Tag: Bengali news

Bengali news

  • Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে দিল্লি পর্যন্ত ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: বালুরঘাট থেকে দিল্লি পর্যন্ত ট্রেনের দাবি, রেলমন্ত্রীর দ্বারস্থ সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট থেকে এবার সরাসরি দিল্লি পর্যন্ত ট্রেনের দাবিতে সরব হলেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এনিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের হাতে লিখিতভাবে দাবিপত্র তুলে দিয়েছেন তিনি। মূলত, বালুরঘাট- গুয়াহাটি এবং বালুরঘাট-দিল্লি -এই দুই ট্রেনের দাবি জানিয়েছেন তিনি। এবার দূরপাল্লার ট্রেন চালু হবে বলে রেলমন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন।

    কী বললেন সুকান্ত? (Sukanta Majumdar)

    এবিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, জেলার রেল উন্নয়নের একাধিক দাবি-দাওয়া নিয়ে আমি রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করেছি। বালুরঘাট থেকে দিল্লি, বেঙ্গালুরু এবং গুয়াহাটির ট্রেনের দাবি রয়েছে। সরাসরি দিল্লি ও অন্যান্য ট্রেনগুলির দাবির বিষয়ে আমি রেলমন্ত্রীকে চিঠির মাধ্যমে জানিয়েছি। রেলমন্ত্রী আমাকে আশ্বাস দিয়েছেন, এই প্রান্তিক জেলা থেকে এই ট্রেনগুলি চলবে। আগামীতে জেলাকে রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় অন্যতম বিশিষ্ট জায়গায় পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবেন বলে রেলমন্ত্রীর আশ্বাস দিয়েছেন। দেশের রাজধানী দিল্লি পর্যন্ত সরাসরি ট্রেন চালু হয়ে গেলে এই জেলার বাসিন্দারা চিকিৎসা থেকে শুরু করে পর্যটন ক্ষেত্রেও সুবিধা পাবে। এমনকী ব্যবসার ক্ষেত্রেও জেলাবাসীর সুবিধা হবে।

    পিট লাইনের কাজ শেষ পর্যায়ে

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, বালুরঘাট রেল স্টেশনে পিট লাইনের কাজ শেষ লগ্নে এসেছে। ফলে ওই লাইনে একাধিক ট্রেন রাখা যাবে। এদিকে দুদিন আগেই বালুরঘাট রেল স্টেশন পরিদর্শনে এসে উত্তর পূর্ব কাটিহার ডিভিশনের ডিআরএম সুরেন্দ্র কুমার বালুরঘাট – গুয়াহাটির নতুন ট্রেনের প্রস্তাবের কথা জানিয়েছেন। ফলে, ফেব্রুয়ারিতেই নতুন ট্রেন চালু হতে পারে। অন্যদিকে, বালুরঘাট থেকে দূরপাল্লার ট্রেন চালুর কথা আগেই ঘোষণা করেছিল উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেল। বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারও (Sukanta Majumdar) একাধিকবার পিট লাইনের কাজ খতিয়ে দেখে দ্রুত এ কাজটি সম্পন্ন করার নির্দেশও দিয়েছিলেন। তাই এই কাজ শেষ লগ্নে।

    বিজেপি জেলা সভাপতির কী বক্তব্য?

    বিজেপির জেলার সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) জেলার উন্নয়নের জন্য যে ধরনের কাজ করছেন। পূর্বের কোনও সাংসদ বিধায়ক, এমনকী এই জেলার বর্তমান রাজ্যের মন্ত্রীও এমন উন্নয়ন করতে পারেনি। শাসকদলের মন্ত্রী বা বিধায়করাই বা কর্মসংস্থান বা যোগাযোগের জন্য কি করছেন? আসলে সুকান্ত মজুমদারের উন্নয়ন দেখে তৃণমূলের হিংসা হচ্ছে। তাই ভুল ভাল কথা বলছেন।

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি কী বললেন?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, সুকান্তবাবু রেল দিয়ে উন্নয়ন করছেন খুব ভালো কথা। দূরপাল্লার ট্রেনের জন্য দাবি করছেন। অথচ জেলার ছেলেমেয়েদের কর্মসংস্থানের জন্য বুনিয়াদপুরের রেল ওয়াগন কারখানার কথা কেন লিখছেন না? রেলমন্ত্রীকে চিঠি দিয়ে এই কারখানার কথা বলা হোক। প্রয়োজনে আমরাও সুকান্তবাবু সঙ্গে দিল্লিতে ধরনা দেব। সামনেই ভোট তাই নতুন নতুন রেলের চিঠি দিয়ে জেলা বাসীর মন জয় করার চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে তাড়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ তৃণমূল কর্মীর, চলল গুলি, পোলট্রি ফার্মে আগুন

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে তাড়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ তৃণমূল কর্মীর, চলল গুলি, পোলট্রি ফার্মে আগুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাকায় দাদাগিরি দেখাতে গিয়েছিল ফেরার “বেতাজ বাদশা” শেখ শাহজাহানের বাহিনী। তারপরই এলাকাবাসীর তাড়া খেয়ে পালিয়ে বাঁচলেন তৃণমূল কর্মীরা। এমনকী দুই তৃণমূল কর্মী তো নদীতে লাফ মেরে লঞ্চে উঠে প্রাণে বাঁচেন। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) তৃণমূল মাটি হারাচ্ছে। এই ঘটনা তার জ্বলন্ত প্রমাণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    গত কয়েক দিন ধরে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) দুই তৃণমূল নেতা তথা উত্তর ২৪ পরগনার জেলা পরিষদের সদস্য শিবুপ্রসাদ হাজরা ও উত্তম সর্দারের বিরুদ্ধে এলাকার মানুষ দফায় দফায় বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। তাঁরা শেখ শাহজাহানের অনুগামী হিসেবে এলাকায় পরিচিত। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, এই দুই তৃণমূল নেতা জোর করে এলাকার মানুষদের সম্পত্তি দখল করে মাছ চাষ করছেন। মাছের ভেড়ির লিজের টাকা পর্যন্ত দিচ্ছেন না। ফলে লিজের টাকা দেওয়া ও জমি ফেরতের দাবি  তুলে গত কয়েকদিন ধরে স্থানীয়রা বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। বিক্ষোভকারীদের ভয় দেখাতে বুধবার দুপুরে সন্দেশখালির ত্রিমোহিনীতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়। এই বিক্ষোভ সমাবেশ শেষ হওয়ার পরেই তৃণমূলের বাইক বাহিনী সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে বাসিন্দাদের নানা রকম হুমকি দিতে শুরু করে। তারপরেই এলাকার মানুষ একত্রিত হয়ে তৃণমূলের বাইক বাহিনীকে লাঠি নিয়ে তাড়া করে এলাকাছাড়া করেন। দুজন তৃণমূল কর্মী তো নদীতে ঝাঁপ দেন।

    তৃণমূল নেতার পোলট্রি ফার্মে আগুন, চলল গুলিও

    এই ঘটনার পর সন্ধ্যায় তৃণমূলের পক্ষ থেকে বাসিন্দাদের ভয় দেখানোর জন্য শূন্যে গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ। বুধবার রাতে কয়েক হাজার এলাকাবাসী একত্রিত হয়ে থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান। তাঁদের দাবি, তৃণমূল বহিরাগত দুষ্কৃতী এনে এলাকায় অত্যাচার শুরু করেছে। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) শান্তি ফেরানোর জন্য অবিলম্বে ওই দুই তৃণমূল নেতা শিবু হাজরা ও উত্তম সর্দারকে গ্রেফতার করতে হবে। বুধবার রাতে শিবু হাজরার পোলট্রি ফার্মে উত্তেজিত জনতা আগুন ধরিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে নামানো হয়েছে র‍্যাফও।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করে বাড়িতে ফিরছিলেন। সেই সময় সিপিএম ও বিজেপির পক্ষ থেকে তাঁদের ওপর হামলা করা হয়। ১৫ জন তৃণমূল কর্মী আহত হয়েছেন।” বসিরহাট বিজেপি সাংগঠনিক জেলার অবজারভার বিকাশ সিংহ বলেন, ‘এলাকার মানুষ বেশ কিছু দাবি নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন। তৃণমূল পরিকল্পনা করে সেই বিক্ষোভকারীদের ওপর অত্যাচার চালানোর চেষ্টা করে। এলাকার ভিতরে ঢুকে তৃণমূলের বাইক বাহিনী শূন্যে গুলি চালিয়েছে। পুলিশ তৃণমূল কর্মীদের হামলা চালাতে সাহায্য করেছে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Election: আজ ভোট পাকিস্তানে, বন্ধ মোবাইল নেটওয়ার্ক, মোতায়েন সাড়ে ৬ লাখ বাহিনী

    Pakistan Election: আজ ভোট পাকিস্তানে, বন্ধ মোবাইল নেটওয়ার্ক, মোতায়েন সাড়ে ৬ লাখ বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার চলছে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন (Pakistan Election)। সে দেশের রাজনৈতিক হানাহানি, অর্থনৈতিক সংকটের মাঝে এই ভোট অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ। পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গেই চারটি প্রদেশের অ্যাসেম্বলি নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গিয়েছে। মোট ৪৪টি দল দেশের সাধারণ নির্বাচন অংশগ্রহণ করছে। জানা গিয়েছে, মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৫,১২১। অন্যদিকে চারটি রাজ্যের অ্যাসেম্বলি ভোটে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ১২ হাজার ৬৯৫। পাকিস্তানের নির্বাচনে (Pakistan Election) ৯০ হাজার ভোটগ্রহণ কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। সকাল ৮ থেকেই ভোট গ্রহণ চলছে। বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলবে প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ। অন্যদিকে, এই নির্বাচনে পাকিস্তানের সমস্ত মোবাইল নেটওয়ার্ক সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে পাকিস্তানের সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তারা।

    মোতায়েন ৬ লাখ ৫০ হাজার সেনা

    ভোটের দিন যাতে কোনও অশান্তি না ছড়ায় সেজন্য মোতায়ন করা হয়েছে ৬ লাখ ৫০ হাজার সেনা এবং পুলিশকর্মী। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। প্রাথমিকভাবে লড়াই হবে সে দেশের জেলবন্দি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফের সঙ্গে নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ)-এর। প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে নির্বাচনের সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছিল ইমরান খানের দল। কিন্তু এই দলের স্বীকৃতি বাতিল করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন (Pakistan Election) কমিশন। তাই তাদের প্রার্থীরা নির্দল হিসেবে ভোটের ময়দানে রয়েছেন। অন্যদিকে, পাকিস্তানের সেনাবাহিনীও ভোট পরবর্তী সময়ে বিশেষ ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কারণ সে দেশের রাজনীতিতে পাকিস্তানি সেনা বরাবরই হস্তক্ষেপ করে। যদিও পাকিস্তানি সেনা ইতিমধ্যে জানিয়ে দিয়েছে যে তারা রাজনীতিতে কোনওরকম হস্তক্ষেপ করবে না।

    মোট আসন ৩৩৬

    বিগত বছরগুলিতে পাকিস্তানের রাজনৈতিক অস্থিরতা যেমন দেখা গিয়েছে তেমনই জঙ্গি হামলাতে অসংখ্য মানুষের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। আবার অর্থনৈতিক সংকটে সে দেশের মানুষকে রাস্তায় নামতেও দেখা গিয়েছে। পাকিস্তানের (Pakistan Election) সংসদে মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬। তার মধ্যে ভোট হবে ২৬৬ আসনে। বাকি ৭০ আসন মহিলা এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে বলে জানা গিয়েছে। ৭০ আসনের মধ্যে মহিলাদের জন্য ৬০টি এবং ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জন্য ১০টি আসন থাকে। এই ৭০টি আসন অবশ্য সরকার গঠনে কোনওরকম ভূমিকা পালন করে না। তাই ২৬৬টি আসনের মধ্যে যারা ১৩৪ আসন জিতবে, তারাই সে দেশের পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Migrant Worker: কাশ্মীরে ফের এক পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করল সন্ত্রাসবাদীরা

    Migrant Worker: কাশ্মীরে ফের এক পরিযায়ী শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করল সন্ত্রাসবাদীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে এক পরিযায়ী শ্রমিককে (Migrant Worker) গুলি করে খুন করল সন্ত্রাসবাদীরা। বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। জানা গিয়েছে, নিহত ওই পরিযায়ী শ্রমিকের নাম অমৃতপাল সিং। জঙ্গিদের ছোড়া গুলিতে গুরুতর আহত হয়েছেন অপর এক পরিযায়ী শ্রমিক। তাঁর নাম রোহিত। পাঞ্জাবের অমৃতসরের বাসিন্দা ছিলেন অমৃতপাল। পেশায় ছিলেন একজন হকার। এই ঘটনায় ইতিমধ্যে বিবৃতি সামনে এসেছে কাশ্মীর পুলিশেরও।

    কী জানাল জম্মু-কাশ্মীরের পুলিশ

    জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাটি ঘটেছে শ্রীনগরের (Migrant Worker) শহিদগুঞ্জে। গোটা এলাকাকে ঘিরে ফেলা হয়েছে। সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে চলছে জোর তল্লাশি। জখম ব্যক্তিকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং চিকিৎসা চলছে।

    অক্টোবর মাসেও খুন করা হয় এক পরিযায়ী শ্রমিককে

    প্রসঙ্গত, গত অক্টোবর মাসেই উত্তরপ্রদেশ থেকে আসা এক পরিযায়ী শ্রমিককে কাশ্মীরের পুলওয়ামাতে হত্যা করে সন্ত্রাসবাদীরা (Migrant Worker)। ঠিক চার মাসের মাথায় ফের একবার পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। প্রসঙ্গত ২ দিন আগেই নার্সারুর আহমেদ ওয়ানি নামের কাশ্মীরের এক ইনস্পেক্টরকে সামনে থেকে তিনটি গুলি করা হয়। ওই পুলিশ আধিকারিক তখন ক্রিকেট খেলছিলেন। মাঠেই লুটিয়ে পড়েন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    Lok Sabha Election 2024: ভাইপোর হাতে এনসিপি, শরদ গোষ্ঠীকে নতুন নাম দিল নির্বাচন কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শরদ পাওয়ারের নিজের হাতে গড়া দল গেল ভাইপোর অজিত পাওয়ারের হাতে। অজিত পাওয়ারের গোষ্ঠীকেই ‘এনসিপি’ (ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি) নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক ‘ঘড়ি’ ব্যবহারের অধিকার দিল দেশের নির্বাচন কমিশন। তবে কাকা শরদ পাওয়ারের কী হবে? বুধবারই নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, শরদ গোষ্ঠীর নতুন নাম দেওয়া হবে ‘ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টি-শরদচন্দ্র পওয়ার’। তবে দলের নির্বাচনী প্রতীক কী হবে, তা জানা যায়নি। প্রতীক পরে বরাদ্দ (Lok Sabha Election 2024) করা হবে বলে জানিয়েছে কমিশন।

    বুধবার প্রস্তাব পাঠায় শরদ গোষ্ঠী

    শরদ পাওয়ার গোষ্ঠীর তরফে বুধবারই দেশের নির্বাচন কমিশনের কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তাতে নাম এবং প্রতীক হিসাবে তিনটি ‘পছন্দ’ জানানো হয় কমিশনকে। সূত্রের খবর, নতুন দলের নাম হিসাবে ‘এনসিপি শরদ পওয়ার’, ‘মি রাষ্ট্রবাদী’ এবং ‘শরদ স্বাভিমানী’-র মধ্যে যে কোনও একটি চেয়েছিল শরদ গোষ্ঠী। তবে নির্বাচন কমিশন নতুন দলে, শরদের প্রতিষ্ঠিত দলের সঙ্গে তাঁর নাম জুড়ে দিল। জানা গিয়েছে, নির্বাচনী প্রতীক হিসাবে শরদ পাওয়ারের গোষ্ঠী তিনটি পছন্দ জানিয়েছে (Lok Sabha Election 2024) কমিশনকে— ‘কাপ-প্লেট’, ‘সূর্যমুখী ফুল’ এবং ‘উদীয়মান সূর্য’। এব্যাপারে কমিশন কিছু জানায়নি এখনও। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই ভারতের নির্বাচন কমিশন ভাইপো অজিত গোষ্ঠীকে ‘আসল এনসিপি’ বলে স্বীকৃতি দেয়। 

    কবে গঠিত হয় এনসিপি?

    ১৯৯৯ সালের জুন মাসে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বিরোধিতা করে কংগ্রেস ছেড়েছিলেন শরদ পাওয়ার। তখনই গড়েন নতুন দল এনসিপি। ২৫ বছর পরে সেই দলও হাতছাড়া হল তাঁর। দলের সমস্ত কিছু গেল ভাইপোর হাতে। ঘটনাচক্রে, গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত বালাসাহেব ঠাকরের পুত্র উদ্ধবের আবেদন খারিজ (Lok Sabha Election 2024) করে দিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডের গোষ্ঠীকে দলের নাম এবং নির্বাচনী প্রতীক তিরধনুক ব্যবহারের অধিকার দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। শিন্ডের মতোই মহারাষ্ট্রের অন্যতম উপমুখ্যমন্ত্রী অজিতও এবার পেলেন এনসিপির পুরো অধিকার। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ২ জুলাই এনসিপিতে বিরাট পটপরিবর্তন হয়। অজিত-সহ ন’জন বিদ্রোহী এনসিপি বিধায়কের মন্ত্রিত্ব বিজেপি-শিবসেনা জোটে ভিড়ে যান। এই পরিস্থিতিতে দলের বিধায়ক-সাংসদরাও তাঁর দিকে যান। দলের নিয়ন্ত্রণ চলে যায় অজিতের হাতে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার ০৮/০২/২০২৪)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার ০৮/০২/২০২৪)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য—কী বলছে ভাগ্যরেখা? কেমন কাটতে পারে দিন?

    মেষ

    ১) যে কাজই করতে যাবেন, সব কাজেই একটা না একটা বাধা আসবে।

    ২) মানসিক দিক দিয়ে অতিমাত্রায় চঞ্চলতা দেখা দেবে।

    ৩) কর্মক্ষেত্রে নতুন কোনও সুযোগ হলেও হঠাৎ উটকো কোনও ঝামেলা দেখা দিতে পারে।

    বৃষ
     
    ১) মানসিক চঞ্চলতা ও দুশ্চিন্তা বর্তমান থাকলেও আয় বৃদ্ধি পাবে।
     
    ২) কর্মক্ষেত্র মোটামুটি চলনসই। কোনও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ।

    ৩) আত্মীয়ের জন্য কিংবা শুভকর্মে অর্থ ব্যয়।
     
    মিথুন
     
    ১) কোনও নতুন দ্রব্যলাভ।
      
    ২) অযাচিত কিছু অর্থও হাতে আসবে।
     
    ৩) পারিবারিক ব্যাপারে মতবিরোধের সৃষ্টি হতে পারে। 
     
    কর্কট
     
    ১) সামান্য মানসিক চাপ থাকলেও অন্যান্য পরিবেশ আংশিক অনুকূলে।
     
    ২) কর্মক্ষেত্রে যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ থাকলেও কোনও ঝঞ্ঝাট বিচলিত করতে পারে।
     
    ৩) সামান্য আয় বাড়বে।
     
    সিংহ
     
    ১) আর্থিক বিষয়ে দুশ্চিন্তা দেখা দেবে।
     
    ২) মানসিক শান্তির অন্তরায় হবে এমন কোনও ঘটনা  ঘটতে পারে।
     
    ৩)  ঘনিষ্ঠ কারও জন্য দুশ্চিন্তা দেখা দেবে।
     
    কন্যা
     
    ১) কোনও ব্যক্তির সাথে পরিচয় ও অপ্রত্যাশিত কোনও যোগাযোগ আনন্দ দেবে।
     
    ২) মানসিক ও শারীরিক আমেজ নষ্ট হবে।
     
    ৩) বন্ধুপ্রীতি ও শুভকর্মে অংশগ্রহণ।
     
    তুলা
     
    ১) শারীরিক ও মানসিক উদ্বিগ্নতা দেখা দেবে।
     
    ২) কারও সাথে মনোমালিন্য।
     
    ৩) পারিবারিক দুর্ভাবনা বর্তমান থাকবে।
     
    বৃশ্চিক
     
    ১)  কোনও ঘটনাকে কেন্দ্র করে সাময়িক উদ্বেগ দেখা দেবে।

    ২) কোনও আত্মীয় বা বন্ধুর গৃহে বেড়াতে যাবেন।

    ৩) শুভ কোনও প্রচেষ্টার পক্ষে দিনটা অনুকূলে।
     
    ধনু
     
    ১) কর্মক্ষেত্রে লক্ষণীয় কোনও পরিবর্তন না হলেও যোগাযোগের পক্ষে অনুকূল দিন।
     
    ২) কোনও যোগাযোগ উৎসাহিত করবে।
     
    ৩) আর্থিক অবস্থার সামান্য পরিবর্তন হবে।

    মকর
     
    ১) কোনও আত্মীয় কিংবা বন্ধুর গৃহে বেড়াতে যাবেন।
     
    ২) পুরনো কোনও বন্ধুর সাথে যোগাযোগ হবে।
     
    ৩) বয়স্ক ব্যক্তিরা আপনার প্রীতিভাজন হবেন।
     
    কুম্ভ
     
    ১) কর্মক্ষেত্রে যোগাযোগ অক্ষুণ্ণ থাকলেও কাজে লাগবে না।
     
    ২) টুকটাক অর্থাগম হলেও আহামরি কোনও উন্নতির আশা নেই।
     
    ৩) যে কাজেই হাত দিন না কেন উদ্বেগ একটা থাকবেই।
     
    মীন
     
    ১) পারিবারিক অশান্তি দেখা দিতে পারে।
     
    ২) আর্থিকক্ষেত্র কোনও রকম চলনসই।
     
    ৩) কাছাকাছি কোথাও বেড়াতে যাবেন।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Midnapore: দুশোটির বেশি চুরি! এমএ পাশ চোরের কীর্তি দেখে চক্ষুচড়কগাছ পুলিশের

    Midnapore: দুশোটির বেশি চুরি! এমএ পাশ চোরের কীর্তি দেখে চক্ষুচড়কগাছ পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুর (Midnapore) শহরের বিধাননগর এলাকায় একটি বাড়িতে লক্ষাধিক টাকার চুরির ঘটনা ঘটে। চুরির ঘটনায় তদন্তে নামে পুলিশ। বিভিন্ন সূত্র মারফৎ চোরের হদিশ পায় মেদিনীপুর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। চুরির মাস্টার মাইন্ডকে বাঁকুড়া থেকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম সৌমাল্য চৌধুরী। তাঁর যোগ্যতা আর চুরি করার সংখ্যা জেনে চক্ষুচড়কগাছ পুলিশের।

    এমএ পাশ চোর (Midnapore)

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সৌমাল্য এমএ পাশ করে আর পাঁচজনের মতো সরকারি চাকরি বা ব্যবসা করার দিকে ঝোঁকেননি। এমনকী কোনও কাজ না পেয়ে টিউশন করে সৎ পথে রোজগার করার পথে হাঁটেননি। বরং, সহজেই বড়লোক হওয়ার নেশায় তিনি চুরিকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন। যদিও সেটা তিনি পুলিশের কাছে খোলসা করে বলেননি। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, মূলত ফাঁকা বাড়িকেই টার্গেট করতেন তিনি। আর সেই মতো ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করে বা়ড়ির জিনিসপত্র সাফ করে দিতেন। মেদিনীপুরের (Midnapore) পাশাপাশি রাজ্যের একাধিক জেলায় তিনি চুরি করেছেন বলে পুলিশ জানতে পেরেছে।

    দুশোটিরও বেশি চুরির অভিযোগ

    জানা গিয়েছে, মাস খানেক আগে মেদিনীপুর (Midnapore) শহরের বিধান নগর এলাকায় একটি বাড়িতে চুরি হয়। সোনা-রূপোর গয়না, নগদ টাকা-সহ লক্ষাধিক টাকার চুরির অভিযোগ ওঠে। সেই বাড়ি ফাঁকা ছিল। ফাঁকা বাড়িতে আলমারি ভেঙে গয়না, টাকা লুট যায়। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নামে পুলিশ। হদিশ মেলে বাঁকুড়ার এক ব্যক্তি এই চুরির মাস্টার মাইন্ড। পুলিশ সোজা বাঁকুড়া থেকে তাঁকে গ্রেফতারও করে। এরপরই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা শুরু করে পুলিশ। এখনও পর্যন্ত দুশোটিরও বেশি চুরির অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তিনি যে সেই চুরির মাস্টারমাইন্ড, তা পুলিশের কাছে একবাক্যে স্বীকার করেছেন সৌমাল্য। তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে চুরি যাওয়া অনেক সোনার গয়না। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগেও সে বিভিন্ন জেলায় একাধিক চুরি করেছে। তবে, চাকরি, টিউশন বা ব্যবসা করা ছেড়ে চুরিকেই পেশা হিসেবে বেছে নিল তা নিয়ে স্পষ্ট করে তিনি কিছু বলতে চাননি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: সেচ দফতরের জমি প্লট করে বিক্রি করছেন তৃণমূল বিধায়কের ভাই! শোরগোল

    Paschim Medinipur: সেচ দফতরের জমি প্লট করে বিক্রি করছেন তৃণমূল বিধায়কের ভাই! শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিক্রি হয়ে যাচ্ছে সরকারি জায়গায়! এবার সরাসরি শাসক দলের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধে আঙুল তুলে সরব হয়েছেন এলাকার মানুষ। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ডেবরার (Paschim Medinipur) কংসাবতী নদীর পাশের বারাসতী গ্রামে বাঁধের সেচ দফতরের জায়গা দখল করে প্লট করে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। আর এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    ঠিক অভিযোগ কী (Paschim Medinipur)?

    জানা গিয়েছে, এলাকার বাঁধের পাড়ে থাকা গাছ কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ এই জায়গাটা সরকারি জায়গা। ডেবরা (Paschim Medinipur) ব্লকের বারাসতী এলাকায় কংসাবতী নদী বাঁধের জায়গা বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে। এই সেঁচের জায়গাও সরকারি জায়গা। জায়গা দেখিয়ে পছন্দ অনুসারে জায়গাকে চিহ্নিত করে কোনটা ৪০ হাজার, কোনটা ৫০ হাজার এবার কোনটা ৭০ হাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। এলাকার বিধায়ক হুমায়ুন কবিরের নামে তাঁর ভাইয়েরা এই কাজ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গ্রামবাসীদের অবশ্য অভিযোগ বিডিও, জেলার আধিকারিক এমনকি মুখ্যমন্ত্রীর দফতরেও জানিয়ে লাভ হচ্ছে না।

    বিধায়কের ভাইয়ের বক্তব্য

    ঘটনায় অভিযোগের কথা অস্বীকার করে ডেবরার (Paschim Medinipur) তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুনের ভাই এলাকাবাসীর অভিযোগকে সম্পূর্ণ অস্বীকার করে বলেন, “অভিযোগ একেবার মিথ্যা। কেউ কিছু প্রমাণ করতে পারবেন না। যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে আঙুল তুলছে তিনি নিজেই সেচ দফতরের সরকারি জায়গা দখল করে রেখেছে।”

    এলাকাবাসীর অভিযোগ

    স্থানীয় (Paschim Medinipur) পঞ্চায়েত সদস্য বলেন, কিছু লোক পঞ্চায়েতে টিকিট না পেয়ে দলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। যারা আজ অভিযোগ করছে তারা আগে তৃণমূল করত। পরে নির্দল হয়ে নির্বাচনে লড়াই করে।” তবে সেচের জমিকে অবৈধ ভাবে দখলের বিরুদ্ধে সরকার কোনও পদক্ষেপ কেন গ্রহণ করছেন না? এই বিষয়ে স্পষ্ট করে উত্তর দিতে পারেননি এই পঞ্চায়েত সদস্য।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dev: ‘দেব কাজের কমিশন চাইছে’, তৃণমূল নেতার অডিও ভাইরাল, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Dev: ‘দেব কাজের কমিশন চাইছে’, তৃণমূল নেতার অডিও ভাইরাল, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনটি সরকারি পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন ঘাটালের সাংসদ দেব (Dev)। বকেয়া টাকা না পেয়ে করোনার সময় হাসপাতালে কাজ করা মহিলারা বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলেন। কারণ, ঘাটাল হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান ছিলেন দেব। তিনি বকেয়া টাকা পাইয়ে দেওয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি পদ থেকে ইস্তফা দিতেই মহিলারা টাকা ফেরতের দাবি জানিয়েছিলেন সাংসদের কাছে। যা নিয়ে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা রাজনীতিতে জোর চর্চা শুরু হয়। এই আবহের মধ্যে একটি অডিও ক্লিপ সামনে এসেছে। যাতে সাংসদ দেবের নামে বিস্ফোরক অভিযোগ করা হয়েছে। সেই অডিও ভাইরাল হয়েছে। ফলে, নতুন করে আবার চর্চায় উঠে এসেছেন অভিনেতা দেব।

    কী রয়েছে অডিও ক্লিপে?

    জেলারই দাপুটে তৃণমূল নেতার কথোপকথন রয়েছে অডিও ক্লিপে।  যদিও অডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। গলার স্বর শুনে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বই অনুমান করছেন, অডিওটি যাঁর, তিনি ঘাটালের তৃণমূল নেতা শঙ্কর দোলই। শঙ্কর ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক। তিনি বর্তমানে ঘাটাল সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি। সেই অডিয়োতে শোনা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি কারও সঙ্গে ফোনে কথা বলছেন। তিনি সেখানে বলছেন, “আমি দিদিকে বলেছি, দেব (Dev) আমার কাছ থেকে কাজের কমিশন চাইছে। আমি তো দিদিকে বিষয়টি বলেছি। দিদি জানে তারপরেও ওকে এমপি করেছেন।” কথা প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, “কেন ওকে আমাদের রাজনীতিতে প্রয়োজন, এখানে সততা বলে কিছু নেই।” সাংসদ প্রতিনিধি রাম পদ মান্না বলেন, অডিওটি শঙ্কর দোলইয়ের।  এই বিষয়টি দেবের নজরেও আনা হয়েছে।

    এটা একটা চক্রান্ত!

    এই বিষয়ে জেলা তৃণমূল নেতা শঙ্কর দোলইয়ের বিরুদ্ধে আহুল উঠছে। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন, “এই ভাইরাল অডিও নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। কোথাও কোনও একটা চক্রান্ত রয়েছে। এটা মিথ্যা না সত্য, তা যাচাই না করে কিছু বলব না। আমার সঙ্গে দেবের কোনও ঝগড়া নেই।”

    অডিও নিয়ে মুখ খুললেন দেব (Dev)

    ভাইরাল অডিও নিয়ে সাংসদ দেব (Dev) বলেন, “আমার ওপর কিছু নির্ভর করে নেই। আমার যা করার, যা বলার, তা আমি দলকে বলে দিয়েছি। যে অডিও ক্লিপটি বেরিয়েছে, সেই মতো দেখলে, দিদি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) আর ওর মধ্যে কিছু কথা হয়েছে। দিদিই উত্তরটা দেবেন। আমার কিছু বলার নেই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Enforcement Directorate: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, রথীন্দ্রনাথ দে-কে সিজিওতে তলব ইডির

    Enforcement Directorate: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, রথীন্দ্রনাথ দে-কে সিজিওতে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে রাজ্যের চারটি জায়গায় একশো দিনের কাজের দুর্নীতিতে তল্লাশি অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি (Enforcement Directorate)। মুর্শিদাবাদের রথীন্দ্রনাথ দে-র বাড়িতে চলে ব্যাপক তল্লাশি। সেই সঙ্গে সাত ঘণ্টা চলেছে টানা জেরা। ইডি সূত্রে খবর, বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উদ্ধার হয়েছে। ফের তাঁকে আগামী শুক্রবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ওই দিন সকাল ১০টায় হাজিরা দিতে হবে। উল্লেখ্য, রাজ্যে ১০০ দিনের কাজের দুর্নীতি নিয়ে ক্যাগ রিপোর্ট দিয়েছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বক্তব্য, “তৃণমূল এখন ক্যাগ আতঙ্কে ভুগছে”।

    ইডি সূত্রে খবর (Enforcement Directorate)

    ইডি (Enforcement Directorate) সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর বেলডাঙা ১ ব্লকের বিডিও বিরূপাক্ষ মিত্র এই পঞ্চায়েত কর্মীর বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তুলে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তখন অবশ্য রথীন্দ্র বেলডাঙা-১ এর সুজাপুর-কুমারপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের এক্সিকিউটিভ অ্যাসিস্ট্যণ্ট পদে কাজ করেছিলেন। উল্লেখ্য, এই অভিযোগের ভিত্তিত্বে তাঁকে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। এই সূত্র ধরেই তাঁর বহরমপুরের বাড়িতে মঙ্গলবার সারাদিন ব্যাপী চলে তল্লাশি। এবার বোন ইতি চট্টোপাধ্যায়কেও কলকাতায় সিজিও কমপ্লেক্সে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    মঙ্গলবার হয়েছে তল্লাশি

    গতকাল মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের মধুপুরের কালীবাড়ি এলাকায় রাজ্যের দুই সরকারি কর্মীর বাড়িতে ইডি (Enforcement Directorate) কর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একশো দিনের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন ছিলেন প্রাক্তন পঞ্চায়েত কর্মী এবং অপর ব্যক্তি হলেন মুর্শিদাবাদ জেলার মনরেগা প্রকল্পের বর্তমান নোডাল অফিসার সঞ্চয়ন পান।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    গতকাল ইডির (Enforcement Directorate) তদন্ত নিয়ে তৃণমূলের পক্ষ থেকে শশী পাঁজা বলেছেন, “শুভেন্দু দিল্লিতে একাধিক মন্ত্রক এবং মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে এসেছেন। আলোচনার বিষয় সম্পর্কে কিছুই বলেননি। অথচ ঠিক পরের দিন থেকেই ইডি সক্রিয় হয়ে পড়েছে। আগামী দিনে কী ইডি পরিচালনা করবে? আসলে ২০২১ সালে বিধানসভায় হারার পর থেকেই বিজেপি  প্রতিহিংসার রাজনীতি করছে।”    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share