Tag: Bengali news

Bengali news

  • Tapas Roy: ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না’’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি তাপস রায়ের

    Tapas Roy: ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না’’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি তাপস রায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য তৃণমূল-ত্যাগী তাপস রায়ের (Tapas Roy) পরবর্তী রাজনৈতিক গতিবিধি নিয়ে জোর চর্চা চলছে। সূত্রের খবর, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে দলত্যাগী বিধায়ক কিছুক্ষণের মধ্যেই (প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত) যোগ দেবেন বিজেপিতে। বিজেপির পতাকা তুলে নেবেন শুভেন্দু-সুকান্তর হাত থেকে। তৃণমূল ত্যাগী বিধায়ক তাপস রায় (Tapas Roy) জানিয়েছেন, বিজেপির অনেকেই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। সুকান্ত মজুমদার ও শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গেও তাঁর কথা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমের সামনে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিয়ে তাপস বলেন, ‘‘বিজেপি নিয়ে কোনও কু-কথা শুনব না।’’ ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, তাপস রায়ের মতো স্বচ্ছ ইমেজের দক্ষ সংগঠক বিজেপিতে যোগদান করলে লোকসভা ভোটের আগে কলকাতায় বেশ বেকায়দায় পড়বে শাসক দল।

    কী বললেন তাপস রায় (Tapas Roy)? 

    এর পাশাপাশি তিনি এও বলেন, ‘‘অমিত মালব্যজি, মঙ্গল পাণ্ডেজি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন।’’  নিজের (Tapas Roy) পুরনো দল তৃণমূল সম্পর্কে তাঁর মন্তব্য, ‘‘বিজেপি নিয়ে আমি কোনও কু-কথা শুনতে চাই না, আমার পুরনো কলিগদের কাছ থেকে। তবে জেনে রাখুন, ওরা যদি কুকথা বলে তাহলে আমিও পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানাব।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমি ব্যক্তি আক্রমণে বিশ্বাসী নই। তবে বিজেপি বা বিজেপি নেতাদের নিয়ে আমাকে কেউ আক্রমণ করলে আমি কিন্তু চুপ করে বসে থাকব না। পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানাব।’’

    কেন তৃণমূল ছাড়লেন তাপস?

    উত্তর কলকাতার সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তোপ দেগে তৃণমূল ছেড়েছেন তাপস রায় (Tapas Roy)। অভিযোগ করেছেন, তাঁর বাড়িতে ইডি হানার দিন, মিষ্টিমুখ পর্ব চলেছে সুদীপের বাড়িতে। তাপসের চাঞ্চল্যকর দাবি, কেন্দ্রীয় এজেন্সি তাঁর বাড়িতে আসার নেপথ্যে নাকি সুদীপেরই হাত ছিল। বরানগরের প্রাক্তন বিধায়ক নিশানা করেছেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। ইডি হানার পরে একবারও ফোন করেননি দলনেত্রী, এমনটাই অভিযোগ তাপসের। প্রসঙ্গত, তৃণমূল ত্যাগ করার আগে তিনি সমস্ত সরকারি ও দলীয় পদ ছেড়ে দেন। বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে তিনি নিজেকে মুক্ত-বিহঙ্গ বলেও দাবি করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে দেখা করলেন মোদি, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    Narendra Modi: মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে দেখা করলেন মোদি, শুনলেন অত্যাচারের কথা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন বাসিন্দারা। বাড়ির সুন্দরী বউদের পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন চালাতেন তৃণমূলের নেতারা। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন সন্দেশখালির মহিলারা। ঝাঁটা হাতে রুখে দাঁড়়িয়েছিলেন তাঁরা। নারী শক্তির ক্ষমতা সাংবাদ মাধ্যমের দৌলতে রাজ্য তথা দেশবাসী দেখেছেন। এবার সেই সন্দেশখালির নির্যাতিতারা বারাসতে প্রধানমন্ত্রীর সভায় এসেছিলেন। তৃণমূলের বাধা, পুলিশের সমন তাঁদের আটকাতে পারেনি। নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বক্তব্য শেষ করে মঞ্চের পিছনে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলেন। অনেকেই এগিয়ে যান প্রধানমন্ত্রীকে নমস্কার করার জন্য। কিন্তু, তিনি বলেন, আমারই উচিত আপনাদের নমস্কার করা। আপনারাই তো মা দুর্গা। সন্দেশখালির মহিলা প্রতিনিধিরা জানালেন, তাঁরা সব অভিযোগ খুলে বলেছেন প্রধানমন্ত্রীকে। তিনিও শুনেছেন সব কথা। সন্দেশখালির মহিলারা জানিয়েছেন, এখনও সেখানে অশান্তির পরিবেশ অব্যাহত। এখনও আতঙ্কে মানুষ। সন্দেশখালির এক মহিলা জানালেন,’আমরা বলেছি স্যার, আমাদের রাজ্য পুলিশের ওপর কোনও আস্থা নেই। উনি বলেছেন, আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে দেব। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বসে, সন্দেশখালির মহিলাদের কথা নোটও রাখেন একজন। ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাসও দেন প্রধানমন্ত্রী। অভয় দেন তাঁদের।

    মোদিকে দেখতে যশোর রোডের দুধারে উপচে পড়ল ভিড় (Narendra Modi)

    এদিন এয়ারপোর্ট থেকে কনভয় করে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) বারাসতে আসেন। যশোর রোডের দুধারে কাতারে কাতারে লোকজন প্রধানমন্ত্রীকে দেখার জন্য দাঁড়িয়েছিলেন। মর্জিনা খাতুন নামে এক মহিলা বলেন, আমার আত্মীয় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আমার বাড়ি বনগাঁ। মোদির কথা অনেক শুনেছি। কোনওদিন দেখিনি। এই রাস্তা দিয়ে যাবে বলে দুঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে আছি। আসলে এই সুযোগ আমি হাতছাড়া করতে চাইনি। মর্জিনার মতো হাজার হাজার সাধারণ মানুষ এক ঝলক মোদিকে দেখার জন্য সকাল থেকে রাস্তার ধারে ভিড় করে রয়েছেন। ফলে, সময় যত বেড়েছে, পাল্লা দিয়ে রাস্তায় ভিড় তত বেড়েছে। কনভয়ে প্রধানমন্ত্রী রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় মোদি মোদি….বলে অনেক উৎসাহী জনতাকে চিৎকার করতে দেখা গিয়েছে। রাস্তার দুধারে সাধারণ মানুষের ভিড় এতটাই বেশি ছিল যে তা সামাল দিতে পুলিশকে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। আর বারাসতের কাছারি রোডের জনসভায় তো তিল ধারণের জায়গা ছিল না। বিশেষ করে গোটা সভাস্থল মহিলা ব্রিগেডে পরিণত হয়েছিল।

    সারা দেশজুড়ে সভার সম্প্রচার

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, ‘বিজেপির মহিলা মোর্চার নেতাদের অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি বহু বছর সংগঠনে কাজ করেছি। তাই জানি, এত বড় আকারের রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির পরিকল্পনা করা, দেশের সাধারণ মানুষের জীবনের অন্যতম বড় ঘটনা। এবার গ্রামে গ্রামে আমাদের মা, বোন, মেয়েরা নারী শক্তি বন্দনা কর্মসূচির জন্য দৌড়চ্ছেন। আজকের এই বিশাল জনসমাগম প্রমাণ করছে কীভাবে বিজেপি নারী শক্তিকে ভিত্তি করে দেশের উন্নয়নের পথ গড়ছে। বিজেপির শক্তি বন্দনা কর্মসূচির সময় দেশের মহিলাদের কাছে গিয়ে আমরা কথা বলেছি। প্রযুক্তির মাধ্যমে আজকের সভা দেশের প্রায় ২০ হাজার জায়গায় সম্প্রচার করা হচ্ছে। আর তাতে মা, বোনেরা অংশগ্রহণ করেছেন।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: “ছোট বয়সে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম”, জীবন-যুদ্ধের কাহিনি শোনালেন মোদি

    Narendra Modi: “ছোট বয়সে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম”, জীবন-যুদ্ধের কাহিনি শোনালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) পরিবারতন্ত্র নিয়ে বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিয়ে থাকেন। কিন্তু বারাসতের সভায় নিজের পরিবার নিয়ে মুখ খুললেন, প্রকাশ করলেন আসল সত্য। সারা দেশের মানুষ তাঁর পরিবার, একথা তিনি এর আগেও একাধিকবার বলেছেন। তবে, কেন সারা দেশের ১৪০ কোটি মানুষ তাঁর পরিবার, বারাসতের সভা থেকে সেই কারণও ব্যাখ্যা করেছেন মোদি।

    গোটা দেশবাসী কেন মোদির পরিবার? (Narendra Modi)

    বারাসতের সভা থেকে নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, কিছু মানুষের মনে হয়, কোনও রাজনৈতিক নেতা আমাকে গালি দিয়েছে, তাই আপনাদের সবাইকে নিজের পরিবার বলছি। আসলে আজ সত্যিটা বলছি। আমি অনেক ছোট বয়সে ঘর থেকে একটা ঝোলা নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম। পরিবার ছেড়ে দেশের কোণায় কোণায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম। কিছু খোঁজার চেষ্টা করছিলাম। আমার পকেটে কখনও এক পয়সাও ছিল না। অনেক জায়গার ভাষাও আমি জানতাম না। কিন্তু, আপনার জেনে গর্ব হবে, আমার পকেটে পয়সা ছিল না, না কোনও মাথার ওপর ছাদ ছিল। শুধু আমার কাঁধে ঝোলা ছিল। কোনও না কোনও মা-বাবা, কোনও বোন, আমাকে প্রশ্নটা করেই ফেলত, ‘বাবা তুমি কি কিছু খেয়েছো?’ আমি আজ বলছি, সালের পর সাল আমি পরিবার ছেড়ে ছিলাম। আমার পকেটে পয়সাও ছিল না। কিন্তু আমি এক দিনও খালি পেটে থাকিনি। সেই সময় আমার কোনও পরিচয় ছিল না। কাঁধে ঝোলা নিয়ে ঘুরতে থাকা এক যুবক ছিলাম আমি। সেই সময় দেশের অনেক গরিব পরিবারও আমার চিন্তা করেছে। আর তাই আজ আমি দেশের গরিব, মা-বোনেদের জন্য কাজ করছি। কারণ, আমি সেই ঋণ শোধ করছি। তাই আমি বলি, এটাই আমার পরিবার। ১৪৪ কোটি দেশবাসী আমার পরিবার।

    ‘আমার জন্য বাংলার মা-বোনেরা দুর্গার মতো উঠে দাঁড়ায়’

    মোদি (Narendra Modi) বলেন, ‘আমার জন্য বাংলার মা-বোনেরা দুর্গার মতো উঠে দাঁড়ায়। আজকে দেশের সব পরিবার নিজেদের মোদির পরিবার হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে। আজকে দেশের সব গরিব বলছে, আমরা মোদির পরিবার।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anant Ambani: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    Anant Ambani: আম্বানি-পুত্রের প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি, ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক তকমা বিমানবন্দরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা জামনগর জুড়ে এখন উৎসবের মরশুম। কারণ একটাই, সাত পাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন রিলায়েন্সের কর্ণধার মুকেশ আম্বানির পুত্র অনন্ত আম্বানি। রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে অনন্ত আম্বানির (Anant Ambani) প্রাক-বিবাহের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে এরই মধ্যে। শুধুমাত্র দেশের ভিভিআইপিরা নয়, সুদূর বিদেশের মাটি থেকেও আসছেন ভিভিআইপি নানা আমন্ত্রিত মানুষজন। আর তাঁদের স্বাগত জানাতে অভিনব ভাবে ফুলমালা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে জামনগর বিমানবন্দর। শুধু তাই নয়, মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে যে বিষয়টি সেটি হল, গত ১০ দিনের জন্য এই জাতীয় বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করে দেওয়া হয়েছে।

    আন্তর্জাতিক ভিভিআইপি’দের স্বাগত জানতেই সিদ্ধান্ত (Anant Ambani)

    জামনগর বিমানবন্দরকে আগামী ১০ দিনের জন্য আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তকমা দিল ভারতীয় বায়ু সেনা। আম্বানি পুত্র অনন্ত আম্বানির বিবাহ অনুষ্ঠানে দেশ-বিদেশের বহু ভিভিআইপি আমন্ত্রিত আছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই দেশে এসে পৌঁছেছেন। তাঁদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তাই নিরাপত্তার সমস্ত দিক খতিয়ে দেখছেন রক্ষীরা। প্রাক্‌-বিবাহ অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন মাইক্রোসফ্‌ট কর্তা বিল গেটস, মেটার সিইও মার্ক জুকারবার্গ, ডোনাল্ড ট্রাম্পের কন্যা ইভাঙ্কা ট্রাম্পের মতো ভিভিআইপি অতিথিরা। ১০ দিন বিমানবন্দরে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানের ওঠানামা হচ্ছে, যার ফলে বায়ুসেনার এমন সিদ্ধান্ত (Anant Ambani)। সমস্ত ভিভিআইপি আমন্ত্রিতদের যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রক, অর্থ মন্ত্রক এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের উদ্যোগে জামনগর বিমানবন্দরে আলাদা শুল্ক দফতর, অভিবাসন দফতর এবং কোয়ারেন্টাইন বিভাগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাছাড়াও এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার তরফ থেকে একটি যাত্রী টার্মিনাল বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে।

    জুলাই মাসেই গাঁটছড়া বাঁধবেন আম্বানিপুত্র (Anant Ambani)

    প্রি ওয়েডিং সেলিব্রেশনের পর অবশেষে ১২ জুলাই বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবেন দু’জন। এই তারিখটিকেই কেন বেছে নেওয়া হল, তার পিছনেও রয়েছে কারণ। এই দিনটি সমৃদ্ধি ও দাম্পত্য জীবনের জন্য খুবই সুখকর বলে মনে করা হচ্ছে জ্যোতিষশাস্ত্রের বিচারে। তাছাড়া বৃহস্পতিবারের বিবাহ লগ্নকে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী শুভ বলে ধরা হয়। এছাড়াও ১২ জুলাই দুপুর ১২টা ৩২ মিনিট থেকে সপ্তমী তিথি শুরু হচ্ছে,  যা বিবাহ অনুষ্ঠানের (Anant Ambani) জন্য নাকি শুভ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: বিয়েবাড়িতে যোগদান করে মোদির প্রশংসা লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লার

    Cooch Behar: বিয়েবাড়িতে যোগদান করে মোদির প্রশংসা লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোচবিহারে (Cooch Behar) বিয়েবাড়িতে এসে মোদির প্রশংসা করলেন লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। এই জেলার গোপালপুরের ইকরচালা গ্রামের বাসিন্দা দীনবন্ধু প্রায় পনেরো বছর ধরে ওম বিড়লার পার্সোনাল অ্যাটেন্ড্যান্ট হিসাবে কাজ করছেন। তাঁর আমন্ত্রণে লোকসভার অধ্যক্ষ এদিন বিয়েবাড়িতে আসেন। স্বাভাবিকভাবেই এলাকার বিজেপির কর্মীরা সাক্ষাৎ করেন তাঁর সঙ্গে। 

    বিয়েবাড়িতে লোকসভার অধ্যক্ষ (Cooch Behar)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভার অধ্যক্ষের পার্সোনাল অ্যাটেন্ড্যান্ট হিসাবে কাজ করেন দীনবন্ধু বর্মণ। তাঁরই নিজের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগদান করতে আসেন ওম বিড়লা। এই কোচবিহারের বিয়ে বাড়িতে যোগদান করে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাজের ব্যাপক প্রশংসা করেন তিনি। তিনি জোরালো ভাবে বলেন, “দেশে তৃতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আসবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।”

    ঠিক কী বললেন ওম বিড়লা? (Om Birla)

    এদিন কোচবিহারের বিয়েবাড়িতে গিয়ে ওম বিড়লা বলেন, “গত দশ বছরে আর্থিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে দেশে বিরাট পরিবর্তন এসেছে। দেশের মানুষের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং ভরসা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের প্রান্তিক এলাকার মানুষের জীবনের মান বদলে অনেক সক্রিয় হয়েছে সরকার। গরিব এবং বঞ্চিত মানুষের জন্য সরকারের বহু নীতি, যোজনা এবং পরিকল্পনাকে ব্যাপক ভাবে বাস্তবায়নের কাজ করতে সার্থক প্রচেষ্টা করা হচ্ছে। আজ দেশে তীব্র গতিতে বেড়ে চলছে অর্থ ব্যবস্থার গতি-প্রকৃতি, ফলে সামাজিক এবং আর্থিক পরিসরে নতুন ভারত নির্মাণের লক্ষ্যে ভারত উন্নত রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ফলে বিকশিত ভারতের যাত্রা সুদূর প্রসারী হবে।”

    দীনবন্ধুর পরিবারের বক্তব্য (Cooch Behar)

    কোচবিহারে (Cooch Behar) দীনবন্ধুর পরিবারের সদস্যরা বলেন, “দীনবন্ধুর বাবা এবং মা পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিলেন জয়পুরে। সেই সময় ওম বিড়লার কাছে কাজের সুযোগ রয়েছে জানতে পেরে ছেলেকে নিয়ে তাঁর বাড়িতে যান। এরপর থেকে দীনবন্ধু ওম বিড়লার বাড়িতে কাজ শুরু করেন। স্পিকার যেখানে যেখানে যান, সেখানে সেখানে সঙ্গে সঙ্গে থাকেন দীনবন্ধু।” এদিন বিয়েবাড়িতে অধ্যক্ষের জন্য বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। তিনি ঘণ্টা খানেক উপস্থিত থাকেন, তারপর বেরিয়ে যান। এদিকে তাঁকে দেখার জন্য গ্রামের মানুষ ভিড় করেন। জেলার বিজেপির নেতৃত্বরা পৌঁছালে, তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন স্পিকার।

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ‘সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে’, বারাসতে বললেন মোদি

    Narendra Modi: ‘সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে’, বারাসতে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মা-বোনেদের সঙ্গে অত্যাচার করে তৃণমূল ঘোর পাপ করেছে। সন্দেশখালিতে যা যা হয়েছে, তাতে যে কারোর মাথা লজ্জায় ডুবে যাবে। সন্দেশখালির ঝড় সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে। বারাসতের সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সন্দেশখালি ইস্যুতে তৃণমূলকে এই ভাষাতেই কড়া আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তিনি বলেন, আপনাদের দুঃখে তৃণমূলের সরকারের কিছু যায় আসে না। বাংলার তৃণমূল সরকার দোষীদের বাঁচাতে পুরো শক্তি লাগিয়েছে। কিন্তু, হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য।

    সারা বাংলায় আছড়ে পড়বে সন্দেশখালির ঝড় (Narendra Modi)

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, গরিব, দলিত আদিবাসী মহিলাদের তৃণমূলের নেতারা জায়গায় জায়গায় অত্যাচার করছে। কিন্ত, তৃণমূল সরকারের ভরসা রয়েছে অত্যাচারী নেতার ওপর, বাংলার মা-বোনেদের ওপর এই সরকারের কোনও ভরসা নেই। এই কারণেই বাংলার মেয়েরা ক্ষোভে ফুঁসছেন। মহিলাদের সেই আক্রোশ শুধু সন্দেশখালি পর্যন্তই সীমিত নেই, সারা বাংলাতেই সন্দেশখালির ঝড় আছড়ে পড়বে। আমি দেখছি তৃণমূলের মাফিয়ারাজ ধ্বংস করতে বাংলার নারীশক্তি জেগে উঠবে। তুষ্টিকরণ আর তোলাবাজদের জন্য রয়েছে তৃণমূল সরকার। এই সরকার মা-বোনেদের রক্ষা করবে না। সন্দেশখালির মহিলারাই দেখিয়েছেন, তাঁদের আওয়াজ শুনবে কেবল বিজেপি। জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে সন্দেশখালির মানুষ বারাসতের সভায় এসেছিলেন। সন্দেশখালি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কড়া বক্তব্য শুনে তাঁরা খুশি। সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের হয়ে মোদি তৃণমূলকে আক্রমণ করায় বেজায় খুশি হয়েছেন নির্যাতিতারা।

    মহিলাদের জন্য হেল্পলাইন রাজ্যে চালু হতে দিচ্ছে না তৃণমূল সরকার

    তৃণমূলকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, তোলাবাজদের হয়ে কাজ করা তৃণমূল সরকার মেয়েদের কথা শুনবে না। কেন্দ্রীয় সরকার ধর্ষণের মতো অভিযোগের জন্য ফাঁসির সাজার ব্যবস্থা করেছে। মহিলারা যাতে অভিযোগ জানাতে পারে, তাই মহিলা হেল্পলাইন বানিয়েছে। কিন্তু এখানে এই সুবিধা লাগু হতে দিচ্ছে না। তৃণমূল সরকার মহিলা বিরোধী। মহিলাদের ভালো করতে পারে না এই সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Obesity: কোন দিকে নজর দিলে দ্রুত কমবে ওজন? ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ডে-তে কী পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞরা? 

    Obesity: কোন দিকে নজর দিলে দ্রুত কমবে ওজন? ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ডে-তে কী পরামর্শ দিলেন বিশেষজ্ঞরা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বাড়তি ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা অনেকের। আবার কেউ কেউ শরীরের অতিরিক্ত ওজনকে (Obesity) বিশেষ পাত্তা দিতে নারাজ। কিন্তু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, শরীরের ওজনে নজরদারি জরুরি। দুশ্চিন্তা নয়, বরং সতর্কতা দরকার। তবেই বড় বিপদ এড়ানো‌ যাবে। ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ডে-তে একাধিক কর্মশালায় চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে না থাকলে একাধিক শারীরিক সমস্যা হতে পারে। হৃদরোগ থেকে কিডনির অসুখ, একাধিক শারীরিক সমস্যায় বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করে স্থূলতা। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কিন্তু প্রশ্ন হল, কোন চারটি দিকে বাড়তি নজর দিলেই দ্রুত নিয়ন্ত্রণে থাকবে ওজন? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চারটি বিষয়ে বাড়তি বিশেষ নজরদারি জরুরি। তবেই দ্রুত শরীরের ওজন কমানো যাবে। স্থূলতার সমস্যার সহজে মোকাবিলা করা যাবে।

    সকালে নিয়মিত চল্লিশ মিনিট দৌড়ানো (Obesity)

    তরুণ প্রজন্মের একাংশ মারাত্মক স্থূলতার সমস্যায় ভুগছেন। আর তার অন্যতম কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবন‌যাপন। তাই চিকিৎসকদের একাংশের পরামর্শ, স্বাস্থ্যকর জীবন‌যাপন জরুরি। স্থূলতা রুখতে প্রথম শর্ত স্বাস্থ্যকর জীবনের অভ্যাস। তাই নিয়মিত অন্তত চল্লিশ মিনিট দৌড়ানো দরকার। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, নিয়মিত সকালে এই দৌড়ানোর অভ্যাস থাকলে দ্রুত শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি ক্ষয় হবে। যার জেরে শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমবে (Obesity)। পাশপাশি খোলা মাঠে দৌড়লে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। শরীরের পেশি মজবুত হবে। তাই কম বয়সীদের সুস্থ থাকার অন্যতম শর্ত সকালে ঘুম থেকে উঠে অন্তত চল্লিশ মিনিট দৌড়ানো।

    অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার একেবারেই বাদ 

    শরীর সুস্থ রাখতে খাদ্যাভ্যাসে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের বড় অংশের মধ্যেই এই সচেতনতার অভাব রয়েছে। তাই স্থূলতা থেকে হৃদরোগ কিংবা ডায়াবেটিসের মতো সমস্যা বাড়ছে। স্থূলতার (Obesity) দ্রুত মোকাবিলা করতে অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার একেবারেই এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, অতিরিক্ত পরিমাণে মাংস জাতীয় খাবার কিংবা রাসায়নিক দিয়ে প্রিজারভেটিভ দেওয়া খাবার শরীরে স্থূলতার সমস্যাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাই স্থূলতা রুখতে হলে পিৎজা, বার্গার, হটডগ কিংবা মটনকারির মতো পদ মেনু থেকে বাদ দিতে হবে।

    সপ্তাহে অন্তত তিনদিন শারীরিক কসরত (Obesity)

    তরুণ প্রজন্মের অনেকেই কাজের চাপে নিয়মিত শারীরিক কসরত করতে পারেন না। অফিসে ল্যাপটপের সামনে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়। কিন্তু শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সপ্তাহে অন্তত তিনদিন শারীরিক কসরত জরুরি। জুম্বা, অ্যারোবিক কিংবা যোগাভ্যাস, যে কোনও ধরনের শারীরিক কসরত করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, স্থূলতা রুখতে হলে অন্যান্য কাজের মতোই শারীরিক কসরতের জন্য সপ্তাহে কিছু সময় ব্যয় করতে হবে। কিন্তু সেটা হতে হবে নিয়মিত। তাই রুটিন জরুরি। অন্তত তিনদিন নির্দিষ্ট কিছু সময় শারীরিক কসরতের জন্য ব্যয় করতে হবে।

    দিনে একাধিকবার কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার নয়

    শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে লাগাম টানতে হবে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারে। ভাত, রুটি কিংবা আলুর তরকারি কতখানি পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে সেদিকে নজর জরুরি। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, শরীরে এনার্জির জোগান বজায় রাখতে দিনে অন্তত একবার ভাত, আলু জাতীয় খাবার খাওয়া জরুরি। তবে ওজন‌ নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে একাধিকবার কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া চলবে না।‌ তার পরিবর্তে শরীর সুস্থ রাখতে (Obesity) সব্জি, ফল কিংবা ড্রাই ফ্রুটস খেতে হবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barasat PM Modi Meeting: বারাসতে মোদির জনসভায় বিজেপি কর্মীদের জন্য থাকছে নিরামিষ থালি

    Barasat PM Modi Meeting: বারাসতে মোদির জনসভায় বিজেপি কর্মীদের জন্য থাকছে নিরামিষ থালি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সভায় ডিম ভাত নয়, থাকছে নিরামিষ থালি। বিজেপি কর্মীদের বারাসতের (Barasat) সভায় থাকছে এই খাবারের মেনু। আজ সকাল থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাকে ঘিরে জেলার নানা প্রান্ত থেকে বিজেপি কর্মীদের আসার ঢল নেমেছে। সন্দেশখালি কাণ্ড নিয়ে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মোদি তোপ দাগবেন বলে মনে করা হচ্ছে।

    তালিকায় থাকছে ডাল, ভাত ও সবজি (Barasat)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আজকের প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) জনসভায় কর্মীদের জন্য থাকবে নিরামিষ থালি। মধ্যাহ্ন ভোজনের তালিকায় থাকছে ডাল, ভাত এবং সবজি। রাজ্যে যেকোনও বড় রাজনৈতিক জনসভায় নানা খাবারের তালিকা লক্ষ্য করা যায়। তৃণমূলের রাজনৈতিক সভা মানেই ডিম ভাত, আবার বামেদের সভায় থাকে রুটি আলুর দম। এই ক্ষেত্রে বিজেপির তালিকা একটু অন্যরকম।

    লোকসভার আগেই ভোটের প্রস্তুতি

    এদিকে লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার আগেই ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) ইতিমধ্যে একাধিক সরকারি প্রকল্পের ঘোষণা, শিলান্যাস এবং বড় বড় জনসভা করছেন। এই রাজ্যে গত ১ এবং ২ মার্চ আরামবাগ-কৃষ্ণনগরে রাজনৈতিক সভা করেছিলেন তিনি। তিনি ঘোষণা করেছেন রাজ্যের জন্য একাধিক বড় প্রকল্প। আবার আজ বুধবার ইষ্ট-ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পে এসপ্লেনেড থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত মেট্রো রেলের সূচনা করেছেন। ইতিমধ্যে রাজ্যের ২০ টি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে বিজেপির। প্রার্থীরা নিজের নিজের কেন্দ্রে দেওয়াল লিখন, মন্দিরে পুজো দিয়ে লোকসভা নির্বাচনের প্রচার শুরু করে দিয়েছেন।

    কাছারি ময়দান সংলগ্ন এলাকায় খাওয়া-থাকার ব্যবস্থা (Barasat)

    মোদির (Narendra Modi) সভাকে ঘিরে বারাসতের (Barasat) সভায় প্রচুর মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। দলের তরফ থেকে আগত কর্মী-সমর্থকদের জন্য খাওয়া এবং থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। কাছারি ময়দান সংলগ্ন এলাকায় সব কিছুর ব্যবস্থা করা হয়েছে। সভাকে কেন্দ্র করে এলাকায় যানজটের সম্ভাবনাও তৈরী হয়েছে। দলের তরফ থেকে গতকাল দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বারাসতে গিয়েছিলেন সভাস্থল পরিদর্শন করতে। সেখানে গিয়ে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে যে দেশের রাজনীতিতে মোদিই একমাত্র ভরসা। আগামী দিনে মানুষের জন্য কাজ করতে গেলে মোদির গ্যারান্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। সারা দেশে মোদিই একমাত্র বিকল্প।       

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: জাল সার্টিফিকেট দেখিয়ে প়ঞ্চায়েত প্রধান! বিপাকে তৃণমূল নেত্রী, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Murshidabad: জাল সার্টিফিকেট দেখিয়ে প়ঞ্চায়েত প্রধান! বিপাকে তৃণমূল নেত্রী, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধান হওয়ার জন্য ওবিসি শংসাপত্র জাল করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। সিপিএম ইতিমধ্যে তা নিয়ে সরব হয়েছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে পালটা হাইকোর্টে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তৃণমূল প্রধান। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ফরাক্কা ব্লকের বাহাদুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। জঙ্গিপুরের মহকুমাশাসক পঞ্চায়েত প্রধান কুসুম সাহার বিষয়ে তদন্ত করে সেই রিপোর্ট মুর্শিদাবাদের জেলাশাসককে পাঠিয়েও দিয়েছেন।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Murshidabad)

    গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে কুসুম সাহা তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে  বাহাদুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সিপিএম প্রার্থী হিমাংশুশেখর সাহাকে তিনি পরাজিত করেন। কুসুম পরে ওবিসি সার্টিফিকেট দেখিয়ে বাহাদুরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হন। তারপরই পরাজিত বামপ্রার্থী হিমাংশু প্রধানের সার্টিফিকেট জাল বলে প্রশাসনের কে কাছে লিখিত অভিযোগ করেন। হিমাংশু জানিয়েছেন, কুসুম সাহার বাপের বাড়ি বিহারে। তিনি ওবিসি সার্টিফিকেট জাল করে পঞ্চায়েত ভোটে লড়েছেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে জঙ্গিপুরের মহকুমাশাসকের নির্দেশের একটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। ওই কমিটি তদন্ত শুরু করে। গত বছর নভেম্বর মাসে মহকুমাশাসক কুসুম সাহাকে ওবিসি সার্টিফিকেট জাল করার জন্য শোকজ করেন। তারপর মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলা প্রশাসন তদন্ত করে কুসুম সাহার শংসাপত্র বাতিল করে।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধান কুসুম সাহা বলেন, ‘আমাদের কাছের ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিলের চিঠি এসেছে। আর এই চিঠি নিয়ে আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছি। হাইকোর্ট সব বিচার করবে।’ অভিযোগকারী সিপিএম নেতা হিমাংশুশেখর সাহা বলেন, ‘কুসুম সাহা হাইকোর্টে যাবেন কি না, সেটা তাঁর ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু আমরা জানি, তিনি জাল সার্টিফিকেট দেখিয়েছেন। এমনকী, আধার কার্ডও এডিট করা। তথ্য জানার অধিকার আইনে আবেদন করেছিলাম। তারপরই আমরা সেখান থেকে প্রধান সম্পর্কে যাবতীয় সব নথি জানতে পারি।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সভায় যেতে বাধা! সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সমন, পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    Sandeshkhali: প্রধানমন্ত্রীর সভায় যেতে বাধা! সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সমন, পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাসতের কাছারি ময়দানের জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) পাঁচ নির্যাতিতাকে সাক্ষাৎ করানোর পরিকল্পনা রয়েছে বঙ্গ বিজেপির। সেই সভায় যাওয়া থেকে নির্যাতিতাদের আটকাতে আগেই তৃণমূলের বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছিল। এবার একই অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধেও। অভিযোগ, যাঁদের মোদির সভায় যাওয়ার কথা, বেছে বেছে সেই মহিলাদের সমন পাঠিয়েছে পুলিশ।

    পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ (Sandeshkhali)

    তৃণমূলের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মহিলারা। ঝাঁটা হাতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করেছিলেন মহিলারা। তৃণমূল নেতাদের তাড়া করেছিলেন। বেছে বেছে আন্দোলনকারীদের পুলিশ গ্রেফতার করলে মহিলারা রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। ১০ ফেব্রুয়ারি দায়ের হওয়া একটি মামলায় বয়ান রেকর্ডের জন্যই এই সমন। এর জন্য ৬ মার্চ, বুধবার সকাল ১০টায় তাঁদের থানায় হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ওই নোটিসে। ঘটনাচক্রে ওইদিন ঠিক ওই সময়ই বারাসতে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা। ফলে মোদির সভায় যাওয়া নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা। যদিও নির্যাতিতারা জানিয়েছেন, যত বাধাই আসুক, প্রধানমন্ত্রীর সভায় তাঁরা যাবেনই। পাশাপাশি এই নোটিস জারি করার পরই পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান গ্রামের মহিলারা।

    পুলিশের সমন নিয়ে কী বললেন নির্যাতিতা?

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বারাসতের সভায় যাওয়ার কথা রয়েছে যাঁদের, তাঁদের মধ্যে অন্যতম সন্দেশখালির এক মহিলার কাছে পুলিশ আসে। তাঁর বক্তব্য, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় আমার বাড়িতে আচমকাই হাজির হয় সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থানার পুলিশ। আমাকে একটি কাগজ দিয়ে তাতে সই করে দিতে বলে পুলিশ। কাগজে কী লেখা রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করি। কিন্তু, তিনি অভিযোগ জানিয়ে বলেন, কাগজে কী লেখা আছে, তা পড়ার সময়টুকুও দেওয়া হয়নি। একপ্রকার জোর করে কাগজে সই করে নিয়ে যায় পুলিশ। পরে, আইনজীবীকে বিষয়টি জানাই। তাঁর মাধ্যমে জানতে পারি, ১০ ফেব্রুয়ারি একটি মামলা বয়ান রেকর্ডের জন্যই পুলিশের এই সমন। এসব বাধা তৈরি করে কোনও লাভ হবে না। প্রধানমন্ত্রীর সভায় আমরা যাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share