Tag: Bengali news

Bengali news

  • UAE’s Hindu Temple: উদ্বোধনের মুখে আবু ধাবির প্রথম মন্দির, মার্বেল গিয়েছে রাজস্থান থেকে

    UAE’s Hindu Temple: উদ্বোধনের মুখে আবু ধাবির প্রথম মন্দির, মার্বেল গিয়েছে রাজস্থান থেকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার পরে এবার কাউন্ট ডাউন শুরু হয়েছে আবু ধাবিতে। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি সেখানে প্রথম কোনও হিন্দু মন্দিরের (UAE’s Hindu Temple) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরই মধ্যে সামনে এসেছে আবু ধাবির ওই মন্দির সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য। জানা গিয়েছে, ওই মন্দির তৈরি হয়েছে উত্তর রাজস্থান থেকে নিয়ে যাওয়া মার্বেল পাথর দিয়ে। শুধুমাত্র পাথরই নয়, এর পাশাপাশি রাজস্থানের শিল্পীরাই মন্দিরের দেওয়ালে ভাস্কর্যের কাজ করেছেন।

    ২৫ হাজার পিসেরও বেশি মার্বেল পাথর ব্যবহৃত হয়েছে 

    জানা গিয়েছে, ২৫ হাজার পিসেরও বেশি সংখ্যায় মার্বেল পাথরের প্রয়োজন হয়েছে ওই মন্দিরে। আবু ধাবি মন্দিরে (UAE’s Hindu Temple) রয়েছে ৪০২টি স্তম্ভ, সাতটি শিখর। প্রতিটি শিখরে খোদিত রয়েছে রামায়ণ, শিব পুরাণ, ভাগবত এবং মহাভারতের কাহিনি। এসবই চিত্র আকারে খোদিত হয়েছে। অর্থাৎ হিন্দু সংস্কৃতির সম্পূর্ণ প্রতিফলন দেখা যাবে এই মন্দিরে।

    ২৭ একর জায়গায় নির্মিত হয়েছে মন্দির

    সৌদি আরবের উষ্ণতা খুবই বেশি। রাত-দিনের তাপমাত্রার ফারাকও বেশি হয়। তাপ নিরোধক ব্যবস্থাও থাকছে মন্দিরে (UAE’s Hindu Temple)। চল্লিশ হাজার ঘনমিটারের মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে মন্দিরে ভিতরকার পরিকাঠামো নির্মাণের জন্য। এর মধ্যে ইতালির মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ২৭ একর জায়গাতে নির্মিত হয়েছে এই মন্দির।

    ১৪ ফেব্রুয়ারি মন্দির উদ্বোধন

    চলতি মাসের ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), মহন্ত স্বামী মহারাজ-এই দুজনে মিলেই উদ্বোধন করবেন আবু ধাবির হিন্দু মন্দিরের। প্রসঙ্গত সেদিনই আবার আমাদের পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে সরস্বতী পুজো, যা সারা ভারতবর্ষের অন্যান্য রাজ্যে পালিত হয় বসন্ত পঞ্চমী হিসেবে। ওই পবিত্র তিথিতেই সৌদি আরবের হিন্দুরা পাবেন তাঁদের প্রথম মন্দির। জানা গিয়েছে, এই মন্দির গত মাসের ২৯ তারিখেই ৪২টি দেশের রাষ্ট্রদূতরা পরিদর্শন করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ladakh: লাদাখকে রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবি, লেহ-এর মিছিলে জনজোয়ার

    Ladakh: লাদাখকে রাজ্যের মর্যাদা দেওয়ার দাবি, লেহ-এর মিছিলে জনজোয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলাদা রাজ্যের দাবিতে এবার কি জোরদার আন্দোলনে নামতে চলেছে লাদাখবাসী (Ladakh)? অন্তত সেরকমই ইঙ্গিত মিলছে। ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে সাবেক জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্য থেকে লাদাখকে পৃথক করে সেটিকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেওয়া হয়। কিন্তু হিমালয়ের কোলে থাকা এই পার্বত্য অঞ্চলটির অধিবাসীদের অধিকাংশের দাবি, লাদাখকে আলাদা রাজ্যের স্বীকৃতি দিতে হবে। এর পাশাপাশি আরও তিনটি দাবি রয়েছে তাঁদের।

    রাজ্যের মর্যাদা সমেত আরও ২ দাবি

    শনিবারই লাদাখের  (Ladakh) লেহ জেলায় প্রতিবাদ মিছিল বের করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। হাতে লেখা প্ল্যাকার্ডে মোট চারটি দাবির কথা জানান তারা। আলাদা রাজ্য ছাড়াও সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিলে লাদাখকে অন্তর্ভুক্ত করা, স্থানীয়দের জন্য সরকারি চাকরিতে আসন সংরক্ষণ করা এবং লেহ এবং কার্গিল— দু’টি লোকসভা কেন্দ্র গড়ার দাবি জানান স্থানীয়রা। জানা গিয়েছে, জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন, ২০১৯-এ সম্ভাব্য কী কী বদল আনা যেতে পারে, তার একটি খসড়া ইতিমধ্যে  কেন্দ্রকে পাঠিয়েছেন স্থানীয়রা।

    কমিটি গঠন কেন্দ্রের

    লাদাখবাসীর  (Ladakh) দাবি বিবেচনা করতে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাইয়ের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্র। বর্তমান কমিটিতে রয়েছেন লাদাখের সাংসদ জামিয়াং শেরিং‌ নামগিয়েল, লেহ ও কার্গিলের পার্বত্য পরিষদের প্রধানেরা। কমিটির শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় গত ৪ ডিসেম্বর। জানা গিয়েছে, ১৯ ফেব্রুয়ারি ফের লাদাখ সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক হবে। এমনটাই এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে কেন্দ্র। জানা গিয়েছে, কতগুলি দাবি বিবেচনা করতে চলেছে কেন্দ্র। যেমন নুবরা ও জাঙ্কসর এলাকার জন্য জেলার মর্যাদা, লাদাখের জমি, সংস্কৃতি ও পরিচয় রক্ষার জন্য রক্ষাকবচ, পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠন ইত্যাদি। জানা গিয়েছে, ২০২৬ সাল পর্যন্ত নির্বাচনী কেন্দ্রের সীমা পুনর্বিন্যাসের কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। ফলে দু’টি লোকসভা কেন্দ্র গঠনের দাবিও এখন বিবেচনা করা সম্ভব নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mohalla Clinic: রক্ত পরীক্ষা হয়েছে ৬৫ হাজার রোগীর, যাদের কোনও অস্তিত্বই নেই, নয়া দুর্নীতি আপ সরকারের

    Mohalla Clinic: রক্ত পরীক্ষা হয়েছে ৬৫ হাজার রোগীর, যাদের কোনও অস্তিত্বই নেই, নয়া দুর্নীতি আপ সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দফতরের দুর্নীতি নিয়ে এমনিতেই বেসামাল দিল্লির আপ সরকার (Mohalla Clinic)! নিত্যদিন খোঁজ মিলছে নতুন নতুন দুর্নীতির। এবার চিকিৎসা ক্ষেত্রেও মিলল দুর্নীতির খোঁজ। দিল্লি সরকার পরিচালিত মহল্লা ক্লিনিকের আর্থিক হিসাবেই ব্যাপক গরমিল। হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ১১ মাসে মহল্লা ক্লিনিকের অধীনে বিভিন্ন প্রাইভেট ল্যাবরেটরি থেকে রক্ত পরীক্ষা করিয়েছেন ৬৫ হাজার রোগী, যাদের বাস্তবে কোনও অস্তিত্বই নেই (Mohalla Clinic)। এই ভূত রোগীদের মাধ্যমেই বিপুল আর্থিক তছরুপ হয়েছে। শনিবারই অ্যান্টি-কোরাপশন ব্রাঞ্চের প্রাথমিক তদন্তেই উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য, যা নিয়ে সরগরম দিল্লির রাজনীতি।

    আগেই সরব হয়েছিলেন দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর

    এমন দুর্নীতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই সরব দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভিকে সাক্সেনা। তিনি মহাল্লা ক্লিনিকে রক্ত পরীক্ষায় বেনিয়মের তদন্ত করার জন্য সিবিআই তদন্তের সুপারিশও করেছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে এরপরই অ্যান্টি-কোরাপশন ব্রাঞ্চকে তদন্তভার দেওয়া হয়। শনিবার এসিবির তরফে প্রাথমিক তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, একাধিক বেসরকারি ল্যাবরেটরিতে (Mohalla Clinic) ‘ভূত’দের রক্ত পরীক্ষা করা হয়েছে, যারা আদতে কোনওদিন মহল্লা ক্লিনিকে যান-ই নি। ল্যাব ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম, যেখানে রোগীদের নাম ও মোবাইল নম্বর থাকত, তাতেও তথ্য বিকৃত করা হয়েছে। মনগড়া নাম ও ফোন নম্বর বসিয়ে নানা পরীক্ষার নামে সরকারের কাছ থেকে টাকা আদায় করেছে প্রাইভেট ল্যাবগুলি।

    দুর্নীতির খুঁটিনাটি

    প্রসঙ্গত, দিল্লির আপ সরকারের তরফে কম খরচে চিকিৎসার জন্য মহল্লা ক্লিনিক তৈরি করা হয়েছিল। চিকিৎসার পাশাপাশি নানা শারীরিক পরীক্ষাও হয় সেখানে। মাত্র ১০০ থেকে ৩০০ টাকার মধ্যেই সমস্ত পরীক্ষার খরচ, যা বাইরের ল্যাব থেকে করাতে ১-২ হাজার টাকা খরচ হয়। এসিবির রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ১২,৪৫৭টি রক্ত পরীক্ষার ক্ষেত্রে রোগীদের ফোন নম্বর নেই। ২৫,৭৩২টি পরীক্ষায় মোবাইল নম্বর শূন্য বসানো রয়েছে। ৯১৩টি পরীক্ষার ক্ষেত্রে ভুয়ো ফোন নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও ল্যাবগুলির দাবি, তারা কেবল রক্তের নমুনা সংগ্রহ করত এবং পরীক্ষা করে রিপোর্ট জমা দিত। মহল্লা ক্লিনিকের টেকনিশিয়ানদের দায়িত্ব ছিল রোগীর নাম ও অন্যান্য় তথ্য নথিভুক্ত করা। গোটা ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Truck Driver’s Shelter: ট্রাক-ট্যাক্সি ড্রাইভারদের জন্য মোদির বিরাট ঘোষণা, নির্মিত হবে ১০০০টি বিশ্রামগার

    Truck Driver’s Shelter: ট্রাক-ট্যাক্সি ড্রাইভারদের জন্য মোদির বিরাট ঘোষণা, নির্মিত হবে ১০০০টি বিশ্রামগার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের লক্ষ লক্ষ ট্রাক এবং ট্যাক্সি ড্রাইভারদের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বিরাট ঘোষণা করলেন। দেশের সামাজিক এবং আর্থিক বিকাশে যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং মালামাল সরবরাহের জন্য ট্রাকের পরিষেবা একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। গতকাল শনিবার নতুন দিল্লিতে ভারত মোবিলিটি গ্লোবাল এক্সপোতে বিশ্রামাগার এবং আধুনিক সুবিধা যুক্ত পরিকাঠামোর কথা ঘোষণা করা হয়। এই প্রকল্পের ঘোষণায় দেশের ট্রাক চালকদের মধ্যে বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গিয়েছে।

    জাতীয় সড়কের পাশেই হবে বিশ্রামগার (Narendra Modi)

    ট্রাকের চালকেরা এক টানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রাক চালিয়ে থাকেন। বিশ্রামের জন্য তেমন সময় পান না। এবার থেকে তাঁদের কাজের সুবিধার উদ্দেশ্যে কেন্দ্র সরকার বিশেষ ভাবনাচিন্তা করছে। সরকারের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা হয়েছে বিশেষ প্রকল্পে সুবিধার ব্যবস্থা। এই প্রকল্পে বলা হয়েছে জাতীয় সড়কের পাশেই এবার থেকে অত্যাধুনিক বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হবে। এখানেই চালকেরা পর্যাপ্ত সময় ধরে বিশ্রাম নিতে পারবেন। এই ধরনের অত্যধুনিক বিশ্রামাগারে থাকবে নানান সুবিধা। লোকসভা নির্বাচনের আগে মোদির (Narendra Modi) এই ঘোষণা দেশের ট্রাক চালকদেরকেও প্রভাবিত করবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞমহল।

    ১০০০টি বিশ্রাম

    জানা গিয়েছে জাতীয় সড়কের উপর প্রাথমিক পর্যায়ে ১০০০টি বিশ্রামাগার নির্মাণ করা হবে। এই উন্নত বিশ্রামগারের পরিষেবার মধ্যে থাকবে উন্নত বিশ্রামের সুবিধা, উন্নত মানের শৌচালয়, স্নানাগার, খবার জলের ব্যবস্থা। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) বলেন, “যোগাযোগের জন্য চালক বা ড্রাইভারদের গুরুত্ব অপরিসীম। তাঁরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রাক চালান, কিন্তু বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ পান না। আর এই জন্য অনেক সময় রাস্তায় দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয় তাঁদের। তাই ট্রাক চালকদের জন্য নতুন একটি প্রকল্পের ঘোষণা করা হল। এই বিশ্রামাগারে থাকার স্বচ্ছতা, খাওয়া, পানীয় জল, শৌচালয়, পার্কিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হবে। চালকদের পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং শারীরিক সুস্থতার দিকে নজর রাখলে পথ দুর্ঘটনার পরিমাণ অনেকটাই কমে যাবে।” কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন দফতর থেকে ইতিমধ্যে এই বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার জেলা তৃণমূলের নেতা

    Dakshin Dinajpur: নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার জেলা তৃণমূলের নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাবালিকাকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেফতার হলেন দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলা তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক প্রতুল মৈত্র। শনিবার রাতেই দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারি থানার পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন তিনি। তিনি আবার গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালতের সরকারি আইনজীবীও। শনিবার গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালত চত্বর থেকেই তৃণমূলের এই জেলা পদাধিকারী তথা আইনজীবীকে গ্রেফতার করা হয়। জেলা পুলিশ সুপার চিন্ময় মিত্তাল বলেন, বংশীহারি থানায় দায়ের হওয়া একটি পকসো মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁকে। তবে, তদন্তের স্বার্থে সবটা এখনই বলা সম্ভব নয়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dakshin Dinajpur)

    দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পকসো মামলায় ধৃত প্রতুল মৈত্র গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালতের এডিশনাল পাবলিক প্রসিকিউটর। সরকারি আইনজীবীর পাশাপাশি তিনি দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সাধারণ সম্পাদক পদেও রয়েছেন। গঙ্গারামপুরের এক নাবালিকাকে শ্লীলতাহানি মামলায় শনিবার রাতে বংশীহারী থানার পুলিশ গ্রেফতার করে। গঙ্গারামপুরের এক নাবালিকার বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ওই সরকারি আইনজীবীকে গ্রেফতার করে। জানা গিয়েছে, শনিবার বিকেলে বুনিয়াদপুরের গঙ্গারামপুর মহকুমা আদালত থেকেই বংশীহারী থানার পুলিশ সরকারি আইনজীবী প্রতুল মৈত্রকে থানায় নিয়ে যায়। রাতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বেশি রাতে তাকে বংশীহারী থেকে হরিরামপুর থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। বংশীহারী থানার পুলিশ তার বিরুদ্ধে পকসো, চাইল্ড প্রোটেকশন অ্যাক্ট সহ বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করে। রবিবার তাঁকে আদালতে তোলা হলে বিচারক তাঁর জামিন বাতিল করে দুদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি সুভাষ চাকী বলেন, সরকারি আইনজীবীর বিরুদ্ধে এই ঘটনা দুর্ভাগ্যজনক। ঘটনার সত্যতা কতটা রয়েছে তা কোর্টে বিচার্য বিষয়। এমনকী অপরাধী যে দলেরই হোক না কেন, আইন আইনের পথেই চলবে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি-র জেলার সহ সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, তৃণমূলের নেতা আবার আইনজীবী হয়ে এই ধরনের ঘটনায় জড়িত। এটা অত্যন্ত লজ্জার বিষয়। অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    South 24 Parganas: “দল না থাকলে রোজগার হবে না”, এ কী বললেন বিধায়ক লাভলি মৈত্র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের তৃণমূলের মা-মাটি সরকারের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগে বার বার সরব হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দলগুলি। রাজ্যে গরু পাচার, কয়লা পাচার, শিক্ষক নিয়োগ, রেশন দুর্নীতি এবং পুর নিয়োগ নিয়ে শাসক দলের একাধিক মন্ত্রী, বিধায়ক, নেতামন্ত্রী জেলের মধ্যে রয়েছেন। সকলেই দুর্নীতি করে আয় বা রোজগার করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ‘চোর মমতা’ মন্তব্যে ব্যাপক সরব হয়েছেন। ঠিক এই আবহেই তৃণমূল বিধায়কের মন্তব্যেও ফের একবার দুর্নীতির কথা ফাঁস হয়ে গেল। দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্র বলেন, “দল না থাকলে রোজগার হবে না।”এই ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল বিধায়ক (South 24 Parganas)?

    সোনারপুর দক্ষিণের (South 24 Parganas) প্রতাপনগরে এক কর্মী সভায় রবিবার উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেত্রী লাভলি মৈত্র। তিনি দলের কর্মীদের বলেন, “দল থাকলে রোজগার হবে, উপার্জন হবে। রোজাগার কে কীভাবে কোথা থেকে করেন আমি সব জানি। আমার কাছে সব খবর আছে। দলটাই যদি না থাকে তাহলে কীভাবে সম্ভব হবে। তাই বলছি গ্রুপবাজি বন্ধ করুন। দলের কাজে মন দিন।”

    কর্মীদের কড়া হুঁশিয়ারি

    সোনারপুর (South 24 Parganas) কর্মীসভায় বিধায়ক লাভলি আরও বলেন, “মাত্র দুই মাস পরেই নির্বাচন! এটা একটা কর্মী সম্মেলন মাত্র, অর্ধেক লোক এসেছেন! বুথ কমিটির মধ্যে যে যে নাম আমাকে দেওয়া হয়েছিল তাতে মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা লোক! অর্ধেক মানুষ অনুপস্থিত। রাজ্যের তো উন্নয়ন কোথাও থেমে নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে কাজ চলছে। আপনাদের ফাজলামোর জন্য প্রত্যেক অঞ্চলের প্রত্যেক বুথে কিছু এমন মানুষ রয়েছেন যারা কোনও দলের মধ্যেই নেই। সকালে তৃণমূল, রাতে বিজেপি এবং দুপুরে সিপিএম। দলের ভীষণ ক্ষতি হচ্ছে।”

    বাইরে থেকে লোক এনে দল চালাব

    সোনারপুর (South 24 Parganas) কর্মীসভায় বিধায়ক লাভলি এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “আমি দিদি ও অভিষেকদার সঙ্গে কথা বলব। যারা রেজাল্ট দিতে পারবেন না তারা সদস্য সেজে বাসে থাকলে চলবে না। আসন অলঙ্কৃত করে বসে থাকা সদস্যদের আমরা চাই না। বুথের মধ্যে এখনও দলাদলি, গ্রুপবাজি চলছে। এই গ্রুপবাজির কারণে প্রতাপনগরে দল শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনাদের দরকার নেই আমি বাইরে থেকে লোক এনে দল চালাবো। তারপর দলের রেজাল্ট দেখাবো।”      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Visva-Bharati University: ‘সার্ন’ প্রকল্পের টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা এবার বিশ্বভারতীর! খুশি গবেষকরা

    Visva-Bharati University: ‘সার্ন’ প্রকল্পের টাকা পাওয়ার সম্ভাবনা এবার বিশ্বভারতীর! খুশি গবেষকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva-Bharati University) সার্ন প্রকল্পে অর্থ পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সার্ন হল একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রকল্প। এই প্রকল্পের টাকা আটকে দেওয়া হয়েছিল কিছু সময় আগে। এবার ফের টাকা অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভারত সরকারের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি বিভাগ ডিএসটি বা ডিপার্টমেণ্ট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি এই আর্থিক অনুমোদন করবে।

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর (Visva-Bharati University)

    বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati University) সূত্রে জানা গিয়েছে, পদার্থের মৌলিক ধর্ম এবং বিশ্ব সৃষ্টির রহস্য জানার গবেষণা করা হয় এই সার্ন প্রকল্পে। এই গবেষণায় বিশেষভাবে জড়িত রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগ এবং বিভাগের অধ্যাপক মানস মাইতি সহ কয়েকজন শিক্ষক। উল্লেখ্য, প্রাক্তন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী এই মানস মাইতিকে নিজের কর্মে গাফিলতির অভিযোগ তুলে সাসপেন্ড করেন এবং ডিএসটি বিভাগে তাঁর বিরুদ্ধে চিঠিও লেখেন উপাচার্য। এরপর সার্ন বিভাগের আর্থিক অনুদান বন্ধ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে গবেষকদের কাজে ২.৩ কোটি টাকার বরাদ্দ বাতিল হয়ে গিয়েছিল। পরে, মানসবাবু হাইকোর্টে মামলা করলে কোর্টের নির্দেশে তাঁর সাসপেনশন উঠে যায়। অধ্যাপককে বিভাগের কাজে যোগদান করানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আদেশ দেয় আদালত ।

    অধ্যাপকের বক্তব্য

    বিশ্ববিদ্যালয়ের (Visva-Bharati University) অধ্যাপক মানস মাইতি বলেন, “খুব আনন্দের খবর। আগামী দিনে এই গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব বৃদ্ধি পাবে। বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।” বিশ্ববিদ্যালয়ের সূত্রে আরও জানা গিয়েছে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয় কুমার মল্লিক দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকেই এই সার্ন গবেষণা নিয়ে বিশেষভাবে উদ্যোগ নেন। এই গবেষণায় অনেক অজানা রহস্য এবং বৈজ্ঞানিক বিষয়ে নতুন নতুন তথ্য উঠে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। উপকৃত হবেন অনেক ছাত্র, গবেষক এবং অধ্যাপক। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ভারত সরকার ইতিমধ্যে আর্থিক অনুদানের বিষয়ে কাজও শুরু করে দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Moyna:  নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    Moyna: নদিয়ার পর ময়না, পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট, গাড়ি ভাঙচুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার পর এবার পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার (Moyna) বাকচায় এবার আক্রান্ত হল পুলিশ। টহলদারির সময় পুলিশকর্মীদের ওপর হামলা চালায় স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। বার বার পুলিশ আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশের ওপর থেকে আস্থা হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। বিরোধীদের বক্তব্য, পুলিশ এখন দলদাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। আইন মেনে শান্তি রক্ষা পুলিশের কাজ। সেটা অনেক সময় পুলিশের জন্য ব্যাহত হচ্ছে। তাই, পুলিশের ওপর বার বার হাত তোলার সাহস দেখাচ্ছে সাধারণ মানুষ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Moyna)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব মেদিনীপুর ময়নার (Moyna) বাকচায় কোনও এতটি বিষয় নিয়ে গণ্ডগোল হয়। শনিবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ ময়না থানার ডিউটি অফিসার ঈশ্বর সিংয়ের নেতৃত্বে ৬ জন পুলিশকর্মী টহল দিচ্ছিলেন। ময়না বাকচার নিমতলায় পৌঁছে চিৎকার চেঁচামেচি শুনতে পান পুলিশকর্মীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করতে গেলে স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশ পুলিশের উপরই হামলা চালায়। মারধর করা হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ডাব, ইট ছোড়া হয়। বাঁশ দিয়ে পুলিশের গাড়িতেও চলে ব্যাপক ভাঙচুর। জখম হন ৬ পুলিশকর্মী। তাঁদের ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। কী কারণে হামলা তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কয়েকদিন আগে মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফর চলাকালীন নদিয়ার ভীমপুরে পুলিশকে গাছে বেঁধে পেটালো এলাকাবাসী। দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ সামাল দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন পুলিশকর্মীরা। দুই পুলিশ কর্মীকে গাছে বেঁধে ফেলেন মহিলারা। তাঁদের মারধর করা হয় বলেও অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় আরও পুলিশ বাহিনী। তাঁরা গিয়ে ওই দুই পুলিশ কর্মীকে উদ্ধার করে। এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতে ময়নায় ফের পুলিশ আক্রান্তের ঘটনা ঘটল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISI Agent: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    ISI Agent: আইএসআই-এর হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, গ্রেফতার ভারতীয় দূতাবাসের কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মস্কোয় ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত এক কর্মীকে গ্রেফতার করল উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা। ওই কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, গোপন তথ্য সে পাচার করত পাকিস্তানের আইএসআই-এর (ISI Agent) কাছে। উত্তরপ্রদেশের মিরাট থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জানা গিয়েছে ধৃতের নাম সত্যেন্দ্র সিয়াল। বিদেশ দফতরের মাল্টি টাস্কিং স্টাফ হিসাবে সে কাজ করতো। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা তদন্তে নামে এবং সেখান থেকেই জানা যায় ওই কর্মীর গুপ্তচরবৃত্তির কথা। জানা গিয়েছে, টাকার বিনিময়ে ভারতীয় সেনা সম্পর্কে বহু তথ্য পাচার করেছে ঐ কর্মী। এমন কিছু তথ্য পাচার (ISI Agent) করা হয়েছে যার দ্বারা ভারতবর্ষের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে।

    মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে চলত তথ্য পাচার 

    জানা গিয়েছে, সত্যেন্দ্র সিয়াল এর বাড়ি হল সাহুমহিউদ্দিনপুরের হাপুর গ্রামে। এবং সে আইএসআই-এর (ISI Agent) একটি বড় নেটওয়ার্ককে চালাত বলে জানা গিয়েছে। ভারতীয় দূতাবাসের একাধিক গোপন নথি এভাবেই সে পাচার করত। গোয়েন্দাদের দাবি, মোটা অঙ্কের টাকার অফার তাকে দেওয়া হয়েছিল। তদন্তে আরও অনেক বিষয় উঠে আসবে বলে আশাবাদী সন্ত্রাস দমন শাখা। বিদেশ দফতরের ওই কর্মীর গ্রেফতারির পরেই আসে উত্তর প্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখার বিবৃতি। সেখানে তারা জানিয়েছে, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সন্ত্রাস দমন শাখা পাকিস্তানের আইএসআই এর এক গুপ্তচরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে। ওই ব্যক্তি বিদেশ দফতরের বেশ কিছু গোপন নথি পাকিস্তানের পাচার করত।

    জিজ্ঞাসাবাদে একাধিক অসঙ্গতি ধরা পড়ে

    জানা গিয়েছে অভিযোগ সামনে আসতেই উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা সত্যেন্দ্র সিয়ালকে (ISI Agent) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে মিরাটে তাদের অফিসে। জিজ্ঞাসাবাদের সময় একাধিক বয়ানে তার অসঙ্গতি লক্ষ্য করেন গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে সত্যেন্দ্র সিয়াল মস্কোতে ভারতীয় দূতাবাসে ২০২১ থেকেই কাজ করত সিকিউরিটি অ্যাসিস্ট্যান্ট-এর ভূমিকায়। উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখার থেকে জানতে পারা গিয়েছে, তার বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা এবং অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্টের বিভিন্ন সেকশনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  •  Meta Stock Price: মেটা স্টক প্রাইসে ধনকুবের বিল গেটস-এর চেয়েও ধনী ব্যক্তি এখন মার্ক জুকারবার্গ

     Meta Stock Price: মেটা স্টক প্রাইসে ধনকুবের বিল গেটস-এর চেয়েও ধনী ব্যক্তি এখন মার্ক জুকারবার্গ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেটা স্টক প্রাইসে মার্ক (Meta Stock Price) জুকারবার্গ  এখন বিল গেটসের চেয়ে ধনী ব্যক্তি। তাঁর সম্পত্তি ঐতিহাসিক ভাবে ১৯৬ বিলিয়ন বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই সাফল্যে বিশ্বজুড়ে নজির গড়েছেন তিনি। ধনকুবের বিল গেটসকে পিছনে ফেলে এগিয়া যাওয়াটা ব্যাপক সাফল্য বলছে ওয়াকিবহল মহল।

    ওয়াল স্ট্রিটের বড় সাফল্য (Meta Stock Price)

    মেটা শেয়ারে (Meta Stock Price) এক ঐতিহাসিক সময় পর্ব। মার্ক জুকারবার্গ তাঁর একদিনের স্টক মার্কেটে ১৯৬ বিলিয়ন লাভের পরিমাণের সাফল্যে পৌঁছেছে। যা ওয়াল স্ট্রিটের যেকোনও কোম্পানির থেকে বৃহত্তম করেছে তাঁকে। এর ফলে, ধনকুবের বিল গেটসকে ছাড়িয়ে সিইও মার্ক জুকারবার্গের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ১৬৫ বিলিয়নে পৌঁছেছে বলে জানা গিয়েছে। এটা ফেসবুকের ২০ তম বার্ষিকী। গত বৃহস্পতিবার দেরিতে মেটা শেয়ার ক্রয় করার জন্য অতিরিক্ত ৫০ বিলিয়ন অনুমোদন পেয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে প্রতি তিন মাস অন্তর তাঁদের লভ্যাংশ হবে প্রতি শেয়ারে ৫০ শতাংশ। আবার ঠিক পরেই শুক্রবার, প্ল্যাটফর্মট স্টক মার্কেটের মূল্যে ১৯৬ বিলিয়ন যুক্ত হয়। আর এটাই ওয়াল স্ট্রিটের ইতিহাসে কোনও কোম্পানির একদিনের সবচেয়ে বড় লাভ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে।

    বর্তমানে স্টক মার্কেট মূল্য ১.২২ ট্রিলিয়নের বেশি

    মেটা স্টক (Meta Stock Price) ২০.৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক বছরে একদিনের বৃহত্তম শতাংশ বৃদ্ধি রেকর্ড করেছে এটি। ২০১২ সালের ওয়াল স্ট্রিট আত্মপ্রকাশের পর এটি তৃতীয় বৃহত্তম বৃদ্ধির পরিমাণ। বর্তমানে তাঁর (Mark Zuckerber) স্টক মার্কেট মূল্য এখন ১.২২ ট্রিলিয়নেরও বেশি। তবে জুকারবার্গের এখন ১৬৫ বিলিয়ন ডলারের সম্পত্তি রয়েছে। আর এটাই তাঁকে মাইক্রো সফটওয়্যারের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসের চেয়ে ধনী করে তুলেছে।

    ২০২৪ সালে ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

    সিএনবিসির একটি প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে জুকারবার্গ (Mark Zuckerber) তাঁর কোম্পানি মোটামুটি আগামী মার্চ মাসে তার প্রথম লাভের অংশ হিসাবে পাবেন ১৭৪ মিলিয়ন। মার্ক জুকারবার্গের মেটার ডিভিডেন্ড প্ল্যানে প্রায় ৩৫০ মিলিয়ন মেটা ক্লাস এ (Meta Stock Price) এবং ক্লাস বি শেয়ারের মালিক হিসাবে রয়েছেন। তিনি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে ত্রৈমাসিকে প্রায় ১৭৫ মিলিয়ন করেও পেতে পারেন। আর্টিফিসিয়াল ইনটেলেজন্সি সম্পর্কে ২৪ শতাংশ বিনিয়োগ করেছিলেন। আর তারফলেই মেটা, এনভিডিয়া, মাইক্রো সফটওয়্যার এবং ব্রডকম সম্প্রতি বিরাট রেকর্ডের উচ্চতায় পৌঁছেছে। গত শুক্রবার এই লাভের অঙ্কে মেটা স্টক এখন ২০২৪ সালে ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share