Tag: Bengali news

Bengali news

  • Hindu Marriage: ‘কন্যাদান’ জরুরি নয় হিন্দু বিবাহ আইনে, পর্যবেক্ষণ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Hindu Marriage: ‘কন্যাদান’ জরুরি নয় হিন্দু বিবাহ আইনে, পর্যবেক্ষণ এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু বিবাহ আইন (Hindu Marriage) অনুসারে কন্যাদান জরুরি নয়। একটি মামলায় পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি এমনই পর্যবেক্ষণ করল এলাহাবাদ হাইকোর্ট। তবে হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী, অন্য অনেক রীতিই প্রয়োজন রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি। প্রসঙ্গত হিন্দু বিবাহ আইন ১৯৫৫ অনুসারে হিন্দু বিবাহ সম্পন্ন হয়। এক্ষেত্রে বর এবং কনে উভয়কেই হিন্দু হতে হয়। উভয়ের মধ্যে একজনও যদি হিন্দু না হয় সেক্ষেত্রে বিশেষ বিবাহ আইনে বিয়ে সম্পন্ন করাতে হয়। হিন্দু বিবাহ আইন অনুসারে, বর ও কনে দু পক্ষের সম্মতিতে বিবাহ সম্পন্ন হতে হবে। এর পাশাপাশি, ওই সম্মতি যেন কোনও ভাবেই জোর পূর্বক আদায় না হয়, তাও বলা রয়েছে আইনে। এদিনের পর্যবেক্ষণে সাত পাকে বাঁধা রীতির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন বিচারপতি।

    আশুতোষ যাদব মামলা 

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আশুতোষ যাদব নামের এক ব্যক্তি তাঁর শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে আদালতের (Hindu Marriage) দ্বারস্থ হন। ওই ব্যক্তির অভিযোগ ছিল যে, তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনেরা মিথ্যা অভিযোগ এনে তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। তিনি এও জানান, তাঁর বিয়ের কোনও আইনি বৈধতা নেই। কারণ হিন্দু বিবাহ আইন অনুসারে বিয়ের স্বীকৃতির জন্য কন্যাদানের রীতি পালন করা হয়নি। এই আবেদন নিয়ে প্রথমেই নিম্ন আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই ব্যক্তি। ওই ব্যক্তি প্রমাণ করতে চেয়েছিলেন, তাঁর বিয়ের কোনও আইনি বৈধতা নেই। এর ভিত্তিতে তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা নিজের অভিযোগগুলো থেকেও নিষ্কৃতি চেয়েছিলেন তিনি। তবে নিম্ন আদালত তাঁর আবেদন খারিজ করে দেয়। পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তি দারস্থ হন এলাহাবাদ হাইকোর্টে।

    বিচারপতির পর্যবেক্ষণ

    হাইকোর্টের বিচারপতি সুভাষ বিদ্যার্থী এদিন পর্যবেক্ষণ করেন, ‘‘হিন্দু বিবাহ আইনে বিয়ের অত্যাবশ্যক রীতি হিসাবে ‘সাত পাকে বাঁধা’-র উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু বিয়ের সময় কন্যাদান (Hindu Marriage) হয়েছে কি না, তা এ ক্ষেত্রে বিচার্য হবে না।’’ প্রসঙ্গত, কন্যাদান এবং সাত পাকে বাঁধা – এই দুটোই হিন্দু বিবাহ নিয়মে প্রচলিত রীতি। তবে অনেকেই বর্তমানে এই রীতির যৌক্তিকতা এবং প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তারই মাঝে এলাহাবাদ হাইকোর্টের এমন পর্যবেক্ষণের আলাদা তাৎপর্য রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Dilip Ghosh: “চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে দিলীপ ঘোষকে বাধা, বিজেপি কর্মীকে মারধর, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূলীদের হামলার মুখে পড়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার এবার বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) দলীয় কর্মসূচিতে চড়াও হওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দিলীপ ঘোষকে “গো ব্যাক” স্লোগান দেওয়া হয়। প্রতিবাদ করতে গেলে এক বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dilip Ghosh)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সকালে দুর্গাপুরের ফুলঝোড় মোড়ে ” চায়ে পে চর্চা” কর্মসূচিতে যোগদান করেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে তিনি কথা বলছিলেন। সেখানেই আচমকা একদল মহিলার নেতৃত্বে তৃণমূল কর্মীরা চড়াও হন। সঙ্গে পুরুষ কর্মীরা পিছনে ছিলেন। কর্মীদের হাতে তৃণমূলের পতাকা ছিল। তাঁরা দিলীপ ঘোষকে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।  দিতে থাকেন “গো ব্যাক” স্লোগান। নিলাদ্রি ভট্টাচার্য নামে এক বিজেপি কর্মী প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। পুলিশের সামনেই এসব চলে। দিলীপ ঘোষ ও তাঁর সঙ্গে থাকা কর্মীরা পাল্টা “জয় শ্রীরাম “স্লোগান দেন। “পিসি – ভাইপো চোর, তৃণমূল চোর ” স্লোগান দিতে থাকেন। দুই দলের কর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর ও নিউ টাউনশিপ থানার পুলিস আসলে পুলিশকে ঘিরেও বিক্ষোভ চলতে থাকে। পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    আরও পড়ুন: শহরে তাপমাত্রা কমল ৫ ডিগ্রি! বৃষ্টিতে গরম থেকে সাময়িক স্বস্তি দক্ষিণবঙ্গে

    বিজেপি প্রার্থী কী বললেন?

    বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) বলেন, শান্তিতে চা খাচ্ছিলাম। সেখানে ভাড়া করে মহিলাদের নিয়ে এসে এসব করেছে। তৃণমূল সব জায়গায় মহিলাদের সামনে রেখে রাজনীতি করছে। এখানেও সেটা করেছে। আসলে তৃণমূলের দোকান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই, তৃণমূল এই ঝামেলা করেছে। এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    বিক্ষোভকারী তৃণমূল কর্মীরা কী বললেন?

    বিক্ষোভকারী তৃণমূলের মহিলাদের বক্তব্য, কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার কথা দিলীপ ঘোষকে (Dilip Ghosh) বলতে এসেছিলাম। তিনি সেই সব কথা শোনেনি। আমাদের অসন্মান করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: প্রধানমন্ত্রীকে নিচু জাতের বলে আক্রমণ তৃণমূল নেতার, রাজ্যকে নোটিশ অনগ্রসর শ্রেণি কমিশনের

    PM Modi News: প্রধানমন্ত্রীকে নিচু জাতের বলে আক্রমণ তৃণমূল নেতার, রাজ্যকে নোটিশ অনগ্রসর শ্রেণি কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কমিশন শনিবারই একটি নোটিশ পাঠিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে। প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন তৃণমূল কংগ্রেসের কাঁথি জেলার সভাপতি পীযূষ পাণ্ডা প্রশ্ন তোলেন, কেন নিচু জাতের মানুষ হয়েও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News) রাম মন্দিরের উদ্বোধন করলেন? রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন? সমাজ মাধ্যমে সেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে তা পোস্টও করেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। নিজেকে ব্রাহ্মণ বলে দাবি করা ওই তৃণমূল নেতা আরও বলেন, ‘‘আমাদের পৈতে তা হলে উচিত প্রধানমন্ত্রীর দফতরে পাঠিয়ে দেওয়া!’’ – এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শুরু হয় জোর রাজনৈতিক বিতর্ক। রাজ্যস্তরে বিজেপি এর প্রতিবাদে সরব হয়।

    পুলিশ ব্যবস্থা নেয়নি

    ঠিক এই আবহে জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কমিশন নোটিশ পাঠায় (PM Modi News) রাজ্য পুলিশের ডিজিকে। ওই তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয় সেখানে। কিন্তু পুলিশ কোনওরকমের পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বলে অভিযোগ। এরপরে ফের জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কমিশন নোটিশ পাঠাল পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে। প্রসঙ্গত, তৃণমূল নেতা পীযূষ পাণ্ডা মন্তব্য করেন, ‘‘তেলি সমাজের প্রতিনিধি হয়েও প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News) কেন প্রাণ প্রতিষ্ঠার উৎসবে অংশগ্রহণ করলেন?’’ পীযুষ পাণ্ডার আরও দাবি ছিল, প্রধানমন্ত্রী যে কাজ করেছেন তা একমাত্র ব্রাহ্মণদেরই করা উচিত। এর পাশাপাশি তিনি আরও আপত্তিকর মন্তব্য করেন যে প্রধানমন্ত্রী যে জাতি থেকে উঠে এসেছেন তাদের কাজ হল জুতো পালিশ করা।

    কী বলছেন কমিশনের চেয়ারম্যান?

    এ বিষয়ে জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কমিশনের চেয়ারম্যান হংসরাজ আহির জানিয়েছেন, তাঁরা পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু সাংসদ এবং বিজেপি নেতাদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছেন এ বিষয়ে। কমিশনের চেয়ারম্যানের আরও দাবি, এটা সমগ্র ওবিসি সমাজকে অপমান করা। ওবিসি সমাজের অন্তর্ভুক্ত সকলেই এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গভীর আঘাত পেয়েছেন। যদি রাজ্য সরকার কোনও রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে জাতীয় অনগ্রসর শ্রেণি কমিশন সাংবিধানিক ক্ষমতা অনুযায়ী (PM Modi News) পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলেও জানিয়েছেন এনসিবিসির চেয়ারম্যান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: মিটিংয়ে-মিছিলে ৮০ আসনের উত্তরপ্রদেশকেও পিছনে ফেলেছে ৪২-এর বাংলা!

    Lok Sabha Election 2024: মিটিংয়ে-মিছিলে ৮০ আসনের উত্তরপ্রদেশকেও পিছনে ফেলেছে ৪২-এর বাংলা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভাতে (Lok Sabha Election 2024) সব থেকে বেশি আসন রয়েছে উত্তরপ্রদেশে, ৮০টি। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে প্রায় তার অর্ধেক ৪২টি। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য বলছে, উত্তরপ্রদেশের থেকেও বেশি মিছিল-মিটিং সহ নির্বাচনী প্রচারের আবেদন জমা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। রাজনৈতিক কর্মসূচির দৌড়ে পশ্চিমবঙ্গ ৮০ আসনের উত্তরপ্রদেশকেও পিছনে ফেলে দিয়েছে। তবে রাজনৈতিক কর্মসূচির দৌড়ে পশ্চিমবঙ্গের স্থান দ্বিতীয়। প্রথম স্থানে রয়েছে তামিলনাড়ু।

    আরও পড়ুন: “এটা আপনাদের টুকরে টুকরে গ্যাংয়ের মানসিকতার প্রতিফলন”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    প্রচারের অনুমতির জন্য নির্বাচন কমিশন চালু করেছে ‘সুবিধা অ্যাপ’

    নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য বলছে, সারা দেশে নির্বাচনী (Lok Sabha Election 2024) প্রচারের যত আবেদন জমা পড়েছে তার মধ্যে ১৬ শতাংশই হল পশ্চিমবঙ্গের। অন্যদিকে, তামিলনাড়ু থেকে ভোট প্রচারের সবথেকে বেশি আবেদন জমা পড়েছে। প্রসঙ্গত, ভোটের সভা মিছিল মিটিং বা যেকোনও ধরনের নির্বাচনী প্রচারের জন্য অনুমতির জন্য নির্বাচন কমিশন চালু করেছে ‘সুবিধা অ্যাপ’। তারা আগেই জানিয়েছে, নির্বাচনী প্রচারের যাবতীয় অনুমতি এই অ্যাপের মাধ্যমে নিতে হবে স্বীকৃত রাজনৈতিক দলগুলিকে অনুমতি যারা আগে জানাবেন তাদের আগে দেওয়া হবে।

    দেশজুড়ে নির্বাচনী প্রচারের ৭৩ হাজার ৩৬৯ আবেদন জমা পড়েছে 

    রবিবারই এক বিবৃতিতে নির্বাচন কমিশন (Lok Sabha Election 2024) জানিয়েছে, গত ১৬ মার্চ ভোটের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হওয়ার পর থেকে দেশজুড়ে নির্বাচনী প্রচারের ৭৩ হাজার ৩৬৯ আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে অনুমতি দেওয়া হয়েছে ৪৪ হাজার ৬২৬টি আবেদনের। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া হিসাব বলছে, বিগত দিনগুলিতে পশ্চিমবঙ্গ থেকে আবেদন জমা পড়েছে ১১,৯৭৬। অন্যদিকে, ৮০ আসনের উত্তরপ্রদেশের মিটিং মিছিলের আবেদন সংখ্যা অনেকটাই কম। যোগী রাজ্যে নির্বাচনী প্রচারের আবেদন জমা পড়েছে ৩,২৭৩।

    আরও পড়ুুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ০৮/০৪/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার ০৮/০৪/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) আজ কোনও বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কারও পরামর্শ নেবেন না। 

    ২) ব্যবসায়ীদের ব্যবসা ভালো চলবে।

    ৩) ব্যবসায়ে মুনাফা লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।

    বৃষ

    ১) আজকের দিনটি খুবই ভালো থাকবে।

    ২) কাঙ্খিত সাফল্য লাভ করতে পারবেন, তবে কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ৩) আপনার প্রতি পরিবারের সদস্যরা ভালো ব্যবহার করবেন।

    মিথুন

    ১) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা কোনও বড় দায়িত্ব পেতে পারেন।

    ২) ব্যবসা ভালো চলবে।

    ৩) ছোট ব্যবসায়ীরা বড় মুনাফা অর্জন করবেন।

    কর্কট

    ১) আজকের দিনটি ভালো।

    ২) কাউকে ভুল কোনও কথা বলবেন না, তা না-হলে আপনার কথা কারও খারাপ লাগতে পারে।

    ৩) ঝগড়া এড়িয়ে যান।

    সিংহ

    ১)  আজকের দিনটি সমস্যায় ভরপুর।

    ২) অবসাদগ্রস্ত হতে পারেন।

    ৩) ছাত্রছাত্রীদের জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    কন্যা

    ১) স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।

    ২) ফুসফুসের সমস্যা হতে পারে।

    ৩) দীর্ঘদিন ধরে কোনও কাজ আটকে থাকলে তা এবার পুরো হতে পারে।

    তুলা

    ১) আজকের দিনটি খুব ভালো।

    ২) দীর্ঘদিন ধরে কোনও গুরুত্বপূর্ণ কাজ আটকে থাকলে তা সময়ের মধ্যে পূর্ণ হবে।

    ৩) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত জাতকরা এবার কোনও বড়সড় কাজ পেতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) আজকের দিনটি ভালো থাকবে।

    ২) চাকরিজীবী জাতকরা ভালো সংবাদ পাবেন।

    ৩) প্রেমীর সঙ্গে আনন্দপূর্ণ সময় কাটাবেন।

    ধনু

    ১) আজ কোনও সমস্যার মুখোমুখি হবেন না।

    ২) স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

    ৩) সামাজিক কাজ করেন যাঁরা, তাঁরা প্রশংসা লাভ করবেন।

    মকর

    ১) ছাত্রছাত্রীরা সময়ের মধ্যে নিজের কাজ পূরণ করবেন।

    ২) কেরিয়ার তৈরি করার বিষয়ে চিন্তাভাবনা করবেন।

    ৩) সন্তানের সহযোগিতা পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) আজ পুরনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করবেন।

    ২) উন্নতির পথ প্রশস্ত হবে আজ।

    ৩) অবিবাহিত জাতকরা নিজের জন্য ভালো সঙ্গীর সন্ধান করতে পারবেন।

    মীন

    ১) আজকের দিনটি ভালো।

    ২) ব্যবসায়ীদের বড়সড় মুনাফা হবে।

    ৩) সাফল্যের জন্য অত্যন্ত পরিশ্রম করবেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের WhatsappTelegramFacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhupatinagar Case: প্ররোচনা ছাড়াই সেদিন হামলা হয়েছিল ভূপতিনগরে, বিবৃতি দিয়ে জানাল এনআইএ

    Bhupatinagar Case: প্ররোচনা ছাড়াই সেদিন হামলা হয়েছিল ভূপতিনগরে, বিবৃতি দিয়ে জানাল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনওরকম প্ররোচনা ছাড়াই সেদিন হামলা হয়েছিল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের ওপর। রবিবার প্রেস (Bhupatinagar Case) রিলিজে একথা জানাল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা, সংক্ষেপে এনআইএ। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের এক সকালে আচমকাই বিস্ফোরণ ঘটে পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগরে।

    এনআইএর ওপর হামলা (Bhupatinagar Case)

    বিস্ফোরণের অভিঘাতে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় চারজনের। এঁরা হলেন তৃণমূলের বুথ সভাপতি রাজকুমার মান্না, তাঁর ভাই দেবকুমার ও জনৈক বিশ্বজিৎ গায়েনের। আরও একজনের পরিচয় মেলেনি। ওই ঘটনায় নাম জড়ায় স্থানীয় কয়েকজন তৃণমূল নেতার। এঁদের মধ্যে দুজনের খোঁজে শনিবার তল্লাশিতে যান এনআইএর আধিকারিকরা। অভিযোগ, এর পরেই সন্দেশখালির কায়দায় তাঁদের ওপর (Bhupatinagar Case) হামলা চালায় স্থানীয়দের একাংশ। যারা এলাকায় তৃণমূল কর্মী-সমর্থক হিসেবেই পরিচিত। হামলায় জখম হন এনআইএর তদন্তকারীরা। ভেঙে দেওয়া হয় তাঁদের গাড়ির কাচ।

    গ্রেফতার ২ তৃণমূল নেতা

    পরে এলাকার পাঁচ জায়গায় হানা দিয়ে গ্রেফতার করা হয় বলাই মাইতি ও মনোব্রত জানা নামে তৃণমূলের দুই অভিযুক্তকে। এনআইএর দাবি, বিস্ফোরণকাণ্ডের মূল চক্রী এঁরাই। এনআইএর তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছিল, বোমা তৈরির ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলাই ও মনোব্রত। এলাকায় আতঙ্ক ছড়াতেই ঘটানো হয়েছিল বিস্ফোরণ। তাঁদের ধরতে গিয়েই বিনা প্ররোচনায় হামলা চালানো হয় এনআইএর আধিকারিকদের ওপর। বাধা দেওয়া হয় কর্তব্য করতে। রাজ্যের আর পাঁচটা ঘটনার মতো ভূপতিনগরকাণ্ডেও বিজেপির হাত দেখতে পান তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উত্তরবঙ্গে বসেই তিনি দাবি করেন, বিজেপির হয়ে কাজ করছে এনআইএ। অভিযুক্ত তৃণমূল নেতাদের ধরতে সাত সকালে গিয়েছিল এনআইএ।

    আরও পড়ুুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    অথচ মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করলেন, “কেন তাঁরা (এনআইএর আধিকারিকরা) মধ্যরাতে অভিযানে গিয়েছিল? তাঁদের কাছে কী পুলিশের অনুমতি ছিল? স্থানীয়রা ভেবেছেন বহিরাগত কেউ মধ্যরাতে এসেছে। তাই ওই রকম প্রতিক্রিয়া করেছেন। ঠিক নির্বাচনের আগে আগেই কেন তারা লোকজনকে গ্রেফতার করছে? বিজেপি কী মনে করে, তারা তৃণমূলের প্রত্যেক বুথ এজেন্টকে গ্রেফতার করবে? এনআইএর কী আধিকার আছে? তারা এসবই করছে বিজেপির মদতে। বিজেপির এই নোংরা রাজনীতির কথা আমরা গোটা বিশ্বকে জানাতে চাই।”মুখ্যমন্ত্রীর এহেন প্রতিক্রিয়ার প্রেক্ষিতেই এনআইএ জানিয়ে দিল, কোনওরকম প্ররোচনা ছাড়াই হামলা হয়েছে তাদের আধিকারিকদের ওপর (Bhupatinagar Case)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

     

  • Narendra Modi: মোদিকে দেখতে জনজোয়ার, মহিলাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো

    Narendra Modi: মোদিকে দেখতে জনজোয়ার, মহিলাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসলেন, দেখলেন, সকলের মন জয় করলেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। রবিবার জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির ময়নাতলিতে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা ছিল। তাঁর জনসভাকে কেন্দ্র করে জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল ময়নাতলির মাঠ। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে দেখার জন্য সকাল থেকেই অপেক্ষা ছিলেন সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

    মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো (Narendra Modi)

    সভায় উপস্থিত মানুষের মধ্যে একটা বিরাট অংশ দখল করেছিলেন মহিলারা। কেউ মোদির (Narendra Modi) ছবি নিয়ে, তো কেউ আবার দলীয় প্রতীক নিয়ে এসেছিলেন। শুধু তাঁকে একবার দেখার জন্য তীব্র গরমকে উপেক্ষা করে প্রচুর মানুষ এদিন সকাল থেকেই সভাস্থলে ভিড় জমাতে থাকেন। বেলা যত বেড়েছে, ভিড় তত বেডেছে। একটা সময় সাধারণ মানুষের ভিড় সামলাতে হিমশিম খেতে হয়েছে পুলিশকে। বেলা তিনটে নাগাদ নরেন্দ্র মোদি সভাস্থলে এসে পোঁছান। আর তিনি সভা মঞ্চে পৌঁছতেই সভায় উপস্থিত সকলেই “জয় শ্রীরাম” ধ্বনি এবং “মোদিজি জিন্দাবাদ” ধ্বনি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান। মোদিও তাঁদের সকলকে প্রনাম জানিয়েছেন। প্রায় দুলক্ষ মানুষের ভিড়ে ঠাসা সভাস্থলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রথমেই তিনি বার্ণিশের ঝড়ে মৃত পরিবারগুলির প্রতি শ্রদ্ধা ও সমবেদনা জানান। এরপর তিনি বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের বেশ কিছু দুর্নীতির কথা তুলে ধরেন। প্রথমেই সন্দেশখালির ঘটনা তুলে ধরে তিনি বলেন, এই ধরনের জঘন্য কাজ যারা ঘটিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মোদির ভাষণ শুনতে জাতীয় সড়কে প্রচুর মানুষ দাঁড়িয়ে পড়েন

    প্রধানমন্ত্রীকে (Narendra Modi) সামনে থেকে দেখার জন্য বক্তব্যের মাঝেই মাঠের বেরিকেড ভেঙ্গে প্রচুর মানুষ সভাস্থলে ঢুকে পড়েন। তাদের সামলাতে পুলিশকে বেশ নাকাল হতে হয়। মানুষের উচ্ছ্বাস এমন জায়গায় পৌঁছায় যে পুলিশ তাদের ঢোকার বিষয়টিতে হাল ছেড়ে দেয়। কাতারে কাতারে মানুষ সভাস্থলে প্রবেশ করে যা সামলানো পুলিশের পক্ষে সম্ভব হয়নি। একদিকে সভাস্থল অন্যদিকে সভাস্থলের পাশে জাতীয় সড়কে প্রচুর মানুষ দাঁড়িয়ে পড়েন মোদির ভাষণ শোনার জন্য। প্রায় আধ ঘণ্টা মোদি তাঁর বক্তব্য রাখেন। তার বক্তৃতা চলাকালীন  কিছু প্রশ্ন তিনি সভায় আসা মানুষদের দিকে ছুড়ে দেন। যেমন সন্দেশখালির অপরাধীদের শাস্তি হওয়া উচিৎ কিনা? তার প্রত্যুত্তরে সভায় উপস্থিত মহিলারা বলেন দোষীদের শাস্তি দেওয়া উচিৎ। দলের প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জেতানোর আহ্বান জানালে সভায় উপস্থিত দলের নেতা কর্মী সকলে সমস্বরে সম্মতি জানান তাঁরা। প্রায় আধঘন্টা বক্তব্য জুড়েই ছিল রাজ্য সরকারের অসহযোগীতার কথা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: নির্বাচনে প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন জানালেন মোদি

    Narendra Modi: নির্বাচনে প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন জানালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:“এই ভোটে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়া দরকার।” রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়ির জনসভা থেকে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিন সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে নিশানা করেন মোদি। সভায় উপস্থিত সাধারণ মানুষের কাছে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন জানান তিনি। পাশাপাশি কিছুদিন আগেই উত্তরবঙ্গে মিনি টর্নেডো হয়ে গিয়েছে। একাধিক প্রাণহানির খবর এসেছে। এদিন বক্তব্যের শুরুতেই স্বজনহারাদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দেন মোদি। তিনি বলেন, ‘ঝড়ে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যাঁরা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমার সমবেদনা জানাই। আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।’

    প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করার আবেদন (Narendra Modi)

    এদিন দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বলেন, “আমরা সাধারণ মানুষের কাছে সরাসরি টাকা পৌঁচ্ছে দিতে চাই। আর তৃণমূল বলছে, ওদের কাছে টাকা দিতে হবে। ওরা টাকা লুট করবে। আমরা এটা তো মেনে নেব না। এই রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি করেছে। রেশনে দুর্নীতি হয়েছে। দুর্নীতি মামলায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। আমি পরামর্শ নিচ্ছি, কী ভাবে ওই টাকা বঞ্চিতদের ফেরত দেওয়া যায়। শিক্ষকের চাকরির জন্য গরিব মানুষেরা টাকা দিয়েছেন। আমি ওঁদের টাকা ফেরত দেব।” এরপর তিনি জনগনের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এই ভোটে তৃণমূলকে শিক্ষা দেওয়া খুব জরুরি। প্রতিটি বুথে তৃণমূলের জামানত জব্দ করতে হবে। প্রতিটি বুথে গিয়ে নির্ভয়ে ভোট দিন। কোনও ভয় পাবেন না।”

    আরও পড়ুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    চা শিল্প নিয়ে তৃণমূলকে তোপ মোদির

    উত্তরবঙ্গে চা শিল্প নষ্ট হওয়ার জন্য তৃণমূলকে কাঠগড়ায় দাঁড়় করান প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গে ছোট-বড় তৃণমূল নেতারা বাংলোয় থাকেন। আর চা শ্রমিকদের কোনও সুবিধা নেই। এই তৃণমূলের জমানায় একের পর এক চা কারখানা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এরপর তিনি বলেন,সবাইকে সঙ্গে নিয়ে, সবার বিশ্বাস জিতে, সবার উন্নয়ন করাই বিজেপির লক্ষ্য। এটাই তো বিকশিত ভারতের সংকল্প। এই সংকল্পের জন্য আজ প্রত্যেক ভারতীয় সর্বশক্তি দিয়ে চেষ্টা চালাচ্ছেন। বিকশিত ভারতের স্বপ্নপূরণের জন্য আমার প্রতি মুহূর্ত দেশের জন্য সঁপে দিয়েছি। সেই জন্য আমি সর্বক্ষণ ২০৪৭ সালের কথা মাথায় রেখে কাজ করছি।’ তিনি বলেন, বিজেপি সরকার জি-২০-র বৈঠকের জন্য উত্তরবঙ্গকে এই কারণেই বেছে নিয়েছিল, যাতে এই এলাকাকে আন্তর্জাতিক পর্যটন মানচিত্রে জায়গা পেয়ে যায়। কেন্দ্রীয় সরকার এখানে চওড়া রাস্তা বানাচ্ছে, রেল যোগাযোগ উন্নত করছে। নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনকে আধুনিক রূপ দেওয়ার জন্যও জোরকদমে কাজ চলছে। এই সব উদ্যোগের মধ্য দিয়েই নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে। প্রত্যেকের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Elections 2024: “হিন্দুস্থান রয়েছে, ছিল এবং থাকবেও”, রাহুলকে নিশানা করতে গিয়ে বললেন স্মৃতি

    Lok Sabha Elections 2024: “হিন্দুস্থান রয়েছে, ছিল এবং থাকবেও”, রাহুলকে নিশানা করতে গিয়ে বললেন স্মৃতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমার এই কণ্ঠস্বর যদি রাহুল গান্ধীর কাছ পর্যন্ত পৌঁছায়, তাহলে আমি তাঁকে বলতে চাই, তাঁর মতো অনেকে এলেন, গেলেনও, হিন্দুস্থান রয়েছে, ছিল এবং থাকবেও।” চেন্নাইয়ের এক জনসভায় (Lok Sabha Elections 2024) কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু বিকাশ দফতরের মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি।

    রাহুলকে তোপ স্মৃতির

    শনিবার ভেপ্পারি জেলার ওয়াইএমসিএ অডিটোরিয়ামে বিজেপি প্রার্থী বিনয় পি সেলভামের সমর্থনে ভাষণ দিচ্ছিলেন তিনি। সেখানেই তোপ দাগেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীকে। অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের তাৎপর্যের বিষয়েও এদিন জোর দেন কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী। স্মৃতি বলেন, “এই দেশে অনেক রাজ্য রয়েছে, যেখানে ইন্ডি জোটের শরিকরা জয় শ্রী রাম বলার জন্য মানুষকে হত্যা করেছে। এই ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গে এবং কেরলে। আর আজ? আমাদের সব চেয়ে বড় সৌভাগ্য হল, আমরা ভগবান রামের পায়ে মাথা নত করে দাঁড়িয়ে রয়েছি। মন্দির করে নির্মাণ হবে, তা বলা হয়েছিল, মন্দির নির্মাণ হয়েছে।

    রামের মহিমা

    ভগবান রামের মহিমাও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। যাঁরা এক সময় রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলতেন, তাঁদেরও আজ ভগবান রাম ডাকছেন। রামের নেতৃত্ব নিয়েও তাঁদের ঔদ্ধত্য প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।” প্রসঙ্গত, (Lok Sabha Elections 2024) চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি দ্বারোদ্ঘাটন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। এদিনই প্রাণ প্রতিষ্ঠাও হয় রামলালার।

    আরও পড়ুুন: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মোদির নিশানাতেও রাহুল

    এদিকে, শনিবার রাজস্থানের এক জনসভা থেকে কংগ্রেসকে আক্রমণ শানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “কংগ্রেস অযোধ্যায় রাম মন্দিরে বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করেছিল। কংগ্রেসের একজন ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ায় তাঁকে ছ’বছরের জন্য বহিষ্কার করেছে।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রাম মন্দির নির্মাণ হয়েছে। তাতে আপনারা খুশি হয়েছেন না হননি? প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যাওয়ার বিরোধিতা করা হয়েছিল। এটা কী ঠিক হয়েছিল? কেবল এটাই নয়, কেউ যদি প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে যায়, তাকে দল থেকে ছ’বছরের জন্য বহিষ্কার করা হবে! এদেশে এমনটা ঘটতে পারে? ভগরাম রাম ছাড়া এ দেশের অস্তিত্ব আপনি ভাবতে পারেন (Lok Sabha Elections 2024)?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    Narendra Modi: “আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল”, তোপ মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দেশের আইন এবং সংবিধানকে তছনছ করছে তৃণমূল।”রবিবার জলপাইগুড়ি জেলার ধূপগুড়িতে  বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়ের সমর্থনে জনসভা ছিল। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) একথা বলেন। একইসঙ্গে সন্দেশখালিকাণ্ড থেকে পূর্ব মেদিনীপুরে ভূপতিনগরে এনআইএ-এর ওপর হামলর ঘটনা নিয়ে রাজ্যের শাসকদলকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী। কেন কেন বার বার কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর তৃণমূল এভাবে হামলা চালাচ্ছে তা তিনি ব্যাখ্যা দিলেন।

    তোলাবাজদের বাঁচাচ্ছে তৃণমূল (Narendra Modi)

    দলীয় সভা থেকে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) এদিন বলেন, রাজ্যজুড়ে তৃণমূলের সিন্ডিকেট রাজ চলছে। এই তোলাবাজদের বাঁচাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। তৃণমূল চায় ওদের গুন্ডাদের সন্ত্রাস করার লাইসেন্স মিলুক। তদন্তকারীরা তদন্ত করতে গেলে ওদের ওপর হামলা করে। অন্যদের দিয়ে হামলা করায়। আইন এবং সংবিধানকে নষ্ট করার দল হচ্ছে তৃণমূল। সন্দেশখালিতে আপনারা দেখেছেন, কী হয়েছে এখানে প্রত্যেক ঘটনায় আদালতকে হস্তক্ষেপ করতে হয়। সন্দেশখালিতে মা, বোনেদের সঙ্গে যা হয়েছে তা সকলেই জানেন। আপনারাই বলুন, সন্দেশখালির অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি হওয়া প্রয়োজন। ধৃতদের সারা জীবন জেলে কাটানো উচিত নয়?

    আরও পড়ুন: লকেটের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    ভূপতিনগরে ঠিক কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ভূপতিনগর বিস্ফোরণের মামলার তদন্তে শনিবার ওই এলাকায় যায় এনআইএ। স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গাড়িতে তোলার পরেই এনআইএর গাড়িতে হামলা হয় বলে অভিযোগ। শনিবারই ভূপতিনগর থানায় হামলার লিখিত অভিযোগ দায়ের করে এনআইএ। তবে সেই ঘটনায় এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। এর আগে একইভাবে ইডি-র ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তিনজন আধিকারিক জখম হয়েছিলেন। ফলে, বার বার তৃণমূলের বাহিনীর হাতে কেন্দ্রীয় এজেন্সির ওপর হামলা চালানোর ঘটনা প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ভালোভাবে নেননি তা এদিন তাঁর বক্তব্যে আরও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এদিন তাঁর বক্তব্যে বেশিরভাগ সময় তৃণমূলের দুর্নীতি, অপশাসনের বিষয়টি ফুটে উঠেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share