Tag: Bengali news

Bengali news

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ০৬/০৩/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার ০৬/০৩/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের বন্ধু ও সদস্যদের সঙ্গে পার্টি করতে পারেন।

    ২) প্রেম জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে রোম্যান্টিক ডিনারে যেতে পারেন।

    ৩) আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    বৃষ

    ১) কোনও কাজ করতে নিজের শক্তি ব্যবহার করতে পারেন, তা না-হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    ২) রেগে গিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সমস্যার মুখোমুখি হবেন।

    ৩) চাকরিতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হলে এবার স্বস্তি পাবেন।

    মিথুন

    ১) আজকের দিনটি অবসাদপূর্ণ থাকবে।

    ২) সন্তানের কেরিয়ারের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে কাজের চাপ বাড়তে পারে। 

    কর্কট

    ১) শারীরিক সমস্যা থাকলে তাতে উন্নতি হবে।

    ২) আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    ৩) বৃদ্ধিপ্রাপ্ত ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

    সিংহ

    ১) ব্যবসায়ীদের জন্য আজকের দিনটি ভালো।

    ২) কাজের কারণে দৌড়ঝাপ করতে হবে।

    ৩) তখনই ভালো অর্থ উপার্জনে সফল হবেন।

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

    ২) সব পরিস্থিতিতে সতর্ক থাকুন।

    ৩) নিজের কাজের চেয়ে বেশি অন্যের কাজে মনোনিবেশ করবেন, যার ফলে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    তুলা

    ১) পারিবারিক জীবনে সঙ্গীর সঙ্গে একা কিছু সময় কাটাবেন, তাঁর চিন্তাভাবনা বুঝবেন।

    ২) সাবধানে গাড়ি চালান, তা না-হলে দুর্ঘটনা সম্ভব।

    ৩) বাবার স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন থাকতে হবে, শারীরিক কষ্ট বাড়তে পারে। 

    বৃশ্চিক

    ১) আজ কোনও নতুন কাজ শুরু করতে পারেন।

    ২) অংশীদারীর কাজ করবেন না।

    ৩) জীবনসঙ্গীর পরামর্শের দ্বারা লাভ হবে।

    ধনু

    ১) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যেতে পারেন।

    ২) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সমস্ত বিবাদের সমাধান হবে।

    ৩) কোনও পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে, যার জন্য বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে রয়েছেন।

    মকর

    ১) কর্মক্ষেত্রে ভালো কিছু করার জন্য কেউ আপনাকে উৎসাহিত করতে পারে।

    ২) ছোটখাটো বিষয়ের কারণে অবসাদগ্রস্ত থাকবেন।

    ৩) আপনার কোনও ভুল পরিবারের সদস্যদের সামনে আসতে পারে।

    কুম্ভ

    ১)  সহকর্মীরা কাজে বাধা সৃষ্টি করতে পারে, এর ফলে চিন্তিত হবেন।

    ২) পরিবারে নতুন অতিথি আগমনের সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ৩) ভাই-বোনের মধ্যে বিবাদ সমাপ্ত হবে।

    মীন

    ১) সরকারি চাকরিজীবীরা লাভান্বিত হবেন।

    ২) ভালো কাজে নিজের শক্তি ব্যবহার করুন।

    ৩) এদিক-ওদিক বসে সময় নষ্ট করবেন না। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nirmal Kumar Saha: ‘নির্মলবাবু অত্যন্ত ভালো মানুষ’, বিজেপি প্রার্থীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তৃণমূল বিধায়ক

    Nirmal Kumar Saha: ‘নির্মলবাবু অত্যন্ত ভালো মানুষ’, বিজেপি প্রার্থীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ তৃণমূল বিধায়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদে চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত মুখ নির্মলকুমার সাহাকে (Nirmal Kumar Saha) এ বারের লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করে রীতিমতো চমক দিয়েছে বিজেপি । আর বিজেপি-র প্রার্থী তথা জনপ্রিয় চিকিৎসকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেন ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। যা নিয়ে জেলা রাজনীতিতে রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে।

    কে এই নির্মল সাহা? (Nirmal Kumar Saha)

    প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে এত দিন না থাকলেও সঙ্ঘ পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ পারিবারিক সম্পর্ক নির্মল সাহার (Nirmal Kumar Saha) । কাকা মণিগোপাল সাহা সঙ্ঘের দীর্ঘ দিনের কর্মী ছিলেন। মুর্শিদাবাদ জেলায় আরএসএসের সংগঠন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। নির্মলের বড় দাদা কল্যাণকুমার সাহা মুর্শিদাবাদ চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি। সেই সঙ্গে জেলায় আরএসএস পরিচালিত একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বও রয়েছে তাঁর কাঁধে। তবে, বিজেপি প্রার্থী নির্মলকে কোনওদিনই রাজনীতির আঙিনায় সেভাবে দেখা যায়নি। শল্যচিকিৎসক হিসেবে জেলা জুড়ে খ্যাতি তাঁর। প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকার রোগীদের বিনামূল্যে অস্ত্রোপচার করেন তিনি। লোকমুখে এসব কথা মুর্শিদাবাদ জেলায় শোনা যায়। তাই, হিন্দু-মুসলিম, সকলের কাছেই তিনি ডাক্তারবাবু। এ বার রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় মেরুকরণের ঊর্ধ্বে ব্যক্তি নির্মলের স্বচ্ছ ভাবমূর্তিকে ব্যবহার করেই বৈতরণী পেরোতে চাইছে বিজেপি।

    বিজেপি প্রার্থীকে নিয়ে কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক?

    মঙ্গলবার তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর বলেন, নির্মলবাবুকে (Nirmal Kumar Saha) ব্যক্তিগতভাবে আমি যতটা চিনি তাতে তিনি অত্যন্ত ভালো মানুষ। এটা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়র, অধ্যাপকদের রাজনীতিতে দরকার রয়েছে। সেদিক দিয়ে তাঁর মতো মানুষকে রাজনীতিতে স্বাগত। বিজেপি তাঁকে হেভিওয়েট হিসেবে প্রচার করছেন। তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা, চিকিৎসক হিসেবে তিনি হয়তো হেভিওয়েট। তবে, রাজনীতি ময়দানে তিনি সমস্ত এলাকা চেনেন কি না সেটা তিনি ভালো বলতে পারবেন।

    ভোট কাটাকাটির অঙ্কে বাজিমাত করতে চাইছে বিজেপি

    বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে সাতটি বিধানসভা- বড়ঞা, কান্দি, ভরতপুর, রানিনগর, বেলডাঙা, নওদা এবং বহরমপুর। গত লোকসভা ভোটে তৃণমূল ও কংগ্রেসের দ্বিমুখী লড়াই হয়েছিল। আরএসপি প্রার্থী দিলেও বামফ্রন্টগতভাবে লড়াইয়ে নামতে দেখা যায়নি। কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীই জেতেন। যদিও গত বিধানসভা ভোটে উল্টে যায় অঙ্ক। ভোট প্রাপ্তির নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে বিজেপি, তৃতীয় স্থানে নেমে যায় কংগ্রেস। বহরমপুর বিধানসভায় জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী। একাধিক বিধানসভায় বিজেপি-র প্রাপ্ত ভোটও অনেকটাই বেড়ে যায়। এ বার সেই আসনেই ভোট কাটাকাটির অঙ্কে বাজিমাত করতে চাইছে বিজেপি। বহরমপুর বিধানসভা-সহ সংখ্যালঘু কম এমন বিধানসভা এলাকাগুলিতে নিজেদের ভোট ধরে রেখে, চিকিৎসক নির্মলের ব্যক্তিগত গ্রহণযোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকাতেও বাজিমাত করতে চায় বিজেপি। বিজেপি প্রার্থী তথা চিকিৎসক নির্মল সাহা বলেন, সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বলে কিছু হয় না। প্রত্যেকেই মানুষ। মানুষই ঠিক করে দেবেন তাঁদের প্রতিনিধি কে হবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Child Nutrition: সন্তানকে খাওয়াতে নাজেহাল! কোন দিকে নজর দিলে সমস্যা মিটবে?

    Child Nutrition: সন্তানকে খাওয়াতে নাজেহাল! কোন দিকে নজর দিলে সমস্যা মিটবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    জন্মের প্রথম ছ’মাসের পর থেকেই অধিকাংশ বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার কারণ হয় সন্তানের খাবার। কী খাবার খাওয়ানো হবে, সেই চিন্তার পাশপাশি অনেকেই নাজেহাল হন খাওয়ানোর সময় নিয়ে। দীর্ঘ সময় ধরে খাওয়া, খেতে বসে টিভি কিংবা মোবাইল ছাড়া খাওয়ানো যায় না অনেককেই। আর এর জেরে ভোগান্তি বাড়ে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ছোট থেকেই খাওয়ানোর অভ্যাস স্বাস্থ্যকর না হলে পুষ্টি (Child Nutrition) পর্যাপ্ত হবে না। কী খাবার খাচ্ছে, তার পাশপাশি কীভাবে খাচ্ছে সেটাও জরুরি। অনেক সময়েই শিশুর খাবারের প্রতি অনিহা তৈরি হয়ে যায়। এর জেরে পুষ্টি ঠিকমতো হয় না। তার সরাসরি প্রভাব পড়ে শিশুর বিকাশে। তাই চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কয়েকটি বিষয় নজরে রাখলে শিশুর খাবার খাওয়ার সুঅভ্যাস তৈরি করা সহজ হবে। অভিভাবকদেরও ভোগান্তি কমবে।

    কোন দিকগুলি নজরে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Child Nutrition)

    পরিবার নিয়ে একসাথে বসে খাওয়া!

    শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অধিকাংশ সময়েই শিশুকে আলাদা ভাবে খাওয়ানো হয়। প্রথম থেকেই বাড়ির সকলের সঙ্গে বসে খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা জরুরি। খাবার খাওয়া শুধু কাজ নয়। বরং খাওয়ার সময় পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো‌ যায়। একসঙ্গে সময় কাটানোর আনন্দ অনুভব করানো দরকার। তাহলে শিশুদের মধ্যেও এক ধরনের আনন্দ কাজ করবে। পাশপাশি অনেকেই শিশুকে কোলে নিয়ে ঘুরে ঘুরে খাওয়ায়। এটা একেবারেই সুঅভ্যাস নয়। প্রথম থেকেই পরিবারের সঙ্গে বসে খাওয়ার অভ্যাস থাকলে, খাওয়ানো অনেক সহজ হবে‌।পাশপাশি পরিবারের সঙ্গে একসাথে খাবার খেলে মোবাইল বা টিভি দেখার অভ্যাস এড়ানোও সহজ হয়। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে গল্প করার অভ্যাস তৈরি হলে সহজেই সব কিছু ভাগ করে নেওয়ার অভ্যাস হবে। এতে মোবাইলে বা টিভির পর্দায় চোখ আটকে থাকবে না (Child Nutrition)।

    নানা রকমের খাবারে অভ্যস্ত করা জরুরি!

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, প্রথম থেকেই শিশুকে নানান রকমের খাবারে অভ্যস্ত করা জরুরি। এতে শিশুর খাবারের প্রতি একঘেয়েমি লাগবে না। অনেক সময়েই দেখা যায়, শিশুদের প্রত্যেক দিন এক ধরনের খাবার দেওয়া হয়‌। এর জেরে একঘেয়েমি তৈরি হতে পারে। পুষ্টিকর নানা রকমের খাবার দেওয়া হলে শিশুদের স্বাদবোধ সহজে তৈরি হবে। নানা রকমের সব্জি, ফল, দুধের নানান পদ, মাছ, মাংসের স্ট্রু জাতীয় নানান পদ খেতে দিলে তাদের পুষ্টি (Child Nutrition) ঠিকমতো হবে। আবার বিভিন্ন রকমের খাবারের সঙ্গে পরিচিত হবে। এতে খাবারের প্রতি আগ্রহ থাকবে‌।

    খাবারের সময়ের মধ্যে ব্যবধান জরুরি!

    শিশুকে সময় মতো খেতে দেওয়া যেমন জরুরি, তেমনি দরকার শিশুর খিদে (Child Nutrition) অনুভব করা। এমনটাই জানাচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাদের পরামর্শ, শিশুর খাবার সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট ব্যবধান জরুরি। খাবারের চাহিদা অনুভব করানোও দরকার। খিদে পাওয়ার আগেই সব সময় পেট ভরে খেলে, অনেক সময়েই খাবার ইচ্ছে তৈরি হয় না। তাই কতক্ষণ পরে খেতে দেওয়া হচ্ছে, সেদিকেও নজর দিতে হবে। অনেক সময়েই আপাতভাবে হাল্কা খাবার বারবার শিশুকে দেওয়া হলে দিনের বা রাতের ভারী খাবার খাওয়ার ইচ্ছে চলে যায়। তাই শিশুকে কখন কী খাবার দেওয়া হবে, কত সময় অন্তর খাবার দেওয়া হচ্ছে, সেদিকেও নজরদারি জরুরি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Sarkar: প্রচারে বেরিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ, দেওয়াল লিখলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    Jagannath Sarkar: প্রচারে বেরিয়ে চুটিয়ে জনসংযোগ, দেওয়াল লিখলেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম ঘোষণা হতেই প্রচারে নেমে পড়েছেন রানাঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar)। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে পুরোদমে চলছে দেওয়াল লিখনের কাজ। মঙ্গলবার নদিয়ার চাকদা বিধানসভা এলাকায় চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন সাংসদ তথা বিজেপি প্রার্থী।

    দলীয় কর্মীদের সঙ্গে দেওয়াল লিখলেন প্রার্থী (Jagannath Sarkar)

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থীর (Jagannath Sarkar) নাম ঘোষণা না করলেও দিল্লি থেকে দিন কয়েক আগে রানাঘাট কেন্দ্রের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। ২০১৯ সালে সমতলে সবথেকে বেশি ব্যবধানে জেতা প্রার্থী তথা বর্তমান সাংসদ জগন্নাথ সরকারকে পুনরায় প্রার্থী করেছে বিজেপি। দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকে পুরোদমে ভোট প্রচারে নেমে পড়েছেন বিজেপি কর্মীরা। সেইমতো পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী প্রতিটি জায়গায় প্রচারে যাচ্ছেন তিনি। মঙ্গলবার সকাল থেকেই চলছে বিজেপি প্রার্থীর প্রচার। প্রথমে চাকদা বিধানসভার বিজেপি মণ্ডল পাঁচ এর উদ্যোগে একটি রক্তদান শিবিরে যোগদান করেন তিনি। এরপরই একাধিক জায়গায় দেওয়াল লিখন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। জগন্নাথ সরকার নিজের হাতেই একাধিক দেওয়াল লিখে দলীয় কর্মীদের উৎসাহিত করেন। সঙ্গে ছিলেন বিজেপি বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ সহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

    আরও পড়ুন: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার (Jagannath Sarkar) বলেন, গতবারও মন্দিরে পুজো দিয়ে আমি প্রচার শুরু করেছিলাম। এবার নাম ঘোষণা হওয়ার পরই মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেছি। সমস্ত বিধানসভায় দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। গত লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষের যা সমর্থন পেয়েছিলাম, এবারের লোকসভা নির্বাচনে সাধারণ মানুষের উন্মাদনা আরও বেশি। প্রচুর মানুষ আমাকে আশীর্বাদ করছেন। গত পাঁচ বছরে মানুষের কাছে যে উন্নয়ন পৌঁছে দিয়েছি,আগামীদিনে আরও যাতে উন্নয়ন পৌঁছে দিতে পারি সেই লক্ষ্য নিয়েই ভোট প্রচার করছি। নরেন্দ্র মোদির হাত শক্ত করতে আগামী পাঁচ বছর আরও বেশি ভোটের ব্যবধানে সাধারণ মানুষ আমাকে জয়ী করবেন বলে আমি আশাবাদী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: এ যেন ল্যান্ডমাইন! বাড়ির ভিত কাটতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণ, জখম চার শ্রমিক, এলাকায় আতঙ্ক

    Bomb Blast: এ যেন ল্যান্ডমাইন! বাড়ির ভিত কাটতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণ, জখম চার শ্রমিক, এলাকায় আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  তৃণমূলের সরকারের আমলে বোমার স্তুূপের মধ্যে রয়েছে গোটা রাজ্য। এমনই অভিযোগ করে বিরোধীরা। সেটা যে সত্যি তার প্রমাণ মিলল নদিয়ার চাকদায়। বাড়ি তৈরির ভিত কাটতে গিয়ে বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) । আর তাতে জখম হন চারজন শ্রমিক। একজনের চোট গুরুতর। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার চাকদার লালপুর এলাকায়। গুরুতর জখমসহ চারজন শ্রমিককে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়়েছে। ইতিমধ্যে কে বা কারা মাটির তলায় বোমা রেখেছিল তার তদন্ত শুরু করেছে চাকদা থানার পুলিশ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bomb Blast)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার নদিয়ার চাকদার পাজির মোড় লালপুরে মৌসুমী বিশ্বাস নামে এক গৃহবধূর বাড়ি তৈরির জন্য ভিত খোঁড়ার কাজ চলছিল। পাশেই তাঁর ঘর রয়েছে। নিজের ফাঁকা জমিতে নতুন করে ঘর তৈরির জন্য ভিত কাটার কাজ চলছিল। সেখানে চারজন শ্রমিক কাজ করছিলেন। আচমকা মাটির নীচে থাকা একটি কৌটোর ওপর কোদালের কোপ লাগে। এরপর বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। চারজন শ্রমিকই মাটিতে ছিটকে পড়েন। তবে, যে শ্রমিকের কোদাল লেগে বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটে তিনি গুরুতর জখম হন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁদের কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চলছে চিকিৎসা। দিনের বেলায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্কিত গোটা এলাকার মানুষ। অন্যদিকে, ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চাকদা থানার পুলিশ। এই বোমাটি কীভাবে এল তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: নদিয়ার গঙ্গার চরে ফের কুমির, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    স্থানীয় বাসিন্দা শিপ্রা দত্ত বলেন, ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলাম। হঠাৎ বিকট আওয়াজ (Bomb Blast) পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। যেখানে ভিত কাটার কাজ চলছিল, সেখানে ধোঁয়ায় ভরে যায় এলাকা। মাটিতে লুটিয়ে পড়ে থাকতে দেখি শ্রমিকদের। মাটিতে রক্ত ভাসছিল। যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলেন শ্রমিকরা। তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনার পর থেকে আমরা যথেষ্ট আতঙ্কে রয়েছি। কে বা কারা এই বোমা মাটির তলায় রেখেছিল তা তদন্ত হওয়া দরকার। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, জঙ্গলমহলে মাওবাদীরা মাটির নীচে ল্যান্ড মাইন পেতে রাখত। এদিনের ঘটনা সেরকম মনে হচ্ছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বারাসত কাছারি ময়দানে মোদির সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন সুকান্ত মজুমদার

    Sukanta Majumdar: বারাসত কাছারি ময়দানে মোদির সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাসাতে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে পৌঁছে গেলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। আজ বিকেলে রাজ্যে আসছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাত্রি বাস করবেন রাজভবনে। আগামীকাল কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বারাসত পর্যন্ত রোড শো করবেন তিনি। এরপর কাছারি ময়দানে জনসভা করবেন। এই সভার প্রস্তুতিকে ঘিরে বিজেপির ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। একাধিক বিষয়ে রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে আক্রমণ করেন তিনি।

    কী বলেলেন অভিষেক সম্পর্কে (Sukanta Majumdar)?

    বারাসতে পৌঁছে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) এদিন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বলেন, “প্রত্যেকবার আমেরিকা বা ইউরোপে যেতে গেলে দুবাই হয়ে কেন যান? সন্দেহ তৈরি হয়েছে। দুবাই কানেকশন কেন বার বার আসে? টাকা রাখতে গেলে দুবাই, বান্ধবী রাখতে গেলে রাশিয়ান বান্ধবী। বাংলা-ভারতের কথা কেন আসেনা? এক একমাত্র পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী ভারতীয়। তৃণমূলের মধ্যে এখন শ্যাম এবং অর্জুন নিয়ে বিবাদ চলছে। ওরিজিনাল শ্যাম বা কৃষ্ণ বিজেপিতে আছে, তাই সকলকে বিজেপিকে বেছে নিতে হবে।”

    কটাক্ষ মমতার গ্যারান্টিকে

    মমতাকে আক্রমণ করে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) আরও বলেন, “মোদি, রাজনীতিতে এমন একটি নাম, যাঁকে সকলে অনুসরণ করেন। তাঁর দেখানো গ্যারান্টির কথাই বলছেন মমতা। গত ১৩ বছরে মমতার গ্যারান্টি হল দুর্নীতির গ্যারান্টি। বাংলায় এতো দুর্নীতি এবং চুরি হয়েছে যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সক্রিয় হবেই। নির্বাচনের সময়ে সক্রিয় অবশ্যই হবে, কারণ প্রশাসন নির্বাচন কমিশনের অধীনে থাকবে। দুর্নীতিগ্রস্থ লোকদের গ্রেফতার হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। প্রাক্তন সংসদ মহুয়াকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ডেকে ঠিক করেছে। সাংসদ পদ গেলেও এলাকায় নীল বাতির গাড়ি করে ঘুরছেন। মমতাকে উপদেশ দিচ্ছেন, প্রশাসনকে কাজে লাগিয়ে ভোটে জয়ী হতে হবে। এই কথার ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি প্রকাশিত হবে। তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Gangopadhyay: ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না’’, ইস্তফা দিয়েই হুঙ্কার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Abhijit Gangopadhyay: ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না’’, ইস্তফা দিয়েই হুঙ্কার অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে জল্পনার অবসান, বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে যোগদানের কথা ঘোষণা করলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। বিজেপিতে যোগদানের ঘোষণার পরেই তাঁর মন্তব্য, ‘‘তৃণমূল আর বেশিদিন থাকবে না।’’ সংবাদমাধ্যমের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এও জানান, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে তিনি ভয় পান না। এদিন শাসক দলের এক নেতাকে ‘তালপাতার সিপাই’ বলে কটাক্ষ করেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay)। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, ওই নেতা আসলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর (অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়) কটাক্ষ, ‘‘তালপাতার সিপাই কোন যুদ্ধে জিতেছেন জানিনা!’’ পাশাপাশি তিনি এও জানিয়েছেন, ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্র থেকে তিনি লড়তে ভয় পান না। এর পাশাপাশি দক্ষিণ কলকাতা আসনে দল তাঁকে প্রার্থী করলে লড়তে প্রস্তুত বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    কেন অন্য কোনও দল নয়?

    প্রসঙ্গত, রবিবারই অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) জানিয়েছিলেন, তিনি বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন। কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন তা এদিন স্পষ্ট করেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সিপিএম-এ যোগ না দেওয়ার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘‘আমি ধর্মে বিশ্বাস করি, ঈশ্বরে বিশ্বাস করি, তাই সিপিএম-এ যাইনি।’’ অন্যদিকে কংগ্রেস দলকে পারিবারিক জমিদারি বলেও কটাক্ষ করেন তিনি। তৃণমূল প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘‘এটাকে কোনও রাজনৈতিক দল বলেই মনে করি না আমি, ওটা একটা যাত্রাপালা যার নাম- ‘মা মাটি মানুষ’।’’

    তৃণমূলের শিক্ষা সংস্কৃতি ও বেড়ে ওঠার রীতির মধ্যে অনেক ত্রুটি রয়েছে

    তৃণমূলের শিক্ষা সংস্কৃতি ও বেড়ে ওঠার রীতির মধ্যে অনেক ত্রুটি রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বিজেপিতে যোগদানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘‘তৃণমূলের মতো দুষ্কৃতী দলের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য বিজেপির মতো সর্বভারতীয় দল দরকার।’’ তিনি এও জানিয়েছেন, বিজেপির ঊর্ধ্বতন নেতৃত্ব যা সিদ্ধান্ত নেবেন, তিনি সেটাই মেনে চলবেন। আর বিজেপি বলেছে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারা জিরো টলারেন্স।

    কীভাবে বিজেপিতে?

    কখন মনস্থির করলেন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার বিষয়ে? এব্যাপারে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Gangopadhyay) বলেন, ‘‘আমি বিজেপিতে যাই, সেটা দুতরফেরই সিদ্ধান্ত। বিজেপির তরফ থেকে প্রস্তাব এসেছিল। আমিও এই বিষয়টা নিয়ে আগেই ভাবনাচিন্তা করেছিলাম। আমি সাত দিন ধরে ছুটিতে ছিলাম। আমি শেষ ওই সাত দিনেই চিন্তাভাবনা করেছি।’’ তাঁর সংযোজন, ‘‘বিজেপির সঙ্গে আমার আর আমার সঙ্গে বিজেপি শেষ ৫-৬ দিনের মধ্যে যোগাযোগ হয়েছে। আমি আদালতে ৭ দিন ছুটি নিই। এই ছুটি নেওয়ায় ক্ষতি কিন্তু আমারই হয়। কল্যাণ কিংবা কুণালের কিন্তু হয়নি ক্ষতি। যাতে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে, তার জন্যই ছুটি নিয়েছিলাম। শুধু গতকাল আমি কোর্টে বসেছি, কতগুলো মামলা ছেড়ে দিতে হবে বলে।’’

    রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা তৃণমূল!

    তিনি আরও বলেন, ‘‘তৃণমূলই আমাকে রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। শাসকদল আমাকে নানাভাবে অপমান করেছে। শাসকদলের মুখপাত্ররা আমাদের অপমানজনক মন্তব্য করেছেন। বিজেপিই তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। বিজেপি সর্ব ভারতীয় পার্টি। তাই বিজেপিতে যোগ দিয়েছি।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ‘কেউ বারণ করলেও প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব’, বললেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা

    Sandeshkhali: ‘কেউ বারণ করলেও প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব’, বললেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বারাসতে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সভায় রাজ্যের সমস্ত জেলা থেকে মহিলারা অংশগ্রহণ করবেন। আর ভার্চুয়ালি দেশের কোটি কোটি মহিলাদের অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে। বারাসত থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। প্রধানমন্ত্রীর সভায় নির্যাতিতারা যাবেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারের কথা জানাবেন বলে ঠিক করেছেন।

    কী বললেন নির্যাতিতা? (Sandeshkhali)

    প্রায় দু’মাস ধরে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) উত্তপ্ত ছিল। জমি দখল, বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের ধর্ষণ, শ্লীলতাহানিসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ঝাঁটা হাতে পথে নেমেছিলেন গ্রামের মেয়েরা। কখনও রাজ্যপালের কাছে, কখনও মহিলা কমিশন বা এসসি-এসটি কমিশনের কাছে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করতে পারেন তাঁরা। আগামী ৬ মার্চ বুধবার বারাসতে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্দেশখালির পাঁচজন নির্যাতিতাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বারাসতের সভায় নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে, গেরুয়া শিবিরের দাবি, এই পরিকল্পনা বানচাল করতে চাইছে তৃণমূল। যদিও সে কথা উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। সন্দেশখালির এক নির্যাতিতা বলেন, “এতদিন মুখ বুঝে অত্যাচার সহ্য করেছি। থানায় গিয়েছি, আমাদের অভিযোগ না নিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর আমাদের জেলায় প্রধানমন্ত্রী আসছেন। সেই সুযোগ হাতছাড়া করব না।” আরও এক নির্যাতিতা জানালেন, “প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব। কেউ বারণ করলেও যাব। এমনকী আমাদের কাছে চাপ এলেও যাব। এত বছর ধরে আমাদের মতো মহিলাদের সঙ্গে কী কী হয়েছে তা প্রধানমন্ত্রীকে বলব।”

    আরও পড়ুন: কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বারাসত পর্যন্ত ১১ কিমি রোড শো করবেন মোদি

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, এখন প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাওয়ার জন্য বিজেপি যদি চাপ দেয়, তাহলে তাঁরা যাবেন। আমাদের কোনও আপত্তি নেই। আমরা কোনও ভয় দেখাইনি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় পাত্রী, তার আগেই গ্রেফতার হবু বর

    Hooghly: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় পাত্রী, তার আগেই গ্রেফতার হবু বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় বসে রয়েছেন পাত্রী। অপর দিকে তার আগেই হবু বরের গ্রেফতারের খবর পেলেন পাত্রীপক্ষ। এরপর বাধে ব্যাপক গোলমাল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ন’বছর ধরে এলাকার এক যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ওই অভিযুক্ত হবু বরের। সেই সঙ্গে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। সোমবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটি পাড়ায়।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Hooghly)?

    স্থানীয় (Hooghly) সূত্রে জানা গিয়েছে, বিয়ের পিঁড়িতে সাজানো থেকে শুরু করে রান্নাবান্না সব আয়োজন করা হয়ে গিয়েছিল মেয়ের বাড়ির পক্ষ থেকে। কিন্তু তখনও পর্যন্ত পাত্রের বাড়ি থেকে আসেনি গায়ে হলুদ। কিন্তু ক্রমেই দেরি হওয়ায় পাত্রের খোঁজ নিতে গিয়েই অবাক হয়ে গেলেন পাত্রীর বাবা-মা। অবশেষে জানতে পেলেন হবু জামাইকে আটক করেছে পুলিশ। হবু জামাই নিজে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত। শেষে বিয়ে ভেঙে যাওয়ায় পাত্রীর পরিবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। এমনকী বিয়েবাড়িতে আসা নিমন্ত্রিত অতিথিরা বাড়ি ফিরলেন মন খারাপ নিয়ে। ঘটনায় এলাকায় তীব্র শোরগোল পড়েছে।

    পাত্রীর পরিবারের বক্তব্য (Hooghly)

    হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটির বাসিন্দা এক পাত্রীর সঙ্গে ত্রিবেণীর বাসিন্দা একজন পাত্রের বিবাহ ঠিক হয়েছিল। পাত্রীর পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবছর নভেম্বর মাসে মেয়ের বিয়ের জন্য দেখাশোনা হয়েছিল। বিয়ের পাকা কথা হয় ত্রিবেণীর পাত্রের বাড়িতেই। সোমবার দুপুর ২ টা পর্যন্ত পাত্রের বাড়ির কোনও খোঁজ না মেলায়, ফোন করলে জানা যায় পুলিশ পাত্রকে গ্রেফতার করেছে। পাত্রীর মায়ের বক্তব্য, “এত আয়োজন আত্মীয়-স্বজন নিমন্ত্রিত। আমাদের অনেক টাকা খরচ হল। আমাদের সম্মান নষ্ট হল। আমরা শাস্তি চাই ওই যুবকের।” যদিও পাত্রপক্ষের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

    পুলিশের বক্তব্য

    স্থানীয় (Hooghly) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, “নবছর ধরে এলাকার এক যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল অভিযুক্তের। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রবিবার রাতেই অভিযোগকারিণী থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। আর এই অভিযোগের ভিত্তিতে সকালে পাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ার গঙ্গার চরে ফের কুমির, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

    Nadia: নদিয়ার গঙ্গার চরে ফের কুমির, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানের কালনার পর এবার নদিয়ার (Nadia) ধুবুলিয়াতে গঙ্গায় দেখা মিলল কুমিরের। তবে, এক ঝলক নয়, রীতিমতো গঙ্গার চরে কুমিরকে রোদ পোহাতে দেখা গিয়েছে। সোমবার দিনভর এই কুমিরকে কেন্দ্র করে গোটা ধুবুলিয়া এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কোথায় দেখা গিয়েছে কুমির (Nadia)

    গত বছর পূর্ব বর্ধমানের কালনা শহরের মধ্যেই কুমির ঢুকে পড়েছিল। পুরসভা এলাকায় দাপিয়ে বেরিয়েছিল কুমির। পরে, গঙ্গায় ফিরে গিয়েছিল কুমির। তারপরও নদিয়ার (Nadia) বিভিন্ন এলাকায় গঙ্গায় বারবার কুমিরের দেখা মিলছিল। যা নিয়ে রীতিমতো নদীতে বারবার কুমিরের দেখা মিলছিল। যা নিয়ে রীতিমত আতঙ্ক ছড়ায়। শেষ পর্যন্ত বন দফতর কুমিরটিকে উদ্ধার করে মালদা জেলায় নিয়ে গিয়ে ফের নদীতে ছেড়ে দেয়। জানা গিয়েছে, সোমবার ধুবুলিয়ার বহিরদ্বীপ এলাকায় নদীর চরে একটি কুমিরকে রোদ পোহাতে দেখেন স্থানীয় মৎসজীবীরা। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়। কুমির দেখতে এলাকায় ভিড় জমে যায়। খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে। বন দফতরের কর্মীরা গিয়ে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখেন। যদিও ভিড় জমতে দেখে ফের নদীতে গা ঢাকা দেয় কুমির। স্থানীয় বাসিন্দা কেনারাম ঘোষ বলেন, “যেখানে কুমিরটা শুয়েছিল তার কাছেই স্নানের ঘাট। সবাই খুব আতঙ্কে আছে। স্নান করতে গিয়ে যদি কেউ কুমিরের শিকার হয় সেই ভয়ে অনেকেই ঘাটে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি।”

    বন দফতরের আধিকারিক কী বললেন?

    নদিয়া-মুর্শিদাবাদ ডিভিশনের অতিরিক্ত বনাধিকারিক সায়ক দত্ত বলেন, এই কুমিরের জন্য আতঙ্কিত হওয়া বা ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। শুধু দূরত্ব বজায় রাখলেই হবে। গঙ্গার এই এলাকা কুমিরের স্বাভাবিক বিচরণ ক্ষেত্র। আর এই কুমিরগুলো ফ্রেশ ওয়াটার ক্রোকোডাইল। এই ধরনের কুমির সাধারণত মাছ খায়। আমরা বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে এসেছি। এটা নিয়ে অহেতুক আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। শুধু কুমিরের কাছাকাছি না গেলেই হল। কুমির কোনও ক্ষতি করবে না।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share