবাদের তাঁদের নাম না করে হুঁশিয়ারি দেন ফিরহাদ। তিনি বলেন, “যারা এখন বিদ্রোহ করছেন, তাঁরা যেন এটা ভুলে না-যান ২০২৬ সালে তাঁদেরও ভোট আছে।” সাংগঠনিক বৈঠক শেষে দলের জেলা চেয়ারম্যান নিয়ামত শেখ এবং বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের সঙ্গে একটি বেসরকারি হোটেলে একান্তে বৈঠকও করেন ফিরহাদ। কিন্তু, সেই বৈঠক শেষেও দেখা গেল নিজেদের অবস্থানে অনড় দুই তৃণমূল বিধায়ক। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থী হিসাবে প্রাক্তন ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানকে কোনও ভাবেই তাঁরা মেনে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন দু’জন।

    আরও পড়ুন: তৃণমূলে মোহভঙ্গ,ভোটের মুখে একঝাঁক ছাত্র-যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    কী বললেন বিক্ষুব্ধ বিধায়ক?

    তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন বলেন, “রাগ-অভিমান কারও ওপর করিনি। তাই সেটা ভঞ্জন হওয়ারও কারণ নেই। আমার কাছে অনেক ‘অফার’ রয়েছে। তবে অন্য কোনও দলে আমি যাব না। এই দলেই থাকব এবং এই দলেরই অন্যায় দেখলে, ভুল দেখলে প্রতিবাদ করব। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীর হয়ে আমি কখনও প্রচার করব না। অন্য প্রার্থীর হয়ে প্রচার করব, না কি নিজের জন্যই প্রচার করব, সেটা সময় বলবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Saumitra Khan: লোকাল ট্রেনে চেপে চুটিয়ে প্রচার সারলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ

    Saumitra Khan: লোকাল ট্রেনে চেপে চুটিয়ে প্রচার সারলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকাল ট্রেনে চেপে চুটিয়ে প্রচার সারলেন বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ (Saumitra Khan)। একেবারে হালকা মেজাজে ছিলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী। সোমবার ট্রেনে চেপে মশাগ্রাম যাওয়ার পথে প্রচার সারলেন। ট্রেনের ঝালমুড়ি কিনে খান। ঝালমুড়ি খেতে খেতে শুনলেন ট্রেন যাত্রীদের কথা। তিনি বলেন, “ট্রেনের টিকিট কেটে বাঁকুড়া থেকে সোনামুখী বিধায়কের সঙ্গে সফর একটা আলাদা অনুভূতি।”

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী? (Saumitra Khan)

    এদিন বিধায়ক দিবাকর ঘরামি ও কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সোনামুখী স্টেশনে পৌঁছে গেছিলেন বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র (Saumitra Khan)। অন্যান্য যাত্রীদের সঙ্গে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কাটেন তিনি। স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষাও করতে দেখা যায় তাঁকে। ট্রেনে ওঠার পরে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলতে থাকেন সৌমিত্র। কেন্দ্রীয় সরকারে উন্নয়নের কাজগুলি তুলে ধরেন তিনি। সৌমিত্রর কথায়, “জনতা বলছে মোদি গ্যারান্টি।” আমরা বার বার বিষয়টি নিয়ে দরবার করেছিলাম। মোদীজি গ্যারেন্টি দিয়েছিলেন মশাগ্রাম হয়ে হাওড়া পর্যন্ত পৌঁছবে ট্রেন। সেই কথা রেখেছেন। আগামী ৩০ মার্চ হাওড়ার সঙ্গে মশাগ্রাম হয়ে বাঁকুড়ার রেল পরিষেবাকে যুক্ত করতে চলেছে রেল। এতে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরত্ব কমে আসবে। আগামী পাঁচ বছরে বাঁকুড়ার রেল পরিষেবা নিয়ে আরও পরিকল্পনাও রয়েছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সোনামুখী-মশাগ্রাম ডবল লাইন করা। আর বেশ কিছু এক্সপ্রেস ট্রেন এবং লোকাল ট্রেন চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।

    যাত্রীরা কী বলেন?

    মনোজ সিনহা নামে এক যাত্রী বলেন, মশাগ্রাম হয়ে হাওড়া ট্রেন চলাচল করলে আমাদের মতো বাঁকুড়াবাসীর অনেক সুবিধা হবে। সৌমিত্রবাবু (Saumitra Khan) আমাদের কাছে এসে আমাদের সমস্যার কথা জানতে চান। আমরা এলাকার কিছু সমস্যার কথা বলেছি। তিনি সব শুনেছেন। আমার মতো অনেক যাত্রীর সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। সাধারণ যাত্রীর মতোই লোকাল ট্রেনে দাঁড়িয়ে সকলের সঙ্গে কথা বলেছেন বিজেপি প্রার্থী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Indian Railways: প্রতিনিয়ত উন্নত পরিষেবার লক্ষ্যে রেল, যাত্রীসুরক্ষায় জনপ্রিয় হচ্ছে এলএইচবি কোচ

    Indian Railways: প্রতিনিয়ত উন্নত পরিষেবার লক্ষ্যে রেল, যাত্রীসুরক্ষায় জনপ্রিয় হচ্ছে এলএইচবি কোচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেল দৈনন্দিন কয়েক কোটি মানুষকে পরিষেবা দিয়ে আসছে। আর এই পরিষেবা যাতে সুখকর হয়, আরামদায়ক হয়, সে কথা মাথায় রেখে রেল প্রতিনিয়ত তাদের পরিষেবা উন্নত থেকে উন্নততর করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান যুগে দাঁড়িয়ে ভারতের রেল (Indian Railways) পরিষেবা অনেকটাই উন্নতমানের। কয়েক হাজার কিমি যাত্রা করলেও মানুষের শরীরে তার কোনও ছাপ পড়ে না। আর এই সবকিছু নির্ভর করে একটি ট্রেনের কোচ কী ধরনের, তার ওপর। আগে ভারতীয় রেলে নীল রঙের আইসিএফ কোচের দেখা মিলত, এখনও অনেক ট্রেনেই এই আইসিএফ (ICF) কোচ দেখা যায়। কিন্তু বর্তমানে মানুষের কাছে সব থেকে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এলএইচবি(LHB) কোচ, ঝাঁ চকচকে, রং বেরংয়ের কোচ, যেগুলিতে মানুষ সাধারণত চাপতে খুবই ভালোবাসে। বর্তমানে রাজধানী সহ বহু দূরপাল্লার ট্রেনে এই এলএইচবি (LHB) কোচের দেখা মেলে। শুধু সুখ স্বাচ্ছন্দ্য, ঝাঁ চকচকে বলে নয়, এই কোচের আছে অনেক গুরুত্ব যা ট্রেনকে বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে। তাই যাত্রী নিরাপত্তার দিক থেকে এই কোচগুলি শীর্ষে। এই প্রতিবেদনে আমরা জানব সেইসব বিশেষত্বের কথা।

    কেন আলাদা এই এলএইচবি (LHB) কোচ?

    এলএইচবি-র পুরো নাম লিঙ্ক হফম্যান বুশ। এই কোচ জার্মানির কোম্পানি লিঙ্ক-হফমান-বুশ এর দ্বারা উৎপাদন করা হয়, যা বর্তমানে ভারতে কপুরথলাতে তৈরি হওয়া শুরু হয়েছে। ভারত সরকারের তরফ থেকে ২০০০ সালে প্রথম ভারতে এই কোচ নিয়ে আসা হয়েছিল। প্রথমে সাধারণত রাজধানীর সমগোত্রীয় ট্রেনে এর ব্যবহার  শুরু হয়। এই কোচের ট্রেনগুলি দুর্ঘটনার কবলে পড়লে খুব কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই এই কোচের (Indian Railways) ব্যবহার শুরু হয়। এই এলএইচবি কোচের কয়েকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন এই কোচ অ্যান্টি রোল, অ্যান্টি কোলাপ্স এবং অ্যান্টি টেলিস্কোপিক। এই কোচগুলি সাধারণত মাইল্ড স্টাইল দিয়ে তৈরি হওয়ায় এগুলি আইসিএফ (ICF) কোচের তুলনায় অনেকটাই হালকা। কারণ পুরানো কোচগুলিতে স্টেইনলেস স্টিল ব্যবহার করা হয়। এই ট্রেনে যাত্রা খুবই আরামদায়ক হয়। এই কামরাগুলিতে চাকায় লাগানো আছে উন্নতমানের ডিস্ক ব্রেক, যা দ্রুততম ট্রেনকে সহজেই ব্রেক করে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে। আইসিএফের তুলনায় দ্রুত গতিতে ছুটতে সক্ষম এই কোচের ট্রেনগুলি বর্তমানে ১৬০কিমি প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত গতিতে ছুটতে পারে। অপরদিকে ICF কোচের ট্রেনগুলি ঘণ্টায় ১১০ কিমির বেশি দৌড়াতে পারে না। আইসিএফ কোচে বসে থাকলে ট্রেন চলার সময় অনেক বেশি ঝাঁকুনি  অনুভব হত। কিন্তু এই উন্নত কোচগুলিতে সেই ঝাঁকুনির পরিমাণ অনেক কম।

    দুর্ঘটনার সময়ও এই কোচ দেয় বিশেষ নিরাপত্তা (Indian Railways) 

    পূর্বের অনেক রেল দুর্ঘটনার সময় আমরা লক্ষ্য করেছি একটি কোচের ওপর আরেকটি কোচের উঠে পড়া, ফলে অনেক মানুষ আহত এবং নিহত হন এবং দুর্ঘটনা এক ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। কিন্তু বিশেষ এলএইচবি কোচে এই সমস্যা হয় না। এই কোচের ট্রেন দুর্ঘটনার কবলে পড়লে তা আড়াআড়ি ভাবে লাইনচ্যুত হয়ে যায়। ফলে যাত্রীদের প্রাণহানির ঘটনা অনেকটাই কম হয়। বর্তমানে রেল মন্ত্রকের (Indian Railways) তরফ থেকে জানা গিয়েছে, যাত্রী সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে ভবিষ্যতে আইসিএফ কোচগুলির পরিবর্তে সমস্ত ট্রেনকেই এলএইচবি (LHB) কোচে রূপান্তরিত করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: প্রার্থীর নাম ঘোষণা না হলেও আরামবাগে প্রচারে, দেওয়াল লিখনে এগিয়ে বিজেপি

    Arambagh: প্রার্থীর নাম ঘোষণা না হলেও আরামবাগে প্রচারে, দেওয়াল লিখনে এগিয়ে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রার্থীর নাম ঘোষণা না হলেও আরামবাগে (Arambagh) প্রচারে, দেওয়াল লিখনে এগিয়ে বিজেপি। এই লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে এমনই চিত্র। আরামবাগে দেওয়াল লিখন নিয়ে টক্করে তৃণমূল -বিজেপির। ইতিমধ্যেই তৃণমূলের প্রার্থী মিতালি বাগের নাম ঘোষণা করেছে। আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে মোট সাতটি বিধানসভা রয়েছে। চারটি বিধানসভা রয়েছে বিজেপির দখলে,তিনটি রয়েছে তৃণমূলের দখলে।

    দেওয়াল লিখন-প্রচারে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি (Arambagh)

    লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেওয়াল লিখন শুরু হয়েছে আরামবাগ (Arambagh) কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে। আর সেই দেওয়াল লিখন, প্রচারে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস উদ্দীপনা চোখে পড়ার মতো হাতের রং তুলি নিয়ে খোশ মেজাজেই ছুটছে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। এই মুহূর্তে আরামবাগ মহকুমার অলিতে গলিতে যেদিকে ঘুরবেন বিজেপির প্রতীক পদ্মফুল দেওয়ালে ফুটে উঠেছে। যদিও এখনও বিজেপির দলীয়ভাবে কোন প্রার্থীর নাম ঘোষণা হয়নি। একপ্রকার বলা যায়, নির্বাচনী প্রচারে বিজেপির দেওয়াল লেখনে টক্কর দিচ্ছে তৃণমূলকে। রাজ্যের শাসক দলের ক্ষমতায় তৃণমূল থাকলেও একপ্রকার বলাই যায় আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্র এখন বিজেপির দখলে। কারণ, এই লোকসভা কেন্দ্রের সাতটি বিধানসভার মধ্যে আরামবাগ মহাকুমার চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিধানসভায় এখন বিজেপির দখলে। যার জেরে একপ্রকার তৃণমূল অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে। যদিও বিজেপির দাবি তারা ইতিমধ্যেই লোকসভা কেন্দ্রের বেশিরভাগ অংশই দেওয়াল লিখন এর কাজ ইতিমধ্যেই সম্পূর্ণ হয়ে গেছে।

    আরও পড়ুন: লোকাল ট্রেনে চেপে চুটিয়ে প্রচার সারলেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি প্রার্থী সৌমিত্র খাঁ

    ১৬ হাজার দেওয়াল লিখন সম্পূর্ণ

    গেরুয়া শিবিরের দাবি, ইতিমধ্যে ১৬ হাজার দেওয়াল-লিখন হয়ে গিয়েছে। আরও হবে। ১০ লক্ষ মানুষের সঙ্গে ‘সম্পর্ক স্থাপন’ও সম্পূর্ণ। বিজেপির রাজ্য সাধারণ সম্পাদক তথা আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, “দু’মাস সময় পাওয়ায় তৃণমূলের ফাঁকফোকর আরও বাড়বে। মানুষকে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা নিয়ে যে সব ভুল ওরা বোঝাচ্ছে, তা নিয়ে আমরা সঠিক তথ্য-সহ আরও প্রচারের সময় পাচ্ছি।” বিমানের দাবি, গত ৫ দিনেই ৭২টি পথসভা করা হয়েছে। তা ধারাবাহিকভাবে চলবে। দু‘মাস সময় পাওয়ায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে আরও জোর দেওয়া হবে।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী  বলেন, ‘‘ইতিমধ্যে হাজার পাঁচেক দেওয়াল-লিখন সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকি আরও প্রায় হাজার দশেক দেওয়ালে রং হয়ে গিয়েছে। আগামী দু’দিনের মধ্যে দেওয়াল লিখনে ভরে যাবে লোকসভা কেন্দ্র।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share